n_id
stringlengths
5
10
doc_id
stringlengths
64
67
lang
stringclasses
1 value
text
stringlengths
200
88.7k
pib-298135
864efbbaae0cd16fe4c117e8ac879dda85d016fe96e20901665efa9199c890a7
ben
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক দেশের সর্বোচ্চ পদে নির্বাচিত হওয়ার ঐতিহাসিক সন্ধিক্ষণে শ্রীমতী দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র ও সমবায় মন্ত্রী শ্রী অমিত শাহ-এর সাক্ষাৎ; শ্রীমতী মুর্মুকে শ্রী শাহ-এর অভিনন্দন নয়াদিল্লি, ২১ জুলাই, ২০২২ কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র ও সমবায় মন্ত্রী শ্রী অমিত শাহ রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ঐতিহাসিক বিজয়ের পর শ্রীমতী দ্রৌপদী মুর্মুকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। দেশের সর্বোচ্চ পদে শ্রীমতী মুর্মুর নির্বাচনের ঐতিহাসিক মুহূর্তে তিনি নতুন দিল্লিতে তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। বেশ কয়েকটি ট্যুইট বার্তায় শ্রী শাহ বলেছেন দেশ, বিশেষত আদিবাসী সমাজ রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে শ্রীমতী দ্রৌপদী মুর্মুর বিপুল বিজয়ে অত্যন্ত আনন্দিত এবং তাঁরা উৎসাহ-উদ্দীপনার সঙ্গে এই জয়লাভকে উদযাপন করছেন। এনডিএ জোটের প্রার্থী শ্রীমতী মুর্মু অত্যন্ত সাধারণ এক আদিবাসী পরিবার থেকে উঠে এসেছেন। তাঁর নির্বাচিত হওয়া দেশের জন্য অত্যন্ত গর্বের বিষয়। আমি তাঁকে শুভেচ্ছা জানাই। অন্ত্যোদয়-এর ভাবনাকে বাস্তবায়িত করা এবং আদিবাসী সমাজের ক্ষমতায়নে এই বিজয় একটি মাইলফলক অতিক্রম করল। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী বলেছেন, বিভিন্ন প্রতিকূল অবস্থার মধ্য দিয়ে শ্রীমতী মুর্মু দেশের সর্বোচ্চ পদে আসীন হতে চলেছেন। এর মধ্য দিয়ে আমাদের গণতন্ত্রের প্রকৃত শক্তি প্রদর্শিত হয়েছে। নানা প্রতিকূল অবস্থা সত্ত্বেও দেশের এবং সমাজের জন্য শ্রীমতী মুর্মুর নিঃস্বার্থভাবে কাজ করা সকলের কাছে অনুপ্রেরণাদায়ক। শ্রী শাহ আরও বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোটকে আমি কৃতজ্ঞতা জানাই। আদিবাসী সমাজের গর্ব শ্রীমতী মুর্মুর পক্ষে অন্যান্য যেসব রাজনৈতিক দল এবং নির্দলরা ভোট দিয়েছেন, তাঁদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানাই। আমি নিশ্চিত, পঞ্চদশ রাষ্ট্রপতি হিসেবে তাঁর কার্যকাল দেশকে গর্বিত করবে। (PG/CB/DM
pib-298137
e1d802c2935d64b5cadd9f4f39aee1be86dcd4a9cce95102d8b19b318c2809e2_1
ben
আবাসনএবংশহরাঞ্চলেরদারিদ্র্যদূরীকরণমন্ত্রক শহরাঞ্চলের পরিযায়ী শ্রমিক এবং দরিদ্রদের জন্য স্বল্পমূল্যে বাড়ি ভাড়া দেওয়ার প্রস্তাব অনুমোদন করল কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভা নতুন দিল্লী, ৮ জুলাই, ২০২০ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভার আজকের বৈঠকে শহরাঞ্চলের পরিযায়ী শ্রমিক ও দরিদ্র নাগরিকদের জন্য অ্যাফোর্ডেবল রেন্টাল হাউজিং কমপ্লেক্স ব্যবস্থার প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা-আর্বান প্রকল্পের আওতায় প্রস্তাবিত এআরএইচসি-র প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে। শহরাঞ্চলে সরকারি ফাঁকা আবাসনগুলিতে এআরএইচসি-র প্রকল্পটিকে ২৫ বছরের সহজ চুক্তিতে বাস্তবায়ন করা হবে। বাসিন্দাদের কাছ থেকে সামান্য অর্থ নেওয়া হবে, যেই অর্থ দিয়ে আবাসনের ঘরগুলিকে মেরামত করে বসবাসযোগ্য করে তোলা হবে এবং জল, পয়ঃনিষ্কাশী ব্যবস্থা ও রাস্তা নির্মাণের কাজেও ব্যয় করা হবে। রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলি স্বচ্ছ নিলাম প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সুবিধাভোগীদের বাছাই করবে। এই আবাসনগুলিকে ২৫ বছর পর শহরের স্থানীয় প্রশাসনের হাতে তুলে দেওয়া হবে౼যাতে প্রশাসন আবারও নতুনভাবে সুবিধেভোগীদের বাছাই করার প্রক্রিয়া শুরু করতে পারে। বেসরকারি সংস্থাগুলি যদি তাঁদের জমি ২৫ বছরের জন্য এআরএইচসি প্রকল্পে ব্যবহার করতে দেয় সেক্ষেত্রে তাদের আবাসনে বসবাস করার অনুমতি প্রদান, ভাড়ার মূল্য নির্ধারণ, কর ছাড় সহ ইত্যাদি নানা সুযোগ সুবিধের ব্যবস্থা করা হবে। নির্মাণ শিল্প, পরিষেবা প্রদানকারী, স্বাস্থ্য, বাণিজ্যিক সংস্থায় কর্মরত শ্রমিকরা এবং ছাত্র-ছাত্রী౼ যাঁরা ভাগ্যান্বেষণে ছোট শহর এবং গ্রাম থেকে বড় শহরে আসেন তাঁদের কথা বিবেচনা করে এই প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। নির্মাণকাজে উদ্ভাবনী প্রযুক্তির মাধ্যমে এই প্রকল্পে ব্যয়ের জন্য প্রযুক্তি উদ্ভাবন তহবিল গঠন করা হয়েছে। এই তহবিলে ৬০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। প্রায় ৩ লক্ষ সুবিধেভোগী প্রাথমিকভাবে এই প্রকল্পে সুবিধে পাবেন। কর্মক্ষেত্রের কাছাকাছি শহরাঞ্চলে থাকার ব্যবস্থার জন্য সস্তায় যাতে ঘর ভাড়া পাওয়া যায় সেই উদ্দেশে এআরএইচসি প্রকল্পটি চালু করা হয়েছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে নতুন নতুন কাজের সুযোগ তৈরি হবে। এর ফলে পরিযায়ী শ্রমিক ও শহরাঞ্চলের দরিদ্র মানুষদের পক্ষে অহেতুক সফর, ভীড় এবং দূষণ এড়ানো সম্ভব হবে। সরকারি তহবিলে তৈরি হওয়া ফাঁকা আবাসনগুলি এআরএইচসি-র মাধ্যমে ব্যবহৃত হলে ওই আবাসনগুলির যথাযথ ব্যবহার হবে। এছাড়াও ফাঁকা জায়গায় ভাড়ার জন্য এরকম আবাসন তৈরি করার সুযোগ গড়ে উঠবে। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী গত ১৪ই মে অনুযায়ী অ্যাফোর্ডেবল রেন্টাল হাউজিং কমপ্লেক্সের ঘোষণা করেন। কেন্দ্রীয় আবাসন ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রক, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা-আর্বান এর আওতায় এই প্রকল্প চালু করবে౼ যা আত্মনির্ভর ভারতের স্বপ্নপুরণেও সহায়তা করবে। কোভিড-১৯ মহামারীর ফলে দেশের শহরাঞ্চলে থাকা পরিযায়ী শ্রমিক এবং দরিদ্র মানুষরা আবারও গ্রামে ফিরে যেতে বাধ্য হয়েছেন। সাধারণত, এঁরা মূল শহরের আশেপাশে বস্তিতে, অনুমোদনহীন কলোনীতে বসবাস করেন। এর মাধ্যমে তাঁরা বাড়ি ভাড়ার অর্থ বাচান। অর্থ সাশ্রয়ের জন্য তাঁরা সেখান থেকে হেঁটে বা সাইকেলে করে তাঁদের কাজের জায়গায় যান। CG/CB/SKD (Visitor Counter : 118
pib-298140
2a7914fa105b5415a75c8b9921f97fb261e04a7527b01d06c1e57f9307446e64
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর হায়দ্রাবাদের ভোইগুড়ায় মর্মান্তিক অগ্নিকাণ্ডে প্রাণহানির ঘটনায় শোকপ্রকাশ প্রধানমন্ত্রীর; প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় ত্রাণ তহবিল থেকে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য এককালীন অর্থ সাহায্যের ঘোষণা নতুন দিল্লি, ২৩ মার্চ, ২০২২ হায়দ্রাবাদের ভোইগুড়ায় মর্মান্তিক অগ্নিকাণ্ডে প্রাণহানিতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী শোকপ্রকাশ করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় ত্রাণ তহবিল থেকে মৃতদের পরিবার পিছু ২ লক্ষ টাকা করে অর্থ সাহায্যের ঘোষণা করেছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর সচিবালয় থেকে প্রকাশিত ট্যুইট বার্তায় বলা হয়েছে; “হায়দ্রাবাদের ভোইগুড়ায় মর্মান্তিক অগ্নিকাণ্ডে প্রাণহানির জন্য ব্যথিত। শোকের এই প্রহরে শোকসন্তপ্ত পরিবারগুলির প্রতি সমবেদনা জানাই। প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় ত্রাণ তহবিল থেকে মৃতদের পরিবার পিছু ২ লক্ষ টাকা করে এককালীন অর্থ সাহায্য দেওয়া হবে।” CG/SD/SKD/ (
pib-298141
bde75adc43ef168ff1f4945bbed9bc002560b57326a76fd0e1fe706f5050a45b_2
ben
জাহাজচলাচলমন্ত্রক কলকাতার শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জী বন্দরে ৭৩তম সাধারণতন্ত্র দিবস উপলক্ষ্যে কুচকাওয়াজ কলকাতা, ২৬ই জানুয়ারী, ২০২২ কলকাতার শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জী বন্দরের খিদিরপুর ডকে ৭৩তম সাধারণতন্ত্র দিবস উপলক্ষ্যে এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বন্দরের চেয়ারম্যান শ্রী বিনীত কুমার কেন্দ্রীয় শিল্প সুরক্ষা বাহিনীর ব্যারাকে জাতীয় পতাকা উন্মোচন করেন। সিআইএসএফ –এর সিনিয়র কম্যান্ড্যান্ট শ্রীমতী পিয়ালী শর্মা বাহিনীর সদস্যদের পরিদর্শন করেন। শ্রী কুমার কুচকাওয়াজে অভিবাদন গ্রহণ করেছেন। তিনি জানান, বন্দর এলাকার বিভিন্ন জাহাজের কোটি কোটি টাকার সম্পত্তি সিআইএসএফ –এর জওয়ানরা রক্ষা করেন। নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসুর ১২৫তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে আয়োজিত বর্ষব্যাপী নানা অনুষ্ঠান এবছরের ২৩ তারিখ থেকে শুরু হয়েছে। অন্যদিকে সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এবছর সাধারণতন্ত্র দিবস উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানগুলি নেতাজির জন্মদিন থেকে পালন করা শুরু হয়েছে। শ্রী বিনীত কুমার নেতাজী সুভাষ ডকে নেতাজীর প্রতিকৃতিতে মাল্যদান করেন। শ্রী কুমার জানান, বন্দরে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজকর্ম চলছে। সিআইএসএফ –এর জওয়ানদের সক্রিয় সহযোগিতায় এবং বন্দর ব্যবহারকারীদের সাহায্যে কলকাতার শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জী বন্দরে ৬ কোটি টনের বেশি মালপত্র ওঠা নামা হয়েছে। এই উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বন্দর কর্তৃপক্ষ এবং সিআইএসএফ জওয়ানদের মধ্যে যারা উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেছেন, তাদের পুরস্কৃত করা হয়। CG/CB/SFS (Visitor Counter : 21
pib-298144
72439a0f751de6fd2e7f9df29fd36c65bf16ff791d6fff9f0740c0cd06f66464
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর প্রধানমন্ত্রী ওয়েবিনারের মাধ্যমে ১৬ ফেব্রুয়ারি পরিকাঠামোগত ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় বাজেটের সঠিক প্রয়োগ নিয়ে রোড ম্যাপ তৈরির জন্য পরামর্শ গ্রহণ করবেন নতুন দিল্লি,১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী ওয়েবিনারের মাধ্যমে ১৬ ফেব্রুয়ারি পরিকাঠামোগত ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় বাজেটের সঠিক প্রয়োগ নিয়ে রোড ম্যাপ তৈরির জন্য পরামর্শ গ্রহণ করবেন। ওই দিন বিকেল চারটেয় প্রধানমন্ত্রী ভাষণ দেবেন। এই ওয়েবিনারে ২০০ জন প্রতিনিধি অংশ নেবেন। এরমধ্যে বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধি ও উপদেষ্টারা রয়েছেন। প্রতিনিধি দলের সদস্যরা পরিকাঠামোগত উন্নয়ন ও গুণগত মান বজায়ের ক্ষেত্রে তাঁদের মতামত জানাবেন। এর পাশাপাশি আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার এবং বিনিয়োগের ওপরেও আলোকপাত করা হবে। এই ওয়েবিনারে সমান্তরাল দুটি পর্যায়ে আলোচনা করা হবে। যেখানে বিভিন্ন মন্ত্রী এবং পদস্থ আধিকারিকরা আলোচনায় অংশ নেবেন। কেন্দ্রীয় বাজেট ২০২১-২২-এর সঠিক প্রয়োগ নিয়ে রুট ম্যাপ তৈরি করার পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট মহলের পরামর্শ গ্রহণ করা হবে।
pib-298147
aca266ab9ec940f0281d330444684c03a6649183f64f6c8d0f8940a7108cf8f0
ben
উপ-রাষ্ট্রপতিরসচিবালয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে গুণগত মানের শিক্ষা প্রদানে শিক্ষণ ব্যবস্থায় সংস্কারের পরামর্শ দিলেন উপ-রাষ্ট্রপতি নয়াদিল্লি, ২৪ এপ্রিল, ২০১৯ উপ-রাষ্ট্রপতি শ্রী এম ভেঙ্কাইয়া নাইডু, বিশ্ববিদ্যালয় ও উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিকে গুণগত মানের শিক্ষা প্রদানে শিক্ষণ ব্যবস্থায় নিরন্তর সংস্কারের আহ্বান জানিয়েছেন। চেন্নাইয়ে মঙ্গলবার ভিইএলএস ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স, টেকনলজি অ্যান্ড অ্যাডভান্সড স্টাডিজ প্রতিষ্ঠানের নবম বার্ষিক সমাবর্তনে শ্রী নাইডু ভাষণ দিচ্ছিলেন। দ্রুত উত্থানশীল বিশ্বে প্রযুক্তির ক্ষণস্থায়ীতার প্রসঙ্গ উল্লেখ করে উপ-রাষ্ট্রপতি ছাত্রছাত্রীদের মেধা ও দক্ষতার ব্যাপারে নিজেদের নিরন্তর উন্নতিসাধনের পরামর্শ দেন, যাতে সহজেই নিজেদের পছন্দমতো জায়গায় পৌঁছনো যায়। দেশের অগ্রগতি ও উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করার জন্য গুণগত মানের উচ্চশিক্ষা ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়ে শ্রী নাইডু বলেন, উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিকে মেধা ও গবেষণার প্রসারে নতুন দিগন্ত খুলে দিতে হবে। অগ্রগতির শিখরে পৌঁছতে যে প্রয়াস চলছে, তাতে সার্বিক ও সামগ্রিক উন্নয়নের লক্ষ্যে গ্রামীণ ভারতকে উপেক্ষা করা সম্ভব নয় বলেও তিনি অভিমত প্রকাশ করেন। গ্রামাঞ্চল, কৃষি ও সহযোগী শিল্পে প্রযুক্তিগত প্রয়োজনীয়তার ক্ষেত্রে পড়ুয়া ও যুব সম্প্রদায়কে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে বলে মন্তব্য করে শ্রী নাইডু বলেন, প্রযুক্তি সব মানুষকে একসূত্রে বেঁধেছে। তিনি গ্রামোন্নয়নে এবং গ্রাম ও শহরাঞ্চলের মধ্যে বৈষম্য দূর করতে প্রযুক্তির প্রভূত সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর কথাও বলেন। গ্রামীণ জীবন ও অর্থনীতির সঙ্গে যুক্ত বিভিন্ন সমস্যার সমাধানসূত্র খুঁজে বের করতে প্রযুক্তিকে কাজে লাগানো যেতে পারে বলে মন্তব্য করে উপ-রাষ্ট্রপতি বলেন, ভারতের অস্তিত্ব গ্রামাঞ্চলে নিহিত রয়েছে এবং দেশের অগ্রগতি গ্রামীণ ভারতের উন্নয়নের সঙ্গে নিবিড়ভাবে জড়িত। শ্রী নাইডু, পড়ুয়া এবং যুব সম্প্রদায়কে আধুনিক জীবনযাত্রার প্রতি সম্মোহিত না হওয়ার পরামর্শ দিয়ে সুস্বাস্থ্যের জন্য সুষম খাবারের অভ্যাস গড়ে তোলার কথা বলেন। অসংক্রামক রোগ-ব্যাধির প্রকোপের ব্যাপারে উদ্বেগ প্রকাশ করে তিনি প্রত্যেককে নিজেদের জীবনশৈলী ও খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনার পরামর্শ দেন। এই উপলক্ষে উপ-রাষ্ট্রপতি প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থার চেয়ারম্যান তথা প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন দপ্তরের সচিব ডঃ জি সতীশ রেড্ডি, বিশিষ্ট অ্যাথলিট শ্রীমতী পি টি ঊষা এবং কেরি ইন্ডেভ লজিস্টিক্স সংস্থার চেয়ারম্যান শ্রী এস জেভিয়ার ব্রিটোকে ‘অনারিস কজা’ পুরস্কার দিয়ে সম্মানিত করেন। অনুষ্ঠানে ভিইএলএস বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা-চেয়ারম্যান তথা আচার্য ডঃ ঈশ্বরী কে গণেশ, বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ডঃ পি স্বামীনাথন সহ পরিচালন পর্ষদ এবং শিক্ষা পর্ষদের সদস্যরা ছাড়াও বহু বিশিষ্ট ব্যক্তি উপস্থিত ছিলেন। CG/BD/DM (Visitor Counter : 132
pib-298151
4c12c7b351a7ee3176979e2480dbed698ce5b851f4c3069beec5e5acfa5fccb9_1
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর ১৯শে জুনের সর্বদলীয় বৈঠকের বিষয়ে বিবৃতি নতুন দিল্লি, ২০ জুন, ২০২০ প্রধানমন্ত্রী গতকাল সর্বদলীয় বৈঠকে যে বক্তব্য পেশ করেছেন, কোন কোন মহল উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে তার অপব্যাখ্যা করছে। প্রধানমন্ত্রী স্পষ্ট ভাষায় জানিয়েছেন, নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর সীমা লঙ্ঘন করা হলে ভারত তার কড়া জবাব দেবে। তিনি নির্দিষ্ট করে জানিয়েছেন, এই ধরণের চ্যালেঞ্জকে অতীতে অবহেলা করা হলেও বর্তমানে নিয়ন্ত্রণরেখাকে না মানলে ভারতীয় বাহিনী তা যথাযথভাবে প্রতিহত করবে। সর্বদলীয় বৈঠকে এটিও জানানো হয়েছে, চীনা বাহিনী এবার অনেক বেশি সংখ্যায় নিয়ন্ত্রনরেখা লঙ্ঘন করতে এসেছিল, ভারতও তার যোগ্য জবাব দিয়েছে। নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর সীমান্ত লঙ্ঘনের প্রসঙ্গে স্পষ্টভাবে জানানো হয়েছে যে গত ১৫ই জুন চীনা বাহিনী নিয়ন্ত্রণ রেখা অতিক্রম করে কাঠামো তৈরি করতে চাইছিলো এবং তাদের বিরত করার চেষ্টা করা হলে গালওয়ানে হিংসাত্মক এই ঘটনা ঘটে। সর্বদলীয় বৈঠকের আলোচনায় প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের মূল বিষয় ছিল গালওয়ানে ১৫ই জুনের ঘটনা, যার কারণে ২০ জন ভারতীয় সেনা শহীদ হয়েছেন। আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর যে সব সেনা জওয়ান চীনাদের অপপ্রয়াসকে বাধা দিয়েছিলেন, প্রধানমন্ত্রী, তাদের শৌর্য্য এবং দেশাত্মবোধকে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর ভারতের দিকে চীনা সেনারা ঢুকতে পারেনি, তার কারণ আমাদের সশস্ত্র বাহিনী সাহসিকতার সঙ্গে পরিস্থিতির মোকাবিলা করেছিলেন। ভারতীয় ভূখন্ডে চীনা বাহিনীর কাঠামো তৈরির চেষ্টাকে ১৬ নম্বর বিহার রেজিমেন্টের সৈন্যরা বাধা দেয়, তার ফলে উদ্ভুত ঘটনায় তারা প্রাণ বিসর্জন দেন। প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য ছিল, ‘যারা সীমানা পেরিয়ে আমাদের দেশে ঢোকার চেষ্টা করছিল, আমাদের দেশের সাহসী সন্তানরা তাদের বিরুদ্ধে যোগ্য জবাব দিয়েছে’। আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর অটুট মনোবলের জন্যই এটি সম্ভব হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী আরও জানান, ‘আমি আপনাদের এই বলে নিশ্চিত করতে চাই যে, আমাদের সীমান্ত যথাযথভাবে রক্ষায় আমাদের সশস্ত্র বাহিনী কোনো চেষ্টার ত্রুটি রাখবে না’। ভারতীয় ভূখণ্ড কতটা জায়গা জুড়ে রয়েছে,ভারতের মানচিত্রেই তা স্পষ্ট। বর্তমান সরকার দৃঢ়ভাবে তা রক্ষায় অঙ্গীকার বদ্ধ। গত ৬০ বছরে ৪৩ হাজার বর্গ কিলোমিটার এলাকা কিভাবে হাত ছাড়া হয়েছে দেশ সে বিষয়ে অবগত রয়েছে। সর্বদলীয় বৈঠকে বিস্তারিতভাবে জানানো হয় কোন কোন জায়গা অবৈধভাবে দখল হয়ে গেছে। নিয়ন্ত্রণ রেখাকে এককভাবে পরিবর্তন ঘটাতে বর্তমান সরকার অনুমতি দেবে না বলেও বৈঠকে স্পষ্টভাবে জানানো হয়। এটা খুবই দুর্ভাগ্যজনক যে আমাদের সাহসী সৈন্যরা যখন আমাদের সীমান্ত রক্ষা করছে, সেই সময় অহেতুক বিতর্ক সৃষ্টি করে তাঁদের মনোবল ভাঙার চেষ্টা হচ্ছে। যদিও সর্বদলীয় বৈঠকে জাতীয় এই সঙ্কটের সময়ে সরকার ও সশস্ত্র বাহিনীর প্রতি দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বেশিরভাগ দলই সমর্থন জানিয়েছে। উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রচারের ফলে ভারতের জনগণের ঐক্যে চিড় ধরবে না সেই বিশ্বাস আমাদের রয়েছে। (CG/CB/SKD
pib-298152
41e8aa214508a6cbaced92c8810b9e55f6496629d93077bc5cd6caee2611fd36
ben
স্বাস্থ্যওপরিবারকল্যাণমন্ত্রক দেশে গত ছয় দিনে পাঁচবার এমনকি গত ২৪ ঘণ্টাতেও সুস্থতার সংখ্যা কোভিড আক্রান্তের সংখ্যার তুলনায় বেশি সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের ঘটনায় গত ২৪ ঘণ্টায় ৫৫,৩৪৪টি কমেছে ভারতে মোট টিকাকরণ ১৮.২২ কোটি ছাড়িয়েছে এখনও পর্যন্ত ১৮-৪৪ বছর বয়সী ৪৮ লক্ষের বেশি সুফলভোগীর টিকাকরণ নয়াদিল্লি, ১৬ মে, ২০২১ ভারতে করোনায় মোট সুস্থতার সংখ্যা আজ ২ কোটি ৭ লক্ষ ৯৫ হাজার ৩৩৫। জাতীয় স্তরে সুস্থতার হার ৮৪.২৫ শতাংশ। এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩ লক্ষ ৬২ হাজার ৪৩৭ জন করোনামুক্ত হয়েছেন। এর ফলে, গত ছয় দিনে পাঁচাবার দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যার তুলনায় সুস্থতার সংখ্যা বেশি রয়েছে। ১০টি রাজ্যে সুস্থতার হার ৭০.৯৪ শতাংশ। দেশে আজ সুস্পষ্টভাবে মোট করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ৩৬ লক্ষ ১৮ হাজার ৪৫৮, যা মোট আক্রান্তের ১৪.৬৬ শতাংশ। অবশ্য গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের ঘটনা ৫৫,৩৪৪টি কমেছে। ১০টি রাজ্যে সুস্পষ্টভাবে করোনায় আক্রান্তের হার ৭৪.৬৯ শতাংশ। একইভাবে, আক্রান্তের হারও ক্রমশ নিম্নমুখী। আজ এই হার দাঁড়িয়েছে ১৬.৯৮ শতাংশ। দেশব্যাপী টিকাকরণ অভিযানের তৃতীয় পর্যায়ের আওতায় ১৮ কোটি ২২ লক্ষের বেশি টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে। আজ সকাল ৭টা পর্যন্ত পাওয়া প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী সারা দেশে ১৮ কোটি ২২ লক্ষ ২০ হাজার ১৪৬টি টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৯৬ লক্ষ ৪২ হাজার ২৭৮ জন স্বাস্থ্যকর্মী প্রথম ডোজ এবং ৬৬ লক্ষ ৪১ হাজার ৪৭ জন স্বাস্থ্যকর্মী দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছেন। করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অগ্রভাগে থাকা ১ কোটি ৪৪ লক্ষ ২৫ হাজার ৪৪ জন প্রথম ডোজ এবং ৮১ লক্ষ ৮৬ হাজার ৫৬৮ জন দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছেন। অন্যদিকে, ১৮-৪৪ বছর বয়সী ৪৮ লক্ষ ২৫ হাজার ৭৯৯ জন টিকার প্রথম ডোজ পেয়েছেন। এছাড়াও, ৪৫-৬০ বছর বয়সী ৫ কোটি ৭১ লক্ষ ৬১ হাজার ৭৬ জন প্রথম ডোজ এবং ৯০ লক্ষ ৬৬ হাজার ৮৬২ জন দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছেন। একইভাবে, ৬০ বছরের বেশি বয়সী ৫ কোটি ৪৪ লক্ষ ৬৯ হাজার ৫৯৯ জন প্রথম ডোজ এবং ১ কোটি ৭৮ লক্ষ ১ হাজার ৮৯১ জন দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছেন। দেশে এখনও পর্যন্ত ১০টি রাজ্যে টিকাকরণের হার ৬৬.৭৬ শতাংশ। দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ১৮-৪৪ বছর বয়সী ৫ লক্ষ ৬২ হাজার ১৩০ জন সুফলভোগী টিকার প্রথম ডোজ পেয়েছেন। টিকাকরণ অভিযানের তৃতীয় পর্যায়ের সূচনার সময় থেকে ৩২টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে ৪৮ লক্ষ ২৫ হাজার ৭৯৯টি টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে ১৮-৪৪ বছর বয়সী ৩২,০৪৬ জন টিকার প্রথম ডোজ পেয়েছেন। দেশব্যাপী টিকাকরণ অভিযানের ১২০তম দিনে ১৭ লক্ষ ৩৩ হাজার ২৩২টি টিকার ডোজ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১১ লক্ষ ৩০ হাজার ৯২৮ জন প্রথম ডোজ এবং ৬ লক্ষ ২ হাজার ৩০৪ জন দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছেন। দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে কোভিডে আক্রান্তের সংখ্যা ৩ লক্ষ ১১ হাজার ১৭০। এর মধ্যে ১০টি রাজ্যে আক্রান্তের হার ৭৪.৭ শতাংশ। কর্ণাটকে একদিনেই সর্বাধিক ৪১,৬৬৪ জন আক্রান্ত হয়েছেন। মহারাষ্ট্রে একদিনেই আক্রান্তের সংখ্যা ৩৪,৮৪৮। অন্যদিকে, তামিলনাড়ুতে আক্রান্ত হয়েছেন ৩৩,৬৫৮ জন। দেশে কোভিডে মৃত্যু হার বর্তমানে ১.০৯ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় ৪,০৭৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ১০টি রাজ্যে মৃত্যু হার ৭৫.৫৫ শতাংশ। মহারাষ্ট্রে একদিনেই সর্বাধিক ৯৬০ জনের মৃত্যু হয়েছে। অন্যদিকে কর্ণাটকে মারা গেছেন ৩৪৯ জন। আন্তর্জাতিক মহলের কাছ থেকে পাওয়া কোভিড ত্রাণসামগ্রীগুলি দ্রুত রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিতে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। এখনও পর্যন্ত সড়ক ও বিমানযোগে ১০,৯৫৩টি অক্সিজেন কনসেনট্রেটর, ১৩,১৬৯টি অক্সিজেন সিলিন্ডার, ৯০টি অক্সিজেন জেনারেশন প্ল্যান্ট, ৬,৮৩৫টি ভেন্টিলেটর / বাইপ্যাপ যন্ত্র, ৪ লক্ষ ৯০ হাজারের বেশি রেমডেসিভির ভায়াল সরবরাহ করা হয়েছে। CG/BD/DM (Visitor Counter : 124
pib-298156
9a30f51031839cfaa5ca367bc21266cb722b06dae0ab49690af7a86f02e7d9b0
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর লালকেল্লার প্রাকার থেকে স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে ঘোষিত বিভিন্ন কর্মসূচি রূপায়ণের প্রস্তুতিপর্ব আজ পর্যালোচনা করেন প্রধানমন্ত্রী নয়াদিল্লি, ৭ অক্টোবর, ২০২৩ লালকেল্লার প্রাকার থেকে ঘোষিত বিভিন্ন কর্মসূচির বাস্তবায়নের লক্ষ্যে যাবতীয় প্রস্তুতির খুঁটিনাটি আজ পর্যালোচনা করেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। এ বছর স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে প্রধানমন্ত্রী দরিদ্র এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণীর নাগরিকদের জন্য বাসস্থান নির্মাণে সুলভ ঋণ সহায়তার কথা ঘোষণা করেছিলেন। এই ঘোষণা অনুসারে তাঁর প্রস্তাবের বাস্তবায়নের প্রস্তুতিপর্ব আজ পর্যালোচনাকালে খতিয়ে দেখেন প্রধানমন্ত্রী। এছাড়াও, স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে শ্রী মোদী দেশের গৃহস্থ পরিবারগুলিতে সৌরবিদ্যুৎ যোগানের বিষয়টিও নিশ্চিত করার কথা উল্লেখ করেছিলেন। এই কর্মসূচি রূপায়ণে প্রস্তুতিপর্বের যাবতীয় খুঁটিনাটিও আজ পর্যালোচনা করেন তিনি। PG/SKD/DM (
pib-298167
22517d288e0e446f5f338d38d9ac39b4606ee33497d4df38af5a265ae88019e7
ben
অর্থমন্ত্রক অ্যাকাউন্ট এগ্রিগেটর নেটওয়ার্ক সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন – আর্থিক তথ্য-বিনিময়ের এক পদ্ধতি নয়াদিল্লি, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২১ ভারতে গত সপ্তাহে বুনিয়াদী পরিবর্তনের ক্ষেত্রে আরও একটি উচ্চাকাঙ্খী পরিকল্পনা শুরু হয়েছে। অ্যাকাউন্ট এগ্রিগেটর নেটওয়ার্ক, যা আর্থিক তথ্য বিনিময়ের একটি পদ্ধতি। এই পদ্ধতির মাধ্যমে বিনিয়োগ এবং ঋণদানের ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনতে পারবে। একইভাবে, লক্ষ লক্ষ গ্রাহক তাঁর আর্থিক খতিয়ান সহজেই হাতে পাবেন এবং তার ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারবেন। অন্যদিকে, এই তথ্য ঋণদাতা ও আর্থিক প্রযুক্তি-নির্ভর সংস্থাগুলিকেও সরবরাহ করা যাবে। অ্যাকাউন্ট এগ্রিগেটররা ব্যক্তি-বিশেষের আর্থিক তথ্য নিয়ন্ত্রণ করতে ক্ষমতা যোগায়। অন্যথায়, এই তথ্য গোপন থেকে যায়। ভারতে নিজস্ব ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থা চালু করার ক্ষেত্রে এটি প্রথম পদক্ষেপ। শুধু তাই নয়, নিজস্ব এই ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থার মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ গ্রাহক নিরাপদে এবং পারদর্শিতার সঙ্গে নিজের আর্থিক তথ্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বিনিময় করতে এবং এ ধরনের তথ্য ডিজিটাল পদ্ধতিতে হাতের নাগালে পাবার সুবিধা পাবেন। ভারতের বৃহৎ ৮টি ব্যাঙ্ককে সঙ্গে নিয়ে ব্যাঙ্কিং পরিষেবা ব্যবস্থায় অ্যাকাউন্ট এগ্রিগেটর পদ্ধতির সূচনা হয়েছে। এই ব্যবস্থায় ঋণদান ও সম্পদ পরিচালনা আরও দ্রুততর হবে এবং স্বল্প খরচেই করা যাবে। ১) একজন অ্যাকাউন্ট এগ্রিগেটর আসলে কি? একজন অ্যাকাউন্ট এগ্রিগেটর আসলে আরবিআই নিয়ন্ত্রণাধীন একধরণের সংস্থা । এরা ব্যক্তি বিশেষকে কোন একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানে নিজের অ্যাকাউন্ট সম্পর্কিত তথ্য নিরাপদে ও ডিজিটাল পদ্ধতিতে অন্য একটি নিয়ন্ত্রিত আর্থিক প্রতিষ্ঠান, যেটি এএ নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত সেখানে বিনিময়ে সাহায্য করেন। তবে, ব্যক্তি বিশেষের সম্মতি ছাড়া তথ্য লেনদেন সম্ভব নয়। একজন ব্যক্তি অ্যাকাউন্ট এগ্রিগেটরের মধ্য থেকে একজনকে চিহ্নিত করতে পারেন। অ্যাকাউন্ট এগ্রিগেটররা দীর্ঘস্থায়ী ভাবে এবং ব্ল্যাঙ্ক চেক গ্রহণে কন্ডিশন ফর্ম সম্পর্কিত ব্যবস্থা দূর করতে সাহায্য করে, সেই সঙ্গে ধাপে ধাপে অনুমতি সাপেক্ষে ব্যক্তি বিশেষের তথ্য ব্যবহার ও নিয়ন্ত্রণ করার অধিকার পায়। ২) কিভাবে নতুন অ্যাকাউন্ট এগ্রিগেটর নেটওয়ার্ক একজন গড়পরতা ব্যক্তির আর্থিক অবস্থার উন্নতি ঘটাবে? ভারতের অর্থ ব্যবস্থায় এখন গ্রাহকদের কাছে একাধিক বাধাবিপত্তি রয়েছে - এজন্য তাদের বাস্তবিক স্বাক্ষর, ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্টের স্ক্যান কপি, নোটারির কাছি ছুটে যাওয়া বা স্ট্যাম্প ডকুমেন্ট অথবা ব্যক্তিগত ইউজার নেম এবং পাশওয়ার্ড পর্যন্ত গোপনীয় তথ্য তৃতীয় পক্ষকে জানাতে হয়। কিন্তু অ্যাকাউন্ট এগ্রিগেটর নেটওয়ার্ক ব্যবস্থায় খুব সহজেই এই বাধা-বিপত্তি দূর হবে। মোবাইল ভিত্তিক সরল ও নিরাপদ ডিজিটাল ডেটা পাওয়া ও বিনিময়ের সুবিধা মিলবে। এর ফলে, এক নতুন ধরণের পরিষেবার সুযোগ তৈরি হবে, যা পক্ষান্তরে নতুন ধরণের ঋণ পরিষেবা গ্রহণের মত। এই সুবিধা গ্রহণে ব্যক্তি বিশেষের ব্যাঙ্ককে অ্যাকাউন্ট এগ্রিগেটর নেটওয়ার্কে যুক্ত হতে হবে। ইতিমধ্যেই ৮টি ব্যাঙ্ক এতে যুক্ত হয়েছে - এবং ৪টি ব্যাঙ্ক সম্মতির ভিত্তিতে তথ্য লেনদেন শুরু করেছে। বাকি ৪টি ব্যাঙ্ক শীঘ্রই লেনদেন প্রক্রিয়া শুরু করবে। ৩) আধার ইকেওয়াইসি সম্পর্কিত তথ্য বিনিময়, ক্রেডিট ব্যুরো তথ্য বিনিময় এবং পিকেওয়াইসি-র মত প্ল্যাটফর্মগুলির তুলনায় অ্যাকাউন্ট এগ্রিগেটররা কিভাবে পৃথক ? আধার ইকেওয়াইসি এবং সিকেওয়াইসি ব্যবস্থায় কেবল চারটি পরিচিতি সম্পর্কিত তথ্য কেওয়াইসি-র জন্য বিনিময় করা হয়। এগুলি হল নাম, ঠিকানা, লিঙ্গ প্রভৃতি। একই ভাবে, ক্রেডিট ব্যুরো ডেটায় কেবল ঋণ সম্পর্কিত খতিয়ান এবং / বা ক্রেডিট সম্পর্কিত পরিসংখ্যান থাকে। অ্যাকাউন্ট এগ্রিগেটর নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সেভিং / ডিপোজিট / কারেন্ট অ্যাকাউন্ট সম্পর্কিত তথ্য বা ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট সম্পর্কিত তথ্য বিনিময় করা যায়। ৪) কি ধরণের তথ্য বিনিময় করা যেতে পারে ? এখন, ব্যাঙ্কিং লেনদেন সম্পর্কিত তথ্য সেই সমস্ত ব্যাঙ্কগুলি যারা নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে তাদের মধ্যে বিনিময় করা যায়। ধীরে ধীরে অ্যাকাউন্ট এগ্রিগেটর কাঠামোয় কর, পেনশন, সিকিউরিটি এবং বীমা সম্পর্কিত তথ্য সহ যাবতীয় আর্থিক তথ্য ধীরে ধীরে গ্রাহকদের কাছে সহজলভ্য হবে। এমনকি এই কাঠামোয় আর্থিক ক্ষেত্রের পাশাপাশি স্বাস্থ্য ও টেলিযোগাযোগ সম্পর্কিত তথ্য অ্যাকাউন্ট এগ্রিগেটরদের মাধ্যমে ব্যক্তি বিশেষের কাছে পৌঁছে যাবে। ৫) অ্যাকাউন্ট এগ্রিগেটররা কি ব্যক্তিগত তথ্য দেখতে বা একত্রিত করতে পারেন ? তাহলে তথ্যের লেনদেন কি নিরাপদ ? অ্যাকাউন্ট এগ্রিগেটররা কোন তথ্যই দেখতে পান না; তারা কেবল একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ব্যক্তি বিশেষের সম্মতির ভিত্তিতে অন্য একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানে এই তথ্য বিনিময় করতে পারেন। ব্যক্তি বিশেষের নাম নির্বিশেষে তারা আপনার কোন তথ্যই একত্রিত করতে পারেন না। অ্যাকাউন্ট এগ্রিগেটররা কোন একটি প্রযুক্তি নির্ভর সংস্থার মত নয়, যারা আপনার তথ্য একত্রিত এবং আপনার সম্পূর্ণ বিবরণ বা প্রোফাইল তৈরি করতে পারে। অ্যাকাউন্ট এগ্রিগেটররা যে তথ্য বিনিময় করেন তা প্রেরকের পক্ষ থেকে লিপিবদ্ধ হয় এবং কেবল প্রাপ্তি স্বীকারকারীরা এই তথ্য মুছে ফেলতে পারেন। আগাগোড়া লিপিবদ্ধকরণ প্রক্রিয়া এবং ডিজিটাল সিগনেচারের মত প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে তথ্য বিনিময় ব্যবস্থা কাগজের নথিপত্র আদান-প্রদানের তুলনায় অনেক বেশি নিরাপদ। ৬) একজন গ্রাহক তথ্য বিনিময় না করার ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন কি ? হ্যাঁ। একটি অ্যাকাউন্ট এগ্রিগেটর নেটওয়ার্কের সঙ্গে নিবন্ধিকরণের বিষয়টি গ্রাহকের সম্পূর্ণ স্বেচ্ছাধীন। গ্রাহক যে ব্যাঙ্কের পরিষেবা নিচ্ছেন, সেই ব্যাঙ্ক যদি এই নেটওয়ার্কে ইতিমধ্যেই যুক্ত হয়ে থাকে, তাহলে একজন ব্যক্তি অ্যাকাউন্ট এগ্রিগেটর নেটওয়ার্কে নথিভুক্তির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। ব্যাঙ্কের কোন অ্যাকাউন্টের সঙ্গে নেটওয়ার্ক লিঙ্ক করতে চান এবং কোন অ্যাকাউন্ট থেকে তথ্য বিনিময় করতে চান, সে ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। তবে, নতুন কোন ঋণ দাতা বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কয়েকটি বিষয়ে অ্যাকাউন্ট এগ্রিগেটরের সম্মতির মাধ্যমে তথ্য বিনিময় করা যেতে পারে। একজন গ্রাহক তথ্য বিনিময়ের সম্মতি সম্পর্কিত অনুরোধ যে কোন সময় খারিজ করতে পারেন। যদি একজন গ্রাহক একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য রেকারিং পদ্ধতিতে তথ্য বিনিময়ে সম্মতি দেন, তবে তিনি যে কোন সময় এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করতে পারেন। ৭) একজন গ্রাহক যদি আমার তথ্য একটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে একবার বিনিময় করেন, তাহলে তারা কতদিন এটি ব্যবহার করতে পারবেন ? তথ্য প্রাপক প্রতিষ্ঠানটি সঠিক কত সময় ধরে আপনার তথ্য ব্যবহার করবে তা সংশ্লিষ্ট গ্রাহকের তথ্য বিনিময়ে সম্মতি দেওয়ার সময় জানা যাবে। ৮) কিভাবে একজন গ্রাহক অ্যাকাউন্ট এগ্রিগেটরের কাছে নথিভুক্ত হতে পারেন ? আপনি অ্যাপ বা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অ্যাকাউন্ট এগ্রিগেটদের কাছে নথিভুক্ত হতে পারেন। অ্যাকাউন্ট এগ্রিগেটররা আপনাকে ইউজার নেম দেবে। এই ইউজার নেম তথ্য বিনিময়ে সম্মতির সময় ব্যবহার করা যেতে পারে। বর্তমানে অ্যাকাউন্ট এগ্রিগেটরদের সঙ্গে নথিভুক্ত হওয়ার ক্ষেত্রে ডাউনলোড করা সম্ভব এমন চারটি অ্যাপ রয়েছে। এগুলি হল ফিনভু, ওয়ানমানি, ক্যামস ফিন্সার্ভ এবং এনএডিএল। আরও তিনটি অ্যাপ আরবিআই-এর কাছ থেকে নৈতিক অনুমোদন পেয়েছে। শীঘ্রই ফোনপে, ওডলি এবং পারফিওস এই তিনটি অ্যাপের সূচনা হবে। ৯) একজন গ্রাহকের প্রত্যেক অ্যাকাউন্ট এগ্রিগেটর নেটওয়ার্কে নিবন্ধিকরণের প্রয়োজনীয়তা আছে কি ? না, একজন গ্রাহক নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত যে কোন ব্যাঙ্ক থেকে তথ্য পরিষেবা নিতে যে কোন অ্যাকাউন্ট এগ্রিগেটরের সঙ্গে নিবন্ধিকরণ করতে পারেন। ১০) একজন গ্রাহকের এই সুবিধা গ্রহণের ক্ষেত্রে অ্যাকাউন্ট এগ্রিগেটরকে কোন মাশুল দেওয়া প্রয়োজন কি ? মাশুল মেটানোর বিষয়টি নির্ভর করবে অ্যাকাউন্ট এগ্রিগেটরের ওপর। কয়েকটি ক্ষেত্রে অ্যাকাউন্ট এগ্রিগেটর নেটওয়ার্কের পরিষেবা নিঃশুল্ক হতে পারে, কারণ অ্যাকাউন্ট এগ্রিগেটর আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে পরিষেবা শুল্ক নিয়ে থাকে। অবশ্য কয়েকটি ক্ষেত্রে পরিষেবা ব্যবহারের দরুণ অল্প মাশুল দিতে হতে পারে। ১১) অ্যাকাউন্ট এগ্রিগেটর নেটওয়ার্কে তথ্য বিনিময় ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত ব্যাঙ্কের কাছ থেকে একজন গ্রাহক নতুন কি পরিষেবা পেতে পারেন ? গুরুত্বপূর্ণ যে দুটি পরিষেবার মান বাড়বে, তারমধ্যে প্রথমটি হল একজন ব্যক্তি ঋণের সুবিধা পাবেন এবং দ্বিতীয়টি হল অর্থ পরিচালনার সুবিধা। যদি একজন গ্রাহক এখন ছোট ব্যবসায়িক বা ব্যক্তিগত ঋণ নিতে চান, সেক্ষেত্রে ঋণ দাতার সঙ্গে একাধিক নথিপত্র বিনিময় করতে হয়। অনেক ক্ষেত্রেই এটি সময় সাপেক্ষ পদ্ধতি হলেও বর্তমানে এই প্রক্রিয়া মেনেই ঋণ দেওয়া হয়। এর ফলে, ঋণ দানের সম্মতির ক্ষেত্রেও সময় লাগে এবং ঋণ সুবিধা নিতেও দীর্ঘ অপেক্ষা করতে হয়। একই ভাবে অর্থ পরিচালনা এখন বেশ জটিল প্রক্রিয়া। কারণ, তথ্য বিভিন্ন জায়গায় একত্রিত হয়ে থাকে এবং এই তথ্য একত্রিত করে বিশ্লেষণ করাও সময় সাপেক্ষ। কিন্তু অ্যাকাউন্ট এগ্রিগেটর নেটওয়ার্কের মাধ্যমে একটি সংস্থা দ্রুততার সঙ্গে এই তথ্য পেতে পারে এবং তথ্য ফাঁসেরও কোন সম্ভাবনা থাকে না। এর ফলে, ঋণ সুবিধা সংক্রান্ত মূল্যায়ণ প্রক্রিয়া দ্রুততর হয় এবং সংশ্লিষ্ট গ্রাহক সহজেই ঋণ হাতে পান। এছাড়াও একজন গ্রাহক কোন জামানত ছাড়াই ঋণ সুবিধার সুযোগ নিতে পারেন। তবে, সেক্ষেত্রে জিএসটি বা জিইএম-এর মত সরকারি ব্যবস্থা থেকে তথ্য বিনিময় করা যেতে পারে। CG/BD/SB (
pib-298171
39c5bb41ee3460bf0bff4376e76c3c5e92d184dc50add19e6cac47dbd47a2721
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর নভরোজ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা নয়াদিল্লি, ২১ মার্চ, ২০২৩ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী নভরোজ উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। এক ট্যুইট বার্তায় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন : “নভরোজ মুবারক! এই পবিত্র ক্ষণে আপনাদের সকলের জীবনে আনন্দ নেমে আসুক এবং আপনারা সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হোন। নতুন এই বছর আপনাদের জীবনে আরও সমৃদ্ধি নিয়ে আসুক এবং আমাদের সমাজে ঐক্যবদ্ধ থাকার ভাবনা প্রসারিত হোক।” PG/CB/DM/ (
pib-298172
252be22d7d38d831809d51639460b8faebfe1df5164b0fa7be943302439117c9_1
ben
উপ-রাষ্ট্রপতিরসচিবালয় সুস্থ ভারত গড়ে তোলার পূর্ব শর্তই হল স্বচ্ছ ভারত – অভিমত উপ-রাষ্ট্রপতির নয়াদিল্লি, ১৮ মে, ২০১৮ ‘সুস্থ ভারত’ গড়ে তোলার পূর্ব শর্তই হল স্বচ্ছ ভারত। নতুন দিল্লীতে আজ লেডি হার্ডিঞ্জ মেডিকেল কলেজের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে একথা বলেন উপ-রাষ্ট্রপতি শ্রী এম ভেঙ্কাইয়া নাইডু। এই কলেজের শিক্ষকমণ্ডলীর উদ্দেশে উপ-রাষ্ট্রপতি বলেন, কেবল চিকিৎসাজ্ঞান ও দক্ষতা আহরণের মধ্যেই কর্মকাণ্ড সীমিত রাখলে হবে না। তরুণ পড়ুয়াদের সঠিক দিশা দেখানোর গুরুদায়িত্বও তাঁদের নিতে হবে যাতে তরুণ-তরুণীরা উচ্চ নৈতিকতা, নৈতিক আদর্শ ও আপসহীন অখণ্ডতার মানসিকতা নিয়ে সচেতন নাগরিক হয়ে উঠতে পারেন। উপ-রাষ্ট্রপতি বলেন, স্বচ্ছ ভারত গড়ে তোলার জন্য সমস্ত স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, স্বাস্থ্য পরিচর্যা পেশাদার, স্থানীয় সংস্থা ও সম্প্রদায়গুলিকে সুস্বাস্থ্যের প্রসারে হাতে হাত রেখে এগিয়ে আসার সময় এসেছে। সুস্থ ভারত গড়ে তোলার ক্ষেত্রে এগুলি পূর্ব শর্ত বলে তিনি মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, গ্রামীণ এলাকায় পর্যাপ্ত চিকিৎসার সুযোগ-সুবিধার অভাব, দেশে চিকিৎসক ও আধা-চিকিৎসাকর্মীর বিপুল ঘাটতি এখনও বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে রয়েছে। এ কারণেই, স্বাস্থ্যক্ষেত্রে বিপুল সংখ্যায় মানবসম্পদের প্রয়োজন বলে তিনি অভিমত প্রকাশ করেন। চিকিৎসকদের দেশে ঈশ্বরের পরেই স্থান দেওয়া হয় বলে স্মরণ করিয়ে দিয়ে উপ-রাষ্ট্রপতি তাঁদের প্রত্যেককে তাঁদের পেশার প্রতিটি স্তরে সর্বোচ্চ নৈতিকতা বজায় রাখার পরামর্শ দেন। লেডি হার্ডিঞ্জ কলেজের প্রত্যেক পড়ুয়া মর্যাদাপূর্ণ এই প্রতিষ্ঠানের উত্তরাধিকার বহন করে এক সুস্থ-সবল ভারত গঠনে অবদান রাখবে বলে শ্রী নাইডু আশা প্রকাশ করেন। CG/BD/DM/…. (Visitor Counter : 60
pib-298174
c093846a1fe694bd2e4cfb57542deb51b3a7948b46b4839785ae95cb1f88063a
ben
বিজ্ঞানওপ্রযুক্তিমন্ত্রক ধাতু-বায়ুর সাহায্যে তৈরি ব্যাটারির জন্য এআরসিআই স্বল্প মূল্যের অনুঘটক উদ্ভাবন করেছে নয়াদিল্লী, ২৪ জুন, ২০২১ ধাতু-বায়ু দিয়ে তৈরি ব্যাটারির কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করার জন্য একটি নতুন দ্বিমুখী বৈদ্যুতিক অনুঘটক উদ্ভাবন করা হয়েছে। কম দামি ধাতুর সাহায্যে এই দ্বিমুখী অনুঘটকটি তৈরি করা সম্ভব হয়েছে। এর ফলে ব্যাটারির দাম কম হবে। সারা পৃথিবী জুড়ে শক্তির উৎসের চাহিদা ক্রমশ বাড়ছে। লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি, সীসা-অ্যাসিড ব্যাটারি, রেডক্স ফ্লো ব্যাটারি, লিথিয়াম-বায়ু ব্যাটারি, দস্তা-বায়ু ব্যাটারি, সোডিয়াম-বায়ু ব্যাটারির মতো বিভিন্ন জ্বালানীর উৎস উদ্ভাবন করা হয়েছে। এরমধ্যে দস্তা-বায়ু ব্যাটারি যথেষ্ট উৎসাহের সৃষ্টি করেছে। কারণ এই ব্যাটারি তৈরিতে বেশি অর্থ ব্যয় হয়না এবং এটি যথেষ্ট বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন করে। এই ধরণের ব্যাটারি সহজে বহনযোগ্য হওয়ায় বৈদ্যুতিক যানবাহনে এটি ব্যবহার করা যায়। এছাড়াও বায়ুশক্তির মাধ্যমে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য ব্যবহৃত টারবাইন, ফটোভোল্টিক প্যানেল সহ বিভিন্ন পুনর্নবীকরণযোগ্য জ্বালানীতেও এই ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়। কিন্তু এই ধরণের ব্যাটারি তৈরিতে সবথেকে বড় সমস্যা হল প্রয়োজনীয় অনুঘটক খুঁজে পাওয়া। দ্বিমুখী অনুঘটকের মাধ্যমে এই ব্যাটারির কাজ চালানোর সময় অক্সিজেনের মাত্রা কমে যাওয়ায় কিছু সমস্যা দেখা দেয়। কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি দপ্তরের স্বায়ত্বশাসিত গবেষণা ও উন্নয়নমূলক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল অ্যাডভান্সড রিসার্চ সেন্টার ফর পাউডার মেটালার্জি অ্যান্ড নিউ ম্যাটিরিয়াল্স একটি ব্যয় সাশ্রয়ী বৈদ্যুতিক অনুঘটক উদ্ভাবন করেছে যার সাহায্যে এ ধরণের ব্যাটারির কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি পায়। সালফোনেটেড পলি ইথার ইথার কিটোন নামে একটি পলিমার জাতীয় যৌগ উদ্ভাবন করা হয়েছে যার সাহায্যে আয়ন আদান-প্রদান কৌশল অবলম্বন করে দস্তা-বায়ু ব্যাটারি আরও বেশি কার্যকর হয়। বিজ্ঞানীরা দেখেছেন প্রচলিত দস্তা-বায়ু ব্যাটারির থেকে নতুন অনুঘটক ব্যবহার করে তৈরি ব্যাটারি ২০ শতাংশ বেশি কার্যকর। (CG/CB/NS
pib-298175
019778dfe992f0d95b254653a5fca6794de95a47d21529ec5af0b67863930f7e_3
ben
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর সুদক্ষ নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় সরকার পুলিশ বাহিনীর আধুনিকীকরণের বর্তমান মেগা প্রকল্পটি চালিয়ে যাওয়ার প্রস্তাব অনুমোদন করেছে নতুন দিল্লি, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর সুদক্ষ নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় সরকার পুলিশ বাহিনীর আধুনিকীকরণের বর্তমান মেগা প্রকল্পটি চালিয়ে যাওয়ার প্রস্তাব অনুমোদন করেছে। রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির পুলিশ বাহিনীর আধুনিকীকরণ এবং কাজকর্মের মানোন্নয়নে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শ্রী অমিত শাহ ইতিমধ্যেই যে উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন, তা আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে ২০২১-২২ থেকে ২০২৫-২৬ পর্যন্ত বর্তমান মেগা প্রকল্পটি চালু রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে। মেগা এই প্রকল্পটিতে প্রাসঙ্গিক সবরকম উপ-কর্মসূচি রয়েছে, যা পুলিশ বাহিনীর আধুনিকীকরণ ও মানোন্নয়নে বড় অবদান রাখবে। পাঁচ বছর মেয়াদী এই কর্মসূচির জন্য ২৬ হাজার ২৭৫ কোটি টাকা কেন্দ্রীয় সাহায্যের সংস্থান করা হয়েছে। এই মেগা প্রকল্পের উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হল - - অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা, আইন শৃঙ্খলা, পুলিশ বাহিনীর জন্য আধুনিক প্রযুক্তির প্রয়োগ, মাদক নিয়ন্ত্রণে রাজ্যগুলিকে সাহায্য এবং অপরাধ বিচার ব্যবস্থাকে মজবুত করতে দেশে এক শক্তিশালী ফরেন্সিক কাঠামো গড়ে তোলার সংস্থান রাখা হয়েছে। - রাজ্য পুলিশ বাহিনীর আধুনিকীকরণে এই প্রকল্পে কেন্দ্রীয় সাহায্যের পরিমাণ ৪ হাজার ৮৪৬ কোটি টাকা। - সম্পদ আধুনিকীকরণের মাধ্যমে তদন্তের ক্ষেত্রে বৈজ্ঞানিক এবং সময়োপযোগী সাহায্যের জন্য রাজ্য / কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিতে সর্বাধুনিক ফরেন্সিক বিজ্ঞান কাঠামো গড়ে তোলার সংস্থান রয়েছে। ফরেন্সিক কাঠামোর আরও আধুনিকীকরণে কেন্দ্রীয় সহায়তা হিসেবে এই প্রকল্পের মাধ্যমে ২ হাজার ৮০ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা অনুমোদন করা হয়েছে। - জম্মু ও কাশ্মীর, হিংসা কবলিত উত্তর পূর্বের রাজ্য এবং উগ্র চরমপন্থা অধ্যুষিত এলাকাগুলিতে নিরাপত্তা খাতে খরচের জন্য এই মেগা প্রকল্পে কেন্দ্রীয় সহায়তা হিসেবে ১৮ হাজার ৮৩৯ কোটি টাকা মঞ্জুর করা হয়েছে। - উগ্র চরমপন্থা দমনে জাতীয় নীতি ও কর্মপরিকল্পনা রূপায়ণের ফলে উগ্র চরমপন্থা অধ্যুষিত এলাকাগুলিতে হিংসার ঘটনা লক্ষ্যণীয় হারে হ্রাস পেয়েছে। এই সাফল্যের ধারা অব্যাহত রাখতে উগ্র চরমপন্থা অধ্যুষিত এলাকাগুলিতে ৬টি প্রকল্প খাতে ৮ হাজার ৬৮৯ কোটি টাকা কেন্দ্রীয় তহবিল সংস্থানের প্রস্তাব অনুমোদিত হয়েছে। এই ৬টি প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে সর্বাধিক উগ্র চরমপন্থা অধ্যুষিত জেলা এবং উদ্বেগপূর্ণ জেলাগুলিতে বিশেষ কেন্দ্রীয় সহায়তা। - ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাটেলিয়ন / বিশেষ ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাটেলিয়ন গড়ে তুলতে ৩৫০ কোটি টাকা কেন্দ্রীয় তহবিল সংস্থানের প্রস্তাব অনুমোদিত। - রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে মাদক নিয়ন্ত্রণে কেন্দ্রীয় সহায়তা সম্পর্কিত প্রকল্পটি অব্যাহত রাখার প্রস্তাব অনুমোদিত হয়েছে। এজন্য ৫০ কোটি টাকার তহবিল সংস্থান করা হচ্ছে। CG/BD/AS/ (Visitor Counter : 130
pib-298176
ce21865c53c9b2a486e9acb9638f9329c29bec52916cd5a6964ee3e02cd7a54f
ben
স্বাস্থ্যওপরিবারকল্যাণমন্ত্রক নিরন্তর গবেষণা পরিকাঠামোয় অগ্রগতির ফলে এখনও পর্যন্ত দেড় কোটিরও বেশি কোভিড-১৯ নমুনা পরীক্ষা নয়াদিল্লি, ২৪ জুলাই, ২০২০ দেশে এখনও পর্যন্ত ১ কোটি ৫৪ লক্ষ ২৮ হাজার ১৭০টি কোভিড-১৯ নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। গত ২৪ ঘন্টায় কোভিড-১৯ সংক্রমিতদের চিহ্নিতকরণের জন্য ৩ লক্ষ ৫২ হাজার ৮০১টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। ভারতে প্রতি ১০ লক্ষ জনসংখ্যায় নমুনা পরীক্ষার হার ১১১৭৯.৮৩। টেস্ট, ট্র্যাক এবং ট্রিট কৌশল গ্রহণের ফলে দেশে নমুনা পরীক্ষার হার ক্রমশ বাড়ছে। প্রতি ১০ লক্ষ জনসংখ্যায় নমুনা পরীক্ষার হার বৃদ্ধি পাওয়ার আরও একটি কারণ হ’ল – পরীক্ষাগারের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়া। দেশে সরকারি ও বেসরকারি মিলিয়ে নমুনা পরীক্ষাগারের সংখ্যা এখনও পর্যন্ত ১ হাজার ২৯০। ভারতীয় চিকিৎসা গবেষণা পর্ষদের পরামর্শ অনুযায়ী, সর্বাধুনিক নমুনা পরীক্ষার কৌশল গ্রহণের ক্ষেত্রে আরটি-টিসিআর পরীক্ষাগারগুলি মূল ভিত্তি হয়ে উঠেছে। বর্তমানে সরকারি ও বেসরকারি পরীক্ষাগারগুলিতে নমুনা পরীক্ষার হারে ক্রমাগত অগ্রগতি হচ্ছে। দেশে সরকারি পরীক্ষাগারের সংখ্যা এখন ৮৯৭ এবং বেসরকারি পরীক্ষাগারের সংখ্যা ৩৯৩। কোভিড-১৯ সংক্রান্ত প্রকৃত ও সর্বশেষ তথ্য সংক্রান্ত টেকনিক্যাল বিষয়, নীতি-নির্দেশিকা এবং পরামর্শের জন্য নিয়মিত https://www.mohfw.gov.in/ এবং @MoHFW_INDIA –এই ওয়েবসাইটে নজর রাখুন। টেকনিক্যাল বিষয়ে জানার জন্য technicalquery.covid19[at]gov[dot]in, ncov2019[at]gov[dot]in এবং @CovidIndiaSeva - এখানে যোগাযোগ করা যেতে পারে। কোভিড-১৯ সংক্রান্ত যে কোনও বিষয়ে জানার জন্য স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের হেল্পলাইন নম্বর : +91-11-23978046 or 1075 – এ যোগাযোগ করুন। কোভিড-১৯ সংক্রান্ত রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির হেল্পলাইন নম্বরের তালিকা নীচের লিঙ্কে দেওয়া রয়েছে - https://www.mohfw.gov.in/pdf/coronvavirushelplinenumber.pdf (CG/BD/SB
pib-298180
c8547dac041df414b429b9f3e60377617de94d86c5e675111827ceb911b6ce18_3
ben
বিজ্ঞানওপ্রযুক্তিমন্ত্রক ডিবিটি – আইএলএস নোনা জলে বেঁচে থাকা ম্যানগ্রোভ প্রজাতির জিন বিন্যাস সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পেয়েছে নতুন দিল্লি, ১০ই জুলাই, ২০২১ কেন্দ্রীয় জৈব প্রযুক্তি দপ্তরের ভুবনেশ্বরের ইনস্টিটিউট অফ লাইফ সায়েন্স এবং তামিলনাড়ুর এসআরএম ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির বিজ্ঞানীরা প্রথমবার নোনা পরিবেশে বেঁচে থাকা গাছ – ম্যানগ্রোভ প্রজাতির অ্যাভিসেনিয়া ম্যারিনার জিন বিন্যাস করেছেন। সমুদ্র তীরবর্তী এলাকায়, মোহনা অঞ্চলে জলাভূমিতে ম্যানগ্রোভ প্রজাতির গাছ দেখা যায়। লবণাক্ত পরিবেশে এই গাছ বেঁচে থাকে। উপকূলবর্তী অঞ্চলে ম্যানগ্রোভ প্রজাতির উদ্ভিদ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের বাস্তুতন্ত্রের রক্ষায় এবং আর্থিক মূল্যের দিক থেকে এই প্রজাতির গুরুত্ব অপরিসীম। সামুদ্রিক এবং স্থলভাগের মধ্যে সেতুবন্ধ রচনা করে ম্যানগ্রোভ প্রজাতির গাছ। উপকূলবর্তী অঞ্চলকে রক্ষা করার পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের জৈব বৈচিত্রও এই গাছ বাঁচিয়ে রাখে। অ্যাভিসেনিয়া ম্যারিনা ভারতবর্ষের সব ম্যানগ্রোভ অঞ্চলে পাওয়া যায়। ৭৫ শতাংশ সামুদ্রিক জলের মধ্যে এই গাছ বেঁচে থাকে। এর সবচাইতে অনন্য বৈশিষ্ট হল, এই গাছের মধ্যে নুন গ্রন্থি থাকে। এই গ্রন্থির সাহায্যে শেকড়ের মাধ্যমে গাছের শরীরে যতটা নুন ঢোকে তার প্রায় ৪০ শতাংশ নুন বেরিয়ে যায়। সম্প্রতি এসংক্রান্ত একটি প্রকাশনায় জানানো হয়েছে, বিভিন্ন ম্যানগ্রোভ থেকে জিন বিশ্লেষণের পর দেখা গেছে, এই ধরণের গাছে ৩১,৪৭৭ রকমের প্রোটিন উৎপাদনক্ষম জিন রয়েছে। এছাড়াও ৩২৪৬ রকমের নোনা আবহাওয়ায় সহনক্ষম জিন আছে। এই জিনগুলির গঠন মোটামুটি একই ধরণের। এই গবেষণাটি যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ। পৃথিবীতে মিষ্টি জলের ভান্ডার কম, অথচ নোনা জলের ভান্ডার বেশি। ফলে শুকনো এলাকায় কৃষিকাজে সমস্যা দেখা যায়। পৃথিবী পৃষ্ঠের ৪০ শতাংশ স্থলভাগ। বিশ্বে ৯০ কোটি হেক্টর জমি লবণাক্ত এলাকায়। যার মধ্যে ভারতে ৬৭ লক্ষ ৩০ হাজার হেক্টর জমি রয়েছে। এর ফলে ওই সব জমি ব্যবহার করতে না পারায় প্রতি বছর প্রায় ২৭০০ কোটি মার্কিন ডলার ক্ষতি হয়। নতুন এই জিন বিন্যাস সম্পর্কে ধারণার পর গবেষকরা এমন শস্যবীজ তৈরি করার কাজ শুরু করবেন, যেটি শুকনো অঞ্চলে এবং নোনা জলের মধ্যে বেঁচে থাকে। এই ধরণের শস্যবীজ উপকূলীয় অঞ্চলের কৃষকদের জন্য যথেষ্ট লাভবান হবে। বিশেষ করে ভারতের মতো দেশে এর আলাদা ইতিবাচক আর্থিক প্রভাব পড়বে। ভারতে ৭৮০০ মিটার উপকূল রেখা ছাড়াও দুটি বৃহৎ দ্বীপভূমি রয়েছে। CG/CB/SFS (Visitor Counter : 582
pib-298185
09539008f82925b56e52ea0a7d78973be35b9fb58a7260ec902e37d84c5e06a6_1
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর গুড ফ্রাইডে আমাদের প্রভু যিশুর সংগ্রাম ও আত্মবলিদানের কথা স্মরণ করায়ঃ প্রধানমন্ত্রী নতুনদিল্লি, ২রা এপ্রিল, ২০২১ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী প্রভু যিশুকে দয়ার আদর্শ প্রতিমূর্তি বলে বর্ণনা করেছেন। গুড ফ্রাইডে প্রসঙ্গে এক ট্যুইট বার্তায় শ্রী মোদী বলেছেন, “ গুড ফ্রাইডে আমাদের প্রভু যিশুর সংগ্রাম ও আত্মবলিদানের কথা স্মরণ করায়। তিনি ছিলেন দয়ার আদর্শ প্রতিমূর্তি , যিনি অসহায় ও আর্তের সেবার জন্য নিজেকে উৎসর্গ করেছেন। “ CG/CB (Visitor Counter : 192
pib-298186
a027f5c65ab8d0b74f08cf6d253abecab0ccd96188ede5c5560773df5dc7afd3
ben
রেলমন্ত্রক রেলযাত্রীদদের অভিযোগুলি নিষ্পত্তির জন্য ‘রেল মদদ’ অ্যাপের উদ্বোধন শ্রী পীয়ূষ গোয়েলের প্রধানমন্ত্রীর ডিজিটাল উদ্যোগগুলির সঙ্গে তাল মিলিয়ে ভারতীয় রেল তাদের অভিযোগ নিষ্পত্তি ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্হা এবার সম্পূর্ণরূপে ডিজিটাল করে তুলছে। আজ রেল ও কয়লামন্ত্রী শ্রী পীয়ূষ গোয়েল রেলযাত্রীদের অভিযোগগুলি দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য ‘রেল মদদ’ নামক একটি অ্যাপের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। উত্তর-রেল দ্বারা প্রস্তুত এই অ্যাপে বহু সুবিধাজনক বৈশিষ্ট রয়েছে যার মাধ্যমে রেলযাত্রীরা মোবাইল ফোন বা ইন্টারনেটের সাহায্যে নিজেদের অভিযোগ রেলকে পারবেন। অ্যাপের মাধ্যমেই তৎক্ষণাৎ সংশ্লিষ্ট যাত্রীর কাছে অভিযোগ নিষ্পত্তির ব্যাপারে গৃহীত পদক্ষেপ সংক্রান্ত তথ্য পৌঁছে যাবে। রেলযাত্রীকে সঙ্গে সঙ্গে এসএমএস-এর মাধ্যমে আইডি জানানো হবে, যার পর এসএমএস দ্বারা রেলের গৃহীত পদক্ষেপ সম্বন্ধেও জনানো হবে। রেলের বিভিন্ন অনলাইন ও অফলাইন মোড থেকে প্রাপ্ত অভিযোগগুলি এই নতুন অ্যাপে একটি স্হানে এসে পৌঁছাবে, যা পরবর্তী পর্যায়ে সম্পূর্ণ বিশ্লেষণের পরে এর ভিত্তিতে তৈরী রিপোর্ট রেলের উচ্চতম কর্তৃপক্ষকে সর্বদা নজরদারি করতে সাহায্য করবে। এইভাবে অভিযোগ নিষ্পত্তি ছাড়াও পরিচ্ছন্নতা, খাবার পরিবেশন, ব্যবস্হাপনা সহ নানা বিষয়ে রেলের ক্ষেত্রীয় দপ্তর ও স্টেশনগুলির কাজের মূল্যায়ন করা হবে। রেলের বিভিন্ন ব্যবস্হাকে আরও উন্নত করতে রেলের বিভিন্ন ত্রুটি বা গাফিলতির ক্ষেত্র এবং মন্হরগতির ট্রেন এবং স্টেশনগুলিকে চিহ্নিত করা হচ্ছে। রেল মদদ অ্যাপের একটি বৈশিষ্ট্য হল এতে বিভিন্ন হেল্পলাইন নম্বর, যেমন নিরাপত্তা, শিশু হেল্পলাইন ইত্যাদি দেওয়া রয়েছে। হেল্পলাইনে সাহায্য পেতে সরাসরি ফোন করার ব্যবস্হাও রয়েছে। অভিযোগগুলি বিশ্লেষণের মাধ্যমে তৈরী রিপোর্ট অটো-ইমেলের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট রেল কর্তৃপক্ষ সহ ডিভিশন, জোন ও বোর্ড পর্যায়ের আধিকারিকের কাছেও পৌঁছে যাবে। (Visitor Counter : 73
pib-298187
05f069fc53b781fa866211b5af9a66562265ea20321812ad587a4c472dd1043c
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর প্রধানমন্ত্রী 'স্টার্টআপ' সংস্থা গুলির সঙ্গে আলাপচারিতায় অংশ নিয়েছেন এবং স্টার্টআপ ইন্ডিয়া আন্তর্জাতিক সম্মেলন 'প্রারম্ভ' -এ ভাষণ দিয়েছেন এক হাজার কোটি টাকার স্টার্টআপ ইন্ডিয়া প্রারম্ভিক মূলধন ঘোষণা নতুন দিল্লি, ১৬ জানুয়ারি, ২০২১ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ স্টার্টআপ সংস্থা গুলির সঙ্গে আলাপচারিতায় অংশ নিয়েছেন ও স্টার্টআপ ইন্ডিয়া আন্তর্জাতিক সম্মেলন 'প্রারম্ভ'- এ ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ভাষণ দিয়েছেন। বিআইএমএসটিইসি- ভুক্ত দেশ গুলির মন্ত্রীরা ছাড়াও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শ্রী প্রকাশ জাভড়েকর, শ্রী পীযূষ গোয়েল এবং শ্রী সোমপ্রকাশ উপস্থিত ছিলেন। প্রধানমন্ত্রী তার ভাষণে বলেন, স্টার্টআপ সংস্থাগুলি আজকের ব্যবসায় ডেমোগ্রাফিক বৈশিষ্ট্য গুলি পরিবর্তন করছে। তিনি উল্লেখ করেন যে, ৪৪ শতাংশ স্বীকৃত স্টার্টআপ সংস্থাগুলিতে মহিলা পরিচালক রয়েছে এবং সেখানে মহিলাদের কাজ করার সংখ্যা খুব বেশি। একইভাবে ৪৫ শতাংশ স্টার্টআপ সংস্থাগুলি শহরগুলিতে স্থানীয় স্তরে ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে কাজ করে। প্রতিটি রাজ্য স্থানীয়ভাবে সম্ভাবনা অনুযায়ী স্টার্টআপ সংস্থা গুলিকে সমর্থন করেছে। দেশের ৮০ শতাংশ জেলা এখন স্টার্টআপ ইন্ডিয়া মিশনের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে। এই ব্যবস্থায় যুবকরা তাদের ক্ষমতা সম্পর্কে সম্যক ভাবে উপলব্ধি করতে পেরেছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'আপনি কোন কাজ করেন না কেন, এই দৃষ্টিভঙ্গি বদলে গেছে। আমাদের সামনে এখন রয়েছে স্টার্টআপ। কাজের জায়গা রয়েছে তাহলে কেন নিজের স্টার্টআপ তৈরি করবেন না।' তিনি বলেন, ২০১৪ সালে কেবল ৪ টি ভারতীয় স্টার্টআপ সংস্থা ' ইউনিকর্ন ক্লাব'-এর মধ্যে ছিল। বর্তমানে ৩০ টির বেশী স্টার্টআপ সংস্থা এক বিলিয়ন মার্ক করেছে। করোনার সময় কালে ২০২০ সালে ১১ টি স্টার্টআপ সংস্থা ' ইউনিকর্ন ক্লাব'- এ প্রবেশ করার বিষয়টির কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আত্মনির্ভরতাই সংকট কালে তাদের সবকিছু মোচন করেছে। স্যানিটাইজার, পিপিই কিট এবং ওই জাতীয় দ্রব্য সরবরাহের ক্ষেত্রে স্টার্টআপ সংস্থাগুলির বড় ভূমিকা ছিল। স্থানীয় সমস্যা নিরসনে যেমন, মুদিখানার দ্রব্য বা দোরগোড়ায় ওষুধ সরবরাহ কিংবা সামনের সারির শ্রমিকদের পরিবহন এবং অনলাইন স্টাডি মেটেরিয়াল এর মত স্থানীয় চাহিদা পূরণ করতে স্টার্টআপ সংস্থাগুলি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেছে। প্রধানমন্ত্রী প্রারম্ভ-এর প্রসঙ্গ উল্লেখ করে বলেন, বিআইএমএসটিইসি- ভুক্ত দেশগুলির এই প্রথম স্টার্টআপ কনক্লেভ-এর আয়োজন করা হয়েছে। স্টার্ট অফ ইন্ডিয়া মুভমেন্ট আজ তার পাঁচ বছর সফলভাবে পূর্ণ করেছে। আজ ভারত বিশ্বের বৃহত্তম টিকাকরণ দেশ হিসাবে চিহ্নিত হয়েছে। এই দিনটি দেশের যুবক, বিজ্ঞানী, উদ্যোগপতি এবং কঠোর পরিশ্রম কারী চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীদের সাক্ষী হিসেবে চিহ্নিত হয় রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে বিআইএমএসটিইসি- ভুক্ত দেশগুলি যেমন বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত, নেপাল, শ্রীলংকা, মায়ানমার এবং থাইল্যান্ডে স্টার্টআপ সংস্থার প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করে বলেন, এই শতাব্দীতে ডিজিটাল বিপ্লব এবং আধুনিক যুগে নতুনত্বের এক শতাব্দী। এইসব অঞ্চলে উপযুক্ত প্রযুক্তি সহকারে উদ্যোগ পতিদের এগিয়ে আসা উচিত। এ বিষয়ে বিআইএমএসটিইসি- ভুক্ত দেশ গুলির অগ্রণী ভূমিকা নেওয়া উচিত। প্রধানমন্ত্রী এদিন 'ইভোলিউশন অফ স্টার্টআপ ইন্ডিয়া'নামে একটি পুস্তিকা প্রকাশ করেন। যেখানে গত পাঁচ বছরে স্টার্টআপ ক্ষেত্র সম্পর্কে উল্লেখিত রয়েছে। তিনি বলেন, বর্তমানে ৪১ হাজার স্টার্টআপ রয়েছে। এরমধ্যে ৫৭০০ টি তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রের সঙ্গে সম্পর্কিত। এছাড়া ৩৬০০ টি স্বাস্থ্য সংক্রান্ত ক্ষেত্র এবং ১৭০০ টি কৃষিক্ষেত্রের সঙ্গে সম্পর্কিত রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী উদাহরণ স্বরূপ ভীম ইউপিআই এর কথা উল্লেখ করে বলেন, এই অ্যাপের মাধ্যমে কেবলমাত্র ২০২০ সালের ডিসেম্বরে ৪ লক্ষ্ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী এদিন স্টার্ট আপ ইন্ডিয়ার জন্য এক হাজার কোটি টাকার প্রারম্ভিক মূলধনের কথা ঘোষণা করেন।
pib-298190
1c76c9470463f41f31c5b2033423d8fef81f93c7e3b00bfbd6ac35a089cef013
ben
স্বাস্থ্যওপরিবারকল্যাণমন্ত্রক কোভিড-১৯ এর বিষয়ে সর্বশেষ তথ্য নতুন দিল্লি, ২১শে জুলাই, ২০২১ দেশজুড়ে টিকাকরণ অভিযানে এ পর্যন্ত ৪১ কোটি ৫৪লক্ষ টিকা দেওয়া হয়েছে। সারা দেশে এ পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ৩ কোটি ৩ লক্ষ ৯০হাজার ৬৮৭ জন। বর্তমানে কোভিড মুক্ত হওয়ার হার ৯৭.৩৬%। গত চব্বিশ ঘন্টায় আরোগ্য লাভ করেছেন ৩৬,৯৭৭ জন। এই সময়ে নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন ৪২,০১৫ জন। ভারতে চিকিৎসাধীন সংক্রমিতের সংখ্যা বর্তমানে ৪,০৭,১৭০জন । মোট সংক্রমিতের মাত্র ১.৩% এখন চিকিৎসাধীন। সাপ্তাহিক সংক্রমিতের হার ৫ শতাংশের নিচে রয়েছে, বর্তমানে ২.০৯%। পরপর ৩০ দিন দৈনিক সংক্রমিতের হার ৩%র কম౼আজ এই হার ২.২৭%। নমুনা পরীক্ষার ক্ষমতা বেড়েছে, মোট নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৪৪কোটি ৯১ লক্ষ। CG/CB/ (Visitor Counter : 146
pib-298198
1f066e0252695276e0d021ac79abdecc2a8eaa2c14c3cac449d579a0eaf7a7c5
ben
যুবওক্রীড়াবিষয়কমন্ত্রক কমনওয়েলথ ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় ভারতের তৃতীয় সোনা এনে দিলেন অচিন্ত্য শিউলি নয়াদিল্লি, ১ আগস্ট ২০২২ ২০২২-এর কমনওয়েলথ ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় ভারোত্তলনে পুরুষদের ৭৩ কেজি ফাইনালে শ্রী অচিন্ত্য শিউলি স্বর্ণ পদক জয় করেছেন। অচিন্ত্য মোট ৩১৩ কেজি ওজন তুলে সোনা জয় করেছেন। এর মধ্যে স্ন্যাচ-এ ১৪৩ কেজি এবং ক্লিন ও জার্ক-এ ১৭০ কেজি ওজন তুলেছেন। কমনওয়েলথ গেমস-এ এটি ভারতের তৃতীয় স্বর্ণ পদক জয়। রাষ্ট্রপতি শ্রীমতী দ্রৌপদী মুর্মু, প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী, কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রী শ্রী অনুরাগ ঠাকুর সহ দেশের নানা প্রান্তের মানুষ অচিন্ত্যকে তাঁর সাফল্যের জন্য অভিনন্দন জানিয়েছেন। রাষ্ট্রপতি এক ট্যুইট বার্তায় বলেছেন, “অচিন্ত্য শিউলি স্বর্ণ পদক জয় করে ভারতকে গর্বিত করেছেন। তাঁর জন্য কমনওয়েলথ ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় ত্রিবর্ণ রঞ্জিত পতাকা আবারও উত্তোলিত হল। প্রথমবারের ব্যর্থতাকে আপনি তৎক্ষণাৎ কাটিয়ে উঠে সাফল্যের শীর্ষে পৌঁছেছেন। চ্যাম্পিয়ন হয়ে আপনি রেকর্ড গড়লেন। আপনাকে অনেক অভিনন্দন।” এক ট্যুইট বার্তায় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, “কমনওয়েলথ ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় প্রতিভাবান অচিন্ত্য শিউলির স্বর্ণ পদক জয়ের খবরে আমি আনন্দিত। শান্ত স্বভাবের এই ক্রীড়াবিদ অত্যন্ত নিষ্ঠাবান। এই বিশেষ সাফল্য অর্জনের জন্য তিনি কঠোর পরিশ্রম করেছেন। আগামী দিনেও তাঁর সাফল্য কামনা করি। প্রধানমন্ত্রী একটি ভিডিও ক্লিপ সকলের সঙ্গে ভাগ করে নিয়ে বলেছেন, “কমনওয়েলথ ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় যাওয়ার সময় আমাদের ক্রীড়া দলের সদস্য অচিন্ত্য শিউলির সঙ্গে আমি কথা বলেছিলাম। তাঁর মা ও ভাই তাঁকে যেভাবে সাহায্য করেছেন, সে বিষয়ে তিনি আমাদের জানান। আশা করি, পদক জয়ের পর এখন তিনি সিনেমা দেখার সময় পাবেন।pic.twitter.com/4g6BPrSvON” কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রী শ্রী অনুরাগ সিং ঠাকুর অচিন্ত্যকে অভিনন্দন জানিয়ে এক ট্যুইট বার্তায় বলেছেন, “এনএসএনআইএস পাতিয়ালায় প্রশিক্ষণের সময় ‘মিঃ কাম’ হিসেবে অচিন্ত্য পরিচিত ছিলেন। তিনি ২০২২ কমনওয়েলথ প্রতিযোগিতায় ভারতের জন্য তৃতীয় স্বর্ণ পদক এনে দিয়েছেন। ভারতের জন্য এই সম্মান নিয়ে আসায় অচিন্ত্যকে অভিনন্দন। তিনি পদক জয়ের সঙ্গে সঙ্গে একটি রেকর্ডও গড়েছেন। মোট ৩১৩ কেজি ওজন তোলা দারুণ প্রশংসার বিষয়!! #Cheer4India।” অচিন্ত্য শিউলির সাফল্যের তালিকা দেখার জন্য নিচের লিঙ্কটি ক্লিক করুন – https://static.pib.gov.in/WriteReadData/specificdocs/documents/2022/aug/doc20228176901.pdf PG/CB/DM/ (Visitor Counter : 87
pib-298204
3f07be91968fa8a8a0a8e22fe64418d0d338771c4355b252c36b33cfc02276e3_1
ben
পেট্রোলিয়ামওপ্রাকৃতিকগ্যাসমন্ত্রক বাড়িতে ব্যবহৃত এলপিজি-র জন্য সরকার আন্তর্জাতিক দামের বৃদ্ধি থেকে সাধারণ মানুষকে রেহাই দিতে কার্যকরি মূল্য নির্ধারণ করে চলেছে নয়াদিল্লি, ২০ ডিসেম্বর, ২০২১ পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাস প্রতিমন্ত্রী শ্রী রামেশ্বর তেলি আজ রাজ্যসভায় এক প্রশ্নের লিখিত উত্তরে জানিয়েছেন যে, দেশে পেট্রোলিয়াম পণ্যের দাম আন্তর্জাতিক বাজারে সংশ্লিষ্ট পণ্যের দামের সঙ্গে যুক্ত। তবে, বাড়িতে ব্যবহৃত এলপিজি-র জন্য সরকার আন্তর্জাতিক দামের বৃদ্ধি থেকে সাধারণ মানুষকে রেহাই দিতে কার্যকরি মূল্য নির্ধারণ করে চলেছে। আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি/হ্রাসের সঙ্গে সঙ্গে সংশ্লিষ্ট পণ্যের উপর ভর্তুকি বাড়ে/কমে এবং ভর্তুকির ক্ষেত্রে সরকার সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে। বাড়িতে ব্যবহৃত এলপিজি সংক্রান্ত বিভিন্ন প্রকল্পের জন্য ভর্তুকি হিসাবে কেন্দ্রীয় সরকার ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে ২৪ হাজার ১৭২ কোটি এবং ২০২০-২১ অর্থবর্ষে ১১১ হাজার ৮৯৫ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে। ২০১৪ সালের ১৯ অক্টোবর থেকে ডিজেলের দাম বাজারের উপর নির্ভরশীল। রাষ্ট্রায়ত্ত তেল বিপণন সংস্থা আন্তর্জাতিক পণ্যের দাম, আমদানি-রপ্তানি হার, অভ্যন্তরীণ পণ্য পরিবহণ, কর কাঠামো এবং অন্যান্য খরচের সঙ্গে সামঞ্জস্য বজায় রেখে ডিজেলের মূল্য নির্ধারণের বিষয়ে যথাযথ সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে। কেন্দ্রীয় সরকার চলতি বছরের ৪ নভেম্বর থেকে ডিজেলের উপর কেন্দ্রীয় শুল্ক প্রতি লিটারে ১০ টাকা করে কমিয়েছে। এর মূল উদ্দেশ্যই হ’ল অর্থনীতিকে চাঙ্গা করা এবং খরচ কমানো ও মুদ্রাস্ফীতি কম রাখা। এতে দরিদ্র ও মধ্যবিত্তরা উপকৃত হবেন। পরবর্তী সময়ে একাধিক রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল ডিজেলের উপর ভ্যাট কমিয়েছে। CG/SS/SB (Visitor Counter : 72
pib-298208
fc81d0682034cac532a4e377cd2c2d731bb0af01f4c14769242cc6ada96e4019_3
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর প্রধানমন্ত্রী শুক্রবার ২৬শে জুন আত্মনির্ভর উত্তর প্রদেশ রোজগার অভিযানের সূচনা করবেন নয়াদিল্লি, ২৫ জুন, ২০২০ কোভিড-১৯ মহামারীর ফলে দেশে শ্রমিকদের, বিশেষত পরিযায়ী শ্রমিকদের ওপর বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। বিরাট সংখ্যায় পরিযায়ী শ্রমিক তাঁদের নিজ নিজ রাজ্যে ফিরে গেছেন। কোভিড-১৯ মহামারীর সঙ্কটে পরিযায়ী শ্রমিক এবং গ্রামীণ এলাকার শ্রমিকদের জীবনধারনের জন্য জীবিকার ব্যবস্থা করা জরুরি হয়ে পড়েছে। কেন্দ্র বিভিন্ন ক্ষেত্রকে উজ্জীবিত করার জন্য আত্মনির্ভর ভারত প্যাকেজ ঘোষণা করে। কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে দেশের পিছিয়ে পড়া অঞ্চলের পরিকাঠামো গড়ে তুলতে ২০শে জুন গরিব কল্যাণ রোজগার অভিযানের সূচনা করা হয়। উত্তর প্রদেশে প্রায় ৩০ লক্ষ পরিযায়ী শ্রমিক ফিরে এসেছেন। এর মধ্যে ৩১টি জেলায় ২৫ হাজারেরও বেশি শ্রমিক ঘরে ফিরেছেন – যার মধ্যে ৫টি উচ্চাকাঙ্খী জেলা রয়েছে। কেন্দ্রের কর্মসূচির সঙ্গে সাযুজ্য বজায় রেখে উত্তর প্রদেশ সরকার ‘আত্মনির্ভর উত্তর প্রদেশ রোজগার অভিযান’ শুরু করতে চলেছে। বিভিন্ন শিল্প সংস্থার সঙ্গে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে এই কর্মসূচির মাধ্যমে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা, স্থানীয় পর্যায়ে শিল্পোদ্যোগী তৈরি করা এবং বিভিন্ন শিল্প সংস্থার সঙ্গে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে কর্মসংস্থান তৈরি করা রাজ্য সরকারের মূল উদ্দেশ্য। প্রধানমন্ত্রী ২৬শে জুন বেলা ১১টায় উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর উপস্থিতিতে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এই কর্মসূচির সূচনা করবেন। উত্তর প্রদেশের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রকের মন্ত্রীরাও অনলাইনের মাধ্যমে এই অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন। প্রধানমন্ত্রী রাজ্যের ৬টি জেলার গ্রামবাসীদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন। কোভিড-১৯ মহামারীর প্রেক্ষিতে উত্তর প্রদেশের সমস্ত জেলার গ্রামের মানুষ কমন সার্ভিস সেন্টার এবং কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রের মাধ্যমে শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন। (CG/CB/SB
pib-298222
62c7ea2a1f2ff277c4e7ed0b04f7bcadc900f4e705ba9aa0f33d5db31b7a2623_3
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর পাকিস্তানে বিমান দুর্ঘটনায় জীবনহানিতে প্রধানমন্ত্রী মোদীর শোক প্রকাশ নয়াদিল্লি, ২২ মে, ২০২০ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী পাকিস্তানে এক বিমান দুর্ঘটনায় বহু মানুষের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। এক ট্যুইটে শ্রী মোদী বলেছেন, “পাকিস্তানে বিমান দুর্ঘটনায় জীবনহানিতে অত্যন্ত মর্মাহত। শোকসন্তপ্ত পরিবারগুলির প্রতি আমাদের সমবেদনা। আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করি”। (CG/BD/SB
pib-298223
dafe4d35235943b6da86fd092896a15be0969dd5ddd35b4cbdf0b013c2df8fa1
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর অসমের শিবসাগরে জমির পাট্টা বিলি করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী নতুনদিল্লি, ২৩.০১.২০২১ ভারতমাতার জয়, ভারতমাতার জয়! অসমের জনপ্রিয় মুখ্যমন্ত্রী শ্রী সর্বানন্দ সোনোওয়ালজি, কেন্দ্রীয় মন্ত্রীমন্ডলে আমার সহযোগী শ্রী রামেশ্বর তেলীজি, অসম সরকারের মন্ত্রী ডাঃ হেমন্ত বিশ্বশর্মাজি, ভাই অতুল বোরাজি, শ্রী কেশব মহন্তজি, শ্রী সঞ্জয় কিশনজি, শ্রী জগনমোহনজি, হাউজ ফেডের চেয়ারম্যান শ্রী রঞ্জিত কুমার দাসজি, অন্য সকল সাংসদ, বিধায়ক এবং অসমের আমার প্রিয় ভাই ও বোনেরা! "আমি অসমবাসীদের ইংরেজি নববর্ষ ও ভোগালী বিহুর আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই। সবার আগামী দিনগুলো সুখ ও সমৃদ্ধিতে ভরে উঠুক। বন্ধুগণ, অসমের মানুষের এই আশীর্বাদ, আপনাদের এই আত্মীয়তা আমার সৌভাগ্যের বিষয়। আপনাদের এই ভালবাসা, এই স্নেহ আমাকে বারবার অসমে নিয়ে আসে। গত কয়েকবছর ধরে, আমি অসমের বিভিন্ন অঞ্চল ঘুরে দেখার, অসমের ভাইবোনদের সঙ্গে আলাপচারিতা এবং উন্নয়নমূলক কাজের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার সুযোগ পেয়েছি। গত বছর, আমি কোকরাঝাড়ে ঐতিহাসিক বোড়ো চুক্তির পর এক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছি। এবার অসমের আদিবাসীদের গর্ব ও সুরক্ষার সঙ্গে জড়িত এতবড় একটি অনুষ্ঠানে, আমি আপনাদের খুশিতে যোগদান করতে এসেছি। আজ, অসম সরকার আপনাদের জীবনের বড় চিন্তা শেষ করার কাজ করেছে। ১ লক্ষেরও বেশি আদিবাসী পরিবার জমি মালিকানার পাট্টা পাওয়ায় ফলে তাঁদের জীবনের একটি বড় উদ্বেগ দূর হয়েছে। ভাই এবং বোনেরা, এই দিনটিতে একরকমভাবে, আত্ম-সম্মান, স্বাধীনতা এবং সুরক্ষা, তিনটি প্রতীক মিলিত হচ্ছে। প্রথমত, আজ অসমের মাটিকে যাঁরা ভালোবাসেন, সেই আদিবাসীদের জমির আইনী সুরক্ষা দেওয়া হচ্ছে। দ্বিতীয়ত, জেরেঙ্গা মালভূমির জমিতে শিবসাগরে এই ঐতিহাসিক কাজটি করা হচ্ছে। এই জমি অসমের ভবিষ্যতের জন্য সর্বোচ্চ ত্যাগকারী মহাসতী জয়মতীর বলিদান ভূমি। আমি তাঁর অদম্য সাহস এবং এই ভূমির কাছে মাথা নত করছি। শিবসাগরের গুরুত্ব বিবেচনা করে সরকার এটিকে দেশের শ্রেষ্ঠ ৫ টি অনন্য প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিচ্ছে। ভাই এবং বোনেরা, আজই দেশে আমাদের সকলের প্রিয়, শ্রদ্ধেয় নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর ১২৫ তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন করা হচ্ছে। দেশ এখন সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে এই দিনটিকে এবার থেকে 'পরাক্রম দিবস' হিসেবে চিহ্নিত করা হবে। মা ভারতীর সম্মান ও স্বাধীনতার ক্ষেত্রে নেতাজির স্মৃতি আজও আমাদের অনুপ্রেরণা জাগায়। আজ, পরাক্রম দিবসে সারা দেশে বহু অনুষ্ঠান শুরু হচ্ছে। একরকমভাবে, আজ প্রত্যাশা পূরণের পাশাপাশি আমাদের রাষ্ট্রের সঙ্কল্প সিদ্ধির জন্য অনুপ্রেরণা নেওয়ার সুযোগও বটে। বন্ধুগণ, আমরা এমন সংস্কৃতির পতাকাবাহক যেখানে আমাদের ভূমি, আমাদের জমিকে কেবল ঘাস, মাটি, পাথর হিসেবে দেখা হয় না। পৃথিবী আমাদের জন্য মায়ের রূপ। অসমের মহান সন্তান ভারতরত্ন ভূপেন হাজারিকা বলেছিলেন- "ও মুর ধরিত্রী, চোরোনোত দিবা ঠাই, খেতিওকর নিস্তার নাই, মাটি বিনে ওহোহাই।" অর্থাৎ, হে মা ধরিত্রী, আমাকে আপনার পায়ের কাছে জায়গা দিন। মাটি ছাড়া একজন কৃষক কী করবে? মাটি ছাড়া সে অসহায়। বন্ধুগণ, এটা অত্যন্ত দুঃখের বিষয় যে স্বাধীনতার এত বছর পরেও অসমে এমন কয়েক লক্ষ পরিবার আছেন যাঁরা কোনও না কোনও কারণে তাঁদের জমির আইনী পাট্টা পাননি। সেজন্যেই, বিশেষত উপজাতি অঞ্চলের একটি বিশাল জনগোষ্ঠী এখনও ভূমিহীন রয়েছেন, তাঁদের জীবিকা নির্বাহ করতে বারবার সঙ্কটে পড়তে হয়েছে। অসমে যখন আমাদের সরকার গঠিত হয়েছিল, তখন এখানে প্রায় ৬ লক্ষ আদিবাসী ছিলেন যাদের কাছে জমির আইনী শংসাপত্র ছিল না। আগের সরকারগুলি আপনাদের এই উদ্বেগকে অগ্রাধিকার দেয়নি। কিন্তু সর্বানন্দ সোনোয়ালজির নেতৃত্বে এখানকার সরকার আপনার উদ্বেগ নিরসনে আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করছে। আজ, অসমের আদি বাসিন্দাদের ভাষা ও সংস্কৃতি সংরক্ষণের পাশাপাশি জমি সংক্রান্ত অধিকার সুরক্ষার প্রতিও বিশেষ জোর দেওয়া হচ্ছে। ২০১৯ সালে যে নতুন ভূমি আইন তৈরি হয়েছে, তা এই সরকারের প্রতিশ্রুতি স্পষ্ট করে। এই প্রচেষ্টার ফলস্বরূপ, বিগত বছরগুলিতে আড়াই লক্ষেরও বেশি আদিবাসী পরিবারকে জমির শংসাপত্র দেওয়া হয়েছে। এবার এতে আরও ১ লক্ষেরও বেশি পরিবারকে যুক্ত করা হবে। লক্ষ্য একটাই, অসমের এরকম প্রতিটি পরিবারকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব জমির আইনী শংসাপত্র পাইয়ে দেওয়া। ভাই এবং বোনেরা, জমির পাট্টা প্রদানের মাধ্যমে আদিবাসীদের দীর্ঘদিনের দাবি তো পূরণ হয়েছে, এতে কয়েক লক্ষ মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নের পথও প্রশস্ত হয়েছে। এবার তাঁরা কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারের আরও অনেক প্রকল্পের সুবিধাও পাবেন, যার থেকে আমাদের এই বন্ধুরা এতদিন বঞ্চিত ছিলেন। এখন এই বন্ধুরা অসমের অন্য কৃষক পরিবারগুলির মতোই লাভবান হবেন, যাঁদের প্রধানমন্ত্রী কিষান সম্মান নিধির অধীনে হাজার হাজার টাকা সরাসরি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে পাঠানো হচ্ছে । এখন তাঁরা কিষান ক্রেডিট কার্ড, ফসল বীমা প্রকল্প এবং কৃষকদের জন্য প্রযোজ্য অন্যান্য প্রকল্পগুলির সুবিধাও পাবেন। শুধু তাই নয়, এই কৃষকেরা তাদের বাণিজ্যের জন্য এই জমির ওপর ব্যাঙ্ক থেকে সহজে ঋণ নিতে সক্ষম হবেন। ভাই এবং বোনেরা, অসমের প্রায় ৭০ টি ছোট-বড় উপজাতির সামাজিক সুরক্ষা প্রদান এবং তাদের দ্রুত বিকাশ- এটা আমাদের সরকারের প্রতিশ্রুতি। অটলজির সরকারই হোক বা বিগত কয়েক বছর ধরে কেন্দ্র ও রাজ্যের এনডিএ সরকার, অসমের সংস্কৃতি, আত্মমর্যাদা এবং সুরক্ষা আমাদের অগ্রাধিকারে রয়েছে। অসমিয়া ভাষা ও সাহিত্যের প্রচারেও বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। একইভাবে, অসমের প্রতিটি সম্প্রদায়ের মহান ব্যক্তিত্বদের সম্মাননার কাজ বিগত বছরগুলিতে হয়েছে। শ্রীমন্ত শঙ্করদেবজির দর্শন, তাঁর পড়াশোনা অসমের পাশাপাশি সমগ্র দেশ, সমগ্র মানবতার জন্য অত্যন্ত মূল্যবান সম্পদ। এধরনের ঐতিহ্য রক্ষা ও প্রচারের চেষ্টা প্রতিটি সরকারের দায়িত্ব হওয়া উচিত। তবে বাটাদ্রবা অধিবেশন সহ অন্যান্য অধিবেশনে যা করা হয়েছে, তা অসমের মানুষদের অজানা নয়। গত সাড়ে চার বছরে, অসম সরকার এই আস্থা ও আধ্যাত্মিক স্থানগুলোর সৌন্দর্যায়নের জন্য, ঐতিহাসিক শিল্প ও কলার সংরক্ষণে প্রচুর প্রচেষ্টা করেছে। একইভাবে অসম এবং ভারতের গৌরব কাজিরঙ্গা জাতীয় উদ্যানকে দখলদারদের থেকে মুক্ত করতে এবং অভয়ারণ্যের উন্নয়নে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। ভাই এবং বোনেরা, উত্তর-পূর্বের দ্রুত উন্নয়ন, অসমের দ্রুত উন্নয়ন, স্বনির্ভর ভারতের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। স্বনির্ভর অসমের পথ অসমের মানুষের আত্মবিশ্বাসের মধ্য দিয়ে যায় এবং এতে আত্মবিশ্বাসও বৃদ্ধি পায়। যখন পরিবারে সুবিধা পাওয়া যায় তখন রাজ্যের পরিকাঠামোও উন্নত হয়। গত কয়েক বছরে অসমে এই উভয় ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব কাজ হয়েছে। অসমে প্রায় পৌনে ২ কোটি দরিদ্রের জন ধন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে। এই অ্যাকাউন্টগুলির মাধ্যমেই, করোনার সময় অসমের কয়েক হাজার বোন এবং কয়েক লক্ষ কৃষকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে সরাসরি আর্থিক সহায়তা পাঠানো সম্ভব হয়েছে। আজ, অসমের প্রায় ৪০ শতাংশ নাগরিক আয়ুষ্মান ভারতের সুবিধাভোগী, যার মধ্যে প্রায় দেড় লক্ষ বন্ধুরা নিখরচায় চিকিৎসা পেয়েছেন। অসমে শৌচালয়গুলির কভারেজ গত ৬ বছরে ৩৮ শতাংশ থেকে ১০০ শতাংশ বেড়েছে। ৫ বছর আগে পর্যন্ত, অসমের ৫০ শতাংশেরও কম পরিবারের বিদ্যুৎ সংযোগ সুযোগ ছিল যা এখন প্রায় ১০০ শতাংশে পৌঁছেছে। জল জীবন মিশনের আওতায় গত দেড় বছরে অসমের আড়াই লক্ষেরও বেশি বাড়িতে পানীয় জলের সংযোগ দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারের ডবল ইঞ্জিন ৩-৪ বছরের মধ্যে অহমের প্রতিটি বাড়িতে পাইপযুক্ত জল সরবরাহ করার জন্য কাজ করছে। ভাই এবং বোনেরা, যে সমস্ত সুবিধা রয়েছে, তার ফলে আমাদের বোন এবং মেয়েরা সবচেয়ে বেশি উপকৃত হবে। অসমের বোন ও মেয়েরা উজ্জ্বলা প্রকল্প থেকে উপকৃত হয়েছেন। আজ, অসমের প্রায় ৩৫ লক্ষ দরিদ্র বোনদের রান্নাঘরে উজ্জ্বলা গ্যাস সংযোগ রয়েছে। এরমধ্যে প্রায় ৪ লক্ষ পরিবার তফসিলি জাতি ও উপজাতির অন্তর্ভুক্ত । ২০১৪ সালে কেন্দ্রে যখন আমাদের সরকার গঠিত হয়েছিল, তখন অসমে এলপিজির কভারেজ ছিল মাত্র ৪০ শতাংশ। উজ্জ্বলা যোজনার কারণে এখন অসমে এলপিজির কভারেজ বেড়ে প্রায় ৯৯ শতাংশ হয়েছে। সরকার এলপিজি ডিস্ট্রিবিউটারের সংখ্যাও উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করেছে, যাতে অসমের প্রত্যন্ত অঞ্চলেও রান্নার গ্যাস পৌঁছতে কোনও সমস্যা না হয়। ২০১৪ সালে অসমে তিনশো তিরিশ জন এলপিজি গ্যাস বিতরণকারী ছিল, এখন তাদের সংখ্যা পাঁচশো পচাত্তরে পৌঁছে গেছে। আমরা দেখেছি যে উজ্জ্বলা কীভাবে করোনার সময়েও মানুষকে সহায়তা করেছে। ওই সময়ে, অসমে উজ্জ্বলায় সুবিধাভোগীদের জন্য ৫০ লক্ষেরও বেশি বিনামূল্যে গ্যাস সিলিন্ডার দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ উজ্জ্বলা যোজনার মাধ্যমে অসমের বোনদের জীবন সহজ হয়েছে এবং এর জন্য যে কয়েকশত নতুন বিতরণ কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে, এতে বহু যুবকদের কর্মসংস্থানও হয়েছে। বন্ধুগণ, সবার সাথ -সবার বিকাশ, সবার বিশ্বাস, এই মন্ত্র নিয়ে চালিত আমাদের সরকার, অসমের প্রতিটি অঞ্চলে দ্রুত উন্নয়নের সুবিধা প্রদানে নিযুক্ত রয়েছে। পূর্ববর্তী নীতিগুলির কারণে চা উপজাতির কী পরিস্থিতি কী হয়েছে তা আপনারা আমার চেয়ে বেশি জানেন। এখন চা উপজাতির বাড়ি এবং শৌচালয়ের মতো প্রাথমিক সুবিধার সঙ্গে যুক্ত করা হচ্ছে। চা উপজাতির অনেক পরিবার জমির আইনী অধিকারও পেয়েছে। চা উপজাতির শিশুদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও কর্মসংস্থানের দিকে মনোযোগ দেওয়া হচ্ছে। প্রথমবার তাঁদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট করা হয়েছে। এখন এই পরিবারগুলিও সরাসরি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের সুবিধা পাচ্ছে। শ্রমিক নেতা সন্তোষটোপানো সহ চা উপজাতির অন্যান্য বড় নেতার মূর্তি স্থাপন করে, রাজ্য সরকার চা উপজাতির অবদানকে সম্মান জানিয়েছে। বন্ধুগণ, অসমের প্রতিটি অঞ্চলের প্রতিটি উপজাতিকে একসঙ্গে নিয়ে চলার নীতির কারণে অসম শান্তি ও অগ্রগতির পথে অগ্রসর হয়েছে।ঐতিহাসিক বোড়ো চুক্তির ফলে অসমের একটা বিশাল অঞ্চল শান্তি ও উন্নয়নের পথে ফিরে এসেছে। চুক্তি স্বাক্ষরের পর, বোড়োল্যান্ড টেরিটোরিয়াল কাউন্সিলের প্রথম নির্বাচন হয়েছে এবং প্রতিনিধি নির্বাচিত হয়েছে। আমি নিশ্চিত যে এখন বোড়ো টেরিটোরিয়াল কাউন্সিল উন্নয়ন ও আস্থার নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে। ভাই এবং বোনেরা, আজ, আমাদের সরকার অসমের প্রয়োজনীয়তা চিহ্নিত করে দ্রুত প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পে কাজ শুরু করেছে। গত ৬ বছর ধরে অসম সহ পুরো উত্তর-পূর্বাঞ্চলের পরিকাঠামো এবং যোগাযোগ ব্যবস্থা আরও প্রসারিত ও আধুনিক হচ্ছে। আজ, অসম এবং উত্তর-পূর্ব ভারতের অ্যাক্ট ইস্ট নীতি পূর্ব এশিয়ার দেশগুলির সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ বাড়িয়ে তুলছে। উন্নত পরিকাঠামোর কারণে অসম স্বনির্ভর ভারতের একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র হিসেবে উঠে এসেছে। গত কয়েক বছরে অসমের গ্রামগুলিতে ১১ হাজার কিলোমিটারেরও বেশি রাস্তার নির্মাণ হয়েছে। ডাঃ ভূপেন হাজারিকা সেতু, বগিবেল সেতু, সরাইঘাট সেতু সহ এমন অনেক সেতু তৈরি হয়েছে বা তৈরি করা হচ্ছে যা অসমের যোগাযোগকে আরও সশক্ত করেছে। এখন উত্তর-পূর্ব ও অসমের মানুষদের দীর্ঘ পথ এবং জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করতে হচ্ছে না। এছাড়াও নৌপথের মাধ্যমে বাংলাদেশ, নেপাল, ভুটান এবং মায়ানমারের সঙ্গে যোগাযোগের দিকেও নজর দেওয়া হচ্ছে। বন্ধুগণ, অসমে রেল ও বিমান যোগাযোগের ক্ষেত্র যেমন বাড়ছে, লজিস্টিক সংক্রান্ত সুযোগ-সুবিধা আরও উন্নত হচ্ছে, পাশাপাশি এখানে শিল্প ও কর্মসংস্থানের নতুন সুযোগও তৈরি হচ্ছে। জনপ্রিয় গোপীনাথ বরদলৈ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আধুনিক টার্মিনাল এবং কাস্টম ক্লিয়ারেন্স কেন্দ্রের নির্মাণ, কোকরাঝাড়ের রূপসী বিমানবন্দরের আধুনিকীকরণ, বঙ্গাইগাঁও মাল্টি-মডেল লজিস্টিক হাবের নির্মাণ, এর মাধ্যমে অসমের শিল্পোন্নয়ন ক্ষেত্রে নতুন গতি পাবে। ভাই এবং বোনেরা, আজ, যখন দেশ গ্যাস প্রধান অর্থনীতির দিকে দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে, অসমও এই অভিযানে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার। অসমের তেল ও গ্যাস সংক্রান্ত পরিকাঠামোয় কয়েক বছরে ৪০ হাজার কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ করা হয়েছে। গুয়াহাটি-বড়ৌনি গ্যাস পাইপলাইনের মাধ্যমে উত্তর-পূর্ব এবং পূর্ব ভারতের গ্যাস সরবরাহ আরও সশক্ত হতে চলেছে এবং অসমে নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হচ্ছে। নুমালিগড় শোধনাগারের সম্প্রসারণের পাশাপাশি এখন সেখানে একটি বায়ো-রিফাইনারির ব্যবস্থাও করা হয়েছে। এরফলে তেল ও গ্যাসের পাশাপাশি অসম ইথানলের মতো বায়োফুয়েল উৎপাদনের ক্ষেত্রেও দেশের প্রধান রাজ্যে পরিণত হতে চলেছে। ভাই এবং বোনেরা, অসম এখন স্বাস্থ্য ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে বিকশিত হচ্ছে। এইমস এবং ভারতীয় কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট গঠনের ফলে অসমের যুবসমাজ আধুনিক শিক্ষার নতুন সুযোগ পাচ্ছে। অসম যেভাবে করোনা অতিমাত্রায় মোকাবিলা করেছে, তা প্রশংসনীয়। আমি বিশেষত অসমের জনমানুষের পাশাপাশি সোনোয়ালজি, হেমন্তজি এবং তাঁর দলকে অভিনন্দন জানাই। আমি আশাবাদী যে অসম এবার টিকাকরণ অভিযানকেও সাফল্যের সঙ্গে এগিয়ে নিয়ে যাবে। আমি অসমবাসীদের অনুরোধ করছি যার যখন টিকা নেওয়ার কথা, তখন যেন তারা টিকা নিয়ে নেন। এবং এও মনে রাখবেন যে টিকার একটি ডোজ নয়, দুটি ডোজই নেওয়া জরুরী। বন্ধুগণ, ভারতে তৈরি টিকার সারা বিশ্ব জুড়ে চাহিদা তৈরি হয়েছে। ভারতেও লক্ষ লক্ষ মানুষকে ইতিমধ্যে টিকা দেওয়া হয়েছে। আমাদের টিকা নিতেও হবে এবং সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। অবশেষে, আবারও যারা জমির পাট্টা পেয়েছেন তাদের সকলকে অনেক অভিনন্দন। আপনারা সবাই সুস্থ থাকুন, আপনারা সবাই অগ্রগতি করুন, এই কামনা করে আপনাদের অনেক অনেক ধন্যবাদ! আমার সঙ্গে বলুন, ভারত মাতার জয়! ভারত মাতার জয়! ভারত মাতার জয়! অনেক ধন্যবাদ
pib-298225
190a1b26b356d6111c0ac08fd4484a28dc5347067bd53ecd2dc55fa37bc2454d_3
ben
প্রতিরক্ষামন্ত্রক পুণের কিরকীতে বয়েজ স্পোর্টস কোম্পানি, বেগ অ্যান্ড সেন্টারে রোয়িং, জিমন্যাস্টিক এবং বাস্কেটবল ক্রীড়া বিভাগে নিয়োগ পদ্ধতি নয়াদিল্লি, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ পুণের কিরকীতে বয়েজ স্পোর্টস কোম্পানি, বেগ অ্যান্ড সেন্টারে রোয়িং, জিমন্যাস্টিক ও বাস্কেটবল ক্রীড়া বিভাগে নিয়োগ শিবির আগামী ২৫-৩১শে মার্চ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। নিয়োগের ক্ষেত্রে রাজ্য/জাতীয়/আন্তর্জাতিক বিভাগে পদকজয়ীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। রোয়িং, জিমন্যাস্টিক ও বাস্কেটবল – এই ৩টি বিভাগে ৮-১৪ বছর বয়সীদের নিয়োগ করা হবে। ন্যূনতম চতুর্থ শ্রেণী উত্তীর্ণ প্রার্থীরা নিয়োগের জন্য মনোনীত হবেন। পুণের কিরকীতে বয়েজ স্পোর্টস কোম্পানি, বেগ অ্যান্ড সেন্টারে নির্বাচনের জন্য প্রত্যেক প্রার্থীকে তাঁর পিতামাতা/অভিভাবক সহ নিম্নলিখিত প্রকৃত নথিপত্রগুলি সঙ্গে নিয়ে আসতে হবে : ১) জন্ম শংসাপত্র ২) শিক্ষা সংক্রান্ত শংসাপত্র/বিদ্যালয়ের প্রিন্সিপালের পক্ষ থেকে দেওয়া মার্কশিট ৩) সুনির্দিষ্ট ক্রীড়া বিভাগে সাফল্যের শংসাপত্র ৪) জাতিগত শংসাপত্র ৫) আবাসিক শংসাপত্র ৬) সাম্প্রতিক সময়ের ১০টি কালার পাসপোর্ট সাইজ ফটো ৭) আধার কার্ড ৮) চারিত্রিক শংসাপতগ্র ৯) সংশ্লিষ্ট খেলাধূলার সহায়ক সরঞ্জাম এই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণের যাবতীয় খরচ সংশ্লিষ্ট প্রার্থীকেই খরচ করতে হবে। নির্বাচিত প্রার্থীরা নিখরচায় দশম শ্রেণী পর্যন্ত বোর্ডিং অ্যান্ড লজিং, খেলাধূলার সরঞ্জাম, মেডিকেল ও সায়েন্টিফিক কোচিং প্রভৃতির সুবিধা পাবেন। এরপর, যোগ্য খেলোয়াড়রা নিয়োগ সম্পর্কিত বিধি অনুযায়ী, ভারতীয় সেনাবাহিনীর সঙ্গে যুক্ত হতে পারবেন। নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণের সময় সমস্ত প্রার্থীকে মাস্ক ও দস্তানা ব্যবহার করতে হবে। সেই সঙ্গে, আরটিপিসিআর পদ্ধতিতে নমুনা পরীক্ষার নেগেটিভ সার্টিফিকেট দেখাতে হবে। বিস্তারিত বিবরণের জন্য যোগাযোগ করুন - 9322581748/ 7992200216/ 8764063579/ 7030458444 নম্বরে।
pib-298230
66c1ee4065a0e80cc09d89926dbed64b863ceb0b48d4323985631250c373152b_4
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর মুম্বাইয়ের ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ টার্মিনাস থেকে দুটি বন্দে ভারত ট্রেনের যাত্রার সূচনা উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ নয়াদিল্লি, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ভারতমাতার জয়! ভারতমাতার জয়! ভারতমাতার জয়! রেলের ক্ষেত্রে আজ একটি ঐতিহাসিক বিপ্লব সংগঠিত হল। জাতির উদ্দেশে নবম এবং দশম বন্দে ভারত ট্রেন উৎসর্গ করার সুযোগ পেয়ে আমি অত্যন্ত আনন্দিত। মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী শ্রী একনাথজি, উপ-মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্রজি, মন্ত্রিসভায় আমার সহকর্মীবৃন্দ, মহারাষ্ট্র মন্ত্রিসভার সদস্যরা, উপস্থিত সকল সাংসদ, বিধায়ক, বিশিষ্টজন, ভাই ও বোনেরা! আজ ভারতীয় রেলের জন্য বিশেষ করে, মহারাষ্ট্র ও মুম্বাইয়ের আধুনিক যোগাযোগ ব্যবস্থার ক্ষেত্রে দিনটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমবারের মতো একইসঙ্গে দুটি বন্দে ভারত ট্রেনের যাত্রার সূচনা করা হল। এই বন্দে ভারত ট্রেন দুটি মুম্বাই এবং পুণের মতো অর্থনৈতিক কেন্দ্রের সঙ্গে আধ্যাত্মিক স্থানের মেলবন্ধন ঘটাবে। একইসঙ্গে কলেজের ছাত্রছাত্রী, অফিস যাত্রী, ব্যবসায়ী, কৃষক এবং ভক্তবৃন্দ এর ফলে উপকৃত হবেন। মহারাষ্ট্রের পর্যটন এবং তীর্থযাত্রার ক্ষেত্রে দারুণ সুবিধা হবে। শিরডিতে সাঁইবাবাকে দর্শন অথবা নাসিকে রামকুণ্ড কিংবা ত্রম্বকেশ্বর এবং পঞ্চবটী দর্শন – সবকিছুই নতুন বন্দে ভারত ট্রেনের সাহায্যে সহজ হবে। মুম্বাই-সোলাপুর বন্দে ভারত ট্রেনে পান্ধারপুরের ভিট্টল-রাখুমাঈ, সোলাপুরের সিদ্ধাশ্বর মন্দির, অক্কলকোটের স্বামী সমর্থ অথবা আঈ তুলজিভবানীকে সহজেই দর্শন করা যাবে। আর আমি খুব ভালোভাবেই জানি যে সহ্যাদ্রি ঘাট দিয়ে যখন বন্দে ভারত এক্সপ্রেস যাবে তখন সেখানকার প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগ করা আধ্যাত্মিক অভিজ্ঞতা সঞ্চয়ের সমতুল। নতুন বন্দে ভারত ট্রেনগুলির জন্য আমি মুম্বাই ও মহারাষ্ট্রের নাগরিকদের অভিনন্দন জানাই। বন্ধুগণ, আজকের আধুনিক ভারতের অন্যতম নিদর্শন বন্দে ভারত। এর মাধ্যমে ভারতের উন্নয়নের চিত্রটি প্রতিফলিত হয়। আপনারা দেখছেন কিভাবে দেশজুড়ে বন্দে ভারত ট্রেনের যাত্রার সূচনা হচ্ছে। ইতোমধ্যেই ১০টি ট্রেন যাত্রা শুরু করেছে। আজ দেশের ১৭টি রাজ্যের ১০৮ জেলায় বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চলাচল করছে। আমার মনে আছে, এমনও একটা সময় ছিল যখন সাংসদরা তাঁদের এলাকার স্টেশনে ১-২ মিনিট কোনও ট্রেন যাতে দাঁড়ায় তার জন্য চিঠি লিখতেন। আর আজ দেশের বিভিন্ন প্রান্তের সাংসদরা যখন মিলিত হন, তখন তাঁরা বন্দে ভারত ট্রেনের জন্য দাবি জানাতে থাকেন। এই ট্রেন যাতে তাঁদের অঞ্চলেও চলাচল করে, সেই দাবিই তাঁরা জানান। বুঝতেই পারছেন, বন্দে ভারত ট্রেনের চাহিদা কতখানি। বন্ধুগণ, মুম্বাইয়ের নাগরিকদের জন্য জীবনযাত্রা আরও সহজ করে তুলতে বেশ কিছু প্রকল্পের সূচনা হয়েছে দেখে আমি আনন্দিত। শহরের পূর্ব এবং পশ্চিম অংশের মধ্যে যোগাযোগের মানোন্নয়নের জন্য আজ এলিভেটেড করিডর উদ্বোধন করা হল। মুম্বাইয়ের মানুষ দীর্ঘদিন ধরে এই করিডরের অপেক্ষায় ছিলেন। প্রতিদিন ২ লক্ষের বেশি গাড়ি এই করিডর দিয়ে যাওয়া-আসা করবে, মানুষের সময়ও বাঁচবে। একইসঙ্গে মুম্বাই শহরতলির পূর্বাঞ্চলের সঙ্গে পশ্চিমাঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থারও উন্নতি হবে। কুরার আন্ডারপাসটিও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সংশ্লিষ্ট প্রকল্পগুলির কাজ শেষ হওয়ার জন্য আমি মুম্বাইবাসীকে আমার অভিনন্দন জানাই। বন্ধুগণ, একবিংশ শতাব্দীর ভারত দ্রুতগতিতে জন-পরিবহণ ব্যবস্থার উন্নতি ঘটাচ্ছে। আমাদের গণ-পরিবহণ ব্যবস্থা যত আধুনিক হবে, দেশের মানুষের জীবনযাত্রাও তত উন্নত হবে, এর মানোন্নয়ন ঘটবে। এই ভাবনায় আজ অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধাসম্পন্ন ট্রেন চালানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, মেট্রো পরিষেবার সম্প্রসারণ ঘটানো হচ্ছে, নতুন নতুন বন্দর ও বিমানবন্দর গড়ে তোলা হচ্ছে। এই ভাবনাকে শক্তিশালী করে তুলেছে দিনকয়েক আগে পেশ করা এ বছরের সাধারণ বাজেট। আজকের এই প্রকল্পগুলির জন্য আমাদের মুখ্যমন্ত্রী এবং উপ-মুখ্যমন্ত্রী যথেষ্ট প্রশংসার দাবিদার। ভারতের ইতিহাসে এই প্রথম বাজেটে পরিকাঠামোর উন্নয়নের জন্য ১০ লক্ষ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। ৯ বছর আগে এই খাতে যে অর্থ বরাদ্দ করা হত এ বছর তার পাঁচগুণ বেশি অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছে। এর মধ্যে ২ লক্ষ ৫০ হাজার কোটি টাকা রেলের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে। এবারের রেল বাজেটে মহারাষ্ট্রের জন্য প্রচুর প্রকল্প বরাদ্দ হয়েছে। আমি নিশ্চিত, ডবল ইঞ্জিন সরকারের দ্বিগুণ উদ্যোগের ফলে মহারাষ্ট্রে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি হবে। এর ফলে, আরও দ্রুততার সঙ্গে অত্যাধুনিক পরিবহণ ব্যবস্থার মাধ্যমে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যাওয়া যাবে। বন্ধুগণ, পরিকাঠামো ক্ষেত্রে একটি টাকা বিনিয়োগ করা হলে নতুন নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগও গড়ে ওঠে। নির্মাণ কাজে ব্যবহৃত সিমেন্ট, বালি, লোহা, যন্ত্রপাতি সহ প্রতিটি শিল্প এক্ষেত্রে উপকৃত হয়। ব্যবসা-বাণিজ্যে যুক্ত মধ্যবিত্ত সম্প্রদায়ের মানুষ যেমন এর ফলে লাভবান হন, দরিদ্ররা কাজের সুযোগ পান। ইঞ্জিনিয়াররা যেমন কাজ পান, একজন শ্রমিকও একইভাবে কাজ পেয়ে থাকেন। আর তাই, যখন পরিকাঠামো গড়ে তোলার কাজ চলে তখন প্রত্যেকে আয় করেন। এর ফলে, নতুন শিল্প সংস্থা ও ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নতি হয়। ভাই ও বোনেরা, আমি, বিশেষ করে মুম্বাইয়ের জনসাধারণকে জানাতে চাই কিভাবে এবারের বাজেটে মধ্যবিত্ত মানুষেরা লাভবান হবেন। বেতনভুক বা মধ্যবিত্ত শ্রেণীর ব্যবসায়ী - সকলেই এবারের বাজেটে খুশি। ২০১৪ সালের আগের পরিস্থিতি বিবেচনা করুন। সেই সময় কেউ যদি ২ লক্ষ টাকার বেশি রোজগার করতেন তাহলে তাঁকে কর দিতে হত। বিজেপি সরকার এর আগে ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়কর ছাড়ের সুযোগ দেয়। এবারের বাজেটে তা বৃদ্ধি করে ৭ লক্ষ টাকা করা হয়েছে। ইউপিএ সরকার মধ্যবিত্ত সম্প্রদায়ের মানুষের যে পরিমাণ উপার্জিত অর্থের ওপর ২০ শতাংশ কর ধার্য করেছিল আজ উপার্জিত সেই অর্থের ওপর কোনও কর দিতে হবে না। যেসব যুবক-যুবতী নতুন কাজ পেয়েছেন, যাঁদের মাসিক আয় ৬০ থেকে ৬৫ হাজার টাকা, তাঁরা এখন আরও বেশি করে বিনিয়োগ করতে পারবেন। সরকার দরিদ্র এবং মধ্যবিত্ত সম্প্রদায়ের মানুষের স্বার্থ বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে। বন্ধুগণ, এবারের বাজেটের বিষয়ে আমি আশাবাদী। এই বাজেট ‘সবকা বিকাশ’ থেকে ‘সবকা প্রয়াস’-এর বাজেট। এর মাধ্যমে প্রত্যেক পরিবার লাভবান হবে। উন্নত ভারত গড়তে সকলে উৎসাহিত হবেন। আরও একবার মুম্বাই সহ মহারাষ্ট্রের প্রত্যেকটি মানুষকে এই বাজেট এবং নতুন ট্রেনের জন্য আমি আন্তরিক অভিনন্দন জানাই। আপনাদের সকলকে আবারও শুভেচ্ছা জানাই। ধন্যবাদ। প্রধানমন্ত্রীর মূল ভাষণটি ছিল হিন্দিতে PG/CB/DM (
pib-298233
58ae7e6f50b7c0686d2a351d18289517f4dc0a983775b810f441ca94ea9b4ddc
ben
অসামৰিক বিমান পৰিবহণ মন্ত্ৰালয় পৱন হংস লিমিটেডে RCS UDAN ৰ অধীনত অসমত একাধিক হেলিকপ্টাৰ পথ উদ্বোধন কৰে পৱনহংস লিমিটেডে ২০২৩ চনৰ ৮ ফেব্ৰুৱাৰীত অসম ৰাজ্যৰ ছটা পথত হেলিকপ্টাৰ সেৱা আৰম্ভ কৰে। আৰচিএছ উড়ান আঁচনিৰ অধীনত মুকলি কৰা এই নতুন হেলিকপ্টাৰ সেৱাসমূহে "ডিব্ৰুগড়-যোৰহাট-তেজপুৰ-গুৱাহাটী-তেজপুৰ-যোৰহাট-ডিব্ৰুগড়" নেটৱৰ্কত সংযোগ প্ৰদান কৰিব। পথবোৰ নিম্নলিখিত সূচীৰ অনুসৰি পৰিচালিত হ'ব: | | খণ্ড | | সঘনতা | | প্ৰস্থান | | আগমন | | ডিব্ৰুগড় | | যোৰহাট | | M,W,F | | 0850 Hrs | | 0935 Hrs | | যোৰহাট | | তেজপুৰ | | M,W,F | | 0950 Hrs | | 1040 Hrs | | তেজপুৰ | | গুৱাহাটী | | M,W,F | | 1055 Hrs | | 1145 Hrs | | গুৱাহাটী | | তেজপুৰ | | M,W,F | | 1215 Hrs | | 1305 Hrs | | তেজপুৰ | | যোৰহাট | | M,W,F | | 1320 Hrs | | 1410 Hrs | | যোৰহাট | | ডিব্ৰুগড় | | M,W,F | | 1425 Hrs | | 1510 Hrs অসামৰিক বিমান পৰিবহন মন্ত্ৰালয়ৰ RCS UDAN এ উত্তৰ-পূৱৰ ৰাজ্যসমূহৰ দূৰৱৰ্তী স্থানসমূহলৈ বিমান সংযোগ প্ৰদানত বিশেষ গতি প্ৰদান কৰিছে, য'ত অপৰ্যাপ্ত ৰে’ল আৰু পথ সংযোগ আছে। অসমত আৰচিএছ উদান হেলিকপ্টাৰ সেৱাই ৰাজ্যখনৰ ৰাজধানীৰ পৰা তেজপুৰ, যোৰহাট আৰু ডিব্ৰুগড়ক সংযোগ কৰিবলৈ দ্ৰুততম ভ্ৰমণ পদ্ধতি প্ৰদান কৰি ৰাজ্যখনৰ ভিতৰত বিমান সংযোগ বৃদ্ধি কৰিব। হেলিকপ্টাৰ সেৱাসমূহে ৰাজ্যখনত পৰ্যটন কাৰ্যকলাপৰ প্ৰচাৰতো এক গুৰুত্বপূৰ্ণ ভূমিকা পালন কৰিব। RCS UDAN সেৱাৰ বাবে, পৱন হংসে ১১ গৰাকী পৰ্যন্ত যাত্ৰী বহাৰ ক্ষমতা থকা এটা টুইন ইঞ্জিন ডাউফিন হেলিকপ্টাৰৰ ব্যৱস্থা কৰিছে। সুলভ বিমান ভাড়া প্ৰদান কৰি আঞ্চলিক বিমান-সংযোগৰ প্ৰচাৰৰ বাবে ভাৰত চৰকাৰৰ অসামৰিক বিমান পৰিবহন মন্ত্ৰালয়ৰ ফ্লেগশ্বিপ আঁচনিৰ অধীনত RCS UDAN সেৱা পৰিচালনা কৰা হৈছে। গুৱাহাটী বিমানবন্দৰত RCS UDAN হেলিকপ্টাৰ অভিযানৰ উদ্বোধনকালত অসম চৰকাৰৰ অতিৰিক্ত মুখ্য সচিব শ্ৰী মনিন্দৰ সিং, অসম চৰকাৰৰ পৰ্যটন সচিব শ্ৰী কুমাৰ পদ্মপাণি বৰা, ভাৰতীয় বিমানবন্দৰ প্ৰাধিকৰণৰ আঞ্চলিক কাৰ্যবাহী সঞ্চালক শ্ৰী সন্মুখ জুগানি আৰু পৱন হংসৰ মহাপ্ৰৱন্ধক শ্ৰী সঞ্জয় কুমাৰ উপস্থিত থাকে। হেলিকপ্টাৰৰ অনলাইন টিকট বুক কৰিবৰ বাবে, যাত্ৰীসকলে পৱন হংস অনলাইন পৰ্টেল www.booking.pawanhans.co.in ৰ জৰিয়তে বুকিং কৰিব পাৰে বা সংশ্লিষ্ট বিমানবন্দৰ/ হেলিপোৰ্টত পৱন হংস টিকেটিং কাৰ্যালয়লৈ আহিব পাৰে।
pib-298235
1b926ea2378631cc8c2c155b61c7c774be16085a2ff55fb3673f14885ec555dc_1
ben
স্বাস্থ্যওপরিবারকল্যাণমন্ত্রক কেন্দ্র এ পর্যন্ত ১৬.৫৪ কোটির বেশি টিকার ডোজ রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে বিনামূল্যে দিয়েছে রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির কাছে ৭৫ লক্ষেরও বেশি ডোজ রয়েছে আগামী ৩ দিনে রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলি ৬০ লক্ষের বেশি টিকার ডোজ পাবে নয়াদিল্লী, ৩ মে, ২০২১ কেন্দ্র কোভিড-১৯ মহামারীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নেতৃত্ব দিচ্ছে। পুরো সরকারের নিয়ন্ত্রণাধীন এই উদ্যোগে রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিও রয়েছে। নমুনা পরীক্ষা, সংক্রমিতকে শনাক্ত করা, চিকিৎসার ব্যবস্থা করা এবং যথাযথ কোভিড আচরণবিধি মেনে চলার পাশাপাশি সরকারের ৫ দফা কৌশলের অন্যতম হল টিকাকরণ অভিযান। কোভিড-১৯ টিকাকরণ অভিযানের তৃতীয় পর্যায় পয়লা মে থেকে শুরু হয়েছে। এই কাজে গতি আনার জন্য মুক্ত নীতি বাস্তবায়িত হচ্ছে। ২৮ এপ্রিল থেকে নতুন যারা টিকা পাবেন তাদের নাম নথিভুক্তকরণের কাজ শুরু হয়েছে। রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে ১৬,৫৪,৯৩,৪১০টি টিকার ডোজ কেন্দ্র বিনামূল্যে দিয়েছে। আজ সকাল ৮টা পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী ১৫,৭৯,২১,৫৩৭টি ডোজ দেওয়া হয়েছে। রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির কাছে এখনও ৭৫,৭১,৮৭৩টি টিকার ডোজ রয়েছে। আগামী তিন দিনে আরও ৫৯,৭০,৬৭০টি ডোজ রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে পাঠানো হবে। SC/CB /NS (Visitor Counter : 153
pib-298240
0b9e6d758fa441b30cd22a89ec2b711ff7ba1441fcbb2cee1c84e0a15f872f6b_3
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর শিলং-এ শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নয়াদিল্লি, ৭ মার্চ, ২০২৩ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী মেধালয়ের মুখ্যমন্ত্রী কনরাড কে সাংমা ও তাঁর মন্ত্রিসভার শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন। যাঁরা আজ শপথ নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী তাঁদের অভিনন্দন জানান। প্রধানমন্ত্রী ট্যুইটে বলেন; “শ্রী@SangmaConradজি এবং তাঁর মন্ত্রিসভার সদস্যদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছি। যাঁরা শপথ নিয়েছেন তাঁদের অভিনন্দন। মেঘালয়কে উন্নয়নের নতুন উচ্চতায় পৌঁছে দিতে তাঁদের প্রয়াসের জন্য শুভেচ্ছা জানাই।” PG/ PM / NS (
pib-298245
70eb61f57a040ae1e53f18a6efbaf26577103635370884f858789d3474885f90
ben
স্বাস্থ্যওপরিবারকল্যাণমন্ত্রক কোভিড-১৯এর বিরুদ্ধে লড়াই-এ আরো একধাপ এগোল দেশ- ৪.২৩ কোটি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে মহারাষ্ট্র, অন্ধ্রপ্রদেশ ও কর্ণাটক- এই তিন রাজ্যেই মোট সংক্রমণের ৪৩% ঘটনা ঘটেছে নতুনদিল্লি, ৩১শে আগস্ট, ২০২০ কোভিড-১৯ মহামারীর মোকাবিলায় ভারত নমুনা পরীক্ষার ক্ষমতা বৃদ্ধি করছে। জানুয়ারী মাসে শুধুমাত্র পুণেতে একটি পরীক্ষাগারে নমুনা পরীক্ষা করা যেত, আর আগস্টের শেষে দৈনিক ১০লক্ষের বেশী নমুনা পরীক্ষা করা সম্ভব হচ্ছে। গত চব্বিশ ঘন্টায় ৮,৪৬,২৭৮টি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। দেশে এ পর্যন্ত মোট ৪.২৩কোটির বেশী নমুনা পরীক্ষা হল। রবিবার ৩০শে আগস্ট দেশজুড়ে নতুন ৭৮,৫১২টি সংক্রমণের খবর পাওয়া গেছে। কয়েকটি সংবাদ মাধ্যমে গত চব্বিশ ঘন্টায় প্রায় ৮০হাজার সংক্রমিত হওয়ার যে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে,তা ভিত্তিহীন। গত চব্বিশ ঘন্টায় নতুন সংক্রমণের ৭০% খবর এসেছে সাতটি রাজ্য থেকে। এগুলি হল মহারাষ্ট্র , অন্ধ্রপ্রদেশ , কর্ণাটক , তামিলনাডু , উত্তর প্রদেশ , পশ্চিমবঙ্গ এবং ওডিশা । মহারাষ্ট্র, অন্ধ্রপ্রদেশ ও কর্ণাটক ౼ এই তিন রাজ্যে মোট ৪৩% সংমণের খবর পাওয়া গেছে। কোভিড-১৯ এ সংক্রমিতদের মধ্যে গত ২৪ ঘন্টায় যত জনের মৃত্যু হয়েছে, তার প্রায় ৫০%-ই হয়েছে মহারাষ্ট্র, অন্ধ্রপ্রদেশ আর কর্ণাটক থেকে। এর মধ্যে মহারাষ্ট্রে এই হার ৩০.৪৮%। যে সব রাজ্যে সংক্রমণের হার ও সংক্রমিতদের মৃত্যুর ঘটনা বেশী হচ্ছে, কেন্দ্র সেই সব রাজ্যগুলিকে নমুনা পরীক্ষা বাড়াতে পরামর্শ দিয়েছে। এর ফলে সংক্রমিতদের দ্রুত শনাক্ত করে চিকিৎসা শুরু করাযাবে। এই ভাবে ওই সব রাজ্যগুলিতে মৃত্যুর হার কমানো সম্ভব হবে। কোভিড-১৯ এর বিষয়ে বস্তুনিষ্ঠ তথ্যের জন্য এবং এই মহামারী প্রতিরোধের বিষয়ে যে সব নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে তা জানতে https://www.mohfw.gov.in/ লিঙ্কটি ক্লিক করুন অথবা ট্যুইটার হ্যান্ডেল @MoHFW_INDIA-এর সাহায্য নিতে পারেন। কোভিড-১৯ এর বিষয়ে কোন জিজ্ঞাস্য থাকলে technicalquery.covid19[at]gov[dot]in অথবা ncov2019[at]gov[dot]in - এই দুটি ই-মেলে যোগাযোগ করা যাবে। ট্যুইটার হ্যান্ডেল @CovidIndiaSeva-তেও প্রশ্ন করা যাবে। এছাড়াও +৯১-১১-২৩৯৭-৮০৪৬ অথবা নিঃশুল্ক নম্বর ১০৭৫ এ ফোন করা যাবে। বিভিন্ন রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে কোভিড–১৯ সংক্রান্ত হেল্প লাইন নম্বরগুলির তালিকা পেতে চাইলে নীচের লিঙ্কে ক্লিক করুন - https://www.mohfw.gov.in/pdf/coronvavirushelplinenumber.pdf CG/CB (
pib-298253
51ece76eba6f122cacd66d22df12147cf8d4aadae777d20f49992a6e01647d38_1
ben
প্রতিরক্ষামন্ত্রক ভারতীয় নৌবাহিনীর “জুলি লাদাখ” জনসংযোগ কর্মসূচী নয়াদিল্লি, ১৫ জুন, ২০২৩ লাদাখের পরিষেবা সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে এবং সেখানকার সুশীল সমাজ ও যুবদের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার জন্য ভারতীয় নৌবাহিনী “জুলি লাদাখ” জনসংযোগ কর্মসূচী পরিচালনা করছে। ১৫ জুন থেকে ২৩ জুন পর্যন্ত এই কর্মসূচী চলবে। জাতীয় যুদ্ধ স্মারক স্থল থেকে এই ৫ হাজার কিলোমিটার মোটর সাইকেল অভিযান যাত্রার সূচনা করেন নৌবাহিনীর উপপ্রধান ভাইস অ্যাডমিরাল সঞ্জয় জসজিত সিং। নৌবাহিনী এর আগে উত্তরপূর্বে এই রকম অভিযান চালিয়েছিল যা ব্যাপক সাফল্য লাভ করে। ভারতীয় নৌবাহিনী সমস্ত উপকূলীয় রাজ্যের নাগরিকদের যুক্ত করার জন্য সাম নো বরুনা গাড়ি অভিযান হাতে নিয়েছে। উত্তরাঞ্চলে বর্তমান এই উদ্যোগের মূল উদ্দেশ্যগুলি হল- ক) আজাদি কা অমৃত মহোৎসব উদযাপন খ) অগ্নিপথ কর্মসূচি সহ ভারতীয় নৌবাহিনীতে কর্মজীবনের সুযোগ-সুবিধা সম্পর্কে লাদাখ অঞ্চলের বিদ্যালয়/কলেজগুলিতে সচেতনতামূলক অভিযান পরিচালনা করা গ) ভারতীয় নৌবাহিনীতে যুবদের যুক্ত করার বিষয়ে অনুপ্রাণিত করা ঘ) মহিলা আধিকারিকদের অন্তর্ভুক্ত করে নারীশক্তি প্রদর্শনে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর উদ্যোগ ঙ) সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে নৌবাহিনীর প্রবীন সেনা এবং বীর নারীদের সঙ্গে আলাপচারিতা পরিকল্পিত এই জনসংযোগ কর্মসূচীর মধ্যে রয়েছে মোটর সাইকেল অভিযান যা বেশিরভাগই লাদাখের মধ্যে দিয়ে যাবে। এছাড়াও এই কর্মসূচীর মধ্যে সিটি সেন্টারে নৌবাহিনীর বিখ্যাত ব্যান্ডের কনসার্ট, স্বাস্থ্য শিবির এবং নৌবাহিনী ও লাদাখ ফুটবল ক্লাবের মধ্যে একটি ফুটবল ম্যাচ রয়েছে। এই কর্মসূচির সূচনায় নৌবাহিনীর উপপ্রধান ভাইস অ্যাডমিরাল সঞ্জয় জসজিত সিং জানান, নৌবাহিনী সব সময় দুঃসাহসী কার্যকলাপের বিষয়ে প্রচার চালিয়েছে। কারণ এটি শুধু কর্মীদেরই উচ্চলক্ষ্য অর্জনে অনুপ্রাণিত করে না বরং দল গঠন ও শক্তিশালীও করে তোলে। সমুদ্র থেকে দূরে কিন্তু আমাদের হৃদয়ের কাছাকাছি দেশের এক গুরুত্বপূর্ণ অংশে নৌবাহিনী সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এবং প্রসারে এই অভিযান পরিচালনার জন্য সী রাইডারদের অভিনন্দন জানান তিনি। টিভিএস মোটর সাইকেলে তাঁদের নিরাপদ ও স্মরণীয় যাত্রার কামনাও করেন। এই গুরুত্বপূর্ণ অভিযানে নৌবাহিনী অংশীদার হওয়ার জন্য টিভিএস মোটর সাইকেল লিমিটেডকে ধন্যবাদ জানান তিনি। মোট ৩৫ জন ভারতীয় নৌবাহিনী সদস্য এই অভিযানে অংশ নিয়েছেন। তাঁরা এই যাত্রাপথে বিদ্যালয় ও কলেজের ছাত্রদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন। কার্গিল যুদ্ধ স্মৃতিসৌধে এবং ১৯৬২ সালের রেজাং লা যুদ্ধে শহীদ সেনানীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন তাঁরা। CG/SS/NS…. (Visitor Counter : 58
pib-298255
f72601e45c8994fdb7a8e723eae4b81376508226e05a58fd5df3a86d9a692074
ben
শ্রমওকর্মসংস্থানমন্ত্রক এমপ্লয়মেন্ট এক্সচেঞ্জে স্নাতকদের বাধ্যতামূলক নাম নথিভুক্তিকরণ প্রসঙ্গ নতুনদিল্লি, ৩রা ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দেশজুড়ে এমপ্লয়মেন্ট এক্সচেঞ্জগুলিতে স্নাতকদের বাধ্যতামূলকভাবে নাম নথিভুক্ত করার কোন প্রস্তাব সরকারের কাছে নেই। এমপ্লয়মেন্ট এক্সচেঞ্জ বা কর্মসংস্থান কেন্দ্রগুলিতে কাজের খোঁজ পাওয়ার জন্য স্বেচ্ছায় নাম নথিভুক্ত করা যায়। এটি বাধ্যতামূলক নয়। চাকুরির সন্ধান, কেরিয়ার কাউন্সিলিং, কারিগরি ক্ষেত্রে কর্ম সংস্থানের জন্য পরামর্শ , দক্ষতা বিকাশের পাঠক্রমের জন্য তথ্য সরবরাহ ইত্যাদি বিষয়ে মন্ত্রক ন্যাশনাল কেরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে সাহায্য করে থাকে। ন্যাশনাল কেরিয়ার সার্ভিসের পোর্টাল www.ncs.gov.in –এ এই সুবিধাগুলি পাওয়া যাবে। রাজ্যসভায় আজ এক প্রশ্নের লিখিত জবাবে এই তথ্য দিয়েছেন, শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শ্রী রামেশ্বর তেলি। CG/CB/SFS/ (Visitor Counter : 61
pib-298256
d00a7dd27195de4964aa0fd61b41c74aa89cb460a9eb2fe9760ae58d0f1963c7
ben
ইনফোর্মেসন অমসুং ব্রোদকাস্তিং মন্ত্রালয় নাগালেন্দদা অতোপ্পা লমগী শিন্মীশিংগী খুদোংচাদবশিংগী মতাংদা থাগৎপা অরানবা সোসিয়েল মেদিয়া পোস্ত নাগালেন্দগী ফেক্ত চেক্ত রিপোর্ত মোরুং এক্সপ্রেস ত্বীৎর হেন্দল না ঙসি “#নাগালেন্দ য়ুমদগী লাপ্না, অতোপ্পা লমগী শিন্মীশিং নুমিৎ খুদিংগী অৱাবা মাইয়োক্নরি।” ত্বীৎ অসিনা ৱারী অদুগী লিঙ্ক অদুসু চপ মান্নবা হেদলাইনগা লোয়ননা পীরি। পাউ অদুগী মপুং ওইবা ৱারীদা য়াওরিবা রাজ্য অসিদা লৈরিবা অতোপ্পা লমগী শিন্মীশিংনা সরকারদগী ফংলিবা মতেংশিংগী মতাংদনি। অদুম ওইনমক, ত্বীৎ অদুগী কেপ্সন অমসুং ৱারীগী হেদলাইন অদুনা তাইয়োন্নবা ওইনা উৎলে। রাজ্য অসিগী জিল্লা ১১মক্তা অতোপ্পা লমগী শিন্মীশিংগী লৈফম অমসুং মখোয়গী চানবা অমসুং তঙাইফদবা পোৎলম খুদিংমক মতিক চানা পীরি। ৱারী অদুমক্তদসু অতোপ্পা লমগী শিন্মীশিং অমসুং বি.পি.এল. পায়বা ইমুংশিংনা হায়রিবা খুদোংচাবশিং অসিগী মতাংদা খঙলে অমসুং মসিদগী কান্নবা ফংলে হায়না ইরি। জিল্লা-জিল্লাগী ওইবা রাজ্যগী কোবিদ হেল্প দেশবোর্দনা তোঙান-তোঙানবা কাংলুপকী কান্নবা ফংগদবশিংদা পীরিবা মতেংশিংগী অকুপ্পা মরোলশিং থাগৎলি। চেঙ অমসুং অতোপ্পা পি.দি.এস.কী পোৎলমশিং অমসুং তঙাইফদবা পোৎলমশিং য়েনবগী থবক জিল্লা খুদিংমক্তা অমসুং রাজ্য অসিগী মনুং হঞ্জিনবা মফমশিংদা নীংথিনা চত্থরি। হৌজিক ওইরিবা খুদোং চাদবা মতম অসিদা, সমাজ অসিগী কাংলুপ খুদিংমক্না মখোয়-মখোয়গী ঙমজবা থাক্তা কোবিদ-১৯ লাইচৎ অসিবু লান্থেংননবা হোৎনরিবা মতম অসিদা, অসিগুম্বা লান্না লমজিংবা য়াবা হেদলাইন অমসুং সোসিয়েল মেদিয়া কেপ্সনশিং অসি শন্দোকপীদনবা অমসুং হৌজিক পায়খৎলিবা স্কিমশিংগী মতাংদা প্রজা মীয়ামদা য়ৌহনবীনবা অমসুং খুদোংচাবশিং অসিবু করম্না মখোয়দা ফংহনগদগে হায়বগী মতাংদা পাউ পীবীনবা হায়জরি। (Visitor Counter : 72
pib-298258
c2d1ee620adba861389981c8a5a460bb28eb1e68e27a98a3fa195efd65fb217e
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর চতুর্থ বারের জন্য দায়িত্ব গ্রহণ করায় নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী মিঃ মার্ক রুট্টেকে প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন নতুনদিল্লি, ১১ই জানুয়ারি, ২০২২ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী চতুর্থ বারের জন্য দায়িত্ব গ্রহণ করায় নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী মিঃ মার্ক রুট্টেকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। এক ট্যুইট বার্তায় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, “ প্রিয় বন্ধু, প্রধানমন্ত্রী @markrutte, আপনাকে অভিনন্দন জানাই। চতুর্থ বারের জন্য দায়িত্ব গ্রহণ করায় আপনাকে অনেক শুভেচ্ছা। ভারত ও নেদারল্যান্ডসের মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে অংশীদারিত্বকে এক নতুন উচ্চতায় পৌঁছে দিতে আমরা একযোগে কাজ করব সেই বিষয়ে আমি আস্থাশীল।“ CG/CB/ (
pib-298265
f5d76400d5efbb109df5d5f6e7c3f68483254eddfd58a9546a57fcba9ebb1513
ben
সড়কপরিবহণওমহাসড়কমন্ত্রক জাতীয় মহাসড়ক বরাবর মদের দোকান সরিয়ে ফেলা প্রসঙ্গে নয়াদিল্লি, ২৬ জুলাই, ২০২১ মাননীয় সুপ্রিম কোর্ট ২০১৬’র এক সিভিল অ্যাপিল নম্বর ১২১৬৪-১২১৬৬ অনুযায়ী, সে বছরের ১৫ ডিসেম্বর এবং পরের বছর অর্থাৎ ২০১৭’র ৩০ নভেম্বর জারি করা নির্দেশে জাতীয় ও রাজ্য মহাসড়কগুলি বরাবর মদ বিক্রির জন্য লাইসেন্স দেওয়া বন্ধ করতে নীতি-নির্দেশিকা জারি করে। মহামান্য আদালতের নির্দেশে আরও বলা হয়, জাতীয় বা রাজ্য মহাসড়কের প্রান্ত থেকে অন্তত ৫০০ মিটার দূরত্বে অথবা মহাসড়কের সার্ভিস লেন বরাবর ৫০০ মিটার দূরত্বে মদ বিক্রির অনুমতি দেওয়া যাবে না। স্থানীয় স্বশাসিত কর্তৃপক্ষের এক্তিয়ারে থাকা এলাকায় যেখানে ২০ হাজার বা তার কম মানুষের বসবাস রয়েছে, সেই সমস্ত জায়গায় মহাসড়কের প্রান্ত থেকে ৫০০ মিটার দূরত্বের পরিমাণ আরও কমিয়ে ২২০ মিটার করা হয়েছে। মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের এই নির্দেশ অনুযায়ী, মন্ত্রক সমস্ত রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলকে নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে মহাসড়ক বরাবর মদ বিক্রি বন্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ জানিয়েছে। এছাড়াও, ১৯৮৮’র মোটরগাড়ি আইনের ১৮৫ নম্বর ধারানুযায়ী, মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালানোর অভিযোগে দোষীদের কারাদন্ড বা জরিমানা অথবা উভয় ব্যবস্থা গ্রহণের সংস্থান রয়েছে। মন্ত্রক আইনি বিধি ব্যবস্থা কার্যকর করার পাশাপাশি, মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালানোর বিপদ ও ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতন করতে মুদ্রণ তথা বৈদ্যুতিন মাধ্যমে সচেতনতামূলক অভিযান গ্রহণ করেছে। জাতীয় মহাসড়কের উন্নয়ন সম্পর্কিত যাবতীয় বিষয়ে মন্ত্রকের অধিকার থাকলেও জাতীয় মহাসড়কের সীমানার বাইরে যে কোনও ধরনের ব্যবসা বন্ধ করার বা অনুমতি দেওয়ার কোনও অধিকার নেই। এমনকি, জাতীয় মহাসরক বরাবর মদের দোকান সরিয়ে ফেলা সম্পর্কিত কোনও তথ্য বা পরিসংখ্যান মন্ত্রক রাখে না। আসলে এটি রাজ্য এক্তিয়ারভুক্ত বিষয়। রাজ্যসভায় আজ লিখিত জবাবে এই তথ্য দেন সড়ক পরিবহণ ও জাতীয় মহাসড়ক মন্ত্রী শ্রী নীতিন গড়করি। CG/BD/SB (Visitor Counter : 119
pib-298269
0c2727d104b094302c7e1a4ee55076af76056b0783748642cfe7253358fca5c2_1
ben
অসামরিকবিমানপরিবহণমন্ত্রক আইসিএমআর সার্স- কোভ-২ এর আণবিক পরীক্ষার জন্য ছ'টি পদ্ধতির অনুমোদন দিয়েছে নতুন দিল্লি, ০১ ডিসেম্বর, ২০২১ ২৮ নভেম্বর, ২০২১,এর অ্যালগরিদম বিধি নির্দেশিকা অনুযায়ী আন্তর্জাতিক উড়ানের যাত্রীদের ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক বিশেষ বিধি নিষেধ জারি করেছেন। নিম্নলিখিত প্রশ্নগুলি প্রায়শই যাত্রীদের কাছ থেকে আসছে। তাঁদের সুস্পষ্টভাবে বোঝার জন্য এবং নিরাপদ ও সুরক্ষিত আন্তর্জাতিক বিমান ভ্রমণের জন্য এই তথ্য জানানোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে। আন্তর্জাতিক উড়ান যাত্রীদের ক্ষেত্রে বিধি নির্দেশিকা জানার জন্য তাঁরা নিম্নলিখিত ওয়েবসাইট দেখতে পারেন। প্রশ্ন ১) ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ কি ধরনের আরটি-পিসিআর পরীক্ষা অনুমোদন করেছে? উত্তর- ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ নিম্নলিখিত পরীক্ষা গুলি অনুমোদন করেছে। ১) ওপেন সিস্টেম আরটি-পিসিআর। ২) ট্রু ন্যাট। ৩) জেনেক্সপার্ট। ৪) আরটি ল্যাম্প। ৫) কৃসপার/ টাটাএমডি চেক/ ফেলুডা। ৬) অ্যাবট আইডি নাও। ৭) একুলা বাই থারমো ফিশার। ৮) রেপিড আরটি-পিসিআর। ৯) কোভিডি এক্স ডাইরেক প্লেক্স। CG/ SB (Visitor Counter : 153
pib-298271
2b7e48ef03db013316273638ac8a7032fd298688a4a9322e74aa8129a2fdb2b0
ben
বিজ্ঞানওপ্রযুক্তিমন্ত্রক উদ্ভাবন এবং প্রকাশনা উভয় ক্ষেত্রেই ভারতের অবস্থান সারা বিশ্বে বৃদ্ধি পেয়েছে নতুন দিল্লি, ২২ জানুয়ারি, ২০২১ বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে ভারতের অগ্রগতি ও শ্রেষ্ঠত্ব এখন একটি উদ্ভাবনী অর্থনীতি হিসেবে তার উজ্জ্বলতার স্বীকৃতির সাথে মিলিত হয়েছে। ইতিমধ্যেই ভারত প্রকাশনার ক্ষেত্রে বিশ্বে তৃতীয় স্থান অর্জন করেছে। দেশ এখন গ্লোবাল ইনোভেশন সূচক, জি আই আই অনুযায়ী বিশ্বব্যাপী শীর্ষ ৫০ টি উদ্ভাবনী অর্থনীতির মধ্যেও স্থান পেয়েছে। সুতরাং তা অনেক উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশের তুলনায় এগিয়ে রয়েছে। উদ্যমী-ভারত আন্দোলনের কর্মসূচি অনুযায়ী বৈজ্ঞানিক কার্যক্রম ও পরিকাঠামোগত বিকাশ এবং লোকবল বৃদ্ধির পাশাপাশি সম্পূর্ণ ব্যবস্থাকে উৎসাহিত করার মাধ্যমে বৈজ্ঞানিক উৎকর্ষতা উদ্ভাবনের এই সংমিশ্রণ সম্ভব হয়েছে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগের সচিব অধ্যাপক আশুতোষ শর্মা বলেছেন, পঞ্চম জাতীয় বিজ্ঞান প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনী নীতি আমাদের জ্ঞান ও উদ্ভাবনের মধ্যে মিশ্রণ ঘটিয়ে তা রূপান্তর ঘটাতে আরও কার্যকর করে তুলেছে। ভারতে জাতীয় বিনিয়োগের পরিমাণ ২০১৭-১৮ তে ছিল ১,১৩,৮২৫.০৩ কোটি টাকা। তা ২০১৮-১৯-এ বেড়ে হয়েছে ১,২৩,৮৪৭.৭১ কোটি টাকা। একই সময় নিধি-র রূপায়নের ফলে ৩৬৮১ টি শিল্পোদ্যোগ সম্ভব হয়েছে। গত পাঁচ বছরে প্রত্যক্ষভাবে ৬৫,৮৬৪ জনের কর্মসংস্থানের সুযোগ হয়েছিল। আর্থিক ধনের পরিমাণ ছিল ২৭, ২৬২ কোটি টাকা। বিগত লশ বছরে প্রকাশনার সংখ্যাও ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। ন্যাশনাল সায়েন্স ফাউন্ডেশনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ভারত সারাবিশ্বে চীন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরেই তৃতীয় স্থানে রয়েছে। ২০১৮ সালে ১৩৫,৭৮৮ টি বিজ্ঞান ভিত্তিক প্রকাশনা হয়েছিল। ভারতে প্রতি মিলিয়ন জনসংখ্যায় গবেষকের সংখ্যা ২০১৭-তে ছিল ২৫৫। এই সংখ্যাটি ২০১৫-তে ছিল ২১৮। বৈজ্ঞানিক গবেষণা ক্ষেত্রটি প্রশস্তকরণের জন্য দেশে ৯৯৩ টি বিশ্ববিদ্যালয় এবং ডিমড বিশ্ববিদ্যালয়, ১২৭টি জাতীয় স্তরের গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা কেন্দ্র এবং এর পাশাপাশি ৩৯,৯৩১ টি কলেজ রয়েছে। উচ্চ শিক্ষার বিস্তারের জন্য বিভিন্ন পর্যায়ে অগ্রগতি ত্বরান্বিত হচ্ছে।
pib-298278
b09e228faf85d040fff7c5ce7beac0acbe419185aad1ffd6b6d8a7af8143c648_4
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর ভিন্নভাবে সক্ষম ব্যক্তিদের আন্তর্জাতিক দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বার্তা নয়াদিল্লি, ৩ ডিসেম্বর, ২০১৯ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী ভিন্নভাবে সক্ষম ব্যক্তিদের আন্তর্জাতিক দিবসে এক বার্তায় বলেছেন, “আমাদের দিব্যাঙ্গ ভাই-বোনেদের জন্য এক সর্বাঙ্গীণ, উজ্জ্বল ও ন্যায়সঙ্গত ভবিষ্যতের লক্ষ্যে একযোগে কাজ করার ব্যাপারে আমরা পুনরায় দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করছি। বিভিন্ন ক্ষেত্রে এঁদের সহিষ্ণুতা ও চারিত্রিক গুণাবলী আমাদের সকলকে অনুপ্রাণিত করে।” CG/BD/DM (Visitor Counter : 46
pib-298280
49e57448e2aab6f0d3b13fe9e1b0d3f6a0287cb1090ab1a24941c79111a32c03_1
ben
অর্থমন্ত্রক অর্থনৈতিক কার্যকলাপের শক্তিশালী বিকাশ নয়াদিল্লী, ২৯ জানুয়ারি, ২০২১ আর্থিক সমীক্ষায় উল্লেখ করা হয়েছে যে কোভিড-১৯ মহামারীর জেরে উদ্ভূত পরিস্থিতির এবং নানান সমস্যা থাকা সত্ত্বেও ভারতের পরিকাঠামো ক্ষেত্র অর্থনীতির অগ্রগতির ক্ষেত্রে পথ দেখিয়েছে। কেন্দ্রীয় অর্থ ও কর্পোরেট বিষয়ক মন্ত্রী শ্রীমতি নির্মলা সীতারমন সংসদে আর্থিক সমীক্ষা পেশ করে জানিয়েছেন যে দেশের পরিকাঠামো ক্ষেত্রের অগ্রগতির জন্য সরকার বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে। এমনকি পরিকাঠামো বিনিয়োগ আর্থিক বৃদ্ধির ক্ষেত্রে দ্রুত পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। ২০২০-২৫ অর্থবর্ষের জন্য সরকার জাতীয় পরিকাঠামো পাইপ লাইন সূচনা করেছে। এই প্রকল্পের পরিকাঠামো ক্ষেত্রে ১১১ লক্ষ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে। আর্থিক সমীক্ষায় জানানো হয়েছে যে সরকারি বেসরকারী অংশীদারিত্বের মাধ্যমে পরিকাঠামো ক্ষেত্রে বিনিয়োগ বৃদ্ধির প্রয়াস চালানো হয়েছে। পরিকাঠামো ক্ষেত্রের স্থিতিস্থাপকতা আর্থিক বৃদ্ধির অন্যতম চাবিকাঠি। এবারের আর্থিক সমীক্ষায় আশাপ্রকাশ করা হয়েছে যে ভারতের আর্থিক বৃদ্ধি এক শক্তিশালী যুগের সূচনা করবে। সরকারের বর্ধিত মূলধন ব্যয়, টিকাদান কর্মসূচি, দীর্ঘস্থায়ী সংস্কারের মতো একাধিক পদক্ষেপ গ্রহণ করার ফলে দেশের আর্থিক ব্যবস্থার উন্নতি লক্ষ্য করা গেছে। সড়ক এবং মহাসড়ক ক্ষেত্রে বিনিয়োগ বৃদ্ধি পেয়েছে, এমনকি অসামরিক বিমান চলাচল ক্ষেত্রও আগের তুলনায় অনেক শক্তিশালী হয়েছে। বন্দর এবং জাহাজ চলাচল ক্ষেত্রের উন্নতি সাধন ঘটেছে। সাগরমালা প্রকল্পের আওতায় ৫০০রও বেশি উন্নয়নমূলক প্রকল্প চিহ্নিত হয়েছে। ভারতীয় রেলে সরকারি বেসরকারী অংশীদারিত্বের মাধ্যমে ‘নতুন ভারত নতুন রেল যোগাযোগ’ উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। বেসরকারী ক্ষেত্র থেকে প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ হবে বলে আশাপ্রকাশ করা হয়েছে। একইভাবে টেলি-যোগাযোগ ক্ষেত্রেও সরকারের কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করার ফলে উল্লেখযোগ্য সাফল্য লক্ষ্য করা গেছে। ২০২০র সেপ্টেম্বরের শেষ পর্যন্ত ব্রডব্যান্ড এবং ন্যারোব্যান্ড মিলিয়ে ইন্টারনেট গ্রহকের সংখ্যা ৭৭৬.৪৫ মিলিয়নে দাঁড়িয়েছে। ২০২০ আর্থিক বর্ষে অধিকাংশ তৈল শোধনাগারগুলির উন্নতি সাধনে একাধিক পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। কোভিড-১৯ এর জেরে লকডাউনের মধ্যেও সরকার দরিদ্র পরিবারগুলিতে বিনামূল্যে ১৪ কোটিরও বেশি এলপিজি সিলিন্ডার বিতরণ করেছে। আর্থিক সমীক্ষায় বৈদ্যুতিক ক্ষেত্রে উন্নতি সাধনের বিষয়ে বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে। ভারতে বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষেত্রে অগ্রগতি প্রশংসনীয় বলে জানানো হয়েছে। এমনকি এবারের সমীক্ষায় দ্রুত নগরায়ণের বিষয়টিকে বিশেষভাবে তুলে ধরা হয়েছে। এবারের আর্থিক সমীক্ষায় আর্থিক ঘাটতি রোধ, পরিকাঠামো ক্ষেত্রে উন্নতি সাধন এবং সরকারি বেসরকারী অংশীদারিত্বের হার বৃদ্ধি ও সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে সংস্কারমূলক পদক্ষেপ গ্রহণের বিষয়গুলিকে বিশেষভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
pib-298283
382af23f7a56a7c81478b026adfc6ff29072e42221ddf0fb2878bcdda8cb6b41_2
ben
অর্থমন্ত্রক ২০১৯-২০ আর্থিক সমীক্ষার বিষয় – সক্ষম বাজার, বাণিজ্য অভিমুখ নীতিতে উৎসাহদান এবং অর্থনীতিতে আস্হা বৃদ্ধি নয়াদিল্লি, ৩১ জানুয়ারি, ২০২০ ‘সবকা সাথ সবকা বিকাশ’-এর দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী ২০১৯এ তাঁর স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে সম্পদ তৈরি হলে সম্পদ বিতরণের ওপর জোর দেন। সংসদে আজ কেন্দ্রীয় অর্থ এবং কর্পোরেট বিষয়ক মন্ত্রী শ্রী নির্মলা সীতারামন ২০১৯-২০র অর্থনৈতিক সমীক্ষা পেশ করে নীতিকাঠামো তৈরির প্রয়াসের মাধ্যমে ভারতের সম্পদ সৃষ্টি ও অর্থনীতির উন্নতি সাধনের বিষয়টি তুলে ধরেন। শক্তিশালী বাজার, বাণিজ্য অভিমুখী নীতিতে উৎসাহদান এবং অর্থনীতিতে বিশ্বাস বৃদ্ধির বিষয়টি এই সমীক্ষার মধ্যে দিয়ে আবর্তিত হয়েছে। আশা করা যাচ্ছে এতে সামঞ্জ্যপূর্ণ অবদান বজায় থাকবে এবং অর্থনৈতিক চিন্তাভাবনা, নীতি নির্ধারণ ও বাজার অর্থনীতির সুফল সম্পর্কে দ্বিধা দুর হবে। সম্পদ সৃষ্টিতে ভারতের সমৃদ্ধশালী ঐতিহ্য এই সমীক্ষা কৌটিলের ‘অর্থশাস্ত্র’, থিরুভাল্লুভারের ‘থিরুকুরাল’ এর মতো প্রাচীন গ্রন্হ এবং অ্যাডাম স্মিথের ‘অ্যান ইনকোয়্যারি ইনটু দ্যা নেচার অ্যান্ড কজেজ অফ দি ওয়েল্থ অফ নেশন’-এর মতো আধুনিক অর্থনৈতিক বিষয়ে সাহায্য নেওয়া হয়েছে। এই সমীক্ষাতে ’নৈতিক সম্পদ সৃষ্টি’র মতো বিষয়ে গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে এবং ২০২৫ সালের মধ্যে ভারতের অর্থনীতিতে ৫ লক্ষ কোটি ডলারে পৌঁছানোর ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। বাজারে অদৃশ্য হাত এই সমীক্ষার মাধ্যমে সম্পদ সৃষ্টির জন্য এবং বিনিয়োগ বৃদ্ধি করে অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে গতি আনার প্রয়াস চালানো হয়েছে। সমীক্ষায় দেখানো হয়েছে, বাজারে অদৃশ্য হাত বিশ্বাসের হাতকে অতীত থেকেই সমর্থন যুগিয়েছে। এই সমীক্ষায় সম্পদ সৃষ্টির ধারণা তৈরিতে ভারতে ঐতিহ্যকে কাজে লাগানো হয়েছে। অতিরিক্ত সম্পদ সৃষ্টির প্রয়াস অতিরিক্ত সম্পদ সৃষ্টির প্রয়াসে এই সমীক্ষায় যেসব বিষয়গুলি তুলে ধরা হয়েছে সেগুলি হল- শিল্পোদ্যোগ ব্যবস্হাপনাকে তৃণমূল স্তরে পৌঁছে দেওয়ার, বণিজ্যমুখী নীতিকে উৎসাহদান, বাজারে সরকারি হস্তক্ষেপ সংক্রান্ত নীতির দূরীকরণ, বৃহৎ কর্মসংস্হান বৃদ্ধির লক্ষ্যে অ্যাসেম্বেল ইন ইন্ডিয়াকে মেক এন ইন্ডিয়ার মতো বিষয়গুলিতে জোর দেওয়া হয়েছে। থালিনমিক্স প্রত্যেক ভারতবাসী প্রতিদিন যাতে এক থালা খাবার কিনতে পারেন সেই সাধারণ মানুষের মতো দেশের অর্থনীতিকে গড়ে তোলার প্রয়াস এই সমীক্ষার মাধ্যমে করা হয়েছে। CG/SS /NS (Visitor Counter : 77
pib-298284
2fe6b3ba27e7e55c8d17c4a7e8e0c272d439d56cdc5ce232dae657a41868bc41_3
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর গুজরাটের গান্ধীনগরে অখিল ভারতীয় শিক্ষা সঙ্ঘ অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ নয়াদিল্লি, ১২ মে, ২০২৩ গুজরাটের জনপ্রিয় মুখ্যমন্ত্রী শ্রী ভূপেন্দ্রভাই প্যাটেল, কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় আমার সহকর্মী যিনি নিজেকে সারা জীবন একজন শিক্ষক হিসেবে পরিচয় করিয়েছেন, পুরুষোত্তম রুপালাজি, সি আর পাটিলজি যিনি গত লোকসভা নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি ব্যবধানে জিতেছিলেন, গুজরাট সরকারের মন্ত্রীগণ, অখিল ভারতীয় প্রাইমারী শিক্ষক সঙ্ঘ-এর সকল সদস্য, সারা দেশের সম্মাননীয় শিক্ষকগণ, ভদ্রমহোদয়া ও ভদ্রমহোদয়গণ, আমাকে অত্যন্ত স্নেহের সঙ্গে এই জাতীয় অধিবেশনে আমন্ত্রণ জানানোয় আমি কৃতজ্ঞ। গুজরাটে আমার মুখ্যমন্ত্রীত্বের সময়কালে প্রাথমিক শিক্ষকদের দ্বারা রাজ্যের শিক্ষা ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন ঘটানোর আমি সাক্ষী আছি। স্কুলছুটদের হার ৪০ শতাংশ থেকে কমে দাঁড়ায় ৩ শতাংশেরও কমে। অনেক ছাত্রী স্কুলের শৌচাগার না থাকায় স্কুলছুট হয়। সেজন্য আমরা স্কুলে ছাত্রীদের জন্য আলাদা শৌচালয় তৈরি করা শুরু করি। এক সময় আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকার কোথাও বিজ্ঞান বিভাগ ছিল না। আজকে শুধু বিজ্ঞান পড়ানোই হচ্ছে না, অনেক আদিবাসী ছাত্রছাত্রী ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার হচ্ছেন। অনেক সময় বিদেশ সফরকালে অনেক নেতাই আমাদের শিক্ষকদের সম্পর্কে উচ্চ প্রশংসা করেছেন। এতে আপনারা নিশ্চয়ই গর্বিত হবেন। প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর আমার প্রথম সফরে ভুটানের রাজা আমাকে বলেছিলেন যে তাঁরা প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে ভারতীয় শিক্ষকদের কাছ থেকে শিক্ষা পেয়েছেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহানির্দেশক তেদ্রোস অ্যাধানম গেব্রেসাস আমায় বলেছিলেন যে তিনি বর্তমানে যা হয়েছে তার পিছনে ভারতীয় শিক্ষকদের প্রভূত অবদান রয়েছে। বন্ধুগণ, রুপালাজি গর্বের সঙ্গে বলেছেন যে তিনি সারা জীবন ধরে শিক্ষক। আমি গর্বের সঙ্গে বলছি আমি সারা জীবনই ছাত্র। সমাজে কি হচ্ছে তা নিবিড়ভাবে জানতে পারি আপনাদের কাছ থেকে। এই দ্রুত পরিবর্তনশীল একবিংশ শতাব্দীতে ভারতের শিক্ষা ব্যবস্থা পাল্টাচ্ছে, শিক্ষকরা পাল্টাচ্ছেন, পাল্টাচ্ছে ছাত্রছাত্রীরাও। আগে শিক্ষা উপকরণের পরিকাঠামোর অভাব ছিল। কিন্তু, বর্তমানে সেই অভাব না থাকলেও এখন বর্তমান প্রজন্মের ছোটরা আরও বেশি কৌতুহলী হয়ে উঠেছে। ছাত্ররা নানা জায়গা থেকে তাদের কৌতুহল মেটানোর চেষ্টা করে। সেজন্য শিক্ষকদেরও সেইমতো প্রস্তুত হতে হচ্ছে। আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা নির্ভর করছে শিক্ষকরা কিভাবে সব সমস্যার সঙ্গে মানিয়ে নিচ্ছেন তার ওপর। ব্যক্তিগত এবং পেশাগত দিক দিয়েই এই সমস্যার দিকে নজর দিতে হবে। ডেটা হয়তো পাওয়া যায় গুগল থেকে, কিন্তু সিদ্ধান্ত নিতে হবে নিজেকেই। শুধুমাত্র একজন গুরুই সঠিকভাবে ছাত্রছাত্রীকে জ্ঞান ব্যবহারের পরামর্শ দিতে পারেন। কোন তথ্যটি ভালো কোন তথ্যটি নয়, সেটি জানাতে পারেন একমাত্র গুরুই। এখন প্রত্যেক বন্যার মধ্যে ছাত্রদের কোনও একটি বিষয়ের ওপর মনঃসংযোগ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গভীর পঠন এবং তার যুক্তিসিদ্ধ সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া খুব জরুরি। একবিংশ শতাব্দীতে একজন ছাত্রছাত্রীর জীবনে শিক্ষকের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। নিজেকে শিক্ষক না ভেবে শিশুর মা অথবা বাবা হিসেবে নিজেকে ভাবতে হবে। আপনি আপনার ছেলে-মেয়ের জন্য যা চাইছেন, দেশের সকল বাবা-মা-ই তাই চাইছেন এবং তাঁরা আপনার কাছে সেটাই প্রত্যাশা করেন। বন্ধুগণ, সবসময় মনে রাখবেন, একটি ছাত্র আপনার কাছে শুধু পড়াশোনাই শিখছে না, আপনার আদর্শ, আপনার প্রতিদিনের আচার-আচরণ, আপনি কিভাবে কথা বলছেন, আপনার চালচলন – সবই তারা দেখছে। অনেক সময় আপনারা যা শেখাচ্ছেন আর ছাত্ররা যা শিখছে তার মধ্যে অনেক ফারাক আছে। ছাত্ররা শিক্ষকের কাছ থেকে ধৈর্য্য ধরা, কথা বলার, ভালো মানুষ হয়ে ওঠার শিক্ষাও পায়। সেজন্য প্রাথমিক শিক্ষার ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পরিবারের বাইরে শিক্ষকই প্রথম ব্যক্তি যাঁর কাছে ছোটরা অনেকটা সময় কাটায়। বন্ধুগণ, আমরা বর্তমানে যে স্কুলে কাজ করছেন, সেখানে নতুন জাতীয় শিক্ষানীতি হয় রূপায়িত হয়েছে বা রূপায়িত হতে চলেছে। আমি গর্বিত যে দেশের লক্ষ লক্ষ শিক্ষক জাতীয় শিক্ষানীতি তৈরিতে অবদান রেখেছেন। শিক্ষকদের কঠোর পরিশ্রমের ফলেই এই নীতি সম্ভব হয়েছে। বহু বছর ধরে আমরা শিক্ষার নামে খালি বই পড়াকেই গুরুত্ব দিয়ে আসছি। নতুন জাতীয় শিক্ষানীতি সেই পুরনো ধ্যান-ধারণা সরিয়ে দিয়েছে। নতুন জাতীয় শিক্ষানীতি বাস্তব জ্ঞানের ভিত্তিতে তৈরি হয়েছে। এখন বলা হচ্ছে, শিক্ষণের সময় শেষ হতে চলেছে। এখন শিক্ষা দেখে শেখার মাধ্যমে বৃদ্ধি পাচ্ছে। আপনারা হয়তো কাদামাটি বা খড়ি সম্পর্কে ছাত্রছাত্রদের বললেন, কিন্তু যদি কুম্ভকারের কাছে তাদের নিয়ে যান, তারা শিখতে পারবে কিভাবে কুম্ভকাররা কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে দারিদ্র্য মুক্তির চেষ্টা করছে। এতে ছোট ছেলেদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি পাবে। কাছ থেকে দেখলে তাদের মধ্যে মাটির বিভিন্ন ধরনও বোঝা সহজ হবে। বন্ধুগণ, আমার ছোটবেলায় একজন শিক্ষক প্রত্যেককে দশটি করে চাল বা বিভিন্ন ধরনের ডাল ইত্যাদি আনতে বলতেন। পরেরদিন আনলে সেগুলি তিনি মিশিয়ে দিয়ে দুটি বা তিনটি করে ওই নানা চাল, ডাল বেছে তুলতে বলতেন। এতে সংখ্যাগুলি মাথায় গেঁথে যেত। পরের বছরে পরবর্তী শ্রেণীতেও তিনি একই জিনিস করলেন। কিন্তু, পরেরদিন সকলের চোখ বেঁধে দিলেন এবং হাতে নিয়ে অনুভব করতে বললেন কোনটা কোন জিনিস। এই সামান্য কাজ থেকে শুধু গণনা নয়, বিভিন্ন ডাল সম্বন্ধে, তাদের রং সম্পর্কে ছাত্রছাত্রীরা জানতে পারল। বন্ধুগণ, জাতীয় শিক্ষানীতিতে গ্রামের এবং ছোট শহরের শিক্ষকদের সাহায্য করার সংস্থান রাখা হয়েছে। মাতৃভাষায় শিক্ষাদান তার অন্যতম। ২৫০ বছর ধরে ব্রিটিশ শাসনের পরও আমাদের সমাজের এক শ্রেণীর মধ্যে ইংরেজি ভাষা সীমিত হয়ে রয়েছে। দুর্ভাগ্যজনকভাবে স্বাধীনতার পর আমাদের শিক্ষায় ইংরেজি ভাষার ওপরই জোর দেওয়া হয়েছে। মা-বাবাকেও বলা হয়েছে ছেলে-মেয়েদের ইংরেজি ভাষায় শিক্ষা দেওয়ার জন্য। এর ফলে কি হয়েছে? আমাদের গ্রাম ও গরীব পরিবারের লক্ষ লক্ষ শিক্ষক যাঁরা মাতৃভাষা নিয়ে স্নাতক হয়েছেন, যাঁরা ইংরেজি শেখার সুযোগ পাননি, তা সে যতই ভালো হোন না কেন তাঁরা পিছিয়ে পড়েছেন। কিন্তু বর্তমান শিক্ষানীতিতে মাতৃভাষায় শিক্ষণের ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে। বন্ধুগণ, শিক্ষকরা নানা সমস্যার সম্মুখীন। তার মধ্যেই আমাদের এমন পরিবেশ তৈরি করতে হবে যাতে মানুষ স্বেচ্ছায় শিক্ষক হতে এগিয়ে আসেন। সকলেই চান ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার হতে, এমবিএ করতে। আমরা খুব কমই দেখতে পাই যাঁরা শিক্ষক হতে চান বা ছোটদের শেখাতে চান। এটা আমাদের সমাজের কাছে একটা বড় সমস্যা। যখন আমি প্রথম মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলাম, তখন আমার দুটি ইচ্ছা ছিল। প্রথমটি হল আমি আমার ছোটবেলার স্কুলের বন্ধুদের মুখ্যমন্ত্রী ভবনে আমন্ত্রণ জানাতে চেয়েছিলাম কারণ, আমার তো ভবঘুরে জীবন। আমার সঙ্গে তাঁদের সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছিল। প্রায় তিন দশক পর তাঁদের সঙ্গে আমার দেখা হল। আমি এমনই একজন ছাত্র যার সঙ্গে সমস্ত শিক্ষকের আজীবন সম্পর্ক ছিল। এক শিক্ষককে আমার বাড়িতে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলাম যাঁর ৯৩ বছর বয়স। আমি একটা জিনিস লক্ষ্য করছি, খুব কম মানুষই তাঁদের বাড়িতে কোনও অনুষ্ঠানে শিক্ষকদের আমন্ত্রণ জানান। ৯০ শতাংশ মানুষই বলবেন যে তাঁরা কোনদিন শিক্ষকদের আমন্ত্রণ জানাননি। আমাদের দেখতে হবে যে এটা কেন ঘটে? এই বাস্তবতার আরও একটি দিক রয়েছে। আমি শিক্ষা সংক্রান্ত অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ভালোবাসি। আমি অনেক সময় জিজ্ঞাসা করি এমন ১০ জনের নাম বলো যাঁদের জন্য তোমরা গর্বিত। দুঃখের সঙ্গে বলছি, ২০ বছর ধরে পড়াচ্ছেন এমন শিক্ষকও ১০টি ছাত্রের নাম বলতে পারেন না। এর অর্থ তাঁরাও ছাত্রদের সঙ্গে সম্পর্ক রাখেন না। এবং বন্ধুগণ, খেলার জগতে আমরা দেখতে পাই, কোনও একজন খেলোয়াড় পদক জিতলে সে তাঁর গুরু এবং তাঁর কোচকে সেটি উৎসর্গ করেন। অনেক সময় সেই খেলোয়াড়ের সঙ্গে তাঁর ছোটবেলার গুরুর ফারাক থাকে। কিন্তু অলিম্পিকে পদক জিতে তাঁকেই সে সম্মান জানায়। গুরুর প্রতি শ্রদ্ধা বাকি জীবনেও তাঁর মধ্যে থাকে। এর কারণ গুরু বা কোচ ওই খেলোয়াড়ের সঙ্গে তাঁর জীবনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে মিশে যান। ভালো খেলোয়াড় তৈরি করার জন্য আরও কঠোর পরিশ্রম করেন। অন্যদিকে কিন্তু স্কুলের শিক্ষকদের অবদান ছাত্ররা ততটা স্বীকার করে না। বন্ধুগণ, ছাত্র এবং স্কুলের মধ্যে দিনে দিনে সংযোগ কমেই যাচ্ছে। পাশ করে যাওয়ার পর ছাত্রছাত্রীরা খুব কমই মনে রাখে স্কুলকে। শুধুমাত্র সার্টিফিকেটের দরকার হলে স্কুলে যায়। অনেক সময় ছাত্র এবং শিক্ষকরা তাঁদের স্কুলের প্রতিষ্ঠা দিবস কবে, সেটাই জানেন না। ছাত্র এবং স্কুলের মধ্যে যোগাযোগ বাড়াতে এই স্কুলের প্রতিষ্ঠা দিবস পালনের ধারা আমরা চালু করতে পারি। আমি এও দেখেছি, স্কুলও জানে না সেখান থেকে পাশ হওয়া ছাত্ররা কে কি করছে না করছে।অনেকেই হয়তো তাঁদের কথা জানেন কিন্তু স্কুল জানে না। বন্ধুগণ, গুরুত্বপূর্ণ আরও একটি জিনিস হল সুস্থতা, স্বাস্থ্য ও পরিচ্ছন্নতা। এই তিনটিই একে অপরের সঙ্গে যুক্ত। অনেক সময় আমি দেখেছি যে শিশুদের জীবন একেবারে সাদামাটা। সারাদিন তার কোনও শারীরিক কাজকর্ম নেই। হয় মোবাইল ফোনে ব্যস্ত না হয় টিভির সামনে বসে আছে। অনেক সময় স্কুলে গিয়ে জিজ্ঞাসা করেছি যে ক’জন সারাদিনে অন্তত একবার ঘাম ঝরায়। তারা তো অনেকে জানেই না যে ঘাম কি। স্কুলের খেলার পিরিয়ডই নেই, তাই ছাত্রদের ঘামও ঝরাতে হয় না। এই পরিস্থিতিতে কিভাবে সার্বিক উন্নতি সম্ভব। আপনারা জানেন, সরকার ছোটদের পুষ্টির ওপর নজর দিচ্ছে। এজন্য স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের জন্য মিড-ডে মিলের ব্যবস্থা করেছে সরকার। যদি করতে হয় করা - সেভাবে মিড-ডে মিলকে নেওয়া হয়, তাহলে পুষ্টির সমস্যা থেকেই যায়। আমি এটাকে একটু অন্যদিক দিয়ে দেখি। সরকার এরজন্য সংস্থান করেছে ঠিকই, কিন্তু দেশের মানুষেরও উচিত স্বেচ্ছায় বিনামূল্যে রান্নাঘর চালু করা। যদি ছেলে-মেয়েদের খাবার সময় দু’জন নামী মানুষ সেখানে উপস্থিত থেকে সেখানে খাওয়াদাওয়া করেন, তাহলে পুরো ছবিটিরই পরিবর্তন হতে বাধ্য। শিক্ষক যখন কোনও আদর্শ নজির সৃষ্টি করেন, তখন তা অসাধারণ হয়ে ওঠে। আমার মনে আছে, মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন আমি যখন গুজরাটের আদিবাসী অধ্যুষিত অঞ্চলে যেতাম তখন দেখতাম ছাত্রছাত্রীরা অত্যন্ত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন, তাদের প্রত্যেকের জামার পকেটে রুমাল আটকানো আছে। ওই ছেলে-মেয়েদের হাত, নাক পরিষ্কার করা শেখানো হয়েছিল এবং তারা সেটা মন দিয়ে করে। স্কুল শেষ হওয়ার পর সেই রুমালগুলি শিক্ষিকা বাড়িতে নিয়ে গিয়ে কেছে আবার পরেরদিন নিয়ে আসেন। এটা তাঁর দায়িত্ব না হলেও তিনি করে আসছেন। এতে তাঁর সম্পর্কে ছাত্রছাত্রীদের মনে কতটা ভালো ধারণা গড়ে উঠতে পারে তা বোঝা যায়। ভাই ও বোনেরা, আমি আপনাদের পরিচ্ছন্নতা নিয়ে আরও একটি অভিজ্ঞতার কথা বলব। এটা একটা বড় স্কুল নয়। আদিবাসী অঞ্চলে কুঁড়েঘরের মতো স্কুল। সেখানে একটা আয়না আছে। শিক্ষক নিয়ম করেছে, স্কুলে এসেই প্রত্যেক ছাত্রছাত্রীকে প্রথম ৫ সেকেন্ড সেই আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে তারপর ক্লাসে যেতে হবে। এর ফলে, সব শিশুই আয়নায় দাঁড়াবের আগে তার চুল ও পোশাক ঠিক করে নেয়। এই একটা পরীক্ষার মাধ্যমে ছাত্রছাত্রীদের আত্মসম্মান বেড়ে যায়। বন্ধুগণ, আপনারা চিন্তা করতে পারবেন না, আপনারা একটু প্রয়াস নিলে কি বড় পার্থক্য ঘটে যেতে পারে। আমি আপনাদের অনেক উদাহরণ দিতে পারি যা আমি দেখেছি এবং বিভিন্ন শিক্ষকদের কাছ থেকে শুনেছি। আমি নিশ্চিত, আমাদের ঐতিহ্যে গুরুকে যে স্থান দেওয়া হয়েছে, আপনারা সেটা সেই মর্যাদা, গর্ব দিয়ে গ্রহণ করবেন এবং ঐতিহ্য বহন করবেন ও নতুন ভারতের স্বপ্ন পূরণ করবেন। এই বিশ্বাস নিয়ে আমি আপনাদের সকলকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানাই। নমস্কার! (CG/AP/DM/
pib-298286
10f3fb64cccdad224f51497c77cea89e1bfbe214eb1a3b29ba012c97a64c9342
ben
স্বাস্থ্যওপরিবারকল্যাণমন্ত্রক ট্রমা সেন্টার নয়াদিল্লি, ১৯ জুলাই, ২০১৯ জাতীয় সড়কের ধারে সরকারি হাসপাতালগুলিতে ট্রমা কেয়ারের সুবিধা বৃদ্ধির কর্মসূচির অঙ্গ হিসেবে কেন্দ্রীয় সরকার একাদশ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় ১১৬টি এবং দ্বাদশ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় ৮৫টি ট্রমা সেন্টার গড়ে তুলছে। এই ১১৬টি ট্রমা কেয়ার সেন্টারের জন্য ৪৬১.৮৮৩৭ কোটি এবং ৮৫টি ট্রমা সেন্টারের জন্য ২৬৯.১২৯৬ কোটি টাকা মঞ্জুর করেছে কেন্দ্র। দশম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় সরকারি হাসপাতালগুলিতে জরুরি পরিষেবাকে আরও বেশি শক্তিশালী করে তুলতে পাইলট প্রকল্প হিসেবে পাটনার বিক্রম রেফারাল সেন্টারের জন্য ১.৫ কোটি টাকা আর্থিক সাহায্য দেওয়া হয়েছিল। বিহার সরকার জানিয়েছে ২০০৪ সালেই পাটনাতে ৬ বেডের এই ট্রমা সেন্টার গড়ে তোলা হয়েছে। একাদশ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় সরকারি হাসপাতালে ৯টি ট্রমা কেয়ার সেন্টার গড়ে তোলা জন্য বিহার সরকার কেন্দ্রের কাছে প্রস্তাব জমা দিয়েছে। কৃষ্ণগঞ্জ সরকারি হাসপাতাল, পূর্ণিয়া জেলা হাসপাতাল, মাধেপুরা সরকারি হাসপাতাল, দারভাঙ্গা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, মজফ্ফরপুরের এসকে মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, গোপালগাঁ সরকারি হাসপাতাল, ঝাঁঝাঁপুর সরকারি হাসপাতাল, সাসারাম সদর হাসপাতাল, গয়ার এএন মগধ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এই ট্রমা সেন্টারগুলি গড়ে তোলা হবে। এই হাসপাতালগুলিত ট্রমা সেন্টার গড়ে তোলার প্রস্তাব অনুমদিত হয়েছে। প্রথম দফায় এই ট্রমা সেন্টারগুলি গড়ে তোলার জন্য বরাদ্দ বৃদ্ধি করে ৬.৪৫ কোটি টাকা মঞ্জুর করা হয়েছে। লোকসভায় আজ এক প্রশ্নের লিখিত জবাবে এই তথ্য জানান কেন্দ্রীয় স্বাস্হ্য ও পরিবারকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী শ্রী অশ্বিনী কুমার চৌবে। CG/SS/NS (Visitor Counter : 120
pib-298293
94ad05d2f5429a40afac53bc4db02b9d72f453607e4ffd18d304e1be1176b0e9_1
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর প্রধানমন্ত্রী উত্তরপ্রদেশের মাহোবা'তে একাধিক উন্নয়নমূলক প্রকল্প জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করেছেন এই সরকার গত ৭ বছরে কিভাবে দিল্লির বন্ধ দরজা খুলে দেশের প্রতিটি প্রান্তে পৌঁছে গেছে মাহোবা তা প্রত্যক্ষ করেছে কৃষকদের সর্বদাই কিছু সমস্যায় জড়িয়ে রাখাই ছিল কয়েকটি রাজনৈতিক দলের উদ্দেশ্য; তারা সমস্যার রাজনীতি করতো, কিন্তু আমরা সমস্যা সমাধানের জাতীয় নীতি অনুসরণ করি এই প্রথম বুন্দেলখন্ডের মানুষ দেখতে পাচ্ছেন যে, সরকার এই অঞ্চলের উন্নয়নে কাজ করছে; বিগত সরকারগুলি উত্তরপ্রদেশকে লুঠ করে ক্লান্ত হয়নি, কিন্তু আমরা কাজ করে অবসন্ন হয়নি বংশানুক্রমিক সরকার রাজ্যের কৃষকদের কেবল বঞ্চনাই দিয়েছে; তারা কৃষকদের নামে বিভিন্ন প্রকল্প ঘোষণা করেছে, কিন্তু তার ছিটেফোঁটাও কৃষকদের কাছে পৌঁছায়নি কর্মযোগীর ডবল ইঞ্জিন সরকার বুন্দেলখন্ডের উন্নয়নে নিরলস কাজ করে চলেছে নতুন দিল্লি, ১৯ নভেম্বর, ২০২১ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী উত্তরপ্রদেশের মাহোবাতে একাধিক উন্নয়নমূলক প্রকল্প জাতির উদ্দেশে উৎসর্গ করেছেন। এই প্রকল্পগুলি এই অঞ্চলের সর্বত্র জলের ঘাটতি দূর করবে এবং কৃষকরা লাভবান হবেন। এই প্রকল্পগুলির মধ্যে রয়েছে - অর্জুন সহায়ক কর্মসূচি, রাতাউলি নদী বাঁধ কর্মসূচি, ভাউনি বাঁধ কর্মসূচি এবং মাঝগাঁও - চিল্লি স্প্রিংলার কর্মসূচি। এই প্রকল্পগুলি রূপায়ণ খাতে ৩ হাজার ২৫০ কোটি টাকা খরচ ধরা হয়েছে। প্রকল্পগুলির কাজ শেষ হলে মাহোবা, হামিরপুর, বান্দা ও ললিতপুর জেলায় ৬৫ হাজার হেক্টর জমিতে সেচ সুবিধা পৌঁছে যাবে এবং লক্ষ লক্ষ কৃষক লাভবান হবেন। সেচ সুবিধার পাশাপাশি এই প্রকল্পগুলি থেকে পর্যাপ্ত পানীয় জলের সুবিধা মিলবে। এই উপলক্ষে উত্তরপ্রদেশের রাজ্যপাল শ্রীমতী আনন্দিবেন প্যাটেল, মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শ্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত ও রাজ্যের মন্ত্রীরা উপস্থিত ছিলেন। এক সমাবেশে প্রধানমন্ত্রী গুরু নানক দেবজীর প্রকাশ পুরবে সকলকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, গুরু নানক দেবজী দাসত্বের সময় দেশে এক নতুন চেতনা জাগ্রত করেছিলেন। শ্রী মোদী ভারতের মহিয়সী ও বুন্দেলখন্ডের গর্ব রানি লক্ষ্মীবাইকেও স্মরণ করেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই সরকার গত ৭ বছরে কিভাবে দিল্লির বন্ধ দরজা খুলে দেশের প্রতিটি প্রান্তে পৌঁছে গেছে মাহোবা তা প্রত্যক্ষ করেছে। মাহোবা এমন অনেক কর্মসূচি ও সিদ্ধান্তের সাক্ষী থেকেছে, যা দেশের দরিদ্র মা, বোন, কন্যাদের জীবনে অর্থবহ পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। প্রধানমন্ত্রী তিন তালাকের কুপ্রথা থেকে মুসলিম মহিলাদের মুক্তি দিতে তাঁর অঙ্গিকারের কথা স্মরণ করে বলেন, এই মাহোবা থেকেই তিনি তিন তালাক প্রথা দূর করার কথা ঘোষণা করেছিলেন। আর এই মাহোবা থেকেই তিনি উজ্জ্বলা যোজনার দ্বিতীয় পর্যায়েরও সূচনা করেন। প্রধানমন্ত্রী খেদ প্রকাশ করে বলেন, কিভাবে সমগ্র এই অঞ্চল জলের সমস্যার এক বড় কেন্দ্র হয়ে উঠেছে। কিভাবে এই অঞ্চলের মানুষ নিজেদের ঘর-বাড়ি ছেড়ে অন্যত্র চলে যেতে বাধ্য হয়েছেন। ইতিহাসের কথা স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী জানান, একসময় এই অঞ্চল জলসম্পদের সুষ্ঠু পরিচালনার জন্য সুবিদিত ছিল। ধীরে ধীরে বিগত সরকারগুলির আমলে সমগ্র এই অঞ্চলের প্রতি অবহেলা দেখানো হয়েছে। প্রশাসনিক ব্যবস্থায় দুর্নীতির জাল ছড়িয়েছে। পরিস্থিতি তখন এমন পর্যায়ে পৌঁছেছিল যে, সাধারণ মানুষ তাদের কন্যাদের বিয়ে পর্যন্ত দিতে লজ্জিত হতেন। শুধু তাই নয়, এই অঞ্চলের মেয়েরা মনে মনে প্রত্যাশা করতো তাদের বিয়ে যেন এমন জায়গায় হয়, যেখানে জলের প্রাচুর্য রয়েছে। মাহোবার মানুষ, বুন্দেলখন্ডের মানুষ এই প্রশ্নের উত্তর জানতেন। প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, বিগত সরকারগুলি বুন্দেলখন্ডে লুঠতরাজ চালিয়ে তাদের পরিবারের ভাল করেছে। তারা কখনই নিজের পরিবারে জলের সমস্যা নিয়ে উদ্বিগ্ন হত না। দশকের পর দশক বুন্দেলখন্ডের মানুষ এটা দেখেছেন যে, কিভাবে সরকার তাদের বঞ্চিত করেছে। কিন্তু এই প্রথম বুন্দেলখন্ডের মানুষ দেখতে পাচ্ছেন, বর্তমান সরকার এই অঞ্চলের উন্নয়নে কাজ করে চলেছে। বিগত সরকারগুলি উত্তরপ্রদেশকে লুঠ করে ক্লান্ত হয়নি। আর আমরা কাজ করে অবসন্ন হচ্ছি না। শ্রী মোদী বলেন, মাফিয়ারা যখন বুলডোজারের মুখোমুখি হচ্ছেন তখন কিছু মানুষ রয়েছেন যারা কাঁদতে শুরু করেছে। অবশ্য, তাদের অভিব্যক্তি ও কান্না রাজ্যে উন্নয়নের যে কাজ চলছে তা কখনই থামাতে পারবে না। প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, কৃষকদের সমস্যায় জর্জরিত করাই ছিল কয়েকটি রাজনৈতিক দলের উদ্দেশ্য। আসলে তারা সমস্যার রাজনীতি করে। কিন্তু আমরা সমস্যা সমাধানের জাতীয় নীতি অনুসরণ করি। সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের সঙ্গে আলাপ-আলোচনার পর আমাদের সরকার কেন্-বেতওয়া লিঙ্কের সমাধান সূত্র খুঁজে পেয়েছে বলেও প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বংশানুক্রমিক সরকার রাজ্যের কৃষকদের কেবল বঞ্চনাই দিয়েছে; তারা কৃষকদের নামে বিভিন্ন প্রকল্পের ঘোষণা করেছে, কিন্তু তার ছিটেফোঁটাও কৃষকদের কাছে পৌঁছায়নি। অন্যদিকে, প্রধানমন্ত্রী কিষান সম্মান নিধি ও অন্যান্য অনেক প্রকল্পের মাধ্যমে আমরা রাজ্যের কৃষকদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে এখনও পর্যন্ত ১ লক্ষ ৬২ হাজার কোটি টাকা সরাসরি জমা করেছি। শ্রী মোদী বলেন, সরকার সমগ্র এই অঞ্চলকে কর্মসংস্থানের দিক থেকে আত্মনির্ভর এবং বুন্দেলখন্ডের মানুষকে নিজেদের ঘরবাড়ি ছেড়ে অন্যত্র চলে যাওয়া বন্ধ করতে অঙ্গিকারবদ্ধ। বুন্দেলখন্ড এক্সপ্রেসওয়ে এবং উত্তরপ্রদেশ প্রতিরক্ষা করিডর গড়ে তোলা তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। এই অঞ্চলের সমৃদ্ধ সংস্কৃতি সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কর্মযোগীর ডবল ইঞ্জিন সরকারের মাধ্যমে এই অঞ্চলের উন্নয়নে তিনি অঙ্গিকারবদ্ধ। CG/BD/AS/ (
pib-298295
a866767c5cd0e2ae9ee989106be1dbe3b10c5d518ca35f7ab82d04e32e31748c_3
ben
অসামরিকবিমানপরিবহণমন্ত্রক ২৮শে ফেব্রুয়ারি দেশের অভ্যন্তরে ৩,১৩,৬৬৮ জন বিমান যাত্রা করেছেন নয়াদিল্লি, ০১ মার্চ, ২০২১ সামরিক বিমান চলাচল দপ্তরের স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী শ্রী হরদীপ সিং পুরী জানিয়েছেন, ২৮শে ফেব্রুয়ারি দেশের অভ্যন্তরে ২ হাজার ৩৫৩টি বিমানে ৩,১৩,৬৬৮ জন যাত্রী সফর করেছেন। এই দিন মোট উড়ানের সংখ্যা ৪,৬৯৯। বিমানবন্দর ব্যবহার করেছেন ৬,১৭,৮২৪ জন। কোভিড-১৯ মহামারীর প্রেক্ষিতে ২৪ মার্চ মধ্যরাত্রি থেকে বিমান পরিবহণ বন্ধ হয়ে যায়। দু’মাস পর ২৫ মে থেকে আবার বিমান পরিবহণ শুরু হয়।
pib-298297
0bc8e1fdf83d40f49e0a1506a250fbb41dbf0630073e51dbf62133e6c3a10f0b_1
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর প্রধানমন্ত্রী জাতীয় রোজগার মেলায় ভাষণ দিয়েছেন বিভিন্ন সরকারি দপ্তর ও সংস্থায় নবনিযুক্ত ৭০ হাজার কর্মীর হাতে নিয়োগপত্র তুলে দেওয়া হয়েছে “আজ সারা বিশ্ব ভারতের উন্নয়ন যাত্রার শরিক হতে আগ্রহী” “আজ ভারত রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য পরিচিত যা বর্তমান সময়কালে যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ। আজ কেন্দ্রীয় সরকার সিদ্ধান্ত নেওয়ার সরকার হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। সরকার তার প্রগতিশীল আর্থিক ও সামাজিক সিদ্ধান্তগুলির জন্য সকলের কাছে পরিচিত হয়ে উঠছে” নয়াদিল্লি, ১৩ জুন, ২০২৩ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে জাতীয় রোজগার মেলায় ভাষণ দিয়েছেন। তিনি বিভিন্ন সরকারি দপ্তর ও সংস্থায় নবনিযুক্ত ৭০ হাজার কর্মীর হাতে নিয়োগপত্র তুলে দেন। যাঁরা নিয়োগপত্র পেলেন তাঁরা আর্থিক পরিষেবা, ডাক, স্কুলশিক্ষা, উচ্চশিক্ষা, রাজস্ব, পারমাণবিক শক্তি, হিসাবরক্ষক ও ব্যয় দপ্তর এবং প্রতিরক্ষা, স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ, রেল ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের বিভিন্ন পদে যোগদান করবেন। এই রোজগার মেলায় দেশের ৪৩টি জায়গা থেকে নবনিযুক্তরা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হন। রোজগার মেলাকে প্রধানমন্ত্রী বর্তমান সরকারের নতুন একটি পরিচিতি বলে উল্লেখ করেন। তিনি জানান, আজ ৭০ হাজারের বেশি চাকরি প্রার্থীর হাতে নিয়োগপত্র তুলে দেওয়া হয়েছে। বিজেপি ও এনডিএ শাসিত রাজ্যগুলি নিয়মিত এ ধরনের রোজগার মেলা আয়োজন করায় তিনি সন্তোষ প্রকাশ করেন। স্বাধীনতার অমৃতকালের সদ্য সূচনা হয়েছে। এই সময়কালে যাঁরা সরকারি চাকরিতে যোগদান করলেন তাঁরা আগামী ২৫ বছরে দেশকে উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন। শ্রী মোদী নবনিযুক্তদের এবং তাঁদের পরিবারের সদস্যদের এই উপলক্ষে অভিনন্দন জানান। তিনি বলেন, বর্তমান অর্থনীতিতে কর্মসংস্থান এবং স্বনির্ভর হয়ে ওঠার নতুন নতুন সুযোগ তৈরি হচ্ছে। ‘মুদ্রা’, ‘স্টার্ট-আপ ইন্ডিয়া’, ‘স্ট্যান্ড-আপ ইন্ডিয়া’র মতো প্রকল্পগুলি আজ তরুণ প্রজন্মকে কর্মসংস্থান সৃষ্টিকারী হিসেবে গড়ে তুলছে। যুব সম্প্রদায়কে যেভাবে সরকারি চাকরি দেওয়া হচ্ছে তা অভূতপূর্ব। নতুন ব্যবস্থাপনায় এসএসসি, ইউপিএসসি এবং আরআরবি নিয়োগ সংক্রান্ত পুরো প্রক্রিয়া সম্পন্ন করছে। এই প্রতিষ্ঠানগুলি এই প্রক্রিয়াকে স্বচ্ছ, সরল ও সহজ করে তুলেছে। আগে যেখানে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে ১-২ বছর সময় লেগে যেত, এখন তা মাত্র কয়েক মাসের মধ্যেই শেষ করা যাচ্ছে। শ্রী মোদী বলেন, “আজ সারা বিশ্ব ভারতের উন্নয়ন যাত্রার শরিক হতে আগ্রহী।” ভারত এবং তার অর্থনীতির প্রতি বিশ্ব আস্থাশীল। দেশের অর্থনীতিকে নতুন উচ্চতায় পৌঁছে দিতে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে হচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে - আর্থিক মন্দা, বিশ্বজুড়ে মহামারী এবং চলমান যুদ্ধের কারণে সরবরাহ শৃঙ্খলে ব্যাঘাত ঘটা। এই প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলির ভারতে উৎপাদনকেন্দ্র গড়ে তোলার উদাহরণ তুলে ধরেন। এর ফলে, দেশের বৈদেশিক মুদ্রা ভাণ্ডার বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিদেশি বিনিয়োগের ফলে দেশে নানা সামগ্রীর উৎপাদন বৃদ্ধি পাচ্ছে, নতুন নতুন শিল্প সংস্থা গড়ে উঠছে। ফলস্বরূপ, রপ্তানিও বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর প্রভাব হিসেবে দ্রুত হারে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমান সরকারের বিভিন্ন নীতির কথা উল্লেখ করে শ্রী মোদী বলেন, অনুসৃত নীতিগুলির ফলে দেশে লক্ষ লক্ষ কর্মসংস্থান সৃষ্টি হচ্ছে। বর্তমানে মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের ৬.৫ শতাংশ আসছে অটোমোবাইল শিল্প থেকে। বিদেশে যাত্রীবাহী গাড়ি, পণ্যবাহী গাড়ি, দুই ও তিন চাকার গাড়ির রপ্তানি ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। ১০ বছর আগে এই শিল্পের মোট পরিমাণ ছিল ৫ লক্ষ কোটি টাকা। বর্তমানে তা বৃদ্ধি পেয়ে ১২ লক্ষ কোটি টাকায় পৌঁছেছে। “ভারতে বৈদ্যুতিক যানবাহনের ব্যবহার ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। উৎসাহভিত্তিক উৎপাদন প্রকল্পগুলি অটোমোবাইল শিল্পকে সাহায্য করছে।” এর ফলে ভারতের লক্ষ লক্ষ যুবক-যুবতী প্রচুর কাজ পাচ্ছেন। শ্রী মোদী এক দশক আগের পরিস্থিতির তুলনা করে বলেন, আজ দেশ অনেক নিরাপদ এবং শক্তিশালী হয়ে উঠেছে। অতীত দিনে প্রশাসন দুর্নীতিগ্রস্ত বলে পরিচিত ছিল। “আজ ভারত রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য পরিচিত যা আজকের দিনে যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ। আজ কেন্দ্রীয় সরকার সিদ্ধান্ত নেওয়ার সরকার হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। সরকার তার প্রগতিশীল আর্থিক ও সামাজিক সিদ্ধান্তগুলির জন্য সকলের কাছে পরিচিত হয়ে উঠছে।” আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলির প্রতিবেদন অনুযায়ী ভারত আজ সহজ জীবনযাত্রা, পরিকাঠামো নির্মাণ এবং সহজে ব্যবসা করার স্থান হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠেছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারতে সামাজিক ক্ষেত্র সহ সব ক্ষেত্রের পরিকাঠামোর জন্য বিপুল বিনিয়োগ হচ্ছে। সামাজিক ক্ষেত্রের পরিকাঠামো নির্মাণের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে তিনি জল জীবন মিশনের মাধ্যমে বিশুদ্ধ পানীয় জল সরবরাহের প্রসঙ্গটি উল্লেখ করেন। এই প্রকল্পে প্রায় ৪ লক্ষ কোটি টাকা ইতোমধ্যেই ব্যয় হয়েছে। প্রকল্পটির যখন সূচনা হয় সেই সময় দেশের প্রতি ১০০টি বাড়ি পিছু ১৫টি বাড়িতে নলবাহিত পানীয় জলের সংযোগ ছিল যা আজ বেড়ে হয়েছে ৬২। এই প্রকল্পের দ্রুতগতিতে বাস্তবায়ন হচ্ছে। ইতোমধ্যেই ১৩০টি জেলায় প্রতিটি বাড়িতে নলবাহিত পানীয় জল পৌঁছে গেছে। এর ফলে জলবাহিত রোগ থেকে নাগরিকদের রক্ষা করা সম্ভব হচ্ছে। সমীক্ষায় দেখা গেছে, বিশুদ্ধ পানীয় জলের কারণে প্রায় ৪ লক্ষ মানুষ ডায়ারিয়ায় মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা পেয়েছেন, যার ফলে প্রায় ৮ লক্ষ কোটি টাকার অর্থ সাশ্রয় হয়েছে। তিনি সকলকে সরকারি প্রকল্পগুলির নানাবিধ প্রভাব উপলব্ধি করতে আহ্বান জানান। প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ প্রক্রিয়ায় বংশপরম্পরার রাজনীতি এবং স্বজনপোষণের কথা উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, একটি রাজ্যে টাকার বিনিময়ে চাকরির কেলেঙ্কারির খবর উঠে আসছে। যুব সম্প্রদায়কে এ ধরনের ব্যবস্থার বিষয়ে তিনি সতর্ক করে দেন। রেস্তোরাঁয় যেমন প্রতিটি পদের জন্য অর্থ নির্ধারণ করা থাকে, সেরকমই ঐ রাজ্যে চাকরির প্রত্যেকটি পদের জন্য অর্থ নির্ধারিত ছিল। তাঁর ভাষণে প্রধানমন্ত্রী দেশের এক প্রাক্তন রেলমন্ত্রীর আমলে জমির বিনিময়ে চাকরি কেলেঙ্কারির কথাও তুলে ধরেন। সিবিআই এর তদন্ত চালাচ্ছে এবং এ সংক্রান্ত বহু মামলা আদালতের বিচারাধীন। যেসব রাজনৈতিক দল বংশপরম্পরায় রাজনীতি করে এবং চাকরি দেওয়ার নাম করে দেশের যুব সম্প্রদায়ের সম্পদ লুঠ করে তাদের থেকে সকলকে সাবধানে থাকতে হবে। “চাকরি পাওয়ার জন্য ‘রেট কার্ড’-এর দিন গত হয়েছে, বর্তমান সরকার দেশের নাগরিকদের ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত রাখতে উদ্যোগী।” শ্রী মোদী তাঁর ভাষণে বলেন, ভাষাকে ব্যবহার করে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল মানুষের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করার চেষ্টা চালাচ্ছে, কিন্তু তাঁর সরকার ভাষাকে কর্মসংস্থানের শক্তিশালী মাধ্যমে পরিণত করেছে। মাতৃভাষায় চাকরির পরীক্ষা নেওয়ার ফলে দেশের যুব সম্প্রদায় আজ উপকৃত হচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার এবং সরকারি কর্মীরা দেশের দ্রুতহারে উন্নয়নে সামিল হয়েছেন। অতীতে সাধারণ নাগরিকদের সরকারি দপ্তরে যেতে হত। কিন্তু আজ সরকার নাগরিকদের দরজায় বিভিন্ন পরিষেবা পৌঁছে দিচ্ছে। মানুষের চাহিদা ও প্রতিটি অঞ্চলের প্রয়োজন অনুযায়ী কাজ করা হচ্ছে। সরকারি দপ্তরগুলি জনগণের বিভিন্ন আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে অত্যন্ত স্পর্শকাতর। মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে ডিজিটাল পরিষেবা পৌঁছ দেওয়ার উদাহরণ তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এর ফলে বিভিন্ন সরকারি সুযোগ-সুবিধা মানুষের কাছে পৌঁছে যাচ্ছে এবং জন-অভিযোগের নিষ্পত্তি দ্রুতহারে হচ্ছে। তাঁর ভাষণের শেষে প্রধানমন্ত্রী জানান, আজ যাঁরা নিয়োগপত্র পেলেন তাঁদের সংবেদনশীল হয়ে দেশের মানুষের জন্য কাজ করতে হবে। “আপনারা এই সংস্কারকে গিয়ে নিয়ে যাবেন আর তার জন্য আপনারা যা কিছু দেখবেন, সেটিই শেখার মানসিকতা গড়ে তুলতে হবে।” তিনি অনলাইন পোর্টাল iGoT-এর প্রসঙ্গ উল্লেখ করে বলেন, এই পোর্টাল বর্তমানে ১০ লক্ষের বেশি মানুষ ব্যবহার করেছেন। তিনি সদ্য নিযুক্তদের এর সুফল নেবার আহ্বান জানান। “আসুন, অমৃতকালের পরবর্তী ২৫ বছরে আমরা সকলে মিলে উন্নত ভারত গড়ার জন্য কাজ করি।” প্রেক্ষাপট কর্মসংস্থানকে অগ্রাধিকার দেওয়ার প্রধানমন্ত্রী অঙ্গীকার রোজগার মেলার মাধ্যম বাস্তবায়িত হচ্ছে। কর্মসংস্থান সৃষ্টির ক্ষেত্রে এই মেলা অনুঘটকের কাজ করে। এর মাধ্যমে যুব সম্প্রদায়ের ক্ষমতায়ন নিশ্চিত হচ্ছে। পাশাপাশি, দেশের উন্নয়নযজ্ঞের শরিক হচ্ছেন তাঁরা। সদ্য নিযুক্তরা iGoT কর্মযোগী পোর্টালের সাহায্যে বৈদ্যুতিন প্রক্রিয়ায় ৪০০টি পাঠক্রমের সুবিধা নিতে পারেন। CG/CB/DM/….. (
pib-298298
3961b4f687d80b9ba1af1855a311ffb3aba59802c1729cc23aa600211a3afb81_2
ben
কর্পোরেটবিষয়সংক্রান্তমন্ত্রক প্রধানমন্ত্রীর ‘ডিজিটাল ক্ষমতায়িত ভারত’ গঠনের স্বপ্নপূরণে ডিজিটাল পদ্ধতিতে সমাধানের লক্ষ্য অর্জনে অর্থমন্ত্রী শ্রীমতী নির্মলা সীতারমন সেন্ট্রাল স্ক্রুটনি সেন্টার এবং আইইপিএফএ – এর মোবাইল অ্যাপ চালু করলেন নয়াদিল্লি, ২৫ মার্চ ২০২১ কেন্দ্রীয় অর্থ তথা কর্পোরেট বিষয়ক মন্ত্রী শ্রীমতী নির্মলা সীতারমন আজ ভার্চ্যুয়াল পদ্ধতিতে কর্পোরেট বিষয়ক মন্ত্রকের প্রযুক্তি-চালিত দুটি উদ্যোগের সূচনা করেছেন। এগুলি হ’ল – সেন্ট্রাল স্ক্রুটনি সেন্টার এবং ইনভেস্টর এডুকেশন অ্যান্ড প্রোটেকশন ফান্ড অথরিটির মোবাইল অ্যাপ। প্রধানমন্ত্রীর ‘ডিজিটাল ক্ষমতায়িত ভারত’ গঠনের স্বপ্ন পূরণে এই উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে। অনুষ্ঠানে কর্পোরেট বিষয়ক মন্ত্রকের সচিব সহ উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা উপস্থিত ছিলেন। মন্ত্রকের প্রযুক্তি-চালিত এই দুটি উদ্যোগের সূচনা করে শ্রীমতী সীতারমন বলেন, কেন্দ্রীয় সরকারের ডিজিটাল ইন্ডিয়া অভিযানের উদ্দেশ্যই হ’ল সরকারি বিভিন্ন পরিষেবা বৈদ্যুতিন উপায়ে নাগরিকদের কাছে পৌঁছে দেওয়া এবং এইভাবে দেশের প্রযুক্তি ক্ষেত্রে ডিজিটাল ক্ষমতায়ন ঘটানো। মন্ত্রকের এই দুটি উদ্যোগ এক নতুন কর্পোরেট এবং বিনিয়োগ-বান্ধব পরিবেশ গড়ে তুলবে বলেও তিনি অভিমত প্রকাশ করেন। অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, ব্যবসা-বাণিজ্যের অনুকূল পরিবেশ গড়ে তুলতে এবং সাধারণ মানুষের জীবনযাপনের মান বাড়াতে মন্ত্রক আরও প্রযুক্তি-চালিত পরিষেবা শুরু করবে। শ্রীমতী সীতারমন বলেন, কর্পোরেট বিষয়ক মন্ত্রক সমাজ ব্যবস্থা, কর্পোরেট ক্ষেত্র, অর্থনীতি ও পেশাদারদের সুবিধার্থে ডিজিটাল পদ্ধতিতে রূপান্তরণ, স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থার মাধ্যমে কর্মসম্পাদন ও কর্মদক্ষতার মান বাড়ানোর কাজে নিরলস প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে। দেশে ব্যবসা-বাণিজ্যের অনুকূল পরিবেশ গড়ে তুলতে মন্ত্রক গত কয়েক বছরে একগুচ্ছ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। করোনা মহামারীর সময় দেশে বিভিন্ন সংস্থার নাম নথিভুক্তিকরণ এই সমস্ত উদ্যোগের প্রতিফলন বলেও তিনি অভিমত প্রকাশ করেন। কেন্দ্রীয় রেজিস্ট্রেশন সেন্টারের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত ১ লক্ষ ৩৮ হাজার সংস্থার নাম নথিভুক্ত হয়েছে, যা পূর্ববর্তী বছরের তুলনায় ১৭ শতাংশ বেশি। অর্থমন্ত্রী বলেন, সেন্ট্রাল স্ক্রুটনি সেন্টারটি কর্পোরেট সংস্থার দাখিল করা স্ট্রেট থ্রু প্রসেস ফর্মগুলি খতিয়ে দেখবে। কর্পোরেট সংক্রান্ত তথ্যের প্রাথমিক উৎস হিসাবে মন্ত্রকের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার কথা উল্লেখ করে শ্রীমতী সীতারমন বলেন, তথ্যের সঙ্গে যাতে কোনও রকম আপোস না করা হয়, তা যেমন মন্ত্রককে দেখতে হবে, তেমনই তথ্যের অবাধ আদান-প্রদানের বিষয়টিও সুনিশ্চিত করতে হবে। এই উদ্দেশ্যকে বিবেচনায় রেখেই মন্ত্রক সেন্ট্রাল স্ক্রুটনি সেন্টারটি গড়ে তুলেছে। অর্থমন্ত্রী আইইপিএফএ – এর মোবাইল অ্যাপের সূচনা করে বলেন, আর্থিক বিষয়ে সাধারণ মানুষকে আরও সচেতন, লগ্নিকারীদের সচেতনতা বৃদ্ধি, বিভিন্ন বিষয়ে তাদের তথ্যাভিজ্ঞ করে তোলা এবং সুরক্ষা কবচ দেওয়ার উদ্দেশ্যগুলি পূরণে এই অ্যাপ চালু করা হ’ল। ‘সহজে জীবনযাপনের মান আরও বাড়ানোই আমাদের প্রাথমিক উদ্দেশ্য’ বলে শ্রীমতী সীতারমন অভিমত প্রকাশ করেন। তিনি আরও বলেন, লগ্নিকারীদের মধ্যে সচেতনতা বাড়িয়ে তথ্য আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে এই অ্যাপটি বড় ভূমিকা নেবে। কর্পোরেট ক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত নিয়ন্ত্রণমূলক ব্যবস্থা এবং মান্যতাগুলির অভিনবত্ব বিবেচনায় রেখে মন্ত্রক দেশে ব্যবসা-বাণিজ্যের অনুকূল পরিবেশ গড়ে তোলার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট সবপক্ষের চাহিদা দূর করে প্রযুক্তি-ভিত্তিক সমাধানের পথা আরও প্রশস্ত করার প্রয়াস অব্যাহত রাখবে বলেও অর্থমন্ত্রী অভিমত প্রকাশ করেন। উল্লেখ করা যেতে পারে, এই মোবাইল অ্যাপটি প্লেস্টোর থেকে ডাউনলোড করা যেতে পারে।
pib-298299
b42f80389517b56f580130600a53c32dfddfd235d5b019a704651e78e139491f_2
ben
সড়কপরিবহণওমহাসড়কমন্ত্রক আগামী ২ বছরে সড়ক নির্মাণে ১৫ লক্ষ কোটি টাকা খরচ ধরা হয়েছে বলে জানিয়েছেন গড়করি নতুন দিল্লি, ৭মে,২০২০ কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক এবং অতি ক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র, মাঝারি শিল্প উদ্যোগ মন্ত্রী শ্রী নীতিন গডকরি আজ সোসাইটি অফ ইন্ডিয়ান অটোমোবাইল ম্যানুফ্যাকচারার্স প্রতিষ্ঠানের সদস্যদের সঙ্গে গাড়ি নির্মাণ শিল্পে কোভিড -১৯ এর প্রভাব সম্পর্কে একটি ভিডিও কনফারেন্স করেছেন। বৈঠকে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী ভি কে সিং, সচিব ও অন্যান্য আধিকারিকরা উপস্থিত ছিলেন। কথোপকথনের সময় সিয়ামের সদস্যরা কোভিড -১৯ মহামারীর কারণে গাড়ি নির্মাণ শিল্প যেভাবে সমস্যার মুখোমুখি হয়েছে সে সম্পর্কে উদ্বেগ প্রকাশ করেন এবং এই ক্ষেত্রে সরকারের সহায়তার জন্য অনুরোধ জানান। সদস্যরা এ বিষয়ে কিছু প্রস্তাবও দেন। শ্রী গডকরি বলেন ব্যবসায় নগদের যোগান বৃদ্ধির দিকে সকলের নজর দেওয়া উচিত। উন্নয়নের জন্য কাজ করার ক্ষেত্রে খারাপ সময়গুলির জন্য পরিকল্পনা করা দরকার। তিনি বলেন যে, বিশ্ব বাজারে দেশীয় শিল্পকে প্রতিযোগিতামূলক করে তোলার জন্য উদ্ভাবন, প্রযুক্তি ও গবেষণা দক্ষতার দিকে বেশি মনোনিবেশ করতে হবে। শ্রী গডকরি আরো বলেন যে, আগামী দুই বছরে ১৫ লক্ষ কোটি টাকা ব্যয়ে সড়ক নির্মাণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। মন্ত্রী প্রতিনিধিদের প্রশ্নের জবাব এবং সরকারের পক্ষ থেকে সম্ভাব্য সকল সহায়তার আশ্বাস দেন। তিনি বলেন সরকার এবং অন্যান্য সংশ্লিষ্ট বিভাগের কাছে এই বিষয়গুলি উত্থাপন করবেন। শ্রী গডকরি বলেন যে, অটো স্ক্র্যাপিং নীতি শীঘ্রই চূড়ান্ত করার জন্য মন্ত্রকের কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বিএস -৪ যানবাহনের প্রশ্নে তিনি বলেছিলেন যে এই ক্ষেত্রে সরকার সুপ্রিম কোর্টের আদেশ অনুসরণ করবে। (CG/SS
pib-298301
0555519f8e6950b1bd3aec77000a4b8205b358dfcc779a94f5927693db8701d6
ben
তথ্যওসম্প্রচারমন্ত্রক “জনমত ২০১৯” কলকাতা, ২১ মে, ২০১৯ ২০১৯এ সপ্তদশ লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে আকাশবাণীর বিশেষ অনুষ্ঠান “জনমত ২০১৯” প্রচারিত হবে আগামী ২৩ মে। সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টে পর্যন্ত গীতাঞ্চলি এবং এফএম রেনবো’য় এই অনুষ্ঠান শোনা যাবে। বিশেষ নির্বাচনী সংবাদের পাশাপাশি বিশেষজ্ঞ ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরা স্টুডিওতে উপস্হিত থাকবেন। “জনমত ২০১৯” অনুষ্ঠানটির দ্বিতীয় পর্ব প্রচারিত হবে ঐদিন রাত ৮টা ৫মিনিট থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত। আকাশবাণী শিলিগুড়ি, শান্তিনিকেতন ও মুর্শিদাবাদ কেন্দ্র এই অনুষ্ঠান রিলে করবে। ফেসবুক পেজ- আকাশবাণী সংবাদ কলকাতা এবং ইউটিউব চ্যানেল- আরএনইউ কলকাতা সোশ্যাল মিডিয়াতেও শোনা যাবে “জনমত ২০১৯”। ২৩ মে সকাল ১০টা থেকে আকাশবাণীতে জনমত- ২০১৯ শোনা যাবে। CG/SS/NS (Visitor Counter : 138
pib-298310
a8396135f23238edc0e5236a52f4b6769f10bb52cc0e1d665408fbd9e0d82f3e_1
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর নয়াদিল্লিতে বাণিজ্য ভবনের শিল্যান্যাস অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নয়াদিল্লি, ২২ জুন, ২০১৮ নয়াদিল্লিতে কেন্দ্রীয় বাণিজ্য মন্ত্রকের একটি নতুন অফিস কমপ্লেক্স বাণিজ্য ভবন-এর আজ শিল্যান্যাস করেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই ভবনটির নির্মাণকাজ সম্পূর্ণ হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। শ্রী মোদী বিশেষ আস্হা প্রকাশ করে বলেন যে রাজধানীর বহু গুরুত্বপূর্ণ ভবন নির্মাণ প্রকল্প সম্পূর্ণ করার ক্ষেত্রে দীর্ঘসূত্রিতার এখন অবসান ঘটছে বলেই তিনি মনে করেন। প্রসঙ্গত ডঃ আম্বেদকর আন্তর্জাতিক কেন্দ্র, ডঃ আম্বেদকর জাতীয় স্মারক, প্রবাসী ভারতীয় কেন্দ্র এবং কেন্দ্রীয় তথ্য কমিশনের নতুন কার্যালয় নির্মাণ প্রকল্পগুলির কথা উল্লেখ করেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের কাজকর্ম বিলম্বিত করার যে প্রবণতা দেখা যেত তা কাটিয়ে ওঠার ফলে বিভিন্ন প্রকল্পের নির্মাণে এখন গতিসঞ্চার ঘটেছে। নতুন বাণিজ্য ভবনটি দেশের বাণিজ্য ক্ষেত্রের অলসতা ও টালবাহানা বন্ধ করতে এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে তাঁর ধারণা। দেশের বিশাল জনগোষ্ঠীর কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যে যুব সমাজের আশা-আকাঙ্খা পূরণে সম্মিলিত দায়িত্ব রয়েছে আমাদের সকলেরই। ডিজিটাল প্রযুক্তি প্রসঙ্গে শ্রী মোদী বলেন, যে জমিটিতে বর্তমানে বাণিজ্য ভবন নির্মিত হচ্ছে সেটি আগে কেন্দ্রীয় সরবরাহ দপ্তরের আওতায় ছিল। বর্তমানে বৈদ্যুতিন বিপণন মঞ্চ গঠিত হওয়ার ফলে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই ৮৭০০ কোটি টাকার লেনদেন সম্ভব হয়েছে। এই মঞ্চটির সম্প্রসারণে উদ্যোগী হওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী পরামর্শ দেন কেন্দ্রীয় বাণিজ্য দপ্তরকে। তিনি বলেন, দেশের ক্ষুদ্র, মাঝারি এবং অতিক্ষুদ্র শিল্পক্ষেত্রে বৈদ্যুতিন বিপণন মঞ্চের সুফলগুলি পৌঁছে দেওয়া প্রয়োজন। পণ্য ও পরিষেবা কর অর্থাৎ জিএসটি-র কথা উল্লেখ করে শ্রী মোদী বলেন, এক জনমুখী পরিবেশবান্ধব এবং বিনিয়োগ অনুকূল পরিবেশ গড়ে তুলতে কেন্দ্রীয় সরকার নিরন্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বৃহদায়তন অর্থনীতি প্রসঙ্গে বক্তব্য রাখতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্ব অর্থনীতিতে ভারত বর্তমানে এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে অর্থনীতি ও প্রযুক্তির দিক থেকে শীর্ষস্হানীয় ৫টি দেশের মধ্যে ভারত নিজের স্হান করে নিয়েছে। বাণিজ্যিক কাজকর্মকে সহজতর করে তোলার মত বিষয়গুলি জীবনযাত্রাকে সহজতর করে তোলার সঙ্গে নানাভাবে সম্পর্কিত বলে মন্তব্য করেন তিনি। রপ্তানি বাণিজ্যের প্রসারের ওপরেও জোর দেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, রাজ্যগুলিকেও এ বিষয়ে সক্রিয় সহযোগীর ভূমিকা পালন করতে হবে। আর্ন্তজাতিক রপ্তানির ক্ষেত্রে ভারতের অংশীদারিত্বের মাত্রা যাতে বর্তমানের ১.৬ শতাংশ থেকে অন্তত ৩.৪ শতাংশে উন্নীত করা যায়, তা নিশ্চিত করতে কেন্দ্রীয় বাণিজ্য মন্ত্রককে সংকল্পবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান তিনি। একইসঙ্গে দেশের অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের মাত্রা বৃদ্ধি করে আমদানি প্রবণতা কমিয়ে আনতে হবে। এই প্রসঙ্গে বৈদ্যুতিন সাজ-সরঞ্জাম উৎপাদনের দৃষ্টান্ত তুলে ধরেন তিনি। শ্রী মোদী বলেন, কেন্দ্রীয় সরকার দেশের উৎপাদন ও নির্মাণ শিল্পকে উৎসাহিত করতে বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। CG/SKD/NS/… (Visitor Counter : 57
pib-298316
03ea262d0677c3c6d357c30c1e891781e1f29e1516617c141dd6249ab148951c
ben
অসামরিকবিমানপরিবহণমন্ত্রক উত্তর-পূর্ব রাজ্যগুলিকে নির্ধারিত আন্তর্জাতিক গন্তব্যস্থলের সঙ্গে যুক্ত করতে আন্তর্জাতিক বিমান যোগাযোগ প্রকল্প নতুন দিল্লি, ০৪ এপ্রিল, ২০২২ অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রক আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য নির্ধারিত আন্তর্জাতিক গন্তব্যস্থলের সঙ্গে দেশের নির্দিষ্ট রাজ্যগুলির বিমান যোগাযোগ বাড়ানোর লক্ষ্যে আন্তর্জাতিক বিমান সংযোগ প্রকল্প চালু করেছে। আসাম, মণিপুর, ত্রিপুরা রাজ্যের গুয়াহাটি, ইম্ফল এবং আগরতলার সঙ্গে ব্যাঙ্কক, ঢাকা, কাঠমান্ডু, ইয়াঙ্গুন, হ্যানয়, মান্দালে, কুনমিং এবং চট্টগ্রামের মতো নির্ধারিত আন্তর্জাতিক গন্তব্যস্থানগুলির সঙ্গে সংযোগকারী রুট চিহ্নিত করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক মানে বিমানবন্দরগুলির উন্নয়ন এবং আধুনিকীকরণ একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া। উত্তর-পূর্বাঞ্চলের গুয়াহাটি এবং ইম্ফলে দুটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর রয়েছে। এই দুটি বিমানবন্দর যথাক্রমে গুয়াহাটি ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট লিমিটেড এবং এয়ারপোর্ট অথরিটি অফ ইন্ডিয়া-র মাধ্যমে পরিচালিত হয়। এছাড়াও উত্তর-পূর্বাঞ্চল থেকে আন্তর্জাতিক বিমান সংযোগ বাড়ানোর জন্য আগরতলা বিমনবন্দরের নতুন টার্মিনাল বিল্ডিং-কে ভবিষ্যতের প্রয়োজনীয়তার কথা বিবেচনায় রেখে সমন্বিত টার্মিনাল হিসেবে তৈরি করা হয়েছে। ইম্ফল বিমানবন্দরে প্রায় ৫০০ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি নতুন সমন্বিত টার্মিনাল বিল্ডিং নির্মাণ করা হচ্ছে। এখানে প্রতি বছর ২.৪ মিলিয়ন যাত্রী যাতায়াত করবে পারবেন। রাজ্যসভায় আজ এক প্রশ্নের লিখিত উত্তরে এই তথ্য দিয়েছেন অসামরিক বিমান পরিবহণ প্রতিমন্ত্রী অবসরপ্রাপ্ত জেনারেল ডঃ ভি কে সিং। CG/SS/SKD/ (Visitor Counter : 106
pib-298329
803100c8317d05687fdbfa3fffea9dceab6230ba28050e2a085b3560bffa319e_1
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর প্রধানমন্ত্রী জল জীবন মিশন-এর কারণে নীরসাগরের মানুষের জীবনের পরিবর্তনে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন নয়াদিল্লি, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী জল জীবন মিশনের কারণে ধারওয়াড় লোকসভা কেন্দ্রের নীরসাগরের গ্রামবাসীদের জীবনের আমূল পরিবর্তন দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শ্রী প্রহ্লাদ যোশীর এক ট্যুইটের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন : “নীরসাগরের মানুষের জীবনের গুণগত পরিবর্তন দেখে আনন্দিত।” PG/AP/DM/ (
pib-298333
ff098b3ea1bfa6d8afc7696c92e6f18e33735297d79952c0c28dde69a97fb4ec_3
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর প্রধানমন্ত্রী বিদেশে ভারতীয় মিশনের প্রধান এবং শিল্প ও বাণিজ্য ক্ষেত্রের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন স্বাধীনতার ৭৫তম বর্ষপূর্তি উদযাপনের সঙ্গে সঙ্গে ভবিষ্যৎ ভারতের বিষয়ে একটি স্পষ্ট ধারণা ও পরিকল্পনা গড়ে তুলতে আজাদি কা মহোৎসব নতুন সুযোগ এনে দিয়েছে : প্রধানমন্ত্রী শারীরিক, প্রযুক্তিগত এবং আর্থিক যোগাযোগ ব্যবস্থা বর্তমান বিশ্বে কমে যাচ্ছে, এই পরিস্থিতিতে বিশ্বজুড়ে আমাদের রপ্তানির প্রসার ঘটানোর নতুন নতুন সুযোগ তৈরি করতে হবে : প্রধানমন্ত্রী আমাদের অর্থনীতির আয়তন এবং তার সম্ভাবনাকে বিচার করে উৎপাদন ও পরিষেবা শিল্পকে ভিত্তি করে রপ্তানির প্রসার ঘটানোর প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে : প্রধানমন্ত্রী আমাদের উৎপাদন ক্ষেত্রের আয়তন উৎসাহ-ভিত্তিক উৎপাদন ব্যবস্থার মাধ্যমে বৃদ্ধি পেতে সাহায্য করছে, একইসঙ্গে আন্তর্জাতিক মানের পণ্য উৎপাদন এবং দক্ষতা বৃদ্ধিতেও তা সহায়ক হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী পুরনো কর ব্যবস্থা থেকে বেরিয়ে আসার জন্য ভারত যে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে তার মাধ্যমে আমাদের অঙ্গীকার প্রতিফলিত হচ্ছে, বিভিন্ন নীতির ধারাবাহিকতা বজায় থাকছে এবং বিনিয়োগকারীদের স্পষ্ট বার্তা দেওয়া হচ্ছে যে ভারত শুধু নতুন নতুন সম্ভাবনার দরজাই তাঁদের জন্য খুলে দিচ্ছে না, এ দেশের নির্ণায়ক সরকারের সমস্ত প্রতিশ্রুতি পালনের ইচ্ছা রয়েছে : নয়াদিল্লি, ৬ আগস্ট, ২০২১ এই প্রথমবার প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী বিদেশে ভারতীয় মিশনের প্রধানদের সঙ্গে এবং শিল্প ও বাণিজ্য ক্ষেত্রের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে মতবিনিময় করেছেন। অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় বাণিজ্য মন্ত্রী ও বিদেশ মন্ত্রী উপস্থিত ছিলেন। ২০টির বেশি দপ্তরের সচিব, বিভিন্ন রাজ্যের আধিকারিক, রপ্তানি উৎসাহ পরিষদের সদস্যরা এবং শিল্প ও বাণিজ্য মহলের প্রতিনিধিরা এই অনুষ্ঠানে যোগ দেন। প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে বলেন, আজাদি কা অমৃত মহোৎসব উদযাপনের এই সময়কালে ৭৫তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের সঙ্গে ভারতের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় সাযুজ্য রেখে এখন নতুন সুযোগ গড়ে তোলার সময় এসেছে। বিদেশে আমাদের রপ্তানির চাহিদা বাড়াতে ব্যবসা-বাণিজ্যের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। আজ শারীরিক, প্রযুক্তিগত এবং আর্থিক যোগাযোগ সারা বিশ্বজুড়ে কমে আসছে। এই পরিস্থিতিতে আমাদের রপ্তানির প্রসার ঘটাতে পৃথিবীর সর্বত্র নতুন নতুন সম্ভাবনা তৈরি করতে হবে। এ কাজে সংশ্লিষ্ট সকলের উদ্যোগের তিনি প্রশংসা করেন। রপ্তানির জন্য যে লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছে তা পূরণে যে উৎসাহ, উদ্দীপনা ও আগ্রহ দেখা যাচ্ছে তিনি তাতে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। প্রধানমন্ত্রী এই প্রসঙ্গে স্মরণ করিয়ে দেন, অতীতে বিশ্ব অর্থনীতিতে ভারতের সর্বোচ্চ অংশীদারিত্বের কারণ ছিল শক্তিশালী ব্যবসা-বাণিজ্য এবং রপ্তানি। তিনি বিশ্ব অর্থনীতিতে আমাদের পুরনো অংশীদারিত্বকে আবারও ফিরে পেতে রপ্তানিকারকদের ভূমিকার ওপর জোর দেন। প্রধানমন্ত্রী কোভিড-পরবর্তী সময়ে বিশ্বজুড়ে সরবরাহ শৃঙ্খলে যে পরিবর্তন এসেছে সেই সুযোগ নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে আহ্বান জানান। আমাদের অর্থনীতির আয়তন এবং সম্ভাবনা বিচার করে, উৎপাদন ও পরিষেবা শিল্পের সাহায্যে ভারতের রপ্তানির প্রসারের যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে। তিনি বলেন, যখন দেশ আত্মনির্ভর ভারত অভিযানের দিকে এগিয়ে চলেছে, তখন রপ্তানি বাণিজ্যে ভারতের অংশীদারিত্ব বৃদ্ধির সম্ভাবনা বহুগুণ বেড়ে যায়। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই লক্ষ্য অর্জনে বিশ্ব সরবরাহ শৃঙ্খলে যুক্ত হওয়ার সুযোগ যাতে আমরা পাই সেটি নিশ্চিত করতে হবে। এর মধ্য দিয়ে আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়বে। শ্রী মোদী বলেন, আমাদের শিল্পকে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার, উদ্ভাবনের ওপর গুরুত্ব এবং গবেষণা ও উন্নয়ন খাতে বিনিয়োগ বাড়ানোর বিষয়টি বিবেচনা করতে হবে। এর মধ্য দিয়েই বিশ্ব সরবরাহ শৃঙ্খলে আমাদের অংশীদারিত্ব বাড়বে। প্রতিযোগিতা ও উৎকর্ষের বিষয়ে উৎসাহদানের পাশাপাশি প্রতিটি ক্ষেত্রে আমাদের শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করতে হবে। এই প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী রপ্তানির প্রসার ঘটানোর জন্য চারটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের কথা উল্লেখ করেন। আমাদের দেশে উৎপাদন বহুগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে আর তাই, প্রতিযোগিতামূলক গুণমানের দিকটি বিবেচনা করতে হবে। দ্বিতীয়ত, পরিবহণ এবং লজিস্টিকের বিভিন্ন সমস্যাকে দূর করার জন্য কেন্দ্র, রাজ্য ও বেসরকারি অংশীদারদের একযোগে কাজ করতে হবে। তৃতীয়ত, সরকারকে রপ্তানিকারকদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে চলতে হবে। সর্বশেষে, ভারতীয় পণ্যের জন্য আন্তর্জাতিক বাজার বাড়াতে হবে। তিনি বলেন, যখন এই চারটি বিষয় বাস্তবায়িত হবে, তখনই ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র যে লক্ষ্য ধার্য হয়েছে তা পূরণ হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজ দেশে সরকার রাজ্যগুলির সঙ্গে একযোগে এগিয়ে চলেছে। শিল্প-বাণিজ্যের চাহিদাগুলি বোঝার চেষ্টা করছে। অতি ক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগগুলিকে উৎসাহদানের জন্য সরকার কি কি সিদ্ধান্ত নিয়েছে, আলোচনার সময় তিনি সে বিষয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন। আত্মনির্ভর ভারত অভিযানের অঙ্গ হিসেবে বিভিন্ন নিয়মকানুন শিথিল করা হয়েছে এবং ৩ লক্ষ কোটি টাকার একটি জরুরিভিত্তিক মূলধন নিশ্চয়তা প্রকল্পের ব্যবস্থা করা হয়েছে। উৎপাদন-ভিত্তিক উৎসাহ প্রকল্প আমাদের উৎপাদন শিল্পের প্রসারই ঘটাচ্ছে না, পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মানের পণ্য তৈরিতে উৎসাহ যোগাচ্ছে এবং দক্ষতা বৃদ্ধি করছে। এর ফলে, আত্মনির্ভর ভারতের নতুন পরিবেশ তৈরি হচ্ছে। উৎপাদন এবং রপ্তানি শিল্পে দেশকে শ্রেষ্ঠ হতে হবে। কিভাবে উৎপাদন-ভিত্তিক উৎসাহ প্রকল্প মোবাইল ফোন উৎপাদনে নতুন যুগের সূচনা করেছে তিনি সে বিষয়ে বিস্তারিতভাবে জানিয়েছেন। সাত বছর আগে আমরা ৮০০ কোটি মার্কিন ডলারের মোবাইল ফোন আমদানি করতাম। বর্তমানে তা কমে ২০০ কোটি মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে। সাত বছর আগে ভারত ৩০ কোটি মার্কিন ডলারের মোবাইল ফোন রপ্তানি করত, এখন তা বেড়ে ৩০০ কোটি মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে। কেন্দ্র এবং বিভিন্ন রাজ্যের সরকার দেশে লজিস্টিকের সময় এবং ব্যয় কমাতে উদ্যোগী হয়েছে। এর জন্য বহুপাক্ষিক যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, মহামারীর বিরূপ প্রভাব কমাতে সরকার প্রতি মুহূর্তে সচেষ্ট। ভাইরাসের সংক্রমণকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে আমরা নানা পদক্ষেপ নিয়েছি। দেশে আজ টিকাকরণ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে। দেশবাসীর এবং শিল্প সংস্থাগুলির সব সমস্যা পূরণে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। শ্রী মোদী জানান, আমাদের শিল্প ও বাণিজ্য জগৎ এই সময়ে নানা উদ্ভাবনমূলক উদ্যোগ নিয়েছে যার মাধ্যমে তারা নতুন নতুন চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করছে। দেশে চিকিৎসা ক্ষেত্রে জরুরি অবস্থার সময়ে শিল্প সংস্থাগুলি সাহায্য করছে। আজ অর্থনীতির পুনরুদ্ধারে নতুন নতুন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আর তাই আমাদের ওষুধ শিল্পের সঙ্গে কৃষিক্ষেত্রও রপ্তানির জগতে নতুন পদক্ষেপ নিয়েছে যা অর্থনীতির বিকাশে সহায়ক হবে। তাই বলা যায় রপ্তানির জন্য নতুন লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করে সেটি অর্জনের এটি ভালো সময়। সরকার এই লক্ষ্য অর্জনের প্রতিটি স্তরে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়েছে। আমাদের রপ্তানিকারকদের সাহায্যের জন্য ৮৮ হাজার কোটি টাকার বীমার ব্যবস্থা করা হয়েছে। একইভাবে, বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থায় অভিযোগ জানানোর পাশাপাশি আমাদের রপ্তানি ক্ষেত্রে উৎসাহ বাড়াতে নানা উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। পুরনো কর ব্যবস্থা থেকে বেরিয়ে আসার জন্য ভারত যে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে তার মাধ্যমে আমাদের অঙ্গীকার প্রতিফলিত হচ্ছে, বিভিন্ন নীতির ধারাবাহিকতা বজায় থাকছে এবং বিনিয়োগকারীদের স্পষ্ট বার্তা দেওয়া হচ্ছে যে ভারত শুধু নতুন নতুন সম্ভাবনার দরজাই তাঁদের জন্য খুলে দিচ্ছে না, এ দেশের নির্ণায়ক সরকারের সমস্ত প্রতিশ্রুতি পালনের ইচ্ছা রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা পূরণে, বিভিন্ন সংস্কারকে বাস্তবায়িত করতে, বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে, সহজে ব্যবসা-বাণিজ্যের সুযোগ তৈরি করতে এবং দেশের সর্বত্র পরিকাঠামো গড়ে তুলতে রাজ্যগুলির ভূমিকার কথা উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেন, বিভিন্ন নিয়মের বাধ্যবাধকতা কমাতে কেন্দ্র রাজ্যগুলির সঙ্গে একযোগে কাজ করছে যাতে রপ্তানি এবং বিনিয়োগ দুই-ই বাড়ানো যায়। রাজ্যগুলির মধ্যে স্বাস্থ্যকর প্রতিযোগিতা গড়ে তুলতে উৎসাহ দেওয়া হচ্ছে। এর ফলে, রাজ্যগুলি রপ্তানির কেন্দ্র হিসেবে গড়ে উঠবে। একটি জেলায় নির্দিষ্ট একটি পণ্য উৎপাদনে রাজ্যগুলিকে উৎসাহ দেওয়া হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, একটি সর্বাঙ্গীণ ও বিস্তারিত পরিকল্পনার মধ্য দিয়ে রপ্তানি ক্ষেত্রে আমাদের উচ্চাকাঙ্ক্ষী লক্ষ্য অর্জন সম্ভব হবে। বর্তমানে যে পরিমাণ রপ্তানি হয় তার পরিমাণ আরও বাড়াতে, বিশ্বজুড়ে নতুন নতুন বাজার সৃষ্টি করতে এবং নতুন নতুন পণ্যের জন্য নতুন গন্তব্য গড়ে তুলতে তিনি সংশ্লিষ্ট সকলকে আহ্বান জানিয়েছে। বর্তমানে আমাদের রপ্তানির প্রায় অর্ধেক মাত্র চারটি জায়গায় পৌঁছয়। একইভাবে, আমাদের রপ্তানির ৬০ শতাংশ হল ইঞ্জিনিয়ারিং সামগ্রী, রত্নালঙ্কার, পেট্রোপণ্য, রাসায়নিক পণ্য এবং পেট্রো-রাসায়নিক পণ্য। তিনি রপ্তানিকারকদের পরামর্শ দেন, নতুন নতুন গন্তব্য খুঁজে সেখানে নতুন নতুন সামগ্রী পৌঁছে দিতে। খনি, কয়লা, প্রতিরক্ষা, রেলশিল্পকে মুক্ত করে দেওয়ায় আমাদের শিল্পোদ্যোগীরা রপ্তানির আরও বেশি সুযোগ পাবেন। রাষ্ট্রদূত, বিদেশ দপ্তরের আধিকারিকদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী পরামর্শ দিয়েছেন, তাঁরা যে দেশে ভারতের প্রতিনিধিত্ব করছেন সেখানকার চাহিদাগুলি ভালো করে বুঝতে। এর ফলে শিল্প-বাণিজ্যের সঙ্গে এইসব আধিকারিকরা সেতুবন্ধনের কাজ করবেন। বিভিন্ন দেশের ইন্ডিয়া হাউজগুলিকে ভারতের উৎপাদন শিল্পের প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করার তিনি আহ্বান জানিয়েছেন। বাণিজ্য মন্ত্রককে শ্রী মোদী অনুরোধ করেছেন, আমাদের রপ্তানিকারক ও মিশনগুলির মধ্যে অবিরত যোগাযোগ গড়ে তোলার জন্য প্রয়োজনীয় একটি পরিবেশ সৃষ্টি করতে। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, রপ্তানি থেকেই আমাদের অর্থনীতি সবথেকে বেশি লাভবান হবে। তাই, দেশের মধ্যেও একটি উন্নতমানের সরবরাহ শৃঙ্খল গড়ে তুলতে হবে। এ কারণে আমাদের নতুন নতুন সম্পর্ক ও অংশীদারিত্ব তৈরি করতে হবে। আমাদের অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগী, কৃষক, মৎস্যজীবীদের সঙ্গে রপ্তানিকারকদের অংশীদারিত্ব গড়ে তোলার পাশাপাশি শ্রী মোদী দেশের নতুন উদ্যোগ বা স্টার্ট-আপ সংস্থাগুলির মানোন্নয়নে তাদের সাহায্য করার পরামর্শ দিয়েছেন। গুণমান ও ভরসা নতুন ভারতের পরিচয় হয়ে উঠুক এই পরামর্শ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ভারতের উচ্চ গুণমানসম্পন্ন পণ্যসামগ্রীর একটি চাহিদা পৃথিবীর সর্বত্র গড়ে তুলতে হবে। তিনি শিল্প সংস্থা ও রপ্তানিকারকদের আশ্বস্ত করে জানান, সরকার তাদের সব রকমের সহযোগিতা করবে। আত্মনির্ভর ভারত অভিযানে অংশ নিয়ে শিল্প সংস্থাগুলিকে সমৃদ্ধশালী ভারত গড়ে তুলতে হবে। বিদেশ মন্ত্রী শ্রী এস জয়শঙ্কর এই অনুষ্ঠানের বৈশিষ্ট্যের কথা উল্লেখ করে বলেন, স্থানীয় পণ্যকে বিশ্বের বাজারে পাঠানোর পাশাপাশি ভারতীয় মিশনগুলিকে আমাদের উৎপাদকদের বিশ্বের কাছে পৌঁছে দিতে সাহায্য করতে হবে যাতে নির্দিষ্ট দেশে নির্দিষ্ট পণ্যসামগ্রীর চাহিদা দেখা যায়। কেন্দ্রীয় শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রী শ্রী পীযূষ গোয়েল বলেছেন, বিশ্ব পরিস্থিতি ভারতের পক্ষে এখন যথেষ্ট সুবিধাজনক আর আমাদের রপ্তানির পরিমাণ বাড়ানোর জন্য অন্যান্য দেশের সঙ্গে প্রতিযোগিতামূলক ও তুলনাত্মক বিভিন্ন উদ্যোগ নিতে হবে। ভারতের রপ্তানি বাণিজ্য বাড়াতে বিভিন্ন দেশে ভারতীয় মিশনের প্রধানরা নানা পরামর্শ দিয়েছেন। নির্দিষ্ট অঞ্চলে নির্দিষ্ট বাণিজ্যিক চাহিদার কথা উল্লেখ করে উন্নতমানের পণ্যসামগ্রী, সরবরাহ শৃঙ্খলের বৈচিত্র্য এবং নির্ভরযোগ্য সরবরাহ ব্যবস্থা গড়ে তোলার ওপর তাঁরা জোর দিয়েছেন। একইসঙ্গে পারস্পরিক যোগাযোগ বৃদ্ধি করতে হবে। নতুন নতুন বাজার খোঁজা, নির্দিষ্ট অঞ্চলে নির্দিষ্ট পণ্যসামগ্রীর চাহিদা তৈরি করার পাশাপাশি যেখানে ভারত ভালো রপ্তানি করছে সেখানে আমাদের প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব গড়ে তুলতে হবে। CG/CB/DM (
pib-298334
c3b9a41db434d2dcb30fe232d3eb82824a0733f8462559abad1cd1cae8662643_1
ben
ক্রেতা, খাদ্যএবংগণবন্টনমন্ত্রক ব্যুরো অফ ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্ড বিশ্ব মানক দিবস উদযাপন করেছে নতুন দিল্লি, ১৪ অক্টোবর, ২০২১ বিশ্ব মানক দিবস উপলক্ষে ব্যুরো অফ ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্ড আজ এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। নতুন দিল্লিতে বিআইএস-এর সদর দপ্তরে ‘আরও উন্নত বিশ্বের জন্য দৃষ্টিভঙ্গী ভাগ করে নেওয়া’ শীর্ষক বিষয়ের ওপর সুস্থায়ী উন্নয়নের লক্ষ্যে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানের পৌরহিত্য করেন ক্রেতা বিষয়ক, খাদ্য ও গণবন্টন এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন প্রতিমন্ত্রী শ্রী অশ্বিনী কুমার চৌবে। তিনি দেশে অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগ ক্ষেত্রের গুরুত্ব এবং এই ক্ষেত্রের মান বজায় রাখার মাধ্যমে কিভাবে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে স্থান দখল করা যায় তার ওপর জোর দেন। মহামারীর পরিপ্রেক্ষিতে সুস্থায়ী উন্নয়নের লক্ষ্য পূরণের প্রয়োজনীয়তা, প্রাসঙ্গিকতা এবং আরও ভালো মানক ব্যবস্থাপনার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন তিনি। অনুষ্ঠানে ক্রেতা বিষয়ক দপ্তরের সচিব শ্রীমতী লীনা নন্দন রাষ্ট্রসঙ্ঘের সকল সদস্য দেশের গৃহীত ১৭টি সুস্থায়ী উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা এবং সেগুলির প্রতি ভারতের প্রতিশ্রুতি পূরণের বিষয়ে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়ার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন। অনুষ্ঠানে ক্রেতা বিষয়ক দপ্তরের অতিরিক্ত সচিব শ্রীমতী নিধি খারে মানকের গুরুত্ব ও তাৎপর্য ব্যাখ্যা করেন। বিআইএস-এর মহানির্দেশক শ্রী প্রমোদ কুমার তিওয়ারি, অতিরিক্ত মহানির্দেশক শ্রীমতী মমতা উপাধ্যায় লাল সহ অন্যান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। CG/SS/SKD/ (Visitor Counter : 100
pib-298335
d06c8afd4f733fa1b08718cede148d52fceb9ba0b0303e46acff734a92c92e69
ben
স্বাস্থ্যওপরিবারকল্যাণমন্ত্রক কোভিড টিকাকরণের সুবিধাভোগী নতুন দিল্লি, ১৯ মার্চ, ২০২১ কোভিড-১৯-এর টিকাকরণের প্রশাসনিক কাজ পরিচালনার জন্য জাতীয় বিশেষজ্ঞ গোষ্ঠীর সুপারিশ অনুসারে নিম্ন লিখিত ব্যক্তিদের কোভিড-১৯ টিকা দেওয়া হচ্ছে। এরা হলেন – স্বাস্থ্যকর্মী, প্রথম সারির কর্মী, ৬০ বছর বা তার বেশি বয়সী ব্যক্তি এবং যাদের বয়স ৪৫ থেকে ৫৯ বছরের মধ্যে যাদের আগে থেকে নির্দিষ্ট অন্যান্য রোগের উপসর্গ বা কোমর্বিডিটি রয়েছে। কো-উইন ২.০ পোর্টাল / ওয়েবসাইট অথবা আরোগ্য সেতু অ্যাপের মাধ্যমে টিকাকরণের জন্য নাম নথিভুক্ত করা যেতে পারে। নির্দেশিকা অনুযায়ী কো-উইন ২.০তে অনলাইনে নাম নথিভুক্তকরণের জন্য নাগরিকদের আধার কার্ড, ভোটার পরিচিতিপত্র, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স, প্যান কার্ড, এনপিআর স্মার্টকার্ড, ছবি সহ পেনশনের তথ্য ইত্যাদির মধ্যে যে কোন একটি ব্যবহার করা যেতে পারে। কো-উইন ২.০-তে অনলাইনে নাম নথিভুক্তকরণের সয়ম সুবিধাভোগীরা কোভিড টিকাকরণ কেন্দ্র পছন্দ করতে পারবেন। চলতি বছরের ১৫ মার্চ পর্যন্ত স্বাস্থ্যকর্মী, প্রথম সারির কর্মী, ৬০ বছর বা তার বেশি বয়সী এবং ৪৫ থেকে ৫৯ বছরের মধ্যে যাদের অন্যান্য রোগের উপসর্গ রয়েছে, এমন ব্যক্তি মিলিয়ে মোট ৩.০৫ কোটি সুবিধাভোগী কো-উইন ২.০ পোর্টালে নাম নথিভুক্ত করেছেন। ৪৫ থেকে ৫৯ বছর বয়সী নাগরিকদের মধ্যে যাদের কোমর্বিডিটি রয়েছে, সেই ২০টি নির্দিষ্ট কোমর্বিডিটি বা আগে থেকেই অন্যান্য রোগের উপসর্গের তালিকা গুলি হল- | | ক্রমিক সংখ্যা | | রোগের লক্ষণ | | ১ | | গত এক বছরে হাসপাতালে ভর্তির সঙ্গে হৃদযন্ত্রের সমস্যা | | ২ | | হৃদযন্ত্র প্রতিস্থাপনের পর / লেফট ভেন্ট্রিকুলার অ্যাসিস্ট ডিভাইস | | ৩ | | উল্লেখযোগ্যভাবে লেফট ভ্যান্ট্রিকুলার হিস্টোলিকের ৪০ শতাংশের কম কর্মক্ষমতা | | ৪ | | হৃদযন্ত্রের কপাটিকায় মাঝারি বা গুরুতর সমস্যা | | ৫ | | পিএএইচ বা ইডিওপ্যাথিক পিএএইচ সহ জন্মগত হৃদরোগের সমস্যা | | ৬ | | করোনারি আর্টারি রোগ সহ সিএবিজি /পিটিসিএ/এমআই এবং উচ্চরক্তচাপ ও মধুমেহ রোগের চিকিৎসা | | ৭ | | করোনারি আর্টারি রোগ সহ সিএবিজি /পিটিসিএ/এমআই এবং উচ্চরক্তচাপ ও মধুমেহ রোগের চিকিৎসা এবং হৃদপিন্ডে রক্ত সরবরাহের অপ্রতুলতা | | ৮ | | চিকিৎসা সম্পর্কিত সিটি/এমআরআই নথিভুক্ত স্ট্রোক এবং উচ্চরক্তচাপ/মধুমেহ রোগ | | ৯ | | পালমোনারি আর্টারি বা ফুসফুসের ধমনীতে উচ্চরক্তচাপ এবং মধুমেহ রোগের চিকিৎসা | | ১০ | | ১০ বছরের বেশি সময় ধরে মধুমেহ এবং উচ্চরক্তচাপজনিত সমস্যা ক্ষেত্রে চিকিৎসা | | ১১ | | কিডনি/লিভার/হেমাটোপয়েটিক স্টেম সেল প্রতিস্থাপন : প্রাপক অপেক্ষারত তালিকায় রয়েছেন এমন ব্যক্তি | | ১২ | | হেমোডায়ালাইসিস/সিএপিডি-তে শেষ পর্যায়ে কিডনির রোগ | | ১৩ | | মুখের কার্টিকোস্টেরয়েডস/ইমিউনোসপ্রেসেন্ট-এর ওষুধগুলি দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার করছেন এমন ব্যক্তি | | ১৪ | | অন্ত্রের পচনশীল রোগ | | ১৫ | | বিগত ২ বছর ধরে গুরুতর শ্বাস-প্রশ্বাসের রোগ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি | | ১৬ | | লিম্ফোমা/লিউকোমিয়া/মেলোমা বা অস্থিমজ্জায় মারাত্মক টিউমারের চিকিৎসা | | ১৭ | | ২০২০ সালের ১লা জুলাই অথবা বর্তমানে যেকোন ক্যান্সার রোগের চিকিৎসায় থেরাপি | | ১৮ | | দেহকোষ রোগ / অস্থিমজ্জার সমস্যা / অ্যাপ্লাস্টিক অ্যানিমিয়া /গুরুতর থ্যালাসেমিয়া রোগ | | ১৯ | | প্রাথমিক ভাবে ইমিউনোডেফিসিয়েন্সি রোগ/এইচআইভি সংক্রমণ | | ২০ | | বুদ্ধিগত প্রতিবন্ধকতা/পেশীগত সমস্যা /শ্বসনতন্ত্রের সঙ্গে জড়িত নানা সমস্যা/বধির-অন্ধ সহ একাধিক প্রতিবন্ধকতা রয়েছে এমন ব্যক্তির চিকিৎসা লোকসভায় আজ এক প্রশ্নের লিখিত উত্তরে একথা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী শ্রী অশ্বীনি কুমার চৌবে।
pib-298346
b02f4a2cb0b6349a575452f434fb29e2a9ed7ada3df592ae04b32328a54f4155
ben
তথ্যওসম্প্রচারমন্ত্রক লেহ –তে প্রথম হিমালয়ান চলচ্চিত্র উৎসবের সমাপ্তি অনুষ্ঠানে তথ্য ও সম্প্রচার সচিবের অংশগ্রহণ নতুনদিল্লি, ২৮শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ তথ্য ও সম্প্রচার সচিব শ্রী অপূর্ব চন্দ্র ৫ দিন ব্যাপী প্রথম হিমালয়ান চলচ্চিত্র উৎসবের সমাপ্তি অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেছেন। লাদাখের লেহ –তে সিন্ধু সংস্কৃতি কেন্দ্রে আয়োজিত এই উৎসব ভারতের ৭৫তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে আয়োজিত আজাদি কা অমৃত মহোৎসবের অঙ্গ। শ্রী চন্দ্র বলেন, উৎকর্ষ , সৃজনশীলতা এবং বিনোদনের একটি যথাযথ মঞ্চ চলচ্চিত্র উৎসব। যার মাধ্যমে স্থানীয় চলচ্চিত্র নির্মাতারা তাদের কাহিনী বৃহৎ শ্রোতা দর্শকের কাছে পৌঁছে দিতে পারেন। লাদাখ তার অনন্য ভৌগলিক অবস্থানের জন্য চলচ্চিত্র পরিচালকদের কাছে আকর্ষণীয় স্থান। সচিব, লাদাখের তরুণ চলচ্চিত্র পরিচালকদের কাজের প্রশংসা করে বলেন, এই সব পরিচালকরা স্বল্প সময়ের মধ্যে বিখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালকদের সংস্পর্শে এসে আরো অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করেছেন। এর আগে শ্রী চন্দ্র হিমালয় অঞ্চলের স্বাধীনতা সংগ্রামী এবং “বেস্ট অফ ইন্ডিয়ান সিনেমা ” শীর্ষক দুটি প্রদর্শনী ঘুরে দেখেন। লাদাখ ও জম্মু-কাশ্মীর অঞ্চলের রিজিওনাল আউটরিচ ব্যুরো এই প্রদর্শনী দুটির আয়োজন করে। CG/CB/SFS (Visitor Counter : 166
pib-298348
cb8caa6acefee956cc5331dc6a1a70fe4c7dc89de60e9b3ffec65b6916335f27
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর এশিয়ান গেমস-এ পুরুষদের সেলিং বিভাগে ব্রোঞ্জ পদক জয়ী বিষ্ণু সর্বাননকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন প্রধানমন্ত্রীর নয়াদিল্লি, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ এশিয়ান গেমস-এ পুরুষদের সেলিং প্রতিযোগিতায় বিভাগে ব্রোঞ্জ পদক জয়ী বিষ্ণু সর্বাননকে অভিনন্দিত করেছেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। সমাজমাধ্যমে তাঁর শুভেচ্ছা বার্তায় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন : “পুরুষদের সেলিং বিভাগে ব্রোঞ্জ পদক লাভের জন্য আন্তরিক অভিনন্দন জানাই বিষ্ণু সর্বাননকে। স্থির সঙ্কল্পে অবিচল থেকে এবং পরিস্থিতির সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিয়ে অসাধারণ দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন তিনি। ভবিষ্যতেও তাঁর সাফল্যের জন্য আমার শুভেচ্ছা রইল।” PG/SKD/DM (
pib-298350
9f0b04146e34fca30a59dbe40d3dbbd5dd7c30cc992fc6c39172a17b00e84383_3
ben
শিল্পওবাণিজ্যমন্ত্রক কোভিড-১৯ এর প্রেক্ষাপটে পরিস্থিতি পর্যালোচনা করলেন দেশ বিদেশের অর্থনীতিবিদ, শিক্ষাবিদ ও ব্যবসায়ীক নেতৃত্ব কোলকাতা, ৬ মে, ২০২০ ইঞ্জিনিয়ারিং এক্সপোর্ট প্রোমোশন কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়া দেশ বিদেশের ৪০ জন অর্থনীতিবিদ ও শিক্ষাবিদ কোভীড-১৯ এর ফলে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে দেশের অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট নিয়ে কি ভাবনা চিন্তা করছেন তা নিয়ে একটি সংকলন তৈরি করেছে। অতিমারি পরবর্তী পরিস্থিতিতে বিশ্বায়নের হাল হকিকৎ এবং চিনের বিকল্প হিসাবে উৎপাদন শিল্পের কেন্দ্র রূপে ভারতের সুযোগ কতটা তা নিয়েও বিস্তারিত আলচনা করা হয়েছে। লকডাউন, বাণিজ্যে ও রপ্তানি ক্ষেত্রে তার প্রভাব, ছোট ও মাঝারি শিল্পের ভবিষ্যৎ, অর্থনৈতিক কূটনীতি ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সংকলনটি প্রকাশ করেছে আসিয়ান ইন্ডিয়া সেন্টারের সহযোগিতায় ই ই পি সি। এটি প্রকাশিত হয়েছে রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেম ফর ডেভেলপিং কান্ট্রিস পোর্টালে। ই ই পি সির এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর শ্রী সুরঞ্জন গুপ্ত রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেম ফর ডেভেলপিং কান্ট্রিস এর অধ্যাপক ডঃ প্রবীর দে জানিয়ছেন এই প্রকাশনাটিতে ভারতীয় অর্থনীতির উপর কোভিড-১৯ এর প্রভাব নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। জে এন ইউ, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়, ইন্ডিয়ান ইন্সটিটিউট অফ ম্যানেজমেন্ট সহ বহু বিখ্যাত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিশেষজ্ঞরা তাদের বক্তব্য জানিয়েছেন। আর আই এসের চেয়ারম্যান ডঃ মোহন কুমার এবং ই ই পি সির চেয়ারম্যান শ্রী রবি সেহগাল বলেছেন এই অতিমারিরি প্রভাবে দেশের অর্থনীতি ও জনজীবন বিশেষ ভাবে ব্যাহত হয়েছে, বাণিজ্যের বিস্তর ক্ষতি হয়েছে, অর্থনীতির হাল পুনরুদ্ধারে দেশের সরকার আর্থিক প্যাকেজের ঘোষণা করেছে তা প্রশংসনীয় কিন্তু অতিমারি আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে বিরূপ প্রভাব ফেলেছে। CG/SDG (Visitor Counter : 77
pib-298352
abd4dd380d6050674edca3cca1d9003e84c2497dd2fb61c30c6efcb1f597e6c9
ben
স্বাস্থ্যওপরিবারকল্যাণমন্ত্রক ভারতে দৈনিক করোনা সংক্রমণের সংখ্যা ক্রমশ কমছে ; গত ২৪ঘন্টায় ১৬,৩১১ জন নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন নতুন দিল্লি, ১১ জানুয়ারি, ২০২১ ভারতে দৈনিক করোনা সংক্রমণের সংখ্যা ক্রমশ কমছে। গত ২৪ঘন্টায় ১৬,৩১১জন নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন। এমনকি দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যাও কমেছে। ২২৯দিন পর ভারতে দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা ১৭০এর নীচে নেমে এসেছে। দৈনিক সংক্রমণ কমে এসে আরোগ্যলাভের সংখ্যা বাড়তে থাকায় সক্রিয় রোগীর হার কমেছে। এখন দেশে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ২,২২,৫২৬, অর্থাৎ বর্তমানে সক্রিয় রোগীর হার ২.১৩%। গত ২৪ ঘন্টায় ১৬,৯৫৯ জন হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে ছাড়া পেয়েছেন। এই নিয়ে দেশে আরোগ্যলাভের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১কোটি ৯২ হাজার ৯০৯।এর ফলে সক্রিয় রোগী এবং আরোগ্যলাভের মধ্যে পার্থক্য প্রায় ৯৯ দাঁড়িয়েছে। এখন দেশে আরোগ্যলাভের হার ৯৬.৪৩%, যা বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় সর্বাধিক। দশটি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে নতুন করে আরোগ্যলাভের হার ৭৮.৫৬%। কেরালায় এক দিনে সর্বাধিক ব্যক্তি আরোগ্যলাভ করেছেন।সে রাজ্যে গত ২৪ ঘন্টায় সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৪,৬৫৯জন।মহারাষ্ট্রে ২,৩০২ এবং ছত্তিশগড়ে ৯৬২ জন এক দিনে সুস্থ হয়ে উঠেছেন। ৯টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে নতুন করে সংক্রমণের হার ৮০.২৫% কেরালায় একদিনে ৪,৫৪৫ এবং মহারাষ্ট্রে ৩,৫৫৮ জন ব্যক্তি নতুন করে সংক্রমিত হয়েছেন। গত ২৪ ঘন্টায় ১৬১জনের মৃত্যু হয়েছে। ৬টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে মৃত্যুর হার ৬৯.৫৭%। মহারাষ্ট্রে ৩৪, কেরালায় ২৩ এবং পশ্চিম বঙ্গে ১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।
pib-298353
9c41531abd8bd94fee09e0aa8dd4bbd133dd3f51bfbe4169f7f4ab67d93d4cd4
ben
স্বাস্থ্যওপরিবারকল্যাণমন্ত্রক ক্রমশই কমছে করোনা সংক্রণের সংখ্যা, ভারতে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১.৭১ লক্ষ নয়াদিল্লী, ২৯ জানুয়ারি, ২০২১ ভারতে করোনায় মোট সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ক্রমশই কমছে। আজ এই সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ১ লক্ষ ৭১ হাজার ৬৮৬। বর্তমানে দেশে মোট ভারতে সক্রিয় রোগীর হার কমে দাঁড়িয়েছে ১.৬০ শতাংশ। ভারতে প্রতি ১০ লক্ষে আক্রান্তের সংখ্যা এখন দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ৭৬৮ যা বিশ্বের বিভিন্ন দেশের তুলনায় সবচেয়ে কম। জামার্নী, রাশিয়া, ইতালি, ব্রাজিল, ফ্রান্স, ব্রিটেন এবং আমেরিকার মতো দেশগুলিতে প্রতি ১০ লক্ষে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ভারতের থেকে অনেক বেশি। ১৭টি রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে প্রতি ১০ লক্ষে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা জাতীয় গড়ের থেকেও কম। ভারতে ১৯ কোটি ৫০ লক্ষ ৮১ হাজার ৭৯ জনের করোনার নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। গত ২৪ ঘন্টায় ৭ লক্ষ ৪২ হাজার ৩০৬ জনের নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। কোভিড-১৯ টিকাকরণ কর্মসূচির আওতায় ২৯ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৯ লক্ষ ২৮ হাজার ৫৩ জন টিকা গ্রহণ করেছেন। | | ক্রমিক সংখ্যা | | রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত | | টিকা গ্রহীতা সুফলভোগী | | ১. | | আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ | | ২৬৫৬ | | ২ | | অন্ধ্রপ্রদেশ | | ১৭১৬৮৩ | | ৩ | | অরুণাচলপ্রদেশ | | ৮৬৫৬ | | ৪ | | আসাম | | ২৮৯১৮ | | ৫ | | বিহার | | ১০৭১৭৪ | | ৬ | | চন্ডীগড় | | ২৭৬৪ | | ৭ | | ছত্তিশগড় | | ৬২১১৫ | | ৮ | | দাদরা ও নগর হাভেলী | | ৪৯৩ | | ৯ | | দমন ও দিউ | | ২৮৬ | | ১০ | | দিল্লী | | ৪৮০০৮ | | ১১ | | গোয়া | | ২৮৮২ | | ১২ | | গুজরাট | | ১৬২৬১৬ | | ১৩ | | হরিয়ানা | | ১১৫৯৬৮ | | ১৪ | | হিমাচলপ্রদেশ | | ১৮৮৪৮ | | ১৫ | | জম্মু ও কাশ্মীর | | ২২৪০১ | | ১৬ | | ঝাড়খন্ড | | ২৪৩১৫ | | ১৭ | | কর্ণাটক | | ২৮৬০৮৯ | | ১৮ | | কেরালা | | ১০৬৫৮৩ | | ১৯ | | লাদাখ | | ৮১৮ | | ২০ | | লাক্ষ্মাদ্বীপ | | ৭৪৬ | | ২১ | | মধ্যপ্রদেশ | | ১৯৫১৮৭ | | ২২ | | মহারাষ্ট্র | | ২২০৫৮৭ | | ২৩ | | মণিপুর | | ২৮৫৫ | | ২৪ | | মেঘালয় | | ৩৮৭০ | | ২৫ | | মিজোরাম | | ৬৭২৮ | | ২৬ | | নাগাল্যান্ড | | ৩৯৭৯ | | ২৭ | | ওড়িশা | | ১৯৪০৫৮ | | ২৮ | | পুদুচেরী | | ১৮১৩ | | ২৯ | | পাঞ্জাব | | ৫০৯৭৭ | | ৩০ | | রাজস্থান | | ২৫৭৮৩৩ | | ৩১ | | সিকিম | | ১৭৭৬ | | ৩২ | | তামিলনাড়ু | | ৮৮৪৬৭ | | ৩৩ | | তেলেঙ্গানা | | ১৫১২৪৬ | | ৩৪ | | ত্রিপুরা | | ২৪৩০২ | | ৩৫ | | উত্তরপ্রদেশ | | ২৯৪৯৫৯ | | ৩৬ | | উত্তরাখন্ড | | ১৯৫১৭ | | ৩৭ | | পশ্চিমবঙ্গ | | ১৮৭৪৮৫ | | ৩৮ | | বিবিধ | | ৪৮৪০১ | | | | মোট | | ২৯২৮০৫৩ গত ২৪ ঘন্টায় দেশজুড়ে ১০ হাজার ২০৫টি কর্মসূচির আওতায় ৫ লক্ষ ৭২ হাজার ৬০ জন স্বাস্থ্যকর্মীকে টিকা দেওয়া হয়েছে। এ পর্যন্ত ৫২ হাজার ৮৭৮টি টিকাদান কর্মসূচি চলেছে। দৈনিক টিকা গ্রহণকারী সুবিধাভোগীর সংখ্যা ক্রমশই বাড়ছে। ১০টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে মোট টিকা সুবিধাভোগীর হার ৭২.৪৬ শতাংশে পৌঁছেছে। এ পর্যন্ত উত্তরপ্রদেশে টিকা সুবিধাভোগীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। এরপরই রয়েছে রাজস্থান ও কর্ণাটক। ভারতে আরোগ্যের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ৩ লক্ষ ৯৪ হাজার ৩৫২। অর্থাৎ আরোগ্যের হার ৯৬.৯৬ শতাংশ। গত ২৪ ঘন্টায় ১৮ হাজার ৮৫৫ জন করোনাক্রান্ত হয়েছেন, সুস্থ হয়ে উঠেছেন ২০ হাজার ৭৪৬ জন। ছত্তিশগড়ে একদিনে ৬ হাজার ৪৫১ জন আক্রান্ত হয়েছেন, সুস্থ হয়েছেন ৬ হাজার ৪৭৯ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ৩৫ জনের। ৭টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে আরোগ্যের হার ৮৫.৩৬ শতাংশ। ছত্তিশগড়ের পর গত একদিনে কেরালায় ৫ হাজার ৫৯৪ জন এবং মহারাষ্ট্রে ৩ হাজার ১৮১ জন আক্রান্ত হয়েছেন। ৫টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে নতুন করে সংক্রমণের হার ৮৫.৭৩ শতাংশ। গত ২৪ ঘন্টায় ১৬৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। ৮টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে মৃত্যুর হার ৮৫.৮৯ শতাংশ। একদিনে মহারাষ্ট্রে ৫০, ছত্তিশগড়ে ৩৫ এবং কেরালায় ১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। ১৯টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে প্রতি ১০ লক্ষে মৃত্যুর হার জাতীয় গড়ের থেকেও কম।
pib-298361
47644b3223ff231a8999b74525e334faa471fda3a73691f2d756a08a5ddbc3eb_4
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর সিলভাসায় বিবিধ উন্নয়ন প্রকল্পের শিলান্যাস অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ নয়াদিল্লি, ১৯ জানুয়ারি, ২০১৯ আমার প্রিয় ভাই ও বোনেরা, আজ আরেকবার প্রধান সেবকরূপে আপনাদের মাঝখানে এসেছি। কিন্তু আগেও আমি দমন, দিউ কিংবা এখানকার গ্রামগুলিতে আমার অনেকবার আসার সৌভাগ্য হয়েছে। দাদরা নগর হাভেলি এবং দমন-দিউ-তে আমার স্কুটার চালি ঘোরার সুযোগ হয়েছে। এখানকার খাওয়া-দাওয়া, রীতি-রেওয়াজ, এখানকার নাগলি – যখনই আসি, পুরনো সব স্মৃতি তাজা হয়ে ওঠে। আপনাদের ভালোবাসা আমাকে অভিভূত করেছে। বন্ধুগণ, ২০১৭-র এপ্রিলে আপনাদের মাঝে এসে অনেকগুলি প্রকল্পের শিলান্যাস করেছিলাম। আমি আনন্দিত যে এত কম সময়ে সেগুলির মধ্যে অধিকাংশের কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে এবং বেশ কয়েকটির আজ উদ্বোধন হচ্ছে। আজ আমি এখানে প্রায় ১,৪০০ কোটি টাকারও বেশি বিনিয়োগে নির্মিত বেশ কিছু প্রকল্পের উদ্বোধন কিংবা শিলান্যাস করেছি। এই প্রকল্পগুলি এখানকার যোগাযোগ ব্যবস্থা, পরিকাঠামো উন্নয়ন, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, পর্যটন, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য সংশ্লিষ্ট। এখানকার শিল্পোদ্যোগগুলিকে উৎসাহ যোগাতে আজ এখানে নতুন শিল্পনীতি এবং নতুন তথ্যপ্রযুক্তি নীতিও চালু করা হল। নতুন বছরে এই সমস্ত উপহারের জন্য আপনাদের সবাইকে অনেক অনেক অভিনন্দন। ভাই ও বোনেরা, ‘সবকা সাথ সবকা বিকাশ’ মন্ত্র নিয়ে চলতে থাকা কেন্দ্রীয় সরকার উন্নয়নের পঞ্চধারার প্রতি সমর্পিত। ছেলেমেয়েদের লেখাপড়া, যুবসম্প্রদায়ের কর্মসংস্থান, বয়স্কদের ওষুধ, কৃষকদের সেচ আর প্রত্যেক মানুষের অভাব-অভিযোগ শোনা – এগুলিই আমাদের উন্নয়নের রাজপথ। আমি এটা দেখে খুব খুশি হয়েছি যে বিগত পাঁচ বছরে দমন, দিউ এবং দাদরা নগর হাভেলির উন্নয়ন নতুন উচ্চতা স্পর্শ করেছে। এই দুই অঞ্চলের একটি নতুন পরিচয় গড়ে উঠেছে। অনেক বিষয়ে এই দুই অঞ্চল সমগ্র দেশ থেকে এগিয়ে। ইতিমধ্যেই এই দুই অঞ্চল নিজেদের উন্মুক্ত স্থানে শৌচকর্ম মুক্ত ঘোষণা করেছে। উভয় অঞ্চলে প্রত্যেক নাগরিকের রান্নাঘরে এলপিজি সংযোগ আছে। ফলে উভয় অঞ্চল নিজেদের কেরোসিন মুক্ত ঘোষণা করেছে। প্রত্যেক বাড়িতে বিদ্যুৎ সংযোগ আছে, পানীয় জলের সংযোগও আছে। প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার মাধ্যমে এই দুই অঞ্চলে যত গৃহহীন গরিব পরিবার ছিল, সকলের জন্য গৃহনির্মাণ মঞ্জুর করা হয়েছে। আজ উভয় অঞ্চলের যাঁরা আয়ুষ্মান ভারত যোজনায় অন্তর্ভুক্ত হওয়ার যোগ্য, প্রত্যেককে ‘গোল্ড কার্ড’ প্রদান করা হয়েছে। বন্ধুগণ, বিগত তিন বছরে এই দুই কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের উন্নয়নে প্রায় ৯ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে। এই টাকা দিয়ে অনেক প্রকল্প শুরু হয়েছে, অনেক অসম্পূর্ণ প্রকল্প সম্পূর্ণ করা হয়েছে। সেই শৃঙ্খলার অন্তর্গত স্বাস্থ্য সংক্রান্ত বেশ কিছু প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করা হয়েছে। আজ আপনাদের একটি পুরনো দাবি মেনে দেশ স্বাধীন হওয়ার সাত দশক পর আজ দাদরা, নগর হাভেলি, দমন ও দিউ প্রথম মেডিকেল কলেজ পেয়েছে। এতদিন পর্যন্ত বিভিন্ন রাজ্যের মেডিকেল কলেজে এই দুই কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের জন্য বরাদ্দ ছিল বছরে মাত্র পনেরটি আসন। আমাদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় এখন যে নতুন মেডিকেল কলেজ গড়ে তুলেছি, সেখানে শুরুতে প্রতি বছর ১৫০ জন পড়বেন। পরে এই আসন সংখ্যা আরও বাড়ানো হবে। ভাই ও বোনেরা, চেষ্টা করা হচ্ছে যাতে কোনরকম সময় নষ্ট না করে একটি বিকল্প ভবনে এ বছর থেকেই মেডিকেল কলেজ চালু করা যায়। আমাকে বলা হয়েছে যে সিলভাসায় ২৫০টি প্যারা-মেডিকেল আর ৫০টি নার্সিং আসনেরও ব্যবস্থা করা হয়েছে। এসব প্রচেষ্টার মাধ্যমে এই অঞ্চলের নবীন প্রজন্মের দক্ষতা উন্নয়নের পাশাপাশি স্বাস্থ্য পরিষেবা উন্নততর হয়ে উঠবে। বন্ধুগণ, ২০০ কোটি টাকা বিনিয়োগে নির্মীয়মান এই কলেজ ছাড়াও এই অঞ্চলে ‘স্বাস্থ্য ও সুস্থতা কেন্দ্রে’র যে নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা হচ্ছে, সেগুলির মাধ্যমে সাধারণ অসুখ-বিসুখের উন্নত চিকিৎসা বাড়ির পাশেই পাওয়া যাবে। ‘আয়ুষ্মান ভারত যোজনা’র মাধ্যমে আজ এখানে এমনই ১৮০টি ‘স্বাস্থ্য ও সুস্থতা কেন্দ্র‘ উদ্বোধন করা হয়েছে। ভাই ও বোনেরা, একটু আগে এখানে আয়ুষ্মান ভারত, প্রধানমন্ত্রী জন আরোগ্য যোজনার উপকৃতদের ‘গোল্ড কার্ড’ প্রদান করা হয়েছে। এটি বিশ্বের বৃহত্তম ‘হেল্থ কেয়ার’ প্রকল্প। গোটা বিশ্বে উচ্চ প্রশংসিত এই প্রকল্পকে অনেকে ‘মোদী কেয়ার’ নাম দিয়েছে। কারণ, এর মাধ্যমে দেশে প্রতিদিন প্রায় ১০ হাজার গরিব মানুষের বিনামূল্যে চিকিৎসা সুনিশ্চিত হয়েছে। ইতিমধ্যে মাত্র ১০০ দিন থেকে কিছুদিন বেশি সময়ের মধ্যেই এর মাধ্যমে প্রায় ৭ লক্ষ গরিব মানুষের হাসপাতালে চিকিৎসা সম্ভব হয়েছে। বন্ধুগণ, শিক্ষার বিস্তারে দিউতে ‘এডুকেশন হাব’ গড়ে তুলে স্থানীয় যুবক-যুবতীদের উচ্চশিক্ষা ও বিভিন্ন কারিগরি শিক্ষার সুযোগ বৃদ্ধি করার চেষ্টা হচ্ছে। ভাই ও বোনেরা, স্বাস্থ্য ও শিক্ষার পাশাপাশি সরকার সচেষ্ট যাতে কোন গরিব মানুষ গৃহহীন না থাকেন। প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার মাধ্যমে গ্রাম ও শহরের গরিবদের বিনামূল্যে পাকাবাড়ি তৈরি করে দেওয়ার জন্য সারা দেশে একটি ব্যাপক অভিযান চালানো হয়েছে। এই প্রকল্পের দরুণ দাদরা, নগর হাভেলি এবং দমন-দিউ-তে অনেক গৃহহীনের হাতে তাঁদের জন্য নির্মিত পাকাবাড়ির চাবি আজ তুলে দেওয়া হয়েছে। তাছাড়া, এমনই আরও অসংখ্য মানুষের জন্য গৃহনির্মাণের কাজ চলছে। একটু আগে এমনই নতুন গৃহনির্মাণ প্রকল্পের শিলান্যাস করা হয়েছে। এর মধ্যে দমনের শিল্পাঞ্চলে কর্মরত শ্রমিকদের জন্য নির্মীয়মান ‘হাউজিং প্রোজেক্ট’ও রয়েছে। আজ যাঁদের বাড়ির স্বপ্ন সফল হয়েছে, আর যাঁদের গৃহনির্মাণ শুরু হয়েছে তাঁদের সবাইকে অনেক অনেক অভিনন্দন। বন্ধুগণ, বিগত সাড়ে চার বছরে দাদরা-নগর হাভেলির মতো ছোট অঞ্চলে এক হাজারেরও বেশি শহুরে আবাস গড়ে তোলা হয়েছে। পূর্ববর্তী সরকার তার পাঁচ বছরে দেশে গৃহহীনদের জন্য মাত্র ২৫ লক্ষ গৃহনির্মাণ করাতে পেরেছিল। আর আমরা সাড়ে চার বছরে ১ কোটি ২৫ লক্ষেরও বেশি গৃহনির্মাণ করিয়েছি। অর্থাৎ পাঁচগুণেরও বেশি। ভাই ও বোনেরা, আমাদের প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার মাধ্যমে যাঁরা বাড়ি পেয়েছেন, তাঁরা সঙ্গে পেয়েছেন শৌচালয়, পানীয় জলের সংযোগ এবং উজ্জ্বলা যোজনার মাধ্যমে বিনামূল্যে এলপিজি সংযোগও। এরকম অনেক পরিষেবা গরিবের আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধিতে সহায়ক হচ্ছে। বন্ধুগণ, সাধারণ মানুষের জীবনকে সরল এবং তাদের যাতায়াত ব্যবস্থাকে সুগম করতে সারা দেশে নানা স্মার্ট ব্যবস্থা গড়ে তোলা হচ্ছে। সিলভাসা ও দিউ শহরকে স্মার্ট সিটি হিসেবে গড়ে তুলতে অনেক প্রকল্পের কাজ চলছে। সড়কপথ, গলিপথ, নিকাশি ব্যবস্থা, পানীয় জলের ব্যবস্থা এবং সাফাই পরিষেবা – প্রতিটি স্তরে কাজ চলছে। কিছুক্ষণ আগে ‘স্মার্ট সিটি’ সম্পর্কিত অনেক প্রকল্প উদ্বোধন করা হল। বন্ধুগণ, সিলভাসা এই পুরো অঞ্চলের আর্থিক গতিবিধির প্রাণকেন্দ্র। এখানে অনেক শিল্পোদ্যোগ রয়েছে, ভবিষ্যতেও এখানে অনেক শিল্পোদ্যোগ গড়ে ওঠার সম্ভাবনা রয়েছে। সিলভাসা নগর নিগমের কার্যালয় ভবন, নিকাশি ব্যবস্থা এবং ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টের মতো পরিষেবাগুলি দমনবাসীর জীবন অনেক উন্নত করবে। তেমনই মোটি দমনে নির্মিত সমুদ্র প্রাচীর এখন আপনাদের সাগরের ঢেউ থেকে নিরাপদ রাখবে। বন্ধুগণ, গতবার যখন এখানে এসেছিলাম তখন অনেক আদিবাসী পরিবারকে জমির পাট্টা বিতরণ করেছি, আজও কয়েকজন আদিবাসী বন্ধুকে জমির অধিকার অর্পণের সৌভাগ্য আমার হয়েছে। ভাই ও বোনেরা, জমি হোক, অরণ্য-সম্পদ হোক, লেখাপড়া হোক, ক্রীড়া প্রতিভা হোক, প্রতিটি স্তরে আদিবাসীদের কল্যাণে ব্যাপক প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে। ‘বন্ধন যোজনা’র মাধ্যমে অরণ্যজাত সবকিছুতে মূল্য সংযোজনের মাধ্যমে সেগুলির যথাসম্ভব প্রচার ও প্রসারের জন্য সারা দেশে কেন্দ্র গড়ে তোলা হচ্ছে। জঙ্গল থেকে আদিবাসী ভাই-বোনেরা যা যা কুড়িয়ে এনে একত্রিত করে, তাঁরা যেন সেগুলির সঠিক মূল্য পান তা সুনিশ্চিত করতে ন্যূনতম সমর্থন মূল্য বৃদ্ধি করা হয়েছে। বন্ধুগণ, আদিবাসীদের রোজগার বৃদ্ধির পাশাপাশি সংস্কৃতির সংরক্ষণের জন্যও সুপরিকল্পিত প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে। আজও এখানে ইতিহাস ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যযুক্ত অনেক প্রকল্প শুরু হয়েছে। সংস্কৃতিকেন্দ্র সমূহ, পুরনো দুর্গগুলির সংরক্ষণ, দিউতে আইএনএস খুখরী সম্পর্কিত স্মারক স্থল সংরক্ষণ – এগুলি নিশ্চিতভাবেই স্থানীয় সংস্কৃতির সংরক্ষণ এবং সেগুলির প্রচার ও প্রসারে সফলকাম হবে। বন্ধুগণ, সংস্কৃতি এবং গৌরব, ইতিহাসের এই স্মারক আমাদের ভাবনার প্রহরী হওয়ার পাশাপাশি নবীনদের কর্মসংস্থানের অনেক সুযোগ গড়ে তোলে, পর্যটনকে শক্তি যোগায়। দাদরা ও নগর হাভেলিতে পর্যটন উন্নয়নের অনেক সম্ভাবনা রয়েছে। সরকার এই অঞ্চলকে পর্যটন মানচিত্রে তুলে ধরার জন্য সমস্তরকম প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। সিলভাসায় নির্মিত দমন গঙ্গা ‘রিভার ফ্রন্ট’-এর পেছনেও এই ভাবনা কাজ করেছে। এটি এখন নতুন পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে পর্যটকদের আকর্ষণ করবে। তাছাড়া, এখানে ২০০ বর্গ কিলোমিটার সংরক্ষিত অরণ্য এলাকা রয়েছে। এই অরণ্য এলাকা এখানে পর্যটন শিল্পের জন্য বরদান। যেসব খাত থেকে বৃষ্টির জল এসে মধুবন বাঁধের জলাধার পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে সেসব খাতে ‘ওয়াটার স্পোর্টস’-এর আয়োজন বৃদ্ধি করা যেতে পারে। দাদরা ও নগর হাভেলির ইন্টারনেট পরিষেবা উন্নত করতে এখানকার প্রধান পর্যটন কেন্দ্র সমূহ ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ওয়াই-ফাই পরিষেবা প্রদানের প্রচেষ্টা চলছে। বন্ধুগন, পর্যটনের সঙ্গে পারস্পরিক কর্মসংস্থানের উপায় এবং সম্পদ যোগানোকেও শক্তিশালী করা হচ্ছে। নীল বিপ্লব প্রকল্পের মাধ্যমে মৎস্যজীবীদের আয় বৃদ্ধির জন্য সরকার কাজ করছে। মৎস্যজীবী ভাই-বোনেদের মাছ ধরা এবং তা মৎস্য বাজারজাত করা সহজ করতে নানারকম প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে। জেলেদের পারিবারিক নৌকো পালটে আধুনিক মোটরবোটের ব্যবস্থা করার কাজ চলছে। মৎস্য উৎপাদন থেকে বাণিজ্য পর্যন্ত ব্যবস্থাসমূহকে উন্নত করার জন্য জেলেদের সহজ ও সস্তা ঋণের জন্য একটি বিশেষ তহবিল গড়ে তোলা হয়েছে। এই তহবিলের মাধ্যমে প্রায় সাড়ে সাত হাজার কোটি টাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ভাই ও বোনেরা, আজ গরিবদের জন্য, আদিবাসীদের জন্য, মধ্যবিত্তদের জন্য যত প্রকল্প চলছে, সেগুলির মূলে ‘সবকা সাথ সবকা বিকাশ’-ই আমাদের প্রেরণা। অথচ যে দল অনেক দশক ধরে দেশে সরকার পরিচালনা করেছে, তাঁরা প্রত্যেক কাজে নিজের অথবা পরিবারের স্বার্থ দেখত। সেজন্য সেখানে কাজের থেকে বেশি নামের ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। বন্ধুগণ, এই পুরনো সরকারি অভ্যাসে আমরা পরিবর্তন এনেছি। আমরা নামের বদলে কাজকে বেশি গুরুত্ব দিয়েছি। আজ সরকারি প্রকল্পগুলির নাম কেমন হয়? আয়ুষ্মান ভারত যোজনা, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা, প্রধানমন্ত্রী উজ্জ্বলা যোজনা, প্রধানমন্ত্রী মুদ্রা যোজনা, প্রধানমন্ত্রী জন ধন যোজনা, প্রধানমন্ত্রী কৃষি সিঞ্চাই যোজনা। কিন্তু কোথাও মোদীর নাম নেই। এটা থেকেই বোঝা যায় যে আমাদের উদ্দেশ্য জনগণের উন্নয়ন। আর আমার জন্য তো ১২৫ কোটি ভারতবাসীই আমার পরিবার, আর এই ১২৫ কোটি দেশবাসীর কল্যাণই আমার জন্য সত্যিকারের কল্যাণের পথ। বন্ধুগণ, এই পরিচ্ছন্ন দৃষ্টিভঙ্গি এবং স্পষ্ট নীতি তাঁরা সহ্য করতে পারেনা। তাদের সমস্যা হল দুর্নীতির বিরুদ্ধে এত কড়া পদক্ষেপ কেন? ক্ষমতার অলিগলিতে ঘুরে বেড়ানো দালালদের মোদী কেন বাইরে বের করে দিয়েছে? গরিবদের অধিকার হরণকারী, তাঁদের রেশন, তাঁদের পেনশন, তাঁদের ন্যায্য অধিকার হরণকারী দালালদের মোদী কেন বের করে দিয়েছে? এই রাগে এখন অনেক চিরশত্রু একসঙ্গে হাত মিলিয়ে মহাজোট গঠন করছে। আগে যাঁরা কংগ্রেসকে দু’চোখে দেখতে পারত না, তাঁরাও একমঞ্চে চলে এসেছে। বন্ধুগণ, এই মহাজোট শুধু মোদীর বিরোধী নয়, এরা আসলে দেশের জনগণেরও বিরোধী। এখনও এরা সবাই ঠিকভাবে জোটে আসেনি, কিন্তু দরকষাকষি চলছে, লেনদেন চলছে – এটাও দেশের নবীন প্রজন্ম, কৃষক, মহিলারা, প্রথমবার যাঁরা ভোট দেবেন সেই নবীনরা ভালোভাবে দেখছে, আর কেউ এদের চোখে ধুলো দিতে পারবে না। বন্ধুগণ, এদের দিন আজকাল মোদীর প্রতি ঘৃণা দিয়ে শুরু হয় আর মোদীকে গালি দিয়ে শেষ হয়। আমার বিশ্ব, আমার সকাল, ১২৫ কোটি জনগণের কল্যাণের সঙ্কল্প নিয়ে শুরু হয় আর সারাদিন অক্লান্ত পরিশ্রম করে যখন ঘুমোতে যাই তখন কতটা ভালো কাজ করতে পেরেছি সেগুলি ভাবতে ভাবতে ঘুমিয়ে পড়ি। ওরা নিজেদের পরিবার, ভাই-ভাইপোকে এগিয়ে দেওয়ার চিন্তায় মশগুল থাকে আর বেশ গর্বের সঙ্গে নিজেদের ইচ্ছার কথা ঘোষণাও করেন, দেশের উন্নয়ন নিয়ে কোনও ভাবনা নেই। ভাই ও বোনেরা, আমার চিন্তা ১২৫ কোটি ভারতবাসীকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ভাবনায় সমাহিত, আমি ভারতকে একবিংশ শতাব্দীতে শ্রেষ্ঠ দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। ভাই ও বোনেরা, নিজেদের পরিবার ও বিপুল ঐশ্বর্য রক্ষা করতে ওরা যতই মহাজোট গড়ে তুলুক না কেন, নিজেদের কৃতকর্ম থেকে কু-কর্ম থেকে পালাতে পারবে না! মোদী বিরোধী সংবাদমাধ্যম, ওদের সঙ্গে স্বার্থ জড়িত সংবাদমাধ্যমে তাদের মহিমা কীর্তন চলছে। কিন্তু যুগ যুগ ধরে যারা দেশের ক্ষতি করে আসছেন তাদের জন্য জনগণের মনে কোন স্থান নেই। যারা জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করে, জনগণ তাদের ক্ষমা করে না, ক্ষমতালোভীদের পায়ের তলার মাটি সরে যেতে থাকে। সম্প্রতি কলকাতায় তাদের সভা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় বিজেপি-র একজন মাত্র বিধায়ক। কিন্তু সেখানেও বিজেপি-র ভয়ে সারা ভারতের বিরোধী নেতারা একত্রিত হয়েছেন। এক বিধায়কের দল তাদের রাতের ঘুম কেড়ে নিয়েছে। সেজন্য আমি পশ্চিমবঙ্গের জনগণকে অভিনন্দন জানাই। ভাই ও বোনেরা, এরা শুধু তানাশাহী নয়, পশ্চিমবঙ্গে, কেরলে এদের শাসনাধীন সর্বত্র অন্যায় ও অত্যাচার চলছে। যে পশ্চিমবঙ্গে অন্যান্য রাজনৈতিক দলকে সভা-সমিতি করতে বাধা দেওয়া হয়, গণতন্ত্রের টুটি টিপে ধরা হয়, পঞ্চায়েত নির্বাচনে বিরোধী দলের প্রার্থী হলে খুন করে দেওয়া হয়, সেই রাজ্যে সমস্ত দুর্নীতিবাজ বিরোধীরা একত্রিত হয়ে গণতন্ত্র বাঁচানোর জন্য ভাষণ দিচ্ছেন। এটা সত্যিই দেখার মতো দৃশ্য! বন্ধুগণ, এই লড়াই ইতিবাচক আর নেতিবাচক ভাবনার লড়াই। এই লড়াই উন্নয়নের সঙ্গে দুর্নীতির লড়াই, জনগণের স্বার্থের বিরুদ্ধে মহাজোটের লড়াই। ভাই ও বোনেরা, ইতিবাচক ভাবনার সঙ্গে সঠিক প্রচেষ্টাই ‘নতুন ভারত’ নির্মাণের উপায়। এই পথে আমাদের প্রত্যেককে দ্রুতগতিতে এগিয়ে যেতে হবে। এই ইতিবাচকতা নতুন বছরে দেশের কোণায় কোণায় প্রত্যেকের মন ও মস্তিষ্কে উৎসাহ ও উদ্দীপনা যোগাচ্ছে। দেশকে নতুন উচ্চতায় পৌঁছে দেওয়ার সঙ্কল্প নিয়ে আমরা এগিয়ে চলেছি। ভারতীয় সেনা যেন ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র মাধ্যমে উপকৃত হয়, দেশে নির্মিত শক্তিশালী ট্যাঙ্ক পায় তা সুনিশ্চিত করার কথা ভাবি, দিউ-দমনে এসে এখানকার জন-সুরক্ষার চিন্তা করি, এখানকার নবীন প্রজন্ম যাতে মেডিকেল কলেজে পড়ার সুযোগ পায় সেই লক্ষ্যে কাজ করি। ভাই ও বোনেরা, ওদিকে কলকাতায় বিরোধীরা একত্রিত হয়ে দলকে বাঁচানোর জন্য দেশের শাসন ক্ষমতা দখলের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছে। আর আমি আপনাদের মাঝে এসে দেশকে উন্নয়নের পথে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছি। এটাই পার্থক্য বন্ধুগণ! আজ এই ছোট্ট দিউ-দমনের লক্ষ লক্ষ মানুষ এসে আমাকে যেভাবে আশীর্বাদ দিয়েছেন, ভালোবাসা দিয়েছেন – এটাই ভারতের মেজাজ। এই দিউ-দমনকে সবাই ‘মিনি ভারত’ বলে। ভারতের প্রত্যেক প্রান্তের মানুষ এখানে কর্মসূত্রে এসে বসবাস করছেন। এখানে আসার পথে দু’পাশে ভারতের প্রত্যেক প্রান্তের পোশাক পরিহিত মানুষকে দলে দলে আসতে দেখেছি, তাঁদেরকে প্রণাম প্রণাম জানাতে জানাতে এখানে এসে পৌঁছেছি। ভাই ও বোনেরা, দলের জন্য আত্মবলিদানকারী অনেকেই আছেন, কিন্তু আমরা দেশের জন্য উৎসর্গীকৃত, আপনাদের স্বপ্ন সফল করতে সমর্পিত। এভাবে বিপুল সংখ্যায় এসে আমাকে আশীর্বাদ প্রদানের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। আমার সঙ্গে পূর্ণশক্তি দিয়ে বলুন – ভারত মাতার জয়। ভারত মাতার জয়। ভারত মাতার জয়। ভারত মাতার জয়। CG/SB/DM (Visitor Counter : 290
pib-298363
347cb96dfbb6ad4596503ae375b80d3104bc30cbc93f9a8b934e8e6639db0b5f_2
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর রামনবমী উপলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী জুনাগড়ের গাথিলায় উমিয়া মাতা মন্দিরের চতুর্দশ প্রতিষ্ঠা দিবসে বক্তব্য রাখবেন নতুনদিল্লি, ৯ই এপ্রিল, ২০২২ রামনবমী উপলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী ১০ই এপ্রিল বেলা ১টার সময় জুনাগড়ের গাথিলায় উমিয়া মাতা মন্দিরের চতুর্দশ প্রতিষ্ঠা দিবসে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বক্তব্য রাখবেন । গুজরাটের মূখ্যমন্ত্রী থাকার সময় ২০০৮ সালে শ্রী মোদী এই মন্দিরের উদ্বোধন করেছিলেন। সেই সময় তাঁর পরামর্শক্রমে মন্দিরের পরিচালন ট্রাস্ট নানা সামাজিক ও স্বাস্থ্য পরিষেবার কাজে নিজেদের যুক্ত করে। এর মধ্যে দরিদ্রদের জন্য বিনামূল্যে চোখের ছানি অপারেশন এবং আয়ুর্বেদিক ওষুধ বিতরণ রয়েছে। উমিয়া মাতা কড়বা পাতিদারদের কুলদেবী হিসেবে পূজিত হন। CG/CB/ (
pib-298364
39524c22469b5a1fdd061d044808c88a9007793974b5cc78685833c23e08d9f2
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর প্রধানমন্ত্রী উত্তরপ্রদেশের বিন্ধ্যাচল অঞ্চলে গ্রামীণ পানীয় জল প্রকল্পের শিলান্যাস করলেন জল জীবন মিশন কর্মসূচিতে এই প্রকল্পে ২.৬ কোটি পরিবার নল বাহিত পানীয় জলের সুবিধা পাবেন নল বাহিত জল সরবরাহের মাধ্যমে গরিব পরিবার গুলির মধ্যে স্বাস্থ্যের বিকাশ ঘটবে: প্রধানমন্ত্রী এই জল সরবরাহ প্রকল্পের মাধ্যমে জল সংকট মিটবে এবং সেচ ব্যবস্থাপনার সমাধান হবে: প্রধানমন্ত্রী নতুন দিল্লি, ২২ নভেম্বর, ২০২০ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে উত্তরপ্রদেশের বিন্ধ্যাচলের মির্জাপুর ও সোনভদ্র জেলায় গ্রামীণ পানীয় জল প্রকল্পের শিলান্যাস করেছেন। প্রধানমন্ত্রী এদিন ভিলেজ ওয়াটার এন্ড স্যানিটেশন কমিটি ও পানি সমিতির সদস্যদের সাথেও মতবিনিময় করেছেন। কেন্দ্রীয় জল শক্তি মন্ত্রী গজেন্দ্র সিংহ শেখাওয়াত, উত্তর প্রদেশের রাজ্যপাল শ্রীমতি আনন্দিবেন প্যাটেল এবং মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। এই জল প্রকল্প রূপায়িত হলে ২৯৯৫ টি গ্রামের ৪২ লক্ষ মানুষ উপকৃত হবেন। প্রকল্পের খরচ ধরা হয়েছে ৫,৫৫৫.৩৮ কোটি টাকা। প্রকল্পের কাজ শেষ হতে সময় লাগবে ২৪ মাস। এই জল প্রকল্প রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব ভিলেজ ওয়াটার এন্ড স্যানিটেশন কমিটি ও পানি সমিতির হাতে দেওয়া হয়েছে। গ্রামীণ জল সরবরাহ প্রকল্পের শিলান্যাস করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জল জীবন মিশন কর্মসূচির মাধ্যমে গত দেড় বছরে দেশে ২ কোটি ৬০ লক্ষ পরিবারের মধ্যে নল বাহিত পানীয় জল সরবরাহ করা হয়েছে। এর মধ্যে উত্তরপ্রদেশেই কয়েক লক্ষ পরিবার রয়েছে। তিনি বলেন, জল শক্তি মিশনের সূচনা হওয়ায় গ্রামের মা-বোনেরা সহজেই জল সংগ্রহ করতে পেরে প্রভূত উপকৃত হয়েছেন। শুধু তাই নয়, নলবাহিত জল সরবরাহের ফলে গ্রামে কলেরা, টাইফয়েড, এনসেফ্যালাইটিস মত রোগের প্রাদুর্ভাব কমবে। গ্রামের গরিব মানুষ দূষণমুক্ত জল পান করতে পারবেন। বিশেষত বিন্ধ্যাচল বা বুন্দেলখন্ডের মতো এলাকায় যেখানে জল সংকট রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ওইসব অঞ্চলে নদ-নদী থাকলেও তা মূলত খরা প্রবণ এলাকা হিসেবে চিহ্নিত। তিনি বলেন, ওইসব এলাকায় যখন নল বাহিত পানীয় জলের সুবিধা পাওয়া যাবে তখন সেখানকার শিশুদের স্বাস্থ্যের উন্নতির পাশাপাশি তাদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ঘটবে। স্বনির্ভর গ্রামের বিকাশের মাধ্যমে স্বনির্ভর ভারত গড়ে উঠবে বলে প্রধানমন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন। করোনা জনিত অতিমারি পরিস্থিতিতেও দায়িত্বশীলতার পরিচয় দেওয়ায় প্রধানমন্ত্রী উত্তরপ্রদেশ সরকারকে বাহবা দেন। তিনি ওই অঞ্চলে এলপিজি সিলিন্ডার, বিদ্যুৎ সরবরাহ কিংবা জলসেচ বা সোলার প্ল্যান্ট তৈরির মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো উল্লেখ করেন। বিশেষ করে অচাষযোগ্য জমিতে সোলার প্ল্যান্ট তৈরি করে কৃষকদের অতিরিক্ত আয়ের কথা উল্লেখ করেন। স্বামীত্ব যোজনার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী জানান যে, আবাসিক ও জমির সম্পত্তির জন্য মালিকানা যাচাই করা সংক্রান্ত কাজগুলি সুষ্ঠুভাবে পরিচালিত হচ্ছে। এর ফলে সমাজের দরিদ্র শ্রেণীভুক্তদের সম্পত্তি বেআইনি ভাবে দখল করা বন্ধ হবে। ওই অঞ্চলের আদিবাসীদের উন্নয়নের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আদিবাসীদের জন্য বিশেষ সরকারি প্রকল্পগুলির সুযোগ তাঁরা নিতে পারছেন। ওই এলাকায় একশরও বেশি একলব্য মডেলের বিদ্যালয় স্থাপন করা হয়েছে। জেলা খনিজ তহবিলের মাধ্যমে উত্তরপ্রদেশে ৮০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করে ৬ হাজার প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। করোনা জনিত বর্তমান পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে জনগণকে বিশেষভাবে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন।
pib-298369
d971a1dd2f3545015a9b98cdbc13740fce951a40888802ad0af785f54d9c52ca_2
ben
শিল্পওবাণিজ্যমন্ত্রক সুস্থায়ী সরবরাহ শৃঙ্খল ব্যবস্থার সূচনায় অস্ট্রেলিয়া-ভারত-জাপানের বাণিজ্য মন্ত্রীদের যৌথ বিবৃতি নয়াদিল্লী, ২৭ এপ্রিল, ২০২১ ভারত, জাপান ও অস্ট্রেলিয়ার বাণিজ্য মন্ত্রীরা আজ ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে ত্রিপাক্ষিক মন্ত্রী পর্যায়ের এক বৈঠকে মিলিত হয়ে সুস্থায়ী সরবরাহ শৃঙ্খল ব্যবস্থার সূচনা করেছেন। ত্রিপাক্ষিক এই বৈঠকে অস্ট্রেলিয়ার বাণিজ্য মন্ত্রী মিঃ ড্যান তেহান, ভারতের বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী শ্রী পীযূষ গোয়েল এবং জাপানের অর্থনীতি ও বাণিজ্য মন্ত্রী মিঃ কাজিয়ামা হিরোশি যোগ দেন। ত্রিপাক্ষিক মন্ত্রী পর্যায়ের এই বৈঠকে মন্ত্রীরা কোভিড মহামারীর দরুন জনজীবন ও অর্থনীতির ওপর যে অপ্রত্যাশিত প্রভাব পরেছে তা স্বীকার করে নেন। তাঁরা বলেন, এই মহামারী আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক স্তরে এক সুস্থায়ী সরবরাহ শৃঙ্খলের গুরুত্ব আরও একবার প্রতিফলিত করেছে। কিছু ক্ষেত্রে সরবরাহ ব্যবস্থা বিপর্যস্ত হয়ে পরেছে বলেও তাঁরা স্বীকার করে নেন। অস্ট্রেলিয়া, ভারত ও জাপানের মধ্যে গত সেপ্টেম্বর থেকে উচ্চ পর্যায়ে যে আলাপ-আলোচনা চলছে তার ওপর ভিত্তি করে এই তিন দেশের মন্ত্রীরা ঝুঁকি হ্রাস করার ওপর গুরুত্ব দিয়ে বলেন, সরবরাহ শৃঙ্খলে যেকোন ধরণের বাধা-বিপত্তি এড়াতে পরিকল্পনা প্রণয়ন অব্যাহত রাখতে হবে। এই লক্ষ্যে ডিজিটাল প্রযুক্তির সদ্ব্যবহার তথা বাণিজ্য ও বিনিয়োগ ক্ষেত্রে বৈচিত্র্যকরণের ওপর আরও গুরুত্ব দেওয়া যেতে পারে। মন্ত্রীরা সুস্থায়ী সরবরাহ ব্যবস্থার সূচনা করে নিজ নিজ দেশের আধিকারিকদের নিম্নলিখিত বিষয়গুলি প্রাথমিকভাবে কার্যকর করার নির্দেশ দেন। এই বিষয়গুলি হল সুস্থায়ী সরবরাহ ব্যবস্থা সংক্রান্ত সেরা পন্থা-পদ্ধতির পারস্পরিক বিনিময়; লগ্নি আকৃষ্টকারী কর্মসূচি গ্রহণ এবং সরবরাহ ব্যবস্থায় সম্ভাব্য বৈচিত্র্যকরণের বিভিন্ন দিক খুঁজে বের করতে অংশীদারদের স্বার্থে ক্রেতা-বিক্রেতা কর্মসূচির আয়োজন। সুস্থায়ী সরবরাহ শৃঙ্খল ব্যবস্থায় যথাযথ রূপায়ণে অন্তত এক বছর সময় বরাদ্দ করার ব্যাপারে তিন দেশের মন্ত্রীরাই সম্মত হয়েছেন। এই উদ্যোগে ব্যবসায়িক ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে তারা উল্লেখ করেন। সুস্থায়ী এই সরবরাহ শৃঙ্খল ব্যবস্থাকে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে মন্ত্রীরা নিজ নিজ দেশের আধিকারিকদের প্রয়োজন ভিত্তিতে বৈঠকে বসার নির্দেশ দিয়েছেন। ত্রিপাক্ষিক এই বৈঠকে আরও সিদ্ধান্ত হয়েছে প্রয়োজন সাপেক্ষে সহমতের ভিত্তিতে সুস্থায়ী সরবরাহ শৃঙ্খল ব্যবস্থার আরও সম্প্রসারণে বিচার-বিশ্লেষণ করা হবে। এই উদ্যোগকে দ্রুত এগিয়ে নিয়ে যেতে মন্ত্রীরা প্রতি চার মাসে একবার বৈঠকে মিলিত হওয়ার ব্যাপারেও সম্মত হয়েছেন। SC/BD/NS (Visitor Counter : 228
pib-298370
3a13a635e82828a97a8ea37c6928a0827049a314796a4016004c23d0a8e902f8_2
ben
রেলমন্ত্রক পূর্ব রেলের পক্ষ থেকে হাওড়া স্টেশনের ৯ নম্বর প্ল্যাটফর্মে ডিজিটাল প্যাসেঞ্জার রিজার্ভেশন চার্টবোর্ড বসানো হলো কলকাতা, ২১ অক্টোবর, ২০২১ যাত্রা সাধারণের সুবিধার্থে আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে পূর্ব রেলের পক্ষ থেকে হাওড়া স্টেশনের ৯ নম্বর প্ল্যাটফর্মে আসন সংরক্ষণ সংক্রান্ত ডিজিটাল চার্টবোর্ড বসানো হয়েছে। আধুনিক এই চার্টবোর্ড চালু হওয়ার ফলে যাত্রীরা তাদের সংরক্ষিত আসন আরও স্পষ্ট দেখতে পাবেন। প্ল্যাটফর্মে বসানো এই ডিজিটাল চার্টবোর্ডগুলির মাধ্যমে রেলের ভাড়া-বহির্ভূত অতিরিক্ত রাজস্ব সংগ্রহ হবে। হাওড়া স্টেশনে ডিজিটাল চার্টবোর্ডের জন্য আটটি ৫০ ইঞ্চি এলইডি টিভি বসানো হয়েছে। এর মধ্যে চারটি টিভিতে আসন সংরক্ষণের তালিকা প্রদর্শিত হবে। বাকি চারটি টিভি বিজ্ঞাপন প্রচার করবে। আসন সংরক্ষণ তালিকা প্রদর্শণের জন্য বসানো এই আটটি টেলিভিশন চার্টবোর্ড পরিচালনার দায়িত্বে থাকছে একটি সংস্থা, যারা রেলকে বিজ্ঞাপন প্রচারের মাশুল হিসেবে বার্ষিক ৪৩ লক্ষ ৯৩ হাজার টাকা দেবে। ধীরে ধীরে আসন সংরক্ষণ সম্পর্কিত এধরণের ডিজিটাল চার্টবোর্ড অন্যান্য প্ল্যাটফর্মেও বসানোর পরিকল্পনা রয়েছে বলে পূর্ব রেলের তরফে জানানো হয়েছে। পরিবেশবান্ধব ডিজিটাল চার্টবোর্ড কাগজের খরচ কমাবে। পক্ষান্তরে, পরিবেশের ক্ষেত্রেও অনুকূল হবে। এধরণের ডিজিটাল আসন সংরক্ষণ তালিকা রিয়েলটাইম বা তাৎক্ষণিক তথ্য প্রদর্শন করবে এবং যাত্রীরা আরও স্পষ্টভাবে এই তালিকা দেখতে পারবেন। SSS/BD/SKD/ (Visitor Counter : 13
pib-298371
f1d2f1f0e4e551d635a4c944ebfc96adb29c3f97abd8ea3020234c9409fb8ce4_1
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর প্যারা শ্যুটিং বিশ্বকাপে সোনা জয়ের জন্য প্রধানমন্ত্রী ভারতীয় শ্যুটার অবনী লেখারাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন নতুন দিল্লি, ০৮ জুন, ২০২২ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী ফ্রান্সে আয়োজিত প্যারা শ্যুটিং বিশ্বকাপে রেকর্ড স্কোর করে সোনা জেতার জন্য ভারতীয় শ্যুটার অবনী লেখারাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। এক টুইট বার্তায় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, এই ঐতিহাসিক কৃতিত্বের জন্য @অবনী লেখারাকে অভিনন্দন। আপনি সাফল্যের উচ্চতায় উঠতে থাকুন এবং অন্যদের অনুপ্রাণিত করুন। আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা। প্রধানমন্ত্রীর এই টুইটের প্রত্যুত্তরে অবনী লেখারা প্রধানমন্ত্রী সহ সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানিয়েছেন। CG/ SB (
pib-298372
b5dd552393181593bd181faae52883c44813488b6a8cf396bbca3da606b2ce76_2
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর অ্যালফাবেট ইনকর্পোরেটেড ও গুগলের সিইও সুন্দর পিচাইয়ের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক নতুন দিল্লি, ২৪জুন, ২০২৩ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী 23 জুন, 2023-এ ওয়াশিংটন ডিসিতে অ্যালফাবেট ইনকর্পোরেটেড ও গুগলের সিইও সুন্দর পিচাইয়ের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা , আর্থিক প্রযুক্তি এবং সাইবার নিরাপত্তা সংক্রান্ত পণ্য ও পরিষেবা ক্ষেত্রে সহযোগিতার আরও পথ অন্বেষণ করার জন্য প্রধানমন্ত্রী, শ্রীপিচাইকে আহ্বান জানান; সেইসঙ্গে ভারতে মোবাইল ফোনের যন্ত্রাংশ উৎপাদনের আমন্ত্রণও তিনি জানিয়েছেন। গবেষণা ও উন্নয়ন এবং দক্ষতাবৃদ্ধির লক্ষ্যে ভারতের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির সঙ্গে গুগলের সহযোগিতা নিয়েও প্রধানমন্ত্রী ও শ্রী পিচাইয়ের মধ্যে আলোচনা হয়। CG/SD/SKD/ (
pib-298373
616d37b81de0af8d4a12cf75fb83cbc9071d5a612a42e3ebf424bf842675000b_3
ben
তথ্যওসম্প্রচারমন্ত্রক সহযোগিতামূলক লেখার গুণগ্রাহী মেঘনা গুলজার গোয়া, ২৪ নভেম্বর, ২০১৯ চলচ্চিত্র নির্মাতা শ্রীমতী মেঘনা গুলজার, চিত্রনাট্যকার শ্রীমতী জুহি চতুর্বেদী, শ্রীমতী পূজা লাধা সুর্তি, চলচ্চিত্র গ্রহণের সঙ্গে যুক্ত শ্রীমতী মধুরা পালিত এবং বিশিষ্ট কলাম-লেখিকা শ্রীমতী সুমেধা ভার্মা ওঝা চলচ্চিত্র নির্মাণের প্রক্রিয়া এবং সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম বিষয়গুলি সম্পর্কে নিজেদের বক্তব্য পেশ করলেন গোয়ায় আয়োজিত আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের এক আলাপচারিতায়। রবিবার এই কথোপকথনটি পরিচালনা করেন চলচ্চিত্র সাংবাদিক এবং সমালোচক শ্রীমতী মধুরিতা মুখার্জি। ‘ভিকি ডোনার’, ‘পিকু’ এবং ‘অক্টোবর’ ছায়াছবির চিত্রনাট্যকার শ্রীমতী জুহি চতুর্বেদী বলেন, চলচ্চিত্রের খসড়া নিজস্ব হতে হয়। তিনি সুজিত সরকারের সঙ্গে কাজ করেছেন বলেও আলাপচারিতায় জানান জুহি। তাঁর মতে, অপর জনের মতামত অবশ্যই শোনা উচিৎ, তবে ছায়াছবির চরিত্র নির্মাণের ধারণা নিজের মধ্যে থেকেই আসা প্রয়োজন। ‘তলোয়ার’, ‘রাজি’-র মতো থ্রিলার ছবির নির্মাতা শ্রীমতী গুলজার বলেন, চলচ্চিত্র নির্মাণ অত্যন্ত পরিতৃপ্তির বিষয়। তবে সম্পাদনার সময় তিনি ফুটেজগুলিকে অত্যন্ত বিষয়মুখী করে দেখেন। সম্পাদনার সময়ই তিনি সম্পূর্ণভাবে জিনিসগুলিকে মূল্যায়ন করেন এবং একইসঙ্গে ধ্বনি এবং সঙ্গীত যেন চিত্রের সঙ্গে সঙ্গতভাবে যায় সে বিষয়টি তিনি নজর দেন। প্রসঙ্গত, ১৯৫২-তে ২৩টি দেশ অংশগ্রহণ করে চলচ্চিত্র উৎসবে। ২০১৯-এ সেই সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৭৬। এ বছর চলচ্চিত্র উৎসবে ২৬টি কাহিনীচিত্র এবং ১৫টি অ-কাহিনীচিত্র প্রদর্শিত হচ্ছে। CG/SSS/DM (Visitor Counter : 51
pib-298374
c27b87faba21d42cd9c73dec8a76612ce98040780284fc4533e6fb48f1a74f61_1
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর গুজরাটের অম্বাজিতে এক দুর্ঘটনায় প্রাণহানির খবরে প্রধানমন্ত্রীর শোকপ্রকাশ নতুনদিল্লি, ২রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী গুজরাটের অম্বাজিতে এক দুর্ঘটনায় প্রাণহানির খবরে শোক প্রকাশ করেছেন। তিনি আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনাও করেন। প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে এক ট্যুইট বার্তায় জানানো হয়েছে, “গুজরাটের অম্বাজিতে এক দুর্ঘটনায় প্রাণহানির খবরে আমি মর্মাহত। আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করি। ক্ষতিগ্রস্তদের সম্ভাব্য সব রকমের সহায়তা করা হবে: প্রধানমন্ত্রী @narendramodi”। PG/CB (
pib-298377
eb384d55832eb8566d3ff333540b1aff1d0150049c7a48e645a0dc632e46d756
ben
মৎস্য ও পশু পালন এবং দুগ্ধশিল্প মন্ত্রক কেন্দ্রীয় মৎস্যচাষ, পশুপালন ও দুগ্ধ উৎপাদন দপ্তরের মন্ত্রী শ্রী গিরিরাজ সিং পশুপালন পরিকাঠামো উন্নয়ন তহবিল বাস্তবায়নের নির্দেশিকার সূচনা করেছেন নয়াদিল্লি, ১৬ জুলাই, ২০২০ কেন্দ্রীয় মৎস্যচাষ, পশুপালন ও দুগ্ধ উৎপাদন দপ্তরের মন্ত্রী শ্রী গিরিরাজ সিং আজ পশুপালন পরিকাঠামো উন্নয়ন তহবিল বাস্তবায়নের জন্য নির্দেশিকার সূচনা করেছেন। এই তহবিলের মূল্য হল ১৫ হাজার কোটি টাকা। ২৪শে জুন কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা আত্মনির্ভর ভারত অভিযানের আওতায় এই তহবিল অনুমোদন করেছিল। এদিনের এই সূচনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দপ্তরের প্রতিমন্ত্রী শ্রী প্রতাপ চন্দ্র সারেঙ্গি। অনুষ্ঠানে পশুপালন পরিকাঠামো উন্নয়ন তহবিলের ঘোষণার জন্য প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীকে ধন্যবাদ জানিয়ে শ্রী গিরিরাজ সিং বলেন, ভারতে দুগ্ধ উৎপাদনের ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। দেশে বিভিন্ন জাতের গরুর সংখ্যা বাড়ানোর দিকে বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে বলেও তিনি জানান। এছাড়াও, দুগ্ধজাত গরুর বংশবৃদ্ধির কর্মসূচি চলছে।তিনি বলেন উৎপাদিত দুধের প্রক্রিয়াজাতকরণের উপরও জোর দেওয়া হয়েছে। সেই অনুযায়ী প্রক্রিয়াজাতকরণের ক্ষেত্রে বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এক্ষেত্রে সরকার কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। ২০২৪ সালের মধ্যে ভারতে দুগ্ধ উৎপাদনের মাত্রা ১৮৮ মিলিয়ন টনে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্য নেওয়া হয়েছে। দেশে উৎপাদিত দুধের মাত্র ২০ থেকে ২৫ শতাংশই প্রক্রিয়াজাত করা হয়। তিনি বলেছিলেন সরকার এটিকে ৪০ শতাংশে উন্নীত করতে কাজ করছে। দুগ্ধ পরিকাঠামো উন্নয়ন তহবিল বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। বিশেষত সমবায়গুলির পরিকাঠামোগত উন্নয়নের এই অর্থ খরচ করা হবে। পশুপালন পরিকাঠামো উন্নয়ন তহবিল টি বেসরকারী ক্ষেত্রের জন্য তৈরি করা হয়েছে। একবার পরিকাঠামো স্থাপন হয়ে গেলে আরও বেশি করে দুধ প্রক্রিয়াজাত করা সম্ভবপর হবে। ফলস্বরূপ, লক্ষ লক্ষ কৃষক এবং দুগ্ধচাষীরা উপকৃত হবেন বলে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জানান। এতে ভারতের দুধ উৎপাদন বাড়িয়ে তুলবে। বর্তমানে ভারতে দুধের রফতানির পরিমাণ নগণ্যই। তাই দুগ্ধ উৎপাদন ক্ষেত্রে ভারতকে নিউজিল্যান্ডের সমান স্তরে পৌঁছাতে হবে। কোভিড-১৯ লকডাউন চলাকালীন দুগ্ধ উৎপাদকরা দুধ সরবরাহ অব্যাহত রেখেছিলেন যা "অত্যন্ত সন্তোষজনক" বলেও মন্তব্য করেন তিনি। কেন্দ্রীয় সরকার দুগ্ধ পরিকাঠামোগত উন্নয়নের জন্য দুগ্ধ সমবায়ীদের উৎসাহিত করে তুলতে বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। এজন্য এএইচআইডিএফ গঠন করা হয়েছে। এটি অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগ এবং বেসরকারী সংস্থাগুলিকে প্রয়োজনীয় সাহায্য যোগাবে। এই প্রকল্পের আওতায় কৃষি উৎপাদক সংগঠন, এমএসএমই, বিভাগের ৮টি সংস্থা, বেসরকারী সংস্থা এবং বেসরকারী উদ্যোক্তারা লাভবান হবে। প্রকল্পের ন্যূনতম ১০ শতাংশ খরচ তাদের বহন করতে হবে। বাকি ৯০ শতাংশ ঋণ আকারে ব্যাংকগুলি সরবরাহ করবে। ভারত সরকার ঋণের ক্ষেত্রে তিন শতাংশ ছাড় দেবে। মূলধন দুই বছর পর্যন্ত শোধ করতে হবে না। তারপরে ছয় বছরের মধ্যে সমস্ত ঋণ পরিশোধ করতে হবে। ভারত সরকার এই উদ্দেশ্যে ৭৫০ কোটি টাকার ঋণ নিশ্চয়তা প্রকল্প তহবিল গঠন করবে। এটি পরিচালনা করবে নাবার্ড। এমএসএমই-র আওতাধীন সমস্ত অনুমোদিত প্রকল্পগুলি ঋণের জন্য আবেদন করতে পারবে। আগ্রহী ঋণ গৃহীতারা, তাদের নিজস্ব পরিকাঠামো তৈরি করে এবং নতুন দুগ্ধ ও মাংস প্রক্রিয়াকরণ শিল্প বা এ ধরনের কোনও শিল্প প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ঋণের জন্য আবেদন করতে পারেন। ক্ষুদ্র শিল্প উন্নয়ন ব্যাংক এর 'উদ্যোমী পোর্টালে'র মাধ্যমে ঋণের জন্য আবেদন করা যাবে। এই শিল্পে বড় আকারের বেসরকারী বিনিয়োগের সুযোগ রয়েছে। তাই সরকারের গঠিত ১৫ হাজার কোটি টাকার তহবিল প্রকল্পটি বেসরকারী বিনিয়োগকারীদের আকর্ষিত করবে এবং তারা এই ক্ষেত্রে বিনিয়োগে এগিয়ে আসবেন। এই শিল্পে বিনিয়োগ বাড়লে কৃষকদের আয় বাড়বে। কৃষকরা দুগ্ধ সমবায়গুলিতে যোগদান করলে বা কৃষকদের কাছ থেকে বেসরকারী সংস্থাগুলি দুধ কিনে নিলে কৃষকদের দুধ বিক্রয় সহজ হবে এবং তাদের আয় সুনিশ্চত হবে। এতে দুগ্ধের বাজারের পরিধিও প্রসারিত হবে। প্রত্যক্ষ ও অপ্রত্যক্ষ ভাবে ৩৫ লক্ষ লোকের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে। অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী শ্রী প্রতাপ চন্দ্র সারেঙ্গি বলেন কেন্দ্রীয় সরকার দেশের বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষার জন্য দেশে ৫৩.৫ কোটি গৃহপালিত পশুকে টিকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া নিয়েছে। এর মধ্যে ইতিমধ্যে ৪ কোটি প্রাণীকে টিকা দেওয়া হয়েছে।তিনি বলেন, দুগ্ধ প্রক্রিয়াজাতকরণের ক্ষেত্রে পিছিয়ে আছে দেশ। তবে সরকার যে পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে তাতে কৃষকদের আয় দ্বিগুণ করবে এবং দেশে ৫ লক্ষ কোটি টাকার অর্থনীতি গড়ার লক্ষ্য অর্জন সম্ভব হবে বলেও তিনি জানান। পশুপালন পরিকাঠামো উন্নয়ন তহবিল সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য - http://pibphoto.nic.in/documents/rlink/2020/jul/p202071601.pdf এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। (CG/SS/DM
pib-298378
17d5b854ac14f086f2f018a3f26c6d4a15fbb30573d452bb464851c020e5f6d1_2
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর আইসল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর বৈঠক নতুন দিল্লি, ৪ মে, ২০২২ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী দ্বিতীয় ভারত-নর্ডিক সম্মেলনের পাশাপাশি কোপেনহেগেনে আইসল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী মিস ক্যাটরিন জ্যাকবসডত্তিরে'র সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেছেন । ২০১৮ সালের এপ্রিল মাসে স্টকহোমে প্রথম ভারত-নর্ডিক সম্মেলনের সময় উভয়ের মধ্যে আলোচনার কথা তাঁরা স্মরণ করেন । উভয় দেশের প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেছেন যে, এবছর ভারত-আইসল্যান্ড কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৫০-তম বার্ষিকী উদযাপন করছে । উভয় দেশের নেতা জিও থার্মাল শক্তি, সমুদ্র ভিত্তিক অর্থনীতি, উত্তর মেরু সংক্রান্ত, পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি, মৎস্য চাষ, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ, ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয় সহ শিক্ষা ও সংস্কৃতি ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা করেন । জিও থার্মাল শক্তি ক্ষেত্রে আইসল্যান্ডের বিশেষ দক্ষতা রয়েছে । উভয় পক্ষই এই ক্ষেত্রে দুই দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধির ওপর গুরুত্ব আরোপ করে । প্রধানমন্ত্রী শ্রী মোদী লিঙ্গ সমতা বিষয়ে প্রচারে আইসল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন এবং এবিষয়ে ভারতের অগ্রগতি সম্পর্কে তাঁকে জানান। এই বৈঠকে ভারত-ইএফটিএ বাণিজ্য আলোচনা ত্বরান্বিত করার বিষয়ও পর্যালোচনা করা হয়েছে । আঞ্চলিক ও বিশ্বের উন্নয়ন নিয়েও এই বৈঠকে আলোচনা হয় । CG/SS/RAB (
pib-298386
43885116f2abf61a6a5cab45d3994b9e7d1699656bd05fd28e78ae25d68b4e70_1
ben
যোগাযোগওতথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রক দেশ জুড়ে ভক্তদের দুয়ারে সবরীমালা 'স্বামী প্রসাদম’ পৌঁছে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ডাক বিভাগ নয়াদিল্লি, ১ ডিসেম্বর, ২০২০ দেশ জুড়ে ভক্তদের দুয়ারে সবরীমালার 'স্বামী প্রসাদম' পৌঁছে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ডাক বিভাগ। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ভক্তদের কথা বিবেচনা করে ডাক বিভাগ তার বিশাল নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে এই প্রসাদ পৌঁছে দেবে। এ বিষয়ে কেরলের পোস্টাল সার্কেল, ত্রাভাঙ্কোর দেবাস্বোম পর্ষদের সঙ্গে একটি সমঝোতায় পৌঁছেছে। দেশের যে কোনও প্রান্ত থেকে ভক্তরা মাত্র ৪৫০ টাকা দিয়ে যে কোনও ডাকঘর থেকে এক প্যাকেট প্রসাদম বুক করতে পারেন। প্রতিটি প্যাকেটে একটি আরাভানার প্যাকেট, আদিয়া শিষ্টাম নে , বিভূতি, কুমকুম, হলুদ ও অর্চনা প্রসাদম থাকবে। একজন ভক্ত একবারে সর্বোচ্চ ১০টি প্যাকেট বুক করতে পারেন। স্পিড পোস্টে প্রসাদম বুক করার সঙ্গে সঙ্গে ভক্তের কাছে এসএমএস-এর মাধ্যমে স্পিড পোস্টের নম্বরটি চলে আসবে। ভারতীয় ডাক বিভাগের ওয়েবসাইট থেকে ভক্ত তাঁর প্রসাদ কোথায় এবং কিভাবে রয়েছে, সে বিষয়ে জানতে পারবেন। ৬ই নভেম্বর থেকে দেশ জুড়ে এই পরিষেবার সূচনা হয়েছে। জনসাধারণের কাছ থেকে এ ব্যাপারে যথেষ্ট উৎসাহব্যাঞ্জক সাড়া পাওয়া গেছে। আজ পর্যন্ত ৯ হাজারটি অর্ডার বুক করা হয়েছে। সবরীমালা মণ্ডলম মরশুমে তীর্থযাত্রা এ বছরের ১৬ই নভেম্বর থেকে শুরু হয়েছে। কিন্তু কোভিড-১৯ মহামারীর কারণে মন্দিরে কঠোর নিয়ম মেনে চলতে হচ্ছে। তার ফলে প্রতিদিন খুব কম সংখ্যক ভক্ত মন্দিরে যেতে পারছেন। প্রভূ আয়াপ্পার দর্শন কোভিড প্রোটোকলের জন্য বেশিরভাগ ভক্ত এই মরশুমে করতে পারছেন না।
pib-298395
561ec019b5400f0000ca8b72f345ccfcf5bac40c6745534d1c1a8e340a853a85_3
ben
প্রতিরক্ষামন্ত্রক প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে মহিলাদের অংশগ্রহণ নয়াদিল্লি, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২২ কেন্দ্রীয় সরকার প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে মহিলাদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে। নৌবাহিনী এবং বিমান বাহিনীতে মহিলাদের জন্য নির্ধারিত সবকটি পদেই নিয়োগ সম্পূর্ণ হয়েছে। সেনাবাহিনী: সশস্ত্র বাহিনীতে মহিলাদের নিয়োগের বিষয়টি ভারতীয় সেনাবাহিনী নিয়মিত পর্যালোচনা করে। বর্তমানে ইঞ্জিনিয়ার, সিগন্যাল শাখা, অর্ডন্যান্স শাখা, ইলেক্ট্রনিক্স ও মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং শাখা, সেনাবাহিনীর বিমান চলাচল শাখা, গোয়েন্দা শাখা, বিচার ব্যবস্থাপনা এবং শিক্ষা বিভাগ সহ ১০টি শাখায় মহিলাদের নিয়োগ করা হচ্ছে। এছাড়াও সশস্ত্র বাহিনীর চিকিৎসা বিভাগে চিকিৎসক এবং সেনাবাহিনীতে সেবিকা পদে মহিলাদের নিয়োগ করা হয়। বর্তমানে ন্যাশনাল ডিফেন্স অ্যাকাডেমিতে মহিলা ক্যাডেট, এসএসসি মহিলা আধিকারিক, প্রোভোস্ট জুনিয়ার কমিশন্ড অফিসার পদে মহিলাদের নিয়োগের জন্য স্থায়ী কমিশনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। নৌবাহিনী: ভারতীয় নৌবাহিনীতে ১৯৯১ সাল থেকে মহিলারা আধিকারিক হিসেবে কাজে যোগদান করছেন। পরবর্তীতে এনডিএ সহ প্রতিটি শাখায় মহিলা আধিকারিকদের নিয়োগ করা হচ্ছে। এ বছর অগ্নিপথ কর্মসূচির আওতায় প্রথমবারের মতো সেইলার বা নাবিক পদে মহিলাদের নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মোট শূন্যপদের ২০ শতাংশ পদে তাঁদের নিয়োগ করা হবে। বিমান বাহিনী: ভারতীয় বিমান বাহিনীতে অফিসার নিয়োগের ক্ষেত্রে লিঙ্গ বৈষম্যের কোনো স্থান নেই। বিমান বাহিনীর সবকটি শাখায় মহিলা আধিকারিকদের নিয়োগ করা হয়। বৈদ্যুতিন এবং মুদ্রণ মাধ্যমে নিয়োগ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। ২০১৭র জুলাই মাস থেকে ফ্লাইং এসএসসি পদের জন্য এনসিসি উত্তীর্ণদের পরীক্ষামূলক নিয়োগের ব্যবস্থা করা হয়েছে। বর্তমানে এই কর্মসূচীটিকে নিয়মিত প্রকল্পে নিয়ে আসা হয়েছে। সশস্ত্র বাহিনীতে মহিলাদের অংশগ্রহণ ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। লোকসভায় শুক্রবার শ্রী এন রেড্ডাপ্পা সহ আরও কয়েক জনের প্রশ্নের লিখিত জবাবে এই তথ্য জানিয়েছেন প্রতিরক্ষা প্রতিমন্ত্রী শ্রী অজয় ভাট। (PG/CB/NS
pib-298396
e5e01c3c9f109f202751acc2cedc1430265883a35a711fe7d91fe1719e759d71_5
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর ইন্ডিয়া গ্লোবাল উইক ২০২০-তে প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনী ভাষণের মূল অংশ নয়াদিল্লি, ০৯ জুলাই, ২০২০ (সমাজের সর্বস্তরের বিশিষ্ট অতিথিবৃন্দকে নমস্কার! ভারতের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা। এ ধরনের অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য ইন্ডিয়া ইঙ্ক গ্রুপ-এর প্রশংসা করি। আজকের এই অনুষ্ঠান বিগত কয়েক বছর ধরে ইন্ডিয়া ইঙ্ক গ্রুপ যে অসাধারণ কাজ করেছে তার উজ্জ্বল প্রতিফলন। আপনাদের বিভিন্ন কর্মকান্ড ভারতে সুযোগ-সুবিধার সৃষ্টি করেছে, যা সমগ্র বিশ্বের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। আপনারা ভারত ও ব্রিটেনের মধ্যে যোগসূত্রকে আরও নিবিড় করতে সাহায্য করেছেন। আমি অত্যন্ত আনন্দিত যে, এ বছরের অনুষ্ঠানটি অন্যান্য অংশীদারদের কাছেও সামিল হওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে। আশা করি, আগামী বছর আপনারা সেন্টার কোর্ট থেকেই এই অনুষ্ঠান আয়োজনের সুযোগ পাবেন এবং উইমবল্ডন উপভোগ করার সুযোগ পাবেন। বন্ধুগণ, বর্তমান সময়ের প্রেক্ষিতে পুনরুজ্জীবনের বিষয় নিয়ে কথা বলা অত্যন্ত স্বাভাবিক। বিশ্ব পুনরুজ্জীবন ও ভারতের মধ্যে যোগসূত্র নিয়ে আলোচনা করাও সমান প্রাসঙ্গিক। এরকম একটা বিশ্বাস রয়েছে যে, বিশ্ব পুনরুজ্জীবনের অগ্রগতিতে ভারত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। আমি এই বিষয়টির মধ্যে ঘনিষ্ঠ যোগসূত্র সহ দুটি বিষয় দেখতে পাচ্ছি। প্রথমটি হ’ল – ভারতীয় মেধা। সারা বিশ্ব জুড়ে আপনারা ভারতীয় মেধাশক্তির অবদান লক্ষ্য করেছেন। এদের মধ্যে রয়েছেন – ভারতীয় পেশাদার, চিকিৎসক, নার্স, ব্যাঙ্কার, আইনজীবী, বিজ্ঞানী, অধ্যাপক এবং আমাদের কঠোর পরিশ্রমী শ্রমজীবী মানুষেরা। ভারতীয় প্রযুক্তি শিল্প ও প্রযুক্তিবিদদের কথা কে ভুলতে পারেন? এরা দশকের পর দশক ধরে এগিয়ে চলার দিশা দেখিয়েছেন। ভারত মেধাশক্তির উৎস-স্থল। ভারত সর্বদাই অবদান রাখতে আগ্রহী, সর্বদাই অভিজ্ঞতা ও শিক্ষা গ্রহণে আগ্রহী। তাই, এখানে সাযুজ্য ও সামঞ্জস্য রয়েছে, যা সকলের কাছেই অত্যন্ত লাভজনক। বন্ধুগণ, দ্বিতীয় বিষয়টি হ’ল, সংস্কার ও পুনরুজ্জীবনের ক্ষেত্রে ভারতের সক্ষমতা। ভারতীয়রা আক্ষরিক অর্থেই সংস্কারক! ইতিহাসে উল্লেখ রয়েছে, ভারত প্রতিটি চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেছে, তা সে সামাজিক বা অর্থনৈতিক যাই হোক না কেন। ভারত এই কাজ করেছে প্রাণশক্তি নিয়ে। এমনকি, সংস্কার ও পুনরুজ্জীবনের ক্ষেত্রে এই প্রাণশক্তির প্রবাহ আজও অব্যাহত রয়েছে। বন্ধুগণ, ভারত বিশ্ব মহামারীর বিরুদ্ধে কঠিন লড়াই চালাছে। এই লড়াইয়ে মানুষের স্বাস্থ্যের ওপর যেমন গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে, তেমনই আমরা আর্থিক স্বাস্থ্যের ওপর সমান অগ্রাধিকার দিচ্ছি। ভারত যখন পুনরুজ্জীবনের কথা বলে, তখন পুনরুজ্জীবনের সঙ্গে অনুভূতি ও আবেগ, করুণার মতো বিষয়গুলি যুক্ত থাকে। ভারত এমন পুনরুজ্জীবনের পক্ষে সওয়াল করে, যা হবে সুস্থায়ী – পরিবেশগত ও আর্থিক উভয় দিক থেকেই। ভারতে আমরা সংস্কৃতির সঙ্গে নিবিড়ভাবে জড়িত। এখানে মাতৃস্বরূপা প্রকৃতি প্রত্যেকের কাছেই পূজিত হন। ভারতে একথা বিশ্বাস করা হয় যে, এই গ্রহ আমাদের মায়ের মতো এবং আমরা তার সন্তানসন্ততি। বন্ধুগণ, ভারত গত ৬ বছরে সার্বিক আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকরণ, আবাসন ও পরিকাঠামো নির্মাণ, সহজে ব্যবসা-বাণিজ্যের অনুকূল পরিবেশ, জিএসটি সহ কর ক্ষেত্রে সাহসী সংস্কার এবং বিশ্বের স্বাস্থ্য বিমা উদ্যোগ আয়ুষ্মান ভারত কর্মসূচি চালু করার ক্ষেত্রে লক্ষ্যণীয় অগ্রগতি করেছে। এই সাফল্যগুলি ভবিষ্যৎ উন্নয়নমূলক উদ্যোগগুলির ভিত্তি সুনিশ্চিত করেছে। বন্ধুগণ, ভারতীয়দের মনে সাফল্য অর্জনের সেই প্রাণশক্তি রয়েছে, যা সচরাচর অসম্ভব বলে বিশ্বাস করা হয়। এ বিষয়ে কোনও সন্দেহের অবকাশ নেই যে, ভারতে আমরা আর্থিক পুনরুজ্জীবনের ক্ষেত্রে আমরা ইতিমধ্যে গ্রিন-শুটস বা সহজে এগিয়ে চলার মসৃন পথ দেখতে পাচ্ছি। মহামারীর এই সময়ে আমরা নাগরিকদের ত্রাণ সাহায্য দিয়েছি। একই সঙ্গে, সুদূরপ্রসারী প্রভাবদায়ী কাঠামোগত সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছি। আমরা অর্থনীতিতে আরও বেশি উৎপাদনশীল বিনিয়োগ-বান্ধব ও প্রতিযোগিতাসম্পন্ন করে তুলেছি। আমাদের ত্রাণ প্যাকেজগুলির মধ্যে বিচক্ষণতার পরিচয় রয়েছে এবং সবচেয়ে দরিদ্রদের সহায়তার জন্যই ত্রাণ প্যাকেজগুলিকে সুনির্দিষ্ট করা হয়েছে। প্রযুক্তির আশীর্বাদে প্রতিটি টাকা সুফলভোগীদের কাছে সরাসরি পৌঁছে গেছে। এই ত্রাণ সহায়তার মধ্যে রয়েছে, বিনামূল্যে রান্নার গ্যাস সরবরাহ, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে অর্থ জমা দেওয়া, লক্ষ লক্ষ মানুষের জন্য নিখরচায় খাদ্য সংস্থান প্রভৃতি। যখন আমরা লকডাউন থেকে আনলক পর্যায়ে প্রবেশ করেছি, তখন আমরা বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ সরকার-জনগণ অংশীদারিত্ব কর্মসূচি গ্রহণ করেছি। উদ্দেশ্য লক্ষ লক্ষ শ্রমজীবী মানুষকে কর্মসংস্থানের সুবিধা দেওয়া। এই উদ্যোগ না কেবল গ্রামীণ অর্থনীতির পুনরুজ্জীবনে সহায়ক হবে, সেই সঙ্গে গ্রামাঞ্চলে স্থায়ী পরিকাঠামো গড়ে তুলতেও বড় ভূমিকা নেবে। বন্ধুগণ, ভারত বিশ্বের অন্যতম উদার অর্থনীতির একটি। আমরা ভারতে বিশ্বের অগ্রণী সংস্থাগুলির জন্য লাল কার্পেট পেতে স্বাগত জানানোর অপেক্ষায় রয়েছি। খুব কম দেশই এ ধরনের সুবিধা দিয়ে থাকে, যাদের মধ্যে ভারত একটি। ভারতে বিভিন্ন উদীয়মান ক্ষেত্রে অগণিত সুযোগ-সুবিধা ও বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। কৃষি ক্ষেত্রে আমাদের সংস্কারমূলক উদ্যোগগুলি হিমঘর ও কৃষিজ পণ্য পরিবহণের ক্ষেত্রে বিনিয়োগকে আকর্ষণীয় করে তোলা হয়েছে। আমরা লগ্নিকারীদের জন্য সরাসরি বিনিয়োগের দরজা খুলে দিয়েছি, যাতে আমাদের কৃষকদের কঠোর পরিশ্রম বিফলে না যায়। বন্ধুগণ, আমরা ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প ক্ষেত্রেও একাধিক সংস্কার করেছি। বিকাশশীল ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প ক্ষেত্র বৃহৎ শিল্প সংস্থাগুলির পরিপূরক। ভারতের প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রেও বিনিয়োগের বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ নীতিতে উদারীকরণের সঙ্গে সঙ্গে বিশ্বের অন্যতম সৈন্য বাহিনী এখানে এসে বিনিয়োগ এবং প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম উৎপাদনের জন্য আমন্ত্রণ জানাচ্ছে। মহাকাশ ক্ষেত্রেও এখন বেসরকারি বিনিয়োগের অনেক সুযোগ-সুবিধা তৈরি হয়েছে। এ ধরনের উদ্যোগ গ্রহণের উদ্দেশ্যই হ’ল মানুষের বৃহত্তর স্বার্থে মহাকাশ প্রযুক্তির বাণিজ্যিক ব্যবহারে সুযোগ করে দেওয়া। ভারতের প্রযুক্তি ও স্টার্ট আপ ক্ষেত্র অত্যন্ত উজ্জ্বল ও সম্ভাবনাময়। ভারতে ডিজিটাল বিষয়ে অভিজ্ঞ লক্ষ লক্ষ মানুষের বাজার রয়েছে। এখানে উচ্চাকাঙ্খী মানুষ রয়েছেন। তাই, আপনারা কল্পনা করুন, এই শ্রেণীর মানুষের জন্য আপনারা কি ধরনের পণ্য উৎপাদন করতে পারেন। বন্ধুগণ, এই মহামারী আরও একবার দেখিয়ে দিয়েছে, ভারতের ওষুধ নির্মাণ শিল্প না কেবল ভারতের জন্য বরং সমগ্র বিশ্বের কাছেই বড় সম্পদ। ভারতের ওষুধ শিল্প উন্নয়নশীল দেশগুলিতে ওষুধপত্রের দাম কম রাখার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। সারা বিশ্বে শিশুদের জন্য যে পরিমাণ টিকার প্রয়োজন হয়, তার দুই-তৃতীয়াংশই ভারত যোগান দিয়ে থাকে। আজও আমাদের সংস্থাগুলি কোভিড-১৯ টিকা উদ্ভাবন ও তার উৎপাদনের জন্য আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টাগুলিতে সক্রিয়ভাবে যুক্ত রয়েছে। আমি নিশ্চিত যে, কোভিড-১৯ টিকা উদ্ভাবনের পর তার উৎপাদনের ক্ষেত্রেও ভারত অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে। বন্ধুগণ, ১৩০ কোটি ভারতীয় আত্মনির্ভর ভারত গঠনের আন্তরিক আহ্বান জানিয়েছেন। এই ভারত এক আত্মনির্ভর ভারত। আত্মনির্ভর ভারতে বিশ্ব সরবরাহ-শৃঙ্খলের সঙ্গে দেশীয় উৎপাদন ও ব্যবহারের বিষয়টিকেও সামিল করা হয়েছে। তাই, আত্মনির্ভর ভারত কোনোভাবেই আত্ম-কেন্দ্রিক বা নিজের গন্ডীতে সীমাবদ্ধ নয়। প্রকৃতপক্ষে আত্মনির্ভর ভারত হ’ল স্বনির্ভর হয়ে ওঠা ও নিজের চাহিদা নিজেদের দিক থেকেই মেটানোর এক পরিকল্পনা। অবশ্য, আমরা কর্মদক্ষতা, সমতা ও নমনীয়তার লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় নীতি গ্রহণের বিষয়গুলি জারি রাখবো। বন্ধুগণ, আমি অত্যন্ত আনন্দিত যে, আজকের এই অনুষ্ঠানের সঙ্গে সঙ্গেই পন্ডিত রবিশঙ্করের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন করা হচ্ছে। পন্ডিত রবিশঙ্কর ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের সুরধ্বনিকে বিশ্বের সামনে তুলে ধরেছেন। আপনারা অবশ্যই লক্ষ্য করেছেন ‘নমস্কার’ কিভাবে শুভেচ্ছার নিদর্শন হিসাবে সমগ্র বিশ্ব সাদরে গ্রহণ করেছে। মহামারীর সময়ে সারা বিশ্বে যোগচর্চা, আয়ুর্বেদ ও চিরাচরিত চিকিৎসা-পদ্ধতির ব্যবহার লক্ষ্য করা গেছে। ভারতের প্রাচীন সংস্কৃতি, ভারতের সর্বজনীনতা ও শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের আদর্শগুলিই আমাদের মূল শক্তি। বন্ধুগণ, বিশ্বের কল্যাণ ও সমৃদ্ধিতে তার কর্তব্যের প্রতি সবসময়ে প্রস্তুত রয়েছে। এই ভারত সংস্কারের ভারত, কার্যসম্পাদনের ভারত, রূপান্তরে আগ্রহী ভারত। এই ভারত এমন এক ভারত, যা আর্থিক ক্ষেত্রে নতুন নতুন সুযোগ-সুবিধাকে সকলের নাগালে এনে দেয়। এই ভারত এমন এক ভারত, যা মানব-কেন্দ্রিক এবং উন্নয়নের লক্ষ্যে সার্বিক পদক্ষেপগুলিকে সাদরে গ্রহণ করে। ভারত আপনাদের সকলের অপেক্ষায় রয়েছে নমস্কার, আপনাদের অসংখ্য ধন্যবাদ। CG/BD/SB
pib-298399
c4d04a85f6c83a44352f11d0743bd11d21f155f2f11c4224b50d0117680899a6_2
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর আচার্য মহামন্ডলেশ্বর পূজ্য স্বামী অবধেশানন্দ গিরিজির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর টেলিফোনে কথা দুটি শাহী স্নানের পর কুম্ভে নিয়ম রক্ষার জন্য সব রীতি পালনের অনুরোধ সাধুদের স্বাস্থ্য সম্পর্কে খোঁজ নতুনদিল্লি, ১৭ই এপ্রিল, ২০২১ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী টেলিফোনে আচার্য মহামন্ডলেশ্বর পূজ্য স্বামী অবধেশানন্দ গিরিজির সঙ্গে কথা বলেছেন। তিনি সকল সাধুদের শারীরিক অবস্থার বিষয়ে খোঁজ নেন। প্রশাসনের সঙ্গে পূর্ণ সহযোগিতার জন্য তিনি সাধু সমাজকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। দুটি শাহী স্নান হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী অনুরোধ করেছেন, এখন কুম্ভ মেলায় নিয়মরক্ষার্থে রীতিনীতি পালন করা হোক। এর ফলে মহামারীর বিরুদ্ধে লড়াই জোরদার হবে। প্রধানমন্ত্রীর অনুরোধকে সম্মান জানিয়ে আচার্য মহামন্ডলেশ্বর পূজ্য স্বামী অবধেশানন্দ গিরিজি ভক্তদের বলেছেন, তাঁরা যাতে বিপুল সংখ্যায় স্নান করতে না আসেন এবং কোভিড সংক্রান্ত আচরণবিধি যথাযথভাবে মেনে চলেন । CG/CB/ (
pib-298403
071e7a2e2fe51fe304237766d01c71c9969a11e9611d46fed5003a72d8fc3bcf_2
ben
স্বাস্থ্যওপরিবারকল্যাণমন্ত্রক স্বাস্থ্য মন্ত্রকের ফ্ল্যাগশিপ ‘ই-সঞ্জিবনী’ পরিষেবায় রেকর্ড ৩ কোটি টেলি-পরামর্শ নয়াদিল্লি, ২৫ মার্চ, ২০২২ ভারত ই-স্বাস্থ্য পরিষেবা ক্ষেত্রে একটি অনন্য মাইলফলক স্পর্শ করেছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের ই-সঞ্জিবনী টেলিমেডিসিন পরিষেবায় ৩ কোটিরও বেশি টেলিপরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এমনকি, একদিনেই ১ লক্ষ ৭০ হাজার পরামর্শ দিয়ে এক নতুন রেকর্ড তৈরি হয়েছে। কয়েকটি রাজ্যে ই-সঞ্জিবনী পরিষেবা সারা সপ্তাহ ধরে পাওয়া যায়। আবার কয়েকটি রাজ্যে এই পরিষেবা দিবারাত্রি মেলে। কোভিড-১৯ এর সময় টেলিমেডিসিন পরিষেবা গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে। পক্ষান্তরে, হাসপাতালগুলিতে পরিষেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে বোঝা কমেছে। শুধু তাই নয়, প্রত্যন্ত ও দূরবর্তী অঞ্চলের রোগীদের কাছে চিকিৎসকরা ডিজিটাল পদ্ধতিতে প্রয়োজনীয় পরামর্শ পৌঁছে দিয়েছে। গুণগতমানের চিকিৎসা পরিষেবা প্রদানে ই-সঞ্জিবনী টেলিমেডিসিন পরিষেবা শহর ও গ্রামাঞ্চলের মধ্যে বৈষম্য দূর করেছে। ই-সঞ্জিবনী এ ধরনের প্রথম পরিষেবা যার দ্বিতীয় কোন বিকল্প নেই। দুটি পদ্ধতিতে ই-সঞ্জিবনী পরিষেবা দেওয়া হয়। এর একটি হ’ল, ই-সঞ্জিবনী আয়ুষ্মান ভারত – স্বাস্থ্য ও রোগী কল্যাণ কেন্দ্র। দ্বিতীয়টি হ’ল, ই-সঞ্জিবনী ওপিডি। ই-সঞ্জিবনী আয়ুষ্মান ভারত – স্বাস্থ্য ও রোগী কল্যাণ পোর্টালের মাধ্যমে ২ কোটি ২৬ লক্ষ ৭২ হাজারেরও বেশি সুফলভোগী পরিষেবা নিয়েছেন। অন্যদিকে, ই-সঞ্জিবনী ওপিডি ব্যবস্থায় সুফলভোগীর সংখ্যা ৭৩ লক্ষ ৭৭ হাজারেরও বেশি। জাতীয় টেলিমেডিসিন পরিষেবায় সুফলভোগীদের প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিতে ১ লক্ষেরও বেশি চিকিৎসক যুক্ত হয়েছেন। ই-সঞ্জিবনী আয়ুষ্মান ভারত স্বাস্থ্য ও রোগী কল্যাণ কেন্দ্রের মাধ্যমে পরিষেবার সংখ্যা ক্রমশ বৃদ্ধি পাবার বিষয়টি থেকে এই ইঙ্গিত মেলে যে, গ্রাম-ভারত ডিজিটাল স্বাস্থ্য প্রযুক্তির সুবিধা গ্রহণ করছেন। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের জাতীয় টেলিমেডিসিন পরিষেবায় সাফল্যের বিষয়টি উপলব্ধি করে প্রতিরক্ষা মন্ত্রকও ‘সেহত ওপিডি’ পরিষেবা শুরু করেছে। প্রতিরক্ষা কর্মীদের টেলিমেডিসিন পরিষেবা দিতে ‘সেহত ওপিডি’ নামে একটি পোর্টালও চালু হয়েছে। শীঘ্রই ‘সেহত ওপিডি’ ব্যবস্থায় প্রাক্তন সেনাকর্মীদের স্বেচ্ছামূলক স্বাস্থ্য কর্মসূচিকেও সামিল করা হবে। জাতীয় এইডস্ নিয়ন্ত্রণ সংগঠন এবং অ্যালায়েন্স ইন্ডিয়া এইচআইভি/এডস্ আক্রান্ত রোগীদের সুবিধার্থে জাতীয় স্তরে একটি টেলিমেডিসিন প্ল্যাটফর্ম ‘ই-এইচআইভি কেয়ার’ শুরু করার লক্ষ্যে কাজ করছে। ই-সঞ্জিবনী ব্যবস্থা যে পদ্ধতিতে পরিচালিত হয়, ঠিক অনুরূপভাবে ই-এইচআইভি কেয়ার পরিষেবা দেওয়া হবে। দেশে ই-সঞ্জিবনী ব্যবস্থায় পরিষেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে তালিকায় প্রথম ১০টি রাজ্যের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গও রয়েছে। মন্ত্রকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, পশ্চিমবঙ্গে স্বাস্থ্য ও রোগী কল্যাণ তথা ই-সঞ্জিবনী ওপিডি-র সংখ্যা ২৯ লক্ষ ৮৭ হাজার ৩৮৬। এর মধ্যে ই-সঞ্জিবনী আয়ুষ্মান ভারত রোগী কল্যাণ কেন্দ্রের সংখ্যা ২৯ লক্ষ ৭৭ হাজার ৭৭৪ এবং ই-সঞ্জিবনী ওপিডি’র সংখ্যা ৯ হাজার ৬১২। CG/BD/SB (Visitor Counter : 129
pib-298406
5667dd5c0a3e23191b4629811beb5647a86d7b799e52138e2f715682a870d53b_2
ben
কর্মী, জন-অভিযোগএবংপেনশনমন্ত্রক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ডাঃ জিতেন্দ্র সিং জানিয়েছেন, ক্রমবর্ধমান কোভিড আক্রান্তের প্রেক্ষিতে গর্ভবতী মহিলা কর্মচারী ও দিব্যাঙ্গ কর্মীদের অফিস হাজিরা থেকে ছাড় দেওয়া হয়েছে নতুন দিল্লি, ৯ জানুয়ারি, ২০২২ মহামারীর তৃতীয় ঢেউয়ের প্রেক্ষিতে কর্মচারী ও প্রশিক্ষণ দপ্তরের জারি করা নীতি-নির্দেশিকা সম্পর্কে জানাতে গিয়ে কেন্দ্রীয় কর্মচারী, গণঅভিযোগ ও পেনশন বিষয়ক মন্ত্রী ডাঃ জিতেন্দ্র সিং বলেছেন, গর্ভবতী মহিলা কর্মচারী ও দিব্যাঙ্গ কর্মীদের অফিস হাজিরা থেকে ছাড় দেওয়া হয়েছে। অবশ্য, এই কর্মীরা বাড়ি থেকেই অফিসের কাজ করবেন। কনটেইনমেন্ট জোনে থাকা সমস্ত আধিকারিক ও কর্মীদেরকেও কনটেইনমেন্ট জোনের সময়সীমা শেষ না হওয়া পর্যন্ত কার্যালয়ে হাজিরা থেকে ছাড় দেওয়া হয়েছে। মন্ত্রী আরও জানান, অবর সচিব পদের নিম্নতন কর্মীদের কার্যালয়ে উপস্থিতির হার ৫০ শতাংশে সীমিত করা হয়েছে। বাকি ৫০ শতাংশ কর্মী বাড়ি থেকেই কাজ করবেন। সংশ্লিষ্ট সমস্ত দপ্তরের পক্ষ থেকে এই মর্মে রোস্টার জারি করা হবে। তিনি আরও জানান, যে সমস্ত আধিকারিক ও কর্মীরা অফিসে উপস্থিতির পরিবর্তে বাড়ি থেকে কাজ করছেন, তারা টেলিফোন ও অন্যান্য ইলেক্ট্রনিক উপকরণের মাধ্যমে সর্বদাই কার্যালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ রাখবেন। কার্যালয়ে কর্মীদের ভীড় এড়াতে আধিকারিক ও কর্মীরা পৃথক পৃথক সময়ে অফিসে আসবেন এবং একই ভাবে দিনের শেষে অফিস ত্যাগ করবেন। দপ্তরের পক্ষ থেকে যাবতীয় কোভিড আদর্শ আচরণ কঠোর ভাবে মেনে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে সামাজিক দূরত্ববিধি মেনে চলার কথাও বলা হয়েছে। ডাঃ সিং আরও জানান, দপ্তরের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যেই যে নীতি-নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে তা আগামী ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত কার্যকর থাকবে। অবশ্য, পরিস্থিতির গুরুত্বের প্রেক্ষিতে নির্দিষ্ট সময় অন্তর এই নীতি-নির্দেশিকা পর্যালোচনা করা হবে। CG/BD/AS/ (Visitor Counter : 157
pib-298407
f9d7d436a68e564ff9f5910e752cf5da43bd3a2199e41ba4b79fa65c3dcb95c4_4
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর পুরুষদের ৩০০০ মিটার স্টিপলচেজ-এ সোনা জয়ের জন্য অবিনাশ সাবলে-কে অভিনন্দন প্রধানমন্ত্রীর নয়াদিল্লি, ১ অক্টোবর, ২০২৩ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী চিনের হ্যাংঝাউ-তে এশিয়ান গেমসে পুরুষদের ৩০০০ মিটার স্টিপলচেজ প্রতিযোগিতায় সোনা জয়ের জন্য অবিনাশ সাবলে-কে অভিনন্দন জানিয়েছেন। এক্স পোস্টে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন : “একটি অনন্যসাধারণ জয় ভারতকে আবার গর্বিত করল! অপ্রতিরোধ্য @avinash৩০০০ মিটার-কে পুরুষদের ৩০০০ মিটার স্টিপলচেজ ইভেন্টে সোনা জয়ের জন্য আমি অভিনন্দন জানাচ্ছি। তাঁর আরও সাফল্য কামনা করে শুভেচ্ছা জানাই।” (PG/MP/DM
pib-298411
be6393b50e1606ca616a40e1a58f509cb66d5fc5ca8eda83b039ccb994f037e7
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর পণ্ডিত যশরাজ কালচারাল ফাউন্ডেশনের সূচনা অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ সঙ্গীত এমন একটি মাধ্যম যা আমাদের জাগতিক কর্তব্য সম্পর্কে সচেতন এবং আমাদের জাগতিক যোগসূত্র থেকে মুক্তি দিতে সাহায্য করে যোগ দিবসের অভিজ্ঞতায় এটা স্পষ্ট হয়েছে যে সমগ্র বিশ্ব ভারতীয় ঐতিহ্য থেকে লাভবান হয়েছে এবং মানুষের মনের গভীরতাকে নাড়া দেওয়ার ক্ষমতা ভারতীয় সঙ্গীতের রয়েছে বিশ্বের প্রতিটি ব্যক্তির ভারতীয় সঙ্গীত সম্পর্কে জানার, শেখার এবং তা থেকে উপকার পাওয়ার অধিকার রয়েছে; তাই এটা দেখার দায়িত্বও আমাদের বর্তমান সময়ে যখন প্রযুক্তির প্রভাব সর্বব্যাপী, তখন সঙ্গীতের ক্ষেত্রেও প্রযুক্তি ও তথ্য প্রযুক্তির বিপ্লব হওয়া উচিত আজ আমরা কাশীর মতো শিল্প ও সংস্কৃতি চর্চার কেন্দ্রগুলির পুনরুজ্জীবন করছি নতুন দিল্লি, ২৮ জানুয়ারি, ২০২২ ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের প্রবাদপ্রতীম ব্যক্তিত্ব পণ্ডিত যশরাজ জয়ন্তীতে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী তাঁর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়েছেন। পণ্ডিত যশরাজের সঙ্গীতের চিরন্তন শক্তির মূর্ত রূপের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী মহান এই ঐতিহ্যকে প্রাণবন্ত করে রাখার জন্য দুর্গা যশরাজ এবং পণ্ডিত শারাঙ্গ দেবের প্রয়াসের প্রশংসা করেন। শ্রী মোদী ভিডিও কনফারেন্সে পণ্ডিত যশরাজ কালচারাল ফাউন্ডেশনের সূচনা অনুষ্ঠানের ভাষণ দিচ্ছিলেন। প্রধানমন্ত্রী ভারতীয় সঙ্গীতের পরম্পরায় মহান মুণীঋষিদের গভীর জ্ঞানের কথা উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, মহাজাগতিক শক্তি অনুভব করার এবং মহাবিশ্বের স্বাভাবিক প্রবাহে সঙ্গীতকে উপলব্ধি করার ক্ষমতাই ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের ঐতিহ্যকে ব্যতিক্রমী করে তুলেছে। সঙ্গীত এমন একটি মাধ্যম যা আমাদের জাগতিক কর্তব্য সম্পর্কে সচেতন করে এবং আমাদের জাগতিক যোগসূত্র থেকে মুক্তি দিতে সাহায্য করে বলে, প্রধানমন্ত্রী অভিমত প্রকাশ করেন। ভারতের শিল্প ও সংস্কৃতির সমৃদ্ধ ঐতিহ্যকে সংরক্ষণ করে রাখার জন্য প্রধানমন্ত্রী পণ্ডিত যশরাজ কালচারাল ফাউন্ডেশনের প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন। প্রযুক্তির এই যুগে তিনি দুটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের উপর অগ্রাধিকার দেওয়ার জন্য এই ফাউন্ডেশনের প্রতি আহ্বান জানান। তিনি বলেন, বিশ্বায়নের এই যুগে ভারতীয় সঙ্গীতের নিজস্ব পরিচিতি গড়ে তোলা প্রয়োজন। তাই এসম্পর্কে প্রধানমন্ত্রীর অভিমত যোগ দিবসের অভিজ্ঞতায় এটা স্পষ্ট হয়েছে যে, সমগ্র বিশ্ব ভারতীয় ঐতিহ্য থেকে লাভবান হয়েছে এবং মানুষের মনের গভীরতাকে নাড়া দেওয়ার ক্ষমতাও ভারতীয় সঙ্গীতের রয়েছে। তিনি আরও বলেন, বিশ্বের প্রতিটি ব্যক্তির ভারতীয় সঙ্গীত সম্পর্কে জানার, শেখার এবং তা থেকে উপকার পাওয়ার অধিকার আছে। তাই এটা দেখার দায়িত্বও আমাদের। প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, বর্তমান সময়ে যখন প্রযুক্তির প্রভাব সর্বব্যাপী, তখন সঙ্গীতের ক্ষেত্রেও প্রযুক্তি ও তথ্য প্রযুক্তির বিপ্লব হওয়া উচিত। এপ্রসঙ্গে তিনি ভারতীয় সঙ্গীতের বাদ্যযন্ত্র ও ঐতিহ্যের উপর ভিত্তি করে স্বতন্ত্র স্টার্টআপ গড়ে তোলার আহ্বান জানান। কাশীর মতো শিল্প ও সংস্কৃতি চর্চার কেন্দ্রগুলির পুনরুজ্জীবনে সম্প্রতি যেসমস্ত প্রয়াস নেওয়া হয়েছে তার কথাও প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, পরিবেশ সংরক্ষণে বিশ্বাস এবং প্রকৃতির প্রতি ভালোবাসার মাধ্যমে ভারত সমগ্র বিশ্বকে নিরাপদ ভবিষ্যতের পথ দেখিয়েছে। তাই ভারতের ঐতিহ্যের সঙ্গে উন্নয়নের যাত্রা পথে ‘সবকা প্রয়াস’ অন্তর্ভুক্ত হওয়া প্রয়োজন বলেও শ্রী মোদী অভিমত প্রকাশ করেন। CG/BD/SKD/ (
pib-298417
ce31cd8a944d1b0967ef48004104314ed1ad0dbea2c618bd40dd144b54ba4337_2
ben
মন্ত্রিসভারঅর্থনৈতিকবিষয়সংক্রান্তকমিটি প্রাথমিক কৃষি ঋণ সহায়তাদান সমিতিগুলিকে কম্পিউটার-ভিত্তিক ও কম্পিউটারচালিত করে তোলার প্রস্তাবে সম্মতি কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত কমিটির বর্তমানে চালু ৬৩ হাজার প্যাক্স-কে মোট ২,৫১৬ কোটি টাকা ব্যয়ে কম্পিউটারচালিত করে তোলা হবে এই ব্যবস্থায় উপকৃত হবেন ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক চাষি সহ দেশের ১৩ কোটি কৃষক পরিবার প্যাক্স-এর কাজে কম্পিউটার ব্যবস্থা চালু হলে সেগুলির কাজকর্মে দক্ষতা বৃদ্ধির পাশাপাশি বিশ্বাসযোগ্যতার প্রসার ঘটবে এবং পঞ্চায়েত পর্যায়ে পরিষেবা প্রদানের ক্ষেত্রে তা একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করা হবে সবক’টি প্যাক্স-কে এক অভিন্ন সফটওয়্যার ব্যবস্থায় যুক্ত করা হবে যার ফলে সাইবার নিরাপত্তা, বর্তমান নথিপত্রগুলিকে ডিজিটাল করে তোলা, রক্ষণাবেক্ষণ ও প্রশিক্ষণ ব্যবস্থারও প্রসার ঘটবে নয়াদিল্লি, ২৯ জুন, ২০২২ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত কমিটির বৈঠকে আজ প্রাথমিক কৃষি ঋণ সহায়তাদান সমিতিগুলির কাজকর্মকে কম্পিউটারচালিত করে তোলার প্রস্তাবে অনুমোদন দেওয়া হয়। এর ফলে প্যাক্স-এর কাজকর্মে স্বচ্ছতা বজায় রাখার পাশাপাশি দায়বদ্ধতাকেও নিশ্চিত করা যাবে। এছাড়াও, বাণিজ্যিক প্রচেষ্টার বৈচিত্র্যকরণের ক্ষেত্রেও প্যাক্স এক বিশেষ সুবিধাজনক অবস্থায় পৌঁছে যাবে। বিভিন্ন কাজ ও পরিষেবার দায়িত্ব গ্রহণের ক্ষেত্রেও প্যাক্স-এর কাজের পরিধিও সেইসঙ্গে আরও বৃদ্ধি পাবে। আগামী পাঁচ বছর ধরে প্রায় ৬৩ হাজার কৃষি ঋণ সহায়তাদান সমিতিকে পুরোপুরি কম্পিউটার-ভিত্তিক করে গড়ে তোলা যাবে। সমগ্র প্রকল্পটির জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ২,৫১৬ কোটি টাকা। এর মধ্যে কেন্দ্রীয় সরকারের অংশীদারিত্ব থাকবে ১,৫২৮ কোটি টাকা। দেশে স্বল্প মেয়াদে সমবায় ঋণদানের ক্ষেত্রে ত্রিস্তর-বিশিষ্ট ব্যবস্থার নীচের সারির দিকেই রয়েছে প্যাক্স। বর্তমানে ১৩ কোটি কৃষকের নাম এর সদস্য হিসেবে নথিভুক্ত রয়েছে। দেশের অর্থনীতির বিকাশ ও প্রসারে প্যাক্স-এর গুরুত্ব অপরিসীম। ত্রিস্তরীয় ব্যবস্থার অন্য দুটি স্তরে রয়েছে রাজ্য সমবায় ব্যাঙ্ক এবং জেলা কেন্দ্রীয় সমবায় ব্যাঙ্ক। নাবার্ড-এর উদ্যোগে এই দু’ধরনের ব্যাঙ্কের কাজকর্ম ইতিমধ্যেই পুরোপুরি কম্পিউটার-ভিত্তিক ও কম্পিউটারচালিত করে তোলা হয়েছে। কিন্তু অধিকাংশ প্যাক্স যেহেতু এখনও কম্পিউটারচালিত নয় সেজন্য সেগুলির কাজকর্মে আস্থা ও দক্ষতারও কিছু ঘাটতি রয়েছে। তবে, কয়েকটি রাজ্যে কিছু কিছু প্যাক্স আংশিকভাবে কম্পিউটারচালিত করে তোলা হয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র তথা সমবায় মন্ত্রী শ্রী অমিত শাহ-এর সম্মতিক্রমে দেশের সবক’টি প্যাক্স-কে কম্পিউটার ব্যবস্থায় একটি অভিন্ন প্ল্যাটফর্মে নিয়ে আসার প্রস্তাব করা হয়। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, প্যাক্সগুলি কম্পিউটারচালিত হলে কৃষকদের অর্থনৈতিক অন্তর্ভুক্তি ও পরিষেবার সুযোগ সম্প্রসারণ ছাড়াও সার, বীজ সহ বিভিন্ন কৃষি উপকরণ যোগানের কাজও ত্বরান্বিত হবে। কম্পিউটার ব্যবস্থায় কৃষকদের ঋণদানের ব্যবস্থা যেমন একদিকে দ্রুততার সঙ্গে সম্পন্ন হবে, অন্যদিকে তেমনই কোনও কোনও ক্ষেত্রে পরিকাঠামো খাতে ব্যয়ও অনেকাংশে হ্রাস পাবে। প্যাক্সগুলির আধুনিকীকরণের সুবাদে সবক’টি প্যাক্স এক অভিন্ন সফটওয়্যার ব্যবহারের সুযোগ পাবে এবং সাইবার নিরাপত্তা পরিকাঠামোকেও আরও জোরদার করে তোলা যাবে। প্যাক্স-এর রক্ষণাবেক্ষণ তথা প্রশিক্ষণ ব্যবস্থার প্রসার ঘটার পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট নথিপত্রকে ডিজিটাল ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত করা যাবে। (PG/SKD/DM
pib-298419
2fd336fdacf9e4690324e007d28a5a4410b785f2b26de59c82bc6960c6007e75_2
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর প্রধানমন্ত্রী গম সরবরাহ, মজুত ও রপ্তানী সংক্রান্ত বিষয়ে একটি পর্যালোচনা বৈঠকে পৌরোহিত্য করেছেন নয়াদিল্লী, ৫ মে, ২০২২ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী গম সরবরাহ, মজুত ও রপ্তানী সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে একটি পর্যালোচনা বৈঠকে পৌরোহিত্য করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর কাছে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হয়। মার্চ, এপ্রিল মাসে তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ায় কৃষিকাজে কি প্রভাব পড়েছে সে বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীকে বিস্তারিতভাবে জানানো হয়েছে। বৈঠকে গম সংগ্রহ এবং রপ্তানীর বিষয়টি পর্যালোচনা করা হয়। ভারতের কৃষি পণ্যের চাহিদা ক্রমশ বাড়ছে। এই প্রেক্ষিতে সব ধরণের নিয়ম মেনে ফসলের গুণমান বজায় রাখতে প্রধানমন্ত্রী প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন। এর মধ্য দিয়ে খাদ্যশস্য সহ অন্যান্য কৃষি পণ্যের নিশ্চিত উৎস হিসেবে ভারত নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবে। শ্রী মোদী কৃষকদের সর্বোচ্চ সহযোগিতা নিশ্চিত করতে বৈঠকে উপস্থিত আধিকারিকদের নির্দেশ দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীকে কৃষকদের পক্ষে সুবিধাজনক বর্তমান বাজার দরের সম্পর্কে জানানো হয়। বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর প্রধান সচিব ও উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্যরা ছাড়াও ক্যাবিনেট সচিব, খাদ্য ও গণবন্টন দপ্তর এবং কৃষি মন্ত্রকের সচিবরা উপস্থিত ছিলেন। CG/CB/NS (
pib-298420
e1bb34425adad870610145cb6dc10315f2d387fa8b525c0ce067a5b2009e5afe
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর মধ্যপ্রদেশ রোজগার মেলায় প্রধানমন্ত্রীর ভিডিও বার্তা নয়াদিল্লি, ২১ অগাস্ট, ২০২৩ নমস্কার, আজ এই ঐতিহাসিক পর্বে আপনারা সকলে নিজেদের যুক্ত করেছেন শিক্ষণের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের সঙ্গে। এ বছর আমি লালকেল্লার প্রাকার থেকে বিস্তারিতভাবে বলেছি যে, কিভাবে জাতীয় চরিত্র দেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। আপনাদের সকলের দায়িত্ব ভারতের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে বদলে দেওয়া, আধুনিক করে তোলা এবং তাদের একটি নতুন দিশা-নির্দেশ দেওয়া। আমি শুভেচ্ছা জানাই, ৫ হাজার ৫০০-রও বেশি শিক্ষককে, যাঁরা মধ্যপ্রদেশের প্রাথমিক স্কুলে নিয়োগপত্র পেয়েছেন। আমাকে বলা হয়েছে যে, গত তিন বছরে মধ্যপ্রদেশে ৫০ হাজার শিক্ষক নিয়োগ করা হয়েছে। আমি সেজন্য রাজ্য সরকারকে অভিনন্দন জানাই। বন্ধুগণ, আপনারা সকলে জাতীয় শিক্ষা নীতি রূপায়ণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে চলেছেন। জাতীয় শিক্ষা নীতি উন্নত ভারতের সংকল্প পূরণের লক্ষ্যে প্রভূত অবদান রাখছে। এতে চিরাচরিত জ্ঞানের পাশাপাশি, অত্যাধুনিক প্রযুক্তির উপরও সমান গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। প্রাথমিক শিক্ষার জন্য একটি নতুন পাঠ্যক্রমও রচনা করা হয়েছে। আরেকটি অভিনন্দনযোগ্য কাজ করা হয়েছে, সেটি হ’ল - মাতৃভাষায় শিক্ষাদান। যেসব ছাত্র ইংরাজি জানতেন না, তাঁদের প্রতি বড় অন্যায় করা হয়েছে, তাঁদের মাতৃভাষায় শিক্ষা না দিয়ে। এটি সামাজিক ন্যায়ের বিরোধী। এখন আমাদের সরকার সেই অন্যায়কে দূর করে দিয়েছে। এখন পাঠ্যক্রমে আঞ্চলিক ভাষায় লেখা বইয়ের উপর জোর দেওয়া হয়েছে। এতে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন ঘটবে। বন্ধুগণ, যখন ইতিবাচক মনোভাব, সৎ উদ্দেশ্য এবং সম্পূর্ণ নিষ্ঠা নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, তখন সম্পূর্ণ পরিবেশটি ইতিবাচক হয়ে ওঠে। ‘অমৃতকাল’ – এর প্রথম বছরে আমরা দুটি প্রধান খবর লাভ করেছি। সেটি হ’ল – দারিদ্র্য হ্রাস এবং দেশের সমৃদ্ধির বৃদ্ধি। নীতি আয়োগের রিপোর্ট অনুযায়ী, মাত্র ৫ বছরের মধ্যে ভারতে ১৩.৫ কোটি ভারতীয়কে দারিদ্র্যসীমার উপরে আনা সম্ভব হয়েছে। কয়েকদিন আগে আরও একটি রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে। সেই রিপোর্ট অনুযায়ী, এই বছর যত সংখ্যক আয়কর রিটার্ন জমা পড়েছে, তাতে একটি নতুন গুরুত্বপূর্ণ ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। গত ৯ বছরে মানুষের গড় আয় অনেক বেড়েছে। আইটিআর – এর পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০১৪ সালে গড় আয় ছিল প্রায় ৪ লক্ষ টাকা, সেটি ২০২৩ – এ বেড়ে হয়েছে ১৩ লক্ষ টাকা। ভারতে নিম্ন আয়ের গোষ্ঠী থেকে উচ্চ আয়ের গোষ্ঠীতে ওঠা মানুষের সংখ্যাও বেড়েছে। এই সংখ্যাগুলি উত্তেজনা বাড়ানোর পাশাপাশি এই আশ্বাসও দেয় যে, দেশের প্রতিটি ক্ষেত্রই শক্তিশালী হচ্ছে এবং অনেক নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হচ্ছে। বন্ধুগণ, আইটি রিটার্নের নতুন পরিসংখ্যান থেকে আরেকটি জিনিসও দেখার আছে। সেটি হ’ল – দেশের নাগরিকদের তাঁদের সরকারের উপর আস্থা ক্রমাগত বাড়ছে। এর ফলে, দেশের নাগরিকরা সততার সঙ্গে কর দিতে আরও বেশি সংখ্যায় এগিয়ে আসছেন। তাঁরা জানেন যে, তাঁদের দেওয়া করের প্রতিটি পয়সা দেশের উন্নয়নের কাজেই ব্যবহার করা হচ্ছে। এটা তাঁদের কাছে স্পষ্ট যে, ২০১৪’র আগে সারা বিশ্বে যে অর্থনীতি দশম স্থানে ছিল, তা আজ পঞ্চম স্থানে পৌঁছেছে। দেশের নাগরিকরা ২০১৪’র আগেকার কেলেঙ্কারি ও দুর্নীতির সময়কাল ভুলতে পারছেন না। গরিবদের প্রাপ্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হ’ত। তাঁদের কাছে অর্থ পৌঁছনোর আগেই লুঠ হয়ে যেত। আজ দরিদ্র মানুষের জন্য বরাদ্দ অর্থ সরাসরি পৌঁছচ্ছে তাঁদের অ্যাকাউন্টে। বন্ধুগণ, পদ্ধতিগত এই ত্রুটি সংশোধন করার ফলাফল এই যে, সরকার এখন আগের তুলনায় দরিদ্রদের কল্যাণে আরও বেশি অর্থ ব্যয় করতে সক্ষম হচ্ছে। বিশাল মাপের লগ্নির ফলে দেশের প্রতিটি প্রান্তে কাজের সুযোগ তৈরি হচ্ছে। এর একটি উদাহরণ হ’ল – কমন সার্ভি০স সেন্টার। ২০১৪ সালের পর থেকে দেশের গ্রামগুলিতে ৫ লক্ষ নতুন কমন সার্ভিস সেন্টার স্থাপিত হয়েছে। প্রতিটি কমন সার্ভিস সেন্টার থেকে এখন মানুষকে কাজ দেওয়া হচ্ছে। ফলে, গ্রাম ও দরিদ্র মানুষের কল্যাণ সুনিশ্চিত হয়েছে এবং সেইসঙ্গে কর্মসংস্থানের সুযোগও সৃষ্টি হয়েছে। বন্ধুগণ, বর্তমানে দেশে শিক্ষা, দক্ষতা উন্নয়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির মতো তিনটি স্তরেই দূরদৃষ্টিসম্পন্ন নীতি এবং সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে একাধিক আর্থিক উদ্যোগের অঙ্গ হিসেবে। এই ১৫ অগাস্টে লালকেল্লার প্রাকার থেকে আমি পিএম-বিশ্বকর্মা যোজনার কথা ঘোষণা করেছি। এই কর্মসূচিটি ঐ দর্শনেরই প্রতিফলন। পিএম-বিশ্বকর্মা যোজনা তৈরি করা হয়েছে, যাতে একবিংশ শতাব্দীর প্রয়োজন অনুযায়ী, আমাদের বিশ্বকর্মা বন্ধুদের চিরাচরিত দক্ষতাকে নতুন রূপ দেওয়া যায়। এতে প্রায় ১৩ হাজার কোটি টাকা লগ্নি করা হয়েছে। এই কর্মসূচিতে সমস্ত রকম সহায়তা দেওয়া হবে ১৮টি বিভিন্ন ধরনের পেশার সঙ্গে যুক্ত পরিবারকে এবং তাতে তাঁরা উপকৃত হবেন। এতে সমাজের সেই শ্রেণী উপকৃত হবে, যাঁদের গুরুত্ব নিয়ে আগে কেবলমাত্র আলোচনাই হ’ত কিন্তু কোনও দিন তাঁদের পরিস্থিতি উন্নতি করার জন্য সমন্বিত প্রয়াস নেওয়া হয়নি। বিশ্বকর্মা কর্মসূচির অধীনে প্রশিক্ষণের সঙ্গে সুবিধা-প্রাপকদের ভাউচারও দেওয়া হবে আধুনিক যন্ত্রপাতি কিনতে। ফলে, পিএম-বিশ্বকর্মার মাধ্যমে যুবসমাজ তাঁদের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে আরও সুযোগ পাবেন। বন্ধুগণ, যাঁরা আজ থেকে শিক্ষক হলেন, আমি তাঁদের আরেকটি কথা বলতে চাই। আপনারা সকলেই এখানে পৌঁছেছেন কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে। আমি আশা করবো যে, আপনারা প্রতি নিয়ত নিজেরাও শিখতে থাকবেন। আপনাদের সাহায্য করতে সরকার আইগট কর্মযোগী নামে একটি অনলাইন লার্নিং প্ল্যাটফর্ম চালু করেছে। আপনারা যতটা সম্ভব তার থেকে সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করবেন। এখন যেহেতু আপনাদের স্বপ্ন সফল করার দারুণ সুযোগ পেয়েছেন, আমি আপনাদের এবং আপনাদের পরিবারের সদস্যদের নতুন সাফল্য এবং এই নতুন যাত্রার জন্য শুভেচ্ছা জানাই। ধন্যবাদ। প্রধানমন্ত্রীর মূল ভাষণটি হিন্দিতে ছিল AC/AP/SB (
pib-298423
9c71ac6d18bb7c94e538cdb22e398d6f4790dd7e2722b054e7f37a3cdcdf1ca4
ben
অর্থমন্ত্রক ট্রেড ইউনিয়ন ও শ্রমিক সংগঠনগুলির প্রতিনিধিদের সঙ্গে অর্থমন্ত্রীর প্রাক্-বাজেট আলোচনা নয়াদিল্লি, ১৯ ডিসেম্বর, ২০১৯ কেন্দ্রীয় অর্থ ও কর্পোরেট বিষয়ক মন্ত্রী শ্রীমতী নির্মলা সীতারমন আজ নতুন দিল্লিতে ট্রেড ইউনিয়ন ও শ্রমিক সংগঠনগুলির প্রতিনিধিদের সঙ্গে পঞ্চম প্রাক্-বাজেট আলোচনায় বসেন। আসন্ন ২০২০-২১ সাধারণ বাজেটের প্রেক্ষিতে এ ধরণের বৈঠকগুলির অত্যন্ত তাৎপর্য রয়েছে। বৈঠকে ট্রেড ইউনিয়ন ও শ্রমিক সংগঠনগুলির প্রতিনিধিরা শ্রম ও কর্মসংস্থান সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে তাঁদের দৃষ্টিভঙ্গী ও মতামত জানান। এছাড়াও, দক্ষতা, পুনরায় দক্ষতা প্রশিক্ষণ এবং শ্রমিক শ্রেণীর দক্ষতার মানোন্নয়ন নিয়ে আলোচনা হয়েছে। শ্রমিক শ্রেণীর স্বার্থে কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধির পাশাপাশি, ন্যূনতম মজুরি নিশ্চিত করার বিষয়গুলিও বৈঠকে উত্থাপন করা হয়। বৈঠকে ট্রেড ইউনিয়ন ও শ্রমিক সংগঠনগুলির প্রতিনিধিরা সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিগুলিতে আরও বেশি সংখ্যক শ্রমিক শ্রেণীর মানুষকে অন্তর্ভুক্ত করার প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করেন। কর্মসংস্থানের সুযোগ কমে যাওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করে প্রতিনিধিরা বিভিন্ন ক্ষেত্রে চাহিদার ভিত্তিতে শ্রমিক শ্রেণীর পুনরায় দক্ষতা প্রশিক্ষণের উদ্যোগ নেওয়ার জন্য মন্ত্রকের প্রতি আহ্বান জানান। এমজিনারেগা কর্মসূচিতে তহবিল বরাদ্দ বৃদ্ধির পাশাপাশি, শ্রমিকদের কর্মদিবস বৃদ্ধিরও দাবি জানানো হয়। অসংগঠিত ক্ষেত্রের শ্রমিকদের স্বার্থে সামাজিক কল্যাণমূলক কর্মসূচিগুলি আরও বিন্যস্ত করার কথা উল্লেখ করে প্রতিনিধিরা শ্রমিক শিল্প সম্পর্ক, কর্ম ক্ষেত্রে সুরক্ষা ও সামাজিক নিরাপত্তার মতো বিষয়গুলিতে বিধি দ্রুত চূড়ান্ত করার আবেদন জানান। এই বৈঠকে অর্থ প্রতিমন্ত্রী শ্রী অনুরাগ সিং ঠাকুর, অর্থ সচিব শ্রী রাজীব কুমার, অর্থনৈতিক বিষয় দপ্তরের সচিব শ্রী অতনু চক্রবর্তী, রাজস্ব সচিব শ্রী অজয় ভূষণ পান্ডে, মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা শ্রী কে ভি সুব্রহ্মোনিয়াম সহ শ্রম ও কর্মসংস্থান সচিব শ্রী হীরালাল সামারিয়া ও মন্ত্রকের উচ্চ পদস্থ আধিকারিকরা উপস্থিত ছিলেন। CG/BD/SB (Visitor Counter : 68
pib-298425
396f5efd1917fc50655f07ea27399e63a0b7012e7c50e67fcd5df53eb6c35bed_1
ben
অসামরিকবিমানপরিবহণমন্ত্রক পশ্চিম উপকূল অভিমুখে অগ্রসর হওয়া ঘূর্ণিঝড় তৌকতায়ের প্রেক্ষিতে বিমানবন্দরগুলিতে সবরকম সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নতুন দিল্লি, ১৫ মে, ২০২১ ভারতের পশ্চিম উপকূল অভিমুখে অগ্রসর হওয়া ঘূর্ণিঝড় তৌকতায়ে-র প্রেক্ষিতে জারি হওয়া টেকনিক্যাল সার্কুলার অনুযায়ী ভারতীয় বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পশ্চিম ও দক্ষিণাঞ্চলীয় উপকূল বরাবার বিমানবন্দরগুলির প্রস্তুতি খতিয়ে দেখেছেন। নুতন দিল্লিতে কর্পোরেট সদর দপ্তরে উপকূল বরাবর বিমানবন্দরগুলির প্রস্তুতি খতিয়ে দেখেন বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালনা সংক্রান্ত সদস্য শ্রী আই. এন. মূর্তি। বৈঠকে শ্রী মূর্তি সংশ্লিষ্ট সমস্ত বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষকে সবরকম আগাম সতর্কতামূলক ব্যবস্থা এবং প্রস্তুতি গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন। লাক্ষ্মাদ্বীপে আগাত্তি বিমানবন্দরে বিমান পরিষেবা প্রবল বর্ষণের দরুণ আগামীকাল বেলা ১০টা পর্যন্ত বাতিল করা হয়েছে। সামুদ্রিক ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব মুক্ত হলে এই বিমানবন্দর থেকে পরিষেবা শুরু হবে। ভারতীয় বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের উচ্চপর্যায়ের আধিকারিকরা অন্যান্য বিমানবন্দরগুলিতে পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছেন। অবশ্য এখন পর্যন্ত বিমানবন্দরগুলিতে ঘূর্ণিঝড়ের প্রতিকূল প্রভাব না পড়ায় স্বাভাবিক পরিষেবা অব্যাহত রয়েছে। সুরক্ষার বিষয়টিকে বিবেচনায় রেখে এবং বিমানবন্দর পরিকাঠামোর ক্ষয়-ক্ষতি কমাতে জারি হওয়া নীতি-নির্দেশিকা অনুযায়ী পরিকল্পনা গ্রহণের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। বিমানবন্দর পরিকাঠামো সুরক্ষিত রাখতে আগাম সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণের পাশাপাশি ঘূর্ণিঝড় পূর্ববর্তী ও পরবর্তী যাবতীয় ব্যবস্থা গ্রহণ সুনিশ্চিত করা হচ্ছে। ভারতীয় আবহাওয়া দপ্তর ঘূর্ণিঝড় পূর্ববর্তী পূর্বাভাস জারি করেছে। এই পূর্বাভাস অনুযায়ী সামুদ্রিক ঘূর্ণিঝড় তৌকতায়ে আগামী ২৪ ঘন্টায় আরও ঘণিভূত হতে পারে। এরপর, এই ঘূর্ণিঝড় উত্তর-উত্তর পশ্চিম অভিমুখে অগ্রসর হবে এবং আগামী ১৮ মে সকাল নাগাদ গুজরাট উপকূলের কাছাকাছি পৌঁছে যাবে। এর প্রেক্ষিতে লাক্ষ্মাদ্বীপ দ্বীপপুঞ্জ, কেরালা, তামিলনাড়ুর পশ্চিমঘাট সংলগ্ন জেলা এবং কর্ণাটকের উপকূল তথা পশ্চিমঘাট লাগায়ো জেলাগুলির জন্য সতর্কতা জারি করা হয়েছে। CG/BD/AS/ (Visitor Counter : 152
pib-298427
472ad7e049f503c40f5bff3ce648c0bd5cf07bf8301a60f20f161c67e0c15540_2
ben
কৃষিমন্ত্রক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র সিং তোমর শস্য বীমা সপ্তাহের সূচনা করেছেন নতুন দিল্লি, ০১ জুলাই, ২০২১ কেন্দ্রীয় কৃষি ও কৃষক কল্যাণ মন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র সিং তোমর ভারতের স্বাধীনতার ৭৫ তম বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে ‘আজাদিকা অমৃত মহোৎসব’-এর অঙ্গ হিসেবে শস্য বীমা সপ্তাহে ফসল বীমা যোজনার জন্য শস্য বীমা সচেতনতা অভিযানের সূচনা করেছেন। অভিযানের সূচনা করে শ্রী তোমর বলেন, ফসল বীমা যোজনার উদ্দেশ্য হল প্রত্যেক কৃষককে সুরক্ষা প্রদান করা। তিনি আরও জানান, এই কর্মসূচিতে কৃষকদের ৯৫ হাজার কোটি টাকার দাবিদাওয়া মিটিয়ে এক অনন্য মাইল ফলক অর্জিত হয়েছে। শ্রী তোমর আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী ফসল বীমা যোজনার রূপায়নে রাজ্য সরকার ও বীমা সংস্থাগুলির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। এক পরিসংখ্যান দিয়ে তিনি জানান, গত চার বছরে কৃষকরা ১৭ হাজার কোটি টাকার প্রিমিয়াম জমা দিয়েছেন। একইভাবে কৃষকদের বীমা বাবদ দাবিদাওয়া খাতে ৯৫ হাজার কোটি টাকার বেশি মেটানো হয়েছে। এই কর্মসূচির আরও সম্প্রসারণের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়ে শ্রী তোমর বলেন, অধিক সংখ্যক কৃষকের কাছে বীমার সুযোগ সুবিধা পৌঁছে দেওয়াই সরকারের উদ্দেশ্য। এই উপলক্ষে কৃষিমন্ত্রী শস্য বীমা সপ্তাহ চলাকালীন কৃষকদের আরও বেশি সচেতন করে তুলতে ই-পুস্তিকা, বিভিন্ন জিজ্ঞাস্য বিষয় সম্পর্কে ছোট পুস্তিকা এবং কৃষকদের সাহায্য করতে গাইড বুক প্রকাশ করেন। শস্য বীমা সপ্তাহ জুড়ে ২০২১ খরিফ মরশুমের আওতায় সমস্ত চিহ্নিত জেলায় বিশেষ অভিযান চালানো হবে। এই অভিযানে মন্ত্রকের চিহ্নিত ৭৫টি উন্নয়নে আগ্রহী/আদিবাসী অধ্যুষিত জেলার ওপর বিশেষ আগ্রাধিকার দেওয়া হবে। শস্য বীমা সপ্তাহের অঙ্গ হিসেবে যেসমস্ত জায়গায় বা জেলায় সচেতনতামূলক অভিযানের আয়োজন করা হবে সেখানে যাবতীয় কোভিড-১৯ বিধি মেনে চলার বিষয়টিও সুনিশ্চিত করা হচ্ছে। এই প্রেক্ষিতে শ্রী তোমর চিহ্নিত ৭৫টি উন্নয়নে আগ্রহী/আদিবাসী অধ্যুষিত জেলায় কৃষকদের আরও বেশি সচেতন করে তুলতে সংশ্লিষ্ট রাজ্য সরকারগুলির প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন। তিনি কৃষকদের সচেতন হয়ে শস্য বীমার সুযোগ সুবিধা গ্রহণেও পরামর্শ দিয়েছেন। আত্মনির্ভর কৃষক সমাজ গঠনে এই উদ্যোগগুলি জটিল এই সময়ে বড় ভূমিকা নেবে বলেও কৃষি মন্ত্রী অভিমত প্রকাশ করেন। উল্লেখ করা যেতে পারে, দেশে কৃষকদের আর্থিক নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর সুদক্ষ নেতৃত্বে ২০১৬-তে ফসল বীমার যোজনার সূচনা হয়। এখনও পর্যন্ত এই কর্মসূচিতে সামিল হওয়ার জন্য ২৯ কোটি ১৬ লক্ষের বেশি কৃষকের আবেদন মঞ্জুর হয়েছে। এমনকি গত ৫ বছরে ৮ কোটি ৩০ লক্ষের বেশি কৃষক লাভবান হয়েছেন। ফসল বীমা যোজনার প্রিমিয়াম বাবদ কৃষকদের জমা দেওয়া ২০ হাজার কোটি টাকার পরিবর্তে তাদের দাবিদাওয়া খাতে ৯৫ হাজার কোটি টাকা মেটানো হয়েছে। আজকের এই অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী শ্রী পুরুষত্তোম রুপালা, শ্রী কৈলাশ চৌধুরী, কৃষি দপ্তরের সচিব শ্রী সঞ্জয় আগরওয়াল সহ মন্ত্রকের উচ্চ পদস্থ আধিকারিকরা ভার্চুয়াল পদ্ধতিতে অংশ নেন। CG/BD/SKD/ (Visitor Counter : 256
pib-298428
db3f6522ec4fe7d62530f3838290cd631ec7d87b9f057cf2a5d39b096a6c32e0_4
ben
রাষ্ট্রপতিরসচিবালয় ভারতের রাষ্ট্রপতি গোরখপুরে মহাযোগী গোরখনাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্বোধন করেছেন নতুন দিল্লি, ২৮ অগাস্ট ,২০২১ ভারতের রাষ্ট্রপতি শ্রী রামনাথ কোবিন্দ্ আজ উত্তরপ্রদেশের গোরখপুরে মহাযোগী গোরখনাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্বোধন করেছেন । অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি বলেন, উচ্চ শিক্ষায় ভারতের উজ্জ্বল ইতিহাস আছে । বিশ্বের প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় তক্ষশীলা থেকে নালন্দা এবং উদন্তপুরী, বিক্রমশীলা এবং বল্লভি বিশ্ববিদ্যালয় । এই ঐতিহ্য কিছু সময়ের জন্য মুছে গেছিল । কিন্তু আমাদের বিজ্ঞানী, চিকিৎসক, শিক্ষকরা বিশ্বকে তাঁদের প্রজ্ঞা এবং সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে সমর্পিত করার দিয়ে নিয়মিত প্রভাবিত করেছেন । তাঁরা আমাদের মধ্যে এই বিশ্বাস স্থাপন করেছেন যে আমাদের ছাত্ররা আমাদের প্রাচীন জ্ঞানের ঐতিহ্যকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সক্ষম । তিনি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বলেন যে মহাযোগী গোরখনাথ বিশ্ববিদ্যালয় এমনই প্রাজ্ঞ ছাত্রদের তৈরি করবে যারা আত্মবিশ্বাসী, শক্তিশালী, স্বাস্থ্যবান ভারত গড়তে অবদান রাখবে । রাষ্ট্রপতি বলেন যে, সময়ের দাবি মনে রেখে এই বিশ্ববিদ্যালয় পেশাদার পাঠ্যক্রম পরিচালনা করবে । পাশাপাশি যোগ, আয়ুর্বেদ, চিকিৎসা শিক্ষা, উচ্চশিক্ষা এবং কারিগরি শিক্ষাও দেবে । বিশ্ববিদ্যালয় যেমন উচ্চস্তরের গবেষণায় উৎসাহ দেবে, তেমনই বৃত্তিমূলক শিক্ষা দেবে এবং ছাত্রদের দক্ষতা উন্নয়ন পাঠ্যক্রম পরিচালনা করবে । শ্রী কোবিন্দ বলেছেন , জাতীয় শিক্ষানীতির লক্ষ্য সেই শিক্ষা দেওয়া যা চরিত্র তৈরি করে । শিক্ষার উচিত ছাত্রদের মধ্যে ভব্যতা, সমতা, সহমর্মিতা এবং সংবেদনশীলতার মানসিকতা গড়ে তোলা । পাশাপাশি তাদের কর্মের উপযোগী করে গড়ে তোলা । জাতীয় শিক্ষানীতির অন্যতম উদ্দেশ্য আমাদের পাঠ্যক্রমের উন্নতি করা এবং ছাত্রদের তাদের মৌলিক অধিকার এবং সাংবিধানিক মূল্য সম্পর্কে সচেতন করা , সেই সঙ্গে পরিবর্তিত বিশ্বের নাগরিক হিসেবে তাদের দায়দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন করা । রাষ্ট্রপতি বলেন যে, ১৯৩২-এ মহারাণা প্রতাপ শিক্ষা পরিষদ গঠিত হয়েছিল, শিক্ষার প্রসারের মাধ্যমে সামাজিক উন্নয়নের লক্ষ্যে । সেটি এখন উত্তর ভারতের বিশেষ করে পূর্ব-উত্তর প্রদেশে ৫০-টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালাচ্ছে । তিনি সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন,এই প্রতিষ্ঠানগুলিতে ছাত্রদের ব্যক্তিত্বের সার্বিক বিকাশের ওপর জোর দেওয়া হয় । পাশাপাশি আধুনিক প্রথাগত শিক্ষাও দেওয়া হয় । শ্রী কোবিন্দ বলেছেন শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে গোরখপীঠ সামাজিক, ধার্মিক জাগরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে । ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় এই পীঠ রাজনৈতিক জাগরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিল । এমনকি আজও শ্রী গোরক্ষপীঠ জনসচেতনতা, জনপরিষেবা, শিক্ষা এবং চিকিৎসা পরিষেবার কেন্দ্রে অবস্থান করছে । CG/AP/NR (Visitor Counter : 176
pib-298431
26a61f42a381b885d33362c347d0d7fbb07e4ce0632b0de51e641cfe3282da56
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর মিজোরাম ও অরুণাচল প্রদেশ রাজ্য প্রতিষ্ঠা দিবসে প্রধানমন্ত্রী দুই রাজ্যের জনগণকে শুভেচ্ছা জানালেন নয়াদিল্লী, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী মিজোরাম ও অরুণাচল প্রদেশ রাজ্য প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষ্যে এই দুই রাজ্যের জনগণকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। এক টুইট বার্তায় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘রাজ্য প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষ্যে মিজোরামের অসাধারণ মানুষকে শুভেচ্ছা। এই রাজ্যের সমৃদ্ধ সংস্কৃতির জন্য আমরা গর্বিত। মিজোরামের মানুষ বিভিন্ন ক্ষেত্রে নিজেদের উৎকর্ষে প্রমাণ রেখেছেন এবং ভারতের অগ্রগতিতে অবদান জুগিয়েছেন। আগামী বছরগুলিতে মিজোরামের উন্নয়নের জন্য প্রার্থনা জানাই। রাজ্য প্রতিষ্ঠা দিবসে অরুণাচল প্রদেশবাসীকে শুভেচ্ছা। এই রাজ্যটি দেশাত্মবোধ এবং জাতির অগ্রগতিতে অটল অঙ্গীকারের সমার্থক। অরুণাচল প্রদেশের ধারাবাহিক অগ্রগতি কামনা করি।’ CG/BD/NS (Visitor Counter : 54
pib-298434
b61ef1935ba348be3aa1957dfb87681ba48850245f2e9022cd1136dbf344d329_4
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর সংযুক্ত আরব আমীরশাহীর রাষ্ট্রপতি পদে পুনর্নিবাচিত হওয়ায় শেখ খালিফা বিন জায়েদ আল নাহিয়ান-কে অভিনন্দন ভারতের প্রধানমন্ত্রীর নয়াদিল্লি, ০৭ নভেম্বর, ২০১৯ সংযুক্ত আরব আমীরশাহীর রাষ্ট্রপতি পদে শেখ খালিফা বিন জায়েদ আল নাহিয়ান পুনর্নিবাচিত হওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী তাঁকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। এক ট্যুইট বার্তায় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, “সংযুক্ত আরব আমীরশাহীর রাষ্ট্রপতি পদে শেখ খালিফা বিন জায়েদ আল নাহিয়ান পুনর্নিবাচিত হওয়ায় তাঁকে আমাদের অভিনন্দন। আমার দৃঢ় বিশ্বাস যে, তাঁর সুযোগ্য ও বিচক্ষণ নেতৃত্বে আমাদের বন্ধুত্ব এবং আমাদের সুসংবদ্ধ কৌশলগত অংশীদারিত্ব আরও বৃদ্ধি পাবে ও নিবিড়তর হবে”। CG/BD/SB (Visitor Counter : 48
pib-298441
eddf480c5b6e0bd4a385286173d63beb930c87c5f9eaaceccd68d285ef5e836e_1
ben
কেন্দ্রীয়মন্ত্রিসভা ভারত ও ফ্রান্সের মধ্যে অভিবাসন ও পারস্পরিক আদানপ্রদানে অংশীদারিত্বের চুক্তি পরিমার্জনে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার অনুমোদন নয়াদিল্লি, ৮ ডিসেম্বর, ২০১৯ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে আজ ভারত ও ফ্রান্সের মধ্যে অভিবাসন ও পারস্পরিক অংশীদারিত্ব সংক্রান্ত চুক্তিটি পরিমার্জনের জন্য অনুমোদিত হয়। ফরাসি রাষ্ট্রপতির ভারতে রাষ্ট্রীয় সফরের সময় ২০১৮-র মার্চে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এই চুক্তির ফলে দু’দেশের জনগণের মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধি পাবে। ছাত্রছাত্রী, শিক্ষাবিদ, গবেষক, দক্ষ পেশাদারদের মধ্যে আদানপ্রদান বাড়বে এবং দু’দেশের মধ্যে অনিয়মিত অভিবাসন ও মানবপাচার সংক্রান্ত বিষয়ে সহযোগিতা মজবুত হবে। এই চুক্তির ফলে ফ্রান্সের সঙ্গে ভারতের বহুপাক্ষিক সম্পর্ক বৃদ্ধি পাবে এবং উভয় পক্ষের মধ্যে পারস্পরিক বোঝাপড়ার প্রতিফলন ঘটবে। প্রাথমিকভাবে এই চুক্তির মেয়াদ সাত বছর। পরবর্তীতে একটি যৌথ কর্মীগোষ্ঠী এই চুক্তির বিষয়ে পরীক্ষানিরীক্ষা করে তা নবীকরণের বিষয়টির অনুমোদন করতে পারবে। CG/CB/DM (Visitor Counter : 88
pib-298442
f2ebbfd1367ef82252bf9b82acdb21b48e6bcc211e89c7880af8f86dc9ff10af
ben
প্রতিরক্ষামন্ত্রক সোনালী বিজয় বর্ষ উদযাপন উপলক্ষে ভারতীয় সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে অনলাইন চিত্রাংকন প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে নতুন দিল্লি, ০৬ জুলাই, ২০২১ উনিশশো একাত্তরের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারতের বিজয়ের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ভারতীয় সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে সোনালী বিজয় বর্ষ উদযাপন করা হচ্ছে। এই বর্ষবরণ অনুষ্ঠানের অংশ হিসেবে ভারতীয় সেনাবাহিনী এক অনলাইন চিত্রাংকন প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে। চলতি বছরের ১ জুলাই থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত এই অনলাইন প্রতিযোগিতা চলবে। ভারতের নাগরিকরা এই প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে পারবেন। প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ পত্র জমা দিতে হবে এই ওয়েবসাইট নম্বরে। ওয়েবসাইট নম্বরটি হচ্ছে- swarnimvijayvarsh.adgpi[at]gmail[dot]com এই প্রতিযোগিতা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য ভারতীয় সেনাবাহিনীর ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম এবং টুইটার অ্যাকাউন্টে পাওয়া যাবে। প্রতিযোগিতায় নির্বাচিত চিত্রাংকন গুলি ভারতীয় সেনাবাহিনীর অফিশিয়াল মিডিয়ায় ব্যবহার করা হবে। এর পাশাপাশি বিজয়ীদের নগদ পুরস্কারে ভূষিত করা হবে। এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর অবদান তুলে ধরার প্রচেষ্টা চালানো হয়েছে। CG/ SB (Visitor Counter : 269
pib-298453
2cba24bf31c53c2978beb70a35ae59f5ad6afef9dab4ac536d266fee83767c02
ben
অর্থমন্ত্রক জম্মু ও কাশ্মীরে ব্লক উন্নয়ন পরিষদগুলির নির্বাচন এক ঐতিহাসিক পদক্ষেপ : অনুরাগ ঠাকুর নয়াদিল্লি, ১৯ জানুয়ারি, ২০২০ কেন্দ্রীয় অর্থ তথা কর্পোরেট বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী শ্রী অনুরাগ সিং ঠাকুর বলেছেন, একাধিক ঐতিহাসিক ভুলের জন্য জম্মু ও কাশ্মীর বিশেষভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এমনকি, এর বিরূপ প্রভাব পড়েছে এখানকার রাজনৈতিক ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের ওপরেও। জম্মু ও কাশ্মীরের সার্বিক উন্নয়নে জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন নীতি ও কর্মসূচির রূপায়ণ সম্পর্কিত তথ্য প্রচারের জন্য বিশেষ গণজ্ঞাপন কর্মসূচির দ্বিতীয় দিনে আজ জম্মুর নাগরোটাতে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মসূচির সূচনা করে শ্রী ঠাকুর একথা বলেন। এক বিশাল জনসভায় শ্রী ঠাকুর আরও বলেন, জম্মু ও কাশ্মীরে ব্লক উন্নয়ন পরিষদগুলির নির্বাচন এক ঐতিহাসিক পদক্ষেপ। এই পদক্ষেপের ফলে স্থানীয় স্বশাসিত সংস্থাগুলি নীতি প্রণয়নকারী কর্তৃপক্ষ হয়ে উঠেছে। বিগত ৭২ বছর স্বশাসিত সংস্থাগুলি এই অধিকার থেকে বঞ্চিত ছিল। তিনি বলেন, গণতন্ত্রের অভিন্ন অঙ্গ হয়ে উঠতে তৃণমূল স্তরে অংশগ্রহণের ওপর সরকার গুরুত্ব দিচ্ছে, যাতে সাধারণ মানুষের আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক দিক থেকে ক্ষমতায়ন ঘটানো যায়। ব্লক উন্নয়ন পরিষদের সদস্যদের কেন্দ্রীয় সহায়তাপুষ্ট মৌলিক উন্নয়নমূলক প্রকল্পগুলি রূপায়ণের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, বহু দশক ধরে পরিষদগুলিকে তাদের ভূমিকা বাস্তবায়িত করা থেকে বঞ্চিত রাখা হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন কর্মসূচির রূপায়ণ প্রসঙ্গে শ্রী ঠাকুর বলেন, কেন্দ্রশাসিত জম্মু ও কাশ্মীর, আয়ুষ্মান ভারত, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা, উজ্জ্বলা যোজনা এবং স্বচ্ছ ভারত কর্মসূচি রূপায়ণের ক্ষেত্রে অসাধারণ কাজ করেছে। স্বচ্ছ ভারত মিশন ও সৌভাগ্য যোজনার আওতায় ধার্য লক্ষ্য অর্জনে তিনি জম্মু ও কাশ্মীর প্রশাসনের ভূমিকার প্রশংসা করেন। প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং কেন্দ্রশাসিত জম্মু ও কাশ্মীরের সার্বিক উন্নয়নে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিচ্ছে জানিয়ে শ্রী ঠাকুর বলেন, আয়ুষ্মান ভারত কর্মসূচি রূপায়ণে জম্মু ও কাশ্মীর প্রথম সারিতে এসেছে এবং প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার আওতায় ১৮ হাজারেরও বেশি গৃহ নির্মাণ সম্ভব হয়েছে। কেন্দ্রশাসিত এই অঞ্চলটি উজ্জ্বলা যোজনার আওতায় ১০০ শতাংশ সাফল্য পেয়েছে। তৃণমূল স্তরের মানুষের উপকারে কেন্দ্রীয় সহায়তাপুষ্ট বিভিন্ন প্রকল্পের রূপায়ণ ত্বরান্বিত করতেও তিনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষগুলিকে আহ্বান জানান। শ্রী ঠাকুর বলেন, দেশে সার্বিক উন্নয়ন ও কল্যাণের ক্ষেত্রে প্রত্যক্ষ সুবিধা হস্তান্তর বা ডিবিটি ব্যবস্থা আমূল পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। এই ব্যবস্থার ফলে সাধারণ মানুষের কল্যাণ সুনিশ্চিত হয়েছে এবং কাজকর্মে আরও স্বচ্ছতা এসেছে। জম্মু ও কাশ্মীরে ক্রীড়া প্রতিভা সম্পর্কে শ্রী ঠাকুর বলেন, এই কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের ক্রীড়া পরিকাঠামোয় মানোন্নয়ন ঘটানো হবে, যাতে এখানকার সম্ভাবনাময় ও প্রতিভাবান তরুণদের খেলাধূলায় আরও আকৃষ্ট করা যায়। 2 শ্রী ঠাকুর জম্মু ও কাশ্মীরের মানুষকে তাঁদের অতীত ভুলে নতুন ভারত গড়ে তোলার প্রচেষ্টায় সামিল হওয়ার আহ্বান জানান। এর আগে তিনি নাগরোটা প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রের জন্য একটি অ্যাম্বুলেন্স দান করেন এবং আশ্বাস দেন সাধারণ মানুষের বাড়িতে মৌলিক স্বাস্থ্য পরিষেবা পৌঁছে দিতে শীঘ্রই পরীক্ষামূলকভাবে একটি ভ্রাম্যমাণ স্বাস্থ্য পরিষেবা প্রদানকারী গাড়ির ব্যবস্থা করা হবে। CG/BD/SB (Visitor Counter : 49
pib-298455
52927b23aa44024e247ec539a192224812a0fee7b82a29ba8ec09107ce42b258
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর প্রধানমন্ত্রী ২৩ সেপ্টেম্বর সব রাজ্যের পরিবেশ মন্ত্রীদের জাতীয় সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন লাইফ স্টাইল ফর এনভায়রনমেন্ট লাইফ, জলবায়ু পরিবর্তন, প্লাস্টিক বর্জ্য প্রতিরোধ, বন্যপ্রাণ ও অরণ্য ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত বিষয়ে কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারগুলির মধ্যে আরও সুসমন্বয় বৃদ্ধি করতে এই সম্মেলন নয়াদিল্লি, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২২ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আগামী ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২২এ গুজরাটের একতা নগরে ভিডিও কনফারেন্সিং-এর মাধ্যমে পরিবেশ মন্ত্রীদের জাতীয় সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন। এই উপলক্ষে উপস্থিত অতিথিদের উদ্দেশে তিনি ভাষণ দেবেন। সহযোগিতামূলক যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো ভাবনাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারগুলির মধ্যে আরও বেশি সুসমন্বয় গড়ে তুলতে যাতে বহুমুখী ব্যবস্থার দ্বারা প্লাস্টিক দূষণ দূরীকরণের মতো বিষয়গুলি নিয়ে আরও কার্যকর নীতি তৈরি করা যায়; পরিবেশের জন্য জীবনযাপনে জোর দিয়ে জলবায়ু পরিবর্তনের কার্যকরী মোকাবিলায় যাতে রাজ্যগুলি পরিকল্পনা করতে পারে। পতিত জমি উদ্ধারে বিশেষ জোর দিয়ে বনাঞ্চল বৃদ্ধি এবং বন্যপ্রাণ সংরক্ষণে আলোকপাত করা হবে। দু’দিনের এই সম্মেলন আয়োজিত হচ্ছে ২৩ এবং ২৪ সেপ্টেম্বর। এতে ৬টি বিষয়ে অধিবেশন হবে- আলোকপাত করা হবে জীবন, জলবায়ু মোকাবিলা ; পরিবেশ ; অরন্য ব্যবস্থাপনা; দূষণ প্রতিরোধ এবং নিয়ন্ত্রণ; বন্যপ্রাণ ব্যবস্থাপনা; প্লাস্টিক ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ওপর। PG/AP/NS (
pib-298459
d41b15e6a5a6c0d36ee2a76c1f3dc86efdc5b3a1b0ab55b857b1b2b1e091ce6c_4
ben
জাহাজচলাচলমন্ত্রক সামুদ্রিক বাণিজ্য ক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গে ১ লক্ষ কোটি টাকার বিনিয়োগের সম্ভাবনা রয়েছে; রাজ্য অদূর ভবিষ্যতে ব্যাবসা-বাণিজ্যের আঞ্চলিক কেন্দ্র হয়ে উঠতে পারে : শ্রী সর্বানন্দ সোনোওয়াল নতুন দিল্লি, ১৪ আগস্ট , ২০২৩ কেন্দ্রীয় বন্দর, জাহাজ চলাচল ও জলপথ এবং আয়ুষ মন্ত্রী শ্রী সর্বানন্দ সোনোওয়াল কলকাতার শ্যামা প্রসাদ মুখার্জী বন্দর আয়োজিত একটি রোড শো-তে অংশ নেন। ২০২৩ সালের সমুদ্র বাণিজ্য সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক সম্মেলন গ্লোবাল ম্যারিটাইম ইন্ডিয়া সামিট উপলক্ষে এই রোড শো-র আয়োজন করা হয়। এতে কলকাতার শিল্প ও বাণিজ্য জগতের বিশিষ্ট জনেরা ছাড়াও ঊর্ধ্বতন সরকারি আধিকারিক এবং সামাজিক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। নতুন দিল্লিতে জিএনআইএফ-এ আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে যোগাযোগ গড়ে তুলতে সামুদ্রিক বাণিজ্যের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের এই রোড শো-এ্রর মাধ্যমে উৎসাহিত করা হয়েছে। এই উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে শ্রী সোনোওয়াল বলেন, প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর অনুপ্রেরণায় বন্দর, জাহাজ চলাচল ও জলপথ মন্ত্রক নতুন দিল্লির ভারত মন্ডপমে ১৭ থেকে ১৯ অক্টোবর এই সম্মেলনের আয়োজন করেছে। ভারতে সামুদ্রিক বাণিজ্যকে আরও শক্তিশালী করে তোলাই যার মূল লক্ষ্য। এর ফলে, দেশের অর্থনীতি আরও শক্তিশালী হবে। সামুদ্রিক বাণিজ্যে বেসরকারি ক্ষেত্রের ভূমিকার প্রসঙ্গ উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ভারতে সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রের উন্নয়নে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। সরকারি বেসরকারি অংশীদারিত্বে নতুন নতুন বন্দর গড়ে তোলার পাশাপাশি বর্তমান বন্দরগুলির মানোন্নয়ন ঘটানো সম্ভব। এখন ভারতের বড় বড় বন্দরগুলিতে ৫০ শতাংশ পণ্য ওঠানো নামানোর কাজে সরকারি বেসরকারি অংশীদারিত্বের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। এদের পরিচালিত বন্দরগুলি ৫০ শতাংশ পণ্য পরিবহণের কাজ করে। আগামীদিনে সব কাজই এই অংশীদারিত্বের মাধ্যমে করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে সামুদ্রিক বাণিজ্য ক্ষেত্রে ১ লক্ষ কোটি টাকার বিনিয়োগের সম্ভাবনা রয়েছে বলে মন্ত্রী জানান। রাজ্যের অদূর ভবিষ্যতে ব্যবসা-বাণিজ্যের আঞ্চলিক কেন্দ্র হয়ে ওঠার সম্ভাবনা রয়েছে। বন্দরের মানোন্নয়ন এবং পরিকাঠামো গড়ে তোলার কাজে শিল্প ও বাণিজ্য সংস্থাগুলি সক্রিয় ভাবে অংশগ্রহণ করতে পারে। আত্মনির্ভর ভারত অভিযানে সংশ্লিষ্ট সকলকে অংশীদার হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন শ্রী সোনোওয়াল। অনুষ্ঠানে বন্দর, জাহাজ চলাচল ও জলপথ মন্ত্রকের যুগ্ম সচিব শ্রী ভূষণ কুমার, বন্দরের চেয়ারম্যান শ্রী রাঠেন্দ্র রমন, হলদিয়া ডক কমপ্লেক্সের ডেপুটি চেয়ারম্যান শ্রী সম্রাট রাহি সহ বিশিষ্টজনেরা যোগ দেন। (AC/CB/AS
pib-298466
57b5f2c446e469a24ad10257deb5b90e8fb1f1e2267f1adad02f67e7470e1131
ben
রেলমন্ত্রক কলকাতা ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো করিডর প্রকল্পের পরিবর্তিত ব্যয়-বরাদ্দ কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা অনুমোদন করেছে ১৬.৬ কিলোমিটার দীর্ঘ এই প্রকল্পে ১২টি স্টেশন থাকবে রেল মন্ত্রকের অধীনস্থ কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রায়ত্ত্ব সংস্থা কলকাতা মেট্রো রেল কর্পোরেশন লিমিটিড এই প্রকল্প রূপায়ণের দায়িত্বপালন করছে এই প্রকল্পের ফলে লক্ষ লক্ষ নিত্যযাত্রীর যানজটের ভোগান্তি দূর হবে এবং শহরের যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি হবে পুরো প্রকল্পের ব্যয় ধার্য হয়েছে ৮৫৭৫ কোটি টাকা এবং ২০২১এর ডিসেম্বরে প্রকল্পের কাজ শেষ করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে নয়াদিল্লী, ৭ অক্টোবর, ২০২০ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর পৌরহিত্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার আজকের বৈঠকে কলকাতা ইস্ট-ওয়েস্ট করিডর প্রজেক্টের পরিবর্তিত ব্যয়-বরাদ্দ অনুমোদিত হয়েছে। বিভিন্ন কৌশল রূপায়ণ ও লক্ষ্য ধার্যঃ- রেল মন্ত্রকের অধীনস্থ কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রায়ত্ত্ব সংস্থা কলকাতা মেট্রো রেল কর্পোরেশন লিমিটেড এই প্রকল্প রূপায়ণ করছে। প্রকল্পের মোট ব্যয় ধার্য হয়েছে ৮৫৭৫ কোটি টাকা। রেল মন্ত্রকের এখানে ৩২৬৮ কোটি ২৭ লক্ষ টাকার অংশীদারিত্ব আছে। আবাসন ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রকের ১১৪৮ কোটি ৩১ লক্ষ টাকার অংশীদারিত্ব রয়েছে। জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি ৪১৫৮ কোটি ৪০ লক্ষ টাকা ঋণ দিচ্ছে। ১৪ই ফেব্রুয়ারি মাটির ওপর দিয়ে ৫.৩ কিলোমিটার পথে ট্রেন চলাচল শুরু হয়েছে। ৫ই অক্টোবর আরও ১.৬৭ কিলোমিটার রেলপথের যাত্রার সূচনা হয়েছে। ২০২১এর ডিসেম্বরে পুরো প্রকল্পের কাজ শেষ করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। মূল প্রভাব : এই বৃহৎ প্রকল্পটি কলকাতার বাণিজ্যিক অঞ্চলের সঙ্গে পশ্চিম দিকে শিল্পনগরী হাওড়া এবং পূর্বদিকে সল্টলেকের সঙ্গে উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য রূপায়িত হচ্ছে। এই গণ-পরিবহণ ব্যবস্থাটি নিরাপদ ও আরামপ্রদ হবে। এই প্রকল্পের ফলে যানজট কমবে এবং শহরবাসী দূষণহীন একটি যোগাযোগ ব্যবস্থা পাবেন। কলকাতা ব্যয় সাশ্রয়ী ও পরিবেশ বান্ধব একটি গণ-পরিবহন ব্যবস্থাও পাবে। কলকাতার যান পরিবহনের সমস্যা দূর হবে এবং শহরবাসীর যাতায়াতের সময় কমবে। এই প্রকল্পটি মেট্রো রেল, লোকাল ট্রেন, স্টিমার এবং বাসের মাধ্যমে যাতায়াতের ক্ষেত্রে সংযোগ গড়ে তুলবে। লক্ষ লক্ষ নিত্যযাত্রী সহজে, নির্বিঘ্নে যাতায়াত করতে পারবেন। প্রকল্পের সুবিধা : নিরাপদ এবং পরিবেশ বান্ধব যানবাহন ব্যবস্থা জনসাধারণ ব্যবহার করতে পারবেন। যাতায়াতের সময় বাঁচবে জ্বালানীর সাশ্রয় হবে সড়ক পরিবহণের পরিকাঠামোর ক্ষেত্রে মূলধনের সাশ্রয় হবে দূষণ ও দূর্ঘটনা কমবে এই করিডরের আশেপাশে জমির দাম বাড়বে এবং অতিরিক্ত রাজস্ব আদায় হবে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে আত্মনির্ভর ভারত এবং ভোকাল ফর লোকাল ভাবনার সঙ্গে সাযুজ্য রেখে এই প্রকল্প তৈরি হচ্ছে পশ্চাদপট : কলকাতা ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো করিডর প্রকল্প কলকাতা শহর এবং সংলগ্ন নগরাঞ্চলের স্থিতিশীল উন্নয়নের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিকাঠামোগত প্রকল্প। ১৬.৬ কিলোমিটার দীর্ঘ এই প্রকল্পটির একটি অংশ হুগলী নদীর তলা দিয়ে গেছে। ভারতে কোন বড় নদীর তলায় এটিই প্রথম গণ-পরিবহন ব্যবস্থা। দেশের গভীরতম মেট্রো স্টেশন হিসেবে হাওড়া স্টেশন তৈরি হয়েছে। CG/CB (Visitor Counter : 71
pib-298467
41a26657c3d3377ecefdb870aa3c237909491732251c4658832d0821e922339e_1
ben
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক হরিয়ানার গুরুগ্রামে আগামী ১৩ ও ১৪ জুলাই ‘এনএফটি, এআই এবং মেটাভার্স – এর যুগে অপরাধ ও সুরক্ষা নিয়ে জি-২০ সম্মেলন’ – এর আয়োজন করবে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক নয়াদিল্লি, ১২ মে, ২০২৩ হরিয়ানার গুরুগ্রামে আগামী ১৩ ও ১৪ জুলাই ‘এনএফটি , এআই এবং মেটাভার্স – এর যুগে অপরাধ ও সুরক্ষা নিয়ে জি-২০ সম্মেলন’ – এর আয়োজন করবে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। কেন্দ্রীয় বৈদ্যুতিন ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রক, বিদেশ মন্ত্রক, জাতীয় সুরক্ষা পরিষদ সচিবালয় এবং কেন্দ্রীয় তদন্ত ব্যুরো’র সহযোগিতায় দু’দিনের এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। সম্মেলনে অংশীদারদের মধ্যে রয়েছে – রাষ্ট্রীয় রক্ষা বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় ফরেনসিক বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়, ন্যাশনাল ল স্কুল অফ ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি, ইন্টারপোল এবং ইউএনওডিসি। এই উপলক্ষে দিল্লিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর উদ্যোগে একটি গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় এবং সেখানে এই সম্মেলনের বিস্তারিত রূপরেখা পেশ করা হয়। বৈঠকে ২০টিরও বেশি দেশের রাষ্ট্রদূত, হাই কমিশনার এবং শীর্ষ পদাধিকারী এবং বিভিন্ন মন্ত্রক ও সরকারি প্রতিষ্ঠানের উচ্চ পদস্থ আধিকারিকরা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিব শ্রী অজয় কুমার ভাল্লা উপস্থিত বিশিষ্ট পদাধিকারিদের সামনে সম্মেলন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন এবং বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধি পাঠানোর জন্য অনুরোধ জানান। এই সম্মেলন জি-২০ দেশসমূহ, অতিথি/আমন্ত্রিত বিভিন্ন দেশ এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থাকে এক মঞ্চে নিয়ে আসবে। এছাড়াও, ভারত সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রক/সংস্থা, মুখ্যসচিবগণ/রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের প্রশাসকবৃন্দ, রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির পুলিশের মহানির্দেশকগণ, সাইবার বিশেষজ্ঞ ও আইন জগতের আমন্ত্রিত বক্তা, শিক্ষাবিদ, প্রশিক্ষণ সংস্থাসমূহ, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, সামাজিক মাধ্যম, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, সাইবার ফরেনসিক স্টার্টআপ, ওটিটি পরিচয় প্রদান, ই-বাণিজ্য কোম্পানিসমূহ এবং বিশিষ্ট জনেরা এই সম্মেলনে অংশ নেবেন। PG/MP/SB (Visitor Counter : 83
pib-298468
c1fd2c3c1fc975c00c80d18c3c3b9353d180c9107b5418721d664dab4f92789a_2
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর সিকিমে তুষার ধ্বসে জীবনহানিতে শোক প্রকাশ প্রধানমন্ত্রীর নয়াদিল্লি, ৪ এপ্রিল, ২০২৩ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী সিকিমে তুষার ধ্বসে জীবনহানিতে শোক প্রকাশ করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে এক ট্যুইটে বলা হয়েছে; “সিকিমে তুষার ধ্বসের ঘটনায় আমি মর্মাহত। যাঁরা তাঁদের নিকট আত্মীয়কে হারিয়েছেন তাঁদের প্রতি রইল সমবেদনা। আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করি। উদ্ধারকাজ চলছে। ক্ষতিগ্রস্তদের সম্ভাব্য সব রকম সাহায্য প্রদান করা হচ্ছে: প্রধানমন্ত্রী” PG/PM/NS (
pib-298473
cfba2ad369e1d21d9f81625d6a3084f539a3840437e252de9bb4bb5a2f981d37
ben
স্বাস্থ্যওপরিবারকল্যাণমন্ত্রক ষষ্ঠ ভারত আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান উৎসব ২০২০র প্রাক্কালে ড. হর্ষ বর্ধন, আইসিএমআর – ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ রিসার্চ ইন ট্রাইবাল হেল্থের একটি অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালী বক্তব্য রেখেছেন নতুন দিল্লি, ১০ই ডিসেম্বর, ২০২০ কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এবং ভূবিজ্ঞান মন্ত্রী ড. হর্ষ বর্ধন, ২০২০র ষষ্ঠ ভারত আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান উৎসবের প্রাক্কালে এই উৎসবের অঙ্গ হিসেবে আইসিএমআর - ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ রিসার্চ ইন ট্রাইবাল হেল্থ, জব্বলপুরের একটি অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালী বক্তব্য রেখেছেন। ভারতীয় চিকিৎসা গবেষণা পরিষদ , বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি দপ্তর, ভূবিজ্ঞান মন্ত্রক, জৈব প্রযুক্তি দপ্তর ও বিজ্ঞান ভারতীর সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে বিজ্ঞান ও কারিগরি গবেষণা পরিষদ ষষ্ঠ ভারত আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান উৎসবের আয়োজন করেছে। ড. হর্ষ বর্ধন বলেছেন, আমাদের জনসাধারণের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে বিজ্ঞানের অগ্রগতি কতটা প্রয়োগ করা হয়েছে, সে বিষয়ে এই উৎসবে ধারণা পাওয়া যায়। এখানে সমাজের বিভিন্ন অংশের মানুষের ভাবনার সাহায্যে জনসাধারণের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে ভালো নীতি প্রণয়নের ধারণা পাওয়া যায়। বর্তমান সরকার, আমাদের উপজাতি জনগোষ্ঠী মানুষদের স্বাস্থ্য ও কল্যাণের বিষয়টিকে অগ্রাধিকার দেয়। জব্বলপুরের আইসিএমআর - ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ রিসার্চ ইন ট্রাইবাল হেল্থ, মধ্যপ্রদেশের মান্দলা জেলায় উপজাতি জনগোষ্ঠীর মানুষদের মধ্যে ম্যালেরিয়ার প্রাদূর্ভাব কমানো ও সাহারিয়া জনজাতির মানুষদের যক্ষ্মা রোগের হাত থেকে বাঁচানোর জন্য সরকারী বেসরকারী অংশীদারিত্বে ভালো কাজ করেছে বলে মন্ত্রী জানিয়েছেন।
pib-298474
15cb2be2826337cbc2b0b74d309e4b6cadf770180206f6eafa5d3bb67f6e8d03_1
ben
স্বাস্থ্যওপরিবারকল্যাণমন্ত্রক রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির কাছে কোভিড-১৯ টিকার যোগান সম্পর্কিত সর্বশেষ তথ্য রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে ৯৭ কোটিরও বেশি কোভিড টিকার ডোজ সরবরাহ রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির কাছে ৮ কোটি ২২ লক্ষেরও বেশি টিকার ডোজ রয়েছে নয়াদিল্লি, ১২ অক্টোবর, ২০২১ কেন্দ্রীয় সরকার সারা দেশে কোভিড-১৯ টিকাকরণের গতি ও পরিধি সম্প্রসারণে অঙ্গীকারবদ্ধ। সর্বজনীন কোভিড-১৯ টিকাকরণ কর্মসূচির নতুন পর্যায়ের সূচনা হয়েছে গত ২১ জুন। টিকা ডোজের যোগানের উপর ভিত্তি করে টিকাকরণ অভিযানের পরিধি বাড়ানো হচ্ছে। সেই সঙ্গে, আগাম টিকার ডোজ রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিতে সরবরাহ করা হচ্ছে, যাতে আগেভাগেই টিকাকরণের পরিকল্পনা করা যায়। দেশব্যাপী টিকাকরণ অভিযানের অঙ্গ হিসাবে কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিতে বিনামূল্যে কোভিড টিকা সরবরাহ করে আসছে। কেন্দ্রীয় সরকার টিকা উৎপাদক সংস্থাগুলির কাছ থেকে সংগৃহীত টিকার ৭৫ শতাংশই রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিতে সরবরাহ করছে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে এখনও পর্যন্ত ৯৭ কোটি ২৪ হাজার ১৬৫টি টিকার ডোজ সরবরাহ করা হয়েছে। এমনকি, রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির কাছে টিকাকরণের জন্য ৮ কোটি ২২ লক্ষ ৬৯ হাজার ৫৪৫টি ডোজ হাতে রয়েছে। CG/BD/SB (Visitor Counter : 87
pib-298475
521df1e9ef3cd8327c582ea66f561ccc42d5c34d2dcda4a265ee4851759846bb
ben
ইনফোর্মেসন অমসুং ব্রোদকাস্তিং মন্ত্রালয় নাগালেন্দদা অতোপ্পা লমগী শিন্মীশিংগী খুদোংচাদবশিংগী মতাংদা থাগৎপা অরানবা সোসিয়েল মেদিয়া পোস্ত নাগালেন্দগী ফেক্ত চেক্ত রিপোর্ত মোরুং এক্সপ্রেস ত্বীৎর হেন্দল না ঙসি “#নাগালেন্দ য়ুমদগী লাপ্না, অতোপ্পা লমগী শিন্মীশিং নুমিৎ খুদিংগী অৱাবা মাইয়োক্নরি।” ত্বীৎ অসিনা ৱারী অদুগী লিঙ্ক অদুসু চপ মান্নবা হেদলাইনগা লোয়ননা পীরি। পাউ অদুগী মপুং ওইবা ৱারীদা য়াওরিবা রাজ্য অসিদা লৈরিবা অতোপ্পা লমগী শিন্মীশিংনা সরকারদগী ফংলিবা মতেংশিংগী মতাংদনি। অদুম ওইনমক, ত্বীৎ অদুগী কেপ্সন অমসুং ৱারীগী হেদলাইন অদুনা তাইয়োন্নবা ওইনা উৎলে। রাজ্য অসিগী জিল্লা ১১মক্তা অতোপ্পা লমগী শিন্মীশিংগী লৈফম অমসুং মখোয়গী চানবা অমসুং তঙাইফদবা পোৎলম খুদিংমক মতিক চানা পীরি। ৱারী অদুমক্তদসু অতোপ্পা লমগী শিন্মীশিং অমসুং বি.পি.এল. পায়বা ইমুংশিংনা হায়রিবা খুদোংচাবশিং অসিগী মতাংদা খঙলে অমসুং মসিদগী কান্নবা ফংলে হায়না ইরি। জিল্লা-জিল্লাগী ওইবা রাজ্যগী কোবিদ হেল্প দেশবোর্দনা তোঙান-তোঙানবা কাংলুপকী কান্নবা ফংগদবশিংদা পীরিবা মতেংশিংগী অকুপ্পা মরোলশিং থাগৎলি। চেঙ অমসুং অতোপ্পা পি.দি.এস.কী পোৎলমশিং অমসুং তঙাইফদবা পোৎলমশিং য়েনবগী থবক জিল্লা খুদিংমক্তা অমসুং রাজ্য অসিগী মনুং হঞ্জিনবা মফমশিংদা নীংথিনা চত্থরি। হৌজিক ওইরিবা খুদোং চাদবা মতম অসিদা, সমাজ অসিগী কাংলুপ খুদিংমক্না মখোয়-মখোয়গী ঙমজবা থাক্তা কোবিদ-১৯ লাইচৎ অসিবু লান্থেংননবা হোৎনরিবা মতম অসিদা, অসিগুম্বা লান্না লমজিংবা য়াবা হেদলাইন অমসুং সোসিয়েল মেদিয়া কেপ্সনশিং অসি শন্দোকপীদনবা অমসুং হৌজিক পায়খৎলিবা স্কিমশিংগী মতাংদা প্রজা মীয়ামদা য়ৌহনবীনবা অমসুং খুদোংচাবশিং অসিবু করম্না মখোয়দা ফংহনগদগে হায়বগী মতাংদা পাউ পীবীনবা হায়জরি। (Visitor Counter : 72
pib-298479
d5d234367380ba93ee0bf9e2bd7239cc5f147cea80dfe5c12e5c760cc45b369b_2
ben
প্রধানমন্ত্রীরদপ্তর বালিতে জি-২০ শিখর সম্মেলনের ফাঁকে সিঙ্গাপুরের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী মোদীর বৈঠক নয়াদিল্লি, ১৬ নভেম্বর, ২০২২ প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ বালিতে জি-২০ শিখর সম্মেলনের ফাঁকে সিঙ্গাপুরের প্রধানমন্ত্রী লি সেইং লুঙ – এর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। গত বছর রোমে জি-২০ শিখর সম্মেলনের অবসরে প্রধানমন্ত্রী লি-র সঙ্গে তাঁর বৈঠকের কথা স্মরণ করেন শ্রী মোদী। দুই প্রধানমন্ত্রী ভারত ও সিঙ্গাপুরের মধ্যে মজবুত কৌশলগত অংশীদারিত্বের বিষয়ে কথা বলেন এবং নিয়মিত দুই দেশের মধ্যে উচ্চ মন্ত্রী পর্যায়ে আলাপচারিতা চলতে থাকায় সন্তোষ প্রকাশ করেন। সেপ্টেম্বর মাসে নতুন দিল্লিতে ভারত – সিঙ্গাপুর মন্ত্রী পর্যায়ের গোলটেবিল বৈঠকের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের প্রসঙ্গও উঠে আসে তাঁদের আলাপচারিতায়। উভয় নেতা দু’দেশের মধ্যে ফিনটেক, পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি, দক্ষতা উন্নয়ন, স্বাস্থ্য, ফার্মাসিউটিকাল সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সম্পর্ক আরও মজবুত করার বিষয়ে প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন। প্রধানমন্ত্রী মোদী সবুজ অর্থনীতি, পরিকাঠামো, ডিজিটাইলাইজেশন সহ নানা ক্ষেত্রে সিঙ্গাপুরকে বিনিয়োগের আহ্বান জানান। তিনি ভারতের গতিশক্তি প্রকল্প জাতীয় পরিকাঠামো পাইপলাইনের মতো সুবিধাগুলি গ্রহণ করতেও সিঙ্গাপুরকে আহ্বান জানান। দুই প্রধানমন্ত্রী সাম্প্রতিক আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক নানা বিষয়ে মতবিনিময় করেন। ভারতের ‘পুবে কাজ করো’ নীতিতে সিঙ্গাপুরের ভূমিকার প্রশংসা করেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। ভারত – আসিয়ান বহুমুখী সহযোগিতা আরও মজবুত করতে একযোগে কাজ করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন ভারত ও সিঙ্গাপুরের প্রধানমন্ত্রী। আগামী দিনের জন্য প্রধানমন্ত্রী লি-কে শুভেচ্ছা জানান শ্রী মোদী। আগামী বছর জি-২০ শিখর সম্মেলনের সময় তাঁকে ভারত সফরের আমন্ত্রণও জানান প্রধানমন্ত্রী শ্রী মোদী। PG/PM/SB (