diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5001.csv b/Bangla_fin_news_articles/5001.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c734729a4eb2bce65cf957081b4b602b0f123c98 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5001.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5001,‘গুলশান হামলায় অর্থনীতি ও বিনিয়োগে প্রভাব পড়বে না,2016-07-11,অনলাইন ডেস্ক,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন গুলশান হামলা দেশের অর্থনীতি ও বিনিয়োগে কোনো প্রভাব ফেলবে না। সোমবার দুপুরে সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এ কথা বলেন তিনি। আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন গুলশান হামলার কারণে দেশের অর্থনীতি ও বিনিয়োগে কোনো ধরনের প্রভাব পড়বে না। তিনি বলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনায় সাবেক গভর্নর ফরাস উদ্দিনের নেতৃত্বে গঠিত কমিটির রিপোর্ট পর্যালোচনা করে চূড়ান্ত করা হয়েছে। অল্প সময়ের মধ্যেই তা প্রকাশ করা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5002.csv b/Bangla_fin_news_articles/5002.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0db1fb793924d6b5a976922db85cc89cfb49eb52 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5002.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5002,প্রথম দিনেই ডিএসইতে লেনদেন কমেছে,2016-07-10,অনলাইন ডেস্ক,ঈদুল ফিতরের টানা ৯দিনের ছুটিশেষে রবিবার পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু হয়েছে। দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই প্রথম কার্যদিবসে সূচকের নিন্মমুখী প্রবণতার মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়। সূচকের পাশাপাশি লেনদেনও এদিন কমেছে। ডিএসইতে রবিবার ৩১৩ টি কোম্পানির ৭ কোটি ৫৯ লাখ ৭ টি শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। মোট লেনদেনের পরিমাণ ২০৯ কোটি ৫৪ লাখ ৯২ হাজার ৩০০ টাকা।যা আগের দিনের চেয়ে ১৬৭কোটি ৭৪ লাখ টাকা কম। ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১২.৩৯ পয়েন্ট কমে ৪৪৯৫.১৮ পয়েন্ট ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১১.২৬ পয়েন্ট কমে ১৭৫৯.৫৬ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস শরীয়াহ্ সূচক ৬.৩১ পয়েন্ট কমে ১১০৪.৫৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হওয়া ৩১৩ টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৩ টির কমেছে ২০৫ টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫ টি কোম্পানির শেয়ার। টাকার অংকে লেনদেনের শীর্ষস্থানীয় ১০টি কোম্পানি হলো ইসলামি ব্যাংক লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট অ্যাকমী ল্যাবস্কয়ার ফার্মা সিটি ব্যাংকন্যাশনাল ফিড মিলন্যাশনাল ব্যাংকবিএসআরএম লিমিটেডশাহজিবাজার পাওয়ার ও আমান ফীডস। দর বৃদ্ধির শীর্ষে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো এফবিএফআইএফভ্যানগার্ড মিউচ্যুয়াল ফান্ড১ ন্যাশনাল ব্যাংক আইপিডিসি ফারইস্ট ফাইন্যান্স এক্সিম ফার্স্ট মি. ফা. ইসলামি ব্যাংক প্রাইম ব্যাংক ফার্স্ট আইসিবিএ মি. ফা. সিটি জেনারেল ইন্সুরেন্স ও ট্রাস্ট ব্যাংক। অন্যদিকে দাম কমার শীর্ষে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো এসইএমএল মাইডাস ফাইন্যান্স ইসলামি ইন্সুরেন্স ৭ম আইসিবি মি. ফা.প্রাইফ ইসলামি লাইফ ইন্সুরেন্স পাইওনিয়ার ইন্সুরেন্স প্রাইম ইন্সুরেন্স আইসিবি পপুলার লাইফ ইন্সুরেন্স ও মেঘনা পেট ইন্ডাস্ট্রিজ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5003.csv b/Bangla_fin_news_articles/5003.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1d040e37bd7c4e76bc64a0dce05c9d2b3ebf819f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5003.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5003,রবিবার খুলছে পুঁজিবাজার,2016-07-09,অনলাইন ডেস্ক,পবিত্র ঈদউলফিতরের নয় দিন ছুটি শেষ হচ্ছে আজ শনিবার। সে অনুযায়ী আগামীকাল রবিবার দেশের উভয় পুঁজিবাজারের শুরু হচ্ছে লেনদেন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ সিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে। সূত্র জানায় ঈদের ছুটির পর ১০ জুলাই থেকে পুঁজিবাজারের লেনদেন শুরু হবে। ঈদুল ফিতরের ছুটির পর আগের মতোই দুই শেয়ারবাজারের লেনদেন ও দাফতরিক কার্যক্রম চলবে। লেনদেন যথারীতি সকাল সাড়ে ১০টা থেকে আড়াইটা এবং দাফতরিক কার্যক্রম সকাল ১০টা থেকে বিকেল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত চলবে। ঈদ উপলক্ষে ১ থেকে ৯ জুলাই মোট ৯ দিন বন্ধ রয়েছে দেশের পুঁজিবাজার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5004.csv b/Bangla_fin_news_articles/5004.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..249444a1ca7db52d4688a18048518bcc2c36fab3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5004.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5004,শুক্রশনি শুল্ক এলাকায় ব্যাংক খোলা,2016-07-07,অনলাইন ডেস্ক,চট্টগ্রাম মংলা বেনাপোল পানগাঁও এবং কমলাপুর অভ্যন্তরীণ কন্টেইনার ডিপো আইসিডি এলাকার শুল্ক কার্যালয়ে অবস্থিত বিভিন্ন ব্যাংকের শাখা খোলা থাকবে আগামীকাল শুক্রবার ও পরদিন শনিবার। বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশ ব্যাংক বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংগুলোকে আমদানিরপ্তানি কার্যক্রমে শুল্ক সুবিধা প্রদানে শুল্ক কার্যালয়গুলোতে বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংকের শাখা এই দুই দিন খোলা রাখার নির্দেশ দিয়েছে। এ ছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংকের নিজ নিজ শাখাগুলো পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করে খোলা রাখার পরামর্শ দেয়। সংশ্লিষ্ট ব্যাংক শাখার কর্মীদের ছুটির সময় অতিরিক্ত কাজের ভাতা প্রদানের জন্যও বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে। ঈদের ছুটির সময় ব্যাংকিং সেবা গ্রহণে ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর দাবির পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ ব্যাংক এ নির্দেশনা দেয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5005.csv b/Bangla_fin_news_articles/5005.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0b11d1efba0a656bbf98c98b2fefe5bf6358422a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5005.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5005,বাংলাদেশে ভ্রমণ স্থগিত করেছে জাপানি ইউনিক্লো,2016-07-04,অনলাইন ডেস্ক,পোশাক বিক্রেতা ব্র্যান্ড ইউনিক্লোর স্বত্বাধিকারী জাপানের ফাস্ট রিটেইলিং কোম্পানি বাংলাদেশে তাদের সব ধরনের ব্যবসায়িক ভ্রমণ স্থগিতের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গুলশানে জঙ্গি হামলা পর এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয় বলে রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। গত শুক্রবার জঙ্গি হামলায় নিহত ১৭ বিদেশিদের মধ্যে জাপানের সাতজন নাগরিক রয়েছেন। এছাড়াও তোশিবা মিত্সুবিশি মোটরস ও আরো কয়েকটি জাপানি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ব্যক্তিদের চলতি মাসে বাংলাদেশ ভ্রমণ না করার জন্য পরামর্শ দিয়েছে। বাংলাদেশে জাপানে ২৪০টির মতো প্রতিষ্ঠান রয়েছে। বাংলাদেশে অবস্থান করা ইউক্লোর ১০ জাপানি কর্মকর্তাকে বাসায় থাকতে বলেছে। গত বছর বিদেশির ওপর হামলার ঘটনার পর এর আগেই ভ্রমণের ক্ষেত্রে বাধ্যবাধকতা দিয়েছিল প্রতিষ্ঠানটি। খবর বিবিসি ও রয়টার্স। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5006.csv b/Bangla_fin_news_articles/5006.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d68b8cfa0a1ee3e5fc5dc99c247f404ec479f9b5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5006.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5006,জমজমাট অনলাইন কেনাকাটা,2016-07-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যস্ত জীবনে জমে উঠেছে অনলাইনে কেনাকাটা। ঈদের যানজট এড়িয়ে ও ঝক্কিঝামেলা এড়িয়ে এই কেনাকাটার বাজার হয়েছে রমরমা। ইকমার্স সাইটগুলো থেকে কেনাকাটা করেন এমন মানুষের সংখ্যাও বাড়ছে দিনকে দিন। অনলাইনে বিভিন্ন সাইট থেকে তথ্য নিয়ে কথা বলে জানান যায় ক্রেতা ও বিক্রেতাদের সন্তুষ্টির কথা। কর্মব্যস্ত নগর জীবনে যানজট এড়িয়ে ঘরে বসেই কেনাকাটার প্রতি ঝুঁকছে নগরবাসী। শুধু রাজধানীতে নয় অনলাইনে কেনাকাটা হচ্ছে দেশব্যাপী। গত বছরের ঈদুল ফিতরের তুলনায় এ বছর অনলাইনে কেনাকাটা প্রায় দ্বিগুণ বেড়েছে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা। দেশের নামীদামী প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব ওয়েবসাইটের পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফেসবুকের মাধ্যমেও বেচাকেনা হচ্ছে বিভিন্ন পণ্য। বিক্রয়ডটকম ইসুফিয়ানা বাংলাদেশ ব্র্যান্ডশপ এখনই ডটকম এক্সক্লুসিভ ফ্যাশন আজকের ডিল বিপণি ডটকম উপহারবিডি বাজারি ডটকম ভাইপার এ ধরনের প্রায় হাজারো অনলাইন শপিং ওয়েবসাইট আছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম খুললেই চোখে পড়ে এসব ইকমার্স সাইটের বিজ্ঞাপন ও পোস্ট। বিভিন্ন রঙের ও ডিজাইনের থ্রিপিস ওয়ান পিস শাড়ি গহনা কসমেটিকস প্রসাধানসামগ্রী সবই পাওয়া যাচ্ছে অন লাইনে। আমরা নানা পণ্যের পসরা সাজাই ফ্যাশন সচেতন তরুণীদের কথা মাথায় রেখে জানালেন বিক্রয়ডটকম এর ব্যবস্থাপক ঈশিতা শারমীন। তিনি বলেন ঈদে আমাদের বিক্রি দারুণ সাড়া ফেলেছে। পাশাপাশি বিক্রি হচ্ছে কসমেটিকস জুয়েলারিসহ নানা পণ্য। এক্সক্লুসিভ ফ্যাসনএর সত্ত্বাধিকারী ফাহাদ জামান শীলা বলেন কিছুদিন হল আমি ইকমার্স শুরু করেছি। অনলাইনে একটি পেইজ ওপেন করেই তাতে কিছু ছবি দিয়ে যে ধরনের সাড়া পাচ্ছি তা অনেক ভালো। লেখাপড়ার পাশাপাশি তিনি এই কাজটি করছেন। শীলা বলেন কুরিয়ারের লোক বাসায় এসে অর্ডার নিয়ে যান আমার তেমন কোন ঝামেলা পোহাতে হয় না। তা ছাড়া ব্যবসা করতে গেলে যে ধরনের ঝামেলা থাকে তা এই ব্যবসায় নেই। মাসুমা আক্তার অনলাইনে নিয়মিত কেনাকাটা করেন। তিনি বললেন আমি প্রসাধন সামগ্রী কিনেছি। এগুলো দেশের বাইরে থেকে আনা। দোকানে গিয়ে যাচাই বাছাই করে এগুলো কেনা অনেক ঝামেলার ছিল। জামা শাড়ি আমি ঘরে বসে পছন্দ করে অর্ডার করি আর এক থেকে দুই দিনের মধ্যেই তা আমার হাতে চলে আসে। এর জন্য ৫০ থেকে ১০০টাকা বেশি গুনতে হয়। তিনি বলেন আমি নিজে শপিং মলে গেলে এর চেয়ে তিনগুণ সিএনজি বা রিক্সা ভাড়া দিতে হত। লুকস এর সত্ত্বাধিকারী বলেন অনলাইনে সাধারণত দুইভাবে বেচাকেনা হয়। কিছু কিছু ওয়েবপোর্টালে পণ্যের ছবি দাম ও যোগাযোগের নম্বরসহ বিস্তারিত তথ্য দেয়া থাকে। আগ্রহী ক্রেতারা সেই বিজ্ঞাপন দেখে বিক্রেতার সাথে যোগাযোগ করেন। আবার কিছু কিছু ওয়েবপোর্টাল রয়েছে যেখানে তারা নিজেরাই পণ্য বিক্রি ও সরবরাহ করেন। এক্ষেত্রে ক্রেতার কাজ শুধু পণ্য পছন্দ করে অনলাইনে অর্ডার দেয়া। পরবর্তীতে ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে অনলাইনে পণ্যের মূল্য পরিশোধ করতে পারেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5007.csv b/Bangla_fin_news_articles/5007.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..067a894ad0e2ad34b5fe280904d1c9f16b6ad9a7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5007.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5007,দায়িত্ব নিয়েই গ্রেপ্তার অগ্রণী ব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত এমডি,2016-06-30,অনলাইন ডেস্ক,দায়িত্ব নেয়ার কয়েক ঘণ্টা পরই গ্রেপ্তার হয়েছেন অগ্রণী ব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি মিজানুর রহমান। তার সঙ্গে ওই ব্যাংকের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার আক্তারুল আলম ও অ্যাসিস্টেন্ট জেনারেল ম্যানেজার শফিউল্লাহকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে তাঁকে গ্রেপ্তার করে দুর্নীতি দমন কমিশন দুদক। এর আগে সকালে অগ্রণী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি সৈয়দ আবদুল হামিদকে অপসারণ করা হয়। ক্ষমতার অপব্যবহার করে ৭৯২ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ করার অভিযোগে তাকে অপসারণের নির্দেশ দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। এরপর বেলা ১১টার দিকে ব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত এমডির দায়িত্ব দেয়া মিজানুর রহমানকে। দুপুর তিনটার দিকে দুদকের উপপরিচালক বেনজির আহমেদের নেতৃত্বে দিলকুশার অগ্রণী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গিয়ে এমডি মিজানুর রহমানসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। দুদক সূত্রে জানা গেছে গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে সানমুন গ্রুপকে অনিয়মের মাধ্যমে ১০৮ কোটি টাকা ঋণ দেয়ার অভিযোগ রয়েছে। এ ঘটনায় আগেই দুদকে একটি মামলা ছিল। ওই মামলায় তাদের গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5008.csv b/Bangla_fin_news_articles/5008.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d225c396e79fb4296ed32fc3014666760a6daa4d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5008.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5008,অগ্রণী ব্যাংকের এমডিকে অপসারণ,2016-06-30,অনলাইন ডেস্ক,ক্ষমতার অপব্যবহার করে ঋণ বিতরণে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন অগ্রণী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ আবদুল হামিদকে অপসারণ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির স্বাক্ষরিত এই সংক্রান্ত নির্দেশনা বৃহস্পতিবার অগ্রণী ব্যাংকে পাঠানো হয়। ক্ষমতার অপব্যবহার করে ঋণ বিতরণে অনিয়ম ও দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত থাকায় শুনানি শেষে সৈয়দ আবদুল হামিদকে অপসারণের সুপারিশ করে বাংলাদেশ ব্যাংকের স্থায়ী কমিটি। সে সুপারিশ অনুযায়ী বুধবার বিকালে অনুমোদন দেন গভর্নর ফজলে কবীর। আগামী ১১ জুলাই অগ্রণী ব্যাংকের এমডি হিসেবে সৈয়দ আবদুল হামিদের মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা ছিল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5009.csv b/Bangla_fin_news_articles/5009.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..95c43ee95d8366790dada6cc5743a39445bb3abb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5009.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5009,ঈদের আগে বাড়ছে ডিএসইর লেনদেন,2016-06-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঈদুল ফিতরের আগে শেয়ারবাজারে হঠাৎ করেই বাড়তে শুরু করেছে লেনদেন। বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে প্রায় ছয়শ কোটি টাকা যা গত ছয় মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর আগে চলতি বছরের ২০ জানুয়ারি এর চেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছিল। লেনদেন বেড়ে যাওয়া প্রসঙ্গে জানতে চাইলে আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টস্এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন ব্লক মার্কেটে লেনদেন বেড়ে যাওয়ায় বাজারের লেনদেন বেড়ে গেছে। এছাড়া বাজারের দিকে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বাড়ায় লেনদেন বেড়েছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন অর্থবছরের শেষ দিকে সাধারণ কিছু বিনিয়োগকারী পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করেন। নানা ধরনের করের সুবিধা নিতে তারা এ বিনিয়োগ করেন। বর্তমানে কেউ কেউ এ সুযোগ নিতে বাজারে বিনিয়োগ করছেন। এছাড়া প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগও বেড়েছে। ফলে গত কয়েকদিন ধরে বাজারে লেনদেন বেড়ে গেছে। ডিএসইর তথ্যে দেখা গেছে বুধবার ডিএসইতে ৫৮৬ কোটি ২৫ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। আর মঙ্গলবার ডিএসইতে ৩৮৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছিল। এ হিসাবে বুধবার ১৯৭ কোটি ৫৭ লাখ টাকার বা ৫০ দশমিক ৮৩ শতাংশ বেশি লেনদেন হয়েছে। এদিকে লেনদেন বাড়ার পাশাপাশি বাজারের সূচকও বেড়েছে। বুধবার ডিএসইর সার্বিক মূল্য সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৮ পয়েন্ট। এতে ডিএসইএক্স চার হাজার ৪৭০ পয়েন্টে দাঁড়ায়। এর আগে মঙ্গলবার ৩৮ পয়েন্ট ও সোমবার ৩২ পয়েন্ট বেড়েছিল ডিএসইর সার্বিক মূল্য সূচক। বুধবার ডিএসইতে ৩১৮টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ১৫৮টি কোম্পানির দর বেড়েছে কমেছে ১০৪টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৬টির। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5010.csv b/Bangla_fin_news_articles/5010.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2059e918a7eb02fd313abbf438c2048b01796da9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5010.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5010,সংশোধিত রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করেছে এনবিআর,2016-06-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর প্রাথমিক হিসাবে দেখা গেছে ২০১৫২০১৬ অর্থবছরে দেড় লাখ কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে রাজস্ব আদায় হয়েছে এক লাখ ৫৪ হাজার ৭৮৪ কোটি টাকা। রাজস্ব আদায় বেড়েছে ১৪ শতাংশ। অবশ্য অর্থবছরের শুরুতে ২৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধি ধরে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নেয়া হয়েছিল ১ লাখ ৭৬ হাজার ৩২০ কোটি টাকা। পরে এই লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে দেড় লাখ কোটি টাকা করা হয়। নতুন অর্থবছরের জন্য ৩৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি ধরে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে দুই লাখ তিন হাজার কোটি টাকা। অর্থনীতিবিদরা বলছেন গতবারের ন্যায় আসছে অর্থবছরের রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রাও অর্জনযোগ্য নয়। ফলে বছরের শেষ দিকে এসে ফের রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে আনতে হতে পারে। পূর্বের অর্থবছরেও রাজস্ব আদায় বেড়েছিল ১৩ শতাংশের কিছু বেশি। এনবিআর সূত্র জানিয়েছে শেষ হতে যাওয়া অর্থবছরে আমদানি শুল্ক আদায়ে প্রবৃদ্ধি তুলনামূলক ভালো ১৭ শতাংশ। রাজস্বের তিনটি খাতের মধ্যে আয়কর আদায়ে প্রবৃদ্ধি তুলনামূলক কম। এটি মাত্র ১২ দশমিক ১৮ শতাংশ। ভ্যাট আদায় বেড়েছে ১৩ দশমিক ৬১ শতাংশ। ২০১৬১৭ অর্থবছরে আমদানি শুল্ক থেকে আদায় হয়েছে ৪৪ হাজার ৮৫৫ কোটি টাকা। আগের অর্থবছরে আদায়ের পরিমাণ ছিল ৩৮ হাজার ৩৩২ কোটি টাকা। ভ্যাট ও আয়কর থেকে আদায় হয়েছে যথাক্রমে ৫৫ হাজার ৬৮৪ কোটি টাকা ও ৫৪ হাজার ২৪৫ কোটি টাকা। পূর্বের অর্থবছরে আদায়ের পরিমাণ ছিল যথাক্রমে ৪৮ হাজার ৯৯৮ কোটি টাকা ও ৪৯ হাজার ৯৯৩ কোটি টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5011.csv b/Bangla_fin_news_articles/5011.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a62063da7792a1b0aa45905790b4ba9835709e95 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5011.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5011,অগ্রণী ব্যাংকের এমডিকে অপসারণের সিদ্ধান্ত,2016-06-29,অনলাইন ডেস্ক,অগ্রণী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি সৈয়দ আবদুল হামিদকে অপসারণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ক্ষমতার অপব্যবহার করে ৭৯২ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ করায় শুনানি শেষে সৈয়দ আবদুল হামিদকে অপসারণের সুপারিশ করে বাংলাদেশ ব্যাংকের স্থায়ী কমিটি। তাতে বুধবার বিকেলে অনুমোদন দেন গভর্নর। আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকালে চিঠি দিয়ে তাঁকে অপসারণের কথা আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হবে। তাঁর শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার। ব্যাংকের এক শীর্ষ কর্মকর্তা বলেছেন গভর্নর অনুমোদন দিয়েছেন এর অর্থ হলো অপসারণের সব প্রক্রিয়া শেষ। এখন শুধু চিঠি দেয়া বাকি। অফিস সময় শেষ হয়ে যাওয়ায় কাল সকালে চিঠি যাবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5012.csv b/Bangla_fin_news_articles/5012.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ad1b0ceea967fe86d2f59276c66f6d10d29c2750 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5012.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5012,প্রকৌশল যন্ত্রপাতি উৎপাদনে ইউনিডোর সহায়তা কামনা শিল্পমন্ত্রীর,2016-06-29,অনলাইন ডেস্ক,শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু বাংলাদেশে উচ্চ প্রযুক্তির প্রকৌশল যন্ত্রপাতি ওষুধ এবং মেডিকেল যন্ত্রপাতি উৎপাদন শিল্পে জাতিসংঘের শিল্প উন্নয়ন সংস্থার ইউনিডো কারিগরি সহায়তা চেয়েছেন। তিনি বলেন ম্যানুফ্যাকচারিং শিল্পখাতের বিকাশ ও পণ্য বৈচিত্রকরণের সুযোগ কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশ দ্রুত মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হওয়ার লক্ষ্যে অগ্রসর হচ্ছে। এক্ষেত্রে ইউনিডো বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার হতে পারে। দক্ষিণ কোরিয়া সফররত শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু বুধবার জাতিসংঘের শিল্প উন্নয়ন সংস্থার ইউনিডো মহাপরিচালক লি ইয়াংয়ের সাথে বৈঠকে এ সহায়তা কামনা করেন। উলসান শহরের লটি হোটেলে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে দক্ষিণ কোরিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত জুলফিকুর রহমান এবং কাউন্সিলর শ্রম জাহিদুল ইসলাম ভূঁইয়াসহ বাংলাদেশ দূতাবাস ও ইউনিডোর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে শিল্পমন্ত্রী বাংলাদেশি শিল্পপণ্যের গুণগত মানোন্নয়নের লক্ষ্যে ইউনিডোর সহায়তায় বেটার ওয়ার্ক অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ডস প্রোগ্রাম শীর্ষক কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য সংস্থার মহাপরিচালককে ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন এর ফলে বাংলাদেশের মৎস্যসহ জলজ খাবারের নিরাপত্তা ব্যবস্থা ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের ইইউ মান ব্যবস্থার সমপর্যায়ে পৌঁছেছে। তিনি কান্ট্রি প্রোগ্রামের আওতায় বাংলাদেশে গুণগতমান অবকাঠামো গড়ে তুলতে ইউনিডোর সহায়তা বৃদ্ধির তাগিদ দেন। বৈঠকে শিল্পমন্ত্রী বলেন গুণগত শিল্পায়নের ধারা জোরদারের লক্ষ্যে সরকার জাতীয় শিল্পনীতি২০১৬ প্রণয়ন করেছে। এ নীতির আলোকে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পখাতের উদ্যোক্তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি পণ্য বৈচিত্রকরণ মূল্য সংযোজন ও পরিবেশবান্ধব পণ্য উৎপাদনের উদ্যোগ বেগবান করা হচ্ছে। তিনি বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে প্রশিক্ষণ কৃষিভিত্তিক শিল্পের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি ও মানোন্নয়ন নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং বর্জ্য ব্যবস্থাপনা খাতের উন্নয়নে ইউনিডো সহযোগিতা করতে পাবে বলে উল্লেখ করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5013.csv b/Bangla_fin_news_articles/5013.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e29b71224a730301c341dcaa25a08f0d65f1f6e8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5013.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5013,১৬ জুলাই শনিবার শেয়ারবাজারও খোলা,2016-06-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী ১৬ জুলাই ব্যাংক ও অন্যান্য সরকারি অফিসের মতো শেয়ারবাজারও খোলা থাকবে। ওইদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই লেনদেন চলবে। ডিএসই ও সিএসই জানিয়েছে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিধি৪ মোতাবেক ৪ জুলাই সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। আর ৪ জুলাইয়ের পরিবর্তে ১৬ জুলাই শনিবার সব সরকারি অফিস ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। সেই হিসেবে শেয়ারবাজারও খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে উভয় স্টক এক্সচেঞ্জ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5014.csv b/Bangla_fin_news_articles/5014.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8a4f3c8eeeaecde9ab0da448cb340280cc6fb59e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5014.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5014,ছয় প্রকল্পে ১৩ হাজার কোটি টাকা দিচ্ছে জাপান,2016-06-29,অনলাইন ডেস্ক,বিদ্যুত্ যোগাযোগ ও দুর্যোগ প্রশমনসহ বিভিন্ন খাতের ছয় প্রকল্পে বাংলাদেশকে সহজ শর্তে ১২ হাজার ৮১৯ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে জাপান। বুধবার এনইসি সম্মেলন কক্ষে জাপান আন্তর্জাতিক সহযোগী সংস্থা জাইকা ও বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের ইআরডি মধ্যে এ বিষয়ে চুক্তি সই হয়। জাপানের রাষ্ট্রদূত মাসাতো ওয়াতানাবে অনুষ্ঠানে বলেন টাকার অংকে বাংলাদেশের জন্য এটিই সবচেয়ে বড় জাপানি ঋণ। এই চুক্তি অনুযায়ী জাপানের ৩৭তম লোন প্যাকেজের আওতায় ওই অর্থ পাবে বাংলাদেশ। ঋণের জন্য বার্ষিক সুদের হার হবে মাত্র ০.০১ শতাংশ। ঋণ শোধ করতে হবে ৪০ বছরে। ঋণ চুক্তিতে রেয়াতকাল ধরা হয়েছে ১০ বছর অর্থাত্ চুক্তির প্রথম দশ বছর পর থেকে ঋণের কিস্তি পরিশোধ শুরু হবে। ঢাকা মাস র্যাপিড ট্রানজিট প্রকল্প যমুনা রেলব্রিজ নির্মাণ প্রকল্প আন্তঃসীমান্ত সড়ক যোগাযোগ উন্নয়ন প্রকল্প মাতারবাড়ি কয়লা বিদ্যুেকন্দ্র এনার্জি ইফিসিয়েন্সি অ্যান্ড কনজারভেশন প্রোমোশন ফাইন্যান্সিং প্রজেক্ট ডিজাস্টার রিস্ক ম্যানেজমেন্ট এনহেন্সমেন্ট প্রজেক্টে এই অর্থ ব্যয় হবে। বাংলাদেশের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের ইআরডি অতিরিক্ত সচিব কাজী শফিকুল আজম এবং জাপানের পক্ষে জাইকার বাংলাদেশ প্রধান মিকিউ হাটায়েডা চুক্তিতে সই করেন। এর আগে গত ডিসেম্বরে ৩৬তম ঋণ প্যাকেজের আওতায় বাংলাদেশকে ছয় প্রকল্পে ৮ হাজার ৬৬০ কোটি টাকা দিতে চুক্তি করে জাপান। সেটাই ছিল এ যাবত্কালের সবচেয়ে বড় জাপানি ঋণ। খবর বিডিনিউজের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5015.csv b/Bangla_fin_news_articles/5015.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ffaa11813356f2d3a66f134aca2a6f1b0b6609ea --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5015.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5015,এবার কার্গো চলাচলে জার্মানির নিষেধাজ্ঞা,2016-06-29,অনলাইন ডেস্ক,যুক্তরাজ্য ও অস্ট্রেলিয়ার পর বাংলাদেশ থেকে এবার সরাসরি কার্গো চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে জার্মানি। এদিকে চট্টগ্রাম বন্দরে কন্টেইনারের জট থাকায় এখন বিপাকে পড়েছে রফতানিকারকরা। রবিবার জার্মানি নিষেধাজ্ঞা আরোপের পর লুফথানসা ঢাকায় ৬০ টন গার্মেন্টস ছেড়ে দিতে ব্যর্থ হয়েছে। এখন রফতানিকারকরা কারখানাগুলোতে এগুলো ফেরত নিচ্ছে। জুলাইয়ের প্রথম দিকে ঈদের ছুটি থাকায় পোশাক নির্মাতারা আগেই রফতানি করার উদ্যোগ নিয়েছিল। রফতানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের দ্বিতীয় বাজার জার্মানি। ২০১৪ সালে যেখানে বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রে ৫.২৩ বিলিয়ন ডলার রফতানি করেছিল সেখানে জার্মানিতে ৫.১১ বিলিয়ন ডলার রফতানি করেছিল। বাংলাদেশের রফতানিকারকদের মধ্যে ৯৫ শতাংশই তৈরি পোশাক রফতানিকারক। হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরের নিরাপত্তার দুর্বলতা দেখিয়ে এর আরে যুক্তরাজ্য ও অস্ট্রেলিয়া সরাসরি কার্গো চলাচল বন্ধ করে দেয়। এবকই কারণ দেখিয়ে রবিবার ফেডারেল অ্যাভিয়েশন অথরিটি অব জার্মানি বাংলাদেশ থেকে সরাসরি কার্গো চলাচল বন্ধের ঘোষণা দেয়। সরাসরি কার্গো চলাচলে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করায় এখন বাংলাদেশ থেকে কোনো পণ্য রফতানি করতে গেলে অন্য দেশের মাধ্যমে রিস্কানিং করে জার্মানে পণ্য পাঠাতে হবে। খবর লোডস্টার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5016.csv b/Bangla_fin_news_articles/5016.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..13a6c5047920a84a4359f29e796ee35cb629065e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5016.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5016,ঈদকে সামনে রেখে আবারো রেকর্ড রিজার্ভ বাংলাদেশ ব্যাংকে,2016-06-29,অনলাইন ডেস্ক,ঈদউলফিতরকে সামনে রেখে আবারো বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভের ক্ষেত্রে রেকর্ড গড়ল বাংলাদেশ ব্যাংক। বর্তমানে দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকটিতে ৩ হাজার কোটি মার্কিন ডলার রিজার্ভ রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সিনিয়র এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকে ৩০০০.১৮৮ কোটি মার্কিন ডলার রিজার্ভ রেকর্ড করা হয়েছে। বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের শক্তি প্রমাণ করছে এটি। অফিসিয়াল প্রতিবেদন অনুসারে দেশের বাহিরে থাকা কয়েক কোটি বাংলাদেশি ঈদকে সামনে রেখে সব সময় অতিরিক্ত অর্থ প্রেরণ করে তাদের পরিবারের জন্য। ফলে রেমিটেন্সের পরিমাণ হঠাৎ করেই এ মাসে বেড়ে যায়। বাংলাদেশ ব্যাংকের এই কর্মকর্তা বলেন প্রতি বছরের মতই এ বছরও ঈদ বাংলাদেশের জন্য বড় আশীর্বাদ হয়ে এসেছে। বিদেশে কাজ করা কয়েক কোটি বাংলাদেশি তাদের আয়ের একটি বড় অংশ এ সময় দেশে প্রেরণ করে। এ বছর এপ্রিল মাসে বাংলাদেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ প্রথমবারের মত ২৯০০ কোটি মার্কিন ডলার স্পর্শ করে। ব্যাংকের এই কর্মকর্তা জানান বর্তমানে বাংলাদেশ ব্যাংকে থাকা রিজার্ভ দিয়ে অনায়াসে ৮৯ মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব। গালফ টাইমস ডটকম। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5017.csv b/Bangla_fin_news_articles/5017.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..10c30b9f531943fdaf8a9175fc715953eef156d9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5017.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5017,ঈদ উপলক্ষে ইউএসবাংলা এয়ারলাইন্সের অতিরিক্ত ফ্লাইট,2016-06-28,অনলাইন ডেস্ক,ঈদে ঘরে ফেরা যাত্রীদের অতিরিক্ত চাপ থাকায় দেশের অন্যতম বেসরকারি বিমান পরিবহন সংস্থা ইউএসবাংলা এয়ারলাইন্স ঈদের আগে ঢাকা থেকে যশোর সৈয়দপুর ও রাজশাহী রুটে এবং ঈদের পরে কর্মস্থলে ফেরার জন্য পুনরায় যশোর সৈয়দপুর ও রাজশাহী থেকে ঢাকা রুটে অতিরিক্ত ফ্লাইট চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মঙ্গলবার ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্সের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়। এছাড়া ঈদ উপলক্ষে পর্যটনকে ঘিরে মাত্রাতিরিক্ত পর্যটকদের চাপ থাকায় ঢাকা থেকে কক্সবাজার রুটে অতিরিক্ত ফ্লাইটের ব্যবস্থা করেছে ইউএসবাংলা এয়ারলাইন্স। ঈদ পূর্ববর্তী ১ জুলাই থেকে ৫ জুলাই পর্যন্ত ঢাকা থেকে যশোর ও সৈয়দপুর রুটে প্রতিদিন নির্দিষ্ট দুইটি ফ্লাইটের অতিরিক্ত আরো একটি করে ফ্লাইট এবং ঢাকা থেকে রাজশাহী রুটে জুলাইয়ের ১ ও ৩ তারিখে দুটি অতিরিক্ত ফ্লাইট চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইউএসবাংলা এয়ারলাইন্স। ঈদ পরবর্তীতে কর্মস্থলে ফেরার জন্য এই এয়ারলাইন্স ৯ ও ১০ জুলাই যশোর সৈয়দপুর ও রাজশাহী থেকে ঢাকায় অতিরিক্ত ফ্লাইট পরিচালনা করবে। প্রতি বছর ঈদ পরবর্তী পর্যটন নগরী কক্সবাজার উত্সবের নগরীতে পরিণত হয়। ফলে ঈদের পর পর্যটকদের অতিরিক্ত চাপ বেড়ে যায় কক্সবাজারে। পর্যটকদের অতিরিক্ত চাহিদা মেটানোর জন্য ইউএসবাংলা এয়ারলাইন্স ৮ ও ১০ জুলাই নির্দিষ্ট ফ্লাইটের অতিরিক্ত দুটি ফ্লাইট পরিচালনা করবে। বিস্তারিত তথ্যের জন্য ইউএসবাংলা এয়ারলাইন্সের হটলাইন ১৩৬০৫তে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। এছাড়া টিকেট রিজার্ভেশনের জন্য যেকোনো ট্রাভেল এজেন্ট অথবা ইউএসবাংলা এয়ারলাইন্সের নিজস্ব সেলস সেন্টারে যোগাযোগ করতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5018.csv b/Bangla_fin_news_articles/5018.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c53562e43d020404973803b1f7e0f82faee018b4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5018.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5018,২ ৩ ও ৪ জুলাই ব্যাংকের কিছু শাখা খোলা,2016-06-28,অনলাইন ডেস্ক,পবিত্র ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে ব্যবসায়ীদের নগদ অর্থ লেনদেন সুষ্ঠু ব্যবসায়িক কার্যক্রম ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীদের বেতন ছাড়করণের সুবিধার্থে তফসিলিভুক্ত ব্যাংকগুলো কিছু শাখা ২ ৩ ও ৪ জুলাই খোলা রাখার নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশব্যাংক। ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির এফবিসিসিআই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মঙ্গলবার এই সিদ্ধান্ত দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। এর আগে শুধু ২ ও ৩ তারিখ ব্যাংকের কিছু শাখা খোলা রাখার কথা বলা হলেও এখন আরো একদিন বেশি খোলা রাখার কথা বলা হয়েছে। কিছু ব্যাংক শাখা নিজ বিবেচনায় খোলা রাখার ক্ষেত্রে পোশাকশিল্প এবং শপিংমল এলাকাসংশ্লিষ্ট ব্যাংক শাখাগুলোকে প্রাধান্য দিতে বলা হয়েছে। তবে কোন কোন শাখা খোলা রাখার প্রয়োজন হবে তা ব্যাংকসমূহ স্বীয় বিবেচনায় নির্ধারণ করবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গত রবিবার বাংলাদেশ ব্যাংক ৪ জুলাই সরকারি ছুটি ঘোষণা করে। ফলে ঈদের ছুটি ও সাপ্তাহিক ছুটির মোট নয়দিনের ছুটি পায় তফসিলীভুক্ত ব্যাংকের কর্মকর্তাকর্মচারীরা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5019.csv b/Bangla_fin_news_articles/5019.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..29a42f960aba8bbfbcc6785785e50d55f466e4bd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5019.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5019,রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে,2016-06-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এবার তিন হাজার কোটি ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। সোমবার দিন শেষে রিজার্ভের পরিমান দাঁড়িয়েছে ৩০ দশমিক ০২ বিলিয়ন ডলার। বর্তমানের এ মজুদ দিয়ে প্রায় আট মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব। বাংলাদেশ ব্যাংকের ফরেক্স রিজার্ভ অ্যান্ড ট্রেজারি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের মহাব্যবস্থাপক কাজী ছাইদুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। রিজার্ভ হ্যাক নিয়ে যখন দেশ বিদেশে তোলপাড়ের মধ্যেই গত ২৫ এপ্রিল রিজার্ভ প্রথমবার ২৯ বিলিয়নের ঘর অতিক্রম করেছিল। তার আগে ২৫ ফেব্রুয়ারি রিজার্ভ ২৮ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছিল। একবছর আগে গত বছরের জুন শেষে রিজার্ভ ছিল ২৫ দশমিক ০২ বিলিয়ন ডলার। অর্থাত্ গত এক বছরে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে ৫ বিলিয়ন ডলার যোগ হয়েছে। রিজার্ভের দিক দিয়ে বর্তমানে বাংলাদেশের অবস্থান দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে দ্বিতীয়। প্রথম অবস্থানে রয়েছে ভারত। দেশটির রিজার্ভের পরিমাণ ৩২০ বিলিয়ন ডলারের বেশি। আন্তর্জাতিক মানদন্ড অনুযায়ী একটি দেশের কাছে অন্তত তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর সমপরিমাণ বিদেশি মুদ্রার মজুদ রাখা প্রয়োজন। বাংলাদেশের আমদানির বর্তমান গতিধারা অনুযায়ী এ রিজার্ভ দিয়ে অন্তত আট মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায় গেল চলতি ২০১৫১৬ অর্থবছরের জুলাই থেকে মে সময়ে প্রবাসী বাংলাদেশিরা এক হাজার ৩৪৫ কোটি ৪৬ লাখ মার্কিন ডলার সমপরিমাণ অর্থ দেশে পাঠিয়েছেন। রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি তথ্য অনুযায়ী চলতি অর্থবছরের চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে মে পর্যন্ত ১১ মাসে পূর্বের অর্থবছরের একই সময়ের চাইতে রফতানি আয় বেড়েছে আট দশমিক ৯৫ শতাংশ। এ সময়ে রপ্তানি আয় হয়েছে তিন হাজার ৬৬ কোটি ৪২ লাখ মার্কিন ডলার। এসব কারণে রিজার্ভ বেড়েছে। এছাড়া সরবরাহ অনুযায়ী বাজারে ডলারের চাহিদা না থাকায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাজার থেকে ডলার কিনছে। চলতি অর্থবছরে মার্চ পর্যন্ত বিভিন্ন ব্যাংক থেকে ৩২০ কোটি ডলার কেনা হয়েছে। আগের অর্থবছরের পুরো সময়ে কেনা হয় ৩৪০ কোটি ডলার। মূলত আমদানি ব্যয় কম থাকায় বাজারে উদ্বৃত্ত হওয়া ডলার কিনতে হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে। এছাড়া বেসরকারি খাতের অনেক উদ্যোক্তা বিদেশি ঋণ নিয়ে আমদানি ব্যয় মেটাচ্ছেন। সব মিলিয়ে সামনের দিনে আরও ডলার কিনতে হতে পারে। তখন বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আরও বাড়বে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5020.csv b/Bangla_fin_news_articles/5020.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2d5552f2ad61c568140d536ed770acb9496c0984 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5020.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5020,২ ৩ ও ৪ জুলাই ব্যাংক খোলা রাখার অনুরোধ এফবিসিসিআইয়ের,2016-06-27,অনলাইন ডেস্ক,নগদ টাকা লেনদেনের সুবিধার্থে ঈদের আগে ২ ৩ ও ৪ জুলাই ব্যাংক আংশিকভাবে খোলা রাখার অনুরোধ করেছে বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন এফবিসিসিআই।ব্যবসায়ীদের এই প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংক গ্রহণ করেছে বলে জানিয়েছেন এফবিসিসিআই সভাপতি আব্দুল মাতলুব আহমাদ। সোমবার দুপুরে এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবিরের সাথে বৈঠক করেন এফবিসিসিআই নেতৃবৃন্দ। বৈঠকশেষে মাতলুব আহমাদ জানান ব্যাংক পূর্ণাঙ্গভাবে বন্ধ থাকলে ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। ঈদের সময় বড় অংকের বেচাকেনা হয়। এত বিপুল পরিমাণ টাকা ব্যবসায়ীদের কাছে রাখা সম্ভব নয়। এজন্য আমরা কেবলমাত্র নগদ টাকা লেনদেনের জন্য ২ ৩ ও ৪ জুলাই ব্যাংক আংশিকভাবে খোলা রাখার অনুরোধ করেছি। তিনি বলেন বৈঠকে গভর্নর ব্যবসায়ীদের সুবিধার্থে এই তিনদিন ব্যাংক আংশিকভাবে খোলা রাখার প্রস্তাবে একমত পোষণ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দিয়েছেন। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংক একটি সার্কুলার জারি করবে বলে গভর্নর তাদের আশ্বস্ত করেছেন। এর আগে সকালে ফেডারেশন ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এফবিসিসিআই সভাপতি মাতলুব আহমাদ ২ ৩ ও ৪ জুলাই ব্যাংক খোলা রাখার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতি অনুরোধ জানান। তিনি এ সময় বলেন ঈদের সময় যে পরিমাণ টাকা লেনদেন হয় তা ব্যবসায়ীদের কাছে রাখা সম্ভব নয়। এমনকি এতে জীবনের হুমকিও আছে। তাই ব্যবসায়ীরা চাই ২ ৩ ও ৪ জুলাই ব্যাংক আংশিকভাবে খোলা রাখা হোক।বাসস। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5021.csv b/Bangla_fin_news_articles/5021.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b6e3d618b1f92afc31b51332a336da8a698448ef --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5021.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5021,ডিএসইতে দেড় মাসে সর্বনিম্ন লেনদেন,2016-06-26,অনলাইন ডেস্ক,ঈদের ছুটির আগে লেনদেনে খরা চলছে দেশের পুঁজিবাজারে। সপ্তাহের প্রথম দিন রবিবার প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন নেমে এসেছে ২৬৫ কোটি ৭৫ লাখ টাকায় যা গত দেড় মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে গত ১৫ মে এই বাজারে ২৫৮ কোটি টাকা লেনদেন হয়। গত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার দেশের দুই পুঁজিবাজারেই সূচক বাড়লেও লেনেদেন কমেছিল। সেদিন ডিএসইতে ৩১১ কোটি ৬০ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয় যা আগের দিনের চেয়ে ৫ দশমিক ৩২ শতাংশ কম। চলতি সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবারের লেনদেনের পর ঈদের ছুটি শুরু হবে দুই বাজারে। টানা ৯ দিন ১ জুলাই থেকে ৯ জুলাই বন্ধ থাকবে লেনদেন। রবিবার লেনদেনের পাশাপাশি সূচকও কমেছে দুই বাজারে কমেছে বেশিরভাগ শেয়ারের দরও। ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩২০টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ারের মধ্যে ১৯৩টির দরই কমেছে বেড়েছে ৮১টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ৪৬টির দর। ডিএসইএক্স বা প্রধান মূল্যসূচক ১ দশমিক ২৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৩৮০ পয়েন্টে। ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৮০ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক দশমিক ৩৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে এক হাজার ৭১৪ পয়েন্টে। অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই এদিন ৭৯ কোটি ২৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৩৮ দশমিক ১৫ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৩ হাজার ৪২২ পয়েন্টে। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৪৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৬৩টির কমেছে ১৫১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টির। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5022.csv b/Bangla_fin_news_articles/5022.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9b0022078a2d9563fceb786905a03904bf3ed8e0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5022.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5022,ফের বাড়ল সোনার দাম,2016-06-25,অনলাইন ডেস্ক,সাত দিনের মাথায় ফের বাড়ল সোনার দাম। আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় বাংলাদেশে ভালো মানের সোনার দাম প্রতি ভরিতে এক হাজার ২২৪ টাকা বেড়েছে। শনিবার বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির বাজুস এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। রবিবার থেকে নতুন মূল্য কার্যকর হবে বলে জানায় বাজুস। বাজুস জানায় আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে দেশের বাজারে স্বর্ণের মূল্য নির্ধারণ করে বাজুস। সর্বশেষ গত ১৮ জুন সোনার দাম একই হারে বেড়েছিল। এ নিয়ে চলতি বছর সপ্তমবারের মতো সোনার দাম বাড়ছে। তবে গত ৩১ মে একবার সোনার দাম কমেছিল। রবিবার থেকে সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম স্বর্ণ ৪৮ হাজার ৩৪৭ টাকা ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনা ৪৬ হাজার ১৮৯ টাকা ও ১৮ ক্যারেটের সোনা প্রতি ভরি ৩৯ হাজার ৫৯৯ টাকায় বিক্রি হবে। সোনার দাম ভরিতে ২২ ক্যারেটে এক হাজার ২২৪ টাকা ২১ ক্যারেটে এক হাজার ১৬৬ টাকা ও ১৮ ক্যারেটের ক্ষেত্রে ৯৯১ টাকা বেড়েছে। বর্তমানে ভরিপ্রতি এ দাম ২২ ক্যারেট ৪৭ হাজার ১২৩ টাকা ২১ ক্যারেট ৪৫ হাজার ২৩ টাকা ও ১৮ ক্যারেট ৩৮ হাজার ৬০৮ টাকা। রবিবার থেকে সনাতন পদ্ধতির প্রতিভরি স্বর্ণের দাম হবে ২৭ হাজার ৫২৭ টাকা এ মানের স্বর্ণের বর্তমান দাম ২৬ হাজার ৮২৭ টাকা। এক্ষেত্রে দাম বেড়েছে ৭০০ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5023.csv b/Bangla_fin_news_articles/5023.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..58bdb4c65b95559fe7e9a2a21270ac48c8215c68 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5023.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5023,পোশাকশিল্প এলাকায় শনি ও রবিবার ব্যাংক খোলা,2016-06-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দেশের পোশাক শিল্প এলাকায় অবস্থিত ব্যাংকের শাখাগুলো আগামী শনি ও রবিবার খোলা থাকবে। এছাড়া আগামী সোমবার সব ব্যাংকের সব শাখা খোলা থাকবে। বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক শুভঙ্কর সাহা এ তথ্য জানান। আসন্ন ঈদে নয় দিন টানা সরকারি ছুটিতে শ্রমিক কর্মচারী ও শিল্প মালিকদের আর্থিক লেনদেনের সুবিধার্থে শনি ও রবিবার ব্যাংক খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এছাড়া আগ্রাবাদসহ চট্টগ্রাম বন্দর এলাকার তফসিলি ব্যাংকের সব শাখা আগামী ঈদুল ফিতর পর্যন্ত প্রতি শনিবার খোলা থাকবে। এর আগে গত সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকের জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে আগ্রাবাদসহ চট্টগ্রাম বন্দর এলাকার তফসিলি ব্যাংকের সব শাখা আগামী ঈদুল ফিতর পর্যন্ত প্রতি শনিবার খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছিল চট্টগ্রাম বন্দরের কন্টেইনার জট নিরসন পবিত্র রমজানে ভোগ্য পণ্যের সরবরাহ নিশ্চিতকরণ ও বন্দরের ব্যবহারকারীদের ভোগান্তি নিরসনের স্বার্থে আগ্রাবাদসহ চট্টগ্রাম বন্দর এলাকার তফসিলি ব্যাংকের সব শাখা আগামী ঈদুল ফিতর পর্যন্ত প্রতি শনিবার খোলা রেখে স্বাভাবিক ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য নির্দেশনা দেয়া হলো। এতে আরও বলা হয়েছিল বর্তমানে বিমান সমুদ্রনৌ ও স্থল বন্দরস্থ বাণিজ্যিক ব্যাংকের এডি শাখাসমূহ প্রতি শুক্রবার ও শনিবার এবং দেশের অপরাপর স্থানে অবস্থিত বাণিজ্যিক ব্যাংকের এডি শাখাসমূহ শনিবার স্বীয় বিবেচনায় খোলা রাখার নির্দেশনা বহাল থাকবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী ছুটির দিনে কাজে যোগদানকারী কর্মকর্তাকর্মচারীদের বিধি মোতাবেক যুক্তিসঙ্গত ভাতা দেবে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5024.csv b/Bangla_fin_news_articles/5024.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7a6fed217b9abd01ef9df7f7c33b776d2718de05 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5024.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5024,বালিয়াকান্দির টুপি রপ্তানি হচ্ছে ওমানে,2016-06-23,পাংশা রাজবাড়ী সংবাদদাতা,বালিয়াকান্দির তৈরি টুপি যাচ্ছে ওমানে। ঈদকে সামনে রেখে বালিয়াকান্দি উপজেলার শতাধিক টুপির কারিগররা ব্যস্ত সময় পার করছেন। আর এ টুপি তৈরির কাজে নিয়োজিত রয়েছেন এলাকার গৃহিনী ও শিক্ষার্থীরা। বছরে দুই ঈদসহ তিনবার টুপিগুলো আন্তর্জাতিক কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে ওমানে পাঠানো হয়। এতে একদিকে এলাকায় মহিলারা স্বাবলম্বী হচ্ছে অন্যদিকে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করছে। টুপির মহাজন মো. জুলফিকার আলী বলেন ২০০৪ সাল থেকে টুপির ব্যবসা শুরু। আমার চাচাতো ভাই ওমানে থাকায় টুপিগুলো ওমানে পাঠিয়ে দেই। বর্তমানে বালিয়াকান্দি তালপট্টি খাগুরিয়া মহারাজপুর বকচর বেরুলী হিজলী সোনাপুর চরকুলটিয়া বেতবাড়ীয়া খড়খড়িয়া শালমারা গাড়াকোলা খালিয়াসহ পাংশা কালুখালী ও বালিয়াকান্দি উপজেলার ৩০টি গ্রামের সহস্রাধিক কারিগর এ টুপি তৈরি করে উপার্জন করেন। তিনি আরো জানান প্রতিটি টুপি তৈরি করতে সাত থেকে আটশ টাকা খরচ হয়। টুপিগুলো দেশিবিদেশি সুতা ও কাপড় দিয়ে তৈরি করতে হয়। টুপি সেলাইয়ের কাজে নিয়োজিত গৃহবধূ আরজিনা বেগম জানান সংসারে কাজের পাশাপাশি তিনি টুপির হাসু ভরার কাজ করেন। দিনে দুটি টুপির হাসু ভরা কাজ করে একশ টাকা আয় করেন। এতে তার সংসারে দিনে দিনে সচ্ছলতা ফিরে আসছে। সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী ঊর্মী জানায় পড়ালেখার পাশাপাশি অবসরে টুপির হাসু পরানোর কাজ করে। এতে তার পড়ালেখার খরচ হয়ে যাচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5025.csv b/Bangla_fin_news_articles/5025.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..eef0c47050535684e8bb9a93ef22f37cbdb044bc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5025.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5025,প্রায় সব দেশ থেকে রেমিট্যান্স কমেছে,2016-06-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় রেমিট্যান্স প্রেরণকারী অনেক দেশ থেকেই রেমিট্যান্স প্রবাহ কমেছে। তবে এ সময়ে যেসব দেশ থেকে রেমিট্যান্স বেড়েছে তার মধ্যে রয়েছে কাতার ইরান যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাজ্য জার্মানি জাপান ইতালি দক্ষিণ কোরিয়া ও হংকং। সবগুলো দেশ থেকে এ সময়ে আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ৪১ কোটি ২৩ লাখ ডলার কম রেমিট্যান্স এসেছে। চলতি অর্থবছরের ২০১৫১৬ প্রথম ১১ মাস জুলাইমে পর্যন্ত সময়ে প্রবাসীরা এক হাজার ৩৪৬ কোটি ৫৩ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। ২০১৪১৫ অর্থবছরের একই সময়ে রেমিট্যান্সের পরিমাণ ছিল এক হাজার ৩৮৭ কোটি ৭৬ লাখ ডলার। দেশভিত্তিক রেমিট্যান্সের হিসাব অনুযায়ী সব দেশ থেকে এপ্রিলের তুলনায় মে মাসে রেমিট্যান্স বেড়েছে। চলতি অর্থবছরের মে মাসে সবগুলোদেশ থেকে থেকে এসেছে ১২১ কোটি ৪৫ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স। গত বছরের একই মাসে এসেছিল ১৩২ কোটি ১৮ লাখ ডলার। অর্থাত্ আগের অর্থবছরের তুলনায় চলতি অর্থবছরের মে মাসে ১০ কোটি ৭৩ লাখ ডলার রেমিট্যান্স কমেছে। একক মাস হিসাবে মে মাসে আসা রেমিট্যান্সের মধ্যে উল্লেখযোগ্য দেশ সৌদি আরব থেকে ২২ কোটি ৮৭ লাখ ডলার। গত ১১ মাসে এদেশ থেকে এসেছে ২৬৯ কোটি ৪৮ লাখ ডলার। আগের অর্থবছরের একই সময়ে এ পরিমাণ ছিল ৩০২ কোটি ৫৮ লাখ। অর্থাত্ আগের অর্থবছরের মে পর্যন্ত সময়ের তুলনায় এ অর্থবছরের মে মাস পর্যন্ত সময়ে কমেছে ৩৩ কোটি ১০ লাখ ডালার। গেল মে মাসে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে এসেছে ২৩ কোটি ৬৯ লাখ ডলার। আর জুলাই থেকে মে পর্যন্ত সময়ে এদেশ থেকে ২৪৫ কোটি ছয় লাখ ডলার এসেছে। আগের অর্থবছরের ১১ মাসে এ পরিমাণ ছিল ২৫৭ কোটি ৮৪ লাখ ডলার। এদেশ থেকে ১১ মাসে ১২ কোটি ৭৮ লাখ ডলার কম রেমিট্যান্স এসেছে। ওমান থেকে গত মে মাসে এসেছে সাত কোটি ৩৭ লাখ ডলার। আগের বছরের একই মাসে এসেছিল আট কোটি ৪২ লাখ ডলার। কুয়েত থেকে এবছর মে মাসে এসেছে আট কোটি ৩১ লাখ ডলার। আগের বছরের একই মাসে এসেছিল নয় কোটি ১৬ লাখ ডলার। পরিসংখ্যানে দেখা গেছে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গত বছরের মে মাসে ২১ কোটি ১২ লাখ ডলার আসলেও এবছর মে মাসে এসেছে ১৭ কোটি ৩৩ লাখ ডলার। যুক্তরাজ্য থেকে চলতি অর্থবছরের মে মাসে সাত কোটি ১৮ লাখ ডলার আসলেও আগের বছরের একই সময়ে এ পরিমাণ ছিল সাত কোটি ৫৬ লাখ ডলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5026.csv b/Bangla_fin_news_articles/5026.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..810e074bbec718245e6363e09c6bc697245e7990 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5026.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5026,ঝালকাঠি পৌরসভার বাজেট ঘোষণা,2016-06-22,অনলাইন ডেস্ক,নতুন কোনো কর আরোপ ছাড়াই ঝালকাঠি পৌরসভার ২০১৬১৭ অর্থবছরের বাজেট ঘোষণা করা হয়েছে। এতে আয় ধরা হয়েছে ১৯৪ কোটি তিন লাখ ৮০ হাজার টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে ১৯৪ কোটি ৬৭ লাখ ৫০ হাজার ৪০০ টাকা ও উদ্বৃত্ত দেখানো হয়েছে ৩৫ লাখ ৫২ হাজার ৩৫৪ টাকা। এ ছাড়াও বাজেটের প্রারম্ভিক উদ্বৃত্ত রয়েছে ৯৯ লাখ ২২ হাজার ৭৫৪ টাকা। বুধবার বিকেলে শহরের একটি কমিউনিটি সেন্টারে পৌর মেয়র মো. লিয়াকত আলী তালুকদার এ বাজেট ঘোষণা করেন। এ উপলক্ষে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা পরিষদ প্রশাসক ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সরদার মো. শাহ আলম। অন্যানের মধ্যে বক্তব্য রাখেন পিপি আব্দুল মান্নান রসুল জিপি তপন রায় চৌধূরী চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি মাহাবুব হোসেন জেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ মু. মুনিরুল ইসলাম তালুকদার কাউন্সিলর তরুণ কর্মকার রেজাউল করিম জাকির হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা মো. মনিরুদ্দোজা হারুন সাংবাদিক আক্কাস সিকদার অলোক সাহা জহিরুল ইসলাম জলিল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5027.csv b/Bangla_fin_news_articles/5027.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..07c21ad7f4fd1d4252be449bca89d857f4c7ea1e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5027.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5027,ঈদ উপলক্ষে নভোএয়ার এর অতিরিক্ত ফ্লাইট,2016-06-22,অনলাইন ডেস্ক,পবিত্র ঈদউলফিতর উপলক্ষে অভ্যন্তরীণ পাঁচটি রুটে অতিরিক্ত ফ্লাইট পরিচালনা করবে দেশের প্রিমিয়াম ও সর্ববৃহৎ বেসরকারি বিমান সংস্থা নভোএয়ার। রুটগুলোর মধ্যে রয়েছে সৈয়দপুর যশোর কক্সবাজার রাজশাহী ও বরিশাল। যাত্রীদের চাহিদার প্রেক্ষিতে সৈয়দপুর ও যশোর রুটে ১লা জুলাই থেকে ৫ জুলাই পর্যন্ত ও ৮ জুলাই থেকে ১১ জুলাই পর্যন্ত এবং কক্সবাজার রুটে ৭ জুলাই থেকে ১০ জুলাই পর্যন্ত নিয়মিত শিডিউল ফ্লাইটের পাশাপাশি প্রতিদিন অতিরিক্ত ১টি করে ফ্লাইট পরিচালনা করা হবে। এছাড়াও ঈদের আগে নিয়মিত শিডিউল ফ্লাইটের পাশাপাশি রাজশাহীতে ২ ৩ ও ৫ জুলাই এবং বরিশালে ৪ জুলাই অতিরিক্ত ফ্লাইট পরিচালনা করা হবে। ঈদ উপলক্ষে সম্মানিত যাত্রীদের জন্য বিভিন্ন রুটে নভোএয়ার দিয়েছে বিশেষ মূল্য ছাড়। সম্মানিত যাত্রীরা ১লা জুলাই থেকে ৭ জুলাই পর্যন্ত সৈয়দপুর যশোর রাজশাহী ও বরিশাল থেকে ঢাকায় ভ্রমণ করতে পারবেন মাত্র ১৮৮০ টাকায়। এছাড়া ৮ থেকে ১৪ জুলাই পর্যন্ত ঢাকা থেকে সৈয়দপুর যশোর রাজশাহী ও বরিশাল ভ্রমণ করতে পারবেন মাত্র ১৮৮০ টাকায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5028.csv b/Bangla_fin_news_articles/5028.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7b4abeff6ad6e3cfbaeb2ce5cd2c946ecf6da940 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5028.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5028,এফডিআই দুই বিলিয়ন ডলার ছাড়ালো,2016-06-22,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ এফডিআই ২০০ কোটি ২ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছে। ২০১৫ সালে বাংলাদেশে ২২৩ কোটি ৫০ লাখ ডলারের ২.২৩ বিলিয়ন এফডিআই এসেছে। এই অংক ২০১৪ সালের চেয়ে ৪৪ শতাংশ বেশি। সে বছর ১৫৫ কোটি ১০ লাখ ডলার এফডিআই এসেছিল। বুধবার মতিঝিলে বিনিয়োগ বোর্ডে আঙ্কটাডের ওয়ার্ল্ড ইনভেস্টমেন্ট রিপোর্ট২০১৬ প্রকাশ অনুষ্ঠানে এসব তথ্য জানানো হয়। প্রতিবেদনে বলা হয় ২০১৫ সালে দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে যে এফডিআই এসেছে তার মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান দ্বিতীয়। প্রথম অবস্থানে রয়েছে প্রতিবেশী দেশ ভারত। তাদের এই বিনিয়োগের পরিমান ৪ হাজার ৪২০ কোটি ৮০ লাখ ৪৪.২০বিলিয়ন ডলার। ভারতে গত বছর তার আগের বছরের চেয়ে এফডিআই বেড়েছে ২৭ শতাংশ। প্রতিবেদন বিশ্লেষণে দেখা যায় ২০১৫ সালে বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি এফডিআই এসেছে গ্যাস বিদ্যুত্ ও পেট্রোলিয়াম খাতে। জ্বালানির এসব খাতে বিদেশি বিনিয়োগ এসেছে ৫৭ কোটি ৪০ লাখ ডলারের। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে টেক্সটাইল বা তৈরি পোশাক শিল্প খাত আরএমজি ৪৪ কোটি ৩০ লাখ ডলার। এছাড়া টেলিকমিউনিকেশন খাতে ২৫ কোটি ৫০ লাখ ডলার ব্যাংকিং খাতে ৩১ কোটি ডলার ফুড প্রোডাক্টে ১২ কোটি ৫০ লাখ ডলার কৃষি ও মত্স্য খাতে ২ কোটি ৫০ লাখ ডলার এবং অন্যান্য খাতে ৫০ কোটি ৩০ লাখ ডলারের বিদেশি বিনিয়োগ এসেছে। অনুষ্ঠানে প্রতিবেদনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক এম ইসমাইল হোসেন। তিনি বলেন ২০১৫ সালে বিশ্ব অর্থনীতিতে এফডিআই বেড়েছে ৩৮ শতাংশ বা ১ দশমিক ৭৬ ট্রিলিয়ন ডলার। উন্নয়নশীল অর্থনীতিতে এফডিআইর পরিমাণ ৭৬৫ বিলিয়ন ছাড়িয়েছে যা ২০১৪ সালের তুলনায় ৯ শতাংশ বেশি। যুক্তরাষ্ট্র ৩৮০ বিলিয়ন ডলার এফডিআই করে প্রথম স্থানে রয়েছে। হংকং ১৭৫ বিলিয়ন ও চীন ১৩৬ বিলিয়ন করে তার পরের অবস্থার রয়েছে। তবে আগামী বছর এফডিআই কমে যেতে পারে বলে মনে করছেন ইসমাইল হোসেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5029.csv b/Bangla_fin_news_articles/5029.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..85ddf3c7c67e20c12e66bae4b49b5e132946dddb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5029.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5029,১৭ বীমা কোম্পানি হাতিয়ে নিয়েছে ১৭৮১ কোটি টাকা,2016-06-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সরকারিবেসরকারি ১৭টি জীবন বীমা কোম্পানির দুর্নীতির বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে নেমেছে দুদক। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাপনা ব্যয় অতিরিক্ত দেখিয়ে গ্রাহকদের এক হাজার ৭৮১ কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ রয়েছে। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রণব কুমার ভট্টাচার্য জানান সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে যাচাইবাছাই শেষে কমিশন ১৭টি বীমা কোম্পানির বিরুদ্ধে আসা এসব অভিযোগ অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। একই সঙ্গে অনুসন্ধানের জন্য দুই সদস্যের টিম গঠন করা হয়েছে। গত মঙ্গলবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হওয়ার পরপরই দুদক পরিচালক সৈয়দ ইকবাল হোসেনকে তদারকির দায়িত্ব দিয়ে দুই সদস্যের অনুসন্ধান টিম গঠন করা হয়। দুদকের উপপরিচালক মো. জালাল উদ্দিনের নেতৃত্বে অনুসন্ধান টিমের অপর সদস্য হলেন সহকারী পরিচালক মো. আনোয়ার হোসেন। অনুসন্ধানের আওতায় পড়া বীমা কোম্পানিগুলো হলো পপুলার লাইফ ইন্সুরেন্স জীবন বীমা করপোরেশন ফারইস্ট ইসলামী লাইফ পদ্মা ইসলামী লাইফ গোল্ডেন লাইফ সন্ধানী লাইফ প্রগতি লাইফ সানফ্লাওয়ার লাইফ সানলাইফ প্রাইম ইসলামী লাইফ মেঘনা লাইফ ডেল্টা লাইফ রুপালী লাইফ হোমল্যাণ্ড লাইফ প্রোগ্রেসিভ লাইফ বায়রা লাইফ এবং ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স। অভিযোগের বিষয়ে দুদক সূত্রে জানা যায় বীমা খাতের সরকারিবেসরকারি পুরনো ১৭ কোম্পানি ২০০৯ সাল থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা ব্যয়ের নামে অবৈধভাবে ব্যয় করেছে এক হাজার ৯৭৮ কোটি ৪৩ লাখ টাকা। এর মধ্যে গ্রাহকের অংশ ৯০ শতাংশ বা ১ হাজার ৭৮০ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের কাছে কোম্পানিগুলোর দাখিল করা তথ্যে এমন অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। বীমা খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইডিআরএর তথ্যানুসারে অবৈধ ব্যয়ের কারণেই অনেক কোম্পানি চরম আর্থিক সংকটে পড়েছে। সময়মতো গ্রাহকদের দাবি পরিশোধ করতে পারছে না। ফলে গ্রাহকদের মাঝে সৃষ্টি হয়েছে চরম অনাস্থা। এর মধ্যে নিয়ন্ত্রণ সংস্থাটি ২০১২ সাল থেকেই অবৈধ ব্যয় কমিয়ে আনতে বেশ কয়েকবার তাগিদ দিয়েছে কোম্পানিগুলোকে। দুদক সূত্রে আরো জানা যায় আইডিআরএর কাছে কোম্পানিগুলোর দাখিল করা তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা গেছে সরকারিবেসরকারি ১৭টি বীমা কোম্পানির মধ্যে অবৈধ ব্যয়ের শীর্ষে রয়েছে সাতটি কোম্পানি। ওই সাত কোম্পানি মোট অবৈধ ব্যয় করেছে ১ হাজার ৩৯৬ কোটি ২৮ লাখ টাকা যা মোট অবৈধ ব্যয়ের ৭০ দশমিক ৬ শতাংশ। আর এর মধ্যে গ্রাহকের রয়েছে ১ হাজার ২৫৬ কোটি ১৮ লাখ টাকা। অবৈধ ব্যয়ের শীর্ষে থাকা কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে পপুলার লাইফ ২৯৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকা জীবন বীমা করপোরেশন ২৭৬ কোটি ৭৬ লাখ টাকা ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ২শ কোটি ৫১ লাখ টাকা পদ্মা ইসলামী লাইফ ১৬৬ কোটি ৮৩ লাখ টাকা গোল্ডেন লাইফ ১৬৫ কোটি ২৫ লাখ টাকা সন্ধানী লাইফ ১৫৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকা ও প্রগতি লাইফ ১৪৬ কোটি ৯৬ লাখ টাকা। এ ছাড়া অন্যান্য কোম্পানির মধ্যে সানফ্লাওয়ার লাইফ ৯১ কোটি ২৭ লাখ টাকা সানলাইফ ৯০ কোটি ৭০ লাখ টাকা প্রাইম ইসলামী লাইফ ৭৪ কোটি ৪১ লাখ মেঘনা লাইফ ৬৯ কোটি ৫২ লাখ টাকা ডেল্টা লাইফ ৫৫ কোটি ৩২ লাখ টাকা রুপালী লাইফ ৫০ কোটি ২৩ লাখ টাকা হোমল্যান্ড লাইফ ৪৮ কোটি ৮ লাখ টাকা প্রোগ্রেসিভ লাইফ ৪২ কোটি ৬৩ লাখ টাকা বায়রা লাইফ ৩৮ কোটি ৬২ লাখ টাকা ও ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স ৭ বছরে ২১ কোটি ৩৭ লাখ টাকা অবৈধ ব্যয় করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5030.csv b/Bangla_fin_news_articles/5030.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d538dae45ca0dcf3003db06f11b9ad02894c0df0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5030.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5030,ইবিএলের এমডি পদে মেয়াদ বাড়লো ইফতেখারের,2016-06-20,অনলাইন ডেস্ক,আলী রেজা ইফতেখার আরো তিন বছরের জন্য ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেডের ইবিএল ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি পদে নিয়োগ পেয়েছেন। বেসরকারি খাতের এই ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদ আলী রেজা ইফতেখারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী পদের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে বলে ব্যাংকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। আলী রেজা ইফতেখার ২০০৪ সালে উপব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে ইবিএলে যোগ দেন এবং ২০০৭ সালে ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী হিসেবে নিয়োগ পান। ব্যাংক খাতে ৩০ বছরের অভিজ্ঞ ইফতেখার ১৯৮৫ সাল থেকে স্থানীয় ও বহুজাতিক বিভিন্ন ব্যাংকে গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন যার মধ্যে রয়েছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক ব্যাংক ইন্দোসুয়েজ ও এবি ব্যাংক। কৃতিত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ ২০১২ সালে দুবাইয়ে অনুষ্ঠিত এশিয়ান এইচআর লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড কর্তৃক সিইও অব দ্য ইয়ার২০১২ হন তিনি। আলী রেজা ইফতেখার ২০১২ সালে হার্ভার্ড বিজনেস স্কুলের অধীনে লিডারশিপ ইন ফাইন্যান্সিয়াল অর্গানাইজেশন প্রোগ্রাম ২০১৩ সালে ইউনিভার্সিটি অব অক্সফোর্ডে স্ট্র্যাটেজিক লিডারশিপ প্রোগ্রামে অংশ নেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5031.csv b/Bangla_fin_news_articles/5031.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e7d6cd2d75f8eea9eefd462e703fc867dad0e9bb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5031.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5031,ভারত পাকিস্তান ভুটান এবং শ্রীলংকার সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি বাণিজ্যমন্ত্রী,2016-06-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ সংসদকে জানিয়েছেন ২০১৪১৫ অর্থবছরের হিসাব অনুযায়ী সার্কভূক্ত দেশসমূহের মধ্যে ভারত পাকিস্তান ভুটান ও শ্রীলংকার সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে। তবে আফগানিস্তান মালদ্বীপ ও নেপালের সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্ক অনুকূলে রয়েছে। সোমবার সংসদে টেবিলে উপস্থাপিত প্রশ্নোত্তরে সিরাজগঞ্জ৩ আসনের সংসদ সদস্য গাজী ম ম আমজাদ হোসেন মিলনের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান। নুরুন্নবী চৌধুরী শাওনের এক প্রশ্নের জবাবে তোফায়েল আহমেদ জানান প্রতিবছরই রফতানি বাণিজ্য বাড়ছে। ফলে বাণিজ্য ঘাটতি কমছে। বর্তমানে বাণিজ্য ঘাটতি হ্রাস লক্ষণীয়। ফলে রফতানি বাণিজ্যে গতিশীলতা সৃষ্টি হয়েছে। বিগত কয়েক অর্থবছরের পরিসংখ্যান তুলে ধরে মন্ত্রী বলেন ২০১০১১ অর্থবছরে রফতানির পরিমাণ ছিল ২২ হাজার ৯২৪ দশমিক ২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০১৪১৫ অর্থবছরে রফতানির পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়ে ৩১ হাজার ২০৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়। ২০১৩১৪ অর্থবছরে ঘাটতির পরিমাণ ছিল ৯ হাজার ৫০৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০১৪১৫ অর্থবছরে ঘাটতির পরিমাণ ৯ হাজার ৭২৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। বাণিজ্যমন্ত্রী আরও জানান চলতি ২০১৫১৬ অর্থবছরের এপ্রিল পর্যন্ত ঘাটতির পরিমাণ ছিল ৫ হাজার ২৩৯ দশমিক ১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। একই সময়ে গত অর্থবছরে ঘাটতির পরিমাণ ছিল ৮ হাজার ৫৬১ দশমিক ১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। সরকার দলীয় সদস্য নিজাম উদ্দিন হাজারীর এক প্রশ্নের জবাবে তোফায়েল জানান চলতি অর্থবছরের ১ জুলাই থেকে এ বছরের মে পর্যন্ত সময়ে ৩০ দশমিক ৬৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের পণ্য রফতানি করা হয়েছে। এম আবদুল লতিফের প্রশ্নে মন্ত্রী সংসদকে জানান বর্তমানে শাকসবজি বর্হিবিশ্বে রপ্তানি করা হচ্ছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ২০১৫১৬ অর্থবছরের জুলাইএপ্রিল পর্যন্ত এই খাতে রপ্তানি আয়ের পরিমাণ ৮৭ দশমিক ৩৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5032.csv b/Bangla_fin_news_articles/5032.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4aa96e67aaecc774368156f73a001baecde274c0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5032.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5032,আশুগঞ্জ নৌবন্দর থেকে ট্রানজিটের প্রথম চালান ত্রিপুরায়,2016-06-19,আশুগঞ্জ ব্রাহ্মণবাড়িয়া সংবাদদাতা,ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ নৌবন্দর থেকে মাসূল দিয়ে নিয়মিত ট্রানজিটের প্রথম চালান রবিবার সন্ধ্যায় ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলায় পৌঁছেছে। উদ্বোধনের তিনদিন পর চারটি গাড়িতে করে ৮৪ টন রড আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলায় প্রবেশ করে।এর আগে দুপুর দুইটায় আশুগঞ্জ নৌবন্দর থেকে ভারতীয় রড নিয়ে তিনটি ট্রাক ও একটি ট্রেইলর আখাউড়ার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। মালবাহী ট্রাকগুলো বিকাল সাড়ে তিনটায় আখাউড়া স্থল বন্দরে পৌঁছার পর কাস্টমস কার্যক্রমসহ বিভিন্ন আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করা হয়। বন্দর সূত্রে জানা যায় আখাউড়া স্থলবন্দরের সিএন্ডএফ এজেন্ট মেসার্স খলিফা এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী তাকজিল খলিফা কাজল রবিবার সন্ধ্যায় ভারতের ত্রিপুরার আগরতলায় দায়িত্বে থাকা ডারসেল লজিস্টিক লিমিটেডের ম্যানেজার সজিত রায়ের কাছে পণ্যের কাগজপত্র বুঝিয়ে দেন। এ সময় দুদেশের কাস্টমস কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5033.csv b/Bangla_fin_news_articles/5033.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3653a754b272c7f69d1253e57dd68bbe4f68fd8d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5033.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5033,ঈদউল ফিতর উপলক্ষে ৯দিন শেয়ারবাজার বন্ধ,2016-06-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঈদউল ফিতর উপলক্ষে ৯দিন শেয়ারবাজারের লেনদেন বন্ধ থাকবে। আগামী ১ জুলাই থেকে ৯ জুলাই পর্যন্ত বন্ধ থাকবে শেয়ারবাজারের কার্যক্রম। দিনের হিসাবে এ বন্ধ ৯ দিন হলেও কার্যদিবস হিসাবে লেনদেন বন্ধ থাকবে ৫ দিন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এ তথ্য জানিয়েছে। রবিবার ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদের বোর্ড সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এদিকে ৯ দিনের বন্ধের মধ্যে সরকারী ছুটি ৮দিন। আর বাকি ১দিন ৪ জুলাই বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ডিএসইর পর্ষদ। সরকারী ৮দিনের ছুটির মধ্যে রয়েছে২দিন শুক্রবার ও ২ দিন শনিবার ৩দিন ঈদের সরকারী ছুটি ও ১ দিন শবে কদর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5034.csv b/Bangla_fin_news_articles/5034.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a1e0d71d1f922426a19dbf4d7035f573b8a6bfea --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5034.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5034,বাজেট বাস্তবায়নে পূর্ণাঙ্গ কর্মপরিকল্পনা প্রণয়নের সুপারিশ সিপিডির,2016-06-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাজেট বাস্তবায়নে পূর্ণাঙ্গ কর্মপরিকল্পনা প্রণয়নের সুপারিশ করেছে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টর ফর পলিসি ডায়ালগ সিপিডি। বাজেট প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় সংসদীয় কমিটিকে আরো সম্পৃক্ত করা প্রতি প্রান্তিকে বাজেট বাস্তবায়নে তদারকিসহ ফলাফল ভিত্তিক বাজেট মূল্যায়ন ব্যবস্থা প্রচলনের আহ্বান জানিয়েছে সিপিডি। রবিবার রাজধানীর একটি হোটেলে প্রস্তাবিত বাজেট নিয়ে আয়োজিত সংলাপে এ আহ্বান জানানো হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। সাবেক অর্থমন্ত্রী ও সিপিডির ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য এম সাইদুজ্জামানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান অর্থ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ড. আবদুর রাজ্জাক এবং সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রীআমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিপিডিনির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক মুস্তাফিজুর রহমান। প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন আগে বাজেট উচ্চাভিলাষী বড় ইত্যাদি বলে সিডিপি ব্যাপক সমালোচনা করতো। এখন সিপিডির সমালোচনা কমেছে। কিছু ক্ষেত্রে এখন সরকারকে প্রশংসাও করছে সিপিডি। তিনি বলেন বৈশ্বিক অর্থনীতিতে বাংলাদেশ উন্নয়নের একটি রোল মডেল। আমরা ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয় ২০৩০ সালের মধ্যে দারিদ্রমুক্ত এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশের কাতারে সামিল হওয়ার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছি। বাংলাদেশ এমডিজির সবকটি লক্ষ্য অর্জনে সফলতা দেখিয়েছে। আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন পরিকল্পনামন্ত্রীর এই কথার অর্থ হলো ২০৪১ সালের আগে দেশে আর কোন সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না। বাংলাদেশ যে গতিতে এগুচ্ছে তাতে ডাবল ডিজিটে প্রবৃদ্ধি অর্জন করা উচিত ছিলো। বর্তমানে দেশে বিনিয়োগ করা কঠিন হয়ে গেছে। অন্যদিকে সরকারি বিনিয়োগও সঠিক ভাবে হচ্ছে না। তিনি উদাহরণ দিয়ে বলেন দুর্নীতির অভিযোগে পদ্মা সেতু প্রকল্প থেকে বিশ্বব্যাংক চলে গেলো। এখন তিন বিলিয়ন ডলারের পদ্মা সেতু হয়তো ৯ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছে যাবে। যেখানে চার লেনের সড়ক বানাতে প্রতি কি.মি. চীনে ১৩ কোটি আর ভারতে ১১ কোটি টাকা ব্যয় হয় সেখানে বাংলাদেশে ব্যয় হয় ৫৫ কোটি টাকা। এ ধরনের উন্নয়ন দিয়ে দেশ অর্থনৈতিক ভাবে কতটুকু লাভবান হবে সে প্রশ্ন করেন তিনি। তিনি বলেন মানবাধিকার আর জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত না হলে দেশে বিনিয়োগ বাড়বে না। আমির খসরুর বক্তব্যের বিষয়ে অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন বিএনপি কোন দলই না। তারা বিরোধী দলে নেই। সরকারি কাজে তাদের কোন ভূমিকা নেই। তিনি বলেন যেহেতু দেশে জ্বালানী বন্দর নির্মাণসহ মেগা প্রকল্পে বেসরকারি খাত বিনিয়োগ করে না তাই সরকার এইসব খাতে বিনিয়োগ করে। আর চীনে জমির মালিক সরকার হওয়ার কারণে সেখানে প্রকল্প ব্যয়ও অনেক কম। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সাবেক খাদ্যমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেন আমাদের এখন চ্যালেঞ্জ হলো বিনিয়োগ বাড়ানো এবং প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করা। প্রকল্প বাস্তবায়নে বিলম্বের বিষয়ে তিনি বলেন শুধু আমাদের মাঝেই নয় উন্নয়ন সহযোগীদের মাঝেও আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে প্রকল্প বাস্তবায়ন বিলম্বিত হয়। উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন ঢাকা থেকে বঙ্গবন্ধু সেতু পর্যন্ত চার লেনে উন্নীত করার প্রকল্পে সম্মতি দিতে এডিবি সময় নিয়েছে ৭ বছর। একই ভাবে বিশ্বব্যাংকও প্রকল্প অনুমোদনে বিলম্ব করার অভিযোগ করেন তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5035.csv b/Bangla_fin_news_articles/5035.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..10fa7ae1f4009e91007f77729498e61711523601 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5035.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5035,বিএস ওএইচএসএএস সনদ পেলো চরকা টেক্সটাইল,2016-06-19,অনলাইন ডেস্ক,পেশাগত স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা ব্যবস্থার জন্য সম্প্রতি ব্রিটিশ স্ট্যার্ন্ডাড অকুপেশনাল হেলথ অ্যান্ড সেফটি এ্যাসেসমেন্ট সিরিজ বিএস ওএইচএসএএস ১৮০০১২০০৭ সনদ পেয়েছে চরকা টেক্সটাইল। বুধবার রাজধানীর র্যাডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে চরকা টেক্সটাইল সহ ২১ টি পোশাক কারখানা প্রতিনিধিদের কাছে সম্মানজনক ওই সনদপত্র তুলে দেয় জিআইজেড। জার্মান ভিত্তিক আন্তর্জাতিক এ সাহায্য সংস্থাটি গত দুবছর ওই কারখানাগুলোকে কর্মস্থলে নিরাপত্তা ঝুঁকি দূরীকরণে প্রায়োগিক সহায়তায় দিয়ে এসেছে।বাংলাদেশের তৈরী পোশাক শিল্পে প্রথমবারের মতো ওই কারখানাসমূহ আন্তর্জাতিক মানদের বিএস ওএইচএসএএস ১৮০০১২০০৭ সনদ অর্জন করল। চরকা টেক্সটাইল লিমিটেডের পক্ষে সম্মাননা ক্রেস্ট ও সনদপত্র গ্রহণ করেন প্রাণ গ্রুপের পরিচালক ইলিয়াছ মৃধা। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শ্রম সচিব মিকাইল শিপার ডিআইএফই এর মহাপরিদর্শক সৈয়দ আহমেদ বিজিএমইএর সহসভাপতি ফারুক হাসান ও বাংলাদেশ জার্মান ডেভেলপমেন্ট কোঅপারেশনের ফার্স্ট সেক্রেটারি রজওইথা আমেলস। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5036.csv b/Bangla_fin_news_articles/5036.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c0565e167f0a7a2a0cb28bca9b82bcdafd1489ee --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5036.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5036,স্বরূপকাঠির নৌকার হাট,2016-06-19,লিটন বাশার বরিশাল অফিস,ধাননদীখাল এই তিনে বরিশাল প্রবাদটি এখনো বর্ষা মৌসুমে নৌকা ও মাছধরার চাঁইয়ের মাঝে অস্তিত্ব ধরে রেখেছে। প্রতি বছর বর্ষা মৌসুম এলেই এ অঞ্চলের মানুষ চলাচল ও পণ্য পরিবহনের জন্য বাহন হিসেবে খুঁজে নেন নৌকা। শুধু যাতায়াত আর পণ্য পরিবহন নয় দক্ষিণাঞ্চলের লাখ লাখ মানুষের মত্স্য শিকারের কাজে অন্যতম ভূমিকা নৌকার। নৌকায় জাল চাঁই নিয়ে অথবা বড়শি নিয়ে মত্স্য শিকারে ছোটেন জেলেরা। কাঁচা সবজি বিক্রির জন্য নিকটবর্তী হাটবাজারে নিয়ে যাওয়ার প্রধান বাহন হচ্ছে নৌকা। স্বরূপকাঠীসহ কয়েকটি এলাকায় এসব নৌকায় বসে বেচাকেনা হয় তরিতরকারিসহ নানা পণ্য। প্রতি বছর বর্ষা এলেই কদর বেড়ে যায় নৌকার। বর্ষা মৌসুমে এ অঞ্চলের বিশাল একটি জনগোষ্ঠী নৌকা তৈরি করে জীবিকা নির্বাহ করেন। এ অঞ্চলে নৌকার জন্য বিখ্যাত স্বরূপকাঠী। জ্যৈষ্ঠের শেষ থেকে আশ্বিন মাস পর্যন্ত আটঘর কুড়িয়ানা ও ইন্দেরহাটে নতুন তৈরি ছোট নৌকা বিক্রির হাট বসে। ঐ উপজেলায় বিভিন্ন জাতের শাকসবজি পেয়ারা এবং লেবুর ব্যাপক ফলন হয়। এসব কৃষিপণ্য বাজারে আনার জন্য খালবিল পার হতে নৌকার বিকল্প নেই। তাই নৌকার বিকিকিনি জমজমাট হয়ে ওঠে। কুরিয়ানা বাজারে প্রতিদিন গড়ে ৫ শতাধিক নৌকা বিক্রি হয় বলে ব্যবসায়ীরা জানান। পার্শ্ববর্তী বানারীপাড়া উজিরপুর ও ঝালকাঠী থেকেও নৌকা ক্রয় করতে স্বরূপকাঠীর বিভিন্ন বাজারে আসেন ক্রেতারা। নৌকার কদর বেড়ে যাওয়ায় স্বরূপকাঠীতে নৌকা তৈরির কারিগরদের ব্যস্ততার কোনো শেষ নেই। পার্শ্ববর্তী বানারীপাড়া উপজেলার ইন্দেরহাট ইলুহার গাগর আতাকোঠালী ও বৈঠাকাটাগ্রামের অসংখ্য পরিবার নৌকা তৈরির পেশায় নিয়োজিত। তারা স্বরূপকাঠী থেকে কাঠ ক্রয় করে নৌকা তৈরি করছেন। চাম্বল কাঠ দিয়ে ডিংগি ও ছোট আকারের পিনিশ নৌকা তৈরি করে বিক্রি করছেন। রেইন্ট্রি কাঠ দিয়েও কমদামি নৌকা তৈরি করা হয়। আটঘর কুরিয়ানা নদীতে নতুন নৌকার হাট বসে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5037.csv b/Bangla_fin_news_articles/5037.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..eb954ee1a4f86210cd1b1c09ab125c2e9b118a44 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5037.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5037,ফজলে কবির স্বাক্ষরিত ৫০০ টাকার নোট বাজারে,2016-06-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর ফজলে কবিরের স্বাক্ষরিত ৫০০ টাকার নতুন নোট আগামীকাল রবিবার থেকে বাজারে আসছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস থেকে এ নোট ইস্যু করা হবে। পরবর্তীতে বাংলাদেশ ব্যাংকের অন্যান্য অফিস থেকেও ইস্যু করা হবে বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। এটিই হবে গভর্নর ফজলে কবির স্বাক্ষরিত প্রথম নোট। গত মার্চে নিয়োগ পান ফজলে কবির। বাংলাদেশ ব্যাংকের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে ১৫২ মিলিমিটার৬৫ মিলিমিটার মাপের ৫০০ টাকার এ নোটের রঙ আকৃতি নকশা ও নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য অপরিবর্তিত থাকবে। আর নতুন মুদ্রিত নোটের পাশাপাশি বর্তমানে প্রচলনে থাকা ৫০০ টাকা মূল্যমানের অন্যান্য নোটও বৈধ ব্যাংক নোট হিসেবে যুগপত্ চালু থাকবে। নতুন নোটের পরিবর্তন বলতে শুধু গভর্নরের সইয়ের জায়াগায় থাকবে বর্তমান গভর্নর ফজলে কবিরের স্বাক্ষর। প্রসঙ্গত ১০ ২০ ৫০ ১০০ ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোট ব্যাংক নোট হিসেবে গণ্য হয়। এসব নোটে বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নরের সই থাকে। আর ১ ২ ও ৫ টাকা হচ্ছে সরকারি নোট। যেগুলোতে অর্থ সচিবের সই থাকে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5038.csv b/Bangla_fin_news_articles/5038.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e1720a3bf6f6a8ec08b45196e655c3229f40f72a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5038.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5038,মেলার নামে আমদানি করা শুল্কমুক্ত পণ্য খোলাবাজারে,2016-06-17,সাইদুল ইসলাম,মেলা আয়োজনের নামে ভারত এবং পাকিস্তান থেকে কাপড় এনে বাংলাদেশের বাজারে দেদারছে বিক্রি করছে একটি অসাধু চক্র। সাধারণত নারীদের পছন্দসই থ্রিপিস লেহেংগা কটি শাড়ি শাল স্যান্ডেল ইত্যাদি পাওয়া যাচ্ছে এসব মেলায়। এসব পণ্য সাধারণত বিনা শুল্কে নিয়ে আসা হয়। নামী দামী হোটেল এবং কনভেনশন সেন্টারে সেগুলো প্রদর্শন করা হয়। সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে বিক্রেতারা মেলায় প্রদর্শিত পণ্যগুলো সাধারণ ক্রেতাদের কাছে যেমন বিক্রি করছে আবার বড় বড় শপিং মলের দোকানিদের কাছেও পাইকারি দরে বিক্রি করছে। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন এসব অসাধু তত্পরতার জন্য সরকার বিপুল অংকের রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। আবার দেশের দোকানিরাও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। সবচেয়ে বড় ক্ষতি হচ্ছে দেশীয় পোশাক শিল্প মালিকদের। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর বসুন্ধরা কনভেনশন সেন্টারে গিয়ে দেখা যায় সেখানে বড় ধরনের মেলার আয়োজন করেছে একটি সংগঠন। প্রায় ৫০টি দোকান বসানো হয়েছে সেখানে। এসব দোকনের সব পণ্যই ভারত এবং পাকিস্তান থেকে নিয়ে আসা হয়েছে বিনা শুল্কে। এখানে স্টল দিয়েছে দ্রুপদি নামের একটি দেশীয় প্রতিষ্ঠান। মূলত এটি দেশীয় প্রতিষ্ঠান হলেও তাদের স্টলে পাওয়া যাচ্ছে সব ভারতীয় কাপড়। প্রতিষ্ঠানটির ম্যানেজার লাইছুদ্দিন হায়দার জানালেন এখনো বিক্রি তেমন জমে উঠেনি। সামনে ঈদের বেতন বোনাস হলে বিক্রি জমবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। শুল্কমুক্তভাবে পণ্য এনে তা খোলাবাজারে বিক্রি করতে পারেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন আমরা সরাসরি পণ্য নিয়ে আসি না। কিছু প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে তা সংগ্রহ করি। তবে শুল্কমুক্ত পণ্য খোলাবাজারে বিক্রি করা আইনসিদ্ধ নয় বলে স্বীকার করেন তিনি। অপর প্রতিষ্ঠান কাশ্মীর স্মাইলের বাংলাদেশ প্রতিনিধি শামীম আহমেদ জানান তাদের বিক্রি ভালোই হচ্ছে। তাদের স্টলে বিভিন্ন প্রকার কাশ্মিরী শাল বেড কভার কুশন কভার ইত্যাদি পাওয়া যাচ্ছে। তিনি জানান মেলা চলবে ৩০ জুন পর্যন্ত। তাদের প্রতিষ্ঠান শুল্ক দিয়ে পণ্য এনেছে কিনা তা তিনি বলতে অস্বীকৃতি জানান। মেলায় বিভিন্ন প্রকার হারবাল পণ্যের পসরা সাজিয়েছে সিন্ধিয়া এন্টারপ্রাইজ। প্রতিষ্ঠানটির মুখ্য পরিচালন কর্মকর্তা সারমাদ মানসুর বলেন তারা এখানে ভারতীয় এবং দেশীয় বিভিন্ন হারবাল পণ্য বিক্রি করছেন। তার দাবি ভারতীয় পণ্যগুলোর সবগুলোই তিনি শুল্ক দিয়ে এনেছেন। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন বিদেশি কাপড় আনতে শুল্কের হার একশ ভাগের বেশি। এসবের মধ্যে রয়েছে আমদানি শুল্ক সম্পূরক শুল্ক ভ্যাট ইত্যাদি। বসুন্ধরা কনভেনশন সেন্টারের পাশাপাশি গুলশানের হোটেল আমারিতেও এ ধরনের মেলা চলছে। এদিকে শুল্কমুক্ত বিদেশি পণ্য দেশীয় বাজারে বিক্রি করার ফলে দেশীয় শিল্পও মার খাচ্ছে। প্রতিযোগিতার সক্ষমতা হারিয়ে অনেক প্রতিষ্ঠান পথে বসতে চলেছে। দেশীয় প্রতিষ্ঠান ইনফিনিটির পরিচালক নাইমুল হক ইত্তেফাককে বলেন এ ধরনের তত্পরতা বন্ধ করতে সরকার ও সংশ্লিষ্টদের কঠোরভাবে নজরদারি করা উচিত। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5039.csv b/Bangla_fin_news_articles/5039.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e9a632d0aec9b0b4c6d1d728de11ff0c8375ee49 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5039.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5039,সাড়ে তিন মাস পর ডিএসইর লেনদেন ৫০০ কোটি টাকা ছাড়ালো,2016-06-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে প্রায় সাড়ে তিন মাস পর লেনদেনে কিছুটা গতি এসেছে। বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ৫৩০ কোটি টাকা। এর আগে গত ২ মার্চ লেনদেন হয়েছিল ৫৭৮ কোটি টাকা। এরমধ্যে একদিনও লেনদেনের পরিমাণ পাঁচশ কোটি টাকার গণ্ডি পেরুতে পারেনি। এদিকে ডিএসইতে লেনদেন বাড়লেও কমেছে সার্বিক মূল্য সূচক। ডিএসইর প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ১৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৩৯৫ পয়েন্টে। ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৫ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৮০ পয়েন্টে। আর ডিএস ৩০ সূচক ৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে এক হাজার ৭২৯ পয়েন্টে। আর লেনদেন হয়েছে ৫৩০ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৭২ কোটি ৯১ লাখ টাকা বা ৪৮ শতাংশ বেশি। আগের দিন ডিএসইতে ৩৫৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছিল। সিএসইতে সিএএসপিআই ২৬ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৩ হাজার ৫২৯ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৮ কোটি ৬৯ লাখ টাকার। যার পরিমাণ আগের দিন ছিল ২১ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5040.csv b/Bangla_fin_news_articles/5040.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b07c55df77355d7f15de09c6e9d8827822c93bc8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5040.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5040,সোনার দাম ভরিতে বাড়ছে ১২২৫ টাকা,2016-06-16,অনলাইন ডেস্ক,আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বাড়ার কারণে দেশের বাজারে সোনার দাম ভরিতে সর্বোচ্চ ১ হাজার ২২৫ টাকা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি বাজুস। নতুন এই দর আগামী শনিবার থেকে কার্যকর হবে। বৃহস্পতিবার দুপুরে জুয়েলার্স সমিতি দাম বৃদ্ধির এ বিষয়টি জানিয়েছে। সর্বশেষ গত মাসে প্রতি ভরি সোনায় সর্বোচ্চ ১ হাজার ৫১৭ টাকা কমায় সমিতি। নতুন দর অনুযায়ী প্রতি ভরি ১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম ভালো মানের অর্থাত্ ২২ ক্যারেট সোনা ৪৭ হাজার ১২৩ টাকা ২১ ক্যারেট ৪৫ হাজার ২৩ টাকা এবং ১৮ ক্যারেটের দাম হবে ৩৮ হাজার ৬০৮ টাকা। আর সনাতন পদ্ধতির সোনার ভরি দাঁড়াবে ২৬ হাজার ৮২৮ টাকা। এদিকে আগামীকাল শুক্রবার পর্যন্ত সারা দেশের জুয়েলার্সে প্রতি ভরি ২২ ক্যারেট সোনা ৪৫ হাজার ৮৯৮ টাকা ২১ ক্যারেট ৪৩ হাজার ৮৫৭ টাকা ১৮ ক্যারেট ৩৭ হাজার ৬১৭ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির সোনার ভরি ২৬ হাজার ১২৮ টাকায় বিক্রি হবে। দাম বৃদ্ধির কারণে ২২ ক্যারেট সোনার ভরিতে ১ হাজার ২২৫ টাকা ২১ ক্যারেটে ১ হাজার ১৬৬ টাকা ১৮ ক্যারেটে ৯৯১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির সোনার ভরিতে ৭০০ টাকা বৃদ্ধি পাচ্ছে। অন্যদিকে রুপার ভরি ১ হাজার ১০৯ টাকা থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ১ হাজার ১৬৭ টাকা হবে। এ ক্ষেত্রে বৃদ্ধি পাবে ভরিতে ৫৮ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5041.csv b/Bangla_fin_news_articles/5041.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9b00113bd853f3f456eda20155009703524966a1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5041.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5041,বৃহস্পতিবার থেকে পাওয়া যাবে নতুন নোট,2016-06-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে নতুন টাকার নোট বাজারে ছাড়বে বাংলাদেশ ব্যাংক। ব্যাংকের মতিঝিলিসহ বিভিন্ন শাখা অফিসের পাশাপাশি ১৯টি বাণিজ্যিক ব্যাংকের ২০টি শাখা থেকে নোট বদলে নিতে পারবেন সাধারণ মানুষ। এবারের ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বাজারে ২৬ হাজার কোটি টাকার নতুন নোট ছাড়বে বাংলাদেশ ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে নতুন টাকা দেয়ার জন্য নির্ধারিত এসব শাখা থেকে একজন ব্যক্তি ২ ৫ ১০ ২০ ৫০ টাকার একটি করে বান্ডিলের প্যাকেটে মোট ৮ হাজার ৭০০ টাকার নতুন নোট নিতে পারবেন। এর বাইরে কেউ চাইলে ১ ২ ও ৫ টাকার কয়েন চাইলে নিতে পারবেন। এছাড়া কেউ চাইলে ১০০ ৫০০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট নিতে পারবেন। জানা গেছে নতুন নোট বদলানোর সুবিধার্তে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিসে তিনটি বিশেষ কাউন্টার খোলার সিদ্ধান্ত হয়েছে। ঢাকার বাইরে বগুড়া এবং সব বিভাগীয় শহরে অবস্থিত কেন্দ্রীয় ব্যাংকের শাখা অফিসে বিশেষ কাউন্টার খোলা হবে। এসব শহরের নির্দিষ্ট বাণিজ্যিক ব্যাংকেও একই রকম ব্যবস্থা থাকবে। এছাড়া রাজধানীর ১৯টি বাণিজ্যিক ব্যাংকের ২০টি শাখায় বিশেষ কাউন্টার খুলে নতুন নোট বদলে দেয়া হবে। শাখাগুলো হলো সোনালী ব্যাংকের রমনা জনতা ব্যাংকের আব্দুল গনি রোড অগ্রণী ব্যাংকের এ্যালিফ্যান্ট রোড রূপালী ব্যাংকের মহাখালী প্রাইম ব্যাংকের মালিবাগ ও মিরপুর পূবালী ব্যাংকের সদরঘাট ন্যাশনাল ব্যাংকের যাত্রাবাড়ী ইসলামী ব্যাংকের শ্যামলী মার্কেন্টাইল ব্যাংকের বনানী সাউথইস্ট ব্যাংকের কাওরানবাজার এসআইবিএলের বসুন্ধরা সিটি মার্কেট উত্তরা ব্যাংকের চকবাজার ওয়ান ব্যাংকের বাসাবো আইএফআইসি ব্যাংকের গুলশান ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের মোহাম্মদদপুর ব্যাংক এশিয়ার ধানমন্ডি ঢাকা ব্যাংকের উত্তরা এবং ডাচবাংলা ব্যাংকের দক্ষিণ খানের এসএমই অ্যান্ড কৃষি শাখা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5042.csv b/Bangla_fin_news_articles/5042.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fbb7e50006a1652b19dd8a60178e5c90c7ebfc23 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5042.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5042,ইকমার্সকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত করমুক্ত রাখার প্রস্তাব,2016-06-15,অনলাইন ডেস্ক,ইকমার্স ও অনলাইন শপিংকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত করমুক্ত রাখার প্রস্তাব করেছে ইকমার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ইক্যাব। বুধবার রাজধানীর মতিঝিলের ফেডারেশন ভবনে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে বাজেট ভাবনা শীর্ষক মতবিনিময় সভায় সংগঠনটির পক্ষ থেকে এ প্রস্তাব করা হয়। বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের এফবিসিসিআই অধিভুক্ত সকল তথ্য প্রযুক্তি এসোসিয়েশন যৌথভাবে সভার আয়োজন করে। বাংলাদেশ সফটওয়্যার এন্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস এসোসিয়েশনের বেসিস সভাপতি শামীম আহসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এফবিসিসিআই সভাপতি আব্দুল মাতলুব আহমাদ। এতে অন্যান্যের মধ্যে এফবিসিসিআই জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন পরিচালক শাফকাত হায়দার এসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিকম অপারেটরস্ অব বাংলাদেশের এমটব সভাপতি টি আই এম নুরুল কবীর প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। সভায় ইক্যাবের সভাপতি রাজীব আহমেদ বলেন ২০১৬১৭ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে ইকমার্স খাতের ওপর থেকে কর সুবিধা প্রত্যাহার করা হয়েছে। যা প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত ২০২১ সালের মধ্যে আইটি খাতের ৫ বিলিয়ন ডলার আয়ের লক্ষ্যমাত্রাকে মারাত্বকভাবে বাঁধাগ্রস্ত করবে। একইসাথে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের অগ্রযাত্রাও ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তাই আগামী ২০২৪ সাল পর্যন্ত ইকমার্স খাত এবং অনলাইন শপিংকে সকল প্রকার করের আওতামুক্ত রাখার প্রস্তাব করেন তিনি। এফবিসিসিআই সভাপতি আব্দুল মাতলুব আহমাদ বিকাশমান তথ্য প্রযুক্তি শিল্পের অপার সম্ভাবনা কাজে লাগাতে প্রস্তাবিত বাজেটে এ খাতে আরোপিত করভ্যাট প্রত্যাহারের দাবি জানান। বেসিস সভাপতি শামীম আহসান সরকারের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির এডিপি ১০ শতাংশ অর্থ সফটওয়্যার ও আইটি সেবাখাতের উন্নয়নে বরাদ্দ রাখার প্রস্তাব করেন। অনুষ্ঠানে ইন্টারনেটের ওপর বর্তমান আরোপিত ১৫ শতাংশ ভ্যাট কমিয়ে ৪.৫ করার সুপারিশ করা হয়। একইসাথে তথ্য প্রযুক্তি খাত সরকারের অগ্রাধিকার খাত হিসেবে বিবেচনায় নিয়ে তৈরি পোশাক শিল্পের মত এই শিল্পের বাড়িভাড়ার ওপর থেকে ভ্যাট সম্পূর্ণরূপে প্রত্যাহারের প্রস্তাব করা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5043.csv b/Bangla_fin_news_articles/5043.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e01f6e44a4e228a49945c942e949b027e7d97a44 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5043.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5043,ভ্যাট আপিলে গুণতে হবে চারগুণ বেশি অর্থ,2016-06-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর কর্মকর্তাদের দাবিকৃত ভ্যাটে ভ্যাটদাতার আপত্তি থাকলে আপিল করার সুযোগ রয়েছে। এ জন্য এতদিন দাবিকৃত ভ্যাটের ১০ শতাংশ অর্থ পরিশোধ করে আপিল করা যেত।প্রস্তাবিত বাজেটে এটি চারগুণ বাড়িয়ে ৫০ শতাংশ করা হয়েছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন এর ফলে তাদের বাড়তি অর্থ গুণতে হবে। সেই সঙ্গে পরোক্ষভাবে ভ্যাট কর্মকর্তাদের কর্তৃত্বও বাড়িয়ে দেয়া হলো। এখন থেকে ভ্যাট মূল্যায়নকালে তারা ইচ্ছেমত অর্থ নির্ধারণ করবেন। তবে এনবিআর কর্মকর্তারা জানান অসাধু ব্যবসায়ীরা আপিলের সুযোগ নিয়ে বছরের পর বছর সরকারকে রাজস্ব থেকে বঞ্চিত করে আসছেন। ট্রাইব্যুনালে আপিল করার ক্ষেত্রে মাত্র ১০ শতাংশ অর্থ পরিশোধের বিধান থাকায় তারা এনবিআর কর্মকর্তাদের যে কোন সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে আপিল করতো। আপিলকালে তুলনামূলক কম অর্থ পরিশোধ করতে হতো বিধায় আইনের মধ্যে থেকেই তারা এ কাজটি করতে উৎসাহিত হতো। ফলে যথাসময়ে সরকারের ঘরে কাঙ্ক্ষিত রাজস্ব আসতো না। এনবিআরের হিসাবে আমদানি শুল্ক ভ্যাট ও আয়কর মিলিয়ে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে এ ধরণের বিরোধে প্রায় ৩১ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব আটকে রয়েছে। এ সংক্রান্ত মামলার সংখ্যা ১৫ হাজারের কাছাকাছি। প্রতি বছর সরকার এ অর্থ আদায়ে উদ্যোগ নিলেও এতে খুব একটা সুফল মিলছে না। অন্যদিকে মামলার সংখ্যা না কমে উল্টো বছর বছর বাড়ছে। এ পরিস্থিতিতে জট কমানোর স্বার্থে মামলায় নিরুৎসাহিত করতেই এ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলে ভ্যাট বিভাগের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ইত্তেফাককে জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5044.csv b/Bangla_fin_news_articles/5044.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2bc8aec6cbe923b47ede78b14449c1f3c0ef6822 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5044.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5044,বাজেটে পানি ও স্যানিটেশন খাতে অসমতা কমানোর দাবি,2016-06-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী ২০১৬১৭ অর্থ বছরের বাজেটে পানি স্যানিটেশন ও হাইজিন খাতে শহরাঞ্চলে মাথাপিছু এক হাজার ১২১ টাকা বরাদ্দের বিপরীতে গ্রামাঞ্চলে বরাদ্দ মাত্র ৫৫ টাকা। এতে করে এ খাতে বাজেট বরাদ্দের ৮৬ ভাগই চলে গেছে শহরে। অপরদিকে সামগ্রিকভাবে পানি স্যানিটেশন ও হাইজিন খাতে ৩০৩ টাকা বরাদ্দ করা হলেও যা এমডিজি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের একতৃতীয়াংশ। মঙ্গলবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগররুনী মিলনায়তনে প্রস্তাবিত বাজেটে পানি ও স্যানিটেশন খাতে অসমতা কমানোর দাবী জানিয়ে বৈষম্যের এই চিত্র তুলে ধরেছে পানি ও স্যানিটেশন খাত নিয়ে কাজ করা নয়টি নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠান। সম্মেলনে মূল বক্তব্যে এন্ড ওয়াটার পভার্টির বাংলাদেশ প্রতিনিধি ও ড্রপ এর গবেষণা প্রধান মোহাম্মদ যোবায়ের হাসান বলেন উন্নয়ন বাজেটে পানি ও স্যানিটেশন খাতে চারটি প্রকল্প তালিকাভুক্ত করা হলেও তার জন্য অর্থ বরাদ্দ করা হয়নি। তবে বাজেটে দুর্গম এলাকার জনগণের পানি ও স্যানিটেশনের জন্য ৫শ কোটি টাকার একটি প্রকল্প রাখা হয়েছে যা আশাব্যঞ্জক। দুস্থ স্বাস্থ্য কেন্দ্রের নির্বাহী প্রধান ডা. দিবালোক সিংহর পরিচালনায় সম্মেলনে ওয়াটার এইড বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর ডা. খায়রুল ইসলাম ইউনিসেফের মনিরুল আলম ওয়াটার সাপ্লাই এন্ড স্যানিটেশন কোলাবোরেটিভ কাউন্সিলের শাহ আনোয়ার কামাল ফ্রেশ ওয়াটার একশন নেটওয়ার্ক সাউথ এশিয়ার ইয়াকুব হোসেন বাংলাদেশ ওয়াস অ্যালায়েন্সের অলক কুমার মজুমদার বাংলাদেশ ওয়াটার ইন্টেগ্রিটি নেটওয়ার্কের রেজওয়ারুল আলম ও এনজিও ফোরামের জোসেফ হালদার মতামত তুলে ধরেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5045.csv b/Bangla_fin_news_articles/5045.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..433658c5193f3d34e76e38acd57547f6172f556e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5045.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5045,ঈদে ৩০ হাজার কোটি টাকার নতুন নোট আসছে,2016-06-13,অনলাইন ডেস্ক,রোজার ঈদকে সামনে রেখে ৩০ হাজার কোটি টাকার বেশি নতুন নোট বাজারে ছাড়ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আগামী বৃহস্পতিবার থেকে ৪ জুলাই পর্যন্ত সময়ের মধ্যে এসব নতুন নোট ছাড়া হবে বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র শুভঙ্কর সাহা। তিনি বলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল সদরঘাট চট্টগ্রাম খুলনা ও সিলেট অফিস এবং ২০টি বাণিজ্যিক ব্যাংকের মাধ্যমে এই নতুন নোট ছাড়া হবে। ঈদ উপলক্ষে এবার ৩০ হাজার কোটি টাকার বেশি নতুন নোট মজুদ রাখা হয়েছে জানিয়ে শুভঙ্কর সাহা বলেন এর মধ্যে ১৫ হাজার কোটি টাকা বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ছাড়া হবে। ৪ জুলাই পর্যন্ত যতো নতুন টাকাই প্রয়োজন হোক না কেন বাংলাদেশ ব্যাংকের অফিসগুলো থেকে সরবরাহ করা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5046.csv b/Bangla_fin_news_articles/5046.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7f5fd53fd895085c75c7348c46391b4a48c8a96f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5046.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5046,জাল নোট আছে কীনা আগেই পরীক্ষার নির্দেশ,2016-06-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলমান রমজান ও আসন্ন ঈদে জাল নোট প্রতিরোধে নানা উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এরই অংশ হিসেবে গ্রাহকদের কাছ থেকে টাকা নেয়া ও দেয়ার সময় ব্যাংকের এটিএম মেশিনে টাকা ঢুকানোর আগে জালনোট শনাক্তকারী মেশিন দিয়ে পরীক্ষা করতে বলেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। নোট জালকারী চক্রের অপতৎপরতা প্রতিরোধ সংক্রান্ত কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সম্প্রতি এক প্রজ্ঞাপনে সব তফসিলি ব্যাংককে এ নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন শপিংমলে জাল নোট শনাক্তকরণে মেশিন বসানোর উদ্যোগও হাতে নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। জালনোট প্রতিরোধে বগুড়া জেলাসহ দেশের প্রতিটি বিভাগীয় শহরের জনসমাগমস্থলে সপ্তাহের যেকোনো একদিন সন্ধ্যার পর এক ঘণ্টা করে আসল নোটের নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য নিয়ে তৈরি করা ভিডিও চিত্র প্রদর্শন করার উদ্যোগ নিতে ব্যাংকগুলোকে বলা হয়েছে। আর ব্যাংক খোলা থাকা অবস্থায় প্রতিটি শাখার ভেতরে থাকা টিভিতে এ ভিডিও প্রদর্শন করতে বলেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের কারেন্সি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ সূত্রে জানা গেছে অন্যান্য বারের মত এবারও দেশের বিভিন্ন স্থানে বিলি করা হবে ব্যাংক নোটের আসল বৈশিষ্ট্যসংবলিত হ্যান্ডবিল। এছাড়া ঈদ পর্যন্ত নিয়মিত পত্রপত্রিকা ও টেলিভিশনে জাল নোট বিষয়ে প্রচার চালানো হবে বলেও জানা গেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5047.csv b/Bangla_fin_news_articles/5047.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a48c1439343991fd4ec6dbc3cd7c188a4b857eef --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5047.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5047,অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য সহযোগিতা জোরদারে চীনের অঙ্গীকার,2016-06-12,অনলাইন ডেস্ক,দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে চীন কর্তৃপক্ষের আরো সহযোগিতার অঙ্গীকারের মধ্যদিয়ে রবিবার কুনমিংয়ে ৬ দিনব্যাপী চতুর্থ চায়নাসাউথ এশিয়া এক্সপো সিএনএ এবং ২৪তম চায়না কুনমিং ইমপোর্ট এ্যান্ড এক্সপোর্ট পণ্যের মেলার উদ্বোধন হয়েছে। ইউনান প্রদেশের রাজধানী কুনমিংয়ের দিয়ানচি ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন এ্যান্ড এক্সিবিশিন সেন্টারের বর্ণাঢ্য উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এ মেলা শুরু হয়। অনুষ্ঠানের হলরুম চীনের বিভিন্ন প্রদেশ এবং দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর আমন্ত্রিত অতিথিদের উপস্থিতিতে পরিপূর্ণ ছিলো। এদের মধ্যে নীতিনির্ধারক উদ্যোক্তা ব্যবসায়ী নেতা এবং আঞ্চলিক যোগাযোগ সংযোগ ও বাণিজ্য বিশেষজ্ঞরা উপস্থিত ছিলেন। চীনের ভাইস প্রেসিডেন্ট ঝং গাওল উদ্বোধনী ভাষণে বলেন চীন সরকারের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য শিল্প সক্ষমতা তৈরী। এ কারণে দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার জন্য সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগে এফডিআই চীন একটি প্রধান উৎস হয়ে উঠছে। বাণিজ্য ও বিনিয়োগ জোরদারে চীন এবং দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নে কুনমিং মেলা ভূমিকা রাখবে উল্লেখ করে ঝং গাওল বলেন বাংলাদেশ শ্রীলংকা ও পাকিস্তানে বেশীর ভাগ অবকাঠামো এবং বিদ্যুৎ খাতের মতো বিভিন্ন দেশে চীনের বিনিয়োগ বৃদ্ধির মাধ্যমে চীন ইতোমধ্যই আঞ্চলিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন দৃঢ় অঙ্গীকার প্রদর্শন করেছে। তিনি সংশ্লিষ্ট সকল দেশকে তাদের ভিসা এবং কাস্টমস কার্যক্রম সহজতর এবং দেশগুলোর মধ্যে আরো সরাসরি ফ্লাইট চালুর পরামর্শ দিয়ে বলেন এটি ব্যবসাবাণিজ্যের সহায়ক হবে পাশাপাশি ট্যুরিজমের প্রসার ঘটছে। এ বছরের মেলার লক্ষ্য হচ্ছে সহাবস্থান আন্তরিকতা পারস্পারিক স্বার্থ অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং সবার জন্য লাভজনক সহযোগিতা নীতিতে চীন দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদার করা। চতুর্থ চায়নাসাউথ এশিয়া এক্সপোতে বিশ্বের ৭২টি দেশ থেকে প্রতিনিধিরা অংশ নেয়। দক্ষিণ এশিয়া থেকে আফগানিস্তান বাংলাদেশ ভুটান ভারত মালদ্বীপ পাকিস্তান শ্রীলংকা এবং নেপাল মেলায় অংশ নিয়েছেন। মেলায় মোট ১৮টি প্রদর্শনী প্যাভিলিয়ন রয়েছে। ৮ হাজার বুথে প্রায় ৫ হাজার প্রদর্শক আগামী ১৭ জুন পর্যন্ত ৬ দিন তাদের পণ্য প্রদর্শন করবেন। মেলার প্রদর্শনে ৭৪ হাজারের বেশী টিকেট ইতোমধ্যেই বিক্রি হয়েছে। ইন্টারন্যাশনাল প্রোডাকশন ক্যাপাসিটি কোঅপারেশন ফোরাম চায়নাসাউথ এশিয়া বিজনেস ফোরামের মতো প্রতিষ্ঠানের কিছু গুরুত্বপূর্ণ সম্মেলন এবং অর্থনৈতিক করিডোর নিয়ে বাংলাদেশ চীন ভারত মায়ানমারের বিসিআইএম চেম্বার ফেডারেশনগুলো বৈঠক করবে। শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমুর নেতৃত্বে বাংলাদেশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও ব্যবসায়ীদের প্রতিনিধিদল মেলার পাশাপাশি অন্যান্য ইভেন্টে অংশ নিচ্ছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5048.csv b/Bangla_fin_news_articles/5048.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0b21fb9e56bb1bf265620f09e98f28de1622eb81 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5048.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5048,‘আগামী অর্থবছরে কৃষি খাতে ৯ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকির প্রস্তাব’,2016-06-12,অনলাইন ডেস্ক,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন আগামী ২০১৬১৭ অর্থবছরের কৃষি খাতে নয় হাজার কোটি টাকা ভর্তুকির প্রস্তাব করা হয়েছে। রবিবার সংসদে সরকারি দলের সদস্য মোহাঃ গোলাম রাব্বানীর এক প্রশ্নের জবাবে তিনির এই তথ্য জানান। তিনি বলেন ২০১৫১৬ অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটে কৃষি পুনর্বাসন সহায়তা খাতে বরাদ্দ ছিল ৬৭ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। আগামী ২০১৬১৭ অর্থবছরে এ খাতে ৭৫ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। আবুল মাল আব্দুল মুহিত বলেন কৃষি যান্ত্রিকীকরণের লক্ষ্যে ২৪৮ কোটি ১৮ লাখ টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে খামার যান্ত্রিকীকরণের মাধ্যমে ফসল উত্পাদন বৃদ্ধি শীর্ষক প্রকল্পটি ২০১৩ সালে জুলাই থেকে ২০১৮ সালের জুন পর্যন্ত মেয়াদে বাস্তবায়িত হচ্ছে। তিনি বলেন বীজ ও উদ্ভিদ কার্যক্রমএর জন্য ২০১৫১৬ অর্থবছরে বরাদ্দ ছিল ৭৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা। ২০১৬১৭ অর্থবছরে এ খাতে ১০০ কোটি টাকার প্রস্তাব করা হয়েছে।বাসস। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5049.csv b/Bangla_fin_news_articles/5049.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8c4c1fbaaf02a971800f33031a27b603d2664246 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5049.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5049,‘বাজেটে বৈদেশিক সহায়তা ৪৪ হাজার ৪৬৩ কোটি টাকা প্রাক্কলন’,2016-06-12,অনলাইন ডেস্ক,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন ২০১৬১৭ অর্থবছরে বাজেটে বৈদেশিক সহায়তা পরিমাণ ৪৪ হাজার ৪৬৩ কোটি টাকা প্রায় ৫ হাজার ৫৫৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রাক্কলন করা হয়েছে। রবিবার সংসদে সরকারি দলের গাজী ম. ম. আমজাদ হোসেন মিলনের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এই তথ্য জানান। আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন বৈদেশিক সহায়তার মধ্যে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে প্রকল্প সাহায্য বাবদ ৪০ হাজার কোটি টাকা প্রায় ৫ হাজার মিলিয়ন মার্কিন ডলার খাদ্যসহায়তা বাবদ ৩১৬ কোটি টাকা প্রায় ৪০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বহির্ভূত প্রকল্প সাহায্য বাবদ চার হাজার ১৪৭ কোটি টাকা প্রায় ৫১৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। তিনি বলেন এ পরিমাণ বৈদেশিক সাহায্যের মধ্যে অনুদানের পরিমাণ পাঁচ হাজার ৫১৬ কোটি টাকা প্রায় ৬৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং ঋণের পরিমাণ ৩৮ হাজার ৯৪৭ কোটি টাকা প্রায় ৪ হাজার ৮৬৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। অর্থমন্ত্রী বলেন বৈদেশিক সহায়তা বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির আওতায় অবকাঠামো ও আর্থসামাজিক উন্নয়ন এবং দারিদ্র্য বিমোচন কর্মসূচিতে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। বাংলাদেশকে মধ্য আয়ের দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার লক্ষ্যে বিদ্যুৎ জ্বালানি সেতু রেল ও সড়কসহ অবকাঠামো ও আর্থসামাজিক খাতে বিপুল বিনিয়োগ প্রয়োজন। এ লক্ষ্যে ৭ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনাতে প্রয়োজনীয় বিনিয়োগ লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। পরিকল্পনা সময়ে গড়ে বার্ষিক শতকরা ৭.৪ হারে প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। মুহিত বলেন এই প্রবৃদ্ধি অর্জনের জন্য বিনিয়োগ প্রয়োজন হবে জিডিপির ৩২ শতাংশ। এ পরিমাণ বিনিয়োগের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থের সংস্থান অভ্যন্তরীণ রাজস্ব আয় অথবা ঋণ দ্বারা মিটানো সম্ভব নয়। তাছাড়া এখনো অভ্যন্তরীণ ঋণের সুদের হার বৈদেশিক ঋণের সুদের হারের তুলনায় অনেক বেশি। সেক্ষেত্রে বৈদেশিক সাহায্য এখন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনে সক্ষম।বাসস। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5050.csv b/Bangla_fin_news_articles/5050.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..25e5ee642567382f2dc2597e17bc8f70902e40bb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5050.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5050,শিগগিরই তিন বিমানবন্দরে চালু হচ্ছে আয়কর সেল,2016-06-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশে অবস্থানরত বিদেশি নাগরিকদের আয়কর আদায় নিশ্চিত করতে বিমানবন্দরে আয়করের বিশেষ সেল খোলা হচ্ছে। শুরুতে দেশের তিনটি বিমানবন্দর ও একটি স্থলবন্দরে এ সেল বা দপ্তরের কার্যক্রম শুরু হবে। ঢাকায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর চট্টগ্রামে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সিলেটে ওসমানী বিমানবন্দর ছাড়াও বেনাপোল স্থলবন্দরে এ কার্যক্রম শুরু হবে। বাংলাদেশে অবস্থিত বিদেশি নাগরিকরা বাংলাদেশ ত্যাগকালে ইমিগ্রেশন কার্যক্রম সম্পন্ন করার সময় তাদের আয়কর পরিশোধের সনদ দেখাতে হবে। ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করতে হলে তাত্ক্ষণিক জরিমানাসহ প্রয়োজনীয় কর পরিশোধ করতে হবে। অন্যথায় আইনগত ব্যবস্থার মুখোমুখি হতে হবে। সম্প্রতি রাজধানীর সেগুনবাগিচায় রাজস্ব ভবনে এনবিআর এ সংক্রান্ত জাতীয় স্টিয়ারিং কমিটির বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। বৈঠক সূত্র জানিয়েছে শিগগিরই তিনটি বিমানবন্দর ও বেনাপোল স্থল বন্দরে এ ধরনের আয়কর চেকপোস্ট স্থাপনের বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে। জাতীয় স্টিয়ারিং কমিটির প্রধান ও এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে বৈঠকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিভিন্ন শাখার প্রতিনিধি এনজিও বিষয়ক ব্যুরো বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষসহ বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিরা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। বিদেশি নাগরিকদের কর ফাঁকির অভিযোগ দীর্ঘদিনের। কয়েক লাখ বিদেশি নাগরিক বাংলাদেশের বিভিন্ন বিভাগে কর্মরত থাকলেও বিনিয়োগ বোর্ডসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থার কাছে এর কোন পরিসংখ্যান নেই। ফলে তাদের আয়ের উপর প্রযোজ্য কর সরকারের ঘরে আসছে না। দেশের গার্মেন্টস ও টেক্সটাইল কারখানা বায়িং হাউজ এনজিও বহুজাতিক কোম্পানি তথ্যপ্রযুক্তি কোম্পানি অবকাঠামো নির্মানকারী প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠাকে কয়েক লাখ বিদেশী কাজ করেন। অথচ তাদের প্রকৃত সংখ্যা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে নেই। তাদের বেতনের প্রকৃত অংকও গোপন করার অভিযোগ দীর্ঘদিনের। বিনিয়োগ বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী প্রতি বছর গড়ে ১২ হাজার বিদেশি তাদের কাছ থেকে ওয়ার্ক পারমিট নেয়। এর বাইরে বেপজা ও এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর কাছেও কয়েক হাজার বিদেশি কর্মীর নিবন্ধন রয়েছে। বিদেশী কর্মীদের বেশিরভাগই প্রতিবেশী ভারতের। এর বাইরে শ্রীলঙ্কা চীন ভিয়েতনাম ফিলিপাইন পাকিস্তান ছাড়াও আফ্রিকা ইউরোপ ও আমেরিকার নাগরিকরা বাংলাদেশে বিভিন্ন খাতে কাজ করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5051.csv b/Bangla_fin_news_articles/5051.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..15f315c88f7fb1ebd981188a676b7ec2b271cc78 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5051.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5051,ভবন ভাঙার রায় প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাত চায় বিজিএমইএ,2016-06-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,হাতিরঝিলের উপর অবৈধভাবে স্থাপিত বিজিএমইএ ভবন ভাঙার বিষয়ে উচ্চ আদালত রায় দিয়েছে সম্প্রতি। শেষ পর্যন্ত ভবন রক্ষা করা সম্ভব না হলে সরকারের কাছে অন্য জায়গায় জমি ও ভবন তৈরির খরচ দেয়ার দাবি জানাবে তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ। এ লক্ষ্যে শিগগিরই প্রধনমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাত করতে চান সংগঠনটির নেতারা। একই সঙ্গে আইনি লড়াইও চালিয়ে যেতে চান তারা। এ লক্ষ্যে রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ আবেদন করা হবে। শনিবার বিজিএমইএ ভবনে সংগঠনের সাবেক ও বর্তমান শীর্ষ নেতাদের রুদ্ধদ্বার বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়েছে। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস আনিসুর রহমান সিনহা কুতুবউদ্দিন আহমেদ কাজী মনির টিপু মুন্সি আনোয়ার উল আলম চৌধুরী পারভেজ সফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন আতিকুল ইসলাম বর্তমান সভাপতি সিদ্দিকুর রহমানসহ বর্তমান ও সাবেক শীর্ষ নেতারা। বৈঠক উপস্থিত বিজিএমইএর একজন শীর্ষ নেতা ইত্তেফাককে বলেন উচ্চ আদালতের রায় হাতে পাওয়ার পর আমরা রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ আপিল করব। এর পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীর সাথে আনুষ্ঠানিক সাক্ষাত করে পুরো বিষয়টি তুলে ধরব। ভবন তৈরির প্রক্রিয়ায় কবে কী হয়েছে পুরো বিষয়ের উপর একটি পেপার তৈরি করে তা প্রধানমন্ত্রীর কাছে উপস্থাপন করা হবে। রিভিউ আবেদন খারিজ হয়ে গেলে নতুন আরেক জায়গায় জমি ও ভবন তৈরির জন্য সরকারের আর্থিক সহায়তা চাইব। সমপ্রতি প্রধানমন্ত্রীর সৌদি আরব সফরকালে ব্যবসায়ী নেতা হিসেবে তার সফরসঙ্গী ছিলেন বিজিএমইএর সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান ও সাবেক সভাপতি সফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন। জানা গেছে ওই সময় তারা এ বিষয়ে করণীয় নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে অনানুষ্ঠানিক আলোচনা করেছেন। প্রসঙ্গত ভুমির মালিকানাস্বত্ব না থাকা এবং ইমারত বিধিমালা ও জলাধার আইন ভঙ্গ করায় হাইকোর্ট ২০১১ সালের ৩ এপ্রিল বিজিএমইএ ভবনকে অবৈধ ঘোষণাক করে এটি ভেঙ্গে ফেলার রায় দেন। এর বিরুদ্ধে বিজিএমইএ লিভ টু আপিল করে। গত ২ জুন প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ তা খারিজ করে দেন। এর ফলে ভনটি ভাঙার ক্ষেত্রে হাইকোর্টের রায়ই বহাল থাকে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5052.csv b/Bangla_fin_news_articles/5052.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..31244af75743f179020fe1d34a93e1c4fec7c52c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5052.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5052,বাজেটে ব্যবসায়ীদের দাবির ১০ ভাগও মানা হয়নি এফবিসিসিআই,2016-06-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাজেট নিয়ে রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর সঙ্গে ব্যবসায়ীরা কয়েক ডজন বৈঠক করলেও বাজেটে তার ১০ ভাগও প্রতিফলন দেখা যায়নি বলে জানিয়েছেন এফবিসিসিআই সভাপতি আব্দুল মাতলুব আহমাদ। তিনি বলেন এবারের মতো জটিল বাজেট এর আগে কখনো হয়নি। বাজেটের প্রতিটি লাইনে লাইনে জটিলতা রেখে দেয়া হয়েছে। শনিবার বাজেট নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানানোর লক্ষ্যে এক সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। রাজধানীর মতিঝিলে ফেডারেশন ভবনে আয়োজিত ওই সাংবাদিক সম্মেলনে ব্যবসায়ীদের এ শীর্ষ সংগঠনের ঊর্দ্ধতন নেতারা উপস্থিত ছিলেন। এ সময় এফবিসিসিআইয়ের পক্ষ থেকে বাজেটে দেয়া বেশকিছু প্রস্তাবের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করে বাজেট পাশকালে তা সংশোধনের দাবি জানানো হয়। ব্যবসায়ীদের সাথে ডায়ালগের কথা বলা হলেও এনবিআর বাজেটে ব্যবসায়ীদের উপর একতরফা সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিয়েছে উল্লেখ করে মাতলুব আহমাদ বলেন এক মাসের আলোচনা বৃথা গেছে। দুঃখ লাগে। সভাপতি হিসেবে আমি লজ্জিত। আলোচনায় না গেলে আরো বেশি প্রস্তাব মানা হতো। আলোচনার নামে আমাদের পেটের খবর নিয়ে এনবিআর ছুরি চালিয়েছে। তাহলে কেন এ প্রহসনের ডায়ালগ আগামী বছর আলোচনায় যাবো কিনা সেটি এখন নতুন করে ভেবে দেখবো। পরিসংখ্যান দিয়ে তিনি বলেন ভ্যাট মূল্য সংযোজন কর আয়কর ও শুল্ক বিষয়ে ৪৪৭টি প্রস্তাব দিয়েছি। অথচ কিছু আংশিকসহ মাত্র ৫৩টি প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়েছে। বাজেটে ভ্যাট আইনে ব্যবসায়ীদের প্রস্তাবের প্রতিফলন হয় নি দাবি করে তিনি বলেন কিছু ক্ষেত্রে নতুন আইনের ৮৫ ভাগই বাস্তবায়ন হয়ে গেছে। অন্যদিকে প্যাকেজ ভ্যাটের যে শর্ত দেয়া হয়েছে তাতে অনেকের পক্ষেই প্যাকেজ ভ্যাটের আওতায় আসার সুযোগ থাকবে না। ব্যবসায়ীরা কর দিতে চায়। কিন্তু টিকে না থাকলে ভ্যাটট্যাক্স দেবে কোত্থেকে রাজস্ব বাড়াতে হলে ব্যবসায়ীদের আবেদন শুনতে হবে। জিডিপি প্রবৃদ্ধিতে ব্যবসায়ীদের অবদান ভুলে গেলে চলবে না। এ সময় তিনি বলেন নতুন ভ্যাট আইন না করলে ভ্যাট আদায় কমবে না দশগুণ বাড়বে। আমরা সরকারের ঘরে পৌঁছে দেব। তিনি অভিযোগ করেন রাজস্ব কর্মকর্তারাই চায় না রাজস্ব আদায় বাড়ুক। তারা ব্যবসায়ীদের বলে সরকারকে কেন দেবেন। আমাদের দেন। এনবিআরের মনোভাবের পরিবর্তনের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন সময় এসেছে এনবিআর সঠিক পথে চলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5053.csv b/Bangla_fin_news_articles/5053.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b44c9009ba55b30d2aaf87160de53b7312036056 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5053.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5053,চিনি রফতানিতে ২৫ শতাংশ কর আরোপ করছে ভারত,2016-06-11,অনলাইন ডেস্ক,অভ্যন্তরীণ বাজারে দাম স্থিতিশীল রাখতে চিনি রফতানির উপর ২৫ শতাংশ কর আরোপ করতে যাচ্ছে ভারত। ফলে চিনির বৈশ্বিক দাম আরো বাড়ার পাশাপাশি থাইল্যান্ড থেকে রফতানি বেড়ে যেতে পারে বলে রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। ব্রাজিলের পর বিশ্বের শীর্ষ চিনি উত্পাদনকারী দেশ ভারতের প্রধান এলাকাগুলোতে খরার কারণে এবার ফলন কমবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে যখন পণ্যটির বৈশ্বিক দর বেড়ে গত আড়াই বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে ঠেকেছে। খাদ্যমন্ত্রী রাম বিলাস পাসওয়ানকে উদ্ধৃত করে রয়টার্স বলেছে বিশ্বে চিনির সর্বোচ্চ সংখ্যক ভোক্তার দেশটিতে দাম যাতে নিয়ন্ত্রণে থাকে সেই লক্ষ্যে দেশের চিনি রফতানির লাগাম টেনে ধরতেই এই করারোপ করা হচ্ছে। এক টুইট বার্তায় পাসওয়ান বলেন আন্তর্জাতিক বাজারে চিনির দাম বাড়ার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। তাই মুনাফা করার জন্য ব্যবসায়ীরা চিনির রফতানি বাড়াতে পারে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5054.csv b/Bangla_fin_news_articles/5054.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b6a11e0b1f04d404443d6d2beb9a186d3d72ca65 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5054.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5054,শিল্প বিষয়ক আন্তর্জাতিক ফোরামে যোগ দিচ্ছেন শিল্পমন্ত্রী,2016-06-10,অনলাইন ডেস্ক,শিল্প উৎপাদন দক্ষতা বৃদ্ধিতে সহায়তা বিষয়ক আন্তর্জাতিক ফোরামে যোগ দিতে গণচীনের কুংমিংয়ে যাচ্ছেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। এ ছাড়া আগামী ১৩ জুন থেকে শুরু হচ্ছে চতুর্থ চীনদক্ষিণ এশিয়া প্রদর্শনী ও ২৪ তম চীনা কুংমিং আমদানিরপ্তানি পণ্য মেলা। সেখানেও যোগ দেবেন তিনি। শিল্পমন্ত্রী ১১ জুন চীনের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করবেন। শুক্রবার দুপুরে শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবদুল জলিল সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই তথ্য জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5055.csv b/Bangla_fin_news_articles/5055.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e58a1543766f118c96534294c62cd5bc9ba34b11 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5055.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5055,দাম বেড়েছে মুরগির অপরিবর্তিত সবজি,2016-06-10,অনলাইন ডেস্ক,রাজধানীর বাজারে ফার্মের মুরগি ও চিনির দাম কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে অপরিবর্তিত দামে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা সবজি পেঁয়াজ রসুন আদা। রোজার মাসের প্রথম সাপ্তাহিক ছুটির দিন শুক্রবার রাজধানীর পাইকারি ও খুচরা বাজারের ক্রেতাবিক্রেতারা এমন তথ্য জানান। রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে এ সপ্তাহে বাজারে ২০ টাকা বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে ব্রয়লার মুরগি এবং ৪০ টাকা বাড়তি দামে লেয়ার মুরগি। চলতি সপ্তাহে ব্রয়লার প্রতি কেজি ১৮০ টাকা লেয়ার প্রতি কেজি ২২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আকারভেদে দেশি মুরগি কেজি প্রতি বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ টাকা। পাকিস্তানি মুরগি বিক্রি হচ্ছে পিস ২৮০ টাকা। কয়েক সপ্তাহ ধরে বেড়ে যাওয়া দামেই বাজারভেদে মসুর ডাল দেশি ১৫০ টাকা ছোলা ৯০ থেকে ৯৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর কেজি প্রতি তিন টাকা বাড়তি দামে ৬৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে চিনি। এদিকে অপরিবর্তিত দামে আলু ২৫ টাকা আদা ৬০ টাকা পেঁয়াজ দেশি ৪২ থেকে ৪৫ টাকা আমদানি পেঁয়াজ ২৮ থেকে ৩২ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর বৃদ্ধি পাওয়া দামে প্রতি কেজি রসুন আমদানি ২১০ থেকে ২২০ টাকায় দেশি রসুন ১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ফার্মের মুরগির ডিমের হালি ৩০ টাকা ডজন ৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া হাঁসের ডিমের হালি ৩৫ টাকা ডজন ১০০ টাকা ও দেশি মুরগির ডিমের হালি ৫০ টাকায় ডজন ১৫০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। এদিকে অপরিবর্তিত দামে ঢেঁড়স ৫০ টাকা ঝিঙা ৫০ টাকা পটল ৫০ টাকা সব ধরনের শাক ২০ থেকে ৩০ টাকা মিষ্টি কুমড়া ৩০ টাকা গাজর ৫০ টাকা কাঁচা মরিচ ৮০ টাকা ধনেপাতা ২০০ টাকা পেঁপে ৪০ টাকা শসা ৫০ টাকা টমেটো ও করলা ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। আর সিটি করপোরেশন নির্ধারিত দামেই বিক্রি হচ্ছে গরু খাসির মাংস। রাজধানীর বাজারে আগের দামেই রুই মাছ ছোট কেজি ২৬০ টাকা বড় ২৮০ টাকা ছোট কাতলা ২৫০ টাকা বড় ৩০০ টাকা চিংড়ি ছোট ৪০০ টাকা তেলাপিয়া ১৬০ থেকে ১৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5056.csv b/Bangla_fin_news_articles/5056.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1a8b365b6fdf9c3226d203ce99ebb159e036efe9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5056.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5056,বিশ্ব প্রবৃদ্ধির পুর্বাভাস কমালো বিশ্বব্যাংক,2016-06-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিশ্ব প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস কমিয়ে ২ দশমিক ৪ শতাংশ নির্ধারণ করেছে বিশ্বব্যাংক। এর আগে গত জানুয়ারি মাসে বিশ্ব প্রবৃ্দ্ধি ২ দশমিক ৯ শতাংশ হবার পূর্বাভাস দিয়েছিলো সংস্থাটি। উন্নত দেশগুলোর অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে ধীর গতি দুর্বল চাহিদা ভোগ্য পন্যের দাম কমে যাওয়াকে দায়ী করেছে সংস্থাটি। গত জানুুয়ারি মাসে আশা করা হয়েছিলো বিশ্ব অর্থনীতির গতি ফিরবে। কিন্তুবিশ্বজুড়ে দ্রব্যমূল্য কমে আসছে। আমদানি ও রফতানির গতিও আশানুরূপ হয়নি। সবমিলিয়ে সম্প্রতি বিশ্বব্যাংক তাদের প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস কমিয়ে এনেছে। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্ অর্থনীতির দেশ চীন তাদের প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ৬ দশমিক ৯ থেকে কমিয়ে ৬ দশমিক ৭ করেছে। ভারতের প্রবৃদ্ধি হবে ৭ দশমিক ৬ শতাংশ। অন্যদিকে ব্রাজিল এবং রাশিয়ার অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি না হয়ে আরো সংকুচিত হয়ে যাচ্ছে। ব্রাজিল ও রাশিয়ার এ পরিস্থিতি আরো খারাপ হতে পারে। প্রবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হতে পারে সাড়ে ৬ শতাংশ। যা আগামি বছরে বেড়ে ৬ দশমিক ৮ শতাংশ হতে পারে। উল্লেখ্য চলতি ২০১৫১৬ অর্থবছরে মোট দেশজ আয়ে জিডিপি ৭ দশমিক শুন্য ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধির হিসেবে করেছে পরিসংখ্যান ব্যুরো। আসছে নতুন অর্থবছরে সরকার ৭ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। প্রতিবেদনে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রবৃদ্ধি শুন্য দশমিক ৮ ভাগ থেকে কমিয়ে শুণ্য দশমিক ৬ ভাগে নামিয়ে আনা হয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনীতির গতি ফিরছে। আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানী তেলের দাম কম থাকায় দক্ষিণ এশিয়ার বাংলাদেশ পাকিস্তান ভুটানসহ বেশিরভাগ দেশ লাভবান হচ্ছে। দেশগুলোর মূল্যস্ফীতিও নিম্নমূখি রয়েছে। তবে চলতি বছর বিশ্বজুড়ে উত্পাদন প্রত্যাশার চেয়ে কমে আসবে বলে আশঙ্কা করা হয়েছে। প্রতিবেদনে আরো উল্লেখ করা হয়েছে বিশ্ব মন্দা শুরু হয়েছে প্রায় ৭ বছর আগে। কিন্তু বড় অর্থনীতির দেশগুলোর প্রবৃদ্ধি সেভাবে বাড়েনি। বিশ্বে যেধরনের সম্ভাবনা রয়েছে সেভাবে এগুতে পারেনি। উন্নয়নশীল এবং উদীয়মান দেশগুলোর চ্যালেঞ্জ রয়েই গেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5057.csv b/Bangla_fin_news_articles/5057.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6b4a4458c387114b57d2ee6ec2adc5438a0434c4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5057.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5057,ভারতের বিশেষ ভিসা ক্যাম্পে যুক্ত হয়েছে জেট এয়ারওয়েজ,2016-06-09,অনলাইন ডেস্ক,ভারতে ভ্রমণ করতে আগ্রহী বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য ভারত সরকারের বিশেষ ঈদ ভিসা ক্যাম্প প্রক্রিয়ায় যুক্ত হয়েছে দেশটির প্রথম সারির এয়ারলাইন্স জেট এয়ারওয়েজ। গত শনিবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বারিধারায় ভারতীয় হাইকমিশনের নতুন চ্যান্সারি কমপ্লেক্সে ভিসা ক্যাম্পটি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন। ৪ জুন শুরু হওয়া ভিসা ক্যাম্প আগামী ১৬ জুন পর্যন্ত চলবে। ভিসা আবেদনকারীরা অগ্রিম সাক্ষাতের তারিখ বা ইটোকেন ছাড়াই ট্যুরিস্ট ভিসার আবেদন সরাসরি ভিসা ক্যাম্পে জমা দিতে পারবেন। ভারতের স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া ও জেট এয়ারওয়েজ এর সহযোগিতায় আয়োজিত ভিসা ক্যাম্পে হাজার হাজার ভিসা প্রার্থী জড়ো হচ্ছেন। প্রথমদিন আবেদনকারীদের মধ্য থেকে তিনজনকে লটারির মাধ্যমে জেট এয়ারওয়েজ এর সৌজন্যে কলকাতা মুম্বাই ও দিল্লীর ফিরতি যুগল টিকিট দেওয়া হয়। জেট এয়ারওয়েজ ক্যাম্পে আগত আবেদনকারীদের সাশ্রয়ী মূল্যে টিকিট বিক্রির ব্যবস্থা করেছে। জেট এয়ার ওয়েজের কান্ট্রি ম্যানেজার রাজকুমার ভট্টাচার্য বলেন যাত্রীদের বিশ্বমানের সেবা দিতে তার প্রতিষ্ঠান প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5058.csv b/Bangla_fin_news_articles/5058.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0eb2600f1d452798b69ce1e2efe6cb0bd109a084 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5058.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5058,ঈদ উপলক্ষে ব্যাগপ্যাকার্সে ক্যালকুলেটর নষ্ট ডিসকাউন্ট,2016-06-09,অনলাইন ডেস্ক,পবিত্র রমজান ও ঈদ উপলক্ষে ক্যালকুলেটর নষ্ট ডিসকাউন্ট অফারের ঘোষণা করেছে ব্যাগপ্যাকার্স ..। এর আওতায় প্রতিষ্ঠানটি থেকে যে কোন ধরণের ব্যাগ কিনলে ক্রেতারা একটি ক্রাচ কার্ড পাবেন এটি ঘষলেই মিলবে নগদ টাকা। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন ব্যাগপ্যাকার্সের প্রতিষ্ঠাতা রিয়াজ আহমেদ বাবু। তিনি বলেন ক্রেতাদের ভিন্ন অভিজ্ঞতার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতেই আমাদের এই ক্যালকুলেটর নষ্ট ডিসকাউন্ট অফারের আয়োজন। লেডিস ব্যাগ হ্যান্ড পার্স অফিস ব্যাগ ল্যাপটপ ব্যাগ লাগেজ কাঁধের ব্যাগ ট্রাভেল ব্যাগ এবং পার্টি ব্যাগের ওপর এই অফার গ্রহণ করতে পারবেন ক্রেতারা। তিনি আরো জানান প্রথম রমজান ৭ জুন থেকে শুরু হওয়া এ আয়োজন চলবে ২০ রমজান ২৬ জুন পর্যন্ত। অফারটি পেতে ক্রেতাদের অবশ্যই ২০ রোজার মধ্যে কেনাকাটা করতে হবে। এদিকে শুধু অনলাইনে নয় অফলাইনেও চলছে এ আয়োজন। ঈদ উপলক্ষে নতুন নতুন কালেকশনে সাজানো হয়েছে রাজধানীর মোহাম্মদপুরের জাকির হোসেন রোডে প্রতিষ্ঠানটির তিনটি শাখা। বিস্তারিত ০১৯১৩৪৭১০৮৩ ০১৯৪৪৩৫৫৩৪৩ নম্বরে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5059.csv b/Bangla_fin_news_articles/5059.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5f5c5b0d3211ee3f243dc40b26cca566d58f85ad --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5059.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5059,রফতানিতে গার্মেন্টসকে ছাড়িয়ে যাবে চামড়া শিল্প,2016-06-09,অনলাইন ডেস্ক,শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু বলেছেন পরিবেশ দূষণ এবং যথাযথ মানের অভাবসহ বিভিন্ন কারণে বিদেশিরা চামড়া কিনতে চাচ্ছে না। এখন সাভারে চামড়াশিল্প স্থানান্তরের ফলে আমাদের চামড়ার মান নিশ্চিত হবে। তাই আগামীতে চামড়া শিল্প গার্মেন্টসকে ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করি। বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিতে ডিসিসিআই সরকার ও নিয়ন্ত্রকদের নীতি নির্ধারণে সহায়তার ক্ষেত্রে অ্যাক্রিডিটেশন একটি বৈশ্বিক হাতিয়ার শীর্ষক এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। শিল্পমন্ত্রী বলেন অ্যাক্রোডিটেশন বাংলাদেশের জন্য অপেক্ষাকৃত নতুন ধারণা। অ্যাক্রোডেটিশন হচ্ছে তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে গুণগত মানসনদের গ্রহণযোগ্যতা নিশ্চিত করার একটা বিশ্ব স্বীকৃত পন্থা। আমু বলেন বিশ্ববাণিজ্যে বাংলাদেশি পণ্যের প্রসার ঘটাতে শুধুমাত্র অ্যাক্রোডিটেশন সনদ প্রদানের যোগ্যতা অর্জন যথেষ্ট নয় এর পাশাপাশি ইস্যুকৃত মান সনদের বিষয়ে আন্তর্জাতিক ক্রেতাদের কাছে আস্থা ধরে রাখা প্রয়োজন। সে লক্ষ্যে সরকারি বেসরকারি উদ্যোগে অ্যাক্রেডিটেড ল্যাবরেটরি স্থাপন মানসনদ প্রদানকারী গবেষণাগারের গুণগতমানের বিষয়ে মনিটরিং ব্যবস্থা জোরদার করতে হবে। সেমিনারে আরো উপস্থিত ছিলেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ডের মহাপরিচালক আবু আবদুল্লাহ পরিচালক ডেভিড পল খন্দকার স্বপণ অধ্যাপক ড. আলতাফ হোসেন প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5060.csv b/Bangla_fin_news_articles/5060.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4fc8a6a6d2ad829bee6d440cc5709c6464be59ea --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5060.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5060,‘নিয়মের বাইরে মুনাফা করতে চাইলে কঠোর ব্যবস্থা’,2016-06-09,অনলাইন ডেস্ক,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন মালামাল কিনে মজুদ রেখে নিয়মের বাইরে মুনাফা করতে চাইলে ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে। বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখতে ব্যবসায়ী আমাদানিকারক পাইকার খুচরা বিক্রেতাসহ মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক জরুরি বৈঠকে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ এ হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন গুদাম থেকে মাল কিনে মজুদ রাখার কারণে চট্টগ্রামে একটি কোম্পানিকে জরিমানা ও কর্তৃপক্ষকে গ্রেপ্তারের মতো শাস্তি দেওয়া হয়েছে। মাহে রমজানে কেউ মজুদ রেখে পণ্যের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করলে তার অবস্থা চট্টগ্রামের ওই ব্যবসায়ীর মতো হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5061.csv b/Bangla_fin_news_articles/5061.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1572a62a1c5f3530be724d8186f7416cf6b567c0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5061.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5061,বর্তমান বাজেট ২০৪১ সালের মধ্যে দেশকে সমৃদ্ধ করার পথে এগিয়ে যাবে,2016-06-08,অনলাইন ডেস্ক,প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে জাতীয় সংসদে সরকারি দলের সদস্যরা ২০১৬১৭ অর্থবছরের বাজেটকে সময়োপযোগী বাস্তবসম্মত ও শতভাগ বাস্তবায়নযোগ্য উল্লেখ করে বলেছেন এ বাজেট ২০৪১ সালের মধ্যে দেশকে সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করার লক্ষ্য অর্জনের পথে আরো এগিয়ে নিয়ে যাবে। তারা বাজেটকে গণমুখী উল্লেখ করে বলেন সফলভাবে বাস্তবায়নের মাধ্যমে এ বাজেটে জনগণের আশাআকাক্সক্ষার প্রতিফলন ঘটানো হয়েছে। বুধবার সকাল ১০টা ৬মিনিটে ডেপুটি স্পিকার মো. ফজলে রাব্বী মিয়ার সভাপতিত্বে অধিবেশনের শুরুতে প্রধানমন্ত্রীর জন্য নির্ধারিত প্রশ্নউত্তর পর্ব শেষে মন্ত্রীদের জন্য প্রশ্নজিজ্ঞাসাউত্তর টেবিলে উপস্থাপন শেষে ২০১৬১৭ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনা শুরু হয়। গত ২ জুন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ২০১৬১৭ অর্থবছরের জন্য ৩ লাখ ৪০ হাজার ৬০৫ কোটি টাকার বাজেট পেশ করেন। ২০১৬১৭ অর্থবছরের বাজেট আলোচনার ১ম দিনে সরকারি দলের অধ্যাপক মোঃ আলী আশরাফ পঞ্চানন বিশ্বাস ইসরাফিল আলম আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন ও স্বতন্ত্র সদস্য তাহজীব আলম সিদ্দিকী অংশ নেন। আলোচনায় অংশ নিয়ে সরকারি দলের এই সদস্যরা বলেন ২০০৯ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে দেশ ও দেশের অর্থনীতি যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে তাতে ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ নিঃসন্দেহে সমৃদ্ধ দেশে পরিণত হবে। ক্ষমতায় আসার পর থেকে জঙ্গীবাদ সন্ত্রাসবাদ পেট্রোল বোমা অহেতুক হরতাল অবরোধ নৈরাজ্যসহ নানা প্রতিকূলতা মোকাবেলা করে দেশে ধারাবাহিকভাবে জিডিপি প্রবৃদ্ধি শতকরা ৬ ভাগের ওপর ধারাবাহিকভাবে বজায় রাখা সম্ভব হয়েছে। আর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যোগ্য ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বের ফলে আগামী অর্থ বছরে এটা ৭ শতাংশের ওপরে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হবে। তার নেতৃত্বে একটি দরিদ্র দেশ হিসাবে পরিচিত বাংলাদেশ যেভাবে দ্রুত উন্নতির দিকে ধাবিত হচ্ছে তাতে আন্তর্জাতিক বিশ্বও বিস্ময় প্রকাশ করেছে। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থার জরিপেও বাংলাদেশ যে আগামীতে সমৃদ্ধি অর্জন করবে তার স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে সদ্যরা উল্লেখ করেন। খবর বাসস। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5062.csv b/Bangla_fin_news_articles/5062.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5f5cac32b16ecc21941378f59d941a0c7926406d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5062.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5062,টাকা লুটপাট হয়ে যাচ্ছে আশরাফ,2016-06-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,২০১৬১৭ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের ওপর সংসদে সাধারণ আলোচনা শুরু হয়েছে। বুধবার আলোচনার প্রথমদিনে আওয়ামী লীগ দলীয় জ্যেষ্ঠ সংসদ সদস্য অধ্যাপক আলী আশরাফ বলেছেন ব্যাংকে ৬০ হাজার কোটি টাকা খেলাপি ঋণ আছে। আদায়ের কোনো ব্যবস্থা নেই। আর্থিক প্রতিষ্ঠানের টাকা লুটপাট হচ্ছে। হলমার্ক টাকা লুটপাট করল বেসিক ব্যাংকের টাকা লুট হলএসব জনগণের টাকা। জনগণের পক্ষে এগুলোর খোঁজখবর নেয়ার দায়িত্ব্ব সংসদের। এটা জানার অধিকার সংসদের আছে। দুর্নীতির কথা শোনা যাচ্ছে। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রয়োজন। তিনি সর্বত্র দক্ষতা ও নজরদারি বাড়িয়ে অডিট ব্যবস্থা শক্তিশালী করার আহ্বান জানান। ২০১৬১৭ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট বাস্তবায়ন অসাধ্য মন্তব্য করেছেন স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য তাহ্জীব আলম সিদ্দিকী বলেন অতীতে বাজেট উপস্থাপন করার পর গঠনমূলক সমালোচকরা বাজেটকে উচ্চাভিলাষী বলে সমালোচনা করতেন। এখন অর্থমন্ত্রী নিজেই বাজেটকে উচ্চাভিলাষী বলে আখ্যায়িত করছেন। অর্থমন্ত্রী বলেছেন বড় অভিলাষ থাকা অন্যায় নয় বরং বড় অভিলাষ না থাকলে বড় অর্জন সম্ভব নয়। অর্থমন্ত্রীর কথার সঙ্গে অনেকাংশেই আমি একমত তবে অর্থমন্ত্রী ও তার টিমের অভিলাষ বা উচ্চাকাঙ্ক্ষার সঙ্গে উচ্চ প্রস্তুতি এবং কাঙ্ক্ষিত প্রেক্ষাপট ও কাঠামো আছে কিনা সেই বিষয়ে আমার যথেষ্ট সন্দেহ এবং সংশয় আছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5063.csv b/Bangla_fin_news_articles/5063.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..20751a2b95ab2ed498a9378b5d8af42b55cf203d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5063.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5063,ডিএসইতে সূচক বেড়েছে,2016-06-08,অনলাইন ডেস্ক,দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সূচকের উচ্চমূখী প্রবণতার মধ্যে দিয়ে বুধবার লেনদেন শেষ হয়েছে। তবে এদিন সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে। ডিএসইতে বুধবার ৩১৮টি কোম্পানির ৮ কোটি ৪০ লাখ ৬৭ হাজার ৬২৬টি শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। মোট লেনদেনের পরিমাণ ৩২৩ কোটি ৩১ লাখ ২৫ হাজার ৬৪৫ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৪৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা কম। ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৭.৯১ পয়েন্ট বেড়ে ৪৪২০.৪৩ পয়েন্ট ডিএস ৩০ মূল্য সূচক ১.৯২ পয়েন্ট বেড়ে ১৭৪১.৫৭ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস শরীয়াহ্ সূচক পয়েন্ট ০.৬৩ বেড়ে ১০৮৫.০৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হওয়া ৩১৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৭০ টির কমেছে ৮৬ টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২ টি কোম্পানির শেয়ার। লেনদেনের শীর্ষে থাকা প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো অ্যাকমী ল্যাব ফার কেমিক্যাল লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট শাহাজীবাজার পাওয়ার বিএসআরএম লিঃ এমজেএল বিডি ব্র্যাক ব্যাংক অলিম্পিক ইন্ডাঃ পাওয়ার গ্রীড ও খান ব্রাদার্স। দর বৃদ্ধির শীর্ষে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল হামিদ ফেব্রিক্স মোজাফ্ফর হোসেন স্পিনিং ব্র্যাক ব্যাংক তসরীফা ইন্ডাঃ সাফকো স্পিনিং বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্সুঃ ফারইস্ট নিটিং রিজেন্ট টেক্সটাইল ও ন্যাশনাল ফীডস। অন্যদিকে দাম কমার শীর্ষে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো আরএন স্পিনিং সমতা লেদার এক্সিম ১ম মি. ফা. অ্যাকমী ল্যাব সাইফ পাওয়ার সোনারবাংলা ইন্সুঃ আজিজ পাইপস প্রগ্রেসিভ লাইফ এনসিসি ব্যাংক মি. ফা১ ও মার্কেন্টাইল ব্যাংক ১ম মি. ফা.। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5064.csv b/Bangla_fin_news_articles/5064.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c5d1c6eaf89be7e8dc8e0a4932bc7b8cfca27e2d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5064.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5064,রফতানি আয় বৃদ্ধি পেয়েছে ইপিবি,2016-06-08,অনলাইন ডেস্ক,চলতি ২০১৫১৬ অর্থবছরের ১১ মাসে জুলাইমে রফতানি আয় বেড়েছে আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ৮ দশমিক ৯৫ শতাংশ। এ সময়ে রফতানি আয় হয়েছে ৩ হাজার ৬৬ কোটি ৪২ লাখ মার্কিন ডলার। একইসাথে রফতানি আয় লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে গেছে। লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় এক দশমিক ৪৭ শতাংশ বেশি আয় হয়েছে। অন্যদিকে একক মাস হিসেবে সর্বশেষ মে মাসে রফতানি আয় আগের বছরের একই মাসের তুলনায় ৬ দশমিক ৫৪ শতাংশ বেড়েছে। রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে জানা যায় চলতি অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩ হাজার ২২ কোটি ডলার। এর বিপরীতে আয় হয়েছে ৩ হাজার ৬৬ কোটি ৪২ লাখ ডলার। আর গত বছর একই সময়ে আয় হয়েছিল ২ হাজার ৮১৪ কোটি ৪৩ লাখ ডলার। অন্যদিকে মে মাসে আয় হয়েছে ৩০২ কোটি ৬৯ লাখ ডলার। লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩১১ কোটি ডলার। গত বছর মে মাসে আয়ের পরিমাণ ছিল ২৮৪ কোটি ১১ লাখ ডলার। প্রধান রফতানি পণ্য পোশাক খাতের ধারাবাহিক ভালো আয় হওয়ায় রফতানিতে ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে বলে বিশ্লেষক ও ব্যবসায়ীরা মনে করছেন। এ প্রসঙ্গে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা বাংলাদেশ সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের সিপিডি নির্বাহী পরিচালক প্রফেসর ড. মোস্তাফিজুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন বাংলাদেশের রফতানি খাত মূলত পোশাক নির্ভর।রফতানিতে পোশাক খাতের অবদান দিন দিন বাড়ছেই। এ কারণেই রফতানি আয়ে উল্লেখ করার মত প্রবৃদ্ধি অর্জন সম্ভব হচ্ছে। তিনি রফতানি আয় আরো বাড়াতে প্রচলিত বাজার ছাড়াও অনেক নতুন বাজারের সম্ভাবনা কাজে লাগাতে পোশাকের পাশাপাশি অন্য পণ্য রফতানি বাড়ানোর প্রতি মনোযোগ দেওয়ার পরামর্শ দেন। বাংলাদেশ রফতানিকারক সমিতির ইএবি সভাপতি আব্দুস সালাম মূর্শেদী বলেন রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার কারণে পোশাক খাত দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছে। তবে পোশাক ছাড়া অন্যান্য খাতের রফতানি আয় নেতিবাচক। এজন্য তিনি পোশাকের পাশাপাশি অন্যান্য শিল্প পণ্যের ক্ষেত্রে সরকারের নীতি সহায়তাসহ প্রণোদনা দেওয়ার সুপারিশ করেন। ইপিবির হালনাগাদ প্রতিবেদন অনুযায়ী চলতি অর্থবছরের প্রথম ১১ মাসে পোশাক খাতের ওভেন পণ্যে শার্ট প্যান্ট জাতীয় পোশাক প্রবৃদ্ধি ও লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় আয় দুইই বেড়েছে। এক হাজার ২৭২ কোটি ৪৭ লাখ ডলারের লক্ষ্যমাত্রা থেকে ৪৩ কোটি ৮৬ লাখ বেড়ে রফতানি আয় দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৩১৬ কোটি ৩৪ লাখ ডলার। প্রবৃদ্ধি ১১ দশমিক ৯৬ শতাংশ। পোশাক খাতের নিট পণ্যেও সোয়েটার টিশার্ট জাতীয় পোশাক প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬ দশমিক ৭৪ শতাংশ। তবে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় রফতানি আয় কিছুটা কম হয়েছে। আলোচ্য সময়ে বড় পণ্যের মধ্যে পাট ও পাটজাত পণ্যের রফতানি আয় বেড়েছে। এই খাতে রফতানি আয়ের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৮২ কোটি ২৭ লাখ ডলার যার প্রবৃদ্ধি ৩ দশমিক ৫৯ শতাংশ। চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে শূন্য দশমিক ৬৯ শতাংশ। অন্যদিকে বড় পণ্য হিসেবে রফতানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়নি এমন পণ্যের মধ্যে হিমায়িত মাছের প্রবৃদ্ধি কমেছে সাড়ে ৪ শতাংশ। চিংড়ির প্রবৃদ্ধি কমেছে প্রায় ১১ শতাংশ। এছাড়া হোম টেক্সটাইল সিরামিকস কৃষিজাত পণ্য ইত্যাদির রফতানি আয় লক্ষ্যমাত্রা ও আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় কমেছে। এ সময়ে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়েছে এবং একই সঙ্গে রফতানি আয় বেড়েছে এমন পণ্যের মধ্যে রাবারকম্পিউটার এক্সেসরিস ফার্নিচার শুকনো খাবার রাসায়নিক পণ্য প্রভৃতি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5065.csv b/Bangla_fin_news_articles/5065.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d271b02b43d99353edcece6a36e2806c72d07bf7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5065.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5065,জিটুজি পর্যায়ের গম আমদানি বৃদ্ধির সুপারিশ,2016-06-08,অনলাইন ডেস্ক,দশম জাতীয় সংসদের খাদ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ১৫তম বৈঠকে বেসরকারি আমদানিকারকদের উপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে জিটুজি পর্যায়ে গম আমদানি বৃদ্ধি করার সুপারিশ করা হয়। বুধবার জাতীয় সংসদ ভবনে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে কমিটির সভাপতি মো. আব্দুল ওয়াদুদ সভাপতিত্ব করেন। কমিটি সদস্য খাদ্য মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী মো. কামরুল ইসলাম মো. হাসিবুর রহমান স্বপন খন্দকার আবদুল বাতেন এবং শেখ ফজলে নূর তাপস অন্যান্যের মধ্যে বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন। কমিটি নিরাপদ খাদ্যের গুরুত্ব এবং খাদ্য পণ্যে ভেজাল প্রতিরোধে গণমাধ্যমে প্রচারিত সচেতনতামূলক কার্যক্রমে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে। বৈঠকে কমিটি স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে মন্ত্রণালয়ের চলমান কার্যক্রম ইটেন্ডারিং প্রক্রিয়ায় করার বিষয়ে সুপারিশ করে। বৈঠকে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব এস এম বদরুদ্দোজা এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। খবর বাসস। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5066.csv b/Bangla_fin_news_articles/5066.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..42a6fb5841afef6689eea968908212cc50aac64d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5066.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5066,লঙ্কাবাংলামাস্টারকার্ড নিয়ে এলো টাইটেনিয়াম ক্রেডিট কার্ড,2016-06-08,অনলাইন ডেস্ক,লঙ্কাবাংলা ফিন্যান্স লিমিটেড এবং মাস্টারকার্ড ২০১৬ দেশের গ্রাহকদের জন্য নতুন একটি ক্রেডিট কার্ড চালুর ঘোষণা দিয়েছে। লঙ্কা বাংলা টাইটেনিয়াম মাস্টারকার্ড ক্রেডিট কার্ডধারীরা মাস্টারকার্ডের ১২০০এরও বেশি পার্টনার মার্চেন্টের নেটওয়ার্কে মূল্যছাড়সহ কিছু সুযোগসুবিধা পাবেন। লঙ্কাবাংলা টাইটেনিয়াম মাস্টারকার্ড ক্রেডিট কার্ডের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে লঙ্কাবাংলা ফিন্যান্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন চৌধুরী উপব্যবস্থাপনা পরিচালক খাজা শাহরিয়ার এবং এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও রিটেল ফিন্যান্সের প্রধান খুরশেদ আলম মাস্টারকার্ড বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল ও ভাইস প্রেসিডেন্ট গীতাঙ্ক ডি দত্তসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। নতুন এই লঙ্কাবাংলা টাইটেনিয়াম মাস্টারকার্ড ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারে গ্রাহকদের জন্য রয়েছে নানা ধরনের সুযোগসুবিধার প্যাকেজ। এই কার্ডধারীরা কার্ড নেওয়ার প্রথম বছরে কমপ্লিমেন্টারি হিসেবে বিনামূল্যে বেশ কিছু সুযোগসুবিধা পাবেন। এর মধ্যে রয়েছে জীবনবীমার সুবিধাও। সে অনুযায়ী কার্ড নেওয়ার পর কোনো গ্রাহকের দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যু ঘটলে তাঁর ওয়ারিশগণ ৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবেন। টাইটেনিয়াম কার্ডধারীরা কক্সবাজার ও সিলেটের শীর্ষস্থানীয় হোটেলরিসোর্টগুলোতে বাইওয়ানগেটওয়ান ফ্রি অর্থাৎ হোটেলে অতিরিক্ত রাত বিনামূল্যে থাকার সুবিধাও উপভোগ করতে পারবেন। এ ছাড়া গ্রাহকেরা লঙ্কাবাংলার ইজিপে ইন্সটলমেন্ট স্কিমের আওতায় শূন্য শতাংশ ০ সুদে ১২ মাস পর্যন্ত টাকা পরিশোধের সুযোগ পাবেন বছরব্যাপী ক্যাশব্যাক সুবিধা এবং বছরে ১২টি লেনদেন করলে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে কার্ড নবায়নের সুবিধাও পাবেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5067.csv b/Bangla_fin_news_articles/5067.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ab12e4d9718758f6bd75df5f7ee625468f12cac3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5067.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5067,জনতা ব্যাংকের ৫ জিএমকে দুদকে জিজ্ঞাসাবাদ,2016-06-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আমদানিরফতানির নামে ২৫১ কোটি টাকা আত্মসাতের মামলার তদন্তে জনতা ব্যাংকের বর্তমান ও সাবেকসহ মোট পাঁচ মহাব্যবস্থাপককে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন দুদক। মঙ্গলবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সকাল ১১টা থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত দুদকের তদন্ত কর্মকর্তা ও দুদক উপপরিচালক মো. জাহাঙ্গীর আলম তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করেন। যাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে তারা হলেন জনতা ব্যাংকের জিএম মহাব্যবস্থাপক মো. নজরুল ইসলাম মো. নাজিম উদ্দিন ডিজিএম মো. মনিরুজ্জামান সাবেক জিএম মো. নুরুজ্জামান ও দাউদ আহমেদ শিকদার। দুদক সূত্র জানায় চলতি বছরের ১৮ ফেব্রুয়ারি জনতা ব্যাংকের জেনারেল ম্যানেজারসহ জিএম পাঁচজনের বিরুদ্ধে রাজধানীর মতিঝিল থানায় দুদক উপপরিচালক মো. সামছুল আলম বাদী হয়ে মামলাটি মামলা নম্বর ২২ দায়ের করেন। মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায় চিনি ও বাচ্চাদের খাবার আমদানির নামে জনতা ব্যাংকের লোকাল অফিসে ঢাকা ট্রেডিং হাউজের অনুকূলে এলসি খোলে মো. টিপু সুলতান। পরে সেই এলসির বিপরীতে মালামাল আমদানি না করে আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে এই কোম্পানির হিসাব নম্বরে ২৫০ কোটি ৯৬ লাখ ১ হাজার ৪৫৫ টাকা স্থানান্তর করে। পরে সেই স্থানান্তরিত ওই বিপুল পরিমাণ টাকা ২০১০ থেকে ২০১২ সালের বিভিন্ন সময়ে আসামিরা ব্যাংকে থেকে তুলে আত্মসাত্ করেছে। দুদকের অনুসন্ধানে প্রমাণ পাওয়ায় মামলা দায়ের করা হয়। মামলার আসামিরা হলেন জনতা ব্যাংকের জিএম মো. মঞ্জুরুল ইসলাম সাবেক এজিএম শামীম আহমেদ খান জনতা ব্যাংক লোকাল অফিসের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ অফিসার মো. মশিউর রহমান লোকাল অফিসের সাবেক ম্যানেজার এ এস এম জহিরুল অফিসার এবং মেসার্স ঢাকা ট্রেডিং হাউজের মালিক মো. টিপু সুলতান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5068.csv b/Bangla_fin_news_articles/5068.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e41220c8f061c046fbc3949c55cdcb15c9c0ddec --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5068.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5068,ডিএসইর লেনদেনের ৩০ ভাগই একমি ল্যাবরেটরিজে,2016-06-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে মঙ্গলবার সার্বিক মূল্য সূচক ও লেনদেন আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে। বাজারে লেনদেন বাড়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় অবদান রেখেছে নতুন তালিকাভুক্ত একমি ল্যাবরেটরিজ। প্রথম দিনের লেনদেনেই এ কোম্পানিতে লেনদেন হয়েছে ১৬২ কোটি টাকারও বেশি। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন এ কোম্পানিতে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ অনেক বেশি। তাই অনেকেই এ কোম্পানির শেয়ার কিনেছেন। এতে কোম্পানিটির লেনদেন বেড়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই লেনদেনে বড় অবদান রেখেছে। ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ১ দশমিক ৫৮ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৪১২ পয়েন্টে। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সিএসসিএক্স মূল্যসূচক ১২ দশমিক ২৩ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৮ হাজার ২৪৮ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৯ কোটি ২৬ লাখ টাকার। ডিএসইর তথ্যে দেখা গেছে আজ ডিএসইতে ৪৭১ কোটি ৪৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এরমধ্যে ১৪০ কোটি ৭৮ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে একমি ল্যাবরেটরিজের শেয়ারে। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ২৯ দশমিক ৮৬ শতাংশ। আর সিএসইতে কোম্পানিটির ২১ কোটি ৭০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। প্রথম দিনে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে একমি ল্যাবরেটরিজের ১ কোটি ৩১ লাখ ২০ হাজার ৩০৮টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা স্টক এক্সচেঞ্জের মোট লেনদেনের ১২ দশমিক ৩০ শতাংশ। একমি ল্যাবরেটরিজের এডজাস্টেড ওপেন প্রাইস ছিল ৮৫ দশমিক ২০ টাকা। যা দিনশেষে ৩৪ দশমিক ৫ টাকা বা ৪০ দশমিক ৪৯ শতাংশ বেড়ে ১১৭ দশমিক ৯০ টাকায় দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে শাহজিবাজার পাওয়ারের শেয়ার। এ কোম্পানির ১৭ কোটি ৬৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনের তৃতীয় স্থানে থাকা লাফার্জ সুরমা সিমেন্টের ১৫ কোটি ৬৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ১৪ কোটি ৪৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনে চতুর্থ স্থানে রয়েছে এমজেএল বিডি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5069.csv b/Bangla_fin_news_articles/5069.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e213def14e7bba5ff9ed7b542fa756554c12ba0b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5069.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5069,পুকুর নয় সাগর চুরি হয়েছে সংসদে অর্থমন্ত্রী,2016-06-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাতে অনিয়মের কথা স্বীকার করে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন কিছু ক্ষেত্রে যে মাত্রায় লুটপাট হয়েছে সেটা শুধু পুকুর চুরি নয় সাগর চুরি বলা যায়। মঙ্গলবার সংসদে ২০১৫১৬ সালের সম্পূরক বাজেটের ওপর বিরোধী দল ও স্বতন্ত্র সদস্যদের দেয়া ছাঁটাই প্রস্তাবের আলোচনার ওপর দেয়া বক্তব্যে অর্থমন্ত্রী এ মন্তব্য করেন। ২০১৫১৬ সালের সম্পূরক বাজেটের ওপর আলোচনায় অর্থমন্ত্রী ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের জন্য ২৩৮ কোটি ২ লাখ ৪৪ হাজার টাকা মঞ্জুরি বরাদ্দের দাবি করেন। এর বিরোধিতা করেন স্বতন্ত্র সদস্য রুস্তম আলী ফরাজী। ফরাজীর বক্তব্যের প্রেক্ষিতে মুহিত বলেন এখানে অনেক দোষত্রুটি হয়েছে বটে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে লুটপাট হয়েছে। ফরাজী সাহেবের সাথে আমিও বলতে চাই পুকুর চুরি নয় সাগর চুরি হয়েছে। অর্থমন্ত্রী বলেন প্রকল্প ব্যয় প্রাক্কলিত ব্যয় থেকে বেশি হয়ে যাওয়ায় মঞ্জুরি দাবি এসেছে। দুর্নীতি প্রকল্প ব্যয় বাড়িয়ে দেয়। ডেসটিনি ও হলমার্ক কেলেঙ্কারির পাশাপাশি বাংলাদেশ ব্যাংকের সাম্প্রতিক রিজার্ভ চুরির প্রসঙ্গ টেনে রুস্তম আলী ফরাজী বলেন ব্যাংক খাত থেকে টাকা চুরি হয়ে গেছে। সব ব্যাংকের একই অবস্থা। বাংলাদেশ ব্যাংকে যখন পচন ধরেছে... ৮শ কোটি টাকা কর্মকর্তাদের যোগসাজশে চুরি হল। সব চুরির সাথে ওই ব্যাংকের কর্মকর্তারা জড়িত। পৌনে তিন লাখ হাজার কোটি পাচার হয়েছে। ৩০ হাজার কোটি টাকা চুরি হয়েছে। এগুলোকে পুকুর চুরি না বলে সাগর চুরি বলা যায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5070.csv b/Bangla_fin_news_articles/5070.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cd9fddb46b12684aa08e8234042e450a3bcc618a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5070.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5070,আমে ক্ষতিকর রাসায়নিক ব্যবহার বন্ধে কঠোর হওয়ার তাগিদ,2016-06-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাঙালির পছন্দের একটি ফল আম। দেশে আমের চাহিদাও অনেক। তবে ক্ষতিকর রাসায়নিকের ব্যবহারের ফলে অনেকের মনে আম নিয়ে ভয় ঢুকে গেছে। এ প্রবণতা বন্ধ করতে আমে ক্ষতিকর রাসায়নিক ব্যবহার বন্ধে কঠোর হওয়া প্রয়োজন। সোমবার ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি ডিসিসিআই এবং ইউএসএআইডি এগ্রিকালচার ভ্যালু চেইন্স প্রজেক্টের ডিএআই যৌথভাবে আয়োজিত আম বাজারজাতকরণে সহায়ক নীতি পরিবেশ শীর্ষক জাতীয় সেমিনারে বক্তারা এসব কথা বলেন। ডিসিসিআইয়ের সহসভাপতি আতিকইরাব্বানীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ নাজমুল ইসলাম অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের মহাপরিচালক হামিদুর রহমান এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মনোজ কুমার বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। মোহাম্মদ নাজমুল ইসলাম বলেন আম প্রক্রিয়াজাতকরণের জন্য সরকার সাতক্ষীরার কলরোয়া অঞ্চলে হট ওয়াটার মেশিন স্থাপন করেছে। সরকার আম বাজারজাতকরণের জন্য ব্যাপক পরিকল্পনা করছে এবং এ বাবদ ৬০০৭০০ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হবে। বাংলাদশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এম এ রহিম অনুষ্ঠানে নিবন্ধ উপস্থাপন করেন। তিনি বলেন বাংলাদেশে ফলমূলে ক্যালসিয়াম কার্বাইড ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ও নিরুত্সাহিত করা হয়েছে। আর বাংলাদেশে সাধারণত আমে ফরমালিন ব্যবহার করা হয় না। তিনি জানান প্রকৃতিগতভাবে প্রতিটি আমে ১ থেকে ৬০ পিপিএম ফরমালিন থাকে। তিনি আম উত্পাদন ও ব্যবস্থাপনার সাথে জড়িত ব্যক্তিদের অতিরিক্ত মাত্রায় কীটনাশক ব্যবহার না করার জন্য আহবান জানান। ডিসিসিআই পরিচালক সেলিম আকতার খান বলেন বাংলাদেশে উত্পাদিত আমের গুণগত মান অত্যন্ত ভাল এবং আমাদের উচিত এর বাজারজাতকরণের প্রতি আরো বেশি মনোযোগী হওয়া। তিনি সকল ধরনের ফলে ফরমালিন সহ অন্যান্য ক্ষতিকারক কেমিক্যাল জাতীয় পদার্থ ব্যবহারকারী বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের উপর জোরারোপ করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5071.csv b/Bangla_fin_news_articles/5071.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..44cfaea88d6383c440f543e64a931a186922e933 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5071.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5071,রবিড্যানিস ফুডসের কর্পোরেট চুক্তি,2016-06-07,অনলাইন ডেস্ক,মোবাইল ফোন অপারেটর রবি আজিয়াটা লিমিটেডের সঙ্গে কর্পোরেট চুক্তি স্বাক্ষর করেছে ড্যানিস ফুডস লিমিটেড। এই চুক্তির ফলে রবির এন্টারপ্রাইজ সল্যুশনস ও বিশেষ সব সুবিধা ব্যবহার করবে ড্যানিস ফুডস লিমিটেড। রবির ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও সুপুন বীরাসিংহে এবং ড্যানিস ফুডসের ম্যানেজিং ডিরেক্টর আজিজ আল মাহমুদ নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে সম্প্রতি এ সংক্রান্ত চুক্তিটি স্বাক্ষর করেছেন। এ সময় ড্যানিস ফুডসের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার খান মাহমুদ আলী ট্রেড মার্কেটিং অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশনের হেড মো. শফিকুল ইসলাম ও এস্টেটের জেনারেল ম্যানেজার মো. সদরুল হুদা এবং রবি এন্টারপ্রাইজ বিজনেসের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট আদিল হোসেন ও ম্যানেজার মো. ইমরুল শাহিদ উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5072.csv b/Bangla_fin_news_articles/5072.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7583d14b85ac17ee963468f13e08f34b08e931c3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5072.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5072,নাবিলা বুটিকসের তৃতীয় শোরুমের উদ্বোধন করলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী,2016-06-07,অনলাইন ডেস্ক,ঢাকার অভিজাত এলাকা ধানমন্ডিতে চালু হয়েছে নাবিলা শপিং মলের নাবিলা বুটিকস তৃতীয় শোরুম। সম্প্রতি নতুন শোরুমটির উদ্বোধন করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান টি আই এম নুরুন নবী ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক শামীম নবী ছাড়াও বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। উদ্বোধন শেষে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী বলেন আমাদের দেশের তরুণরা এখন অনেক ফ্যাশনেবল হয়েছে যা অনুপ্রাণিত হওয়ার মতো। ফ্যাশন চর্চা এক ধরনের সংস্কৃতি চর্চা করার মতোই। নিজেকে পরিপাটি রাখার মধ্য দিয়ে একজন ভালো মানুষ হওয়ার মানসিকতা কাজ করে। ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিতে নাবিলার এ উদ্যোগ সত্যিই প্রশংসনীয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5073.csv b/Bangla_fin_news_articles/5073.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..289232e85f1f2f464421037d8a076b4822684cdd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5073.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5073,‘সম্পূরক বাজেট উপস্থাপন সরকারের সাংবিধানিক অধিকার’,2016-06-07,অনলাইন ডেস্ক,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত বলেছেন সম্পূরক বাজেট উপস্থাপন সরকারের সাংবিধানিক অধিকার। সংবিধান অনুযায়ী এই বাজেট দেয়া হয়। মঙ্গলবার সংসদে সম্পূরক বাজেটের উপর দেয়া সমাপনী বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। আবুল মাল আব্দুল মুহিত বলেন সব সরকারই সম্পূরক বাজেট উপস্থাপনের সুযোগ নিয়েছে। সংবিধানই সরকারকে এই অধিকার দিয়েছে। এই ব্যবস্থার প্রশংসা করে আমেরিকা ও ব্রিটেনেও আলোচনা হয় যে সম্পূরক বাজেট উপস্থাপনের যে সুযোগ বাংলাদেশ ও ভারতে রয়েছে তা তাদের এখানে থাকলেও ভাল হতো। দুর্নীতি প্রকল্প ব্যয় বাড়িয়ে দেয় উল্লেখ করে অর্থমন্ত্রী বলেন দেরিতে হলেও সরকার বিভিন্ন মেগা প্রকল্প গ্রহণ করছে। অর্থনৈতিকভাবে আমরা এখন এমন অবস্থানে পৌঁছেছি যে এ ধরনের মেগা প্রকল্প গ্রহণে সক্ষম। প্রবৃদ্ধির হার সম্পর্কে তিনি বলেন বিদেশি সংস্থাগুলো সবসময় প্রবৃদ্ধি কম হিসাব করে। তাই আমি মনে করি প্রবৃদ্ধির হার ৭ দশমিক ০৫ এর নীচে ধরা ঠিক নয়। আবুল মাল আব্দুল মুহিত বলেন সম্পূরক বাজেটে যে দাবি সমূহ করা হয়েছে তা খুবই সামান্য। যে অতিরিক্ত ব্যয়ের কথা বলা হয়েছে তা আসলে অতিরিক্ত নয়। উপস্থাপিত বাজেট ভালভাবে দেখলে তা স্পষ্টভাবে বুঝা যাবে। প্রাক্কলিত ব্যয়ের চেয়ে বেশি ব্যয় হয়েছে বলেই এই অতিরিক্ত দাবি করা হয়েছে।বাসস। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5074.csv b/Bangla_fin_news_articles/5074.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a58c6a41e674ec654776500bd3c76c84d65a446e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5074.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5074,প্রাণ চাটনি কিনে স্মার্টফোন পেলেন ৯৪ জন,2016-06-06,অনলাইন ডেস্ক,প্রাণ চাটনি স্মার্টফোন ক্যাম্পেইনের শেষ ধাপে ২১ জন বিজয়ীকে পুরস্কৃত করা হয়েছে। শনিবার রাজধানীর প্রাণআরএফএল সেন্টারে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বিজয়ীদেরকে স্যামসাং গ্যালাক্সি জে৫ প্রদান করা হয়। ক্যাম্পেইনে চার ধাপে মোট ৯৪ জন স্মার্টফোন জিতেছেন। প্রাণচাটনি খাও সারাদিন স্মার্টফোন জেতো প্রতিদিন এ শ্লোগান নিয়ে গত ২২ ডিসেম্বর এ ক্যাম্পেইন শুরু হয়। চাটনির প্যাকেটের গায়ে লিখা কোড মোবাইল ফোনের মেসেজ অপসনে লিখে নির্দিষ্ট নম্বরে একদিনে সর্বোচ্চবার এসএমএস দাতা স্মার্টফোন বিজয়ী হয়েছেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রাণ এগ্রো লিমিটেডের ক্যাটাগরি ম্যানেজার তোষণ পাল ও অ্যাসিস্ট্যান্ট ব্র্যান্ড ম্যানেজার সিফাত আহমেদ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5075.csv b/Bangla_fin_news_articles/5075.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dd0fade2fedfb00db7ffd7db1ba11eda4c9164e7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5075.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5075,উৎসে কর বাড়ালে অনিশ্চয়তা পড়বে নিট শিল্প বিকেএমইএ,2016-06-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রস্তাবিত বাজেটে উৎসে কর কর্তনের হার শূন্য দশমিক ৬ শতাংশ থেকে বৃদ্ধি করে দেড় শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে যা তৈরী পোশাক শিল্প উদ্যোক্তাদের আশাহত উদ্বিগ্ন এবং একইসাথে এই শিল্পের ভবিষ্যতকে হুমকির সম্মুখীন করেছে বলে উল্লেখ করেছে বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স এসোসিয়েশন বিকেএমইএ। প্রস্তাবিত বাজেট নিয়ে প্রতিক্রিয়ায় সংগঠনের সভাপতি এ. কে. এম সেলিম ওসমান এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা উল্লেখ করেছেন। এতে উল্লেখ করা হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর নতুন বাজার সম্প্রসারণের আহ্বান এবং রূপকল্পের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সাড়া দিয়ে বিকেএমইএ নতুন বাজার সম্প্রসারণ কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু উৎসে কর কর্তনের হার বৃদ্ধি নতুন বাজারে রপ্তানির পরিমাণ এবং বাজার বিস্তৃতির যে ধারাবাহিক সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে তাকে কিছুটা হলেও বাধাগ্রস্ত করবে। অন্যদিকে সাম্প্রতিক সময়ে গ্যাসের মূল্য ক্যাপটিভ পাওয়ার উৎপাদকদের জন্য শতভাগ এবং শিল্প কারখানাগুলোর জন্য ১৫ ভাগ বৃদ্ধি করা হয়েছে যা কারখানাগুলোর উত্পাদন খরচ বৃদ্ধি করেছে। উপরন্তু বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি বাজার আমেরিকা ও ইউরোপ অঞ্চলে তৈরী পোশাকের মূল্য ২ থেকে ৪ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। একইসাথে গত ৪ বছরে ডলারের বিপরীতে টাকা ৭ দশমিক ৬৬ শতাংশ হারে শক্তিশালী হয়েছে। সামগ্রিকভাবে এ বিষয়গুলোসহ আন্তর্জাতিক অন্যান্য কারণে নীট শিল্পখাত কিছুটা হলেও নাজুক অবস্থার সম্মুখীন হয়েছে। অন্যদিকে প্রস্তাবিত বাজেটে কর্পোরেট কর কমানোর প্রস্তাব করায় সরকারকে সাধুবাদ জানানো হয়। নিট শিল্প খাতের জন্য উৎসে কর বর্তমানে চলমান হার বহাল রাখার এবং কর্পোরেট কর ১০শতাংশের অধিক না করার জন্য প্রধানমন্ত্রী অর্থমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ট সকলের কাছে আবেদন জানানো হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5076.csv b/Bangla_fin_news_articles/5076.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bc699d3bd6f6a012329bb4748ea39874af12afc2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5076.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5076,ভারতে রফতানিতে অশুল্ক বাধা দূর করার তাগিদ শিল্পমন্ত্রীর,2016-06-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু বলেছেন ভারতের সাথে বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পণ্যের গুণ ও মান সম্পর্কিত অশুল্প প্রতিবন্ধকতা দূর করতে হবে। পাশাপাশি সমন্বিত আন্তঃসীমানা ব্যবস্থাপনা জোরদার এবং প্যারাট্যারিফ ও ননট্যারিফ প্রতিবন্ধকতা কমানোর জন্য দুই দেশের পক্ষ থেকেই আন্তরিক উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। মন্ত্রী বলেন ভারতীয় ব্যবসায়ী সমাজ এগিয়ে আসলে দুই দেশের মাঝে বিরাজমান বৈদেশিক বাণিজ্যের ভারসাম্যহীনতা ধীরে ধীরে কমে আসবে। এ সময় তিনি বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বাণিজ্য বৃদ্ধির জন্য বিদ্যমান বাণিজ্যিক অবকাঠামোগত দুর্বলতা অপসারণে জোর দেন। শিল্পমন্ত্রী শনিবার ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলায় অনুষ্ঠিত ইনভেস্ট ত্রিপুরা শীর্ষক বিনিয়োগ সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য প্রদানকালে এসব কথা বলেন। দ্যা অ্যাসোসিটেড চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি অব ইন্ডিয়া এসোচেম এ সম্মেলন আয়োজন করে। ত্রিপুরা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী শ্রী মানিক সরকার এতে প্রধান অতিথি ছিলেন। সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে ভারত সরকারের উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় অঞ্চলের উন্নয়ন বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ড. জিতেন্দ্র সিং ত্রিপুরা রাজ্যের শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রী শ্রী তপন চক্রবর্তীসহ শিল্প উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ি নেতারা অংশ নেন। শিল্প মন্ত্রণালয়ের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5077.csv b/Bangla_fin_news_articles/5077.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..114b983abf7a7bf1c233a9a5a1a47879adfcba02 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5077.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5077,নতুন ভ্যাট আইন ব্যবসাবান্ধব ও শিল্পবান্ধব এনবিআর চেয়ারম্যান,2016-06-04,অনলাইন ডেস্ক,নতুন ভ্যাট আইন বাস্তবায়ন সরকার এক বছর পিছিয়ে দিয়ে সদিচ্ছার পরিচয় দিয়েছে। ব্যবসায়ীরা এ সদিচ্ছার সুযোগ গ্রহণ করবেন বলে আশা প্রকাশ করেছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর চেয়ারম্যান মো. নজিবুর রহমান। শনিবার রাজধানীর আইডিবি ভবনে ঢাকা দক্ষিণ কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট আয়োজিত সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্য এ মন্তব্য করেন তিনি। এনবিআরের চেয়ারম্যান বলেন নতুন ভ্যাট আইন অধিক ব্যবসাবান্ধব শিল্পবান্ধব ও ব্যঞ্জনাময় সারাদেশের ব্যবসায়ীদের ভ্যাট অনলাইন প্রকল্পের মাধ্যমে তা বোঝানো হচ্ছে। এ আইনের আওতায় হয়রানিমুক্ত ভীতিমুক্ত পরিবেশে ব্যবসায়ী ও শিল্প উদ্যোক্তারা সেবা পাবেন রাজস্ব আদায় ও প্রদানে কোনো জটিলতা থাকবে না বলেও জানান চেয়ারম্যান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5078.csv b/Bangla_fin_news_articles/5078.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2224fc8e697e7b950c2f1492248c8fba4548f801 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5078.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5078,বাংলাদেশ ও ভারতের বাণিজ্যিক দুর্বলতা অপসারণ করতে হবে,2016-06-04,অনলাইন ডেস্ক,শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু বলেছেন বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ব্যবসাবাণিজ্য বৃদ্ধির জন্য বিদ্যমান বাণিজ্যিক অবকাঠামোগত দুর্বলতা অপসারণ করতে হবে। তিনি ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলায় অনুষ্ঠিত ইনভেস্ট ত্রিপুরা শীর্ষক বিনিয়োগ সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে শনিবার এ কথা বলেন। এ লক্ষ্যেআমু বলেনস্থল বন্দরগুলোতে আধুনিক লজিস্টিক ও গুদাম সুবিধা গড়ে তোলার পাশাপাশি ম্যানুয়াল কাস্টমস কার্যক্রমের পরিবর্তে স্বয়ংক্রিয় ক্লিয়ারেন্স পদ্ধতি চালু করতে হবে। বন্দর সংলগ্ন স্থানে মান সম্পর্কিত পরীক্ষাগার স্থাপনের মাধ্যমে নিরাপত্তার অজুহাতে পণ্য পরীক্ষণের নামে অযথা সময়ক্ষেপণের প্রবণতা পরিহার করার তিনি পরামর্শ দেন। অ্যাসোসিটেড চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি অব ইন্ডিয়া এ সম্মেলন আয়োজন করে। ত্রিপুরা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মানিক সরকার এতে প্রধান অতিথি ছিলেন। সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে ভারত সরকারের উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় অঞ্চলের উন্নয়ন বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ড. জিতেন্দ্র সিং ত্রিপুরা রাজ্যের শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রী তপন চক্রবর্তীসহ ভারতে নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত সরকারি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা শিল্প উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ী নেতারা অংশ নেন। আমির হোসেন আমু বলেন বাংলাদেশ ভারতের আধুনিক প্রযুক্তিভিত্তিক মাঝারি ও ভারি শিল্পের অংশীদার হতে ইচ্ছুক। শিল্পায়নে ভারতীয় ব্যবসায়ী সমাজ এগিয়ে এলে দুদেশের মাঝে বিরাজমান বৈদেশিক বাণিজ্যের ভারসাম্যহীনতা ধীরে ধীরে কমে আসবে। তিনি ভারতের সাথে বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পণ্যের গুণ ও মানসম্পর্কিত অশুল্ক প্রতিবন্ধকতা দূরীকরণ সমন্বিত আন্তঃসীমানা ব্যবস্থাপনা জোরদার এবং প্যারাট্যারিফ ও ননট্যারিফ প্রতিবন্ধকতা পরিহারের জন্য দুদেশের পক্ষ থেকেই আন্তরিক উদ্যোগ গ্রহণের ওপর জোর দেন। শিল্পমন্ত্রী বলেন ভারতের উত্তরপূর্বাঞ্চল বাংলাদেশ এবং ভারতের অন্যান্য দেশের সাথে কার্যকর কানেকটিভিটি জোরদারে বাংলাদেশ আন্তরিকভাবে কাজ করছে। উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর সাথে নতুন সড়ক ও রেল যোগাযোগ স্থাপনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। নতুন ল্যান্ড কাস্টমস স্টেশনল্যান্ড পোর্ট স্থাপন ও পুরাতনগুলো পুনরায় চালু হচ্ছে। ফেনী নদীর ওপর সেতু নির্মাণ এবং বাংলাদেশের আখাউড়া ও ভারতের আগরতলার মধ্যে রেল যোগাযোগ স্থাপনের কাজ চলছে। এছাড়া রামগড়সাব্রুম এবং দিমাগিরিতেগামুখ বর্ডার পয়েন্টের উন্নয়ন কাজও এগিয়ে চলছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5079.csv b/Bangla_fin_news_articles/5079.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ceb7ccc88bb99e1fc5a9424677c0abefd8493830 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5079.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5079,এবার দাম বাড়ল আলু আদা মুরগির,2016-06-04,মুন্না রায়হান,পবিত্র রমজানের প্রভাব পড়েছে বাজারে। চিনি ছোলা মসুর ডালের পর এবার দাম বেড়েছে আলু আদা ও ব্রয়লার মুরগির। শুক্রবার রাজধানীর বাজারে মানভেদে প্রতি কেজিতে আদা ১০ থেকে ৩০ টাকা আলু ২ থেকে ৫ টাকা ও মুরগির দাম ১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। তবে দাম কমার তালিকায় রয়েছে কাঁচামরিচ ও পেঁয়াজ। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন পবিত্র রমজান শুরু হতে আর মাত্র তিন দিন বাকি । এ সুযোগে বিভিন্ন নিত্যপণ্যের দাম বাড়ানো হচ্ছে। রমজান শুরুর আগে গতকাল ছিল শুক্রবার ছুটির দিন। বাজারে তাই অন্যান্য দিনের চেয়ে তুলনামূলক বেশি ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। ক্রেতারা অভিযোগ করেছেন ব্যবসায়ীরা এবার রমজান উপলক্ষে অনেক আগে থেকেই চিনি ছোলা মসুর ডালসহ বিভিন্ন নিত্যপণ্যের দাম বাড়িয়েছেন। যাতে রমজানের সময় সমালোচনার মুখে পড়তে না হয়। রাজধানীর কাওরানবাজার শান্তিনগর ও নিউমার্কেটসহ কয়েকটি বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা যায় বাজারে মানভেদে প্রতি কেজি আলু ২০ থেকে ২৫ টাকা আদা ৬০ থেকে ১২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। অথচ যা গত সপ্তাহে ছিল যথাক্রমে ১৮ থেকে ২০ টাকা ও ৫০ থেকে ৯০ টাকা। এ ছাড়া সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে ১০ টাকা বেড়ে ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৭০ থেকে ১৮০ টাকায়। কাওরানবাজারের পাইকারি সবজি ব্যবসায়ী আনিছার বলেন হঠাত্ করে আলুর সরবরাহ কমে গেছে। তাই দাম বাড়তি। তবে চাহিদা বাড়ায় ব্রয়লার মুরগির দাম বেড়েছে বলে জানিয়েছেন একই বাজারের মুরগি ব্যবসায়ী এনামুল। তিনি বলেন আর কয়েক দিন পরই রমজান। যে কারণে মুরগির চাহিদা বেড়েছে। আর চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম বলে তিনি জানান। তবে ক্রেতা আমজাদ কবির বলেন এবার রমজান উপলক্ষে ব্যবসায়ীরা ক্রেতাদের জিম্মি করে ফেলেছে। চিনি ছোলা মসুর ডাল আদা রসুনসহ প্রায় সবকিছুর দামই বেড়েছে। সরকারকে এ ব্যাপারে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান তিনি। এদিকে সরবরাহ বাড়ায় দাম কমেছে কাঁচামরিচের। প্রতি কেজিতে ২০ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়। এ ছাড়া প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ২ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে ৪২ থেকে ৪৩ টাকায়। আমদানি করা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ২৫ থেকে ২৮ টাকায়। দেশি রসুন ১২০ থেকে ১৩০ টাকা ও আমদানি করা রসুন ২০০ থেকে ২২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। বিভিন্ন ধরনের সবজির মধ্যে প্রতি কেজি করলা ৪০ থেকে ৪৫ টাকা চিচিঙ্গা কাকরোল ও ঝিঙ্গা ৪০ থেকে ৫০ টাকা পটল ও ঢেঁড়স ২৫ থেকে ৩০ টাকা বেগুন ৩৫ থেকে ৪০ টাকা শশা ২৫ থেকে ৩০ টাকা বরবটি ৩৫ থেকে ৪০ টাকা কচুর লতি ৪০ থেকে ৫০ টাকা ও টমেটো ৩৫ থেকে ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া প্রতিটি লাউ চালকুমড়া আকারভেদে ৩০ থেকে ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অন্যান্য নিত্যপণ্যের মধ্যে দেশি মসুর ডাল প্রতি কেজি ১৪০ থেকে ১৪৫ টাকা নেপালি মসুর ডাল ১৪৫ থেকে ১৫০ টাকা আমদানি করা মোটা মসুর ডাল ১০০ থেকে ১১০ টাকা ছোলা ৮৫ থেকে ১০০ টাকা চিনি ৬০ থেকে ৬২ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া ফার্মের লাল ডিম প্রতি হালি ৩২ টাকা দেশি মুরগি ও হাঁসের ডিম ৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। গতকাল বাজারে আকারভেদে প্রতি কেজি রুই ৩০০ থেকে ৫৫০ টাকা কাতল ২৫০ থেকে ৫৫০ টাকা তেলাপিয়া ১৬০ থেকে ২৪০ টাকা বড় শিং মাছ ৫৫০ থেকে ৭০০ টাকা ও দেশি মাগুর ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। মাংসের মধ্যে গরুর মাংস ৪৩০ থেকে ৪৪০ টাকা ও খাসির মাংস ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। এ ছাড়া প্যাকেটজাত গুঁড়ো দুধের মধ্যে প্রতি কেজি ডানো ৫৫০ থেকে ৫৭০ টাকা ডিপ্লোমা ৫৪০ থেকে ৫৫০ টাকা ফ্রেশ ও মার্কস ৪২০ থেকে ৪৫০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। যা গত সপ্তাহেও একই দরে বিক্রি হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5080.csv b/Bangla_fin_news_articles/5080.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d9a2dafc930f407ac35c8c323ebdf2d4b441ab31 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5080.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5080,সরকারের এ মেয়াদেই বেসরকারি খাতে পেনশন চালু অর্থমন্ত্রী,2016-06-03,অনলাইন ডেস্ক,সরকারের এ মেয়াদেই বেসরকারি খাতে পেনশন চালু করা যাবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। বাজেট ঘোষণার পরদিন শুক্রবার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন বেসরকারি খাতে পেনশন সিস্টেম... এই মুহূর্তে এটা সম্পর্কে খুব বেশি বলতে চাই না। সামাজিক নিরাপত্তা স্ট্রাটেজির মধ্যে... ইট শুড বি ইনকরপোরেটেড। অর্থমন্ত্রী বলেন অন্তত সংগঠিত খাতে যেখানে শ্রমিক সংখ্যা নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে থাকে সেখানে কন্ট্রিবিউটিং পেনশন স্কিম চালু করা যায়। সেখানে যারা পেনশন পায় তারা কিছুটা দিবে আর কিছুটা দেবে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান। সেই অনুসারে প্রত্যেকের জন্যই একটা পেনশন সৃষ্টি করা যায়। ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে এই বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলনের মঞ্চে উপস্থিত বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ ও পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী ও তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুসহ অন্যদের দিকে তাকিয়ে আশি পেরুনো মুহিত বলেন আমাদের সকলের বয়স সত্তর হয়ে যাচ্ছে। এটা আমাদের চিন্তা করার দরকার আছে। উই আর ওয়ার্কিং ইট আউট। একটু সময় লাগবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5081.csv b/Bangla_fin_news_articles/5081.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d941e0f785461c084dcde5e15ce7238aa43e0d68 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5081.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5081,রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা উচ্চাভিলাষী অর্থমন্ত্রী,2016-06-03,অনলাইন ডেস্ক,জাতীয় সংসদে ২০১৬১৭ অর্থবছরের এই বাজেট প্রস্তাব উপস্থাপনের পরদিন শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন ইয়েস আমি নিজেই বলেছি রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা উচ্চাভিলাষী। এর ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে গত দুই অর্থবছরের রাজস্ব আদায় পরিস্থিতির তুলনা দেখিয়েছেন তিনি। বলেছেন গতবছর রাজস্ব আদায় নিম্ন মানের হলেও আগের বছর পুরো সময় তা দুই অংকের উপরে ছিল। মন্ত্রী বলেন আমি সাত বছর ধরে এই মন্ত্রণালয়ের আছি। গত সাত বছরে রাজস্ব আদায়ের সক্ষমতা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি করা হয়েছে। নতুন নতুন অফিস হয়েছে প্রত্যেক উপজেলায় অফিস হবে। ৩৫ শতাংশ অতিরিক্ত কর আদায়ের প্রস্তাব করেছি। গত কয়েক বছরের মতোই রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে এই বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয় যাতে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দফতরের চারজন মন্ত্রী মুহিতের সঙ্গে মঞ্চে ছিলেন। মুহিতের ডানপাশে ছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ ও পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। আর বাঁ পাশে কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু অর্থ প্রতিমন্ত্রী আব্দুল মান্নানকে বসিয়ে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন মুহিত। এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোর সচিবরাও এ সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন। সিম ট্যাক্স অপরিবর্তিত রাখা এবং মোবাইলে কথা বলার ওপর ট্যাক্স বাড়ানোর বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে মুহিত বলেন বাংলাদেশে সাড়ে ১৫ কোটি মানুষের হাতে এখন ১৩ কোটি মোবাইল ফোন। এ থেকে আয় বাড়ানোর সুযোগ কম। কথা বলার উপরে ১ শতাংশ বেশি ট্যাক্স... যারা কথা বলেন তাদের জন্য তেমন কিছু গ্রাহ্য করার বিষয় নয়। কিন্তু রাজস্ব আদায়ের এটি একটি উত্তম উপায়। অর্থমন্ত্রী বাজেট উপস্থাপনের পর বৃহস্পতিবার রাতেই জাতীয় রাজস্ব বোর্ড একটি এসআরও জারি করে যাতে মোবাইল ফোনের সেবায় সম্পূরক শুল্ক ৩ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৫ শতাংশ করার কথা বলা হয়। ওই এসআরও পাওয়ার পরপরই মোবাইল অপারেটররা গ্রাহকদের কাছ থেকে নতুন হারে টাকা কাটা শুরু করেছে। খবর বিডিনিউজের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5082.csv b/Bangla_fin_news_articles/5082.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b8b82c01010551045439973b7e0195bb2c2bd3ea --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5082.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5082,বাজেটের লক্ষ্য পূরণে সুষ্পষ্ট নির্দেশনা নেই সিপিডি,2016-06-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের সম্মানীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেছেন আগামী অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে আয় ও ব্যয় কাঠামোর যে লক্ষ্য ঠিক করা হয়েছে তা অর্জন করা যাবে বলে মনে হচ্ছে না। কারণ তা অর্জনে সুষ্পষ্ট নির্দেশনা বাজেটে পাওয়া যায়নি। তাছাড়া এজন্য যে কর্মপরিকল্পনা ও রাজনৈতিক উদ্যোগ প্রয়োজন তাও দেখা যাচ্ছে না। এ অবস্থায় বাজেটের প্রাক্কলিত আয় ও ব্যয়কে ধনুক ও তীরের সাথে তুলনা করলে এ তীরধনুক দিয়ে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধিসহ অর্থনীতির কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যভেদ করা যাবে না। শুক্রবার রাজধানীর একটি হোটেলে বাজেট পর্যালোচনা শীর্ষক এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় সিপিডির নির্বাহি পরিচালক ড. মোস্তাফিজুর রহমান অতিরিক্ত গবেষণা পরিচালক ড. গোলাম মোয়াজ্জেম এবং গবেষণা ফেলো তৌফিকুল ইসলাম খান সহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন। বাজেটের নানা দিক নিয়ে একটি নিবন্ধ উপস্থাপনকালে ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন আগামী অর্থবছরের জন্য সরকার ৭ দশমিক ২ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। এ প্রবৃদ্ধি অর্জনের জন্য ব্যাক্তি খাতের বিনিয়োগ আগের তুলনায় অন্তত ৮০ হাজার কোটি বাড়াতে হবে। এমনিতেই গত দুই বছর ধরে দেশে ব্যাক্তি খাতের বিনিয়োগ খুব কম। ফলে মানসম্মত কর্মসংস্থান হচ্ছে না। যতটুকু হচ্ছে তার বেশিরভাগই অনানুষ্ঠানিক খাতে। এ অবস্থায় আগামী অর্থবছরে ৮০ হাজার কোটি টাকার বাড়তি বিনিয়োগ কীভাবে হবে তার কোন রূপরেখা বাজেটে দেয়া হয়নি। বিনিয়োগ সংস্থানের জন্য ব্যাংক ও পুঁজিবাজার বড় ভূমিকা রাখতে পারে। কিন্তু এ দুটি খাত বর্তমানে নাজুক অবস্থায় রয়েছে। তাছাড়া বিনিয়োগ বাড়াতে বিশেষ অর্থনৈতিক জোন করার কথা ছিল সেগুলোও সম্পন্ন হয়নি। ব্যক্তিখাতের অর্থনৈতিক জোনেও রয়েছে নীতি সহায়তার অভাব। এদিকে সাম্প্রতিক সময়ে বাজেটে নানা প্রাক্কলন করা হলেও বাস্তবায়ন হচ্ছে তার তুলনায় অনেক কম। প্রাক্কলন ও বাস্তবায়নের এ ঘাটতি পাশ্ববর্তী দেশগুলোর তুলনায় অনেক বেশি। ফলে আমাদের বাজেট প্রাক্কলনের বিশ্বাসযোগ্যতা কমে যাচ্ছে। চলতি বছরে দেখা গেছে ব্যয়ের প্রাক্কলনের সাথে প্রকৃত বাস্তবায়নের ঘাটতি প্রায় ১৯ শতাংশ। আয় প্রাক্কলনের সাথে প্রকৃত আদায়ের ঘাটতি ২০ শতাংশেরও বেশি। বৈদেশিক ঋণের ক্ষেত্রে ঘাটতি ৭৫ শতাংশ। এডিপির ক্ষেত্রে ২৫ শতাংশ। এভাবে বাজেটের প্রাক্কলন বাস্তবায়ন না হতে থাকলে সবার মনে বাজেটের প্রাক্কলন নিয়ে আস্থা কমে যাবে। সবাই মনে করবে এরকম প্রাক্কলনতো সব সময়ই হয়। তাই আরও নিখুঁতভাবে প্রাক্কলন করা দরকার। ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন প্রতি বছর সংশোধিত বাজেটকে সামনে রেখে বাজেট প্রাক্কলন করা হয়। তারপরও বাজেটের অনেক অংশই বাস্তবায়ন হয় না। অথচ সংশোধিত বাজেটই বছরশেষে বাস্তবায়ন হয় না। তাই বাজেট পাশ করার পর খুব দ্রুত সংশোধিত বাজেট তৈরি করা প্রয়োজন। সেটা প্রথম ত্রৈমাসিকের মধ্যে হলেই ভালো হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5083.csv b/Bangla_fin_news_articles/5083.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e884993ac9f4a9abd4215f6d6bac6c727ffe7bd7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5083.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5083,উৎসে কর বাড়লে গার্মেন্ট বন্ধ হবে বিজিএমইএ,2016-06-03,অনলাইন ডেস্ক,পোশাকশিল্প খাতে উৎসে কর না বাড়ানোর দাবি জানিয়েছে বিজিএমইএ। সংগঠনের সভাপতি সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান বলেছেন বাজেটে শিল্পকে উৎসাহিত করতে কিছু পদক্ষেপ নেয়া হলেও এর পরিপন্থি কিছু পরিকল্পনাও দেখা যাচ্ছে। সব ধরনের রফতানিতে উৎসে কর্তিত করের হার ০.৬০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১.৫০ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। যার অর্থ দাঁড়ায় প্রত্যক্ষ কর ১৫০ শতাংশ বৃদ্ধি। এটা শিল্পের বিকাশের সঙ্গে সম্পূর্ণ সাংঘর্ষিক। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত জাতীয় সংসদে ২০১৬১৭ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাবনা উত্থাপনের পরদিন শুক্রবার বিজিএমইএর পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলন করে এই দাবি তিনি তুলে ধরেন। সিদ্দিকুর রহমানের দাবি রানা প্লাজা দুর্ঘটনার পর পোশাক খাত যে পরিস্থিতির মধ্যে পড়েছে সে অবস্থা থেকে এখনও উত্তরণ ঘটেনি। তাই ২০১৪১৫ অর্থ বছরের মতো শূন্য দশমিক ৩ শতাংশ হারে উৎস কর চালু রাখার দাবি জানান তিনি। আর তা সম্ভব না হলে গত বছরের মতো শূন্য দশমিক ৬ শতাংশ রাখতে বলেন। পোশাক খাতের দুরবস্থার বর্ণনা দিয়ে তিনি বলেন বিশ্ব বাজারে পোশাক পণ্যের দরপতন অব্যাহত আছে। অপর দিকে প্রতিবছর উত্পাদন খরচ ৮১০ শতাংশ হারে বাড়ছে। আবার প্রতিযোগী দেশগুলোর তুলনায় ডলারের বিপরিতে টাকার মান শক্তিশালী হতে থাকা লোকসানের আরেক কারণ হিসাবে দেখা দিয়েছে। গত চার বছরে ডলারের বিপরীতে টাকার মান ৭ দশমিক ৬৬ শতাংশ হারে শক্তিশালী হওয়ার পাশাপাশি অ্যাকর্ড অ্যালায়েন্স ও ন্যাশনাল অ্যাকশন প্ল্যানের দেয়া কারখানা সংস্কার পরিকল্পনা বাস্তবায়নে ক্ষুদ্র ও মাঝারি প্রতিষ্ঠানগুলোর পাঁচ থেকে ১০ কোটি টাকা ব্যয় হচ্ছে বলে তিনি দাবি করেন। তিনি বলেন এই পরিস্থিতিতে উৎস কর বৃদ্ধি পোশাক খাতকে আরও সঙ্কটে ফেলবে। বিভিন্ন কারণে সক্ষমতা হারিয়ে ইতোমধ্যে ৬১৮টি কারখানা বন্ধ হয়েছে আরও ৩১৯টি বন্ধ হওয়ার পথে। এভাবে করের বোঝা বাড়লে কারখানা টিকে থাকতে পারবে না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5084.csv b/Bangla_fin_news_articles/5084.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0ba0f1684f2e7542c7f260ca4ace53a91c5c0516 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5084.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5084,অন্যায়ভাবে কর চাপালে আদায় হয় না এফবিসিসিআই সভাপতি,2016-06-03,অনলাইন ডেস্ক,ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি আবদুল মাতলুব আহমাদ বলেছেন বাজেটের আকার বড় হলে রাজস্ব আদায়ের চাপও বেশি হয়। তবে আমরা সাধ্যের মধ্যে থাকতে চাই। অন্যায়ভাবে কর চাপালে আদায় হয় না। শুক্রবার ২০১৬১৭ অর্থবছরের বাজেট নিয়ে এফবিসিসিআইয়ের প্রতিক্রিয়া জানাতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। মতিঝিলের ফেডারেশন ভবনে আয়োজিত ওই সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির সহসভাপতি শফিউল ইসলামসহ পরিচালকেরা উপস্থিত ছিলেন। পুরো বাজেট বিশ্লেষণ করে ৭ বা ৮ জুন এফবিসিসিআই বিস্তারিত মতামত দেবে বলে জানান মাতলুব আহমাদ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5085.csv b/Bangla_fin_news_articles/5085.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7763c8b4d7e5bfe1bea6b13d5035001427b805e1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5085.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5085,শিক্ষাখাতে ব্যয় বৃদ্ধির প্রস্তাব ইতিবাচক,2016-06-03,অনলাইন,আগামী ২০১৬১৭ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে শিক্ষাখাতে বরাদ্দের পরিমাণ গত অর্থবছরের চেয়ে টাকার অংকে ও শতাংশের হিসেবে বেড়েছে। এতে শিক্ষা ও প্রযুক্তি খাত মিলিয়ে মোট বাজেটের ১৫ দশমিক ৬ শতাংশ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে যা এবার সর্বোচ্চ। শিক্ষাখাতে বরাদ্দ বাড়ানোর এই প্রস্তাবকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ সিপিডি। শুক্রবার রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংস্থাটির পক্ষ থেকে এই প্রতিক্রিয়া জানানো হয়। প্রস্তাবিত বাজেট নিয়ে সিপিডির পর্যালোচনা তুলে ধরতেই এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এতে বাজেট নিয়ে সিপিডির পর্যালোচনা উপস্থাপন করেন সংস্থাটির বিশেষ ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। এ সময় সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. মুস্তাফিজুর রহমান অতিরিক্ত গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেমসহ সংস্থার অন্য গবেষকরা উপস্থিত ছিলেন। দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন আমরা কয়েক বছর যাবত বলে আসছি শিক্ষাখাতে ব্যয় বাড়াতে হবে। এবার সেদিকে নজর দেওয়া হয়েছে। তবে এটা যথেষ্ট নয় এ খাতে বরাদ্দ আরো বাড়াতে হবে। তিনি শিক্ষার পাশাপাশি সামাজিক সুরক্ষাখাতে ব্যয় বৃদ্ধির প্রস্তাবকে ইতিবাচক বলে মন্তব্য করেন। তিনি রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা অর্জনকে চ্যালেঞ্জ উল্লেখ করে রাজস্ব আহরণের সক্ষমতা বাড়ানোর পরামর্শ দেন। দেবপ্রিয় বাজেট বাস্তবায়নের গতি বাড়াতে সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনা গ্রহণের সুপারিশ করেন। একইসাথে তিনি সরকারের আয় ও ব্যয় কাঠামোতে সংস্কার এবং নীতি সমন্বয় জোরালো করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। গত ২ বছরের বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ কম ছিল উল্লেখ করে ড. দেবপ্রিয় বলেন প্রস্তাবিত বাজেটে ৭ দশমিক ২ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনের জন্য সরকার বেসরকারি বিনিয়োগ যে পর্যায়ে উন্নীত করতে চায় তার জন্য এ খাত বেসরকারি থেকে ৮০ হাজার কোটি টাকা বাড়তি বিনিয়োগ আসতে হবে। কিন্তু এই বিনিয়োগ কীভাবে আসবে সে বিষয়ে কোনো সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা নেই বলে তিনি উল্লেখ করেন। ড. দেবপ্রিয় বলেন প্রস্তাবিত বাজেটে ঘাটতি মেটাতে অর্থমন্ত্রী চার বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক অর্থায়ন নেওয়ার কথা বলেছেন। কিন্তু এই পরিমাণ বৈদেশিক অর্থ সরকার ছাড় করতে পারবে কিনাএ নিয়েও তিনি সংশয় প্রকাশ করেন। ৭ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে গতকাল জাতীয় সংসদে ২০১৬১৭ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। প্রস্তাবিত বাজেটে ব্যয় প্রাক্কলন করা হয়েছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ৬০৫ কোটি টাকা যা জিডিপির ১৭ দশমিক ৪ শতাংশ এবং মোট রাজস্ব আয় প্রাক্কলন করা হয়েছে ২ লাখ ৪২ হাজার কোটি টাকা যা জিডিপির ১২ দশমিক ৪ শতাংশ। এতে ঘাটতি ধরা হয়েছে ৯৭ হাজার ৮৫৩ কোটি টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5086.csv b/Bangla_fin_news_articles/5086.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f3b4e7604f16b111b9b3d06616911d399c7305ae --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5086.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5086,‘এডিপি ও কর আহরণে সমস্যা রয়ে গেছে’,2016-06-03,অনলাইন ডেস্ক,বৈদেশিক সাহায্য ব্যবহার এডিপির বাস্তাবায়ন ও কর আহরণের ক্ষেত্রে সমস্যা রয়ে গেছে। বাজেট পর্যালোচনায় এই কথা জানিয়েছে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ সিপিডি। জাতীয় বাজেটের আর্থিক কাঠামোর ক্ষয় হয়েছে বলেও মন্তব্য করেছেন সিপিডির বিশেষ ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির এডিপি প্রসঙ্গ তুলে ধরে ড. দেবপ্রিয় বলেন এডিপি নিয়ে নতুন কোনো ধরনের অগ্রগতি লক্ষ্য করছি না। মেগা প্রকল্পগুলো আগের মতো অবস্থায় রয়েছে। এডিপির তহবিল গতবারের তুলনায় ২২ শতাংশ বেশি। এটা ব্যবহার করতে হলে যে নীতির পরিবর্তন দরকার যে অবকাঠামো দরকার তা নেই। শুক্রবার সকালে রাজধানীর গুলশানে ২০১৬২০১৭ অর্থবছরের প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেট প্রসঙ্গে মূল্যায়ন ও পর্যালোচনা তুলে ধরতে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে সিপিড। সংস্থাটির পক্ষে মূল্যায়ন তুলে ধরেন ড. দেবপ্রিয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত আছেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. মোস্তাফিজুর রহমান। দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন এডিপির অনেক প্রকল্প রয়েছে যার ৫০ শতাংশই সম্পন্ন হয়নি যে প্রকল্পগুলো শেষ হবে বলা হচ্ছে সেগুলোতে পর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দ দেয়া হয়নি। ১৮টি প্রকল্পে মাত্র ১ লাখ টাকা করে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ২০টিতে মাত্র ১ কোটি টাকা করে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। মেগা প্রকল্পগুলোর মধ্যে পদ্মাসেতু ও রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ছাড়া অন্যগুলোতে পর্যাপ্ত অর্থায়ন করা হয়নি। ভর্তুকির ক্ষেত্রে একটা একটা জাতীয় নীতিমালারও দাবি জানিয়েছেন সিপিডির এই বিশেষ ফেলো। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5087.csv b/Bangla_fin_news_articles/5087.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..45686c36ddb8583dc183e11b6d52599b95ea5c93 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5087.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5087,বয়স্ক বিধবা ও দুস্থ ভাতা বাড়ছে,2016-06-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,২০১৬১৭ অর্থ বছরের বাজেটে সামাজিক সুরক্ষার আওতায় বিভিন্ন ভাতার হার বাড়ানোর প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। জাতীয় সংসদে বাজেট প্রস্তাবে বয়স্ক ভাতাভোগীর সংখ্যা ৫ শতাংশ বৃদ্ধি করে ৩১ লাখ ৫০ হাজারে এবং ভাতার হার ১শ টাকা বাড়িয়ে ৫শ টাকায় উন্নীত করার প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। সেইসঙ্গে বিধবা স্বামী নিগৃহীতা দুস্থ মহিলা ভাতার হার ১শ টাকা বাড়িয়ে ৫শ টাকা এবং ভাতাভোগীদের সংখ্যা বাড়িয়ে সাড়ে ১১ লাখে উন্নীত করার প্রস্তাব করা হয়েছে। ভিজিডি কর্মসূচির উপকারভোগী দুস্থ মহিলার সংখ্যা আড়াই লাখ বাড়িয়ে ১০ লাখ মাতৃত্বকালীন ভাতাভোগীর সংখ্যা প্রায় ৯০ শতাংশ বাড়িয়ে ৫ লাখে উন্নীত করার প্রস্তাব করা হয়েছে। দেশের সকল পৌরসভায় কর্মজীবী ল্যাকটেটিং মাদার সহায়তা কর্মসূচি সম্প্রসারণের মাধ্যমে মোট ১ লাখ ৮০ হাজার ৩শ দরিদ্র মাকে এই ভাতার আওতায় আনা হবে। অসচ্ছল প্রতিবন্ধী ভাতার হার ১শ টাকা বাড়িয়ে ৬শ টাকায় এবং ভাতাভোগীর সংখ্যা ২৫ শতাংশ বাড়িয়ে সাড়ে ৭ লাখে উন্নীত করা নিউরোডেভেলপমেন্টাল প্রতিবন্ধী সুরক্ষা ট্রাস্টের তহবিলে আরো ১০ কোটি ৫০ লাখ টাকা বরাদ্দ প্রদান হিজড়া জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন কার্যক্রমের অধীনে তাদের বিশেষ ভাতা ৫শ টাকা হতে বাড়িয়ে ৬শ টাকায় উন্নীত করা বেদে ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে তাদের ভাতা ৪শ টাকা হতে বাড়িয়ে ৫শ টাকায় উন্নীত করার প্রস্তাব করা হয়েছে। চা শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়ন কর্মসূচির বরাদ্দ ১০ কোটি টাকা হতে বাড়িয়ে ১৫ কোটি টাকায় উন্নীত করা ক্যানসার কিডনি লিভার সিরোসিস স্ট্রোকে প্যারালাইজড ও জন্মগত হৃদরোগীদের আর্থিক সহায়তা কর্মসূচি বরাদ্দ ২০ কোটি টাকা হতে বাড়িয়ে ৩০ কোটি টাকায় উন্নীত করার প্রস্তাব করা হয়েছে। অর্থমন্ত্রী জানান দেশে বর্তমানে প্রতিবন্ধীদের সংখ্যা প্রায় দেড় কোটি। তাদের সুবিধার জন্য যানবাহনে বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। ইতিমধ্যে তাদের জন্য বেশ কিছু উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। আসছে বাজেটে তাদের প্রতিবন্ধীদের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে মোট ১০০ কোটি টাকার থোক বরাদ্দ রাখার প্রস্তাব করেন অর্থমন্ত্রী। এছাড়া যুদ্ধাহত ও খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাগণের ভাতা বৃদ্ধির ঘোষণাটি অতি সত্বর দেয়া হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5088.csv b/Bangla_fin_news_articles/5088.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4aab500a4b66866784b09b2fa101b7fe5aa130d7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5088.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5088,দাম কমবে,2016-06-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সম্পূরক শুল্কহার ও মূল্য সংযোজন কর মূসক কমানোর প্রস্তাবে কমতে পারে দেশি মোটরসাইকেল তৈরির যন্ত্রাংশ অগ্নিনির্বাপক যন্ত্রাংশ স্ট্যাবিলাইজার এলপিজি সিলিন্ডার ওষুধশিল্পের কাঁচামাল ভিডিও কনফারেন্স ডিভাইস স্মার্ট কার্ডের যন্ত্রাংশ সাইবার সিকিউরিটির যন্ত্রাংশ বায়োগ্যাস ডাইজেস্টার ফায়ার বোর্ড কফি মেট পেট্রোলিয়াম জেলি ও এলইডি ল্যাম্পের যন্ত্রাংশ ইত্যাদি। যেসব পণ্যে দাম কমতে পারে মোটরসাইকেল শর্তসাপেক্ষে সম্পূরক শুল্ক হ্রাস করে দুই বছরের জন্য ৪৫ শতাংশ থেকে ২০ শতাংশে ধার্য এবং যন্ত্রাংশ আমদানিতে রেয়াতি শুল্ক সুবিধা প্রস্তাব করায় সিকেডি আমদানিকৃত যন্ত্রাংশ সংযোজিত মোটরসাইকেলের দাম কমবে। আর হাইব্রিড গাড়ি আমদানির অনুমতি পাচ্ছে পুরনো গাড়ি আমদানিকারকরা। এর সঙ্গে হাইব্রিড গাড়ির সিসিস্ল্যাব ও সম্পূরক শুল্ক হার পুনর্বিন্যাস করা হয়েছে। ফলে হাইব্রিড গাড়ির দাম কমতে পারে। নির্মাণ সামগ্রী দাম কমতে পারে নির্মাণ খাতে বোলডার স্টোন ক্রাসড স্টোন বিলেট অ্যাঙ্গেল বিটুমিন কয়লা ফ্লাই অ্যাশ ও লুব্রিন্টে ওয়েলের। পেট্রোলিয়াম জেলি প্যারাফিন ওয়াক্স গ্লু গাম রেজিন পলিসল্ট রিফ্যাক্টরি সিমেন্ট ইউরিয়া রেজিন অ্যাডহেসিভ টেপ সিম ও স্মার্ট কার্ডের পিভিসি শিট ও ৫ হাজার লিটারের কম এলপিজি সিলিন্ডারের দাম কমতে পারে। ব্যয় কমতে পারে সাইবার সিকিউরিটি যন্ত্রাংশ আনপ্রিন্টেড পিভিসি বায়োগ্যাস ডাইজেস্টার ফাইবার গ্লাস ওষুধ শিল্পে ব্যবহূত ফ্রিজ ও চিত্তবিনোদনের রাইডে। কর রেয়াত সুবিধা দেয়ায় দাম কমতে পারে অগ্নিনির্বাপক যন্ত্রপাতি দরজা প্রিফেব্রিকেটেড বিল্ডিং উপকরণের যন্ত্রপাতি স্প্রিংকলার ভিডিও কনফারেন্স ডিভাইস এলসিডি ও এলইডি প্যানেল এলইডি ল্যাম্পবাল্বটিউব জরুরি লাইট কৃষি যন্ত্রাংশ তৈরিতে টিউব পাইপ স্ক্র নাটবল্টু বলবেয়ারিংসহ যন্ত্রাংশের পার্ট কাঁচা রাবার রাবার প্রসেস ওয়েল ও আমদানি করা পোল্ট্রির খাবারের। এছাড়া তৈরি পোশাক শিল্পের কাটিং টেবিলে মূলধনী যন্ত্রপাতির রেয়াতি সুবিধা প্রদানেরও প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5089.csv b/Bangla_fin_news_articles/5089.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..50af040511549ab24d75d65c2b9e9a19d26bdf9e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5089.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5089,দাম বাড়বে,2016-06-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রস্তাবিত বাজেটে বেশকিছু পণ্য আমদানিতে শুল্ক আরোপ করার কথা বলা হয়েছে। ফলে বেড়ে যেতে পারে এসব পণ্যের দাম। এসব পণ্যের মধ্যে রয়েছে মোবাইল ফোনের সিমরিম হাতে তৈরি বিড়ি সিগারেট তামাকজাত পণ্য ওয়াশিং মেশিন এসি বাস ও লরির টায়ার সুগন্ধি বায়োমেট্রিক স্ক্যানার ইউপিএস আইপিএস ট্রান্সফরমার পাথর রড মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকের আমদানি করা বই কাগজ ও কাগজজাত পণ্য হোটেল নির্মাণ যন্ত্রাংশ আমদানি করা চাল অপটিক্যাল ফাইবার ও মশা মারার ব্যাট প্রভৃতি। যেসব পণ্যের দাম বাড়তে পারে মোবাইলের সিম ও বিল মোবাইল ফোনের সিম ব্যবহার করে কথা বলাসহ অন্যান্য সেবার ওপর সম্পূরক শুল্ক ৩ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৫ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এর ফলে মোবাইল ফোনের সিম ভিত্তিক সব ধরনের সেবার ওপর গ্রাহকদের খরচ বাড়বে। তামাক পণ্য হাতে ও অযান্ত্রিক পদ্ধতিতে তৈরি বিড়ির ওপর ১০০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৫০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপের প্রস্তাব করা হয়েছে। একই সঙ্গে অন্যান্য প্রস্তুতকৃত তামাক এবং অন্যান্য সমজাতীয় পদার্থে তামাকের শুল্কও ১০০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৫০ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এতে সকল ধরনের তামাকজাত পণ্য ও জর্দ্দাগুলের দাম বাড়তে পারে। নির্মাণ সামগ্রী নুড়ি পাথরের ওপর নতুন করে ১০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপের প্রস্তাব করা হয়েছে। আগে এ পণ্যটি শুল্কমুক্ত ছিল। ভাঙা বা চূর্ণ পাথরের ওপর ২০ শতাংশ থেকে শুল্ক বাড়িয়ে ৩০ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এ ছাড়া সব ধরনের রড কাঠের কয়লা লোহা ও স্টিলের ওপর নতুন করে ২০ শতাংশ হারে শুল্ক আরোপের প্রস্তাব করা হয়েছে। সুগন্ধি সুগন্ধির ওপর ২০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৩০ শতাংশ হারে শুল্ক আরোপের প্রস্তাব করা হয়েছে। এ শুল্ক অব্যাহত থাকলে সুগন্ধির দাম বাড়বে। বৈদ্যুতিক সামগ্রী ল্যাম্পহোল্ডার অপটিক্যাল ফাইবার তার ও অন্যান্য যন্ত্রপাতির ওপর নতুন করে ১০ শতাংশ হারে সম্পূরক শুল্ক আরোপ করার বৈদ্যুতিক সামগ্রীর দাম বাড়বে। চাল আমদানি করা কাড়া ব্রাউন চাল ভাঙা চালের ওপর ১০ শতাংশ থেকে শুল্ক বাড়িয়ে ২৫ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। গম ও ভুট্টা ভুট্টার আটার ওপর ১০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২৫ শতাংশ হারে আমদানি শুল্ক আরোপ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। একই সঙ্গে গম ও ভুট্টার স্টার্চের ওপর ১০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ হারে আমদানি শুল্ক আরোপের প্রস্তাব করা হয়েছে। পাঠ্যবই প্রাইমারি ও সেকেন্ডারি শিক্ষার পাঠ্য বাইয়ের ওপর আমদানি শুল্ক ১০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২৫ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। একই সঙ্গে শিশুদের ছবি অঙ্কন ও রঙিন বইয়ের ওপর আমদানি শুল্ক ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। ওয়াশিং মেশিন গৃহস্থলীতে ব্যবহার হওয়া জাতীয় ওয়াশিং মেশিনের ওপর আমদানি শুল্ক এক শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২৫ শতাংশ করায় কাপড় পরিষ্কার করার এ যন্ত্রের দাম বাড়বে। এছাড়াও আইপিএসইউপিএস ট্রান্সফরমার এয়ারকুলার মশা মারার ব্যাটের দাম বাড়তে পারে। ওষুধ ওষুধ শিল্পের কাঁচামালের ওপর আমদানি শুল্ক ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করার প্রস্তাব করায় ওষুধের দাম বাড়বে। রাসায়নিক পণ্য টেলকম পাউডার ইসিজি ও আল্ট্রাসাউন্ড পেপার পাল্পের তৈরি ফিন্টার ব্লকসএর শুল্ক বাড়ানোর কারণে এসব রাসায়নিক পণ্যের দাম বাড়বে। বেকারি পণ্য পাউরুটি হাতে তৈরি কেক এবং সব ধরনের বিস্কুটের ওপর থেকে বিদ্যমান মূল্য সংযোজন কর মূসক বা ভ্যাট অব্যাহতি প্রত্যাহারের প্রস্তাব করা হয়েছে। এ কারণে বেকারি পণ্যের দাম বাড়বে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5090.csv b/Bangla_fin_news_articles/5090.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ba46f80975066c821b377a9f07c44a2307cfbc41 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5090.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5090,বাজেটের টুকিটাকি,2016-06-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ৭ দশমিক ২ শতাংশ আগামী ২০১৬১৭ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে মোট দেশজ উত্পাদন জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য ধরা হয়েছে ৭ দশমিক ২ শতাংশ। চলতি অর্থবছরের বাজেটে এই লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৭ শতাংশ। অর্থমন্ত্রী বলেছেন সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ব্যক্তি খাতে বিনিয়োগ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সূচকে ইতিবাচক পরিবর্তন সূচিত হয়েছে। ইতোমধ্যে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো বিবিএস প্রক্ষেপণ করেছে চলতি অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি হবে ৭ দশমিক ০৫ শতাংশ। মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা ৫ দশমিক ৮ শতাংশ আগামী অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে মূল্যস্ফীতির লক্ষ্য ধরা হয়েছে ৫ দশমিক ৮ শতাংশ। চলতি অর্থবছরের বাজেটে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৬ দশমিক ২ শতাংশ। গত এপ্রিল মাস পর্যন্ত চলতি অর্থবছরের ১০ মাসে পয়েন্ট টু পয়েন্টে দেশের সার্বিক মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৬১ শতাংশে যা মার্চ মাসে ছিল ৫ দশমিক ৬৫ শতাংশ। গত বছরের একই সময়ে এপ্রিল মাসে ছিল ৬ দশমিক ৩২ শতাংশ। অর্থমন্ত্রী বলেছেন আগামী বছরে আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলসহ পণ্যমূল্য কমার সম্ভাবনা রয়েছে। ইতোমধ্যে অভ্যন্তরীণ বাজারে জ্বালানি তেলের মূল্য কিছুটা কমানো হয়েছে যা খাদ্য বহির্ভূত মূল্যস্ফীতি হ্রাসে ভূমিকা রাখবে। সুদ দিতেই ব্যয় প্রায় ৪০ হাজার কোটি টাকা আগামী অর্থবছরে ঋণের সুদ দিতেই খরচ হবে ৩৯ হাজার ৯৫১ কোটি টাকা। অনুন্নয়ন খাতে ২০১৬১৭ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে ব্যয় হবে ২ লাখ ২৮ হাজার ৭৯ কোটি টাকা। সে হিসাবে খাতওয়ারি সবচেয়ে বেশি ১৭ দশমিক ৫ শতাংশ বরাদ্দ রাখা হয়েছে সুদ পরিশোধের জন্য। যানজট নিরসনে মেট্রোপলিটন যোগাযোগ কর্তৃপক্ষ গঠনের প্রস্তাব যানজট নিরসনে ঢাকা এবং এর নিকটস্থ নারায়ণগঞ্জ মুন্সীগঞ্জ মানিকগঞ্জ গাজীপুর নরসিংদী এলাকার যানবাহন নিয়ন্ত্রণের জন্য একটি বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ অপরিহার্য হয়ে পড়েছে। এজন্য একটি স্বতন্ত্র মেট্রোপলিটন যোগাযোগ কর্তৃপক্ষ গঠনের চিন্তা ভাবনা আমাদের রয়েছে। পরিকল্পনা প্রণয়ন যানবাহন নিয়ন্ত্রণ যানবাহনের লাইসেন্সিং ও পরীক্ষানিরীক্ষা বিভিন্ন ধরনের যানবাহনের পরিচালনায় সমন্বয় সাধন এবং একই সাথে উড়াল সেতু বা পাতাল রেল স্থাপনের মধ্যে সমন্বয় সাধন হবে এ কর্তৃপক্ষের প্রধান দায়িত্ব। আগামী অর্থবছরের মধ্যেই এ প্রতিষ্ঠানটি কার্যকর হবে। ইতোমধ্যে ঢাকা মহানগরের যানজট নিরসনে বাস র্যাপিড ট্রানজিটের ডিপো নির্মাণের পূর্ত কাজ শুরু হয়েছে। শিগগির শুরু হবে ডেডিকেটেড লেন নির্মাণের কাজ। স্ট্র্যাটেজিক ট্রান্সপোর্ট প্ল্যানকে হালনাগাদ করে এর আওতায় তিনটি তিনস্তর বিশিষ্ট সার্কুলার রুট ৫টি এমআরটি লাইন ও ২টি বিআরটি লাইন নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে। এছাড়া গণপরিবহন ব্যবস্থায় স্বাচ্ছন্দ্য আনার লক্ষ্যে বিআরটিসি বহরে ৬০০টি বাস ও ৫০০টি ট্রাক সংগ্রহের পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। আগামী বছরেই ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিল গঠন আগামী অর্থবছরের মধ্যেই ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিল গঠন করা হবে। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন জনস্বার্থ বিষয়ক সংস্থাগুলোর ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিংকে একটি সুনিয়ন্ত্রিত কাঠামোর আওতায় আনয়ন হিসাব ও নিরীক্ষা পেশার প্রমিতমান প্রণয়ন প্রতিপালন বাস্তবায়ন ও তদারকির জন্য ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং আইন ২০১৫ পাস করা হয়েছে। কিন্তু কাউন্সিলটি এখনও প্রতিষ্ঠা করা হয়নি। এ কাজটি ২০১৬১৭ অর্থবছরের মধ্যেই সম্পন্ন হবে। নারীর অংশগ্রহণ বাড়লে জিডিপি বাড়বে ১ শতাংশ বর্তমানে মাত্র ৩৪ শতাংশ নারী অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে নিয়োজিত আছেন। নারীদের অধিকতর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা গেলে প্রবৃদ্ধি অনেক ত্বরান্বিত হবে। আগামী ৫ বছরে নারীদের অংশগ্রহণ ১০ শতাংশ বাড়ানো গেলে এ থেকেইে প্রতিবছর অতিরিক্ত জিডিপি প্রবৃদ্ধি হবে প্রায় ১ শতাংশীয় পয়েন্ট। ১৬ হাজার টাকার বেশি হলে রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক সরকারি আধা সরকারি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে কর্মরত চাকরিজীবীদের বেতন ১৬ হাজার টাকার বেশি হলে তার রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করার প্রস্তাব করেছে সরকার। রিটার্ন দাখিলের আওতা সম্প্রসারণ করে সকল সমবায় সমিতি কর অব্যাহতি প্রাপ্ত বা হ্রাসকৃত কর হারের সুবিধা ভোগকারী করদাতা কোম্পানির শেয়ারহোল্ডার পরিচালক বা শেয়ারহোল্ডার কর্মচারী কোম্পানি বা গ্রুপ অব কোম্পানিজের পরিচালনা পর্ষদের সদস্য ফার্মের সকল অংশীদার এবং ১৬ হাজার টাকা বা তার অধিক বেতন স্কেলভুক্ত সরকারি আধাসরকারি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের সকল কর্মচারীর জন্য রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক। পাঁচ লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্রে ৫ শতাংশ হারে উেস কর পারিবারিক সঞ্চয়পত্র গ্রাচুইটি ফান্ডসহ সব ধরনের সঞ্চয়পত্রে পাঁচ লাখ টাকার ঊর্ধ্বে ৫ শতাংশ হারে উেস কর দিতে হবে। তবে ওয়েজ আর্নার ডেভেলপমেন্ট বন্ড ইউএস ডলার ইনভেস্টমেন্ট বন্ড ইউরো ইনভেস্টমেন্ট বন্ড ও পাউন্ড ইনভেস্টমেন্ট বন্ডে কোনো প্রকার উেস কর দিতে হবে না। আগামী বছর থেকে ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে জিডিপির হিসাব আগামী অর্থবছর থেকে ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে জিডিপির হিসাব করার জন্য প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। তাই ত্রৈমাসিক ভিত্তিতেই জিডিপির হিসাব পাওয়া যাবে। ইতোমধ্যে অর্থনীতি বিষয়ক বিভিন্ন তথ্য পাওয়ার জন্য আগে যে সময় লাগতো তা কমিয়ে আনা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5091.csv b/Bangla_fin_news_articles/5091.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cd855fe2ab3e47428bea339c31340b910aa00598 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5091.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5091,কর বাড়িয়ে সমৃদ্ধির স্বপ্ন,2016-06-02,জামাল উদ্দীন,উন্নয়নের বিস্ময় বাংলাদেশ নিয়ে ৮৩ বছরেও নতুন স্বপ্ন দেখিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। অর্থনৈতিক উন্নয়নের গতি বাড়িয়ে সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ গড়ার নতুন উদ্যম যেন তার। সেই রকম ফিরিস্তি দিয়েই আগামী বছরের কর্মপরিকল্পনার ঘোষণা দিয়েছেন তিনি। বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে দেওয়া বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী অপর্যাপ্ত কর্মসংস্থানের সমস্যা মোকাবেলায় উচ্চতর হারে প্রবৃদ্ধি অর্জনকে প্রধান হাতিয়ার হিসেবে উল্লেখ করেন। এজন্যে ব্যাপক বিনিয়োগ দরকার। কিন্তু এই বিনিয়োগের জন্য অর্থ সংস্থান হবে কোথা থেকে অর্থমন্ত্রী নিজেই এর সমাধান দিয়েছেন। বাজেটারি পদক্ষেপগুলোতে বিভিন্ন খাতে কর বাড়িয়ে বেশি রাজস্ব আদায়ের প্রস্তাব দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। নানামুখী ব্যয়ের চাপ সামলাতে করদাতাদের ওপর খড়গহস্ত হয়েছেন তিনি। বেশি করে কর আদায় করেই তিনি বাজেট বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করবেন তা তার বাজেট বক্তৃতায় স্পষ্ট। এজন্যে ব্যাপক হারে ভ্যাটের আওতা বৃদ্ধি প্যাকেজ ভ্যাট দ্বিগুণ করা মোবাইল ফোনে কথা বলার ওপর গত বারের চেয়ে কর আরো বাড়িয়েছেন। কর বাড়ানোর উদ্দেশ্য আয়ের সঙ্গে সমন্বয় সাধন করা। সেটি কিন্তু হচ্ছে না। নানা খাতে করহার বাড়ানোর প্রক্ষেপণ করলেও অনুন্নয়ন ব্যয় মেটাতে অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক উত্স থেকে ঋণ নিতেই হবে। ঘাটতির ৯৭ হাজার ৮৫৩ কোটি টাকা পূরণ করতে হবে ঋণ ও অনুদান খাত থেকে। যা করতে গিয়ে ব্যাংক ব্যবস্থার ওপর চাপ পড়বে। ফল হবে বেসরকারি খাতে পুঁজির প্রবাহ হ্রাস পাওয়া। তাহলে ২৭ শতাংশ বিনিয়োগের প্রয়োজনীয়তার যে কথা অর্থমন্ত্রী বলেছেন তা শুধু কথার কথাই রয়ে যাবে। বরং ২২ শতাংশের মত বিনিয়োগের যে প্রক্ষেপণ তিনি করেছেন সেটিও বাস্তবায়ন সম্ভব হবে না। আর বিনিয়োগে পিছিয়ে থাকলে কর্মসংস্থান সৃষ্টির দিকে যে গুরুত্ব তিনি বক্তৃতার প্রারম্ভেই দিয়েছেন তাও অর্থবহ হবে না। অন্যদিকে বিনিয়োগ আকর্ষণের জন্য যেসব অপরিহার্য শর্তাদি দরকার তা নিয়েও সংশয় রয়েছে অর্থমন্ত্রীর। তিনি বলেছেন অগ্রযাত্রার প্রধান প্রতিবন্ধকতা হচ্ছে অনিশ্চিত স্থানীয় শাসন ব্যবস্থা। এক্ষেত্রে গুণগত সংস্কার ও সরকারের দায়িত্বক্ষমতার স্পষ্টিকরণ জরুরি। রয়েছে জ্বালানি সমস্যা। যদিও জ্বালানি সমস্যা রোধে কিছু পদক্ষেপ গ্রহণের কথা বলেছেন তা বিনিয়োগ সামর্থ্য না থাকলে বাস্তবায়ন হবে না। মেগাপ্রকল্পগুলো বাস্তবায়নের জোর রয়েছে অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতায়। ভৌত ও সামাজিক অবকাঠামো খাতে বরাদ্দ সবচেয়ে বেশি দিয়েছেন। চলতি বছরের বাজেটেও অগ্রাধিকার প্রকল্পের কথা ছিল। বছর শেষে পদ্মা সেতু বাদে বাকিগুলোর দৃশ্যমান অগ্রগতি নেই বললেই চলে। এসব প্রকল্প অর্থনৈতিক অগ্রগতির জন্য প্রয়োজনীয় অর্থের যোগান না হলে বাস্তব রূপ নিতে সময়তো লাগবেই। বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী যে স্বপ্নের কথা শুনিয়েছেন তা কতটা বাস্তবায়নযোগ্য সে প্রশ্ন থাকছেই। প্রস্তাবিত বাজেটের আকার দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ৬০৫ কোটি টাকা। অনুন্নয়ন ব্যয় মিটিয়ে উন্নয়ন ব্যয় করতে গেলে যে হারে রাজস্ব আদায় করার কথা তিনি ভেবেছেন তা আদতে সম্ভব হবে কি নাসংশয় রয়েছে। গত তিন অর্থবছরেই রাজস্ব আদায় লক্ষ্যমাত্রা ছুঁতে পারেনি। এবারে যদিও করহার বেড়েছে ভ্যাট আইন এক বছর পেছালেও প্যাকেজ ভ্যাট দ্বিগুণ করা হয়েছে। বাড়ানো হয়েছে ভ্যাটের আওতা। নতুন নতুন পণ্য ও সেবা খাত ভ্যাটের আওতাভুক্ত হয়েছে। কর হারে পরিবর্তনের মাধ্যমে সামগ্রিক রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য নেয়া হয়েছে ২ লাখ ৪২ হাজার ৭৫২ কোটি টাকা। এ অর্থ আদায় না হলে পরিকল্পনামতে বাজেটের বাস্তবায়ন হবে না। বেশি আয় ও বেশি ব্যয়ের লক্ষ্য এবং বাস্তবায়নের এই চ্যালেঞ্জ নিয়ে উচ্চাভিলাষী অর্থমন্ত্রী সমৃদ্ধির স্বপ্ন দেখিয়েছেন। চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় যেসব পদক্ষেপ তিনি নেবেন বিনিয়োগ না হলে অর্থনীতির গতি না বাড়লে সেসব পদক্ষেপের যথাযথ বাস্তবায়নও হবে না এটা নির্দ্বিধায় বলা যায়। তবে কিছু ভাল পদক্ষেপও নিয়েছেন তিনি। একই ব্যক্তিমালিকানাধীন ভিন্ন ভিন্ন প্রতিষ্ঠানের জন্য আগে ভিন্ন ভ্যাট খাতে ভিন্ন নিবন্ধনের প্রয়োজন হত। এবারে সেটি রহিত করেছেন। যা ব্যবসায়ীদের হয়রানি দূর করবে। একই ভাবে কোনো কোনো শিল্পখাতের কাঁচামাল আমদানি শুল্ক কমিয়েছেন। সম্পূর্ণ তৈরি কিছু পণ্যের ওপর সম্পূরক শুল্ক বাড়িয়েছেন যা দেশীয় শিল্পের জন্য ইতিবাচক হবে। বাজেটে আয়ের প্রাক্কলন আগামী অর্থবছরে মোট রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য স্থির করা হয়েছে ২ লাখ ৪২ হাজার ৭৫২ কোটি টাকা। এর মধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড নিয়ন্ত্রিত কর বাবদ আদায়ের লক্ষ্য ২ লাখ ৩ হাজার ১৫২ কোটি টাকা। রাজস্ব আদায় বাড়াতে উেস কর হার বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। উন্নয়ন বরাদ্দ আগামী ২০১৬১৭ অর্থবছরের বাজেটটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের ১৩তম বাজেট। আগের মেয়াদসহ টানা অষ্টম বাজেট এটি। এর আগে ১৯৯৬ থেকে ২০০১ মেয়াদে পাঁচবার তার সরকারের বাজেট দেয়া হয়। নতুন বাজেটে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে মানব সম্পদ খাতে ২৪ দশমিক ৬ শতাংশ অর্থ বরাদ্দ থাকছে। এরপর সার্বিক কৃষি খাতে ২৪ দশমিক ৫ শতাংশ বিদ্যুত্ ও জ্বালানি খাতে সাড়ে ১৩ শতাংশ যোগাযোগ খাতে ২৫ দশমিক ৮ শতাংশ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। সংশোধিত বাজেট চলতি ২০১৫১৬ অর্থবছরে মূল বাজেটে রাজস্ব সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছিলো ২ লাখ ৮ হাজার ৪৪৩ কোটি টাকা। অর্থবছরের জুলাইমার্চ সময়ে রাজস্ব আদায় পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে রাজস্ব সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা হ্রাস করে ১ লাখ ৭৭ হাজার ৪০০ কোটি টাকায় নামিয়ে আনা হয়েছে। এনবিআরের রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ১ লাখ ৭৬ হাজার ৩৭০ কোটি টাকা থেকে কমিয়ে দেড় লাখ কোটি টাকায় নামিয়ে আনা হয়েছে। সংশোধিত ব্যয় চলতি অর্থবছরের বাজেটে সর্বমোট সরকারি ব্যয়ের প্রাক্কলন করা হয়েছিলো ২ লাখ ৯৫ হাজার ১শ কোটি টাকা। বিশেষ করে সংশোধিত বাজেটে এ ব্যয় কমিয়ে ২ লাখ ৬৪ হাজার ৫৬৫ কোটি টাকায় নামিয়ে আনা হয়েছে। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির আকার কিছুটা হ্রাস করে ৯১ হাজার কোটি টাকায় নামিয়ে আনা হয়েছে। স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা ও কর্পোরেশনের নিজস্ব অর্থায়নে বাস্তবায়িত প্রকল্পের বরাদ্দসহ সংশোধিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির আকার দাঁড়িয়েছে ৯৩ হাজার ৮৯৫ কোটি টাকা যা জিডিপির ৫ দশমিক ৪ শতাংশ। সংশোধিত বাজেট ঘাটতি চলতি অর্থবছরের বাজেট ঘাটতির প্রাক্কলন করা হয়েছিল ৮৬ হাজার ৬৫৭ কোটি টাকা। সংশোধিত বাজেটে ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৮৭ হাজার ১৬৫ কোটি টাকা যা জিডিপির ৫ শতাংশের মধ্যেই রয়েছে। সংশোধিত বাজেটে বৈদেশিক উত্স হতে অর্থায়ন কিছুটা কমিয়ে ২৪ হাজার ৯৯০ কোটি টাকা জিডিপির ১.৪ শতাংশ এবং অভ্যন্তরীণ উেসর মধ্যে ব্যাংক বহির্ভূত উত্স বিশেষ করে সঞ্চয়পত্র বিক্রি উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বৃদ্ধির সম্ভাবনায় ব্যাংক ব্যবস্থা হতে ঋণ গ্রহণ কিছুটা হ্রাস পাবে। প্রকৃতপক্ষে চলতি অর্থবছরে ১৫ হাজার কোট টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে এপ্রিল পর্যন্ত সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে ২৬ হাজার ৪৯২ কোটি টাকার কিছু বেশি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5092.csv b/Bangla_fin_news_articles/5092.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e774f7c74aaf3666eea0fd40dd7bb33259b7eaa0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5092.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5092,ধর্ম মন্ত্রণালয়ে জন্য ৫২৪ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব,2016-06-02,অনলাইন ডেস্ক,চলতি ২০১৬১৭ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের জন্য ৫২৪ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। বরাদ্দের মধ্যে অনুন্নয়ন খাতে ২০৩ কোটি ৬৯ লাখ টাকা এবং উন্নয়ন খাতে ৩২০ কোটি ৫০ লাখ টাকা। গত অর্থবছর এই মন্ত্রণালয়ের জন্য সংশোধিত বরাদ্দ ছিল ৪৯৪ কোটি টাকা।অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদের বাজেট বক্তৃতায় এই বরাদ্দের প্রস্তাব করেন। বাংলাদেশ ও সৌদি আরবে হজ ব্যবস্থাপনা অধিকতর যুগোপযোগী আধুনিক গতিশীল ও স্বচ্ছকরণের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ মসজিদ ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম মন্দির ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম মসজিদ পাঠাগার সম্প্রসারণ এবং শক্তিশালীকরণ শীর্ষক প্রকল্প এবং প্যাগোডা ভিত্তিক শিশু শিক্ষা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এ ছাড়া ইসলামী ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়ন অব্যাহত থাকবে । \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5093.csv b/Bangla_fin_news_articles/5093.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d081b4f97f0cc6ef28f4f0c35dbbdc788315e2e6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5093.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5093,অর্থমন্ত্রীর ‘দশম’ বাজেট ঘোষণায় সংসদ সদস্যদের উদযাপন,2016-06-02,সৈয়দ সাব্বির আহমেদ,২০১৬১৭ অর্থবছরের বাজেটসহ রেকর্ড দশমবারের মতো বাজেট ঘোষণা করেছেন আবুল মাল আব্দুল মুহিত। বাজেট ঘোষণার পরে বিশেষ এই মাইলফলক অর্জনের দিনে মন্ত্রীসভার বেশ কয়েকজন সদস্যের সঙ্গে বিশেষ ভঙ্গিমায় ছবি তুলেছেন। আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের পোস্ট করা একটি ছবিতে দেখা যায় বাজেট ঘোষণার পরে অর্থমন্ত্রী হাসিমুখে বসে আছেন। আর তাকে ঘিরে আছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকসহ বেশ কয়েকজন সংসদ সদস্য। ছবিতে দেখা যায় তারা দুই হাতের দশ আঙ্গুল প্রদর্শন করে মুহিতকে অভিনন্দিত করছেন। আইসিটি প্রতিমন্ত্রী পলক তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে ছবিটি পোস্ট করে ক্যাপশন লিখেন ১০ম বারের মত বাজেট পেশ করার পর আমাদের সফল মাননীয় অর্থ মন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত মহোদয়ের সাথে। উল্লেখ্য নতুন অর্থবছরে ৩ লাখ ৪০ হাজার ৬০৫ কোটি টাকার বাজেট জাতীয় সংসদে উপস্থাপন করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত। জাতীয় সংসদে ২০১৬১৭ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী বলেন এবারের বাজেটটিসহ আমি এ দেশের মোট ১০টি বাজেট উপস্থাপন করছি যা ব্যক্তিগতভাবে আমার জন্য অত্যন্ত খুশি ও গৌরবের বিষয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নেতৃত্বাধীন সরকারের সময়ে আটটি বাজেট উপস্থাপন করেছেন তিনি। এর আগে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের অর্থমন্ত্রী থাকার সময়ে দুটি বাজেট উপস্থাপন করেছিলেন তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5094.csv b/Bangla_fin_news_articles/5094.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2dc1e6c810eba95ea5cfb9c423ae3a0a23a59f96 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5094.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5094,শিক্ষা ও প্রযুক্তি খাতে সর্বোচ্চ বরাদ্দ,2016-06-02,অনলাইন ডেস্ক,প্রস্তাবিত বাজেটে শিক্ষা ও প্রযুক্তি খাতে সব চেয়ে বেশি বরাদ্দ প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। জাতীয় সংসদে বৃহস্পতিবার ২০১৬১৭ অর্থবছরের জন্য উপস্থাপিত ৩ কোটি ৪০ লাখ ৬০৫ কোটি টাকার বাজেট শিক্ষা ও প্রযুক্তি খাতে মোট বাজেটের ১৫ দশমিক ৫৩ শতাংশ বরাদ্দ প্রস্তাব করা হয়েছে। এই খাতে ব্যয় বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৫২ হাজার ৯১৪ কোটি টাকা যা চলতি বছরের জন্য ছিল ৩৪ হাজার ৩৭০ কোটি টাকা। খাতওয়ারি ব্যয় বরাদ্দে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ হিসেবে জনপ্রশাসনে ১৩ দশমিক ৯ শতাংশ বরাদ্দ প্রস্তাব করা হয়েছে। এর পর যথাক্রমে সরকারের নেয়া ঋণের সুদ বাবদ ১১ দশমিক ৭ শতাংশ এবং পরিবহন ও যোগাযোগ খাতে ১১ শতাংশ বরাদ্দ রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। চলতি অর্থবছরের টাকার অংকে শিক্ষা ও প্রযুক্তি খাতে বরাদ্দ বাড়লেও মোট বাজেটের আকারে বরাদ্দ আগের অর্থবছরের তুলনায় কমে যায়। এনিয়ে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ সংসদে সমালোচনা করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5095.csv b/Bangla_fin_news_articles/5095.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..07975a249ef618cfff11c3856a53cb8f7e69aca5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5095.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5095,বেসরকারি শিক্ষককর্মচারীদের জন্য সাড়ে ৬০০ কোটি টাকা বরাদ্দ,2016-06-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শিক্ষার সুষম সুযোগ বাড়ানোর জন্য নানা প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। পাশাপাশি শিক্ষা সহায়তায় বেসরকারি শিক্ষককর্মচারীদের জন্য সাড়ে ৬০০ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করেছেন। বৃহস্পতিবার বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী বলেন শিক্ষা ও মানব সম্পদ উন্নয়নে আমরা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে আসছি। তাই সামগ্রিক শিক্ষাখাতের ব্যয়কে দীর্ঘ মেয়াদী বিনিয়োগ হিসেবে বিবেচনা করে এ খাতের উন্নয়নে আমরা বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করেছি। তিনি বলেন শিক্ষা সহায়তায় বেসরকারি শিক্ষকদের কল্যাণে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অবসর সুবিধা বোর্ডর অনুকূলে ৫০০ কোটি টাকার এনডাওমেন্ট ফান্ড এবং ১০০ কোটি টাকা এককালীন অনুদান প্রস্তাব করছি। আর বেসরকারি শিক্ষক কর্মচারীদের কল্যাণ ট্রাস্টে ৫০ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করেন মুহিত। প্রাকপ্রাথমিক প্রাথমিক মাধ্যমিক এবং উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে নানা পরিকল্পনার কথা জানান অর্থমন্ত্রী। তিনি জানান সব প্রাথমিকে প্রাকপ্রাথমিক চালুকরণসহ কারিকুলাম প্রণয়ন বই মুদ্রণ এবং প্রায় ৩৫ হাজার শিক্ষক নিয়োগ করা হবে। আরও প্রায় ৩ হাজার শিক্ষক নিয়োগ ও তাদের প্রশিক্ষণের কথা বলেছেন মন্ত্রী। প্রাথমিক শিক্ষা ২০১৮ সালের মধ্যে অষ্টম শ্রেণিতে উন্নীত করতে কাজ করা হচ্ছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন এরইমধ্যে ৭৬০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণী চালু করা হয়েছে। অর্থমন্ত্রী বলেন নিরক্ষরতা মুক্তের জন্য ১৫৪৫ বছর বয়সী নিরক্ষর জনগণকে মৌলিক স্বাক্ষরতা ও জীবন দক্ষতামূলক প্রশিক্ষণ প্রদানের জন্য উপানুষ্ঠানিক শিক্ষাখাতে একটি সেক্টর কর্মসূচি প্রণয়নের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে । ৬৩ হাজার শ্রেণীকক্ষ নির্মাণের জন্য বিদ্যালয় নির্মাণ কাজে ব্যক্তিখাতে উদ্যোগ বাঞ্ছনীয়। ২০১৬১৭ অর্থবছরে জরাজীর্ণ বিদ্যালয় সংস্কারের ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5096.csv b/Bangla_fin_news_articles/5096.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cf663ebe57654387150fb9ea62e66c59d3760756 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5096.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5096,দেশে বিমা গ্রাহক এক কোটি ৬৫ লাখ,2016-06-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত বলেছেন আমাদের বিমাখাত ক্রমশই সম্প্রসারিত হচ্ছে। বাড়ছে বিমা গ্রহীতার সংখ্যা। চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে গত অর্থবছরের তুলনায় ২২ শতাংশ বেড়েছে। বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ২০১৬১৭ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপনের সময় তিনি এ তথ্য জানান। বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষের আইডিআরএ তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে ৭৩টি বিমা কোম্পানি রয়েছে। এর মধ্যে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আছে ৪৭টি। বৃহস্পতিবার বাজেট প্রস্তাব দেয়ার সময়ে অর্থমন্ত্রী বলেন আমাদের বিমা খাত দিন দিন বড় হচ্ছে। বাড়ছে বিমা গ্রহীতার সংখ্যা। গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২২ শতাংশ বেড়ে এক কোটি ৬৫ লাখে দাঁড়িয়েছে। তিনি বলেন বিমা খাতে এ প্রবৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রাখতে বিভিন্ন প্রশাসনিক ও আইনি সংস্কার অব্যাহত আছে। দেশের অনগ্রসর জনগোষ্ঠীকে বিমার আওতায় আনতে ১০০ টাকার মাসিক প্রিমিয়ামে সামাজিক নিরাপত্তা বিমা চালু করা হয়েছে। মন্ত্রী আরও বলেন এর বাইরে উপকূলীয় মৎসজীবী নির্মাণ মোটরযান ও গার্মেন্টস শ্রমিক দুর্যোগপ্রবণ এলাকার মাঝি জেলে ও কৃষক এবং প্রবাসীদের কল্যাণে বিশেষ বিমা স্কিম চালু করা হয়েছে। এ খাতের উন্নয়নে কর্মপরিকল্পনার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন স্বাস্থ্য বিমা মৎস্য ও পশুসম্পদের বিমা আবহাওয়াসূচকভিত্তিক শস্য বিমা এবং বিমা খাতসংশ্লিষ্ট নিয়ন্ত্রক সংস্থার সক্ষমতা বৃদ্ধি করা হচ্ছে। এসব কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে দেশের অর্থনীতিতে বিমা খাতের অবদান বাড়বে বলে আশা করেন অর্থমন্ত্রী। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5097.csv b/Bangla_fin_news_articles/5097.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..700a7759047b1ff576734a102037f5261952b09a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5097.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5097,গার্মেন্টসসহ রফতানির কর বাড়ছে ১৫০ শতাংশ,2016-06-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,তৈরি পোশাক খাতসহ সব ধরণের রফতানির উপর বিশাল হারে কর বাড়ানোর প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী। বর্তমানে তৈরি পোশাক রফতানির ক্ষেত্রে রফতানি মূল্যের উপর শূন্য দশমিক ৬০ শতাংশ হারে কর দিতে হয়। এটি এ খাতে উৎসে কর হিসেবে পরিচিত। কিন্তু পুরো রফতানি খাতের উৎসে কর দেড় গুণ বা ১৫০ শতাংশ বাড়িয়ে ১ দশমিক ৫০ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। অবশ্য এ খাতের উদ্যোক্তাদের কিছুটা স্বস্তি দেয়ার লক্ষ্যে কর্পোরেট কর বিদ্যমান ৩৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২০ শতাংশ করা হয়েছে। রফতানির কর বাড়ানোতে উদ্বিগ্ন রফতানিকারকরা। দেশের রফতানির ৮১ শতাংশই আসে তৈরি পোশাক খাত থেকে। তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি সফিউল ইসলাম মহিউদ্দীন ইত্তেফাককে বলেন পোশাক খাতের কর বাড়ানোর প্রস্তাব কাম্য নয়। কেননা অ্যাকর্ডঅ্যালায়েন্সসহ এ খাত নানামুখী চাপ সামাল দিয়ে টিকে থাকার চেষ্টা করছে। এর ফলে এ খাতের উদ্যোক্তাদের প্রতিযোগিতা সক্ষমতা কমে যাবে বলেও আশঙ্কা তার। অন্যদিকে কর্পোরেট করহার কমানোয় এ খাতের উদ্যোক্তাদের মধ্যে অল্প কয়েকজন উপকৃত হবেন বলে মনে করা হচ্ছে। এর ফলে প্রকৃত অর্থে কোন টাকা বাড়বে না। কেবল প্রদর্শিত অর্থ বেশি দেখানোর সুযোগ হবে। সেটি বিনিয়োগ বাড়ানোর ক্ষেত্রে সহায়ক হবে। তবে গার্মেন্টস খাতের উদ্যোক্তাদের দাবি ছিল ১০ শতাংশ করা। সেটিও শেষ পর্যন্ত ২০ শতাংশ নামায় প্রকৃত অর্থে বেশিরভাগ গার্মেন্টস মালিকের তেমন কোন উপকারে তা আসবে না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5098.csv b/Bangla_fin_news_articles/5098.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a0d8b1091bd8684084ac8220eb4bbad5dcd84bd0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5098.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5098,এক লাখ ১০ হাজার ৭০০ কোটি টাকার এডিপি,2016-06-02,অনলাইন ডেস্ক,প্রবৃদ্ধি উন্নয়ন ও সমতাভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার জন্য আগামী ২০১৬১৭ অর্থবছরে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে এডিপি এক লাখ ১০ হাজার ৭০০ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। বৃহস্পতিবার অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত জাতীয় সংসদে আগামী অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপন করেন। এডিপির মোট ব্যয়ের মধ্যে সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে বরাদ্দ দেওয়া হবে ৭০ হাজার ৭০০ কোটি টাকা এবং বাকী ৪০ হাজার কোটি টাকা বৈদেশিক সহায়তা থেকে পাওয়া যাবে। আগামী এডিপিতে মোট ১ হাজার ১৪১টি প্রকল্প রয়েছে। এর বাইরে ১ হাজার ৬৮টি প্রকল্প অননুমোদিত ও বরাদ্দহীনভাবে এডিপিতে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। আগামী অর্থবছরজুড়ে এ তালিকা থেকে প্রকল্প পাস করা হবে। এ জন্য এডিপিতে ৫ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। এ ছাড়া আগামী অর্থবছরে ৩৫৪টি প্রকল্প শেষ করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। মেগা প্রকল্পগুলোর জন্য এডিপিতে বিশাল বরাদ্দ রাখা হয়েছে। পদ্মা সেতু প্রকল্পে আগামী অর্থবছরে ৬ হাজার ২৬ কোটি টাকা বরাদ্দ রয়েছে। এ ছাড়া পিপিপিতে নির্মাণাধীন ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের জন্য ১ হাজার ২০০ কোটি টাকাকর্ণফুলী নদীর তলদেশে বহু লেন সড়ক টানেল নির্মাণের জন্য ৯৫৭ কোটি টাকাঢাকা ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট প্রকল্পে ৫১৬ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা রাষ্ট্রীয় জরুরী প্রয়োজনে খরচের জন্য এডিপিতে ১ হাজার ১৯৭ কোটি টাকার থোক বরাদ্দ রাখা হয়েছে। অন্যবারের মতো এবারও সরকারিবেসরকারি অংশীদারত্বে পিপিপি বাস্তবায়নের জন্য ৩২টি প্রকল্প এডিপিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এসব প্রকল্পের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ঢাকাচট্টগ্রাম এক্সপ্রেসওয়ে রেলওয়ের জমিতে ঢাকা ও চট্টগ্রামে পাঁচতারকা হোটেল নির্মাণ চট্টগ্রামে পোশাক অঞ্চল নির্মাণপতেঙ্গা ট্যুরিজম প্রকল্প।এ ছাড়া দেশের রেলওয়ের জমিতে হাসপাতাল ও নার্সিং ইনস্টিটিউট নির্মাণের কয়েকটি প্রকল্প আছে। এছাড়া স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন ব্যয় আরো ১২ হাজার ৬৪৬ কোটি টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5099.csv b/Bangla_fin_news_articles/5099.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ad57f99f69587ae3c88e3d2ac7c4b9d404a185cf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5099.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5099,শেয়ারবাজার জেগে ওঠার প্রত্যাশায় অর্থমন্ত্রী,2016-06-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারের জন্য নির্ধারিত কোন প্রণোদনা দেয়া না হলেও পুঁজিবাজার এবার জেগে উঠবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন অর্থমন্ত্রী। বৃহস্পতিবার আগামী অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপনকালে তিনি এ কথা বলেন। এবারের বাজেটে পুঁজিবাজারের মার্জিন ঋণ ও সুদ ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত মওকুফজনিত সুবিধার করযোগ্যতা থেকে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদেরকে অব্যাহতি প্রদান করার প্রস্তাব করা হয়েছে। কিন্তু বিনিয়োগকারীদের দাবির পরও করমুক্ত লভ্যাংশের সীমা বাড়ানো হয়নি। নতুন কোন প্রণোদনা বা ছাড় কিছুই দেয়া হয়নি। মন্ত্রী বলেন দেশের শেয়ারবাজার এখন নিয়মমাফিকভাবে পরিচালিত হচ্ছে এবং স্থিতিশীলতা এসেছে। একই সঙ্গে ফটকাবাজির কারসাজিমূলক লেনদেন অবসান এবং নির্মূল হয়েছে। এ কারণে শেয়ারবাজার এবার জেগে উঠবে। তিনি বলেন পুঁজিবাজারে শৃঙ্খলা বজায় রাখা বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষা সিকিউরিটিজ আইন প্রতিপালন ও প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিভিন্ন সংস্কার কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। শেয়ারবাজার সংশ্লিষ্ট মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন পাবলিক ইস্যু রুলস ২০১৫ প্রণয়ন করা হয়েছে। এতে অভিহিত মূল্যে আইপিওর জন্য ফিক্সড প্রাইস পদ্ধতি এবং প্রিমিয়ামসহ আইপিওর জন্য বুকবিল্ডিং পদ্ধতির বাধ্যবাধকতা আরোপ করা হয়েছে। বর্তমানে বছরে প্রায় ১৪ হাজার কোটি টাকা উত্তোলিত হয়ে নানা খাতে ব্যবহৃত হচ্ছে যা অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখছে। নিরীক্ষা কার্যক্রমে শৃঙ্খলা আনতে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর জন্য নিরীক্ষকদের একটি প্যানেল প্রকাশ করা হয়েছে বলে উল্লেখ করেন অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেন পুঁজিবাজার বিষয়ক মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য গঠিত বিশেষ ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের জন্য গঠিত সহায়তা তহবিল হতে এ পর্যন্ত ৬৩৭ কোটি টাকা বিতরণ করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ প্রদানে বিএসইসির সঙ্গে ভারতের সিকিউরিটিজ ও এক্সচেঞ্জ বোর্ডের একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে যা কমিশনের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখবে। এছাড়া পুঁজিবাজারের সার্বিক উন্নয়ন ও সংস্কারের জন্য এডিবির সহায়তায় একটি প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। পুঁজিবাজার আর্থিক খাতের একটি স্তম্ভ হিসেবে বিকশিত হবার জন্য প্রস্তুত। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5100.csv b/Bangla_fin_news_articles/5100.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1b6ba6b5154e38266e29daef4ce0183e8ae6236c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5100.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5100,বাজেট ঘোষণার দিনে ঊর্ধ্বমুখী পুঁজিবাজার,2016-06-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,২০১৬১৭ অর্থবছরের বাজেট ঘোষণার দিনে পুঁজিবাজারে বৃহস্পতিবার সার্বিক মূল্য সূচক ও লেনদেন আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে। উভয় পুঁজিবাজারে সূচক ও লেনদেন আগের দিনের তুলনায় বাড়ল। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন বাজেটে শেয়ারবাজারের জন্য কী ধরনের প্রণোদনা রয়েছে তার উপর নির্ভর করে বাজারে কিছুটা প্রভাব পড়বে। তা দেখা যাবে আগামী সপ্তাহে। তবে বিনিয়োগকারীরা মনে করছেন বাজেটে পুঁজিবাজারের জন্য ইতিবাচক বিষয় থাকবে। এজন্যই উভয় শেয়ারবাজারের সার্বিক মূল্য সূচক ও লেনদেন বেড়েছে। সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪৯৩ কোটি ৫২ লাখ টাকার শেয়ার। যা আগের দিনের তুলনায় প্রায় ১৩৫ কোটি ৪৪ লাখ টাকা বা ৩৮ শতাংশ বেশি। আগেরদিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৩৫৮ কোটি ৭ লাখ টাকা। এদিন ডিএসইএক্স ২৪ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৪৪৬ পয়েন্টে উঠে এসেছে। ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৫ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৯৬ পয়েন্টে। আর ডিএস৩০ সূচক ১৫ পয়েন্ট বেড়ে এক হাজার ৭৬১ পয়েন্টে উঠে এসেছে। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই ৩৮ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। এদিন সিএসইর সার্বিক মূল্য সূচক সিএএসপিআই ৮০ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ হাজার ৬৯৭ পয়েন্টে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5101.csv b/Bangla_fin_news_articles/5101.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fbe458411714e744c983e5d9a845aa3c3b310b59 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5101.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5101,নির্বাচন কমিশনের বাজেট কমলো,2016-06-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী ২০১৬১৭ অর্থ বছরের বাজেটে নির্বাচন কমিশনের জন্য ১ হাজার ২৯০ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। যা চলতি অর্থবছরের সম্পূরক বাজেট থেকে ২০৯ কোটি টাকা কম। ২০১৫১৬ অর্থ বছরে ইসির জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছিল ১ হাজার ৪৯৯ কোটি টাকা। এই অর্থ বছরে বেশ বড় কয়েকটি নির্বাচন ছিল। এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো চার হাজারের অধিক ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন ৩ শতাধিক পৌরসভার নির্বাচন ও ৩টি সিটি করপোরেশন নির্বাচন। এসব কারণে চলতিই অর্থ বছরের বাজেটে ইসির জন্য বরাদ্দ বেশি ছিল। আগামী অর্থ বছরে কয়েকটি সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচন থাকলেও তেমন বড় কোনো নির্বাচন নেই। সেজন্য ২০১৬১৭ অর্থ বছরের জন্য বরাদ্দ তুলনামূলক কম দেয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ২০১৬১৭ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট পেশ করেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। এই বাজেটে নির্বাচন কমিশনের অনুন্নয়ন খাতের জন্য নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাকর্মচারীদের বেতনভাতাসহ আনুষঙ্গিক খাতের জন্য বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ৩৬২ কোটি টাকা। আর উপনির্বাচনসহ বিভিন্ন নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে উন্নয়ন বাজেট বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ৯২৮ কোটি টাকা। অনুন্নয়ন খাতের বরাদ্দ টাকা নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের কর্মকর্তাকর্মচারী নির্বাচন প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউট ইটিআই ছবিসহ ভোটার তালিকা ও জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধন অনুবিভাগ এনআইডি আঞ্চলিক নির্বাচন অফিস জেলা নির্বাচন অফিস এবং উপজেলাথানা নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাকর্মচারীদের বেতনভাতা বাবদ ব্যয় করা হবে। নির্বাচন কমিশনের উন্নয়নখাতে বরাদ্দ রাখা ৯২৮ কোটি টাকা ব্যয়ের খাতসমূহ হচ্ছেছবিসহ ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন উপনির্বাচন অনুষ্ঠান অবশিষ্ট উপজেলা পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন ডাটাবেজ সংরক্ষণের জন্য অবশিষ্ট উপজেলা জেলা আঞ্চলিক সার্ভার স্টেশন ভবন নির্মাণ উন্নতমানের স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদান জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্যযাচাইসনাক্তকরণ সংক্রান্ত সুবিধা প্রদান এবং ইসির প্রাতিষ্ঠানিক উন্নয়ন এবং নির্বাচন প্রক্রিয়া ও নির্বাচনী ব্যবস্থাপনা উন্নয়ন কার্যক্রম অব্যাহত রাখা। এছাড়া বেশ কয়েকটি প্রকল্প রাখা হয়েছে উন্নয়ন বাজেটের আওতায়। এরমধ্যে রয়েছে কন্সট্রাকশন অব উপজেলা এন্ড রিজিওনাল সার্ভার স্টেশন ফর ইলেকটরাল ডাটাবেজ স্ট্রেংদেনিং ইলেকশন ম্যানেজমেন্ট ইন বাংলাদেশ ইলেকশন রিসোর্স সেন্টার নির্মাণ ও আইডেন্টিফিকেশন সিস্টেম ফর এনহেনসিং একসেস টু সার্ভিসেস। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5102.csv b/Bangla_fin_news_articles/5102.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..865636d26df964d8fd0feac380a4aa303abbd7e0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5102.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5102,যেসব পণ্যের দাম বাড়ছেকমছে,2016-06-02,অনলাইন ডেস্ক,২০১৬১৭ সালের প্রস্তাবিত বাজেটে মোবাইল ব্যবহারে হাতে তৈরি বিড়ি সিগারেট আমদানি করা চাল ও মশা মারার ব্যাটে সম্পূরক শুল্ক প্রস্তাব করায় এসব পণ্যের দাম বাড়বে। এছাড়া দেশি মোটরসাইকেল তৈরির যন্ত্রাংশ এলপিজি সিলিন্ডার ওষুধ শিল্পের কাঁচামালসাইবার সিকিউরিটির যন্ত্রাংশ ও এলইডি ল্যাম্পের যন্ত্রাংশের দাম কমবে। এক নজরে দেখে নেয়া যাক এবারের বাজেটে কোন কোন পণ্যের দাম বাড়ছে ও কমছে বাড়ছে হাতে তৈরি বিড়ি সিগারেট তামাকজাত পণ্য ওয়াশিং মেশিন এসি বাস ও লরির টায়ার সুগন্ধি বায়োমেট্রিক স্ক্যানার ইউপিএস আইপিএস ট্রান্সফরমার পাথর রড মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিকের আমদানি করা বই কাগজ ও কাগজজাত পণ্য হোটেল নির্মাণ যন্ত্রাংশ সিমরিম আমদানি করা চাল অপটিক্যাল ফাইবার ও মশা মারার ব্যাটসহ প্রভৃতি পণ্যের দাম বাড়ছে। অর্থমন্ত্রী বাজেট বক্তৃতায় এসব পণ্যে সম্পূরক শুল্ক বৃদ্ধির প্রস্তাব করেছেন। এর ফলে এসব পণ্যের দাম আগের চেয়ে বাড়বে। কমছে দেশি মোটরসাইকেল তৈরির যন্ত্রাংশ অগ্নি নির্বাপক যন্ত্রাংশ স্ট্যাবিলাইজার এলপিজি সিলিন্ডার ওষুধ শিল্পের কাঁচামাল ভিডিও কনফারেন্স ডিভাইস স্মার্ট কার্ডের যন্ত্রাংশ সাইবার সিকিউরিটির যন্ত্রাংশ বায়োগ্যাস ডাইজেস্টার ফায়ার বোর্ড কফি মেট পেট্রোলিয়াম জেলি ও এলইডি ল্যাম্পের যন্ত্রাংশসহ প্রভৃতি পণ্যর দাম কমছে। অর্থমন্ত্রী এসব পণ্যে সম্পূরক শুল্ক কমানোর প্রস্তাব করেছেন। এর ফলে এসব পণ্যের দাম আগের চেয়ে কমবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5103.csv b/Bangla_fin_news_articles/5103.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..377a000934e99cc091d92cbfac80a11c4c0bad33 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5103.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5103,বেসরকারি খাতে পেনশন চালু,2016-06-02,অনলাইন ডেস্ক,আধাসরকারি এবং বেসরকারি খাতে কর্মরতদের জন্য পেনশন ব্যবস্থা চালুর ঘোষণা দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত। বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে আগামী অর্থবছরের জন্য দেওয়া বাজেট বক্তৃতায় তিনি এ ঘোষণা দেন। এ সময় অর্থমন্ত্রী বলেনআধাসরকারি ও ব্যক্তিখাতে আনুষ্ঠানিক এবং অনানুষ্ঠানিক বা স্বকর্মসংস্থানে নিযুক্ত কর্মজীবিসহ সকল স্তরের জনগোষ্ঠীর জন্য সরকার নিয়ন্ত্রিত একটি সমন্বিত কাঠামোর আওতায় সার্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা প্রণয়নের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি। ডিপিএস ব্যবস্থা যেভাবে বেসরকারি খাতে একটি পেনশন সুযোগ করে দিয়েছে উল্লেখ করে অর্থমন্ত্রী বলেন এখন এটাকে সার্বজনীন করার জন্য কি ব্যবস্থা নেয়া যায় সেটিই হবে নতুন পরিকল্পনার ভিত্তি। এ ব্যবস্থায় একদিকে যেমন প্রবীণদের আর্থিক ও সামাজিক সুরক্ষা নিশ্চিত হবে অন্যদিকে দেশের আর্থিক খাতের গভীরতা নিশ্চিতসহ দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ চাহিদা পূরণে সহায়ক তহবিল সৃষ্টি করবে। এছাড়া এই ব্যবস্থার আওতায় প্রবীণ এবং শ্রমজীবী জনগোষ্ঠী উপকৃত হবেন বলে অর্থমন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5104.csv b/Bangla_fin_news_articles/5104.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dad956dc9ea1ad5157a56afbe784d72d657b2527 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5104.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5104,শিক্ষার জন্য ২৬ হাজার ৮৫৭ কোটি ৭৪ লাখ টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব,2016-06-02,অনলাইন ডেস্ক,আগামী ২০১৬১৭ অর্থ বছরের বাজেটে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জন্য সর্বমোট ২৬ হাজার ৮৫৭ কোটি ৭৪ লাখ টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। এবারের প্রস্তাবিত বরাদ্দের ২০ হাজার ৬৯১ কোটি ৫ লাখ টাকা অনুন্নয়ন ও ৬ হাজার ১৬৬ কোটি ৬৯ লাখ টাকা উন্নয়ন খাতে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এ বরাদ্দ গত অর্থবছরের ২০১৫১৬ সংশোধিত বাজেট ২০ হাজার ২৬৬ কোটি ৯৭ লাখ ৪৫ হাজার টাকার চেয়ে ৫ হাজার ৫৯০ কোটি ৭৬ লাখ ৫৫ হাজার টাকা বেশি। বৃহস্পতিবার অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত জাতীয় সংসদে উপস্থাপিত জাতীয় বাজেটে এ প্রস্তাব করেন। বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী বলেন শিক্ষার সুযোগ বাড়াতে ও মানসম্পন্ন শিক্ষার প্রসারে চলতি অর্থবছরেও সরকার বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণ উপবৃত্তি সৃজনশীল মেধা অন্বেষণসহ নানা কার্যক্রম অবাহত রেখেছে। বিদ্যালয়বিহীন ১ হাজার ১২৫টি গ্রামে নতুন প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন করা হয়েছে। সকল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাকপ্রাথমিক শিক্ষা কার্যক্রম চালু করে কারিকুলাম প্রণয়ন বই মূদ্রণ ও শিক্ষক নিয়োগের কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে। প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ উদ্দেশে নিয়োগ করা হয়েছে ৩৪ হাজার ৮৯৫ জন শিক্ষক। মাধ্যমিক পর্যায়ে ৫ হাজার ১৭টি বিদ্যালয় পুননির্মাণ ও মেরামতের ফলে বিদ্যালয় ও শিক্ষার্থীর অনুপাত হ্রাস পেয়েছে। প্রাথমিক শিক্ষায় উপবৃত্তিরভোগীর সংখ্যা ১ কোটি ৩০ লাখে উন্নীত হয়েছে। অন্যদিকে চলতি অর্থবছরে ৬ষ্ঠ শ্রেণী থেকে স্নাতক পর্যন্ত ৩৮ লাখ ১৬ হাজার শিক্ষার্থীকে উপবৃত্তি প্রদান করা হয়েছে যার ৭৫ শতাংশই ছাত্রী। কারিগরি ও বৃত্তিমূলক প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ইতোমধ্যে ৭ হাজান ৫শতে উন্নীত হয়েছে। তিনি বলেন মানসম্মত শিক্ষার প্রসার ও শিক্ষার্থীদের সৃজনশীল করে গড়ে তুলতে অভ্যাহত রাখতে চাই সৃজনশীল প্রশ্নভিত্তিক পরীক্ষা পদ্ধতি। এর পাশাপাশি অব্যাহত থাকবে উপজেলা আইসিটি ট্রেনিং রিসোর্স সেন্টার ও মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম স্তাপনের মতো চলমান কার্যক্রমসমূহ। বিদ্যালয় নির্মাণে ব্যক্তি উদ্যোগ বাঞ্ছনীয় উল্লেখ করে অর্থমন্ত্রী বলেন সব রকমের বিদ্যালয়ের নির্মাণ কাজ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বর্তমানে ৬৩ হাজার শ্রেণীকক্ষ নির্মাণ প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে সামর্থের ঘাটতি থাকায় আমাদের কার্যক্রম সীমিত। তাই বিদ্যালয় নির্মানে ব্যক্তিখাতে উদ্যোগ বাঞ্ছনীয়। জরাজীর্ণ বিদ্যালয় সংস্কারের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন প্রাথমিক থেকে সব পর্যায়ের অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানই জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। শিক্ষার প্রসারের সার্থে অনেক স্তানে কুঁেড়ঘরেও বিদ্যালয় স্থাপন করা হয়েছে। এসব জরাজীর্ণ বিদ্যালয় সংস্কারের জন্য ২০১৬১৭ অর্থবছরে বাজেটে ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। এ জন্য একটি নীতিমালা শিগগিরই প্রণয়ন করা হবে। আবুল মাল তার বাজেট বক্তৃতায় বলেন শিক্ষাক্ষেত্রে বৈষম্য দূর করতে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট ফান্ড থেকে গরীব মেধাবী শিক্ষার্থী ও দুস্থ শিক্ষকদের এককালীন অনুদান প্রদান অব্যাহত থাকবে। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের জন্য অটিস্টিক একাডেমি গঠনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এছাড়া শিক্ষার অবকাঠামো ডিজাইনে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের বিষয়ে যথাযত গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। উচ্চশিক্ষার প্রসারের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ইতোমধ্যে কয়েকটি বিশেষায়িত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হয়েছে। প্রক্রিয়াধীন রয়েছে আরো কয়েকটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের কাজ। শিক্ষা সহায়তার প্রসঙ্গ এনে অর্থমন্ত্রী বলেন আগামী বাজেটে বেসরকারি শিক্ষকদের কল্যণে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অবসর সুবিধা বোর্ড এর অনুকূলে ৫শ কোটির টাকার এনডাওমেন্ট ফান্ড এবং ১শ কোটি টাকার এককালীর অনুদান প্রস্তাব করা হয়েছে। এছাড়া বেসরকারি শিক্ষককর্মচারীদের কল্যাণ ট্রাস্টের অনুকূলে এককালীন ৫০ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5105.csv b/Bangla_fin_news_articles/5105.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f9a319f9e17e27e8aa52dc4b43fdd4fbbaad5695 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5105.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5105,স্বরাষ্ট্রে ২১ শতাংশ বরাদ্দ বৃদ্ধির প্রস্তাব,2016-06-02,অনালাইন ডেস্ক,চলতি অর্থবছরের তুলনায় নতুন অর্থবছরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জন্য প্রায় ২১ শতাংশ বেশি বরাদ্দের প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। তিনি বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ২০১৬১৭ অর্থবছরের জন্য প্রায় ৩ লাখ ৪০ হাজার ৬০৫ কোটি টাকার যে বাজেট প্রস্তাব উপস্থাপন করেছেন তাতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জন্য ১৯ হাজার ২৭৬ কোটি টাকা বরাদ্দের কথা বলা হয়েছে যা মোট বাজেটের ৫.৭ শতাংশ। বিদায়ী অর্থবছরের বাজেটে এ মন্ত্রণালয়ের জন্য বরাদ্দ ছিল ১২ হাজার ৩৯২ কোটি টাকা যা মোট বাজেটের ৪.২ শতাংশ। অবশ্য সংশোধিত বাজেটে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দ বেড়ে দাঁড়ায় ১৫ হাজার ৯৬৯ কোটি টাকা। ওই অর্থ মোট বাজেটের প্রায় ৬ শতাংশ ছিল। টাকার হিসাবে চলতি অর্থবছরের তুলনায় বরাদ্দ বাড়ছে ৬ হাজার ৮৮৪ কোটি টাকা আর সংশোধিত বাজেটের চেয়ে ৩ হাজার ৩০৭ কোটি টাকা। সংশোধিত বাজেট বিবেচনায় নতুন অর্থবছরে বরাদ্দ বাড়ছে ২০ দশমিক ৭০ শতাংশ। অর্থমন্ত্রী তার বাজেট বক্তৃতায় বলেন জনগণের জানমালের নিরাপত্তা রক্ষা এবং নির্বিঘ্নে ব্যবসাবাণিজ্য ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টির জন্য দক্ষ শক্তিশালী ও আধুনিক মনমানসিকতা সম্পন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিকল্প নেই। এ লক্ষ্যে সরকার কাজ করছে। পুলিশ বাহিনীতে ৫০ হাজার পদ সৃষ্টি ও নিয়োগের কাজ এগিয়ে চলছে জানিয়ে তিনি বলেন চলতি অর্থবছরে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ বিজিবি এ প্রথমবারের মতো ১০০ জন মহিলা সদস্য নিয়োগ দেয়া হয়েছে। পর্যায়ক্রমে এ সংখ্যা আরও বাড়ানো হবে। সেনা নৌ বিমান ও সীমান্ত রক্ষায় নিয়োজিত বাহিনীর সামর্থ্য ও কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি এবং এসব বাহিনীর অধুনিকায়নে আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5106.csv b/Bangla_fin_news_articles/5106.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5558ea124ae60e0791c8e8cfa744cf7da7b554f5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5106.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5106,৩০ অক্টোবর কর দিবস ঘোষণার প্রস্তাব,2016-06-02,অনলাইন ডেস্ক,প্রতি বছরের ৩০ অক্টোবর কর দিবস হিসেবে পালিত হবে বলে ঘোষণা করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। ওই সময়ের মধ্যে আয়কর বিবরণী রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা আরোপের প্রস্তাব করেছেন তিনি। বাংলাদেশে বর্তমান করদাতার সংখ্যা নিয়ে হতাশা প্রকাশ করে তিনি বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে উপস্থাপিত ২০১৬১৭ অর্থবছরের বাজেটে এই প্রস্তাব করেন। বর্তমানে কোম্পানি ব্যতিত অন্যান্য করদাতার জন্য রিটার্ন দাখিলের শেষ তারিখ ৩০ সেপ্টেম্বর। কিন্তু প্রতিবছরই করদাতাদের আবেদনে এই সময় বাড়ানো হয়। অর্থমন্ত্রী বলেন কখনও কখনও রিটার্ন দাখিলের শেষ তারিখ একাধিকবার বর্ধিত হয়। করদাতারা প্রতিবছরই সময় বাড়বে ধরে নিয়ে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে রিটার্ন দাখিল থেকে বিরত থাকেন। এর ফলে কর নির্ধারণ ও রাজস্ব আহরণ কার্যক্রম পিছিয়ে যায়। অন্যদিকে এতে রিটার্ন জমার সর্বশেষ সময়সীমা সংক্রান্ত আইনি বিধানটি গুরুত্ব হারাচ্ছে। পৃথিবীর অনেক দেশেই রিটার্ন জমার জন্য অপরিবর্তনীয় ডেডলাইন দিবস থাকার উদাহরণ দিয়ে মুহিত বলেন আমি প্রস্তাব করছি যে বাংলাদেশেও রিটার্ন দাখিলের জন্য একটি অপরিবর্তনীয় ডেডলাইন থাকবে যা করদিবস নামে অভিহিত হবে। সাধারণভাবে ৩০ অক্টোবর হবে কর দিবস তবে ৩০ অক্টোবর সরকারি ছুটির দিন হলে কর দিবস হবে তার পরবর্তী কার্যদিবস। দেশে বর্তমানে কর শনাক্তকরণ নম্বরধারী টিআইএন নাগরিকের সংখ্যা ১৮ লাখ হলেও রিটার্ন দাখিলকারীর সংখ্যা ১২ লাখ বলে উল্লেখ করেন অর্থমন্ত্রী। তিনি বলেন রিটার্ন দাখিলের এই সংখ্যা আরও অনেক বেশি হওয়া উচিৎ। বাংলাদেশে করজিডিপির অনুপাতে ১০.৩ অসন্তুষ্ট মুহিত এই অনুপাত এই সরকারের মেয়াদ শেষ নাগাদ তা ১৫.৩ শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্য ঠিক করেন। করদাতার সংখ্যা অত্যন্ত লজ্জাকর। আমাদের লক্ষ্য করদাতার সংখ্যা ১২ লাখ থেকে আগামী বছরই ১৫ লাখে উন্নীত করব। আয়করকে সর্বোত্তম কর ব্যবস্থা উল্লেখ করে মুহিত বলেন এতে আয়ের অনুপাতে করহার বৃদ্ধি পায়। এক সময় জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এই উৎস থেকে আদায় করত ১০ শতাংশের কম। বর্তমানে এই উৎস থেকে আদায়ের পরিমাণ ৩৭ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। সম্পদ বিবরণী জটিল বলে অনেক প্রান্তিক করদাতা রিটার্ন দাখিলে নিরুৎসাহিত হন স্বীকার করে নিয়ে মন্ত্রী ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত সম্পদ রয়েছে এম করদাতার সম্পদ বিবরণী দাখিল ঐচ্ছিক করার প্রস্তাব করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5107.csv b/Bangla_fin_news_articles/5107.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..097105399f2ccf0d2812c33aeb5fe54d29cb537c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5107.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5107,স্বাস্থ্য খাতে ১৭ হাজার ৫১৬ কোটি টাকার বাজেট বরাদ্দের প্রস্তাব,2016-06-02,অনলাইন ডেস্ক,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ২০১৬১৭ অর্থবছরে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের জন্য অনুন্নয়ন ও উন্নয়ন খাতে মোট ১৭ হাজার ৫১৬ কোটি টাকার বাজেট বরাদ্দের প্রস্তাব করেছেন। এর মধ্যে উন্নয়ন ব্যয় ৬ হাজার ২৩৪ কোটি টাকা এবং অনুন্নয়ন ব্যয় ১১ হাজার ২৮১ কোটি টাকা। স্বাস্থ্যখাতে বিগত অর্থবছরের তুলনায় প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা অর্থ বরাদ্দ বেড়েছে। ২০১৫১৬ অর্থবছরে স্বাস্থ্যখাতে বাজেট বরাদ্দ হয়েছিলো ১৪ হাজার ৮১১ কোটি টাকা। বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ২০১৬১৭ অর্থবছরের জাতীয় বাজেট পেশকালে প্রস্তাব রেখে অর্থমন্ত্রী বলেন এ পর্যন্ত ১৩ হাজার ১২৬ টি কমিউনিটি ক্লিনিক চালু করা হয়েছে। দরিদ্র গ্রামীণ ও প্রান্তিক মানুষর দোরগোড়ায় স্বাস্থ্য সেবা পৌঁছে দিতে আরও ২৩৫ টি কমিউনিটি ক্লিনিক পর্যায় ক্রমে সারা দেশে চালু পরিকল্পনা রয়েছে। এছাড়াও জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে টেলিমেডিসিন সেবা কেন্দ্র এবং ভিডিও কনফারেন্সিং এর মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের চলমান কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি। আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন স্বাস্থ্য সুরক্ষা কর্মসূচি পাইলট ভিত্তিতে আমরা ইতোমধ্যে শুরু করেছি সামাজিক স্বাস্থ্য সুরক্ষা কর্মসূচি । এর আওতায় প্রাথমিক ভাবে দরিদ্র জনসাধারণ স্বাস্থ্যকার্ডের মাধ্যমে বিনামূল্যে উন্নতমানের স্বাস্থ্যসেবা পাবেন। এ কর্মসূচি সফল হলে পর্যায়ক্রমে তা সারাদেশে চালু করা হবে। পাশাপাশি চালু থাকবে গরীব দুস্থ ও গর্ভবতী মহিলাদের জন্য মাতৃস্বাস্থ্য ভাউচার কর্মসূচি। সরকার স্বাস্থ্য পুষ্টি ও জনসংখ্যা খাতে উন্নয়ন বিষয়ক একটি কর্মসূচি বাস্তবায়ন করেছে জানিয়ে তিনি বলেন এই কর্মসূচির ধারাবাহিকতায় নতুন সেক্টর কর্মসূচি গ্রহণের লক্ষ্যে ধারণাপত্র প্রণয়ন এবং কৌশলগত বিনিয়োগ পরিকল্পনা প্রণয়নের কাজ ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। দেশিয় ঔষধ উৎপাদনে যে সুযোগ সরকার করে দিয়েছে ঔষধ উৎপাদনকারী শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলো তার খানিকটা অপব্যবহার করেছে এমন অভিযোগ করে মুহিত বলেন এই সঙ্গে উৎপাদিত ঔষধের মূল্য নিয়ন্ত্রণের দাবিও উঠেছে আমরা এ বিষয়ে সজাগ আছি এবং প্রয়োজনে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করব। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5108.csv b/Bangla_fin_news_articles/5108.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..48f0aa45f58c9ac4609b6a3f0431262435ab4814 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5108.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5108,পরিবেশবান্ধব ইটভাটা সম্প্রসারণে ১০০ কোটি টাকা,2016-06-02,অনলাইন ডেস্ক,পরিবেশবান্ধব আধুনিক প্রযুক্তির ইটভাটা কার্যক্রম সম্প্রসারণে ২০১৬১৭ অর্থবছরের বাজেটে ১০০ কোটি টাকা থোক বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে এ প্রস্তাব করেন। ভবিষ্যতের সমৃদ্ধ বাংলাদেশকে পরিকল্পনায় রেখে আসন্ন অর্থবছরে ৩ লাখ ৪০ হাজার ৬০৫ কোটি টাকা ব্যয়ের ফর্দ জাতীয় সংসদের সামনে উপস্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী। প্রস্তাবিত বাজেটের এই ব্যয় বিদায়ী ২০১৫১৬ অর্থবছরের মূল বাজেটের চেয়ে সাড়ে ১৫ শতাংশ এবং সংশোধিত বাজেটের চেয়ে ২৯ শতাংশ বেশি। বাজেট বক্তৃতায় মুহিত বলেন ইটভাটাগুলোতে সনাতনী পন্থায় ইট পোড়ানোর কারণে উপরিস্থ ভূমির অত্যধিক ব্যবহার পরিবেশ দূষণ ও জ্বালানি অপচয় হয়ে থাকে। এসব ইটভাটার কর্মপরিবেশও ঝুঁকিপূর্ণ ও অস্বাস্থ্যকর। এ প্রেক্ষাপটে সনাতনী পন্থার পরিবর্তে আধুনিক বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির প্রসার হলে এসব সমস্যার সমাধান অনেকাংশেই সম্ভব। ইট তৈরিতে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহারে ইটভাটা মালিকদের আর্থিক সক্ষমতা ও সচেতনতার অভাব রয়েছে উল্লেখ করে অর্থমন্ত্রী বলেন বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে আধুনিক প্রযুক্তির জ্বালানি সাশ্রয়ী চুল্লি স্থাপন কার্যক্রমকে সম্প্রসারিত করতে ২০১৬১৭ অর্থবছরের বাজেটে ১০০ কোটি টাকা থোক বরাদ্দ প্রস্তাব করছি। থোক বরাদ্দের অর্থ ব্যবহারের জন্য নীতিমালা প্রণয়ন করা হবে বলে জানান তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5109.csv b/Bangla_fin_news_articles/5109.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1263e30d192fc6ec62223cfadeec6ef4a463ffc2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5109.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5109,বাজেটে দুদকএর জন্য ৯১ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব,2016-06-02,অনলাইন ডেস্ক,দুর্নীতির বিরুদ্ধে অবস্থান আরও জোরালো করার লক্ষ্যে সরকার ২০১৬১৭ অর্থবছরের প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেটে দুর্নীতি দমন কমিশনের দুদক জন্য ৯১ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে। মোট বরাদ্দের মধ্যে ৭৯ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে অনুন্নয়ন খাতে এবং ১২ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে উন্নয়ন খাতের জন্য। বিদায়ি ২০১৫১৬ অর্থবছরের জন্য মোট ৬৩ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল। অন্যদিকে প্রস্তাবিত বাজেটে বিদায়ি বছরের চেয়ে ২৮ কোটি টাকা বেশি বরাদ্দ করা হয়েছে। উল্লেখ্য বিদায়ি ২০১৫১৬ অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটে দুদকএর জন্য ৭৪ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5110.csv b/Bangla_fin_news_articles/5110.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..083c291acc0349c267988636bc37e73b03174379 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5110.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5110,বাজেটে ৭২ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা,2016-06-02,অনলাইন ডেস্ক,সাত দশমিক দুই শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ধরে নতুন অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাব উপস্থাপন করছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত যাতে রাজস্ব আদায় বাড়ানোর ওপর জোর দেয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ২০১৬১৭ অর্থবছরের জন্য প্রায় সাড়ে তিন লাখ কোটি টাকার বাজেট প্রস্তাব করেছেন মুহিত। বাজেট বক্তৃতায় তিনি বলেন সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ব্যক্তিখাতে বিনিয়োগ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সূচকে ইতিবাচক পরিবর্তন সূচিত হয়েছে। আমি মনে করি অবকাঠামো উন্নয়নে আমাদের চলমান প্রচেষ্টার ফলে এ ধারা ২০১৬১৭ অর্থবছরেও বজায় থাকবে। সরকারি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির আকার ও বাস্তবায়ন বাড়বে। অর্থমন্ত্রী আশা করছেন নতুন বেতন কাঠামোতে সরকারি কর্মচারীদের বেতনভাতা দ্রুত বাড়বে বলে ব্যক্তিখাতে ভোগব্যয় বাড়াবে। আর বাংলাদেশের পণ্যের প্রধান বাজার যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের অর্থনীতিতে গতিশীলতা আসার সম্ভাবনা তৈরি হওয়ায় বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ও বাড়াবে বলে তিনি ধারণা করছেন। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে বিদেশে কর্মী পাঠানোর হার উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পাওয়ায় শিগগিরই প্রবাস আয়ে গতিশীলতা আসবে বলে মুহিতের আশা। সর্বোপরি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় থাকবে বলে আশা করছি। এ সব বিবেচনায় আমরা ২০১৬১৭ অর্থবছরে ৭ দশমিক ২ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছি। বিদায়ী ২০১৫১৬ অর্থবছরে মূল বাজেটের আকার ছিল ২ লাখ ৯৫ হাজার ১০০ কোটি টাকা। কাটছাঁটের পর সংশোধিত বাজেট দাঁড়ায় ২ লাখ ৬৩ হাজার ৫৬৫ কোটি টাকা। চলতি বাজেটে ৭ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নয় মাসের প্রাক্কলন অনুযায়ী অর্জিত হওয়ার কথাও সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। নতুন বাজেটে চলতি বাজার মূল্যে জিডিপির মোট দেশজ উৎপাদন আকার ধরা হয়েছে ১৯ লাখ ৬১ হাজার ১৭ কোটি টাকা। ২০১৫১৬ অর্থবছরের মূল বাজেটে জিডিপির আকার ধরা হয়েছিল ১৭ লাখ ১৬ হাজার ৭০০ কোটি টাকা। সংশোধিত বাজেটে তা বেড়ে ১৭ লাখ ৩৯ হাজার ৫৬৭ কোটি টাকা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5111.csv b/Bangla_fin_news_articles/5111.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..20942afa782868d8c1012dcbc75b4698c16bdcac --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5111.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5111,যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা বাড়ছে,2016-06-02,অনলাইন ডেস্ক,যুদ্ধাহত ও খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের মাসিক ভাতা বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। জাতীয় সংসদে বৃহস্পতিবার উপস্থাপিত ২০১৬১৭ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট বক্তৃতায় তিনি এ কথা জানান। অর্থমন্ত্রী বলেন মুক্তিযোদ্ধাদের পুনর্বাসনের লক্ষ্যে জেলা ও উপজেলায় মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স নির্মাণের কাজ এগিয়ে চলছে। অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পোষ্যদের অনুকূলে বিভিন্ন আত্ম কর্মসংস্থানমূলক প্রশিক্ষণ প্রদানের পাশাপাশি ঘূর্নায়মান তহবিল থেকে ক্ষুদ্র ঋণ প্রদান করা হচ্ছে। এছাড়া সাধারণ মুক্তিযোদ্ধাদের মাসিক ভাতা বৃদ্ধি করা হয়েছে। খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে বীরশ্রেষ্ঠ ১২ হাজার টাকা বীরউত্তম ১০ হাজার বীরবিক্রম ৮ হাজার ও বীরপ্রতীক ৬ হাজার টাকা মাসিক ভাতা পান। যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধারা এ বি সি ও ডি ক্যাটাগরিতে আলাদা ভাতা পাচ্ছেন সর্বোচ্চ ৩০ হাজার টাকা থেকে সর্বনিম্ন ৯ হাজার ৭০০ টাকা পাচ্ছেন। আর শহীদ ও মৃত মুক্তিযোদ্ধা পরিবার ১৫ হাজার টাকা করে মাসিক সম্মানী ভাতা পাচ্ছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5112.csv b/Bangla_fin_news_articles/5112.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..78b2b144a0f21951d515c5fd5b94432dc701fc9b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5112.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5112,প্রতিবন্ধীদের জন্য ১শ’ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব,2016-06-02,অনলাইন ডেস্ক,সংসদে উত্থাপিত ২০১৬২০১৭ অর্থবছরের বাজেটে শারীরিক প্রতিবন্ধীদের কল্যাণে ১শ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করেছেন। বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে এ বাজেট পেশ করেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। সংসদে বাজেট প্রস্তাব উত্থাপনকালে অর্থমন্ত্রী বলেন বর্তমানে শারীরিকভাবে প্রতিবন্ধী লোকের সংখ্যা প্রায় ১.৫০ কোটি।আগামী বছর আমরা শারীরিক প্রতিবন্ধীদের ট্রেন নৌযান অর্থবা সিটিবাসে বিশেষ পরিবহন সুবিধা দেব। নিউরোজনিত বিকাশে অক্ষম ব্যক্তিদের জন্য ইতোমধ্যেই পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে এবং প্রতিবন্ধী লোকদের ব্যবহারের জন্য পাবলিক টয়লেট তৈরির পদক্ষেপ নেয়া হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5113.csv b/Bangla_fin_news_articles/5113.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f54ae4dcd4e0567e2fa95e2c74590a4df5d446db --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5113.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5113,রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ২ লাখ ৪২ হাজার ৭৫২ কোটি টাকা,2016-06-02,অনলাইন ডেস্ক,২০১৬১৭ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২ লাখ ৪২ হাজার ৭৫২ কোটি টাকা। এর মধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর মাধ্যমে ২ লাখ ৩ হাজার ১৫২ কোটি টাকার কর রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা বর্তমান অর্থবছরের সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ৩৫ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। এই আয় আসবে মূলত আয়কর ভ্যাট আমদানি ও রফতানি শুল্ক থেকে। রাজস্ব আয়ের এই লক্ষ্যমাত্রা উচ্চাভিলাষী হলেও এনবিআর দায়িত্ব সম্পন্ন করতে সক্ষম হবে বলে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত আশা প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন লক্ষ্যমাত্রা কিছুটা উচ্চাভিলাষী হলেও তা অর্জন করার মত জনবল ও সক্ষমতা এনবিআরের রয়েছে। আশা করি আগামী অর্থবছরে এনবিআর তার দায়িত্ব যথাযথভাবে সম্পন্ন করতে সক্ষম হবে। এনবিআরবহির্ভূত করব্যবস্থা থেকে ৭ হাজার ২৫০ কোটি এবং করবহির্ভূত খাত থেকে ৩২ হাজার ৩৫০ কোটি টাকার রাজস্ব সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নেয়া হয়েছে। ঘাটতি ধরা হয়েছে ৯৭হাজার ৮৫৩ কোটি টাকা। এই ঘাটতি ব্যাংক ঋণ বৈদেশিক ঋণ ও অনুদানের অর্থে মেটানো হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5114.csv b/Bangla_fin_news_articles/5114.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d4c166a9dbd9b234727c47f4d5a12050c4570be3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5114.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5114,করমুক্ত আয় সীমা আগের মতোই থাকছে,2016-06-02,অনলাইন ডেস্ক,আগামী অর্থবছরেও ব্যক্তি শ্রেণির করদাতাদের করমুক্ত আয়ের সীমা আগের মতো আড়াই লাখ টাকা থাকছে। বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ২০১৬১৭ অর্থবছরের যে বাজেট প্রস্তাব করেছেন এই সীমা অপরিবর্তিত রাখার কথা বলা হয়। বাজেট বক্তৃতায় মুহিত বলেন গত বছরে করমুক্ত আয়ের সীমা ছিল ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা এবং বিভিন্ন ধরনের করদাতাদের জন্য এ সীমার কিছু পরিবর্তন করার সুযোগ ছিল। আগামী বছরে এ করহারে কোনো পরিবর্তন আনা হচ্ছে না। ফলে সাধারণ করদাতা শ্রেণির করমুক্ত আয়সীমা ২ লাখ ৫০ হাজার টাকার পাশাপাশি নারী ও ৬৫ বছর বা তদূর্ধ্ব বয়সীদের করমুক্ত আয়সীমা ৩ লাখ টাকা প্রতিবন্ধীদের করমুক্ত আয়সীমা ৩ লাখ ৭৫ হাজার টাকা এবং মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য তা ৪ লাখ ২৫ হাজার টাকা থাকছে। বিদায়ী ২০১৫১৬ অর্থবছরের বাজেটে করমুক্ত আয়সীমা বাড়ানো হয়েছিল। সাধারণ ব্যক্তি শ্রেণির ক্ষেত্রে করমুক্ত আয়সীমা ২ লাখ ২০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা করা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5115.csv b/Bangla_fin_news_articles/5115.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b0a64afb2d054367db05c4bb38f97a6a1496f308 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5115.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5115,সংখ্যাতত্ত্বে নতুন বাজেট,2016-06-02,অনলাইন ডেস্ক,জাতীয় সংসদে ২০১৬১৭ অর্থ বছরের জাতীয় বাজেট পেশ করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত। বৃহস্পতিবার প্রস্তাবিত মোট বাজেটের পরিমাণ ৩ লাখ ৪০ হাজার ৬০৫ কোটি টাকা। দেখে নেয়া এক নজরে এবারের বাজেটের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মোট বাজেট ৩ লাখ ৪০ হাজার ৬০৫ কোটি টাকা রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ২ লাখ ৪২ হাজার ৭৪২ কোটি টাকা। জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৭.২ শতাংশ মূদ্রাস্ফীতি ৫.৮ শতাংশ এডিপি ১ লাখ ১০ হাজার ৭শ কোটি টাকা বাজেট ঘাটতি ৯৭ হাজার ৮৩৫ কোটি টাকা এনবিআর থেকে প্রাপ্ত রাজস্ব ২ লাখ ৩ হাজার ১৫২ কোটি টাকা নন এনবিআর উৎস থেকে প্রাপ্ত রাজস্ব ৩৯ হাজার ৬শ কোটি টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5116.csv b/Bangla_fin_news_articles/5116.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b1628c5c0802b3384f06769b0386ba083e3f1820 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5116.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5116,পর্যটনে ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ,2016-06-02,অনলাইন ডেস্ক,২০১৬১৭ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে পর্যটন খাতে ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এর অংশ হিসেবে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে পর্যটনশিল্পের প্রচার ও বিপণন স্থানীয় পর্যায়ে পর্যটনশিল্প সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি ও পর্যটন স্পটগুলোর উন্নয়নে প্রকল্প গ্রহণের পরিকল্পনার কথা জানান অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। বৃহস্পতিবার অর্থমন্ত্রী দশমবারের মতো বাজেট উপস্থাপন করছেন। প্রস্তাবিত বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী সরকারিবেসরকারি অংশীদারির পিপিপি আওতায় কক্সবাজার পর্যটন ও বিনোদন ভিলেজ আন্তর্জাতিক মানের টুরিজম কমপ্লেক্স ও সিলেটে পাঁচ তারকা মানের হোটেলসহ অন্যান্য সুবিধা নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে বলে উল্লেখ করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5117.csv b/Bangla_fin_news_articles/5117.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..75eb481771d037d226c5c1cfefaa2cb754db0077 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5117.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5117,প্যাকেজ ভ্যাট থেকে পিছু হটল সরকার,2016-06-02,অনলাইন ডেস্ক,নতুন অর্থবছর থেকেই পণ্য ও সেবা বিক্রির ওপর ১৫ শতাংশ হারে মূল্য সংযোজন কর প্যাকেজ ভ্যাট আদায়ের পরিকল্পনা এক বছর পিছিয়ে দিয়েছে সরকার। আগামী ১ জুলাই থেকে ২০১২ সালের মূসক ও সম্পূরক শুল্ক আইন কার্যকর করে ওই ভ্যাট আদায়ের পরিকল্পনা করা হলেও তা এখন ২০১৭ সালের ১ জুলাই থেকে কার্যকর করার ঘোষণা দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে প্রায় সাড়ে তিন লাখ কোটি টাকার বাজেট উপস্থাপন করে অর্থমন্ত্রী এই ঘোষণা দেন। ১৫ শতাংশ হারে ভ্যাট দিতে আপত্তি জানিয়ে ব্যবসায়ীরা আন্দোলনের হুমকি দেয়ায় এবার বাজেট সংক্রান্ত আলোচনার কেন্দ্রে ছিল এ বিষয়টি। অর্থমন্ত্রী তার বাজেট বক্তৃতায় বলেন মূল সংযোজন কর আইনটি অনেক পরীক্ষা নিরীক্ষার পর ২০১২ সালে গৃহীত হয়। নতুন ব্যবস্থায় উৎপাদন প্রক্রিয়ার প্রতি স্তরে মূল্য সংযোজন কর প্রযোজ্য করার স্বার্থে উৎপাদনকারী ও সেবাদানকারী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নিম্ন পর্যায়ের যথাযথ হিসাব রাখার ব্যবস্থাটি অত্য্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দুর্ভাগ্যবশত দেখা যাচ্ছে যে এজন্য প্রস্তুতি এখন পর্যন্ত যথাযথ নয়। এ পরিপ্রেক্ষিতে সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে ২০১২ সালে প্রণীত মূল্য সংযোজন কর আইন ২০১৬১৭ অর্থবছরেও পুরাপুরি কার্যকর হবে না। এটি জুলাই ২০১৭ সাল থেকে পুরোপুরি কার্যকর হবে। মুহিত বলেন আমাদের লক্ষ্য কিন্তু বদলে যায়নি। আমরা আইনটি পুরোপুরি কার্যকর করব একটি বছর পরে। নতুন অর্থবছরে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২ লাখ ৪২ হাজার ৭৫২ কোটি টাকা। যার মধ্যে মূসক থেকেই ৭২ হাজার ৭৬৪ কোটি টাকা আসবে বলে অর্থমন্ত্রী আশা করছেন। ভ্যাটের এই অংক বিদায়ী অর্থবছরের তুলনায় ৩৫ শতাংশ বেশি। বিদায়ী ২০১৫১৬ অর্থবছরের বাজেটের আকার ছিল ২ লাখ ৯৫ হাজার ১০০ কোটি টাকা। রাজস্ব আদায়ের এনবিআর লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ১ লাখ ৭৬ হাজার ৩৭০ কোটি টাকা যার মধ্যে মূসক থেকেই ৩৬ দশমিক ৫ শতাংশ পাওয়ার আশা ছিল মুহিতের। ১০ মাসের হিসাবে জুলাইএপ্রিল রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধি হলেও লক্ষ্যের তুলনায় অনেক পিছিয়ে থাকায় লক্ষ্যমাত্রা ২৬ হাজার ৩৭০ কোটি টাকা থেকে কমিয়ে ১ লাখ ৫০ হাজার কোটি টাকায় নামিয়ে আনা হয়। পাশাপাশি মোট বাজেটের আকার সংশোধন করে ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকায় নামিয়ে আনা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5118.csv b/Bangla_fin_news_articles/5118.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ad754503e66a242df85db8f6063eacce232bbb2e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5118.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5118,দশমবারের মতো বাজেট উপস্থাপন করছেন মুহিত,2016-06-02,অনলাইন ডেস্ক,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত দশমবারের মতো বাজেট উপস্থাপন করছেন বৃহস্পতিবার। নতুন অর্থবছরে ৩ লাখ ৪০ হাজার ৬০৫ কোটি টাকার বাজেট জাতীয় সংসদে উপস্থাপন করেছেন তিনি। জাতীয় সংসদে ২০১৬১৭ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী বলেন গত জানুয়ারিতে আমি ৮৩ বছরে পদার্পণ করেছি। আজকের বাজেটটিসহ আমি এ দেশের মোট ১০টি বাজেট উপস্থাপন করছি যা ব্যক্তিগতভাবে আমার জন্য অত্যন্ত খুশি ও গৌরবের বিষয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নেতৃত্বাধীন সরকারের সময়ে আটটি বাজেট উপস্থাপন করেছেন তিনি। এর আগে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের অর্থমন্ত্রী থাকার সময়ে দুটি বাজেট উপস্থাপন করেছিলেন তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5119.csv b/Bangla_fin_news_articles/5119.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4e76da45908c02dc922c969b54e3da75af6d2a1c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5119.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5119,প্যাকেজ ভ্যাট থেকে পিছু হটল সরকার,2016-06-02,অনলাইন ডেস্ক,নতুন অর্থবছর থেকেই পণ্য ও সেবা বিক্রির ওপর ১৫ শতাংশ হারে মূল্য সংযোজন কর প্যাকেজ ভ্যাট আদায়ের পরিকল্পনা এক বছর পিছিয়ে দিয়েছে সরকার। আগামী ১ জুলাই থেকে ২০১২ সালের মূসক ও সম্পূরক শুল্ক আইন কার্যকর করে ওই ভ্যাট আদায়ের পরিকল্পনা করা হলেও তা এখন ২০১৭ সালের ১ জুলাই থেকে কার্যকর করার ঘোষণা দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে প্রায় সাড়ে তিন লাখ কোটি টাকার বাজেট উপস্থাপন করে অর্থমন্ত্রী এই ঘোষণা দেন। ১৫ শতাংশ হারে ভ্যাট দিতে আপত্তি জানিয়ে ব্যবসায়ীরা আন্দোলনের হুমকি দেয়ায় এবার বাজেট সংক্রান্ত আলোচনার কেন্দ্রে ছিল এ বিষয়টি। অর্থমন্ত্রী তার বাজেট বক্তৃতায় বলেন মূল সংযোজন কর আইনটি অনেক পরীক্ষা নিরীক্ষার পর ২০১২ সালে গৃহীত হয়। নতুন ব্যবস্থায় উৎপাদন প্রক্রিয়ার প্রতি স্তরে মূল্য সংযোজন কর প্রযোজ্য করার স্বার্থে উৎপাদনকারী ও সেবাদানকারী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নিম্ন পর্যায়ের যথাযথ হিসাব রাখার ব্যবস্থাটি অত্য্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দুর্ভাগ্যবশত দেখা যাচ্ছে যে এজন্য প্রস্তুতি এখন পর্যন্ত যথাযথ নয়। এ পরিপ্রেক্ষিতে সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে ২০১২ সালে প্রণীত মূল্য সংযোজন কর আইন ২০১৬১৭ অর্থবছরেও পুরাপুরি কার্যকর হবে না। এটি জুলাই ২০১৭ সাল থেকে পুরোপুরি কার্যকর হবে। মুহিত বলেন আমাদের লক্ষ্য কিন্তু বদলে যায়নি। আমরা আইনটি পুরোপুরি কার্যকর করব একটি বছর পরে। নতুন অর্থবছরে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২ লাখ ৪২ হাজার ৭৫২ কোটি টাকা। যার মধ্যে মূসক থেকেই ৭২ হাজার ৭৬৪ কোটি টাকা আসবে বলে অর্থমন্ত্রী আশা করছেন। ভ্যাটের এই অংক বিদায়ী অর্থবছরের তুলনায় ৩৫ শতাংশ বেশি। বিদায়ী ২০১৫১৬ অর্থবছরের বাজেটের আকার ছিল ২ লাখ ৯৫ হাজার ১০০ কোটি টাকা। রাজস্ব আদায়ের এনবিআর লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ১ লাখ ৭৬ হাজার ৩৭০ কোটি টাকা যার মধ্যে মূসক থেকেই ৩৬ দশমিক ৫ শতাংশ পাওয়ার আশা ছিল মুহিতের। ১০ মাসের হিসাবে জুলাইএপ্রিল রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধি হলেও লক্ষ্যের তুলনায় অনেক পিছিয়ে থাকায় লক্ষ্যমাত্রা ২৬ হাজার ৩৭০ কোটি টাকা থেকে কমিয়ে ১ লাখ ৫০ হাজার কোটি টাকায় নামিয়ে আনা হয়। পাশাপাশি মোট বাজেটের আকার সংশোধন করে ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকায় নামিয়ে আনা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5120.csv b/Bangla_fin_news_articles/5120.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5b53dd56ff1e5c653285d508d05c7987fa204ce0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5120.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5120,চাল আমদানিতে ২৫ শতাংশ শুল্ক,2016-06-02,অনলাইন ডেস্ক,চাল আমদানির ওপর শুল্ক বাড়ানোর প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। চাল আমদানির ওপর বর্তমান ১০ শতাংশ শুল্কের স্থলে ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের প্রস্তাব করেন অর্থমন্ত্রী। জাতীয় সংসদে বৃহস্পতিবার বিকেলে ২০১৬১৭ অর্থবছরের বাজেটপ্রস্তাব পেশকালে বক্তৃতায় এ কথা জানান অর্থমন্ত্রী। প্রস্তাবিত বাজেটে দেশের খাদ্য উৎপাদনকে উৎসাহিত করতে কয়েকটি পণ্যের আমদানিতে শুল্ক বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। অর্থমন্ত্রী বলেন আমরা বর্তমানে খাদ্যশস্য উৎপাদনে একটি উদ্বৃত্ত দেশ। সেই বিবেচনায় চাল আমদানির ওপর বর্তমান ১০ শতাংশ শুল্কের স্থলে ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের প্রস্তাব করছি। এছাড়াও দেশীয় উৎপাদনের স্বার্থে রেপসিড কেক সয়াকেকের আমদানি শুল্ক ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১০ শতাংশ দুগ্ধজাত পণ্য উৎপাদনের উপকরণ স্ট্যাবিলাইজার ফর মিল্কের সম্পূরক শুল্ক ২০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১০ শতাংশে ধার্য করার প্রস্তাব দেন প্রধানমন্ত্রী। এছাড়া দেশে পুষ্টির প্রধান উৎস হাঁসমুরগি খাতের ক্রমাগত ও টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে আমদানি করা খাদ্যসামগ্রীর ওপর কতিপয় নতুন পণ্যসহ বিদ্যমান শুল্ক ও কর রেয়াত আগামী অর্থবছরেও প্রদানের প্রস্তাব করেন অর্থমন্ত্রী। এ ছাড়া কৃষিপণ্যের উৎপাদন বাড়ানোর লক্ষ্যে দেশীয় যন্ত্রপাতির আধুনিকায়ন ও উৎপাদন বাড়ানোকে উৎসাহিত করার প্রস্তাব করা হয়েছে। মুহিত বলেন এখন কৃষি খাতে ব্যবহার্য অধিকাংশ যন্ত্রপাতি শুল্ক ও কর হতে অব্যাহতিপ্রাপ্ত অথবা রেয়াতি হারে আমদানি করা হয়। এসব যন্ত্রপাতি এখন দেশেও তৈরি হচ্ছে। সে কারণে কতিপয় শর্তসাপেক্ষে এসব যন্ত্রাংশের আমদানি শুল্ক হ্রাস করে ১ শতাংশে ধার্যের প্রস্তাব করছি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5121.csv b/Bangla_fin_news_articles/5121.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1ad660c8de7bc009a9187df6183a3c3976b38e77 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5121.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5121,আরো বাড়ছে মোবাইল ব্যবহারের খরচ,2016-06-02,অনলাইন ডেস্ক,মোবাইল ফোনে সিম ব্যবহার করে কথা বলাসহ অন্যান্য সেবার ওপর সম্পূরক শুল্ক ৩ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৫ শতাংশ করা হয়েছে। এর ফলে সিম ভিত্তিক সব ধরনের সেবার ওপর গ্রাহকের খরচ আরো বাড়বে। বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ২০১৬১৭ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপনায় অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত এ সম্পূরক শুল্ক বৃদ্ধির প্রস্তাব করেন। অর্থমন্ত্রীর প্রস্তাবনায় বলা হয়েছে গত অর্থবছরের বাজেটে আমরা মোবাইলের সিম কর ব্যাপক হারে কমিয়েছি। এ কারণে সিম বা রিম কার্ডের মাধ্যমে প্রদত্ত সেবার ওপর বিদ্যমান ৩ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক বৃদ্ধি করে ৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করছি। এ সিদ্ধান্তের ফলে বর্তমান মোবাইল সিম সেবার ওপর ১৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর মূসক ১ শতাংশ সারচার্জের সঙ্গে নতুন ৫ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক যোগ হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5122.csv b/Bangla_fin_news_articles/5122.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c477049aca5368b794bb571ecd9677aab67cd03c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5122.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5122,মূল্যস্ফীতি ৫৮ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্য,2016-06-02,অনলাইন ডেস্ক,গড় মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৮ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্য ঠিক করে বর্তমান সরকারের তৃতীয় বাজেট ঘোষণা করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ২০১৬১৭ অর্থবছরের জন্য প্রায় সাড়ে ৩ লাখ কোটি টাকার এই বাজেট প্রস্তাব করেন তিনি। বিদায়ী ২০১৫১৬ অর্থবছরে অর্থনীতির অন্যতম প্রধান এই সূচক ৬ দশমিক ২ শতাংশে নামিয়ে আনার ঘোষণা দিয়েছিলেন মুহিত। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর বিবিএস সর্বশেষ তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায় এপ্রিল শেষে এই হার দাঁড়িয়েছে তারও কম ৬ দশমিক ০৪ শতাংশ। আর মাসওয়ারি অর্থাৎ পয়েন্টটুপয়েন্ট ভিত্তিতে এপ্রিল মাসে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৫ দশমিক ৬১ শতাংশ। নতুন বাজেটে এই মূল্যস্ফীতি ৬ শতাংশেরও নিচে ৫ দশমিক ৮ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্য ধরেছেন অর্থমন্ত্রী। আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দাম কম থাকায় বাজেটে মূল্যস্ফীতি নিয়ে অনেকটাই স্বস্তিতে আছেন বলে জানিয়েছিলেন অর্থমন্ত্রী। বাজেট বক্তৃতায় তিনি মুহিত বলেন আগামী বছরে আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলসহ পণ্যমূল্য কমার সম্ভাবনা রয়েছে। ইতোমধ্যে অভ্যন্তরীণ বাজারে জ্বালানি তেলের মূল্য কিছুটা কমানো হয়েছে যা খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি হ্রাসে ভূমিকা রাখবে। জ্বালানি তেলের মূল্যে নিম্নমুখী সমন্বয়ের কাজটি অব্যাহত রয়েছে। অন্যদিকে কৃষিতে ধারাবাহিক প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা ও অভ্যন্তরীণ সরবরাহ পরিস্থিতির ধারাবাহিক উন্নয়ন খাদ্য মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে রাখবে। পাশাপাশি সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে রাজস্ব ও মুদ্রানীতির সমন্বয় সাধন করে ৫ দশমিক ৮ শতাংশ মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছেন বলে জানান মুহিত। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5123.csv b/Bangla_fin_news_articles/5123.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d5f3bd3ac5e68a230a2bcbe59ee84705f425ec1a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5123.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5123,দাম বাড়ছে সিগারেটবিড়ির,2016-06-02,অনলাইন ডেস্ক,নতুন বাজেটে বিড়ি ও সিগারেটের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। নতুন বাজেটে অর্থমন্ত্রী ১০টি সিগারেটের প্যাকেটের সর্বনিম্ন দাম ১৮ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২৩ টাকা নির্ধারণের প্রস্তাব করেছেন। তিনি বলেছেন দীর্ঘদিন ধরে সিগারেটের মূল্যসীমা নির্ধারণ করে দেওয়ার একটি রেওয়াজ প্রচলিত ছিল। এটি বাজার অর্থনীতিতে মোটেও কাম্য নয়। এখন শুধু সিগারেটের সর্বনিম্ন মূল্যই নির্ধারণ করা হবে। এবার সর্বোচ্চ দাম ঠিক করে দেওয়া হবে না। সেটি ঠিক করবে সিগারেট কোম্পানি কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী বলেন এর সঙ্গে অন্য প্রস্তাব হলো সম্পূরক শুল্কহার ৪৮ থেকে বৃদ্ধি করে ৫০ শতাংশ নির্ধারণ করা এবং এর ঊর্ধ্বে যে দুটি স্তরে সম্পূরক শুল্ক বিদ্যমান আছে তাকে যথাক্রমে ৬১ ও ৬৩ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৬২ ও ৬৪ শতাংশ নির্ধারণ করার প্রস্তাব করছি। শুধু সিগারেট নয় তামাকজাত পণ্য হিসেবে বাড়ছে বিড়ির দামও। আগে যেখানে ফিল্টারবিহীন ২৫ শলাকার এক প্যাকেট বিড়ির দাম ছিল সাত টাকা ছয় পয়সা সেখানে তা বাড়িয়ে ১০ টাকা ৫০ পয়সা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এ ছাড়া ফিল্টারযুক্ত ২০ শলাকার প্রতি প্যাকেটের দাম ছিল সাত টাকা ৯৮ পয়সা। নতুন বাজেটে তা ১২ টাকার বেশি পড়বে। মন্ত্রী বলেন বিড়ির ভয়াবহতা সিগারেটের চেয়েও বেশি। একসময় দেশের দরিদ্র জনগণের বিনোদনের একমাত্র অবলম্বন ছিল বিড়ি। কিন্তু বর্তমান সরকারের অর্জিত ব্যাপক অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির ফলে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলেও বিনোদনের অনেক উপাদান পৌঁছে গেছে। এ ছাড়া বিড়ি উপখাতটি অনেক সংকুচিত হয়ে গেছে। এ খাতে নিয়োজিত শ্রমিকের সংখ্যাও বর্তমানে নগণ্য। দুই ধরনের বিড়ির ক্ষেত্রে বিদ্যমান সম্পূরক শুল্ক হার যথাক্রমে ২৫ ও ৩০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৩০ ও ৩৫ শতাংশে বৃদ্ধি করা হবে। এতে ফিল্টারবিহীন ২৫ শলাকার প্যাকেটের দাম হবে সাড়ে ১০ টাকা আর ২০ শলাকার প্রতি প্যাকেটের দাম হবে ১২ টাকার একটু ওপরে। গত বছরের বাজেটেও এক দফা সিগারেটের দাম বাড়ানো হয়। সর্বনিম্ন ১০ শলাকার এক প্যাকেট সিগারেটের দাম ১৫ থেকে ১৬ টাকা ৫০ পয়সা থেকে বাড়িয়ে করা হয় ১৮ টাকা। বিড়ির দামও বেড়েছিল প্যাকেটপ্রতি এক টাকার কিছু বেশি। এর পাশাপাশি ২০১৬১৭ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে সিগারেটের মতো বিড়ি জর্দা গুলসহ সব ধরনের তামাকজাত পণ্য উৎপাদন ব্যবসা থেকে অর্জিত করযোগ্য আয়ের ওপর ৪৫ শতাংশ হারে কর আরোপের প্রস্তাব করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5124.csv b/Bangla_fin_news_articles/5124.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9c5974321b4917d0b35cbc7d5277d36829b1912f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5124.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5124,৩ লাখ ৪০ হাজার ৬০৫ কোটি টাকার বাজেট উপস্থাপন,2016-06-02,অনলাইন ডেস্ক,২৯ ব্যয় বাড়িয়ে আসন্ন নতুন অর্থবছরে ৩ লাখ ৪০ হাজার ৬০৫ কোটি টাকার প্রস্তাবিত বাজেট জাতীয় সংসদে উপস্থাপন করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। প্রস্তাবিত বাজেটের এই ব্যয় বিদায়ী ২০১৫১৬ অর্থবছরের মূল বাজেটের চেয়ে সাড়ে ১৫ শতাংশ এবং সংশোধিত বাজেটের চেয়ে ২৯ শতাংশ বেশি। বৃহস্পতিবার বিকালে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে জাতীয় সংসদে এই বাজেট প্রস্তাব উপস্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী মুহিত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের এ মেয়াদের তৃতীয় এই বাজেট উপস্থাপনা শুরু হয় দেশের অর্থনীতিতে গত সাত বছরের সাফল্যের একটি মাল্টিমিডিয়া প্রদর্শনীর মধ্য দিয়ে। এবার মূল বাজেটের যে আকার মুহিত ধরেছেন তা বাংলাদেশের মোট জিডিপির ১৯ লাখ ৬১ হাজার ১৭ কোটি টাকা ১৭ দশমিক ৩৭ শতাংশ। অর্থাত্ টাকার অংকে বাজেটের আকার বাড়লেও জিডিপির অনুপাতে গতবারের প্রায় সমান তালেই অগ্রসর হওয়ার পরিকল্পনা করেছেন তিনি। গতবছর প্রস্তাবিত বাজেট ছিল জিডিপিরি ১৭ দশমিক ২ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5125.csv b/Bangla_fin_news_articles/5125.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..92f3f880a77b17a33aef2fceaf7d530ee20c185d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5125.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5125,বাজেট নিয়ে অর্থমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন শুক্রবার,2016-06-02,অনলাইন ডেস্ক,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত শুক্রবার বাজেট পরবর্তী এক সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখবেন বলে জানিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আগামীকাল বিকাল চাটায় এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। এতে অর্থমন্ত্রী প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেট সম্পর্কে সাংবাদিকদের উদ্দেশে বক্তব্য রাখবেন এবং তাদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেবেন। অন্যদিকে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ সিপিডি শুক্রবার সকাল ১১টায় রাজধানীর লেকশোর হোটেলে বাজেট বিষয়ে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেছে।বাসস। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5126.csv b/Bangla_fin_news_articles/5126.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7b12e4d57f9a2e8674e1ad73ac2bc3e7dff439fb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5126.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5126,আজ জাতীয় বাজেট পেশ,2016-06-02,আলাউদ্দিন চৌধুরী ও রিয়াদ হোসেন,কৃষিপণ্যের মূল্যস্তর ঠিক রাখতে প্রয়োজনীয় ভর্তুকি অব্যাহত থাকছে নতুন বছরের বাজেটে। দেশীয় কৃষি যন্ত্রাংশ উত্পাদকদের সুবিধা দিতে আমদানিতে শুল্কহার আরোপ করা হচ্ছে। পাশাপাশি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য চালের আমদানি শুল্কহারও বাড়ানো হতে পারে। একইভাবে অন্যান্য খাতেও কিছু সুবিধা দিয়ে কোনো কোনো খাতে আবার ভ্যাটের চাপ বাড়িয়ে আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে দশমবারের মতো বাজেট পেশ করতে যাচ্ছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। ২০১৬১৭ অর্থবছরের এই বাজেটটি মহাজোট সরকারের দ্বিতীয় মেয়াদের তৃতীয় বাজেট। এই বাজেটে পদ্মা সেতুসহ বড় প্রকল্পের দিকে গুরুত্ব থাকছে। দেশীয় কোনো কোনো শিল্পে প্রণোদনার কথা বলা হলেও তৈরি পোশাক শিল্পে উেস করহার বাড়ানো হচ্ছে। বিশাল ব্যয়ের চাপ সামলাতে রাজস্ব আদায় বৃদ্ধির নানান পদক্ষেপ গ্রহণ করায় বেড়েছে বাজেটের আকারও যা বরাবরের মতো এবারেও বেড়ে ৩ লাখ ৪০ হাজার কোটি টাকার মতো হচ্ছে। বাস্তবায়নের ঝুঁকি এবারেও থাকছে। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি এডিপি বাস্তবায়নে ধীর গতি আর রাজস্ব আদায় লক্ষ্যের চেয়ে কম হওয়া প্রতিবছরের চিত্র হয়ে দাঁড়িয়েছে। যদিও অর্থমন্ত্রী মনে করেন অর্থনীতির আকার বেড়েছে ফলে বাজেটের আকারও বাড়াতে হবে। এবারের ৩ লাখ ৪০ হাজার কোটি টাকার বাজেটকে উচ্চাভিলাষী অভিধা দিয়ে অর্থমন্ত্রী আগামী তিন বছর নাগাদ এই আকার ৫ লাখ কোটিতে নিয়ে যেতে চান। এ জন্য অভ্যন্তরীণ অর্থায়নেই সরকারকে মনযোগ দিতে হবে বেশি। যদিও সহজ আদায়ের উপায় হিসেবে ভ্যাট খাত থেকেই আদায় করবে বেশি। অবশ্য বহুল আলোচিত নতুন ভ্যাট আইন কার্যকর পিছিয়ে দেওয়া হচ্ছে। তবে বিদ্যমান ভ্যাটের হার ও আওতা বাড়ানো হচ্ছে। অন্যদিকে আয়কর ও শুল্ক কাঠামোতেও বেশকিছু পরিবর্তন আসছে। ফলে উদ্যোক্তাদের উপর নতুন চাপ সৃষ্টি হতে পারে। ভ্যাট ও আয়করে ভর করে সরকার এযাবত্কালের সর্বোচ্চ হারে রাজস্ব আদায় করতে চায়। মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে দেশীয় অর্থায়নে বড় বড় প্রকল্প বাস্তবায়ন করা। বিশ্লেষকরা বলছেন আয় ও ব্যয়ের এ বিশাল বাজেট বাস্তবায়নই মূল চ্যালেঞ্জ। পদ্মা সেতুর বরাদ্দ নতুন বাজেটে পদ্মা সেতুসহ অবকাঠামো খাতের বড় দশ প্রকল্প বাস্তবায়নে দিক নির্দেশনা থাকছে। শিরোনাম দেওয়া হয়েছে কাঠামো রূপান্তরে বৃহত্ প্রকল্পঃ প্রবৃদ্ধি সঞ্চারে নতুন মাত্রা। উচ্চ প্রবৃদ্ধির জন্য হাতে নেওয়া সরকারের মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নেই বাজেটের বড় অংশ চলে যাবে এবার। কৃষি খাত এবারের বাজেটেও সরকার কৃষিখাতে ভর্তুকি অব্যাহত রাখছে। টাকার হিসেবে বাড়ছে কৃষি খাতে ভর্তুকির পরিমাণ। ইতোমধ্যে ভর্তুকির পরিমাণ বাড়াবেন বলেও বিভিন্ন সময়ে উল্লেখ করেছেন অর্থমন্ত্রী। অর্থমন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে কৃষি খাতে ৯ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি রাখা হচ্ছে। ভ্যাটের আওতা ও চাপ বাড়ছে বহুল আলোচিত ভ্যাট আইনটি জুলাই থেকে কার্যকর হচ্ছে না। বহাল থাকছে ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীদের জন্য প্যাকেজ ভ্যাটও। তবে বাজেট সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে নতুন আইনটি কার্যকরে কিছুটা সময় নেওয়া হলেও আইনটি পরবর্তীতে বাস্তবায়নের জন্য কিছু প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রমের ঘোষণা থাকবে অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতায়। অন্যদিকে ভ্যাটের হার ও আওতা কিছু ক্ষেত্রে বাড়ানো হবে। নতুন আইনে ঢালাওভাবে সব ধরনের পণ্য সেবাসহ অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের উপর ১৫ শতাংশ হারে ভ্যাট আরোপ করা হয়েছে। গার্মেন্টসসহ রপ্তানি কর বাড়ছে তৈরি পোশাক খাতসহ সব ধরনের রপ্তানি খাতের উপর করের চাপ বাড়তে যাচ্ছে। বর্তমানে সব ধরনের রপ্তানির উপর শূন্য দশমিক ৬০ ০.৬০ শতাংশ হারে উেস কর রয়েছে। এটি বেড়ে ১ শতাংশ হতে যাচ্ছে। এ খাতের উদ্যোক্তারা বলছেন এ খাতের উপর কর বাড়ানো হলে বিশ্বব্যাপী প্রতিযোগিতা সক্ষমতা কমে যাবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5127.csv b/Bangla_fin_news_articles/5127.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0efeb15c0aad927c0ad3fc5ac4e3867075dcefbb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5127.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5127,ভিশন বৈশাখী প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ,2016-06-01,অনলাইন ডেস্ক,বৈশাখ উদযাপনের ছবি প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার প্রদান করেছে ভিশন ইলেকট্রনিক্স। গত এপ্রিল মাসে নিজস্ব ফেসবুক পেজে ফ্যানদের জন্য প্রতিযোগিতাটি আয়োজন করে প্রতিষ্ঠানটি। বুধবার রাজধানীর প্রাণআরএফএল কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে প্রতিযোগিতার বিজয়ীদেরকে পুরস্কার প্রদান করেন ভিশন এর বিক্রয় ও বিপণন মহাব্যবস্থাপক মাহবুবুল ওয়াহিদ। প্রতিযোগীরা তাদের বর্ণিল বৈশাখ উৎযাপনের ছবি ভিশন ইলেকট্রনিক্স এর ফেসবুক পেজে শেয়ার করে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। ১৫ হাজার প্রতিযোগীর মধ্য থেকে ১০ জনকে বিজয়ী নির্বাচিত করা হয়। প্রথম দ্বিতীয় ও তৃতীয় পুরস্কার হিসেবে যথাক্রমে ভিশন ব্র্যান্ডের ৩২ইঞ্চি এলইডি টেলিভিশন রাইস কুকার ও স্টিম আয়রন দেয়া হয়েছে। অনুষ্ঠানে ভিশন ইলেকট্রনিক্স এর ব্র্যান্ড ম্যানেজার রাকিব আহমেদ ও মোহিত চক্রবর্তী প্রাণআরএফএল গ্রুপের হেড অফ ডিজিটাল মিডিয়া আজিম হোসেন ও বাজুকা ডিজিটালের সিইও সাব্বির আহমেদ এসময় উপস্থিত ছিলেন। মাহবুবুল ওয়াহিদ বলেন এ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে জনসাধরণের কাছ থেকে আমরা ব্যাপক সাড়া পেয়েছি। ভবিষ্যতে এ ধরনের আরও অনুষ্ঠান করার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তিনি। ভিশন ইলেকট্রনিক্স ভোক্তাদের জন্যে টিভি ফ্রিজ এসি ওয়াশিং মেশিন ব্লেন্ডার কুকার ফ্যান আয়রনসহ যাবতীয় হোম অ্যাপ্লায়েন্স পণ্যসামগ্রী নিয়ে এসেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5128.csv b/Bangla_fin_news_articles/5128.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0139c9607c43b0a2062b254b28a336ff79da50e6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5128.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5128,বাজেট অধিবেশন শুরু,2016-06-01,অনলাইন ডেস্ক,শুরু হল দশম জাতীয় সংসদের একাদশ অধিবেশন। এই অধিবেশনেই ২০১৬১৭ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপন করবেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। বুধবার বিকাল পাঁচটা এক মিনিটে ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়ার সভাপতিত্বে অধিবেশন শুরু হয়। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী অসুস্থ থাকায় অধিবেশনে অনুপস্থিত রয়েছেন। অধিবেশন শুরুর আগে কার্য উপদেষ্টা কমিটির বৈঠকে এই অধিবেশন আগামী ২৮ জুলাই পর্যন্ত চালানোর সিদ্ধান্ত হয়। বৈঠকে সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। অধিবেশনের শুরুতে ডেপুটি স্পিকার সবাইকে স্বাগত জানিয়ে বাজেটের উপর সংসদ সদস্যদের অর্থবহ আলোচনা করার আহ্বান করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5129.csv b/Bangla_fin_news_articles/5129.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0499422d700e15659a61431a13af626dbec82037 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5129.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5129,রমজানে পুঁজিবাজারের লেনদেন শুরু সাড়ে ১০টায়,2016-06-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে পুঁজিবাজারের লেনদেনসূচী পরিবর্তন করা হয়েছে। বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই জানিয়েছে রমজান মাসে ডিএসইর অফিস সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বিকাল চারটা পর্যন্ত খোলা থাকবে। আর লেনদেন সকাল সাড়ে ১০টায় শুরু হয়ে দুপুর দুইটা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে চলবে। রমজান মাস এবং ঈদউলফিতরের ছুটির পর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের অফিস ও লেনদেন আগের সময়সূচী অনুযায়ী হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5130.csv b/Bangla_fin_news_articles/5130.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..aa914b85697c0969443599faace29cd659cbd14a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5130.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5130,পিপলস্ ইন্স্যুরেন্সের ১০ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা,2016-06-01,অনলাইন ডেস্ক,পিপলস্ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডএর ৩১তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্প্রতি ঢাকা লেডিস ক্লাব ৩৬ ইস্কাটন গার্ডেন রোডে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। কোম্পানির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী হোসেন উক্ত সভায় সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন হাসান আহমেদ সাইফুল আরেফিন খালেদ জাফর আহমেদ পাটোয়ারী কবির আহমেদ মোহাম্মদ আনোয়ারুল হক মো. মাহফুজুর রহমান ভূঁইয়া মোহাম্মদ আবু কাওছার জামাল উদ্দিন ভূঁইয়া এবং মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা এমএইচ খালেদ। সভায় ২০১৫ সালের জন্য ১০ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণাসহ আলোচ্যসূচির সকল কার্যাবলী সূচারুরূপে সম্পাদিত হয়। সভায় বেশ কিছু সংখ্যক শেয়ারহোল্ডার যোগদান করেন। বিগত বছরে কর্তৃপক্ষ কোম্পানির কার্যক্রম পরিচালনা করায় শেয়ারহোল্ডারগণ সন্তোষ প্রকাশ করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5131.csv b/Bangla_fin_news_articles/5131.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0ab04b036303e699bf7bbcc8d5707bf4bf38c78d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5131.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5131,ঋণের শর্তে অপচয় হতে যাচ্ছে ৪৪ কোটি টাকা,2016-05-31,মেহেদী হাসান,ঋণের টাকা নেওয়ার ক্ষেত্রে প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষভাবে বিশ্বব্যাংকের শর্ত আরোপ ওপেন সিক্রেট। আর এ শর্ত পূরণের মাধ্যমে বিশ্বব্যাংককে সন্তুষ্ট করতে গিয়ে এবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সেকেন্ডারি এডুকেশন কোয়ালিটি এ্যান্ড এ্যাকসেস এনহ্যান্সমেন্ট প্রজেক্টের সেকায়েপ ৪৪ কোটি টাকা অপচয় হতে চলছে। প্রকল্পের পরিচালকসহ কয়েক কর্মকর্তার হস্তক্ষেপে সরকারি ক্রয়নীতি লঙ্ঘন এবং আনুষ্ঠানিকতা শেষ না করে টেন্ডার ছাড়াই শিক্ষক প্রশিক্ষণসহ কমিউনিটি মবিলাইজেশনের কাজ দেয়া হচ্ছে বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের মতো সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অদক্ষ প্রতিষ্ঠানকে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা ইত্তেফাককে জানান প্রকল্পটি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতে তোলার জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। অভিযোগ অস্বীকার করে প্রকল্প পরিচালক ড. মাহমুদুল হক বলেন টেন্ডার না হলেও সরকারি কোনো নিয়ম লঙ্ঘন হয়নি। বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে এ প্রকল্প বাস্তবায়ন হবে। আর বিশ্বব্যাংকই চেয়েছে এই কাজটা বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র করুক। তারা করলে কাজ ভালো হবে বলে বিশ্বব্যাংক চিঠি দিয়ে জানিয়েছে বলেও দাবি করেন তিনি। প্রকল্পের এ সংক্রান্ত বিষয়টি একনেকর সভায়ও অনুমোদন দেয়া হয়েছে। অথচ কোনো প্রকল্প একনেক সভায় উপস্থাপনের আগে প্রিএকনেক বা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হয়। এ ছাড়া দরপত্র ছাড়া বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রকে শিক্ষক প্রশিক্ষণের দায়িত্ব দেয়া যায় কি না সে ব্যাপারে সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য বিষয়টি সরকারের ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভায় উপস্থাপনের জন্য সিদ্ধান্ত নিয়েছিল মন্ত্রণালয়। এসব পদক্ষেপ উপেক্ষা করেই ১০ মে প্রকল্পটি একনেক সভায় উপস্থাপন করা হলে তা অনুমোদন দেওয়া হয়। প্রকল্প কর্মকর্তা মাউশি ও পরিকল্পনা কমিশনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা দরপত্র ছাড়া বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রকে কাজ দেয়ার বিরোধিতা করেছিলেন। শিক্ষার্থীদের মধ্যে বইপড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের মাধ্যমে প্রায় ৮৭ কোটি টাকা ব্যয়ে বর্তমানে একটি কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে প্রকল্প কর্তৃপক্ষ। অন্যদিকে গণিত ইংরেজি এবং বিজ্ঞান বিষয়ে নিয়োগ পাওয়া শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষতা বৃদ্ধি এবং শিক্ষা কার্যক্রমে নিয়োগের জন্য প্রকল্প কর্তৃপক্ষের আহ্বান করা আন্তর্জাতিক দরপত্রের মাধ্যমে তিনটি প্রতিষ্ঠানকে নির্বাচিত করা হয়। এর মধ্যে ইংরেজির জন্য বৃটিশ কাউন্সিল গণিতের জন্য ফিলিপিন্সের মেডিকোর ক্যারিয়ার সিস্টেমস ইনকর্পোরেট এমসিএস এবং বিজ্ঞানের জন্য বাংলাদেশের এনভায়রনমেন্ট এগ্রিকালচার এ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট সার্ভিসেসকে ইএডিএস বাছাই করা হয়। আন্তর্জাতিক দরপত্রের মাধ্যমে প্রতিটি গ্রুপে ছয়টি করে প্রতিষ্ঠানের মধ্য থেকে এই তিনটিকে নির্বাচন করে তালিকা বিশ্বব্যাংকের অনুমোদনের জন্য পাঠানো হয়। নতুন প্রকল্প পরিচালক দায়িত্ব নিয়েই প্রকল্পের কার্যক্রম তদারকির জন্য ওলিউল ইসলাম নামে একজনকে কোয়ালিটি এস্যুরেন্স কনসালট্যান্ট পদে উচ্চ বেতনে নিয়োগ এবং বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের পরামর্শক পদে লিয়েনে কর্মরত উপসচিব শরীফ মাসুদের পরামর্শে এ তিন প্রতিষ্ঠানের পরিবর্তে বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রকে কার্যক্রমের দায়িত্ব দেওয়ার কাজ শুরু করেন। ওই দুই কর্মকর্তার পরামর্শে এবং প্রকল্পের সংশ্লিষ্ট দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তাদের অদক্ষতার সুযোগ নিয়ে প্রকল্প পরিচালক স্টিয়ারিং কমিটিকে ভুল বুঝিয়ে বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রকে একক প্রতিষ্ঠান হিসেবে অতিরিক্ত শ্রেণি শিক্ষক প্রশিক্ষণ ও মনিটরিং কার্যক্রমে দায়িত্ব দেওয়ার প্রস্তাব অনুমোদন করিয়ে নেন। তবে দরপত্র ছাড়া এ প্রক্রিয়ায় সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকার বেশি অঙ্কের কার্যাদেশ দেওয়ার সুযোগ না থাকায় সিদ্ধান্তটি সংশোধন করার উদ্যোগ নেয় প্রকল্প কর্তৃপক্ষ। শিক্ষা সচিব মো. সোহরাব হোসেইন বলেন এখানে কোনো নিয়ম লঙ্ঘন হয়নি। বৈঠকে প্রকল্পের পক্ষ থেকেই বলা হয় যে কাজটা যাতে বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রকে দেওয়া হয় সে কথা বিশ্বব্যাংক তাদের বলেছে। তারপরও বিশ্বব্যাংকের মৌখিক কথায় আমরা রাজি হইনি। আমরা বলেছি বিশ্বব্যাংকে লিখিত দিতে হবে। প্রকল্পটি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতে উঠবে। তবে সঠিক নিয়মে হয়েছে বলে তিনি দাবি করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5132.csv b/Bangla_fin_news_articles/5132.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1c276b4115c0d25011f7db3bd23baefc68757b92 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5132.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5132,রিজার্ভ চুরির তদন্ত প্রতিবেদনে বাংলাদেশ ব্যাংকের ছয়জনের নাম,2016-05-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রিজার্ভ চুরির ঘটনায় সরকার গঠিত তদন্ত কমিটির পুর্নাঙ্গ প্রতিবেদনে উঠে এসেছে বাংলাদেশ ব্যাংকে জড়িতদের নাম। এর আগে প্রাথমিক তদন্তে বাংলাদেশ ব্যাংকের কেউ জড়িত নয় এমনটি বললেও সোমবার দেয়া চুড়ান্ত প্রতিবেদনে এ অবস্থান থেকে সরে এসেছে ফরাসউদ্দিনের নেতৃত্বে গঠিত তদন্তকারী কমিটি। বাংলাদেশ ব্যাংকের যারা জড়িত তদন্ত প্রতিবেদন ও বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে রিজার্ভ চুরির বিষয়ে ড. ফরাস উদ্দিনের নেতৃত্বে গঠিত তদন্তকারী দলের দেয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদনে বাংলাদেশ ব্যাংকের ছয়জনের নাম এসেছে। এরা হলেন অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড বাজেটিং বিভাগের যুগ্ম পরিচালক জুবায়ের বিন হুদা উপপরিচালক মিজানুর রহমান ভূঁইয়া জিএম আব্দুল্লাহ ছালেহীন শেখ রিয়াজউদ্দিন ও রফিক আহমেদ মজুমদার গভর্নর সচিবালয় বিভাগে কর্মরত মইনুল ইসলাম। এদের দায়িত্বজ্ঞানহীনতা এবং অবহেলার কারণে সার্ভার হ্যাকিংয়ের ঘটনা ঘটেছে কিম্বা তারা হ্যাকারদের সহায়তা করেছেন এমনটাই ধারণা করা হচ্ছে। গভর্নর সচিবালয় বিভাগে কর্মরত মইনুল ইসলাম এবং অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড বাজেটিং বিভাগের শেখ রিয়াজউদ্দিন তাদের ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড কমপ্রোমাইজড হয়েছে কিম্বা ব্যবহার হয়েছে। প্রতিবেদনে আরো বলা হয় জুবায়ের বিন হুদা ও জি এম আব্দুল্লাহ ছালেহীনের ইউজার আইডির পাওয়ার্ড চুরি করে তা ব্যবহার করেছে হ্যাকাররা। এমন কি এরাই আগে জানতে পারে তাদের পাওয়ার্ড চুরি হয়েছে। কিন্তু তারা সেটা আমলে নেয়নি। এতে তারা দায়িত্ব পালনে চরম অবহেলা করেছেন। কান্ডাজ্ঞানহীনের মত কাজ করেছেন বলে উল্লেখ করেছে তদন্তকারী দল। অর্থমন্ত্রণালয়ে চুড়ান্ত তদন্ত প্রতিবেদন অর্থমন্ত্রীর হাতে তুলে দেন ড. ফরাসউদ্দিন। এর পর সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন আগে মনে হয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংকের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। এখন পরিবর্তন হয়েছে। কিন্তু কি ধরনের পরিবর্তন তা প্রতিবেদনের মধ্যে আছে। তিনি আরো বলেন সুইফটেরও দায় দায়িত্ব আছে সম্পূর্ণ দায় বা মূল দায় তাদের কি না সেই বিশ্লেষণও প্রতিবেদনে আছে। সুফইট কখনো দায় এড়াতে পারে না। তবে সুইফটের সাহায্য নিয়েই আমদের ভবিষ্যতের প্রবলেমটা সলভ করতে হবে। চুরি যাওয়া টাকার মধ্যে কতোটা আদায় করা সম্ভব তার একটা চিত্রও প্রতিবেদনে দেয়া হয়েছে বলে জানান তিনি। যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভে রক্ষিত বাংলাদেশ ব্যাংকের আট কোটি ১০ লাখ ডলার গত ফেব্রুয়ারির প্রথম দিকে ফিলিপিন্স ও শ্রীলংকা দুটি ব্যাংকে সরানো হয়েছিল ভুয়া বার্তা পাঠানোর মাধ্যমে। একইভাবে শ্রীলংকায় ২ লাখ ডলার সরানো হলেও শেষ মুহূর্তে তা আটকানো হয়। এর পর গত ১৫ মার্চ ৩ সদস্যের এ তদন্ত কমিটি গঠন করে সরকার। এ কমিটির অপর দুই সদস্য হলেন বুয়েটের কম্পিউটার সাইন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ কায়কোবাদ এবং ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের উপসচিব গকুল চাঁদ দাস। কমিটিকে ৩০ দিনের মধ্যে অন্তর্বতীকালীন রিপোর্ট ও ৭৫ দিনের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট জমা দিতে বলা হয়েছিল। সে অনুযায়ী গত ২০ এপ্রিল অর্থমন্ত্রীর কাছে অন্তর্বতীকালীন প্রতিবেদন জমা দেয় কমিটি। এরপর ৭৫তম দিনে গতকাল সোমবার পূর্নাঙ্গ প্রতিবেদন দেয়া হলো। এ বিষয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত সাংবাদিকদের বলেন বিষয়টি নিয়ে সাংবাদিকরা খুব বেশি হৈচৈ করেছে। অবশ্য এমন ঘটনা নিয়ে শুধু আমাদের দেশের নয় সারা বিশ্বের সাংবাদিকরাই এমন করেন। তদন্ত প্রতিবেদন সম্পর্কে এখন কিছু বলব না। এটা প্রকাশ করা হবে। আমি এটা পড়ে নেই। ১৫ থেকে ২০ দিন পরেই প্রকাশ করা হবে। এটার মধ্যে যা কিছু আছে তাই প্রকাশ করা হবে। তদন্ত প্রতিবেদনে শাস্তির সুপারিশ যদি থাকে তাহলে তা বাস্তবায়ন করা হবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন যা কিছু থাকবে তাই প্রকাশ করা হবে। তিনি আরো বলেন এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন। কেননা এটার প্রধান উদ্দেশ্যে হচ্ছে অভ্যন্তরীণ সংস্কার। আমাদের অনেক দোষ আছে সেগুলো দেখানোই আসল উদ্দ্যেশ্য। তিনি আরো বলেন টাকা আদায়ের ব্যাপার তো অন্যখানে আছে। এজন্য ইনভেস্টিগেশন চলছে। টাকা আদায়ের ব্যাপার এটা না। এটা হচ্ছে টাকাটা কেন চলে গল এটা বের করার জন্যই। যাতে ভবিষ্যতে এ ধরণের ঘটনা না ঘটে। তবে এখন দেখা যাচ্ছে সারাবিশ্বেই এরকম কিছু কিছু ঘটনা ঘটছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5133.csv b/Bangla_fin_news_articles/5133.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..df3bf8aae52a5ff756cb40204ca400cc4e71f81b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5133.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5133,যথেষ্ট মজুত সত্ত্বেও দাম বাড়ছে চিনির,2016-05-30,মুন্না রায়হান,কাটছে না চিনির বাজারে অস্থিরতা। যথেষ্ট মজুত সত্ত্বেও দাম বাড়ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় এ পণ্যটির। সোমবার রাজধানীর খুচরাবাজারগুলোতে প্রতি কেজি চিনি বিক্রি হয় ৬০ থেকে ৬২ টাকায়। যা সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে ৪ থেকে ৫ টাকা বেশী। বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের বিপনন সংস্থা ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ টিসিবি গত রবিবার থেকে সারাদেশে ৪৮ টাকা কেজি দরে দেশি চিনি বিক্রি শুরু করেছে কিন্তু তারপরও বাজারে কোনো ইতিবাচক প্রভাব পড়ছে না। সরকারে এ সংস্থাটির হিসেবে গত এক মাসে চিনির দর বেড়েছে ১৭ দশমিক ৩১ শতাংশ। আর এক বছরে বেড়েছে ৪৮ দশমিক ৭৮ শতাংশ। পবিত্র রমজানকে সামনে রেখে হঠাত্ করে চিনির দামের এ লাগামহীন বৃদ্ধিতে শংকিত ভোক্তারা। কাওরানবাজারের চিনি ব্যবসায়ী কাশেম বলেন ঠিক কি কারণে চিনির দাম বাড়ছে তা বলতে পারছি না। তবে চিনির সরবরাহ কম। এ কারণে দাম বাড়তে পারে। মৌলভীবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক হাজী গোলাম মাওলা বলেন পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীদের নিত্যপণ্যের দাম বাড়ানোর জন্য সব সময় দায়ী করা হয়। কিন্তু এজন্য তারা দায়ী না। তিনি আমদানিকারক ও উত্পাদন পর্যায়ে পণ্যের দাম বেঁধে দিতে সরকারের প্রতি আহবান জানান। তাহলে কোন পর্যায়ে দাম বাড়ল তা সহজেই বোঝা যাবে। পাইকারি চিনি ব্যবসায়ী সমিতির সাবেক সভাপতি আনোয়ার হাবিব বলেন সিটি ও মেঘনা গ্রুপের চিনির মিল বন্ধ থাকায় সরবরাহে একটু বিঘ্ন ঘটেছে। তবে এটা সাময়িক। সংশ্লিষ্টরা জানান সিটি গ্রুপের চিনির মিলে গ্যাস সংযোগ লাইনের একটি যন্ত্র নষ্ট হওয়ায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। তবে দুএক দিনের মধ্যেই তা ঠিক হয়ে যাবে। তখন চিনির দর কমে আসবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5134.csv b/Bangla_fin_news_articles/5134.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8fa8b2a3a2af908362a6cfbe1c6dd38caa3d26a7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5134.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5134,‘বিনিয়োগ করলে থাইল্যান্ডের বিনিয়োগকারীই লাভবান হবেন’,2016-05-30,অনলাইন ডেস্ক,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন বাংলাদেশে বিনিয়োগ করলে থাইল্যান্ডের বিনিয়োগকারীরাই লাভবান হবেন। বিনিয়োগ করলে সরকার চাহিদা মোতাবেক সকল সুযোগসুবিধা নিশ্চিত করবে। সোমবার থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককের কুইন সিরিকিট ন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে বাংলাদেশ ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট এক্সপো২০১৬ শিরোনামে তিন দিনব্যাপী সিঙ্গেল কান্ট্রি ফেয়ারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। ঢাকায় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। থাইল্যান্ডের বাজারে বাংলাদেশি পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে ডিউটি ও কোটাফ্রি বাণিজ্য সুবিধার প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করে তোফায়েল আহমেদ বলেন থাইল্যান্ড এ মুহূর্তে বাংলাদেশের ছয় হাজার ৯৯৮টি পণ্যের ওপর এই সুবিধা প্রদান করছে। থাইল্যান্ডের বাণিজ্যমন্ত্রী মিজ এপিরাদি টানট্রাপন বলেন থাইল্যান্ড বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য বৃদ্ধি করতে আগ্রহী। বাংলাদেশ যাতে থাইল্যান্ডের বাজারে রপ্তানি বৃদ্ধি করতে পারে সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে। তিনি বলেন থাইল্যান্ডের বাজারে বাংলাদেশের তৈরী জুট ব্যাগের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ রফতানি বৃদ্ধি করতে পারে বলে উল্লেখ করেন তিনি।বাসস। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5135.csv b/Bangla_fin_news_articles/5135.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..01fedbfce46b4dc30658494a8b02a5bd28af6d9a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5135.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5135,বাংলাদেশে ২০ লাখ ডলার বিনিয়োগ করবে আবিষ্কার,2016-05-30,অনলাইন ডেস্ক,বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান আবিষ্কার যাত্রা শুরু করেছে বাংলাদেশে। বাংলাদেশে ক্লাউডওয়েল লি. এর সঙ্গে যৌথভাবে ২০ লাখ মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করবে প্রতিষ্ঠানটি। পেওয়েল নামে পরিচিত বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান ক্লাউডওয়েল টেলিকম অপারেটর ও মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিস প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানে এজেন্টভিত্তিক পেমেন্ট সেবা দিয়ে থাকে। আর দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়ায় বিনিয়োগে বিশেষভাবে নজর দিয়ে থাকে আবিষ্কার ফ্রন্টিয়ার ফান্ড এএফএফ। আবিষ্কার ফ্রন্টিয়ার ফান্ড শ্রীলঙ্কা ইন্দোনেশিয়া এবং বাংলাদেশের বাজারে বিনিয়োগ করে থাকে। এএফএফর পক্ষ থেকে এটি তৃতীয় বিনিয়োগ। এএফএফর সঙ্গে বিনিয়োগে ক্লাউডওয়েল এর প্রবৃদ্ধি ও দেশব্যাপী এর সেবার পরিসর বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করছে প্রতিষ্ঠানটি। ২০১২ সালের নভেম্বরে প্রতিষ্ঠিত পেওয়েল বিটুসি বিজনেস টু কাস্টমার প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ইউটিলিটি টেলিকম ফিনান্সিয়াল সার্ভিস ট্রান্সপোর্ট রিটেইল এবং ইকমার্স এর মতো পেমেন্ট সলিউশন দিয়ে থাকে। কোম্পানির তথ্যমতে দেশের ৩৪ জেলায় ৫ হাজারের বেশি রিটেইলার রয়েছে তাদের। আবিষ্কারের সঙ্গে অংশীদারিত্ব সম্পর্কে ক্লাউডওয়েল এর চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সিইও আনিসুল ইসলাম বলেন আবিষ্কারের সঙ্গে বিনিয়োগের ফলে পেওয়েল বাংলাদেশে তাদের বাজার আরো সম্প্রসারণ করবে। দুই বছরের মধ্যে ৩০ হাজার এজেন্টের একটি নেটওয়ার্ক তৈরির পরিকল্পনা রয়েছে তাদের। এ সম্পর্কে ক্লাউডওয়েল এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি ফাইজুল হামিদ বলেন সবার কাছে পেমেন্ট সেবাকে সহজতর করতে পেওয়েল একটি প্লাটফর্ম হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০১২ সালে নগদ লেনদেন ভিত্তিক বাজারে মোবাইল টপআপ বিল পেমেন্ট মানি ট্রান্সফারের মতো সেবা নিয়ে যাত্রা শুরু করে প্রতিষ্ঠানটি। তিনি বলেন এই মুহূর্তে আবিষ্কার ফ্রন্টিয়ার ফান্ডের সঙ্গে আমাদের অংশীদারিত্ব বাংলাদেশে রিটেইল ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্কের জন্য একটি বড় পদক্ষেপ। বাংলাদেশে বিনিয়োগ সম্পর্কে আবিষ্কারের অংশীদার সঞ্চয়ন চক্রবর্তী জানান একদল দক্ষ উদ্যোক্তা নিয়ে ডিজিটাল অর্থনীতির গতি বৃদ্ধি ও ক্রমবর্ধমান মোবাইল ফিনান্সিয়াল সেবার পরিধি বাড়াতে কাউডওয়েল কাজ করে থাকে। বাংলাদেশে আমরা প্রথমবারের মতো কাউডওয়েল এর সঙ্গে বিনিয়োগ করতে পেরে আনন্দিত। আশা করছি বাংলাদেশের এসএমই ইকোসিস্টেম তৈরিতে আমরা বড় ধরনের ভূমিকা রাখতে পারব। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5136.csv b/Bangla_fin_news_articles/5136.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0279e2daa9dd0124ab193097988154206a636adc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5136.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5136,সোনার দাম ভরিতে কমছে ১৫১৭ টাকা,2016-05-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কয়েকদফায় সোনার দাম বাড়ার পরে এবার কমছে অলংকার তৈরিতে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত এ ধাতুর দাম। মঙ্গলবার থেকে মানভেদে এক হাজার ৫০ টাকা থেকে এক হাজার ৫১৭ টাকা পর্যন্ত কমছে। বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি বাজুস এক বিজ্ঞপ্তিতে নতুন এ মূল্য সম্পর্কে জানিয়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে দেশের বাজারে সোনার দাম নির্ধারণ করা হয় বলে দাবি বাজুসের। বাজুস নির্ধারিত নতুন মূল্য তালিকায় দেখা গেছে সবচেয়ে ভাল মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের সোনা প্রতি ভরি ১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম বিক্রি হবে ৪৫ হাজার ৮৯৮ টাকা দরে। চলতি মাসে ৬ তারিখ থেকে সোমবার পর্যন্ত এ মানের সোনার ভরিপ্রতি বিক্রিমূল্য ৪৭ হাজার ৪১৫ টাকা রয়েছে। অর্থাৎ এ মানের সোনার দাম ভরিতে এক হাজার ৫১৭ টাকা কমছে। মঙ্গলবার থেকে পরবর্তী দাম নির্ধারণ হওয়ার আগ পর্যন্ত ২১ ক্যারেটের সোনা ভরিপ্রতি ৪৫ হাজার ৩১৫ টাকার বদলে ৪৩ হাজার ৮৫৭ টাকা দরে বিক্রি হবে। এ মানের সোনায় ভরিতে এক হাজার ৪৫৮ টাকা কমবে। আর ১৮ ক্যারেটের সোনায় ভরিতে এক হাজার ৫০ টাকা কমে ভরিপ্রতি বিক্রি হবে ৩৭ হাজার ৬১৬ টাকায়। এ মানের সোনার ভরিপ্রতি দাম রয়েছে ৩৮ হাজার ৬৬৬ টাকা। আর সনাতন পদ্ধতির সোনা ভরিপ্রতি ২৭ হাজার ৫৮৫ টাকার বদলে বিক্রি হবে ২৬ হাজার ১২৭ টাকায়। এ মানের সোনা ভরিতে এক হাজার ৪৫৮ টাকা কমবে। এদিকে সোনার পাশাপাশি মঙ্গলবার থেকে কমবে রুপার দামও। ২১ ক্যাডমিয়ামের প্রতি ভরি রুপার দাম এখন রয়েছে এক হাজার ১৬৬ টাকা। নতুন মূল্য অনুযায়ি তা বিক্রি হবে এক হাজার ১০৮ টাকায়। অর্থাৎ প্রতি ভরিতে রুপার দাম কমছে ৫৮ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5137.csv b/Bangla_fin_news_articles/5137.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7b38890dfdc4e64fcb95d25f70ff53ab7b435296 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5137.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5137,প্যাকেজ ভ্যাট বহালের দাবিতে রবিবার ১ ঘণ্টা দোকান বন্ধ,2016-05-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের স্বার্থে নতুন ভ্যাট আইনে প্যাকেজ ভ্যাট বহাল রাখার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি। একই সঙ্গে প্যাকেজ ভ্যাট বহালের দাবিতে সোমবার সারাদেশে দুপুর ১২ টা থেকে ১টা পর্যন্ত সব দোকানপাট বন্ধ রেখে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করার ঘোষণা দিয়েছে সংগঠনটি। রবিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে ডিআরইউ এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি করেন সংগঠনটির নেতারা। এ সময় প্যাকেজ ভ্যাট বহাল রাখার জন্য প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন তারা। সংবাদ সম্মেলনে দোকান মালিক সমিতি মহাসচিব মো. শাহ আলম খন্দকার বলেন ক্ষুদ্র দোকান মালিকদের জন্য খুবই কষ্টসাধ্য হবে হিসাব করে বা ইলেক্ট্রনিক ক্যাশ রেজিস্টার ইসিআর মাধ্যমে ক্রেতার কাছ হতে ভ্যাট আদায় করা। এতে রাজস্ব আদায়ে যেমন ব্যাঘাত হবে তেমনি ব্যবসায়ীরা হয়রানির শিকার হবেন। তাই দেশের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের স্বার্থে নতুন ভ্যাট আইনে প্যাকেজ ভ্যাট বহাল রাখার দাবি জানাচ্ছি। তিনি আরো বলেন ২০১৩ সালে প্যাকেজ ভ্যাট প্রথা বাতিল করার প্রস্তাব সংসদে উপস্থাপন করা হলে ব্যবসায়ীদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বাজেটের উপর সমাপনী বক্তৃতায় প্যাকেজ প্রথা বহাল রাখার নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু দুঃখের বিষয় নতুন ভ্যাট আইনে প্যাকেজ ভ্যাট প্রথা রাখা হয়নি। এসময় প্যাকেজ ভ্যাট বহাল রাখার জন্য প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামান করেন তিনি। দোকান মালিক সমিতি চেয়ারম্যান এস এ কাদের কিরণ বলেন আমাদের এখনো এমন কোনো অবকাঠামো গড়ে উঠেনি যে ইসিআর পদ্ধতির মাধ্যমে ভ্যাট দিব। মালিক নিজেই ব্যবসা চালায়। তাই ইসিআর পদ্ধতির ভ্যাট আদায়ের চিন্তা বাস্তবসম্মত না। যারা একদরে পণ্য বিক্রি করে তাদের জন্য হয়ত এই পদ্ধতি প্রযোজ্য হবে। কিন্তু দাম দরাদরি করে পণ্য বিক্রি করে তাদের ক্ষেত্রে এ পদ্ধতিতে ভ্যাট পরিশোধ করা সম্ভব না। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন দোকান মালিক সমিতির ভাইস চেয়ারম্যান আবুল কাশেম সরকার ও কামাল হোসেন প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5138.csv b/Bangla_fin_news_articles/5138.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..71d9a03b8e21b897c24814f1bff59c32f3f7f514 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5138.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5138,সিঙ্গেল ডিজিট সুদে দীর্ঘমেয়াদী পুনঃঅর্থায়ন চায় রিহ্যাব,2016-05-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আসন্ন ২০১৬১৭ অর্থবছরের বাজেটে আবাসন খাতে সিঙ্গেল ডিজিট সুদে দীর্ঘমেয়াদী পুনঃঅর্থায়ন চালুসহ বেশ কয়েকটি দাবি জানিয়েছে এ খাতের ব্যবসায়ীদের সংগঠন রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ রিহ্যাব। রবিবার প্রাক বাজেট আলোচনায় রিহ্যাবএর পক্ষ থেকে এ দাবি জানানো হয়। এ সময় আবাসন খাতে বৈধভাবে উপার্জিত অপ্রদর্শিত আয় বিনিয়োগের জন্য আয়কর অধ্যাদেশ ১৯৮৪এর ১৯বি ধারার যুগোপযোগী সংশোধনের প্রস্তাব দেয়া হয়। প্রস্তাবের সপক্ষে রিহ্যাব নেতারা বলেন আবাসন খাতে সাম্প্রতিক পরিস্থিতি মোকাবেলায় ৫ থেকে ১০ বছরের জন্য গৃহায়ন খাতে অপ্রদর্শিত অর্থ ফ্ল্যাট প্লট বাণিজ্যিক ভবন ও বিপণীবিতানে বিনিয়োগের সুযোগ দেয়া উচিত। অন্যথায় বিপুল পরিমাণ অর্থ বিদেশে পাচার হয়ে যাবে। এ ছাড়া বর্তমানে বিভিন্ন দেশে সেকেন্ড হোম নেয়ার সুযোগ থাকায় দেশের অর্থ স্বাভাবিকভাবেই বিদেশে চলে যাচ্ছে। এই অবস্থায় অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ দিলে তা ট্যাক্স নেটের আওতায় আসবে এবং সরকারের রাজস্ব আয় বাড়বে বলে দাবি করেন তারা। প্রাকবাজেট আলোচনায় রিহ্যাব নেতারা ১৩ দফা দাবি তুলে ধরেন। এর মধ্যে আবাসন খাতে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক সিঙ্গেল ডিজিট সুদে দীর্ঘ মেয়াদী পুনঅর্থায়ন সুবিধা চালু করা রেজিস্ট্রেশন ব্যয় ৭ শতাংশে নামিয়ে আনা গেইন ট্যাক্স ১৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৪ শতাংশ নির্ধারণ গৃহায়ণ শিল্পের উদ্যোক্তাদের আয়কর হ্রাস সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য বিশেষ সুদের হারে আবাসন তহবিল গঠন ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। রিহ্যাব প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন সংগঠনটির সহসভাপতি লিয়াকত আলী। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5139.csv b/Bangla_fin_news_articles/5139.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..33d63dcd15222077f6e3ef5d8ad548fe274f5148 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5139.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5139,বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান বছরে ৭০০ কোটি টাকার কর ফাঁকি দিচ্ছে,2016-05-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশে বিনিয়োগের সুযোগ নিয়ে বিদেশি বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলো বছরে প্রায় ৭০০ কোটি টাকার কর ফাঁকি দিচ্ছে। ১৮টি দ্বিপাক্ষিক চুক্তির মাধ্যমে বিশ্বের ১৫টি দেশের প্রতিষ্ঠানগুলো এদেশ থেকে এই টাকা নিয়ে যাচ্ছে। একশনএইডএর প্রতিবেদনে এ তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে। গতকাল শনিবার প্রতিবেদন প্রকাশ উপলক্ষে ব্র্যাক সেন্টারে দুর্বিনীত করআঘাত অসমর্থিত বাজেট বিষয়ে আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অপচুক্তি নামের গবেষণাটি তুলে ধরেন একশনএইড বাংলাদেশের ডিরেক্টর আজগর আলী সাবরি। তিনি উল্লেখ করেন মূলত রাজনৈতিক ও সরকারের কাছ থেকে সুবিধা নিয়ে বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেদের মত নিয়ন্ত্রণমূলক অপচুক্তি করিয়ে এই আর্থিক সুবিধা নিচ্ছে। কর্মসংস্থান সৃষ্টি দক্ষতা বৃদ্ধি এবং পুনরায় বিনিয়োগের কথা থাকলেও কর্পোরেটরা লাভকেই বেশি গুরুত্ব দেয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন অর্থমন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ড. আব্দুর রাজ্জাক। আলোচনায় অংশ নেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি সদস্য ড. স্বপন কুমার বালা বিজনেস ইনিশিয়েটিভ লিডিং ডেভেলপমেন্ট বিল্ড প্রধান নির্বাহী ফেরদৌস আরা বেগম। ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেন কর্পোরেট ট্যাক্সের মতো প্রত্যক্ষ কর আদায়ে আমরা খুব বেশি চতুর ও দক্ষ হতে পারিনি। বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে আমাদের সুযোগ দিতে হয়েছে। তবে এক্ষেত্রে আমাদের যতটা কঠোর ও কৌশলী হওয়া উচিত ছিল সেটা আমরা হতে পারিনি। গবেষণাটিতে পাঁচ শতের বেশি আন্তর্জাতিক চুক্তি নিয়ে সমীক্ষা করা হয়। যেখানে দেখা যায় বিশ্বের মধ্যে বাংলাদেশেই সর্বোচ্চ সংখ্যক ১৮টি অপচুক্তি আছে এবং বেশি কর ফাঁকি দেয়া হচ্ছে। এই চুক্তিসমূহের একটি ধারার কারণে বিদেশি শেয়ার হোল্ডারদের টাকার উপর করের লভ্যাংশ নিতেও বাংলাদেশের ক্ষমতা সীমিত হয়েছে। যে পরিমাণ কর ফাঁকি হচ্ছে সেই পরিমাণ টাকা দিয়ে প্রতি বছর ৩৪ লাখ মানুষের চিকিত্সা সেবা নিশ্চিত করা যেত। এ প্রসঙ্গে একশনএইড বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর ফারাহ কবির বলেন আমাদের সক্ষমতার অভাবে কর্পোরেটরা বেশি সুযোগ নিচ্ছে। আমরা বলছি বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। তবে সেটা করতে গিয়ে আমরা যদি তাদের কর ফাঁকি দেয়ার সুযোগ করে দেই সেটা যৌক্তিক না। ড. আব্দুল মজিদ বলেন আশির দশকে আমাদের বেশি বিদেশি বিনিয়োগ দরকার ছিল। তাই বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলোকে ডেকে আনতে হয়েছে। সেই সুযোগে তারা তাদের মতো করে চুক্তি করেছে এদেশের নীতিনির্ধারকদের দিয়ে। একটি বড় মোবাইল সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান মাত্র ৪৫০ জন লোক নিয়ে কাজ করছে। তারা আমাদের মানুষের জন্য কাজের ক্ষেত্র তৈরি করতে পারেনি। এখন সময় এসেছে বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তিগুলো পূণর্মূল্যায়ন করার। ড. স্বপন কুমার বালা বলেন কর স্বর্গ বলে পরিচিত দেশগুলো যতদিন তাদের সুবিধা বন্ধ না করবে ততদিন অর্থপাচার বন্ধ করা সম্ভব নয়। ফেরদৌস আরা বেগম বলেন আমাদের বিদেশি বিনিয়োগের মূল লক্ষ্য ছিল দেশে কর্মসংস্থান তৈরি করা সেটি সেভাবে হয়নি। উল্টো টাকা নিয়ে যাচ্ছে। তাই বিদেশি বিনিয়োগ আমাদের প্রযুক্তি কর্মসংস্থান কিংবা দক্ষতা বৃদ্ধিতে কতটা কাজে আসছে সেই বিষয়গুলো বিবেচনায় আনতে হবে। আলোচনায় কর্পোরেট কর ফাঁকি কমাতে কিছু সুপারিশ তুলে ধরা হয়। এগুলোর মধ্যে সবাই মিলে একটি আন্তর্জাতিক ক্ষেত্র তৈরি করতে হবে যাতে কেউ এ সুযোগ না নিতে পারে। দেশীয় পর্যায়ে চুক্তিগুলো জনসম্মুখে প্রকাশ করতে হবে। সচেতনতা বাড়াতে হবে সরকারসহ সব পর্যায়ে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5140.csv b/Bangla_fin_news_articles/5140.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1de992f1d60992744b82055daefdbb1cd346d846 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5140.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5140,পুঁজিবাজারের নয় প্রতিষ্ঠানকে বিএসইসির জরিমানা,2016-05-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নির্ধারিত সময়ে নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন জমা দিতে না পারায় ওভার দ্য কাউন্টার ওটিসি মার্কেটের নয় প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। এ কোম্পানিগুলোর স্বাধীন ও মনোনীত পরিচালক ছাড়া অন্য সব পরিচালককে এ জরিমানা করা হয়েছে। বিএসইসি জানিয়েছে মেঘনা শ্রিম্প ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন দাখিলে ব্যর্থ হওয়ায় কোম্পানিটির ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ প্রত্যেক পরিচালককে ১ লাখ টাকা করে জরিমানার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। ২০১৪ সালের ৩১ মার্চ সমাপ্ত বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন ও ৩১ মার্চ ২০১৫ হিসাব বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন দাখিলে ব্যর্থ হওয়ায় টিউলিপ ডেইরির ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ প্রত্যেক পরিচালককে ১ লাখ টাকা করে জরিমানার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। ২০১৪ সালের সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন ও একই সময়ের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন দাখিলে ব্যর্থ হওয়ায় চিক টেক্সটাইলের সব পরিচালককে ১ লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশ ইলেকট্রিসিটি মিটার কোম্পানি রাসপিট ডাটা ম্যানেজমেন্ট রোজহ্যাভেন বলপেন রাসপিট আইএনসি বাংলাদেশ মিতা টেক্সটাইল ও মেটালেক্স করপোরেশনের সব পরিচালককে একই কারণে ১ লাখ টাকা করে জরিমানার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5141.csv b/Bangla_fin_news_articles/5141.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8c3fd369ae15e32fbaf5689a0977c77cd71d6f3a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5141.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5141,‌‌‘ঘণ্টায় ২৪ কোটি টাকা কর আদায় করতে হবে,2016-05-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান বলেছেন আগামী অর্থবছরের বাজেটে রাজস্ব আয়ের যে লক্ষ্যমাত্রা ধরা হচ্ছে তা পূরণ করতে এনবিআরকে প্রতি ঘণ্টায় ২৪ কোটি টাকা কর আদায় করতে হবে। শনিবার রাজধানীর ইনস্টিটিউশন অফ ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্সে শনিবার এক আলোচনা অনুষ্ঠানে তিনি এই তথ্য জানান। নজিবুর রহমান বলেন ২০১৬১৭ অর্থ বছরের বাজেটে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হচ্ছে মাসে প্রায় ১৭ হাজার কোটি টাকা। সেক্ষেত্রে প্রতিদিন ৫৬৫ কোটি আর ঘণ্টায় প্রায় ২৪ কোটি টাকা রাজস্ব সংগ্রহ করতে হবে। তিনি বলেন এটি একটি সুবিশাল বাজেট এবং ২০২১ ও ২০৪১ সালের লক্ষ্য পূরণে খুবই গুরুত্বপূর্ণ বাজেট । এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন আমাদের এই বাজেটের লক্ষ্য পূরণে নিজেদের পরিবর্তন করতে হবে। আমরা গণমুখী ব্যবসাবান্ধব রাজস্ব বোর্ড হতে চাই আমাদের খেয়াল রাখতে হবে কেউ যেন হয়রানির স্বীকার না হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5142.csv b/Bangla_fin_news_articles/5142.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c7a50030cbad96ce890d7d01c7123d6fe2fb8f86 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5142.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5142,অর্থ ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় একজনের হাতে থাকা উচিত ফরাসউদ্দিন,2016-05-27,অনলাইন ডেস্ক,দেশের উন্নয়ন ও অর্থনীতির স্বার্থে অর্থ ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় একজনের হাতে থাকা উচিত বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন। তিনি বলেন বর্তমানে অর্থ ও পরিকল্পনামন্ত্রীর মধ্যে বিভিন্ন সময় যে বাদানুবাদ হয় তা আমাদের ভালো লাগে না। শুক্রবার ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম আয়োজিত বাজেট রিপোর্টিং বিষয়ক এক কর্মশালার সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ফরাসউদ্দিন এ কথা বলেন। ফরাসউদ্দিন বলেন অতীতেও একই ব্যক্তির হাতে অর্থ ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় ছিল। সেটিই ভালো। সাবেক এই গভর্নর মনে করেন রাষ্ট্র মালিকানাধীন একমাত্র সোনালী ব্যাংককে রাষ্ট্র খাতে রেখে বাকি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোকে পর্যায়ক্রমে বেসরকারি খাতে ছেড়ে দেয়া উচিত। তিনি আরো বলেন অনাস্থা প্রস্তাব ও জাতীয় বাজেট পাস এই দুটি ক্ষেত্র ছাড়া বাকি সব ক্ষেত্রে সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদটি ছেড়ে বাদ দেয়া দেয়া উচিত। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5143.csv b/Bangla_fin_news_articles/5143.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d0f6557e0e319d27d92d4bae0cc59a270efa748d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5143.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5143,প্রতিবন্ধীদের জন্য ৩১৪৮ কোটি টাকা বরাদ্দের দাবি,2016-05-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,২০১৬১৭ সালের বাজেটে দেশের প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে ১৪টি মন্ত্রণালয়ের কর্মসূচিতে ৩ হাজার ১৪৮ কোটি টাকা বরাদ্দের দাবি জানিয়েছে জাতীয় প্রতিবন্ধী ফোরাম। আজ বৃহস্পতিবার অর্থ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের কাছে লিখিত এই দাবি তুলে ধরা হয়। প্রতিবন্ধী বিষয়ক সংসদীয় ককাসের আহ্বায়ক সাবেক আইনমন্ত্রী আব্দুল মতিন খসরু সংস্থার নেতাদের নিয়ে মন্ত্রীর কাছে যান। মতিন খসরু বলেন প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণ চাই যাতে তারা নিজের পায়ে স্বাবলম্বী হিসাবে দাঁড়াতে পারে। আমরা কারও ভিক্ষাবৃত্তি বা করুণার ওপর বাঁচতে চাই না। সম্মান ও সম মর্যাদার ভিত্তিতে বাঁচতে চাই। প্রস্তাবনায় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা শিক্ষা স্বাস্থ্য সমাজকল্যাণ মহিলা ও শিশু স্থানীয় সরকার যুব ও ক্রীড়া গণপূর্ত দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ আইসিটি সংস্কৃতি পরিকল্পনা এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান এই ১২টি মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে ২৪০ কোটি টাকা থোক বরাদ্দ দেয়ার দাবি জানানো হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5144.csv b/Bangla_fin_news_articles/5144.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..24ebf6d7d3ace757bd6a202b96ab3a891148505a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5144.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5144,বিশ্ববাজারে বেড়েছে জ্বালানি তেলের দাম,2016-05-26,অনলাইন ডেস্ক,চলতি বছরে প্রথমবারের মতো বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম বেড়েছে। সরবরাহ ব্যাহত হওয়ায় ও বিশ্বজুড়ে জ্বালানি তেলের চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় এই দাম বৃদ্ধি পেয়েছে।বৃহস্পতিবার এশিয়ার বিভিন্ন বাজারে ব্রেন্ট ক্রুড জ্বালানি তেল ব্যারেল প্রতি ৫০.০৭ ডলারে বিক্রি হয়েছে। মার্কিন উপাত্তে দেখানো হয়েছে তেলের উৎপাদন কমে গেছে। এছাড়া কানাডার দাবানলের কারণে সরবরাহ ব্যাহত হওয়ায় এই দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। চলতি বছরের শুরুর দিকে বিগত ১৩ বছরের ইতিহাসে সবচেয়ে কম দামে জ্বালানি তেল বিক্রি হয়েছিল। সে সময় ব্যারেল প্রতি তেলের দাম ছিল ২৮ ডলার। এখন সেখানে ব্রেন্ট ক্রডের দাম ৮০ শতাংশ বেড়ে গেছে। ইউএস ডিপার্টমেন্ট অব এনার্জি ডাটার ভাষ্যে গত ২০ মে থেকে দেশটিতে অশোধিত তেল উৎপাদন ৫৩৭.১ মিলিয়ন ব্যারেল থেকে কমে ৪.২ মিলিয়ন ব্যারেল হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রকে তেল সরবরাহকারী দেশের মধ্যে কানাডা অন্যতম দেশ। সেখানে দাবানলের কারণে প্রত্যেক দিন এক মিলিয়ন ব্যারেল কম তেল উৎপাদন হচ্ছে। এরই মধ্যে ওপেক ও রাশিয়ার মধ্যে তেল উৎপাদন কমানোর সিদ্ধান্তের কারণে এরই মধ্যে কমে যাওয়া তেলের দামের বৃদ্ধি করতে সাহায্য করেছে। ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে দুই বছর ধরে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দরপতন হয়েছে। তবে সম্প্রতি সরবরাহ কমে যাওয়ায় এবং চীন ও ভারতে চাহিদা বাড়ায় এশিয়ার বাজারে ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে তেলের দাম। খবর বিবিসি ও ওয়ার্ল স্ট্রিট জার্নাল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5145.csv b/Bangla_fin_news_articles/5145.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b2d4b59db24ab4168fb127aae4014e6854c8f579 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5145.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5145,শেয়ার বাজারে নিঃস্ব হয়ে আরো ১ জনের আত্মহত্যা,2016-05-26,আহসান হাবীব রাসেল,শেয়ার বাজারে ব্যাপক দরপতনের শুরু ২০১০ সালে। ২০১৬ সালে এসেও দরপতনের বৃত্তেই আটকে আছে পুঁজিবাজার। আট হাজারের সূচক ডিজেন নেমে এসেছে সাড়ে চার হাজারেরও নিচে ডিএসইএক্স। প্রায় সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকার লেনদেন নেমে এসেছে সাড়ে তিনশ কোটি টাকায়। এই সময়ে কিছু কোম্পানির শেয়ার দর ৮০৯০ টাকা থেকে ৮৯ টাকায়ও নেমে এসেছে। এতে অনেকেই বিনিয়োগ হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে গেছেন। অনেকেই বিনিয়োগ হারানোর ধাক্কা সইতে না পেরে আত্মহত্যা পর্যন্ত করেছেন। গতকাল আরো এক বিনিয়োগকারী শেয়ার লোকসান করায় আত্মহত্যা করেছেন। এ নিয়ে সাতজন বিনিয়োগকারী আত্মহত্যা করলেন। পুঁজিবাজারের উন্নয়নে সরকার নানা পদক্ষেপ নিলেও তার কোনো ইতিবাচক প্রভাবই দেখা যায়নি। অন্তত ৭০টি কোম্পানির শেয়ার দর ফেসভ্যালুরও গায়ের দর নিচে নেমে এসেছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন সরকার পুঁজিবাজারের জন্য নানা পদক্ষেপ নিলেও যারা বাজারের এই অবস্থার জন্য দায়ী তাদের এখনো বিচার হয়নি। ব্যাংকগুলোও বাজার থেকে তাদের বিনিয়োগ গুটিয়ে নিয়েছে। ফলে বিনিয়োগকারীদের আস্থা তলানিতেই রয়ে গেছে। এদিকে গতকাল শেয়ারবাজারে লোকসানের কারণে মহিউদ্দিন শাহারিয়ার ৩৫ নামে এক বিনিয়োগকারী আত্মহত্যা করেছেন বলে জানিয়েছেন তার ভগ্নিপতি আরিফুল ইসলাম। তিনি জানান জমি বিক্রি করে শেয়ার ব্যবসা শুরু করার পর ২০১০ সালে মহিউদ্দিন প্রায় ১২ লাখ টাকা লোকসানে পড়ে। পরবর্তীতে এই লোকসান আরো বাড়ে। এতে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে তিনি আত্মহত্যা করেছেন। এর আগেও শেয়ার বাজারে বিনিয়োগকারী ছয়জন আত্মহত্যা করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5146.csv b/Bangla_fin_news_articles/5146.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9c66f20cadcf68476435ee02fa41ec8446a519f3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5146.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5146,সূচকের সঙ্গে কমেছে লেনদেন,2016-05-25,অনলাইন ডেস্ক,দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সূচকের নিম্নমুখী প্রবণতার মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। একইসঙ্গে এদিন লেনদেনও কমেছে। ডিএসইতে বুধবার ৩১৩ টি কোম্পানির ১০ কোটি ৮০ লাখ ৪৪ হাজার ৭১৪ টি শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। মোট লেনদেনের পরিমাণ ৩৭৬ কোটি ৮২ লাখ ৩৩ হাজার ৫৭৮ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৫ কোটি ৩৩ লাখ টাকা কম। ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের কার্যদিবসের চেয়ে ২৮.০৩ পয়েন্ট কমে ৪৩৬৬.০৩ পয়েন্ট ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১১.৭৫ পয়েন্ট কমে ১৬৯৩.০১ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস শরীয়াহ্ সূচক পয়েন্ট ৫.১৪ কমে ১০৬৮.৪৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হওয়া ৩১৩ টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৭২ টির কমেছে ১৯৭ টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৪ টি কোম্পানির শেয়ার। লেনদেনের শীর্ষে থাকা প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো শাহাজীবাজার পাওয়ার এমজেএল বিডি ডরিন পাওয়ার খান ব্রাদার্স পিপি ফ্যামিলি টেক্স ওরিয়ন ইনফিউশন লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট স্কয়ার ফার্মা তিতাস গ্যাস ও বিএসআরএম লিঃ। দর বৃদ্ধির শীর্ষে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো এশিয়া প্যাসেফিক ইন্সুঃ ফনিক্স ইন্সুঃ জাহিন টেক্স আইসিবি ১ম এনআরবি ফ্যামিলি টেক্স ইস্টার্ন কেবলস তসরীফা ইন্ডাঃ এটলাস বাংলা সিএনএ টেক্স ও এপেক্স স্পিনিং। অন্যদিকে দাম কমার শীর্ষে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো এমজেএল বিডি মডার্ন ডাইং রহিমা ফুড বিজিআইসি এশিয়া ইন্সুঃ ফনিক্স ফাইন্যান্স বিডি ফাইন্যান্স যমুনা ব্যাংক বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্সুঃ ও কন্টিনেন্টাল ইন্সুঃ। খবর বাসস। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5147.csv b/Bangla_fin_news_articles/5147.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..986b8e1434341994011a73660d1dece0610e63e9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5147.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5147,শিল্পখাতে বিপুল পরিমাণে বিনিয়োগে আগ্রহী চীন,2016-05-25,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত মা মিং কিয়াং বলেছেন বাংলাদেশের শিল্পখাতের উন্নয়ন ও দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য চীন বিপুল পরিমাণে বিনিয়োগে আগ্রহী। বুধবার শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমুর সাথে বৈঠককালে তিনি এই আগ্রহের কথা জানান। মা মিং কিয়াং বলেন চীন বাংলাদেশে শিল্পকারখানা স্থানান্তরের পাশাপাশি বাংলাদেশ থেকে এসব কারখানায় উৎপাদিত পণ্য আমদানি করবে। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ শুল্কমুক্ত রফতানির সুযোগ পাবে বলে তিনি উল্লেখ করেন। চীনের রাষ্ট্রদূত বলেন পাট শিল্পখাতে জামা জ্যাকেট মোজা শাড়ি টাই জুতা নির্মাণ সামগ্রীসহ বহুমুখী পণ্য উৎপাদনের সুযোগ রয়েছে। চীনের উদ্যোক্তারা এসব পণ্য উৎপাদনের লক্ষ্যে বাংলাদেশের পাটশিল্পখাতে বিনিয়োগ করতে চায়। এর পাশাপাশি কৃষি যন্ত্রপাতি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ ও সার উৎপাদনেও চীন বিনিয়োগ করবে। বাংলাদেশে শিল্পখাতের ভিত্তি শক্তিশালী করতে চীন সব ধরনের সহায়তা দেবে বলে তিনি উল্লেখ করেন। শিল্পমন্ত্রী বাংলাদেশের শিল্পখাতে চীনা বিনিয়োগ আগ্রহের জন্য ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন চীনা উদ্যোক্তারা পাটশিল্পের পাশাপাশি বাংলাদেশের চিনিকল ও নিউজপ্রিন্ট কারখানার আধুনিকায়নে বিনিয়োগ করতে পারে। তিনি জানান এক্ষেত্রে সরকার প্রয়োজন অনুযায়ী জমি বরাদ্দ দিতে প্রস্তুত রয়েছে। আমির হোসেন আমু বলেন চীনা উদ্যোক্তারা অর্থনৈতিক অঞ্চলে ভারি শিল্পখাতে বিনিয়োগের পাশাপাশি এর বাইরেও হালকা প্রকৌশল শিল্পখাতে বিনিয়োগ করতে পারে। তিনি বাংলাদেশে গাড়ি উৎপাদন শিল্পে বিনিয়োগের জন্য রাষ্ট্রদূতের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশি রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের সাথে চীনের গাড়ি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান যৌথভাবে উদ্যোগ নিতে পারে বলে তিনি মন্তব্য করেন। বৈঠকে চীনের রাষ্ট্রদূত ১২ থেকে ১৭ জুন চীনের কুংমিংয়ে অনুষ্ঠিতব্য ৪র্থ চীনদক্ষিণ এশিয়া প্রদর্শনী এবং ২৪তম চীনা কুংমিং আমদানিরফতানি মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ও শিল্প উন্নয়ন সম্পর্কিত আন্তর্জাতিক সেমিনারে অংশগ্রহণের জন্য শিল্পমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানান। তিনি সেসময় চীনের খ্যাতনামা গাড়ি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান পরিদর্শনের প্রস্তাব করলে শিল্পমন্ত্রী এতে সম্মতি জানান।বাসস। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5148.csv b/Bangla_fin_news_articles/5148.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..eeaa746b836b1fa7bceb532f9144537d9098eb56 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5148.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5148,বাড়ছে প্রবৃদ্ধি কম‌ছে কর্মসংস্থান,2016-05-25,অনলাইন ডেস্ক,বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ সিপিডি জানায় ২০১৫১৬ অর্থবছরে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাড়লেও কর্মসংস্থান বাড়েনি। এই ধারা আগামী ২০১৬১৭ অর্থবছরেও অব্যাহত থাকবে। বুধবার রাজধানীর সিরডাপ অডিটোরিয়ামে বাংলাদেশ অর্থনীতি ২০১৫১৬ তৃতীয় অন্তর্বর্তীকালীন পর্যালোচনা শীর্ষক এক সংবাদ সম্মেলনে সংস্থাটির রিসার্চ ফেলো তৌফিকুল ইসলাম খান এ তথ্য জানান। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয় গত দুই বছরেই ২০১৩২০১৫ শিল্পখাতে ১২ লাখ কর্মসংস্থান কমেছে যা শিল্পখাতে মোট কর্মসংস্থানের ১৩ দশমিক ৪ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5149.csv b/Bangla_fin_news_articles/5149.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..36d67fe00b3c8d35339a0fe62434220401c22399 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5149.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5149,৩০ তারিখে দেশব্যাপী ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন,2016-05-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নতুন ভ্যাট আইন কার্যকরের বিরোধিতার ঢেউ এবার রাজধানী ছাড়িয়ে দেশের সব জেলা এমনকি উপজেলায়ও ছড়িয়ে যাচ্ছে। আগামী ৩০ তারিখে দেশব্যাপী ব্যবসায়ীরা তাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে রাস্তায় নামতে যাচ্ছেন। মঙ্গলবার ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ে এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এক্ষেত্রে পূর্বঘোষিত আজকের ঢাকা মহানগরীর ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন কর্মসূচী হচ্ছে না। ঢাকা দক্ষিণ ব্যবসায়ী ফোরামের স্থলে ব্যবসায়ী ঐক্য ফোরামের ব্যানারে এ কর্মসূচী পালন করা হবে। ঢাকা দক্ষিণ ব্যবসায়ী ফোরামের সাধারণ সম্পাদক আবু মোতালেব ইত্তেফাককে বলেন আগামী ৩০ তারিখে দেশব্যাপী বড় আকারের কর্মসূচী পালন হবে। এ জন্য আমাদের ২৫ মের কর্মসূচী স্থগিত করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। ৩০ মে সারা দেশের সব ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে ব্যবসায়ীরা মানববন্ধন কর্মসূচী পালন করবেন। সরকার ও ব্যবসায়ীদের সমন্বয়ে যৌথ কমিটির ৭টি সুপারিশ ও প্যাকেজ ভ্যাট বহাল রাখাই এখন আমাদের মূল দাবি। ২ তারিখের বাজেটে এ দাবির প্রতিফলন না দেখা গেলে এর পর কঠোর কর্মসূচীর ঘোষণা দেয়া হবে। আজ রাজধানীর মতিঝিলে ফেডারেশন ভবনে ওই বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন এফবিসিসিআইয়ের ঊর্দ্ধতন সহসভাপতি সফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন। বৈঠকে যৌথ কমিটির কো চেয়ারম্যান ও এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সহসভাপতি জসীম উদ্দিন মোহাম্মদ আলী হেলালা উদ্দিনসহ বেশ কয়েকজন পরিচালক উপস্থিত ছিলেন। বৈঠক শেষে সফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন ইত্তেফাককে বলেন আন্দোলন তো আর প্রতিদিন হবে না। এ জন্য দেশব্যাপী ব্যবসায়ীদের সম্পৃক্ত করা হবে। সারা দেশে যাতে আন্দোলন হয় সে জন্য বৈঠকে একটি কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। এফবিসিসিআইয়ের নেতৃবৃন্দ ব্যবসায়ী সংগঠন ও চেম্বারের নেতাদের সমন্বয়ে শক্তিশালী ওই কমিটি আন্দোলনে নেতৃত্ব দেবে। তবে তিনি বলেন আমরা সব পক্ষের সঙ্গে বসেছি। আমাদের দাবি হচ্ছে যৌথ কমিটির সুপারিশ গ্রহণ করা। আশা করি আলোচনার মাধ্যমে সমাধান হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5150.csv b/Bangla_fin_news_articles/5150.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..312366413448857f52b7fc9b0f0ae84582350951 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5150.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5150,কৃষি প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াতে বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে ঋণ চুক্তি,2016-05-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,জাতীয় কৃষি প্রযুক্তি কর্মসূচির দ্বিতীয় পর্যায় এনএটিপি২ বাস্তবায়নে বিশ্বব্যাংকের সাথে ১৭ কোটি ৬০ লাখ ডলারের একটি ঋণ ও অনুদান চুক্তি করেছে সরকার। এ প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে ১০ লাখ কৃষক উপকৃত হবে বলে সংস্থাটি জানিয়েছে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের উত্পাদন বৃদ্ধি ও কৃষি আয় বহুমুখীকরণের মাধ্যমে জাতীয় কৃষির সামগ্রিক উত্পাদনশীলতা বাড়বে বলে আশা করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরস্থ অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের ইআরডি সম্মেলন কক্ষে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন এবং বিশ্ব ব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টও চিমিয়াও ফান। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে ইউএসএইড ৭৪ লাখ ডলারঅনুদান এবং ইফাদ ২ কোটি ৩৮ লাখ ডলার ঋণ দিবে। আলোচ্য প্রকল্পে ইউএসএইড এর অনুদান সহায়তার সমন্বয়নের দায়িত্ব পালন করবে বিশ্বব্যাংক। এ লক্ষ্যে গতকাল ৭৪ ডলারের অনুদান চুক্তিও সাক্ষর হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5151.csv b/Bangla_fin_news_articles/5151.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b2f608d735e43fb5c1a844ba2b56fb1fe5a2d09f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5151.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5151,সোনালী ব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হলেন মুসলিম চৌধুরী,2016-05-24,অনলাইন ডেস্ক,অর্থ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ মুসলিম চৌধুরীকে রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান করেছে সরকার। রবিবার অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করে এই নিয়োগ দেয়া হয়। নতুন চেয়ারম্যান নিয়োগ না দেয়া পর্যন্ত মুসলিম চৌধুরী ব্যাংকটির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করবেন বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির পর চাপের মুখে আতিউর রহমান গভর্নরের পদ ছাড়ার পর গত ১৬ মার্চ সোনালী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ফজলে কবির চার বছরের জন্য গভর্নরের দায়িত্ব নিলে সোনালী ব্যাংকের চেয়ারম্যানের পদ শূন্য হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5152.csv b/Bangla_fin_news_articles/5152.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5a2076d37c6bce0664bc64aab42c474b7c4a3d8d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5152.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5152,অ্যারামেক্সের সঙ্গে বিক্রয় ডট কমের ডেলিভারি চুক্তি স্বাক্ষর,2016-05-24,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মার্কেটপ্লেস বিক্রয় ডট কম ক্রেতা ও বিক্রেতার মধ্যে একটি নিরাপদ এবং সুরক্ষিত লেনদেন নিশ্চিত করতে বিশ্বখ্যাত লজিস্টিক কোম্পানি অ্যারামেক্স ঢাকা লিমিটেডের সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এর ফলে গ্রাহকরা বিক্রয় ডট কম থেকে নির্ধারিত পণ্যের ডেলিভারি সুবিধা নিজেদের ঠিকানায় ঝামেলাহীনভাবে উপভোগ করতে পারবেন। গত সপ্তাহে ঢাকায় অ্যারামেক্সের কার্যালয়ে বিক্রয় ডট কমের ম্যানেজিং ডিরেক্টর মার্টিন ম্যাল্মস্ট্রোম এবং অ্যারামেক্সএর কান্ট্রি ম্যানেজার সামান গুনাওয়ারদেনা এ চুক্তি স্বাক্ষর করেন। অ্যারামেক্স বিশ্বের শীর্ষ লজিস্টিক ও পরিবহন সেবাদাতা কোম্পানি। এটি ১৯৮২ সালে এক্সপ্রেস অপারেটর হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। ইনোভেটিভ মাল্টিপ্রোডাক্ট এবং দ্রুততর কাস্টমাইজ্ড সেবা প্রদানের জন্য অ্যারামেক্স বহুল পরিচিত। বিশ্বের ৬০ টিরও বেশি দেশে অ্যারামেক্সের ১৬ হাজারেরও বেশি কর্মী খুচরা ও হোল সেল গ্রাহকদের লজিস্টিক ও পরিবহন সেবা দিয়ে আসছে। বিক্রয় ডট কমএর মার্কেটিং ডিরেক্টর মিশা আলী বলেন ব্যবসায় কার্যক্রম বিস্তৃতির অংশ হিসেবে আমরা গ্রাহকদের ডেলিভারি সেবার চাহিদা পূরণ করতে অ্যারামেক্সকে দীর্ঘ সময়ের জন্য সহযোগি হিসেবে পেয়ে আনন্দিত এবং এই পার্টনারশিপ আমাদের ব্যবসায় কার্যক্রম বাড়াতে সহায়ক হবে। এই খাতে অ্যারামেক্সের দক্ষতা অদ্বিতীয়। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মার্কেটপ্লেস বিক্রয় ডট কম বিশ্বের বৃহত্তম লজিস্টিক কোম্পানি অ্যারামেক্সের পার্টনার হওয়াটা একেবারেই স্বাভাবিক। আমরা আমাদের এই নতুন সহযোগির সাথে একটি ফলপ্রসূ ও সমৃদ্ধ সম্পর্কের প্রত্যাশা করছি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5153.csv b/Bangla_fin_news_articles/5153.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a1e0f437e6cfb92e77750c80701c07b41f7886d3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5153.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5153,বিনিয়োগের জন্য সৌদি আরবের প্রতি বাণিজ্যমন্ত্রীর আহ্বান,2016-05-24,অনলাইন ডেস্ক,দক্ষ জনশক্তি তৈরি পোশাক ওষুধ আমদানি এবং কৃষিখাতে বিনিয়োগের জন্য সৌদি আরবের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। মঙ্গলবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। সৌদি আরবে সফররত বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ সৌদি আরবের এক্সপোর্ট প্রমোশন বিভাগের ডিরেকটর জেনারেল এবং সৌদি বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড এগ্রিকালচারাল ইনভেস্টমেন্ট কোম্পানির চেয়ারম্যান আহমেদ এম আলঘাননামের সঙ্গে মতবিনিময় করার সময় একথা বলেন। তোফায়েল আহমেদ বলেছেন বাংলাদেশ সৌদি আরবের সাথে বাণিজ্য এবং বিনিয়োগ বৃদ্ধি করতে আগ্রহী। বাংলাদেশের কৃষি খাতে সৌদি বিনিয়োগকে স্বাগত জানানো হবে। তিনি আরো বলেন বাংলাদেশের রফতানিকারকদের কারিগরি সমর্থন প্রদানের জন্য বাংলাদেশ এবং সৌদি আরবের মধ্যে একটি যৌথ কারিগরি কমিটি গঠন করা হলে উভয় দেশ উপকৃত হবে। বাণিজ্যমন্ত্রী জানান বাংলাদেশের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং সৌদি আরবের মধ্যে আগামী কিছু দিনের মধ্যে জয়েন্ট কমিশনের ১১তম সভা অনুষ্ঠিত হবে। সেখাবে উভয় দেশের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা সম্ভব হবে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠান চলাকালে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি রিয়াদের গভর্নর প্রিন্স ফয়সাল বিন বান্দারের সঙ্গে এক সৌজন্য সাক্ষাতে মিলিত হন। এ সময় সৌদি আরবের বাণিজ্য ও বিনিয়োগমন্ত্রী মজিদ বিন আব্দুল্লাহ আল কাসাবি ওআইসির সেক্রেটারি জেনারেল ড. আয়াদ মাদানি উপস্থিত ছিলেন। বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ ওআইসিভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির আহ্বান জানান। তিনি বলেন বাংলাদেশে পর্যাপ্ত দক্ষ রফতানিযোগ্য জনশক্তি রয়েছে। তৈরি পোশাক ও ওষুধ সৌদি আরবে রফতানির প্রস্তাব দিলে সৌদি বাণিজ্য ও বিনিয়োগমন্ত্রী এ বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেন এবং অতি অল্প সময়ের মধ্যে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের সাথে আলোচনা ও সম্ভাবতা যাচাই করার জন্য সৌদি ব্যবসায়ীদের নিয়ে বাংলাদেশ সফরের আগ্রহ প্রকাশ করেন। সৌদি আরবের রিয়াদে অনুষ্ঠিত ১৫তম ওআইসি ট্রেড ফেয়ারের উদ্বেধনী অনুষ্ঠানে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন রিয়াদের গভর্নর প্রিন্স ফয়সাল বিন বান্দার। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সৌদি আরবের বাণিজ্য ও বিনিয়োগমন্ত্রী মজিদ বিন আব্দুল্লাহ আল কাসাবি ওআইসির সেক্রেটারি জেনারেল ড. আয়াদ মাদানি। মেলায় বাংলাদেশসহ ৩০টি দেশ অংশগ্রহণ করছে। বাংলাদেশের প্রায় ৩৬টি প্রতিষ্ঠান মেলায় অংশ নিয়ে বাংলাদেশের তৈরি পণ্য প্রদর্শন ও বিক্রয় করছে। এরমধ্যে বাংলাদেশ সরকারের রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো বিএমইটি এবং বিওইএসএল রয়েছে। মেলায় বাংলাদেশের প্রক্রিয়াকরণ খাদ্য তৈরি পোশাক তাওয়াল হোম টেক্সাইল প্রভৃতি পণ্য প্রদর্শন করা হচ্ছে।বাসস। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5154.csv b/Bangla_fin_news_articles/5154.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f706390d974bc26e9a7dfbe1951d41dcdea093d4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5154.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5154,ভ্যাট আতঙ্কে ব্যবসায়ীরা কার্যকর ১ জুলাই থেকে,2016-05-24,জামাল উদ্দীন,আসছে নতুন বাজেট। সেই সঙ্গে নতুন ভ্যাট আইন। ১ জুলাই থেকে কার্যকর হতে যাওয়া এই আইন নিয়ে ব্যবসায়ীনীতিনির্ধারকদের মতদ্বৈধতা এখন চরমে। ঢালাও ১৫ শতাংশ হারে ভ্যাট আইন কার্যকর হলে ভোক্তা পর্যায়ে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা। বিশেষত ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন বেশি। সংশ্লিষ্টরা বলছেন নতুন বাজেটে শুল্ককর হারের পুনর্বিন্যাসের কারণেও পণ্য মূল্যে উল্লম্ফন থাকবে। এমনিতেই বাজেট ঘোষণা মাত্রই পণ্যের দাম বেড়ে যায়। নিয়ন্ত্রণের কোনো উপায় কাজ করে না। এ অবস্থায় নতুন ভ্যাট আইন অনুযায়ী সব কিছুতেই ১৫ শতাংশ হারে ভ্যাট আরোপিত হবে। মূল্যসংযোজন কর বা ভ্যাটের এই অর্থ ব্যবসায়ীরা ভোক্তা তথা জনগণের কাছ থেকে সংগ্রহ করবেন। সংগৃহীত অর্থ রাজস্ব দফতরে জমা দেবেন। বর্তমানে প্যাকেজ ভ্যাট ছাড়াও ক্ষেত্রেভেদে ভ্যাটের বিভিন্ন হার কার্যকর রয়েছে। মূলত মূল্যস্তর সহনীয় রাখতেই এধরনের পদক্ষেপ নেয়া হয়েছিল। সংশোধিত নতুন ভ্যাট আইনটি আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের শর্তেই প্রণয়ন করা হয়। সেটি কার্যকরের সময় ১ জুলাই ২০১৬। এটি প্রণয়নের সময় নিয়ে ব্যবসায়ী পর্যায়েও আলোচনা হয়। ব্যবসায়ীরা দ্বিমত পোষণ করলেও চূড়ান্ত আইনে সঠিকভাবে তাদের মতের প্রতিফলন ঘটেনি বলে অভিযোগ রয়েছে। ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দের দাবি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক কাঠামোর সঙ্গে ভ্যাটের এই উচ্চ হার সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। অন্যান্য দেশেও জেনারেল সেলস ট্যাক্স বা জিএসটি রয়েছে। কিন্তু এই হার ৩ থেকে ৫ শতাংশের বেশি নয়। বাংলাদেশে রাজস্ব আদায়ের খাতভিত্তিক পর্যালোচনায় দেখা যায় প্রত্যক্ষ করের তুলনায় পরোক্ষ কর বা ভ্যাট খাতে আয় বেশি হয়। ফলে সরকার সাম্প্রতিক সময়ে ভ্যাট আদায়ে অধিক মনোযোগী হয়। প্রতি বছরই নতুন নতুন খাতকে ভ্যাটের আওতাভুক্ত করার মাধ্যমে আদায় বাড়ানো হয়। বিশাল বাজেট বাস্তবায়ন বেতনভাতাদি বাড়ানোর ফলে আগামী অর্থবছরে আরো বেশি রাজস্ব সংগ্রহের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। এ অবস্থায় ১৫ শতাংশ হারে ভ্যাট আদায় করা গেলে রাজস্বের বড় অংশের যোগান হয়ে যাবে। কিন্তু এর দায়ভার যাবে জনগণের কাঁধে। এক্ষেত্রে সরকারি কর্মকর্তাকর্মচারীদের মত অন্যান্য জনগোষ্ঠীর আয় কতটা বেড়েছে বা আদৌ বেড়েছে কি না সে প্রশ্নও সামনে চলে আসে। খোদ জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর পর্যালোচনায়ও উঠে এসেছে যে ভ্যাট আইন নিয়ে নতুন জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে। সাধারণ মানুষের মধ্যে ভ্রান্ত আশঙ্কার সুযোগ নিয়ে অসাধু ব্যবসায়ীরা ভোক্তার কাছ থেকে বাড়তি মূল্য দাবি করতে পারে। এছাড়া বিদ্যমান কিছু সুযোগ বিলুপ্তির কারণে কিছু পণ্য ও সেবার মূল্য বাড়তে পারে। রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির আশঙ্কা এফবিসিসিআইয়ের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই সভাপতি আবদুল মাতলুব আহমদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছেও চিঠি লিখেছেন। তাতে নতুন আইনটির সংশোধনের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন। একই সঙ্গে পর্যায়ক্রমে বাস্তবায়নের জন্যও অনুরোধ জানিয়েছেন। খাতভিত্তিক একটি প্রস্তাবও তিনি দিয়েছেন যে কোন খাতে কত হারে ভ্যাট আরোপ করা হলে তা অর্থনীতির সঙ্গে সাযুজ্যপূর্ণ হবে এবং ক্রেতা ও ভোক্তারা সুবিধা পাবেন। এফবিসিসিআই সভাপতি সরকারকে সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন নতুন আইনটি সংশোধনপূর্বক বাস্তবায়ন করা না গেলে দ্রব্যমূল্যের অনাকাঙ্খিত বৃদ্ধিসহ ক্ষুদ্রমাঝারি শিল্প উদ্যোক্তা এবং ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। এছাড়া ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীদের উদ্ভূত অসন্তোষ ও ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়াকে পুঁজি করে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির অপচেষ্টা হওয়ার আশঙ্কা করে তিনি বলেছেন এ অবস্থায় ব্যবসায়ীমহল অত্যন্ত উদ্বিগ্ন। ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ ভ্যাটের হার নমনীয় করার পাশাপাশি সরকারের দেয়া উত্পাদনমুখী বিভিন্ন খাতে ভ্যাট অব্যাহতি সুবিধাও বহাল রাখার পক্ষে। তাদের মতে সম্ভাবনাময় কিছু খাতে সুবিধা দেয়া হয়েছে। সুবিধা পেয়ে উদ্যোক্তারা শিল্পের বিকাশ ঘটিয়েছেন এবং বিপুল সংখ্যক কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করেছেন। এ ধরনের সুবিধা দেখে নতুন উদ্যোক্তারাও বিনিয়োগে এগিয়ে আসছেন। এ অবস্থায় ভ্যাট অব্যাহতিপ্রাপ্ত তথা বিশেষ সুবিধাসমূহ বহাল রাখলে নতুন উদ্যোক্তারা বিনিয়োগে আগ্রহ পাবেন এবং কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে। আন্দোলনের হুমকি আজ বসছেন পুরান ঢাকার ব্যবসায়ীরা এদিকে ভ্যাট আইন সংশোধনের দাবিতে আন্দোলনও অব্যাহত রয়েছে। পুরান ঢাকার ব্যবসায়ীরা দোকান বন্ধেরও হুমকি দিয়েছেন। ঢাকা দক্ষিণ ব্যবসায়ী ফোরামের সাধারণ সম্পাদক আবু মোতালেব ইত্তেফাককে বলেন আমরা ভ্যাট আইন সংশোধনের দাবি করছি। কেননা এতে ক্রেতাভোক্তাদের নাভিশ্বাস উঠবে। আমরা চাই সহনীয় হারে ভ্যাট ধায্য করা হোক। বিষয়টি নিয়ে আরো কঠোর কর্মসূচি দিতে আমরা আজ মঙ্গলবার বৈঠকে বসছি। বৈঠক থেকে পরবর্তী কর্মসূচি দেয়া হবে। তিনি আরো বলেন ইতিমধ্যে সরকারের সংশ্লিষ্ট পর্যায়ে আমরা কথা বলেছি। সন্তোষজনক সুরাহা হলে ব্যবসায়ী ক্রেতাভোক্তা সবাই লাভবান হবেন। এমনকি সরকারের রাজস্ব ফাঁকিও কমবে। দাম বাড়তে পারে অনেক পণ্যের নতুন ভ্যাট আইনে ১ হাজার ৯৭৩টি পণ্যের ভ্যাট অব্যাহতি সুবিধা উঠে যাবে। সেখানে কিছু কিছু ক্ষেত্রে সরাসরি ভোক্তা পর্যায়ে দাম বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে। বিদ্যুত্ বিলের ওপর সংকুচিত ভিত্তিমূল্যে ৫ শতাংশ হারে ভ্যাট দিতে হয়। নতুন আইন অনুযায়ী বিদ্যুত্ বিলের ওপর ১৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপ হবে। অন্যান্য পরিষেবার ভ্যাটও বাড়ার কারণে এসব খাতে ভোক্তার ব্যয় সরাসরি বাড়বে। যা সার্বিক জীবনযাত্রায় ব্যয় বাড়িয়ে দিতে পারে। বিদ্যুত্ বিলসহ ২০ ধরনের সেবার উপর বর্তমানে সংকুচিত ভিত্তিমূল্যে ভিন্ন ভিন্ন হারে ভ্যাট রয়েছে। এ হার ২ থেকে ১০ শতাংশ পর্যন্ত। নতুন আইন কার্যকর হলে এসব খাতে একক হারে অর্থাত্ ১৫ শতাংশ হারে ভ্যাট আরোপ করা হবে। ফলে এসব পণ্য ও সেবায় ক্রেতার ব্যয় বাড়বে। বর্তমানে ট্যারিফ মূল্যভিত্তিক ব্যবস্থায় প্রতি টন রড কিনতে ৪১২ টাকা ভ্যাট পরিশোধ করতে হয়। নতুন আইনে বিভিন্ন পর্যায়ে রেয়াত নেয়ার পরও বর্তমান বাজারদরে প্রতি টনে ৩ হাজার ২২৯ টাকা ভ্যাট হবে বলে মনে করছে এনবিআর। আর এ খাতের ব্যবসায়ীরা বলছেন ক্রেতা পর্যায়ে প্রতি টনে ৭ হাজার ৫শ টাকা খরচ বাড়বে। রেযাতের সুযোগ ভোক্তা পর্যায়ে যাবে না। নতুন ভ্যাট আইন কার্যকর হলে নির্মাণ ব্যয়ে বড় ধরনের প্রভাব পড়ার আশঙ্কা আছে। ইট ও বালুতেও খরচ বাড়বে বলে মনে করেছেন ব্যবসায়ীরা। কারণ এসব ক্ষেত্রে ১৫ শতাংশ মূসক কার্যকর হবে। এর ফলে বেসরকারি নির্মাণ খাতের পাশাপাশি সরকারি বিভিন্ন প্রকল্পের ব্যয়ও বাড়তে পারে। বিভিন্ন ব্র্যান্ডের দোকানে গার্মেন্টস পণ্যের ভ্যাট ভিন্ন ভিন্ন হারে রয়েছে। নতুন আইনে এসব পণ্যের ব্যয়ও বাড়তে পারে। বর্তমানে স্থানীয় উত্পাদন পর্যায়ে ৮৫টি পণ্যের ওপর ট্যারিফ মূল্য ধরে ভ্যাট রয়েছে। ওই পণ্যগুলোর পরিমাপের নির্দিষ্ট মূল্য ধরে তার উপর ভ্যাট দিতে হয়। ১৫ শতাংশ ভ্যাট কার্যকর হলে এর বেশিরভাগের দাম বাড়ার আশঙ্কা রয়েছ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5155.csv b/Bangla_fin_news_articles/5155.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..41df4becd9c8f4131cb6d2623c040b014c873fc6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5155.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5155,জ্বালানি খাতে যে কোনো সহযোগিতায় কাতার প্রস্তুত,2016-05-23,অনলাইন ডেস্ক,এলএনজি রফতানি এবং অভিজ্ঞতা ও প্রযুক্তি বিনিময়সহ জ্বালানি খাতে যে কোনো সহযোগিতা করতে কাতার প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছেন কাতারের জ্বালানি ও শিল্প মন্ত্রী ড. মোহাম্মেদ সালেহ আল সাদা। কাতার সফররত বিদ্যুত্ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ রবিবার দোহায় সেদেশের জ্বালানি ও শিল্পমন্ত্রী ড. মোহাম্মেদ সালেহ আল সাদাএর সাথে তার অফিসে সাক্ষাত্কালে তিনি এ কথা বলেন। সাক্ষাত্কালে তারা জ্বালানি ও বিনিয়োগ অবস্থা ও পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। কাতারের জ্বালানি মন্ত্রী বলেন বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দা থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশে বিদ্যমান প্রবৃদ্ধির হার অসাধারণ। নসরুল হামিদ কাতারের মন্ত্রীকে বাংলাদেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়ন কার্যক্রম সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত ধারনা দেন। বিদ্যুত্ ও জ্বালানি খাতে কাতারে বিনিয়োগের ওপর গুরুত্ব দিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন বাংলাদেশে বিনিয়োগের চমত্কার পরিবেশ বিরাজ করছে। কাতারের সাথে জিটুজি এলএনজি আমদানি ও আনুষঙ্গিক বিষয়ে সহায়তা আদানপ্রদানের জন্য স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকের মেয়াদ বর্ধিতকরণ নিয়েও আলোচনা হয়। তিনি কাতারের জ্বালানি ও শিল্প মন্ত্রী ড. মোহাম্মেদ সালেহ আল সাদাকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান। আলোচনাকালে অন্যান্যের মাঝে কাতারে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত আশহূদ আহমেদ কাতারের রাষ্ট্রীয় সংসা রাশ গ্যাসের নির্বাহী প্রধান কর্মকর্তা মোবারক আল মোহানাদি এবং জালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব আহসান জব্বার উপসিত ছিলেন। বিদ্যুত্ প্রতিমন্ত্রী ২১ থেকে ২৩ মে ১৬তম দোহা ফোরামে অংশগ্রহণের জন্য এখন কাতারে অবসান করছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5156.csv b/Bangla_fin_news_articles/5156.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..97445353d0c438995fa4b21a27c2f44f7eb42e45 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5156.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5156,নকলায় ২৩ টাকা কেজি দরে বোরো ধান সংগ্রহ শুরু,2016-05-23,অনলাইন ডেস্ক,শেরপুরের নকলা উপজেলায় কৃষকদের কাছ থেকে সরাসরি ২৩ টাকা কেজি দরে বোরো ধান সংগ্রহ অভিযান শুরু করেছে খাদ্য বিভাগ। এটি কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরীর নির্বাচনী এলাকা। সোমবার দুপুরে নকলা খাদ্য গুদামে ধান সংগ্রহ অভিযানের উদ্বোধন করেন ইউএনও মো. আবুল কালাম আজাদ। এ সময় জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. ফারুক হোসেন পাটোয়ারীসহ সংশ্লিষ্ট উপজেলার আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক জানান আগামী ৩১ আগস্ট পর্যন্ত উপজেলায় ২৩ টাকা কেজি দরে ২ হাজার ১৪৮ মেট্রিক টন ধান কৃষকদের কাছ থেকে সংগ্রহ করা হবে। তিনি বলেন প্রতি কৃষকের কাছ থেকে সর্বোচ্চ ৩ মেট্রিক টন এবং সর্বনিম্ন ৪০ কেজি ধান ক্রয় করা হবে। প্রথম দিনে নকলায় ২ মেট্রিক টন ধান সংগ্রহ করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5157.csv b/Bangla_fin_news_articles/5157.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d4d93caa281b4241fa4325a8d9a02240fdc310fd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5157.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5157,রিয়াদে সৌদি ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বাণিজ্যমন্ত্রীর বৈঠক,2016-05-22,অনলাইন ডেস্ক,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন গত অর্থবছর বাংলাদেশ সৌদি আরবে ১৮৬ দশমিক ৩২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য রপ্তানি করে এবং একই সময়ে ৮২৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য আমদানি করেছে। তিনি বলেন সৌদি ব্যবসায়ীরা ইতোমধ্যে ভারত ভিয়েতনামসহ বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ করেছে। বাংলাদেশে বিনিয়োগ করলে তারা অধিক লাভবান হবেন এবং উভয় দেশ উপকৃত হবে। সৌদি আরবে সফররত বাণিজ্যমন্ত্রী রবিবার সৌদি চেম্বার অব কাউন্সিলের চেয়ারম্যান ড. আব্দুল রহমান আল জামিলের নেতৃত্বে একটি ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন। সৌদি চেম্বার অব কাউন্সিলের সেক্রেটারি এসময় উপস্থিত ছিলেন। তোফায়েল আহমেদ বলেন বাংলাদেশে এখন চমৎকার বিনিয়োগের পরিবেশ বিরাজ করছে। বিনিয়োগকারীদের সরকার বিশেষ সুযোগসুবিধা প্রদান করছে। বিদেশি বিনিয়োগকারীদের সরকার শতভাগ বিনিয়োগের সুযোগ দিচ্ছে এবং শতভাগ মূলধন ও মুনাফা প্রত্যাহারের সুযোগ দিয়েছে। মতবিনিময়কালে তিনি বলেন সৌদি আরবে বাংলাদেশের তৈরি হোম টেক্সটাইল টেরিটাওয়েল পাট ও চামড়াজাত পণ্য সিরামিক হিমায়িত মাছ হালাল মাংস ভেজিটেবল শুকনা খাবারের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। সৌদি ব্যবসায়ীরা বাণিজ্যমন্ত্রীকে জানান সৌদি আরবে বাংলাদেশের তৈরি এ সকল পণ্যের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। সৌদি আরব এসব পণ্য বাংলাদেশ থেকে আমদানি করতে আগ্রহী। সৌদি বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে চায়। সৌদি আরবের সঙ্গে সম্পর্কের কথা বলতে গিয়ে তোফায়েল আহমেদ বলেন আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বর্তমানে সৌদি আরবের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক খুবই ভালো। সৌদি আরবের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য বৃদ্ধির বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশের তৈরি পণ্য সৌদি আরবে রপ্তানির অভূতপূর্ব সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5158.csv b/Bangla_fin_news_articles/5158.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bdb6ef0ea59d48e91882a473b57a354615054587 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5158.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5158,পোশাক শ্রমিকদের ঈদ বোনাস ২১ রোজার মধ্যেই,2016-05-22,অনলাইন ডেস্ক,২১ রোজার মধ্যেই পোশাক কারখানার শ্রমিকদের ঈদ বোনাস দিতে মালিকদের অনুরোধ জানিয়েছে সরকার। এছাড়া রোজার ঈদের আগেই শ্রমিকদের জুন মাসের বেতন পরিশোধ এবং প্রতিবারের মতো এবারও ঈদের আগে ধাপে ধাপে কারখানায় ছুটি দিতে বলা হয়েছে। রবিবার সচিবালয়ে তৈরি পোশাক শিল্পের ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্ট সংক্রান্ত কোর কমিটির সভা শেষে এ বিষয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন শ্রম প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু। ঈদের আগে বকেয়া বেতন ও বোনাসের দাবিতে শ্রমিক বিক্ষোভের খবর প্রতিবছরই সংবাদ শিরোনামে আসে। এ কারণে সরকারের পক্ষ থেকে মালিকদের সঙ্গে বৈঠক করে কিছু নির্দেশনা বেঁধে দেয়া হচ্ছে গত কয়েক বছর ধরে। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে এবার ৬ অথবা ৭ জুন রোজা শুরু হতে পারে। তার এক মাস পর হবে রোজার ঈদ। প্রতিমন্ত্রী বলেন ঈদের আগেই শ্রমিকদের জুন মাসের বেতন পরিশোধ করতে কারখানা মালিকদের অনুরোধ করেছি। আমরা তাদের বলেছি ঈদের ছুটিতে যাওয়ার সময়ই যেন শ্রমিকদের জুন মাসের বেতন দিয়ে দেয়া হয়। শ্রমিকদের সঙ্গে আলোচনা করে কারখানা মালিকরা উত্সব ভাতা দেন জানিয়ে চুন্নু বলেন ১৫ থেকে ২১ রোজার মধ্যে শ্রমিকদের ওই বোনাস পরিশোধ করতে মালিকদের অনুরোধ করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5159.csv b/Bangla_fin_news_articles/5159.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..aa3cbbbcf834f928d0615e43ff554c4531ce8d09 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5159.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5159,সিগারেটের খুচরামূল্যে ৭০ শতাংশ ট্যাক্স আরোপের দাবি,2016-05-21,অনলাইন ডেস্ক,সিগারেটের করারোপের জন্য ব্যবহৃত মূল্যস্তর প্রথা তুলে দেয়া সহ বাজেটে সব ধরনের সিগারেটের উপর একই হারে অর্থাৎ খুচরা মূল্যের ৭০ শতাংশ সমপরিমাণ সুনির্দিষ্ট এক্সাইজ ট্যাক্স আরোপের দাবি জানিয়েছে বিভিন্ন তামাক বিরোধী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। এছাড়াও বিড়ির উপর খুচরা মূল্যের ৪০ শতাংশ জর্দা এবং গুলের উপর খুচরা মূল্যের ৭০ শতাংশ সুনির্দিষ্ট এক্সাইজ ট্যাক্স আরোপসহ খাদ্য নিরাপত্তা সুসংহতকরণে তামাকের ওপর বিদ্যমান রপ্তানি শুল্ক ১০ শতাংশ থেকে ২৫ শতাংশে উন্নীত করার প্রস্তাবও করেছেন তারা। এ ব্যাপারে গবেষণা প্রতিষ্ঠান প্রজ্ঞার নির্বাহী পরিচালক এবিএম জুবায়ের বলেন কার্যকরভাবে করারোপের মাধ্যমে তামাকের দাম বাড়ালে তামাক ব্যবহার সন্তোষজনক হারে হ্রাস পায়। তিনি এ সংক্রান্ত একটি গবেষণার কথা উল্লেখ করে বলেন গবেষণায় দেখা গেছে করারোপের ফলে তামাকের প্রকৃত মূল্য ১০ শতাংশ বৃদ্ধি পেলে নিম্ন ও মাঝারি আয়ের লোকজনের মধ্যে তামাকের ব্যবহার ৮ শতাংশ হ্রাস পায় যা জনস্বাস্থ্যের নিরিখে প্রশংসনীয় সূচক হিসেবে বিবেচিত। কিন্তু বাংলাদেশে তামাক কর বিষয়ক তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায় কার্যকর করারোপের অভাবে এখানে তামাকপণ্যের প্রকৃত মূল্য বৃদ্ধি পায়নি। উল্টো সারা বিশ্বের মধ্যে বাংলাদেশে তামাকের দাম সস্তা থেকে সস্তাতর হয়েছে। ক্যাম্পেইন ফর টোব্যাকো ফ্রি কিডস সিটিএফকে এর কনসালটেন্ট শরিফুল আলম বলেন বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে অন্তত তিনটি কারণে তামাকপণ্যে কার্যকরভাবে করারোপ করা জরুরি। যেগুলোর মধ্যে রয়েছে তামাকপণ্য দিন দিন সস্তা থেকে সস্তাতর হচ্ছে। ফলে এর ব্যবহার ও ব্যবহারজনিত ক্ষয়ক্ষতি বৃদ্ধি পাচ্ছে যা রোধ করা জরুরি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ২০১৪ সালের তথ্যমতে পৃথিবীতে যেসব দেশে সিগারেটের মূল্য অত্যন্ত কম বাংলাদেশ তার মধ্যে অন্যতম। এক্ষেত্রে নেপাল ও মায়ানমার এর পরই বাংলাদেশের অবস্থান।ক্যাম্পেইন ফর টোব্যাকো ফ্রি কিডস সিটিএফকে এর ২০১৬ সালে প্রকাশিত এক তথ্যচিত্রে দেখা গেছে ২০০৮০৯ সালে ৫০০০ শলাকা বিড়ি কিনতে যেখানে মাথাপিছু জিডিপির ১.৮২ শতাংশ ব্যয় হতো সেখানে ২০১৩১৪ সালে একই পরিমাণ বিড়ি কিনতে ব্যয় হয়েছে ১.৩৪ শতাংশ অর্থাৎ বিড়ির প্রকৃত মূল্য কমে গেছে। জাতিসংঘের উদ্যোগে ২০১৫ সালের জুলাই মাসে ইথিওপিয়ার আদ্দিস আবাবাতে অনুষ্ঠিত উন্নয়নের জন্য অর্থায়ন শীর্ষক বিশ্ব সম্মেলনে তামাক করকে রাজস্ব আহরণের একটি কার্যকর ও সম্ভাবনাময় খাত হিসেবে বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করা হয়। গবেষণায় দেখা গেছে তামাকের ওপর বর্ধিত ও কার্যকরভাবে করারোপ করলে তামাকের ব্যবহার হ্রাস পায় এবং রাজস্ব আয়ও বৃদ্ধি পায়। ফিলিপাইন তুরস্ক মেক্সিকো ও দক্ষিণ আফ্রিকা এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ। দক্ষিণ আফ্রিকায় ১৯৯৩ থেকে ২০০৯ সময়কালে সিগারেটের প্রকৃতমূল্য ৩২ শতাংশ থেকে ৫২ শতাংশে বৃদ্ধি করা হয়েছে ফলে সেখানে একদিকে প্রাপ্ত বয়স্ক জনগোষ্ঠীর মাঝে মাথাপিছু দিনপ্রতি সিগারেট সেবনের পরিমাণ ৪টি থেকে কমে ২টিতে নেমে এসেছে অন্যদিকে এসময়ে সরকারের রাজস্ব আয় ৯ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। গবেষনা প্রতিষ্ঠান প্রজ্ঞা মনে করে উপরোক্ত প্রস্তাবনা মেনে যদি বাংলাদেশে একই হারে সুনির্দিষ্ট সিগারেট এক্সাইজ ট্যাক্স আরোপ করা হয় যার পরিমাণ খুচরা মূল্যের ৭০ভাগ এবং বিদ্যমান একাধিক মূল্যস্তরভিত্তিক এডভ্যালোরেম কর কাঠামো প্রথা বাতিল করা হয় তাহলে প্রায় ৭০ লক্ষ প্রাপ্তবয়স্ক ধূমপায়ী সিগারেট সেবন ছেড়ে দেবেন। ৭০ লক্ষেরও অধিক তরুণ ধূমপান শুরু করা থেকে বিরত হবে ধূমপানের কারণে সংগঠিত প্রায় ৬০ লক্ষ অকাল মৃত্যু রোধ করা যাবে এবং সরকার অতিরিক্ত ১৫০০ কোটি টাকা রাজস্ব আয় করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5160.csv b/Bangla_fin_news_articles/5160.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ae31cb2e425d50f4da0d8e99d8dbf79d893b142d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5160.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5160,ব্যাংক সুদের হার সবার জন্য সিঙ্গেল ডিজিটে আনতে হবে মাতলুব,2016-05-20,অনলাইন ডেস্ক,ছোট বড় সব ব্যবসায়ীদের জন্য ব্যাংক সুদের হার নামিয়ে সিঙ্গেল ডিজিটে আনা দরকার বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন দ্য ফেডারেশন অব চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ড্রাস্ট্রিজের এফবিসিসিআআই সভাপতি আবদুল মাতলুব আহমাদ। শুক্রবার রাজধানীর আগারগাঁও সুপার স্টার গ্রুপ এসএসজি বার্ষিক বিজনেস কনফারেন্স২০১৬ তে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। মাতলুব আহমাদ বলেন যারা বড় ব্যবসায়ী তাদের কাছ থেকে ব্যাংক সুদের হার সিঙ্গেল ডিজিট ধরা হয়। কিন্তু যারা অপেক্ষাকৃত ছোট ব্যবসায়ী তারা এ সুবিধা পাচ্ছে না। অথচ দেশের অর্জিত জিডিপির ৭০ শতাংশ আসে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পখাত থেকে। তাই এ খাতের উন্নয়নে সবার জন্য সুদ হার সিঙ্গেল ডিজিটে নামিয়ে আনতে হবে। নতুন ভ্যাট আইন সম্পর্কে তিনি বলেন আমরা ভ্যাট সংক্রান্ত জয়েন্ট কমিটি ১১বার বৈঠক করেছি। বিষয়টি প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত গড়িয়েছে। এখন নতুন ভ্যাট আইন বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী সিদ্ধান্ত দেবেন। আশা করি তিনি এমন কোনো সিদ্ধান্ত দেবে না যা ব্যবসায়ী সমাজের ক্ষতি হয়। আমরা আশা করছি ভ্যাট আইন ব্যবসায়ী বান্ধব করা হবে।মাতলুব আহমাদ বলেন ভ্যাট আইন ব্যবসায়ী বান্ধব হলে জেলায় জেলায় স্থানীয় শিল্পকারখানা গড়ে ওঠবে। যা দেশের মূল উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে। ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে তিনি বলেন আপনারা জেলায় জেলায় শিল্পকারখানা গড়ে তুলুন। যত বেশি লোকাল ইন্ডাস্ট্রি করবেন তত বেশি সরকার আপনাদের সহায়তা করবে।এসএসজি মালিকদের প্রতি তিনি আহ্বান জানিয়ে বলেন আপনার ভেনডার ডেভলাপমেন্ট করে সামনে এগিয়ে যান। বেশি বেশি পণ্য রপ্তানি করুন। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ঢাকা চেম্বার অ্যান্ড কমার্স ইন্ডাস্ট্রিজ ডিসিসিআই প্রেসিডেন্ট হোসেন খালেদ বলেন আমাদের জিডিপিতে ৭০ শতাংশ অংশ গ্রহন হচ্ছে ক্ষুদ্র ও মাঝারী শিল্প। তবে এ খাতের বেশির ভাগই করের আওতায় আসছে না। নানা ভীতির কারণে এমনটা হচ্ছে। এ ভীতি দূর করের জিডিপিতে৯০ শতাংশ অংশ গ্রহনের লক্ষ্যে কাজ করতে হবে। এতে যেমন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে তেমনি দেশের অর্থনীতি আরও উজ্জল হবে।এ ক্ষেত্রে উদ্যোক্তাদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি। সুপার স্টার গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও নির্বাহী মোহাম্মদ ইব্রাহীম তাদের কোম্পানির বিস্তারিত তুলে ধরে বলেন আমরা গ্রাহকদের স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে টেকসই পণ্য উত্পাদন করছি। এ ধারাবাহিকতা রক্ষা করে ভবিষ্যতে উত্পাদন সক্ষমতা বাড়িয়ে দেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে সকলের সহযোগিতা চান তিনি। কনফারেন্সে অন্যদের মধ্যে এসএসজি গ্রুপ ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টার হারুন অর রশিদ গ্রুপ চিফ মার্কেটিং অফিসার আফতাব মাহমুদ খুরশিদ ছাড়াও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও ব্যবসায়ীরা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5161.csv b/Bangla_fin_news_articles/5161.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..611e6665cd612a9f1ff19ce0dfbd1ddf642c8d76 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5161.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5161,রমজান উপলক্ষে ব্যাংকের নতুন সময়সূচি,2016-05-19,অনলাইন ডেস্ক,রমজান মাসে সব ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান সকাল সাড়ে নয়টা থেকে বিকাল চারটা পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানগুলো খোলা থাকবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অফসাইট সুপারভিশন এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগ থেকে বৃহস্পতিবার আলাদা প্রজ্ঞাপন জারি করে রোজার সময় নতুন এই দাফতরিক সময়সূচি জানানো হয়। এতে বলা হয় সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কার্যরত ব্যাংক ও অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠান পবিত্র রমজান মাসে সকাল সাড়ে নয়টা থেকে বিকাল চারটা পর্যন্ত খোলা থাকবে। এর মধ্যে বেলা একটা ১৫ মিনিট থেকে একটা ৩০ মিনিট পর্যন্ত জোহরের নামাযের বিরতি থাকবে। তবে বিরতির সময়ে অভ্যন্তরীণ সমন্বয়ের মাধ্যমে ব্যাংকের লেনদেন অব্যাহত রাখা যাবে বলে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে। শাবান মাস শেষে চাঁদ দেখাসাপেক্ষে ৭ জুন রোজা শুরু হতে পারে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5162.csv b/Bangla_fin_news_articles/5162.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c7f426a5ae537435504c7eec086b71ff8809d862 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5162.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5162,বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রশংসাপত্র পেল আইএফআইসি ব্যাংক,2016-05-18,অনলাইন ডেস্ক,কৃষি ঋণ বিতরণে ২০১৪১৫ অর্থবছরের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করায় বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রশংসাপত্র পেয়েছে আইএফআইসি ব্যাংক। বুধবার আইএফআইসির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ডেপুটি গভর্নর এসকে সুর চৌধুরী আইএফআইসি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও শাহ এ সারওয়ারের হাতে প্রশংসাপত্রটি তুলে দেন। এ সময়ে সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5163.csv b/Bangla_fin_news_articles/5163.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7a5fc70bdff8487c5c223dec314dd829b86273e6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5163.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5163,ভ্যাট আইনের সংশোধন হওয়ার আশা এফবিসিসিআই সভাপতির,2016-05-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লেখার পর এর সুফল মিলবে বলে আশা করছেন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি আব্দুল মাতলুব আহমাদ। মঙ্গলবার রাজধানীর মতিঝিলে ফেডারেশন ভবনে এক সেমিনারে তিনি বলেন ভ্যাট আইন নিয়ে অর্থমন্ত্রীর কাছে সকল ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে দাবি জানানোর পরও সুফল পাইনি। পরে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি লিখেছি। আমরা আশাবাদী কাজ হয়ে যাবে। হারবাল ওষুধের বর্তমান পরিস্থিতির উপর ওই সেমিনারের আয়োজন করা হয়। এ সময় সংগঠনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন। আগামী জুলাই থেকে নতুন ভ্যাট আইন কার্যকর হচ্ছে। সব ধরনের পণ্য ও সেবার উপর ১৫ শতাংশ হার প্যাকেজ পদ্ধতি ও ট্যারিফ মূল্য বাতিল করে নতুন ওই ভ্যাট আইন কার্যকর হওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। ব্যবসায়ীরা দীর্ঘদিন থেকেই এর বিরোধিতা করে আসছেন। এ নিয়ে অর্থমন্ত্রণালয় ও এনবিআরের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করার পরও কার্যত কোনো ফল মেলেনি। এর পর গত রবিবার দ্বিতীয় দফা প্রধানমন্ত্রীর কাছে ভ্যাটের রূপরেখাসহ একটি চিঠি পাঠান এফবিসিসিআই সভাপতি আব্দুল মাতলুব আহমাদ। ওই চিঠিতে তিনি উল্লেখ করেন নতুন ভ্যাট আইন কার্যকর হলে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির আশঙ্কা রয়েছে। ব্যবসায়ী ও ভোক্তার অসন্তোষের সুযোগ নিয়ে রাজনৈতিক অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরির আশঙ্কার কথাও জানান তিনি। এ সময় তিনি হ্রাসকৃত হার ও প্যাকেজ ভ্যাট ব্যবস্থা বহাল রাখার অনুরোধ জানান। এছাড়া খাতভিত্তিক প্যাকেজ ভ্যাটের হার কত হতে পারে তাও উল্লেখ করা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5164.csv b/Bangla_fin_news_articles/5164.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5bca80fa0fab724bd60e3852a23476bb1a6bec42 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5164.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5164,জাপানের শিল্প বাংলাদেশে স্থানান্তরের প্রস্তাব এফবিসিসিআই’র,2016-05-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশে তুলনামূলক সহজলভ্য শ্রমের সুযোগ নিয়ে প্রতিযোগিতামূলক দামে পণ্য তৈরির স্বার্থে জাপানকে তাদের শিল্প কারখানা বাংলাদেশে স্থানান্তরের প্রস্তাব দিয়েছে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই। বিদ্যমান বাণিজ্য আরো বাড়ানো ও বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর স্বার্থে বাংলাদেশ থেকে আরো বেশি পরিমান পণ্য নেয়া ও পণ্য রফতানিতে বিদ্যমান বাধা অপসারণের অনুরোধ জানিয়েছে। সেই সঙ্গে বাংলাদেশের জ্বালানি কৃষি ও বায়োটেকনোলজি খাতে জাপানের বিনিয়োগ আহ্বানও জানানো হয়। সোমবার রাজধানীর মতিঝিলে ফেডারেশন ভবনে বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে এফবিসিসিআইয়ের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে এক বৈঠকে এ আহ্বান জানানো হয়। এ সময় জাপান দূতাবাসের শীর্ষ কর্মকর্তা ছাড়াও এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি আব্দুল মাতলুব আহমাদ ঊর্দ্ধতন সহসভাপতি সফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন সহসভাপতি মাহবুবুল আলম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এফবিসিসিআই সভাপতি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সম্ভাবনা তুলে ধরেন জাপানকে এ দেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানান। তিনি বাংলাদেশের উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় জাপানের প্রযুক্তিগত সহায়তা এবং বাংলাদেশে জাপানের প্রযুক্তি হস্তান্তরের উপর গুরুত্ব আরোপ করেন। চলতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জাপান সফরকালে তার সফরসঙ্গী ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দের সাথে জাপানের বিভিন্ন খাতের ব্যবসায়ীদের বিজনেস মিটিং আয়োজনে আগ্রতের কথাও জানান এফবিসিসিআই সভাপতি। জাপানের রাষ্ট্রদূত মাসাতো ওয়াতানাবে বাংলাদেশের চলমান উন্নয়ন কার্যক্রমে আরো বেশি জাপানি সহায়তার প্রতিশ্রুতির কথা জানান। এ লক্ষ্যে তিনি দুদেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের মাঝে নিয়মিত ডায়ালগ আয়োজনের উপর গুরুত্ব আরোপ করেন। তিনি এফবিসিসিআই এবং জাপান বাংলাদেশ জয়েন্ট কমিটি ফর ইকনোমিক কোঅপারেশনকে জেবিসিসিইসি আরো নিবিড়ভাবে কাজ করার আহ্বান জানান। প্রসঙ্গত ২০১৪১৫ অর্থবছরে বাংলাদেশ জাপানে ৯১ কোটি ৫২ লাখ মার্কিন ডলারের পণ্য রফতানির বিপরীতে দেশটি থেকে আমদানি করেছে ১৫০ কোটি ডলারের পণ্য। বাংলাদেশ জাপানে মূলত গার্মেন্টস পন্য হোম টেক্সটাইল পাদুকা চামড়াজাত দ্রব্য এবং হিমায়িত খাদ্য রফতানি করে থাকে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5165.csv b/Bangla_fin_news_articles/5165.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e035f29151bef00761d32616a8685edb8c757ba6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5165.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5165,শারজায় প্রাণ গ্রুপের ‘সাকসেস মিট’ অনুষ্ঠিত,2016-05-16,অনলাইন ডেস্ক,সংযুক্ত আরব আমিরাতের আমদানিকারক ও পরিবেশকদের নিয়ে সাকসেস মিট শীর্ষক সম্মেলন করেছে প্রাণ গ্রুপ। চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে শারজার একটি রেস্তোরাঁয় অনুষ্ঠিত বাৎসরিক এ সম্মেলনে বিপণন ও বিক্রয়ের প্রায় ৪০০ জন কর্মকর্তা ও কর্মচারী অংশ নেন। প্রাণআরএফএল গ্রুপের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক আহসান খান চৌধুরী বলেন অচিরেই প্রাণ বিশ্বের শীর্ষ ফুড কোম্পানি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে। এ লক্ষ্য অর্জনে কর্মকর্তাকর্মচারী আমদানিকারক ও পরিবেশকদেরকে নিজ নিজ দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করার আহ্বান জানান তিনি। প্রাণআরএফএল পণ্যের মাধ্যমে বাংলাদেশ বিশ্বব্যাপী পরিচিতি লাভ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেন। আন্তরিকতা এবং কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে দেশকে এবং নিজেদেরকে এগিয়ে নেয়ার আহ্বান জানান তিনি। অনুষ্ঠানে সংযুক্ত আরব আমিরাতে নিযুক্ত বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূত ড. মোহাম্মদ ইমরান কনস্যুলেট জেনারেল বদিরুজ্জামান কমার্শিয়াল কাউন্সিলর ড. একেএম রফিক আহম্মেদসহ প্রাণ গ্রুপের শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তাকর্মচারীবৃন্দ এসময় উপস্থিত ছিলেন। সংযুক্ত আরব আমিরাতে ফ্রুটো লিচি পাওয়ার ও বাসিল সিড ড্রিংক মুড়ি চানাচুর ঝালমুড়ি সরিষার তেল মসলা সুগন্ধি চাল লাচ্ছা সেমাই লাচ্চি ডাবের পানি খনিজ পানি বিস্কুট ড্রাই কেক ও প্রাণ আপ নিয়মিতভাবে রফতানি হচ্ছে।২০০৩ সালে প্রাণ মধ্যপ্রাচ্যের এ দেশটিতে রফতানি কার্যক্রম শুরু করে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5166.csv b/Bangla_fin_news_articles/5166.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5fa7a7bca1e586c56afa24f0be5c0be7d1fc8a6d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5166.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5166,‘স্মার্টফোন তৈরিতে সহযোগিতা করতে সরকার প্রস্তুত’,2016-05-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশীয় উদ্যোগে স্মার্টফোন তৈরিতে সহযোগিতা করতে সরকার প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবের কনফারেন্স লাউঞ্জে দেশীয় উদ্যোগে মোবাইল ফোন শিল্প গড়ে তোলার এখনি উপযুক্ত সময় শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। বিশ্ব টেলিযোগাযোগ ও সংঘ দিবস২০১৬ উপলক্ষে বাংলাদেশ মোবাইল ফোন ব্যবসায়ী অ্যাসোসিয়েশন বিএমবিএ এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। শিল্পমন্ত্রী বলেন দেশ প্রযুক্তিতে অনেক দূর এগিয়ে গেছে। এখন প্রয়োজন এর সঠিক ব্যবহার। সুযোগের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারলে স্মার্টফোনে দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশেও রপ্তানি করা সম্ভব। এছাড়া দেশে স্মার্টফোন তৈরি করা কঠিন কিছু নয়। তিনি বলেন আপনারা আগে কাঁচামালের কথা না বলে শিল্প কারখানা গড়ে তোলেন। তারপর সেটিতে কী লাগবে অথবা কোনো প্রতিবন্ধকতা রয়েছে কি না সেটি দেখবে সরকার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5167.csv b/Bangla_fin_news_articles/5167.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a8a0c95e91a331fccb9f5c6e4103e22653b8949b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5167.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5167,রমজানে বাজার মনিটরিংয়ে থাকছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়,2016-05-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আসছে রমজানে পণ্যের মান যাচাই ও মূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে বাজার মনিটরিং করবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এজন্য ব্যবসায়ীদের কাছে সহযোগিতা চাওয়ার কথা বলা হচ্ছে। এ বিষয়টি নিয়ে মঙ্গলবার সকল ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে রসুনের মূল্য নিয়ে পাইকারি বাজারে সম্প্রতি কারসাজি হওয়ায় ও রমজান উপলক্ষে বিশেষ সতর্ক রয়েছে মন্ত্রণালয়। গত ১১ মে বাজার পরিস্থিতি নিয়ে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে বাণিজ্যমন্ত্রীর বৈঠকের কথা থাকলেও দাম কমে আসায় সে বৈঠক বাতিল করা হয়। জানা গেছে পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে বিশেষ বাজার মনিটরিং কার্যক্রম চালাবে মন্ত্রণালয়। এজন্য এরই মধ্যে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে ২৩টি প্রস্তুতিমূলক বৈঠকও করা হয়েছে। চূড়ান্ত করণীয় নির্ধারণে মঙ্গলবার সকল ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন বাণিজ্যমন্ত্রী। এছাড়াও বর্তমানে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সারা দেশের জেলা প্রশাসকদের নিজ নিজ জেলার ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তারা বাজার মনিটরিং ছাড়াও ব্যবসায়ীদেরকে সচেতনতামূলক পরামর্শ দেবেন এবং কেউ সরকারি নির্দেশনা অমান্য করলে তার বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। এদিকে নিয়মিত ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করা ছাড়াও অনিয়মের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5168.csv b/Bangla_fin_news_articles/5168.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3375a9459a4d2edbe4295775b33c8242d5d7cb2f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5168.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5168,ডিএসইতে ছয় মাসের মধ্যে সর্বনিম্নে লেনদেন,2016-05-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে লেনদেন তলানিতে নেমে এসেছে। রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই লেনদেন শেষ পর্যন্ত আড়াইশ কোটি টাকায় নেমে আসে যা গত ছয় মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে গত বছর ১৫ নভেম্বর ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২২১ কোটি টাকা। রবিবার ডিএসইতে লেনদেন হয় ২৫৮ কোটি টাকার শেয়ার যা আগের কর্ম দিবসের চেয়ে ৫৩ কোটি টাকা কম। এদিকে লেনদেন কমার পাশাপাশি সূচকও অনেক কমেছে। এ নিয়ে টানা তিন কর্ম দিবস ডিএসইর সার্বিক মূল্য সূচক কমল। রবিবার ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ২৩ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ২৭৫ পয়েন্টে দাঁড়ায়। আর ডিএস৩০ সূচক কমেছে ৭ পয়েন্ট। এর আগে বুধবার ডিএসইএক্স কমেছিল ১১ পয়েন্ট। আর বৃহস্পতিবার কমেছিল ১৯ পয়েন্ট। রবিবার ডিএসইতে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে লিন্ডে বাংলাদেশের শেয়ার। এ কোম্পানির ১৮ কোটি ৩৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনের দ্বিতীয় স্থানে থাকা ডরিন পাওয়ারের ১২ কোটি ৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ১০ কোটি ৫৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ইউনাইটেড পাওয়ার। লেনদেনে এরপর রয়েছে বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেম এমজেএলবিডি লংকাবাংলা ফাইন্যান্স বিএসআরএম লিমিটেড সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট ফারইস্ট নিটিং অ্যান্ড ডাইং স্কয়ার ফার্মা। এদিকে দেশের অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই রবিবার সার্বিক মূল্য সূচক সিএসসিএক্স মূল্যসূচক ৩৮ পয়েন্ট কমে ৮ হাজার ৪ পয়েন্টে দাঁড়ায়। এ বাজারেও টানা তিন কর্ম দিবস ধরে সার্বিক মূল্য সূচক কমলো। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5169.csv b/Bangla_fin_news_articles/5169.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..998781d290410eeb855eaa7cf23c328bd89d428c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5169.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5169,ব্যবসায়ীদের ওপর ১৫ শতাংশ ভ্যাট চাপানো হবে না বাণিজ্যমন্ত্রী,2016-05-15,অনলাইন ডেস্ক,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন ব্যবসায়ীদের ওপর এক সঙ্গে ১৫ শতাংশ ভ্যাট চাপিয়ে দেয়া হবে না। রবিবার দুপুরে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউশনে আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলন উপলক্ষে গঠিত প্রচার ও প্রকাশনা উপকমিটির সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। দেশরত্ম প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়নের মহাসড়কে বাংলাদেশশীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন প্রচার ও প্রকাশনা উপকমিটির চেয়ারম্যান এবং প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম। এ ছাড়া সেমিনারে বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক এবং উপকমিটির সদস্য সচিব ড. হাছান মাহমুদ বিজিএমইএএর সিনিয়র সহসভাপতি ফারুক হাসান সহসভাপতি মো. নাসির ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের প্রভাষক কাজী মারুফুল ইসলাম প্রমুখ। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উত্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান এবং সঞ্চালনা করেন আওয়ামী লীগের উপপ্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক অসীম কুমার উকিল। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন আমরা এমন কিছু করব না যেটা আমাদের বিনিয়োগের পথে অন্তরায় সৃষ্টি হয়। ভ্যাট আইন বাস্তবায়নের ব্যাপারেও আমরা যত্মবান ও সচেতন। আমরা এটাকে সঠিকভাবেই করব। আমাদের প্রয়োজন হলে আমরা সময় নেব। কিন্তু ব্যবসায়ীদের ওপরে আমরা এক সঙ্গে ১৫ শতাংশ ভ্যাট চাপিয়ে দেব না। তিনি বলেন গ্যাস সমস্যার সংকট নিয়ে কেউ কেউ কথা বলেছেন। আমরা আশা করি পর্যায়ক্রমে আমাদের এই গ্যাসের সংকটও থাকবে না। ভোলায় প্রচুর গ্যাস আবিষ্কার হয়েছে। দেশে অচিরেই ১০৮টি কূপ খনন করা হবে এবং রাশিয়ান একটি বিদেশি কোম্পানি এই দায়িত্ব পালনে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। সুতরাং গ্যাসের সংকটও থাকেব না। বর্তমান সরকারের মেয়াদে অর্জিত জিডিপির প্রসঙ্গ তুলে ধরেন তিনি। এসময় সরকারের বিভিন্ন অর্জন ও পরিকল্পনার কথাও উল্লেখ করেন। তৈরি পোশাক শিল্পের বিভিন্ন সমস্যা এবং সম্ভাবনা প্রসঙ্গে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন ৮১ শতাংশ বৈদেশিক মুদ্রা পোশাক খাত থেকে অর্জিত হয়। কিন্তু তাদেরও কঠিন সময় যাচ্ছে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের ইউরোর ডিভ্যালুয়েশনের কারণে আমাদের রপ্তানিকারকরা ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ আরো এগিয়ে যাবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5170.csv b/Bangla_fin_news_articles/5170.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d01ea6bce6df7f21c1f16e8e708fe2d063e47244 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5170.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5170,নেপালে শুল্কমুক্ত সুবিধা পেল বাংলাদেশি ৫০ পণ্য,2016-05-15,অনলাইন ডেস্ক,নেপালে শুল্কমুক্ত পণ্য রফতানির সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ। দুই দেশের বাণিজ্যসচিব পর্যায়ের বৈঠকে নেপালের ১০৮ টি পণ্যের শুল্কমুক্ত প্রবেশের অনুমতির বিনিময়ে বাংলাদেশি ৫০টি পণ্য শুল্কমুক্ত সুবিধার আওতায় এসেছে। শনিবার নেপালের জাতীয় দৈনিক কাঠমান্ডু পোস্টের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে নেপাল ও বাংলাদেশের বাণিজ্য সচিব পর্যায়ের দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। গত ১১ ও ১২ মে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব হেদায়েত আল মামুনের নেতৃত্বে ঢাকায় বৈঠকে ১৮ সদস্য বিশিষ্ট বাংলাদেশ প্রতিনিধিদল অংশ নেয়। এছাড়া ৯ সদস্য বিশিষ্ট নেপাল প্রতিনিধিদলের নেতৃত্বে ছিলেন সে দেশের বাণিজ্য সচিব নয়ন প্রসাদ উপাধ্যায়। দুই দেশের বাণিজ্য সচিব একটি বাণিজ্যিক চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। বাণিজ্য সচিব পর্যায়ের এই বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যের পরিমাণ বাড়াতে প্রযুক্তিগত বাধা দূর করতে রাজি হয়েছেন কর্মকর্তারা। নেপালের বাণিজ্য সচিব নয়ন প্রসাদ উপাধ্যায় বলেন চুক্তি বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া শিগগিরই প্রস্তাব করা হবে। নেপাল বাংলাদেশের যে ৫০টি পণ্যের শুল্ক মুক্ত প্রবেশের সুবিধা দিয়েছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো মাছ তামাকের মতো কৃষি পণ্য পটেটো চিপস টমেটো সস তৈরি পোশাক ব্যাটারি বিস্কুট সিমেন্ট। এছাড়া প্লাস্টিক পণ্য অগ্রাধিকার পাবে। এছাড়া বাংলাদেশে পনির মধু গোলাপ রডোডেনড্রন এবং এর রস মসুর ডাল বাঁধাকপি স্ট্রবেরি চাল আনারস ভোজ্য তেল এবং কাঁচা চামড়াসহ ১০৮টি পণ্যের শুল্ক মুক্ত রফতানির অনুমতি পেয়েছে নেপাল। বৈঠকে আগের একটি দ্বিপাক্ষিক চুক্তি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিতে দুদেশ সম্মত হয়েছে বলে নেপালের বাণিজ্য সচিব নয়ন প্রসাদ উপাধ্যায় সে দেশের জাতীয় দৈনিক কাঠমান্ডু পোস্টকে জানিয়েছেন। তিনি বলেন দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বাণিজ্য সহজীকরণ বাণিজ্যিক অবকাঠামো উন্নয়ন ও শুল্কবিহীন পণ্যের বাধা দূর করার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। এছাড়াও দুদেশের মধ্যে টেকনিক্যাল ব্যারিয়ার টু ট্রেড টিবিটি দূর করার লক্ষ্যে সেনেটারি ও ফাইটো সেনেটারি এসপিএস ব্যবস্থা সমন্বিতকরণের বিষয়েও চুক্তি হয়েছে। এতে উভয়পক্ষই বাণিজ্যিক পণ্যের মান বজায় রাখতে মানসম্মত সার্টিফিকেশন পদ্ধতি এবং ল্যাব অপারেশন অনুস্মরণ করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5171.csv b/Bangla_fin_news_articles/5171.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4ae92a11b78e1aaec60feef714c0051778044590 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5171.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5171,গ্যাস সংকটে উত্পাদনে যেতে পারছে না ২শ’ কারখানা বিজিএমইএ,2016-05-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গ্যাস সংকটের কারনে সব ধরণের কার্যক্রম সম্পন্ন করার পরও ২শ কারখানা উত্পাদনে যেতে পারছে না বলে জানিয়েছে তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ। গতকাল শনিবার রাজধানীর বিজিএমইএ ভবনে এক সাংবাদিক সম্মেলনে সংগঠনের সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান এ তথ্য জানান। তিনি বলেন যে সংখ্যা দেয়া হয়েছে তা কেবল বিজিএমইএর সদস্যভূক্ত প্রতিষ্ঠান। এর বাইরে অন্যান্য কারখানা যুক্ত হলে সংখ্যা আরো বাড়বে। তৈরি পোশাক শিল্পের বর্তমান পরিস্থিতি তুলে ধরতে এ সাংবাদিক সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সিদ্দিকুর রহমান বলেন প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ সত্বেও গ্যাস লাইন ট্রান্সফার লোড বৃদ্ধি কিংবা নতুন সংযোগ পাওয়া যাচ্ছে না। সরকারের কাছে সুনির্দিষ্ট জ্বালাানি নীতি দাবি করে তিনি বলেন আমরা জানি গ্যাসের স্বল্পতা আছে। সরকার এলএনজি গ্যাস আমদানি ও সরবরাহের কথা ভাবছেন। এ বিষয়গুলো দ্রুত জনসম্মুখে আসা দরকার। যাতে উদ্যোক্তারা সিদ্ধান্ত নিতে পারেন তারা বিদ্যুিভত্তিক না গ্যাসভিত্তিক কারখানা গড়ে তুলবেন। এ সময় জানানো হয় নানামূখী সংকটের কারনে ৩১৯টি কারখানা বন্ধ হওয়ার পথে। সিদ্দিকুর রহমান বলেন উদ্বেগের বিষয় যে গত তিন বছরে ৬১৮টি কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। আরো ৩১৯টি কারখানা বন্ধ হওয়ার পথে। অবশ্য একই সময়ে ২৫০টি নতুন কারখানা নতুন চালু হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন ২৮টি গ্রীন কারখানা স্থপিত হয়েছে। আরো ১১৮টি কারখানা অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। সমপ্রতি তৈরি পোশাক রপ্তানি বাড়লেও এ খাতটি নানামূখী সংকটের মধ্যে রয়েছে বলে সংগঠনের পক্ষ থেকে জানানো হয়। প্রতিযোগী দেশগুলোর মুদ্রামান কমলেও বাংলাদেশের মুদ্রার মান বাড়ছে। ফলে তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকরা ক্ষতির মুখে পড়ছেন। রপ্তানি বাড়লেও প্রচ্ছন্নভাবে কারখানার প্রকৃত আয় কমছে। সংস্কারে কারখানাগুলোকে গড়ে ৫ কোটি ৩০ লাখ টাকা খরচ করতে হচ্ছে। বিশ্বব্যাপী সব পণ্যের দাম বাড়লেও বাংলাদেশের তৈরি পোশাক দাম কমছে। অথচ প্রতি বছর উত্পাদন খরচ বাড়ছে। এ সময় আসছে বাজেটে তৈরি পোশাক খাতের জন্য ১০ শতাংশ হ্রাসকৃত হারে করারোপ আগামী ৫ বছরের জন্য বৃদ্ধি করা ও বিগত বছরের জন্যও তা বহাল রাখার দাবি জানিয়ে তিনি বলেন ৩৫ শতাংশ কর দিয়ে কোন শিল্পে বিনিয়োগ বাড়বে না। এছাড়া শতভাগ রপ্তানিমূখী শিল্পের সহায়ক সেবার উপর ভ্যাট প্রত্যাহার করা কারখানাসহ অন্যান্য খাতের জন্যও অগ্নিনির্বাপক ও আধুনিক বিদুত্ সাশ্রয়ী যন্ত্রপাতি শুল্কমুক্ত সুবিধায় আমদানির সুযোগ দেয়ার দাবিও জানানো হয়। সিদ্দিকুর রহমান বলেন ভুলে গেলে চলবে না পোশাক শিল্প শুধুমাত্র ৪৪ লাখ শ্রমিকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করছে তা নয়। বরং এ শিল্পকে কেন্দ্র করে ব্যাংক বীমা পর্যটন হোটেল পরিবহন সেবাখাত প্রসার লাভ করেছে। তাই সামষ্টিক দৃষ্টিকোণ থেকে এ শিল্পের জন্য যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ বাঞ্চনীয়। সাংবাদিক সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএর সিনিয়র সহসভাপতি ফারুক হাসান সহসভাপতি এস এম মান্নান কচি মোহাম্মদ নাসির মাহমুদ হাসান খান বাবু ফেরদৌস পারভেজ বিভনসহ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। তথ্যভাণ্ডারে ১৪শ কারখানা সাংবাদিক সম্মেলনে জানানো হয় এ পর্যন্ত ১ হাজার ৪শ কারখানার শ্রমিকদের আঙ্গুলের ছাপসহ তথ্যভাণ্ডার তৈরি হয়েছে। সিদ্দিকুর রহমান বলেন যে সব কারখানা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তথ্যভান্ডার তৈরি করেনি বিজিএমইএ তাদের সেবা বন্ধ রেখেছে। তাদেরকে অবশ্যই এ প্রক্রিয়ায় আসতে হবে। এক হাতে টাকা নিচ্ছি আরেক হাতে সেবা দিচিছ। আশা করছি আগামী ৩০ জুনের মধ্যে সব কারখানা শ্রমিকদের তথ্যভাণ্ডারের আওতায় আনা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5172.csv b/Bangla_fin_news_articles/5172.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ce9e9fc16b883260b34d26cae0ab9ea5b48913ab --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5172.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5172,৩১৯টি পোশাক কারখানা বন্ধ হওয়ার পথে বিজিএমইএ,2016-05-14,অনলাইন ডেস্ক,বিশ্ব বাজারে প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে বাংলাদেশের ৩১৯টি পোশাক কারখানা বন্ধ হওয়ার পথে রয়েছে বলে জানিয়েছে এই খাতের শিল্পমালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ। রাজধানীর কারওয়ান বাজারে বিজিএমইএ কার্যালয়ে শনিবার এক সংবাদ সম্মেলনে এই শঙ্কার কথা প্রকাশ করেন সংগঠনটির সভাপতি সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান। লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন উদ্বেগের বিষয় যে গত তিন বছরে বিভিন্ন কারণে সক্ষমতা হারিয়ে ৬১৮টি কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। আরও ৩১৯টি কারখানা বন্ধ হওয়ার পথে। গ্যাসবিদ্যুতের সঙ্কট ও ব্যাংক ঋণের উচ্চ সুদহার ডলারের অবমূল্যায়ন ও বিশ্ববাজারে পোশাকের দরপতনের কারণে শিল্প উদ্যোক্তারা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে বলে জানান বিজিএমই সভাপতি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5173.csv b/Bangla_fin_news_articles/5173.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2b6070dc98a5b6b54139e15f82fb9b73f27404a1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5173.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5173,রমজানের আগেই বাজারে উত্তাপ,2016-05-13,মুন্না রায়হান,পবিত্র রমজান শুরু হতে আর বাকি মাত্র তিন সপ্তাহ। কিন্তু তার আগেই বাড়ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় বিভিন্ন পণ্যের দাম। গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে বাজারে রসুন ছোলা ও চিনির দাম বেড়েছে প্রতি কেজিতে ২ থেকে ১৫ টাকা পর্যন্ত। সরকারের বিপনন সংস্থা ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ টিসিবির হিসেবেই দাম বাড়ার এ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। তবে শুক্রবার সরেজমিনে রাজধানীর কাওরানবাজার নিউমার্কেট ও শান্তিনগর বাজারে গিয়ে দেখা যায় কোনো কোনো পণ্যের দাম বেড়েছে আরো বেশি। ব্যবসায়ীরা বলেছেন আন্তর্জাতিক বাজারে এসব পণ্যের দাম বেড়েছে। এর প্রভাব পড়েছে দেশের বাজারে। তারা জানান খরার কারণে ভারতে এবার ডালের উত্পাদন কম হয়েছে। ফলে তারা আন্তজার্তিক বাজার থেকে ডাল কিনছে। এছাড়া চিনির উপর শুল্ক আরোপ করায় দাম বেড়েছে এ পণ্যটির। টিসিবির হিসেবে গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে মানভেদে প্রতি কেজি দেশী রসুনে ১০ থেকে ১৫ টাকা বেড়ে ১০০ থেকে ১৩৫ টাকায় ছোলায় ৪ থেকে ৭ টাকা বেড়ে ৮৫ থেকে ৮৮ টাকা ও চিনিতে ২ টাকা বেড়ে ৫২ থেকে ৫৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সরকারের এ সংস্থাটির হিসেবে গত এক মাসের ব্যবধানে নিত্যপ্রয়োজনীয় বিভিন্ন পণ্যের মধ্যে দেশী মসুর ডাল ১ দশমিক ৭৯ শতাংশ আলু ৫ দমমিক ৫৬ শতাংশ দেশী পেঁয়াজ ১৭ দশমিক ৬৫ শতাংশ রসুন ২৮ শতাংশ ছোলা ১০ দশমিক ৯০ শতাংশ জিরা ১০ শতাংশ দারুচিনি ১২ শতাংশ ও লবনের দাম ১৪ শতাংশ বেড়েছে। আর কমেছে মোটা চাল আটা ও ময়দার। এরমধ্যে মোটা চালের দাম ৩ শতাংশ আটা ৩ দশমিক ২৮ শতাংশ ময়দা ৩ দশমিক ৮০ শতাংশ ও আদা ১২ দশমিক ৫০ শতাংশ কমেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5174.csv b/Bangla_fin_news_articles/5174.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9efcd51a0444ccbcb881a1246c16ed68d033fc5f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5174.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5174,বাংলাদেশের ৩ ব্যাংকের ডেটা চুরি,2016-05-13,অনলাইন ডেস্ক,তুরস্কের একটি হ্যাকার দল বাংলাদেশের তিনটি বাণিজ্যিক ব্যাংকের ডেটা চুরি করেছে বলে খবর দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক একটি সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ক ওয়েবসাইট। ডেটাব্রিচটুডে নামের ওই ওয়েবসাইটে এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে বোজকার্টলার নামের ওই হ্যাকার গ্রুপ নেপালেরও দুটি ব্যাংকের ডেটা চুরি করেছে। সব ডেটাই তারা অনলাইনে প্রকাশ করেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বাংলাদেশের ব্যাংকগুলো হলো ডাচবাংলা ব্যাংক দ্য সিটি ব্যাংক ও সেনাবাহিনী পরিচালিত ট্রাস্ট ব্যাংক। এছাড়া নেপালের কাঠমাণ্ডুভিত্তিক বিজনেস ইউনিভার্সাল ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক ও সানিমা ব্যাংকের তথ্য চুরির কথা বলা হচ্ছে ডেটাব্রিচটুডের প্রতিবেদনে। ডেটাব্রিচটুডে বলছে তথ্য চুরির বিষয়ে তারা ওই পাঁচ ব্যাংকের সঙ্গে যোগাযোগ করলেও ব্যাংকগুলো কোনো প্রতিক্রিয়া দেয়নি। হ্যাকারদের এই দলটি এর আগে কাতার ন্যাশনাল ব্যাংক ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের ইনভেস্টব্যাংকের ডেটা চুরি করেছিল। সব ব্যাংকের ডেটা সম্বলিত আর্কাইভগুলো তারা একটি টুইটার অ্যাকাউন্টে পোস্ট করেছে বলে ডেটাব্রিচটুডের প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে। শিগগিরই এশিয়ার আরও ব্যাংকের ডেটা হ্যাক করার হুমকি দিয়েছে বোজকার্টলার ধূসর নেকড়েরা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5175.csv b/Bangla_fin_news_articles/5175.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..aed0d447b705d9b435b051192b859da97414041d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5175.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5175,দাম বাড়ছে রসুনব্রয়লার মুরগির,2016-05-13,অনলাইন ডেস্ক,রমজান মাসকে সামনে রেখে রাজধানীর বাজারে প্রায় প্রতিটি ভোগ্য পণ্যের দামই বেড়ে চলেছে। তবে এ সপ্তাহে রসুন দেশি ও ব্রয়লার মুরগির দাম অন্য নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের তুলনায় কিছুটা বেশি বেড়েছে। শুক্রবার রাজধানীর পাইকারি ও খুচরা বাজারের ক্রেতাবিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য পাওয়া গেছে। তবে গত সপ্তাহে বৃদ্ধি পাওয়া দামেই বিক্রি হচ্ছে অন্য সব পণ্য। ক্রেতাদের অভিযোগ আমদানির অজুহাত দেখিয়ে এ সপ্তাহেও কিছু পণ্যের দাম বেড়েছে। তারা বলছেন পণ্যের আমদানি ঠিকঠাক থাকলেও দাম ঠিক রাখা হচ্ছে না। কারওয়ান বাজারের পাইকারি ব্যবসায়ীরা জানান আমদানিকারক কোম্পানিগুলো যদি পণ্য পাইকারি বাজারে নিজেদের দায়িত্বে পৌঁছে দেয় তাহলে প্রতিটি পণ্যের দাম বর্তমান দামের থেকে অনেক কমে বিক্রি করা যেতো। তবে এমন কথা মানতে নারাজ ক্রেতারা। তারা বলেন বাজার ব্যবস্থাপনার জন্য বাড়তি দামেই কিনতে হয়। পাইকারি বাজারে এক টাকা দাম বাড়লে খুচরা বাজারে বেড়ে যায় ১০ টাকা। এ সপ্তাহে রাজধানীর বাজারে ব্রয়লার মুরগি কেজিপ্রতি ১৭৫ থেকে ১৮০ টাকা লেয়ার ১৯০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। আকারভেদে দেশি মুরগি কেজিপ্রতি বিক্রি হচ্ছে ৩২০ থেকে ৩৪০ টাকা। পাকিস্তানি মুরগির বিক্রি হচ্ছে প্রতি পিস ২৫০ টাকা থেকে ২৬০ টাকা। কয়েক সপ্তাহ ধরে বেড়ে যাওয়া দামেই বাজারভেদে মসুর ডাল দেশি ১৭৫ টাকা আমদানি ডাল ১৪৫ টাকা ও ক্যাঙ্গারু ১৮০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। গত সপ্তাহের অপরিবর্তিত দামে দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৪৮ থেকে ৫০ টাকা ও আমদানি করা পেঁয়াজ ৩৮ থেকে ৪০ টাকায়। এ সপ্তাহে কেজিপ্রতি আলু বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ২২ টাকায়। বৃদ্ধি পাওয়া দামে প্রতি কেজি রসুন আমদানি বিক্রি হচ্ছে ২১০ থেকে ২২০ টাকা। আর গত সপ্তাহের থেকে ১০ টাকা বেশিতে এ সপ্তাহে দেশি রসুন ১৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। গত সপ্তাহের থেকে হালিতে দুই টাকা দাম বেড়েছে ফার্মের ডিম। ফার্মের মুরগির ডিমের হালি ৩৪ টাকা ও ডজন ১০০ টাকা। হাঁসের ডিমের হালি ৩৪ টাকা ও ডজন ১০২ টাকা। দেশি মুরগির ডিমের হালি ৫০ টাকা ও ডজন ১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এদিকে গত সপ্তাহে বৃদ্ধি পাওয়া দামেই এ সপ্তাহে বিক্রি হচ্ছে সবজি। প্রতি কেজি শিম ৪৫ টাকা ঢেঁড়স ৫০ টাকা ঝিঙা ৫০ টাকা পটল ৫০ টাকা সব ধরনের শাক ২০ থেকে ৩০ টাকা মিষ্টি কুমড়া ফালি ৩০ টাকা গাজর ৪০ টাকা কাঁচামরিচ ১০০ টাকা ধনেপাতা ১২০ টাকা পেঁপে ৪০ টাকা শসা জাতভেদে ২৫ থেকে ৪০ টাকা টমেটো ও করলা ৫০ থেকে ৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে খাসির মাংস। এ সপ্তাহে ২০ টাকা দাম কমে গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৪০০ টাকায়। আর খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকা কেজি। অপরদিকে রাজধানীর বাজারে মাছের চালান আসতে শুরু করেছে। তবুও আগের বাড়তি দামেই বিক্রি হচ্ছে রুই মাছ ছোট ২৬০ টাকা রুই বড় ৩২০ টাকা কেজি। ছোট কাতলা ৩০০ টাকা ও বড় ৩৫০ টাকা কেজি। চিংড়ি ছোট ৫০০ টাকা কেজি। তেলাপিয়া ২২০ থেকে ২৪০ টাকা কেজি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5176.csv b/Bangla_fin_news_articles/5176.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fd3ebad7ce2838b8ea7d364682d0236e55cd9643 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5176.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5176,ভ্যাট আইনে ব্যবসায়ীদের মতামতের প্রতিফলন ঘটেনি এফবিসিসিআই,2016-05-12,অনলাইন ডেস্ক,ভ্যাট আইন বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে ব্যবসায়ীদের মতামতের প্রতিফলন ঘটেনি বলে অভিযোগ করেছেন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের এফবিসিসিআই সভাপতি আবদুল মাতলুব আহমাদ। বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ফোরাম অব বাংলাদেশের আইবিএফবি বার্ষিক সাধারণ সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এ দাবি জানান। মাতলুব আহমাদ বলেন ২০১২ সালে করা ভ্যাট আইন বাস্তবায়নের আগে সরকার জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ও এফবিসিসিআইয়ের সমন্বয়ে একটি যৌথ কমিটি গঠন করেছিল। সেই যৌথ কমিটির সভায় সাতটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত হয়েছিল। কিন্তু এখন পর্যন্ত সেসব সিদ্ধান্তকে আইনে যুক্ত করা হয়নি। এ অবস্থায় আগামী জুলাই থেকে নতুন ভ্যাট আইন কার্যকরের আগে যৌথ সিদ্ধান্তগুলো কার্যকরের দাবি জানান ব্যবসায়ীদের নেতা মাতলুব আহমাদ। আইবিএফবির বার্ষিক সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্সিয়া বার্নিকাট। আইবিএফবির সভাপতি হাফিজুর রহমান খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতকে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা থাকলেও তিনি শেষ পর্যন্ত অনুপস্থিত ছিলেন। আইবিএফবির বার্ষিক এ সভায় সংগঠনটির সদস্যভুক্ত দেশিবিদেশি পাঁচ প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা প্রদান করা হয়। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো বিএসআরএম স্টিল আব্দুল মোনেম লিমিটেড বিআরবি কেবলস ইন্ডাস্ট্রিজ ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড ও শেভরন বাংলাদেশ। নতুন ভ্যাট আইন বাস্তবায়নে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ও এফবিসিসিআইয়ের সমন্বয়ে সরকার যে কমিটি করেছিল সেই কমিটির সিদ্ধান্তও বাস্তবায়িত হয়নি বলে অভিযোগ করেছেন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি । \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5177.csv b/Bangla_fin_news_articles/5177.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3c9ecffa0f1249ce45ad61fafe35755a7511beea --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5177.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5177,ইইউকে অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগের আহ্বান,2016-05-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন ইউরোপিয়ন ইউনিয়ন বাংলাদেশের বড় বাণিজ্যিক অংশিদার। বাংলাদেশের মোট বার্ষিক রফতানির প্রায় ৫৫ ভাগ রফতানি হয় ইউরোপিয়ান ইউনিয়নে। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের ২৮টি দেশে গত ২০১৪২০১৫ অর্থ বছরে বাংলাদেশ ১৭০৩৫.৭৭৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য রফতানি করেছে একই সময়ে বাংলাদেশ আমদানি করেছে ২৪৫০.৩৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের পণ্য। বাণিজ্যিক সহযোগিতার জন্য বাংলাদেশ উইরোপিয়ান ইউনিয়নের কাছে কৃতজ্ঞ। বাংলাদেশ ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের সঙ্গে বিনিয়োগ ও বাণিজ্য বৃদ্ধি করতে আগ্রহী। মন্ত্রী বলেন বাংলাদেশ দেশব্যাপী ১০০টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল এসইজেড স্থাপনের পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। ইতোমধ্যে ১০টি এসইজেড প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধন করেছেন। বাংলাদেশ বিনিয়োগ ও ব্যবসার জন্য এখন উপযোগী স্থান। ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন বাংলাদেশের স্পেশাল ইকনমিক জোনে বিনিয়োগ করলে সরকার প্রয়োজনীয় সব ধরনের সহযোগিতা প্রদান করবে। বাংলাদেশে এখন বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ বিরাজ করছে। বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন্য বিভিন্ন দেশ এগিয়ে আসতে শুরু করেছে। বৃহস্পতিবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ঢাকায় মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ইইউএর সঙ্গে বিনিয়োগ ও বাণিজ্য বৃদ্ধি এবং বাণিজ্য সংক্রান্ত সমস্যা সমাধানের উদ্দেশ্যে গঠিত বাংলাদেশইউরোপিয়ান ইউনিয়নইইউ বিজনেস কাউন্সিলএর প্রথম বিজনেস ক্লাইমেট ডায়ালগ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ সব কথা বলেন। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন বিনিয়োগের জন্য বাংলাদেশ এখন আকর্ষণীয়। বাংলাদেশে বিনিয়োগ করলে ইউরোপের বিনিয়োগকারীরা লাভবান হবেন। বাংলাদেশ সরকার এখন বিনিয়োগকারীদের বিশেষ সুবিধা দিচ্ছে। সরকার যোগাযোগ ব্যবস্থা আধুনিকায়ন বিদ্যুত্ সরবরাহ অবকাঠামো নির্মাণসহ বিনিয়োগের সাথে সংশ্লিষ্ট সকল কাজ গুরুত্বের সাথে করে যাচ্ছে। বিনিয়োগের জন্য সেবার মান উন্নত করা হয়েছে বাংলাদেশ সরকারের সেবা প্রদান প্রতিষ্ঠানগুলো একযোগে কাজ করে যাচ্ছে। ইউরোপের দেশগুলোর বেসরকারি বিনিয়োগকারীরা এ সুযোগ গ্রহণ করতে পারেন। বিনিয়োগ সুরক্ষায় সব ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছে বাংলাদেশ সরকার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5178.csv b/Bangla_fin_news_articles/5178.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..12303acd3c0b2cff784b2c2115625b340d312b62 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5178.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5178,দুই কোম্পানির শেয়ারদর অস্বাভাবিকভাবে বাড়ার কারণ নেই,2016-05-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে অস্বাভাবিকভাবে শেয়ারদর বাড়ছে তালিকাভুক্ত প্রাইম ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স এবং রহিমা ফুডের। তাই কোম্পানি কর্তৃপক্ষের কাছে এর নেপথ্যে কোনো কারণ রয়েছে কিনা এমনটা জানতে চেয়ে চিঠি দিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই। এর প্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে অস্বাভাবিকভাবে শেয়ারদর বাড়ার কোনো কারণ নেই। এদিকে গত ২ মে প্রাইম ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর ছিল ৪৯ দশমিক ২ টাকা। যা ১০ মে লেনদেন দাঁড়িয়েছে ৬৭ দশমিক ২ টাকায়। আর গত গত ২ মে রহিমা ফুডের শেয়ার দর ছিল ৩৬ দশমিক ৯ টাকা। যা ১১ মে লেনদেন শেষে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৭ দশমিক ৯ টাকায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5179.csv b/Bangla_fin_news_articles/5179.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3de2736043fe9bb004368b37c9d6a7f644c63f02 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5179.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5179,২০২০ সাল পর্যন্ত কর অব্যাহতি পেল গ্রামীণ ব্যাংক,2016-05-12,অনলাইন ডেস্ক,আয়কর রিটার্ন দাখিলের শর্তে গ্রামীণ ব্যাংককে ২০২০ সাল পর্যন্ত কর অব্যাহতি দিয়েছে সরকার। অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের এনবিআর চেয়ারম্যান মো. নজিবুর রহমানের স্বাক্ষরে গত ৪ মে পাঁচ বছরের জন্য এই কর অব্যাহতির আদেশ জারি করা হয়। এতে আয়কর অধ্যাদেশের বিভিন্ন ধারা তুলে ধরে বলা হয় সরকার গ্রামীণ ব্যাংকের ২০১৬ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত মেয়াদের আয়ের উপর আরোপণীয় কর প্রদান হইতে নিরীক্ষা বিবরণীসহ আয়কর রিটার্ন দাখিল করার শর্তে অব্যাহতি প্রদান করল। এনবিআরের এই আদেশ গত ১ জানুয়ারি থেকে কার্যকর ধরা হয়েছে। ১৯৮৩ সালে সামরিক অধ্যাদেশের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠার পর থেকে সব সময়ই গ্রামীণ ব্যাংক সব ধরনের কর অব্যাহতি সুবিধা পেয়ে আসছে। এই সুযোগ প্রতিষ্ঠানটি পেয়েছে গ্রামীণ ব্যাংক অধ্যাদেশের ৩৩ ধারার আওতায়। ২০১৩ সালে অধ্যাদেশকে আইনে পরিণত করা হলেও ওই ধারা অব্যাহত রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5180.csv b/Bangla_fin_news_articles/5180.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c4ac7fdbc8e018b192b16c59c555a41cbaec89a4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5180.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5180,বাণিজ্য বাধা কাটাতে একমত বাংলাদেশ ও নেপাল,2016-05-11,অনলাইন ডেস্ক,পারস্পরিক বাণিজ্য বাধা কাটাতে একমত হয়েছে বাংলাদেশ ও নেপাল। বুধবার ঢাকায় দেশ দুটির বাণিজ্য সচিব পর্যায়ের বৈঠকে তারা এ সিদ্ধান্ত নেন। এসময় এই সংক্রান্ত একটি চুক্তি সইয়ের পাশাপাশি বেশ কিছু পণ্যে পরস্পরকে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেওয়ার সিদ্ধান্তও নেয় দেশ দুটির কর্মকর্তারা। বাণিজ্য বাধা দূর করতে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউট বিএসটিআই এবং নেপাল ব্যুরো অফ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড মেট্রোলজির মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই হয়। বাংলাদেশ নেপালকে ১০০টির মতো পণ্যে এবং নেপাল বাংলাদেশকে ৫০টি পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেবে বলে বৈঠকে মতৈক্য হয়েছে।বাণিজ্য সচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুন যৌথ সংবাদ সম্মেলনে বলেন এক দেশের পণ্য অন্য দেশে রপ্তানির ক্ষেত্রে ওই দেশের মানদণ্ডে বিবেচনা করতে হয়। এই চুক্তি না থাকার ফলে এক্ষেত্রে সমস্যা হচ্ছিল। এখন সেই বাধা দূর হবে। তিনি বলেন এটা বাস্তবায়ন হলে বিএসটিআইর সনদ থাকলে নেপালে নতুন করে ওই পণ্যের মান নির্ণয়ের প্রয়োজন হবে না। অন্য নেপালের স্ট্যান্ডার্ড ব্যুরোর সনদ থাকলে বাংলাদেশেও মান নির্ণয়ের দরকার পড়বে না। বাংলাদেশনেপালের মধ্যে ট্রানজিট কার্গো পরিবহনের পদ্ধতি নির্ধারণ উভয় দেশের পণ্য আমদানিতে পারস্পরিক শুল্ক সুবিধা প্রদান কাকরভিটাপানিট্যাংকিফুলবাড়ী বাণিজ্য পথ পুরোপুরি চালু রেল যোগাযোগ স্থাপন রোহনপুরসিংবাদ রেলপথ ব্যবহার করে নেপালে পণ্য পরিবহন করা পরস্পরের বাণিজ্য মেলায় অংশগ্রহণ দুই দেশের মধ্যে সমন্বিত পর্যটন শিল্পের প্রসার নেপালের জলবিদ্যুৎ খাতে বিনিয়োগ ওষুধ পণ্যের নিবন্ধন পদ্ধতি সহজীকরণ সরকারি পর্যায়ে অত্যাবশ্যকীয় পণ্য সরাসরি ক্রয়বিক্রয় সম্পর্কিত সমঝোতা স্মারক করা প্রভৃতি বিষয়ে আলোচনা হয়। নেপালের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকের পর বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন নেপাল বাংলাদেশের কাছে ১০০টির মতো পণ্য শুল্কমুক্ত সুবিধা চেয়েছে। আমরা সেটা গ্রহণ করেছি। আমাদেরকে তারা ৫০টি আইটেম শুল্কমুক্ত সুবিধা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের জন্য নেপালে ভিসা সহজ করা এবং নেপালি নাগরিকদের জন্য বাংলাদেশ ভ্রমণের ক্ষেত্রে স্থলবন্দরে অন এরাইভাল ভিসা ইস্যুর বিষয়েও সভায় আলোচনা হয়েছে। উভয় দেশের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে এগুলো সমাধান করা হবে বলে জানান বাংলাদেশের বাণিজ্য সচিব।যৌথ সংবাদ সম্মেলনে নেপালের বাণিজ্য নায়ন্দ্র প্রসাদ উপাধ্যায় বলেন বৈঠকের মাধ্যমে দুই দেশের সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় উঠেছে। এটা আমাদের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও গতিশীল করবে। নেপালে ভূমিকম্পের পর অর্থবহ সহায়তা দেওয়ার জন্য তিনি বাংলাদেশের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5181.csv b/Bangla_fin_news_articles/5181.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1daacb1e3593759d5739f67e9695268a2da39e57 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5181.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5181,নেপালের কাছে শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার চেয়েছে বাংলাদেশ,2016-05-10,অনলাইন ডেস্ক,প্রতিবেশি দেশ নেপালে ৫৬টি পণ্যের শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার চেয়েছে বাংলাদেশ। মঙ্গলবার ঢাকায় উভয় দেশের মধ্যে দুদিনব্যাপি বাণিজ্য সচিব পর্যায়ের বৈঠকে এ প্রস্তাব দেয় বাংলাদেশ। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুন ১৮ সদস্যের বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন। অন্যদিকে নেপালের ৯ সদস্যের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন সে দেশের বাণিজ্য সচিব নয়েন্দ্র প্রসাদ উপাধ্যায়। এ ব্যাপারে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মনোজ কুমার রায় বলেন দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের আওতায় ৫৬টি পণ্যের শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকারের জন্য আমরা নেপালের কাছে প্রস্তাব দিয়েছি। নেপালও আমাদের বাজারে তাদের ১০৮টি সামগ্রীর জন্য অনুরূপভাবে সুবিধা চেয়েছে। চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর আগে উভয় দেশ এখন সবদিক খতিয়ে দেখছে। অতিরিক্ত সচিব জানান বাংলাদেশের পক্ষ থেকে নেপালের কাছে যে ৫৬টি পণ্যের প্রস্তাব দেয়া হয়েছে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে নির্মাণ সামগ্রী রেফ্রিজারেটর ব্যাটারি তৈরি পোশাক প্লাস্টিক সামগ্রী সিমেন্ট তামাক টমেটো সস চিপস ওয়েফার প্রভৃতি। এসবের পাশাপাশি নেপালের জলবিদ্যুৎ খাতে বাংলাদেশের বিনিয়োগের ব্যাপারেও চলতি বৈঠকে আলোচিত হচ্ছে। উল্লেখ্য ২০১৪১৫ অর্থবছরে নেপালে ২৫ দশমিক শূন্য ৫ মিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি করে বাংলাদেশ। অন্যদিকে একই সময়ে নেপাল থেকে সাড়ে ১১ মিলিয়ন ডলারের পণ্য আমদানি করে বাংলাদেশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5182.csv b/Bangla_fin_news_articles/5182.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3f012a1dbbbbbb37fc6d4132b8525cfa63a996f5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5182.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5182,থ্যালাসেমিয়া দিবসে রবি কর্পোরেট অফিসে রক্তদান কর্মসূচি,2016-05-09,অনলাইন ডেস্ক,বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবসে রবি কর্পোরেট অফিসে রক্তদান এবং সচেতনতামূলক কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। বাংলাদেশ থ্যালাসেমিয়া ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় ৮ মে ২০১৬ এ উদ্যোগ নেয় টেলিকম কোম্পানিটি। থ্যালাসেমিয়া একটি বংশগত রোগ যার কারণে শরীরের লোহিত রক্ত কণিকা নষ্ট হয়ে শরীর রক্তশূন্য হয়ে পড়ে। রবির কর্মকর্তাদের রোগটি সম্পর্কে সচেতন করা এবং রক্তদানের মাধ্যমে থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের পাশে দাঁড়াতে অনুপ্রাণিত করতে এই কর্মসূচি পালন করা নহয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5183.csv b/Bangla_fin_news_articles/5183.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7a7b7589b2626ce76abe75f5321cba3c758f3d94 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5183.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5183,মুন্সিগঞ্জে ভিশন ইম্পোরিয়াম আউটলেট উদ্বোধন,2016-05-09,অনলাইন ডেস্ক,মুন্সিগঞ্জে ইলেকট্রনিক্স পণ্য বিপণনে ভিশন ইম্পোরিয়ামের একটি আউটলেট চালু করেছে আরএফএল। সম্প্রতি সদর উপজেলার মানিকপুরে এই আউটলেটটি উদ্বোধন করেন ইলেকট্রনিক্স পণ্য ভিশন এর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর জনপ্রিয় অভিনেতা জাহিদ হাসান। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন আরএফএল এর পরিচালক আর এন পাল বেস্টবাই এর প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা গিয়াস উদ্দিন বিশ্বাস হেড অফ রিটেইল আলী এ মুবিন এবং ভিশন ইম্পোরিয়ামের ব্র্যান্ড ম্যানেজার মাহমুদুল হাসান। আর এন পাল বলেন এই আউটলেটে ভিশন এর টিভি ফ্রিজ এসি ওয়াশিং মেশিন ব্লেন্ডার কুকার ফ্যান আয়রনসহ যাবতীয় হোম এ্যাপ্লায়েন্স পণ্যসামগ্রী পাওয়া যাবে। সারাদেশে আউটলেট চালু করার লক্ষ্যে ভিশন ইম্পোরিয়াম কাজ করে যাচ্ছে বলেও তিনি জানান। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জাহিদ হাসান বলেন ভিশন এর ইলেকট্রনিক্স পণ্য গুণগত ও মানসম্পন্ন। ক্রেতাদের নির্দ্বিধায় ভিশন পণ্য ব্যবহার করার আহবান জানান দর্শক নন্দিত এই অভিনেতা। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভিশন ইম্পোরিয়ামের ৩২ টি বিক্রয়কেন্দ্র চালু রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5184.csv b/Bangla_fin_news_articles/5184.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..795cb9fcab5bf0aeaa819d963e1e8e910badbfe2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5184.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5184,আবারো আকাশপথে পণ্য যাবে অস্ট্রেলিয়ায়,2016-05-09,অনলাইন ডেস্ক,ঢাকা থেকে আকাশপথে সরাসরি পণ্য পরিবহনে নিষেধাজ্ঞা শিথিল করেছে অস্ট্রেলিয়া সরকার। সোমবার বিমান মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বেসামরিক বিমান ও পর্যটনমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেন ৫ মে ঢাকাস্থ অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশন এ সংক্রান্ত একটি চিঠি পেয়ে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। সম্প্রতি হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থার উন্নতির কারণে অস্ট্রেলিয়া সরকার এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5185.csv b/Bangla_fin_news_articles/5185.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b0288f920a5650761aec411c5ebee23f615e771f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5185.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5185,পুঁজিবাজারের জন্য বাজেটে ডিএসইর ৬ প্রস্তাব,2016-05-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,২০১৬২০১৭ অর্থবছরে জাতীয় বাজেটকে সামনে রেখে পুঁজিবাজারের জন্য ছয়টি প্রস্তাব দিয়েছে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই। প্রস্তাবগুলো হচ্ছে ডিমিউচুয়ালাইজেশন পরবর্তী স্টক এক্সচেঞ্জকে ৫ বছরের জন্য সম্পূর্ণ কর অবকাশ সুবিধা প্রদান সিকিউরিটিজ লেনদেনে উৎসে কর হ্রাস করমুক্ত লভ্যাংশের পরিমাণ বাড়ানো এবং স্টক এক্সচেঞ্জের শেয়ার হস্তান্তর করার ক্ষেত্রে স্ট্যাম্প ডিউটি অব্যাহতিসহ আরও দুটি। রবিবার ডিএসই প্রাঙ্গণে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব প্রস্তাব দেন ডিএসইর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. ছিদ্দিকুর রহমান মিয়া। এসময় উপস্থিত ছিলেন ডিএসইর পরিচালক মো. শাকিল রিজভী রুহুল আমীন এফসিএমএ ও ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল মতিন পাটওয়ারী এফসিএমএ। এদিকে নৈতিক কারণে পুঁজিবাজারে অপ্রদর্শিত অর্থ কালো টাকা বিনিয়োগের বিপক্ষে ডিএসই। তাই ডিএসইর প্রস্তাবনায় কালো টাকা বিনিয়োগের বিষয়ে কোন কিছু বলা হয়নি। তবে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি এফবিসিসিআইএর পক্ষ থেকে আগামী অর্থবছরের বাজেটে শেয়ারবাজারে কালো টাকা বিনিয়োগের সুযোগ রাখার দাবি জানানো হয়। এ বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুল মতিন পাটোয়ারি বলেন আমরা এ সুযোগকে নৈতিকভাবে পছন্দ করি না। তাই এ বিষয়ে কোনো প্রস্তাব রাখা হয়নি। ডিএসইর পরিচালক শাকিল রিজভী বলেন অপ্রদর্শিত টাকা বিনিয়োগের সুযোগ থেকে থাকলে তা শেয়ারবাজারের জন্যও আছে। অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ দেয়া হলে বাধা নেই। তবে স্টক এক্সচেঞ্জে অফিসিয়ালি এর অনুমোদন নেই। ডিএসইর প্রস্তাবনা উপস্থাপনকালে মো. ছিদ্দিকুর রহমান মিয়া বলেন পুঁজিবাজারের বিকাশে এবং ডিএসইর উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে আগামী ২০১৬১৭ অর্থবছরের বাজেটে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পক্ষ থেকে কিছু সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবনা আমাদের রয়েছে। তিনি বলেন ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশন পরবর্তী স্টক এক্সচেঞ্জকে ৫ বছর মেয়াদী ক্রমহ্রাসমান হারে যে কর অবকাশ সুবিধা দেয়া হয়েছে তাতে দ্বিতীয় বৎসর ৮০ শতাংশ কর রেয়াত সুবিধা ছিল। তার সঙ্গে আরও ২০ শতাংশসহ শতভাগ কর রেয়াত সুবিধা দেয়া ইতিবাচক। তবে ২০১৬১৭ অর্থবছর হতে স্টক এক্সচেঞ্জকে কর দিতে হবে। ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশন স্কীমের আওতায় স্টক এক্সচেঞ্জের যে সংস্কার চলছে তা চলমান রাখতে এবং পুঁজিবাজারের অবকাঠামোগত বিনিয়োগ সক্ষমতা ধরে রাখার জন্য ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশন পরবর্তী স্টক এক্সচেঞ্জকে ক্রমহ্রাসমান হারের পরিবর্তে সম্পূর্ণভাবে ৫ বছরের জন্য কর অবকাশ সুবিধা দেয়া প্রয়োজন। শেয়ারবাজারের সুবিধার্থে নিবাসী এবং অনিবাসী বাংলাদেশিদের কর কর্তন ৮২সি ধারার অধীনে অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানান ডিএসইর চেয়ারম্যান। এছাড়া স্টক এক্সচেঞ্জের ট্রেকহোল্ডার কর্তৃক সিকিউরিটিজ লেনদেনের উপর ধারা ৫৩বিবিবি উৎসে কর শূন্য দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে শূন্য দশমিক শূন্য ১৫ শতাংশ করা প্রয়োজন বলে উল্লেখ করেন তিনি। সিদ্দিকুর রহমান মিয়া বলেন বিনিয়োগকারীদের জন্য করমুক্ত লভ্যাংশের পরিমাণ ২৫ হাজার টাকার পরিবর্তে তা বাড়িয়ে ১ এক লাখ টাকায় উন্নীত করা হলে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা কিছুটা লাভবান হতে পারবেন। এতে শেয়ারবাজারের দিকে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহও বাড়বে। এছাড়া ডিএসইর চেয়ারম্যান স্টক এক্সচেঞ্জের ডিমিউচ্যুয়ালাইজড শেয়ার হস্তান্তর করার ক্ষেত্রে স্ট্যাম্প ডিউটি থেকে অব্যাহতি প্রদান এবং ইনকাম ট্যাক্স অর্ডিন্যান্স ১৯৮৪ এর সেকশন ২ এর সাবসেকশন ৩৫ এর অধীনে আয়বর্ষের সংজ্ঞা পরিবর্তন করার দাবি জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5186.csv b/Bangla_fin_news_articles/5186.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..450eaafde6928769d6cf91a5a0bee2bdb08203a0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5186.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5186,আশা ফিরতে শুরু করেছে শেয়ারবাজারে,2016-05-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগ সমন্বয় নিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তের পর পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থা ফিরতে শুরু করেছে। গত সপ্তাহের লেনদেনে বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। গত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক বেড়েছে আড়াই শতাংশেরও বেশি। আর লেনদেন বেড়েছে প্রায় সাড়ে ২২ শতাংশ। দেশের অন্য শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই ব্রড ইনডেক্স সিএসসিএক্স ২ দশমিক ৬৪ শতাংশ বেড়ে ৮ হাজার পয়েন্টের ওপরে এসেছে। প্রায় একই হারে বেড়েছে নির্বাচিত কোম্পানিগুলোর সূচক সিএসই ৩০। ব্যাংকের বিনিয়োগ সমন্বয়ের ফলে পুঁজিবাজারে বড় ধরনের বিক্রয় চাপ সৃষ্টি হবে এমন আশঙ্কার পর একটানা কমতে থাকে শেয়ারবাজারের সূচক। কমতে থাকে লেনদেনের পরিমাণ। বিনিয়োগকারীদের আস্থাহীনতায় দরপতন শুরু হওয়ায় বাংলাদেশ ব্যাংক পদক্ষেপ নেয়ার ঘোষণা দেয়। এরপর গত সোমবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক তাদের নীতি সহায়তার ব্যাখ্যা দেয়। এতে শেয়ারবাজারে ব্যাংকিং খাতের অতিরিক্ত বিনিয়োগ সমন্বয়ের জন্য বাজারে নতুন করে শেয়ার বিক্রির চাপ পড়বে না বলে আশ্বস্ত হন বিনিয়োগকারীরা। পরদিন সূচক প্রায় আড়াই শতাংশ হারে বাড়ে। বুধবার সামান্য সংশোধনের পর বৃহস্পতিবার সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে অধিকাংশ শেয়ারের দরবৃদ্ধির পাশাপাশি সূচক ঊর্ধ্বমুখী হয়। গেল সপ্তাহে চার কার্যদিবসের লেনদেন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২ দশমিক ৬৫ শতাংশ বেড়ে ৪ হাজার ৩৪০ পয়েন্টে দাঁড়ায়। অন্যদিকে স্টক এক্সচেঞ্জের ব্লুচিপ সূচক ডিএসই৩০ আগের সপ্তাহের তুলনায় ৩ দশমিক ২৮ শতাংশ বেড়ে ১ হাজার ৬৬৫ পয়েন্টে উন্নীত হয়। এদিকে লেনদেন বিশ্লেষণে দেখা গেছে ডিএসইতে দৈনিক লেনদেনের গড় আগের সপ্তাহের তুলনায় ২২ দশমিক ৫৩ শতাংশ বেড়েছে। গেল সপ্তাহে ডিএসইর দৈনিক গড় লেনদেন ছিল ৪৩৬ কোটি ৪৭ লাখ ৯৫ হাজার ৫৫৭ টাকা। যা আগের সপ্তাহে ছিল ৩৫৭ কোটি টাকারও নিচে। খাতওয়ারি লেনদেনে আগের সপ্তাহের মতো বিদ্যুতজ্বালানি খাতের কোম্পানিগুলোর প্রাধান্য ছিল গেল সপ্তাহেও। গেল সপ্তাহে ডিএসইর মোট লেনদেনের ২৬ শতাংশ ছিল এ খাতের কোম্পানিগুলোকে ঘিরে। তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে যৌথভাবে ছিল ওষুধরসায়ন ও প্রকৌশল খাত উভয়ই মোট লেনদেনের ১৬ শতাংশ। সপ্তাহ শেষে ডিএসইর বাজার মূলধন ১ দশমিক ৮৬ শতাংশ বেড়ে আবার ৩ লাখ কোটি টাকার ঘরে উন্নীত হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5187.csv b/Bangla_fin_news_articles/5187.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1d6a58e2594e2ee05af132215a6b5b4e1f3fec50 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5187.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5187,এপ্রিলে দেশের রফতানি বেড়েছে ১১৮ ভাগ,2016-05-07,অনলাইন ডেস্ক,এপ্রিল মাসে বাংলাদেশের রফতানি বেড়েছে শতকরা ১১.৮২ ভাগ। এক বছর আগে এই সময়ের তুলনায় রফতানি বেশি হয়েছে ২৬৮ কোটি মার্কিন ডলার। প্রধান রফতানি পণ্য ছিল গার্মেন্টসের পণ্য। বৃহস্পতিবার সরকারি তথ্য থেকে বিষয়টি জানায় রয়টার্স। রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য অনুসারে ২০১৫ সালের জুলাই থেকে চলতি বছরের এপ্রিল মাস পর্যন্ত গত বছরের তুলনায় রফতানি আয় বেড়েছে প্রায় ৯ শতাংশ যার পরিমাণ ২৭৬০ কোটি মার্কিন ডলার। শুধু মাত্র গার্মেন্টস সমন্বিত নিটওয়্যার এবং শীতের পোশাক রফতানি বেড়েছে ১০ শতাংশ। সবমিলিয়ে গার্মেন্টস পণ্য রফতানিতে বর্তমানে চীনের পরেই বাংলাদেশের অবস্থান রয়েছে বলে জানিয়েছে ব্যুরো। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5188.csv b/Bangla_fin_news_articles/5188.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..df30c6baa244998e3020d55d481b2c7c5fa41550 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5188.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5188,স্বস্তিঅস্বস্তি দুইই রয়েছে নিত্যপণ্যের বাজারে,2016-05-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাজধানীর বাজারে কমতে শুরু করেছে বিভিন্ন ধরনের সবজির দাম। সপ্তাহের ব্যবধানে সবজিভেদে ১০ থেকে ১৫ টাকা পর্যন্ত কমেছে। কমেছে মোটা চাল স্বর্ণাইরি ও আটার দামও। তবে দাম বাড়ার তালিকায় রয়েছে রসুন ও ব্রয়লার মুরগি। মাছের দামও চড়া। ফলে ভোক্তাদের জন্য স্বস্তি ও অস্বস্তি দুইই রয়েছে নিত্যপণ্যের বাজারে। শুক্রবার রাজধানীর কাওরানবাজার নিউমার্কেট ও মহাখালী কাঁচাবাজারে সরেজমিনে ঘুরে বিভিন্ন নিত্যপণ্যের দামের এ চিত্র পাওয়া যায়। এদিন বাজারে মানভেদে প্রতি কেজি চিচিঙ্গা পটল ও ঢেঁড়স ৩৫ থেকে ৪০ টাকা শিম ৩৮ থেকে ৪০ টাকা করলা ৩৫ থেকে ৪৫ টাকা বরবটি ৪০ থেকে ৪৫ টাকা কাকরোল ৪৫ থেকে ৫০ টাকা কাঁচামরিচ ৪০ থেকে ৫০ টাকা আলু ২০ টাকা গাজর ৪০ টাকা পেঁপে ৩৫ থেকে ৪০ টাকা শশা ৩০ থেকে ৩৫ টাকা লাউ প্রতিটি আকারভেদে ৪০ থেকে ৪৫ টাকা দরে বিক্রি হয়। অথচ এক সপ্তাহ আগে বাজারে ৫০ টাকা কেজির নীচে কোন সবজি ছিল না বললেই চলে। এ প্রসঙ্গে নিউমার্কেটের সবজি বিক্রেতা আসলাম হোসেন বলেন দেশের বিভিন্ন মোকাম থেকে গ্রীষ্মকালীন প্রচুর সবজি বাজারে আসছে। আর সরবরাহ বাড়ায় সবজির দাম কমতে শুরু করেছে। দাম আরো কমবে বলে তিনি জানান। সবজির পাশাপাশি কমছে মোটা চাল স্বর্ণাইরি ও আটার দামও। শুক্রবার বাজারে মোটা চাল মানভেদে ৩০ থেকে ৩৪ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়। কিন্তু গত সপ্তাহে ছিল ৩২ থেকে ৩৪ টাকা। কাওরানবাজারের চাল ব্যবসায়ী মোদাচ্ছের আলী বলেন দেশের হাটবাজারে নতুন বোরো উঠেছে। এর প্রভাব পড়েছে চালের বাজারের উপর। বিশেষ করে মোটা চালের দাম কমেছে। তবে অন্যান্য চাল আগের দরেই বিক্রি হচ্ছে। বাজারে অন্যান্য চালের মধ্যে মানভেদে নাজিরশাইল ও মিনিকেট ৪৪ থেকে ৫৫ টাকা ও মাঝারি মানের পাইজাম ও লতা মানভেদে ৪০ থেকে ৪৪ টাকা দরে বিক্রি হয়। মোটা চালের পাশাপাশি আটার দামও কমেছে। শুক্রবার বাজারে খোলা সাদা আটা ২৫ থেকে ২৮ টাকা প্যাকেট আটা ৩২ থেকে ৩৪ টাকা খোলা ময়দা ৩৪ থেকে ৩৬ টাকা প্যাকেট ময়দা ৪০ থেকে ৪২ টাকা কেজি দরে হয়। কিন্তু গত সপ্তাহে খোলা সাদা আটা ২৫ থেকে ৩০ টাকা প্যাকেট আটা ৩৩ থেকে ৩৬ টাকা খোলা ময়দা ৩৫ থেকে ৩৮ টাকা প্যাকেট ময়দা ৪০ থেকে ৪৮ টাকা কেজি দরে হয়। এদিকে বাজারে রসুন ও ব্রয়লার মুরগির দাম বেড়েছে। গত সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজি দেশী রসুনে মানভেদে ১০ থেকে ২০ টাকা বেড়ে ৯০ থেকে ১২০ টাকা ও আমদানিকৃত রসুনে ৩০ টাকা বেড়ে ২০০ থেকে ২২০ টাকা বিক্রি হয়। বেড়েছে ব্রয়লার মুরগির দামও। গত সপ্তাহের ব্যবধানে ব্রয়লার মুরগি প্রতি কেজিতে ৫ টাকা বেড়ে ১৫৫ থেকে ১৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া মাছের দাম চড়া। প্রতি কেজি রুই আকারভেদে ২৫০ থেকে ৪৫০ টাকা কাতল ২২০ থেকে ৪০০ টাকা তেলাপিয়া ১৪০ থেকে ২২০ টাকা শিং মাছ ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা দেশি মাগুর ৫৫০ থেকে ৭০০ টাকা দরে বিক্রি হয়। এছাড়া মাংসের মধ্যে প্রতি কেজি গরু ৪২০ থেকে ৪৪০ টাকা খাসির মাংস ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকা দরে বিক্রি হয়। ডিমের মধ্যে ফার্মের লাল ডিম প্রতি হালি ৩০ টাকা ও দেশি মুরগি ও হাঁসের ডিম ৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5189.csv b/Bangla_fin_news_articles/5189.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e1c29e7164b0930787bdcc21a56aa5e9b5d68af5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5189.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5189,তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ১০ ভাগ,2016-05-06,রিয়াদ হোসেন,ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের ক্রেতাদের জোট অ্যাকর্ড ও অ্যালায়েন্সের তত্ত্বাবধানে দেশের পোশাক কারখানার অগ্নিব্যবস্থাপনা ভবনের কাঠামো ও বৈদ্যুতিক সংস্কারের কাজ চলমান রয়েছে। তাদের প্রাথমিক পরীক্ষায়ও বড় ধরনের ঝুঁকিপূর্ণ কারখানার সংখ্যা খুবই কম বলে স্বীকৃতি মিলেছে। এ বার্তা বিশ্বব্যাপী ক্রেতাদের বাংলাদেশ সম্পর্কে আস্থা বাড়িয়েছে। ইতিমধ্যে এর সুফলও দেখা যাচ্ছে। গত কয়েক মাসে গার্মেন্টস রপ্তানি বেড়েছে উল্লেখযোগ্যহারে। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি হিসাবে গত ১০ মাসে জুলাইএপ্রিল সার্বিক রপ্তানি আয় বেড়েছে ৯ শতাংশের বেশি। আর আলোচ্য সময়ে গার্মেন্টস পণ্যের রপ্তানি আয় বেড়েছে প্রায় ১০ শতাংশ। এর মধ্যে নিটওয়্যার ও ওভেন রপ্তানি বেড়েছে যথাক্রমে সাড়ে সাত ও ১৩ শতাংশ। আসছে মাসগুলোতেও রপ্তানির এ ধারা অব্যাহত থাকবে বলে তারা আশা করছে। গার্মেন্টস শিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ রপ্তানির জন্য কাঁচামাল আমদানির প্রাপ্যতার ইউটিলিটি ডিক্লারেশনইউডি সনদ দিয়ে থাকে। ইউডির হিসাবে ভবিষ্যত্ তিনচার মাসের রপ্তানি আন্দাজ করা যায়। ওই হিসাব বলছে আসছে মাসগুলোতে গার্মেন্টস রপ্তানির আদেশ গত বছরের একই সময়ের চাইতে বেশি। দেশের মোট রপ্তানিতে এককভাবে গার্মেন্টস খাতের অবদান ৮১ শতাংশ। ফলে গার্মেন্টস খাতের রপ্তানি বাড়লে তা সার্বিক রপ্তানিতে প্রভাব ফেলে। ইপিবির হিসাবে গত অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে নিটওয়্যার ও ওভেন মিলিয়ে মোট রপ্তানি হয়েছে মোট ২ হাজার ৬৬ কোটি মার্কিন ডলারের গার্মেন্টস পণ্য। এবার ২শ কোটি ডলার বেড়ে তা দাঁড়িয়েছে প্রায় ২ হাজার ২৬৬ কোটি ডলারে। এই রপ্তানি বৃদ্ধির হার প্রায় ১০ শতাংশ। এর উপর ভর করে সার্বিক রপ্তানিও বেড়েছে ৯ দশমিক ২২ শতাংশ। গত অর্থবছরের জুলাই থেকে এপ্রিল পর্যন্ত প্রথম ১০ মাসে মোট রপ্তানি ২ হাজার ৫৩০ কোটি ডলার হলেও এবার তা ২ হাজার ৭৬৪ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশে গার্মেন্টস রপ্তানি সম্ভাবনার বিষয়টি সমপ্রতি বিশ্বব্যাংকের এক প্রতিবেদনেও উঠে এসেছে। ওই প্রতিবেদনে বলা হয় ব্যয় বেড়ে যাওয়াসহ নানা কারণে চীন ধীরে ধীরে গার্মেন্টস খাত থেকে বেরিয়ে আসছে। চীনের ছেড়ে দেয়া বিশাল গার্মেন্টস বাজার ধরার ক্ষেত্রে বাংলাদেশসহ দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দেশগুলো এগিয়ে রয়েছে। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারের ভালো অংশ বাংলাদেশের কব্জায় আসতে পারে। বিজিএমইএ সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান ইত্তেফাককে বলেন গার্মেন্টস রপ্তানি বাড়ছে। কিন্তু বিশ্ববাজারে পোশাকের দর বাড়ছে না। কিছু ক্ষেত্রে উল্টো কমছে। অথচ সংস্কারের জন্য উদ্যোক্তাদের বড় অঙ্কের বিনিয়োগ করতে হচ্ছে। তবে তিনি বলেন বর্তমানে আমাদের গার্মেন্টস রপ্তানি বছরে ২৫ বিলিয়ন ডলার হলেও আগামী ৫ বছর পর অর্থাত্ ২০২১ সালে তা দ্বিগুণ করার লক্ষ্য রয়েছে। এ জন্য রপ্তানি আরো বেশি হারে বাড়াতে হবে। এ জন্য সরকারের নীতি সহায়তার প্রয়োজন রয়েছে। বিজিএমইএ সভাপতি আরো বলেন অনেক কারখানা বিনিয়োগ করে গ্যাসের জন্য বসে আছে। গার্মেন্টস উদ্যোক্তাদের ন্যায্যমূল্যে গ্যাসবিদ্যুতের যোগান নিশ্চিত করতে হবে। অন্যদিকে কর্পোরেট ট্যাক্সের জটিলতার কারণেও অনেকেই এ খাতে বাড়তি বিনিয়োগ করতে পারছেন না। এছাড়া যারা সংস্কারে ব্যয় করছেন তাদের স্বল্প সুদে ঋণ প্রাপ্তি নিশ্চিত করার দাবিও জানান তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5190.csv b/Bangla_fin_news_articles/5190.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ce4cd9fb5240df8b2d254cecbb3f56cae3bf5df1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5190.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5190,ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ১৯ শতাংশ,2016-05-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে ফের ইতিবাচক প্রবণতা ফিরে আসছে। গত কয়েক সপ্তাহ টানা দরপতনের পর চলতি সপ্তাহে কিছুটা একদিনেই একশ পয়েন্ট বাড়ে। পরে তা স্থায়ী হয়নি। পরদিনই দরপতন হয়। তবে বৃহস্পতিবার ফের ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সূচক বেড়েছে। এদিন ডিএসইতে সার্বিক মূল্য সূচক বেড়েছে ৪৮ পয়েন্ট। সূচক বাড়ার পাশাপাশি এদিন বাজারে লেনদেনও বেড়েছে। লেনদেন বেড়েছে ১৯ দশমিক ৩০ শতাংশ। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সিএসসিএক্স মূল্যসূচক ৮৮ পয়েন্ট বেড়ে ৮ হাজার ৫৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগ সমন্বয়ের সময় বাড়ানো নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের দীর্ঘসূত্রতার ফলে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে এক ধরনের আস্থাহীনতা দেখা দিয়েছিল। এজন্য বাজারে টানা দরপতন হয়েছে। এরপর বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকের বিনিয়োগ সমন্বয়ের সময় না বাড়ালেও ব্যাংকগুলোকে যেন সমন্বয়ের জন্য শেয়ার বিক্রি করতে না হয় সে ধরনের পদক্ষেপের কথা জানায়। এতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থা ফিরে এসেছে। এ অবস্থায় বাজারে সূচকও বাড়তে শুরু করে। এদিকে বৃহস্পতিবার ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ৪৮ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৩০৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর লেনদেন হয়েছে ৪৭৮ কোটি ১২ লাখ টাকা। বুধবার লেনদেন হয়েছিল ৪০০ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। অর্থাৎ একদিনের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৭৭ কোটি ৩৫ লাখ টাকা বা ১৯ দশমিক ৩০ শতাংশ। বৃহস্পতিবার ডিএসইতে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে ইউনাইটেড পাওয়ারের শেয়ার। এ কোম্পানির ৫০ কোটি ৬২ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনের দ্বিতীয় স্থানে থাকা বিএসআরএম লিমিটেডের ৩১ কোটি ৮১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ২২ কোটি ৩১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনে তৃতীয় স্থানে রয়েছে এমজেএল বিডি। এদিকে বাজারে লেনদেনের আড়াই ঘণ্টার সময় চার কোম্পানির শেয়ার হল্টেড হয়ে যায়। আজিজ পাইপস বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন এবং ইউনাইটেড এয়ারের শেয়ার বিক্রেতা শূন্য হয়ে যাওয়ায় কোম্পানিটির শেয়ার হল্টেড হয়ে যায়। আর শ্যামপুর সুগার মিলসের ক্রেতা না থাকায় হল্টেড হয়ে যায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5191.csv b/Bangla_fin_news_articles/5191.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e9e6ad9c862dde0110d12b760f224c4b483af556 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5191.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5191,যৌথ বিনিয়োগে ইরানে সার কারখানা স্থাপনের প্রস্তাব জাপানের,2016-05-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কর্ণফুলি ফার্টিলাইজার ফ্যাক্টরির কাফকো আদলে বাংলাদেশ জাপান ও ইরানের যৌথ উদ্যোগে ইরানে একটি ইউরিয়া সার কারখানা স্থাপনের প্রস্তাব করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত মাসাতো ওয়াতানাবে।এ সার কারখানা স্থাপনের জন্য জাপান সরকার সম্মত রয়েছে। এটি স্থাপিত হলে সংশ্লিষ্ট তিন দেশই আর্থিকভাবে লাভবান হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন। জাপানের রাষ্ট্রদূত বৃহস্পতিবার শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমুর সঙ্গে বৈঠককালে এ প্রস্তাব দেন। শিল্প মন্ত্রণালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে শিল্পমন্ত্রী জাপানের উচ্চ প্রযুক্তির শিল্পকারখানা বাংলাদেশে স্থানান্তরের ওপর গুরুত্ব দেন। তিনি বলেন মালয়েশিয়ায় সনি কর্পোরেশনের কারখানা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এটি বাংলাদেশে স্থানান্তরের সুযোগ রয়েছে। এ কারখানায় কর্মরত অধিকাংশ শ্রমিক বাংলাদেশি ছিল উল্লেখ করে তিনি বলেন বাংলাদেশে এটি স্থানান্তর হলে সহজেই দক্ষ শ্রমিক পাওয়া যাবে। তিনি কর্ণফুলি পেপার মিলস্ কেপিএম রাষ্ট্রায়ত্ত চিনিকল ডিএপি সার কারখানাসহ রাষ্ট্রায়ত্ত বিভিন্ন কারখানার খালি জায়গায় যৌথ বিনিয়োগে শিল্প স্থাপনে এগিয়ে আসতে রাষ্ট্রদূতের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। তিনি বাংলাদেশে অটোমোবাইলসহ উদীয়মান এসএমই শিল্পখাতে জাপানি উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগ বাড়ানোর পরামর্শ দেন। ইরানে বহুজাতিক বিনিয়োগে ইউরিয়া সার কারখানা স্থাপনের বিষয়টি কায়রোতে অনুষ্ঠেয় পঞ্চম ডি৮ শিল্পমন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলনে আলোচনা হবে বলে তিনি রাষ্ট্রদূতকে জানান। জাপানের রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশ ও জাপানের যৌথ বিনিয়োগে স্থাপিত প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লি. এর কাঁচামাল আমদানির ক্ষেত্রে নির্ধারিত সম্পূরক শুল্ক কমানোর জন্য শিল্পমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5192.csv b/Bangla_fin_news_articles/5192.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1df4ecbe0b867918ecd6edb3a1ff789e75c6a8f7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5192.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5192,এপ্রিলে রেমিটেন্স এসেছে ১১৯ কোটি ৭৪ লাখ ডলার,2016-05-04,অনলাইন ডেস্ক,প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলে গত এপ্রিল মাসে ১১৯ কোটি ৭৪ লাখ মার্কিন ডলারের রেমিটেন্স পাঠিয়েছেন। গত মার্চ মাসে আসা রেমিটেন্সের পরিমাণ ছিল ১২৮ কোটি ৫৫ লাখ ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী জানা যায় এপ্রিল মাসে রাষ্ট্রীয় মালিকানার বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে রেমিটেন্স এসেছে ৩৬ কোটি ৪৯ লাখ ডলার। বিশেষায়িত খাতের ব্যাংকের মাধ্যমে আসা রেমিটেন্সের পরিমাণ এক কোটি ১৯ লাখ ডলার। দেশীয় মালিকানাধীন বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৮০ কোটি ৭১ লাখ ডলার। আর বিদেশী মালিকানার ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে আসা রেমিটেন্সের পরিমাণ এক কোটি ৩৩ লাখ ডলার। উল্লেখ্য বরাবরের মতো এপ্রিলে সবচেয়ে বেশি রেমিটেন্স এসেছে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে। এ ব্যাংকটির মাধ্যমে আসা রেমিটেন্সের পরিমাণ ৩০ কোটি ৪২ লাখ ডলার। খবর বাসস। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5193.csv b/Bangla_fin_news_articles/5193.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cf392b760c83a4d52fbe033e790d786572fff0c4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5193.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5193,আগামী দুই বছরে আনা হবে ১০ লাখ বিদেশি পর্যটক মেনন,2016-05-03,অনলাইন ডেস্ক,আগামী দুই বছরের মধ্যে ১০ লাখ বিদেশি পর্যটক নিয়ে আসার লক্ষ্যে মন্ত্রণালয় কাজ করছে বলে জানিয়েছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন। মঙ্গলবার চট্টগ্রাম নগরীর স্টেশন রোডে বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন নির্মিত মোটেল সৈকতের উদ্বোধনীতে এ কথা বলেন তিনি। রাশেদ খান মেনন বলেন পাহাড়নদীসমুদ্র এ তিনে মিলে চট্টগ্রামের যে অপরূপ সৌন্দর্য পর্যটক আকর্ষণে সেটাকে কাজে লাগাতে হবে। আগামীতে পর্যটন খাত জিডিপিতে পাঁচ শতাংশ অবদান রাখবে। প্রধানমন্ত্রী ২০১৬ সালকে পর্যটন বর্ষ ঘোষণা করেছেন। আমাদের টার্গেট ২০১৬২০১৭ এর মধ্যে ১০ লাখ বিদেশি পর্যটক দেশে নিয়ে আসা। সে লক্ষ্যে পর্যটন মন্ত্রণালয় কাজ করছে। বিদেশি পর্যটক আনার লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব হলে পর্যটন খাত জিডিপিতে কাঙ্ক্ষিত পাঁচ শতাংশ অবদান রাখতে পারবে বলে আশা প্রকাশ করেন মন্ত্রী। বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব এস এম গোলাম ফারুকের সভাপতিত্বে অন্যান্যদের মধ্যে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য তানভীর ইমাম সাবিহা নাহার বেগম ও বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান অপরুপ চৌধুরী বক্তব্য রাখেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5194.csv b/Bangla_fin_news_articles/5194.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6500cd122439f1a608be5ed182e5873e0bdd32b7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5194.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5194,ম্যারিকো বাংলাদেশের স্বতন্ত্র পরিচালক ব্যারিস্টার আশরাফুল হাদী,2016-05-03,অনলাইন ডেস্ক,ম্যারিকো বাংলাদেশ লিমিটেড ব্যারিস্টার আশরাফুল হাদীকে আগামী ৩ বছরের জন্য ইনডিপেন্ডন্ট ডাইরেক্টর হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে যা গত ২৫ এপ্রিল ২০১৬ থেকে কার্যকর হয়েছে। কোম্পানি ম্যারিকো বাংলাদেশ লিমিটেডের সাত সদস্যের পরিচালনা পর্ষদের তিনজন স্বতন্ত্র পরিচালকের একজন থাকবেন তিনি। মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে একথা জানানো হয়। ব্যারিস্টার আশরাফুল হাদী বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের একজন আইনজীবী এবং দেশের একটি অন্যতম বৃহৎ ল ফার্ম ড. কামাল হোসেন অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটসের একজন পার্টনার। দেশেবিদেশে আইন পেশায় তাঁর ১৫ বছরের বেশি সময়ের অভিজ্ঞতা রয়েছে। তিনি বিভিন্ন স্থানীয় ও বহুজাতিক টেলিযোগাযোগ অ্যাডমিরালিটি অবকাঠামো আইটি তথ্যপ্রযুক্তি ও ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠানকে আইনগত পরামর্শ ও সেবা দিয়েছেন। এছাড়া তিনি শেয়ারবাজার বাণিজ্যিক বিরোধ নিষ্পত্তি এবং ট্যাক্সেশন বা আয়কর বিষয়েও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে আইনি পরামর্শ দেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5195.csv b/Bangla_fin_news_articles/5195.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..93c3068cc2dff3612b8e99daa49a0d9e444240a1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5195.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5195,রাজস্ব আদায়ে বাংলাদেশ বিশ্বের রোল মডেল এনবিআর চেয়ারম্যান,2016-05-03,অনলাইন ডেস্ক,অনলাইনে সেবা প্রদান ও মূসক আদায় করদাতাদের ভোগান্তি কমাবে বলে আশা করছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর চেয়ারম্যান মো. নজিবুর রহমান। পাশাপাশি দেশের রাজস্ব আদায় পদ্ধতি বিশ্বের কাছে রোল মডেল হিসেবে পরিচিতি লাভ করছে বলেও তার দাবি। মঙ্গলবার কাকরাইলে মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক আইন ২০১২ বাস্তবায়ন ও অটোমেশন বিষয়ে উদ্ধুদ্ধকরণ ও প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। কর্মশালায় অংশগ্রহণকারী এলটিইউর ১৬৮টি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের উদ্দেশে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন সারা দেশে রাজস্ব সংগ্রহে প্রয়াস চালাচ্ছি আপনারা সকলেই উন্নয়নের বড় নিয়ামক। বাংলাদেশ বর্তমানে যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে পৃথিবীর বহু দেশ বাংলাদেশকে অনুসরণ করছে। বাংলাদেশ ইতোমধ্যে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। এ রোল মডেলের মধ্যে দেশের রাজস্ব আদায়ের পদ্ধতি বিধি বিধান প্রক্রিয়াও রোল মডেল হিসেবে পরিচিতি লাভ করছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5196.csv b/Bangla_fin_news_articles/5196.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..37760eb5c09b3426d2c09e1fdd2238410e0f4235 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5196.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5196,এপ্রিলে মূল্যস্ফীতি কমেছে,2016-05-03,অনলাইন ডেস্ক,চলতি অর্থবছরের এপ্রিলে আগের মাসের তুলনায় মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে। পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৫ দশমিক ৬১ শতাংশ যা মার্চে ছিল ৫ দশমিক ৬৫ শতাংশ। পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল মঙ্গলবার একনেক সভা পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানান। মূল্যস্ফীতি কমার কারণ ব্যাখ্যায় তিনি বলেন মূলত চালসহ খাদ্যপণ্যের দাম কমে আসায় এপ্রিলে মূল্যস্ফীতি কমেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5197.csv b/Bangla_fin_news_articles/5197.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e45cc1da47e465021dc0ed3298f424431a71ae72 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5197.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5197,দূরপাল্লার বাসভাড়া কিলোমিটারে ৩ পয়সা কমানোর প্রস্তাব,2016-05-02,বিশেষ প্রতিনিধি,দূরপাল্লার বাস ভাড়া প্রতি কিলোমিটারে তিন পয়সা কমানোর সুপারিশ করেছে দূরপাল্লা যাত্রীবাহী পরিবহন ভাড়া নির্ধারণ সুপারিশ প্রনয়ন কমিট। এ ভাড়া নির্ধারণ করবে পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়। সোমবার রাজধানীর এলেন বাড়িতে বিআরটিএর প্রধান কার্যালয় বিআরটিএ আয়োজিত এক বৈঠকে এ সুপারিশ করা হয়। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান বিআরটিএর চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম। বৈঠকে বিআরটিএর ভাড়া বিশ্লেষণ কমিটির সদস্য জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয় সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় মালিক সমিতি এবং স্টেক হোল্ডাররা অংশ নেন। ৩ পয়সা করে হিসাবে কমবে ঢাকাসিলেট রুটে ৭ টাকা ঢাকারাজশাহী রুটে ৬ টাকা ঢাকারংপুর রুটে ১২ টাকা। ঢাকাচট্টগ্রাম রুটে ভাড়া কমবে ৭ টাকা ঢাকাকক্সবাজার ও ঢাকাবান্দরবান রুটে সর্বোচ্চ ১৪ টাকা ভাড়া কমবে। ঢাকাঠাকুরগাঁও রুটে ভাড়া কমবে ১৩ টাকা। বিআরটিএর চেয়ারম্যান জানান এই সুপারিশ বাস্তবায়ন করবে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়। মালিক পক্ষ কিলোমিটার প্রতি ২ পয়সা ভাড়া কমানোর উপর নানা যুক্তি উপস্থাপন করেছে। কিন্তু ভাড়া প্রনয়ন কমিটি সুপারিশ করেছে ৩ পয়সা হিসেবে। সভায় অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্যাহ বলেন আমরা ভাড়া কমানোর পক্ষে। তবে শুধু জ্বালানি তেলের দাম কমার কারণে বাস ভাড়া কমালে আমরা লোকসানের মুখে পড়বো। কারণ ভাড়া কমানোর সঙ্গে যন্ত্রাংশের দাম ভ্যাটসহ আরো ২১ বিষয় জড়িত যেগুলোর দাম কমেনি। তিনি আরও বলেন তার পরও আমরা বলেছি ৩ পয়সা নয় ২ পয়সার কমানো হোক। ৩ পয়সা হলে আমরা ব্যপক ক্ষতির সম্মুখীন হবো। বিআরটিএ সূত্র জানায় জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধিতে সর্বশেষ ২০১৩ সালের জানুয়ারিতে দূরপাল্লার রুটে ভাড়া বাড়ানো হয়। সে সময় কিলোমিটার প্রতি ভাড়া নির্ধারণ করা হয় ১ টাকা ৪৫ পয়সা করা হয়। গত ২৪ এপ্রিল কমানো হয়েছে সব ধরনের জ্বালানি তেলের দাম। এর পর থেকে দূরপাল্লা রুটে ভাড়া কমানোর নির্দেশনা দিয়েছে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়। তবে ডিজেলের দাম মাত্র ৩ টাকা কমানোয় ভাড়ায় খুব একটা প্রভাব পড়বে না। ২০০৮ ও ২০০৯ সালে দুই দফায় ডিজেলের দাম ১১ টাকা কমানো হয়। সে সময় পরিবহনের ভাড়া ১১ পয়সা কমানো হয়। সে সময় থেকেই জ্বালানির মূল্য এক টাকা হ্রাস পেলে প্রতি কিলোমিটারে যাত্রী ভাড়া এক পয়সা কমানোর প্রক্রিয়া চালু হয়। ২০১১ ও ২০১৩ সালে দুই দফায় ডিজেলের মূল্য ১৫ টাকা বৃদ্ধি পাওয়ায় দূরপাল্লার ভাড়া বৃদ্ধি করে ২৫ পয়সা। তাই ভাড়া কমানোয় এবারও ব্যয় বিশ্লেষণ বিবেচনা করা না হতে পারে। কারণ বিশ্লেষণে বিবেচিত ২২টি উপাদানের মধ্যে গত তিন বছরে জ্বালানি ছাড়া সব ব্যয়ই বেড়েছে। এতে ব্যয় বিশ্লেষণে কিলোমিটার প্রতি ভাড়া বাড়তে পারে। তাই পূর্বের পদ্ধতিতেই একটা মূল্য হ্রাসে এক পয়সা হারে ভাড়া কমানো হতে পারে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5198.csv b/Bangla_fin_news_articles/5198.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..53043ad617ea75465df39847947688b44e628bac --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5198.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5198,পুঁজিবাজারে ব্যাপক দরপতন,2016-05-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে ব্যাপকভাবে দরপতন হচ্ছে। গত ৭ কর্মদিবস ধরে টানা দরপতন হচ্ছে। টানা ৭ দিনের পতনে ডিএসইর সূচক কমেছে ১৮৮ পয়েন্ট। এর আগেও টানা দরপতনের মধ্যে ছিল দেশের উভয় পুঁজিবাজার। এতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচকে ধ্বস লক্ষ্য করা যাচ্ছে। ডিএসইর তথ্যে দেখা গেছে গত ৭ এপ্রিল ডিএসইর সার্বিক মূল্য সূচক ছিল ৪ হাজার ৪৪৩ পয়েন্ট। যা আজ পর্যন্ত কমে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ১৭১ পয়েন্টে। অর্থাত্ ১৫ কর্মদিবসে ডিএসইর সূচক কমেছে ২৭২ পয়েন্ট। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগ সমন্বয় নিয়ে সৃষ্ট ধোঁয়াশার কারণেই বাজারে দরপতন হচ্ছে। কারণ নিয়ম অনুযায়ী বেশ কিছু ব্যাংককে পুঁজিবাজারের অতিরিক্ত বিনিয়োগ কমিয়ে আনতে হবে। এতে বাজারে বিক্রয় চাপ সৃষ্টি হতে পারে বলে মনে করছেন বিনিয়োগকারীরা। তাছাড়া ব্যাংকগুলোকে যে পরিমাণ অতিরিক্ত বিনিয়োগ সমন্বয় করতে হতে পারে তার চেয়েও বিনিয়োগকারীদের ভয়ই বাজারে বেশি প্রভাব রাখছে। তাছাড়া সরকারের পক্ষ থেকে ব্যাংকের বিনিয়োগ সমন্বয়ের সময় বাড়ানোর ঘোষণা দেয়া হলেও বাংলাদেশ ব্যাংক তা করেনি। কেন্দ্রীয় ব্যাংক বিনিয়োগ সমন্বয়ের সময় না বাড়িয়ে ব্যাংকের এক্সপোজার বা বিনিয়োগের উপাদানের হিসাবায়নে কিছু পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। কিন্তু বাজারের বিনিয়োগকারীরা তাতে আশ্বস্ত হতে পারছেন না। এ অবস্থায় বিনিয়োগকারীদের দাবি ব্যাংকের অতিরিক্ত বিনিয়োগ সমন্বয়ের সময় বাড়ানোসহ উপাদানের হিসাবায়নে পরিবর্তন আনা। এতে বাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগের সুযোগ বাড়বে। ফলে কিছু ব্যাংক চাইলে বিনিয়োগ করতে পারবে। তাছাড়া ব্যাংকগুলো বিনিয়োগ না করলেও বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়বে। ফলে বাজারে ইতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। এদিকে অব্যাহত দরপতনের ফলে এক বছর আগের অবস্থানে ফিরে গেছে ডিএসইর মূল্যসূচক। সোমবার ডিএসইর মূল্যসূচক এখন এক বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন অবস্থানে রয়েছে। এর আগে ২০১৫ সালের ১০ মে এর পর সর্বনিম্ন। লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে এমজেএল। এ কোম্পানির ১৭ কোটি ৩৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনের দ্বিতীয় স্থানে থাকা লিন্ডে বাংলাদেশের ১৭ কোটি ১৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ১৩ কোটি ৬৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ইসলামী ব্যাংক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5199.csv b/Bangla_fin_news_articles/5199.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f902fbe6f792276291584023c8559be3d593ae85 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5199.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5199,দ্বিগুণ হচ্ছে কোম্পানিগুলোর কর বহির্ভূত রাজস্ব,2016-05-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের প্রাইভেট ও পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিগুলোর নিবন্ধনসহ সব ধরনের ফিস কর বহির্ভূত রাজস্ব প্রায় দ্বিগুণ করা হয়েছে। এই ফিস পুনর্নির্ধারণের ফলে ৭০ কোটি টাকার রাজস্ব আদায় হবে প্রায় দেড়শ কোটি টাকা। সোমবার সচিবালয়ে মন্ত্রিসভার নিয়মিত বৈঠকে ১৯৯৪ সালের কোম্পানি আইনের তফসিল২ অনুযায়ী এই ফিস পুনর্নির্ধারণ করা হয়। মন্ত্রিপরিষদ সম্মেলন কক্ষে প্রেস ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম বিষয়টি জানান। এর আগে সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5200.csv b/Bangla_fin_news_articles/5200.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c3c0b2c0344fa6dad8cce2918062a412b39fa24d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5200.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5200,বিনিয়োগকারীদের ৯ দফা দাবি বিএসইসিতে,2016-04-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারের সার্বিক দিক বিবেচনায় আগামী অর্থবছরের বাজেটে ৯ দফা দাবি বাস্তবায়নের সুপারিশ করেছেন শেয়ার বিনিয়োগকারীরা। এসব দাবি বাস্তবায়নে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি কাছে লিখিত আকারে প্রস্তাব জমা দিয়েছেন তারা। বিনিয়োগকারীদের দাবির মধ্যে রয়েছে পুঁজিবাজারে তারল্য সংকট নিরসনে ২০ হাজার কোটি টাকার বিশেষ বরাদ্দ রাখা। বিনিয়োগকারীদের আস্থা ও গতিশীলতা ফেরাতে ৯০০ কোটি টাকার তহবিল তেমন কোনো প্রভাব না রাখলেও ২০ হাজার কোটি টাকার তহবিল রাখা হলে তা বাজারে প্রভাব ফেলবে বলে মনে করেন বিনিয়োগকারীরা। এছাড়া তাদের প্রস্তাবনায় রয়েছে ব্যাংকের বিনিয়োগ সমন্বয়ের সময় ২০২০ সাল পর্যন্ত বাড়ানো এবং বিও একাউন্টের সিডিবিল চার্জ কমানো। বিনিয়োগকারীরা বলছেন বর্তমান পুঁজিবাজারের বাস্তবতায় কোন বিনিয়োগকারীই লাভের মুখ দেখাতো দূরের কথা বছরের পর বছর ধরে লোকসান গুণছেন। অথচ বিও চার্জ নেয়া হচ্ছে আগের মতোই। তাই সিডিবিএল চার্জ কমানো দরকার। এছাড়া প্লেসমেন্টে শেয়ার ছাড়া কোম্পানিগুলোকে লেনদেনে নিয়ে আসা মার্চেন্ট ব্যাংকের নিজস্ব মূলধন বৃদ্ধি পুঁজি বিনিয়োগ নিরাপত্ত আইন প্রণয়ন পুঁজিবাজার বিষয়ক তথ্য ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে তথ্য সমতা তৈরি করার দাবি জানিয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5201.csv b/Bangla_fin_news_articles/5201.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7e5f3db1f5e5dc6237421d4a200e40b9eeb83c53 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5201.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5201,আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম ৬ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ,2016-04-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানী তেলের দাম গত ছয় মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। অপরিশোধিত জ্বালানী তেলের দাম ব্যারেল প্রতি ৪৭ দশমিক ১৯ ডলার হয়েছে। বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ সুদের হার না বাড়ানোর সিদ্ধান্তের ঘোষণার পর অপরিশোধিত জ্বালানী তেলের দাম এক লাফে ৩ দশমিক ১৭ ভাগ বেড়ে যায়। চলতি বছর এটিই সর্বোচ্চ মূল্য। গত ফেব্রুয়ারি মাস থেকেই বাড়ছে জ্বালানী তেলের দাম। ফেব্রুয়ারির পর এ পর্যন্ত তেলের দাম বেড়েছে প্রায় ৭০ ভাগ। বিশ্লেষকরা বলছেন ইতিপূর্বে ফেডারেল রিজার্ভের সুদের হার বৃদ্ধি করার সিদ্ধান্তের ফলে আন্তর্জাতিক বাজারে ডলারের দাম বৃদ্ধির আশংকা ছিল। বিশ্বের অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশ হতে অর্থ যুক্তরাষ্ট্রে চলে যাওয়ার আশংকাও ছিল। অনেকেই আশংকা করেছিলেন ফেডারেল রিজার্ভ সুদের হার বাড়ালে বিশ্বের অনেকে দেশেই বিনিয়োগ চাহিদা কমে যাবে। কিন্তু সুদের হার না বাড়ানোর সিদ্ধান্তে অন্যান্য দেশে বিনিয়োগ বাড়ার আশা করা হচ্ছে। বিনিয়োগ চাহিদা বাড়লে জ্বালানী তেলের চাহিদাও বাড়বে। ফলে তেলের দামও ঊর্ধ্বমুখী হবে। এদিকে বিশ্বব্যাংকের ত্রৈমাসিক কমোডিটি মার্কেট আউটলুক প্রতিবেদনে জ্বালানী তেলের দাম বাড়বে বলে পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে। বাজারে তেলের অতিরিক্ত সরবরাহও কমে আসতে পারে বলে মনে করছে সংস্থাটি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5202.csv b/Bangla_fin_news_articles/5202.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a5a7483c45ad173dfc630ea7a135f050e415530c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5202.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5202,ভ্যাট ১৫ শতাংশই থাকছে অর্থমন্ত্রী,2016-04-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বহুল আলোচিত ভ্যাট মূল্য সংযোজন কর আইনের বাস্তবায়ন নিয়ে জটিলতা কমছে না। ব্যবসায়ীরা দাবি জানালেও অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ঘোষণা দিয়েছেন আগামী বছর ১৫ শতাংশ হার রেখেই ভ্যাট আইন বাস্তবায়ন হবে। তবে তিনি বলেন সরকারের মেয়াদের শেষ দিকে তা ভিন্ন ভিন্ন হারে করা যেতে পারে। গতকাল বৃহস্পতিবার ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই ও রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর বাজেট পরামর্শক সভায় অর্থমন্ত্রী এ ঘোষণা দেন। তবে সব খাতে ১৫ শতাংশ হার রেখে ভ্যাট আইন বাস্তবায়নের কঠোর বিরোধিতা করছেন ব্যবসায়ী নেতারা। তারা স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীদের প্যাকেজ প্রথা বাদ দিয়ে কোন ভাবেই নতুন আইন বাস্তবায়ন হতে দেব না। প্রয়োজনে রাজপথে আন্দোলন নামব। সভায় অর্থমন্ত্রী বলেন পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ভিন্ন ভিন্ন হারে ভ্যাট ব্যবস্থার প্রচলন রয়েছে। আমাদের দেশেও হতে পারে। আপত্তি নেই। তবে এবার ১৫ শতাংশই রাখছি। আলোচনায় অংশ নিয়ে এফবিসিসিআই সভাপতি আব্দুল মাতলুব আহমাদ ভ্যাট আইন নিয়ে সরকার গঠিত কমিটির সুপারিশের বিষয়টি স্মরণ করিয়ে দেন। ওই কমিটি ১৫ শতাংশের পরিবর্তে ভিন্ন ভিন্ন হারে ভ্যাট কার্যকরের সুপারিশ করে। এছাড়া প্যাকেজ পদ্ধতি রাখাসহ আরো কয়েকটি বিষয়ে তাদের সুপারিশ থাকলেও কার্যত সরকার তা গ্রহণ করেনি। সভায় এফবিসিসিআই পরিচালক আবু মোতালেব বলেন প্যাকেজ প্রথা বাদ দিয়ে আইন কার্যকর করলে ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীরা সমর্থন দেবেন না। তারা প্রয়োজনে রাজপথে নামবেন। রাজধানীর একটি হোটেলে অনুষ্ঠিত এই সভায় সভাপতিত্ব করেন এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান। এতে অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান ছাড়াও অন্যদের মধ্যে আলোচনায় অংশ নেন এফবিসিসিআইয়ের ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি সফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন মাহবুবুল আলম সাবেক সহসভাপতি আবুল কাশেম আহমদ প্রমুখ। প সঙ্গত সরকার ২০১২ সালে নতুন ভ্যাট আইন পাশ করলেও আইনটি কার্যকর হতে যাচ্ছে আগামী জুলাই থেকে। বর্তমানে ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীরা প্যাকেজ বার্ষিক একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ পদ্ধতিতে ভ্যাট দিলেও নতুন আইনে তা থাকছে না। ভিন্ন ভিন্ন হারে ভ্যাটের বদলে সবার জন্য একই হার অর্থাত্ ১৫ শতাংশ কার্যকর হচ্ছে। সভায় এফবিসিসিআইয়ের পক্ষ থেকে সরকারকে বাস্তবায়ন ক্ষমতা বিবেচনায় নিয়ে বাজেট দেয়ার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের সকল স্তরে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার দাবি জানানো হয়েছে। সভায় আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের উপর করের বোঝা বাড়বে কি নাএফবিসিসিআই সভাপতির এমন প্রশ্নে অর্থমন্ত্রী বলেন এমন বাজেট দেব যাতে প্রবৃদ্ধির হার বাড়ে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5203.csv b/Bangla_fin_news_articles/5203.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c812ad2004e0c87416710f166c7b46078d9d3ac5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5203.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5203,পর্যটন নিয়ে মেহেদী তুলে ধরতে চান দেশীয় সংস্কৃতিকে,2016-04-28,অনলাইন ডেস্ক,পড়াশোনা অর্থনীতিতে কিন্তু টান পর্যটনে। সেই সুবাদে প্রায় ১০ বছর কাজ করা একটা সময় নিজেই উদ্যোগী হয়ে ট্যুরিজম ফার্ম তৈরি। বলছিলাম মেহেদী হাসানের কথা। বাংলাদেশ পর্যটনে ৯ বছরেরও বেশি সময় ধরে কাজ করে এই তরুণ নিজেই উদ্যোগ নিয়েছেন একটি ট্যুরিজম প্রতিষ্ঠান খোলার। উদ্দেশ্য একটাই বাংলাদেশকে বাংলাদেশের সংস্কৃতিকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরা। এজন্য তার প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে রয়েছে অভিনব কিছু উদ্যোগ। ২০১৫ সালে যাত্রা শুরু করা বাংলাদেশ ইকো এডভেঞ্চার এখন কাজ করছে বেশ কয়েকটি জেলায়। সেখানে স্থানীয়দের দিয়েছে গাইডিংয়ের প্রশিক্ষণ। একদল বেকার যুবকের হয়েছে কর্মসংস্থান। মেহেদী জন্ম ও বেড়ে উঠা ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়। স্কুল ও কলেজের গন্ডি পেরিয়ে চলে আসেন ঢাকায়। ঢাকা কলেজ থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক সম্পন্ন করেন। কিন্তু সবসময়ই ইচ্ছে ছিল পর্যটনে কাজ করার। ঘুরে বেড়ানোর নেশা খেকে একটা সময় এটাই হয়ে গেল পেশা। শুরুতেই সুযোগ পেয়ে যান বেঙ্গল দ্য বেঙ্গল ট্যুরস লিমিটেড। দীর্ঘ সময় সেখানে কাজ করেন। কাজ করার সুযোগ হয় বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের সঙ্গেও। দীর্ঘ ৯ বছরের অভিজ্ঞতার পর নতুন কিছু করতে চান তিনি। সেই ভাবনা থেকেই বাংলাদেশ ইকো এডভেঞ্চারের যাত্রা শুরু। রাজধানীর মধ্য বাড্ডায় একটি ছোট অফিসে চলে এর কার্যক্রম। কিন্তু এখান থেকেই বড় হওয়ার স্বপ্ন দেখেন মেহেদী। আর তার স্বপ্ন পূরণও হচ্ছে আস্তে আস্তে। প্রতিবছরই সহস্রাধিক দর্শনার্থী তাদের মাধ্যমে বাংলাদেশের সঙ্গে পরিচিত হচ্ছেন। আর বাংলাদেশের সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচয় করিযে দেয়ার জন্য তার কিছু অভিনব পন্থা রয়েছে। বিদেশিদের ভ্রমণের মাঝে ইকো এডভেঞ্চার্সের পক্ষ থেকে অন্তত একদিন সময় রাখেন যেদিন বাংলাদেশের সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচিত হওয়ার সুযোগ থাকে। কখনও সেটা শিল্পকলায় বাংলাদেশের নাটক কখনও জামদানী পল্লীতে বাংলাদেশের শাড়ি দেখানো হয়। কখনোবা বাংলাদেশের খাবারের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেয়া হয়। মেহেদী চান বিদেশিরা যেন বাংলাদেশ থেকে ইতিবাচক মনোভাব নিয়ে যায়। এবং বাংলাদেশের সংস্কৃতি সম্পর্কে জানতে পারেন। এজন্য বিদেশি অতিথিদের আগে থেকেই নির্দেশনা দেয়া হয় যেন তারা বাংলাদেশের সংস্কৃতি নিয়ে কিছুটা পড়াশোনা করে আসেন। এতে করে বাংলাদেশ সম্পর্কে তাদের ধারণা স্পষ্ট হবে। মেহেদী বলেন বাংলাদেশে গাইডিং বিষয়টি পেশা হিসেবে এখনও গ্রহণযোগ্যতা পায়নি। এর কারণ হিসেবে উপযুক্ত প্রশিক্ষণের অভাবকে দায়ী করেন তিনি। তিনি বলেন এক্ষেত্রে পর্যটন বোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়সহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। কারণ ভালো প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত গাইড বাংলাদেশকে সুন্দর ও ইতিবাচকভাবে তুলে ধরতে পারবে। তার প্রতিষ্ঠানও ভবিষ্যতে গাইডদের বৃহৎ পরিসরে প্রশিক্ষণ দিবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি। বাংলাদেশ ইকো এডভেঞ্চার্সের আরেকটি দিক থেকে অনন্য। তা হলো তাদের লাভের অংশ তারা সমাজের সুবিধাবঞ্চিতদের জন্য ব্যয় করে। কখনও সুবিধাবঞ্চিতদের পড়াশোনার বস্তু কখনওবা খেলার জিনিস। সবসময়ই তাদের পাশে থাকার চেষ্টা করে প্রতিষ্ঠানটি। মেহেদী চান তার মতো নতুন উদ্যোক্তাদের যেন কর্তৃপক্ষ যথাযথ সমর্থন দেয়। কারণ পর্যটন খাত খুব বড় এবং সম্ভাবনাময় খাত। এই শিল্পকে গড়ে তুলতে পারলে আদতে দেশেরই উন্নতি হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5204.csv b/Bangla_fin_news_articles/5204.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7a1fd39be38d4235411e6eacfea0d393986d2378 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5204.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5204,হাঙ্গেরি ও স্লোভেনিয়ার সঙ্গে বাণিজ্য বাড়াতে চায় সরকার,2016-04-28,অনলাইন ডেস্ক,পূর্ব ইউরোপের দুই দেশ স্লোভেনিয়া ও হাঙ্গেরির সঙ্গে সরকার বাণিজ্য বাড়ানোর ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। বৃহস্পতিবার এই দুই দেশের নতুন দূত মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার পর তিনি সরকারের আগ্রহের কথা জানান। বেলা ১২টার দিকে স্লোভেনিয়ার রাষ্ট্রদূত জোযেফ দ্রোফেনিকের সঙ্গে মন্ত্রী বৈঠক করেন। তিনি বের হয়ে যাওয়ার পর হাঙ্গেরির রাষ্ট্রদূত গুইলা পেথোর সঙ্গে বৈঠক হয়। বৈঠকের পর বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন এই দুই দেশের সঙ্গে আমরা বাণিজ্য সম্পর্ক বাড়াতে চাই তারাও বাড়াতে চায়। এই জন্যই আজকের এই বৈঠক। এক সময় রাজনীতিতে ছিল সোভিয়েত ব্লক মার্কিন ব্লক। এখন কোনো ব্লক নাই অর্থনীতিই রাজনীতির উপর কাজ করে। মন্ত্রী জানান মুক্তিযুদ্ধকালে স্লোভেনিয়া সাবেক যুগোস্লাভিয়ার অন্তর্ভুক্ত ছিল তারা বাংলাদেশের স্বাধীনতায় সমর্থন দিয়েছে। আর হাঙ্গেরি যুদ্ধকালে সহায়তা দিয়েছে যুদ্ধ শেষেও স্বীকৃতি দিয়েছে। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন স্লোভেনিয়ার রাষ্ট্রদূত আমাকে তাদের দেশে দাওয়াত দিয়েছে আমি যেন একটা ব্যবসায়িক প্রতিনিধি দল নিয়ে স্লোভেনিয়া যাই। আমাদের ঢাকা আন্তর্জাতিক মেলার মতো তাদের ওখানেও মেলা হয়। সেখানে যেন আমরা অংশ নেই। এ জন্য প্রয়োজনীয় সুযোগ সুবিধা তারা আমাকে দেবে। বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের এফবিসিসিআই একটি প্রতিনিধি দল সেখানে গেলে তা বাণিজ্য বাড়াতে ভূমিকা রাখবে বলে মনে করেন বাণিজ্যমন্ত্রী। তোফায়েল বলেন তাদের ব্যবসায়ীদেরকেও আমাদের দেশে আসতে আমন্ত্রণ জানাব। উভয় দেশকে আমরা বলেছি আমাদের এখানে বিনিয়োগের অনেক সুযোগ। তোমরা এখানে বিনিয়োগ করতে চাইলে প্রয়োজনীয় সকল সুযোগ সুবিধা দেব। ২০১৪১৫ অর্থবছরে বাংলাদেশ হাঙ্গেরিতে ৮ দশমিক ১৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের পণ্য রপ্তানি করে। একই সময়ে আমদানি করে ৭ দশমিক ৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের পণ্য। একই সময়ে বাংলাদেশ স্লোভেনিয়াতে ৩৬ দশমিক শূন্য ৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের পণ্য রপ্তানি করে আমদানি করেছে ১ দশমিক ৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের পণ্য। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5205.csv b/Bangla_fin_news_articles/5205.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..46fcd6775dc9ee9e7622e21002252879c7482a78 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5205.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5205,বিশিষ্ট নাগরিক হত্যা বিনিয়োগে প্রভাব ফেলে ইইউ দূত,2016-04-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশের বিশিষ্ট নাগরিকদের হত্যাকাণ্ডে উদ্বেগ প্রকাশ করে ইউরোপীয় ইউনিয়নের দূত ও হেড অব ডেলিগেশন পিয়েরে মায়াদুন বলেছেন সুশাসন দুর্নীতি জবাবদিহিতা না থাকলে বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করা কঠিন। নাগরিকদের হত্যার মতো ঘটনায় বাংলাদেশের ভাবমূর্তিতে প্রভাব পড়ে। বিনিয়োগকারীরা এগুলো বিবেচনায় রাখে। বুধবার রাজধানীর একটি হোটেলে ফরেন ইনভেষ্টর চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ ফিকি আয়োজিত মাসিক মধ্যাহ্ন ভোজ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে পিয়েরে মায়াদুন জানান ২০১৫ সালের তথ্যানুযায়ী বাংলাদেশে দুই বিলিয়ন ডলারের প্রত্যক্ষ বৈদেশিক বিনিয়োগ এফডিআই এসেছে। এরমধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বেসরকারি খাত থেকে বিনিয়োগ হয়েছে প্রায় সাড়ে ২১ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5206.csv b/Bangla_fin_news_articles/5206.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2838a9176a45917ea6f1f1ed6ca57ee8401c3764 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5206.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5206,এসএমই শিল্পখাতে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগের আহ্বান,2016-04-27,অনলাইন ডেস্ক,উদার বিনিয়োগ নীতির সুযোগ নিয়ে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক জ্বালানি বিদ্যুৎ ও অবকাঠামো উন্নয়নসহ উদীয়মান এসএমই শিল্পখাতে বিনিয়োগের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোক্তাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। যুক্তরাষ্ট্র সফররত শিল্পমন্ত্রী বুধবার হার্ভার্ড সিজ মিলনায়তনে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় আয়োজিত বাংলাদেশে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পখাতের টেকসই বিকাশ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ আহ্বান জানান। সেমিনারে বক্তৃতার সময় শিল্পমন্ত্রী জানান টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য বাংলাদেশ সরকার প্রণীত জাতীয় শিল্পনীতি২০১৬তে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পখাত বিকাশের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। এ শিল্পনীতিতে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পখাতে অধিক কর্মসংস্থান সৃষ্টি শ্রমিকদের অধিকার সুরক্ষা এবং শিল্পখাতে দেশিবিদেশি বিনিয়োগ প্রবাহ জোরদারের সুস্পষ্ট দিক নির্দেশনা রয়েছে। ইন্টারন্যাশনাল সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট ইন্সটিটিউট এবং হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড এপ্লাইড সায়েন্স যৌথভাবে এ সেমিনার আয়োজন করে। ইন্টারন্যাশনাল সাসটেইনেবল ডেভলপমেন্ট ইন্সটিটিউটের নির্বাহী পরিচালক ইকবাল ইউসুফের সঞ্চালনায় সেমিনারে প্যানেল আলোচক ছিলেন হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ম্যাত্থ গার্ডনার ও জেনিফার ক্লিফর্ড টাফ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জেট নুডসেন যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়া উদ্দিন নিউইয়র্কে বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল শামীম আহসানবোস্টন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. সাঈদ হাসনাত ও অধ্যাপক ড. নুরুল আমান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5207.csv b/Bangla_fin_news_articles/5207.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a65a39c7e50536055065c808520686b8ae844129 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5207.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5207,নিন্মমুখী প্রবণতায় চলছে লেনদেন,2016-04-27,অনলাইন ডেস্ক,সূচকের নিন্মমুখী প্রবণতায় চলছে ঢাকা ও চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারের লেনদেন। সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার লেনদেনের আধা ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে সূচক কমেছে ১৭ পয়েন্ট আর চট্টগ্রামে সূচক কমেছে ২১ পয়েন্ট। সকাল ১১টা পর্যন্ত ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪৪কোটি ৭০ লাখ টাকার কিছু বেশি। লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ৪৫টির কমেছে ১৫৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৪০টি। অপর বাজার সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২কোটি ৩৬ লাখ টাকা। লেনদেন হওয়া ৯৩টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ২০টির কমেছে ৬০টির এবং অপরিবর্তিত ১৩টির। এর আগের টানা চার কার্যদিবস ২১ ২৪ ২৫ ও ২৬ এপ্রিল উভয় বাজারে সূচকের নিন্মমুখী প্রবণতায় লেনদেন হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5208.csv b/Bangla_fin_news_articles/5208.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..37ee44ae5d59b5415d2d45b2ec7aaf8804b52949 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5208.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5208,প্রথমবারের মতো রিজার্ভ ২৯ বিলিয়ন ডলার ছাড়ালো,2016-04-25,অনলাইন ডেস্ক,প্রথমবারের মতো কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ দুই হাজার ৯০০ কোটি ডলার অর্থাত্ ২৯ বিলিয়ন ডলারের মাইলফলক অতিক্রম করেছে। এর আগে গত ফেব্রুয়ারিতে রিজার্ভ ২৮ বিলিয়ন ডলার ছাড়ায়। সোমবার বিকেলে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এসকে সূর চৌধুরী এ তথ্য জানান। তিনি বলেন রফতানিতে ভালো প্রবৃদ্ধি হচ্ছে। এছাড়া বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেল ও খাদ্য পণ্যের দাম কমেছে। আর এর ফলে আমদানি ব্যয় কমেছে। মূলত এসব কারণেই বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়েছে। এদিকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ফরেক্স রিজার্ভ অ্যান্ড ট্রেজারি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ সূত্র জানায় এ রিজার্ভ দিয়ে সাত মাসের বেশি আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব হবে। প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স এবং রফতানি আয়ের ইতিবাচক ধারা অব্যাহত থাকায় গত কয়েক বছর ধরেই ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে বাংলাদেশের রিজার্ভ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5209.csv b/Bangla_fin_news_articles/5209.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d9083502f3e9beec298040e20825f9b399bc8278 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5209.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5209,স্বল্প খরচে এয়ার এরাবিয়ার বিশেষ প্যাকেজ,2016-04-25,অনলাইন ডেস্ক,পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে স্বল্প খরচে ঘুরে আসার প্যাকেজ ঘোষণা করেছে এয়ার এরাবিয়া। এ প্যাকেজের মাধ্যমে স্বল্প খরচে ইস্তাম্বুল তুরস্ক মস্কো রাশিয়া কিয়েভ ইউক্রেন কায়রো মিশর আলেকজান্দ্রিয়া মিশর নাইরোবি কেনিয়া আম্মান জর্ডান কলম্বো শ্রীলংকা আলমাটি কাজাখস্তান তিবলিসি জর্জিয়া ও উরুমকি চীন ঘুরে আসা যাবে। প্যাকেজে অর্ন্তভুক্ত থাকবে রিটার্ন টিকিট চার তারকা হোটেলে তিন রাত থাকা সকালের নাস্তা শহর ভ্রমণের ব্যবস্থা হোটেল থেকে এয়ারপোর্ট পর্যন্ত গাড়ি সুবিধা। যারা স্বল্প বাজেটে অবকাশ যাপনের কথা ভাবছেন তারা যেকোনো গন্তব্যে পছন্দের প্যাকেজটি নিতে পারেন সহজেই। প্যাকেজের মধ্যে রয়েছে ইস্তাম্বুল তুরস্ক ৬০ হাজার ৭০৭ টাকা মস্কো রাশিয়া ৭৩ হাজার ৫৬০ কিয়েভ ইউক্রেন ৫৭ হাজার ৪৩৭ কায়রো মিশর ৫৭ হাজার ২৪২ আলেকজান্দ্রিয়া মিশর ৫৪ হাজার ৮৬৭ টাকা নাইরোবি কেনিয়া ১ লাখ ২৩ হাজার ৯৬৮ আম্মান জর্ডান ৬৩ হাজার ৫৯৩ কলম্বো শ্রীলংকা ৬৬ হাজার ৩৪৫ আলমাটি কাজাখস্তান ৬১ হাজার ৪১৯ তিবলিসি জর্জিয়া ৬৩ হাজার ৮২৫ ও উরুমকি চীন ৫৯ হাজার ৯১৭ টাকা। ২০০৭ সালে চট্টগ্রামে এবং পরের বছর ঢাকায় ফ্লাইট পরিচালনার মাধ্যমে মধ্যপ্রাচ্যের বহুল প্রশংসিত বাজেট এয়ারলাইন্স এবং শারজাহর জাতীয় পতাকাবাহী এয়ারলাইনস এয়ার এরাবিয়া তাদের শারজাহ আলেকজান্দ্রিয়া কাসাব্লাঙ্কা রাস আল খাইমাহ ও জর্ডানের ৫টি আর্ন্তজাতিক কেন্দ্র থেকে মধ্যপ্রাচ্য ভারত উপমহাদেশ এশিয়া ইউরোপ ও উত্তর আফ্রিকার মোট ১০১টি গন্তব্যে ফ্লাইট পরিচালনা করছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5210.csv b/Bangla_fin_news_articles/5210.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1316d047bd4b1d972edafbba57e1bbc3ea08a283 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5210.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5210,‘তৈরি পোশাকের মুনাফার সিংহভাগই বিদেশিরা ভোগ করেন’,2016-04-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টেক্সটাইল গার্মেন্টস ওয়ার্কার্স ফেডারেশন দাবি করেছে তৈরি পোশাকের উৎপাদিত মুনাফার সিংহভাগই বিদেশি ক্রেতা ও বিক্রেতারা ভোগ করে। সোমবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির গোলটেবিল মিলনায়তনে তৈরি পোশাকশিল্পে শ্রমিকের অধিকার কার কতটুকু দায় শীর্ষক সেমিনারে সংগঠনটির সভাপতি শ্রমিকনেতা আবুল হোসাইন এই কথা বলেন। আবুল হোসেন বলেন বাংলাদেশের উৎপাদক ও রফতানিকারকরা মুনাফার মাত্র ২৭ শতাংশ ভোগ করে। অথচ এই শিল্পে কোনো বিপর্যয় ঘটলে তার সমস্ত দায়দায়িত্ব বাংলাদেশের উৎপাদন ও রফতানিকারীদের বহন করতে হয়।এটা বাণিজ্যের পরিপন্থী। তৈরি পোশাক খাতের মুনাফা যারাই ভোগ করবে তাদেরই এই শিল্পের দায়দায়িত্ব বহন করতে হবে। নেতারা বলেন বিদেশি ক্রেতাবিক্রেতারা ক্রমাগত বাংলাদেশের মালিকদের ওপর চাপ দিয়ে আসছে। অথচ তারা পোশাকের ন্যায্যমূল্য দিতে অনীহা প্রকাশ করে। শ্রমিকদের ন্যায্য মজুরির সঙ্গে পোশাকের ন্যায্যমূল্যের যোগসূত্র রয়েছে। শ্রমিকের ন্যায্য মজুরির জন্য পোশাকের ন্যায্য মজুরি দেয়া আবশ্যক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5211.csv b/Bangla_fin_news_articles/5211.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..aa0a5d296f978b61b22441ac8b5e4dc0f8b90624 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5211.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5211,ভোমরা স্থলবন্দরে আমদানিরফতানি বন্ধ,2016-04-25,সাতক্ষীরা প্রতিনিধি,ভারতের পশ্চিমবঙ্গে বিধানসভা নির্বাচনের কারনে সোমবার সকাল থেকে সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দরের সকল প্রকার আমদানিরফতানি কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। ভোমরা স্থলবন্দরের বিপরীতে ভারতের ঘোজাডাঙ্গা কাস্টমস ও সিএন্ডএফ অ্যাসোসিয়েশন এক যৌথসভায় এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। ভোমরা স্থলবন্দরের শুল্ক স্টেশনের সহকারী কমিশনার শরীফ মো. আলআমাীন বন্দরের আমদানিরফতানিকার্যক্রম বন্ধ থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান এটি বাংলাদেশি কোনো অফিসিয়াল সিদ্ধান্ত নয়। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনের কারণে মূলত সে দেশের সরকারি ছুটি ঘোষণা দেয়ায় ঘোজাডাঙ্গা সিএন্ডএফ এজেন্ট ব্যবসায়ীরা আমদানিরফতানি কার্যক্রম বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেন। তিনি আরো জানান এতে করে একদিনে সরকার প্রায় তিন কোটি টাকার রাজস্ব বঞ্চিত হয়েছে। ভোমরা স্থল বন্দরের সিএন্ডএফ এজেন্ট এসোসিয়শনের সভাপতি কাজী নওশাদ দিলওয়ার রাজু জানান যেহেতু ভারতের ঘোজাডাঙ্গা সিএন্ডএফ এজেন্ট ব্যবসায়ীরা আমদানিরফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সেখানে আমাদের বন্ধ রাখা ছাড়া কোনো উপায় নেই। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5212.csv b/Bangla_fin_news_articles/5212.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ab2e0d603059abc1d0d27414e1d43b8b8e3f0b48 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5212.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5212,নতুন দামে বিক্রি হচ্ছে জ্বালানি তেল,2016-04-25,অনলাইন ডেস্ক,বিশ্ববাজারের সঙ্গে সঙ্গে অবশেষে কমেছে জ্বালানি তেলের দাম। পেট্রোলঅকটেনে ১০ টাকা এবং ডিজেলকেরোসিনে ৩ টাকা কমেছে। রবিবার দিবাগত মধ্যরাত থেকে ওই দামে বিক্রি করছে ফিলিং স্টেশনগুলো। দুই একটি ছাড়া প্রায় সবকটি ফিলিং স্টেশন নতুন মূল্যে গাড়িতে পেট্রোলঅকটেন ও ডিজেল বিক্রি করছে। আগের লিটার প্রতি ডিজেল ও কেরোসিন ৬৮ টাকা পেট্রোল ৯৬ টাকা অকটেন ৯৯ টাকা ছিল। এখন থেকে নতুন দাম অনুযায়ী ডিজেল ও কেরোসিন ৬৫ টাকা এবং পেট্রোল অকটেন যথাক্রমে ৮৬ ও ৮৯ টাকায় পাওয়া যাবে। মধ্যরাতে রাজধানীর মিরপুর ও মহাখালীসহ সব সময় খোলা থাকে এমন ফিলিং স্টেশনগুলোতে নতুন মূল্যে কম দামে পেট্রোলে ডিজেল কিনতে গাড়ির ভিড় দেখা গেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5213.csv b/Bangla_fin_news_articles/5213.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..485d11e9b7bd572b1d5f9e9bbce50e6bc51372cd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5213.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5213,রমজানে সংকট সৃষ্টি করলে কঠোর ব্যবস্থা বাণিজ্যমন্ত্রী,2016-04-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশে চাহিদার তুলনায় কয়েকগুণ বেশি নিত্যপণ্যের মজুত রয়েছে উল্লেখ করে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন আসন্ন পবিত্র রমজানে কোন পণ্যের সংকট হবার সম্ভাবনা নেই। যদি অসৎ উদ্দেশ্যে কেউ পণ্যের কৃত্রিম সংকট বা মূল্য বৃদ্ধির চেষ্টা করে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। রবিবার সচিবালয়ে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের সরবরাহ ও মূল্য পরিস্থিতি নিয়ে এক পর্যালোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন ব্যবসায়ীরা ঘোষণা দিয়েছেন আসন্ন পবিত্র রমজান মাসে কোন পণ্যের সংকট বা অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধি ঘটবে না। সকল পণ্য সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে থাকবে। পণ্যের সাপ্লাই চেইন স্বাভাবিক রাখতে সরকার চাহিদা মোতাবেক সবধরনের সহযোগিতা প্রদান করবে। আমদানিকারক ও সরবরাহকারীরা দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন রমজানে টিসিবি বাজারে পর্যাপ্ত পণ্য সরবরাহ করবে। সে মোতাবেক প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। এছাড়া সরকারের বিভিন্ন সংস্থা বাজার মনিটরিং অব্যাহত রেখেছে। বর্তমানে দেশে চাল আটা চিনি ভোজ্যতেল ডাল লবণ পেঁয়াজ রসুন আদা হলুদ খেজুরের পর্যাপ্ত মজুত রয়েছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন এসব পণ্য চাহিদার তুলনায় কয়েকগুণ বেশি মজুত রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5214.csv b/Bangla_fin_news_articles/5214.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8f27f9c6e8174a6316644aa8d4601286f2885dff --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5214.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5214,মধ্যরাত থেকে কমছে জ্বালানি তেলের দাম,2016-04-24,অনলাইন ডেস্ক,বিশ্ববাজারের সঙ্গে সঙ্গে অবশেষে কমছে জ্বালানি তেলের দাম। ফার্নেস অয়েলের দাম কমানোর ২৪ দিনের মাথায় অন্য সব জ্বালানি তেলের দাম কমানোর পরিপত্র আসছে। রবিবার এ কথা জানান বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। তিনি বলেন মধ্যরাত থেকে নতুন দর কার্যকর হবে।২০১৩ সালে আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে মূল্য সমন্বয়ের সময় বাংলাদেশে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো হয়েছিল। তখন প্রতি লিটার অকটেন ৯৯ টাকা পেট্রোল ৯৬ টাকা কেরোসিন ও ডিজেল ৬৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়। মধ্যরাত থেকে অকটেন ও পেট্রোল প্রতি লিটারে কমবে ১০ টাকা করে। আর কেরোসিন ও ডিজেলে কমবে ৩ টাকা। রবিবার সন্ধ্যায় এবিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে। এরপর বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের ব্যাপক দরপতনে সব মহল থেকে দাবি উঠলেও বাংলাদেশ সরকার জ্বালানি তেলের দাম কমাচ্ছিল না। সেজন্য বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের এতদিনের ভর্তুকির লোকসান পুষিয়ে নেওয়ার যুক্তি দেখানো হয়। এরপর গত ৩১ এপ্রিল ফার্নেস তেলের দাম প্রতি লিটার ৬০ টাকা থেকে ৪২ টাকায় নামিয়ে আনা হয়। সেই সিদ্ধান্তের পর ৪ এপ্রিল জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ অন্য সব জ্বালানি তেলের দামও ১০ দিনের মধ্যে কমানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। ১৯ দিন পর সেই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5215.csv b/Bangla_fin_news_articles/5215.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d7ea92a3ce3d4c94e34356aa40b7182c3242c3f5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5215.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5215,বেইজিংয়ে ক্ষুদ্রঋণ কোম্পানি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে চুক্তি স্বাক্ষর,2016-04-23,অনলাইন ডেস্ক,চীনের বেইজিংয়ের একটি যৌথ মূলধনী সামাজিক ব্যবসা কোম্পানি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ইউনূস সেন্টারে গ্রামীণ চায়না এবং হেং চ্যাং লি টং ইনভেস্টমেন্ট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। নবগঠিত এই কোম্পানির নাম গ্রামীণ হেং চ্যাং। দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে আর্থিক সেবা প্রদানের উদ্দেশ্যে এই কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে বলে ইউনূস সেন্টারের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। চুক্তি স্বাক্ষর ও মতবিনিময় করতে চীনের কোম্পানি দুটির প্রধান নির্বাহীরা গত বৃহস্পতিবার ইউনূস সেন্টারে প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সাথে সাক্ষাৎ করেন। নতুন কোম্পানিটির কার্যক্রম শুরু করতে হেং চ্যাং ইনভেস্টমেন্ট কোম্পানি প্রাথমিকভাবে প্রায় এক মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করছে। গ্রামীণ হেং চ্যাংএর কার্যক্রম বৃদ্ধির সাথে সাথে কোম্পানিটি সামাজিক ব্যবসায় আরো বিনিয়োগ করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5216.csv b/Bangla_fin_news_articles/5216.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..848308eb8d738d2cd8d8d340b0e4e063e189324e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5216.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5216,গার্মেন্টস কারখানায় ঝুঁকি রয়েই গেছে,2016-04-23,ইত্তেফাক ডেস্ক,তিন বছর আগে সাভারের রানা প্লাজা ধসের পর দেশে কারখানা নিরাপত্তা নিয়ে অনেক কাজ হলেও ঝুঁকি রয়ে গেছে। একই ভবনে একাধিক কারখানা আর অভ্যন্তরীণ অগ্নি নিরাপত্তা নিয়ে রয়েছে উদাসিনতা। পোশাক কারখানার একটি বড় অংশ পরিদর্শনের বাইরে রয়ে যাচ্ছে। এ বিষয়ে বার্তাসংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে অনিরাপদ কারখানার এক নারী শ্রমিক বলেছেন আমরা সবসময় ভয়ে থাকি যদি ভবন ধসে যায়। আমরা হয়তো রানা প্লাজার শ্রমিকদের মতোই মারা যাবো। এগারোশর বেশি মানুষ নিহত হয়েছিল ২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল রানাপ্লাজা ধসের ঘটনায়। এই ঘটনার পর বিশ্বে দ্বিতীয় বৃহত্ তৈরি পোশাক রফতানিকারক বাংলাদেশের কারখানার কর্মপরিবেশের উন্নতি করতে প্রবল চাপের সম্মুখীন হয়। এ ঘটনার পর তিন বছর হতে চললেও সাড়ে চার হাজার তৈরি পোশাক কারখানার একটি অংশ মাত্র নিরাপদ সনদ পেয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন অনিরাপদ কারখানায় যে কোনো মুহূর্তে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। অবশ্য কিছু বড় কারখানায় নিরাপত্তা পরিবেশের উন্নতি হয়েছে। কিন্তু সাবকন্ট্রাক্টে কাজ করা ছোট ছোট কারখানায় এখনও নিরাপত্তা পরিদর্শন করা হয়নি যেগুলোতে নিরাপত্তা ঝুঁকি রয়েই গেছে। ঢাকার রামপুরার একটি কারখানায় এএফপির পরিদর্শনে দেখা গেছে একজনের সাথে একজনের কনুই লেগে যাচ্ছে এরকম গাদাগাদি অবস্থায় শ্রমিকরা কাজ করছেন সেখানে পশ্চিমা ব্র্যান্ডের ট্যাগ সেলাই করা হচ্ছে। কারখানাটির জরুরি অগ্নিবহির্গমন সিঁড়ির শেষ প্রান্তে লোহার গেট ছিলো তালাবদ্ধ। বহির্গমন পথে পড়ে আছে ফেলে দেয়া সিগারেটের উচ্ছিষ্ট। সমগ্র ভবনেই অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র ছিলো কিন্তু এগুলোর একটিরও মেয়াদ নেই। এই ভবনের ৪টি কারখানার একটি হলো স্টাইল ফ্যাশন। চাকরি হারানোর ভয়ে নাম না প্রকাশ করার শর্তে ২৫ বছর বয়সী এক নারী শ্রমিক এএফপিকে বলেছেন আমরা জানি আমাদের কারখানাটি নিরাপদ না এটি কমপ্লায়েন্স কারখানাও নয়। কারখানার প্রোডাকশন ম্যানেজার মোহাম্মদ খাইরুজ্জামান বলেন এই ভবনের চারটি কারখানাই সাবকন্ট্রাকে দেশি বাজারের পণ্য উত্পাদন করে। এখানে নিরাপত্তার বিষয় নিশ্চিত করা হয়েছে। ফায়ার স্টিংগুইশার শিগগিরই পরিবর্তন করা হবে যেকোনো জরুরি মুহূর্তে বন্ধ থাকা বহির্গমন পথটিও খুলে দেয়া হবে। রানা প্লাজা সবখানে চীনের পরেই বাংলাদেশ হলো বৃহত্ তৈরি পোশাক রফতানিকারক দেশ। বছরে ২৭ বিলিয়ন ডলারের রফতানি হয় এখাত থেকে। প্রায় ৪০ লাখ মানুষ জড়িত এ খাতে যার বেশির ভাগই নারী। কিন্তু এ খাতের শ্রমিকদের নিরাপত্তার ইতিহাস ভালো নয়। ২০১২ সালের তাজরীন কারখানা দুর্ঘটনায় মারা যায় ১১১ জন শ্রমিক যার বেশিরভাগই নারী। সেসময় জরুরি বহির্গমন পথ বন্ধ থাকায় এত বেশি নিহত হবার ঘটনা ঘটে। রানা প্লাজা ধসের সময় সে ভবনে আকটে পড়া আহত শ্রমিক ইস্রাফিল হোসেন বলেন যদি ভালোভাবে খুঁজে দেখা হয় তাহলে দেখা যাবে রানা প্লাজার মতো ভবন রয়েছে সবখানে। এ দুর্ঘটনার দুই বছর পরও ২৫ বছর বয়সি এই শ্রমিক ট্রমায় আক্রান্ত ছিলেন। ফলে তিনি আর গার্মেন্টস কারখানায় কাজে ফিরে যেতে পারেননি। জীবিকার তাগিদে পরবর্তীতে এই শ্রমিক একটি ওয়ার্কসপে কাজ নেন। তিনি বললেন পেটের দায়ে আমাদের কাজ করতে হয় তাই কারখানাগুলোর জন্য আমাদের মতো শ্রমিক খুঁজে পাওয়া খুব সহজ। রানা প্লাজা দুর্ঘটনার পর বিশ্ববাসীর পক্ষ থেকে ইউরোপ ও আমেরিকার পোশাক ব্র্যান্ডের উপর তাদের সরবরাহকারী কারখানাগুলোর মান উন্নয়নে চাপ সৃষ্টি হয়। বাংলাদেশ সরকারও শ্রমিকদের মজুরি ৭৬ শতাংশ বৃদ্ধি করে শ্রম আইন সংশোধন করে এবং রেকর্ড সংখ্যক কারখানায় শ্রমিক সংগঠন করার সুযোগ করে দেয়। কারখানার নিরাপত্তার মান উন্নত করতে চাপ অব্যাহত আছে। সৌভাগ্যবশত কেউ মরেনি কারখানা নিরাপত্তা বিষয়ে ক্রেতাজোট অ্যালায়েন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মেজবাহ রবিন বলেন বড় দুর্ঘটনা যেকোনো সময় ঘটতে পারে। গত বছর বেশ কয়েকটি বড় অগ্নিদুর্ঘটনা ঘটে কিন্তু সৌভাগ্যবশত কেউ নিহত হয়নি। উত্তর আমেরিকার ক্রেতাজোট অ্যালায়েন্স তাদের পরিদর্শন শেষে ৭৭টি কারখানার সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করে এবং সরকারকে ৩৬টি কারখানা বন্ধ করে দেয়ার পরামর্শ দেয়। তবে আরো কারখানা পরিদর্শন বাকি রয়েছে বলে জোটের নির্বাহী পরিচালক রব ওয়েসি বলেছেন। সরকারি কর্তৃপক্ষ বলছেন পরিদর্শনকৃত দেড় হাজার কারখানায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা উন্নত করার প্রয়োজন রয়েছে। এর বাইরেও শত শত ছোট কারখানা পরিদর্শন করতে হবে। কলকারখানা পরিদর্শন অধিদফতরের প্রধান সৈয়দ আহমেদ বলেন রেজিস্ট্রেশনের বাইরে থাকা প্রায় ৮শ কারখানা পরিদর্শনে আমাদের বর্তমানে তহবিল নেই। এ বিষয়ে তৈরি পোশাক রফতানিকারক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সহসভাপতি ফারুখ হাসান এএফপিকে বলেন কারখানাগুলোর নিরাপত্তার মান এবছরের মধ্যেই উন্নত করা হবে। চলতি বছরের শেষ নাগাদ অধিকাংশ কারখানায় নিরাপত্তার মান উন্নত করার আশা প্রকাশ করেন তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5217.csv b/Bangla_fin_news_articles/5217.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..02a74149d4f72d03a371e42b52a3bacc355a49dc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5217.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5217,সেবা খাতে বিনিয়োগে ঝোঁক বেশি শিল্পে কম,2016-04-22,আহসান হাবীব রাসেল,বিনিয়োগের ক্ষেত্রে উদ্যোক্তাদের ঝোঁক সেবা খাতে বেশি। সেই তুলনায় মাঝারি ও ভারী শিল্প খাতে বিনিয়োগের আগ্রহ খুবই কম। অর্থনীতিবিদরা মনে করেন শিল্পে বিনিয়োগ কমার কারণ হলো দেশের বর্তমান বিনিয়োগ পরিবেশ। গত এক দেড় বছর আগেও দেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ছিল। এখন সেটি না থাকলেও বিনিয়োগ পরিবেশের আশানুরূপ উন্নতি হয়নি। তাই তারা বিনিয়োগ করতে ভয় পান। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি তথ্যে দেখা গেছে ২০১০ সালের জুলাই থেকে ২০১৫ সালের জুন পর্যন্ত ৫ বছরে বিভিন্ন পাবলিক ও প্রাইভেট কোম্পানি ৬৩ হাজার ৯৩১ কোটি টাকার পরিশোধিত মূলধন বাড়ানোর অনুমতি নিয়েছে। এরমধ্যে সেবা খাতের আর্থিক ও শেয়ারবাজার সংশ্লিষ্ট কোম্পানির অংশ প্রায় ৪৪ শতাংশ। আর আর্থিক খাত ছাড়া সেবা খাতের অন্য কোম্পানিগুলোর অংশ ২৪ শতাংশ। অর্থাত্ সেবা খাতেই বিনিয়োগ হয়েছে ৬৮ শতাংশ। এছাড়া ভারী শিল্পসহ অন্যান্য শিল্পে সাড়ে ১৭ শতাংশ জ্বালানি ও বিদ্যুত্ খাতে ৮ শতাংশ বস্ত্র ও তৈরি পোশাক শিল্পে মূলধন বেড়েছে সাড়ে ৬ শতাংশ। বিএসইসির সূত্র বলছে কোম্পানিগুলো মূলধন বাড়ানোর অর্থই হলো বিনিয়োগ বাড়ানো। কারণ বিনিয়োগ বাড়াতেই কোম্পানিগুলো মূলধন বাড়ানোর অনুমোদন নেয়। অর্থনীতিবিদরা বলছেন দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য শিল্প উন্নয়ন খুব জরুরি। কারণ এ খাতের মাধ্যমে বেশি কর্মসংস্থান তৈরি হয়। আর আমাদের জিডিপি অনেকটাই সেবা নির্ভর হয়ে পড়েছে। এভাবে চলতে থাকলে আগামীতে উচ্চ জিডিপি প্রবৃদ্ধি ধরে রাখা সম্ভব হবে না। এ প্রসঙ্গে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের সিপিডি বিশেষ ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেছেন চলতি অর্থবছরে যে জিডিপি প্রবৃদ্ধি প্রাক্কলন করা হয়েছে তাতে সেবা খাতের ভূমিকাই বেশি। কিন্তু উচ্চ প্রবৃদ্ধি অর্জন ও কর্মসংস্থানমুখী প্রবৃদ্ধির জন্য উত্পাদনমুখী শিল্প খাতকে ত্বরান্বিত করতে হবে। তাই অবকাঠামো উন্নয়নে জোর দেয়ার পরামর্শ এ অর্থনীতিবিদের। মাঝারি ও ভারী শিল্প খাতে বিনিয়োগের আগ্রহ কম থাকার কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে উদ্যোক্তারা বলেন সেবা খাতের জন্য গ্যাস ও বিদ্যুত্সহ অবকাঠামোর খুব বেশি প্রয়োজন হয় না। কিন্তু মাঝারি ও ভারী শিল্পের জন্য অবকাঠামোর উন্নত পরিস্থিতি প্রাথমিক শর্ত। অথচ বর্তমানে শিল্পে গ্যাসের সংযোগ দেয়া একরকম বন্ধই আছে। আর বিদ্যুতের লাইন পেতে নানা সমস্যা পোহাতে হয়। এরপর বিদ্যুতের লাইন পাওয়া গেলেও মানসম্মত বিদ্যুত্ পাওয়া যায় না। সরকার অনেকদিন ধরেই নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুত্ দিবে বলছে কিন্তু শিল্প উদ্যোক্তারা এখনও তা পাননি। ফলে শিল্প খাতে বিনিয়োগের ভরসা পাচ্ছেন না উদ্যোক্তারা। বর্তমানে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে অর্থের কোনো কমতি নেই। ব্যাংকগুলোতে যথেষ্ট পরিমাণে তারল্য রয়েছে। ঋণের সুদও আগের তুলনায় কমেছে। এরপরও শিল্পে বিনিয়োগ বাড়ছে না। এ অবস্থায় রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার নিশ্চয়তার পাশাপাশি অবকাঠামো বিশেষ করে মানসম্মত বিদ্যুতের ব্যবস্থা করার দাবি জানিয়েছেন তারা। অর্থনীতিবিদ ড. মুহম্মদ মাহবুব আলী বলেন শিল্পায়নের জন্য যে ধরনের অবকাঠামো দরকার আমাদের দেশে তার অভাব রয়েছে। উদ্যোক্তারা চাহিদা অনুযায়ী জমি পান না। গ্যাসবিদ্যুতের মানসম্মত বিদ্যুত্ সংকটও রয়েছে। তারমধ্যে প্রাকৃতিক গ্যাসের মজুদ ফুরিয়ে আসছে। এসব কারণে শিল্পে বিনিয়োগ কম হচ্ছে। তবে সরকার রাস্তাঘাট নির্মাণ করছে। বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল নির্মাণ করছে। এসবের মাধ্যমে উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগ আকর্ষণের চেষ্টা করছে সরকার। তবে বাংলাদেশে শিল্পায়নের জন্য যাতায়াত ব্যবস্থার উন্নতি করতে হবে। এতে সারাদেশে শিল্পায়নের সুযোগ হবে। আর যাতায়াত ব্যবস্থার উন্নয়নের জন্য সরকারকে নৌপথ উন্নয়নের পরামর্শ দেন এ অর্থনীতিবিদ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5218.csv b/Bangla_fin_news_articles/5218.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2d7644ed7dfa2a94cc8a5823f14bcbc7912d964f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5218.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5218,প্রায় সব দেশ থেকে রেমিট্যান্স কমেছে,2016-04-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় রেমিট্যান্স প্রেরণকারী প্রায় সব দেশ থেকেই রেমিট্যান্স প্রবাহ কমেছে। তবে এ সময়ে যেসব দেশ থেকে রেমিট্যান্স বেড়েছে তার মধ্যে রয়েছে কাতার মালয়েশিয়া ও কুয়েত। সবগুলো দেশ থেকে এ সময়ে আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১৯ কোটি ৮৭ লাখ ডলার কম রেমিট্যান্স এসেছে। চলতি অর্থবছরের ২০১৫১৬ প্রথম নয় মাস জুলাইমার্চ পর্যন্ত সময়ে প্রবাসীরা এক হাজার ১০৫ কোটি ৯৬ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। ২০১৪১৫ অর্থবছরের একই সময়ে রেমিট্যান্সের পরিমাণ ছিল এক হাজার ১২৫ কোটি ৮৩ লাখ ডলার। দেশভিত্তিক রেমিট্যান্সের হিসাব অনুযায়ী সব দেশ থেকে ফেব্রুয়ারির তুলনায় মার্চে রেমিট্যান্স বেড়েছে। চলতি অর্থবছরের মার্চ মাসে সবগুলোদেশ থেকে থেকে এসেছে ১২৮ কোটি ৫৬ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স। গত বছরের মার্চ মাসে এসেছিল ১৩৩ কোটি ৮৩ লাখ ডলার। অর্থাত্ আগের অর্থবছরের তুলনায় চলতি অর্থবছরের মার্চ মাসে পাঁচ কোটি ২৭ লাখ ডলার রেমিট্যান্স কমেছে। একক মাস হিসাবে মার্চে আসা রেমিট্যান্সের মধ্যে উল্লেখযোগ্য দেশ সৌদি আরব থেকে এসেছে ২৬ কোটি ২৪ লাখ ডলার। আগের অর্থবছরের একই মাসে এ পরিমাণ ছিল ৩০ কোটি ৬৯ লাখ। অর্থাত্ আগের অর্থবছরের মার্চ মাসের তুলনায় এ অর্থবছরের মার্চ মাসে কমেছে চার কোটি ৪০ লাখ ডালার। গেল মার্চ মাসে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে এসেছে ২৪ কোটি ৯৭ লাখ ডলার। আগের অর্থবছরের মার্চ মাসে এসেছিল ২৪ কোটি ৯৬ লাখ ডলার। ওমান থেকে গত মার্চে এসেছে সাত কোটি ৭০ লাখ ডলার। আগের বছরের মার্চ মাসে এসেছিল আট কোটি ৫১ লাখ ডলার। কুয়েত থেকে এবছর মার্চ মাসে এসেছে নয় কোটি ১৩ লাখ। আগের বছরের একই মাসে এসেছিল নয় কোটি ২৩ লাখ ডলার। যুক্তরাষ্ট্র থেকে গত বছরের মার্চে ২০ কোটি ৯৬ লাখ ডলার আসছেল এসবছর মার্চে এসেছে ২০ কোটি ৮২ লাখ ডলার। পরিসংখ্যানে দেখা গেছে রেমিট্যান্স প্রেরণকারী শীর্ষ দেশ সৌদি আরব থেকে জুলাই থেকে মার্চ সময়ে ২২৩ কোটি ৯২ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। আগের অর্থবছরের একই সময়ে এদেশ থেকে ২৪৪ কোটি ১৭ লাখ ডলার এসেছিল। একইভাবে চলতি অর্থবছরের নয় মাসে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে যেখানে ১৯৯ কোটি ডলার এসেছে আগের অর্থবছরের একইসময়ে ছিল ২১০ কোটি ২৩ লাখ মার্কিন ডলার। একইভাবে রেমিট্যান্সে বিশেষ ভূমিকা রাখা কুয়েত ওমান ও বাহারাইন মালয়েশিয়া সিঙ্গপুর প্রভৃতি দেশ থেকে আগের অর্থবছরের প্রথম নয় মাসের চেয়ে বর্তমান অর্থবছরের নয় মাসে রেমিট্যান্সের পরিমাণ কমেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5219.csv b/Bangla_fin_news_articles/5219.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..67c7c68e5b4d885147121440cb4c1e9442a66c7e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5219.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5219,হংকংকে ইকোনমিক জোনে বিনিয়োগের আহ্বান বাণিজ্যমন্ত্রীর,2016-04-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের স্পেশাল ইকোনমিক জোনে হংকংকে বিনিয়োগের আহবান জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। বৃহষ্পতিবার হংকংএর বাণিজ্য ও ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট বিষয়ক মন্ত্রী সো কাম লাং গ্রেজরির সাথে মতবিনিময়কালে তিনি এ আহবান জানান। তোফায়েল আহমেদ বলেন বাংলাদেশে এখন বিনিয়োগ বান্ধব পরিবেশ বিরাজ করছে। সরকার দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ১০০টি ইকোনমিক জোন গড়ে তোলার কাজ শুরু করেছে। হংকং চাইলে বাংলাদেশ সরকার একটি বিশেষ ইকোনমিক জোন অর্থনৈতিক অঞ্চল বিনিয়োগের জন্য বরাদ্দ দিতে প্রস্তুত রয়েছে। বাংলাদেশ সরকার বিদেশি বিনিয়োগকারীদের বিশেষ সুযোগসুবিধা প্রদান করছে। এক্ষেত্রে চাহিদা মোতাবেক সকল সুযোগসুবিধা প্রদান করা হবে। এতে হংকং লাভবান হবে। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন বাংলাদেশের সাথে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বাণিজ্য সম্পর্ক অনেক সম্প্রসারিত হচ্ছে। বাংলাদেশের চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য তৈরী পোশাক হিমায়িত মাছ শুকনা মাছ শুকনা খাদ্য পাটজাত পন্য তাবু ক্যাপসহ বিভিন্ন্ন পণ্যের প্রচুর চাহিদা রয়েছে হংকংএ। হংকংএর বাজারে এ সকল পণ্যের আমদানী বৃদ্ধি করা হলে উভয় দেশ লাভবান হবে। তিনি বলেন গত অর্থ বছরে বাংলাদেশ ২৪৭.১৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য হংকংএ রফতানি করেছে একই সময়ে বাংলাদেশ আমদানী করেছে ৮৭৬.১০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য। এ ক্ষেত্রে একদিকে যেমন রয়েছে বাণিজ্যিক ভারসাম্যহীনতা অপরদিকে রয়েছে বাণিজ্যবৃদ্ধির অপার সম্ভাবনা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5220.csv b/Bangla_fin_news_articles/5220.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5974cba334dadaf8232ceb4cb22199f417ef3728 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5220.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5220,পোশাক শিল্পের রফতানিতে নিয়োজিত গাড়ি রিক্যুইজিশন নয়,2016-04-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিজিএমইএ ও বিকেএমইএর অনুরোধের প্রেক্ষিতে এখন থেকে পোশাক শিল্পের জরুরি রফতানি কাজে নিয়োজিত মাইক্রোবাস রিক্যুইজিশন করবে না পুলিশ। সম্প্রতি বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক আইজিপি একেএম শহিদুল হক বিপিএম পিপিএম এর সাথে পুলিশ ভবনে আলোচনাকালে বিজিএমইএ সভাপতি মো. সিদ্দিকুর রহমান এ বিষয়ে অনুরোধ জানিয়েছিলেন। এ প্রেক্ষিতে জরুরি রফতানি কাজে নিয়োজিত মাইক্রোবাস রিক্যুইজিশন না করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিজিএমই এ তথ্য জানিয়েছে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে ঢাকাচট্টগ্রাম মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে প্রায়ই পোশাক শিল্পের পণ্যবাহী ট্রাক থেকে মালামাল ছিনতাইয়ের ডাকাতির ঘটনা ঘটে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট থানায় মামলা করতে গেলে থানা মামলা নিতে গড়িমশি করে। এতে করে লুট হওয়া মালামাল ফেরত পেতে মালিকদের অনেক বেগ পেতে হয়। এ পরিস্থিতিতে বিজিএমইএর পক্ষ থেকে রফতানি কাজে নিয়োজিত মাইক্রোবাস রিক্যুইজিশন না করার অনুরোধ করা হয়। অনুরোধের প্রেক্ষিতে আইজিপি নির্দেশ দিয়েছেন যে এখন থেকে কোন মালিক ঢাকাচট্টগ্রাম মহাসড়কে সংঘটিত ডাকাতির ঘটনায় সংশ্লিষ্ট থানার আওতাধীন যে কোন একটি থানায় মামলা করতে পারবেন এবং থানা সেই মামলা নিবে। এর কোন ব্যত্যয় হবে না। এছাড়া ঢাকাচট্টগ্রাম মহাসড়কে পুলিশ পেট্রোলিং ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার জন্যও তিনি পুলিশ বাহিনীকে নির্দেশ দেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5221.csv b/Bangla_fin_news_articles/5221.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b3fe9c14201ac95b65cc7298a0d9b472263df4c7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5221.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5221,উদ্যোগের বাস্তবায়ন সন্তোষজনক পোশাকখাত সম্পর্কে টিআইবি,2016-04-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যশনাল বাংলাদেশ টিআইবি জানিয়েছে ২০১৩ সালে সংঘটিত রানাপ্লাজা ট্র্যাজেডির পর পোশাকখাতের সুশাসন নিশ্চিত করতে সরকার ও বিভিন্ন স্টেকহোল্ডার বিভিন্ন মোটাদাগে ১০২টি উদ্যোগ নিয়েছে। এরমধ্যে ৩৯ শতাংশ ২০১৬ সালের মার্চ পর্যন্ত সম্পূর্ণ বাস্তবায়ন হয়েছে। আর ৩৮ শতাংশ উদ্যোগ বাস্তবায়নে সন্তোষজনক অগ্রগতি অর্জিত হয়েছে। অর্থাত্ ৭৭ শতাংশ উদ্যোগের বাস্তবায়ন সন্তোষজনক। মাত্র তিন বছরের মধ্যে এ খাতের অবকাঠামো উন্নয়নসহ এ ধরনের উন্নতি আন্তর্জাতিকভাবেই স্বীকৃতি পাওয়ার দাবি রাখে। বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর ধানমন্ডিস্থ টিআইবি কার্যালয়ে তৈরি পোশাক খাতে সুশাসন অগ্রগতি চ্যালেঞ্জ ও করণীয় শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশকালে এসব কথা জানান টিআইবির নির্বাহি পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান। সভায় গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন টিআইবির রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি বিভাগের প্রোগ্রাম ম্যানেজার মনজুর ই খোদা। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন টিআইবির উপনির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক ড. সুমাইয়া খায়ের রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি বিভাগের পরিচালক মোহাম্মদ রফিকুল হাসান এবং সহকারী প্রোগ্রাম ম্যানেজার নাজমুল হুদা মিনা। সংবাদ সম্মেলনে ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন পোশাক খাতে সুশাসন আনতে সন্তোষজনক পদক্ষেপ নেয়া হলেও কিছু পদক্ষেপ এখনও স্থবির হয়ে আছে। এগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে। আর যে উদ্যোগগুলো বাস্তবায়ন হয়েছে সেগুলোর ফলাফল বিশ্লেষণ করা দরকার। এরপক্ষে যুক্তি দিয়ে তিনি বলেন প্রায় ৯০ শতাংশ কারখানা ন্যূনতম মজুরি বাস্তবায়ন করেছে। কিন্তু ন্যূনতম মজুরির পরিমাণ নিয়েই এখন নানা কথা হচ্ছে। কারণ জীবনযাত্রার ব্যয় ও বর্তমান মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় ন্যূনতম মজুরির পরিমাণ তুলনামূলকভাবে কম। এছাড়া কারখানার নিরাপত্তা ও অগ্নি নিরাপত্তা ইস্যুতে কমপ্লায়েন্স সন্তোষজনক হলেও বিজিএমইএ বহির্ভূত অন্তত ৭০০ কারখানা রয়েছে যেগুলো কমপ্লায়েন্সের আওতার বাইরে। এ কারখানাগুলো নিয়ে ভাবা প্রয়োজন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5222.csv b/Bangla_fin_news_articles/5222.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..45cc787d88b481ebbca56c2dab1be7618f4f8238 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5222.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5222,একাধিক ফ্ল্যাটের মালিকের উপর কর বাড়ানোর প্রস্তাব,2016-04-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাজস্ব আয় বাড়াতে আগামী ২০১৬১৭ অর্থবছরের বাজেটে ঢাকা শহরে একাধিক ফ্ল্যাটের মালিকের উপর কর বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছে রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর কর্মকর্তারা। এছাড়া তামাকের উত্পাদন পর্যায়ে মূসক আরোপের প্রস্তাব দিয়েছেন তারা। বুধবার এনবিআরের সম্মেলন কক্ষে এনবিআরের মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে প্রাক বাজেট আলোচনা অনুষ্ঠিত। এনবিআর চেয়ারম্যান মো. নজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বিভিন্ন কর অঞ্চলের কমিশনারসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করেন। ওই বৈঠকে এসব প্রস্তাব দেয়া হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। সূত্র জানায় বৈঠকে স্বর্ণ আমদানি নীতিমালা নিয়ে আলোচনা হয়। এতে বলা হয় আমদানির সুযোগ থাকলেও গত ১০ বছরে দেশে বৈধভাবে কোনো স্বর্ণ আসেনি। বৈঠকে জানানো হয়গত ১০ বছরে স্বর্ণ আমদানির অনুমতি চেয়ে একটি আবেদনও করা হয়নি। সবই আনা হয়েছে চোরাই পথে অবৈধভাবে। বৈধভাবে স্বর্ণ আনার সুযোগ থাকার পরও অবৈধভাবে আনা হচ্ছে। তাই কর কমানো হলেও অবৈধভাবে সোনা আনা বন্ধ হবে না বলে বৈঠকে মতামত দেয়া হয়। এছাড়া বৈঠকে বিত্তবানদের সঠিকভাবে করজালের আওতায় আনার ওপর আগামী অর্থবছরের গুরুত্ব দেয়ার কথা বলা হয়। এদিকে বিকালে এনবিআরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে হিসাব মহানিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের কর্মকর্তাদের উেস আয়কর সংগ্রহ আমাদের করণীয় শীর্ষক এক সেমিনার বোর্ডের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। সেমিনারে নজিবুর রহমান বলেন রাজস্ব বোর্ড প্রথমবারের মতো হিসাব মহানিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে এ ধরনের মতবিনিময় সভার আয়োজন করেছে। সরকারের রাজস্ব আদায়ে হিসাব রক্ষণ অফিসের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। সরকারি কর্মকর্তাদের বেতন থেকে উেস কর কর্তন করা তাদের আইনগত দায়িত্ব। এছাড়া করযোগ্য যে কোনো বিল পরিশোধের উপর উেস আয়কর ও ভ্যাট কর্তন করা তাদের দায়িত্ব। কেবল উেস কর কর্তনকারী কর্তৃপক্ষ হিসেবেই নয় বরং সরকারি রাজস্বের হিসাব সংরক্ষণকারী হিসাবে তারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি আরও বলেন রাজস্ব ব্যবস্থাপনাকে যুগোপযোগী ও হিসাব ব্যবস্থাপনাকে রাজস্বমুখী করতে এনবিআর এবং হিসাব মহানিয়ন্ত্রক দপ্তরের সঙ্গে পারস্পরিক টেকসই সমপর্ক গড়ে তুলতে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। এর মাধ্যমে রাজস্ব ব্যবস্থাপনা উন্নত হবে এবং রাজস্বের প্রবৃদ্ধি বাড়বে। তিনি বলেন প্রধান হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে একটি ফোরাম গঠন করা যেতে পারে যাদের নিকট থেকে মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তারা প্রয়োজনীয় পরামর্শ নিতে পারবেন। রাজস্ব ব্যবস্থাপনায় অটোমেশন যুক্ত হওয়ার মাধ্যমে একটি উন্নততর রাজস্ব ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত হচ্ছে বলে জানান তিনি। সেমিনারে মহানিয়ন্ত্রক মো. আবুল কাশেম বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। তিনি বলেন একটি রাজস্বমুখী হিসাব ব্যবস্থা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে তাঁর দপ্তর প্রয়োজনীয় কাজ করে যাবে। এনবিআর সদস্য কর প্রশাসন ও মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা আব্দুর রাজ্জাকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় এনবিআরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং হিসাব মহানিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5223.csv b/Bangla_fin_news_articles/5223.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f1307e7dbe3f7dabaa345a86721e8ea4745475af --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5223.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5223,গ্রামীণফোনের প্রবৃদ্ধি ৯৫ আয় ২৭৬০ কোটি টাকা,2016-04-20,অনলাইন ডেস্ক,প্রথম প্রান্তিকে এ বছর গ্রামীণফোন লিমিটেডের আয় ২৭৬০ কোটি টাকা। পূর্ববর্তী বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রবৃদ্ধি ৯.৫ বেশি। আগের বছরের তুলনায় নতুন গ্রাহক ও সেবা থেকে অর্জিত আয় বেড়েছে ১১.৮ যাতে ডাটা ও মূল্য সংযোজিত সেবার ভূমিকা বর্ধনশীল। গত বছরের তুলনায় ডাটা থেকে অর্জিত রাজস্ব বেড়েছে ৭.১ আর মূল্য সংযোজিত সেবা থেকে আয় বেড়েছে ২০.৫। ভয়েস কল থেকে অর্জিত আয়ও গত বছরের তুলনায় ৪.৮। প্রথম প্রান্তিক শেষে গ্রামীণফোনে গ্রাহক সংখ্যা দাড়িয়েছে ৫ কোটি ৬৩ লাখে যা ডিসেম্বর ২০১৫ এর তুলনায় ০.৭ কম। তবে গত বছরের তুলনায় গ্রাহক প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৮.২ এবং মার্চের শেষে সিম মার্কেট শেয়ার হয়েছে ৪৩.০। এই প্রান্তিকে ৪১ লাখ নতুন ইন্টারনেট ব্যবহারকারী যোগ হওয়ায় মোট ইন্টারনেট গ্রাহকের সংখ্যা দাড়িয়েছে ১ কোটি ৯৯ লাখ। গ্রামীণফোনের সিইও রাজিব শেঠি বলেন দুই ডিজিটের গ্রাহক ও সেবা থেকে অর্জিত রাজস্ব প্রবৃদ্ধি নিয়ে আমরা একটি ভালো প্রান্তিক পার করেছি। আমাদের ভয়েজ থেকে অর্জিত রাজস্বও বেড়েছে যা খুবই উৎসাহব্যঞ্জক এবং এতে বোঝা যায় যে আমাদের প্রতিযোগিতামূলক ও সরল অফারগুলো বাজারে দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়েছে। তিনি আরো বলেন প্রথম প্রান্তিকে আমরা ৪১ রক্স নতুন ইন্টারনেট গ্রাহক যোগ করেছি এবং ১৮০৪টি নতুন থ্রিজি সাইট চালু করেছি যার ফলে মোট জনসংখ্যার ৮০ এখন থ্রিজি সেবার আওতায় চলে এসেছে। আয়কর প্রদানের পর ২০১৫ এর প্রথম প্রান্তিকে ২১.৩ মার্জিনসহ ৫৪০ কোটি টাকা মুনাফার তুলনায় ২০১৬ এর প্রথম প্রান্তিকে নিট মুনাফা হয়েছে ২০.৪ মার্জিনসহ ৫৬০ কোটি টাকা। দক্ষ পরিচলন ব্যয় ব্যবস্থাপনার কারণে এই প্রান্তিকে অন্যান্য আইটেমের আগে হয়েছে ১৫৩০ কোটি টাকা এবং মার্জিন দাড়িয়েছে ৫৫.৩। এই প্রান্তিকে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪.১৫ টাকা। গ্রামীণফোনের সিএফও দিলীপ পাল বলেন আমরা পর পর চারটি প্রান্তিকে রাজস্ব প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছি দক্ষভাবে বাণিজ্যিক কার্যক্রম বাস্তবায়নের ফলে এবং একই সাথে থ্রিজির আওতা বাড়াতে বিনিয়োগও অব্যাহত ছিল। ভালো রাজস্ব আয় এবং দক্ষ ব্যয় ব্যবস্থাপনার কারণে মার্জিনের উন্নতি হয়েছে। উচ্চতর অবচয় এবং অ্যামোর্টাইজেশনের পরও শেয়ার প্রতি আয় বেড়েছে। গ্রামীণফোন প্রথম প্রান্তিকে থ্রিজি নেটওয়ার্ক স্থাপন টুজি নেটওয়ার্কের মানোন্নয়ন এবং দক্ষতা বৃদ্ধিতে ৯১০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছে। এর ফলে আরো বেশি কল ও ডাটা ব্যবহার এবং নতুন নতুন সেবা প্রদানের সক্ষমতা তৈরি হয়েছে। এদিকে দেশের বৃহত্তম করদাতা গ্রামীণফোন ২০১৬ এর প্রথম প্রান্তিকে সালে সরকারি কোষাগারে কর ভ্যাট শুল্ক ও লাইসেন্স ফি হিসেবে ১৪২০ কোটি টাকা দিয়েছে যা কোম্পানির মোট আয়ের ৫১.৬শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5224.csv b/Bangla_fin_news_articles/5224.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..629f46b01f2cfce9bf23466d2736ddefdb19d22d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5224.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5224,দেশের বাজারে মার্সিডিস বেঞ্জ জিএলসি এস,2016-04-20,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশে এখন থেকে মার্সিডিস বেঞ্জের নতুন মডেল জিএলসি এস ইউভি পাওয়া যাবে। মার্সিডিজ বেঞ্জের পরিবেশক রেনকন মটরস দেশের বাজারে গাড়িটি আনছে। এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় শক্তিশালী ইঞ্জিনের নতুন প্রজন্মের গাড়িটি হবে গতিশীল ও বিলাসবহুল। রেনকন মটরস এর সিইও শোয়েব আহমেদ বংলাদেশে নতুন গাড়িটির উদ্বোধন করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5225.csv b/Bangla_fin_news_articles/5225.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b0017fda1d0112d3842a935994c21a5a8dd0ab73 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5225.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5225,পুঁজিবাজারে ফের বড় দরপতন,2016-04-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজার ফের দরপতনের বৃত্তে আটকে গেছে। মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই বড় দরপতন হয়েছে। একইসঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। এদিন ডিএসইর সার্বিক মূল্য সূচক কমেছে ৩৩ পয়েন্ট। এ নিয়ে টানা তিন কর্মদিবস ডিএসইর সূচক নিম্নমুখী প্রবণতায় রয়েছে। বাজারের বেশিরভাগ কোম্পানিরই শেয়ারদর কমে গেছে। প্রায় ৬৭ শতাংশ কোম্পানিরই শেয়ারদর আগের দিনের তুলনায় কমেছে। ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেয়া ৩২১টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৭২টি কোম্পানির দর কমেছে ২১৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টি কোম্পানির। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সিএসইর সার্বিক সূচক ১০৪ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৪১৭ পয়েন্টে নেমে এসেছে। এদিকে ডিএসইতে লেনদেন ৪০০ কোটি টাকার নিচে নেমে এসেছে। বাজারে লেনদেন হয়েছে ৩৩৯ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। যা আগের দিনের তুলনায় ৮৫ কোটি ৮৩ লাখ টাকা কম। আগের দিন বাজারে লেনদেন হয়েছিল ৪২৫ কোটি ৭৯ লাখ টাকা। লেনদেনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছে ওষুধ ও রসায়ন খাত। এ খাতে লেনদেন হয়েছে ৮৬ কোটি টাকা। যা বাজারের মোট লেনদেনের ২৫ শতাংশ। এছাড়া জ্বালানি খাতে লেনদেন হয়েছে ৬৪ কোটি ৭০ লাখ টাকা। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ১৯ শতাংশ। এদিকে শেয়ার দর কমার ক্ষেত্রে সবচেয়ে এগিয়ে ছিল সিরামিকস খাত। এছাড়া জ্বালানি খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর কমেছে ১ দশমিক ২ শতাংশ। আর বস্ত্র খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর কমেছে ১ দশমিক ১ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5226.csv b/Bangla_fin_news_articles/5226.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ed5d3129aff715625af9ba7a6610d087ef3e9651 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5226.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5226,বিএসইসির নতুন কমিশনার স্বপন বালা,2016-04-18,অনলাইন ডেস্ক,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক স্বপন কুমার বালাকে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির কমিশনার নিয়োগ করেছে সরকার। অন্যসব প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কর্মসম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে দুই বছরের চুক্তিতে তাকে নিয়োগ দিয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সোমবার আদেশ জারি করেছে। গত ১২ এপ্রিল ডিএসইর এমডি হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেম বিভাগের অধ্যাপক স্বপন কুমারের নিয়োগের মেয়াদ শেষ হয়। একজন চেয়ারম্যানের সঙ্গে চার কমিশনারকে নিয়ে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি গঠিত। এম খায়রুল হোসেন কমিশনের চেয়ারম্যান এবং অধ্যাপক এম হেলাল উদ্দিন নিজামী মো. আমজাদ হোসেন এবং মো. এম সালাম সিকদার কমিশনারের দায়িত্বে আছেন। গত জানুয়ারিতে স্বাস্থ্যগত কারণ দেখিয়ে পদত্যাগ করা আরেক কমিশনার আরিফ খানের স্থলাভিষিক্ত হবেন স্বপন কুমার বালা। বিএসইসির সদস্য হিসেবে তার চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের অন্যান্য শর্ত অনুমোদিত চুক্তিপত্র দিয়ে নির্ধারিত হবে বলে আদেশে বলা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5227.csv b/Bangla_fin_news_articles/5227.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..db1ccf498787ca73ff24007531649118ce3b8d71 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5227.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5227,অর্থায়নসহ নির্মাণে আগ্রহী চীনা প্রকৌশল কোম্পানি,2016-04-18,মাহবুব রনি,ইস্টার্ন রিফাইনারির ইআরএল দ্বিতীয় ইউনিট নির্মাণে আর্থিক সহায়তাসহ নির্মাতা হিসাবে কাজ করতে চায় চীনের উহুয়ান ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি। ১৫ হাজার ৩০০ কোটি টাকার এ প্রকল্পে অগ্রাধিকারভিত্তিক বাণিজ্য ঋণ হিসাবে আর্থিক সহায়তা দিতে দেশটির সরকারের অনুমতিও পেয়েছে তারা। তবে ঠিকাদার হিসাবে প্রাথমিকভাবে মনোনীত ফ্রান্সের টেকনিপের মাধ্যমে একটি বহুজাতিক ব্যাংক ও তার সহযোগী প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমেই প্রকল্পটিতে অর্থায়ন নিশ্চিত করতে চাইছে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন বিপিসি। জ্বালানি বিভাগ ও বিপিসি সূত্রে জানা গেছে ইস্টার্ন রিফাইনারি দ্বিতীয় ইউনিটটি স্থাপনের জন্য গত বছরের ১১ নভেম্বর ফ্রান্সের প্রতিষ্ঠান টেকনিপ জিওপ্রডাকশনের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করে ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেড। ডিসেম্বরে কারিগরি ও আর্থিক প্রস্তাবনা জমা দেয় টেকনিপ। প্রাথমিকভাবে তারা প্রকল্পটি বাস্তবায়নে ৬০ কোটি ডলার প্রায় ৪ হাজার ৭১০ কোটি টাকা বাংলাদেশকে ঋণ হিসাবে দিতে সম্মত হয়। একই সঙ্গে বিভিন্ন আর্থিক ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে বাকি টাকা সংগ্রহে সহযোগিতা করার নিশ্চয়তা দেয়। কিন্তু গত মার্চের শুরুর দিকে তারা এ প্রস্তাব থেকে সরে আসে। ইপিসি প্রকৌশল আহরণ ও নির্মাণ ঠিকাদার হিসাবে কাজ করতে আগ্রহ প্রকাশ করে টেকনিপ। এ অবস্থায় গত ১৫ মার্চ দেশের দ্বিতীয় তেল শোধনাগার ইআরএল দ্বিতীয় ইউনিট প্রকল্পে অর্থায়নের ব্যাপারে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগে ইআরডি চিঠি দেয় জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিভাগ। চিঠিতে বলা হয় খসড়া ডিপিপি অনুযায়ী প্রকল্পের প্রাক্কলিত ব্যয় প্রায় ১৫ হাজার ৩০০ কোটি টাকা। এ প্রকল্পে অর্থায়নের জন্য বিশ্বব্যাংক ইউরোপিয়ান ব্যাংক কিংবা অন্য কোনো ইসিএর এক্সপোর্ট ক্রেডিট এজেন্সি সঙ্গে যোগাযোগ করে অর্থায়নের ব্যবস্থা করার জন্য অনুরোধ করা হলো। পরিপ্রেক্ষিতে গত ৫ এপ্রিল ইআরএল দ্বিতীয় ইউনিট প্রকল্পে ইপিসি ভিত্তিতে অর্থায়নের প্রস্তাব দেয় চীনা প্রতিষ্ঠান উহুয়ান ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি। ইআরডির জ্যেষ্ঠ সচিবের কাছে লেখা চিঠিতে উহুয়ান ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের সহপ্রধান অর্থনীতিবিদ লিউ জিয়ামিং বলেন চীন সরকার আমাদেরকে ইআরএল দ্বিতীয় ইউনিটে আর্থিক সহায়তা দেয়ার অনুমতি দিয়েছে। এ ব্যাপারে আপনারা আগ্রহী হলে বিষয়টি চূড়ান্তকরণের লক্ষ্যে আলোচনার জন্য আমাদের প্রতিনিধি পাঠাব। ইআরডি সূত্র জানায় তারা চীনা কোম্পানির প্রস্তাবটি জ্বালানি মন্ত্রণালয়ে এবং বিপিসিতে পাঠিয়েছে। তবে বিপিসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কেউ চীনা প্রস্তাবটি পেয়েছেন বলে স্বীকার করেননি। করপোরেশনের শীর্ষ স্থানীয় এক কর্মকর্তা বলেন ইআরডিতে চিঠি দেয়ার পাশাপাশি টেকনিপের মাধ্যমে অর্থায়নকারী বা তহবিল সংগ্রহকারী খুঁজছিল বিপিসি। এরই মধ্যে টেকনিপের মধ্যস্থতায় এইচএসবিসি ব্যাংক এবং স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের সাথে আলোচনা চলছিল। সর্বশেষ গত বুধবার একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সব মিলিয়ে ইআরএল২ নির্মাণে টেকনিপের সাথে ইপিসি চুক্তি স্বাক্ষরের বিষয়টি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। তাদের মাধ্যমে অর্থায়নকারীও পাওয়া যাচ্ছে। তাই এ মুহূর্তে চীনের প্রস্তাব বা অন্য কোনো বিষয়কে আর বিবেচনা করা হচ্ছে না। এ প্রসঙ্গে বিপিসির পরিচালক পরিচালন ও পরিকল্পনা মোসলেহ উদ্দিন বলেন সম্প্রতি অর্থায়নের ব্যাপারে চীনের কোনো কোম্পানির প্রস্তাব পাইনি। ইসিএ ভিত্তিতে অর্থ সহায়তা নিতে দুটি বহুজাতিক ব্যাংকের সাথে আলোচনা চলছে। তাদের শর্তগুলো আমরা যাচাই করছি। শিগগিরই যে কোনো একটিকে বেছে নেয়া হবে। এদিকে ইআরএল দ্বিতীয় ইউনিট নির্মাণ প্রকল্পের জন্য ভারতীয় প্রতিষ্ঠান ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্ডিয়া লিমিটেডকে ইআইএল পরামর্শক হিসাবে নিয়োগ দেয়া হচ্ছে। এ জন্য ১১০ কোটি ৬১ লাখ টাকা পাবে ইআইএল। দরপত্র ছাড়া অযাচিত লেনদেনের মাধ্যমে এ নিয়োগ দিচ্ছে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন বিপিসি। আগামী সোমবার রাজধানীর একটি পাঁচ তারকা হোটেলে এ সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারক এমওইউ স্বাক্ষরিত হবে। মঙ্গলবার চট্টগ্রামে বিপিসির কার্যালয়ে চুক্তি স্বাক্ষর করা হবে। ভারতের তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাস প্রতিমন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান এবং বাংলাদেশের বিদ্যুত্ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপুর এমওইউ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে। ইস্টার্ন রিফাইনারির দ্বিতীয় ইউনিটটি নির্মিত হলে দেশে তেল পরিশোধনের ক্ষমতা তিন গুণ বেড়ে বার্ষিক ৪৫ লাখ টনে দাঁড়াবে। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে ১৫ হাজার ৩০০ কোটি টাকা প্রাক্কলিত ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে। এটি বাস্তবায়িত হলে প্রতিবছর দেড় হাজার কোটি টাকা সাশ্রয় করতে পারবে বাংলাদেশ। ইআরএল দ্বিতীয় ইউনিট স্থাপনের পর বিপিসি বছরে মাত্র ১০ লাখ টন জ্বালানি তেল আমদানি করবে। গত বছর প্রতিষ্ঠানটি ৫৩ লাখ ৯৩ হাজার টন পরিশোধিত ও ক্রুড তেল আমদানি করে। এতে খরচ হয় ২৬ হাজার ৯৪০ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5228.csv b/Bangla_fin_news_articles/5228.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dbcc07551db6810ff9c326ab02d165a02ea3219d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5228.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5228,প্রবাসীরা অর্থ পাঠাতে পারবেন মোবাইলে,2016-04-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মোবাইলে প্রবাসী আয় বা মানি ট্রান্সফার সেবা চালু করেছে মাস্টার কার্ড ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন ও বিকাশ। এতে এতে প্রবাসী বাংলাদেশিরা তাদের স্বজনদের কাছে সরসারি মোবাইলে রেমিট্যান্স পাঠাতে পারবেন। রবিবার রাজধানীর একটি হোটেলে অনুষ্ঠানের মাধ্যমে মাস্টার কার্ড ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন বিকাশ ও ব্র্যাক ব্যাংক সেবা চালু করে। মোবাইলে রেমিট্যান্স পাঠানোর ক্ষেত্রে একজন বিকাশ গ্রাহক একবারে সর্বোচ্চ ৩৫ হাজার টাকা পাঠাতে পারবেন। দিনে পাঁচবার একজন লেনদেন করতে পারবেন। একদিনে সর্বোচ্চ ১ লাখ ১৫ হাজার টাকা পাঠানো যাবে। মাসে সর্বোচ্চ ২০ বার লেনদেন করা যাবে। আর মোবাইলে সর্বোচ্চ ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা রাখা যাবে। অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সেলিম আরেফ হোসেন বিকাশের এমডি সিইও কামাল কাদীর মাস্টার কার্ডের গ্রুপ এক্সিকিউটিভ ম্যাথিউ ড্রাইভার ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট জ্যাঁক ক্লড ফারাহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5229.csv b/Bangla_fin_news_articles/5229.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..af452bceada5aca8f55127f8f7c0512735ad7159 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5229.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5229,আখাউড়ায় স্থলবন্দরে আমদানিরফতানি বন্ধ,2016-04-14,অনলাইন ডেস্ক,বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে বৃহস্পতিবার আমদানিরফতানি বন্ধ রয়েছে। তবে ভারতের সঙ্গে পাসপোর্ট যাত্রী পারাপার স্বাভাবিক থাকবে। আখাউড়া স্থলবন্দর সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশন এবং আমদানিরফতানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের উপদেষ্টা মো. হাসিবুর রহমান জানান শনিবার থেকে যথারীতি বন্দর দিয়ে স্বাভাবিক আমদানিরফতানি কার্যক্রম চলবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5230.csv b/Bangla_fin_news_articles/5230.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d0d9a72eca3adf80db036dce53ac8ce1313287f0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5230.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5230,কাসাভা রফতানির দ্বার উন্মোচন করল প্রাণ,2016-04-11,অনলাইন ডেস্ক,কাসাভা রফতানি শুরু করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় খাদ্যপণ্য প্রক্রিয়াজাতকারী প্রতিষ্ঠান প্রাণ। এ বিষয়ে নিউজিল্যান্ডের অকল্যান্ডভিত্তিক একটি আমদানীকারক প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তি সম্পাদিত হয়েছে। চুক্তির আওতায় চলতি মাসে বাংলাদেশ থেকে প্রথমবারের মতো কাসাভার একটি রফতানি চালান নিউজিল্যান্ডে প্রেরণের যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে বলে জানান প্রাণআরএফএল গ্রুপের বিপণন পরিচালক কামরুজ্জামান কামাল। তিনি আরো জানান কাসাভা একটি অপ্রচলিত ফসল যা আমরা বাংলাদেশে চাষ করছি এবং হিমায়িত করে রফতানির উদ্যোগ নিয়েছি। কাসাভা রফতানি করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা আয় করা সম্ভব বলেও তিনি জানান। সম্প্রতি প্রাণ এর সহযোগী প্রতিষ্ঠান সিলভান এগ্রিকালচার লিমিটেড এবং খান সেকেন্ড জেনারেশন লিমিটেড এর মধ্যে এ সংক্রান্ত একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। নিউজিল্যান্ডে আগামী দুই বছরে কাসাভা রফতানির মাধ্যমে প্রায় ২৩ কোটি টাকা আয় করা সম্ভব হবে বলে জানান প্রাণ এর প্রধান রফতানি কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5231.csv b/Bangla_fin_news_articles/5231.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..28b514c58a44f008626186e610ee1658de1f9fdd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5231.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5231,১২ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা এক্সিম ব্যাংকের,2016-04-11,অনলাইন ডেস্ক,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের কোম্পানি এক্সিম ব্যাংক লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৫ সমাপ্ত বছরের জন্য এ লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়েছে। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে লভ্যাংশের এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সমাপ্ত বছরে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৪৮ পয়সা এবং শেয়ারপ্রতি সম্পদ মূল্য এনএভি দাঁড়িয়েছে ১৭ টাকা ৭৯ পয়সা। কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভা এজিএম আগামী ১৪ জুলাই অনুষ্ঠিত হবে। এ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট আগামী ১৫ মে নির্ধারণ করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5232.csv b/Bangla_fin_news_articles/5232.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..80412f2ce62cc486578b78bc761608ca9c3e8278 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5232.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5232,রাজস্ব আদায়ে লক্ষ্যমাত্রা কমল ৩১ হাজার কোটি টাকা,2016-04-11,রিয়াদ হোসেন,চলতি ২০১৫১৬ অর্থবছরে রাজস্ব আদায়ে বিশাল লক্ষ্যমাত্রা নেয়া হলেও বছরের শেষ দিকে এসে দেখা যাচ্ছে তা পূরণ হয়নি। এ অবস্থায় সরকার রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ৩১ হাজার কোটি টাকা কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অর্থাত্ রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ২ লাখ ৮ হাজার ৪৪৩ কোটি টাকা থেকে কমিয়ে ১ লাখ ৭৭ হাজার কোটি টাকা করা হলো। এর মধ্যে এনবিআরের লক্ষ্যমাত্রা কমলো ২৬ হাজার কোটি টাকা। বাকি ৫ হাজার কোটি টাকা এনবিআরবহির্ভূত খাতের। গতকাল রবিবার অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এসব সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বৈঠকে এনবিআর চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন। রাজস্ব আদায়ে লক্ষ্যমাত্রা কমার অন্যতম কারণ অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে কাঙ্ক্ষিত গতি নেই। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি এডিপি বাস্তবায়নেও ধীরগতি। এ ছাড়া মোবাইল ফোন কোম্পানি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও সিগারেট কোম্পানিসহ বড় বড় করপোরেট প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকেও প্রত্যাশিত রাজস্ব আসছে না। এনবিআরবহির্ভূত খাতেও আশানুরূপ রাজস্ব আদায় হয়নি। গত বছর অর্থমন্ত্রী প্রায় ২৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধি ধরে এনবিআরকে বিশাল রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা দেন। বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী বলেছিলেন আমি বিশ্বাস করি রাজস্ব আদায়ের এ লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবসম্মত। অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড স্বাভাবিক থাকলে এবং রাজস্ব আদায়ের সম্ভাবনা বিবেচনায় নিলে এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব। তবে অর্থনীতিবিদরা এ লক্ষ্যমাত্রাকে উচ্চাভিলাষী হিসেবে অভিহিত করেছিলেন। তারা বলেছিলেন বছর শেষে লক্ষ্যমাত্রায় ঘাটতি ৩০ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম ইত্তেফাককে বলেন ২৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধি উচ্চাভিলাষী ছিল। কিন্তু জিডিপি প্রবৃদ্ধি ও মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় নিলে এ প্রবৃদ্ধি অন্তত ১৪ থেকে ১৫ শতাংশ হওয়া উচিত। কিন্তু সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রা দেড় লাখ কোটি টাকা হলে প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ১১ শতাংশের নিচে নামিয়ে আনা হলো। অথচ রাজস্ব আদায়ে এনবিআরের চেষ্টায়ও কোনো ঘাটতি নেই। এর অর্থ হলো যে প্রবৃদ্ধির কথা বলা হচ্ছে প্রকৃত পক্ষে তা নেই। তিনি আরো বলেন গত জুলাই থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত রাজস্ব আদায়ে যে প্রবৃদ্ধি তা পূর্বের অর্থবছরের একই সময়ের চাইতেও কম। এটি অর্থনীতির গতিমন্থরতা প্রমাণ করে। সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী এবার এনবিআরকে আদায় করতে হবে ১ লাখ ৫০ হাজার ৭২০ কোটি টাকা। গত অর্থবছরেও একই সময়ে লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে আনা হয়েছিল। আলোচ্য সময়ে দেড় লাখ কোটি টাকা থেকে কমিয়ে ১ লাখ ৩৫ হাজার কোটি টাকা করা হয়েছিল। অবশ্য বছর শেষে এনবিআরের আদায় ১ লাখ ৩৬ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যায়। পরিসংখ্যান অনুযায়ী অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে এডিপি বাস্তবায়ন হয়েছে মাত্র ৪১ শতাংশ। অন্যদিকে ব্যাংকসহ বড় আকারের কর দেয় এমন প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে কাঙ্ক্ষিত আয়কর আসছে না। ভ্যাট ও শুল্কখাতেও একই অবস্থা। এনবিআরের প্রাথমিক হিসাবে গত মার্চ পর্যন্ত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে রাজস্ব আদায়ে ঘাটতি ১৫ হাজার কোটি টাকার আশেপাশে রয়েছে। আলোচ্য সময়ে কেবল আয়কর খাতেই ঘাটতি ৭ হাজার ৭শ কোটি টাকা। অতীতে দেখা গেছে বছরের শেষ তিন মাসে রাজস্ব আদায় তুলনামূলক অনেক বেড়ে যায়। কিন্তু এনবিআর সূত্র বলছে রাজস্ব আদায় একই হারে নাও বাড়তে পারে। তবে এনবিআর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বকেয়া ও মামলা আটকে থাকা বড় অঙ্কের রাজস্ব আদায়ের জন্য। এ লক্ষ্যে বেশকিছু কার্যক্রমও চালিয়ে যাচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5233.csv b/Bangla_fin_news_articles/5233.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..92e8d4609bb5c38966d8e5a249d541564ee21a72 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5233.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5233,বগুড়ায় মাসব্যাপী আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা শুরু,2016-04-10,বগুড়া প্রতিনিধি,বগুড়ায় শুরু হয়েছে মাসব্যাপী নবম বগুড়া আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা । বগুড়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ড্রাষ্ট্রি এর আয়োজনে এবং জেলা প্রশাসনের সার্বিক সহযোগিতায় বগুড়া শহরের কামাড়গাড়ী এলাকায় বিশাল এলাকা জুড়ে এই মেলার আয়োজন করা হয়েছে । রবিবার সন্ধ্যা ৬ টায় ফিতা কেটে ও বেলুন উড়িয়ে মেলার উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি জেলা প্রশাসক মো. আশরাফ উদ্দিন। বগুড়া চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি সভাপতি মাসুদুর রহমান মিলনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা মমতাজ উদ্দিন সিআইপি জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আরিফুর রহমান মণ্ডল । এছাড়া বগুড়া চেম্বার অব কমার্সের সহসভাপতি এনামূল হক দুলাল ৯ম বগুড়া আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা উপকমিটির আহ্বায়ক মাহফুজুল ইসলাম রাজ জেলা চামড়া ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মতিন সরকার জেলা মোটর মালিক গ্রুপের সাবেক সভাপতি আখতারুজ্জামান ডিউক পৌরসভার নারী কাউন্সিলর মার্জিযা হাসান রুমকি মেসার্স শুকরা এন্টারপ্রাইজের স্বত্ত্বাধিকারী আব্দুর মান্নান মেলার পরিচালক মো. বাদল সহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন। এ বছর মেলায় মোট ৭০ টি প্যাভিলিয়ন ও ষ্টলে দেশি বিদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের পণ্য কেনা কাটার সুযোগ পাবে বগুড়াবাসী । মেলায় প্রবেশ মূল্য ১০ টাকা । তবে ৮ বছরের কম বয়সী শিশু এবং প্রতিবন্ধীরা বিনামূল্যে মেলায় প্রবেশ করতে পারবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5234.csv b/Bangla_fin_news_articles/5234.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ec94e9d8f83f9ca1735235d8943038efbb01f196 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5234.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5234,শেয়ার বিক্রি করবে এনসিসির উদ্যোক্তা মোস্তাফিজুর রহমান,2016-04-10,অনলাইন ডেস্ক,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ন্যাশনাল ক্রেডিট অ্যান্ড কমার্স ব্যাংকের এনসিসি ব্যাংক উদ্যোক্তা মোস্তাফিজুর রহমান শেয়ার বিক্রি করবেন। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। মোস্তাফিজুর রহমানের কাছে নিজ প্রতিষ্ঠানের মোট ৫৪ লাখ ২৮ হাজার ৯৯৮টি শেয়ার রয়েছে। এর মধ্যে থেকে ৪ লাখ ২৮ হাজার ৯৯৮টি শেয়ার বিক্রি করবেন তিনি। আগামী ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে স্টক এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে শেয়ার বিক্রয় করবেন বলে জানিয়েছেন ব্যাংটির এই উদ্যোক্ত। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5235.csv b/Bangla_fin_news_articles/5235.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1ead3114ce941e924a947733e954ecf3f9e0875b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5235.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5235,যুক্তরাষ্ট্রে ইউনূস সামাজিক ব্যবসা কেন্দ্রের যাত্রা শুরু,2016-04-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ম্যাসাচুসেটেসর ওরচেস্টারে অবস্থিত বেকার কলেজে গত মঙ্গলবার ইউনূস সামাজিক ব্যবসা কেন্দ্র চালু করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের কোনো উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এটাই প্রথম ইউনূস সামাজিক ব্যবসা কেন্দ্র। ২৩০ বছরের পুরোনো এই ঐতিহ্যবাহী কলেজের ঐতিহাসিক মেকানিক্স হলএ নোবেল বিজয়ী প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের উপস্থিতিতে ইউনূস সামাজিক ব্যবসা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেন বেকার কলেজের প্রেসিডেন্ট ড. রবার্ট ই. জনসন। প্রফেসর ইউনূস কলেজের প্রেসিডেন্সিয়াল বক্তৃতাও প্রদান করেন। এই ইউনূস সামাজিক ব্যবসা কেন্দ্র স্বাস্থ্যসেবাসহ সমাজের বিভিন্ন সমস্যার টেকসই সমাধানের লক্ষ্যে কাজ করবে। প্রায় ১৫০০ দর্শকশ্রোতার অংশগ্রহণে এই জনাকীর্ণ বক্তৃতায় প্রফেসর ইউনূস তরুণ সমাজকে ভিন্নভাবে চিন্তা করতে তাদের সৃষ্টিশীলতা দিয়ে বর্তমান পৃথিবীকে গড়তে এবং সমাজে প্রচলিত চাকরী খোঁজার মত সংকীর্ণ ভূমিকা থেকে বেরিয়ে আসার আহবান জানান। ম্যাসাচুসেট্সএর দীর্ঘদিনের কংগ্রেসম্যান জিম ম্যাকগভার্ন এই বক্তৃতা অনুষ্ঠানে যোগ দেন এবং প্রফেসর ইউনূসের বক্তৃতার পর তাঁর সাথে এক বৈঠকে মিলিত হন। এই অনুষ্ঠানে বেকার কলেজের প্রেসিডেন্ট জনসন প্রফেসর ইউনূসকে কলেজের সর্বোচ্চ সম্মাননা প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল প্রদান করেন। প্রফেসর ইউনূস ম্যাসাচুসেট্স কলেজ অব ফার্মেসী এন্ড হেলথ সায়েন্সেসএ সকলের জন্য স্বাস্থ্যসেবা অধিকার বিষয়ক আলোচনায়ও মূল বক্তৃতা প্রদান করেন। মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদ সদস্য মাইকেল কাপুয়ানো এবং অঙ্গরাজ্য প্রতিনিধি জেফেরী সানচেজ এই আলোচনা অনুষ্ঠানে যোগ দেন। শনিবার ইউনূস সেন্টারের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5236.csv b/Bangla_fin_news_articles/5236.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..df5077172db2af1aeb88d3f49d8f0a9bdce228e0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5236.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5236,বাংলাদেশ রফতানি বাণিজ্যে বিশ্ববাসীর আস্থা অর্জন করেছে তোফায়েল,2016-04-08,অনলাইন ডেস্ক,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন বাংলাদেশ রফতানি বাণিজ্যে বিশ্ববাসীর আস্থা অর্জন করেছে। ভারতের মনিপুরসহ এ অঞ্চলের চাহিদা মোতাবেক উন্নতমানের পণ্য রফতানি করতে আগ্রহী। শুক্রবার মনিপুরের মূখ্যমন্ত্রী ওকরাম আইবোবি সিং এর সাথে তার কার্যালয়ে একান্ত বৈঠকে দ্বিপাক্ষিক বিষয়ে আলোচনার সময় তোফায়েল আহমেদ এসব কথা বলেন। ঢাকায় প্রাপ্ত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন বাংলাদেশের তৈরী ফার্নিচার তৈরী পোশাক ঔষধ খাদ্যপণ্যের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। মনিপুরের সাথে বাংলাদেশের বাণিজ্য বৃদ্ধি পেলে উভয় দেশ উপকৃত হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5237.csv b/Bangla_fin_news_articles/5237.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a40cea692fab2e95afd48cd252e2a6d41301cbc6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5237.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5237,প্রাণ ও গ্রীন ডেল্টা ক্যাপিটালের মধ্যে চুক্তিস্বাক্ষর,2016-04-07,অনলাইন ডেস্ক,প্রাণআরএফএল গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান প্রাণ ফুডস লিমিটেড ও গ্রীন ডেল্টা ক্যাপিটাল লিমিটেডের মধ্যে বুধবার একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। চুক্তির অধীনে প্রাণ ফুডস লিমিটেডের জন্য ১০০ কোটি টাকার ফান্ড গঠনের ব্যবস্থা করবে গ্রীন ডেল্টা ক্যাপিটাল লিমিটেড। দেশে এই প্রথমবারের মতো সুকুক বন্ড ইসলামি বন্ড ইস্যু করার মাধ্যমে এই অর্থ সরবরাহ করা হবে। এই ফান্ডের মাধ্যমে প্রাণ ফুডস লিমিটেডের প্লান্টের উত্পাদন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য মূলধনী যন্ত্রপাতি ক্রয় করা হবে। প্রাণআরএফএল গ্রুপের পরিচালক কর্পোরেট ফাইনান্স উজমা চৌধুরী ও গ্রীন ডেল্টা ক্যাপিটাল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। গ্রীন ডেল্টার প্রধান অফিসে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্দ্ধতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5238.csv b/Bangla_fin_news_articles/5238.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0b86878a0531e1e4253995325abe6900629ce2b5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5238.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5238,প্রাণ চাটনি কিনে স্মার্টফোন পেলেন ৩০ জন,2016-04-05,অনলাইন ডেস্ক,প্রাণ চাটনি স্মার্টফোন ক্যাম্পেইন এর বিজয়ীদের পুরস্কৃত করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাজধানীর প্রাণআরএফএল সেন্টারে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ৩০ জন বিজয়ীকে একটি করে স্যামসাং গ্যালাক্সি জে৫ সেট পুরস্কার দেয়া হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রাণ এগ্রো লিমিটেডের ক্যাটাগরি ম্যানেজার তোষণ পাল ও অ্যাসিস্ট্যান্ট ব্র্যান্ড ম্যানেজার সিফাত আহমেদ। ইতোপূর্বে এ ক্যাম্পেইনের আওতায় ৪৩ জন বিজয়ীকে স্মার্টফোন প্রদান করা হয়েছে। প্রাণচাটনি খাও সারাদিন স্মার্টফোন জেতো প্রতিদিন এ স্লোগান নিয়ে গত ২২ ডিসেম্বর এ ক্যাম্পেইন শুরু হয়। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে মোবাইল ফোনের মেসেজ অপসনে গিয়েলিখে দিয়ে প্রাণ চাটনির প্যাকেটে লেখা ৮ ডিজিটের কোড লিখে ২৩২৩ নম্বরে এসএমএস পাঠাতে হবে। একটি ইউনিক কোড দিয়ে একটি এসএমএস করা যাবে। এভাবে সর্বোচ্চবার এসএমএস দাতা প্রতিদিন একটি করে স্মার্টফোন বিজয়ী হবেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5239.csv b/Bangla_fin_news_articles/5239.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dd471eab993872ed908b7facbd0c87edcda1dd58 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5239.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5239,চলতি মৌসুমে ২ লাখ টন গম কিনবে সরকার,2016-04-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি মৌসুমে অভ্যন্তরীণ বাজার থেকে ২ লাখ টন গম কিনবে সরকার। প্রতি কেজি ২৮ টাকা দরে গম সংগ্রহ করা হবে। আগামী ১০ এপ্রিল থেকে শুরু হয়ে সংগ্রহ অভিযান চলবে ৩১ মে পর্যন্ত। সোমবার সচিবালয়ে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। খাদ্যমন্ত্রী এ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। সভা শেষে খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন এ বছর গম উত্পাদিত হয়েছে ১৩ লক্ষ ৯৮ হাজার টন। প্রতি কেজি গম উত্পাদনে খরচ হয়েছে ২৭ টাকা গম সংগ্রহ করা হবে ২৮ টাকা দরে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5240.csv b/Bangla_fin_news_articles/5240.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a9f318ad934c2d25985ab92c9bbcf7dd5853eb12 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5240.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5240,বাজার অস্থিতিশীল করলে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে,2016-04-03,অনলাইন ডেস্ক,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন রমজান মাসকে সামনে রেখে কোন মহল নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মজুত বা সরবরাহে বাধার সৃষ্টি করে বাজার অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করলে তাদের বিরুদ্ধে আইন মোতাবেক কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। আসন্ন রমজান মাসসহ সারা বছর নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর দেশব্যাপী তদারকি অব্যাহত রেখেছে উল্লেখ করে তিনি এই বিষয়ে দেশের প্রচার মাধ্যমকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করারও আহ্বান জানান। বাণিজ্যমন্ত্রী রবিবার বাংলাদেশ সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের এক জরুরি সভা শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। ভোক্তা অধিকার প্রতিষ্ঠায় ভোক্তাদের সচেতন থাকার আহ্বান জানিয়ে মন্ত্রী বলেন ভোজ্য তেল ডাল সোলা চিনি পিয়াজ রসুনসহ নিত্য প্রয়েজেনীয় সকল পণ্যের আমদানি সরবরাহ ও মূল্য তদারকি করা হচ্ছে। আসন্ন রমজান মাসের আগেই এই সকল নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের আমদানি কারক ডিলার পাইকারি ও খুচড়া ব্যবসায়ী কনজিউমার এ্যাসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ ক্যাব সহ সংশ্লিষ্ট সকলের সাথে মতবিনিময় করে ভোক্তার অধিকার নিশ্চিত করা হবে। জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর সফলভাবে দেশব্যাপী বাজার তদারকির দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে জানিয়ে তোফায়েল আহমেদ বলেন রমজান মাসসহ আগামী দিনগুলোতে এই তদারকি আরো জোরদার করা হবে। জরুরী সভায় তিনি আরও বলেন জাতীয় ভোক্তা সংরক্ষণ আইনের ধারা প্রয়োগ করে ১৫৯০০ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানকে ১২৯৭৪৫৫০ টাকা জরিমানা আরোপ ও আদায় করা হয়েছে এবং ২৫৭ জন অভিযোগকারীকে জরিমানার ২৫ শতাংশ হিসেবে ৫৩৪৭৫০ টাকা নগদ প্রদান করা হয়েছে। দেশের ভোক্তগণ আগের যে কোন সময়ের চেয়ে এখন অনেক বেশি সচেতন। সভায় মোবাইল টিমের সদস্যগণের লাঞ্চের জন্য জনপ্রতি ২০০ টাকা ব্যয়ের প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5241.csv b/Bangla_fin_news_articles/5241.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f1f25d8076c75de48a3ecca5efcec0fe5bdfadf6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5241.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5241,নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও হাজারীবাগে ঢুকছে চামড়া,2016-04-01,অনলাইন ডেস্ক,নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও হাজাররীবাগ ট্যানারিতে কাঁচা চামড়া ঢুকাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সামনেই ঢুকানো এ চামড়া। শুক্রবার সরেজমিনে দেখা গেছে ইব্রাহিম লেদার লিমিটেডের শ্রমিকরা রাস্তার ওপর ঠেলাগাড়ি থেকে কাঁচা চামড়া গোডাউনে তুলছেন। প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন ভোরে বেশিরভাগ ট্যানারি মালিকরা কাঁচা চামড়া তুলেছেন। প্রত্যক্ষদর্শী শহিদুল ইসলাম জানান রাত আড়াইটায় চট্টগ্রাম থেকে চামড়া ভর্তি ট্রাক এখানে আনা হয়। বৃষ্টির কারণে গোডাউনে চামড়াগুলো তুলতে পারেনি। এরপর সকাল আটটায় হাজারীবাগ থানার এএসআই সাইফুল ইসলাম কোম্পানির কাঁচা চামড়া আটক করেন। চামড়া থানায় নেয়ারও সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু হঠাত্ করে সকাল ১০টায় চামড়াগুলো গোডাউনে তোলা হয় এ বিষয়টি সর্ম্পকে জানতে চাইলে ইব্র্রাহিম লেদারের কোনো কর্মকর্তা মুখ খুলতে রাজি হননি। তবে নিজেকে নিরাপত্তা প্রহরি দাবি করে আব্দুল লতিফ জানান এই কাঁচা চামড়াগুলো আজকের নয় গতকাল স্যারের ওই ফ্যাক্টরিতে আনা হয়েছিল। আর শুক্রবার সকালে ওই ফ্যাক্টরি থেকে এই ফ্যাক্টরিতে আনা হয়েছে। দফায় দফায় সময় দিয়েও ঢাকার ট্যানারিগুলোকে সাভার চামড়া ট্যানারি শিল্পনগরীতে পাঠাতে না পেরে শেষ পর্যন্ত হাজারীবাগে কাঁচা চামড়ার প্রবেশ ঠেকাতে বসানো হয়েছে পুলিশি পাহারা। শেষ চেষ্টা হিসেবে গত ২৯ ফেব্রুয়ারি শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু ট্যানারি স্থানান্তরে ৩১ মার্চ পর্যন্ত সময় দিয়েছিলেন মালিকদের। বলা হয়েছিল এপ্রিলের প্রথম দিন থেকে ঢাকার হাজারীবাগে কাঁচা চামড়া প্রবেশ করতে দেয়া হবে না। সেই সময় সীমা শেষ হওয়ার পর হাজারীবাগে চামড়া প্রবেশের চারটি প্রবেশপথে শুক্রবার সকাল থেকে ফোর্স মোতায়েন করার কথা জানিয়েছেন হাজারীবাগ থানার ওসি মীর আলিমুজ্জামান। খবর ফোকাস বাংলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5242.csv b/Bangla_fin_news_articles/5242.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7aa42b27a8400049bfdc6130f349ca0d08d4c7cb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5242.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5242,বেড়েছে ডিম আলু ও চিনির দাম,2016-04-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,হঠাত্ করেই রাজধানীর বাজারে বেড়েছে ডিমের দাম। প্রতি হালি ফার্মের লাল ডিম ২ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৩৪ টাকায়। অথচ একদিন আগেও বিক্রি হয়েছে ৩২ টাকায়। বেড়েছে আলুর দাম। এছাড়া বাড়তির দিকে চিনির দর। শুক্রবার রাজধানীর কাওরান বাজার ও নিউমার্কেটসহ কয়েকটি বাজারে সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে বিভিন্ন নিত্যপণ্যের দামের এ চিত্র পাওয়া যায়। ডিমের দর বৃদ্ধি প্রসঙ্গে কাওরানবাজারের ডিম ব্যবসায়ী বেলায়েত হোসেন বলেছেন বৃষ্টি ও গরমের কারণে বাজারে ডিমের সরবরাহ কমেছে। উত্পাদনকারিরা ডিম নষ্ট হওয়ার ভয়ে উত্পাদন কিছুটা কমিয়েছেন। এজন্য দাম বেড়েছে। তবে দেশি মুরগী ও হাঁসের ডিমের দাম বাড়েনি। প্রতি হালি মুরগি ও হাঁসের ডিম বিক্রি হচ্ছে ৪৫ টাকায়। এদিকে কিছুটা বাড়তির দিকে চিনির দর। আজ বাজারে মানভেদে প্রতি কেজি চিনি বিক্রি হয় ৫০ থেকে ৫৪ টাকায়। যা আগের সপ্তাহে ছিল ৪৮ থেকে ৫২ টাকা। চিনির এই বাড়তি দর সরকারের বিপনন সংস্থা ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ টিসিবির হিসেবেও দেখানো হয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ব্যবসায়ী জানান বর্তমানে চিনির দাম বাড়ার কোনো কারণ নেই। কিন্তু আর মাত্র দুই মাস পর রমজান শুরু হচ্ছে। তাই আগে থেকেই এক শ্রেণির ব্যবসায়ী দাম বাড়ানোর পায়তারা করছে। বেড়েছে আলুর দরও। বাজারে আলুর কেজি বিক্রি হয় ১৬ থেকে ২০ টাকায়। যা গত সপ্তাহে ছিল ১৪ থেকে ১৭ টাকা। তবে অন্যান্য সবজির দাম গত সপ্তাহের তুলনায় মোটামুটি স্থিতিশীল রয়েছে। প্রতি কেজি বেগুন মানভেদে ৫০ থেকে ৫৫ টাকা পটল ৩৫ থেকে ৪০ টাকা ঢেঁড়স ৪৫ থেকে ৫০ টাকা ঝিঙ্গা ৪৫ থেকে ৫০ টাকা চিচিঙ্গা ৩৫ থেকে ৪০ টাকা বরবটি ৫৫ থেকে ৬০ টাকা শিম ৪০ টাকা টমেটো ৩৫ থেকে ৪০ টাকা করলা ৫০ থেকে ৬০ টাকা কাঁচা মরিচ ৬০ থেকে ৮০ টাকা দরে বিক্রি হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5243.csv b/Bangla_fin_news_articles/5243.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..773ae8b96fa0f35f10bab4db4ffb4e201bd2c263 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5243.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5243,মোবাইল ব্যাংকিংয়ে ৫০ শতাংশের বেশি বেড়েছে লেনদেন,2016-03-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দিন দিনই বাড়ছে মোবাইল ব্যাংকিং এর গ্রাহক ও লেনদেনের পরিমাণ। সহজে টাকা পাঠানোর সুযোগের কারণে এমনটা হচ্ছে। মোবাইল ব্যাংকিংয়ে গত ফেব্রুয়ারি মাসে মোট ১৬ হাজার ৫৬৯ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। আর দৈনিক লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে গড়ে ৫৫২ কোটি টাকা। আগের বছরের একই মাসের তুলনায় যা ৫১ দশমিক ২০ শতাংশ বেশি। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে সুবিধাবঞ্চিতদের ব্যাংকিং সেবার আওতায় আনতে ২০১০ সালে মোবাইল ব্যাংকিং চালুর অনুমতি দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ব্যাংকগুলো বিভিন্ন মোবাইল ফোন অপারেটরের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়ে এ সেবা দিচ্ছে। ডাচ্বাংলা ব্যাংক প্রথম এ সেবা চালু করলেও এখন সবচেয়ে এগিয়ে আছে ব্র্যাক ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান বিকাশ। এখন পর্যন্ত ২৯টি ব্যাংক মোবাইল ব্যাংকিংয়ের অনুমতি নিলেও চালু করেছে ১৮টি ব্যাংক। এসব ব্যাংকের মোবাইল ব্যাংকিং সেবা থাকলেও মোট লেনদেনের ৫৫ দশমিক ১১ শতাংশ হয় বিকাশের মাধ্যমে। আর ডাচ্বাংলার ৩৮ দশমিক ২৬ শতাংশ এবং অন্যান্য ব্যাংকের সর্বমোট ৬ দশমিক ৬৩ শতাংশ মার্কেট শেয়ার রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য থেকে জানা গেছে আগের বছরের একই মাসের তুলনায় লেনদেনের পরিমাণ বাড়লেও আগের মাস জানুয়ারির তুলনায় এক দশমিক শুন্য পাঁচ শতাংশ কমেছে। আগের বছরের ফেব্রুয়ারির চেয়ে সারাদেশে এজেন্ট সংখ্যা ৩৩ হাজার ৫৭৬টি বেড়ে পাঁচ লাখ ৭৭ হাজারে দাঁড়িয়েছে। গত ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সারা দেশে মোট তিন কোটি ৪০ লাখ গ্রাহক মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট খুলেছেন। এর মধ্যে চালু রয়েছে এক কোটি ৪০ লাখ অ্যাকাউন্ট। আগের বছরের একই সময়ে দুই কোটি ৫৯ লাখ অ্যাকাউন্টের মধ্যে চালু ছিল এক কোটি ১১ লাখ অ্যাকাউন্ট। কোনো অ্যাকাউন্ট থেকে টানা তিন মাস কোনো ধরনের লেনদেন না হলে তা ইনএকটিভ অ্যাকাউন্ট হিসেবে বিবেচিত হয়। ২০১০ সালে মোবাইল ব্যাংকিং চালুর অনুমতি দিলেও পরের বছর এ বিষয়ে একটি নীতিমালা জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। নিয়ম অনুযায়ী শুধু মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট রয়েছে এমন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান এ মাধ্যমে লেনদেন করার কথা। তবে অনেক এজেন্ট নিয়ম না মানায় তাদের এজেন্টশীপ বাতিল করা হয়েছে। সঠিক পরিচিতি না থাকায় বেশ কিছু অ্যাকাউন্টও বন্ধ করা হয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মোবাইল ফোন অপারেটরের মাধ্যমে মোবাইল ব্যাংকিং পরিচালিত হলেও বাংলাদেশে পরিচালিত হয় ব্যাংকের মাধ্যমে। ব্যাংকগুলো মোবাইল ফোন অপারেটরদের মাধ্যমে চুক্তি করে এজেন্টের মাধ্যমে এ সেবা দিয়ে থাকে। সেবার বিপরীতে ব্যাংক মোবাইল অপারেটর ও এজেন্ট এই তিন স্তরে কমিশন ভাগ হয়ে যায়। ফলে অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশের মোবাইল ব্যাংকিং এ সেবা গ্রহণকারীর খরচ বেশি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5244.csv b/Bangla_fin_news_articles/5244.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3975b8f974fbdf45bf18ae325507ee685db294fa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5244.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5244,বন্ড সুবিধায় ৩৪২ কোটি টাকার রাজস্ব ফাঁকি,2016-03-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বন্ড সুবিধায় আমদানি করা কাঁচামাল খোলা বাজারে বিক্রি করে সরকারের হাজার হাজার কোটি টাকার রাজস্ব ফাঁকি দেয়া হচ্ছে। গত জুলাই থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আট মাসে রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগ এক্সেসরিজ কাগজ ও কার্টন আমদানিকারক ১৫টি প্রতিষ্ঠানকে চিহ্নিত করেছে। এসব প্রতিষ্ঠান ৭৬৩ কোটি টাকার পণ্য আমদানি করে তা খোলা বাজারে বিক্রি করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর হিসাব করে দেখেছে এতে প্রায় ৩৪২ কোটি টাকা রাজস্ব ফাঁকি দেয়া হয়েছে। এর আগে ২০১৪১৫ অর্থবছরে এ ধরণের পণ্যের ৩২ কোটি টাকা শুল্ক ফাঁকি উৎঘাটন করেছিল শুল্ক গোয়েন্দা বিভাগ। শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মইনুল খান ইত্তেফাককে বলেন ১৫টি প্রতিষ্ঠানে অভিযান চালিয়ে দেখা গেছে তারা বন্ড সুবিধায় আনা পণ্য খোলা বাজারে বিক্রি করেছে। এসব প্রতিষ্ঠানের অনেকের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। তিনি জানান আগের তুলনায় এনবিআর এখন অনেক কঠোরভাবে এসব বিষয়ে নজর দিচ্ছে। ফলে খোলা বাজারেও দামে এর প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে। রপ্তানিমুখী প্রতিষ্ঠান পণ্য তৈরির জন্য শুল্কমুক্ত সুবিধায় কাঁচামাল আমদানির সুযোগ পেয়ে থাকে। তবে শর্ত হলো উৎপাদিত পণ্য শতভাগ রপ্তানি করতে হবে। এ জন্য আমদানি করা এসব কাঁচামাল নির্দিষ্ট গুদামে বন্ডেড ওয়্যারহাউজ রাখতে হয়। একই পণ্য যারা দেশীয় বাজারে বিক্রির উদ্দেশ্যে আমদানি করে তারা নির্দিষ্ট পরিমাণে শুল্ককর পরিশোধ করতে হয়। কিন্তু বন্ড সুবিধায় আমদানি করা পণ্য যদি দেশের খোলা বাজারে বিক্রি করা হয় সেক্ষেত্রে শুল্ককর পরিশোধ করা আমদানিকারকরা অসম প্রতিযোগিতার মুখে পড়েন। দীর্ঘদিন ধরেই এ অভিযোগ চলে আসলেও এটি কমানো যাচ্ছিল না। সম্প্রতি এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান বলেন প্রতি বন্ড সুবিধার অপব্যবহার করে প্রতি বছর প্রায় ৫৮ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব ফাঁকি দেয়া হচ্ছে। মইনুল খান বলেন বন্ডের পণ্য খোলা বাজারে বিক্রি ঠেকাতে বিভিন্ন কারখানা ও দোকানে হানা দিচ্ছেন শুল্ক গোয়েন্দা দলের কর্মকর্তারা। এ কারনে বাজারে বন্ডের পণ্য অনেক কমে গেছে। আগে ডুপ্লেক্স বোর্ড ১১শ টাকায় পাওয়া গেলেও এখন তা ১৭শ টাকা হয়ে গেছে। তিনি বলেন অভিযানের পাশাপাশি শুল্ক করের নীতিতেও পরিবর্তন আনা দরকার। যাতে খোলা বাজারে বিক্রি নিরুৎসাহিত হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5245.csv b/Bangla_fin_news_articles/5245.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f05b2e1de3d07a6d56d4c12b47aa7c507cbdcee8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5245.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5245,খুলনায় মধুমতি ব্যাংকের শাখা উদ্বোধন,2016-03-31,খুলনা অফিস,খুলনায় মধুমতি ব্যাংক লিমিটেডের ১৮তম শাখা উদ্বোধন করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুর সাড়ে ১২টায় নগরীর একটি অভিজাত হোটেলে এ শাখার উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি ব্যাংকের নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস এমপি। সভাপতিত্ব করেন পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান হুমায়ূন কবীর। বিশেষ অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান এমপি মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি তালুকদার আব্দুল খালেক এমপি জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস. এম মোস্তফা রশিদী সুজা এমপি মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মিজান এমপি মধুমতি ব্যাংক লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের ভাইস চেয়ারম্যান শেখ সালাহ উদ্দিন জুয়েল পরিচালক ইসমাইল হোসেন পরিচালক আব্দুল মান্নান ও এডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর শফিউল আযম। স্বাগত বক্তৃতা করেন ব্যাংকের এমডি ও সিইও মো. মিজানুর রহমান। উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের এভিপি ও মানবসম্পদ বিভাগের প্রধান এসএম ইমরান আলম খুলনা শাখার ম্যানেজার মো. কাইয়ুম জামান খুলনা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির নেতৃবৃন্দসহ ব্যবসায়ী এবং বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5246.csv b/Bangla_fin_news_articles/5246.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7d51fabb9079c03d55ae202e99cdc1f5a49afd4e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5246.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5246,চার ব্যাংক পাচ্ছে এডিবির ৩২০ কোটি টাকা,2016-03-31,অনলাইন ডেস্ক,আমদানিরফতানিতে নিয়োজিত প্রতিষ্ঠান এবং ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের উদ্যোক্তাদের অর্থায়নের জন্য বাংলাদেশের চার বেসরকারি ব্যাংককে ৪০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ দেবে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক এডিবি। ডলারের বর্তমান বিনিময় হার অনুযায়ী ১ ডলার ৮০ টাকা হিসাবে বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ প্রায় ৩২০ কোটি টাকা। এডিবির এই অর্থ পাচ্ছে সিটি ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক সাউথইস্ট ব্যাংক এবং পূবালী ব্যাংক। বৃহস্পতিবার রাজধানীর শেরে বাংলানগরে এডিবি আবাসিক কার্যালয়ে চার ব্যাংকের সঙ্গে এডিবির এ বিষয়ে একটি চুক্তি হয়েছে। চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন এডিবির ট্রেড ফাইন্যান্স বিভাগের প্রধান স্টিভেন বেক। অন্যদিকে পূবালীর ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আবদুল হালিম চৌধুরী মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আনিস এ খান সাউথইস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শহীদ হোসাইন এবং সিটি ব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারুক আহমেদ নিজ নিজ ব্যাংকের পক্ষে চুক্তিতে সই করেন। অনুষ্ঠানে স্টিভেন বেক বলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের জিম্মায় আমদানিরফতানিতে নিয়োজিত কোম্পানিগুলোকে সহজ শর্তে ঋণ দেওয়ার জন্য এ অর্থ দেওয়া হচ্ছে। একই সঙ্গে ক্ষুদ্র ও মাঝারি কোম্পানিগুলোকেও এ ঋণের আওতায় আনতে হবে। এডিবির ঋণ বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধিতেও সহায়তা করবে বলে আশা প্রকাশ করে তিনি বলেন এই চুক্তির ফলে এডিবি এবং বাংলাদেশের বেসরকারি ব্যাংকগুলোর সঙ্গে অংশীদারিত্বমূলক সম্পর্ক গড়ে উঠবে। বিডি নিউজ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5247.csv b/Bangla_fin_news_articles/5247.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1f8df42d213723df24ecca9f4219573784ffe8d3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5247.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5247,লবণচাষীদের উৎসাহ ও সহযোগিতা প্রদান করতে হবে বাণিজ্যমন্ত্রী,2016-03-31,অনলাইন ডেস্ক,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন দেশের চাহিদা মোতাবেক লবণের উত্পাদন করতে হবে। এ জন্য লবণচাষীদের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা ও উত্সাহ প্রদান করতে হবে। বৃহস্পতিবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে মন্ত্রণালয়ের সমন্বয় সভা থেকে ভিডিও কনফারেন্স সিসটেমের উদ্বোধন করে কক্সবাজার জেলার জেলা প্রশাসককে এ সকল নির্দেশনা প্রদান করেন। তিনি বলেন সরকার লবণচাষীদের উত্সাহিত করতে বিদেশ থেকে লবণ আমদানি বন্ধ রেখেছে। দেশে উত্পাদিত লবণের মান বেশ ভালো। মন্ত্রী বলেন লবণচাষীদের লবণ উত্পাদনে যাতে কোনো ধরনের সমস্যা না হয় সে জন্য সরকার সবধরনের সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে। এ বিষয়ে কক্সবাজার জেলার জেলা প্রশাসককে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ ও ব্যবসা গ্রহণ করতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5248.csv b/Bangla_fin_news_articles/5248.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a8462b238a12ecb6c3abfd617919e0392a5f861a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5248.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5248,জনতা ব্যাংকের ২৫১ কোটি টাকা আত্মসাৎ প্রধান আসামি গ্রেফতার,2016-03-30,খুলনা অফিস,পণ্য আমদানির নামে এলসি খুলে জনতা ব্যাংক থেকে প্রায় ২৫১ কোটি টাকা আত্মসাতের মামলার প্রধান আসামি টিপু সুলতানকে গ্রেফতার করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন দুদক। ঢাকা থেকে খুলনায় এসে দুদকের বিশেষ টিম বুধবার নগরীর দৌলতপুর থেকে তাকে গ্রেফতার করে। পুলিশ জানায় গত ১৮ ফেব্রুয়ারি ঢাকার মতিঝিল থানায় জনতা ব্যাংক থেকে ২৫০ কোটি ৯৬ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মেসার্স ঢাকা ট্রেডিং হাউজের মালিক টিপু সুলতানসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের উপপরিচালক মো. সামছুল আলম মামলাটি মামলা নম্বর ২২ দায়ের করেন। এ মামলায় বুধবার দুদকের পরিচালক জায়েদ হোসেন খানের নেতৃত্বাধীন একটি টিম টিপু সুলতানকে গ্রেফতার করে। টিমের অন্য সদস্যরা হলেন দুদকের উপ পরিচালক মো. সামছুল আলম ও জাহাঙ্গীর আলম। পুলিশ জানায় রাজধানীর বিজয়নগরে টিপু সুলতানের মালিকানাধীন ঢাকা ট্রেডিং হাউজ। এ প্রতিষ্ঠানের বিপরীতে তিনি জনতা ব্যাংক কর্মকর্তাদের যোগসাজশে প্রায় ২৫১ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেন। মামলার অন্য আসামিরা হলেন জনতা ব্যাংকের জি এম মো. মঞ্জুরুল ইসলাম সাবেক এজিএম শামীম আহমেদ খান জনতা ব্যাংক লোকাল অফিসের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ অফিসার মো. মশিউর রহমান এবং লোকাল অফিসের সাবেক ম্যানেজার এ এস এম জহিরুল অফিসার। মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায় চিনি ও বাচ্চাদের খাবার আমদানির নামে জনতা ব্যাংকের লোকাল অফিসে ঢাকা ট্রেডিং হাউজের অনুকূলে এলসি খোলেন মো. টিপু সুলতান। পরে সে এলসির বিপরীতে মালামাল আমদানি না করে আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে এ কোম্পানির হিসাব নাম্বারে ২৫০ কোটি ৯৬ লাখ ১ হাজার ৪৫৫ টাকা স্থানান্তর করেন। স্থানান্তরিত ওই বিপুল পরিমাণ টাকা ২০১০ থেকে ২০১২ সালের বিভিন্ন সময়ে আসামিরা ব্যাংক থেকে উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেছেন। যা দুদকের অনুসন্ধানে প্রমাণ পাওয়া যায়। পরে কমিশনের অনুমোদন সাপেক্ষে মামলাটি দায়ের করা হয়। নগরীর দৌলতপুর থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি মোহাম্মদ মারুফ আহমেদ বলেন জনতা ব্যাংকের টাকা আত্মসাতের ঘটনায় দুদকের দায়েরকৃত মামলার আসামি গ্রেফতারের জন্য দুদক সহযোগিতা চায়। সে অনুযায়ি তাদেরকে সহযোগিতা করা হয়। দৌলতপুরের মেসার্স ঢাকা ট্রেডিং হাউজের মালিক টিপু সুলতানকে গ্রেফতার করে দুদকের টিমের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5249.csv b/Bangla_fin_news_articles/5249.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f83948e092e1566952e65a7d3efd0d49233a4e19 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5249.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5249,রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার পেলেন আব্দুল মোনেম ও মহিউদ্দিন মোনেম,2016-03-30,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশের বেসরকারি খাতে শিল্প স্থাপন পণ্য উৎপাদন কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং জাতীয় আয় বৃদ্ধিসহ দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার স্বীকৃতস্বরুপ রাষ্ট্রপতির শিল্প উন্নয়ন পুরস্কার পেলেন আব্দুল মোনেম লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল মোনেম এবং একই প্রতিষ্ঠানের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক এএসএম মহিউদ্দিন মোনেম। বুধবার বৃহৎ শিল্প ক্যাটাগরিতে আব্দুল মোনেম তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক হাইটেক শিল্প ক্যাটাগরিতে এএসএম মহিউদ্দিন মোমনকে পুরস্কার দেয়া হয়। টাচিং লাইভ্স বিল্ডিং ক্যাপাবিলিটিস স্লোগান নিয়ে দেশে ব্যবসায়িক কার্যক্রম সফলভাবে চালিয়ে যাচ্ছ আব্দুল মোনেম লিমিটেড। মূল্যবান সম্পদকে কাজে লাগিয়ে উন্নত পণ্য ও সেবা নিশ্চিৎ করার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি যা দেশের অর্থনীতি সমাজ ও পরিবেশের উপর ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে। ১৯৫৬ সালে প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল মোনেম তাঁর পুত্রদ্বয় মাইনুদ্দিন মোনেম এবং মহিউদ্দিন মোনেমকে সঙ্গে নিয়ে সফলভাবে সামনে এগিয়ে যাচ্ছেন। উল্লেখ্য এএসএম মাইনুদ্দিন মোনেম এবং এ এস এম মহিউদ্দিন মোনেম উভয়ই প্রতিষ্ঠানটির উপব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। গত ৫৬ বছরে বাংলাদেশ সরকার বিশ্ব ব্যাংক এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক জাপান ব্যাংক ফর ইন্টারন্যাশনাল কোঅপারেশন এবং ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের মতো প্রতিষ্ঠান ও সংস্থার সঙ্গে মিলে বিভিন্ন অবকাঠামোগত উন্নয়নমূলক প্রকল্প সম্পন্ন করেছে। কোকাকোলার বোতলজাতকরণ চিনিকল ঔষধ ইগলু আইসক্রিম দুধ ও দুগ্ধজাত খাবারসহ বিভিন্ন ধরনের খাবার ও স্ন্যাক্স তৈরি করছে এএমএল। এছাড়া নির্মাণ শিল্পের জন্য ইট বিটুমিন ইমালশনসহ ভবন নির্মাণ সম্পর্কিত নানা পণ্য তৈরি করে দেশের বাজারে ব্যাপক সুনাম অর্জন করেছে। পাশপাশি অর্থনৈতিক সেবা প্রযুক্তি খাতে আউটসোর্সিং কর্মশক্তি সরকরাহকারী হিসেবে দেশের অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছে।পারিবারিক ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান হিসেবে যাত্রা শুরু করলেও সময়ের বিবর্তনে এএমএল নিজেকে আধুনিক ব্যবসায়িক গ্রুপে পরিণত হয়েছে।ব্যবসায়িক অংশীদার এবং সহযোগি প্রতিষ্ঠানগুলোর সহায়তায় দেশে শক্তসমর্থ এবং গতিশীল প্রবৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাচ্ছে এএমএল। পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ সরকারের রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু এমপি এবং শিল্প মন্ত্রণালয়ের সচিব মোশারফ হোসেন ভূঁইয়া এনডিসি প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5250.csv b/Bangla_fin_news_articles/5250.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..00f35fbd7269c36eac013a820d2f4dc8922c1cea --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5250.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5250,মাস্টারকার্ডের তিনটি এক্সক্লুসিভ ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড আনলো ইউসিবি,2016-03-30,অনলাইন ডেস্ক,সম্প্রতি ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড ইউসিবিএল এর মাধ্যমে তিনটি নতুন এক্সক্লুসিভ ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড নিয়ে এসেছে মাস্টারকার্ড। কার্ডগুলো হচ্ছে প্লাটিনাম ডেবিট ও ক্রেডিট মাস্টারকার্ড এবং ইম্পেরিয়াল প্লাটিনাম ডেবিট মাস্টারকার্ড। বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে একথা জানানো হয়। ঢাকায় ইউসিবির করপোরেট হেড অফিসে কার্ড তিনটির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের ইউসিবি ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ আলী অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ.ই.এ. মুহাইমেন ওমীর্জা রাফিকুর রহমান এবং মাস্টারকার্ড বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল ও ভাইস প্রেসিডেন্ট গীতাঙ্ক ডি দত্তসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বঃতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন কার্ডধারীরা অত্যন্ত আস্থার সঙ্গে কেনাকাটা করতে পারবেন। কার্ডটি মাস্টারকার্ড এর চিপঅ্যান্ডপিন টেকনোলজিতে তৈরি যার ফলে ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত কার্ডের তথ্যাবলী সংরক্ষিত থাকবে। ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য মাস্টারকার্ড ইউসিবি প্লাটিনাম ক্রেডিট ও ইম্পেরিয়াল ডেবিট কার্ড দিচ্ছে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ইউসিবি ইমপেরিয়াল লাউঞ্জ ব্যবহারের সুযোগ। এছাড়া প্লাটিনাম ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারে বিনা সুদে ইনস্টলমেন্ট প্লান বিনামূল্যে সাপ্লিমেন্টারি কার্ড কার্ড চেক এসএমএস অ্যালার্ট ইস্টেটমেন্ট ও ইন্টারনেট ব্যাংকিংসহ থাকছে আরো অনেক সুযোগসুবিধা। ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডে বর্তমানে বাংলাদেশে মাস্টারকার্ডেরই রয়েছে সবচেয়ে বিস্তৃত পার্টনার নেটওয়ার্ক। এর আওতায় মাস্টারকার্ড ব্যবহারকারীরা এক হাজারেরও বেশি আউটলেটে বিশেষ মূল্যছাড়সহ নানা সুবিধা পেয়ে থাকেন। ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের ইউসিবি ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ আলী এ প্রসঙ্গে বলেন আমরা ইউসিবি পরিবার সব সময়ই গ্রাহকদের দ্রুত ও উদ্ভাবনী সেবা প্রদানে সচেষ্ট। সেই প্রতিশ্রুতিরইপ্রতিফলন ঘটল আমাদের আজকের তিনটি এক্সক্লুসিভ কার্ড উদ্বোধনের মাধ্যমে। মাস্টারকার্ডের সাথে যুক্ত হয়ে কাজ করতে পেরে আমরা অত্যন্ত গর্বিত এবং আমরা আশা করি আমাদের যৌথ যাত্রা অব্যাহত থাকবে। মাস্টারকার্ড বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল বলেন কার্ডের নিরাপত্তার বিষয়টিকে মাস্টারকার্ড অগ্রাধিকার দিয়ে থাকে এবং সেই প্রতিশ্রুতির আলোকেই এবারে আমরা ইউসিবির মাধ্যমে চিপঅ্যান্ডপিন প্রযুক্তির কার্ড নিয়ে এসেছি যাতে কার্ডধারীরা সর্বোচ্চ আস্থার সাথে ও সম্পূর্ণ নিরাপত্তার নিশ্চয়তায় কেনাকাটা সম্পন্ন করতে পারবেন। আমরা আশা করি এসব কার্ড বর্তমান সময়ের গ্রাহকদের চাহিদা পূরণ করবে এবং তাঁরা কেনাকাটায় নানা ধরনের সুযোগসুবিধা পাবেন। ফলে তাঁদের কেনাকাটার অভিজ্ঞতা হয়ে উঠবে আনন্দময়। ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের সাথে আমাদের এই অংশীদারিত্ব অত্যন্ত ফলপ্রসূ প্রমানিত হয়েছে এবং ভবিষ্যতে বাংলাদেশের গ্রাহকদের জন্য আমাদের অধিকতর সুবিধাসংবলিত ও উদ্ভাবনী সেবা প্রদানের প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5251.csv b/Bangla_fin_news_articles/5251.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e21e68ea0a888ac633ee916672f0e1ea7b3d584b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5251.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5251,মুন্সিগঞ্জে হবে পরিকল্পিত মুদ্রণ শিল্প নগরী,2016-03-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকায় অপরিকল্পিত ভাবে গড়ে ওঠা মুদ্রণ শিল্পগুলোকে মুন্সিগঞ্জে পরিবেশ বান্ধব এলাকায় সরিয়ে নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এজন্য মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখানে গড়ে তোলা হবে বিসিক মুদ্রণ শিল্পনগরী। ১৪০ কোটি ৪১ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০১৭১৮ অর্থবছরের মধ্যে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন বিসিক এটি বাস্তবায়ন করবে। মঙ্গলবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির একনেক সভায় এ প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে শেরেবাংলা নগরস্থ এনইসি সম্মেলন কক্ষে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সভা সূত্রে জানা যায় দেশে সাড়ে ৫ হাজার মুদ্রণ শিল্পের মধ্যে ৩ হাজারটি রয়েছে রাজধানী ঢাকায়। যার প্রায় ৭০ ভাগই অপরিকল্পিত ভাবে গড়ে উঠেছে ঢাকার আরামবাগ পল্টন বিজয়নগর সূত্রাপুর বাবুবাজার বাংলাবাজার ইসলামপুর জিন্দাবাজার লালবাগ কাঁটাবন নীলক্ষেতসহ পুরান ঢাকার বিভিন্ন এলাকায়। এ শিল্পের মাধ্যমে বছরে প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকার মুদ্রণ ব্যবসা হচ্ছে যেখানে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে প্রায় ৪ লাখ মানুষ জড়িত। সভা শেষে পরিকল্পণামন্ত্রী আহম মুস্তফা কামাল সাংবাদিকদের বলেন রাজধানীকে পরিবেশ দূষণ থেকে রক্ষা ও মুদ্রণ শিল্পকে পরবিশেবান্ধব স্থানে স্থানান্তরের লক্ষ্যে বিসিক মুদ্রণ শিল্পনগরী স্থাপন করা হবে। সভায় মোট ৮টি প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়েছে যেগুলো বাস্তবায়নে ব্যয় ধরা হয়েছে এক হাজার ৪৪২ কোটি ৪১ লাখ টাকা। এরমধ্যে সরকারি তহবিল থেকে ৯৫৩ কোটি ৫২ লাখ টাকা সংশ্লিষ্ট সংস্থার নিজস্ব তহবিল থেকে ২৫ কোটি ৪ লাখ টাকা এবং বিদেশি সহায়তা থেকে ৪৬৩ কোটি ৮৫ লাখ টাকার যোগান দেয়া হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5252.csv b/Bangla_fin_news_articles/5252.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ac799b2508878cb2c191c5ed3eae18cab4a96472 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5252.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5252,ফের পতনের বৃত্তে পুঁজিবাজার,2016-03-28,আহসান হাবীব রাসেল,পুঁজিবাজার ফের পতনের বৃত্তে আটকে গেছে। গত ৫ কর্মদিবস ধরে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই টানা দরপতন হচ্ছে। এসময়ে ডিএসইর সার্বিক মূল্য সূচক কমেছে ১৪০ পয়েন্ট। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন ব্যাংকগুলোর পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ সমন্বয়ের এক্সপোজার সময়সীমা না বাড়ানোর ফলে নানা গুজব উঠেছে। বলা হচ্ছে সমন্বয়ের সময় না বাড়ালে ব্যাংকগুলোকে অনেক শেয়ার বিক্রি করতে হবে। এ প্রেক্ষিতে বাজারে দরপতন হচ্ছে। তাই শেয়ারবাজারের স্বার্থে দ্রুত এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে একটি ইতিবাচক সিদ্ধান্ত চান বাজার সংশ্লিষ্টরা। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র বলছে সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগকে ব্যাংকের বিনিয়োগ হিসেবে না ধরার ফলে ব্যাংকগুলোকে অনেক বেশি শেয়ার বিক্রি করতে হবে না। তাই বিনিয়োগ সমন্বয়ের সময়সীমা বাড়ানো হয়নি। তবে শেয়ারবাজার বিশ্লেষকরা বলছেন সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগকে ব্যাংকের হিসাবে না ধরার বিষয়টি খুবই ইতিবাচক। তবে বিনিয়োগ সমন্বয়ের সময়সীমা বাড়ানো হলে ব্যাংকগুলোকে কোন শেয়ারই বিক্রি করতে হবে না। তাছাড়া এ ধরনের সিদ্ধান্ত বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থা ফিরিয়ে আনতে সহায়ক হবে। এমনিতেই বাজারে আস্থার সংকট রয়েছে। এ অবস্থায় শেয়ারবাজারের পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ ব্যাংককে এ ব্যাপারে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নেয়ার দাবি জানিয়েছেন বাজার বিশ্লেষকরা। বাজারে অব্যাহত দরপতনের কারণ সম্পর্কে বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের বিএমবিএ সাবেক প্রেসিডেন্ট এ হাফিজ বলেন বাজারে বড় সমস্যা হলো আস্থার সংকট। বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থা একেবারেই নেই। এ অবস্থায় পুঁজিবাজারের অভিভাবককে এগিয়ে আসতে হবে। আস্থা বাড়তে হবে। বিনিয়োগকারীদের আশ্বস্ত করতে হবে যে ভয়ের কিছু নেই। একাধিক মার্চেন্ট ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলেও জানা গেছে একই কথা। তারাও বলছেন ব্যাংকের বিনিয়োগ সমন্বয়কে কেন্দ্র করে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ভয় ঢুকে গেছে। তবে বর্তমানে যেভাবে দরপতন হচ্ছে এর পেছনে অন্য কোন কারণ রয়েছে কীনা তাও খতিয়ে দেখা দরকার বলে মনে করেন তারা। অন্যথায় বিনিয়োগকারীদের আস্থাহীনতা আরও বাড়তে থাকবে। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান বলেন দৈনন্দিন ভিত্তিতেই বাজার পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে বিএসইসি। তাই দরপতনের ক্ষেত্রে বিএসইসির পক্ষ থেকে যা করা দরকার তা পূর্ণ গুরুত্ব দিয়েই করা হবে। তিনি বলেন বাজারের সার্বিক উন্নয়নে বিএসইসির পক্ষ থেকে সব ধরনের পদক্ষেপ অব্যাহত রয়েছে। আশা করি খুব শিগগির বাজারে ইতিবাচক প্রবণতা ফিরে আসবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5253.csv b/Bangla_fin_news_articles/5253.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..56f54eb2178c4bd9ae82ecc849f254ee1a25d0af --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5253.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5253,কর ফাঁকি নিয়মে পরিণত হয়েছে ড ওয়াহিদউদ্দিন,2016-03-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেছেন দেশের করের আইনে যেমন ফাঁক ফোকর আছে তেমনি অস্পষ্টতা এবং দুর্বোধ্যতা রয়েছে। এজন্য আইন সহজ সরল করা প্রয়োজন। একইসঙ্গে কোন কর প্রস্তাব আসলে বিশ্লেষণ করে সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত। রাজস্ব সংগ্রহ অভিযান জোরদার করলে ভালো ফল পাওয়া যাবে। সবাইকে করের আওতায় আনতে পারলে কম রেটে কর দিলেও বড় অঙ্কের রাজস্ব পাওয়া যাবে বলে তিনি মনে করেন। রবিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর সম্মেলন কক্ষে সঙ্গে এক প্রাকবাজেট আলোচনায় অংশ নিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই প্রেসিডেন্ট আব্দুল মাতলুব আহমাদ। এ সময় বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান বিআইডিএস পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট পিআরআই আন্তর্জাতিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠানসহ পিডবিউসি বিভিন্ন পর্যায়ের অর্থনীতিবিদরা আলোচনায় অংশ নেন। ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন রাজস্ব খাতে কর ফাঁকি চরম পর্যায়ে ঠেকেছে। কর ফাঁকি এতো বেশি যে কর্মকর্তারা সৎ করদাতাদেরও পুরোপুরি বিশ্বাস করেন না। সন্দেহ করে এমন করদাতাদেরও নানা ধরণের হয়রানি করা হয়। এ কারণে পাঁচ বছরেও কোন করদাতাকে কর প্রদানের সনদ দেয়া হয় না। আবার কর ফাঁকি উদঘাটন করলে করদাতারা অসন্তুষ্ট হন। সব মিলে কর ফাঁকি নিয়মে পরিণত হয়েছে। কর ফাঁকির সঙ্গে আছে দুর্নীতি। দেশে কর ফাঁকি এতই বিস্তৃত এখানে কোনো কর কর্মকর্তা সৎভাবে কাজ করলে বলা হয় বড় বড় কর ফাঁকি ছেড়ে দেয়া হচ্ছে। তিনি আরো বলেন বাংলাদেশে গড়ে ২ শতাংশও কর দেয় না। সবাই মিলে কর দিলে এর থেকে কম রেটেও অনেক বেশি কর আদায় করা সম্ভব বলে তিনি মনে করেন। এফবিসিসিআই সভাপতি আব্দুল মাতলুব আহমেদ বলেন ব্যবসায়ীরা সবাই ভ্যাট দিতে চাই। কিন্তু সমস্যা হলো এটি ভ্যাট খুব জটিল করে রাখা হয়ছে। এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান এ বছর লক্ষ্যমাত্রা ১ লাখ ৭৬ হাজার কোটি টাকার অধিক। প্রতি ঘণ্টা ২৮ থেকে ২৯ কোটি টাকা আদায় করি। প্রতি মাসে মাসে প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকার কর আদায় করা হয়। করদাতাকে আমরা সব সময় সম্মানের চোখে দেখি। মুক্ত আলোচনায় বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটএর পিআরআই চেয়ারম্যান ড. জায়েদি সাত্তার বলেন আমদানি করা কাঁচামালে অধিক কর আরোপ করার জন্য উৎপাদন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হেলাল উদ্দিন বলেন কর্পোরেট করের বিন্যাস ঠিকভাবে করা হয়নি। লভ্যাংশের ক্ষেত্রে যেভাবে কর ছাড় দেয়া হয়েছে তা কোনোভাবেই সঠিক হয়নি। ড. এনামুল হক বলেন বাংলাদেশে ১১ লাখ লোক কর দেয়। এ সংখ্যা বাড়াতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5254.csv b/Bangla_fin_news_articles/5254.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bc9d045d3e46b26dbbb808ab1f854db3b9ce7039 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5254.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5254,বহুজাতিক কোম্পানির শেয়ারে ব্যাপক দরপতন,2016-03-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে গত প্রায় দেড় মাসে ব্যাপক দরপতন হয়েছে। তবে এ দরপতনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রাখছে বহুজাতিক কোম্পানিগুলো। গত দেড় মাসে বহুজাতিক কোম্পানিগুলো অন্তত ১০ থেকে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত দর হারিয়েছে। ভালো মুনাফা করলেও এ কোম্পানিগুলো শেয়ারদর হারিয়েছে। এর কারণ হিসেবে বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন অনেকদিন ধরেই বাজারে বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে। বিশেষ করে বাজারে সূচকের পতন হলেও এ কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর সেভাবে কমেনি। বিনিয়োগকারীরা এ শেয়ারগুলো ধরে রেখেছেন। তবে এখন বিদেশি বিনিয়োগকারীদের মধ্যে মুনাফা তুলে নেয়ার প্রবণতা দেখা দেয়ায় শেয়ারগুলোর দাম কমছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই সূত্রে জানা গেছে দেশের শেয়ারবাজারে বিভিন্ন খাতে ১২টি বহুজাতিক কোম্পানি তালিকাভুক্ত রয়েছে। কোম্পানিগুলো হলো ব্রিটিশআমেরিকান টোব্যাকো বাটা সু সিঙ্গার লিন্ডে বিডি লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট হাইডেলবার্গ সিমেন্ট গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লাইন গ্রামীণফোন বার্জার পেইন্টস রেকিট বেনকিজার আরএকে সিরামিকস ও ম্যারিকো বাংলাদেশ লিমিটেড। ২০১০ সালের ধসের পর বহুজাতিক এসব কোম্পানিতে দেশিবিদেশি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বাড়তে শুরু করে। তাই গত তিন বছরে এ কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর কয়েকগুণ পর্যন্ত বেড়েছে। তবে শেয়ারদর বাড়লেও ঝুঁকিপূর্ণ জায়গায় পৌঁছায়নি বলেই মনে করেন বাজার বিশ্লেষকরা। কারণ এ কোম্পানিগুলোর লভ্যাংশের হার অনেক বেশি। বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর মধ্যে গত একদেড় মাসে সবচেয়ে বেশি দর হারিয়েছে সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেডের শেয়ার। এ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে ২৪ ভাগেরও বেশি। ব্রিটিশআমেরিকান টোব্যাকোর শেয়ারদর কমেছে প্রায় ২১ শতাংশ। বাটা সু কোম্পানির শেয়ারদর গত দেড় মাসে ১ হাজার ৩০০ থেকে ১ হাজার ১৭০ টাকায় নেমে এসেছে। ১২ থেকে ১৫ শতাংশ দর হারিয়েছে সিমেন্ট খাতের দুই বহুজাতিক কোম্পানি হাইডেলবার্গ ও লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5255.csv b/Bangla_fin_news_articles/5255.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4448898dadc76c2dd43f1ffa569c58110568606b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5255.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5255,আবারো ট্রিপল এ ক্রেডিট রেটিং মেটলাইফের,2016-03-24,অনলাইন ডেস্ক,আবারও ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি অব বাংলাদেশ লিমিটেড থেকে ট্রিপল এ অঅঅ ক্রেডিট রেটিং পেয়েছে মেটলাইফ। বীমা ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ আর্থিক সক্ষমতা ও শক্তিশালী তহবিল কাঠামো রেটিং ট্রিপল এ। ২০১০ সাল থেকে টানা ছয়বারের মতো সম্মানজনক এ স্বীকৃতি পেলো মেটলাইফ বাংলাদেশ। মেটলাইফের ক্রেডিট রেটিং এর এ অর্জন প্রতিষ্ঠানটির বীমাকারীদের দায়পূরণে সক্ষম তহবিল ও আর্থিক সামর্থ্যকে প্রকাশ করে। এ স্বীকৃতি দেয়ার সময় বীমার প্রবিধানের প্রকৃতি ও বীমা আইন ২০১০ এবং এ সম্পর্কিত বিজ্ঞপ্তি ও নির্দেশনার পাশাপাশি আইডিআরএ থেকে ইস্যুকৃত অন্যান্য প্রায়োগিক আইন ও বিধিমালার সাথে বীমা প্রতিষ্ঠানের সামঞ্জস্যতা যাচাই করে দেখে ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি অব বাংলাদেশ লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানের আর্থিক অনুপাত প্রতিবেদন ও অন্যান্য তথ্যের গুণগতমান এবং পরিমাণগত বিশ্লেষণের ভিত্তিতে এ ক্রেডিট রেটিং প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। এছাড়াও প্রশাসনিক নীতি বীমা ও তথ্য ব্যবস্থাপনা কম্প্লায়েন্স এবং নানা বাধ্যবাধকতা মেনে চলার ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা কমিটির কাজের ভিত্তিতে এ মূল্যায়ন করা হয়। প্রতিবেদনে বলা হয় এ রেটিং মেটলাইফের শক্তিশালী প্রতিযোগিতামূলক অবস্থান সুযোগ্যভাবে পরিচালনার দক্ষতা মুনাফা ও সম্পদের উচ্চমানের পাশাপাশি শক্তিশালী তারল্য অবস্থানকেই নির্দেশ করে। এছাড়াও এ রেটিং প্রতিষ্ঠানটির গোষ্ঠী বীমা ক্ষেত্রে সক্ষমতাও প্রকাশ করে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয় ট্রিপল এ রেটিং প্রাপ্ত জীবনবীমা প্রতিষ্ঠানগুলো দীর্ঘমেয়াদিভাবে অত্যন্ত শক্তিশালী ও আর্থিকভাবে নিরাপদ প্রতিষ্ঠানগুলোরই অন্তর্ভুক্ত। মেটলাইফ বাংলাদেশের চিফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার মো. আব্দুল কাদের জোয়াদ্দার বলেন গ্রাহকদের সম্ভ্যাব্য সকল সেবা দেয়ার ক্ষেত্রে আমাদের দক্ষতা ও দৃঢ় অঙ্গীকার রক্ষার প্রমাণ এ রেটিং। এর মাধ্যমেই বোঝা যায় বীমাশিল্পে আমরা শীর্ষ অবস্থানে রয়েছি। বীমা সেবা নেয়ার ক্ষেত্রে গ্রাহক আস্থাকেই সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয়। আমরা সারাবিশ্বে আমাদের গ্রাহক ও সব অংশীদারদের জন্য সবচেয়ে আস্থাভাজন প্রতিষ্ঠান হিসেবে আমাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5256.csv b/Bangla_fin_news_articles/5256.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b4672972b6e95323529b2b67ccb5580accd6ecae --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5256.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5256,আরো বেশি করদাতাদের ট্যাক্স কার্ড দেয়ার উদ্যোগ,2016-03-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বর্তমানে ১০ জন ব্যক্তি ও ১০ কোম্পানিকে এক বছরে সেরা করদাতা হিসেবে ট্যাক্স কার্ড দেয়ার মাধ্যমে সম্মাননা দেয়া হলেও তা কয়েকগুণ বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। করদাতাদের দীর্ঘদিনের দাবি ও বাস্তবতা বিবেচনায় এ উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। এনবিআরের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে এ তিনটি ভাগে ১০১ জন করে মোট ৩০৩ জন ব্যক্তি ও কোম্পানিকে আগামীতে সম্মাননা দেয়ার উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। এ জন্য এনবিআরের ট্যাক্স কার্ড প্রদান সংক্রান্ত নীতিমালায় সংশোধন আনা হবে। এনবিআরের ঊর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে ইতিমধ্যে একটি কমিটিও গঠন করা হয়েছে। জানা গেছে বর্তমানে ২০১০ সালের ট্যাক্স কার্ড প্রদান নীতিমালার আওতায় ২০ ব্যক্তি ও কোম্পানিকে সর্বোচ্চ করদাতার ভিত্তিতে সম্মাননা দেয়া হচ্ছে। এর বাইরে দেশের সব জেলা ও সিটি কর্পোরেশন এলাকার প্রতিটিতে ৩ জন শীর্ষ করদাতা ও ২ জন দীর্ঘমেয়াদি করদাতাকে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়। তবে বিদ্যমান নীতিমালায় অনেক সীমাবদ্ধার কথা জানিয়ে এটি সংশোধনের দাবি জানিয়ে আসছিলেন ব্যবসায়ী নেতারা। নতুন করে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান সেবা দানকারী প্রতিষ্ঠান ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা নারী উদ্যোক্তা সরকার পরিচালিত ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সিনিয়র নাগরিকের পাশাপাশি তরুণ ৪০ বছর বয়নের নিচে করদাতাদেরও ট্যাক্সকার্ডে অন্তর্ভূক্ত করা হবে। এছাড়া ডাক্তার আইনজীবী চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট পরামর্শক এবং বেতনভোগী ব্যাক্তিরাও এ তালিকায় আসতে পারেন। নীতিমালা সংশোধনের লক্ষ্যে এনবিআর সদস্য পারভেজ ইকবালকে প্রধান করে ইতিমধ্যে ৬ সদস্যের একটি কমিটিও গঠন করা হয়েছে। আগামী ৩১ মার্চের মধ্যে কমিটিকে এ বিষয়ে সুপারিশসহ প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে। এর মধ্যে জাতীয় পর্যায় নারী ও তরুণদের নিয়ে আলাদা তালিকা করতে বলা হয়েছে। আয়কর দিয়ে জাতীয় অর্থনীতিতে অবদান রাখায় ২০০৯১০ অর্থবছর থেকে সরকার ট্যাক্স কার্ড দেয়ার মাধ্যমে সম্মাননা জানিয়ে আসছে। কিন্তু নীতিলার সীমাবদ্ধতার কারণে একই ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান কেবলমাত্র উৎসে কর কর্তনের কারণে বছরের পর বছর শীর্ষ করদাতার সম্মাননা পেয়ে আসছিলেন। অনেক বেশি কর দেয়া সত্বেও বিদ্যমান সীমাবদ্ধতায় অনেক প্রতিষ্ঠান তা থেকে বঞ্চিত হয়ে আসছিলেন। এ বিষয়ে সোচ্চার হয় ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই। সংগঠনের পক্ষ থেকে এ নীতিমালা সংশোধনের দাবি জানানো হয় যাতে বেশি সংখ্যক ব্যক্তি ট্যাক্স কার্ড পেতে পারেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5257.csv b/Bangla_fin_news_articles/5257.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..63af4496b5ef9c923135e379c2780a9125aff614 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5257.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5257,বিমা জগতে নৈতিকতার অভাব রয়েছে অর্থমন্ত্রী,2016-03-23,অনলাইন ডেস্ক,বিমা জগতে নৈতিকতার অভাব রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। বুধবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত বিমা মেলা ২০১৬র উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন। নিরাপদ ভবিষ্যতের জন্য বিমা স্লোগানে প্রথমবারের মতো তিন দিনব্যাপী বিমা মেলার আয়োজন করেছে বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ আইডিআরএ। অর্থমন্ত্রী বলেন বিমা জগতে নৈতিকতার অভাব রয়েছে। বেশিরভাগ সময়েই মানুষ ইন্স্যুরেন্স করেন কিন্তু ক্ষতিপূরণ পান না। তবে বিমা কর্তৃপক্ষ বেশ ভালোভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এ অবস্থায় অতীতের চেয়ে বিমার বিকাশ খুব মন্দ নয়। তিনি বলেন বিমা কিন্তু ব্যবসাবাণিজ্যের জন্য অপরিহার্য। অনেক ব্যবসাই আছে বিমা করে ব্যবসা পরিচালনা করতে হয়। ইন্স্যুরেন্সের বড় খাত হলো জীবন বিমা। কিন্তু আমাদের কয়েকটি বিমা সম্পর্কে ভালো ধারণা আছে। আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন আমাদের দেশে শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে কর্মীর সংখ্যার দিক দিয়ে বিমা প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন। তবে বিমা আমাদের দেশে একটু নতুন ব্যবসা বলা যেতে পারে। ইতিহাস ঘেঁটে দেখা গেছে ব্রিটিশ আমলে ব্যক্তিগতভাবে বিমার প্রচলন হয়। এরপর অনেকদিন পর ১৯৩৮ সালে আইন হয়। সবশেষে বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে বিমা আইন ও বিমা কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করা হয়। ফলে বিমা খাত আমাদের দেশে অনেকটা অনিয়ন্ত্রিত খাত হিসেবেই গড়ে ওঠছে। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান গ্রামগঞ্জে বিমা খাতের প্রতি যে মিশ্র ধারণা আছে তা সংস্কার ও বিমা প্রতিনিধিদের ভালোভাবে বীমার বিষয়কে তুলে ধরার আহ্বান জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5258.csv b/Bangla_fin_news_articles/5258.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a7c3b880fb3a524ed4f47d5402ed4ae7d44b07b4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5258.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5258,ভোমরা স্থলবন্দরে আমদানিরফতানি কার্যক্রম ৪ দিন বন্ধ,2016-03-23,সাতক্ষীরা প্রতিনিধি,হিন্দু সম্প্রদায়ের দোল পূজা ও হলি উত্সব এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সাতক্ষীরার ভোমরা স্থল বন্দরের আমদানিরফতানি কার্যক্রম বুধবার থেকে টানা চার দিন বন্ধ থাকবে। আগামী ২৭ মার্চ রবিবার থেকে যথারীতি আমদানিরফতানি কার্যক্রম চলবে। ভোমরা স্থল বন্দর শুল্ক স্টেশনের সহকারী পরিচালক শরিফ আল আমিন জানান হিন্দু সম্প্রদায়ের দোল পূজা ও হলি উত্সব উপলক্ষে ভারতের কাস্টমস ও সিএন্ডএফ অ্যাসোসিয়েশন বুধবার ও বৃহস্পতিবার দুই আমদানিরফতানি কার্যক্রম বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বিষয়টি তারা বাংলাদেশ কাস্টমস ও সিএন্ডএফ অ্যাসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দকে লিখিতভাবে জানিয়েছেন। সে কারণে বুধবার ও বৃহস্পতিবার এই দুই দিন সবধরনের আমাদানিরফতানি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। একইসাথে শুক্রবার সরকারি ছুটি ও শনিবার বাংলাদেশে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আরো দুই দিন আমদানিরফতানি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে বলে তিনি আরো জানান। ভোমরা স্থল বন্দর সিএন্ডএফ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান নাসিম বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান আগামী রবিবার ২৭ মার্চ থেকে আবারো আমদানিরফতানি কার্যক্রম যথারীতি শুরু হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5259.csv b/Bangla_fin_news_articles/5259.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..08e936d7cca6d9bf8a4472e7e0a6b56705971f5d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5259.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5259,বেনাপোল বন্দরে আমদানিরফতানি বাণিজ্য বন্ধ,2016-03-23,বেনাপোলযশোরসংবাদদাতা,দোলপূর্ণিমা উত্সবে ভারতে সরকারি ছুটি থাকায় বুধবার সকাল থেকে বেনাপোল বন্দর দিয়ে আমদানিরফতানি বাণিজ্য বন্ধ রয়েছে। ভারতের পেট্রাপোল সি এন্ড এফ এজেন্ট স্টাফ ওয়েল ফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কার্তিক চন্দ্র জানান দোল উত্সবে ভারতে সরকারি ছুটি থাকায় পেট্রাপোল বন্দরের সকল অফিস বন্ধ রয়েছে। যার ফলে সকাল থেকে দুই দেশের মধ্যে আমদানিরফতানি বাণিজ্য বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। বেনাপোল চেকপোস্ট কাস্টমস কার্গো শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা জানান ভারতে হলি উত্সবে পেট্রাপোল বন্দরের কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। সকাল থেকে এই বন্দর দিয়ে আমদানিরফতানি বন্ধ থাকায় দুই দেশের বন্দর এলাকায় আটকা পড়েছে শত শত পণ্য বোঝাই ট্রাক। বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশনের ওসি তরিকুল ইসলাম জানান হোলি উত্সবে আমদানিরফতানিবন্ধ থাকলেও এই পথে পাসপোর্ট যাত্রী চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5260.csv b/Bangla_fin_news_articles/5260.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3a25f85bd741b6d4734524575a31f877ff9f1f77 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5260.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5260,নভোএয়ারে এটিআর উড়োজাহাজের উদ্বোধন,2016-03-22,অনলাইন ডেস্ক,বেসরকারি বিমান সংস্থা নভোএয়ার এর বিমান বহরে যুক্ত হয়েছে ৬৮টি আসন বিশিষ্ট তিনটি এটিআর ৭২৫০০ মডেলের উড়োজাহাজ। মঙ্গলবার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কনফারেন্স রুমে এর কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন। একইসাথে নভোএয়ার এর সৈয়দপুর বরিশাল এবং রাজশাহী রুটে ফ্লাইট পরিচালনারও আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। নতুন তিনটি উড়োজাহাজ যুক্ত হওয়ায় নভোএয়ার এর বহরে উড়োজাহাজ সংখ্যা ছয় এ উন্নীত হয়েছে। নভোএয়ার এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মফিজুর রহমান বলেন ৬৮টি আসন বিশিষ্ট এটিআর ৭২৫০০ মডেলের উড়োজাহাজ দিয়ে সৈয়দপুর রুটে প্রতিদিন দুইটি করে ফ্লাইট পরিচালনা করছে নভোএয়ার। এছাড়া ১লা এপ্রিল থেকে রাজশাহী রুটে সোম বুধ ও শুক্রবারে প্রতিদিন একটি ফ্লাইট ও ২রা এপ্রিল থেকে বরিশাল রুটে মঙ্গল বৃহস্পতি শনি ও রোববার প্রতিদিন একটি ফ্লাইট পরিচালনা করা হবে। এর ফলে অভ্যন্তরীণ রুটের সাতটি গন্তব্যেই ফ্লাইট পরিচালনা করবে নভোএয়ার। তিনি আরও বলেন চট্টগ্রাম যশোর কক্সবাজার সিলেট সৈয়দপুর রাজশাহী ও বরিশালের সম্মানিত যাত্রীরা ঢাকায় কানেক্টিং ফ্লাইটের মাধ্যমে এক গন্তব্য থেকে আরেক গন্তব্যে ভ্রমণ করতে পারবেন মাত্র ছয় হাজার টাকায়। এর ফলে দেশের পর্যটন শিল্প ও ব্যবসা বাণিজ্যের প্রসারেও সহায়তা করবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। বর্তমানে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম কক্সবাজার সৈয়দপুর সিলেট ও যশোর রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে নভোএয়ার। এছাড়াও আন্তর্জাতিক রুটে ঢাকাইয়াঙ্গুন রুটে সপ্তাহে তিনটি করে ফ্লাইট পরিচালনা করছে বিমান সংস্থাটি। শিগগিরই কলকাতা গৌহাটি ও কাঠমুন্ডুতে ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করবে নভোএয়ার। এ সময় বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের সদ্য বিদায়ী চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল এম সানাউল হক বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের সদ্য নিযুক্তপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল এহসানুল গনি চৌধুরী বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ ও হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের উর্ধ্বতন কর্মকর্তা ইবিএল ব্যাংকের উর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও নভোএয়ার এর উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5261.csv b/Bangla_fin_news_articles/5261.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fb252dbddeb7ad6d9dc77bf9d0fde488f5a80089 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5261.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5261,এবার জনতা ব্যাংকের এফডিআর তছরুপ,2016-03-22,রেজাউল হক কৌশিক,রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংকের দিলকুশার লোকাল অফিসের এক কর্মকর্তা এফডিআরের অর্থ তুলে নিয়েছেন। ব্যাংক কর্তৃপক্ষ এ ঘটনা টের পেয়ে তার কাছ থেকে দুই কোটি টাকা উদ্ধার করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনায় দেশে যখন তোলপাড় চলছে ঠিক তখনই ঘটল এ ঘটনা। এফডিআর তছরুফের ঘটনায় ওই ব্যাংকের গ্রাহকরাও আতঙ্কে রয়েছেন। তবে ব্যাংকের পক্ষ থেকে আশ্বস্ত করা হয়েছে গ্রাহকদের কোনো ক্ষতি হবে না। জানা গেছে জনতা ব্যাংকের লোকাল অফিসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সিনিয়র অফিসার রাজিব হাসান দীর্ঘদিন ধরে ওই শাখার এফডিআর ফিক্সড ডিপোজিট রিসিট বা স্থায়ী আমানতপত্র অনুবিভাগে কাজ করে আসছেন। সেখানে অনেক আগে থেকেই ভাউচার দিয়ে টাকা তুলছিলেন তিনি। এতদিন বিষয়টি কেউ বুঝতে না পারলেও গত রবিবার বিকালে ভাউচারে গরমিল দেখতে পান অন্য কর্মকর্তারা। আর তা মিলিয়ে দেখতেই বেরিয়ে আসে এফডিআরের নামে ভাউচার দিয়ে বিপুল পরিমাণ টাকা তুলে নেয়ার কাহিনি। এরপর গতকাল সোমবার রাজিব হাসানের ধানমন্ডির বাসায় গিয়ে বস্তাভর্তি টাকা উদ্ধার করেন ব্যাংকের কর্মকর্তারা। সেখানে টাকা পাওয়া যায় ৭৮ লাখ। আর ওই কর্মকর্তা যে ডেস্কে বসতেন সেখানকার ড্রয়ারে পাওয়া গেছে আরো ১৫ লাখ টাকা। এছাড়াও তার অ্যাকাউন্টে বিপুল পরিমাণ টাকা জমা ও উত্তোলনের প্রমাণ পাওয়া যায়। ওই ব্যক্তির ব্যাংক অ্যাকাউন্টে পাওয়া গেছে এক কোটি ১৪ লাখ টাকা। অবশ্য আরো কোনো ব্যাংকে তার অ্যাকাউন্ট আছে কিনা সে বিষয়ে জানা যায়নি। টাকা উদ্ধারের পর ব্যাংকের তৃতীয় তলায় একটি কক্ষে রাজিব হাসানকে দিনভর আটকে রাখা হয়। পরে ব্যাংকের ঊর্ধ্বতনদের সঙ্গে বৈঠক করেন শাখা ব্যবস্থাপক। আর এ ঘটনায় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় থেকে বিশেষ স্কোয়াড ওই শাখা পরিদর্শন করে। ঘটনা জানাজানির পর দিলকুশা ও মতিঝিল এলাকায় ব্যাংক পাড়ায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। তবে এ বিষয়ে থানায় কোনো জিডি বা মামলা করা হয়নি বলে ব্যাংকসূত্র নিশ্চিত করেছে। এ বিষয়ে জনতা ব্যাংকের লোকাল অফিস শাখা ব্যবস্থাপক ড. ফরজ আলী ইত্তেফাককে বলেন বিশেষ স্কোয়াডের তদন্তশেষে তাদের সুপারিশ অনুযায়ী জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। তিনি আরও বলেন চুরির টাকা গ্রাহকের নয়। আমাদের শাখার নিজস্ব হিসাব থেকে ভাউচারের মাধ্যমে টাকা চুরি হয়েছিল। হিসাবনিকাশ করে সঠিকভাবে ডেবিটক্রেডিট এডজাস্ট করা হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা জানান এফডিআরের জমার বিপরীতে গ্রাহককে প্রদেয় মুনাফার কিছু অংশ নিজের হিসাবে নিয়েছেন রাজীব হাসান। এছাড়া গ্রাহককে যে পরিমাণ মুনাফা প্রদান করার কথা তার চেয়ে অনেক বেশি পরিমাণ টাকার ভাউচার করে অতিরিক্ত অংশ নিজের অ্যাকাউন্টে জমা করেছেন। গ্রাহকের জমাকৃত টাকা ্ব্যাংকে জমা না দিয়ে আত্মসাত্ করেছেন তিনি। এভাবে দীর্ঘদিন ধরে টাকা আত্মসাতে লিপ্ত ছিলেন রাজীব হাসান। তার গ্রামের বাড়ি ফরিদপুর জেলার চরভদ্রাসন থানায়। তিনি পাঁচ বছর আগে জনতা ব্যাংকে যোগদান করেন বলে জানা গেছে। এদিকে গতকাল এ ঘটনায় কয়েকজন আমানতকারী লোকাল অফিসে আসেন খোঁজখবর নিতে। তবে ব্যাংকের পক্ষ থেকে গ্রাহকদের কোনো তথ্য দেয়া হয়নি। আজ মঙ্গলবার তাদের আসতে বলা হয়েছে। এফডিআর বিষয়ে খোঁজ নিতে আসা এক নারী গ্রাহক বলেন আমার টাকা ঠিক আছে কিনা বুঝতে পারছি না। আগামীকাল আবার কাগজপত্র নিয়ে আসতে বলা হয়েছে। তার কাছে যে কাগজ দেয়া হয়েছে তাও ভুয়া কিনা সন্দেহ প্রকাশ করেছেন তিনি। আরেক গ্রাহক ওই ব্যাংকেরই সাবেক কর্মকর্তা। তিনি বলেন আমার এফডিআর ঠিকঠাক আছে কিনা তা জানতে এসেছি। এছাড়া আরো কয়েকজন গ্রাহক এসেছিলেন বলে ওই ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5262.csv b/Bangla_fin_news_articles/5262.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..418709b47638badfa4ec8e17352489c299cbea5f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5262.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5262,নতুন গভর্নরকে সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস,2016-03-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ব্যাংকের নবনিযুক্ত গভর্নরকে অভিনন্দন জানিয়েছে দেশের শীর্ষ বাণিজ্য সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি এফবিসিসিআই। এফবিসিসিআই পরিচালনা পর্ষদের পক্ষে সংগঠনের সভাপতি আবদুল মাতলুব আহমাদ রবিবার নবনিযুক্ত গভর্নরকে অভিনন্দন জানান। অভিনন্দন বার্তায় এফবিসিসিআই সভাপতি উল্লেখ করেন যে নবনিযুক্ত গভর্নর মো. ফজলে কবির একজন দক্ষ ও কর্মনিষ্ঠ কর্মকর্তা হিসেবে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে অত্যন্ত প্রশংসার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন। এফবিসিসিআইয়ের বর্তমান পরিচালনা পর্ষদ তাদের নির্বাচনী অঙ্গিকার অনুযায়ী দেশের ব্যাংকগুলোর ঋণের সুদের হার সিঙ্গেল ডিজিট এ নামিয়ে আনার লক্ষ্যে জোরালোভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এফবিসিসিআই এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের যৌথ প্রচেষ্টায় ব্যাংক ঋণের সুদের হার ইতিমধ্যে অনেকক্ষেত্রে সিঙ্গেল ডিজিট এ নেমে এসেছে। বেশ কিছু দিন ধরেই যেহেতু দেশের মূল্যস্ফীতি বেশ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে তাই এ সুবিধাটি কাজে লাগিয়ে এফবিসিসিআই ও বাংলাদেশ ব্যাংকের কার্যকর প্রচেষ্টায় ঋণের সুদের হার আরো নামিয়ে আনা সম্ভব হবে বলে এফবিসিসিআই আশা করে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5263.csv b/Bangla_fin_news_articles/5263.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..883f78d66f257810c75772ece2c1dbabf00848c5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5263.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5263,বিমা মেলা শুরু বুধবার,2016-03-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশে প্রথমবারের মতো বিমা মেলা শুরু হচ্ছে বুধবার। বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের আইডিআরএ আয়োজনে এই মেলা চলবে ২৫ মার্চ পর্যন্ত। সোমবার মতিঝিলে আইডিআরএর সভাকক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে মেলা আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক ও আইডিআর সদস্য মো. কুদ্দুস খান জানান বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এই মেলা অনুষ্ঠিত হবে। মেলায় পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিসহ মোট ৫০টি দেশিবিদেশি প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করবে। এসময় আরো জানানো হয় মেলায় আইডিআরএ বাংলাদেশ ইন্সুরেন্স অ্যাসোসিয়েশন বিআইএ বাংলাদেশ ইন্সুরেন্স একাডেমি ও স্কয়ারের একটি মেডিকেল স্টল থাকবে। মেলা প্রতিদিন সকাল ১০ থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। সংবাদ সম্মেলনে আইডিআরএর চেয়ারম্যান শেফাক আহমেদ অ্যাকচুয়ারি প্রতিষ্ঠানটির সদস্য ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5264.csv b/Bangla_fin_news_articles/5264.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..967fbcd8ca77b56b51cef89f24c489b2afb0028e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5264.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5264,সোনালী ব্যাংকের চেয়ারম্যানের পদ ছাড়লেন ফজলে কবির,2016-03-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সোনালী ব্যাংকের চেয়ারম্যানের পদ ছাড়লেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গর্ভনর ফজলে কবির। এর আগে শনিবার বিকালে গভর্নর সচিবালয়ের মহাব্যবস্থাপক এ এস এম আসাদুজ্জামান জানান রবিবার থেকে নতুন গভর্নর হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে অফিস শুরু করবেন ফজলে কবির। গত ১৫ মার্চ বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের অর্থ চুরির ঘটনায় গভর্নর পদ থেকে পদত্যাগ করেন আতিউর রহমান। পরে সাবেক অর্থসচিব ফজলে কবিরকে নতুন গভর্নরের দায়িত্ব দেয়া হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5265.csv b/Bangla_fin_news_articles/5265.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..75ce0355f54db767265fdeb11486c03f0806a7f0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5265.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5265,মূলধনের ভিত্তিতে ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার নীতি বিএসইসি’র,2016-03-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজার সংক্রান্ত ব্যবসার ক্ষেত্রে মূলধনের ভিত্তিতে ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত নীতি তৈরি করছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। ইতোমধ্যে খসড়ানীতি তৈরি হয়েছে। চলতি বছরের মধ্যে এসংক্রান্ত নীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করা হতে পারে বলে জানা গেছে। উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের এডিবি পরামর্শে এ কাজ করা হচ্ছে। শেয়ারবাজারের ঝুঁকি কমাতেই মূলধন পর্যাপ্ততা ভিত্তিক নীতি অনুসরণ করার উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে বর্তমানে শেয়ারবাজারসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য ন্যূনতম মূলধনের শর্ত রয়েছে। তবে তা ছোট বা বড় সব প্রতিষ্ঠানের জন্য একই। নতুন নীতিমালায় এর পরিবর্তন হবে। নতুন নীতিমালায় ঝুঁকিভিত্তিক মূলধন সংরক্ষণ করতে হবে। এ নীতি বাস্তবায়ন হলে শেয়ারবাজারে ব্যবসারত বড় প্রতিষ্ঠানগুলোকে বর্তমানের তুলনায় অনেক বেশি মূলধন সংরক্ষণ করতে হবে। খসড়া নীতিতে ব্রোকারেজ হাউস স্টক ডিলার মার্চেন্ট ব্যাংক সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি এবং কাস্টডিয়ান সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য পৃথক মূলধন সংরক্ষণ নীতি প্রস্তাব করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে ব্রোকারেজ হাউস বা মার্চেন্ট ব্যাংক গ্রাহকদের বিনিয়োগকারী হয়ে কতটুকু শেয়ার কেনাবেচা করতে পারবে বা কত টাকা পর্যন্ত মার্জিন ঋণ দিতে পারবে তা ওই প্রতিষ্ঠানের মূলধনের ওপর নির্ভর করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5266.csv b/Bangla_fin_news_articles/5266.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ac328fa66456a76225fdd916e79450a482830740 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5266.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5266,কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভূমিকায় ক্ষুব্ধ বিনিয়োগকারীরা,2016-03-19,আহসান হাবীব রাসেল,পুঁজিবাজারে ব্যাংক ও ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বাড়তি বিনিয়োগ ওভার এক্সপোজার সমন্বয়কে পুঁজিবাজার ধসের অন্যতম কারণ বলে মনে করেন বাজার বিশ্লেষকরা। তাই নানা সময়ে ব্যাংকগুলোর বাড়তি বিনিয়োগ সমন্বয়ের সময়সীমা বাড়ানোর দাবি করেছেন। কেন্দ্রীয় ব্যাংক তাতে সাড়া দেয়নি। এতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওপর বিনিয়োগকারীরা ক্ষুব্ধ। সম্প্রতি অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত অভিযোগ করেছেন পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগ সমন্বয়ের সময়সীমা আরও কয়েকবছর থাকার ব্যাপারে তিনিও সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। কিন্তু কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান তা উপক্ষো করে সময়সীমা এক বছরে সীমাবদ্ধ রেখেছেন। এতে শেয়ারবাজারে দরপতন ত্বরান্বিত হয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন শেয়ার বিনিয়োগকারীরা। বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন ব্যাংক কোম্পানি আইনের সর্বশেষ সংশোধনীর কারণে পুঁজিবাজারে ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগের সক্ষমতা কমে গেছে। আগে প্রতিটি ব্যাংক তার আমানতের ১০ শতাংশ পর্যন্ত পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করতে পারতো। কিন্তু সংশোধনীর পর এখন ব্যাংকগুলো রেগুলেটরি মূলধনের ২৫ শতাংশ পর্যন্ত বিনিয়োগ করতে পারে। এখানে উল্লেখ্য যে ব্যাংকের আমানত রেগুলেটরি মূলধনের চেয়ে অনেক বেশি হয়। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন এমনিতেই শেয়ারবাজারে ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগের সক্ষমতা কমে গেছে। ফলে তাদের বাড়তি বিনিয়োগের পরিমাণও বেড়ে গেছে। এ বাড়তি বিনিয়োগ ২০১৬ সালের জুনের মধ্যে সমন্বয়ের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এটি করতে হলে ব্যাংকগুলোকে বিপুল পরিমাণ শেয়ার বিক্রি করতে হবে। কিন্তু মন্দা বাজারে এ শেয়ার বিক্রি করা হলে তার চাপে বাজারে শেয়ারের দাম অনেক কমে যেতে পারে এমন আশংকায় অনেক বিনিয়োগকারী হাত গুটিয়ে বসে আছে। এতে বাজার মন্দার বৃত্তে ঘুরপাক খাচ্ছে। নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন একসময় ব্যাংকগুলোর আগ্রাসীভাবে শেয়ার ক্রয়ের কারণেই শেয়ারবাজার হঠাৎ করে চাঙ্গা হয়ে উঠে। আর বাজার চাঙ্গা হওয়ার পর সাধারণ বিনিয়োগকারীরা বাজারে ঝুঁকেছেন। ব্যাংকগুলো যখন আগ্রাসীভাবে শেয়ার ক্রয় করেছে তখন কেন্দ্রীয় ব্যাংক তাদের থামাতে পারেনি। অথচ বাজারে উচ্চ দামে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা শেয়ার কেনার পর ব্যাংকের বিনিয়োগ কমানোর ব্যাপারে সচেতন হয়ে উঠে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ব্যাংকগুলো বিনিয়োগে আসার সময়ই যদি তাদেরকে বাধা দেয়া হতো তাহলে শেয়ারবাজারের এ পরিস্থিতি হতো না। তাই ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর আগ্রাসী শেয়ার ক্রয় থামাতে না পারাকেই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ব্যর্থতা বলে মনে করছেন বিএসইসির এ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা। ২০১০ সালের শেষদিকে শেয়ারবাজারে ধস শুরু হয়। এখন পর্যন্ত বাজারে কোন আশাব্যঞ্জক পরিস্থিতি দেখা দেয়নি। এ প্রেক্ষিতে শেয়ারবাজার ধসের কারণ খুঁজতে থাকে সরকার। শেয়ারবাজারের স্টেকহোল্ডারর একাধিকবার জানিয়েছেন পুঁজিবাজারে ব্যাংক ও ননব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর বাড়তি বিনিয়োগ সমন্বয়কে কেন্দ্র করে দরপতন হচ্ছে। এর প্রেক্ষিতে পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা ফেরাতে ব্যাংকের বাড়তি বিনিয়োগ সমন্বয়ের সময়সীমা বাড়ানোর পরামর্শ দিয়েছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। এছাড়া ব্যাংক ও ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সহযোগী প্রতিষ্ঠানের প্রধানরা বাড়তি বিনিয়োগ সমন্বয়ে ২০২০ সাল পর্যন্ত সময় চান। এ প্রস্তাব পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে বিএসইসি জমা দেন। বিএসইসি প্রস্তাবটি অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠায়। অর্থ মন্ত্রণালয়ও এ ব্যাপারে আগ্রহী ছিল। কিন্তু বাড়তি বিনিয়োগ সমন্বয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে কোন পদক্ষেপ নেয়া হয়নি। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক একটি সুবিধা দিয়েছে তা হলো ব্যাংকের সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার বিনিয়োগ ব্যাংকের বিনিয়োগ হিসেবে হিসাব না করার অনুমতি দিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5267.csv b/Bangla_fin_news_articles/5267.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e9781738f19d75fc20fae60dc1c6d042c1214014 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5267.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5267,বার্জার পেইন্টসের ২৭০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা,2016-03-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,২০১৫ সালের জন্য ২৭০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ সুপারিশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ। এর আগে বিতরণ হওয়া ১০০ শতাংশ অন্তর্বর্তীকালীন লভ্যাংশসহ হিসাব করলে ২০১৫ সালের জন্য মোট ৩৭০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ পেতে যাচ্ছেন বহুজাতিক এ কোম্পানিটির শেয়ারহোল্ডাররা। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এ তথ্য জানিয়েছে। সর্বশেষ নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে ২০১৫ সালে বার্জারের শেয়ারপ্রতি আয় ইপিএস হয়েছে ৬৪ টাকা ৩৭ পয়সা যা আগের বছর ছিল ৪৯ টাকা ৬৪ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ১৮৬ টাকা ৪২ পয়সা। ২০১৪ সালে শেয়ারহোল্ডারদের ২২০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয় বার্জার পেইন্টস। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5268.csv b/Bangla_fin_news_articles/5268.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bc9cb4f7af9ed8b02f91a76486d7660bd2ef6a52 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5268.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5268,বাড়বে সবজি রপ্তানি,2016-03-17,রিয়াদ হোসেন,বিভিন্ন কারণে সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশের সবজি রপ্তানি বাধার মুখে পড়েছে। সবজিতে ছত্রাকসহ বিভিন্ন কারণে রপ্তানির অন্যতম বাজার যুক্তরাজ্যে কয়েক দফা তা নিষিদ্ধও হয়েছে। এতে মার খেয়েছে সবজি রপ্তানির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা। এবার সম্ভাবনাময় সবজি রপ্তানি বাড়ানোর সুযোগকে কাজে লাগাতে কাজ শুরু করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। সবজি উৎপাদনের বিভিন্ন স্তরে বিদ্যমান সমস্যা চিহ্নিত করা ও তা সমাধানের উপায় নিয়ে একটি গবেষণা করেছে মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ ফরেন ট্রেড ইনস্টিটিউট বিএফটিআই। সবজি রপ্তানি প্রস্তুতি ইআরবিভি প্রকল্পের আওতায় বাজার সম্ভাবনা এবং সমস্যা নিয়ে কাজ করছে গবেষণা করছে প্রতিষ্ঠানটি। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে ইআরবিভির আওতায় প্রাথমিকভাবে প্রধান রপ্তানির তালিকায় থাকা আলু টমেটোবেগুনসহ প্রধান দশটি সবজি নিয়ে দেশব্যাপী গবেষণা হচ্ছে। কোন সবজি কোন জেলায় বেশি উৎপাদন হয় উৎপাদন পক্রিয়ায় বীজ থেকে শুরু করে কীটনাশক ব্যবহার এবং রপ্তানি প্রক্রিয়ার সব ধাপে বিদ্যমান সমস্যা চিক্রিত করা হচ্ছে। এসব সমস্যা সমাধান করে রপ্তানিযোগ্য করার উপায়ও থাকছে গবেষণায়। পাশাপাশি বিশ্বের কোন দেশে বাংলাদেশি সবজির কী ধরণের সম্ভাবনা রয়েছে কীভাবে সম্ভাবনাময় বাজারের সঙ্গে সংযোগ তৈরি করা যায়এ বিষয়গুলো গবেষণায় তুলে আনা হবে। এসব সমস্যা সমাধানে প্রয়োজনীয় সুপারিশ থাকবে। এ সুপরিশের ভিত্তিতে প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। প্রকল্প কাজের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিএফটিআইর একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন বিএফটিআই সারা দেশে এ গবেষণা চালাচ্ছে। গবেষণায় রপ্তানিযোগ্য সব সজবির প্রতিটির জন্য আলাদা করে বিদ্যমান সমস্যা এবং সমাধানে সুপারিশ করা হবে। শিশগিরই পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন জমা দেবেন তারা। তিনি বলেন সজবি রপ্তানিতে চলমান সমস্যা সমাধান করা গেলে এটি রপ্তানি কয়েকগুণ বাড়বে। যে সব অভিযোগের কারণে ইউরোপের দেশগুলো বাংলাদেশ থেকে সবজি আমদানি নিষিদ্ধ করে তাও ভবিষ্যতে থাকবে না। উৎপাদন এবং রপ্তানি প্রক্রিয়ায় স্বাস্থ্য বিধি উন্নয়নের প্রক্রিয়াগত সুপারিশ দেয়া হবে। বাজার সম্প্রসারণের কৌশলও এতে থাকবে। ফলে বিদ্যমান বাধা দূর করে সবজি রপ্তানি কয়েকগুণ বাড়ানো সম্ভব হবে। ইপিবির ভাইস চেয়ারম্যান মাফরুহা সুলতানা বলেন সবজি রপ্তানি কমার পেছনে বড় কারণ হচ্ছে উৎপাদন থেকে রপ্তানি পর্যন্ত সব পর্যায়ে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত না করা। সবজি রপ্তানি কমে যাওয়ার যে প্রবণতা চলছে তা ঠেকাতে এরকম একটি প্রকল্প প্রয়োজন ছিল। প্রসঙ্গত সবজি রপ্তানি সংক্রান্ত সমস্যা নিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের ইইউ একাধিক প্রতিনিধি দল ইপিবির সঙ্গে বৈঠক করে তাদের উদ্বেগের কথা জানিয়েছে। ত্রেক্রতাদের উদ্যোগ নিয়ে রপ্তানিকারকদের সঙ্গেও দফায় দফায় বৈঠক করেছে ইপিবি। ইপিবি সূত্রে জানা গেছে বছরে ৮শ থেকে ৯শ কোটি টাকার সবজি রপ্তানি হয়। তবে ইউরোপের নিষেধাজ্ঞাসহ বিভিন্ন কারণে গত কয়েক বছরে সবজি রপ্তানি কমছে। এ প্রবণতায় চলতি অর্থবছরেও সবজি রপ্তানি কমেছে। চলতি ২০১৫১৬ অর্থবছরে ৯ কোটি ডলার ৭২০ কোটি টাকা রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। কিন্তু ইপিবির হিসাবে গত আট মাসে জুলাইফেব্রুয়ারি লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কমেছে ২০ শতাংশ। আর গত অর্থবছরের একই সময়ের চাইতে কমেছে ৪০ শতাংশ। আলোচ্য সময়ে রপ্তানি আয় হয়েছে ৪শ কোটি টাকার সবজি। বাংলাদেশের সবজির প্রধান বাজার সৌদি আরব। এর বাইরে যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাজ্য কুয়েত কাতার মালয়েশিয়াও রয়েছে। সবজি ব্যবসায়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরাও বিএফটিআইর এ প্রকল্পটিকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন। তারা বলেন সবজি রপ্তানি বাড়াতে হলে দেশে আন্তর্জাতিকমানের অয়্যারহাউজ থাকতে হবে। তবে স্বাস্থ্যসম্মত সবজি রপ্তানির প্রয়োজনীয়তার সঙ্গে তারা একমত। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5269.csv b/Bangla_fin_news_articles/5269.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..307ae86f7e317ded5111e49ae0b32345f85ad54d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5269.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5269,মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ২০ শতাংশ বোনাস শেয়ার ঘোষণা,2016-03-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,২০১৫ সালের জন্য শেয়ারহোল্ডারদেরকে ২০ শতাংশ বোনাস শেয়ার দেয়ার সুপারিশ করেছে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ। ২০১৪ সালেও ব্যাংকটি ২০ শতাংশ বোনাস শেয়ার দিয়েছিল। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এ তথ্য জানিয়েছে। ২০১৫ সমাপ্ত হিসাব বছরে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের শেয়ারপ্রতি আয় ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ৭০ পয়সা আগের বছর যা ছিল ২ টাকা ৬০ পয়সা। বর্তমানে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য এনএভিপিএস হয়েছে ২৪ টাকা ১৮ পয়সা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5270.csv b/Bangla_fin_news_articles/5270.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d47e7672e65dde558ad92044c42264aff0be54a5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5270.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5270,বাংলাদেশের বাজারে বিনিয়োগ বৃদ্ধি করবে ভিএলসিসি,2016-03-17,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশের বাজারে বিনিয়োগ বৃদ্ধি করবে ভারতের বৈশ্বিক ওয়েলনেস ব্র্যান্ড ভিএলসিসি। স্লিমিং বিউটি এবং ফিটনেস সেন্টার দ্বিগুণ সৌন্দর্য ও পুষ্টি বিষয়ক কারিগরী প্রশিক্ষণ এবং পরিবেশক নেটওয়ার্ক বাড়ানোর ঘোষণা দেন ভিএলসিসির প্রতিষ্ঠাতা বান্দানা লুথরা। রাজধানীর গুলশান এবং ধানমণ্ডিতে বৃহস্পতিবার ভিএলসিসির বর্তমান স্লিমিং বিউটি অ্যান্ড ফিটনেস সেন্টার দুটোতে গ্রাহক সাংবাদিক এবং ব্যবসায়ীক অংশীদারদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ ঘোষণা দিয়েছেন। বর্তমানে ভিএলসিসি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার গুলশান এবং ধানমন্ডিতে দুটি স্লিমিং বিউটি অ্যান্ড ফিটনেস সেন্টার পরিচালনা করছে। ত্বক চুল এবং শরীরের যত্নে তৈরি ভিএলসিসির ন্যাচারাল সায়েন্সর বিভিন্ন পণ্যসামগ্রী এ দুটো আউটলেট ছাড়াও সুপার শপগুলোতে পাওয়া যাচ্ছে। বাংলাদেশে ভিএলসিসির ব্যবসা সম্প্রসারণের সিদ্ধান্তের ব্যাপারে এর গ্রুপ ফাউন্ডার বান্দানা লুথরা বলেন ২০১১ সালে বাংলাদেশে ভিএলসিসির কার্যক্রম শুরু করার পর আমরা অভাবনীয় সাড়া পেয়েছি। শুধুমাত্র আমাদের স্লিমিং বিউটি এবং ফিটনেস সেন্টারই নয় ত্বক চুল এবং শরীরের যত্নে ভিএলসিসি ন্যাচারাল সায়েন্সর প্রসাধনী পণ্যসামগ্রী এখানে বিরাট সফলতা পেয়েছে। বাংলাদেশে আমাদের ব্যবসা সম্প্রসারণের বিষয়টি সমাজের সব স্তরের মানুষের জন্য প্রিভেন্টিভ হেল্থকেয়ার এবং ওয়েলনেস নিশ্চিত করার লক্ষের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। তিনি বলেন ভিএলসিসি ইতিমধ্যে চট্টগ্রামে একটি স্টেটঅবদ্যআর্থ ভিএলসিসি স্লিমিং বিউটি অ্যান্ড ফিটনেস সেন্টার পরিচালনা করতে হাইটেক কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করার বিষয়টি চূড়ান্ত করেছে। সিলেটেও একই ধরনের সুযোগসুবিধা সরবরাহ করতে চেষ্টা করছে। সেই সঙ্গে আগামী এক বছরের মধ্যে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ভিএলসিসি ইন্সটিটিউট অব বিউটি অ্যান্ড নিউট্রিশন প্রতিষ্ঠা করার কথা ভাবছে যাতে করে তরুণসমাজ কারিগরি প্রশিক্ষণ নেয়ার মাধ্যমে সম্ভাবনাময় সৌন্দর্য এবং সুস্থতার ক্ষেত্রে কাজের মাধ্যমে স্বনির্ভর হতে পারেন। বাংলাদেশে সৌন্দর্য শিল্পে পুরুষের চেয়ে নারীর অবদান বেশি হওয়ায় এই খাতের সম্প্রসারণের মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়ন ত্বরান্বিত হচ্ছে উল্লেখ করে বান্দানা বলেন আমি আশা করছি বাংলাদেশে ভিএলসিসির ক্রমবর্ধমান উপস্থিতি বাংলাদেশ এবং ভারতের দ্বিপাক্ষিক ব্যবসায়িক সম্পর্ক আরো সমৃদ্ধ করবে। ভিএলসিসি সম্পর্কে ওজন কমানোর মাধ্যমে সৌন্দর্য বৃদ্ধির সেবামূলক প্রতিষ্ঠান ভিএলসিসি কার্যক্রম শুরু করে ১৯৮৯ সালে। ভিএলসিসি হেল্থ কেয়ার লিমিটেড ভারত ছাড়াও বিশ্বের অন্যান্য দেশে সৌন্দর্য ও সুস্থতার বিভিন্ন পণ্যসামগ্রী এবং সেবার মাধ্যমে ব্যাপক পরিচিত লাভ করেছে। সৌন্দর্য এবং সুস্থতার সেবা সমাধান নিয়ে এই প্রতিষ্ঠান দক্ষিণ এশিয়া দক্ষিণপূর্ব এশিয়া উপমহাসাগরীয় অঞ্চল এবং পূর্ব আফ্রিকার ১১টি দেশের ১৩৫টি শহরের ৩১৩ টি স্থানে গ্রাহকদের সেবা দিচ্ছে। ভিএলসিসি ভারত শ্রীলঙ্কা বাংলাদেশ নেপাল মালয়শিয়া সিঙ্গাপুর থাইল্যান্ড সংযুক্ত আরব আমিরাত ওমান বাহরাইন কাতার কুয়েত এবং কেনিয়ায় কার্যক্রম পরিচালনা করছে। ভারতেই ভিএলসিসির ১৯৭টি ওয়েলনেস সেন্টার রয়েছে। অন্য ১০টি দেশে রয়েছে আরো ৪৯টি সেন্টার। ঢাকার গুলশান এবং ধানমন্ডিতে দুটি স্লিমিং বিউটি অ্যান্ড ফিটনেস সেন্টার পরিচালনা করছে। ত্বক চুল এবং শরীরের যত্নে তৈরি ভিএলসিসির ন্যাচারাল সায়েন্সএর বিভিন্ন পণ্যসামগ্রী এ দুটো আউটলেট ছাড়াও সুপার শপগুলোতে পাওয়া যাচ্ছে।ভিএলসিসিতে চার হাজারেরও বেশি কর্মী কাজ করছেন। তাদের মধ্যে রয়েছে পেশাদার চকিৎিসক পুষ্টিবিদ ফিজিও থেরাপিস্ট এবং প্রসাধন বিশেষজ্ঞ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5271.csv b/Bangla_fin_news_articles/5271.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8351d0ab9dfef4fb068766f7386131798a26b289 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5271.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5271,‘স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি প্রতিহত করতে সংস্কৃতি চর্চার বিকল্প নেই’,2016-03-16,রাবি সংবাদদাতা,সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেছেন স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি প্রতিহত করতে সংস্কৃতি চর্চার কোনো বিকল্প নেই। এর মাধ্যমে আমরা আলোকিত মানুষ হবো। এ দেশের মানুষ মনেপ্রাণে অসাম্প্রদায়িক। কোনো অপশক্তি যাতে শিকড় গাড়তে না পারে সেজন্য সব সময় প্রস্তুত থাকতে হবে। বুধবার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের রাবি কাজী নজরুল ইসলাম মিলনায়তনে তিন দিনব্যাপী সঙ্গীতবিষয়ক আন্তর্জাতিক সেমিনার ও সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ সব কথা বলেন। এর আগে শান্তির জন্য সঙ্গীত স্লোগানে বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গীত বিভাগের উদ্যোগে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন ভারতের সঙ্গীতাচার্য অমিয় রঞ্জন বন্দোপাধ্যায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মুহম্মদ মিজানউদ্দিনের সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপউপাচার্য অধ্যাপক চৌধুরী সারওয়ার জাহান রাজশাহীতে নিযুক্ত সহকারী ভারতীয় হাই কমিশনার অভিজিৎ চট্টোপাধ্যায় ও রাজশাহী বিভাগের অতিরিক্ত কমিশনার সুলতান আব্দুল আহমেদ। বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক অসিত রায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন। সঙ্গীত বিভাগের শিক্ষক সানজিদা মঈদ সোনিয়া শারমিন খান ও বিভাগের ভারতীয় গবেষক শতাব্দী আচার্য অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন। এর আগে জাতীয় পতাকা ও বিশ্ববিদ্যালয় পতাকা উত্তোলন করেন সংস্কৃতিমন্ত্রী ও রাবি উপাচার্য। এ সময় বিভাগের পক্ষ থেকে অতিথিদের সম্মাননা ক্রেস্ট ও উত্তরীয় প্রদান করা হয়। আগামী ১৮ মার্চ পর্যন্ত তিন দিনব্যাপী এ সম্মেলনে প্রতিদিন ৩টি করে সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। এতে দেশি ও বিভিন্ন দেশের ১৮ জন বিদেশিসহ বেশ কয়েকজন সঙ্গীত শিল্পী গবেষক শিক্ষার্থী অংশ নিচ্ছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5272.csv b/Bangla_fin_news_articles/5272.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a8f850167bae80ff9d35706631b4a1e9754dd276 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5272.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5272,চলতি বছরে ১২ খাতে লোকসান বিনিয়োগকারীদের,2016-03-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি বছরে শেয়ার বিনিয়োগকারীরা ১৯ খাতের মধ্যে ১২ খাতেই লোকসান করেছেন। সবচেয়ে বেশি লোকসান করেছেন সেবা ও আবাসন খাতের কোম্পানিগুলোতে। এ খাতের বাজার মূলধন ১৭ শতাংশেরও বেশি কমে গেছে। খাতভিত্তিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায় বাজার মূলধন কমেছে ১২টি খাতের। এর মধ্যে সবচেয়ে কম কমেছে টেলিযোগাযোগ খাতের বাজার মূলধন ১ দশমিক ৪ শতাংশ। এর পর যথাক্রমে তথ্যপ্রযুক্তি ১ দশমিক ৭ শতাংশ সিমেন্ট ২ দশমিক ২ শতাংশ জীবন বীমা ২ দশমিক ৭ শতাংশ ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান ৩ দশমিক ৩ শতাংশ পাট ৪ দশমিক ৫ শতাংশ খাদ্যবিবিধ ৬ শতাংশ ব্যাংক ৬ দশমিক ৯ শতাংশ ভ্রমণঅবকাশ ৭ দশমিক ১ শতাংশ প্রকৌশল ৭ দশমিক ৮ শতাংশ এবং চামড়া ৯ দশমিক ৮ শতাংশ শতাংশ। আর সেবা ও আবসান খাতের বাজার মূলধন কমেছে ১৭ শতাংশেরও বেশি। ১ জানুয়ারির পর বাজার মূলধন কিছুটা বেড়েছে মাত্র সাতটি খাতের। সবচেয়ে বেশি বেড়েছে সিরামিক ও বিবিধ খাতের ২ দশমিক ২ শতাংশ হারে। ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় থাকা অন্য খাতগুলো হলো সাধারণ বীমা ওষুধরসায়ন বস্ত্র বিদ্যুতজ্বালানি এবং কাগজ ও মুদ্রণ খাত। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5273.csv b/Bangla_fin_news_articles/5273.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..be1a5669b4072413bb38ee76080013095a63c51a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5273.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5273,ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের লভ্যাংশ ঘোষণা,2016-03-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের কোম্পানি ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড শেয়ার হোল্ডারদের জন্য ১০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এর পুরোটাই নগদ লভ্যাংশ। সোমবার ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে এ লভ্যাংশের সিদ্ধান্ত হয়েছে। জানা গেছে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ১৮ পয়সা এবং সমন্বিত ইপিএস ১ টাকা ২৬ পয়সা। শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য এনএভি দাঁড়িয়েছে ১৪ টাকা ২০ পয়সা এবং সমন্বিত এনএভি ১৪ টাকা ২৮ পয়সা। ব্যাংকের বার্ষিক সাধারণ সভা এজিএম আগামী ২৭ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে। এজন্য রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ৬ এপ্রিল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5274.csv b/Bangla_fin_news_articles/5274.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e3b5a34d02754186ba9a5454caca142167f00223 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5274.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5274,এনসিসিবিএল মিউচুয়াল ফান্ডের লভ্যাংশ ঘোষণা,2016-03-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এনসিসিবিএল মিউচুয়াল ফান্ড ওয়ানের ট্রাস্টি কমিটি শেয়ারহোল্ডারদের জন্য সাড়ে ৬ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এর পুরোটাই নগদ লভ্যাংশ। ট্রাস্টি কমিটি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। সোমবার ফান্ডের ২০১৫ সালের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এ লভ্যাংশ অনুমোদন করা হয়। আলোচিত বছরে এ ফান্ডের ইউনিট প্রতি ইপিইউ আয় হয়েছে ৪৬ পয়সা। ফান্ডটির ইউনিট প্রতি সম্পদ মূল্য এনএভি হয়েছে ১০ টাকা ৮০ পয়সা। এনসিসিবিএল মিউচুয়াল ফান্ডের রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ৫ এপ্রিল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5275.csv b/Bangla_fin_news_articles/5275.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8d3092c3ec6a9e829af59235c7f6f4c2a9bae596 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5275.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5275,বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদে নতুন দুইজনের নিয়োগ,2016-03-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে অর্থ চুরির ঘটনা নিয়ে দেশব্যাপী ব্যাপক সমালোচনার মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদে দুই জন নতুন সদস্য নিয়োগ দিয়েছে সরকার।তারা হলেন বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. জামালউদ্দিন আহমেদ ও বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের বিআইডিএস গবেষণা পরিচালক রুশিদান ইসলাম রহমান। রবিবার সন্ধ্যায় অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে তা কেন্দ্রীয় ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে। অর্থমন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে তাদেরকে তিন বছরের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। কিছুদিন আগে নয় সদস্যের পরিচালনা পর্ষদের চার সদস্যের মেয়াদ শেষ হয়েছিল। তাই শিগগির আরও দুই জনকে নিয়োগ দেয়া হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5276.csv b/Bangla_fin_news_articles/5276.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..14fd607dd04ae2b8b60b2216d5b352fb9eae77cf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5276.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5276,১২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিবে পূবালী ব্যাংক,2016-03-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,২০১৫ হিসাব বছরের জন্য ১২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয়ার জন্য সুপারিশ করেছে পূবালী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ। গত বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত পর্ষদ সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এ তথ্য জানিয়েছে। সর্বশেষ নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী গেল হিসাব বছরে পূবালী ব্যাংকের সমন্বিত শেয়ারপ্রতি আয় ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ৩৪ পয়সা। আর শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য এনএভিপিএস দাঁড়ায় ২৭ টাকা ৪৮ পয়সা। শেয়ারপ্রতি নিট পরিচালন নগদ প্রবাহ ছিল ২ টাকা ৮৭ পয়সা। আগামী ২৮ এপ্রিল সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর দিলকুশায় পূবালী ব্যাংক মিলনায়তনে কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভা এজিএম অনুষ্ঠিত হবে। এজিএমের রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ৩ এপ্রিল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5277.csv b/Bangla_fin_news_articles/5277.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f27a702ea137ee4720a7d580ca64f91c6ddd53af --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5277.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5277,কার্গো বিমান সমস্যার দ্রুত সমাধান চেয়েছে ডিসিসিআই,2016-03-13,অনলাইন ডেস্ক,ঢাকা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ ডিসিসিআই যুক্তরাজ্য ও অস্ট্রেলিয়ার পণ্য পরিবহণ বিমান চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের বিষয়ে দ্রুত সমাধান খুঁজে বের করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। ডিসিসিআই এর এক বিবৃতিতে বলা হয় সার্বিক প্রয়োজনীয় নিরাপত্তার উন্নয়নে যুক্তরাজ্য ও অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারকে যৌথভাবে কাজ করতে হবে। বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা প্রয়োজন মেটাতে ব্যর্থ হচ্ছে এই অজুহাতে যুক্তরাজ্য সরকার ঢাকা থেকে সরাসরি পণ্য পরিবহণ বিমান চলাচল নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। গত ৮ মার্চ এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করা হয়। এদিকে গত বছরের ১৯ ডিসেম্বর অস্ট্রেলিয়াও একই কারণ দেখিয়ে বাংলাদেশ থেকে সরাসরি পণ্য পরিবহণ ফ্লাইট বন্ধ করে দেয়। বিবৃতিতে বলা হয় এই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার না করা হলে বাংলাদেশী রফতানিকারকদের তাদের পণ্য হংকং সিঙ্গাপুর থাইল্যান্ড অথবা দুবাইয়ের মাধ্যমে রফতানি করতে হবে। এতে ব্যবসায়ের খরচ ও সময় দুটোই বেড়ে যাবে। ডিসিসিআই সরকারের প্রতি বিশ্বের প্রতিযোগিতামূলক মুক্ত বাজার অর্থনীতির প্রয়োজন অনুযায়ী আরো উন্নত নিরাপত্তার ব্যবস্থা করার আহ্বান জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5278.csv b/Bangla_fin_news_articles/5278.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..707a247131bf78f990c6edd05535c758f9bd6260 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5278.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5278,প্রথম কার্যদিবসে নিম্নমুখী প্রবণতা,2016-03-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজারে সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ সিএসই মূল্য সূচকে নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা দিয়েছে। রবিবার প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় কমেছে দশমিক ৮৮ পয়েন্ট। আর সিএসইর প্রধান সূচক সিএসইএক্স সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট। ডিএসইতে প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন হয়েছে ১১৩ কোটি টাকা। লেনদেন হওয়া ২৭৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের দাম বেড়েছে ৯৩টির কমেছে ১৩০টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫১টি। অপর বাজার সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭ কোটি ৩৮লাখ টাকা। লেনদেন হওয়া ১৬৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের দাম বেড়েছে ৫৮ কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৩২টি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5279.csv b/Bangla_fin_news_articles/5279.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..153db1d5f06d577ef9ff9eaf967621eec1be320b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5279.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5279,ডিএসইর ১০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা,2016-03-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই ট্রেকহোল্ডারদের জন্য ১০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এর পুরোটাই নগদ। দেশের পুঁজিবাজারের ইতিহাসে এটিই প্রথম লভ্যাংশ। ডিএসইর সর্বশেষ পর্ষদ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। আগামী ২৪ মার্চ ডিএসইর বার্ষিক সাধারণ সভা এজিএম অনুষ্ঠিত হবে। এজিএমে ট্রেকহোল্ডারদের অনুমোদন সাপেক্ষে এ লভ্যাংশ বিতরণ করা হবে। এ লভ্যাংশ অনুমোদন হলে পুঁজিবাজারে ইতিবাচক সাড়া পড়বে বলে মনে করেন ডিএসইর পরিচালকরা। জানা গেছে সমাপ্ত হিসাবে বছরে ডিএসইর শেয়ার প্রতি আয় ইপিএস হয়েছে ৭৫ পয়সা। এদিকে ১০ শতাংশ লভ্যাংশ দেয়া হলে ট্রেকহোল্ডাররা প্রত্যেকে প্রায় ৭২ লাখ টাকা করে পাবেন। তবে এ লভ্যাংশ থেকে কর বাবদ সরকারকে দিতে হবে ১৪ লাখ ৪০ হাজার টাকা। ট্রেকহোল্ডাররা বলছেন গত কয়েক বছর ধরেই পুঁজিবাজারের লেনদেন কমে যাওয়ায় এ প্রতিষ্ঠানগুলো খুব কষ্ট করে টিকে আছে। এ অবস্থায় লভ্যাংশের অর্থ পেলে ট্রেকহোল্ডাররা কিছুটা স্বস্তি পাবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5280.csv b/Bangla_fin_news_articles/5280.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d31e2a6c0dc565f959f9869491e53fbc901c6030 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5280.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5280,ডিএসইতে লেনদেন কমতে শুরু করেছে ফের,2016-03-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে ফের লেনদেন কমতে শুরু করেছে। গত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই লেনদেন তিনশ কোটি টাকায় নেমে এসেছে। অথচ এর আগে প্রায় দুই সপ্তাহ বাজারে ভালো লেনদেন হয়েছে। এসময় ডিএসইর লেনদেন হয়েছে চারশ কোটি টাকার বেশি। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন বাজারে লেনদেন কমে যাওয়ায় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থাহীনতা তৈরি হতে পারে। কারণ এরই মধ্যে বাজারে সূচকও সাড়ে চার হাজার পয়েন্টের নিচে নেমে এসেছে। এ ধরনের পরিস্থিতিতে বাজারে বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়ানোর কোন বিকল্প নেই। গত সপ্তাহে ডিএসইর সার্বিক মূল্য সূচক কিছুটা বাড়লেও সপ্তাহ শেষে লেনদেন কমেছে ২৮ দশমিক ২ শতাংশ। গত সপ্তাহে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৩২৩ কোটি টাকা। যা আগের সপ্তাহে ছিল ৪৪৮ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন গেল সপ্তাহে শেয়ারবাজারে দর বৃদ্ধিতে স্বল্প ও মাঝারি বাজার মূলধনের কোম্পানিগুলো তুলনামূলক এগিয়ে ছিল। আগের সপ্তাহে দিনে গড়ে ১২ কোটি ৩৮ লাখ শেয়ার হাতবদল হলেও গেল সপ্তাহে তা ৯ কোটি ২৫ লাখ ১৭ হাজারের ঘরে নেমে আসে। গত সপ্তাহে ডিএসইতে ১৬৩টি শেয়ার মিউচুয়াল ফান্ড ও করপোরেট বন্ডের দরবৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ১২৪টির বাজারদর। অপরিবর্তিত ছিল ৩৮টির এবং কোনো লেনদেন হয়নি পাঁচটি সিকিউরিটিজের। গত সপ্তাহে লেনদেনের শীর্ষে ছিল প্রকৌশল খাত। এ সপ্তাহে ডিএসইর মোট লেনদেনের ১৯ দশমিক ৩ শতাংশ ছিল প্রকৌশল খাতের। দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল বস্ত্র খাত। লেনদেনে এ খাতের অবদান ছিল ১৩ শতাংশ। তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ওষুধ ও রসায়ন খাত। ডিএসইর মোট লেনদেনের ১২ দশমিক ২ শতাংশ ছিল এ খাতের অবদান। চতুর্থ অবস্থানে ছিল বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত। ডিএসইর মোট লেনদেনের ১১ দশমিক ২ শতাংশ হয়েছে এ খাতের শেয়ারে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5281.csv b/Bangla_fin_news_articles/5281.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b8ca16d2df8f571a1bf8c3bbdaf6af59884dde19 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5281.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5281,৭ দিন বন্ধ থাকার পর রবিবার পাথর আমদানি শুরু,2016-03-12,শিবগঞ্জ চাঁপাইনবাবগঞ্জ সংবাদদাতা,৭ দিন বন্ধ থাকার পর চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার সোনামসজিদ স্থল বন্দরে রবিাবর থেকে পাথর আমদানি শুরু হচ্ছে। পাথর আমদানিকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট জটিলতা নিরসনে শনিবার দুপুরে থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সোনামসজিদ জিরো পয়েন্টে মহদিপুর এক্সপোর্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রাম চন্দ্র ঘোষ নিখিল চন্দ্র ঘোষ সমির চন্দ্র ঘোষসহ ১০১২ জন পাথর রপ্তানিকারক সোনামসজিদ স্থল বন্দর আমদানিরপ্তানি গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক আবু তালেবসহ পাথর আমদানিকারকদের সঙ্গে সমঝোতা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। চাঁপাইনবাবগঞ্জ শিল্প ও বনিক সমিতির সভাপতি আবদুল ওয়াহেদ উভয় দেশের আমদানী রপ্তানী বৈঠককে মধ্যস্থা করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5282.csv b/Bangla_fin_news_articles/5282.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1a4f4b4677a41e2e2227430e00a5d85c3e173be5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5282.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5282,বাংলাদেশভারত কটন ফেস্টিভাল২০১৬ অনুষ্ঠিত,2016-03-12,অনলাইন ডেস্ক,ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি এফবিসিসিআই এবং ইন্ডিয়াবাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সহযোগিতায় বাংলাদেশ কটন অ্যাসোসিয়েশন ও ইন্ডিয়ান কটন অ্যাসোসিয়েশন লিমিটেডের আয়োজনে শনিবার ঢাকায় বাংলাদেশভারত কটন ফেস্টিভাল২০১৬ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশভারত কটন ফেস্টিভাল উদ্বোধন করেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ এমপি। সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশনার হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা। ভারতীয় হাই কমিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় দিনব্যাপী এই কটন ফেস্টিভালে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ভারত ও অন্যান্য দেশের প্রতিনিধিগণ। এতে প্রয়োজনীয় আলোচনা পর্বে স্থান পায় বন্দর সুবিধার মধ্যে সমুদ্র বন্দর ও স্থলবন্দর নিয়ে বাংলাদেশের অবকাঠামোগত বিষয় এবং তুলার উৎপাদন ও এর চ্যালেঞ্জসমূহ। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তার ভাষণে ভারতীয় হাইকমিশনার হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা জানান বাংলাদেশ হচ্ছে ভারতের সর্ববৃহৎ তুলা ও তুলাজাত পণ্য সরবরাহকারি দেশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5283.csv b/Bangla_fin_news_articles/5283.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..39dcdda09d9ffab1650b1efe70a7c80e8cda2662 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5283.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5283,‘ভারত থেকে তুলা আমদানি করতে প্রয়োজনে চুক্তি’,2016-03-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন ভারত থেকে তুলা আমদানি ক্ষেত্রে যেসব বাধা আছে তা দূর করতে ভারতের হাইকমিশন দেশটির কটন অ্যাসোসিয়েশনের নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করবে। প্রয়োজনে সমস্যা সমাধানে চুক্তি করা হবে। শনিবার রাজধানীর হোটেল র্যাডিসনের ব্লু ওয়াটার গার্ডেনে বাংলাদেশইন্ডিয়া কটন ফেস্ট ২০১৬র উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। তোফায়েল আহমেদ বলেন বাংলাদেশ বর্তমানে বিশ্বের দ্বিতীয় পোশাক রফতানিকারক দেশ। ২০২১ সালে ৫০ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পোশাক রফতানির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। ফলে আমাদের প্রচুর পরিমাণে তুলা আমদানি করতে হবে। ২০১৪১৫ অর্থবছরে মোট আমদানির ৪৯ শতাংশ ভারত থেকে এসেছে। চলতি অর্থবছরে এর পরিমাণ ৬০ শতাংশের বেশি দাঁড়াবে। শুধু তুলাই নয় অন্যান্য পণ্যের কাঁচামাল ভারত থেকে আমদানি করা হচ্ছে। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের বিটিএমএ সভাপতি তপন চৌধুরী বাংলাদেশ কটন অ্যাসোসিয়েশনের বিসিএ প্রেসিডেন্ট বাদশা মিয়া ভারতের হাইকমিশনার হর্ষবর্ধন শ্রিংলা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5284.csv b/Bangla_fin_news_articles/5284.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e94c1554bfd3e0d67f36d1384d3411694f181a44 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5284.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5284,২০২১ সালের মধ্যে রপ্তানি আয় ৬০ বিলিয়ন ডলার হবে,2016-03-11,অনলাইন ডেস্ক,২০২১ সালে দেশের স্বাধীনতার ৫০তম বার্ষিকীতে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় ৬০ বিলিয়ন ডলারে দাড়াবে। মাসব্যাপী ২৪তম চট্টগ্রাম আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা২০১৬ উদ্বোধনকালে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ এই কথা বলেন। বাণিজ্যমন্ত্রী আরও বলেন আমরা দৃঢ় ভাবে আত্মবিশ্বাসী যে বাংলাদেশ এই প্রবৃদ্ধি অর্জন করবে কারণ আমাদের নীতিতে রয়েছে গতিশীল বেসরকারি খাত শক্তিশালী অর্থনৈতিক ভিত্তি মৌলিক কৌশলগত অবস্থান ও আমাদের জনগণের ঐকান্তিক প্রচেষ্টা। নগরীর পলোগ্রাউন্ডে চিটাগং চেম্বার আয়োজিত বাণিজ্য মেলায় তোফায়েল আহমেদ বলেন পশ্চিমা দেশগুলোতে পরবর্তী ২০ বছরের মধ্যে ২ মিলিয়ন প্রোগ্রামার প্রয়োজন হবে। তেমন আগামী ৫ বছরের মধ্যে আমাদের দেশে কয়েক হাজার প্রোগ্রামারের প্রয়োজন হবে। আইটি খাতে এক মিলিয়ন যুবককে কর্মসংস্থানের সুযোগের জন্য তৈরী করতে হবে। চট্টগ্রাম আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার আহ্বায়ক ও চেম্বারের সহসভাপতি সৈয়দ জামাল আহমেদের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী মোশাররফ হোসেন সিটি মেয়র আ জ ম নাসির উদ্দিন চেম্বারের সাবেক সভাপতি এম এ লতিফ এমপি চেম্বারের সভাপতি মাহবুব আলম ও চেম্বারের সহসভাপতি নুরুন নেওয়াজ সেলিম। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5285.csv b/Bangla_fin_news_articles/5285.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b677053a25525561a9156f8dc1ee3ca62ec22c90 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5285.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5285,বাংলাদেশ ব্যাংকের টাকা চুরির তদন্তে ‘ফায়ার আই’,2016-03-11,অনলাইন ডেস্ক,হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের আট কোটি ডলারের বেশি হাতিয়ে নেয়ার ঘটনা তদন্তে যুক্তরাষ্ট্রের সাইবার নিরাপত্তা কোম্পানি ফায়ারআইয়ের ম্যানডিয়েন্ট ফরেনসিক বিভাগের সহযোগিতা নেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে রয়টার্স। এ যাবত্কালের সবচেয়ে বড় বড় সাইবার চুরির ঘটনাগুলোর বেশ কয়েকটির তদন্ত করেছে সিলিকন ভ্যালির কোম্পানি ফায়ারআই। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরামর্শক ওয়ার্ল্ড ইনফরমেটিক্সই অর্থ লোপাটের তদন্তে ফায়ারআইকে সম্পৃক্ত করেছে বলে সংশ্লিষ্ট দুজন রয়টার্সকে জানিয়েছেন। ওয়ার্ল্ড ইনফরমেটিক্সের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রাকেশ আস্তানাই এ কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা। এক সময় বিশ্ব ব্যাংকের তথ্য ব্যবস্থাপনা ও প্রযুক্তি বিভাগে পরিচালকের দায়িত্বে ছিলেন তিনি। রয়টার্স বলছে আস্তানাই বাংলাদেশ ব্যাংকের অর্থ চুরি তদন্তে ম্যানডিয়েন্টকে এনেছেন বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন। তবে বিষয়টি স্পর্শকাতর হওয়ায় তারা কেউ নাম প্রকাশ করতে চাননি। তাদের একজন বাংলাদেশ ব্যাংকের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেছেন যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক অব নিউ ইয়র্কে বাংলাদেশ ব্যাংকের সঞ্চিত অর্থ হ্যাকাররা কীভাবে চুরি করল তা খতিয়ে দেখতে যুক্তরাষ্ট্রও সহযোগিতার প্রস্তাব দিয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে ৬শ৪৮ কোটি টাকা ৮১ মিলিয়ন ডলার গত ৫ ফেব্রুয়ারি ফিলিপাইনের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মাধ্যমে ওই দেশের রিজাল কমার্স ব্যাংকের ৫ জন গ্রাহকের হিসাবে স্থানান্তর হয়। যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাংক অব নিউ ইয়র্ক সিটিব্যাংক ও ওয়েলস্ ফারগো এই তিনটি ব্যাংকের মাধ্যমে ৮১ মিলিয়ন ডলার ফিলিপাইনের ব্যাংকে পাঠানো হয়েছিল। এই অর্থ গত বছরের মে মাসে খোলা ৫টি হিসাবে জমা করা হয়েছে। এ হিসাবগুলো ওই মে মাসেই ভুয়া তথ্য দিয়ে খোলা হয়েছিল। এছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ সার্ভার হ্যাক করে ৬ হাজার ৯শ ৯০ কোটি টাকা ৮৭০ মিলিয়ন ডলার ফিলিপাইনের রিজাল কমার্স ব্যাংকে পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু অর্থ স্থানান্তরের বিষয়টি অস্বাভাবিক মনে করে ফিলিপাইন কেন্দ্রীয় ব্যাংক অর্থ ছাড় না করার নির্দেশ দেয়ায় বাংলাদেশ ব্যাংক বড় বিপদ থেকে রক্ষা পায়। আইসিটি মন্ত্রণালয়ের সাইবার নিরাপত্তা বিভাগের ডিরেক্টর অপারেশন তথ্য প্রযুক্তিবিদ তানভীর হাসান জোহা গতকাল ইত্তেফাককে বলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সিস্টেমেই হ্যাকার ঢুকেছে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকে নয়। হ্যাক হয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের সিস্টেম। যেখান থেকেই হ্যাকড হোক প্রযুক্তি বলছে যে ভাইরাস ইনফেকশন অথবা অভ্যন্তরীণভাবে পিন কোড না দিলে এই অর্থ স্থানান্তর করা সম্ভব নয়। যদিও বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে। তদন্তের আগে কারা জড়িত থাকতে পারে এ ব্যাপারে মন্তব্য করা উচিত নয়। তবে এর সঙ্গে তো দেশের কেউ না কেউ জড়িত থাকতে পারে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5286.csv b/Bangla_fin_news_articles/5286.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3d60d65dadeda35551e9cfcaec952e7a7250fa8c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5286.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5286,চা উত্পাদনে নতুন রেকর্ড,2016-03-11,হুমায়ূন রশিদ চৌধুরী সিলেট অফিস,এবার ফেব্রুয়ারিমার্চের বৃষ্টিতে চোখ মেলেছে চায়ের নতুন কুঁড়ি। চাবাগানের সবুজ কুঁড়ি সিলেটের প্রকৃতিকে আরো মনোহর করে তুলেছে। বৃষ্টির ভালোবাসা তৃষিত চাগাছের শরীর জুড়ে প্রাণসঞ্চার করেছে। এতে চা শ্রমিকমালিকরা দারুণ খুশি। এমনি এক আনন্দঘন পরিবেশে সিলেটের বিভিন্ন বাগানে বছরের প্রথম চাচয়ন শুরু হয়েছে। তাই বাগানে বাগানে চলছে উত্সবের আমেজ। চা বাগান সংশ্লিষ্টরা আগাম বৃষ্টির জন্য অধীর আগ্রহে থাকেন এই সময়ে। এ বছর ছয় দিনে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মোট ১৩৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত সিলেটের চাবাগানে রেকর্ড করা হয়েছে। সাধারণত জানুয়ারিতে চাবাগান মালিকরা বৃষ্টির দেখা না পেলে ভীষণ দুশ্চিন্তায় পড়েন। এবার এই সময়ে বৃষ্টির পরশ বাগানের জন্য আশীর্বাদ নিয়ে এসেছে। ভালো ফলনের জন্য ফেব্রুয়ারি ও মার্চের প্রথমার্ধের বৃষ্টি চাগাছের জন্য খুবই প্রয়োজন। সিলেটতামাবিল সড়কের পাশে হাবিব নগর চাবাগানের ম্যানেজার হুমায়ূন কবির ইত্তেফাককে বলেন এবারের বৃষ্টি তাদেরকে দুশ্চিন্তামুক্ত করেছে। আনন্দ উল্লাসে গতকাল চাচয়ন শুরু হয়েছে। হাবিবনগর চাবাগানের শ্রমিকরাও প্রতিবছরের মতো চাচয়ন উত্সব শুরু করে পূজাপার্বণের মধ্যদিয়ে। এদিকে গত রবিবার থেকে সিলেটের প্রাচীন চাবাগান মালনি ছড়াতেও আনন্দঘন পরিবেশে বিশিষ্ট শিল্পপতি টিপ্লান্টার রাগীব আলী তার বাগানে চাচয়নের উদ্বোধন করেন। এখন পর্যন্ত যে পরিমাণ বৃষ্টি হয়েছে তাতে এবার ২০১৬ দেশে ৬৬ মিলিয়ন কেজি চা উত্পাদন আশা করছেন শ্রীমঙ্গলস্থ বাংলাদেশ টিরিসার্চ ইনস্টিটিউটের প্রকল্প পরিচালক হারুন রশীদ। চা উত্পাদনে নতুন রেকর্ড বাংলাদেশ চা উত্পাদনে নতুন রেকর্ড গড়েছে ২০১৫ সালে। এসময়ে দেশে চা উত্পাদনের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৬ কোটি ৬০ লাখ কেজি। কিন্তু চা উত্পাদিত হয়েছে ৬ কোটি ৭৪ লাখ কেজি। ২০১৪ সালে এর পরিমাণ ছিল ৬ কোটি ৩৮ লাখ কেজি। এক বছরের ব্যবধানে উত্পাদন বেড়েছে ৩০ লাখ কেজিরও বেশি। বাংলাদেশ চা গবেষণা কেন্দ্রের বিটিআরআই পরিচালক ড. মাঈন উদ্দিন আহমেদ জানান অনুকূল আবহাওয়া উত্পাদন এলাকার সম্প্রসারণ ক্লোন গাছের ব্যবহার বৃদ্ধি এবং চা বোর্ডের নজরদারির ফলে গত মৌসুমে চা উত্পাদন বেড়েছে। শ্রীমঙ্গলের গুপ্ত টিহাউসের মালিক ভোলাদাশগুপ্ত বলেন ৭টি ব্রোকার হাউসের মাধ্যমে সারাদেশে চা পাতা বিক্রি হয়। তবে কিছু অসত্ ব্যবসায়ী নিম্নমানের চা আমদানি করে দেশীয় চায়ের সঙ্গে নিম্ন মানের চামিশিয়ে প্যাকেটজাত করে বাজারে বিক্রি করে যা দেশের বাজার নষ্ট করছে। ১২ বছরে ১০টি প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ সূত্র মতে চা উত্পাদন বাড়াতে আগামী ১২ বছরে ১০টি প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছে বিটিআরআই। প্রকল্পগুলোর আওতায় সিলেট মৌলভীবাজার হবিগঞ্জ চট্টগ্রাম রাঙ্গামাটি ও পঞ্চগড় জেলার ছয় হাজার ৪৪০ হেক্টর পতিত জমিতে আরও ১০৬টি চা বাগান তৈরি করা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5287.csv b/Bangla_fin_news_articles/5287.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9d017bc263ced265696abf266a169cbbc141dc4c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5287.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5287,২০১৫১৬ অর্থবছরেও কর অব্যাহতি পাচ্ছে দুই স্টক এক্সচেঞ্জ,2016-03-10,রিয়াদ হোসেন,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ সিএসই চলতি ২০১৫১৬ বছরেও কর অব্যাহতি পেতে যাচ্ছে। সম্প্রতি রাজস্ব বোর্ড এনবিআর এ বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি চেয়ারম্যানের সুপারিশের ভিত্তিতে এবং পুঁজিবাজারকে চাঙ্গা করার উদ্যোগের অংশ হিসেবে এনবিআর এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে এনবিআরের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে আগামী বছর থেকে তাদের হ্রাসকৃত হারে কর দিতে হবে। স্টক এক্সচেঞ্জের ডিমিউচুয়ালাইজেশনের মালিকানা থেকে ব্যবস্থাপনা পৃথক্করণ পর ডিএসই ও সিএসই আয়ের ক্ষেত্রে গত অর্থবছর কর অবকাশ সুবিধা দেয় সরকার। অর্থাৎ ওই সময়ের আয়ের ওপর কোন কর দিতে হবে না। চলতি বছর থেকে তাদের উপর হ্রাসকৃত হারে করারোপ করা হয়। অর্থৎ চলতি অর্থবছর ৮০ শতাংশ কর অবকাশ সুবিধা ছিল। সেই হিসেবে এ বছর উভয় স্টক এক্সচেঞ্জের ২০ শতাংশ আয়ের উপর কর প্রযোজ্য ছিল। আগামী অর্থবছর ৪০ শতাংশ আয়ের উপর কর পরবর্তী বছর ৬০ শতাংশ আয়ের উপর এর পরবর্তী বছর ৮০ শতাংশ আয়ের উপর ও তার পরের বছর পুরো আয়ের উপর কর প্রযোজ্য হওয়ার কথা। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে শেয়ারবাজারে বর্তমানে লেনদেন কম হওয়ায় মুনাফা কমে গেছে বলে স্টক এক্সচেঞ্জগুলো দাবি করে আসছে। এ অবস্থায় চলতি অর্থবছরসহ ৫ বছর কর অব্যাহতি চেয়ে সম্প্রতি অর্থমন্ত্রীর কাছে আবেদন করে ডিএসই। অর্থমন্ত্রী এ বিষয়ে মতামত দেয়ার জন্য বিএসইসির চেয়ারম্যানের কাছে প্রেরণ করেন। বিএসইসি চেয়ারম্যান কেবল চলতি বছর কর অব্যাহতির সুপারিশ করেন। এর পর সম্প্রতি বিষয়টি নিয়ে প্রয়োজনীয় পরীক্ষা নিরীক্ষার জন্য অর্থমন্ত্রী এনবিআরকে নির্দেশ দেন। অর্থমন্ত্রীর নির্দেশের পর সম্প্রতি এনবিআরের শীর্ষ কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে এক বোর্ড সভায় উভয় স্টক এক্সচেঞ্জকে চলতি অর্থবছর সম্পূর্ণ আয়ের ওপর কর অব্যাহতির দেয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেয়। এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে ওই সভায় সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5288.csv b/Bangla_fin_news_articles/5288.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..892cf33acbddebb6e29a188c12dd27348f46a293 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5288.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5288,তিনটি দেশে আলু রফতানি শুরু করল প্রাণ,2016-03-10,অনলাইন ডেস্ক,চলতি বছরে ৪০ হাজার মেট্রিক টন আলু রফতানির লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে মালয়েশিয়া সিঙ্গাপুর ও ব্রুনাইতে আলু রফতানি শুরু করছে প্রাণ। চলতি সপ্তাহে চট্টগ্রাম বন্দর থেকে এসব দেশে প্রায় ৪০০০ মেট্রিক টন আলুর চালান পাঠানো হয়েছে। শিগগিরই সৌদি আরব দুবাই ওমান কুয়েত কাতার হংকং নেপাল ও শ্রীলঙ্কাসহ বিভিন্ন দেশে প্রাণএর প্যাকেটজাত আলু পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছেন কোম্পানিটির প্রধান রফতানি কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান। তিনি আরো জানান আমরা প্রথমবারের মত মৌসুমি এ সবজিটি রফতানি করছি। এটা আমাদের জন্য একটি নতুন অভিজ্ঞতা। গ্রানুলা ডায়মন্ট অ্যাসটেরিক্স ও কারেজ জাতের মানসম্পন্ন আলু রফতানি করছি। প্রাণআরএফএল গ্রুপের বিপণন পরিচালক কামরুজ্জামান কামাল বলেন বিদেশে আলু রফতানির ব্যাপক সুযোগ রয়েছে। এর মাধ্যমে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা আয় করা সম্ভব। লক্ষ্যমাত্রার অতিরিক্ত আলু উৎপাদন সংরক্ষণ ও হিমাগার সুবিধা পর্যাপ্ত না থাকায় বাংলাদেশের কৃষকরা ন্যায্য মূল্য থেকে বঞ্চিত হচ্ছে বলেও জানান তিনি। আগামিতে প্রাণ বিভিন্ন ধরণের সবজি রফতানি করব বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। প্রাণ এগ্রো বিজনেস লিমিটেডের প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা মাহতাব উদ্দিন বলেন আমরা দেশের উত্তরাঞ্চলের জেলাসমূহে নিজস্ব চুক্তিভিত্তিক কৃষকদের মাধ্যমে আলু চাষ করছি। এ সব কৃষকদের কাছে থেকে সংগৃহীত আলু বাছাই করে প্যাকেজিংর মাধ্যমে রফতানি করা হচ্ছে। তিনি আরো বলেন আমরা কৃষকদেরকে স্বল্পমূল্যে উন্নতমানের বীজ ও সার সরবরাহ করেছি এবং তাদের কাছে থেকে ন্যায্যমূল্যে আলু ক্রয়ও করছি। ফলে কৃষকেরা আলু চাষে আরো উৎসাহী হয়ে উঠেছে। উল্লেখ্য বর্তমানে বিশ্বের ১২৪ টি দেশে নিয়মিতভাবে প্রাণ পণ্য রফতানি করছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5289.csv b/Bangla_fin_news_articles/5289.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5004b8b38becac30203a96e80e6c90cd8863d1e7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5289.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5289,বাংলাদেশ ব্যাংকের টাকা ফিলিপাইনের জুয়ার বাজারে,2016-03-10,ইত্তেফাক ডেস্ক,নিউইয়র্কের ফেডারেল রিজার্ভ সিস্টেমে বাংলাদেশ ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট থেকে দশ কোটি ডলার লোপাট হওয়ার বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত অনুসন্ধানী রিপোর্টটি বেরিয়েছে ফিলিপাইন ডেইলি ইনকোয়ারার পত্রিকায়। রিপোর্টে বলা হয়েছে ফিলিপাইনের ব্যাংকিং ইতিহাসে এত বড় মানি লন্ডারিংয়ের ঘটনা এটাই প্রথম। দেশটির স্থানীয় একটি ব্যাংক রিজাল কমার্শিয়াল ব্যাংকিং সিস্টেম এই অর্থ লেনদেনের ঘটনায় জড়িত বলে অভিযোগ করা হচ্ছে। রিপোর্টে বলা হয় গত ৫ ফেব্রুয়ারি প্রথম ৮১ মিলিয়ন ডলার ট্রান্সফার করা হয়। খবর বিবিসির নিউইয়র্ক ফেডারেল রিজার্ভ থেকে প্রথম অর্থ যায় যুক্তরাষ্ট্রের তিনটি ব্যাংকে। এই ব্যাংকগুলো হচ্ছে ব্যাংক অব নিউইয়র্ক সিটি ব্যাংক এবং ওয়েলস ফার্গো ব্যাংকে। তারা এই অর্থ পাঠায় ফিলিপাইনের রিজাল কমার্শিয়াল ব্যাংকে। ফিলিপাইনের মাকাটি শহরের যে শাখায় এই বিপুল পরিমাণ অর্থ আসে সেই শাখার প্রধান কর্মকর্তা বিষয়টি ব্যাংকের উর্ধ্বতন ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের নজরে আনেন। এই লেনদেনের প্রত্যেকটি ধাপ সম্পর্কে এই ব্যাংকের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ আগাগোড়াই জানতেন বলে অভিযোগ উঠেছে। কিন্তু এই ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা লোরেনযো ট্যান অভিযোগ অস্বীকার করছেন। ব্যাংকটি এই অর্থ পাচারের ঘটনার তদন্তে পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে। পুরো ঘটনাটি এখন তদন্ত করে দেখছে ফিলিপাইনের সিনেট ন্যাশনাল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন এবং ফিলিপাইনের এমিউজমেন্ট এন্ড গেমিং কর্পোরেশন যারা সেখানকার জুয়ার ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করে। ফিলিপাইনের বিভিন্ন ব্যাংক থেকে এই অর্থ কোথায় গেছে এই চুরি যাওয়া অর্থ কিভাবে হাত বদল হয়েছে তার একটা মোটামুটি চিত্র দিয়েছে ইনকেয়ারার পত্রিকা। তাদের রিপোর্টে বলা হচ্ছে রিজাল কমার্শিয়াল ব্যাংক থেকে এই অর্থ তাদের ক্লায়েন্টদের মাধ্যমে চলে যায় স্থানীয় এক ফরেন এক্সচেঞ্জ ব্যবসায়ীর কাছে। ৮১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার স্থানীয় মুদ্রায় বিনিময়ের পর এই পরিমাণ দাঁড়ায় ৩৭০ কোটি পেসোতে। এরপর এই অর্থ চলে যায় তিনটি বড় ক্যাসিনোতে। এগুলো হচ্ছে সোলারি রিসোর্ট এন্ড ক্যাসিনো সিটি অব ড্রিমস এবং মাইডাস। পুরো অর্থ খরচ করে সেখানে জুয়া খেলার জন্য চিপস কেনা হয়েছে। এরপর জুয়া খেলে এই চিপস আবার ফিলিপিনো মুদ্রায় কনভার্ট করা হয়েছে। এরপর সেই অর্থ পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে হংকং এর বিভিন্ন একাউন্টে। ফিলিপাইনের পত্রিকার তথ্যে জানা যাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংকের দুই কর্মকর্তা ইতোমধ্যে ফিলিপাইনে গিয়ে সেখানকার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে কথা বলেছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা পাচার হওয়া অর্থ ফেরত দেয়ার দাবি জানিয়েছেন। এসবই কিন্তু ঘটেছে পুরো বিষয়টি বাংলাদেশের গণমাধ্যমের নজরে আসার আগে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5290.csv b/Bangla_fin_news_articles/5290.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..05e3395818b7d259d4982bd102d3a44c061ef54b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5290.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5290,ভারতের সঙ্গে ২০০ কোটি ডলারের ঋণচুক্তি স্বাক্ষর,2016-03-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ভারতের সাথে আরো দুইশ কোটি ডলারের ঋণ চুক্তি স্বাক্ষর করলো বাংলাদেশ। নমনীয় সুদে এই অর্থ ব্যয় হবে বিদ্যুত্ রেলপথ সড়ক পরিবহন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি জাহাজ চলাচল স্বাস্থ্য ও কারিগরি শিক্ষাখাতের ১৪টি প্রকল্পে। ১ শতাংশ সুদ হারে এই ঋণ চুক্তির আওতায় ৭৫ ভাগ পণ্য ও সেবা ভারত থেকে সংগ্রহের বাধ্যবাধকতা থাকছে। এর আগে লাইন অব ক্রেডিটের এলওসি আওতায় ২০১০ সালে ভারতের সাথে প্রথম একশ কোটি ডলার ঋণ নেয়ার চুক্তি করেছিলো বাংলাদেশ। এর মধ্যে ২০ কোটি ডলার পরবর্তীকালে অনুদান সহায়তা হিসেবে ঘোষণা দেয়া হয়। গতবছর ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ঢাকা সফরের সময় নতুন করে ২০০ কোটি ডলারের নমনীয় ঋণ দিতে সমঝোতা চুক্তি হয়। তারই ধারাবাহিকতায় গতকাল বুধবার ঢাকায় এই ঋণ চুক্তি স্বাক্ষরিত হলো। বাংলাদেশ সরকারের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের ইআরডি সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মেজবাহউদ্দিন এবং ভারতের এক্সিম ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক যাদবেন্দ্র মাথুর চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। এসময় প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব আবুল কালাম আজাদ পররাষ্ট্র সচিব মো. শহীদুল হক বাংলাদেশে ভারতের হাই কমিশনার হর্ষবর্ধন শ্রিংলা উপস্থিত ছিলেন। ইআরডির সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মেজবাহউদ্দিন সাংবাদিকদের জানান চুক্তিটি পূর্বের এলওসির চুক্তির প্রায় অনুরূপ। চুক্তির আওতায় ৭৫ ভাগ পণ্য ও সেবা ভারত থেকে গ্রহণ করার শর্ত রয়েছে। তবে নির্মাণ উপকরণ সংগ্রহের ক্ষেত্রে ৬৩ ভাগ ভারত থেকে সংগ্রহের শর্ত থাকছে। তিনি উল্লেখ করেন প্রথম এলওসির ক্ষেত্রে এই শর্ত ছিলো সর্বোচ্চ ৮৫ ভাগ যা পরে শিথিল করা হয়। এবারের ক্ষেত্রে এটি শিথিলও হতে পারে। প্রকল্পে পরামর্শক নিয়োগের বিষয়ে তিনি বলেন এটি বাধ্যবাধকতা নেই ভারত কিম্বা বাংলাদেশ অথবা উভয় দেশের সম্মতিতে পরামর্শক গ্রহণ করা যাবে। ভারত থেকে পণ্য সংগ্রহের ক্ষেত্রে ওপেন টেন্ডার আহ্বান করা হবে এবং শুধু ভারতের ঠিকাদাররাই অংশগ্রহণ করতে পারবেন। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে মুখ্য সচিব আবুল কালাম আজাদ বলেন অবকাঠামোর উন্নয়নে এলওসির আওতায় প্রকল্প দ্রুত বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা রয়েছে। তাছাড়া দ্রুত প্রকল্প পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর জন্যও প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা রয়েছে। এই চুক্তির ফলে দুদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরো দৃঢ় হবে। হাই কমিশনার হর্ষবর্ধন শ্রিংলা বলেন অবকাঠামো এবং সামাজিক খাতের উন্নয়নে এই চুক্তি বড় ভূমিকা রাখবে। পররাষ্ট্র সচিব মো. শহীদুল হক বলেন এটি শুধু অর্থের বিনিময় নয় এর মাধ্যমে জ্ঞানভিত্তিক ও কারিগরি সহায়তাও বিনিময় হবে। এক্সিম ব্যাংকের চেয়ারম্যান যাদবেন্দ্র মাথুর বলেন এলওসির আওতায় ৬৩টি দেশে প্রায় ৬৩ বিলিয়ন ডলার ঋণ চুক্তি রয়েছে ভারতের। বাংলাদেশের সাথে দুইশ কোটি ডলারের এই ঋণ চুক্তিটি এপর্যন্ত ভারতের সবচেয়ে বড় ঋণ চুক্তি। এই চুক্তিতে অবকাঠামোগত প্রকল্প ছাড়াও তথ্য প্রযুক্তি স্বাস্থ্য খাতের মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল স্থাপন দুটি শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের আধুনিকায়ন ৪৯টি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের আধুনিকায়নের প্রকল্প রয়েছে। সামাজিক খাতে সহযোগিতার ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। এতে দুই দেশের অর্থনীতি অরো সংহত হবে। এক ১ শতাংশ সুদে এ ঋণে কমিটমেন্ট ফি দিতে হবে শূন্য দশমিক ৫ শতাংশ। ৫ বছরের রেয়াতকালসহ ২০ বছরে এ ঋণ পরিশোধ করতে হবে। নির্ধারিত সময়ে অর্থ ব্যয় নিশ্চিত করতে না পারলে ২ শতাংশ হারে সুদের অতিরিক্ত দণ্ড সুদ দিতে হবে। এর আগে নেয়া ১০০ কোটি ডলারের ঋণে ১৫টি উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করা হয় যার সাতটি শেষ হয়েছে বাকিগুলো চলমান রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5291.csv b/Bangla_fin_news_articles/5291.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fba056e0bf511920b8e3d8b65f34690685c82ca5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5291.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5291,হজযাত্রীদের মোয়াল্লেম ফির অর্থ ২৪টি ব্যাংকে সংগ্রহ করা হবে,2016-03-09,অনলাইন ডেস্ক,২০১৬ সালের হজ কার্যক্রমে হজযাত্রীদের প্রাকনিবন্ধন এবং হজ এজেন্টদের নিকট হতে প্রদত্ত হজযাত্রীদের মোয়াল্লেম ফির অর্থ ২৪টি ব্যাংকের মাধ্যমে সংগ্রহ করা হবে। যেসব অনুমোদিত ব্যাংক হতে মোয়াল্লেম ফির অর্থ সংগ্রহ করা হবে সেগুলো হলো সোনালী ব্যাংক লিমিটেড প্রধান কার্যালয় ঢাকা পূবালী ব্যাংক লিমিটেড প্রধান কার্যালয় ২৬ দিলকুশা বাণিজ্যিক এলাকা ঢাকা ট্রাস্ট ব্যাংক কর্পোরেট হেড অফিস স্বাধীনতা টাওয়ার ঢাকা প্রাইম ব্যাংক লিমিটেড আদমজী কোর্ট এনেক্স বিল্ডিং মতিঝিল ঢাকা। সাউথইস্ট ব্যাংক লিমিটেড ৫২৫৩ দিলকুশা ঢাকা দি ফারমার্স ব্যাংক লিমিটেড ৪২ গুলশান এভিনিউ গুলশান সার্কেল১ ঢাকা ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিঃ ২০ দিলকুশা বাএ ঢাকা বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক লিঃ ৮৩৮৫ মতিঝিল বাএ ঢাকা ওয়ান ব্যাংক লিমিটেড এইচআরসি ভবন ৪৬ কাওরানবাজার ঢাকা জনতা ব্যাংক লিমিটেড জনতা ভবন ১১০ মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকা ঢাকা। শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক লিঃ উদয় সানজ প্লট নং এসইএ ২বি গুলশান সাউথ এভিনিউ গুলশান১ ঢাকা১২১২ ব্যাংক এশিয়া র্যাংগস্ টাওয়ার ৬৮ পুরানা পল্টন ঢাকা এক্সিম ব্যাংক সিমফনী প্লটএসই এফ ০৯ রোড১৪২ গুলশান এভিনিউ ঢাকা মধুমতী ব্যাংক লিমিটেড ডিসিসিআই বিল্ডিং ৩য় ও ৪র্থ তলা ৬৫৬৬ মতিঝিল ঢাকা রূপালী ব্যাংক লিঃ প্রধান কার্যালয় ঢাকা। যমুনা ব্যাংক লিঃ হাদী ম্যানশন ২ দিলকুশা বাএ ঢাকা এবি ব্যাংক বিসিআইসি ভবন ৩০৩১ দিলকুশা বাএ ঢাকা আলআরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড ৩৬ দিশকুশা বাএ ঢাকা প্রিমিয়ার ব্যাংক লিমিটেড গুলশান সার্কেল২ ডরেন টাওয়ার লেভেল২ ৬এ গুলশান নর্থ এভিনিউ বাএ গুলশান২ ঢাকা। মার্কেন্টাইল ব্যাংক লিমিটেড ৬১ দিশকুশা বাণিজ্যিক এলাকা ঢাকা সোসাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড সিটি সেন্টার ৯১১ মতিঝিল বাএ ঢাকা অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড ৩৭ দিলকুশা বাএ সানমুন স্টার টাওয়ার ১৩ তলা ঢাকা আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক লিঃ ১৩ কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ ঢাকা এবং স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেড প্রধান কার্যালয় ঢাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5292.csv b/Bangla_fin_news_articles/5292.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..76856d68dc07a061f8e3e898626fe493a9aa5733 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5292.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5292,গুজব ও বিভ্রান্তি কমাবে ডিএসই পুঁজিবাজারের অ্যাপ,2016-03-09,অনলাইন ডেস্ক,বাজার নিয়ে গুজব ও বিভ্রান্তি কমাতে এবং লেনদেন ও হালনাগাদ তথ্য জানাতে মোবাইল অ্যাপ চালু করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই।বিএসইসি জানায় এই অ্যাপটির মাধ্যমে বিনিয়োগকারীরা প্রতিনিয়ত আপডেট থাকতে পারবে। ফলে গুজব ও বিভ্রান্তি কমবে। বুধবার সকালে অ্যাপটির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি চেয়ারম্যান এম খায়রুল হোসেন বলেন গুজবের কারণে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে যে বিভ্রান্তি ছড়ায় এই অ্যাপটির কারণে তা কিছুটা হলেও দূর হবে। কারণ বিনিয়োগকারীরা তাৎক্ষণিকভাবে বাজার তথ্য পাবেন। ডিএসই মোবাইল নামের এই অ্যাপ ব্যবহার করে বিনিয়োগকারীরা লেনদেনের পাশাপাশি শেয়ার সংক্রান্ত সর্বশেষ তথ্য জানতে পারবেন। ব্রোকারেজ হাউজ থেকে নিবন্ধন করে আইডি ও পাসওয়ার্ড নিয়ে এই অ্যাপ ডাউনলোড করা যাবে। যে কোনো এনড্রয়েড মোবাইল ফোনে অ্যাপটি ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারবেন বিনিয়োগকারীরা। এই অ্যাপের জন্য বিনামূল্যে ডেটা পাবেন রবির গ্রাহকরা। এর আগে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে এ ধরনের মোবাইল অ্যাপ চালু করা হয়। বিএসইসি চেয়ারম্যান বলেন অনেক সময় আমাদের দেশের বাজার বিশ্লেষকদের ভ্রান্ত বিশ্লেষণের কারণে বাজার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বিশ্লেষকরা বিস্তারিত তথ্য না জেনেই মতামত দিয়ে থাকেন। এই অ্যাপটি ব্যবহার করলে বিনিয়োগকারীরা সেই বিভ্রান্তি থেকে দূরে থাকতে পারবেন। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন আমাদের পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতার অভাব আছে। একটি স্থিতিশীল পুঁজিবাজারে যেসব উপাদান থাকার দরকার সেগুলোর এখানে ঘাটতি আছে। আমি মনে করি নতুন এই লেনদেন ব্যবস্থার মাধ্যমে শক্তিশালী বাজার ব্যবস্থার কিছু উপাদান সরবরাহ হবে যাতে বাজারে স্থিতিশীলতা বাড়বে। অর্থমন্ত্রী বলেন বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রণকারী কাঠামো রেগুলেটরি ফ্রেমওয়ার্ক এখন অনেক উন্নত। বিশ্বের অনেক উন্নত দেশের সাথেই এটা তুলনা করা যায়। এই নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থায় এখন বিনিয়োগ করার সময়। খায়রুল হোসেন বলেন আমাদের বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ফাইন্যান্সিয়াল লিটারেসির অভাব রয়েছে। আমরা সেটা দূর করার জন্য বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছি। ইতিমধ্যে ফাইন্যান্সিয়াল লিটারেসি বাড়ানোর জন্য দুটো কমিটি গঠন করা হয়েছে। শিগগিরই তারা কাজ শুরু করবে। পুঁজিবাজার উন্নয়নে আমরা বিএসইসি অনেকগুলো সংস্কারমূলক পদক্ষেপ নিয়েছি। তবে এসব সংস্কারের ফল রাতারাতি আসবে না। এজন্য সময় লাগবে। ডিএসইর স্বাধীন পরিচালক ওয়ালিউল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে অ্যাপ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ফ্লেক্স ট্রেডের অনলাইন বিভাগের সিইও শন মিশেল ফ্লাংকো বক্তব্য রাখেন। বিডি নিউজ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5293.csv b/Bangla_fin_news_articles/5293.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..be4ca179cc5496fd24e4f3cd86671e268485df1e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5293.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5293,যোগ্যতা দিয়ে ব্যবসায়ে উঠে আসার তাগিদ,2016-03-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পরিবারের সদস্য হিসেবে নয় নারীদের ব্যবসায়ে উঠে আসতে হবে যোগ্যতা দিয়ে। এজন্য নারীদের চ্যালেঞ্জ নেয়ার মানসিকতা থাকতে হবে। দক্ষতা অর্জন করতে হবে। পাশাপাশি নিজের যোগ্যতার প্রমাণ দিতে হবে। এসব করতে হলে নারীর শিক্ষার প্রয়োজন। কারণ শিক্ষা ছাড়া কিছুই সম্ভব নয়। মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই নারী দিবস উপলক্ষে রিং দ্য বেল ফর জেন্ডার ইক্যুইটি শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন বক্তারা। রিং দ্য বেল কর্মসূচিটি ২৮টি দেশের ৩৬টি স্টক এক্সচেঞ্জে পালিত হচ্ছে। ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক স্বপন কুমার বালার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিএসআর সেন্টারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শাহামীম এস রহমান। তিনি বলেন আমাদের দেশের কোম্পানিগুলোতে যেসব নারী বোর্ড সদস্য হিসেবে রয়েছেন তাদের অধিকাংশই পারিবারিক ব্যবসা থেকে এসেছেন। কর্পোরেট সিস্টেমে উঠে আসা নারীদের সংখ্যা অনেক কম। তাই এখানে নারীর অংশগ্রহণ জরুরি। প্রতিটি কোম্পানিতে ন্যূনতম ১ জন নারী বোর্ড পরিচালক থাকা বাধ্যতামূলক হওয়া উচিত। সভায় ডিএসইর পরিচালক মনোয়ারা হাকিম আলী বলেন নারীর কর্মক্ষমতা বাড়ানোর সুযোগ সব দেশেই রয়েছে। নারীকে এগিয়ে যেতে হলে নারীর ক্ষমতা ও দক্ষতা বাড়াতে হবে। একজন নারী হিসেবে যোগ্যতার মাধ্যমে আমি এই অবস্থানে আসতে পেরেছি। নিজেদের ভাবমর্যাদা উন্নত করার মাধ্যমে নারীকে আরও এগুতে হলে যোগ্যতা ও দক্ষতার প্রমাণ দেয়ার ওপর জোর দেন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক এই ভাইস প্রেসিডেন্ট। ডিএসই ব্রোকারস অ্যাসোসিয়েশনের পরিচালক খুজিস্তা নূর এ নাহরীন বলেন একজন নারীকে অবশ্যই যোগ্যতা আত্মবিশ্বাস ও চ্যালেঞ্জ নেয়ার মানসিকতা থাকতে হবে। যে এটা নিতে পারবে সে এগিয়ে যাবে। আমাদের দেশে নারীদের কর্মদক্ষতা ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর সুবাদেই অর্থনীতি এগিয়ে যাচ্ছে। অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন উন্নত দেশগুলোতে কর্মক্ষেত্রে নারী সমান সুযোগ পাওয়ার কারণে অনেক বেশি অবদান রাখতে পারছে। আমাদের দেশেও নারীদের কর্মক্ষেত্রে অংশগ্রহণ বেড়েছে। তবে এখনও কিছু কিছু ক্ষেত্রে আমরা কাঙ্খিতভাবে এগুতে পারিনি। অনুষ্ঠানে গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারজানা চৌধুরী ডিএসই ব্রোকারস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আহসানুল ইসলাম টিটু আইএফসির আঞ্চলিক প্রতিনিধি ওয়েন্ডি ওয়ার্নার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5294.csv b/Bangla_fin_news_articles/5294.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..179c5ece52624b4c92d861ae9b501a3a83942f49 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5294.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5294,আগামীকাল শুরু হচ্ছে নারী উদ্যোক্তা সমাবেশ ও পণ্য প্রদর্শনী মেলা,2016-03-08,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্যোগে আগামীকাল থেকে ৪ দিনব্যাপী নারী উদ্যোক্তা সমাবেশ ও পণ্য প্রদর্শনী মেলা শুরু হচ্ছে । মিরপুরে বাংলাদেশ ব্যাংক ট্রেনিং একাডেমীতে আয়োজন করা হয়েছে এই মেলার। আয়োজিতব্য এই সমাবেশ ও মেলার উদ্বোধন উপলক্ষে আগামীকাল বুধবার সকাল সাড়ে ৮টায় নারী দিবস ভাবনায় নারী উদ্যোক্তা উন্নয়ন এক্ষেত্রে এসএমই ঋণের ভূমিকা শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। এই সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর ড. আতিউর রহমান। এছাড়া মেলায় নারী উদ্যোক্তাদের উৎপাদিত বিভিন্ন পণ্য সামগ্রি প্রদর্শন করা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5295.csv b/Bangla_fin_news_articles/5295.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8dc574a0b680ac4a480b43422f9a0b553a92bd94 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5295.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5295,বাজারে এলো প্রাণের দই,2016-03-08,অনলাইন ডেস্ক,দেশের শীর্ষস্থানীয় খাদ্যপণ্য প্রক্রিয়াজাতকারী প্রতিষ্ঠান প্রাণ এবার ভোক্তাদের জন্য বিভিন্ন স্বাদের দই নিয়ে এসেছে। টক মিষ্টি ও কম ক্যালরিযুক্ত এ তিন ধরনের দই এখন বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। সোমবার এক অনুষ্ঠানে ঢাকায় প্রাণআরএফএল সেন্টারে প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক ইলিয়াস মৃধা পণ্যটির মোড়ক উন্মোচন করেন। অনুষ্ঠানে প্রাণ ডেইরির চিফ অপারেটিং অফিসার আনিসুর রহমান বলেন সম্পূর্ণ দুধের এ দই হাতের সংস্পর্শ ছাড়াই এফএফএস প্যাকেজিং মেশিনে তৈরি হচ্ছে। ফলে এটি সূর্যালোক তাপ বায়ু ও দুষিত হওয়া থেকে দইকে রক্ষা করবে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক কর্পোরেট ফাইন্যান্স উজমা চৌধুরী প্রাণ ডেইরির বিপণন প্রধান মোল্লা ওমর শরীফ উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5296.csv b/Bangla_fin_news_articles/5296.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6d326996fb357c481a4594934ee1ce809f1afe20 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5296.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5296,পুঁজিবাজারের সূচক ও লেনদেনে আস্থাহীনতার ছাপ,2016-03-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারের সার্বিক মূল্য সূচক এবং লেনদেনে বিনিয়োগকারীদের আস্থাহীনতা স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক ৮ পয়েন্ট বাড়লেও সূচক রয়েছে সাড়ে চার হাজার পয়েন্টের নিচে। গত সপ্তাহে টানা দরপতনের ফলে ডিএসইর সার্বিক মূল্য সূচক সাড়ে চার হাজার পয়েন্টের নিচে নেমে আসে। এখনও সেখানেই ওঠানামা করছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন বিনিয়োগকারীদের আস্থাহীনতার কারণেই সূচক কমে গেছে। তাছাড়া দুটি মিউচুয়াল ফান্ড অবসায়নের ফলে বাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে এমন ভাবনাও ছিল। এদিকে সূচকের পাশাপাশি আস্থাহীনতার ছাপ দেখা গেছে লেনদেনেও। গতকাল দ্বিতীয় দিনের মতো ডিএসইর লেনদেন তিনশ কোটি টাকায় নেমে এসেছে। অথচ গত সপ্তাহেও বাজারে লেনদেন হয়েছে পাঁচশ কোটি টাকার বেশি। লেনদেনে অংশ নেয়া ৩১৭টি ইস্যুর মধ্যে দিনশেষে দর বেড়েছে ১৫৯টির কমেছে ১১০টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৮টির দর। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩১০ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। লেনদেনের শীর্ষে ছিল বিএসআরএম। দিনশেষে কোম্পানিটির ১৮ কোটি ৫৯ লাখ ৫৯ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ওরিয়ন ফার্মার শেয়ারে লেনদেন হয়েছে ১৬ কোটি ৫৭ লাখ ৫২ হাজার টাকা। ১৬ কোটি ৪১ লাখ ৮৮ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে তৃতীয় স্থানে থাকা কাশেম ড্রাইসেলের শেয়ারে। এদিকে দেশের অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সব কটি সূচকের পতন হয়েছে। এর মধ্যে সিএসইর প্রধান সূচক সিএসসিএক্স ১৪ পয়েন্ট কমে দিনশেষে ৮ হাজার ৩০৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। এদিকে রবিবার ৩৩ কোটি ২৬ লাখ টাকা লেনদেন হলেও সোমবার সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২২ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেয়া কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৯৭টির কমেছে ৯৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২টির দর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5297.csv b/Bangla_fin_news_articles/5297.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..84a9e26b2110c442cd97317e7473ee15c8b0c96d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5297.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5297,কারখানা সংস্কারে ধীরগতি বিজিএমইএকে তালিকা দেবে অ্যালায়েন্সও,2016-03-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কারখানা সংস্কারে ধীরগতির ইস্যুটি ইউরোপের ক্রেতাদের সমন্বয়ে গঠিত জোট অ্যাকর্ডের পর এবার যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক ক্রেতাদের জোট অ্যালায়েন্সও সামনে এনেছে। অ্যালায়েন্সের পক্ষ থেকেও বলা হচ্ছে তাদের পরিদর্শনের অধীনে থাকা বেশকিছু কারখানা সংস্কার একেবারেই ধীরগতিতে এগুচ্ছে। সোমবার বিজিএমইএ ভবনে এক বৈঠকে এ ইস্যুটি আলোচনায় আসে। বৈঠক সূত্র জানিয়েছে এসব কারখানার একটি তালিকা তৈরি করছে অ্যালায়েন্স। চলতি সপ্তাহে পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএকে এ তালিকা দেয়া হবে। ইতিমধ্যে অ্যকর্ডের পক্ষ থেকেও সংস্কারে পিছিয়ে থাকা কারখানার একটি তালিকা বিজিএমইএকে দেয়া হয়েছে। ওই তালিকায় থাকা কারখানার মালিকদের সঙ্গে ইতিমধ্যে বৈঠক শুরু করেছে বিজিএমইএ। সোমবারের বৈঠকে অ্যালায়েন্সের প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা মার্ক চুব ছাড়াও বিজিএমইএ সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান সহসভাপতি মাহমুদ হাসান খান বাবু উপস্থিত ছিলেন। এর আগে বিজিএমইএর কাছে দেয়া অ্যাকর্ডের তালিকা অনুযায়ী অ্যাকর্ড প্রায় ১তশ শতাধিক কারখানা পরিদর্শন শেষে সংস্কারের জন্য সময়সীমা বেঁধে দিয়েছে। কিন্তু অ্যকর্ডের তালিকা অনুযায়ী দুই বছর পার হলেও ৫২২টি কারখানা এখনো ৪০ শতাংশ সংস্কার কাজও সম্পন্ন করতে পারেনি। এর মধ্যে দুই শ কারখানা রয়েছে যাদের সংস্কারের অগ্রগতি হতাশাজনক। এসব কারখানা ১০ শতাংশ সংস্কারও করতে পারেনি। ৯৮টি কারখানার সংস্কার অগ্রগতি ২০ শতাংশের নিচে এবং বাকী কারখানাগুলো ২০ শতাংশের উপরে কিন্তু ৪০ শতাংশের নিচে। অন্যদিকে অ্যালায়েন্সে পরিদর্শন করেছে প্রায় ৬শ কারখানা। এর বাইরে আইএলও আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা ও সরকারের উদ্যোগে আরো প্রায় ১৭শ কারখানাসহ মোট ৩ হাজার ৬শ কারখানা সংস্কার কাজ চলছে। জানা গেছে এখন পর্যন্ত পূর্ণাঙ্গ সংস্কার সম্পন্ন হয়েছে ২ থেকে ৩ শতাংশ কারখানা। বিজিএমইএ সহসভাপতি মাহমুদ হাসান খান বাবু বলেন সংস্কারে পিছিয়ে থাকা কারখানার তালিকা আমরা অ্যালায়েন্সের কাছেও চেয়েছি। তালিকা পাওয়া গেলে পরবর্তী কার্যক্রম শুরু করা হবে। চলতি সপ্তাহে এ তালিকা পাওয়া যাবে বলে আশা করছি। সূত্র জানিয়েছে অ্যাকর্ড ও অ্যালায়েন্স উভয়রে পরিদর্শন তালিকায় থাকা কারখানার সংস্কার মানদণ্ড ত্রুটি চিহ্নিতকরণ কিংবা সংস্কার পরিকল্পনার কারেক্টিভ অ্যাকশন প্ল্যানক্যাপ ইস্যুটিও আলোচনায় এসেছে। বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রতিমাসের শেষ বৃহস্পতিবার ইস্যুটি নিয়ে উভয় জোট বৈঠক করবে। বৈঠকে বিজিএমইএর প্রতিনিধিও থাকবেন। এক পক্ষের পরিদর্শনের পর অন্য পক্ষের পরিদর্শনে বড় ধরণের ত্রুটি পাওয়া গেলে বৈঠকে তা পর্যালোচনা করে উভয়ের মতামতের ভিত্তিতে তা গ্রহণ করা হবে। অপ্রয়োজনীয় হলে তা গ্রহণ করা হবে না। ২০১৩ সালে ভয়াবহ রানা প্লাজা দুর্ঘটনার পর ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক ক্রেতাদের উদ্যোগে অ্যাকর্ড ও অ্যালায়েন্সের কার্যক্রম শুরু হয়। এ দুটি জোট মূলত তাদের ক্রেতাদের অর্ডার সরবরাহ করে এমন কারখানার অগ্নি ভবনের কাঠামো ও বৈদ্যুতিক নিরাপত্তামান পরিদর্শন শেষে ত্রুটি চিহ্নিত করে তা সংস্কারের জন্য সময়সীমা বেঁধে দেয়। আগামী ২০১৮ সাল নাগাদ তাদের কার্যক্রম শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5298.csv b/Bangla_fin_news_articles/5298.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8f76ef77b529b6a3f31dc669a13816fd5b8cfa90 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5298.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5298,ইসিআর বসানোর অনুমোদন দেবে মাঠ পর্যায়ের অফিস,2016-03-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ইলেক্ট্রনিক ক্যাশ রেজিস্ট্রার ইসিআর বা পয়েন্ট অব সেল্স পিওএস মেশিন বসানোর জন্য অনুমোদনের ক্ষেত্রে বিদ্যমান প্রক্রিয়াগত জটিলতা কাটছে। এখন থেকে এ ধরণের মেশিন বসানোর অনুমোদন দিতে পারবে ভ্যাটের মাঠ পর্যায়ের অফিসও। ইসিআর স্থাপন কার্যক্রমকে গতিশীল করতে সম্প্রতি এনবিআর বিদ্যমান আদেশের সংশোধন করেছে। গত ১৫ ফেব্রুয়ারি এ সংক্রান্ত আদেশের সংশোধন করে ভ্যাট বিভাগ। এই আদেশের ফলে ভ্যাট কমিশনারেট অফিস কিংবা মাঠ পর্যায়ের অফিস থেকেও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ইসিআর মেশিন কিংবা পিওএস স্থাপনের অনুমোদন দেয়া কিংবা তদারক করতে পারবে। বিশেষত ইসিআর যাতে ট্যাম্পারিং না করা যায় সে জন্য এনবিআর নির্দেশিত বৈশিষ্ট্যসহ এ ধরণের মেশিন ব্যবহার নিশ্চিত করতে তারা কাজ করতে পারবে। এতদিন এনবিআরের কম্পিউটার প্রোগ্রামার সিস্টেম এনালিস্ট বা সংশ্লিষ্ট মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তা তা দেখভাল করতেন। কিন্তু কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্টদের সমন্বয়হীনতায় এই প্রক্রিয়ায় দীর্ঘ সময় লেগে যেত। এছাড়া দোকানে ব্যবহৃত এসব মেশিনে কোন ধরণের ট্যাম্পারিং হচ্ছে কি না তা নিশ্চিত করার জন্য কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন দক্ষ লোকবলেরও অভাব ছিল। ইতিমধ্যে মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তারা এ বিষয়ে দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়ার কথা এনবিআরকে তুলে ধরেন। তারা বলেন এ কারনে ইসিআর বসানোর যোগ্যতা থাকা সত্বেও সব দোকানে তা স্থাপন নিশ্চিত করা যাচ্ছে না। এনবিআরের ভ্যাট বিভাগের একজন ঊর্দ্ধতন কর্মকর্তা বলেন নানা বাস্তবতা বিবেচনা করে এ প্রক্রিয়াকে বিকেন্দ্রীকরণ করার পক্ষে এনবিআর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তিনি বলেন আগের ব্যবস্থা বহাল রেখে সারা দেশের সব দেকানে ইসিআর বসানোর কাজটি কার্যত অসম্ভব ছিল। ২০০৮ সালে ১১ ধরণের দোকানে ইসিআর বা পিওএস মেশিন বসানো বাধ্যতামূলক করে এনবিআর। এগুলোর মধ্যে হোটেল রেস্টুরেন্ট মিষ্টির দোকান ডিপার্টমেন্টাল ও জেনারেল স্টোর জুয়েলারি মেট্রোপলিটন এলাকায় শপিং মলের সব ধরনের দোকান মাঝারি ও বড় আকারের পাইকারি ও খুচরা দোকান এ তালিকায় রয়েছে। তবে ছোট দোকানকে এ তালিকা থেকে অব্যাহতি দিয়ে তাদের প্যাকেজ পদ্ধতির ভ্যাটের আওতাভুক্ত করা হয়। অর্থাৎ যাদের বার্ষিক মূল্য সংযোজন বা মুনাফা ৯৪ হাজার টাকা তাদের প্যাকেজ পদ্ধতিতে ভ্যাটের আওতায় রাখা হয়েছে। অবশ্য সম্প্রতি এনবিআর হিসাব করে দেখেছে ৬৫ শতাংশ দোকানই ইসিআর বা পিওএস সফটওয়্যার স্থাপন করেনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5299.csv b/Bangla_fin_news_articles/5299.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0f7760e7a6510107b11b0bc26b4cdabd783152c3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5299.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5299,ডিএসইতে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা,2016-03-07,অনলাইন ডেস্ক,সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় সোমবার শুরু থেকে ঢাকার শেয়ারবাজারে লেনদেন চলছে। প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে ৫ পয়েন্ট। তবে নিম্নমুখী আছে অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ সিএসই। এ বাজারটিতে সিএসইএক্স সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। ডিএসইতে প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন হয়েছে ৬৩ কোটি ৬ লাখ টাকা। লেনদেন হওয়া ২৪৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৩টি কমেছে ৫৭টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৬টি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5300.csv b/Bangla_fin_news_articles/5300.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..49e0c1e6a16ee3bbd3bef3f5e54821e4d751f11b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5300.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5300,ডিএসইতে বুধবার থেকে চালু হচ্ছে মোবাইল লেনদেন,2016-03-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী বুধবার ৯ মার্চ ডিএসইমোবাইল অ্যাপস চালু করতে যাচ্ছে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই। এ অ্যাপস চালু হলে বিনিয়োগকারীরা মোবাইলের মাধ্যমেই শেয়ার লেনদেন করতে পারবেন। রবিবার ডিএসই কার্যালয়ে আয়োজিত এক সাংবাদিক সম্মেলনে এ তথ্য জানান ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক অধ্যাপক ড. স্বপন কুমার বালা। তিনি বলেন আগামী ৯ মার্চ অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ডিএসইমোবাইল অ্যাপসটির উদ্বোধন করবেন। ফেব্রুয়ারি মাসেই মোবাইল অ্যাপসটি উদ্বোধন করার কথা ছিল। কিন্তু অর্থমন্ত্রী দেশের বাইরে থাকায় তা সম্ভব হয়নি বলেও উল্লেখ করেন ড. স্বপন কুমার বালা। সাংবাদিক সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ডিএসইর প্রধান অর্থ কর্মকর্তা সিএফও আব্দুল মতিন পাটোয়ারী প্রধান নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা সিআরও এ কে এম জিয়াউল হাসান খান প্রমুখ। ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরও বলেন মোবাইল অ্যাপস চালু হলে বিনিয়োগকারীরা যে কোনো জায়গা থেকে মোবাইলের মাধ্যমে শেয়ারবাজারে লেনদেন করতে পারবেন। এতে বাজারে বিনিয়োগকারীদের লেনদেন প্রক্রিয়া সহজ হবে। ড. স্বপন কুমার বালা বলেন দীর্ঘদিন ধরে ব্রোকারেজ হাউজের নতুন শাখা খোলার প্রক্রিয়া বন্ধ রয়েছে। এ কারণে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে বিনিয়োগকারী গড়ে ওঠার প্রক্রিয়া কিছুটা বাধাগ্রস্ত হচ্ছিল। কিন্তু ডিএসইমোবাইল অ্যাপস চালু হলে সে সমস্যার সমাধান হবে। মোবাইলে লেনদেনের বিষয়ে ইতোমধ্যে ডিএসই ২৩৪ ব্রোকারেজকে প্রশিক্ষণ দিয়েছে জানিয়ে ডিএসইর এমডি ড. স্বপন কুমবার বালা বলেন বিএসইসির উদ্যোগে প্রশিক্ষণ দেয়ার জন্য গঠিত টেকনিক্যাল কমিটির মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদেরকেও মোবাইল লেনদেনের বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। সাংবাদিক সম্মেলনে ডিএসইমোবাইল অ্যাপস বিষয়ক একটি নিবন্ধ উপস্থাপন করেন ডিএসইর উপমহাব্যবস্থাপক নিজাম উদ্দিন। এসময় তিনি বলেন বিনিয়োগকারীরা এই অ্যাপসের মাধ্যমে নিজেই ক্রয়বিক্রয়ের নির্দেশ দিতে পারবেন। তবে অ্যাপসটি চালু করতে হলে ডিলার ও ব্রোকারেজ হাউজের প্রধান অফিস বা শাখা অফিসে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। তিনি আরও বলেন বিনিয়োগকারী যদি নিয়মের মধ্যে থেকে ক্রয়বিক্রয়ের নির্দেশ দেন তাহলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে সম্পন্ন হয়ে যাবে। লেনদেন নিষ্পন্ন হওয়ার বিষয়ে নোটিফিকেশনও পাবেন। তবে কোনো বিনিয়োগকারী যদি নিয়মবহির্ভূতভাবে কোনো শেয়ার ক্রয় বা বিক্রয়ের অর্ডার দেন তাহলে ব্রোকারেজ হাউজ তা বন্ধ করতে পারবে। এক প্রশ্নের জবাবে নিজাম উদ্দিন জানান বিনিয়োগকারীরা আগামী কয়েক মাস কোনো চার্জ ছাড়াই এ অ্যাপস ব্যবহার করতে পারবেন। আগামীতে ডিএসই ফি ধার্য করতে পারে। সে ক্ষেত্রে ডিএসই ব্রোকারদের কাছ থেকে ফি নিবে। আর ব্রোকার বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ফি আদায় করবে। মোবাইলে রবি গ্রাহকরা ট্রেড চলাকালীন ফ্রি ডাটা সার্ভিস পাবেন বলে উল্লেখ করেন তিনি। মোবাইল লেনদেনের নিরাপত্তা বিষয়ক এক প্রশ্নের জবাবে নিজাম উদ্দিন বলেন নিরাপত্তার স্বার্থে প্রতিবার ক্রয় বা বিক্রয় আদেশ দেয়ার সময় বিনিয়োগকারীকে পাসওয়ার্ড দিতে হবে। তাই মোবাইল নিয়ে যে কেউ ক্রয় বা বিক্রয় আদেশ দিতে পারবে না। তাছাড়া অ্যাপস ১০ মিনিট সচল না থাকে তবে স্বয়ংক্রিয়ভাবে অ্যাকাউন্ট লগ আউট হয়ে যাবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5301.csv b/Bangla_fin_news_articles/5301.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d40331693bbeb8cd552ec0cf6e32c2a64b07eab3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5301.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5301,আদালতের আদেশে সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজের এজিএম ও ইজিএম স্থগিত,2016-03-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের বিশেষ সাধারণ সভা ইজিএম এবং বার্ষিক সাধারণ সভা এজিএম স্থগিত করা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের আদেশের পর এ সভা স্থগিত করার ঘোষণা দিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিটি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এ তথ্য জানিয়েছে। জানা গেছে হাইকোর্টের পরবর্তী নির্দেশের পর পঞ্চম ইজিএম ও ১১তম এজিএমের নতুন তারিখ ঘোষণা করবে সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। প্রসঙ্গত ইজিএম এবং এজিএমের জন্য আগামী ১৯ মার্চ দিন ধার্য করা হয়েছিল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5302.csv b/Bangla_fin_news_articles/5302.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..969fdb499ed405186f084b5e2489ca3d3e26fdbd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5302.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5302,নারী দিবসে পেশাজীবী নারীদের পুরস্কার দেবে ইয়েলো,2016-03-06,অনলাইন ডেস্ক,দেশের বিভিন্ন খাতের পেশাজীবী নারীদের ইয়েলো প্রেজেন্টস ইন্স্পাইরিং উইমেন অ্যাওয়ার্ড শীর্ষক পুরস্কার প্রদানের মাধ্যমে সম্মান জানানো হবে। নেতৃত্বে নারীর অবদানের আনন্দ উদ্যাপনে ৮ মার্চ ঢাকায় এক বিশেষ অনুষ্ঠানে তাদেরকে এই সম্মাননা দেয়া হবে। বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম বিবিএফ রাজধানীর লা মেরিডিয়ান ঢাকা হোটেলে আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানে বিভিন্ন স্থানীয় ও বহুজাতিক করপোরেট প্রতিষ্ঠান ও উন্নয়ন সংস্থার প্রতিনিধি সরকারি কর্মকর্তা ও বিদেশি দূতাবাসগুলোর কূটনীতিক মিলিয়ে ৫০০ জন আমন্ত্রিত অতিথি উপস্থিত থাকবেন। নারীর ক্ষমতায়ন ও তাঁদের গড়ে তোলাই হলো এ পুরস্কার প্রদানের লক্ষ্য যাতে তাঁরা পেশাদারি জগতের বিভিনড়ব খাতে নেতৃত্বেরআসনে অধিষ্ঠিত হতে পারেন। ইন্স্পাইরিং উইমেন লিডারশিপ নামক প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়ে ২০১৫ সালে প্রথমবারের মতোএই পুরস্কার প্রবর্তন করা হয়। এর আগে ২০১৪ সালের জুনে পেশাদারি জগতের নেতৃত্বে নারীর উপস্থিতি বাড়ানোর লক্ষ্যে সম্ভাবনাময় প্রধান বিষয়গুলো চিহ্নিতকরণ ও তাঁদের অনুপ্রেরণা দিতে প্রম পর্যায়ের উইমেন লিডারশিপ সামিট বা সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। ওই সম্মেলনে যে বিষয়টি সবচেয়ে গুরুত্বের সাথে উঠে আসে সেটি হলো ইতিমধ্যে রোল মডেল হয়ে ওঠা নারীদের কর্মের যথাযথ স্বীকৃতি ও অনুপ্রেরণা প্রদান করতে হবে। সে অনুযায়ীই সমাজের কাছে রোল মডেল ও অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে উঠতে পারেন এমন সব পেশাজীবী নারীদের খুঁজে বের করে পুরস্কার প্রদানের উদ্যোগটি নেওয়া হয়। মোট ১৭টি ক্যাটাগরি বা শ্রেণিতে রোল মডেল নারীদের পুরস্কার দেওয়া হবে। শ্রেণিগুলো হচ্ছে ইয়েলোইনস্পায়ারিংউইমেন ফরলাইফটাইম এচিভমেন্ট ইয়েলো ইন্স্পাইরিং ফিমেল অন্ট্রপ্রেনিউর ইন্স্পাইরিং রিজিওনাল লিডার ইন্স্পাইরিং উইমেন ইন আর্মিইনস্পায়ারিং ফিমেল পারফরমার ড্যান্স বা নৃত্যইনস্পায়ারিংমেলইনস্পায়ারিংউইমেন ইন স্পোর্টস ইয়েলো ইনস্পায়ারিংফিমেল ডিপ্লোমেটইনস্পায়ারিংফিমেল জার্নালিস্টইনস্পায়ারিংউইমেন অ্যাগেইন্স্ট দ্য অডসইনস্পায়ারিংফিমেল ইন সিনেমাইয়েলোইনস্পায়ারিংউইমেন অব দ্য নেশন ইয়েলো মোস্ট ডায়নামিক উইমেন অব দ্য ইয়ারইনস্পায়ারিংফিমেল স্টার্টআপলিডারস অব টুমরো মোস্ট ফিমেলফ্রেন্ডলি অর্গনাজেশন ওইনস্পায়ারিংফিমেল প্রফেশনাল। পুরস্কারটির আয়োজক ইয়েলো। এ বছরের পুরস্কার কার্যক্রমের আয়োজন করা হয়েছে লা মেরিডিয়ান ঢাকার সহায়তায়। এতেইভেন্ট পার্টনার হিসেবে আছে প্যারাচ্যুট ও আরএফএল। পুরস্কার আয়োজনে আরো সহযোগিতা করেছে এফআইসিসিআই ওএমসিসিআই। অনুষ্ঠানের মিডিয়া পার্টনার দৈনিক ইত্তেফাক ও ঢাকা ট্রিবিউন। টেলিভিশন পার্টনার গাজী টিভি প্রিন্ট সোশ্যাল মিডিয়া পার্টনার ওয়েবেবল এবং রেডিও পার্টনার হিসেবে থাকছে কালারস এফএম। পিআর বা জনসংযোগ পার্টনার হয়েছে মাস্টহেড পিআর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5303.csv b/Bangla_fin_news_articles/5303.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bb8cc3a83c01697bc0cd9fbc0064f4b796e18d76 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5303.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5303,‘অর্থপাচারকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার কথা শুনি না’,2016-03-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সম্প্রতি গ্লোবাল ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেগ্রিটি জিএফআই প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে ২০১৩ সালে বাংলাদেশ থেকে প্রায় ৯ দশমিক ৬৭ বিলিয়ন ডলার বা ৭৬ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে। এ প্রতিবেদনকে ইঙ্গিত করে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ে সভাপতি আব্দুল মাতলুব আহমাদ বলেন দেশ থেকে ৯ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি অর্থ এক বছরে পাচার হয়েছে বলে জেনেছি। কিন্তু এ অর্থ পাচারকারীদের বিরুদ্ধে কোন ধরণের ব্যবস্থা নেয়ার কথা শুনি না। শনিবার রাজধানীর বিদ্যুৎ ভবনে এক সেমিনারে তিনি এ মন্তব্য করেন। তিনি বলেন দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত ব্যবসায়ী রাজনীতিবিদ ও সরকারি কর্মকর্তাদের সততা নিশ্চিত করতে না পারলে জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশলে কোন ফল আসবে না। এ সময় অর্থপাচারের কৌশল হিসেবে মিথ্যা ঘোষণায় পণ্য আমদানি কিংবা রপ্তানি হুন্ডির মত বিষয় উঠে আসে। এতে ব্যবসায়ীদের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের যোগসাজস রয়েছে বলে মন্তব্য করেন মাতলুব আহমাদ। শুদ্ধাচার নিশ্চিত করতে বেসরকারি খাতের ভূমিকা শীর্ষক ওই সেমিনারের আয়োজন করে রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। এতে সরকারি কর্মকর্তা ও বেসরকারি খাতের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সেমিনারে ব্যবসায়ী নেতারা বলেন কিছু সংখ্যক অসৎ লোকের জন্য সৎ ব্যবসায়ীসহ সবাইকে দায় দেয়া ঠিক নয়। শুধু বেসরকারি খাত সৎ হলেই হবে না একই সঙ্গে সরকারি কর্মকর্তাদেরও সৎ ও আন্তরিক হতে হবে। কিছু ব্যবসায়ী হঠাৎ অনেক অর্থের মালিক কীভাবে হলেন তা বিচার না করেই তাদের রাষ্ট্রীয়ভাবে পুরস্কৃত করার সমালোচনাও করেন ব্যবসায়ী নেতারা। আলোচনায় অংশ নিয়ে বাংলাদেশ অটো রিরোলিং মিল মালিক সমিতির সভাপতি শেখ মাসাদুল আলম মাসুদ বলেন এই দেশে বিশাল ঘুষ বাণিজ্য আছে। অবৈধভাবে অর্জিত অর্থ দেশে থাকছে না। মূলত ২০০৮ সালের অতঙ্কের কারণে কেউ এখন আর দেশে টাকা রাখতে চাচ্ছেন না। প্রসঙ্গত আলোচ্য সময়ে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে জোর করে অর্থ আদায়ের অভিযোগ রয়েছে। এ সময় মাতলুব আহমাদ বলেন এনবিআরের প্রায় ৩২ হাজার কোটি টাকা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মামলায় আটকে আছে। আর ব্যাংকিং খাতের ৫২ হাজার কোটি টাকা খেলাপি ঋণ হিসেবে আছে। এ দুটি বড় ক্যান্সার নিয়ে একটি দেশ এগুতে পারে না। সরকারি ব্যাংকের খেলাপি ঋণ তার মোট ঋণের ২০ থেকে ২৫ শতাংশ। শুদ্ধাচার নিশ্চিত করতে হলে নিজেদের আগে সৎ হবে হবে। মাতলুব আহমাদ বলেন ৬৪ হাজার ক্ষুদ্র দোকান প্যাকেজ ভ্যাটের তালিকাভুক্ত। কিন্তু এনবিআরের হিসাবে ভ্যাট দেয় মাত্র ৪ হাজার। ব্যবসায়ীদের জিজ্ঞেস করি কারণ কী তারা বলেন কর্মকর্তাদেরও টাকা দিতে হয়। আগামী জুলাই থেকে নতুন ভ্যাট আইন কার্যকর হচ্ছে। নতুন আইনের বিভিন্ন ইতিবাচক দিক তুলে ধরে আইনটি কার্যকর হলে ফাঁকির সুযোগ অনেক কমে যাবে বলে উল্লেখ করেছেন এনবিআর সদস্য ব্যরিস্টার জাহাঙ্গীর হোসেন। তিনি বলেন নতুন ভ্যাট আইন বাস্তবায়ন শুরু হলে ব্যবসায়ীদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা মিথ্যা ঘোষণা কিংবা অর্থপাচারের সুযোগ কমে যাবে। এ সময় ব্যবসাবাণিজ্যে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে এনবিআরের নেয়া বিভিন্ন পদক্ষেপ তুলে ধরেন তিনি। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ও জাপানের সহযোগিতা সংস্থা জাইকা এ সেমিনার আয়োজনে সহায়তা করে। এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি ছিলেন অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান। এ সময় মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম বাংলাদেশে জাইকার প্রধান মিকিও হাতাইদা গার্মেন্টস এক্সেসরিজ উৎপাদকদের সংগঠন বিজিএএমইএর সভাপতি রাফেজ আলম চৌধুরী এফবিসিসিআইয়ের সাবেক পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার মহব্বত উল্লাহ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। মূল প্রবন্ধে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের উপসচিব আবু সালেহ মোহাম্মদ ফেরদৌস খান জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশলপত্রের অংশ হিসেবে সরকারের নেয়া বিভিন্ন পদক্ষেপ তুলে ধরেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5304.csv b/Bangla_fin_news_articles/5304.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f681f0e8772056f5c01f00a06c7f381a855df96c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5304.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5304,আবারো বাড়ছে সোনার দাম,2016-03-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,তিন সপ্তাহের ব্যবধানে আবার বাড়ছে সোনার দাম। এবার নিয়ে গত দেড় মাসে চতুর্থ দফায় বাড়ল অলংকার তৈরিতে সবচেয়ে বেশি ব্যবহূত এ ধাতুর দাম। আগামী সোমবার থেকে সনাতনী পদ্ধতিসহ অন্যান্য ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনা এক হাজার ২২৫ টাকা করে বাড়ছে। শনিবার বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি বাজুস এক বিজ্ঞপ্তিতে নতুন এ মূল্য সম্পর্কে জানিয়েছে। বাজুস নির্ধারিত নতুন মূল্য তালিকায় দেখা গেছে সবচেয়ে ভাল মানের অর্থাত্ ২২ ক্যারেটের সোনা প্রতি ভরি ১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম বিক্রি হবে ৪৬ হাজার ১৯০ টাকা দরে। গত ১৩ ফেব্রুয়ারি থেকে আগামীকাল রবিবার পর্যন্ত এ মানের সোনার ভরিপ্রতি বিক্রিমূল্য ৪৪ হাজার ৯৬৫ টাকা রয়েছে। সোমবার থেকে পরবর্তী দাম নির্ধারণ হওয়ার আগ পর্যন্ত ২১ ক্যারেটের সোনা ভরিপ্রতি ৪২ হাজার ৮৬৫ টাকার বদলে ৪৪ হাজার ৯০ টাকা দরে বিক্রি হবে। আর ১৮ ক্যারেটের সোনা ভরিপ্রতি বিক্রি হবে ৩৭ হাজার ৪৪১ টাকায়। আগামীকাল পর্যন্ত এ মানের সোনার ভরিপ্রতি দাম থাকবে ৩৬ হাজার ২১৬ টাকা। আর সনাতন পদ্ধতির সোনা ভরিপ্রতি ২৫ হাজার ১৩৬ টাকার বদলে সোমবার থেকে বিক্রি হবে ২৬ হাজার ৩৬১ টাকায়। এদিকে সোনার পাশাপাশি সোমবার থেকে বাড়বে রুপার দামও। ২১ ক্যাডমিয়ামের প্রতি ভরি রুপার দাম এখন রয়েছে এক হাজার ৫০ টাকা। নতুন মূল্য অনুযায়ি তা বিক্রি হবে এক হাজার ১০৮ টাকায়। অর্থাত্ প্রতি ভরিতে রুপার দাম বেড়েছে ৫৮ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5305.csv b/Bangla_fin_news_articles/5305.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..aff2e2bab3e147c5660f382b2af5d0e801e394d7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5305.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5305,জিএসপি ইস্যুটি ইতিবাচক দৃষ্টিতে দেখুন,2016-03-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি পণ্যের শুল্কমুক্ত সুবিধা বা জিএসপি ইস্যুটি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখতে দেশটির প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। তিনি বলেন আমি আশা করি যুক্তরাষ্ট্র সরকার বাংলাদেশের অর্জন ও টিকফার শর্ত মনে করে হলেও জিএসপি বিষয়টি ইতিবাচক দৃষ্টিতে ভাববে। যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আমরা টিকফা করেছি। টিকফার মূল উদ্দেশ্য ব্যবসাবাণিজ্যে সহযোগিতা করা। কিন্তু আমরা যদি সেটা না করি তাহলে টিকফা হবে অর্থহীন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে ইউএস ট্রেড শোর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। অ্যামেরিকান চেম্বার অব কমার্স ইন বাংলাদেশ অ্যামচেম এ প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে। অনুষ্ঠানে মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্শা স্টিফেন্স ব্লুম বার্নিকাট উপস্থিত ছিলেন। রানা প্লাজা দুর্ঘটনার জেরে ২০১৩ সালে যুক্তরাষ্ট্র সরকার বাংলাদেশকে প্রদত্ত জিএসপি সুবিধা স্থগিত করে। অবশ্য দেশটিতে জিএসপি সুবিধা আওতার বাইরে ছিল বড় রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাক। মোট রপ্তানির ৯৯ শতাংশই জিএসপি সুবিধার বাইরে ছিল। জিএসপি স্থগিত হওয়ার পরও দেশটিতে বাংলাদেশের রপ্তানি সমপ্রতি বেড়েছে। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্র এককভাবে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বাজার। বিষয়টি স্মরণ করিয়ে দিয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন আমেরিকার সাথে বাংলাদেশের বাণিজ্য সম্পর্ক অত্যন্ত ভালো। এ বছরও রপ্তানিতে ৮ দশমিক ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি রয়েছে। চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ৩ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি হয়েছে। অর্থবছর শেষে এটি ৭ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করবে। যদিও আমরা অগ্রাধিকারমূলক বাজার প্রবেশাধিকার পাচ্ছি না। এ সময় শ্রম অধিকার রক্ষায় সরকারের নেয়া নানা উদ্যোগ তুলে ধরেন তিনি। তিনি বলেন আমরা ইপিজেডেও রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা শ্রমিকদের জন্য ওয়ার্কার ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন করেছি যা ট্রেড ইউনিয়নের মতই। মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন বাংলাদেশের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের শক্তিশালী বাণিজ্য সম্পর্ক রয়েছে। দিনদিন এটা আরও বাড়ছে। বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে এগিয়ে যাওয়ার ফলে আমেরিকান অনেক প্রতিষ্ঠানই এখানে আগ্রহ দেখাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যনীতিও অনেক উদার। যুক্তরাষ্ট্র বৈশ্বিক বিনিয়োগ ও বাণিজ্যকে সবসময় উত্সাহিত করে। তিনদিনব্যাপী এ ট্রেড শো তে ৫৭টি প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে। এর মধ্যে ৪০টি যুক্তরাষ্ট্রের। আগামীকাল শনিবার এ প্রদর্শনী শেষ হবে। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই প্রদর্শনী সবার জন্য উন্মুক্ত। তবে স্কুলের শিক্ষার্থীরা বিনামূল্যে প্রবেশ করতে পারবে। উদ্বোধনীতে অ্যামচেম সভাপতি নূরুল ইসলাম অ্যামচেমের এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের চেয়ারম্যান জ্যাকসন কক্স প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5306.csv b/Bangla_fin_news_articles/5306.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..77893136c8ac21594665491f367c2647d80c2813 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5306.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5306,উৎপাদনশীল খাতে ব্যাংকের স্প্রেড ৩ শতাংশ রাখার দাবি,2016-03-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগসহ উৎপাদনশীল খাতে ব্যাংকের স্প্রেড আমানত ও ঋণহারের ব্যবধান সর্বোচ্চ তিন শতাংশ রাখার দাবি জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। বৃহস্পতিবার ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের প্রতিনিধিরা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমানের সঙ্গে সাক্ষাতকালে এ দাবি জানান। সংগঠনের সভাপতি আব্দুল মাতলুব আহমাদসহ ব্যবসায়ী নেতারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে ব্যাংক খাতের বিশাল আকারের কুঋণ বা নন পারফর্মিং লোনের বিষয়ে এফবিসিসিআইয়ের পক্ষ থেকে উদ্বেগ জানানো হয়। মাতলুব আহমাদ বলেন ব্যাংকিং খাতের দীর্ঘদিনের এ বোঝা সুদের কমার ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি করছে। এসব কারনে ব্যবসায়ের খরচ বেড়ে যাচ্ছে। কুঋণ সমস্যা সমাধানে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন একটি টাস্কফোর্স গঠনের পরামর্শ দেন তিনি। তিনি বলেন টাস্কফোর্স এ সমস্যার কারন চিহ্নিত করে তা সমাধানে সুপারিশ দেবে। এর ভিত্তিতে পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানান তিনি। বৈঠকে ব্যাংকের সুদের হার কমিয়ে আনতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের যতাযথ পদক্ষেপেরও দাবি জানানো হয়। বৈঠক সূত্র জানিয়েছে আতিউর রহমান সুদের হার কমিয়ে আনার ক্ষেত্রে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে গুরুত্ব দিয়েছেন। তিনি বলেন বাজারভিত্তিক অর্থনীতিতে কোন কিছু চাপিয়ে দেওয়া যায় না। তবে মূল্যস্ফীতি আরো নিয়ন্ত্রন করতে পারলে ধীরে ধীরে সুদের হার নেমে আসবে। সম্প্রতি বিশ্বব্যাপী পণ্যমূল্য কম থাকায় দেশেও মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এ সময় তিনি ব্যাবসায়ীদের বেশকিছু দাবির সঙ্গে একমত পোষণ করে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা প্রদানের আশ্বাস দেন। এফবিসিসিআই সভাপতি দেশব্যাপী বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে জেলায় জেলায় শিল্প স্থাপন উৎসাহিত করতে স্বল্প সুদে ঋণ দেয়ার দাবি জানান। সেই সঙ্গে ঋণ বিতরণে গুণগত মানের প্রতি বেশি নজর দেয়া পর্যাপ্ত মুদ্র সরবরাহ লাগসই বিনিময় হার ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা এসএমই ও নারী উদ্যোক্তাদের জন্য সুদের হার নামিয়ে আনার প্রস্তাব দেন। আলোচনায় বিদেশি সংস্থা থেকে প্রাপ্ত অনুদান কিংবা সফ্ট লোনের অতিরিক্ত চার্জ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন ব্যবসায়ীরা। সম্প্রতি কারখানা সংস্কারে বিদেশী অর্থায়নের উদাহরন টেনে তারা বলেন বিদেশীরা নামমাত্র সুদে এক শতাংশেরও কম ঋণ দেয় অথচ ওই ঋণ গ্রাহকের হাতে আসতে ১০ শতাংশ ছাড়িয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সরকারকে মুনাফা না করার আহ্বান জানানো পাশাপাশি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর জন্য সুদের হার সর্বোচ্চ ৩ শতাংশ নির্ধারনের দাবি জানান তারা। এছাড়া এসএমই খাতকে ইইএফ ফান্ডের অন্তর্ভুক্ত করাসহ একগুচ্ছ দাবি তুলে ধরেন তারা। এফবিসিসিআইয়ের ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি সফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন তৈরি পোশাক খাতের শ্রমিকদের আবাসনের জন্য দ্রুত গৃহায়ন তহবিলের কার্যক্রম শুরুর ব্যাপারে দাবি জানান। জবাবে গভর্নর এ বিষয়ে ইতিবাচক মত দেন। এ সময় অন্যদের মধ্যে এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক বজলুর রহমান আক্তারুজ্জামান বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর জনাব আবু হেনা মো. রাজী হাসানসহ ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5307.csv b/Bangla_fin_news_articles/5307.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9b790361727d851fbd72622d310947b5d68c9756 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5307.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5307,জিএসপি ইস্যু নিয়ে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিতে ভাবুন যুক্তরাষ্ট্রকে বাণিজ্যমন্ত্রী,2016-03-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি পণ্যের শুল্কমুক্ত সুবিধা বা জিএসপি ইস্যুটি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখতে দেশটির প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বানিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। তিনি বলেন আমি আশা করি যুক্তরাষ্ট্র সরকার বাংলাদেশের অর্জন ও টিকফার শর্ত মনে করে হলেও জিএসপি বিষয়ে ইতিবাচক দৃষ্টিতে ভাববে। যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আমরা টিকফা করেছি। টিকফার মূল উদ্দেশ্য ব্যবসাবাণিজ্যে সহযোগিতা করা। কিন্তু আমরা যদি সেটা না করি তাহলে টিকফা হবে অর্থহীন। বৃহস্পতিবার রাজধনাীর সোনারগাঁও হোটেলে ইউএস ট্রেড শোর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। অ্যামেরিকান চেম্বার অব কমার্স ইন বাংলাদেশ অ্যামচেম এ প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মার্শা স্টিফেন্স ব্লুম বার্নিকাট উপস্থিত ছিলেন। রানা প্লাজা দুর্ঘটনার জেরে ২০১৩ সালে যুক্তরাষ্ট্র সরকার বাংলাদেশকে প্রদত্ত জিএসপি সুবিধা স্থগিত করে। অবশ্য দেশটিতে জিএসপি সুবিধার আওতার বাইরে ছিল বড় রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাক। মোট রপ্তানির ৯৯ শতাংশই জিএসপি সুবিধার বাইরে ছিল। জিএসপি স্থগিত হওয়ার পরও দেশটিতে বাংলাদেশের রপ্তানি সম্প্রতি বেড়েছে। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্র এককভাবে বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় বাজার। বিষয়টি স্মরণ করিয়ে দিয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন আমেরিকার সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য সম্পর্ক অত্যন্ত ভালো। এবছরও রপ্তানিতে ৮ দশমিক ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি রয়েছে। চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ৩ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি হয়েছে। অর্থবছর শেষে এটি ৭ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করবে। যদিও আমরা অগ্রাধিকারমূলক বাজার প্রবেশাধিকার পাচ্ছি না। এ সময় শ্রম অধিকার রক্ষায় সরকারের নেয়া নানামুখী উদ্যোগ তুলে ধরেন তিনি। তিনি বলেন আমরা ইপিজেডও রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা শ্রমিকদের জন্য ওয়ার্কার ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন করেছি যা শ্রম আইনের মতই। মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের শক্তিশালী বাণিজ্য সম্পর্ক রয়েছে। এটা দিনদিন আরও বাড়ছে। বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে এগিয়ে যাওয়ার ফলে আমেরিকান অনেক প্রতিষ্ঠানই এখানে আগ্রহ দেখাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যনীতিও অনেক উদার। যুক্তরাষ্ট্র বৈশ্বিক বিনিয়োগ ও বাণিজ্যকে সবসময় উৎসাহিত করে। তিন দিনব্যাপী এ ট্রেড শো তে ৫৭টি প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে। এর মধ্যে ৪০টি যুক্তরাস্ট্রের। শনিবার এ প্রদর্শনী শেষ হবে। ২০ টাকা দর্শনীর বিনিময়ে প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত এই প্রদর্শনী সবার জন্য উন্মুক্ত। তবে স্কুলের শিক্ষার্থীরা বিনামূল্যে প্রবেশ করতে পারবে। উদ্বোধনীতে অ্যামচেম সভাপতি নূরুল ইসলাম অ্যামচেমের এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের চেয়ারম্যান জ্যাকসন কক্স প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5308.csv b/Bangla_fin_news_articles/5308.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9f2c5ac307b0c70007a955f31267124f660948b4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5308.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5308,হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পাথর আমদানি শুরু,2016-03-03,ফুলবাড়ি দিনাজপুর সংবাদদাতা,প্রশাসন ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে ফলপ্রসু আলোচনা হওয়ায় ১৫ দিন বন্ধ থাকার পর বৃহস্পতিবার থেকে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে সব ধরণের পাথর আমদানি কার্যক্রম শুরু হয়েছে। গত ১৬ ফেব্রুয়ারি বন্দরের বেসরকারি অপারেটর পানামা পোর্টের অভ্যন্তরে পর্যাপ্ত জায়গা না থাকাসহ অব্যবস্থাপনার অভিযোগ এনে এই বন্দর দিয়ে পাথর রফতানি বন্ধ রেখেছিল ভারতীয় ব্যবসায়ীরা। বন্দরের ব্যবসায়ীরা জানান হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পদ্মাসেতু নির্মাণ কাজসহ বিভিন্ন উন্নয়ন কাজের জন্য স্টোন বোল্ডার ও স্টোন চিপস পাথর আমদানি করা হচ্ছিল। কিন্তু বন্দরের বেসরকারি অপারেটর পানামা হিলি পোর্টের অভ্যন্তরে পর্যাপ্ত জায়গা না থাকায় ভারত থেকে পাথরবোঝাই ট্রাকগুলিকে বাংলাদেশে আসার পর রাস্তার ওপর ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড় করিয়ে রাখা হতো। এতে সময়মত ট্রাক থেকে পাথর খালাস ও পরিবহন না যেতো না। এতে অতিরিক্ত ট্রাকভাড়া গুণতে হতো ভারতের ব্যবসায়ীদের। এ সব কারণে গত ১৬ ফেব্রুয়ারি থেকে অনিদিষ্টকালের জন্য হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পাথর রফতানি বন্ধ রাখে ভারতীয় ব্যবসায়ীরা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5309.csv b/Bangla_fin_news_articles/5309.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a823b34adb78dfa37c974cace37756bfd225c0ce --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5309.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5309,কোল্ড স্টোন ক্রেমারি এখন ঢাকায়,2016-03-03,অনলাইন ডেস্ক,দেশের প্রথম সারির ফুড অ্যান্ড বেভারেজ ব্র্যান্ড অলিভ ট্রি ফুডস ঢাকায় নিয়ে এলো নতুন আইসক্রিম ব্র্যান্ড কোল্ড স্টোন ক্রেমারি। বিশ্বের ২৭টি দেশে ১৩০০র বেশি স্টোর আছে এই প্রিমিয়াম আইসক্রিম ব্র্যান্ডটির। বিশ্বজুড়ে কোল্ড স্টোন ক্রেমারি মেড ফ্রেশ ডেইলি আইসক্রিম ক্রিয়েশনস সুপার রিচ ক্রিম সিগনেচার ক্রিয়েশনস শেকস এবং স্মুদিস এর মাধ্যমে সুপরিচিত। সম্প্রতি চার হাজার স্কয়ার ফিট জায়গা নিয়ে গুলশান এভিনিউতে উদ্বোধন হয়ে গেল কোল্ড স্টোন ক্রেমারির। এসময় উপস্থিত ছিলেন ইউএস অ্যাম্বেসির ডেপুটি চিফ অব মিশন মি. ডেভিড মেয়ালে সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট অব ইন্টারন্যাশনাল অপারেশনস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট কাহালা ব্র্যান্ডস মি. এডি জিমেনজ অলিভ ট্রি ফুডস লিমিটেডের চেয়ারম্যান মি. এহসানুল হাবিব এবং এমডি মি. শেখ আফতাব আহমেদ প্রমুখ। কোল্ড স্টোন ক্রেমারির সিগনেচার ক্রিয়েশনস থিমে ছিল আকর্ষণীয় ফ্যাশন শো। এছাড়া ফ্ল্যাশ মব লাইভ মিউজিক মাতিয়ে রাখে সবাইকে। তবে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু ছিল কাপ কোন এবং ওয়াফল বোল ভরা মুখরোচক আইসক্রিম। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5310.csv b/Bangla_fin_news_articles/5310.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3283db6b87ca113dfc291a3a956c0d2e904fe4dd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5310.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5310,আইডিএলসির এমডি হলেন আরিফ খান,2016-03-03,অনলাইন ডেস্ক,পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থার কমিশনারের দায়িত্ব থেকে সদ্য অব্যাহতি নেয়া মো. আরিফ খান তালিকাভুক্ত কোম্পানি আইডিএলসি ফিন্যান্স লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক হয়েছেন। বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানানো হয় । ২৮ জানুয়ারি স্বাস্থ্যগত কারণ দেখিয়ে সরকারের কাছে পদত্যাগপত্র দেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড একচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি সদস্য আরিফ খান ১ ফেব্রুয়ারি থেকে কার্যকর হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5311.csv b/Bangla_fin_news_articles/5311.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c058269f5e333ddcd7f9a80967d3851996001820 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5311.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5311,ঝুঁকিপূর্ণ দরে বিক্রি হচ্ছে ২০ কোম্পানির শেয়ার,2016-03-01,আহসান হাবীব রাসেল,পুঁজিবাজারে বর্তমানে বেশ কিছু কোম্পানি আয়ের তুলনায় ঝুঁকিপূর্ণ দরে বিক্রি হচ্ছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই মাসিক প্রতিবেদনে দেখা গেছে বর্তমানে ২০টি কোম্পানির পিই রেশিও দামআয় অনুপাত আটাশিরও বেশি। আর একটি কোম্পানির পিই রেশিও ৫৮৭ শেয়ারবাজার বিশ্লেষকরা বলছেন একটি কোম্পানির পিই রেশিও যখন ১৫১৬ এর চেয়ে বেশি হয়ে যায় তখন সে কোম্পানিতে বিনিয়োগকে ঝুঁকিপূর্ণ বলে বিবেচনা করা হয়। সেই হিসেবে এসব কোম্পানিতে বিনিয়োগ করা ঝুঁকিপূর্ণই। তবে বিনিয়োগকারীরা যদি কোন কারণে ভবিষ্যতে এ কোম্পানি ভালো করবে এমন ধারণা করে তাহলে ঝুঁকিপূর্ণ হওয়া সত্ত্বেও অনেকে বিনিয়োগ করেন। ডিএসইর প্রতিবেদনে দেখা গেছে বর্তমানে সবচেয়ে বেশি পিই রেশিও অবস্থান করছে আরএকে সিরামিকসের। এ কোম্পানির পিই রেশিও ৫৮৭। অর্থাৎ বর্তমান পরিস্থিতি বজায় থাকলে আয় দিয়ে এ কোম্পানিতে করা বিনিয়োগ ফিরে আসতে সময় লাগবে ৫৮৭ বছর এরপরই সর্বোচ্চ পিই রেশিও এটলাস বাংলাদেশের। কোম্পানিটির পিই রেশিও ৩৪০। মুন্নু সিরামিকসের পিই রেশিও ৩১৪। ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টসের পিই রেশিও ২১৩। তাল্লু স্পিনিংয়ের পিই রেশিও ২০৯। এছাড়া বিএসআরএমের পিই রেশিও ১৭৮ প্রিমিয়ার লিজিংয়ের ১৩৮ মুন্নু স্ট্যাফলার্সের ১৩২ বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলসের ১৩১ বিএসসির ১২৯ আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের ১২৯ হাক্কানি পাল্পের ১২২ বাংলাদেশ ল্যাম্পসের ১১৫ এবং বিডি ওয়েল্ডিংয়ের ১০৮। আর বিডি অটোকারস বীকন ফার্মা দেশ গার্মেন্টস ন্যাশনাল টি লিব্রা ইনফিশনস এবং কাশেম ড্রাইসেলের পিই রেশিও একশর নিচে হলেও আটাশির বেশি। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করা হয় কোম্পানির মুনাফা ও লভ্যাংশ দেয়ার প্রবণতার উপর ভিত্তি করে। সে হিসেবে যখন কোন কোম্পানির মুনাফা কমে যায় তথা লভ্যাংশ দেয়ার সম্ভাবনা কমে যায় তখন সে কোম্পানির শেয়ারদরও কমে যায়। কিন্তু পিই রেশিও উচ্চ হওয়াতে বুঝা যাচ্ছে আয় প্রবণতা কমলেও এ কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর সে তুলনায় কমেনি। তবে এর পেছনে কিছু কারণও থাকতে পারে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। তারা বলছেন কয়েকটি কোম্পানি হঠাৎ করে লস করায় পিই রেশিও অনেক বেড়ে গেছে। এ কোম্পানিগুলো দ্রুতই মুনাফায় ফিরে আসতে পারে। তাই হয়তো বিনিয়োগকারীরা এ কোম্পানিগুলো থেকে বিনিয়োগ তুল নেননি। এদিকে বাজারে কিছু কোম্পানিতে উচ্চ পিই রেশিও থাকলেও কিছু কোম্পানির ক্ষেত্রে পিই রেশিও ৪ এরও নিচে। এ কোম্পানিগুলোতে বিনিয়োগ করার ঝুঁকি সর্বনিম্ন বলে ধরা হয়। এ কোম্পানিগুলোর পিই রেশিও কম হলেও বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ খুব কম। সর্বনিম্ন পিই রেশিওর কোম্পানিগুলো হলো ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও মিউচুয়াল ফান্ড খাতের। পিই রেশিও কম হওয়া সত্ত্বেও এ কোম্পানিগুলোতে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ না থাকার কারণ সম্পর্কে বিশ্লেষকরা বলছেন আর্থিক খাতের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আস্থা কমে গেছে। এ লভ্যাংশ দিলেও তাদের ভবিষ্যত নিয়ে উদ্বিগ্ন বিনিয়োগকারীরা। তাই এ কোম্পানিগুলোতে তারা বিনিয়োগ করতে চান না। যে কারণে কোম্পানিগুলোর আয় ও লভ্যাংশ ভালো হওয়া সত্ত্বেও শেয়ারদর নিম্নেই রয়ে গেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5312.csv b/Bangla_fin_news_articles/5312.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e00449ce09cef75acedc69d0a462019c18f1546b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5312.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5312,সাড়ে তিন মাসের মধ্যে ডিএসইর সূচক সর্বনিম্ন,2016-03-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে টানা পাঁচ কর্মদিবস ধরে দরপতন হচ্ছে। মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক কমেছে ২৭ পয়েন্ট। এ নিয়ে পাঁচদিনে ডিএসইর সূচক কমলো ১১৪ পয়েন্ট। এতে ডিএসইর সার্বিক মূল্য সূচক সাড়ে চার হাজার পয়েন্টের নিচে নেমে এসেছে। মঙ্গলবার ডিএসইএক্স ৪ হাজার ৪৮৪ পয়েন্টে এসে দাঁড়িয়েছে। যা গত প্রায় সাড়ে তিন মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে গত ১৬ নভেম্বর সূচক ছিল ৪ হাজার ৪৭৫ পয়েন্ট। এদিকে গত পাঁচদিন ধরে শেয়ারবাজারের সার্বিক মূল্য সূচক কমলেও লেনদেন চারশ কোটি টাকার উপরেই রয়েছে। মঙ্গলবারও লেনদেন হয়েছে ৪৪০ কোটি টাকা। লেনদেনের ক্ষেত্রে শীর্ষে ছিল লংকাবাংলা ফাইন্যান্স। এ কোম্পানিতে লেনদেন হয়েছে ৩৩ কোটি টাকা। এছাড়া গ্রামীণফোনে লেনদেন হয়েছে ১৭ কোটি টাকা। আর ওরিয়ন ফার্মায় লেনদন হয়েছে ১৬ কোটি টাকা। বাজারে অব্যাহত দরপতনের ব্যাপারে বিশ্লেষকরা বলছেন বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের জন্য যে ধরনের আস্থা চায় বাজারে তা নেই। তাই বিনিয়োগও কম সূচকও কম। এ অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফেরাতে হবে। তাছাড়া পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর পারফর্ম্যান্সে নজরকাড়া উন্নতি করতে হবে। কোম্পানিগুলো যদি ভালো মুনাফা করে ভালো লভ্যাংশ দিতে পারে তবে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বাড়বে অংশগ্রহণ বাড়বে। সূচকও ইতিবাচক হবে। এদিকে দেশের অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসসিএক্স ৪৬ পয়েন্ট কমে দিনশেষে ৮ হাজার ৪১২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৮ কোটি ১২ লাখ টাকা। লেনদেনে অংশ নেয়া কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৭৪টির কমেছে ১৩৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৪টির দর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5313.csv b/Bangla_fin_news_articles/5313.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dd657dd935f60f876b984d91209e1c90a8de2fe0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5313.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5313,রাজস্ব ফাঁকি রোধে দেশব্যাপী অভিযানে নামছে গোয়েন্দারা,2016-03-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাজস্ব ফাঁকি ধরতে এবার দেশের জেলা এমনকি উপজেলা পর্যায়ে রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা দল অভিযানে নামছে। অভিযানে রাজস্ব ফাঁকি চিহ্নিত করার পাশাপাশি চোরাচালান ও অর্থপাচারের মত বিষয়টিও গুরুত্ব পাবে। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেল সিআইসি পাশাপাশি শুল্ক গোয়েন্দ ও তদন্ত অধিদপ্তর ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তর কেন্দ্রীয় ব্যাংক বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ বিজিবি মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা সমন্বিতভাবে এ অভিযান চালাবে। মঙ্গলবার এনবিআরে রাজস্ব আদায় বিষয়ক এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এনবিআরের সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে এতে প্রতিষ্ঠানটির ঊর্দ্ধতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন চোরাচালান ও অর্থপাচারের মাধ্যমে রাজস্ব সংগ্রহ কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি এতে রাষ্ট্রের নিরাপত্তাও বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এটি প্রতিরোধে সকল পক্ষকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। সম্প্রতি চোরাচালান প্রতিরোধে কেন্দ্রীয় টাস্কফোর্সকে পুনর্গঠন করা হয়েছে। এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমানকে এ টাস্কফোর্সের প্রধান করা হয়। ইতিমধ্যে টাস্কফোর্সের সদস্যদের মধ্যে একাধিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। দেশের বিভিন্ন এলাকায় শুল্ক ভ্যাট ও আয়কর ফাঁকির মত ঘটনাও বর্তমানে বেশ আলোচিত। রাজস্ব ফাঁকি ধরতে ইতিমধ্যে সিআইসি শুল্ক ও ভ্যাট গোয়েন্দা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে অভিযান পরিচালনা করেছে। তবে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ব্যাপকহারে অভিযান পরিচালনা করার সিদ্ধান্ত এবারই নেয়া হয়েছে। বৈঠকে উপস্থিত এনবিআরের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ইত্তেফাককে বলেন রাজধানী কিংবা চট্টগ্রাম ছাড়াও দেশের অনেক এলাকা রয়েছে যেখান থেকে বড় অঙ্কের রাজস্ব আদায় হতে পারে। কিন্তু কাঙ্খিত পরিমাণ রাজস্ব সরকারের ঘরে আসছে না। বিভিন্ন উপায়ে এসব অর্থ অপ্রদর্শিত থাকছে। এক সময় সুযোগ বুঝে তা দেশের বাইরেও চলে যাচ্ছে। এতে দেশের অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। সম্প্রতি জিএফআই পরিচালিত এক জরিপে দেখা গেছে কেবল ২০১৩ সালেই বাংলাদেশ থেকে প্রায় ৭৬ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে। এ প্রতিবেদন প্রকাশ হওয়ার পর সরকারের সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলো এ বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে। সম্প্রতি এনবিআর চেয়ারম্যানও বলেছেন বাণিজ্যের আড়ালেই মূলত অর্থপচার হয়ে থাকে সবচেয়ে বেশি। অর্থপাচারের প্রায় ৮০ শতাংশই বাণিজ্যিক কর্মকাণ্ডের আড়ালে সংঘটিত হয়ে থাকে। বৈঠক সূত্র জানিয়েছে রাজস্ব ফাঁকি ও চোরাচালান রোধে পুনর্গঠিত টাস্কফোর্স সব পক্ষের মধ্যে সমন্বয়ের মাধ্যমে কাজ করার বিষয়ে গুরুত্ব দিয়েছে। এছাড়া চলতি অর্থবছর বড় অঙ্কের রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে এনবিআরের। এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জনেও এ অভিযানকে বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। এনবিআরের ওই কর্মকর্তা বলেন চলতি অর্থবছরে প্রায় ৩০ শতাংশ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ধরে ১ লাখ ৭৬ হাজার ৩৭০ কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা দেয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে অর্থবছরের সাত মাসে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকা ঘাটতি রয়েছে। এ অবস্থায় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড রয়েছে এমন জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে অভিযানের মাধ্যমে বড় অঙ্কের রাজস্ব আদায় হবে বলে আশা করছি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5314.csv b/Bangla_fin_news_articles/5314.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..26a4c5078d4b3b0657b75dfa079d27815eed1795 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5314.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5314,বুথে আটকে গেল নতুন এটিএম কার্ড ইস্যুর নির্দেশ,2016-03-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এখন থেকে এটিএম বুথে আটকে যাওয়া কার্ডের বিপরীতে নতুন কার্ড ইস্যু করতে হবে ব্যাংকগুলোকে। মঙ্গলবার ব্যাংকগুলোকে এ নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেম বিভাগ। ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীর কাছে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে এটিএম অটোমোটেড টেলার মেশিন লেনদেনের ক্ষেত্রে এটিএমএ আটকে যাওয়া কার্ড গ্রাহকের আবেদনের সাত কর্মদিবসের মধ্যে নতুন কার্ড দিতে হবে। সংশ্লিষ্টরা জানান বর্তমানে এটিএম কার্ড বুথে আটকে গেলে পরে তা সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের শাখায় পাঠানো হয়। এরপর গ্রাহকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে পুরোনো কার্ডটি ফেরত দেয় ওই শাখা। তবে গতকালের নির্দেশের পর পুরোনো কার্ড ফেরত দেয়ার বিধান আর থাকছে না। একইসঙ্গে কার্ড ফেরত দিতে অযথা বিলম্বের বিষয়ে সতর্ক করা হয়েছে। নির্দেশে আরও বলা হয়েছে এটিএম বুথের কারিগরী ত্রুটির কারণে যাতে গ্রাহকের কার্ড আটকে না যায় সেজন্য নিয়মিতভাবে এটিএম বুথ রক্ষণাবেক্ষণ করতে হবে। এছাড়া আটকে যাওয়া কার্ড সংক্রান্ত অভিযোগের বিষয়ে গ্রাহককে সর্বাত্মক সহযোগিতা দিতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5315.csv b/Bangla_fin_news_articles/5315.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dda49196b25df7dd8a6f31b250e6cfb969d9e0ec --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5315.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5315,কুষ্টিয়া মিরপুরের আশিষ সুইটস’র মিষ্টি দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিদেশেও যাচ্ছে,2016-02-28,মিরপুর কুষ্টিয়া সংবাদদাতা,কুষ্টিয়া জেলার মিরপুর উপজেলার নতুন বাজারের মিষ্টির দোকান আশিষ সুইটস এন্ড মিষ্টান্ন ভান্ডার। বর্তমানে এই মিষ্টান্ন ভান্ডারের তৈরি মিষ্টি দেশের বিভিন্ন এলাকা ছাড়াও প্রবাসিদের মাধ্যমে দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে যাচ্ছে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে। এই মিষ্টান্ন ভাণ্ডারে অনন্য স্বাদের মনপুরা চমচম প্যাড়া সন্দেশ কাটারী ভোগ রস কদম্ব ছানার জিলাপি পানিতোয়া রাজভোগ কাঁচাগোল্লা রসমালাই স্পেশাল সাদা দই ও খেজুরের গুড়ের সন্দেশ এবং রসমিষ্টি তৈরি হয়। এরমধ্যে প্যাড়া সন্দেশ রসমালাই ও কাঁচাগোল্লা দেশের খ্যাতিমান সব মিষ্টান্ন ভাণ্ডারের তৈরি মিষ্টান্ন পণ্যের সমমানের ও দামে সস্তা হওয়ায় দেশের বিভিন্ন স্থানের মিষ্টিক্রেতাদের কাছে ব্যাপক চাহিদা তৈরি করেছে। ঐতিহ্যবাহী এই প্রতিষ্ঠানটির সুচনা দেশ স্বাধীনের পর রঘুনাথ পালের হাত ধরে। রঘুনাথ মারা গেলে তার ছেলে রমেশ চন্দ্র পাল উত্তরাধিকার সুত্রে প্রতিষ্ঠানটির হাল ধরেন। মুলত রমেশ পালর সময়ই প্রতিষ্ঠানটির খ্যাতি ব্যাপক মহলে ছড়িয়ে পড়ে। রমেশ পাল মারা গেলে তার ছেলে কামনাশীষ পাল বর্তমানে মিষ্টি তৈরির প্রতিষ্ঠানটি পরিচালনা করছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5316.csv b/Bangla_fin_news_articles/5316.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ed476c39d21fdb90a9d96146310d85cc714df993 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5316.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5316,সাধারণ মানুষের পুষ্টি নিশ্চিতকরণে বেঙ্গল ফিড এন্ড ফিশারিজ লিমিটেড,2016-02-27,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের খাদ্য ও পুষ্টি চাহিদা পূরণে বেঙ্গল গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ এর সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে আত্মপ্রকাশ করল বেঙ্গল ফিড এন্ড ফিশারিজ লিমিটেড।শনিবার প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে প্রতিষ্ঠানের উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ সরকারের সড়কপরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। মুক্ত বাজার অর্থনীতি ও বিশ্বায়নের যুগে সব কিছুই নতুন সম্ভবনাময় এবং দ্রুত পরিবর্তনশীল। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ নামক দেশটির অর্থনৈতিক চাকায় লেগেছে উন্নয়নের হাওয়া। সহশ্রাব্দের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে হলে সাধারণ মানুষের খাদ্য ও পুষ্টি চাহিদা পূরণের কোনো বিকল্প নেই। জাতীয় এই প্রয়োজনকে সামনে রেখে মানুষের প্রোটিন সমস্যা সমাধানকল্পে বেঙ্গল গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ এর সহযোগী প্রতিষ্ঠান বেঙ্গল ফিড এন্ড ফিশারিজ লিমিটেড প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে বলে জানায় প্রতিষ্ঠানটি। উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বেঙ্গল গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ এর চেয়ারম্যান মোরশেদ আলম এমপি নোয়াখালী ৪ আসনের সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরী নোয়াখালী ৩ আসনের সংসদ সদস্য মামুনুর রশিদ কিরন নোয়াখালী জেলা পরিষদ এর প্রশাসক ডা. এবিএম জাফর উল্লাহ বেঙ্গল গ্রুপ ও আরটিভি এর ভাইস চেয়ারম্যান মো. জসিম উদ্দিন ও চৌমুহনী পৌরসভা এর মেয়র আকতার হোসেন ফয়সল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5317.csv b/Bangla_fin_news_articles/5317.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a2f33dee5af4331bada5b18cf4ebb7b7f9ada786 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5317.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5317,আরো সংকটে পড়বে বিশ্ব অর্থনীতি আইএমএফ,2016-02-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিশ্ব অর্থনীতিতে সংকট আরো বাড়ছে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল বা আইএমএফ গতকাল যে রিপোর্ট প্রকাশ করেছে তাতে বলা হয় বিশ্বের অর্থনীতি আরো দুর্বল হয়েছে। অদূর ভবিষ্যতে উচ্চ মাত্রার ঝুঁকি রয়েছে বিশ্ব অর্থনীতিতে। বিশ্বব্যাপী সম্পদের দাম কমে যাওয়া এবং অর্থনৈতিক উত্থান পতন বেড়ে যাবার কারণে বাজে পরিস্থিতির দিকে এগুচ্ছে অর্থনীতি। এদিকে জি২০ভুক্ত দেশগুলোর অর্থমন্ত্রী এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নররা চলতি সপ্তাহে অর্থনীতি উদ্ধার পরিকল্পনায় সাংহাইয়ে বৈঠকে বসছেন। আইএমএফএর রিপোর্টে বলা হয় চীনের অর্থনীতির নেতিবাচক প্রবৃদ্ধির প্রভাব পড়েছে বিশ্ব অর্থনীতিতে। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্ অর্থনীতির দেশ চীনের অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি গত ২৫ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। আইএমএফএর মতে শুধু চীন নয় বিশ্বের অন্যান্য দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশগুলোর অর্থনীতিও এগুচ্ছে কম। অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি কমার পেছনে বিশ্ববাজারে ভোগ্যপণ্যের দাম কমে যাওয়াকেও দায়ী করেছে আইএমএফ। সংস্থাটির মতে বিশ্ব অর্থনীতিতে যে খুব শিগগিরই সুবাতাস ফিরে আসবে তার কোনো লক্ষণ নেই। কারণ জ্বালানি তেলের দাম ক্রমাগত উঠানামা করছে। ভূরাজনৈতিক সংঘাতও প্রবৃদ্ধির পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। অর্থনৈতিক নেতিবাচক প্রবৃদ্ধির কারণে যেসব দেশ সংকটে পড়বে সেসব দেশকে উদ্ধার করতে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা নিতে জি২০ভুক্ত দেশগুলোকে আহ্বান জানিয়েছে আইএমএফ। চলতি বছরের শুরুতে আইএমএফ বিশ্ব অর্থনীতির প্রবৃদ্ধির প্রাক্কলন কমিয়েছিলো। এবার তা আরো কমিয়ে চলতি বছরের জন্য তিন দশমিক চার এবং ২০১৭ সালের জন্য তিন দশমিক ছয় শতাংশ নির্ধারণ করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5318.csv b/Bangla_fin_news_articles/5318.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5298b0af0b207bdfa016953c889ac5ca5d099cb2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5318.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5318,বিদেশি মুদ্রা রিজার্ভে রেকর্ড ২৮ বিলিয়ন ডলার সঞ্চয়ন,2016-02-25,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ ব্যাংকের বিদেশি মুদ্রার রির্জার্ভে সঞ্চয়ন ২৮ বিলিয়ন ডলারেরও নতুন উচ্চতা স্পর্শ করেছে। বৃহস্পতিবার দিন শেষে রিজার্ভের পরিমাণ ২৮ দশমিক ০৬ বিলিয়ন ডলার হয়েছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপক কাজী ছাইদুর রহমান জানিয়েছেন। আগের দিন রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ২৭ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলার। রিজার্ভে উল্লম্ফনকে আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেল ও খাদ্যপণ্যের দাম কমে আমদানি ব্যয় কমার পাশাপাশি রেমিটেন্স ও রফতানি প্রবৃদ্ধির সুফল হিসেবে দেখছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্মকর্তা ছাইদুর রহমান। মার্চ মাসের প্রথম সপ্তাহে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের আকু জানুয়ারিফেব্রুয়ারি মেয়াদের আমদানি বিল পরিশোধের আগ পর্যন্ত রিজার্ভ ২৮ বিলিয়ন ডলারের উপরেই অবস্থান করবে বলে আভাস দিয়েছেন ছাইদুর রহমান। এর আগে গত বছর ২৯ অক্টোবর দেশের বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয়ন প্রথমবারের মতো ২৭ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছিল। নভেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের আকু সেপ্টেম্বরঅক্টোবর মাসের ৯০ কোটি ডলার আমদানি বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ কমে গিয়েছিল। কাজী ছাইদুর বলেন আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেল ও খাদ্য পণ্যের দাম কমে যাওয়ায় আমদানি বাবদ খরচ কম হচ্ছে। আবার চলতি মাসের ২১ দিনে প্রায় ১০০ কোটি ডলার রেমিটেন্স এসেছে। রফতানি আয়েও ভালো প্রবৃদ্ধি হচ্ছে। সে কারণেই রিজার্ভ ২৮ বিলিয়ন ডলারের মাইলফলক অতিক্রম করেছে। রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী চলতি ২০১৫১৬ অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে অর্থ্যাৎ জুলাইজানুয়ারি সময়ে রফতানি আয়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৮. ২৬ শতাংশ। রেমিটেন্স এসেছে ৮৬৪ কোটি ডলার। এই অঙ্ক গত অর্থবছরের জুলাইজানুয়ারি সময়ের প্রায় সমান। প্রতি মাসে ৪ বিলিয়ন ডলার হিসেবে এই রিজার্ভ দিয়ে সাত মাসের আমদানি বিল পরিশোধ করা সম্ভব। আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী একটি দেশের কমপক্ষে তিন মাসের আমদানি বিল মেটানোর সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয়ন মজুদ থাকতে হয়। আকুর সদস্যভুক্ত দেশগুলো থেকে আমদানি করা পণ্যের বিল এক সঙ্গে দুই মাস পর পরিশোধ করা হয়ে থাকে। বিডি নিউজ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5319.csv b/Bangla_fin_news_articles/5319.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c26a7e6a25ad60ba2c2bdc91a16a7ef2191778b6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5319.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5319,‘রুগ্ন শিল্প পুনরুজ্জীবিত করতে কাজ করছে সরকার’,2016-02-25,অনলাইন ডেস্ক,রুগ্ন শিল্প চিহ্নিতকরণ ও এদের পুনরুজ্জীবিত করতে সরকার বেশ কিছু কার্যক্রম গ্রহণ করেছে বলে জানালেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। তিনি আজ সংসদে সরকারি দলের সদস্য তালুকদার মো. ইউনুসের এক প্রশ্নের জবাবে আরো বলেন শিল্প মন্ত্রণালয় ননটেক্সটাইল খাত এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয় টেক্সটাইল খাতের রুগ্নশিল্পগুলোকে চিহ্নিত করে থাকে। অর্থ মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ ব্যাংক রুগ্নশিল্পের জন্য প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা ও তা বাস্তবায়নের মাধ্যমে এদের পুনর্বাসন ও ঋণ হিসাব অবসায়নের সুযোগ সৃষ্টি করে থাকে। শিল্পমন্ত্রী বলেন এ পর্যন্ত পোশাক শিল্পের ২৯৭টি এবং ননটেক্সটাইল শিল্প খাতের ৪১১টি প্রতিষ্ঠানকে রুগ্ন শিল্প হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয় টেক্সটাইল এবং ননটেক্সটাইল খাতের মোট ৪২৬টি রুগ্ন শিল্পের জন্য সুদ ভর্তুকিসহ নমনীয় পরিশোধসূচিতে ঋণ হিসাব অবসায়নের বিশেষ প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে এবং এ প্যাকেজের আওতায় অধিকাংশ ঋণ হিসাব নিষ্পত্তি করা হয়েছে। তিনি বলেন বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে রুগ্ন শিল্পের জন্য ইতোপূর্বে ঘোষিত সুবিধার মত একই ধরনের সুযোগ দিয়ে এগুলোর ঋণহিসাব অবসায়নে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা প্রদান করেছে। শিল্পমন্ত্রী বলেন রুগ্ন শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রম সচল রাখার সুবিধার্থে প্রযোজ্য ক্ষেত্রে নমনীয় ডাউন পেমেন্ট ও সহজ কিস্তিতে ঋণ পরিশোধের সুযোগ দিয়ে এরূপ প্রতিষ্ঠানকে ঋণ পুনঃতফসিলিকরণ সুবিধা প্রদান করা হচ্ছে। অনেক শিল্প প্রতিষ্ঠান নানাবিধ কারণে রুগ্ন মিল্পে পরিণত হয়ে থাকে এবং রুগ্ন শিল্পে পরিণত প্রতিষ্ঠানকে উল্লেখিত উপায়ে সুযোগসুবিধা প্রদানের মাধ্যমে পুনরুজ্জীবিতকরণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়ে থাকে। এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া বলে তিনি উল্লেখ করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5320.csv b/Bangla_fin_news_articles/5320.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bb6f65b268d210c78ad36af89baa47a1556678e0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5320.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5320,আইএমএফে দ্বিগুণ হলো বাংলাদেশের শেয়ার,2016-02-24,অনলাইন ডেস্ক,আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলে আইএমএফ দ্বিগুণ হয়েছে বাংলাদেশের শেয়ার। বুধবার আইএমএফে বাংলাদেশের কোটা বৃদ্ধির চাঁদা পরিশোধের মাধ্যমে এ ক্ষমতা দশমিক ১৫ শতাংশ থেকে বেড়ে দশমিক ২৪ শতাংশ হয়। অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০১০ সালে আইএমএফ এর ১৪তম কোটা পুনঃমুল্যায়ন সভায় বাংলাদেশের কোটা বা শেয়ার ১০০ শতাংশ বাড়িয়ে ১০৬ কোটি ৬০ লাখ এসডিআর করা হয় যা কার্যকর হয়েছে গত ২৬ জানুয়ারি থেকে। বর্তমানে আইএমফের মোট তহবিলের দশমিক ২৪৫ শতাংশ বাংলাদেশের। এসডিআর হচ্ছে স্পেশাল ড্রয়িং রাইটস যা আইএমএফের নিজস্ব মুদ্রা। ১ এসডিআর সমান বাংলাদেশি ১১২ দশমিক ৫১ টাকা। সর্বশেষ ১৯৯৮ সালে বাংলাদেশের কোটা বাড়ানো হয়েছিল। তখন বাংলাদেশ আইএমএফ এর মোট তহবিলের দশমিক ১৩ শতাংশ বা ৫৩ কোটি ৩০ লাখ এসডিআরের শেয়ারহোল্ডার ছিল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5321.csv b/Bangla_fin_news_articles/5321.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a93cc26c8248720eb96908a988431203599edf2e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5321.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5321,বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘ফেয়ার ফেস্ট’ চলছে,2016-02-24,অনলাইন ডেস্ক,রাজধানীর বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে চলছে বছরব্যাপী মেলার আয়োজন ফেয়ার ফেস্ট ২০১৬১৭। গত ৩ ফেব্রুয়ারি এই আয়োজনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন বসুন্ধরা গ্রুপ চেয়ারম্যানের উর্ধ্বতন উপদেষ্টা কারিগরি টিআইএম লতিফুল হোসেন। মেলা পরিচালনার দ্বায়িত্বে রয়েছে বিজ্ঞাপনী সংস্থা থার্ড আই সল্যুইশন। আগামী এক বছর অভিজাত এ শপিং মলের লেভেল১ এ নির্ধারিত ১২টি স্টলে ৫১টি বিষয়ে মেলা অয়োজন করা হবে। আয়োজন সম্পর্কে থার্ড আই সল্যুইশনের পরিচালক পরিকল্পনা নাসের মহসীন জানান নানা ধরনের পণ্য ও সেবা পরিচিত করে তুলে ধরাই ফেয়ার ফেস্টের মূল লক্ষ্য। একনাগাড়ে অনেকগুলো মেলার আয়োজন হবে বলেই আমরা এ আয়োজনের নাম দিয়েছি মেলার মেলা। ওয়েডিং স্টরির আয়োজনে বিয়ের ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠানসহ পোশাক খাবার অলংকারের স্টল থাকছে মেলায়। মেলার উদ্যোক্তারা জানান বছরব্যাপী আয়োজিত ফেয়ার ফেস্টে বিভিন্ন মেয়াদে বেশ কিছু মেলার আয়োজন করা হবে। চলতি মাসে মেলার আয়োজনের অংশ হিসেবে গতকাল থেকে শুরু হয়েছে ৬ দিনের গেজেট উৎসব। ফেয়ার ফেস্ট ২০১৬১৭ এর মিডিয়া পার্টনার হিসেবে আছে বাংলানিউজ২৪ডটকম পিপলস রেডিও ৯১.৬ এফএম স্টার সিনেপ্লেক্স এবং ফিল্ম ক্যাসেল। ফেসবুকে মেলা সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানা যাবে .. এই ঠিকানায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5322.csv b/Bangla_fin_news_articles/5322.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f54da12e784a728d895efd644d04d824137ddbeb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5322.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5322,কোকাকোলার বৈশ্বিক ফাইভবাইটোয়েন্টি কর্মসূচির দ্বিতীয় পর্যায় শুরু,2016-02-24,অনলাইন ডেস্ক,কোকাকোলা কোম্পানি বৈশ্বিক ফাইভবাইটোয়েন্টি কর্মসূচির আওতায় বিশ্বব্যাপী ৫০ লাখ নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নের লক্ষে কাজ শুরু করতে যাচ্ছে। সে অনুযায়ী বাংলাদেশে নেয়া উইমেন বিজনেস সেন্টার ডব্লিউবিসি কর্মসূচির দ্বিতীয় পর্যায় শুরু হচ্ছে। এই কার্যক্রম পরিচালিত হবে দেশের দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চলীয় জেলা খুলনা ও বাগেরহাটে। বাংলাদেশে বর্তমানে কোকাকোলার এই কর্মসূচির প্রথম পর্যায় চলছে জামালপুরে যা শুরু হয়েছিল ২০১৫ সালে। এর আওতায় গত বছরে ১০টি উইমেন বিজনেস সেন্টার ডব্লিউবিসি থেকে ১০ হাজার ১২৫ জন নারী কৃষি উৎপাদন মার্কেটিং সার্ভিস বা বিপণন সেবা মোবাইল ও কম্পিউটার সার্ভিস এবং মৌলিক স্বাস্থ্যসেবার ওপর প্রশিক্ষণ পেয়েছেন। বিজনেস সেন্টার ডব্লিউবিসি প্রকল্পটি কোকাকোলার বৈশ্বিক ফাইভবাইটোয়েন্টি কর্মসূচির অংশ হলেও এটি গ্রহণ করা হয়েছে বাংলাদেশের স্থানীয় চাহিদা প্রয়োজন ও প্রেক্ষাপট অনুযায়ী। এই কর্মসূচিতে বাংলাদেশের নারীরা বাজারে যেসব সমস্যা বা বাধার মুখে পড়েন সেগুলো মোকাবিলার ওপরই জোর দেয়া হয়েছে। তাদের ব্যবসায়িক দক্ষতা অর্জন পণ্য বিপণন বা বাজার সংক্রান্ত তথ্য জানা কৃষি উৎপাদন ও বীজসার প্রাপ্তি মোবাইল ব্যাংকিং মৌলিক স্বাস্থ্যসেবা এবং নেটওয়ার্কিং সুবিধা প্রভৃতি বিষয়ে প্রশিক্ষণ ও পরামর্শ প্রদান করা হয়। এক্ষেত্রে কর্মসূচির অধীন প্রত্যেক গ্রামে ৫ জন উদ্যোক্তা নারীর একটি দল প্রতিটি উইমেন বিজনেস সেন্টার ডব্লিউবিসি পরিচালনা করে থাকেন। ডব্লিউবিসির স্থাপনের জন্য তাদের প্রারম্ভিক মূলধন প্রয়োজনীয় সম্পদ ও উপরোক্ত বিষয়গুলোর ওপর দক্ষতাভিত্তিক প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। বাংলাদেশে এই কার্যক্রম বাস্তবায়নের দায়িত্ব পালন করছে অলাভজনক সংগঠন কনসার্ন ইউনিভার্সাল। ডব্লিউবিসি কর্মসূচির প্রথম পর্যায়ের অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে এসব নারী উদ্যোক্তারা গ্রামীণ নারীদের অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নে প্রমিজিং চেইঞ্জ এজেন্ট বা পরিবর্তনের প্রতিশ্রুতিশীল এজেন্ট হিসেবে কাজ করে থাকেন। তারা নিজেদের গ্রামের পাশাপাশি পাশ্ববর্তী গ্রামগুলোর নারীদের নিয়ে এ ধরনের আরো অনেকগুলো গ্রুপ তৈরি করে উপার্জনমুখী দক্ষতা অর্জনের প্রশিক্ষণ এবং এসব নতুন নারীদের প্রয়োজন অনুযায়ী সেবা প্রদান করা যাতে তারা নিজেরাই দক্ষতার সঙ্গে আয় বাড়াতে পারেন। এভাবে সক্রিয় নারীদের গ্রুপগুলো তাদের সফলতার প্রমাণ রেখে চলেছে। কোকাকোলার অপারেশন্স অ্যান্ড কাস্টমার লিডারশিপের ভাইস প্রেসিডেন্ট সুমন্ত দত্ত বলেন কোকাকোলা তার ভ্যালু চেইনে বিশ্বব্যাপী ৫ মিলিয়ন বা ৫০ লাখ নারী উদ্যোক্তার অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতিতে ফাইভবাইটোয়েন্টি নামের এই কর্মসূচি চালু করে। নারী উদ্যোক্তারা সফল হতে গিয়ে বাজারে যেসব সাধারণ বাধা বা সমস্যার মুখোমুখী হন সেগুলো যাতে তারা মোকাবিলা করে এগিয়ে যেতে পারেন এমন প্রশিক্ষণই তাদের দেই আমরা। এতে তাদের দক্ষতার যেমন উন্নতি ঘটে তেমনি উদ্যোক্তা হয়ে উঠার সক্ষমতাও বৃদ্ধি পায়। বাংলাদেশে কর্মসূচির প্রথম পর্যায়ের সাফল্যই আমাদের দ্বিতীয় পর্যায়ের কার্যক্রম শুরু করার বিষয়ে দারুণভাবে আস্থাশীল ও অনুপ্রাণিত করেছে। এর ফলে বাংলাদেশের নারীদের মধ্যে কর্মউদ্দীপনা সাহস ও সহন ক্ষমতা তৈরি হচ্ছে বলে আমি মনে করি। কোকাকোলার পাবলিক অ্যাফেয়ার্স ও কমিউনিকশন্সের ভাইস প্রেসিডেন্ট ইশতিয়াক আমজাদ বলেন বাংলাদেশের মোট কর্মজীবী ৩৬ শতাংশ হলো নারী যারা দক্ষিণ এশিয়ার অধিকাংশ দেশের নারী কর্মজীবীদের তুলনায় বেশ ভালো করছেন। কিন্তু নারী কর্মীদের কর্মক্ষেত্র ও পরিবারের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা এবং অর্থায়ন বা ঋণসুবিধা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে অব্যাহতভাবে কঠিন বাধা বা সমস্যার মুখে পড়তে হয়। এর ওপর প্রশিক্ষণের অভাব ও আস্থাহীনতার সংকট তো আছেই। সে জন্য কোকাকোলা বিশ্বজুড়ে পিছিয়ে পড়া ও বাধার মুখে থাকা নারী উদ্যোক্তাদের সম্ভাবনার কথা বিবেচনা করে তাদের প্রশিক্ষণ দিয়ে গড়ে তুলতে ফাইভবাইটোয়েন্টি মডেল গ্রহণ করেছে। এরই অংশ হিসেবে আমরা বাংলাদেশের স্থানীয় প্রেক্ষাপট ও চাহিদা অনুযায়ী উইমেন বিজনেস সেন্টার ডব্লিউবিসি কর্মসূচি হাতে নিয়েছি। এই ডব্লিউবিসির মাধ্যমে আমরা এদেশের গ্রামাঞ্চলের নারীদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে উদ্যোক্তা হিসেবে তৈরি করে চলেছি। ডব্লিউবিসি কর্মসূচির প্রথম পর্যায়ে ব্যাপকভাবে সফল হওয়ায় আমরা এখন দ্বিতীয় পর্যায়ের কার্যক্রম শুরুর চ্যালেঞ্জ গ্রহণে প্রস্তুত। কনসার্ন ইউনিভার্সালের ইন্টারন্যাশনাল প্রোগ্রাম ও পলিসি ম্যানেজার জেমস ট্রেজারইভান্স বলেন উইমেন বিজনেস সেন্টারের ডব্লিইবিসি মতো একটি উচ্চাভিলাসী প্রকল্প বাস্তবায়নে কনসার্ন ইউনিভার্সালের সঙ্গে একটি সফল ও ফলপ্রসূ অংশীদারিত্ব গড়ে তোলার জন্য আমি কোকাকোলা বাংলাদেশের প্রতি খুবই কৃতজ্ঞ। বেসরকারি সংস্থাগুলো এনজিও সাধারণত উন্নয়ন কর্মকাণ্ডই পরিচালনা করে থাকে। কোনো প্রকল্পকে টেকসই করে তুলতে সচরাচর তাদের হাতে প্রয়োজনীয় সম্পদ ও উপায় থাকে না। এই অবস্থায় নারী উদ্যোক্তাদের সাধারণ সমস্যার সমাধানে একটি করপোরেট প্রতিষ্ঠান ও একটি অলাভজনক সংগঠনের যুগলবন্দীতে তথা অংশীদারিত্বে নেয়া কর্মসূচির প্রথম পর্যায় দারুণভাবে সফল হয়েছে। এই কর্মসূচির দ্বিতীয় পর্যায়েও ব্যাপক সফলতা আসবে বলে আমরা আশা করি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5323.csv b/Bangla_fin_news_articles/5323.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2f7b008372deef9755b07415e081cea4db277a83 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5323.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5323,গার্মেন্টস মালিকদের করপোরেট ট্যাক্স কমানো হচ্ছে বাণিজ্যমন্ত্রী,2016-02-23,অনলাইন ডেস্ক,রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের করপোরেট ট্যাক্স কমানোর বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে। শিগগির তা বাস্তবায়ন করা হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। মঙ্গলবার বাংলাদেশ গার্মেন্ট ম্যানুফেকচার অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন বিজিএমইএ আয়োজিত দেশের নতুন নাগরিক বিলুপ্ত ছিটমহলের ২৯ জনকে প্রশিক্ষণ সনদভাতা এবং চাকরির নিয়োগপত্র প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বর্তমানে এ খাতে করপোরেট ট্যাক্স ৩৫ শতাংশ নির্ধারিত রয়েছে। এর আগে এ হার ছিল ১০ শতাংশ। ২০১৪১৫ অর্থবছরে তা বাড়িয়ে ৩৫ শতাংশ নির্ধারিত হয়। তৈরি পোশাক শিল্প মালিকরা এই ট্যাক্স কমিয়ে পুনঃনির্ধারণের ১০ শতাংশ করার জন্য সরকারের নিকট দাবি জানিয়ে আসছে। আর এর পরিপ্রেক্ষিতে ট্যাক্স কমানোর নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এশিয়া উন্নয়ন ব্যাংকের এডিবি অর্থায়নে অর্থ মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত স্কিল ফর এমপ্লয়মেন্ট ইনভেস্টমেন্ট প্রোগ্রামের এসইআইপি আওতায় বিলুপ্ত ছিটমহলের ২৯ জন সনদপ্রাপ্তদেও প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। এছাড়া অনুষ্ঠানে ভারতে অনুষ্ঠিত সাউথ এশিয়ান গেমসে স্বর্ণপদক বিজয়ী মাহফুজা ও মাবিয়াকে বিজিএমইএর পক্ষ থেকে সংবর্ধনা ও এক লাখ টাকার চেক প্রদান করা হয়। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন রাজনৈতিক অস্থিরতা ব্যবসায়িক উন্নয়নে বাধা সৃষ্টি করে। রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে গত বছর রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হয়নি। তবে বর্তমানে পরিস্থিতি স্থিতিশীল। তাই আমাদের অর্জন লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বিজিএমইএ সভাপতি মো. সিদ্দিকুর রহমান বলেন দেশের তৈান পোশাক খাতে ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ দক্ষ শ্রমিকের অভাব রয়েছে। তবে আমাদের বিপুল পরিমাণ মানবসম্পদ রয়েছে। এ সম্পদকে কাজে লাগিয়ে দক্ষতা বাড়িয়ে শ্রমিকের অভাব দূর করা যেতে পারে। এ লক্ষ্যে ২০২১ সালের রূপকল্প বাস্তবায়নে বিজিএমইএ মানবসম্পদ উন্নয়নে বিভিন্ন প্রকল্প গ্রহণ করেছে। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএ সহ সভাপতি অর্থ মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আনোয়ারুল করিম সিইআইপি প্রকল্পের নির্বাহী পরিচালক আব্দুল রউফ তালুকদার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5324.csv b/Bangla_fin_news_articles/5324.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fe9fdf52536f4e3de04470aede2412ed5924b683 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5324.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5324,মধ্যপ্রাচ্যসহ সব দেশ থেকে রেমিট্যান্স কমেছে,2016-02-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,জ্বালানি তেলের দাম কমে যাওয়ায় মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো থেকে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় কমছে। এ অঞ্চলের দেশগুলোর মধ্যে কাতার ছাড়া সব থেকে থেকে আগের মাসের তুলনায় জানুয়ারিতে রেমিট্যান্স কমেছে। আর আগের অর্থবছরের জানুয়ারির তুলনায়ও কমেছে এ অঞ্চলের রেমিট্যান্সের পরিমাণ। আর ইউরোপআমেরিকাসহ অন্যান্য দেশগুলোরও একই অবস্থা হওয়ায় সার্বিক রেমিট্যান্সে তার প্রভাব পড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। চলতি অর্থবছরের ২০১৫১৬ জানুয়ারি মাসে ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স এসেছে ১১৫ কোটি ছয় লাখ মার্কিন ডলার। এর মধ্যে রেমিট্যান্সের বড় জোগানদাতা অঞ্চল হিসাবে পরিচিত মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো থেকে এসেছে ৬৭ কোটি ২১ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স। আগের মাস ডিসেম্বরে এ অঞ্চল থেকে ৭৪ কোটি ৬৫ লাখ ডলার এসেছিল। আর আগের অর্থবছরের ২০১৪১৫ অর্থবছরের জানুয়ারি মাসে ৭৪ কোটি ৯৮ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল। প্রতিবেদন অনুযায়ী কাতার থেকে থেকে জানুয়ারি মাসে চার কোটি দুই লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। আর আগের মাসে এসেছিল তিন কোটি ৫৫ লাখ মার্কিন ডলার। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মধ্যে এদেশে থেকেই আগের মাসের তুলনায় রেমিট্যান্স বেড়েছে। এছাড়া সৌদি আরব সংযুক্ত আরব আমিরাত ওমান বাহরাইন কুয়েত ও লিবিয়া থেকে রেমিট্যান্স কমেছে। এর বাইরে ইরান থেকে খুবই কম পরিমাণ রেমিট্যান্স আসে দেশে। সৌদি আরব থেকে ডিসেম্বরে ২৭ কোটি ৩৬ লাখ ডলার আসলেও জানুয়ারিতে এসেছে ২২ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে জানুয়ারিতে ২২ কোটি চার লাখ ডলার আসলেও ডিসেম্বরে এসেছিল ২২ কোটি ৫৯ লাখ ডলার। একইভাবে ডিসেম্বরের তুলনায় জানুয়ারিতে বাহারাইন থেকে পাঁচ কোটি ডলার কুয়েত থেকে ১০ কোটি ডলার এবং লিবিয়া থেকে সাত লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স কমেছে। অন্যদিকে ইউরোপআমেরিকাসহ অন্য দেশগুলোর মধ্যে জাপান ও হংকং ছাড়া সব দেশ থেকেই রেমিট্যান্স কমেছে। যুক্তরাষ্ট্র থেকে জানুয়ারিতে ১৭ কোটি ৭৮ লাখ ডলার এসেছে। অথচ আগের মাসে এসেছিল ২৩ কোটি ১৬ লাখ ডলার। যুক্তরাজ্য থেকে আগের মাসে ৭ কোটি ৩৮ লাখ ডলার আসলেও জানুয়ারিতে না নেমে দাঁড়ায় ছয় কোটি ২৩ লাখ ডলারে। মালয়েশিয়া থেকে জানুয়ারিতে আসে নয় কোটি ৬৪ লাখ ডলার। আগের মাসে যার পরিমাণ ছিল ১১ কোটি ২১ লাখ ডলার। একইভাবে জার্মানি সিঙ্গাপুর অস্ট্রেলিয়া ইতালি দক্ষিণ কোরিয়া থেকেও গত মাসে রেমিট্যান্স কমেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5325.csv b/Bangla_fin_news_articles/5325.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cb566c99c9060eca5a1af475fbcf9ec5b06ef54d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5325.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5325,বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস হ্রাস করলো ওইসিডি,2016-02-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি বছর বিশ্ব প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস কমিয়ে প্রক্ষেপণ করলো অর্গানাইজেশন ফর ইকোনমিক কোঅপারেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ওইসিডি। সংস্থাটির সর্বশেষ সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে এ বছর প্রবৃদ্ধি ৩ শতাংশ হতে পারে। গত পাঁচ বছরে এ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস সবচেয়ে কম। এর আগের প্রতিবেদনে সংস্থাটি ৩ দশমিক ৩ হারে বিশ্ব প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দিয়েছিলো। অর্থনীতির হতাশাজনক পরিসংখ্যান দুর্বল চাহিদা স্বল্প বিনিয়োগ ও যথেষ্ট অস্থিতিশীলতার ঝুঁকি বিদ্যমান থাকায় প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস কমিয়ে নির্ধারণ করে সংস্থাটি। ৩৪ জাতিভূক্ত এ সংস্থাটি আরো উল্লেখ করেছে বিশ্বজুড়ে আর্থিক অস্থিতিশীলতার ঝুঁকি রয়েই গেছে। তেলের নিম্নমূল্য ও স্বল্প সুদহার সত্ত্বেও প্রধান প্রধান দেশগুলোয় প্রবৃদ্ধির গতি মন্থর থাকবে। এদিকে গত বছর ২০১৫ বিশ্বব্যাপী বানিজ্য প্রবৃদ্ধি হয়েছে মাত্র ২ শতাংশ। প্রবৃদ্ধি বাড়াতে ও আর্থিক ঝুঁকি কমাতে আর্থিক ও নীতিকাঠামোর ব্যবহার জোরদারের আহ্বান জানিয়েছেন সংস্থাটি। ওইসিডির প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে বিরাজমান পরিস্থিতি যুক্তরাষ্ট্র ইউরো অঞ্চল ও নিত্যপন্যের রফতানি নির্ভর দেশগুলোকে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত করবে। গত নভেম্বরে ওইসিডির প্রতিবেদনে প্রবৃদ্ধির হিসেব দেয়ার পর নিত্যপন্যের দাম কমেছে ব্যাপক হারে। তেলের দাম কমেছে প্রায় একতৃতীয়াংশ। গেলো জানুয়ারি মাসেও চীনের ভোক্তা পর্যায়ে আমদানির পরিমান কমেছে ব্যাপক হারে। চলতি বছরের পাশাপাশি ২০১৭ সালের পূর্বাভাসও কমিয়েছে ওইসিডি। সংস্থাটির মতে ২০১৭ সালে বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি ৩ দশমিক ৩ শতাংশ পর্যন্ত পৌঁছতে পারে। এর আগে নভেম্বরের পূর্বাভাসে ওইসিডি ২০১৭ সালে ৩ দশমিক ৬ শতাংশ বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধির আভাস দিয়েছিল। ওইসিডি বলেছে বিভিন্ন দেশে এখনো সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি বহাল রয়েছে। এসব নীতির সংস্কার হচ্ছে শ্লথ গতিতে। সংস্কার ত্বরান্বিত করতে হবে। পাশাপাশি চাহিদা জোরদার করতে জোরালো ও সম্মিলিত ব্যবস্থা নিতে হবে। এ বছর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রবৃদ্ধি হতে পারে ২ শতাংশ ২০১৬ সাল নাগাদ এটি ২ দশমিক ২ শতাংশ হতে পারে। ইউরোপ জুড়ে প্রবৃদ্ধি হতে পারে ১ দশমিক ৪ শতাংশ হারে যা পরবর্তী বছরে হতে পারে ১ দশমিক ৭ শতাংশ। জাপানের প্রবৃদ্ধি হতে পারে শুন্য দশমিক ৮ শতাংশ এ দেশটির প্রবৃদ্ধি পরবর্তী বছরে আরো কমে গিয়ে দশমিক ৬ শতাংশ হতে পারে। অন্যদিকে পূর্বাভাস অনুযায়ী এ বছর চীনের প্রবৃদ্ধি সাড়ে ৬ ভাগ হতে পারে যা পরবর্তী বছরে কমে ৬ দশমিক ২ শতাংশ হতে পারে। এদিকে ভারতের প্রবৃদ্ধি এ বছর ৭ দশমিক ৪ হতে পারে যা পরবর্তী বছরে কমে ৭ দশমিক ৩ হতে পারে বলে উল্লেখ করেছে ওইসিডি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5326.csv b/Bangla_fin_news_articles/5326.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d8a67906f3eec523941d9709f93810d9b6fb9d4b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5326.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5326,বেড়েছে ফার্মের মুরগি পেঁয়াজ ও রসুনের দাম,2016-02-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাজধানীর বাজারগুলোতে দাম বেড়েছে ফার্মের মুরগির। গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে ব্রয়লার ও লেয়ার মুরগির দাম প্রতি কেজিতে ১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। দাম বাড়ার এ তালিকায় রয়েছে পেঁয়াজ ও রসুনও। তবে সবজির দাম স্থিতিশীল রয়েছে। শুক্রবার রাজধানীর কাওরানবাজার ও নিউমার্কেটসহ কয়েকটি বাজারে খোঁজ নিয়ে নিত্যপ্রয়োজনীয় বিভিন্ন পণ্যের দামের এ চিত্র পাওয়া যায়। ব্যবসায়ীরা বলেছেন ফার্মের মুরগির বাচ্চার দাম বেড়েছে। এর প্রভাব পড়েছে ব্রয়লার ও লেয়ার মুরগির দামের উপর। শুক্রবার বাজারে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি ১৫৫ থেকে ১৬০ টাকা ও লেয়ার মুরগি ১৮০ থেকে ১৯০ টাকা বিক্রি হয়। যা গত সপ্তাহে কেজিতে ১০ টাকা কমে বিক্রি হয়েছে। কাওরানবাজারের মুরগি ব্যবসায়ী নজরুল বলেন ফার্মের মুরগির বাচ্চার দাম প্রতি পিছে ২০ টাকা বেড়েছে। আগে যে মুরগির বাচ্চার দাম ৩৩ টাকা ছিল। এখন সেই বাচ্চা কিনতে হচ্ছে ৫০ থেকে ৫৫ টাকায়। ফলে ফার্মের মুরগির দাম বেড়েছে। ফার্মের মুরগির পাশাপাশি ডিমের দামও চড়া। নতুন করে ডিমের দাম না বাড়লেও বাজারে ফার্মের মুরগির ডিম প্রতি হালি ৩৪ থেকে ৩৫ টাকা দেশি মুরগির ডিম হালি ৪৫ টাকা ও হাঁসের ডিমের হালি ৪৬ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অন্যান্য মাংশের মধ্যে গরুর মাংস প্রতি কেজি ৩৮০ টাকা এবং খাসির মাংস ৫৫০ থেকে ৫৮০ টাকা ও দেশি মুরগি ৩৪০ থেকে ৩৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়। এদিকে বাজারে দাম বেড়েছে পেঁয়াজ ও রসুনের। বাজারে আমদানিকৃত ও দেশী পেঁয়াজ মানভেদে ২৪ থেকে ৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। যা গত সপ্তাহে ছিল ২২ থেকে ২৮ টাকা। এছাড়া দেশী রসুন ১৪০ থেকে ১৬০ টাকা ও আমদানিকৃত রসুন ১৮০ থেকে ১৯০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে যা গত সপ্তাহে ছিল যথাক্রমে ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা ও ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা। তবে স্থিতিশীল রয়েছে সবজির দাম। বিভিন্ন ধরনের সবজির মধ্যে প্রতি পিস ফুলকপি বাঁধাকপি ২০ থেকে ২৫ টাকা প্রতি কেজি টমেটো ২০ টাকা আলু ১৪ থেকে ১৫ টাকা কাঁচামরিচ ৪০ টাকা শালগম ২০ টাকা বেগুন জাতভেদে ৪০ থেকে ৬০ টাকা শিম ৩০ থেকে ৩৫ টাকা মুলা ২০ টাকা গাজর ২৫ টাকা করলা ৪৫ থেকে ৫০ টাকা পটল ৬০ টাকা পেঁপে ২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5327.csv b/Bangla_fin_news_articles/5327.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..893a6e82133c4a0b96623469e618e308d0881914 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5327.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5327,বাংলাদেশে জিএসপি পুনর্বহাল হওয়া উচিত কংগ্রেস সদস্য,2016-02-19,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশে অগ্রাধিকারমূলক বাজার সুবিধা জিএসপি পুনর্বহাল হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করলেন যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেস সদস্য গ্রেস মেং। তিনি বলেনজিএসপি স্থগিত হওয়ার পেছনে রাজনৈতিক কারণ নেই এবং অর্থনৈতিক অগ্রগতির স্বার্থে এ সুবিধা পুনর্বহাল হওয়া উচিত। বৃহস্পতিবার নিউইয়র্কের ডেমক্র্যাট দলীয় এই সদস্যের ডিস্ট্রিক্ট কার্যালয়ে তার সঙ্গে দেখা করার পর এ তথ্য জানান বাংলাদেশিআমেরিকান ডেমক্র্যাটিক লীগের প্রেসিডেন্ট খোরশেদ খন্দকার। ওই বৈঠকে কংগ্রেসনাল বাংলাদেশ ককাসের প্রতিষ্ঠাতা কোচেয়ার নিউইয়র্কের ডেমক্র্যাটদলীয় কংগ্রেসম্যান যোসেফ ক্রাউলিও ছিলেন। ২০১৩ সালে কারখানার কর্ম পরিবেশের উন্নতিসহ ১৬টি শর্তে বাংলাদেশের পণ্যের জিএসপি সুবিধা স্থগিত করে যুক্তরাষ্ট্র। সব শর্ত পূরণ হলেও দুবছর পরে বাংলাদেশকে বাদ দিয়ে ১২২টি দেশের পণ্যে জিএসপি নবায়ন করে যুক্তরাষ্ট্র। বৃহস্পতিবারের বৈঠকে বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতা খোরশেদ খন্দকার অবিলম্বে বাংলাদেশকে জিএসপি সুবিধা পুনর্বহালের জন্যে সর্বাত্মক সহায়তার অনুরোধ জানিয়ে গ্রেস মেংকে একটি স্মারকলিপি দেন। খোরশেদ বলেন স্মারকলিপিতে বাংলাদেশের পোশাক খাতের সামগ্রিক উন্নয়নের পাশাপাশি শ্রমিকদের কর্মপরিবেশ নিরাপদ করার জন্যে যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসন যে দিকনির্দেশনা দিয়েছিল তা অনুসরণ করা হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। প্রতিনিধি দলের সদস্যদের মধ্যে ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সামাদ আজাদ সহসভাপতি আবুল কাশেম এবং নির্বাহী সদস্য শাহানারা রহমান। আর গ্রেস মেংয়ের সঙ্গে বৈঠকে ছিলেন তার কম্যুউনিকেশন ডাইরেক্টর গোল্ডেস জর্দান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5328.csv b/Bangla_fin_news_articles/5328.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0ad245f043e43ae277b99af58a1f24232326aab6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5328.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5328,সবজির দাম স্থির মাংসের দাম চড়া,2016-02-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শীত চলে গেলেও বাজারে এখনো পাওয়া যাচ্ছে হরেক রকমের শীতের সবজি। এসব সবজির দাম গত এক সপ্তাহ ধরে স্থির রয়েছে। তবে খাসি দেশি মুরগি ও গরুর মাংসের দাম চড়া। রসুন ও ডিমের দাম কমেছে কিছুটা। রাজধানীর দুয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা গেছে করলা বরবটি কাঁচামরিচসহ কিছু সবজির দাম বেড়েছে। তবে বেশিরভাগ সবজির দাম কয়েক সপ্তাহ ধরেই স্থির। মাছের দাম নিয়ে ক্রেতাবিক্রেতার রয়েছে বিপরীত প্রতিক্রিয়া। আর কেজিতে প্রায় ৫০ থেকে ৭০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে খাসির মাংসের দাম। শুক্রবারের বাড়তি চাহিদার কথা মাথায় রেখে পর্যাপ্ত সবজিতে সাজানো রাজধানীর কাঁচাবাজার। বিক্রেতারাও জানালেন শিম টমেটো ফুলকপি লাউ মিষ্টি কুমড়াসহ বেশিরভাগ সবজির দাম জানুয়ারি থেকে এখনো স্থির রয়েছে। তবে বাজারে কিছুটা বাড়তি নতুন আসা সবজির দাম। শীতের শেষ দিকে বাজারে উঠতে শুরু করেছে করলা ও বরবটি। এ দুটি সবজির দাম অন্য সবজির তুলনায় কিছুটা বেশি। বাজার ঘুরে দেখা গেছে প্রতি কেজি করলা বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৩৫ টাকায় ও বরবটি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়। তবে বাজারে একই পণ্যের দামের হেরফের রয়েছে বলে অভিযোগ করলেন ক্রেতারা। মানভেদে প্রতি কেজি গোল আলু বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকা থেকে ৩৫ টাকায় ২০ টাকা ৩০ টাকা কেজিতে শালগম। কাঁচকলার হালি ২০ টাকা প্রতিটি ফুলকপি ২০ থেকে ২৫ টাকায় ও বেগুন বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ৩০ টাকায়। কাঁচামরিচ ৬০ টাকা থেকে ৮০ টাকায় টমেটো ২০ টাকা থেকে ৩০ টাকায় শশা ২৫ টাকা থেকে ৩৫ টাকায় পটল ৪০ টাকা থেকে ৪৫ টাকায় মুলা ২০ টাকা থেকে ২৫ টাকায় ঝিঙা ২৫ টাকা থেকে ৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বিভিন্ন ধরনের শাকের আঁটি ১৫ থেকে ২০ টাকা ও কেজি ২৫ থেকে ৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতি আঁটি মুলা শাক মিলছে ১০ ও ১৫ টাকায় লাল শাক ১৫ ও ২০ টাকায়। বাজারে ডিমের দাম হালিতে দুটাকা কমেছে। বাজারে প্রতি হালি ফার্মের মুরগির লাল ডিম বিক্রি হচ্ছে ৩৬ থেকে ৩৮ টাকায়। হাঁসের ডিমের হালি আকারভেদে ৪৬ টাকায়। মাছ বাজারেও দেখা গেল পর্যাপ্ত সরবরাহ। চিংড়ি কাতল বোয়াল পাবদা ইলিশসহ সব মাছ বিক্রি হচ্ছে আগের দামে। বিক্রেতারা এমন দাবি করলেও দাম বাড়তির অভিযোগ ক্রেতাদের। এদিকে ব্রয়লার মুরগি ১৬০ কেজি হিসেবে বিক্রি হতে দেখা গেছে। গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৪০০ টাকায় কোথাও কোথাও ৩৯০ টাকায়ও বিক্রি হতে দেখা গেছে। কয়েকদিন আগেও রাজধানীতে খাসির মাংস বিক্রি হতো ৫০০ থেকে ৫৮০ টাকায়। শুক্রবার তা ৫৫০ থেকে ৬২০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। অর্থাৎ প্রতি কেজি খাসির মাংসের দাম বেড়েছে ৫০ থেকে ৭০ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5329.csv b/Bangla_fin_news_articles/5329.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..27107a7ea1ba627209b563fd59dd503a58d76332 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5329.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5329,শনিবার ৩৬ জেলায় ব্যাংক খোলা,2016-02-18,অনলাইন ডেস্ক,ইউনিয়ন পরিষদ ইউপি নির্বাচনে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্রের টাকা জমা দেয়ার সুবিধার্থে সংশ্লিষ্ট ৩৬টি জেলায় শনিবার সব ব্যাংক খোলা থাকবে। বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে সব ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে পাঠানো হয়েছে। বন্ধের দিন হওয়ায় ওই দিন ব্যাংকে যেসব কর্মকর্তাকর্মচারী দায়িত্ব পালন করবেন তাদের উপযুক্ত সম্মানী দেয়ারও নির্দেশনা দেয়া হয়েছে প্রজ্ঞাপনে। আগামী ২২ মার্চ ওই ৩৬ জেলার ৭৩৯টি ইউনিয়ন পরিষদে নির্বাচন হবে। প্রথমে ৭৫২টিতে নির্বাচন হওয়ার কথা থাকলেও ১৩টি ইউপিতে নির্বাচন বাতিল করা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5330.csv b/Bangla_fin_news_articles/5330.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c2a3ec146cabe021478a039e040a5808ea368cf4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5330.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5330,হবিগঞ্জে প্রাণআরএফএলে ১২ হাজার কর্মসংস্থান,2016-02-18,অনলাইন ডেস্ক,হবিগঞ্জের ওলিপুরে আধুনিক কারখানা স্থাপনের মাধ্যমে গ্রামীণ দরিদ্র জনগোষ্ঠির আর্থসামাজিক উন্নয়নে সরকারের পাশাপাশি ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে প্রাণআরএফএল গ্রুপ। বৃহস্পতিবার হবিগঞ্জ ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কে স্থানীয় সাংবাদিকদের সাথে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন প্রাণআরএফএল গ্রুপের পরিচালক বিপণন কামরুজ্জামান কামাল। তিনি বলেন ২০১৪ সালের মার্চে শায়েস্তাগঞ্জে এ কারখানাটি আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে। গত দুই বছরে এখানে ১২ হাজার লোকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এর ফলে এলাকার সামাজিক সূচকের গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। তিনি জানান কারখানায় শ্রমিককর্মচারিদের জন্য নিরাপদ খাদ্য স্বাস্থ্য পরিস্কারপরিছন্নতাসহ নানা সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করছে প্রাণআরএফএল গ্রুপ। পাশাপাশি নারীর ক্ষমতায়ন বৈষম্য প্রতিরোধ ও কারখানায় নারীবান্ধব পরিবেশ বজায় রাখতে কাজ করে যাচ্ছে দেশের অন্যতম এ প্রতিষ্ঠানটি। খাদ্য এবং প্লাস্টিক পণ্যের বাইরে নতুন কিছু পণ্য উৎপাদনের লক্ষ্য নিয়ে হবিগঞ্জ ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক স্থাপিত হয় বলে জানান কামরুজ্জামান কামাল। ৬৫০ বিঘা এলাকা জুড়ে অবস্থিত এ কারখানায় চালু আছে ২৮ টি প্রডাকশন লাইন। নিজস্ব বিদ্যুৎ উৎপাদন ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনার রয়েছে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন ইটিপি ইফ্লুয়েন্ট ট্রিটমেন্ট প্লান্ট ব্যবস্থা। প্রাণআরএফএল গ্রুপ কারখানার পাশে একটি স্কুল পরিচালনা করছে যেখানে নার্সারি থেকে নবম শ্রেণী পর্যন্ত শিক্ষা প্রদান করা হচ্ছে। কারখানার কর্মকর্তাকর্মচারীদের জন্য রয়েছে একটি ক্যানটিন যেখানে মাত্র দুই টাকার বিনিময়ে কর্মচারীদের একবেলা খাবার প্রদান করা হয়। কারখানায় কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্যে রয়েছে পৃথক আবাসন ব্যবস্থা। এছাড়া শিশুদের জন্যে রয়েছে ডেকেয়ার সেন্টার। স্বাস্থ্য সেবার জন্যে রয়েছে একটি মেডিকেল সেন্টার। এছাড়া মসজিদসহ রয়েছে নানান সুযোগসুবিধা। সংবাদ সম্মেলনে হবিগঞ্জ ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের জেনারেল ম্যানেজার এইচ এম মঞ্জুরুল হক আরএফএল বাইক এর জিএম জাফর ইকবাল সিনিয়র ম্যানেজার প্রাণঅ্যাডমিন এহসানুল হাবিব প্রাণআরএফএল গ্রুপের কমিউনিকশেন ম্যানেজার জিয়াউল হকসহ কারখানার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এসময় উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5331.csv b/Bangla_fin_news_articles/5331.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c391dd9e2f7f295faad223b91f1ae9940688d155 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5331.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5331,বাংলাবান্ধায় প্রতীক্ষিত ইমিগ্রেশন উদ্বোধন বৃহস্পতিবার,2016-02-17,পঞ্চগড় প্রতিনিধি,পঞ্চগড়সহ উত্তরাঞ্চলের মানুষের দীর্ঘদিনের দাবী পূরণ হচ্ছে। অনেক জল্পনাকল্পনা আর প্রতীক্ষা শেষে বাণিজ্য কার্যক্রম শুরুর দেড় যুগ পর বৃহস্পতিবার বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে চালু হতে যাচ্ছে ইমিগ্রেশন সুবিধা। আর এর মধ্যদিয়েই কেটে যাবে বাংলাবান্ধা দিয়ে মানুষ পারপারের বাধা। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল আনুষ্ঠানিকভাবে ভারতবাংলাদেশের মধ্যে ইমিগ্রেশন উদ্বোধন করবেন। এ ইমিগ্রেশন সুবিধা চালু হলে সম্ভাবনার দুয়ার খুলবে দেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধায়। সেই সঙ্গে পাল্টে যাবে হিমালয় কন্যা খ্যাত পঞ্চগড় জেলার আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপট। পঞ্চগড় পরিণত হবে শিল্প ও পর্যটন নগরীতে। চার দেশীয় বাংলাদেশ ভারত নেপাল ও ভুটান ব্যবসা বাণিজ্যের অপার সম্ভাবনাময় কেন্দ্রস্থল বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে এখন চলছে ইমিগ্রেশন উদ্বোধনের নানা আনুষ্ঠানিকতার প্রস্তুতি। পঞ্চগড়ের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন জানান গত রবিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ইমিগ্রেশন সুবিধা চালুর বিষয়ে একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ওই বৈঠকে আগামীকাল বৃহস্পতিবার বাংলাবান্ধায় ইমিগ্রেশন সুবিধা চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়। ওইদিন দুপুর ২টায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ভারতের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী জেনারেল অব. বিজয় কুমার সিং এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাই কমিশনার হর্ষবর্ধন শ্রীংলার ইমিগ্রেশন কার্যক্রম উদ্বোধন অনুষ্ঠানে যোগ দেয়ার কথা রয়েছে। দীর্ঘদিনের প্রত্যাশিত ইমিগ্রেশন সুবিধা চালুর সিদ্ধান্তের খবরে এখন আনন্দের জোয়ার বইছে পঞ্চগড়ে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5332.csv b/Bangla_fin_news_articles/5332.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5db6482eccf0c6a6b84b8d244abf989e016967e3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5332.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5332,দ্বিতীয় দিনের মতো বেনাপোলে আমদানিরফতানি বন্ধ,2016-02-17,বেনাপোলযশোরসংবাদদাতা,ভারতের পেট্রাপোল বন্দরে নবনির্মিত ইনট্রিগ্রেটেড চেকপোস্টের ট্রাক পার্কিংয়ের চার্জ বৃদ্ধির প্রতিবাদে পেট্রাপোল বন্দর ব্যবহারকারী ব্যবসায়ী সংগঠন দ্বিতীয় দিনের মতো ধর্মঘট পালন করছে। বুধবার সকাল থেকে বেনাপোল বন্দর দিয়ে আমদানিরফতানি বাণিজ্য বন্ধ রয়েছে। ভারতের পেট্রাপোল সি এন্ড এফ এজেন্ট স্টাফ ওয়েল ফেয়ার এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কার্তিক চন্দ্র জানান নতুন ইন্ট্রিগেটেড চেকপোস্ট চালুর পর পোর্ট চার্জ ৩৫০ রুপি থেকে বাড়িয়ে ৭০০ রুপি করা হয়েছে এবং বাংলাদেশ থেকে আমদানিকৃত পণ্যের ট্রাক প্রতি ১৬০ রুপি আদায় করা হচ্ছে। এটি আগে কখনো নেয়া হতো না। তারই প্রতিবাদে দুদেশের মধ্যে আমদানিরফতানি বাণিজ্য বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। বেনাপোল চেকপোস্ট কাস্টমস কার্গো শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম জানান বিষয়টি নিয়ে পেট্রাপোল বন্দর ও কাস্টমসে কথা হয়েছে। তারা জানিয়েছেন ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনা চলছে। সমাধান হলে বাণিজ্য সচল হবে। আমদানিরফতানি বন্ধ থাকায় দুই দেশের বন্দর এলাকায় আটকা পড়েছে শত শত পণ্য বোঝাই ট্রাক। যার অধিকাংশই বাংলাদেশের শতভাগ রফতানিমুখী গার্মেন্টস শিল্পের কাঁচামাল রয়েছে। বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশনের ওসি মোমিনুল ইসলাম জানান ধর্মঘটে আমদানিরফতানি বন্ধ থাকলেও এই পথে পাসপোর্ট যাত্রী চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5333.csv b/Bangla_fin_news_articles/5333.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..73883c1a5234608338671ce27626b33931572058 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5333.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5333,সব ব্যাংকের সঙ্গে বুধবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈঠক,2016-02-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিভিন্ন ব্যাংকের এটিএম বুথ থেকে টাকা চুরির ঘটনায় সব বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর এটিএম কার্ড ডিভিশনের প্রধানদের সঙ্গে বৈঠক করবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বুধবার বিকেল ৩টায় রাজধানীর মতিঝিলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়েএ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। জানা গেছে সম্প্রতি তিন ব্যাংকের চার এটিএম বুথ থেকে টাকা চুরির ঘটনা ঘটায় এ বৈঠক ডাকা হয়েছে। এতে এটিএম বুথের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করাকে প্রাধান্য দেয়া হবে। এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক শুভঙ্কর সাহা জানান এটিএম বিষয়ে সার্বিক আলোচনার জন্য এ বৈঠক ডাকা হয়েছে। এতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা পালনে জোর দেয়ার পাশাপাশি ব্যাংকগুলোর মতামত নেয়া হবে। তারা কী চায় বা আরো কী কী করা দরকার তা খতিয়ে দেখা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5334.csv b/Bangla_fin_news_articles/5334.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..99f9db075ebcdba4bcbb3cac39807cb5637d1205 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5334.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5334,এটিএম জালিয়াতির গ্রাহকদের টাকা ফেরত দিবে ইবিএল,2016-02-16,অনলাইন ডেস্ক,জালিয়াতির মাধ্যমে এটিএম থেকে গ্রাহকদের তুলে নেয়া টাকা ফেরত দিবে ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড ইবিএল। বৃহস্পতিবার মতিঝিলে বাংলাদেশ ব্যাংকের সম্মেলন কক্ষে গ্রাহকদের হাতে এই টাকা তুলে দিবে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। ইবিএলএর হেড অব কমিউনিকেশন জিয়াউল করিম মঙ্গলবার এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান তদন্তে জালিয়াতির মাধ্যমে ২২ জন গ্রাহকের টাকা তুলে নেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে। তাদের সবার পুরো টাকা ব্যাংক কর্তৃপক্ষ ফেরত দিবে। গত শুক্রবার বনানী ও মিরপুরের বিভিন্ন বুথ থেকে স্কিমিং ডিভাইসের মাধ্যমে গ্রাহকের ডেবিট কার্ডের তথ্য ও পাসওয়ার্ড চুরি করে ক্লোন কার্ড তৈরি করে টাকা তুলে নেয় একটি চক্র। এই চক্রের সঙ্গে একাধিক বিদেশি নাগরিক জড়িত বলে প্রাথমিক তদন্তে জানতে পেরেছেন তদন্ত সংশ্লিষ্টরা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5335.csv b/Bangla_fin_news_articles/5335.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..566a082345f43845927ca1e89cce87a65ef677e5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5335.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5335,কৃষিখাতে অবদানের জন্য অ্যাগ্রো অ্যাওয়ার্ড ২০১৬,2016-02-16,অনলাইন ডেস্ক,স্ট্যান্ডার্ড চার্টাড অ্যাগ্রো অ্যাওয়ার্ড বা কৃষি পুরস্কার ২০১৬ প্রদানের ঘোষণা দিয়েছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক বাংলাদেশ ও বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম বিবিএফ। আগামী ২৭ মার্চ বিজয়ীদের হাতে অ্যাগ্রো অ্যাওয়ার্ড বা কৃষি পুরস্কার তুলে দেওয়া হবে। মঙ্গলবার ঢাকার প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেয়া হয়। এ নিয়ে তৃতীয়বারের মতো দেওয়া হচ্ছে এই পুরস্কার। দেশের কৃষি খাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরুপ ব্যক্তি ও প্রাতিষ্ঠানিক উভয় পর্যায়ে পুরস্কারটি দেওয়া হবে। এবারে সাতটি ভিন্ন ভিন্ন ক্যাটাগরিতে কৃষি পুরস্কার ২০১৬ দেওয়া হবে। ক্যাটাগরি বা শ্রেণিগুলো হচ্ছে সেরা উদ্ভাবন ও গবেষণা সহযোগী প্রতিষ্ঠান সেরা সমর্থনসহায়তা ও বাস্তবায়ন সহযোগী সংগঠন কৃষি খাতের প্রযুক্তির সেরা ব্যবহার সেরা কৃষিপণ্য রপ্তানিকারক বছরের সেরা পুরুষ কৃষক বছরের সেরা নারী কৃষক এবং বছরের সেরা কৃষক সাবসিস্ট্যান্স মার্কেট ফার্মার গ্রুপ। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক বাংলাদেশের করপোরেট অ্যাফেয়ার্সের কান্ট্রি হেড বিটপী দাশ চৌধুরী বলেন আমরা আমাদের যাত্রার তিন বছরের মধ্যে এই পুরষ্কার বিতরণের আয়োজন করতে পেরে আমি প্্রকৃতপক্ষে আনন্দিত। আমি আশাবাদ ব্যাক্ত করছি আমাদের এই ক্ষুদ্্র প্্রয়াশ সারা দেশের কৃষক ও কৃষি সংশ্লিস্ট সবাইকে উদ্বুদ্ধ করবে। তিনি আরো উল্লেখ করেন ব্যাংকের জন্য এই পুরস্কার প্রদানের মাধ্যমে দেশের কৃষি খাতকে উৎসাহিত ও সহায়তা করার জন্য এটি একটি বিশেষ সুুুুযোগ।বাংলাদেশের কৃষি খাতের সঙ্গে দীর্ঘদিনের সম্পর্কের সুবাদে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক এই পুরস্কার প্রদান করছে। এই পুরস্কার প্রদানের মাধ্যমে এ দেশের কৃষি খাতকে উদ্বুদ্ধ ও সহায়তা করতে চায় তারা। তিনি আরো জানান এ বছরে পুরস্কার বিজয়ীদের একটি ক্রেস্টসহ ৫ লাখ টাকার প্রাইজমানি দেওয়া হবে যাতে তারা কৃষি খাতে তাদের কার্যক্রম ও অবদান আরো বাড়াতে পারেন। এছাড়া প্রত্যেক ক্যাটাগরি বা শ্রেণির অনারেবল ম্যানশনেরা ঐড়হড়ৎধনষব সবহঃরড়হং প্রত্যেকেই ৫০ হাজার টাকা করে পাবেন। বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের বিবিএফ ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি শরিফুল ইসলাম এই কৃষি পুরস্কার প্রদানের নেপথ্য দর্শনের কথা তুলে ধরে বলেন টেকসই উপায়ে খাদ্য উৎপাদনে বাংলাদেশ এখন গোটা বিশ্বের কাছেই একটি বড় দৃষ্টান্ত। সে জন্য দেশের যেসব কৃষক ও কৃষিবিষয়ক প্রতিষ্ঠান দেশের ক্রমবর্ধমান মানুষের অত্যাবশ্যকীয় খাদ্যের চাহিদা পূরণে নিরলস খাদ্যশস্য উৎপাদনে কাজ করে যাচ্ছেন তাদের কাজের স্বীকৃতি দিতে এই পুরস্কারের আয়োজন করা হয়েছে। তিনি আরো জানান অতীতে প্রতিবারই স্বচ্ছতা বস্তুনিষ্ঠতা ও জবাবদিহিতা বজায় রেখেই পুরস্কারটি দেওয়া হয়েছে। ফলে এটি ইতিমধ্যে মানুষের বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করেছে। সেই প্রতিশ্রুতির আলোকে এবারও পুরস্কার বিজয়ীদের বাছাই করে নেওয়া হবে। এ জন্য অ্যাগ্রো অ্যাওয়ার্ড ২০১৬ বা কৃষি পুরস্কার ২০১৬ দিতে সারা দেশ থেকে নমিনেশন বা মনোনয়ন আহ্বান করা হয়েছে। সে অনুযায়ী যেসব আবেদন পাওয়া যাবে সেগুলো থেকে প্রাথমিকভাবে একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা তৈরি করা হবে। এর পরে ওই তালিকা ধরে নমিনেশন বা মনোনয়ন পাওয়া ব্যক্তিদের ও প্রতিষ্ঠানগুলো সম্পর্কে যাচাইবাছাইয়ের কাজ চলবে। এ জন্য থাকবে এক্সপার্ট জুরি সেশন বা বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে গঠিত জুরি বোর্ড। এর পরে চূড়ান্ত বিজয়ীদের নির্বাচিত করা হবে। সব শেষে বিজয়ীদের হাতে তুলে দেওয়া হবে পুরস্কার। সংবাদ সম্মেলনে আরো বক্তব্য দেন গত বছরের সেরা পুরুষ কৃষক হিসেবে পুরস্কার বিজয়ী মো. বিল্লাল সিকদার বছরের সেরা নারী কৃষক হিসেবে পুরস্কার পাওয়া ফাতেমা জোহরা। তাঁরা নিজেদের সফলতার গল্প এবং প্রাইজমানি হিসেবে পাওয়া অর্থ কীভাবে তাঁদের কর্মকা সম্প্রসারণে ব্যবহার করেছেন তা তুলে ধরেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5336.csv b/Bangla_fin_news_articles/5336.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d8f54368adbaa99887c3375bcb90ca4012e68105 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5336.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5336,বেনাপোল বন্দরে আমদানিরফতানি বন্ধ,2016-02-16,বেনাপোলযশোর সংবাদদাতা,ভারতের পেট্রাপোল বন্দরে নবনির্মিত ইনট্রিগ্রেটেড চেকপোস্টের ট্র্রাক পার্কিংয়ের চার্জ বৃদ্ধির প্রতিবাদে ব্যবসায়ী সংগঠনের ডাকা ধর্মঘটে মঙ্গলবার সকাল থেকে বেনাপোল বন্দর দিয়ে আমদানিরফতানি বাণিজ্য বন্ধ রয়েছে। ভারতের পেট্রাপোল সি এন্ড এফ এজেন্ট স্টাফ ওয়েল ফেয়ার এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কার্তিক চন্দ্র জানান নতুন ইন্ট্রিগেটেড চেকপোস্ট চালুর পর পোর্ট চার্জ ৩৫০ রুপি থেকে বাড়িয়ে ৭০০ রুপি করা হয়েছে এবং বাংলাদেশ থেকে আমদানিকৃত পণ্যের ট্রাক প্রতি ১৬০ রুপি আদায় করা হচ্ছে। যা আগে কখনো নেয়া হতো না। তারই প্রতিবাদে আজ সকাল থেকে দুই দেশের মধ্যে আমদামিরফতানি বাণিজ্য বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। বেনাপোল চেকপোস্ট কাস্টমস কার্গো শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম জানান বিষয়টি নিয়ে পেট্রাপোল বন্দর ও কাস্টমসে কথা হয়েছে। তারা জানিয়েছেন ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনা চলছে। সমাধান হলে বাণিজ্য সচল হবে। আমদানীরফতানি বন্ধ থাকায় দুই দেশের বন্দর এলাকায় আটকা পড়েছে শত শত পণ্য বোঝাই ট্রাক। যার অধিকাংশই বাংলাদেশের শতভাগ রফতানিমুখী গার্মেন্টস শিল্পের কাঁচামাল রয়েছে। বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশনের ওসি মোমিনুল ইসলাম জানান ধর্মঘটে আমদানিরপ্তানি বন্ধ থাকলেও এই পথে পাসপোর্টধারী যাত্রী চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5337.csv b/Bangla_fin_news_articles/5337.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3e4222c9a92ff31a936747d1710a53424321f1df --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5337.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5337,বাংলাদেশ থেকে ওষুধ চাল ও বালু নিতে আগ্রহী মালদ্বীপ,2016-02-15,অনলাইন ডেস্ক,মালদ্বীপ বাংলাদেশ থেকে বালু ওষুধ ও চালসহ সেদেশের জন্য প্রয়োজনীয় সকল পণ্য আমদানি করতে চায়। বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদের সঙ্গে ঢাকায় নিযুক্ত মালদ্বীপের রাষ্ট্রদূত ড. মোহাম্মেদ অসিম আজ সোমবার বাংলাদেশ সচিবালয়ে বাণিজ্যমন্ত্রীর কার্যালয়ে সাক্ষাতকালে এক মতবিনিময় অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রদূত তার দেশে বাংলাদেশী পণ্য আমদানি করার আগ্রহ ব্যক্ত করেন। এ সময় তোফায়েল আহমেদ মালদ্বীপ ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য আরো বাড়ানোর ওপর গুরত্ব আরোপ করে বলেন বন্ধু রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ থেকে ওষুধ ও চাল আমদানি করলে মালদ্বীপ লাভবান হবে। ইতোমধ্যে বাংলাদেশ থেকে ৫০ হাজার মেট্রিক টন চাল শ্রীলংকায় রপ্তানি করা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন নেপালে ভূমিকম্পের সময়ও বাংলাদেশ অনুদান হিসেবে ১০ হাজার মেট্রিক টন চাল সেদেশে প্রেরণ করেছে। মালদ্বীপের রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশ থেকে বালুসহ তার দেশের মানুষের জন্য প্রয়োজনীয় পণ্যসমুহ আমদানি করার আগ্রহ ব্যক্ত করেন। ওষুধ শিল্পে বাংলাদেশর অভাবনীয় উন্নতির প্রশংসা করে রাষ্ট্রদূত ড.মোহাম্মেদ অসিম বলেনতার দেশ আগামী দিনে বাংলাদেশ থেকে বেশি করে ওষুধ আমদানি করবে। তিনি দুদেশের মধ্যে চলমান ব্যবসাবাণিজ্য বৃদ্ধি করতে বাণিজ্যমন্ত্রীর সহযোগিতা কামনা করেন। মালদ্বীপে বাংলাদেশর তৈরী ইলেক্ট্রনিক পণ্য টয়লেটারিজ ঔষধ ক্রোকারিজ শুকনা খাবার কাপড় শিশুদের পোশাক শাবান অলংকার প্লাস্টিক সামগ্রী চামড়াজাত পণ্য প্রভৃতি পণ্যের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। উভয় দেশের ব্যবসায়ী এবং সরকারি পর্যায়ে আলোচনার মাধ্যমে এ বাণিজ্য অনেক বৃদ্ধি করা সম্ভব। উল্লেখ্যবাংলাদেশ ও মালদ্বীপের মধ্যে ব্যবসাবাণিজ্য বৃদ্ধির লক্ষ্যে ২০১৫ সালের ১৭ নভেম্বর উভয় দেশের কর্মকর্তা ও বিশেষঙ্গদের সমন্বয়ে জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন করা হয়েছে। খবর বাসস। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5338.csv b/Bangla_fin_news_articles/5338.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9bf0280ca74100866145ad7864bc1416223bdb7b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5338.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5338,১৮৫তম সামাজিক ব্যবসা ডিজাইন ল্যাবে ৬টি নতুন ব্যবসা উদ্বোধন,2016-02-15,অনলাইন ডেস্ক,ইউনূস সেন্টারের আয়োজনে আজ সোমবার গ্রামীণ ব্যাংক অডিটোরিয়ামে ১৮৫তম সামাজিক ব্যবসা ডিজাইন ল্যাব অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিভিন্ন দেশীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন পর্যায় থেকে আগত প্রায় ১৭০ জন অংশগ্রহণকারী অনুষ্ঠানে অংশ নেন। অংশগ্রহণকারীদের অনেকেই ছিলেন বিদেশি যারা এসেছিলেন ব্রাজিল এবং লেসোথোসহ বিভিন্ন দেশ থেকে । অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন নোবেল লরিয়েট প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি উপস্থিত দর্শক ও অংশগ্রহণকারীদের স্বাগত জানান এবং বলেন যে জানুয়ারী ২০১৩এ ল্যাব শুরু হবার পর ১৮৪তম ল্যাব পর্যন্ত ৩ হাজার ৫৭৮টি প্রকল্প ডিজাইন ল্যাবে উপস্থাপিত হয়েছে। এগুলোর মধ্যে ৩ হাজার ৫৫৩টি প্রকল্প বিনিয়োগের জন্য অনুমোদিত হয়েছে এবং বিনিয়োগের পরিমান এক লাখ থেকে আড়াই লাখ পর্যন্ত। আজকের ল্যাবে ৬টি নতুন নবীন উদ্যোক্তা ব্যবসা পরিকল্পনা উপস্থাপন করা হয়। উপস্থাপিত ব্যবসাগুলোর সবই গ্রামীণ ব্যাংকের ঋণগ্রহীতা পরিবারের সন্তানদের নবীন উদ্যোক্তা ব্যবসা। উপস্থাপিত ব্যবসাগুলো হচ্ছে আলামিন মিয়ার আল আমিন ব্যাম্বো ক্রাফট হোসনে আরার মৌ বিউটি পার্লার মোঃ মনিরুল ইসলামের মৃত্তিকা এন্টারপ্রাইজ মোঃ মিঠু আহমদের মাহিম ক্রিকেট ব্যাট আবুল কালাম আজাদের মেসার্স রাকিব এন্টারপ্রাইজ এবং মোঃ সাগরের মীম বক্স হাউজ। নবীন উদ্যোক্তারা প্রত্যেকেই প্রকল্প পরিকল্পনা বাজারজাত পরিকল্পনা ও আত্মনির্ভরতা পরিকল্পনা সহ তাদের নিজ নিজ ব্যবসায়িক পরিকল্পনা বিস্তারিত উপস্থাপন করেন। এরপর প্রকল্পগুলো নিয়ে দলীয়ভাবে বিশদ আলোচনা হয়। উপস্থাপিত ৬টি প্রকল্পই অর্থায়নের জন্য অনুমোদিত হয়। সামাজিক ব্যবসা প্রকল্পগুলো সোশ্যাল বিজনেস পিডিয়ায় প্রতিবেদনের মাধ্যমে মনিটর করা হবে। ডিজাইন ল্যাবে গ্রামীণ টেলিকম ট্রাষ্ট ও বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন ফর সোশ্যাল অ্যাডভান্সমেন্ট বাসাএর মধ্যে একটি মধু প্রক্রিয়াজাতকারী সামাজিক ব্যবসা গঠনের লক্ষ্যে একটি জয়েন্ট ভেঞ্চার চুক্তিও স্বাক্ষরিত হয়। গ্রামীণ টেলিকম ট্রাষ্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক পারভীন মাহমুদ এবং বাসার নির্বাহী পরিচালক এ.কে.এম সিরাজুল ইসলাম স্বস্ব প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5339.csv b/Bangla_fin_news_articles/5339.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5f8c8317bf66b5ec7bd14a1cba7f067e918834c6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5339.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5339,সংকুচিত হয়েছে জাপানের অর্থনীতি,2016-02-15,অনলাইন ডেস্ক,গত বছরের শেষ তিন মাসে জাপানের অর্থনীতি সংকুচিত হয়েছে। সরকারের নেয়া অর্থনৈতিক সংস্কার কর্মসূচির পরও অর্থনীতি সংকুচিত হওয়াকে জাপান সরকারের ব্যর্থতা হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। সরকারি তথ্য থেকে দেখা যাচ্ছে আগের প্রান্তিকের তুলনায় গত অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত শূন্য দশমিক চার শতাংশ সংকুচিত হয়েছে জাপানের অর্থনীতি। ধারণা করা হচ্ছিল প্রতি প্রান্তিকে শূন্য দশমিক তিন শতাংশ হারে অর্থনৈতিক সংকোচন ঘটবে দেশটিতে। স্থানীয় চাহিদা কমে যাওয়া ও গৃহনির্মাণে বিনিয়োগ হ্রাস পাওয়াকে অর্থনৈতিক সংকোচনের জন্য দায়ী করা হচ্ছে। এর ফলে বার্ষিক এক দশমিক চার শতাংশ হারে দেশটির অর্থনীতির আকার ছোট হয়েছে যা ধারণার চেয়েও দশমিক দুই শতাংশ বেশি। গত দুই দশক থেকে মুদ্রা সংকোচনে ভুগছে জাপানের অর্থনীতি। এর ফলে বাজারে চাহিদা ও বিনিয়োগে মন্দা চলছে দেশটিতে। সূত্র বিবিসি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5340.csv b/Bangla_fin_news_articles/5340.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8bbb16e9fa048f7d0a591ba9ad9d1ac34ba2f27a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5340.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5340,প্রাণ আপ কিনে থাইল্যান্ড ভ্রমণের সুযোগ পেল ৬ জন,2016-02-15,অনলাইন ডেস্ক,প্রাণ আপ লাভ ইন থাইল্যান্ড ক্যাম্পেইনের বিজয়ী ছয় জনকে পুরস্কৃত করা হয়েছে। বিজয়ীরা হলেন পাবনার সাইফুল ইসলাম ময়মনসিংহের তামজিদুল চট্টগ্রামের বিকাশ মজুমদার ঝালকাঠির রুহুল আমীন সিলেটের গিয়াস উদ্দীন ও ঢাকার আলী হোসেন। সোমবার প্রাণআরএফএল গ্রুপের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন প্রাণ বেভারেজ লিমিটেডের হেড অফ মার্কেটিং মো. আতিকুর রহমান ও অ্যাসিস্ট্যান্ট ব্র্যান্ড ম্যানেজার তন্ময় দাস। প্রাণ এর কোমল পানীয় প্রাণ আপের ২৫০ ও ৫০০ মিলিলিটার এবং এক ও দুই লিটার বোতলে এ অফার প্রযোজ্য ছিল। বোতলের লেবেলে নির্দিষ্ট স্থান স্ক্র্যাচ করে ক্রেতারা থাইল্যান্ড ভ্রমণসহ এলইডি টিভি মোবাইল ফোন নগদ টাকা টি শার্টসহ অসংখ্য পুরস্কার লাভ করেছেন। থাইল্যান্ড ভ্রমণের টিকিট ছাড়া অন্য পুরস্কারগুলো ইতোমধ্যে বিজয়ীরদের মাঝে প্রদান করা হয়েছে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়। প্রাণ বেভারেজ লিমিটেড এর উদ্যোগে গত সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত এই অফার চালু ছিল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5341.csv b/Bangla_fin_news_articles/5341.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..415c7ed777a9f1491a3a51193d2f68289974d3c9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5341.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5341,এটিএমে ১ মাসের মধ্যে ‘অ্যান্টি স্কিমিং ডিভাইস’ বসানোর নির্দেশ,2016-02-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংকের প্রতিটি এটিএম বুথে জালিয়াতি প্রতিরোধের ব্যবস্থা বাধ্যতামূলক করাসহ ছয় দফা নির্দেশনা জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সোমবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেমস বিভাগ এই সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে। বিজ্ঞতিতে বলা হয়েছে জালিয়াতি রোধে ও লেনদেন ঝুঁকিমুক্ত করতে সব এটিএম বুথে এক মাসের মধ্যে অ্যান্টি স্কিমিং ও পিন শিল্ড ডিভাইস বসাতে হবে। নতুন কোনো বুথ খুলতে গেলেও তাতে অবশ্যই এসব ব্যবস্থা রাখতে হবে। বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়েছে আগের নির্দেশনা অনুযায়ী প্রতিটি বুথে বসানো ক্লোজড সার্কিট ক্যামেরার ফুটেজ নিয়মিত পর্যবেক্ষণের পাশাপাশি অ্যান্টি স্কিমিং ডিভাইস বসানো হলে এই জালিয়াতি প্রতিরোধ করা যেত। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5342.csv b/Bangla_fin_news_articles/5342.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..437121443cea60ae0f13aaef5a64a7ea28f3ee6c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5342.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5342,প্যাকেজ তালিকাভুক্ত ৮০ ভাগ দোকান ভ্যাট দেয় না,2016-02-15,রিয়াদ হোসেন,ভ্যাট নিবন্ধন রয়েছে এমন ছোট ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের প্যাকেজ পদ্ধতিতে ভ্যাট দেয়ার কথা। কিন্তু রাজস্ব বোর্ড এনবিআর মনে করছে এ ধরনের তালিকাভুক্ত দোকান ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের প্রায় ৮০ শতাংশই ভ্যাট দেয় না। এর বাইরে তুলনামূলক বড় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের বিক্রয়ের সঠিক হিসাব রাখতে ইলেক্ট্রনিক ক্যাশ রেজিস্ট্রার ইসিআর মেশিনের বাধ্যবাধকতা থাকলেও তা মানা হচ্ছে না। এ অবস্থায় ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ভ্যাট আদায়ে সরকারের নানামুখী উদ্যোগও কার্যত সফল হচ্ছে না। অন্যদিকে ব্যবসায়ীরা বলছেন ভ্যাট আদায়ে এনবিআরের সক্ষমতার অভাব রয়েছে। রয়েছে মাঠ পর্যায়ের ভ্যাট আদায়কারী কর্মকর্তাদের অসাধুতাও। ফলে অসাধু ব্যবসায়ীরা সুযোগ নিচ্ছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন ভ্যাট আদায় বাড়াতে হলে ব্যবসায়ী ও ক্রেতাদের স্বপ্রণোদিত হয়ে ভ্যাট দেয়ার মানসিকতা তৈরি হতে হবে। নইলে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ইসিআর স্থাপন করা হলেও কার্যকর ফল আসবে না। কেননা এনবিআর কর্মকর্তাদের সার্বক্ষণিক সব ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে উপস্থিত থেকে বিক্রিবাট্টা তদারক করা কখনোই সম্ভব নয়। এনবিআরের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে ঢাকা দক্ষিণ ভ্যাট কমিশনারেটের অধীনে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক ক্ষুদ্র ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। দক্ষিণ কমিশনারেট সূত্রে জানা গেছে এ কমিশনারেটের অধীনে গত অর্থবছরে ৪২ হাজার ৯৭টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ভ্যাট নিবন্ধন নম্বর ছিল। এর মধ্যে আলোচ্য সময়ে ভ্যাট দিয়েছে মাত্র ৮ হাজার ৩১৮টি প্রতিষ্ঠান। নিবন্ধিত ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে মাত্র ২০ শতাংশ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আলোচ্য সময়ে ভ্যাট দিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ভ্যাট পাওয়া গেছে মাত্র ২ কোটি ৮৭ লাখ টাকা। অর্থাত্ ভ্যাটের বাইরে রয়ে গেছে প্রায় ৮০ শতাংশ। আর চলতি ২০১৫১৬ অর্থবছরের প্রথম জুলাই থেকে নভেম্বর পর্যন্ত প্রথম পাঁচ মাসে এক হাজার ৮৯৫টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান প্যাকেজ পদ্ধতির ভ্যাট দিয়েছে। হিসাব করে দেখা গেছে চলতি অর্থবছরের আলোচ্য সময় পর্যন্ত ভ্যাট দিয়েছে মাত্র ৪ শতাংশ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। চলতি অর্থবছরে প্যাকেজ ভ্যাট বাড়ানোর পর ঢাকা ও চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এলাকায় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর ভ্যাটের পরিমাণ ১৪ হাজার টাকা। অন্যান্য সিটি কর্পোরেশন এলাকায় ১০ হাজার টাকা জেলা শহরে ৭ হাজার ২শ এবং দেশের বাদবাকি এলাকার জন্য প্যাকেজ ভ্যাট ৩ হাজার ৬শ টাকা। এসব ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের বার্ষিক মূল্য সংযোজন বা মুনাফা ৯৪ হাজার টাকা হিসেবে তাদের উপর প্যাকেজ ভ্যাট প্রযোজ্য। এনবিআর কর্মকর্তারা জানিয়েছেন গড়ে ১০ শতাংশ দোকান বন্ধ হয়েছে ধরা হলেও বাকি ৯০ শতাংশ দোকান ভ্যাট দেয়ার কথা। ভ্যাট নিবন্ধন থাকা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নিজ দায়িত্বে ভ্যাট দেয়ার নিয়ম। কিন্তু কার্যত তা হচ্ছে না। অন্যান্য ভ্যাট কমিশনারেটেও কমবেশি একই অবস্থা। তবে দোকান মালিক সমিতির নেতা ও এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সহসভাপতি হেলাল উদ্দিন ইত্তেফাককে বলেন মূলত এনবিআরের সক্ষমতার অভাবে ভ্যাট আদায়ের ক্ষেত্রে সাফল্য আসছে না। ভ্যাট আদায়ের দায়িত্ব তাদের। তিনি বলেন এক সময় ভ্যাট দেয়ার ক্ষেত্রে অংশগ্রহণ বেড়েছিল। কিন্তু ভ্যাট আদায়কারী কর্মকর্তাদের মধ্যে অসাধুতার কারণে ব্যবসায়ীরাও সুযোগ খুঁজছেন। তবে ভ্যাট আদায়কারী কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে ভ্যাট আদায় কিংবা তদারকির স্বার্থে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে উপস্থিত হলে ব্যবসায়ীরা হয়রানির অভিযোগ তোলেন। তখন এটি নিয়ে তারা বিভিন্ন স্থানে বক্তব্য বিবৃতি দিয়ে বেড়ান। নাম প্রকাশ না করার শর্তে ভ্যাট বিভাগের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ইত্তেফাককে বলেন রাজধানীর অনেক বড় মার্কেটে দোকানদারদের ভ্যাট নিবন্ধন থাকলেও তাদের অ্যাসোসিয়েশন সহায়তা করে না। উদাহরণ টেনে তিনি বলেন রাজধানীর একটি শপিং মার্কেটে ১শ দোকানে ভ্যাট নিবন্ধন রয়েছে। ওই মার্কেটের ব্যবসায়ীদের অ্যাসোসিয়েশন টার্গেট নেয় হয়ত সেখান থেকে ৩ লাখ টাকার বেশি ভ্যাট দেবে না। এক্ষেত্রে সব দোকান থেকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ আদায় করে। ওই অর্থ দিয়ে প্রয়োজনমত কিছু দোকানের নামে ৩ লাখ টাকা ভ্যাট দেয়। আর বাকিদের ভ্যাট দেয়ার সামর্থ্য নেই বলে তদবির চালায়। এ পরিস্থিতিতে ভ্যাট আদায়ে জোর করতে গেলে হয়রানির অভিযোগ তোলে। কিছু ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বড় আকারের ভ্যাট দিতে সক্ষম হলেও তারা প্যাকেজ পদ্ধতিতে তালিকাভুক্ত হয়ে ভ্যাট ফাঁকি দিচ্ছে বলেও এনবিআরের অভিযোগ। এনবিআরের দক্ষিণ কমিশনারেট সূত্রে জানা গেছে সমপ্রতি রাজধানীর পুরানা পল্টন এলাকার একটি লাইটিংয়ের দোকানে অভিযান চালিয়ে তাদের নথিপত্র জব্দ করা হয়। নথিপত্র পরীক্ষা করে দেখা যায় প্রতিষ্ঠানটির এক বছরের ভ্যাট আসে ৯৪ লাখ টাকা। অথচ তারা প্যাকেজের তালিকায় নিবন্ধিত হয়ে গত বছর পর্যন্ত মাত্র ১১ হাজার টাকা ভ্যাট দিয়ে আসছিল। প্রতিষ্ঠানটির উপর ৯৪ লাখ টাকা ভ্যাট দাবি করা হলে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই থেকেও তা বাতিলে তদবির করা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5343.csv b/Bangla_fin_news_articles/5343.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..41b475188ff0e1216133b3e9ec2856016796ae4e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5343.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5343,তিন ব্যাংকের ছয় বুথে জালিয়াতি,2016-02-14,অনলাইন ডেস্ক,তিনটি ব্যাংকের ছয়টি বুথে স্কিমিং ডিভাইস বসিয়ে গ্রাহকের ব্যক্তিগত তথ্য চুরির পর কার্ড ক্লোন করে টাকা তুলে নেওয়ার তথ্য পেয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের তদন্তকারীরা। রবিবারকেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক শুভঙ্কর সাহা বলেন প্রাথমিক তদন্তে আমরা নিশ্চিত হয়েছি ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেডসহ তিনটি ব্যাংকের ছয়টি বুথে এই জালিয়াতি হয়েছে। আজ সকালেও আমাদের তদন্ত দল সেসব ব্যাংক ও বুথ পরিদর্শন করেছে। তদন্তের স্বার্থে অন্য দুটি ব্যাংকের নাম তিনি প্রকাশ করতে না চাইলেও ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক ইউসিবি কর্তৃপক্ষ একদিন আগেই তাদের বুথে স্কিমিং ডিভাইস বসানোর অভিযোগ এনে বনানী থানায় মামলা করেছে। ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড এবং ইন্টারনেট ব্যাংকিংয়ের মতো ইলেকট্রনিক পেমেন্ট চ্যানেলগুলো বাংলাদেশে জনপ্রিয় হয়ে ওঠার মধ্যেই এই জালিয়াতির ঘটনায় গ্রাহকদের মনে অর্থের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।এক ব্যাংকের বুথ থেকে আরেক ব্যাংকের অ্যাকাউন্টের টাকা তুলতেও সমস্যা হওয়ার অভিযোগ করেছেন গ্রাহকরা। তবে শুভঙ্কর সাহা বলেন ব্যাংকগুলোকে আগের মতোই সার্বক্ষণিক এটিএম বুথ ও অন্যান্য সুবিধা চালু রাখতে হবে। কোনো ব্যাংক স্বেচ্ছায় বন্ধ করে রাখলে তা খতিয়ে দেখা হবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশে বিভিন্ন ব্যাংকের গ্রাহকদের নামে ৯০ লাখের বেশি কার্ড রয়েছে যার মধ্যে ৮৫ লাখই ডেবিট কার্ড।দেশ জুড়ে প্রায় সাত হাজার এটিএম বুথের মাধ্যমে ব্যাংকগুলো সেবা দিচ্ছে। এছাড়া এসব কার্ড ব্যবহার করে কেনাকাটাও করা যাচ্ছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ন্যাশনাল পেমেন্ট সুইচে এনপিএস যুক্ত এক ব্যাংকের গ্রাহক এই সুইচে থাকা অন্য ৪৭টি ব্যাংকের বুথ থেকেও টাকা তুলতে পারেন। এজন্য তাদের প্রতি লেনদেনের ১৫ টাকা করে গুণতে হয়। গত বৃহস্পতি ও শুক্রবার গ্রাহকের অজ্ঞাতসারে অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তোলাসহ নানা ধরনের ভুতুড়ে ট্রানজেকশনের ঘটনা ঘটার পর এই জালিয়াতির বিষয়টি বেরিয়ে আসে। এই জালিয়াত চক্র ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেডের ইবিএল গ্রাহকদের কয়েক লাখ টাকা চুরি করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। যেভাবে জালিয়াতি বাংলাদেশ ব্যাংকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় জালিয়াতরা ছয়টি বুথে স্কিমিং ডিভাইস ও ভিডিও ক্যামেরা বসিয়ে রেখেছিল যার মাধ্যমে তারা বুথে ঢোকানো কার্ডের তথ্য ও পিন নম্বর জেনে গেছে। এরপর ডুপ্লিকেট কার্ড তৈরি করে তারা টাকা তোলার কাজটি সেরেছে। ইবিএল কর্তৃপক্ষ বলেছে তাদের গুলশান এলাকার দুটি বুথ থেকে এভাবে গ্রাহকের তথ্য চুরির প্রমাণ তারা পেয়েছে।প্রাথমিকভাবে অভিযোগকারী গ্রাহকদের ২১টি কার্ড বন্ধ করা হলেও পরে ওই দুটি এটিএম বুথে ব্যবহার করা সব কার্ডই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে। মাইক্রোচিপের নিরাপত্তা নিয়ে নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে আসা প্রযুক্তি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান ফাইবার এট হোম এর চিফ স্ট্যাটিজি অফিসার সুমন আহমেদ সাবির জানান ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে এভাবে টাকা চুরি করতে হলে প্রথমে কোনো একটি কার্ডের সমস্ত তথ্য নিতে হয়। এ জন্য দরকার হয় একটি স্ক্যানার যাকে স্কিমিং ডিভাইস বলা হচ্ছে। এটিএম মেশিনে কার্ড রিডারের কাছাকাছি কোথাও ক্ষুদ্র এই স্ক্যানার বসাতে হয়। কোনো কার্ড মেশিনে ঢোকানো হলে তার ম্যাগনেটিক স্ট্রিপ থেকে গ্রাহকের সমস্ত তথ্য ওই স্ক্যানার কপি করে ফেলে। পরে স্ক্যানার থেকে পাওয়া তথ্য একই ধরনের চিপ সম্বলিত আরেকটি ফাঁকা কার্ডে ভরে দিলেই তৈরি হয়ে যায় ক্লোন। এই কার্ড দিয়ে টাকা তুলতে দরকার হয় গ্রাহকের পিন নম্বর। ওই পিন চুরির জন্য এটিএম মেশিনের কি বোর্ড স্পিকার দুই পাশ বা উপরের ছায়াচ্ছন্ন জায়গায় বসানো হয় অতিক্ষুদ্র ক্যামেরা। এ কারণে গ্রাহকদের পিন প্রবেশ করানোর সময় এক হাত দিয়ে অন্য হাত ঢেকে নেওয়া পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। বুথে প্রবেশ করার পর কোনো কিছুতে সন্দেহ হলে কর্তৃপক্ষকে তা জানানোরও পরামর্শ দেন তারা। জালিয়াতির ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত গ্রাহকের টাকা ফেরত দিতে ব্যাংকের দায় চিহ্নিত করার বিষয়েও বাংলাদেশ ব্যাংক প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিচ্ছে বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। ৭ থেকে ১৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত যেসব ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ডের ডেটা জালিয়াতি হয়েছে তার তালিকা তৈরি করে গ্রাহকদের জানাতে এবং পুরনো কার্ড বাতিল করে নতুন কার্ড দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ব্যাংকগুলোকে।বিডিনিউজ টুয়েন্টি ফোর \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5344.csv b/Bangla_fin_news_articles/5344.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fd2ba440a41353fffa2f196bd05c2939f81a8b36 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5344.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5344,বাংলালিংক অফিস ‘ছুটি’ ঘোষণা,2016-02-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কর্মী ছাঁটাই করার জের ধরে রবিবার দেশের সকল বাংলালিংক অফিস ছুটি ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। তবে গ্রাহক সেবা কেন্দ্র এবং কল সেন্টার খোলা থাকবে। বাংলালিংকে কর্মরত ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকসন্স ডিপার্টমেন্টের প্রধান প্রকৌশলী শরিফুল ইসলাম ভুঁইয়াকে ট্রেড ইউনিয়ন করার অপরাধে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় চাকরিচ্যুত করা হয়। এর জেরে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় গুলশান১ এলাকায় অবস্থিত বাংলালিংকের প্রধান কার্যালয়ের তৃতীয় তলায় চিফ টেকনিক্যাল অফিসার সিটিও তেরিহান এলহামি মিশরের নাগরিককে দুই শতাধিক কর্মী অবরুদ্ধ করে রাখেন। রবিবার বৈঠক করে শরিফুল ইসলামের চাকরিচ্যুতির বিষয়টি বিবেচনার আশ্বাস দেওয়ার পর ওই দিন গভীর রাতে আন্দোলনকারীরা অবস্থান তুলে নেন। এরই মধ্যে আজ রবিবার দুপুরে বাংলালিংক এমপ্লয়িজ ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক পাওয়ার অ্যাসিসট্যান্ট ম্যানেজার মো. মোস্তাককে কয়েকজন কর্মকর্তা ডেকে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে শুরু করলে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন বলে ইউনিয়নের সভাপতি উজ্জ্বল পাল জানান। ট্রেড ইউনিয়নের নেতারা বাংলালিংকের প্রধান কার্যালয়ের সামনে প্রতিবাদ জানালে আজ দুপুর দুইটার পর কর্তৃপক্ষ ইমেইল করে দেশের সকল বাংলালিংক অফিস ছুটি ঘোষণা করে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5345.csv b/Bangla_fin_news_articles/5345.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6a38a82bd8415bea7642eba3292bc9280965465e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5345.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5345,শার্শায় বাণিজ্যিকভাবে কবুতর পালন করে পাঁচ শতাধিক যুবক স্বাবলম্বী,2016-02-14,বেনাপোল যশোর সংবাদদাতা,শার্শা উপজেলায় বাণিজ্যিকভাবে কবুতর পালন করে পাঁচ শতাধিক যুবক স্বাবলম্বী হয়েছে। তাদের দেখাদেখি দিন দিন কবুতর পালনের ব্যবসা সম্প্রসারিত হচ্ছে। এ পেশায় লোকজন বাড়ছে। এ উপজেলায় ২০ প্রজাতির কবুতর পালন করছেন খামারীরা। এদের মধ্যে পালিশ আউল মুক্কি বিউটি ডোমার নান শটফেজ নাল এসব বিদেশি জাতের কবুতরের দাম প্রতি জোড়া ২০ হাজার থেকে এক লাখ টাকা। দেশীয় উন্নত প্রজাতির লক্ষা গ্রীবাজ লোটন সিরাজী ময়ূরী জিলানী পরশ শোয়া চন্দন ক্যাপটান র্যান রান বাজরিকা মনিরা কালদম কিং ও সিলভার সিরাজী জাতের প্রতি জোড়া কবুতরের দাম দুই হাজার থেকে ছয় হাজার টাকা। শার্শার যাদবপুর গ্রামের মাহফুজুর রহমান মন্টু দুই বছর আগে সখের বশে দশ হাজার টাকার কবুতর কিনে এ পেশায় আসেন। বর্তমানে তার খামারটি উপজেলার সবচেয়ে বড় কবুতরের খামার। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় সেখানে ৮০টি বড় খাঁচায় পালন করা হচ্ছে বিদেশি জাতের তিনশ কবুতর। মন্টু জানান সখের বশে এ পেশায় আসার পর আজ আমার মূলধন দাঁড়িয়েছে দশ লাখ টাকায়। বিদেশি জাতের প্রতিটি কবুতর ২১ দিনের মাথায় দুটি করে ডিম দেয়। এ ডিম থেকে দেশি কবুতরের মাধ্যমে বাচ্চা ফোটানো হয়। এ ব্যবসা অন্য যে কোনো ব্যবসার চেয়ে লাভজনক। স্মার্টফোনের মাধ্যমে ছবি তুলে ফেসবুকের মাধ্যমে বিক্রি করি। শার্শার পান্তাপাড়া গ্রামের সাহেব আলি জানান লক্ষা গ্রীবাজ লোটন সিরাজী ময়ূরী ও সিলভার সিরাজী জাতের ৫০টি কবুতর রয়েছে আমার খামারে। দেশীয় সাধারণ জাতের চেয়ে এসব কবুতরের দামও অনেক বেশি। চাহিদাও রয়েছে। বিভিন্ন জেলা থেকে পাখিপ্রেমীরা আসেন বিদেশি জাতের এসব কবুতর সংগ্রহ করতে। সখের বশে দুশ টাকা পুঁজি নিয়ে কবুতর পালন শুরু করলেও আজ বাণিজ্যিকভাবে পথ চলতে শুরু করেছি। আমার খামারে প্রায় দুই লাখ টাকার কবুতর রয়েছে। প্রতিটি কবুতর বছরে অন্তত ২০টি বাচ্চা দেয়। রোগবালাই কম হওয়ায় এদের পেছনে খরচও কম। তাই এটি একটি লাভজনক ব্যবসা। বেনাপোলের কবুতর ব্যবসায়ী সুজন আলী ও নাভারনের আরসাদ আলী বলেন কবুতরের বেচাবিক্রি ভালো। এটি একটি লাভজনক ব্যবসা। প্রতিজোড়া দেশি কবুতর বিক্রি হয় দুশ টাকায়। তবে বিদেশি পালিশ আউল ও মুক্কি জাতের কবুতরের দাম সবচেয়ে বেশি। প্রতি জোড়া কবুতর দেড় থেকে দুই লাখ টাকা। জার্মানের বিউটি ডোমার ও নাল জাতের কবুতর বিক্রি হয় ৪০ থেকে ৬০ হাজার টাকায়। শর্টফেজ বিক্রি হয় প্রতি জোড়া ২০ হাজার টাকায়। উপজেলা প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা জয়দেব কুমার সিংহ জানান অল্প পুঁজি ও স্বল্প জায়গা নিয়ে কবুতর পালন করা যায়। এখানে দেশীয় কবুতরের পাশাপাশি বিভিন্ন বিদেশি জাতের ৮ হাজার ডিমপাড়া কবুতর রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5346.csv b/Bangla_fin_news_articles/5346.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..67cf3ba617ee6e43c4e9d2b622cf011284674d84 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5346.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5346,এটিএম কার্ড জালিয়াতিতে ব্যাংকে সতর্কতা,2016-02-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত শুক্রবার ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেডের ইবিএল এটিএম বুথে জালিয়াতির ঘটনার পর অন্যান্য ব্যাংকগুলোও সতর্ক অবস্থায় রয়েছে। এটিএম কার্ডের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিভিন্ন ব্যবস্থা নিচ্ছে ব্যাংকগুলো। কেউ এটিএম বুথ বন্ধ রেখে আবার কেউ উত্তোলন সীমা কমিয়ে জালিয়াতি রোধের চেষ্টা করছে। বুথের নিরাপত্তা প্রহরীদেরও সতর্কাবস্থায় থাকার নির্দেশ দিয়েছে প্রায় সবগুলো ব্যাংক। জানা গেছে ইবিএলের কয়েকজন গ্রাহকের হিসাব থেকে অর্থ উত্তোলন করা হয়েছে মর্মে তাদের মোবাইলে এসএমএস যায়। এর প্রেক্ষিতে শুক্রবার বেলা ১২টা থেকে ৬ ঘণ্টা তাদের এটিএম বুথ বন্ধ করে রাখে। পরে সন্ধ্যায় লেনদেন আবার স্বাভাবিক হয়। ন্যাশনাল পেমেন্ট সুইচের এনপিএস অধীনে অন্য ব্যাংকের বুথ থেকেও ওই সময়ে ইবিএল কার্ড দিয়ে টাকা তোলা যায়নি। এমন ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে শুক্রবার থেকে সতর্ক রয়েছে ব্যাংকগুলো। শুক্রবার বেশীরভাগ ব্যাংকের এটিএম বুথের সেবা ছিল বন্ধ। শনিবার সেবা চালু করা হলেও উত্তোলন সীমা কমিয়ে ফেলেছে ব্যাংকগুলো। কার্ড সেবার সঙ্গে জড়িত শীর্ষ একটি ব্যাংকের কর্মকর্তা জানান গ্রাহক সেজে হ্যাকাররা বুথে গিয়ে ক্যাশ মেশিনে ছোট শক্তিশালী ডিভাইস স্ক্যামিং ডিভাইস রেখে আসে এর মাধ্যমে কাডের নম্বর পিন ও অন্যান্য তথ্য সংগ্রহ করে। এরপর তাদের নামে কার্ড তৈরী করে জালিয়াতি করা হয়। গ্রাহক সেজে এমনটি করায় ধরাও সম্ভব হচ্ছে না। পৃথিবীর অন্য দেশেও এমনটি হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক শুভংকর সাহা জানিয়েছেন কয়েকটি ব্যাংকের ক্যাশ মেশিনে স্ক্যামিং ডিভাইস লাগিয়ে রেখেছিল কেউ। যে দুইতিন দিন এ স্ক্যামিং ডিভাইস লাগানো ছিল সেসময় যেসব গ্রাহক এ মেশিনগুলো ব্যবহার করেছেন তাদের কার্ডের তথ্য চুরি হয়ে গেছে। আমরা যতটুকু বুঝতে পারছি এরকমই কিছু ঘটেছে। শনিবার সকালে ওয়ান ব্যাংকের গ্রাহকদের কাছে এসএমএস দিয়ে জানানো হয় প্রযুক্তিগত মেরামতের জন্য কার্ডের দৈনিক উত্তোলন সীমা ২০ হাজার টাকা করা হয়েছে। শুক্রবার কিছু সময় সেবা বন্ধও রেখেছিল ব্যাংকটি। এ বিষয়ে ওয়ান ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ওয়াকার হাসান বলেন অন্য ব্যাংকে জালিয়াতি হয়েছে এমনটা জানার পর উত্তোলন সীমা কমিয়ে ফেলা হয়েছে। রবিবার পর্যন্ত দেখা হবে যদি সব স্বাভাবিক থাকে তাহলে সীমা আগের মতোই থাকবে। এদিকে বেসরকারি খাতের এনসিসি ব্যাংকও শুক্রবার এটিএম সেবা বন্ধ করে দেয়। পরে শনিবার থেকে আবারো সেবাটি চালু করেছে ব্যাংকটি। এ বিষয়ে এনসিসি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম হাফিজ আহমেদ বলেন শুক্রবার জালিয়াতির ঘটনা শোনার পর এটিএম সেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়। বিষয়টি সব গ্রাহকদের আমরা জানিয়ে দিয়েছি। শনিবার পরিস্থিতির উত্তরণ হওয়ায় আমরা সেবা পুনরায় চালু করে দিয়েছি। আইএফআইসি ব্যাংকও শুক্রবার কিছু সময়ের জন্য এটিএম লেনদেন বন্ধ রেখেছিল। আইএফআইসি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহ আলম সারওয়ার বলেন শুক্রবার কিছু সময়ের জন্য সেবাটি বন্ধ রাখা হয়েছিল। পরে চালু করে দেওয়া হয়েছে। এ ঘটনা শোনার পর প্রাইম ব্যাংকও কিছু সময়ের জন্য এটিএম সেবা বন্ধ রাখে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এসকে সুর চৌধুরী বলেন ব্যাংকের পক্ষে কোন নিরাপত্তা ত্রুটি পাওয়া গেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে। আরোও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা দেয়া হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5347.csv b/Bangla_fin_news_articles/5347.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..46a86a3bfb87d94e2010ef081eb8affcac145632 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5347.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5347,ইবিএলে ভুল ট্রানজেকশন তদন্ত করবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক,2016-02-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেডের গ্রাহকের অজ্ঞাতসারে তার অ্যাকাউন্ট থেকে এটিএমের মাধ্যমে টাকা তুলে নেওয়ার অভিযোগ তদন্ত করবে বাংলাদেশ ব্যাংক। শনিবার রাজধানীর ওয়েস্টিন হোটেলে এক অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের এই কথা জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর চৌধুরী। গ্রাহকদের অ্যাকাউন্ট থেকে বিভিন্ন এটিএম থেকে টাকা তুলে নেয়া হচ্ছে এমন অভিযোগ পাওয়ার পর শুক্রবার ব্যাংকটির যাবতীয় ট্রানজেকশন বন্ধ করে দেয়া হয়। পরে সন্ধ্যার দিকে আবার এটিএম সেবা চালু হয়। ব্যাংকটির হেড অব কমিউনিকেশনস জিয়াউল করিম জানানকোনো বুথ থেকে এই সমস্যা হচ্ছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এছাড়াও কতোজন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তা দেখা হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5348.csv b/Bangla_fin_news_articles/5348.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b5c3e0e89cf6d09e1db8840faa7f8082bc3d070f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5348.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5348,ইস্টার্ন ব্যাংকে ‘ভুল ট্রানজেকশন’ বিড়ম্বনায় গ্রাহক,2016-02-12,অনলাইন ডেস্ক,ইস্টার্ন ব্যাংকে ভুল ট্রানজেকশন শিকার হয়ে বিড়ম্বনায় পড়ছে গ্রাহক। সম্প্রতি এমন বেশ কিছু অভিযোগ পাওয়ার পর বন্ধ করে দেয়া হয়েছে ব্যাংকটির যাবতীয় ট্রানজেকশন। সকল বুথ বন্ধ এবং ট্রানজেকশন বন্ধ থাকায় ব্যাংকটি থেকে টাকা তুলতে পাড়ছে না গ্রাহকরা। জানা যায় গ্রাহকের অজ্ঞাতসারে তার অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তোলাসহ নানা ধরনের ভূতুড়ে ট্রানজেকশনের ঘটনা ঘটেছে বেসরকারি ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেডে ইবিএল। এই পরিস্থিতিতে শুক্রবার বেলা ১২টার পর থেকে ইবিএলের সব এটিএম বুথ বন্ধ রাখা হয়েছে। ব্যাংকের হেড অব কমিউনিকেশনস জিয়াউল করিম বলেন প্রাথমিকভাবে আমরা মনে করছি এটা সাইবার অ্যাটাকের ঘটনা। কিন্তু ঠিক কি করাণে এমনটি হয়েছে তা নিশ্চিত করতে পারেননি তিনি। এদিকে ব্যাংকটির অপর এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন এ ঘটনায় গত দুই দিনে কয়েকশ গ্রাহক লাখ লাখ টাকা খুইয়েছেন। ক্ষতিগ্রস্ত গ্রাহকের সংখ্যা না জানালেও জিয়াউল বলেন প্রাথমিকভাবে তারা সাড়ে ১২ লাখ টাকা খোয়া যাওয়ার তথ্য পেয়েছেন। বিভিন্ন অ্যাকাউন্টে এ ধরনের ট্রানজেকশনের তথ্য পাওয়ার পর দুপুরের দিকে এক পর্যায়ে ইবিএলের সব এটিএম বুধ বন্ধ করে দেওয়া হয়। বুথের বাইরে নোটিশ ঝুলিয়ে বলা হয় কারিগরি ত্রুটির জন্য সাময়িকভাবে বন্ধ। এদিকে ন্যাশনাল পেমেন্ট সিস্টেম এনপিএস বন্ধ রাখায় অন্য ব্যাংকের বুথ থেকে ইবিএল কার্ড দিয়ে টাকা তোলা যাচ্ছে না। কখন আবার বুথ থেকে টাকা তোলা যাবে জানতে চাইলে ইবিএলের কল সেন্টারের সুপারভাইজর রেজাউল করীম বলেন সন্ধ্যার পর খোঁজ নিয়ে দেখতে পারেন। আবার দেরিও হতে পারে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র শুভঙ্কর সাহা বলেন সাইবার অ্যাটাক কি না জানি না। ইদানিং তো হঠাৎ করে অনেক কিছুই হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের এই নির্বাহী পরিচালক বলেন ইবিএলের বুথ বন্ধ রাখার বিষয়টি আমাদের জানানো হয়েছে। গ্রাহকদের যে ক্ষতি হবে তা ব্যাংকই পূরণ করে দেবে। বিডি নিউজ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5349.csv b/Bangla_fin_news_articles/5349.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6e46ce20a3c3f1015b0d43c91ed0831c7d0a535f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5349.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5349,পেট্রাপোল বন্দর এলাকায় ইনট্রিগেটেড চেকপোস্টের উদ্বোধন,2016-02-12,বেনাপোল যশোর সংবাদদাতা,স্থলপথে বাণিজ্য আরো গতিশীল করতে বেনাপোলের সঙ্গে ভারতের পেট্রাপোল বন্দর এলাকায় ইনট্রিগেটেড চেকপোস্টের সুসংহত চেকপোস্ট পরীক্ষামূলক উদ্বোধন করা হয়েছে। শুক্রবার দুপুরে ভারতের ল্যান্ডপোর্ট অথরিটির চেয়ারম্যান ওয়াইএস সেরওয়াত ও বাংলাশের স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান তপন কুমার চৌধুরী এ পরীক্ষামূলক চেকপোস্টের উদ্ধোধন করেন। এক হাজার ট্রাক ধারন ক্ষমতা সম্পন্ন ইন্ট্রিগেটেড এই চেকপোস্ট চালু হলে বাংলাদেশের সঙ্গে আমদানিরফতানি বাণিজ্যে আরো গতিশীলতা আসবে। ট্রাক টার্মিনাল এয়ারকন্ডিশন ওয়ার হাউজ এক্সপোর্টইমপোর্ট জোনসহ আমদানিরফতানি বাণিজ্য সহজ করার সব ধরনের সুযোগসুবিধা থাকছে ওই বন্দরে। এটি আধুনিকায়নের ফলে বাংলাদেশ থেকে পণ্য রফতানি কয়েক গুণ বৃদ্ধি পাবে। তেমনি কয়েকগুণ আমদানি বাড়বে বলে আশা করছেন বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা। সেইসঙ্গে পেট্রাপোলবেনাপোল বন্দর দিয়ে ট্রানজিট সুবিধাও নেবে ভারত সরকার। দু দেশের পণ্য বোঝাই ট্রাক আসা যাওয়ার জন্য খুলে দেয়া হয়। ১৭২ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই সুসংহত চেকপোস্ট এলাকায় রয়েছে বন্দর ও কাস্টমসের মূল প্রশাসনিক ভবনসহ বিশ্রামাগার চওড়া রাস্তা আলো আমদানি ও রফতানির ট্রাক রাখার গুদাম ঘর পণ্য পরীক্ষার জন্য সিকিউরিটি চেকপোস্ট পার্কিং কোয়ারেন্টাইন ভবনসহ পশু খাদ্য ও প্রাণী খাদ্যের গুণগত মান পরীক্ষাগার। উদ্বোধন শেষে দুদেশের বন্দর কাস্টমস প্রশাসন ব্যবসায়ী ও বন্দর ব্যবহারকারী সংগঠনগুলোর মধ্যে এক যৌথ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেদেশের বন্দর প্রশাসনিক ভবনে অনুষ্ঠিত সভায় বাংলাদেশের পক্ষে বক্তব্য রাখেন বেনাপোল কাস্টমস কমিশনার এএফএম আব্দুললাহ খান অতিরিক্ত কমশিনার ফিরোজ উদ্দিন ডেপুটি কমিশনার মারুফুর রহমান বেনাপোল পৌর সভার মেয়র আশরাফুল আলম লিটন সিএন্ডএফ এজেন্টস এসোশিয়েশনের সভাপতি মুফিজুর রহমান সজন ভারত বাংলাদেশ চেম্বার বন্দর সাব কমিটির চেয়ারম্যান মতিয়ার রহমান আমদানি রফতানিকারক সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মহসিন মিলন বন্দরের মেম্বার প্রকল্প অহিদুল হক মোললাহ ও ভারতের পক্ষ ভারতীয় কলকাতা কাস্টমস কমিশণার ড. শেরন ডেপুটি কমিশণার অনিল দাশ বারাসাতের ডিস্ট্রিক মেজিট্রেট শুক্লা ও ল্যান্ড পোর্ট অথরিটির মেম্বার ইউকে শরমা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5350.csv b/Bangla_fin_news_articles/5350.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..62be2e04d87cd002aaa04f7cdea641975d0b259b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5350.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5350,সপ্তাহের ব্যবধানে আবারো বাড়লো সোনার দাম,2016-02-11,অনলাইন ডেস্ক,সোনার দাম ভরিপ্রতি ১ হাজার ২২৫ টাকা বাড়ানোর পর এক সপ্তাহ না যেতেই আবারো সমপরিমাণ মূল্য বাড়িয়েছেন বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা। প্রতি ভরি ভালো মানের সোনার দর ৪৪ হাজার ৯৬৫ টাকা ঠিক করা হয়েছে বলে বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির বাজুস এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। শনিবার থেকে নতুন দর কার্যকর হবে বলে জানিয়েছেন সমিতির সাধারণ সম্পাদক এনামুল হক খান। সোনার দাম ভরিতে এক হাজার ২২৫ টাকা বাড়ানোর সঙ্গে রুপার দামও বেড়েছে ভরিতে ৫৮ টাকা। নতুন দর অনুযায়ী প্রতি ভরি ২২ ক্যারেট সোনার দাম পড়বে ৪৪ হাজার ৯৬৫ টাকা। ২১ ক্যারেট ৪২ হাজার ৮৬৫ টাকা এবং ১৮ ক্যারেটের দাম হবে ৩৬ হাজার ২১৭ টাকা ভরি। সনাতন পদ্ধতির সোনার ভরি ২৫ হাজার ১৩৬ টাকায় দাঁড়াবে। গত ৪ ফেব্রুয়ারি সর্বশেষ বাড়ানো হয়েছিল সোনার দাম। তখন প্রতি ভরি ২২ ক্যারেট সোনার দাম ঠিক হয় ৪৩ হাজার ৭৪০ টাকা। ২১ ক্যারেট ৪১ হাজার ৬৪০ টাকা এবং ১৮ ক্যারেটের দাম হয় ৩৪ হাজার ৯৯২ টাকা। সনাতন পদ্ধতিতে ভরির দাম দাঁড়িয়েছিল ২৩ হাজার ৯১১ টাকা। এক সপ্তাহের মধ্যে দাম বাড়ানোর কারণ জানতে চাইলে বাজুস সাধারণ সম্পাদক এনামুল বলেন আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বাড়ায় স্থানীয় বাজারে তা সমন্বয় করা হচ্ছে। আজ বৃহস্পতিবার বাজুসের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যদের সর্বসম্মত মতামতের ভিত্তিতে দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5351.csv b/Bangla_fin_news_articles/5351.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..96a925f0505c6dc868f9a5bd00ff55b0d256f467 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5351.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5351,ভাষা দিবস উদযাপনে বাংলাদেশে কোকাকোলা’র বিশেষ ক্যাম্পেইন,2016-02-11,অনলাইন ডেস্ক,আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপনে বিশেষ ক্যাম্পেইনের ঘোষণা করেছে কোকাকোলা বাংলাদেশ। বৃহস্পতিবার রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান কোকাকোলা বাংলাদেশ লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর শাদাব আহমেদ খান। তিনি বলেন আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের প্রতি সম্মান জানিয়ে বাংলা ভাষায় পানীয় বোতল বাজারজাত শুরু করেছে কোকাকোলা। এর অাওতায় পারিবারিক ৯ সম্পর্কের নামে বাজারে পাওয়া যাবে আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের এ কোমল পানীয়। সেগুলো হলো বাবা মা ভাইয়া আপু দাদু নানু বন্ধু মামু ও বাংলা। আয়োজন প্রসঙ্গে শাদাব আহমেদ খান বলেন আমরা ক্রমবর্ধমান এক বৈশ্বিক পৃথিবীতে বাস করি। তারপরও বিশ্বজুড়ে এমনকিছু আছে যার কোন বিকল্প নেইআপন মাতৃভাষায় নিজের ভালোবাসা ও নিজেকে প্রকাশ করতে পারার আনন্দের কোন বিকল্প নেই। আমরা বিশ্বাস করি ভাষার এই মাসে বাংলাদেশের মানুষরা আপন মাতৃভাষায় নিজেদের ভালবাসা ও আনন্দ ছড়িয়ে দিতে পেরে আনন্দিত হবেন। এই কার্যক্রমের সঙ্গে পুরো জাতি একাত্মবোধ করবে বলে আশা প্রকাশ করে আয়োজকরা জানিয়েছেন এই আয়োজনের মধ্য দিয়ে মাতৃভাষাই ভালবাসা ও আনন্দ প্রকাশে সবচেয়ে উপযুক্ত মাধ্যম এই প্রত্যয় উপস্থাপিত হবে। বাংলাদেশে ভাষার মাস হিসেবে ফেব্রুয়ারি মাস বিশেষ মর্যাদা ও গুরুত্বের সঙ্গে পালিত হয়ে আসছে। বাংলাদেশের ১৯৫২ সালের মহান ভাষা আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় আজ বিশ্বব্যাপি ২১শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসাবে উদযাপিত হচ্ছে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ইন্টারন্যাশনাল বেভারেজেস প্রাইভেট লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর তাপস কুমার মন্ডল আব্দুল মোনেম লিমিটেডের চীফ অপারেটিং অফিসার গাজী এম শামসুদ্দিন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5352.csv b/Bangla_fin_news_articles/5352.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ff0f29b18dd2d3001204b9e265070a36ba5fd5f0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5352.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5352,সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে সূচক ঊর্ধ্বমুখী,2016-02-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দিয়ে দেশের উভয় স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই ও সিএসইতে দিনের লেনদেন শুরু হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ সিএসই ওয়েবসাইট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। বৃহস্পতিবার বেলা ১২টা পর্যন্ত সূচক ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে। এদিন ডিএসইতে প্রথম ঘণ্টায় ১৫৩ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। অপরবাজার সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭ কোটি টাকার কিছু বেশি শেয়ার। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নিয়েছে ২৯৯টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৮৭টির কমেছে ১৫১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬১টির। ডিএসইএক্স সূচক ৫ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৫৭৯ পয়েন্টে। ডিএসইএস বা শরীয়াহ সূচক ৪ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক হাজার ১১৭ পয়েন্টে। আর ডিএস ৩০ সূচক ৯ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৭৫৯ পয়েন্টে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত অপরবাজার সিএসইতে সিএসই সার্বিক সূচক ৩৫ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ১৪৩ পয়েন্টে। সিএসইতে লেনদেনে অংশ নিয়েছে ১৬৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৫৬টির কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টির। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5353.csv b/Bangla_fin_news_articles/5353.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..00376ba59d208bdb92d67950ed2925c4bdee1d4c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5353.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5353,মোরেলগঞ্জে শ্বশুরকে কুপিয়ে হত্যা,2016-02-10,মোরেলগঞ্জ বাগেরহাট সংবাদদাতা,বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে শ্বশুর হামেদ দরনীকে কুপিয়ে হত্যা করেছে জামাতা। বুধবার সন্ধ্যায় উপজেলার নিশানবাড়িয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। জামাতা আবুল হোসেন হাওলাদার পূর্ব শত্রুতার জের ধরে শ্বশর হামেদ দরনী ৬৫ কে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করে। গুরতর অবস্থায় মোরেলগঞ্জ হাসপাতালে নেয়ার পথিমধ্যে সে মারা যায়। জানা গেছে ৭৮ মাস আগে হামেদ দরনীর মেয়ে আবুল হোসেনকে তালাক দেন। এ ঘটনার জের ধরে দক্ষিণ জামিরতলা নুরুল ইসলাম দাখিল মাদ্রাসার সামনে আবুল হোসেনের নেতৃত্বে দুর্বৃত্তরা হামেদ দরনীকে কুপিয়ে আহত করে। স্থানীয় লোকজন গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে নেয়ার পথে হামেদ দরনী মারা যান। দুর্বৃত্তদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে বলে জানান থানার অফিসার ইনচার্জ রাশেদুল আলম। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5354.csv b/Bangla_fin_news_articles/5354.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2ef5492154f315d0d710a23d8a68d8781cc3081a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5354.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5354,পোশাক শ্রমিকদের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি নিয়ে মেটলাইফ ও সুইসের চুক্তি,2016-02-10,অনলাইন ডেস্ক,সম্প্রতি রাজধানীর গুলশানের রেডিয়াস সেন্টারে যৌথভাবে বাংলাদেশে তৈরি পোশাক শিল্পে শ্রমিকদের জন্য আর্থিক অন্তর্ভুক্তি শীর্ষক প্রকল্পের উদ্বোধন করলো মেটলাইফ ফাউন্ডেশন ও সুইস কন্ট্যাক্ট। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে মেটলাইফের শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির হেড অব ডেজিগনেটেড মার্কেটস অ্যান্ড হেলথ এশিয়া ডা. নির্মলা মেনন এবং রিজিওনাল সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট হেড অব বাংলাদেশ নেপাল অ্যান্ড মায়ানমার মো. নূরুল ইসলাম। সুইস কন্ট্যাক্টের প্রতিনিধিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির হেড অব পোর্টফোলিও অ্যান্ড কোয়ালিটি অনির্বাণ ভৌমিক। মেটলাইফ ফাউন্ডেশনের সহযোগী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কনসার্ন ওয়ার্ল্ডওয়াইডের কান্ট্রি ডিরেক্টর এ কে এম মূসা এফআইভিডিবির ডিরেক্টর বজলে মুস্তাফা রাজী ব্যুরো বাংলাদেশের ডিএফএস প্রকল্পের অপারেশন ম্যানেজার মো. মোস্তফা কামাল হ্যাবিটাট ফর হিউম্যানিটির ভলান্টিয়ার এনগেজমেন্ট অ্যান্ড কমিউনিকেশনের ম্যানেজার রকি রায় এবং সাজিদা ফাউন্ডেশনের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর জাহিদা ফিজ্জা কবির। আলোচনা সভায় বাংলাদেশে মেটলাইফ ফাউন্ডেশনের আর্থিক সহায়তায় বিভিন্ন প্রকল্প ও উদ্যোগ এবং বাংলাদেশে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির সফলতা ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা করা হয়। ডা. নির্মলা মেনন বাংলাদেশে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির প্রত্যাশা ও সম্ভাবনা নিয়ে কথা বলেন। তিনি মেটলাইফ ফাউন্ডেশনের সহযোগী প্রতিষ্ঠান ও অন্যান্য স্টেক হোল্ডারদের তাদের ধারাবাহিক সহায়তার জন্য ধন্যবাদ জানান। অনুষ্ঠানে ডা. মেনন তার বক্তব্যে বলেন মেটলাইফ ফাউন্ডেশনের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি কার্যক্রমের ভবিষ্যৎ রূপরেখা প্রনয়ণ ও উপলব্ধির জন্য আমি আমাদের উন্নয়ন সহযোগিদের ধন্যবাদ জানাতে চাই। আমি আপনাদের কাজ সম্পর্কে জানতে পেরে সম্মানিত বোধ করছি। আপনাদের প্রতিদিনের কাজ মানুষের জীবনে ইতিবাচক পার্থক্য বয়ে আনে। আপনারা দরিদ্র ও অতি দরিদ্রদের জীবনের মানোন্নয়ন মূলক কাজের মাধ্যমে আমাদের আশাকে প্রতিনিয়ত জাগিয়ে রেখেছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5355.csv b/Bangla_fin_news_articles/5355.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fbd165ae916af2c74751385cdf68d7b6f43d6493 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5355.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5355,ইইউর সঙ্গে বাণিজ্য সমন্বয়ে বিজনেস কাউন্সিল,2016-02-10,অনলাইন ডেস্ক,দেশের ব্যবসাবাণিজ্য সম্প্রসারণের লক্ষ্যে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের ইইউ সঙ্গে বিজনেস কাউন্সিল গঠন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। বুধবার দুপুরে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ইইউ পার্লামেন্টের চার সদস্যের প্রতিনিধি দলকে সঙ্গে নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন সরকারি কর্মকর্তাদের পাশাপাশি বেসরকারি খাতের ব্যবসায়ীদের এ কাউন্সিলে সম্পৃক্ত করা যায় কিনা সেটাও ভেবে দেখা হচ্ছে। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের আটটি দেশের দূতাবাস আছে ঢাকায়। বিজনেস কাউন্সিল গঠনে ওই প্রতিনিধি দলের সঙ্গে কথা হয়েছে বলেও জানান তোফায়েল আহমেদ। ইউরোপীয় পার্লামেন্টের একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে মতবিনিময়ের পর তিনি সাংবাদিকদের বলেন কিছুদিনের মধ্যেই আমরা বিজনেস কাউন্সিল গঠন করব। বাংলাদেশে ইইউর ৮টি দেশের দূতাবাস আছে। এই আট দেশ সদস্য থাকবে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়সহ সরকারের বিভিন্ন সংস্থার সদস্য নিয়ে এই কাউন্সিল হবে। তাছাড়া প্রাইভেট সেক্টরের লোকদেরকে রাখা যায় কিনা ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে পরামর্শ করে আমরা সিদ্ধান্ত নেব। এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত ২৮টি দেশ বাংলাদেশে কিভাবে ব্যবসা করবে আমরা কিভাবে রফতানি করব এগুলো সমন্বয় করবে বিজনেস কাউন্সিল। ব্যবসা বাণিজ্য আরো কিভাবে সমৃদ্ধশালী করা যায় সেটা হবে কাউন্সিলের মূল কাজ। ইউরোপীয় পার্লামেন্টের সদস্য লিন ল্যাম্বার্টের নেতৃত্বে রিচার্ড হাওইট ইভান স্টিফেন সাজ্জাদ করিম সভায় অংশ নেন।সভায় আলোচনার বিষয় সম্পর্কে মন্ত্রী বলেন আমাদের বিনিয়োগ পলিসি সম্পর্কে তারা জানতে চেয়েছে। আমরা বলেছি আমাদের ইনভেস্টমেন্ট পলিসি খুব লিবারেল। এখানে শতভাগ মূলধন আমরা অ্যালাউ করি। এখানে লাভ এবং মূলধন যে কোনো সময় নিয়ে যেতে পারবে। ডাবল ট্যাক্সেশন এড়ানোর ব্যবস্থা আমাদের রয়েছে। এখানে ট্যাক্স দিলে ওই দেশে দিতে হবে না। ওইখানে ট্যাক্স দিলে এখানে দিতে হবে না। বাংলাদেশে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাসও দেওয়া হয়েছে বলে জানান মন্ত্রী। মন্ত্রী আরো বলেন এই পর্যন্ত প্রায় তিন হাজার ৮০০ কারখানা পরিদর্শন করেছে অ্যাকর্ডঅ্যালায়েন্স এবং ন্যাশনাল ইনিশিয়েটিভ। ন্যাশনাল ইনিশিয়েটিভ ১৫৪৯টি অ্যাকর্ড ১৩৫৬ এবং অ্যালায়েন্স ৮২৯টি কারখানা পরিদর্শন করেছে। এরমধ্যে ৩৭টি ঝুঁকিপূর্ণ আর আংশিক ঝুঁকিপূর্ণ ৪০টি কারখানা আমরা বন্ধ করে দিয়েছি। বাংলাদেশে ঝুঁকিপূর্ণ কারখানা শতকরা দুই ভাগের কম দাবি করে তোফায়েল বলেন বাংলাদেশের তৈরি পোশাক কারখানাগুলো গ্রিন ফ্যাক্টরিতে রূপান্তরিত হতে চলেছে। আমরা ইতিমধ্যে কয়েকটা উদ্বোধন করেছি। আরো প্রায় ৭০টির মতো পাইপলাইনে আছে। আমাদের কারখানাগুলো কম্প্লায়েন্ট কারখানায় রূপান্তরিত হতে চলেছে। ইবিএ এভরিথিং বাট আর্মস ইউরোপীয় ইউনিয়নের একটি বাণিজ্যিক সুবিধা যার আওতায় বাংলাদেশসহ স্বল্পন্নোত দেশগুলো অস্ত্র ছাড়া সব পণ্য রফতানিতে শুল্কমুক্ত সুবিধা পেয়ে থাকে। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন বাংলাদেশ এলডিসি না থাকলে কি হবে এই প্রশ্ন উঠেছে। আমরা এটা আলোচনা করেছি। ইউরোপীয় ইউনিয়নে অন্য পদ্ধতি আছে। অন্য অনেক দেশকে জিএসপি প্লাস সুবিধা দেয়। আমরা ২০২১ সালে আপগ্রেডেশনের পরিকল্পনা করছি। ফোকাস বাংলা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5356.csv b/Bangla_fin_news_articles/5356.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2101bc0ef631da76e8d777258835d631b9a0fa43 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5356.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5356,আরও একটি আউটলেট চালু করল ‘ডেইলি শপিং’,2016-02-10,অনলাইন ডেস্ক,রিটেইল চেইন শপ ডেইলি শপিং এর ২৪তম আউটলেট চালু করা হয়েছে। সম্প্রতি রাজধানীর বনশ্রীতে আউটলেটটি উদ্বোধন করেন ডেইলি শপিং এর জেনারেল ম্যানেজার সাইফুল ইসলাম। নতুন এ আউটলেটে পণ্যের ফ্রি হোম ডেলিভারির ব্যবস্থা ডেবিট এবং ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে কেনাকাটার সুযোগসহ ক্রেতাদের মেম্বারশিপ সুবিধা রয়েছে। অন্যান্য আউটলেটের মতো এখানেও বিভিন্ন ধরনের গৃহস্থালি পণ্য পানীয় শিশু খাদ্য দুগ্ধজাত পণ্য প্রসাধনী তৈজসপত্র পাওয়া যাচ্ছে। অনুষ্ঠানে ডেইলি শপিংএর এজিএম মো. গালিব অপারেশন ম্যানেজার ফিরোজ আলমসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5357.csv b/Bangla_fin_news_articles/5357.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f037df756eb6e4ae6ae2a83b8570fb264770ffae --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5357.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5357,প্রিয়জন গ্রাহকদের জন্য ব্যাংকক এয়ারওয়েজে ছাড়,2016-02-10,অনলাইন ডেস্ক,ব্যাংকক এয়ারওয়েজে ১০ শতাংশ ডিসকাউন্ট পাবেন বাংলালিংক প্রিয়জন গ্রাহকরা। এ নিয়ে প্রতিষ্ঠান দুটির মধ্যে এক চুক্তি হয়েছে। আজ বুধবার বাংলালিংকের প্রধান কার্যালয় টাইগার্স ডেনে চুক্তি সই হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন বাংলালিংকের হেড অব সিবিএমবিটুসি মোঃ মাহবুবুল আলম ভূঁইয়া বিশ্বাস লয়্যালটি অ্যান্ড পার্টনারশিপ ম্যানেজার সামনুন মুহেব চৌধুরী লয়্যালটি অ্যান্ড পার্টনারশিপ সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার ইয়াসির আরাফাত হোসেন এবং পিআর অ্যান্ড কমিউনিকেশন সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার খোন্দকার আশিক ইকবাল। ব্যাংকক এয়ারওয়েজের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির চিফ কমার্শিয়াল অফিসার রেজাউল আমিন ডেপুটি সেলস ম্যানেজার কুন্তাল আওলাদ ও সিনিয়র সেলস এক্সিকিউটিভ ফাহমি ফারুক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5358.csv b/Bangla_fin_news_articles/5358.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8b192bb94db1e90bba380b5a72620fa5202b4ce1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5358.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5358,মূল্যস্ফীতি নিম্নমুখী তবু বেড়েছে বাড়ি ভাড়াসহ অন্যান্য ব্যয়,2016-02-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গেলো জানুয়ারি মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ। ডিসেম্বর মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ছিল ৬ দশমিক ১০ শতাংশ। মূলত খাদ্য পণ্যের দাম কমে আসায় সার্বিক মূল্যস্ফীতি নিম্নমুখী। কিন্তু এসময় খাদ্য বহির্ভূত পণ্যে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিকভাবে মূল্যস্ফীতির তথ্য প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো বিবিএস। রাজধানীর এনইসি সম্মেলন কেন্দ্রে হালনাগাদ প্রতিবেদনটি সংবাদ মাধ্যমে উপস্থাপন করেন পরিকল্পনা মন্ত্রী আহ ম মুস্তফা কামাল। এসময় জানানো হয় দেশে খাদ্য পণ্যের দাম না বাড়ার কারণে মূল্যস্ফীতি কমেছে। জানুয়ারি মাসে বাড়িভাড়া না বাড়লে মূল্যস্ফীতি আরও কিছুটা কমে আসত। জানুয়ারি মাসে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যে ৮ দশমিক ৭৪ শতাংশ মূল্যস্ফীতি হয়েছে বলে জানিয়েছে বিবিএস। ডিসেম্বরে এ খাতে মূল্যস্ফীতি হয়েছিল ৭ দশমিক ০৫ শতাংশ। আর নভেম্বরে খাদ্যবহির্ভূত উপখাতে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৬ দশমিক ৫৬ শতাংশ। এ হিসেবে জানুয়ারিতে খাদ্য উপখাতে মূল্যস্ফীতি কমে আসলেও বেড়েছে অন্যান্য পণ্যের দাম। এসময় স্কুলে শিক্ষা খরচ বাড়িভাড়া আসবাবপত্র গৃহস্থালি চিকিত্সা সেবা পরিবহন ও শিক্ষা উপকরণের দামও বাড়তির দিকে ছিলো। পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন জুলাই মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ছিল ৬ দশমিক ৩৬ শতাংশ। আগস্ট মাসে তা নেমে আসে ৬ দশমিক ১৭ শতাংশে। সেপ্টেম্বরে আবার ৬ দশমিক ২৪ শতাংশে উন্নীত হলেও অক্টোবরে তা নেমে আসে ৬ দশমিক ১৯ শতাংশে। আর এক দফায় কমে নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি নেমে আসে ৬ দশমিক ০৫ শতাংশে। ডিসেম্বরে সামান্য বেড়ে মূল্যস্ফীতি দাড়ায় ৬ দশমিক ১০ শতাংশে। জানুয়ারিতে আবার তা কমে ৬ দশমিক ০৭ শতাংশে নেমে আসে। অর্থবছরের শুরুতে জাতীয় বাজেটে মূল্যস্ফীতি ৬ দশমিক ২০ শতাংশের মধ্যে রাখার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। বিদ্যমান পরিস্থিতি বজায় থাকলে এ লক্ষ্য পূরণ হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন মন্ত্রী। পরিসংখ্যান ব্যুরোর প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে দেখা যায় জানুয়ারি মাসে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৪ দশমিক ৩৩ শতাংশ। আগের মাসে এর হার ছিল ৫ দশমিক ৪৮ শতাংশ। আর নভেম্বর মাসে খাদ্যপণ্যে ৫ দশমিক ৭২ শতাংশ মূল্যস্ফীতি হয়েছিল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5359.csv b/Bangla_fin_news_articles/5359.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6f74d6b14f844c883421a340811d75acc7d19bb8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5359.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5359,ডিএসইতে বেড়েছে মূল্যসূচক,2016-02-09,অনলাইন ডেস্ক,দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই শেয়ার লেনদেন ফের কমেছে। তবে সব ধরনের মূল্যসূচক এদিন বেড়েছে। ডিএসইতে আজ ৩২৫ টি কোম্পানির ৯ কোটি ২৩ লাখ ৩৯ হাজার ৪৯৩ টি শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। মোট লেনদেনের পরিমাণ ৩৩৬ কোটি ৮১ লাখ ৭১ হাজার ৯১ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৩ কোটি ৪৬ লাখ টাকা কম। ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৯.২৪ পয়েন্ট বেড়ে ৪৫৭০.০১ পয়েন্ট ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৬.৩৮ পয়েন্ট বেড়ে ১৭৪৮.৩১ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস শরীয়াহ্ সূচক পয়েন্ট ২.১৩ বেড়ে ১১১২.০৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হওয়া ৩২৫ টি কোপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৩ টির কমেছে ১০৬ টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৬ টি কোম্পানির শেয়ার। লেনদেনের ভিত্তিতে টাকায় প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো সিটি ব্যাংক সিভিওপিআরএল বেক্সিমকো ফার্মা অলটেক্স ইন্ডা. আইটিসি ফুওয়াং সিরামিকস স্কয়ার ফার্মা বিএসসি ইউনাইটেড পাওয়ার ও অলিম্পিক ইন্ডা.। দর বৃদ্ধির শীর্ষে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো অলটেক্স ইন্ডা. সিএমসি কামাল বিএসসি টুংহাই লিব্রা ইনফিউশন আইটিসি মিরাক্যাল ইন্ডা. পিপলস ইন্সু. সিএন্ডএ টেক্স ও ন্যাশনাল টি কোং। অন্যদিকে দাম কমার শীর্ষে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো সাভার রিফ্রেক্টরীজ খুলনা পেপার কে এন্ড কিউ মুন্নু স্টাফলার অগ্রনী ইন্সু. ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস রেনউইক যজ্ঞেশ্বর সমতা লেদার আইসিবি ইসলামি ব্যাংক ও ম্যাকসন স্পিনিং। বাসস। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5360.csv b/Bangla_fin_news_articles/5360.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..174874e82f35249eb77e5906ae06c0fd10fe6f63 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5360.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5360,সামাজিক ব্যবসার কৌশল জানতে ড ইউনূসের কাছে ভারতের ব্যবসায়ীরা,2016-02-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ভারতে সামাজিক ব্যবসার সম্প্রসারণের মাধ্যমে কীভাবে অতি জরুরি সামাজিক সমস্যাগুলোর সমাধান করা যায় সে বিষয়ে নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের পরামর্শ চাইলেন দেশটির শীর্ষস্থানীয় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো। সোমবার মুম্বাইয়ে দিনব্যাপী এক সম্মেলনের একটি পর্বে তারা এ পরামর্শ চান। এ লক্ষ্যে টাটার বিভিন্ন কোম্পানি বোস্টন কনসাল্টিং গ্রুপ মাহিন্দ্র ইয়েস ব্যাংক জে পি মরগান ও গুগলের মতো নেতৃস্থানীয় কোম্পানিগুলো একটি অ্যাকশন ফোরাম গঠনের উদ্দেশ্যে একটি পর্বে যোগদান করে। সমাজের সমস্যা নিজেদের শক্তিতে সমাধান করার জন্য ভারতীয় তরুণদের উদ্বুদ্ধ করেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ইউনূস সেন্টারের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় সম্মেলনের অ্যাকশন ফোরামটি ভারতে সামাজিক ব্যবসা সম্প্রসারণের লক্ষ্যে একটি কর্ম পরিকল্পনা তৈরী ও বাস্তবায়ন করবে। কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানগুলির স্বস্ব সামাজিক ব্যবসা উদ্যোগের মাধ্যমে এই অ্যাকশন প্ল্যান ভারতে কর্পোরেট সামাজিক দায়িত্বের একটি নতুন যুগ সূচনা করবে বলে ফোরামে অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো আশা করছে। অংশগ্রহণকারীরা ভারতে সামাজিক ব্যবসা সম্প্রসারণে প্রফেসর ইউনূসের মূল্যবান অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে উদগ্রীব। টেকসই উপায়ে বিভিন্ন সামাজিক সমস্যার সমাধান করতে ভারতের নেতৃস্থানীয় কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানগুলো কর্তৃক তাদের বাধ্যতামূলক সিএসআর ফান্ড ব্যবহার করে সামাজিক ব্যবসা সৃষ্টির অভিপ্রায়কে অধ্যাপক ইউনূস অভিনন্দন জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5361.csv b/Bangla_fin_news_articles/5361.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..32401221e97bd9abf2eb80089c956e96c0d900d7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5361.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5361,রবিএয়ারটেল একীভূতকরণ নিয়ে ইতিবাচক সবাই,2016-02-08,অনলাইন ডেস্ক,মোবাইল অপারেটর রবি ও এয়ারটেলের একীভূত হওয়ার বিষয়ে কারও আপত্তি নেই। বাকি চার অপারেটরই এ ব্যাপারে ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছে বলে জানালেন বিটিআরসির চেয়ারম্যান শাহজাহান মাহমুদ। সোমবার চার অপারেটরের সঙ্গে আলোচনা শেষে সাংবাদিকদের একথা বলেন তিনি। তিনি বলেন মার্জার ইস্যু নিয়ে প্রত্যেকটা অপারেটর মনে করে এটি কনজ্যুমারদের জন্য পজিটিভ। প্রত্যেকটা অপারেটর পক্ষে মতামত দিয়েছে কেউ না করেনি। সোমবার বৈঠকে অংশ নেন বাংলালিংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এরিক আস টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক গিয়াস উদ্দিন আহমেদ গ্রামীণফোনের হেড অব কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স মাহমুদ হোসেন এবং সিটিসেলের একজন প্রতিনিধি। বর্তমানে রবির ১৯ দশমিক ৮০ মেগাহার্টজ এবং এয়ারটেলের ২০ মেগাহার্টজ তরঙ্গ রয়েছে। একীভূত হওয়ার পর যা হবে ৩৯ দশমিক ৮০ মেগাহার্টজ। বর্তমানে গ্রামীণফোনের রয়েছে ৩২ মেগাহার্টজ তরঙ্গ যা সব অপারেটর চেয়ে বেশি। একীভূতকরণ নিয়ে আগামী ১৭ ফেব্রুয়ারি গণশুনানি এবং চার অপারেটরের মতামত নিয়ে কমিশনে আলোচনা হবে জানিয়ে তিনি বলেন বিটিআরসি একটি উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন করছে ওই কমিটি এসব বিষয় সংযুক্ত করে কমিশনে উত্থাপন করবে। বিটিআরসি পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে একীভূতকরণ ও তরঙ্গ নিলাম প্রক্রিয়া একসঙ্গেই চলবে। বিটিআরসির কাছে থাকা এক হাজার ৮০০ মেগাহার্টজের অব্যবহৃত ১০ দশমিক ৬ মেগাহার্টজ এবং থ্রিজির ১৫ মেগাহার্টজ তরঙ্গ মোবাইল অপারেটরদের কাছে বিক্রির জন্য নিলামের কথা রয়েছে। এই দুই কোম্পানি এক হলে তাদের গ্রাহক সংখ্যা দাঁড়াবে প্রায় চার কোটি যা বাংলাদেশের মোট মোবাইল ফোন গ্রাহকের একচতুর্থাংশ। পাঁচ কোটির বেশি গ্রাহক নিয়ে গ্রামীণফোন আছে সবার উপরে। গত বছর ৯ সেপ্টেম্বর দুই কোম্পানি থেকে বাংলাদেশে ব্যবসায়িক কার্যক্রম একীভূত করার সম্ভাবনার বিষয়ে একান্ত আলোচনা শুরুর ঘোষণা দেওয়া হয়। রবির মালিকানা মালয়েশিয়াভিত্তিক আজিয়াটা গ্রুপের। অন্যদিকে এয়ারটেলের মালিক ভারতের ভারতি এয়ারটেল তারা ওয়ারিদের ব্যবসা বাংলাদেশে কিনে নিয়েছিল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5362.csv b/Bangla_fin_news_articles/5362.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..99ae73b0e31964f580628910616b43e89afd5324 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5362.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5362,বিদ্যুতের ‘বাড়তি অর্থ’ নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে চান গভর্নর,2016-02-07,অনলাইন ডেস্ক,গ্রাহকদের কাছ থেকে বিদ্যুতের দাম বেশি নেয়া হচ্ছে জানিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান ওই অর্থের একটা অংশ দিয়ে নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে ভর্তুকির প্রস্তাব দিয়েছেন। রবিবার গ্রিন ব্যাংকিং নিয়ে এক আলোচনা সভায় নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিইআরসির কাছে এ প্রস্তাব দেন তিনি। তিনি বলেন আমাদের বিদ্যুতের দাম কিন্তু কমানো হয়নি। এখানে যে অতিরিক্ত অর্থ নেয়া হচ্ছে তার একটা অংশ নিয়ে একটি তহবিল গঠন করা যায়। ওই তহবিল থেকে নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে ভর্তুকি দিতে পারে। এই ভর্তুকির অর্থ ব্যয়ের বিষয়ে ধারণা দিয়ে গভর্নর বলেন নবায়নযোগ্য জ্বালানি উত্পাদনকারী কোনো কোম্পানি যদি ব্যাংক থেকে ঋণ নেয়। ওই ঋণের সুদের ৫০ ভাগ যদি তহবিল থেকে ভর্তুকি হিসেবে পায় তাহলে ওই কোম্পানি উত্সাহিত হবে। এতে ব্যাংকেরও সমস্যা হবে না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5363.csv b/Bangla_fin_news_articles/5363.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..281102c1a665b255a30635fade4c2e487a167448 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5363.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5363,বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমাচ্ছে চীন,2016-02-07,অনলাইন ডেস্ক,চীন তার বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ জানুয়ারি মাসে ৯৯ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার হ্রাস করেছে। দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক দ্য পিপলস ব্যাংক অব চায়না রিজার্ভ কমানোর এই তথ্য জানিয়েছে। নিজেদের মুদ্রা ইউয়ানের দর বৃদ্ধি করার চেষ্টার অংশ হিসেবে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমাচ্ছে চীন। দেশটির ৩ দশমিক ২৩ ট্রিলিয়ন ডলার বৈদেশিক রিজার্ভ রয়েছে যা সারা বিশ্বের মধ্যে সর্বোচ্চ। তবে গত ছয় মাসে ৪২০ বিলিয়ন ডলার রিজারভ হ্রাস পেয়েছে যা ২০১২ সালের মে মাসের পর থেকে সর্বনিম্ন। সূত্র বিবিসি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5364.csv b/Bangla_fin_news_articles/5364.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1fe869ad8741d2a35176e162fdc1a5aeb908750a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5364.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5364,‘কুষ্টিয়া শিল্পসংস্কৃতির উর্বর ভূমি’,2016-02-07,কুষ্টিয়া প্রতিনিধি,এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি নিটলনিলয় গ্রুপের চেয়ারম্যান শিল্পপতি আবদুল মাতলুব আহমেদ বলেছেন শিল্পসংস্কৃতির উর্বর ক্ষেত্র কুষ্টিয়ার মাটি দেশ বরেণ্য বহু জ্ঞানীগুনী মানুষের জন্মভূমি। দেশের শিল্পক্ষেত্রে এ জেলার অবদান অনেক। এছাড়া দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির সম্ভবণাময় এলাকা কুষ্টিয়া। এ জেলার ভেড়ামারায় শিগগিরই ইপিজেড প্রতিষ্ঠিত হবে। সেখানে ভারতের শিল্পকারখানার পাশাপাশি কুষ্টিয়ার শিল্প উদ্যোক্তাদের প্রধান্য দেয়া হবে। রবিবার সকালে কুষ্টিয়া আউটার স্টেডিয়ামে টাটা গাড়ির গ্রান্ড মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে একথা বলেন। তিনি হেলিকপ্টারযোগে সকালে কুষ্টিয়া ষ্টেডিয়াম মাঠে অবতরণ করেন। এসময় কুষ্টিয়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি হাজী রবিউল ইসলাম রশিদ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুর রশিদ ও টাটা গাড়ির পরিবেশক বিশিষ্ট পরিবহন ব্যবসায়ী এসএম রেজাউল ইসলাম বাবলুসহ ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ তাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে কুষ্টিয়ার জেলা প্রশাসক সৈয়দ বেলাল হোসেন পুলিশ সুপার প্রলয় চিসিম বিআরবি গ্রুপের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মজিবর রহমান নিটলনিলয় গ্রুপের সিওই মোস্তাক আহমেদ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5365.csv b/Bangla_fin_news_articles/5365.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cb6df3b0bee20d4f7dc25ecf425ca77fa43c79e8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5365.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5365,কাঁচা পাট রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চায় ভারত,2016-02-07,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ থেকে কাঁচা পাট রফতানির উপর সরকারের জারি করা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছেন ভারতের নতুন হাই কমিশনার হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা। রবিবার সচিবালয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদের সঙ্গে এক বৈঠকে তিনি বিষয়টি তুললে তা বিবেচনার আশ্বাস দেন মন্ত্রী। মন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের পর শ্রিংলা বলেন আমরা সকল বিষয়ে আলোচনা অব্যাহত রাখব যার মধ্যে ভারতীয় কোম্পানিগুলোর কিছু ইস্যু রয়েছে যেমন বাংলাদেশ থেকে পাট রফতানি। বাংলাদেশ থেকে আমদানিকৃত এই পাটের উপর নির্ভরশীল ভারতীয় অনেক কারখানা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পরে পাট নিয়ে ভারতের সঙ্গে আলোচনায় অংশ নেয়া অতিরিক্ত বাণিজ্য সচিব মনোজ কুমার রায় বলেন এই নিষেধাজ্ঞাটি দিয়েছে পাট মন্ত্রণালয়। বিষয়টি নিয়ে আমাদেরকে আগে তাদের সঙ্গে আলোচনা করতে হবে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন ভারত ও ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ অনেকেই এই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চেয়েছেন। পণ্যে পাটের মোড়কের ব্যবহার নিশ্চিত করতে গত ৩ ডিসেম্বর সব ধরনের কাঁচা পাট রফতানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে সরকার। পরে ৬ ডিসেম্বর বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় জানায় গত বছরের ৩ নভেম্বরের আগে ইস্যু করা ২৫১টি এলসির লেটার অব ক্রেডিট বিপরীতে একচল্লিশটি প্রতিষ্ঠানকে বিশেষ প্রক্রিয়ায় দুই লাখ ৭৭ হাজার বেল কাঁচা পাট রফতানির অনুমোদন দিয়েছে। খবর বিডিনিউজের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5366.csv b/Bangla_fin_news_articles/5366.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..93afd5d83b6537943b4e31f62c12fea376cc1138 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5366.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5366,সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী কমেনি ভোজ্যতেলের দাম,2016-02-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ভোজ্যতেলের দাম কিছুটা কমলেও সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী সব ক্ষেত্রে ৫ টাকা হারে কমেনি বলে অভিযোগ উঠেছে। ভোক্তারা বলছেন সরকারি ঘোষণার আগেই ভোজ্যতেলের দাম খুচরা পর্যায়ে লিটারে গায়ের মূল্যের চাইতে গড়ে দুই টাকা করে কম দামে বিক্রি হতো। এখন গায়ের দামে ৫ টাকা কমানো হলেও গ্রাহক পর্যায়ে মূলত দুই থেকে তিন টাকা কমেছে। শুক্রবার রাজধানীর কাওরানবাজারসহ ছোটবড় কয়েকটি বাজার ও এলাকা ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে। বড় বাজারে সরকার ঘোষিত ৫ টাকা কমানো হলেও অলিগলির দোকানে সেই চিত্র দেখা যাচ্ছে না। অন্যদিকে খোলা তেলের দামও ৫ টাকার স্থলে কমেছে দুই থেকে তিন টাকা। এ পরিস্থিতিতে সরকারের মনিটরিং আরো জোরদার করার দাবি ভোক্তাদের। রাজধানীর মগবাজারের মধুবাগ এলাকার বাসিন্দা হারুনুর রশিদ বলেন সরকারের নির্দেশ থাকলেও ভোজ্যতেলের দামে শুভঙ্করের ফাঁকি রয়েছে। এই এলাকায় আগেই লিটারে ২ থেকে ৩ টাকা কমে ১০১ টাকা লিটারে তেল ৯৮ বা ৯৯ টাকায় বিক্রি হতো। এখন গায়ের দামে ৯৬ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অন্যদিকে একই এলাকার আরেক ভোক্তা বলেন খোলা তেলের দাম কমেছে ২ টাকা। ৫ টাকা কমেনি। গলির দোকান ও বাজার ঘুরে এর সত্যতাও পাওয়া গেছে। অবশ্য এমন অভিযোগ অস্বীকার করে একটি বড় ভোজ্যতেল আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের এক শীর্ষ কর্মকর্তা বলেন সব সময় দাম হিসাব করতে হবে পণ্যের প্যাকেটে লেখা দামে। আগে খুচরা ব্যবসায়ীরা কম দামে বিক্রি করতো তাদের কমিশন বা লাভের কিছু অংশ ছাড় দিয়ে। সেটি এখানে বিবেচ্য হওয়া উচিত নয়। মন্ত্রীর ঘোষণার পর আগের চাইতে প্যাকেট কিংবা বোতলের গায়ে ৫ টাকা কমানো হয়েছে কিনা সেটি দেখতে হবে। বড় বড় সব কোম্পানিই ঘোষণা অনুযায়ী দাম কমিয়েছে এবং তা কার্যকরও করা হয়েছে। গত ১৪ জানুয়ারি সচিবালয়ে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক শেষে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ সব ধরণের ভোজ্যতেলের দাম লিটারে ৫ টাকা কমানোর ঘোষণা দিয়েছিলেন। দাম কমানোর ঘোষণা দিয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন ভোজ্যতেলের আমদানিকারক সমিতি তেলের দাম লিটার প্রতি চার টাকা কমাতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে প্রস্তাব দেয়। তবে আমি অনুরোধ করি তারা যেন দাম পাঁচ টাকা কমায়। পরিসংখ্যান অনুযায়ী আগস্ট ছাড়া গত বছরের জুলাই থেকে প্রতি মাসেই আন্তর্জাতিক বাজারে কমেছে ভোজ্যতেলের দাম। ভোক্তারা বলছেন সেই হিসেবে পরিশোধন পরিবহন এবং পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীর মুনাফা বাদ দিয়ে প্রতি লিটার সয়াবিনের দাম হওয়ার কথা ৬০ থেকে ৬৫ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5367.csv b/Bangla_fin_news_articles/5367.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2eed30efeabf83d54f02fd30e0d61bbaecf02cb3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5367.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5367,মোবাইল ব্যাংকিংয়ে বাড়ছে লেনদেন চলছে প্রতারণা,2016-02-04,রেজাউল হক কৌশিক,মুহূর্তেই টাকা পাঠানো ও তোলার সুবিধা দিচ্ছে মোবাইল ব্যাংকিং। ফলে দিন যত গড়াচ্ছে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের জনপ্রিয়তাও তুঙ্গে উঠছে। বাড়ছে লেনদেনের পরিমাণও। এর মাধ্যমে এখন দৈনিক গড় লেনদেন হচ্ছে প্রায় সাড়ে পাঁচশ কোটি টাকা। তবে এ জনপ্রিয়তার সুযোগ নিচ্ছে প্রতারক চক্র। এই প্রযুক্তির সুযোগ নিয়ে তারা হরহামেশাই ঘটাচ্ছে নানা প্রতারণার ঘটনা। ছোটখাট প্রতারণা থেকে শুরু করে মাদক ও মানব পাচারের অর্থের লেনদেনও মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে হচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংক ও সরকারের পক্ষ থেকে প্রতারণা ঠেকাতে নেয়া উদ্যোগ পুরোপুরি কাজে আসছে না। ফলে প্রতারণার ঘেরাটোপ থেকে বের হতে পারছে না এ খাত। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা যায় সুবিধাবঞ্চিতদের ব্যাংকিং সেবার আওতায় আনতে ২০১০ সালে মোবাইল ব্যাংকিং চালুর অনুমতি দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ব্যাংকগুলো বিভিন্ন মোবাইল ফোন অপারেটরের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়ে এ সেবা দিচ্ছে। ডাচ্বাংলা ব্যাংক প্রথম এ সেবা চালু করলেও এখন সবচেয়ে এগিয়ে আছে ব্র্যাক ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান বিকাশ। বর্তমানে ১৮টি ব্যাংকের মোবাইল ব্যাংকিং সেবা থাকলেও মোট লেনদেনের ৫৫ দশমিক ১১ শতাংশ হয় বিকাশের মাধ্যমে। আর ডাচবাংলার ৩৮ দশমিক ২৬ শতাংশ এবং অন্যান্য ব্যাংকের সর্বমোট ৬ দশমিক ৬৩ শতাংশ মার্কেট শেয়ার রয়েছে। এ প্রসঙ্গে বিকাশ এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কামাল কাদীর বলেন সাধারণ মানুষের আস্থা ও বিশ্বাসের কারণে মোবাইল ব্যাংকিং এর গ্রাহক সংখ্যা ও লেনদেন যেমন বেড়েছে তেমনি বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালার ধারাবাহিকতা এবং কঠোর নজরদারির কারণে মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিসের প্রবৃদ্ধিও একটি শক্ত ভিত্তির উপর দাঁড়িয়েছে। এক হিসাবে দেখা গেছে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ৬শ৭শ টাকা থেকে শুরু করে পাঁচ হাজার টাকার লেনদেনই বেশি সাধারণত যারা অল্প আয়ের মানুষ এবং যারা ব্যাংকে গিয়ে অ্যাকাউন্ট খোলার মতো দক্ষ নন তাদের একটি বড় অংশ এ ব্যাংকিং সেবার দিকে ঝুঁকছেন এতে একবারে সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা লেনদেন করা যায় তবে কেউ চাইলে একাধিক এজেন্ট বা অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে আরো অনেক বেশি টাকা লেনদেন করতে পারেন তবে এই লেনদেনের তেমন কোনো তথ্য থাকে না এজেন্টের মাধ্যমে করলে যার কাছে টাকা পাঠান হয় তার মোবাইল নম্বর ছাড়া আর কোনো তথ্যই থাকে না। আর সেটার সুযোগ নিয়েই মোবাইল ব্যাংকিংএর মাধ্যমে অবৈধ কাজে টাকা ব্যবহার হচ্ছে। ভুয়া মেসেজের মাধ্যমে এজেন্টরা যেমন টাকা দিয়ে প্রতারিত হচ্ছেন তেমনি গ্রাহকের টাকাও তুলে নেয়ার অভিযোগ রয়েছে ভূরি ভূরি। সংশ্লিষ্টরা বলছেন তুলনামূলকভাবে যারা অসচেতন তাদেরকে ভুল বুঝিয়ে প্রতারণার ঘটনা ঘটছে। মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে অন্যের টাকা হাতিয়ে নেয়ার জন্য বড় ধরনের সিন্ডিকেট চক্র সক্রিয় রয়েছে। অত্যন্ত সূক্ষ্ম ও দক্ষ কায়দায় তারা দেশের বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষের টাকা লুফে নিচ্ছে। তাদের প্রতারণার শিকার হয়েছেন অবসরে যাওয়া সরকারি চাকরিজীবী সেনা কর্মকর্তা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর থেকে শুরু করে সুশীল সমাজের সদস্যরা পর্যন্ত । আইনশৃংখলা বাহিনীর কাছে আসা অভিযোগে দেখা গেছে বিভিন্ন ধরনের অপরাধে মোবাইল ব্যাংকিংএর সহায়তা নেয়া হচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে নোবেল লরিয়েটের সঙ্গে ডিনার প্রোগ্রাম সুলভমূল্যে ফ্ল্যাটপ্লট প্রদান ও জিনের বাদশার কথা বলে অর্থ আদায় অপহরণের পর মুক্তিপণ আদায় মানবপাচার চুরি হ্যাকিং ন্যাশনাল আইডি কার্ড জালিয়াতি সিএনজি ও অটোরিকশা ছিনতাই প্রভৃতি। এ সব ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ৩শ টাকা থেকে সর্বোচ্চ কোটি টাকা পর্যন্ত লেনদেন হয়। এদিকে অর্থমন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের এক প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায় বর্তমানে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে দেশের সীমান্তবর্তী এলাকায় সন্দেহজনক লেনদেন আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে। এ মাধ্যমেই মানবপাচার থেকে শুরু করে ড্রাগ ব্যবসায়ে অর্থায়ন হচ্ছে। এমন পরিপ্রেক্ষিতে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের ওপর সরকার কঠোর নজরদারি আরোপ করতে যাচ্ছে। এর আওতায় দেশের চারটি উপজেলায় মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে কী পরিমাণ অর্থ লেনদেন হচ্ছে তার তথ্য জরুরি ভিত্তিতে জানতে চাওয়া হয়েছে। এই উপজেলাগুলো হলো কক্সবাজার সদর টেকনাফ উখিয়া ও মহেশখালী। শুধু অর্থের লেনদেনই নয় কোন্ কোন্ নম্বরে কার কাছে কী পরিমাণ অর্থ লেনদেন করা হয়েছে বা হচ্ছে তাও সংগ্রহ করতে বলা হয়েছে। সম্প্রতি অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ থেকে বাংলাদেশ ব্যাংককে এ ব্যাপারে অনুরোধ জানানো হয়েছে বলে জানা গেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান ইতোমধ্যে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের ঝুঁকির কথা মাথায় রেখে নানা পদক্ষেপের কথা জানিয়েছেন সংবাদ মাধ্যমকে তিনি বলেছেন মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবস্থা বাংলাদেশে বিকশিত হচ্ছে। তাই একদিনে সব ঠিক হয়ে যাবে না। আমরা ব্যাংকগুলোকে বলছি প্রতিনিয়ত তদারকি করতে। নামেবেনামে অ্যাকাউন্ট নিয়ম অনুযায়ী শুধু মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট রয়েছে এমন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান এ মাধ্যমে লেনদেন করবে। তবে বেশিরভাগ এজেন্ট এ নিয়ম না মেনে নামেবেনামে অ্যাকাউন্ট খুলে টাকা পাঠায়। এর ফলে মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার করে ঘুষদুর্নীতিসহ অবৈধ লেনদেন বাড়ছে। কিছুদিন আগে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনার আলোকে এ ধরনের কয়েক লাখ অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেয় বিভিন্ন এজেন্ট। বাতিল করা হয় অনেকের এজেন্টশিপও। পরে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা ব্যবহারে অপরাধমূলক লেনদেনে ঝুঁকি কমাতে বাংলাদেশ ব্যাংক বেশকিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করে। এর মধ্যে রয়েছে গড়মিল তথ্য দিয়ে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা প্রদান করা যাবে না। এতে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের হিসাবের কেওয়াইসি গ্রাহকের পরিচিতি ফরমে দেয়া তথ্যের সঙ্গে মোবাইল সিম নিবন্ধন ও জাতীয় পরিচয়পত্রের সঙ্গে সঙ্গতি থাকতে হবে। এছাড়া ঝুঁকি কমাতে পাঁচ হাজার টাকা বা তার বেশি অঙ্কের লেনদেনে গ্রাহকের ছবি তুলে সংরক্ষণ করতে হবে। তবে অন্যান্য নির্দেশনা ঠিক থাকলেও গ্রাহকের ছবি তোলার নির্দেশনা পরবর্তীতে শিথিল করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এদিকে একই নির্দেশনায় বাংলাদেশ ব্যাংক বলেছে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা গ্রহণের হিসাব খুলতে সংশ্লিষ্ট এজেন্টকে সিম নিবন্ধন বা পুনঃনিবন্ধনের প্রমাণ কপি জমা দিতে হবে যা এজেন্ট কর্তৃক সংরক্ষণ করা হবে। তবে সে নির্দেশনাও পুরোপুরি পালন হয়নি। এখন বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে গ্রাহকের আঙ্গুলের ছাপ নিয়ে সিম পুনঃনিবন্ধন ও নতুন সিম কেনার যে নির্দেশনা বিটিআরসি দিয়েছে তাও এখনো বাস্তবায়ন হয়নি। ফলে যেসব মোবাইল অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে প্রতারণা হচ্ছে তার প্রায় সবই ভুয়া। সম্প্রতি বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্টের বিআইবিএম এক গবেষণায় দেখা গেছে যেসব মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট দিয়ে প্রতারণা হয় তার ৯৯ ভাগ ক্ষেত্রে ভুয়া পরিচয়পত্র ব্যবহার হয়েছে। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে ব্যাংকগুলোকে জাতীয় পরিচয়পত্রের ডাটাবেজে প্রবেশাধিকার দেয়ার কাজ শুরু হয়েছে। যাতে নতুন মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্টের পাশাপাশি পুরনো অ্যাকাউন্টগুলোও পুনরায় যাচাই করা যায়। সবগুলো ব্যাংক এ প্রবেশাধিকার পেলে প্রতারণা অনেক কমে আসবে। নির্বাচন কমিশনের জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের পরিচালক অপারেশন সৈয়দ মোহাম্মদ মুসা ইত্তেফাককে বলেন এখন পর্যন্ত আমরা ২২টি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে জাতীয় পরিচয়পত্র ডাটাবেজ ব্যবহারের জন্য চুক্তি করেছি। এর মধ্যে পাঁচটি সরকারি প্রতিষ্ঠান ও ছয়টি মোবাইল অপারেটর রয়েছে। এছাড়া ১১টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তাই দেশের ব্যাংকগুলোর মধ্যে একটা বড় অংশ এখনো এর বাইরে রয়েছে। এতে প্রতারকরা এখনো প্রতারণার সুযোগ পাচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র শুভঙ্কর সাহা এ বিষয়ে বলেন ব্যাংকগুলো অনলাইন ডাটাবেজ থেকে জাতীয় পরিচয়পত্র যাচাই করতে না পারায় এবং অনেক ক্ষেত্রে মোবাইলের সিম ভুয়া রেজিস্ট্রেশনের কারণে মিথ্যা পরিচয়ে মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট খোলা সম্ভব হয়। তবে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম রেজিস্ট্রেশন কাজ শেষ হলে ভুয়া সিমগুলো বন্ধ হয়ে যাবে। আর প্রত্যেকটা ব্যাংক জাতীয় পরিচয়পত্রের ডাটাবেজে প্রবেশাধিকার পেলে সকল অ্যাকাউন্টই যাচাই করা যাবে। এভাবে ধীরে ধীরে প্রতারণা কমে যাবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেমস বিভাগের পিএসডি সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশে বর্তমানে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে ৩ কোটি ১৮ লাখ ৪৫ হাজার অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে। তবে এসব অ্যাকাউন্টের মধ্যে চালু রয়েছে এক কোটি ৩২ লাখ। ২০১৫ সাল শেষে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে দৈনিক লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৫৩৭ কোটি টাকা। এক বছর আগে যা ৩৪৯ কোটি টাকা ছিল। এক বছরে লেনদেন বেড়েছে ৫৪ শতাংশ। এছাড়া সারাদেশে ২০১৫ সাল শেষে ব্যাংকগুলোর মনোনীত মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট রয়েছে পাঁচ লাখ ৬১ হাজার। মোবাইল ব্যাংকিংয়ে প্রতারণার বিষয়ে ব্যাংকার এবং অর্থনীতিবিদরা বলছেন কোনো ব্যবস্থাকেই সম্পূর্ণ ত্রুটিমুক্ত রাখা কঠিন। তবে প্রতারণার মাত্রা ও পরিমাণ কতটা নিচে রাখা যায় সেটাই বড় বিষয়। প্রতারক চক্র যাতে মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার করে প্রতারণা করতে না পারে সেজন্য ব্যাংকগুলোর নজরদারির পাশাপাশি এজেন্টদের সচেতন থাকতে হবে বলেও তারা জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5368.csv b/Bangla_fin_news_articles/5368.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..34b7a5b36e4e7104778ea271f95e6bc56c459090 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5368.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5368,৬৮ ভাগ প্রবৃদ্ধি অর্জন করা সম্ভব বাণিজ্যমন্ত্রী,2016-02-04,অনলাইন ডেস্ক,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন এ বছর ৬.৮ ভাগ প্রবৃদ্ধি অর্জন করা সম্ভব। বৃহষ্পতিবার আইসিএবি আয়োজিত অ্যাট্রাকটিং অ্যান্ড রিটেইনিং ফাইন্যান্স পার্সোন্যাল ইন দি বাংলাদেশ পাবলিক সেক্টর শীর্ষক রাউন্ড টেবিল আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন। সুশাসন ও অর্থনৈতিক জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে ইনস্টিটিউট অফ চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস অফ বাংলাদেশের আইসিএবি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করে তিনি বলেন বাংলাদেশে এ সেক্টরে প্রচুর দক্ষ জনশক্তি রয়েছে। বিগত দিনের চেয়ে সরকারি ও বেসরকারি সেক্টরে হিসাবের মান অনেক উন্নত হয়েছে। আইসিএবির প্রেসিডেন্ট কামরুল আবেদিন এফসিএর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন কনফেডারেশন অফ এশিয়া এন্ড প্যাসিফিক এ্যাকাউন্ট্যন্ট সিএপিএএর প্রধান নির্বাহী ব্রিয়ান ব্লোড পরিচালক আনোয়ার উদ্দিন চৌধুরী। তোফায়েল আহমেদ বলেন বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বেসরকারি সেক্টরের ভূমিকা অনেক। সরকারি ও বেসরকারি সেক্টরে অর্থিক শৃঙ্খলা এসেছে এবং কাজের মান বৃদ্ধি পেয়েছে। দেশ এখন শক্তিশালী অর্থনৈতিক ভিত্তির উপর দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশের অর্থনীতি এগিয়ে যাচ্ছে। এ বছর প্রবৃদ্ধি ৬.৮ ভাগ অর্জন করা সম্ভব হবে। ফোকাস বাংলা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5369.csv b/Bangla_fin_news_articles/5369.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3dcb6c01c544c6b57651cbc2000c5aaa0a05ee97 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5369.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5369,প্রাণ গ্রুপকে ঋণ সহায়তা দিচ্ছে প্রোপারকো ও এফএমও,2016-02-04,অনলাইন ডেস্ক,দেশের শীর্ষস্থানীয় কৃষিপণ্য প্রক্রিয়াজাত ও রফতানিকারক প্রতিষ্ঠান প্রাণ গ্রুপকে ১৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ সহায়তা দিচ্ছে আন্তর্জাতিক দুটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান প্রোপারকো এবং এফএমও। বুধবার রাজধানীর রেডিসন হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ চুক্তি সম্পাদিত হয়। প্রাণআরএফএল গ্রুপের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক আহসান খান চৌধুরী এফএমওর কৃষি বিভাগের প্রধান কর্মকর্তা মার্জোলিন ল্যান্ধি প্রোপারকো এশীয় অঞ্চলের প্রধান সেবাস্টিয়ান ফ্লিউরি নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। ফ্রান্স ও নেদারল্যান্ডস ভিত্তিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান প্রোপারকো ও এফএমও বিশ্বের উদীয়মান উন্নয়নশীল দেশগুলোতে বেসরকারি বিনিয়োগে অনুঘটক হিসেবে ও উদ্যোক্তাদের এগিয়ে নিতে কাজ করে যাচ্ছে। চুক্তি অনুযায়ী প্রোপারকো ও এফএমও যৌথভাবে ৮ ও ৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ সরবরাহ করবে প্রাণ এর সহযোগি প্রতিষ্ঠান ময়মনসিংহ এগ্রো লিমিটেডকে। আহসান খান চৌধুরী জানান পণ্যের গুনাগুণ বজায় রাখতে উন্নতমানের প্যাকেজিং ও প্রযুক্তির বিকল্প নেই। এ ঋণ সহায়তা কাজে লাগিয়ে প্যাকেজিং শিল্পে আধুনিকায়ন এবং জুস ও বেভারেজ শিল্পে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি স্থাপন করবে প্রাণ। এ সহায়তা প্রাণকে স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক পরিসরে আরও প্রতিযোগী হতে ভূমিকা রাখবে। তিনি আরো জানান আমাদের লক্ষ্য বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে স্বল্পমূল্যে মানসম্পন্ন প্রক্রিয়াজাত ও প্যাকেটজাত খাদ্য সরবরাহ করা। এ লক্ষ্যে প্রাণ বিভিন্ন প্রকল্প হাতে নিয়েছে। প্রোপারকো ও এফএমওর সহযোগিতা এবং আমাদের প্রচেষ্টা সামগ্রিকভাবে দেশের কৃষিপণ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পের উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করবে। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রাণআরএফএল গ্রুপের পরিচালক কর্পোরেট ফাইন্যান্স উজমা চৌধুরী ও এফএমওর বিনিয়োগ কর্মকর্তা ডন এ্যারেন্ডস্সহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5370.csv b/Bangla_fin_news_articles/5370.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d74ed1dd5203d8190a6cf306c12c7242797ad8cf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5370.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5370,আবারো বাড়ছে সোনার দাম,2016-02-04,অনলাইন ডেস্ক,চলতি বছর দ্বিতীয়বারের মতো দেশের বাজারে সোনার দাম বাড়ছে। এবার সব ধরনের সোনার দর ভরিতে বাড়ছে ১ হাজার ২২৫ টাকা। ভালো মানের সোনার ভরি দাঁড়াচ্ছে ৪৩ হাজার ৭৪০ টাকা। শনিবার থেকে নতুন দর কার্যকর হবে। বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি বাজুস বৃহস্পতিবার বেলা তিনটার দিকে সোনার দাম বৃদ্ধির বিষয়টি জানিয়েছে। অবশ্য সোনার পাশাপাশি রুপার দাম ভরিতে ৫৮ টাকা বাড়িয়েছে সমিতি। সর্বশেষ ১৩ জানুয়ারি সোনারুপার দাম বাড়িয়েছিল তারা। সব মিলিয়ে বছরের প্রথম ৩৭ দিনেই সোনার দাম ভরিতে ২ হাজার ৪৫০ টাকা বাড়তে যাচ্ছে। নতুন দর অনুযায়ী প্রতি ভরি ১১.৬৬৪ গ্রাম ভালো মানের অর্থাত্ ২২ ক্যারেট সোনার দাম পড়বে ৪৩ হাজার ৭৪০ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেট ৪১ হাজার ৬৪০ টাকা এবং ১৮ ক্যারেটের দাম হবে ৩৪ হাজার ৯৯২ টাকা ভরি। সনাতন পদ্ধতির সোনার ভরি ২৩ হাজার ৯১১ টাকা দাঁড়াবে। আর ২১ ক্যারেট ক্যাডমিয়াম রুপার ভরি হবে ৯৯১ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5371.csv b/Bangla_fin_news_articles/5371.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0810165d59b871d765342af01625a2812a6c2f0d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5371.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5371,টেকসই প্রবৃদ্ধির জন্য দক্ষ মানবসম্পদ দরকার অর্থমন্ত্রী,2016-02-04,অনলাইন ডেস্ক,দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে টেকসই করতে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরির জন্য সরকারি উদ্যোগে তহবিল গঠনের উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। তিনি বলেছেন টেকসই প্রবৃদ্ধির জন্য দক্ষ মানবসম্পদ দরকার। এজন্য সরকারি উদ্যোগ থাকতে হবে। বৃহস্পতিবার রাজধানীতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে এক কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানান তিনি। মন্ত্রী বলেন এ রকম একটি উদ্যোগ মানব সম্পদ উন্নয়নে তহবিল গঠন ১৯৮১ সালে তত্কালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী শামসুল হক নিয়েছিলেন। কিন্তু হঠাত্ করেই সেটি বন্ধ হয়ে যায় কেন বন্ধ হয়েছিল তা কেউ জানে না। প্রায় ৪০ বছর পরে এসে আবারও সেই তহবিল গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5372.csv b/Bangla_fin_news_articles/5372.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0d15e7e3f913f643436b94a4189c5dd53d8ac6ef --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5372.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5372,ফেসভ্যালুর নিচেও বিক্রি হচ্ছে না শেয়ার,2016-02-03,আহসান হাবীব রাসেল,পুঁজিবাজারে মন্দা যেন ছাড়ছেই না। লেনদেন কিংবা সূচক কোনো কিছুতেই ইতিবাচক প্রবণতা টিকছে না। কয়েকদিন লেনদেন ভালো হয় তো কয়েকমাস লেনদেন পরিস্থিতি থাকে খুবই খারাপ। সূচকেও একই পরিস্থিতি। বাজার মন্দা এতটাই তীব্র যে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ২১টি কোম্পানির শেয়ার গায়ের দরেও ফেসভ্যালু বিক্রি হচ্ছে না। এরমধ্যে কিছু কোম্পানি মুনাফা করার পরও পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি। আর বেশ কিছু কোম্পানির শেয়ার বিক্রি হচ্ছে একেবারে গায়ের দরে। এর বাইরে মিউচুয়াল ফান্ড খাতের পরিস্থিতি খুবই করুণ। তালিকাভুক্ত ৪৩টি মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে ৩১টির ইউনিট বিক্রি হচ্ছে গায়ের দরের চেয়ে অনেক কমে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন দেশে সবচেয়ে ভালো কোম্পানি হিসেবে ব্যাংকগুলোকে বিবেচনা করা হয়। অথচ বর্তমানে ব্যাংকের শেয়ারদরেরই সবচেয়ে করুণ অবস্থা। ৮টি ব্যাংকের শেয়ারদর বর্তমানে ফেসভ্যালুর নিচে অবস্থান করছে। এসব ব্যাপারে জানতে চাইলে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি সাবেক চেয়ারম্যান ড. এবি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেন কোম্পানির শেয়ারদর এত কমে যাওয়া যুক্তিসঙ্গত নয়। আর ব্যাংকগুলোর পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে ব্যাংকগুলো মুনাফা করছে। লভ্যাংশও দিচ্ছে। তাছাড়া পিই রেশিও দামআয় অনুপাত নিরাপদ। এরপরও শেয়ারদর এত কমে যাওয়ার কারণ নেই। তাই বিনিয়োগকারীদের আস্থা কমই এর কারণ বলে মনে হয়। বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ সিদ্দিকী ইত্তেফাককে বলেন শেয়ারবাজারে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা দ্রুত লাভ করতে চান। বর্তমান বাজার পরিস্থিতিতে ব্যাংকগুলো থেকে দ্রুত লাভ ক্যাপিটাল গেইন পাওয়ার সুযোগ কম। তাই এর প্রতি মানুষের আগ্রহও কম। বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান আরও বলেন সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাংকিং খাতের পরিস্থিতি খুব একটা ভালো নেই। বিনিয়োগ প্রবণতা কম হওয়ায় ব্যাংকগুলোতে অলস টাকা পড়ে আছে। ঋণ প্রদানের হার কম। খেলাপি ঋণও বাড়ছে। তিন বছর আগের তুলনায় ব্যাংকের মুনাফাও কম। ফলে এ খাতে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ কমে গেছে। তাই বলে শেয়ারদর এতটা কমে যাওয়ার কথা নয়। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই তথ্যে দেখা গেছে ফেসভ্যালুর ১০ টাকা চেয়ে কম দামে বিক্রি হওয়া শেয়ারের মধ্যে সবচেয়ে বেশি কোম্পানি আর্থিক খাতের। এ খাতে এক্সিম ব্যাংকের শেয়ারদর ৮ দশমিক ৮০ টাকা। ন্যাশনাল ব্যাংক ৯ দশমিক ৪০ টাকা এনসিসি ব্যাংক ৮ দশমিক ৯০ টাকা প্রিমিয়ার ব্যাংক ৮ দশমিক ৪০ টাকা আইসিবি ইসলামী ব্যাংক ৪ দশমিক ৫০ টাকা স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক ৯ দশমিক ২০ টাকা ফার্স্ট সিকিউরিটি ব্যাংক ৮ দশমিক ৭০ টাকা এবং প্রিমিয়ার লিজিং ৯ দশমিক ২০ টাকা। ফেসভ্যালুর চেয়ে কম দামে বিক্রি হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে বস্ত্র খাতেরও প্রাধান্য রয়েছে। এ খাতের জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশনের শেয়ার বিক্রি হচ্ছে ৯ দশমিক ৯০ টাকা। এছাড়া অন্য কোম্পানিগুলো হলো সোনারগাঁও টেক্সটাইল ৯ দশমিক ৯০ টাকা ডেল্টা স্পিনার্স ৯ দশমিক ৯০ টাকা মেট্রো স্পিনিং ৮ দশমিক ৭০ টাকা ম্যাকসনস স্পিনিং ৯ দশমিক ৩০ টাকা বেক্সিমকো সিনথেটিক ৮ দশমিক ১০ টাকা এবং দুলামিয়া কটন ৭ দশমিক ২০ টাকা। এসব কোম্পানির শেয়ারদর ফেসভ্যালুর নিচে থাকার কারণ সম্পর্কে ফান্ড ম্যানেজাররা বলছেন ব্যাংক সম্পর্কে শেয়ার বিনিয়োগকারীদের আস্থা খুবই কম। ব্যাংকগুলোর দেয়া ঋণের মান এবং কুঋণ পরিস্থিতির কারণে ব্যাংকের শেয়ারে তারা বিনিয়োগ করতে চান না। তাই ব্যাংকগুলো মুনাফা করলেও বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ নেই। এতে ব্যাংকগুলোর শেয়ার দর ফেসভ্যালুরও নিচে নেমে এসেছে। এ ধরনের প্রবণতা ব্যাংকিং খাতের জন্য খুবই নেতিবাচক ইঙ্গিত। বস্ত্র খাত প্রসঙ্গে বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন বস্ত্র খাতের কোম্পানিগুলো ভালো মুনাফা করলেও অনেক কোম্পানিই ভালো লভ্যাংশ দেয় না। কোম্পানিগুলোর এ প্রবণতার কারণে বিনিয়োগকারীরা বস্ত্র খাতের দিকে আসতে চায় না। তবে এবার এ খাতের যেসব কোম্পানি মুনাফা করতে পারছে না সে কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর ফেসভ্যালুরও নিচে নেমে গেছে। এছাড়া মিউচুয়াল ফান্ডগুলো ভালো মুনাফা করতে না পারায় এ খাতের দিকেও আগ্রহ নেই বিনিয়োগকারীদের। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন কোম্পানিগুলোর পারফরম্যান্সের পাশাপাশি পুঁজিবাজারে দীর্ঘদিন ধরে চলা মন্দাও ফেসভ্যালুর নিচে শেয়ারদর নেমে আসার কারণ। মন্দার কারণে নতুন বিনিয়োগ নেই। এখন বাজারে বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়াতে পদক্ষেপ নিতে হবে। বাজারে মন্দাভাব দূর না হলে এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ হওয়া কঠিন। ডিএসইর তথ্যে দেখা গেছে বাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির মধ্যে শেয়ারদর ফেসভ্যালুর নিচে রয়েছে ইউনাইটেড এয়ার ৭ দশমিক ৪০ টাকা ফাইন ফুডস ৮ দশমিক ৯০ টাকা মেঘনা মিল্ক ৭ দশমিক ৩০ টাকা মেঘনা পেট ইন্ডাস্ট্রিজ ৫ দশমিক ৭০ টাকা শ্যামপুর সুগার মিলস ৬ দশমিক ৫০ টাকা এবং জীল বাংলা সুগার মিল ৬ দশমিক ৭০ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5373.csv b/Bangla_fin_news_articles/5373.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0ba9f016c0339355a32380a7291bba8c56ca0389 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5373.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5373,জিএসপি না হওয়া পর্যন্ত টিকফা কার্যকর হবে না তোফায়েল,2016-02-03,অনলাইন ডেস্ক,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন জিএসপি সুবিধা ফিরে পাওয়ার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ১৬টি শর্তের সবগুলোই পূরণ করা হয়েছে। তারপরেও যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে জিএসপি সুবিধা ফিরে না পাওয়া পর্যন্ত টিকফা চুক্তি কার্যকর হবে না।তিনি আজ সংসদে সরকারি দলের সদস্য এ কে এম শামীম ওসমানের সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন রানাপ্লাজা ধসের পর যুক্তরাষ্ট্র হঠাৎ জিএসপি সুবিধা বন্ধ করে দেয়। তারা আমাদের শ্রমমান নিয়ে যে প্রশ্ন তোলে বা ১৬টি শর্ত আরোপ করে তার সবগুলোই তৈরি পোশাক নিয়ে কিন্তু তৈরি পোশাক প্রবেশের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র কোন সুবিধা দেয় না। ১৬টি শর্ত সম্পূর্ণভাবে আমরা পূরণ করেছি এটা তারাও স্বীকার করে আর শুধু বলে অনেক উন্নয়ন হয়েছে আরও উন্নয়ন হওয়া প্রয়োজন। এ বিষয়ে তোফায়েল আহমেদ আরও বলেন আমরা যা যা করার করেছি আর কী করবো শর্ত পূরণের পরেও যদি জিএসপি সুবিধা না পাই তাহলে সেটা রাজনৈতিক কারণ ছাড়া আর কী হতে পারে খবর বাসস। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5374.csv b/Bangla_fin_news_articles/5374.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..73213dfffff9e8936cdd1a8510f0edc15fe967f5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5374.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5374,সোনালী ব্যাংকে ডাকাতি বেসিক ব্যাংকে লুট অর্থমন্ত্রী,2016-02-03,অনলাইন ডেস্ক,অর্থমন্ত্রীআবুল মাল আব্দুল মুহিতবলেন রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংকে বড় ধরণের ডাকাতি ও জালিয়াতি হয়েছে। বেসিক ব্যাংকের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তারা লুট করার চেষ্টা করেছে। ব্যাংক দুটি ঠিক করতে যথেষ্ট বেগ পেতে হচ্ছে। এ দুরাবস্থা কাটিয়ে উঠতে সময় লাগবে বলেও জানান তিনি।বুধবার সকালে রাজধানীর একটি হোটেলে জনতা ব্যাংক লিমিটেডের বার্ষিক সম্মেলন২০১৬ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন। অনিয়ম দুর্নীতি ও অব্যবস্থার কারণে সরকারি ব্যাংকগুলো ভাল অবস্থানে নেই বলে মন্তব্য কর অর্থমন্ত্রী জানান রাষ্ট্রায়াত্ব সোনালী ও বেসিক ব্যাংক ঋণ কেলেংকারির ক্ষত এখনো কাটিয়ে উঠতে পারিনি। সোনালী ও বেসিক ব্যাংকে যেসব অনিয়ম ও দুর্নীতি হয়েছে এর খেসারত এখনো দিতে হচ্ছে। দেশে ৫৬টি ব্যাংক থাকলেও ব্যাংকিং সেবা এখনো মানুষের দোড়গোড়ায় পৌঁছেনি বলে মন্তব্য করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত। অর্থমন্ত্রী বলেন আর্থিকভাবে দেশকে স্বাবলম্বী করতে হলে সব ধরনের ব্যাংকিং সেবা সব মানুষের দোড়গোড়ায় পৌঁছে দিতে হবে। রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ও বেসিক ব্যাংকে আর্থিক কেলেঙ্কারির ঘটনায় যে ক্ষতি হয়েছে তা কাটিয়ে উঠতে বেগ পেতে হচ্ছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। ব্যাংকিং সেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছেনি জানিয়ে মুহিত বলেন অনেকে বলে দেশে ব্যাংক বেশি হয়ে গেছে। কিন্তু ১৬ কোটি মানুষের দেশে ব্যাংকের ৯ হাজার শাখা তেমন কিছুই না। মন্ত্রী বলেন দেশে ৫৬টি ব্যাংক থাকলেও ব্যাংকিং সেবা এখনো মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছেনি। আর্থিকভাবে দেশকে স্বাবলম্বী করতে হলে সব ধরণের ব্যাংকিং সেবা সব মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে হবে। জনতা ব্যাংক সম্পর্কে তিনি বলেন আর্থিক সূচকে জনতা ব্যাংক অন্য রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর থেকে যথেষ্ট ভালো করছে। ভালো মুনাফা অর্জন করছে। অনুষ্ঠানে জনতা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী আব্দুস সালাম ব্যাংকের আর্থিক সূচক তুলে ধরে স্বাগত বক্তব্য দেন। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান শেখ ওয়াহিদ উজজামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অর্থ প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব ড. এম আসলাম আলম ব্যাংকের সিইও ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুস সালাম প্রমুখ। ফোকাস বাংলা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5375.csv b/Bangla_fin_news_articles/5375.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0e38ac49befe34de1b49fc4577ce5bbd5fe7899f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5375.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5375,আরএফএলের পরিবেশক সম্মেলন অনুষ্ঠিত,2016-02-03,অনলাইন ডেস্ক,পরিবেশকদের নিয়ে সম্মেলন করেছে আরএফএল। গাজীপুরে আরএফএল ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত এ সম্মেলনে আরএফএলের ১৫ হাজার পরিবেশক অংশ নেন। সম্মেলনে আরএফএলের গৃহস্থালী প্লাস্টিকস্ স্টেসনারি রিগ্যাল ফার্নিচার গৃহ নির্মাণ ইলেকট্রনিকস কাস্টআয়রন ও স্টিলসহ আরএফএলের বিভিন্ন পণ্যের পরিবেশকরা অংশগ্রহণ করেন। সম্মেলনে প্রাণআরএফএল গ্রুপের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক আহসান খান চৌধুরী জানান বিশ্বের ৩৮টি দেশে আরএফএল পণ্য রফতানি হচ্ছে। তিনি পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সারা বিশ্বে আরএফএল কোম্পানিকে প্রতিষ্ঠিত করতে সবাইকে এক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানান। পরিবেশকদের উদ্দেশে আহসান খান বলেন আমাদের লক্ষ্য নতুন নতুন প্রযুক্তির মাধ্যমে মানসম্পন্ন পণ্য উৎপাদন করে যৌক্তিক মূল্যে দেশসহ সারা বিশ্বেপৌঁছে দেয়া। অনুষ্ঠানে আরএফএলের পরিচালক আর এন পাল আরএফএল প্লাস্টিকস্ ডিউরেবল প্লাস্টিকস্ বঙ্গ বিল্ডিং ম্যাটারিয়ালস স্টেসনারি ইলেকট্রনিক্স ও আরএমআইএলের চিফ অপারেটিং অফিসার হেড অফ অপারেশন হেড অফ মার্কেটিং সেলস্ ডিস্ট্রিবিউশন ও প্রডাকশনসহ সকল বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সম্মেলনে সেরা পরিবেশকদের পুরস্কৃত করা হয়। দুই পর্যায়ে অনুষ্ঠিত পরিবেশকদের এ মিলনমেলায় আরএফএলের পণ্যদূত মৌসুমী জাহিদ হাসান চিত্রনায়ক রিয়াজ ও মিরাক্কেল বিজয়ী আবু হেনা রনি উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5376.csv b/Bangla_fin_news_articles/5376.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ee04fda0f785364e2ad761e3b39a7c9ceb2d2bd3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5376.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5376,বাংলাদেশ সফরে যুক্তরাষ্ট্রের এক্সিম ব্যাংকের চেয়ারম্যান সহায়তার আশ্বাস,2016-02-03,অনলাইন ডেস্ক,২০১৬ সালে প্রথম আন্তর্জাতিক সফর হিসেবে বাংলাদেশ সফর করছেন যুক্তরাষ্ট্রের এক্সিম ব্যাংকর চেয়ারম্যান ফ্রেড পি. হকবার্গ। চলতি সপ্তাহেই বাংলাদেশ সফর করবেন বলে বুধবার সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে জানানো হয়। সফরের কারণ হিসেবে তিনি বলেন বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান অর্থনীতি এবং ভোক্তা চাহিদার কারণে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো এখানে প্রতিযোগিতা করতে চায়।দেশটির ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলো যেন বাংলাদেশে প্রতিযোগিতা করতে পারে সেজন্য সহায়তা করবে এক্সিম ব্যাংক। তিনি বলেন যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো নির্মিত উড়োজাহাজ যন্ত্রপাতি স্যাটেলাইট কৃত্রিম উপগ্রহ এবং বৈদ্যুতিক সরঞ্জামাদি নিয়ে আমরা গর্বিত।এই পণ্যগুলো সবচেয়ে নিরাপদ পরিবেশবান্ধব এবং টেকসই হিসেবে বিশ্বব্যাপী বিবেচিত। ভ্রমণকালে তিনি অর্থনৈতিক সরকারি এবং ব্যবসায়িক নেতৃবৃন্দের সঙ্গে সাক্ষাত করবেন বলেও জানান। প্রেসিডেন্ট ওবামার মেয়াদে এক্সিম ব্যাংক যুক্তরাষ্ট্র থেকে বাংলাদেশে পঁয়ষট্টি কোটি ডলারের বেশি রপ্তানি করতে সহায়তা করেছে আগের যে কোন প্রশাসনের চেয়ে যা সবচেয়ে বেশি বলে জানান তিনি। ভবিষ্যতে তিনি বিনিয়োগের আরো বেশি সুযোগ দেখছেন বলে মন্তব্য করে বলেনবাংলাদেশের সুযোগ হচ্ছে এখানকার ক্রমবর্ধমান মধ্যবিত্ত শ্রেণী। তিনি বলেন বাংলাদেশ বড় বড় নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রকল্পে বিনিয়োগ করার কথা ভাবছে আমরা এক্সিম ব্যাংক উক্ত প্রকল্পগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলো যেন প্রতিযোগিতামূলক অবস্থানে থাকে সে ব্যাপারে সহায়তা করব। আমাদের কাজ হচ্ছে বিদেশি বাজারে বিনিয়োগের ঝুঁকি কমানো যেন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশি গ্রাহকদের সাথে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে বড় ধরনের সুযোগ কাজে লাগাতে পারে। বক্তব্যের শেষে তিনি বলেন আমি গর্বিত যে বাংলাদেশে সুযোগগুলো কাজে লাগাতে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো যেন কার্যকরভাবে প্রতিযোগিতা করতে পারে সে ব্যাপারে এক্সিম সাহায্য অব্যাহত রাখবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5377.csv b/Bangla_fin_news_articles/5377.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6a01708737ac9d04bdda68c29f99ce347b2b48e0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5377.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5377,ইরান থেকে তেলগ্যাস কিনতে আগ্রহী বাংলাদেশ,2016-02-03,অনলাইন ডেস্ক,আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার অবসানের পর ঢাকার সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্কে আগ্রহী ইরান থেকে তেল ও গ্যাস আমদানি করতে ইচ্ছুক বাংলাদেশ। বুধবার সচিবালয়ে ইরানের একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ সাংবাদিকদের একথা জানিয়েছেন। বিশ্বের অন্যতম প্রধান পেট্রোলিয়াম রফতানিকারক দেশ ইরানের প্রতিনিধি দলটি বাংলাদেশের সঙ্গে একটি দৃঢ় অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক গড়ে তুলতে আগ্রহ দেখিয়েছে। তোফায়েল আহমেদ বলেন আমাদের গ্যাসের সঙ্কট আছে। তা কাটাতে আমাদের এলপিজি প্রয়োজন। ইরানও আমাদের কাছে গ্যাস রফতানি করতে চায়। তেল আমদানি করার একটা সিদ্ধান্তও আমাদের আছে। গভর্নমেন্ট টু গভর্নমেন্ট জিটুজি পদ্ধতিতে আমরা ৫০ ভাগ তেল আমদানি করি বাকি ৫০ ভাগ টেন্ডারের মাধ্যমে। ইরান আগ্রহ দেখালে আমরা অবশ্যই আমদানি করব। আগামী মার্চে বিদ্যুত্ প্রতিমন্ত্রী ইরান সফরে গিয়ে এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবেন বলেও জানান বাণিজ্যমন্ত্রী। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5378.csv b/Bangla_fin_news_articles/5378.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cd1e10cc9f0441e2adb62376a144b8f867b07f4e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5378.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5378,সঠিক তথ্যের অভাবে আইসিটি খাতে বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে পলক,2016-02-03,অনলাইন ডেস্ক,তথ্যপ্রযুক্তি খাতের অগ্রগতি সম্পর্কে প্রতিবেদন তৈরিতে পিছিয়ে থাকায় বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর বিবিএস সমালোচনা করে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইসিটি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন সঠিক তথ্য না থাকায় বিদেশি বিনিয়োগ আনতে সমস্যা হচ্ছে। বুধবার সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আইসিটি ইউজ অ্যান্ড একসেস বাই ইনডিভিজুয়ালস অ্যান্ড হাউজহোল্ড বাংলাদেশ২০১৩ শীর্ষক প্রতিবেদন প্রকাশ উপলক্ষে আয়োজিত এক কর্মশালায় এ কথা বলেন তিনি। ২০১৩ সালের প্রতিবেদন ২০১৬ সালে দেয়ায় বিবিএসের সমালোচনা করে পলক বলেন এটা আমাদের দুর্ভাগ্য ২০১৩ সালের প্রকাশনাটা এখন ২০১৬ সালে এসে দেখতে হচ্ছে। আমরা কি এভাবেই দুই বছর পরপর প্রকাশনা প্রকাশ করব নাকি তথ্য হালনাগাদ করে সারা বিশ্বের কাছে প্রকৃত তথ্যটা তুলে ধরব আইসিটি প্রতিমন্ত্রী পলক বলেন হার্ডওয়্যারে এগিয়ে গিয়েছি সফটওয়্যারে রেজিস্ট্রারড কোম্পানিগুলো ২৫০ মিলিয়ন ডলার আয় করেছে ফ্রিল্যান্সিং থেকে ৫০ মিলিয়ন ডলারের বেশি আয় করছি। এগুলো কিন্তু পরিসংখ্যান ব্যুরোর প্রতিবেদনে নেই। প্রতিবেদন বলছে ১০০ মিলিয়ন ডলার আয় হয়েছে অথচ তা ৩০০ মিলিয়ন ছাড়িয়ে গেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5379.csv b/Bangla_fin_news_articles/5379.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..028bde987aea610c814f407df80f6bfc0dbcbf22 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5379.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5379,এলপি গ্যাস নিয়ে নৈরাজ্য,2016-02-03,মাহবুব রনি,দেশে আবাসিক খাতে পাইপলাইনে গ্যাস সংযোগ বা সরবরাহ নিরুত্সাহিত করছে সরকার। প্রকৃতপক্ষে শিল্পখাতের বাইরে প্রাকৃতিক গ্যাস ব্যবহার করতে চাচ্ছে না। আবাসিক ও যোগাযোগ খাতে এলপিজি তরলীকৃত খনিজ গ্যাস ব্যবহারের নীতি বাস্তবায়ন করতে চাইছে সরকার। অথচ দেশে এলপি গ্যাস নিয়ে চলছে ভয়াবহ নৈরাজ্য। বাজারে এই গ্যাসের সরবরাহ চাহিদার অর্ধেকেরও কম। বিদ্যমান গ্যাস সংকটের মধ্যে এলপি গ্যাসের সিলিন্ডারের জন্য কার্যত হাহাকার চলছে দেশজুড়ে। ভোক্তাদের কোনো কোনো ক্ষেত্রে দ্বিগুণেরও বেশি দামে কিনতে হচ্ছে এই গ্যাস। জানা গেছে সরকারির চেয়ে বেসরকারি এলপিজি সিলিন্ডারের নির্ধারিত মূল্য প্রায় দ্বিগুণ। অথচ সাধারণ ভোক্তাকে খুচরা বাজার থেকে একই বাড়তি মূল্যে এই গ্যাস কিনতে হচ্ছে। ফলে এলপিজিতে দেয়া সরকারের ভর্তুকির সুফল পাচ্ছে না জনগণ টাকা যাচ্ছে মধ্যস্বত্বভোগীদের পকেটে। আবার প্রতিবেশী দেশগুলোর চেয়েও বাংলাদেশে তুলনামূলক বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে এলপি গ্যাস। এছাড়া পাইপলাইনের গ্যাস ও সিলিন্ডার গ্যাসের মূল্যের মধ্যে বিস্তর ব্যবধান রয়েছে। পাইপলাইনের গ্যাস দিয়ে যারা দুই চুলা ব্যবহার করেন তাদের প্রতি মাসে বিল দিতে হয় ৬৫০ টাকা। আর যারা এলপিজি ব্যবহার করেন তাদের মাসে খরচ ৩ থেকে সাড়ে ৪ হাজার টাকা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন সরবরাহের ঘাটতিকে পুঁজি করেই এলপি গ্যাস নিয়ে নৈরাজ্য ও অব্যবস্থাপনা তৈরি হয়েছে। এজন্য সরকারকে পর্যাপ্ত সরবরাহ নিশ্চিত করার পাশাপাশি গ্রাহক অধিকার নিশ্চিত করার ব্যাপারে কঠোর হতে হবে। পাইপলাইনের ও সিলিন্ডারের গ্যাসের এবং সরকারি ও বেসরকারিভাবে বাজারজাতকৃত এলপিজির মূল্যের ব্যবধানও ধাপে ধাপে কমিয়ে আনা জরুরি। এ প্রসঙ্গে গত রবিবার বিদ্যুত্ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু বলেন পাইপলাইন ও এলপি গ্যাসের দামের পার্থক্যের ব্যাপারে সরকার সচেতন। এটি কমানো হবে। এ ব্যাপারে কাজ করছে সরকার। প্রসঙ্গত এলপিজি লিকুইফাইড পেট্রোলিয়াম গ্যাস হলো একটি বিশুদ্ধ গ্যাসিয়াস হাইড্রোকার্বনের মিশ্রণ। এটি প্রাকৃতিক গ্যাস এবং খনিজ তেল প্রক্রিয়াজাত করার সময় উপজাত হিসেবে পাওয়া যায়। এলপিজি আবাসিক খাতের বাইরেও যোগাযোগপরিবহন রেস্টুরেন্ট পেট্রোকেমিক্যাল শিল্প প্রতিষ্ঠানে ব্যবহূত হয়। এটি বোতলজাত করে বিক্রির উপযোগী করা হয়। দেশে সাড়ে ৫ ১২ সাড়ে ১২ ১৮ ২৪ ৩২ ও ৩৫ কেজি গ্যাসভর্তি বোতল বা সিলিন্ডার পাওয়া যায়। তবে সাড়ে ১২ কেজির সিলিন্ডারই বেশি বিক্রি হয়। সরবরাহ চাহিদার অর্ধেকেরও কমসরকারি সংস্থা বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশনবিপিসি আরপিজিসিএল এবং কয়েকটি বেসরকারি এলপিজি উত্পাদনকারীসরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান সূত্রে জানা যায় দেশে বর্তমানে এলপি গ্যাসের চাহিদা কতটুকু তা এখনও সুনির্দিষ্টভাবে নিরূপিত হয়নি। তবে ২০১১১২ সালে এ গ্যাসের বার্ষিক চাহিদা ৩ লাখ মেট্রিক টন ছিল। বর্তমানে এ চাহিদা প্রায় ৪ লাখ মেট্রিক টন। এ চাহিদার বিপরীতে দেশে সরকারিভাবে কমবেশি ২০ হাজার মেট্রিক টন এলপিজি উত্পাদন ও সরবরাহ করা হয়। আর বেসরকারিভাবে সরবরাহ করা হয় ১ লাখ ৬০ হাজার মেট্রিক টন। বেসরকারি কোম্পানিগুলো আমদানির মাধ্যমে এলপিজি সরবরাহ করে। অর্থাত্ এলপিজির প্রায় ৪ লাখ মেট্রিক টন চাহিদার বিপরীতে মাত্র ১ লাখ ৮০ হাজার মে. টন সরবরাহ করা হয়। যা বিদ্যমান চাহিদার অর্ধেকেরও কম। এ অবস্থায় আবাসিকে পাইপলাইনের গ্যাস সংযোগ বন্ধ করে দেয়ায় এবং বিদ্যমান লাইনেও সরবরাহ কমে যাওয়ায় সংকট আরো বেড়েছে। সংশ্লিষ্টরা জানান ইস্টার্ন রিফাইনারী লিমিটেড গত ২০১৪১৫ অর্থবছরে প্রায় ১৫ হাজার মেট্রিক টন এলপিজি উত্পাদন করে। একই বছর পেট্রোবাংলার আরপিজিসিএল সিলেটের কৈলাশটিলা গ্যাসক্ষেত্র থেকে ৬ হাজার ৬৯৯ মেট্রিক টন এলপিজি উত্পাদন করে। তেল ও গ্যাস প্রক্রিয়াজাত করে প্রাপ্ত এলপিজি বিপিসির অধীনস্থ এলপি গ্যাস লিমিটেডের মাধ্যমে বিপণন করা হয়। ভর্তুকির প্রভাব নেই সরকারিভাবে সরবরাহকৃত এলপি গ্যাস সারাদেশে বিপিসির অধীনস্ত কোম্পানি পদ্মা মেঘনা যমুনা এবং স্টান্ডার্ড অয়েলের মাধ্যমে বিতরণ করা হয়। প্রায় দুই হাজার ৫০০ ডিলারের মাধ্যমে ভোক্তা পর্যায়ে এলপি গ্যাস সরবরাহ করা হয়। বিপিসি ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায় সাড়ে ১২ কেজির প্রতি সিলিন্ডারে সরকার ৪০০ টাকা ভর্তুকি দেয়। বর্তমানে সরকারি সিলিন্ডারগুলোর ভোক্তা পর্যায়ে খুচরা মূল্য ৭০০ টাকা। কিন্তু এগুলো এক হাজার ২০০ থেকে এক হাজার ৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অর্থাত্ জনগণ ভর্তুকির সুবিধা তো পাচ্ছেই না উল্টো আরো বাড়তি টাকা দিয়ে এলপি গ্যাস কিনছে। এ ব্যাপারে বিপিসির একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান খুচরা বাজারে নিয়ন্ত্রণ না থাকায় গ্রাহকরা বঞ্চিত হচ্ছেন। পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতারা ভর্তুকির টাকার সাথে আরো অতিরিক্ত টাকা পকেটে ভরছেন। কয়েকজন গ্রাহক ও খুচরা বিক্রেতার সাথে কথা বলে জানা যায় সিলিন্ডারগুলোতে সরকারি ও বেসরকারি কোম্পানিগুলোর সিল লাগানো হলেও তা কাজে লাগছে না। সরকারিভাবে বাজারজাতকৃত বোতলগুলোর গায়ের সিলমোহর ও স্টিকার দ্রুত মুছে ফেলা হয়। ফলে বোঝা যায় না কোনোটা সরকারি কোনোটা বেসরকারি। কারণ একই দোকানে দুই ধরনের বোতলই বিক্রি হয়। এর সুযোগে দোকানিরা সরকারি ও বেসরকারি উভয় বোতল একই দামে বিক্রি করে। এদিকে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায় সরকারিভাবে বোতলজাত সিলিন্ডার বাজারে খুব কমই সরবরাহ করা হয়। বেশিরভাগ এলপিজি সরকারি বিভিন্ন সংস্থার কাছে সরাসরি বিক্রি করা হয়। ফলে এলপিজির দাম নির্ধারণে সরকারি ভর্তুকি কোনো প্রভাব ফেলতে পারছে না। ঘাটতির সুযোগ নিচ্ছে ব্যবসায়ীরা দেশে ৪৪টি বেসরকারি কোম্পানির বর্তমানে এলপিজি সরবরাহের অনুমোদন রয়েছে। এর মধ্যে বাজারের সিংহভাগ দখলে রয়েছে ওমেরা বসুন্ধরা পেট্রোগ্যাস৬ ইনডেক্স যমুনা টোটাল গ্যাস সামিট বাংলাদেশ অক্সিজেনসহ কয়েকটি কোম্পানির। তবে কয়েকটি বড় কোম্পানির বিরুদ্ধে অনৈতিকভাবে বাজার নিয়ন্ত্রণের অভিযোগ রয়েছে। বেসরকারিভাবে প্রতি বছর আমদানি বাড়লেও ঘাটতি দূর হচ্ছে না। আর এ ঘাটতির সুযোগ নিচ্ছেন পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীরা। ৭০০ টাকার সরকারি এলপিজি বিক্রি হচ্ছে এক হাজার ২০০ থেকে এক হাজার ৬০০ টাকায়। আর ১২০০ টাকার বেসরকারি এলপিজি সিলিন্ডার বিক্রি হচ্ছে এক হাজার ৩০০ থেকে ১৬০০ টাকায়। আবার একই মাপের সিলিন্ডার ভিন্ন ভিন্ন স্থানে পৃথক মূল্যে বিক্রি করা হচ্ছে। মূলত চাহিদামত ও নির্ধারিত সময়ে এলপিজির বোতল না পাওয়ায় বিক্রেতার কাছ থেকে বেশি দামে সিলিন্ডার কিনতে বাধ্য হচ্ছেন সাধারণ ক্রেতারা। এ প্রসঙ্গে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বেসরকারি একটি কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন বাজার নিয়ন্ত্রণে কোম্পানিগুলোর কিছু করার নেই। তারা ব্যবসা করবেই। আর নির্দিষ্ট দামে বিক্রেতারা কোম্পানি থেকে সিলিন্ডার কিনে নিয়ে যায়। তারপর কত দামে কীভাবে বিক্রি করে তা নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব কোম্পানিগুলো বহন করে না। এক্ষেত্রে যা করার সরকারকেই করতে হবে। এ প্রসঙ্গে জ্বালানি সচিব নাজিমউদ্দিন চৌধুরী বলেন বেসকারি কোম্পানিগুলোকে লাইসেন্স দেয় জ্বালানি বিভাগ তবে বটলিং প্ল্যান্ট নির্মাণের উপযোগিতা যাচাই করে বিপিসি। এখন পর্যন্ত এলপিজির দাম কত হবে তা কোম্পানিগুলোকে নির্ধারণ করে দেয়নি সরকার। এজন্য কোনো নির্দিষ্ট নিয়ম নেই। এ কারণে দাম নিয়ন্ত্রণ বা তদারকি করা সম্ভব নয়। তবে বেসরকারিভাবে এলপিজি বিক্রি বাড়ছে। প্রতিযোগিতা বাড়লে বাজার কাঠামোর মধ্যেই দাম নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। এখনও প্রতিষ্ঠিত হয়নি সরকারি দুই প্ল্যান্ট২০১১ সালে সরকার ১০০ মেট্রিক টন ক্ষমতার দুটি এলপি গ্যাস সিলিন্ডারজাত করার কারখানা প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা করে। এর একটি মংলায় এবং অন্যটি চট্টগ্রামের কুমিরায় স্থাপনের কথা ছিল। কিন্তু এখন পর্যন্ত এগুলো পরিকল্পনাতেই সীমাবদ্ধ রয়েছে বাস্তবায়ন হয়নি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5380.csv b/Bangla_fin_news_articles/5380.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8bac1476a2ee8249ec4a40b828c4bcbd921a1626 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5380.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5380,অবৈধ বিদেশিদের তথ্য চায় এনবিআর,2016-02-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য চেয়েছে রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। বিনিয়োগ বোর্ড এনজিও ব্যুরো রফতানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ বেপজা এবং ইমিগ্রেশন ও সিআইডির কাছে তাদের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য চেয়ে সম্প্রতি চিঠি পাঠানো হয়েছে। মূলত অবৈধ বিদেশির সংখ্যা নির্ধারণ ও তাদের কাছ থেকে প্রকৃত আয়কর আদায়ের লক্ষ্যে এ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এনবিআরের সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। সূত্র জানায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব মোনালিসা শাহরীন সুস্মিতা স্বাক্ষরিত জরুরি ওই চিঠিতে বলা হয় অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের কাছ থেকে প্রকৃত কর আদায়ের লক্ষ্যে তদারকি কার্যক্রম জোরদারের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এ জন্য সংশ্লিষ্ট দফতর কিংবা প্রতিষ্ঠানে রক্ষিত বিদেশিদের তালিকা এনবিআরে পাঠানোর অনুরোধ করা হয়েছে। তবে কতদিনের মধ্যে এ তালিকা এনবিআরে পাঠাতে হবে চিঠিতে তা স্পষ্ট করা হয়নি। প্রসঙ্গত বাংলাদেশে হাজার হাজার অবৈধ অনুমোদনবিহীন বিদেশি নাগরিক গার্মেন্টসসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বছরের পর বছর ধরে চাকরি করছেন। তারা মোটা অংকের বেতন ভাতা পেলেও সরকারের ঘরে কোন আয়কর দিচ্ছেন না। অন্যদিকে যারা বৈধ হিসেবে চাকরি করছেন তারাও নামমাত্র বেতন দেখিয়ে বড় অংশই ফাঁকি দিচ্ছেন। এর ফলে সরকার প্রতি বছর শত শত কোটি টাকা রাজস্ব বঞ্চিত হচ্ছে বলে অভিযোগ। বিদেশিদের যে কোনো পরিমান আয়ের উপর বর্তমানে ৩০ শতাংশ হারে আয়কর প্রযোজ্য রয়েছে। গত বাজেটে অবৈধ কিংবা তথ্য গোপনকারী বিদেশি নাগরিক ও তাদের নিয়োগদাতা প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে কঠোর অবস্থানের ঘোষণা দেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। এতে বলা হয় কোন কোম্পানি অবৈধ কিংবা ওয়ার্ক পারমিট ছাড়া বিদেশি নিয়োগ দিলে ওই কোম্পানির প্রদেয় আয়করের ৫০ শতাংশ বা কমপক্ষে ৫ লাখ টাকা জরিমানা হবে। ওই কোম্পানির কর অব্যাহতিসহ অন্যান্য কর সংক্রান্ত সুবিধা বাতিলের পাশাপাশি জেলজরিমানার কথাও বলা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5381.csv b/Bangla_fin_news_articles/5381.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..349cac418b708963a0ef0706e5ecfced2cbcd911 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5381.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5381,জুলাই থেকে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন,2016-02-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী জুলাই থেকে করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে জমা দেয়া যাবে। জমা দেয়া রিটার্নের প্রাপ্তি স্বীকারপত্রও পাওয়া যাবে। এ লক্ষ্যে যাবতীয় কার্যক্রম সম্পন্ন করার পথে রয়েছে রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। রাজধানীর সেগুনবাগিচায় রাজস্ব ভবনে এ তথ্য জানান এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান। ইতিমধ্যে মাঠপর্যায়ের অফিসগুলোকে দক্ষ ও সক্ষম করে তুলতে কার্যক্রম শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিকভাবে কর অফিসগুলোকে কম্পিউটার যন্ত্রাংশ বিতরণের কার্যক্রম শুরু করা হয়। অনুষ্ঠানে অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান উপস্থিত ছিলেন। এ সময় জানানো হয় এনবিআরের রাজস্ব বিভাগের সব ধরনের কার্যক্রম স্বয়ংক্রিয় করতে ডিজিটালাইজেশন কার্যক্রম চলমান রয়েছে। আয়কর বিভাগের জন্য বাস্তবায়নাধীন স্ট্রেংদেনিং গভারনেন্স ম্যানেজমেন্ট প্রজেক্ট নামে একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন হচ্ছে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল ছাড়াও ইপেমেন্টের মাধ্যমে অনলাইনে কর প্রদান ইটিআটএন নিবন্ধন বিভিন্ন ডাটাবেজ ও রিপোর্ট জেনারেট করা যাবে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে এফপিটি ইনফরমেশন সিস্টেম কর্পোরেশন নামে ভিয়েতনামের একটি তথ্যপ্রযুক্তিভিত্তিক প্রতিষ্ঠান। অনুষ্ঠানে প্রকল্প পরিচালক ও এনবিআর সদস্য কালিপদ হালদার বলেন নানা চড়াইউতরাই পেরিয়ে এ কার্যক্রমটি অবশেষে সফলতার মুখ দেখছে। এটি পুরোদমে চালু হলে এনবিআরের কার্যক্রম স্বচ্ছতা আসবে। ফলে নানা রকম যৌক্তিক কিংবা অযৌক্তি প্রশ্ন থেকেও মুক্তি পাবে। এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান বলেন সরকারের রাজনৈতিক নির্দেশনার অংশ হিসেবে এনবিআরের ডিজিটালাইজেশনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। তবে জুলাইয়ের আগেই যাতে এ প্রকল্পের প্রস্তুতির যাবতীয় কার্যক্রম সম্পন্ন করা যায় সেটি খেয়াল রাখতে হবে। এ লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সংশোধনী সম্পন্ন করা ইটিআইএন ও ইপেমেন্ট পদ্ধতিকে সব সময় সচল রাখার নির্দেশনাও দেন তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5382.csv b/Bangla_fin_news_articles/5382.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fd2fd743acef3e61a7aa209200c55da16674d53c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5382.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5382,পুঁজিবাজারের উন্নয়নে পাশে থাকবে এফবিসিসিআই,2016-02-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারের উন্নয়নে যৌথভাবে কাজ করতে আগ্রহী দেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই এবং বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন বিএমবিএ। মঙ্গলবার মতিঝিলে এফবিসিসিআই কার্যালয়ে সভাপতি আব্দুল মাতলুব আহমাদের সঙ্গে বিএমবিএর প্রতিনিধি দলের সদস্যররা সাক্ষাত্ করেন। বিএমবিএর নবনির্বাচিত কমিটির সভাপতি মো. ছায়েদুর রহমানের নেতৃত্বে ৪ সদস্যের এক প্রতিনিধি দল এফবিসিসিআইয়ের ঊর্ধ্বতন নেতৃবৃন্দের সাথে বৈঠক করেন। বৈঠক শেষে এফবিসিসিআই সভাপতি আব্দুল মাতলুব আহমাদ জানান দেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়নে এফবিসিসিআইয়ের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে। তাই পুঁজিবাজারের বিভিন্ন ক্ষেত্র উল্লেখ করে এফবিসিসিআইয়ের কাছে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব তুলে ধরার জন্য তিনি বিএমবিএর কাছে অনুরোধ জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5383.csv b/Bangla_fin_news_articles/5383.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5f387db3a47abc7acc96f314bad7f48da089f004 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5383.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5383,ভ্যাট কমিয়ে ৭ শতাংশ চায় এফবিসিসিআই,2016-02-01,অনলাইন ডেস্ক,জনসাধারণের ওপর আরোপিত মুল্য সংযোজন করের ভ্যাট বোঝা কমিয়ে ৭ শতাংশে নির্ধারণের দাবি জানিয়েছে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই। সোমবার রাজধানীতে নতুন ভ্যাট আইন বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে এক সেমিনারে সংগঠনটির সভাপতি আবদুল মাতলুব আহমেদ এ দাবি জানান। তিনি বলেন ১৫ শতাংশ ভ্যাট অনেক বেশি এটা জনসাধারণকে দিতে হয় ব্যবসায়ীরা সংগ্রহ করে মাত্র। মালয়েশিয়াতে ৬ শতাংশ থাইল্যান্ডে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ ভ্যাট নেয়া হয়। বাংলাদেশ ইউরোপ মালয়েশিয়া বা থাইল্যান্ড হয়ে যায়নি। তাহলে বাংলাদেশে ১৫ শতাংশ ভ্যাট হওয়ার যুক্তি কি ভ্যাট আদায়ে অনলাইন ব্যবস্থা চালুর দিন থেকে ভ্যাট কমিয়ে ৭ শতাংশ হারে আদায়ের প্রস্তাব করেন তিনি। নতুন ভ্যাট আইন অনুযায়ী ২০১৬১৭ অর্থবছরের প্রথম দিন থেকে অনলাইনে ভ্যাট আদায় শুরু হবে। ২০১২ প্রণীত আইনটি চলতি অর্থবছর থেকে বাস্তবায়নের কথা থাকলেও প্রস্তুতির অভাবে তা সম্ভব হয়নি। এই আইনে সব ধরনের ভ্যাট ১৫ শতাংশ হারে আদায় করার কথা বলা হয়েছে। বর্তমানেও অধিকাংশ ক্ষেত্রে ১৫ শতাংশ হারে ভ্যাট নিয়ে থাকে সরকার। তবে কয়েকটি ক্ষেত্রে ৪ ও ৫ শতাংশ হারে এবং প্যাকেজ ভ্যাটও নেয়া হয়। ভ্যাট আদায় ব্যবস্থা সহজ করার প্রস্তাব দিয়ে ব্যবসায়ী নেতা মাতলুব বলেন পাঁচ মাস পরে অনলাইনে ভ্যাট আদায় হবে। কিন্তু ব্যবসায়ীরা এজন্য প্রস্তুত না। অনেকে বিষয়টি পরিষ্কার করে বোঝেও না। এজন্য ব্যবসায়ীদের প্রশিক্ষণ দেয়া দরকার। আমরা এক টাকার কর দিতে গিয়ে তিন টাকার হয়রানি চাই না। অনলাইন ভ্যাট সংগ্রহ পদ্ধতি বিষয়ে এফবিসিসিআইয়ের সঙ্গে এনবিআর যৌথভাবে কাজ করবে বলে আশাপ্রকাশ করেন তিনি। কাকরাইলে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন অর্থ প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান । \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5384.csv b/Bangla_fin_news_articles/5384.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e7c4b1cc7e44ffd89426d2a462904325fadc9746 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5384.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5384,অর্থনৈতিক স্বাধীনতার সূচকে বাংলাদেশ ১৩৭তম,2016-02-01,অনলাইন ডেস্ক,অর্থনৈতিক স্বাধীনতার সূচকে ১৭৮টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৩৭তম। আর অর্থনৈতিক মুক্তির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবস্থা প্রায় একেবারেই মুক্ত নয়। সোমবার যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিন্তন গোষ্ঠী হেরিটেজ ফাউন্ডেশন এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করে। হেরিটেজ ফাউন্ডেশন ও মার্কিন দৈনিক দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল প্রতিবেদনটি তৈরি করে। প্রতিবেদনে দেখা যায় বাংলাদেশের স্কোর গত বছরের চেয়ে দশমিক ৬ ভাগ কমে এবার ৫৩ দশমিক ৩এ দাঁড়িয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে বাংলাদেশে আইনের শাসন ও মুক্ত অর্থনীতির ব্যাপারে উদ্বেগ রয়েছে। এ ছাড়া অনিশ্চিত এক নিয়ন্ত্রণমূলক পরিবেশ দুর্বল অবকাঠামো এবং বেসরকারি খাতের উন্নয়নে দীর্ঘমেয়াদি কার্যকর প্রাতিষ্ঠানিক সহায়তার অনুপস্থিতির কারণে সামগ্রিকভাবে উদ্যোক্তাদের কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে নেপাল বাদে সব দেশের নিচে অবস্থান করছে বাংলাদেশ। নেপালের অবস্থান ১৫১ তম। অন্য দেশগুলোর মধ্যে শ্রীলঙ্কা ৯৩ ভুটান ৯৭ ভারত ১২৩ পাকিস্তান ১২৬ ও মালদ্বীপ ১৩২তম অবস্থানে রয়েছে। এই তালিকায় সবার ওপরে রয়েছে হংকং। এরপর রয়েছে সিঙ্গাপুর নিউজিল্যান্ড সুইজারল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়া। আর তালিকার নিচের দিকে রয়েছে উত্তর কোরিয়া কিউবা ভেনেজুয়েলা ও জিম্বাবুয়ে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5385.csv b/Bangla_fin_news_articles/5385.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3fb05182857a63c12e54a78d32ad643be3e8dce7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5385.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5385,৩ ডেপুটি গভর্নরের চুক্তির মেয়াদ বাড়ছে,2016-02-01,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ ব্যাংকের তিন ডেপুটি গভর্নরের চুক্তির মেয়াদ বাড়াতে চান অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। সোমবার ভূটানের সঙ্গুর স্পিকার জিগমে জাংপোর সঙ্গে মন্ত্রণালয়ে নিজ কার্যালয়ে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এই ইচ্ছার কথা জানান। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তিন ডেপুটি গভর্নর আবু হেনা মোহা রাজী হাসান এসকে সুর চৌধুরী ও নাজনীন সুলতানার মেয়াদ শেষ হয়েছে গত ২২ জানুয়ারি। তাদের পুনঃনিয়োগ চেয়ে গভর্নর এর মধ্যে সুপারিশ করেছেন। ২০১২ সালের জানুয়ারিতে তাদের নিয়োগ দেওয়া হয়। ভূটানের স্পিকারের সঙ্গে সাক্ষাতের পর করিডোরে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন অর্থমন্ত্রী। সেখানে এক সাংবাদিক বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নরের শূন্যপদ পূরণের বিষয়ে মন্ত্রীর কাছে জানতে চান। জবাবে মুহিত মন্ত্রী বলেন ওটা হবে। তাদেরকেই আবার নিয়োগ দেয়া হবে কি না জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন ওয়েল দেখা যাক। জনপ্রশাসনের সঙ্গে কথা বলতে হবে। এখন আমার যেটা সমস্যা হচ্ছে এদেরকে অ্যাক্সটেনশন না দিলে সার্চ প্রক্রিয়ায় সময় লাগে। তিন মাসের মতো সময় লাগে। তাহলে অ্যাক্সটেনশনই হচ্ছে এক সাংবাদিকের এমন মন্তব্যে মন্ত্রী বলেন আশা করছি। আমাদেরকে আলোচনা করতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বেড়ে যাচ্ছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন গভর্নর ডেপুটি গভর্নর সব সময়ই চুক্তিভিত্তিক চুক্তিভিত্তিক হওয়া ভালো। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5386.csv b/Bangla_fin_news_articles/5386.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d837196896814843508c7b0d7ff21dc4ae0933c1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5386.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5386,১০০ টাকার প্রাইজবন্ডের ড্র অনুষ্ঠিত,2016-01-31,অনলাইন ডেস্ক,একশ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ৮২তম ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে সব সিরিজের ০৮৩৯৮৫৭ নম্বরের বন্ড ছয় লাখ টাকার প্রথম পুরস্কারের জন্য ঘোষিত হয়েছে। ৩ লাখ ২৫ হাজার টাকার দ্বিতীয় পুরস্কার উঠবে সব সিরিজের ০৩৪৪১২২ নম্বর বন্ডধারীর হাতে। রবিবার ঢাকা বিভাগের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার সার্বিক মোহা. আনিছুর রহমানের সভাপতিত্বে তার কার্যালয়ে এ ড্র অনুষ্ঠিত হয়। এক লাখ টাকার তৃতীয় পুরস্কার বিজয়ী নম্বর দুটি হল ০০০২৬৮৭ ও ০২৭০৬৪২। ৫০ হাজার টাকার চতুর্থ পুরস্কার জিতেছেন ০০১৯৩৬৭ ও ০৭৬৪২০৮ নম্বরের বন্ডধারীরা। প্রতিটি সিরিজের এ নম্বরের বন্ডগুলো পুরস্কারের জন্য বিবেচিত হবে। পঞ্চম পুরস্কার বিজয়ী প্রতিটি সিরিজের ৪০টি নম্বর হল ০০১৯৭৭২ ০৩০১৭০৫ ০৪২৬৬৫৫ ০৫১৮৮৬২ ০৭৬২৩৪৭ ০০৩৪৪৫০ ০৩১৪১১৪ ০৪৩২৫৪০ ০৬১৬২৪৯ ০৮০৫১৫১ ০০৭৩৯১১ ০৩২৬০২৬ ০৪৪১২০০ ০৬২৪৫০৪ ০৮০৯০২২ ০০৭৮৬৬৬ ০৩৫৪৫৭৯ ০৪৫৭২৮৪ ০৬৩৫৯৭৮ ০৮৪০৯৮৯ ০১৭৯৬১৫ ০৩৭২৩৫৮ ০৪৬৫১০৯ ০৭৩১৬৩০ ০৮৪৭৪৫৭ ০২৪৯২৭৮ ০৩৭৬৪৪৮ ০৪৬৮৭১৬ ০৭৩৫৩৮৬ ০৮৭৩৮১১ ০২৮৯০৮৫ ০৩৮৭৭৫৩ ০৪৯৯৭২২ ০৭৪৯৩৩৬ ০৯২৩৮২৯ ০৩০০৫০৮ ০৪১৮৯০৫ ০৫১৭১১২ ০৭৫৬৬৩৯ ও ০৯৫৫৮৮১। পঞ্চম পুরস্কার বিজয়ীরা ১০ হাজার টাকা করে পাবেন। প্রতি তিন মাস পরপর প্রাইজবন্ডের ড্র হয়ে থাকে। একক সাধারণ পদ্ধতি তথা প্রত্যেক সিরিজের একই নম্বরে প্রাইজবন্ডের ড্র পরিচালিত হয়। প্রচলনযোগ্য ১০০ টাকা মুল্যমানের ৪৩টি সিরিজের ৪৬টি সাধারণ সংখ্যা এই ড্রয়ে পুরস্কারের যোগ্য বলে বিবেচিত হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5387.csv b/Bangla_fin_news_articles/5387.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8c9662f9ef80aa4205108109ee4a6d326b4efc56 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5387.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5387,বাণিজ্যমেলায় রফতানি আদেশ ২৩৫ কোটি টাকা বাণিজ্যমন্ত্রী,2016-01-31,অনলাইন ডেস্ক,এবারের বাণিজ্য মেলায় দেশে তৈরি বিভিন্ন পণ্যের রফতানি আদেশ গতবারের তুলনায় ৭১ কোটি টাকা বেড়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। রবিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলার সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ তথ্য জানান। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন এবারের বাণিজ্য মেলায় ২৩৫ কোটি ১৭ লাখ টাকা রফতানির আদেশ পাওয়া গেছে যা গতবারের তুলনায় ৭১ কোটি টাকা বেশি।২০১৫১৬ অর্থবছরে ৩৩ হাজার পাঁচ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রফতানির লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। ডিসেম্বর পর্যন্ত তা ১৬ বিলিয়ন হয়ে গেছে। চলতি অর্থবছরের মধ্যে এই ৩৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রফতানির লক্ষ্যমাত্রাও ছাড়িয়ে যাবে। তিনি জানান তৈরি পোশাক খাত থেকে ৮১ শতাংশ রফতানি আয় করে বাংলাদেশ। দেশের সপ্তম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় ৬০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রফতানি আয় হবে। এর মধ্যে শুধু তৈরি পোশাক খাত থেকে ৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আয়ের লক্ষ্যমাত্রা সরকারের।মন্ত্রী আরও জানান একসময় যে জিডিপি ছিলো পাঁচ হাজার কোটি টাকা এখন সেই জিডিপি বেড়ে দাঁড়িয়েছে আট লাখ কোটি টাকা।এখন অর্থনৈতিক দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান ৪৫তম আর ক্রয়ক্ষমতার দিক থেকে অবস্থান ৩৩ তম। রপ্তানি আদেশ পাওয়া পণ্যের মধ্যে রয়েছে ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড হোম ত্র্যাপ্নায়েন্সস বহুমুখি পাট পণ্য প্রক্রিয়াজাত খাদ্য বাসনকোষণ হ্যান্ডলুম ও হস্তশিল্পজাত পণ্য হোম টেক্সটাইল ইত্যাদি। মেলায় মালামাল বিক্রি পরিমান ১২১ কোটি টাকা যা বিগত বছরের তুলনায় ৭১ দশমিক ২ কোটি টাকা বেশি। গত বছর ছিল ৫০ দশমিক ৪৫ কোটি টাকা। মেলায় প্যাভিলিয়ন ও স্টল নির্মাণ বাবদ ব্যয় হয়েছে ৩৯ দশমিক ৯৮ কোটি টাকা যা গত বছরের তুলনায় ১৫ দশমিক ১৩ কোটি টাকা বেশি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5388.csv b/Bangla_fin_news_articles/5388.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..72084d5c3d78953c21da61125b3336ee01db1a65 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5388.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5388,রবি ও ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্সের কর্পোরেট চুক্তি স্বাক্ষর,2016-01-31,অনলাইন ডেস্ক,রবি আজিয়াটা লিমিটেডের সাথে কর্পোরেট চুক্তি সই করেছে ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানি এনএলআইসি লিমিটেড। বিশেষ কল রেট কল কনফারেন্সিং সুবিধা ক্লোজ ইউজার গ্রুপ ফ্যাসিলিটি এবং ইন্টারনেটসহ বিভিন্ন ভ্যালু অ্যাডেড সার্ভিস উপভোগের জন্য মোবাইল ফোন অপারেটর রবি সাথে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। রাজধানীতে ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স টাওয়ারে সম্প্রতি রবির এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট জ্যঁমাইকেল আর্নড শানুট ও ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের সিইও জামাল মোহাম্মদ আবু নাসের নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিটি সই করেন। এসময় এনএলআইসির এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার প্রবীর চন্দ্র দাস এসিএ ও সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট অ্যান্ড হেড অব এস্টাবলিশমেন্ট এনামুল হক এফআইপিএম উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5389.csv b/Bangla_fin_news_articles/5389.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c68562caad915ef2d6777d60306b57a0e06a3bab --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5389.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5389,রবি ও ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্সের কর্পোরেট চুক্তি স্বাক্ষর,2016-01-31,অনলাইন ডেস্ক,রবি আজিয়াটা লিমিটেডের সাথে কর্পোরেট চুক্তি সই করেছে ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানি এনএলআইসি লিমিটেড। বিশেষ কল রেট কল কনফারেন্সিং সুবিধা ক্লোজ ইউজার গ্রুপ ফ্যাসিলিটি এবং ইন্টারনেটসহ বিভিন্ন ভ্যালু অ্যাডেড সার্ভিস উপভোগের জন্য মোবাইল ফোন অপারেটর রবি সাথে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। রাজধানীতে ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স টাওয়ারে সম্প্রতি রবির এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট জ্যঁমাইকেল আর্নড শানুট ও ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের সিইও জামাল মোহাম্মদ আবু নাসের নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিটি সই করেন। এসময় এনএলআইসির এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার প্রবীর চন্দ্র দাস এসিএ ও সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট অ্যান্ড হেড অব এস্টাবলিশমেন্ট এনামুল হক এফআইপিএম উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5390.csv b/Bangla_fin_news_articles/5390.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..66c40f619bc3d3e0a8c1be23ed5cb94e5ae33a7e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5390.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5390,বাণিজ্যমেলার পর্দা নামছে রবিবার,2016-01-31,অনলাইন ডেস্ক,মাসব্যাপী চলা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলার পর্দা নামছে রবিবার। শেষ মুহূর্তে কেনাকাটা করতে মেলায় ভিড় করছেন দর্শনার্থীরা। ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতে স্টলগুলোতে দেয়া হয়েছে বিশেষ ছাড়। এছাড়াও রয়েছে নানারকম অফার। এবার রাজনৈতিক অস্থিরতা না থাকায় মেলায় বিক্রি ভাল হচ্ছে বলে জানিয়েছেন বিক্রেতারা। শেষের দিন হওয়ায় বিক্রেতারাও চাচ্ছেন মেলায় আনা পণ্যগুলো বিক্রি করতে। এজন্য আগের তুলনায় আরো বেশি ছাড় দিচ্ছেন তারা। এদিকে কম দামে পছন্দের পণ্যটি কিনতে মেলায় ভিড়ছেন ক্রেতারা। গত ১ জানুয়ারি রাজধানীর আগারগাঁওয়ে ২১তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা শুরু হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5391.csv b/Bangla_fin_news_articles/5391.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f064b1d1657eb9519e2d39c00760a412e33a573a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5391.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5391,পোশাক রফতানি বাড়াতে আরো উন্নতি দরকার বার্নিকাট,2016-01-30,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রফতানিতে প্রবৃদ্ধির জন্য এ খাতের শ্রমিকদের নিরাপত্তা ও কর্মপরিবেশের আরো উন্নয়ন প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাট। আগামী পাঁচ বছরে তৈরি পোশাক রফতানি ৫০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীতে করণীয় নিয়ে শনিবার রাজধানীতে এক আলোচনা সভায় বক্তব্যে এ পরামর্শ দেন তিনি। বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের সবচেয়ে বড় বাজার যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পোশাক কারখানার কর্মপরিবেশের উন্নতির তাগাদা দিয়ে বলেছেন অন্যত্থায় আমদানিকারকরা বাংলাদেশ থেকে পোশাক নিতে চাইবে না। নিজেদের ভাবমূর্তি রক্ষায় তারা এটা করবে। সম্প্রতি একজন বিদেশি সাংবাদিক বাংলাদেশে এসে একটি পোশাক কারখানায় শিশুদের কাজ করতে দেখে তা নিয়ে প্রতিবেদন করেছেন বলে জানান বার্নিকাট। পোশাক ব্যবসায়ীদের প্রতি পরিস্থিতির উত্তরণের তাগাদা দিয়ে তিনি বলেন এসব বিষয়ের পরিবর্তন না করলে অনেকেই বাংলাদেশ থেকে পোশাক নিতে চাইবে না। কারণ এটি তাদের ইমেজে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। যুক্তরাষ্ট্রে অগ্রাধিকারমূলক বাজারসুবিধা জিএসপি ফিরে পাওয়ার জন্যও কারখানার কর্মপরিবেশ ও শ্রমিকের নিরাপত্তার বিষয়ে আরও অগ্রগতি দরকার বলে মন্তব্য করেন তিনি। বাংলাদেশে কারখানার কর্মপরিবেশ নিয়ে অসন্তোষ জানিয়ে আসা যুক্তরাষ্ট্র তাজরীন ফ্যাশনসে অগ্নিকাণ্ড এবং রানা প্লাজা ধসে সহস্রাধিক শ্রমিকের মৃত্যুর পর ২০১৩ সালে জিএসপি সুবিধা স্থগিত করেছিল। এরপরে জিএসপি সুবিধা পাওয়ার জন্য বাংলাদেশকে ১৬টি শর্ত দেয়া হয় যার মধ্যে কারখানা ও শ্রমিকদের নিরাপত্তা ও অধিকার ছিল অন্যতম। এসব শর্তের প্রায় সবগুলোই বাংলাদেশ পূরণ করেছে বলে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে। তবে শর্তগুলোর বিভিন্ন দিক দিন দিন অগ্রগতি হলেও বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারেনি বলে যুক্তরাষ্ট্রের ভাষ্য। বিজিএমইএর সভাপতি মো. সিদ্দিকুর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন অস্ট্রেলিয়ার আরএমআইটি ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক শরিফ আস সাবের। সভায় অন্যদের মধ্যে শ্রম সচিব মিকাইল শিপার জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. নজিবুর রহমান ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত পিয়েরে মায়াডোনসহ বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান ও শ্রমিক সংগঠনের নেতারা বক্তব্য দেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5392.csv b/Bangla_fin_news_articles/5392.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..04ca65be2e170b2b579d7808521fbb85c2f356b7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5392.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5392,কৃষিখাতে ঋণ বিতরণ বেড়েছে,2016-01-30,অনলাইন ডেস্ক,চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে দেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর থেকে কৃষি খাতে ঋণ বিতরণ বেড়েছে। এ সময়ে ব্যাংকগুলো ঋণ বিতরণ করেছে মোট আট হাজার ৭৫৫ কোটি ৯৯ লাখ টাকা। এটি গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে প্রায় ৮ শতাংশ বেশি। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কৃষিঋণ ও আর্থিক সেবাভুক্তি বিভাগের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশ ব্যাংক কৃষি খাতে ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে ১৬ হাজার ৪০০ কোটি টাকা। এর মধ্যে পূরণ হয়েছে ৫৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা যায় অনুকূল আবহাওয়ার কারণে চলতি অর্থবছর আমন ও বোরো দুটি মৌসুমেই কৃষকরা গত অর্থবছরের চেয়ে বেশি আবাদের লক্ষ্য নেয়। এতে কৃষকের কাছ থেকে ঋণের চাহিদাও বেড়েছে। ফলে সার্বিক কৃষি খাতে ঋণ বিতরণের পরিমাণ বেড়েছে। অর্থবছরের বাকি সময়ে লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5393.csv b/Bangla_fin_news_articles/5393.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6db0de39ddd6c90d241e8bcd4839e26edbe17d44 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5393.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5393,আওয়ামী লীগ নেতা আজিজের মাগফেরাত চেয়ে দোয়া,2016-01-29,অনলাইন ডেস্ক,ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এম এ আজিজের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউর আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এই মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। মিলাদ ও দোয়া মাহফিল পরিচালনা করেন ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের ধর্মবিষয়ক সম্পাদক সুফী সুলতান আহমেদ। মিলাদে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী সাহারা খাতুন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ জাহাঙ্গীর কবির নানক ডা. দিপু মনি সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাসিম শ্রমবিষয়ক সম্পাদক হাবিবুর রহমান সিরাজ তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক আফজাল হোসেন কার্যনির্বাহী সদস্য সুজিত রায় নন্দী। অন্যদিকে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সহসভাপতি মুকুল চৌধুরী শেখ বজলুর রহমান সাধারণ সম্পাদক ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম আওলাদ হোসেন এবং সংসদ সদস্য ফজলে নূর তাপস। এছাড়াও মরহুম আজিজের বড় ছেলে উমর বিন আব্দুল আজিজ উপস্থিত ছিলেন। গত ২৩ জানুয়ারি শনিবার দুপুরে মস্তিস্কের রক্তক্ষরণে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন এম এ আজিজ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5394.csv b/Bangla_fin_news_articles/5394.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9ae09712521ce7d9b767866636aa824fa3ba0d36 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5394.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5394,শেষ শুক্রবারে বাণিজ্যমেলায় ক্রেতাদর্শনার্থীর ঢল,2016-01-29,অনলাইন ডেস্ক,দুদিন পরেই পর্দা নামছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার। আর তাই সাপ্তাহিক ছুটির দিন শুক্রবার মেলায় ক্রেতাদর্শনার্থীর ছিল উপছে পড়া ভিড়। এদিকে মেলার মেয়াদ বাড়ানো হবে না বলে জানিয়েছে মেলার আয়োজক রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো ইপিবি। সকাল থেকে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্ত ছাড়াও দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে ক্রেতাদর্শনার্থীরা আসতে শুরু করেন। এতে ফার্মগেট খামারবাড়ি হয়ে মিরপুর১০ নম্বর রুট ও মহাখালী থেকে বিজয় সরণি হয়ে মিরপুর রুটে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। এদিকে দুপুরের আগেই মেলার পার্কিং কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায়। আগামী রবিবার পর্দা নামবে মাসব্যাপী এই মেলার। শুক্রবার মেলার ২৯তম দিনে দর্শনার্থীদের উপচেপড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। সকাল থেকেই মেলায় দর্শনার্থীদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। মেলার সময় যত শেষ হয়ে আসছে ততই ক্রেতা সমাগম বাড়ছে। আর বিক্রেতারাও বিভিন্ন ছাড় দিচ্ছে। ফলে বিক্রিও বাড়ছে প্রতিদিন। মেলা প্রাঙ্গণে কথা হয় মিরপুর থেকে আসা রশিদ বাবুর সঙ্গে। স্ত্রীকে নিয়ে মেলায় এসেছেন ফ্রিজ এবং এলইডি টিভি কেনার উদ্দেশ্যে। মেলার শেষের দিকে কেন আসলেন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন শেষের দিকে অনেক পণ্যে ছাড় থাকে সেই জন্যই আসা। বিশেষ করে আমরা যে পণ্য কিনব সেগুলোতে প্রথম দিকের চেয়ে এখন বেশি ছাড় পাচ্ছি। গত ১ জানুয়ারি শুরু হওয়া মাসব্যাপী ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলার মেয়াদ বাড়ানো হবে না বলে জানিয়েছে মেলার আয়োজক রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো ইপিবি। গত বছর রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার কারণে স্টলপ্যাভিলিয়ন মালিকদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে মেলার মেয়াদ নির্ধারিত সময়ের পর ১০ দিন বাড়ানো হয়েছিল। ইপিবির উপপরিচালক অর্থ ও মেলার আয়োজক কমিটির সদস্য সচিব রেজাউল করিম বলেন এবার মানুষ স্বচ্ছন্দে মেলায় আসতে পেরেছে। এজন্য খুশি স্টল ও প্যাভিলিয়ন মালিকরা। এ কারণে এ বছর মেলার মেয়াদ বাড়ানো হবে না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5395.csv b/Bangla_fin_news_articles/5395.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0ac20d972ed2f0aba52552b8417ebbe97f444b2e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5395.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5395,স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত,2016-01-29,অনলাইন ডেস্ক,প্রশ্ন ফাঁসের গুজবে স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটডে ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনি অফিসার এমটিও পদের নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত করেছে কর্তৃপক্ষ। শুক্রবার বিকেল ৩টা থেকে সাড়ে ৪টা এক ঘণ্টার এই লিখিত পরীক্ষা হওয়ার কথা ছিল। এর কয়েক ঘণ্টা আগে এসএমএস করে আবেদনকারীদের পরীক্ষা স্থগিতের বিষয়টি জানানো হয়। ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজমুস সালেহীন বলেন অনিবার্য কারণবশত এ পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। পরীক্ষার নতুন সময়সূচি পরে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানানো হবে। পরীক্ষা বাতিলের কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস হয়েছে বলে গুজব ছড়িয়ে পড়েছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এ নিয়ে সমালোচনাও হচ্ছে বলে আমারা জানতে পেরেছি। এ বিষয়ে বিআইবিএমএর মহাপরিচালক তৌফিক আহমেদ চৌধুরীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনিও তাৎক্ষণিকভাবে পরীক্ষার্থী বা পদের সংখ্যা জানাতে পারেনিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5396.csv b/Bangla_fin_news_articles/5396.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..65e69be05025500fd0e9d3ba462b1b140c5a0ae8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5396.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5396,তিন দিনের এশিয়া ফার্মা এক্সপো শুরু,2016-01-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের ক্রমবর্ধমান ওষুধ শিল্পকে এগিয়ে নেয়ার জন্য আর্থিক প্রণোদনা দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। বৃহস্পতিবার বসুন্ধরা ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটিতে শুরু হওয়া তিন দিনব্যাপী অষ্টম এশিয়া ফার্মা এক্সপো২০১৬র উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা জানান। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন দেশে উৎপাদিত ওষুধ অভ্যন্তরীণ চাহিদার ৯৮ শতাংশ পূরণ করে বিশ্বের ১১৭টি দেশে রপ্তানি হচ্ছে। যা দেশের অর্থনীতিতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। দেশের ক্রমবর্ধমান ওষুধ শিল্পকে আরো ভালোভাবে এগিয়ে নিতে আর্থিক প্রণোদনা দেয়া হবে। অষ্টম এশিয়া ফার্মা এক্সপো২০১৬ শীর্ষক এ মেলা চলবে ৩০ জানুয়ারি পর্যন্ত। জিপিই প্রাইভেট লিমিটেডের সহযোগিতায় বাংলাদেশ ঔষধ শিল্প সমিতি আয়োজিত তিন দিনের এ মেলায় আমেরিকা জাপান তাইওয়ান ভারত চায়না কোরিয়া থাইল্যান্ডসহ ৮০টির অধিক দেশের ৪০০টি কোম্পানি অংশগ্রহণ করছে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাণিজ্যমন্ত্রী আরো বলেন বর্তমান সরকার সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় বাজার ও পণ্য বহুমুখীকরণের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে। দেশীয় ওষুধের বাজার সম্প্রসারণে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে আলাপ আলোচনা চলছে। এ সময় তিনি ২০২১ সালের মধ্যে দেশের রপ্তানি আয়ের পরিমাণ ৬০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হবে বলে আশা প্রকাশ করেন। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব সৈয়দ মঞ্জুরুল ইসলাম ওষুধ প্রশাসক অধিদফতরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. মোস্তাফিজুর রহমান বাংলাদেশ ঔষধ শিল্প সমিতির মহাসচিব এস এম শফিউজ্জামান প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5397.csv b/Bangla_fin_news_articles/5397.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..760377f8992394d4c44ab089e335c23edac9f311 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5397.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5397,দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী স্কুল ব্যাংক হিসাবধারী গভর্নর,2016-01-28,অনলাইন ডেস্ক,২০১০ সালে স্কুল ব্যাংকিং চালুর পর থেকে এ পর্যন্ত দেশের সবগুলো ব্যাংকে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী ব্যাংক হিসাব খুলেছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান। তিনি বলেন এসব ব্যাংক হিসাবে জমার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে প্রায় ৮শ কোটি টাকা। এদের সঞ্চয় সাধারণত মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি হয়ে থাকে। এর বিপরীতে ব্যাংকগুলোও অনুরুপ বিনিয়োগ করতে পারে। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের কষ্টের সঞ্চয় থেকে পরিবার ও সমাজের কল্যাণ হয় এমন খাতেই খরচ হচ্ছে বেশি। বৃহস্পতিবার রাজধানীর মিরপুরে বাংলাদেশ ব্যাংক ট্রেনিং একাডেমি মিলনায়তনে বাকপ্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্য আয়োজিত স্কুল ব্যাংকিং সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন। গভর্নর বলেন এখনো অনেক স্কুল শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবক স্কুল ব্যাংকিং সুবিধা সম্পর্কে তেমন জানেন না। এখানে শিক্ষক অভিভাবক ব্যাংকার যারা আছেন তাদের সম্মিলিত প্রচেস্টায় স্কুল ব্যাংকিং কর্মসূচি আরো বেগবান হোক এটিই কামনা করছি। স্কুল শিশুদের ভবিষ্যৎ যাতে সুন্দর ও ভালোভাবে গড়ে ওঠে সে বিষয়টিও আপনারা খেয়াল রাখবেন। তিনি বাক প্রতিবন্ধী শিশুদের বিষয়ে ব্যাংকারদের উদ্দেশে বলেন বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন এই শিশুরা আমাদের সমাজেরই অংশ। তাদের সুস্থ সুন্দর সামাজিক জীবন যাপনের নিশ্চয়তা প্রদানের দায়িত্ব সমাজের প্রতিটি বিবেকবান মানুষের। তাই ব্যাংকিংয়ের সুযোগ প্রদান করে তাদের দিকে একটু সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিই তাহলে তারাও দেশ জাতি ও সমাজের উন্নয়নে দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে। গভর্নর শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্য বলেন বাংলাদেশ ব্যাংক তোমাদের জন্য ব্যাংক হিসাব খোলার ব্যবস্থা করে দিয়েছে। তোমরা তোমাদের মাবাবাকে সঙ্গে নিয়ে যেকোনো ব্যাংকে গেলেই এই হিসাব খুলতে পারবে। এই টাকা দিয়ে বড় বড় খরচ মেটানো সম্ভব হবে। উচ্চশিক্ষা বা ব্যবসার কাজের লাগানো যাবে। তিনি বলেন ব্যাংক হিসাব খোলার মাধ্যমে ব্যাংকের বিভিন্ন সেবা সম্পর্কে জানতে পারবে শিক্ষার্থীরা। এটিএম ডেবিটক্রেডিট কার্ড অনলাইন ব্যাংকিং ইন্টারনেট ব্যাংকিং মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মতো আধুনিক সেবার সঙ্গে পরিচিত হতে পারবে। তাই এখন থেকে শিক্ষার্থীদের হাতে আসা টাকার কিছুটা সঞ্চয় করবে। আতিউর রহমান আরো বলেন তোমরা সব সময় মনে রাখবেতোমরা পরিবার বা সমাজের বোঝা নও। দেশকে দেওয়ার মতো অনেক কিছু তোমাদের আছে। নিশ্চয়ই তোমরা দেশের উপযুক্ত মানবসম্পদে পরিণত হবে। শুধু দেশ নয় বিশ্বব্যাপী চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেবে। তোমরা অবশ্যই সফল হবে জয় করবে বিশ্ব। সভায় বাংলাদেশ ব্যাংক ট্রেনিং একাডেমির প্রিন্সিপাল জামশেদুজ্জামানের সভাপতিত্বে বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তা ছাত্রছাত্রী শিক্ষক ও অভিভাবকরা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5398.csv b/Bangla_fin_news_articles/5398.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..04ea72e8fc06c400d51aae5ee304f8dd19af729d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5398.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5398,ফেব্রুয়ারি থেকে মোবাইলেই হবে শেয়ার লেনদেন,2016-01-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুল মতিন পাটোয়ারি বলেছেন আসছে ফেব্রুয়ারির তৃতীয় সপ্তাহে মোবাইল অ্যাপস চালু করবে ডিএসই। এজন্য গত মঙ্গলবার প্রয়োজনীয় পরীক্ষা নিরীক্ষা করা হয়েছে। মোবাইলে লেনদেন চালুর উদ্দেশেই সিস্টেম অ্যাপের আপডেট করা হয়েছে। এ মোবাইল অ্যাস চালু করার পর বিনিয়োগকারীরা মোবাইলেই শেয়ার লেনদেন করতে পারবেন। বৃহস্পতিবার ডিএসইতে আয়োজিত এক সাংবাদিক সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন তিনি। সাংবাদিক সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ডিএসইর পরিচালক এম. কায়কোবাদ রুহুল আমিন খাজা গোলাম রসুল মো. শাহজাহান শরিফ আনোয়ার হোসেন ড. আবুল হাশেম প্রমুখ। ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত এমডি বলেন এ সিস্টেম চালু করতে গিয়ে গত বুধবার একটি সাইলোতে সমস্যার হয়। এতে ২৯টি ব্রোকারেজ হাউজে লেনদেনে ত্রুটি দেখা দেয়। তবে ট্রেডিং সিস্টেমে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণ খুঁজে বের করতে পারেনি ডিএসই। ত্রুটির মূল কারণ এখনও তদন্ত করা হচ্ছে। তবে লেনদেন বিঘ্নের কারণে ডিএসইর পক্ষ থেকে দুঃখ প্রকাশ করে তিনি বলেন আমাদের এখানে যে সিস্টেমে ট্রেডিং করা হচ্ছে পৃথিবীর অনেক উন্নত দেশে একই সিস্টেমে ট্রেডিং করা হচ্ছে। তবে ভবিষ্যতে এমন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে। পুঁজিবাজারের বিনিয়োগ ঝুঁকিকে জুয়া হিসেবে চিহ্নিত করা ঠিক নয় বলে মনে করেন ডিএসইর পরিচালক শাকিল রিজভী। রিজভী বলেন তথ্য প্রমাণ ছাড়া কথা বললে বাজার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। অনিয়ম থাকলে সেগুলোকে চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেয়া যেতে পারে। বিনিয়োগে ঝুঁকি থাকবে তাই বলে এ ঝুঁকিকে জুয়া হিসেবে চিহ্নিত করা উচিত না। পুঁজিবাজারের ওপর সাধারণ মানুষের আস্থা আছে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে শাকিল রিজভী বলেন আস্থা আছে কি না নেই তা কি দিয়ে মাপব। বাজারে মূলধন বাড়ছে তালিকাভুক্ত কোম্পানির সংখ্যা বাড়ছে আস্থা না থাকলে এমন হতো না। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত বিনিয়োগ সম্মেলনে একাধিক অর্থনীতিবিদ বাংলাদেশের পুঁজিবাজারকে জুয়া ও গুজব নির্ভর বলে অভিহিত করেন। এ প্রেক্ষিতে ডিএসই এসব কথা জানিয়েছে। সাংবাদিক সম্মেলনে ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত এমডি আবদুল মতিন পাটোয়ারি বলেন পুঁজিবাজার নিয়ে কিছু নেতিবাচক মন্তব্যের কারণে বাজারে বিরূপ প্রভাব পড়ছে। এর কারণে বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তিনি আরও বলেন গত ৩ বছরে বাজারে মূলধন বেড়েছে ৩১ শতাংশ তালিকাভুক্ত কোম্পানির সংখ্যা বেড়েছে ১৮ শতাংশ। অতএব পুঁজিবাজারে যে দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ হচ্ছে না এ কথাটি বিভ্রান্তিমূলক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5399.csv b/Bangla_fin_news_articles/5399.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..eded921e850d73d87c8ed041e4ee908bba5b2897 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5399.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5399,বন্ধ বস্ত্রকলগুলো লিজ দেয়া হবে পাট ও বস্ত্র প্রতিমন্ত্রী,2016-01-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম বলেছেন দেশের বন্ধ সরকারি বস্ত্রকলগুলো বিক্রি করা হবে না বরং লিজ দেয়া হবে। বস্ত্রকল মালিকরা চাইলে তাদের মাঝে প্লট আকারে ভাগ করে দেয়া হবে। এজন্য প্রকল্প জমা দেয়ার আহ্বান জানান তিনি। বৃহস্পতিবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ১৩তম ঢাকা আন্তর্জাতিক টেক্সটাইল অ্যান্ড গার্মেন্ট মেশিনারি এক্সিবিশন ২০১৬এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী। বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন বিটিএমএ ও তাইওয়ানের চান চাও ইন্টারন্যাশনাল যৌথভাবে এ প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে। চারদিনব্যাপী প্রদর্শনী প্রতিদিন বেলা ১২টা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। মির্জা আজম বলেন এক সময় বেসরকারি খাতে ছেড়ে দেয়া সরকারি বস্ত্রকলের মধ্যে ৭০টি মত বস্ত্রকল বন্ধ হয়ে গেছে। বেসরকারি খাতে দেয়ার সময় যেসব শর্ত দেয়া হয়েছিল সেসব শর্ত ভঙ্গকারীদের থেকে বস্ত্রকল আবার ফিরিয়ে আনা হবে। এসব বস্ত্রকল প্রতিটি ৫০ একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত। ব্যবসায়ীরা চাইলে ছোট ছোট প্লটে এগুলো ব্যবসায়ীদের লিজ দেয়া হবে। এ ছাড়া ঢাকা টাঙ্গাইল ও নারায়ণগঞ্জের আশপাশে প্রকল্প করতে চাইলে সরকার সহযোগিতা করবে। প্রতিমন্ত্রী বলেন বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম বলেন বস্ত্র ও পাটশিল্প এগিয়ে চলছে। এ খাত থেকে ২০২১ সালের মধ্যে পাঁচ হাজার কোটি ডলার রফতানি আয়ের আয়ের উদ্দেশ্যে কাজ করতে হবে। বর্তমানে দেশের এ খাতে ১৩ হাজার বিদেশি নাগরিক কাজ করছেন। তারা যে বেতন পান তা দিয়ে তিন লাখ শ্রমিকের বেতন দেয়া সম্ভব। দক্ষ জনবল তৈরি করতে দেশের বড় জেলাগুলোয় ২০০ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি করে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ স্থাপন করা হবে। আর প্রত্যেক জেলায় ৮০ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি করে ভোকেশনাল কলেজ ও ইনস্টিটিউশন স্থাপন করা হবে। এরই মধ্যে ৯টি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে কাজ চলছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5400.csv b/Bangla_fin_news_articles/5400.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..45e12cbda15b5f3334490b2cd9d4eb512f71a780 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5400.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5400,বিএসইসি কমিশনার আরিফ খানের পদত্যাগ,2016-01-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি কমিশনার আরিফ খান পদত্যাগ করেছেন। অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংকিং ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব এম আসলাম আলম এ খবরের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। সূত্রে জানা গেছে গতকাল বুধবার তার পদত্যাগপত্র মন্ত্রণালয় গ্রহণ করে। আগামী ১ ফেব্রুয়ারি থেকে তাঁর এ পদত্যাগ কার্যকর হবে বলে সচিব আসলাম আলম জানান। তিনি আরও জানান স্বাস্থ্যগত কারণেই বিএসইসির কমিশনার পদত্যাগ করেছেন। তবে আরিফ খানের পদত্যাগের বিষয়ে বিএসইসির পক্ষ থেকে কিছুই জানানো হয়নি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5401.csv b/Bangla_fin_news_articles/5401.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e16338609f35f72ec30155bbe063814b1fa29711 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5401.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5401,জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএসই,2016-01-27,অনলাইন ডেস্ক,ক্রমাগত পতনের প্রেক্ষাপটে বাজার পরিস্থিতি নিয়ে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই কর্তৃপক্ষ। বৃহস্পতিবার বেলা ১২টায় রাজধানীর মতিঝিলে নিজস্ব কার্যালয়ে এ সংবাদ সম্মেলন হবে বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন ডিএসইর মুখপাত্র শফিকুর রহমান। বুধবার নিয়ে টানা ছয় দিন মূলসূচক পড়েছে ডিএসইতে কমেছে লেনদেনও। এই ছয় দিনে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১১২ পয়েন্ট কমেছে লেনদেন নেমে এসেছে প্রায় অর্ধেকে। ডিএসইর ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী ১৯ জানুয়ারি ডিএসইএক্স ছিল ৪ হাজার ৬৯৮ পয়েন্ট। বুধবার তা নেমে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৫৮৫ পয়েন্টে। আগের দিনের তুলনায় এদিন সূচক কমেছে ২৪ পয়েন্টের বেশি লেনদেন কমেছে ৮৭ কোটি টাকা। তবে এদিন লেনদেন বেড়েছে অপর পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৩ কোটি টাকার শেয়ার। সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৬৭ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ১২১ পয়েন্টে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5402.csv b/Bangla_fin_news_articles/5402.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..430120143dedaee39023dd5a18c5745c8349fb77 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5402.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5402,দেশে ২৫ কোটি জোড়া জুতার চাহিদা শিল্পমন্ত্রী,2016-01-27,অনলাইন ডেস্ক,দেশে বর্তমানে ২৫ কোটি জোড়া জুতার চাহিদা রয়েছে বলে জানিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। বুধবার জাতীয় সংসদে এ কে এম মাঈদুল ইসলামের লিখিত প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান তিনি। পাদুকা প্রস্তুতকারী সমিতি থেকে প্রাপ্ত তথ্য তুলে ধরে মন্ত্রী জানান বাংলাদেশে সব ধরনের জুতার চাহিদা ২৫ কোটি জোড়া উৎপাদিত হচ্ছে ২০ কোটি জোড়া। এ হিসেবে দেশের উৎপাদন দিয়ে পাঁচ কোটি জোড়া জুতার চাহিদা মেটানো যাচ্ছে না। চাহিদা মেটাতে প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে জুতা উৎপাদনে উৎসাহিত করতে সরকারের নেওয়া পদক্ষেপ তুলে ধরেন আমির হোসেন আমু। মন্ত্রী বলেন দেশে বিদ্যমান কামরাঙ্গীচর বকশীবাজার ঢাকা কেরানীগঞ্জ ভৈরব চট্টগ্রাম চাঁদপুর নাটোর জয়পুরহাট রংপুর পঞ্চগড় ও দিনাজপুরসহ সারা দেশে পাদুকা শিল্পগুচ্ছ চিহ্নিত করে সেগুলো উন্নয়নে সমন্বিত কর্মসূচি নেওয়ার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এ বিষয়ে শিল্প মন্ত্রণালয় বিসিক ও পাদুকা প্রস্তুতকারী সমিতি যৌথভাবে কাজ করছে বলে জানান শিল্পমন্ত্রী। এম আবদুল লতিফের প্রশ্নের জবাবে জ্বালানি ও বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ জানান সৌরবিদ্যুৎ সিস্টেম স্থাপনের প্রাথমিক খরচ তুলনামুলকভাবে বেশি হওয়ায় অনেক গ্রাহক এতে আগ্রহী হন না। বিকালে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের অধিবেশন শুরু হয়। প্রধানমন্ত্রীর জন্য নির্ধারিত প্রশ্নোত্তর শেষে মন্ত্রীদের প্রশ্নোত্তর টেবিলে উপস্থাপিত হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5403.csv b/Bangla_fin_news_articles/5403.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8418f63978952dc9795b3929418c9cdb2d986746 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5403.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5403,বাণিজ্য মেলায় আরএফএল প্লাস্টিকসের ‌র‌্যাফেল ড্র,2016-01-27,অনলাইন ডেস্ক,ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় আরএফএল প্লাস্টিকসের র্যাফেল ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে। এদিন ড্রতে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন আরএফএলের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর চিত্রনায়িকা মৌসুমী। বাণিজ্য মেলার ১৬ নম্বর প্রিমিয়ার প্যাভিলিয়নে প্রায় ৩০০০ পণ্যের পসরা বসিয়েছে আরএফএল প্লাস্টিকস। বেলা ১০টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত এ প্যাভিলিয়ন থেকে আরএফএল পণ্য ক্রয়ের সঙ্গে ক্রেতারা একটি কুপন পাচ্ছেন। এই কুপন থেকে লটারির মাধ্যমে বিজয়ীদের নির্বাচিত করা হয়। সম্প্রতি মেলা প্রাঙ্গণে র্যাফেল ড্রয়ের আয়োজন করা হয়। এদিন মেলায় আরএফএল প্লাস্টিকস এর পণ্য ক্রয়ে প্রথম ১৫ দিনের বিজয়ীদের পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে। সর্বমোট ৩০ জন ক্রেতা তিনটি ক্যাটাগরিতে পুরস্কার লাভ করেছেন। প্রথম পুরস্কার ঢাকাব্যাংককঢাকা বিমান টিকেট জিতেছে শান্তিবাগের রিপা ইসলাম। এ ছাড়া ১৪ জন ক্রেতা সেলিব্রেটিদের সঙ্গে ডিনারের সুযোগ পেয়েছেন। আরো ১৫ জন পেয়েছেন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কাছে বিনামূল্যে মেডিকেল চেক আপের সুযোগ। এ সময় উপস্থিত ছিলেন আরএফএল প্লাস্টিকস এর হেড অফ মার্কেটিং এস এম আরাফাতুর রহমান ও অ্যাসিস্ট্যান্ট ব্র্যান্ড ম্যানেজার সানিউল হাসান । \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5404.csv b/Bangla_fin_news_articles/5404.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ce1768f2fb296d42cc9fd6a62aad6caed51474ae --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5404.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5404,বাংলাদেশে আসছে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধি দল,2016-01-27,অনলাইন ডেস্ক,দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য প্রতিনিধি মাইকেল জে. ডিলেনি বাংলাদেশে আসছেন। সাস্টেইন্যাবিলিটি কম্প্যাক্ট দ্বিতীয় পর্যালোচনা সভায় অংশগ্রহণের জন্য ২৭ থেকে ২৯ জানুয়ারি বাংলাদেশে একটি প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন তিনি। ২০১৩ সালের এপ্রিলে রানা প্লাজা কারখানা ধ্বসের প্রতিক্রিয়ায় বাংলাদেশ সরকার আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা আইএলও ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং যুক্তরাষ্ট্র একসাথে একটি যৌথ উদ্যোগ নিয়েছে যা বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত ও নিটওয়্যার শিল্পের শ্রমিক অধিকার ও কারখানা নিরাপত্তার ক্রমাগত উন্নয়নের জন্য একটি কম্প্যাক্ট নামে পরিচিত। যুক্তরাষ্ট্র তাদের অংশীদারদের সাথে নিবিড়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে যেন কম্প্যাক্টের প্রতিশ্রুতিগুলো বাস্তবে রূপ দেয়ার মাধ্যমে বাংলাদেশের শ্রমিকদের শ্রম স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা পরিস্থিতির উন্নতি হয় এবং যেন দেশের পোশাক খাতে দায়িত্বশীলতার সাথে ব্যবসা পরিচালিত হয়। দ্বিতীয় পর্যালোচনা সভার জন্য প্রতিনিধি দলটি ইইউ আইএলও এবং বাংলাদেশ সরকারের সাথে যোগ দেবে যার আয়োজন করতে যাচ্ছে স্বাগতিক বাংলাদেশ। যেখানে সকলের লক্ষ্য থাকবে অগ্রগতির অর্জনগুলোকে নিয়ে ভবিষ্যত্ সম্ভাবনার দিকে আলোকপাত করা। একইসঙ্গে এটি সকল কম্প্যাক্ট অংশীদারদের একত্রিত করবে এবং আগ্রহী অংশীদারদের জন্য বিভিন্ন আলোচনা সভার আয়োজন করবে। প্রতিনিধি দলটি একটি ফলপ্রসূ সভার আশা করছে যেখানে সকল পক্ষ একত্রিত হয়ে সভাটিকে সার্থক করে তুলবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5405.csv b/Bangla_fin_news_articles/5405.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..34194f35b92d571624193ff80e7b562860389693 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5405.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5405,জ্বালানি তেলের দাম সমন্বয়ের এখনই সময় এফবিসিসিআই,2016-01-27,অনলাইন ডেস্ক,আন্তর্জাতিক বাজারে অব্যাহতভাবে জ্বালানি তেলের দাম কমার প্রেক্ষাপটে দেশে দাম সমন্বয়ের দাবি এসেছে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের পক্ষ থেকে। বুধবার সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য আস্থার পরিবেশ সৃষ্টি ঋণের সুদ হার কমানো কারখানার উপযুক্ত জমির ব্যবস্থা করাসহ একগুচ্ছ বিষয়ে নিজেদের দাবির কথা তুলে ধরেছেন সংগঠনের নেতারা। রাজধানীর মতিঝিলে ফেডারেশন ভবনে আয়োজিত এই মতবিনিময় সভায় সংগঠনটির প্রথম সহসভাপতি সফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন বলেন বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম নামতে নামতে ১১০ ডলার প্রতি ব্যারেল থেকে মাত্র ৩০ ডলারে ঠেকেছে। এখনই দেশের বাজারে জ্বালানি তেলের দাম সমন্বয় করার সময়। সরকার যেহেতু ব্যবসা করে না সেহেতু দ্রুত এই উদ্যোগ নিবে বলে আমরা আশা করছি। জ্বালানি সমস্যাকে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে অন্যতম বাধা হিসেবে উল্লেখ করেন সংগঠনের পরিচালক মো. হেলাল উদ্দিন। তিনি বলেন বর্তমান অবস্থায় দেশে বিনিয়োগ হবে না। কারণ বিনিয়োগের প্রধান সমস্যা জ্বালানি। নতুন গ্যাস সংযোগ পাওয়া যাচ্ছে না। আর গ্যাস যেখানে আছে সেখানে জমির দাম আকাশচুম্বী। অপরদিকে জ্বালানি তেলের দামও কমছে না। তিনি আরো বলেন সরকার যদি গ্যাস দিতে না পারে তাহলে গ্যাসের দামে জ্বালানি তেল দিক। দরকার হলে গ্যাসের দামও কিছুটা বাড়াক। তা না হলে মানুষ বিনিয়োগে যাবে না। হেলাল বলেন গ্যাস দিয়ে পণ্য তৈরি করতে ১০ টাকা খরচ হলে জ্বালানি তেলে একই পণ্য তৈরি করতে ১৫ টাকা বা তার বেশি লাগবে। তাহলে জেনে বুঝে কে এই বিষ খাবে বিশ্ববাজারে তেলের দাম কমেছে এখনই দেশের বাজারে কমানোর সুযোগ। দরকার হলে সরকার গ্যাসের দাম বাড়াক। বিনিয়োগ ও কর্মসংসস্থানের জন্য সরকারকে এ সিদ্ধান্ত নিতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5406.csv b/Bangla_fin_news_articles/5406.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7954bea419122ca2e035b45eb031c84d02025cee --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5406.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5406,কোটিপতিদের করের আওতায় আনুন বাণিজ্যমন্ত্রী,2016-01-26,অনলাইন ডেস্ক,দেশের যেসব কোটিপতি কর দেন না তাদের করের আওতায় নিয়ে আসার জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। মঙ্গলবার রাজধানীর অফিসার্স ক্লাবে আন্তর্জাতিক কাস্টমস দিবস১৬ উপলক্ষে এক সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন। ডিজিটাল কাস্টমস প্রগেসিভ এনগেজমেন্ট স্লোগানে বাংলাদেশসহ ওয়ার্ল্ড কাস্টমস অরগানাইজেশনেরডব্লিউসিওসদস্যভুক্ত ১৭৯টি দেশে দিবসটি পালিত হচ্ছে। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন পত্রিকায় দেখেছি দেশে কোটিপতি রয়েছে এক লাখের ওপরে। তাদের মধ্যে যারা এখনও কর দেয় না তাদের করের আওতায় নিয়ে আসতে কাজ করতে হবে। যারা কর দেয় তাদের ওপর বোঝা বাড়াবেন না। কর আদায়ের ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষ যাতে হয়রানির শিকার না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। তিনি বলেন অর্থনৈতিক সক্ষমতা বাড়ায় বর্তমানে ইউনিয়ন পর্যায়েও করদাতা পাওয়া যাবে। সেক্ষেত্রে যারা কর দেয় শুধু তাদের নয় নতুন করদাতা খুঁজে বের করতে হবে। দেশে কোটিপতির সংখ্যা বাড়ছে সেক্ষেত্রে উপজেলা এমনকি ইউনিয়ন পর্যায়েও কোটিপতি পাওয়া যাবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5407.csv b/Bangla_fin_news_articles/5407.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9bc0c6f6ad5aa70640d82cb5829e792d361af346 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5407.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5407,৬ বছরের কম বয়সীদেরও ব্যাংক হিসাব হবে,2016-01-26,অনলাইন ডেস্ক,এতোদিন ৬ থেকে ১৮ বছরের মধ্যের শিক্ষার্থীরা স্কুল ব্যাংকিংয়ের আওতায় হিসাব খুলতে পারলেও এবার তা সব বয়সী স্কুলশিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয়েছে। এখন থেকে ছয় বছরের কম বয়সী ছাত্রছাত্রীরাও এই হিসাব খুলতে পারবে বলে মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি সার্কুলারে জানানো হয়েছে। সব বয়সী স্কুলশিক্ষার্থীদের ব্যাংক হিসাব খোলার সুযোগ করে দেয়ার পেছনে পাঁচ বছর আগে স্কুল ব্যাংকিং চালুর পর যে সাড়া মিলেছে তা বিবেচনায় এসেছে বলে গভর্নর আতিউর রহমান জানিয়েছেন। তিনি বলেন স্কুল ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরুর পর পাঁচ বছরে বাংলাদেশে প্রায় ১০ লাখ ব্যাংক অ্যাকাউন্টে লেনদেন করছে শিশুকিশোররা। আমানতের পরিমাণ ছাড়িয়েছে প্রায় ৮০০ কোটি টাকা। শুধু স্বচ্ছল পরিবারের শিশুকিশোর নয় অনাথ পথশিশুদের জন্যও সহজলভ্য ব্যাংকিং সেবা চালু করেছে বাংলাদেশ। শিশুদের এই আমানত বিনিয়োগে এসে দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখছে বলে জানান কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধান। শিশুদের কেবল আত্মনির্ভরশীল করা বা ব্যাংক ও আর্থিক সেবার সঙ্গে তাদের পরিচিত করানো নয় স্কুল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে বড় অঙ্কের বিনিয়োগ সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5408.csv b/Bangla_fin_news_articles/5408.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..60adb760feb6d7db72a89442c59a395ce57081ae --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5408.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5408,ডিএসইতে দরপতন,2016-01-26,অনলাইন ডেস্ক,দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই আজ শেয়ার লেনদেন ও সব ধরনের মূল্যসূচক আগের কার্যদিবসের চেয়ে কমেছে। ডিএসইতে আজ ৩২২ টি কোম্পানির ১৪ কোটি ৫৩ লাখ ২৭ হাজার ৬১৭ টি শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। মোট লেনদেনের পরিমাণ ৪৪৫ কোটি ৬১ লাখ ৭৯ হাজার ৯৮১ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৬৯ কোটি ৬১ লাখ টাকা কম। ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১০ দশমিক ২১ পয়েন্ট কমে ৪৬১০ দশমিক ১২ পয়েন্ট ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৩ দশমিক ২৮ পয়েন্ট কমে ১৭৪৬ দশমিক ৭৯ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস শরীয়াহ্ সূচক পয়েন্ট ৩ দশমিক ৩০ কমে ১১১৪ দশমিক ৪২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হওয়া ৩২২ টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১০ টির কমেছে ১৫৬ টির এবং ৫৬টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। লেনদেনের ভিত্তিতে টাকায় প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো পাওয়ার গ্রীড অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ এমারেল্ড অয়েল সাইফ পাওয়ার আইটিসি আল আরাফাহ্ ইসলামি ব্যাংক স্কয়ার ফার্মা বেক্সিমকো ফার্মা ইফাদ অটোস ও বিডি থাই। দর বৃদ্ধির শীর্ষে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস সানলাইফ ইন্সুরেন্স দেশ গার্মেন্ট ডেল্টা ব্র্যাক হাউজিং ইস্টল্যান্ড ইন্সুরেন্স অরিয়ন ইনফিউশন গ্লোবাল ইন্সুরেন্স স্যালভো কেমিক্যাল ন্যাশনাল হাউজিং ও প্রগতি ইন্সুরেন্স। অন্যদিকে দাম কমার শীর্ষে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো নরদার্ন জুট সুহৃদ ইন্সুরেন্স মাইডাস ফাইন্যান্স ঢাকা ডাইং সিএন্ডএ টেক্স ডেল্টা স্পিনিং বিডি ওয়েল্ডিং সায়হাম কটন মেট্রো স্পিনিং ও গোল্ডেন হারভেস্ট। খবরবাসস। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5409.csv b/Bangla_fin_news_articles/5409.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..da7e9a19dc3e11cb699745e7a20d1d34adcc7aaa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5409.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5409,‘বৈদেশিক বাণিজ্য সহজতর করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিবে সরকার’,2016-01-26,সাতক্ষীরা প্রতিনিধি,প্রধানমন্ত্রীর আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা ড. গওহর রিজভী বলেছেন ব্যবসায়ীরা যাতে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ব্যবসা করতে পারে এটাই এ সরকারের লক্ষ্য। ব্যবসাবন্ধব এ সরকার বৈদেশিক বাণিজ্য আরো সহজতর করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিবে। মঙ্গলবার সকাল আটটায় সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের আয়োজনে অনুষ্ঠিত এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় জেলা চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি নাসিম ফারুক খান মিঠু ভোমরা সিএন্ডএফ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি কাজী নওশাদ দেলোয়ার রাজু সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান নাসিম ভোমরা শুল্ক স্টেশনের সহকারী কমিশনার শরিফ আল আমিন ভোমরা স্থল বন্দর কর্তৃপক্ষের সহকারী পরিচালক পার্থ ঘোষ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। সভায় বন্দর কর্তৃপক্ষ কাস্টমস্ সিএন্ডএফ ও চেম্বার অব কমার্সের নেতারা জানান বন্দর এলাকায় বিজিবির অযাচিত অবস্থান ও একাধিক জায়গায় তল্লাশিতে কালক্ষেপনের কারণে আমদানিরফতানি কমে গেছে। আগে চার শ থেকে সাড়ে চার শ আমদানি পণ্যবাহী ট্রাক বন্দরে প্রবেশ করতো। বর্তমানে তা কমে দেড় শ থেকে দুই শ নেমে এসেছে। এ সময় নির্ভরযোগ্য তথ্যের ভিত্তিতে তল্লাশি চালানোর অনুরোধ জানিয়েছেন নেতারা। সভা শেষে প্রধানমন্ত্রীর আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা ড. গওহর রিজভী বন্দর এলাকা পরিদর্শন করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5410.csv b/Bangla_fin_news_articles/5410.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f7b72c10d287b8f5e224b2d5764e5fffe4b7cc0b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5410.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5410,পুঁজিবাজার স্থিতিশীল আস্থার সঙ্কট নেই বিএসইসি,2016-01-25,অনলাইন ডেস্ক,অনেক দেশের তুলনায় বাংলাদেশের পুঁজিবাজার স্থিতিশীল রয়েছে এবং বাজারে ওপর বিনিয়োগকারীদের আস্থার কোনো সঙ্কট নেই বলে দাবি করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। সোমবার বিএসইসি কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান এ দাবি করেন। তিনি বলেন চীনের পুঁজিবাজারসহ বিশ্বের অন্যান্য দেশের পুঁজিবাজারেও বড় ধরনের পতনের ঘটনা ঘটেছে। সারা বিশ্বের তুলনায় গত কয়েক বছর আমাদের পুঁজিবাজার স্থিতিশীল রয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে বিএসইসির মুখপাত্র বলেন বাজারের ওপর বিনিয়োগকারীদের আস্থা নেই তা মোটেও সঠিক নয়। বিভিন্ন কোম্পানির আইপিওতে চাহিদার তুলনায় ৫ ১০ এমনকি ১৫ গুণ বেশি আবেদন পড়ছে। এটি বিনিয়োগকারীদের আস্থার প্রকাশ বলেই আমরা মনে করছি। বাজারে কোনো কোনো কোম্পানির দাম কমে যেতেই পারে। আবার কোনো কোনো কোম্পানির দাম বেড়ে যেতেই পারে। এটি মূলত শেয়ারের চাহিদা ও সরবরাহের ওপর নির্ভর করে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5411.csv b/Bangla_fin_news_articles/5411.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..afcbe1a37f3ba3bf1895d0a63915374fef07496a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5411.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5411,শীতার্তদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান গভর্নরের,2016-01-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা সিএসআর কর্মসূচির আওতায় শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান। একই সঙ্গে এ সংক্রান্ত তথ্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকে পাঠাতে বলা হয়েছে। সোমবার ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের এমডিদের চিঠি দিয়ে এ বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। চিঠিতে সমাজের বিত্তবান ও কর্পোরেট হাউজগুলোকেও শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর অনুরোধ করা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে প্রতিবছর দেশের উত্তরাঞ্চল চর হাওড় ও নদী ভাঙন এলাকার হতদরিদ্র ও নিম্ন আয়ের মানুষ শীতবস্ত্রের অভাবে কষ্ট পাওয়ার চিত্র পত্রপত্রিকায় দেখা যায়। সামাজিক দায়বদ্ধতার আওতায় অন্যান্যবারের মতো এবারও ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো দেশের অসহায় শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র কম্বল বিতরণ করবে এটাই প্রত্যাশিত। ব্যাংক হিসাবধারী কোনো পথ শিশু যেন শীতবস্ত্রের অভাবে কষ্ট না পায় তা নিশ্চিত করার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5412.csv b/Bangla_fin_news_articles/5412.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bd25da623127441466937b809ff2b06dd74b2684 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5412.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5412,হিসাবধারীদের ৫০ হাজার টাকা ঋণে সিআইবি লাগবে না,2016-01-24,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ ব্যাংকের পুনঃঅর্থায়নের আওতায় ১০ টাকার হিসাবধারী কোনো গ্রাহককে এককভাবে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত ঋণ দেয়ার ক্ষেত্রে গ্রাহকে খেলাপি ঋণের তথ্য সিআইবি রিপোর্ট লাগবে না বলে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এক সার্কুলার জারি করে ব্যাংকগুলোকে এ নির্দেশনা দেয়। তবে অন্যান্য ঋণের ক্ষেত্রে ৫০ হাজার বা তার বেশি টাকার ঋণ বিতরণ করতে হলে গ্রাহকের সিআইবি রিপোর্ট নিতে হবে। পুনঃঅর্থায়ন স্কিমের আওতায় ঋণ বিতরণ ও আদায় কার্যক্রম গতিশীল করতে এ নির্দেশনা দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। এক্ষেত্রে কোনো খেলাপি ঋণ গ্রহীতা যাতে ঋণ না পায় সে বিষয়টি নিশ্চিত করার পরামর্শ দেয়া হয়েছে সার্কুলারে। এতে আরও বলা হয় এই স্কিমের আওতায় কৃষিঋণ নীতিমালা অনুযায়ী কৃষিখাতে ঋণ বিতরণে ব্যাংক তার নিজস্ব বিবেচনায় ঋণ আদায়ের জন্য এক বা একাধিক কিস্তি নির্ধারণ করতে পারবে। আর্থিক অন্তর্ভুক্তি কার্যক্রমের আওতায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশে দেশের ব্যাংকগুলো ক্ষুদ্র প্রান্তিক ভূমিহীন কৃষক প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত নিম্ন আয়ের পেশাজীবী এবং প্রান্তিক ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের জন্য ১০ টাকায় ব্যাংক হিসাব খোলার সুযোগ চালু করে। এরপর বাংলাদেশ ব্যাংক এ শ্রেণির হিসাবধারীদের জন্য বিভিন্ন পুনঃঅর্থায়ন স্কিম চালু করে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5413.csv b/Bangla_fin_news_articles/5413.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..38ed6e5ac11f8012f5df1b0f67a48aab58bd5442 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5413.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5413,লেনদেন বেড়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে,2016-01-24,অনলাইন ডেস্ক,সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন বেড়েছে। তবে সব ধরনের মূল্যসূচক এদিন কমেছে।ডিএসইতে আজ ৩২০ টি কোম্পানির ১৫ কোটি ৭ লাখ ২৫ হাজার ৯৪২ টি শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। মোট লেনদেনের পরিমাণ ৪২৭ কোটি ৭৬ লাখ ৯৬ হাজার ৬৭৮ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৯ কোটি ৯ লাখ টাকা বেশি। ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৩১ দশমিক ৮১ পয়েন্ট কমে ৪৬২৬ দশমিক ১৪ পয়েন্ট ডিএস৩০ মূল্য সূচক ০ দশমিক ৫৯ পয়েন্ট কমে ১৭৫০ দশমিক ৪৪ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস শরীয়াহ্ সূচক পয়েন্ট ১ দশমিক ৫৭ কমে ১১১৫ দশমিক ৮২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হওয়া ৩২০ টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫০ টির কমেছে ১২৩ টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৭ টি কোম্পানির শেয়ার। লেনদেনের ভিত্তিতে টাকায় প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো এমারেল্ড অয়েল ইউনাইটেড পাওয়ার অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ সিএনএ টেক্স আইটিসি ইফাদ অটোস ঢাকা ডাইং সিএমসি কামাল ইউনাইটেড এয়ার ও সাইফ পাওয়ার। দর বৃদ্ধির শীর্ষে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ সানলাইফ ইন্সুরেন্স নর্দান জুট ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস জেমীনি সী ফুড সিএমসি কামাল বিডি কম সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজ তাল্লু স্পিনিং ও ঢাকা ডাইং। অন্যদিকে দাম কমার শীর্ষ ১০টি কোম্পানি হলো ৫ম আইসিবি শমরিতা হাসপাতাল এসইএম লেকচার ৬ষ্ঠ আইসিবি শ্যামপুর সুগার ভ্যানগার্ড এএমএল বিডি ইউনাইটেড এয়ার আজিজ পাইপস কেডিএস এক্সেসরিজ ও রিলায়েন্স ইন্সুরেন্স। সূত্র বাসস \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5414.csv b/Bangla_fin_news_articles/5414.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..da98c4f557ad8b0093b7bf74f8cc109fa1d64ffa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5414.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5414,‘বাংলাদেশের অর্থনীতির গল্প সারা বিশ্বেই কৌতূহলের বিষয়’,2016-01-23,স্টাফ রিপোর্টার রাজশাহীরাবি সংবাদদাতা,বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেছেন বাংলাদেশের অর্থনীতির গল্প শুধুই বাঙ্গালির কাছেই নয় সারা বিশ্বেই কৌতূহলের বিষয়। শনিবার বেলা ১১ টায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের রাবি সংবাদপত্র পাঠক ফোরাম আয়োজিত জীবনের কথা অর্থনীতির কথা শীর্ষক সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন। আতিউর রহমান বলেন বিদেশিরা জানতে চায় বাংলাদেশের অর্থনীতিতে কী এমন ঘটেছে যার ফলে বিশ্বমন্দার মধ্যেও দেশটি গত এক দশক ধরে গড়ে ছয় শতাংশের বেশি প্রবৃদ্ধি অর্জন করে চলেছে। এ সময় তিনি জানান জিডিপির ভিত্তিতে দেশটির স্থান এখন বিশ্বে ৪৫তম এবং ক্রয়ক্ষমতার ভিত্তিতে ৩৩তম। আন্তর্জাতিক জরিপ সংস্থা গ্যালপ এর মতে অর্থনৈতিক সম্ভাবনার বিচারে বাংলাদেশের অবস্থান দ্বিতীয়। ড. আতিউর রহমান বলেন প্রচলিত ব্যাংকিংয়ের ধারা অক্ষণ্ন রেখেই আমরা উন্নয়নমুখী ব্যাংকিং দরিদ্রের ক্ষমতায়ন ও সামাজিক দায়বদ্ধতার এক নয়া ধারা চালু করেছি। বহির্বিশ্বে আমাদের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এসব নীতিকে এখন দৃষ্টান্ত হিসেবে দেখা হয়। আর্থিক খাতে আমাদের অর্জিত স্থিতিশীলতাও এখন অনেক উন্নয়নশীল দেশের কাছেই মডেল। বতর্মানে সব সূচকেই স্থিতিশীলতা বজায় রয়েছে উল্লেখ করে গভর্নর বলেন আমদানি রেমিট্যান্স বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ও মাথাপিছু আয় বাড়ছে। সামাজিক উন্নয়ন কর্মসংস্থান দারিদ্র্যের হার গড় আয়ুসহ অনেক সূচকেই ইতিবাচক পরিবর্তন এখন লক্ষ্যণীয়। সেই সঙ্গে ধারাবাহিকভাবে কমেছে মূল্যস্ফীতির হারও। রাবির শহীদ সুখরঞ্জন সমাদ্দার ছাত্রশিক্ষক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র চত্বরে সংগঠনটির সভাপতি নাসির উদ্দিন শুভর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সেমিনারে রাবি উপাচার্য প্রফেসর মুহম্মদ মিজানউদ্দিন উপউপাচার্য প্রফেসর চৌধুরী সারওয়ার জাহান কথা সাহিত্যিক প্রফেসর হাসান আজিজুল হক বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। এতে পাঠক ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা ও বিআইডব্লিউ্টি এর যুগ্মপরিচালক আরিফ হাসনাত শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন। এতে রাবির বিভিন্ন বিভাগের সহস্রাধিক শিক্ষকশিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন। এর আগে বেলুন ও পায়রা উড়িয়ে রাবি পাঠক ফোরামের ভবন নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন অতিথিরা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5415.csv b/Bangla_fin_news_articles/5415.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2981451e7997f1a7356b494c1267ad9f2a0ebc0d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5415.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5415,ছুটির দিনে জমজমাট বাণিজ্য মেলা,2016-01-22,অনলাইন ডেস্ক,ক্রেতাদর্শনার্থীদের ভিড়ে জমজমাট হয়ে উঠেছে ২১তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা। মেলার ২২তম দিন সাপ্তাহিক ছুটির দিন শুক্রবার হওয়ায় সকাল থেকেই লোকসমাগম বেশি। দুপুর গড়িয়ে বিকেল হলে শেরেবাংলা নগর জুড়ে বাণিজ্য মেলাগামী জনস্রোত লক্ষ্য করা গেছে। মানুষের ভিড় ছিল বিজয় সরণি সংসদ ভবন এলাকাতেও। মেলায় এসেছেন বিভিন্ন বয়সের দর্শনার্থী ও ক্রেতা। মেলা ফেরত লোকদের হাতে সবচেয়ে বেশি দেখা গেছে বিভিন্ন গৃহস্থালী পণ্য। এর মধ্যে নানারকম প্লাস্টিকের সামগ্রী প্রেসার কুকার জুস মেকার জুস ব্লেন্ডার ওভেন রাইস কুকার ইস্ত্রি ইন্ডাকশন চুলা ফ্যানসহ নানা ধরণের ইলেক্ট্রনিক ও ইলেক্ট্রিক পণ্য। মেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে দর্শনার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে বছরে একবার বাণিজ্য মেলা হওয়ায় কোম্পানিগুলো মেলাকে কেন্দ্র করে নতুন নতুন ডিজাইনের পণ্য নিয়ে আসে। যা বছরের অন্য সময়ে পাওয়া যায় না। এসব পণ্যের চাহিদাও বেশি। তাই স্টক শেষ হওয়ার আগেই কিনছেন আগত লোকজন।মেলায় বিভিন্ন গৃহস্থালী পণ্যের স্টল ও প্যাভিলিয়নে মানুষের ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। এদিকে মেলাকে কেন্দ্র করে পুরো শেরেবাংলা নগর ও এর আশপাশের রাস্তায় প্রচুর যানজট সৃষ্টি হচ্ছে প্রতিদিনই। শুক্রবারও এর ব্যতিক্রম ছিল না। উল্লেখ্য রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের পাশে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি উদ্যোগে ১ জানুয়ারি শুরু হয়েছে মাসব্যাপী ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5416.csv b/Bangla_fin_news_articles/5416.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..12a418983c660523eebad3ff7623fda0b162098f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5416.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5416,পাকিস্তান অর্থনীতির সব ক্ষেত্রেই বাংলাদেশ থেকে পিছিয়ে গভর্নর,2016-01-22,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেছেন স্বাধীনতা যুদ্ধের মাধ্যমে আমরা যে পাকিস্তান থেকে পৃথক হয়েছি সেই পাকিস্তান এখন অর্থনীতির প্রায় সব ক্ষেত্রেই বাংলাদেশের চেয়ে পিছিয়ে পড়েছে। শুক্রবার বিকেলে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের হীরক জয়ন্তী ও দ্বিতীয় অ্যালামনাই সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। গভর্নর বলেন বিদেশি পর্যবেক্ষকরা এখন বাংলাদেশকে উদীয়মান অর্থনীতির দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছেন। কেউ বা রোল মডেলও বলছেন। আতিউর রহমান বলেন বিশ্ব গণমাধ্যমের চোখে বাংলাদেশের বিষ্ময়কর অগ্রগতির ভঙ্গিটি প্রতিনিয়তই ধরা পড়ছে। বিশ্বের বিভিন্ন গবেষণায় এখনও বাংলাদেশ উন্নয়নের পরীক্ষাগার তবে তা ইতিবাচক অর্থে। তিনি বলেন এই মুহূর্তে সারাবিশ্বের প্রবৃদ্ধি যেখানে ৩ দশমিক ৫ শতাংশ সেখানে গত অর্থবছরে ৬ দশমিক ৫১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে বাংলাদেশ। বর্তমানে বাংলাদেশ বিশ্বের হাতেগোনা তিনচারটি দেশের একটি যারা গত এক দশক ধরে গড়ে ছয় শতাংশের বেশি প্রবৃদ্ধি অর্জন করে চলেছে। চলতি অর্থবছরে প্রবৃদ্ধির হার আরও বেশি হবে। খবর বাসসের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5417.csv b/Bangla_fin_news_articles/5417.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..556ac0970242d133d8d0c8d56751855e477871b9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5417.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5417,বাংলাদেশে ব্যাংকে রিজার্ভ ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে,2016-01-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপক এ এফ এম আসাদুজ্জামানের পাঠানো একটি মেইল বার্তায় জানা গেছে বাংলাদেশ ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২৭ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম ছাড়িয়েছে। মেইলের সূত্র অনুযায়ী শেষ হিসাব অনুযায়ী বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২৭ দশমিক ০৪ বিলিয়ন ডলার। মেইলে বলা হয়েছে আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেল ও খাদ্য পণ্যের দাম কমে যাওয়ায় আমদানি খরচ কমেছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে রেমিটেন্স এসেছে। রপ্তানি আয়েও প্রবৃদ্ধি হয়েছে। যে কারণে নভেম্বরে রিজার্ভ ২৭ বিলিয়ন হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5418.csv b/Bangla_fin_news_articles/5418.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e11c669954e0109f38cfd539ce59a1a78d5c994a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5418.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5418,২০১৭ সালে দেশের প্রথম বায়ু বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র চালু হবে,2016-01-21,অনলাইন ডেস্ক,ডেনমার্কের শ্রমমন্ত্রী জর্ন নির্গার্ড লার্সেন আশা প্রকাশ করেছেন কক্সবাজারে ডেনমার্কের বিনিয়োগে ২০১৭ সালের মধ্যে প্রথম বায়ু বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র চালু হবে। সফররত ডেনিস মন্ত্রী এখানে সাত সদস্যের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তিনি বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদ ভবনে শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমুর সঙ্গে তার কার্যালয়ে বৈঠককালে এ কথা জানান। জন নির্গার্ড লার্সেন বলেন ডেনমার্কের বিশ্বখ্যাত কোম্পানি ভেস্টাস ইতোমধ্যে প্রয়োজনীয় উপাত্ত সংগ্রহ করেছে। বায়ু বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন ক্ষমতা ৬০ মেগাওয়াট হবে। বৈঠকে বাংলাদেশের সাথে ডেনমার্কের বিনিয়োগ বৃদ্ধি এবং দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যিক সম্পর্ক জোরদারের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। এ সময় বাংলাদেশে জ্বালানি স্বনির্ভরতা অর্জনে বায়ু বিদ্যুৎ উৎপাদন নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বৃদ্ধি পানি পরিশোধন ও পয়ঃনিষ্কাশনসহ টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে পারস্পরিক সহায়তার বিভিন্ন দিক আলোচনায় স্থান পায়। খবর বাসসের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5419.csv b/Bangla_fin_news_articles/5419.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..88147b122429e6a50c9ce41e0d240f9997f7ad08 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5419.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5419,জ্বালানি তেলের দাম কমানোর উদ্যোগ,2016-01-20,মাহবুব রনি,বিশ্ব বাজারে জ্বালানি তেলের অব্যাহত দরপতনের মধ্যে এবার দেশে তেলের দাম কমানোর উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। স্বয়ং অর্থমন্ত্রী এ উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। তার প্রস্তাব অনুযায়ী আন্তর্জাতিক বাজার দামের চেয়ে ১০ শতাংশ কমবেশি করার বিদ্যমান ফর্মুলা প্রয়োগের মাধ্যমে তেলের দেশের বাজার মূল্য নির্ধারণ করা যেতে পারে। একইসাথে জ্বালানি তেলের মূল্য সমন্বয়ের ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে একটি আন্তঃ মন্ত্রণালয় কমিটি গঠনের প্রস্তাব দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী। তার সুপারিশ মতে ওই কমিটিতে আলোচনার জন্য একটি প্রতিবেদন তৈরি করছে জ্বালানি বিভাগ। গত ৬ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুত্ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা এবং বিদ্যুত্ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রীকে দেয়া এক চিঠিতে অর্থমন্ত্রী এ প্রস্তাব দেন। এ প্রসঙ্গে বিদ্যুত্ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু বলেন অর্থমন্ত্রীর চিঠি পেয়েছি। জ্বালানি তেলের মূল্য সমন্বয় করার ব্যাপারে আমরা সচেতন রয়েছি। ইতিমধ্যে জ্বালানি তেল ও পেট্রোলিয়ামজাত পণ্যের বর্তমান অবস্থা এবং দেশের সার্বিক জ্বালানি চাহিদা ও সরবরাহের বর্তমান অবস্থা নিয়ে একটি প্রতিবেদন তৈরি করতে জ্বালানি বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। শিগগিরই প্রতিবেদনটি তৈরির পর তেলের মূল্য সমন্বয়ের ব্যাপারে সংশ্লিষ্টদের সাথে আলোচনা করা হবে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী পদক্ষেপ গ্রহণ করব। তিনি জানান দুইতিন দিনের মধ্যেই প্রতিবেদনটি অর্থমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হবে। গত দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমছে। এ ধারা আরো অনেক দিন অব্যাহত থাকবে বলেই জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ও অর্থনীতিবিদরা পূর্বাভাস দিয়েছেন। গত সোমবার প্রতি ব্যারেল প্রায় ১৫৯ লিটার অপরিশোধিত তেলের দাম ২৫ মার্কিন ডলারে নেমে আসে। গত এক যুগে এটি তেলের সর্বনিম্ন মূল্য। দুই দিন আগে শনিবারে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম ছিল ২৯ ডলার ৪২ সেন্ট। সর্বশেষ ২০০৪ সালে এর দাম প্রতি ব্যারেল সর্বনিম্ন ২৯ ডলার ৫৬ সেন্টে নেমেছিল। এরপর তেলের দাম এতটা কমেনি। ২০০৮ সালে তেলের দাম বেড়ে সর্বোচ্চ ১৫২ ডলারে উঠেছিল। গত পাঁচ বছরে তেলের দাম প্রতি ব্যারেলে কমেছে ১২৫ থেকে ১২৭ ডলার। প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানি উপদেষ্টা ড. তৌফিকইইলাহী চৌধুরী বীর বিক্রম ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রীকে দেয়া চিঠিতে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন জ্বালানি তেলের দাম নিয়ে আমাদের কিছু করণীয় আছে। মনে হচ্ছে যে পেট্রোলের দরপতনটি বেশ কিছুদিনের জন্য স্থায়ী হবে এবং এটা স্বীকার করতেই হবে যে দরপতন হয়েছে ব্যাপক। আমাদের পেট্রোলিয়ামের জন্য অনেক ভর্তুকি দিতে হয়েছে এবং সেই কারণে পেট্রোল শোধনকারী প্রতিষ্ঠান অথবা পেট্রোল বিতরণ প্রতিষ্ঠান নানাভাবে দুর্ভোগের মধ্যে ছিল। আমরা সব সময় নিয়মমতো ভর্তুকি দিইনি। তারাও নিয়মমতো করভ্যাট ইত্যাদি আদায় করেনি। বর্তমানে এসব প্রতিষ্ঠানের আর্থিক অবস্থা বেশ ভালো। এখন আমাদের বাজারদর নিয়ে চিন্তা করা যথোপযুক্ত হবে। জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ সূত্র জানায় সর্বশেষ ২০১৩ সালে আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দাম প্রতি ব্যারেলে ১২২ ডলারে উন্নীত হলে বাংলাদেশেও জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো হয়। ওই সময়ে দাম বাড়িয়ে লিটার প্রতি অকটেন ৯৯ টাকা পেট্রোল ৯৬ টাকা কেরোসিন ও ডিজেল ৬৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়। এরপর দুই বছর ধরে জ্বালানি তেলের দাম ধারাবাহিকভাবে কমে ৩০ ডলারের নিচে নেমে এলেও বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের বিপিসি আগের লোকসান ও দেনা কমাতে মূল্য অপরিবর্তিত রাখা হয়। আন্তর্জাতিক বাজারের সাথে তেলের মূল্য সমন্বয় না করায় এখন পর্যন্ত বিপিসি যে মুনাফা করেছে তা দিয়ে বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে নেয়া সব দেনা পরিশোধ করেছে। অর্থ মন্ত্রণালয় ভর্তুকি বাবদ দেয়া অর্থের বিপরীতে টাকা চাইলেও এখন পর্যন্ত দেয়া হয়নি। এ প্রসঙ্গে বিপিসির চেয়ারম্যান এএম বদরুদ্দোজা বলেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের ভর্তুকি দেয়া অর্থের পরিমাণ ২৬ হাজার ৩০০ কোটি টাকা। এ টাকা ফেরত দিতে হলে তেলের দাম আরও অন্তত চার বছর বর্তমান পর্যায়ে থাকতে হবে। তেলের মূল্য নির্ধারণ ভর্তুকিবাবদ দেয়া ঋণ শোধ ও সরবরাহের ব্যাপারে সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করব। জ্বালানি তেলের দাম কমেছে ভারতেও দক্ষিণ এশিয়ায় সবচে বেশি দাম বাংলাদেশে গত ছয় সপ্তাহের মধ্যে পেট্রোল ও ডিজেলের দাম চতুর্থবারের মতো কমিয়েছে ভারত। গত রবিবার প্রকাশিত ভারতের দ্যা হিন্দু পত্রিকা জানায় প্রতি লিটার পেট্রোল ও ডিজেলের দাম যথাক্রমে ৩২ পয়সা এবং ৮৫ পয়সা করে কমানো হয়েছে। ইন্ডিয়ান অয়েল করপোরেশনের আইওসি তথ্য মতে দিল্লিতে প্রতি লিটার পেট্রোল ৫৯ দশমিক ৩ রুপি এবং ডিজেল ৫৯ দশমিক ৩৫ রুপিতে কেনা যাবে। গত ডিসেম্বর থেকে এ নিয়ে চতুর্থবারের মতো ভারতে জ্বালানির দাম কমানো হয়। ভারত ছাড়াও বিভিন্ন দেশে তেলের দাম কমানো হয়েছে। গ্লোবাল পেট্রোল প্রাইসেস ডট কমের হিসাব অনুযায়ী সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে জ্বালানি তেলের সবচে বেশি দাম বাংলাদেশে। সবচে কম দাম মালদ্বীপে। এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশেও তেলের দাম কমাতে সরকারকে পরামর্শ দিয়েছে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা। সম্প্রতি বিশ্বব্যাংকও বিশ্ববাজারের সঙ্গে মূল্য সমন্বয় করতে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমানোর কথা বলেছে। দেশের অর্থনীতিবিদ জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ও ব্যবসায়ীরাও একই দাবি জানিয়ে আসছেন। দেশীয় বাজারে জ্বালানি তেলের বর্তমান অবস্থাকে হযবরল মন্তব্য করে চিঠিতে অর্থমন্ত্রী বলেন এ অবস্থা বিশ্লেষণ করা দরকার। এই মহূর্তে ১৪ লাখ মেট্রিক টন ক্রুড অয়েল অপরিশোধিত আমাদের রিফাইনারিতে ব্যবহার করি। এতে যে বিভিন্ন পেট্রোলজাত পণ্য উত্পাদিত হয় সেটাও আমাদের চাহিদার অতি সামান্য অংশ পূরণ করে। আমাদের চাহিদা দুটি পেট্রোলজাত পণ্যের জন্য খুব বেশি। সেগুলো হচ্ছে ডিজেল ও ফার্নেস অয়েল। আমরা সম্ভবত বছরে এক কোটি টন পেট্রোলিয়ামজাত দ্রব্য ব্যবহার করি এবং তার সিংহভাগ আমদানি করি যা বিভিন্ন সরকারি কোম্পানির মাধ্যমে বিতরণ করি। তিনি বলেন আগে সমুদয় ক্রুড অয়েল এবং পণ্যাদি একমাত্র সরকারই আমদানি করত। বর্তমানে বিদ্যুত্ উত্পাদনকারী ব্যক্তিমালিকানা খাতের প্রতিষ্ঠানও পেট্রোলিয়ামজাত পণ্য আমদানি করে। বিপিসি আমদানি করা পেট্রোলিয়ামজাত দ্রব্যাদির দাম ৩০ ডলারে হিসাব করে। আমরা হিসাব করতাম ৮০ ডলারে এবং সম্ভবত ১১০ ডলারেও হিসাব করেছি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5420.csv b/Bangla_fin_news_articles/5420.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..af30d5eee17a97d9f4a3a937b585622f481cfbde --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5420.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5420,বিনিয়োগের জন্য স্বচ্ছ ও আইনি পরিবেশ প্রয়োজন বার্নিকাট,2016-01-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মার্শিয়া ব্লুম বার্নিকাট বলেছেন বাংলাদেশে বিদেশিদের বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিতে এবং পরবর্তী নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আস্থা রাখার মতো স্বচ্ছ এবং আইনি পরিবেশ থাকা খুব প্রয়োজন। এ ধরনের পরিবেশ থাকলে মার্কিন বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগে আসতে আরও বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করবে। এ ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র সহযোগিতা করতে প্রস্তুত রয়েছে। রাজধানীর একটি হোটেলে বিদেশি বিনিয়োগ এবং বাংলাদেশের আইনি পরিবেশ শীর্ষক এক সভায় মঙ্গলবার এসব কথা বলেন বার্নিকাট। অ্যামেরিকান চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি ইন বাংলাদেশ অ্যামচেম সভাটির আয়োজন করে। মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন এদেশ যেমন মার্কিন বিনিয়োগ চায় তেমনি যুক্তরাষ্ট্রও এদেশের উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগ চায়। এটি দুই দেশের অর্থনীতির জন্যই ইতিবাচক হবে। সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন সরকার বিনিয়োগ চায়। এজন্য অবকাঠামো উন্নয়নসহ বিভিন্ন সুযোগসুবিধা নিশ্চিত করার চেষ্টা চলছে। বিনিয়োগে বিদ্যমান সংকট দূর করতে নতুন আইন করছে সরকার। বিনিয়োগ বোর্ড এবং প্রাইভেটাইজেশন কমিশনকে একীভূত করে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বিডা প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে। এখন এটি শুধু সংসদে আইন হিসেবে পাস হওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে। প্রস্তাবিত এ প্রতিষ্ঠানে ওয়ানাস্টপ সার্ভিসের মাধ্যমে বিনিয়োগের আইনি সমস্যা সমাধান দেয়া হবে। আইনি পরিবেশ সুরক্ষায় কোম্পানি আইনও সংশোধন করা হচ্ছে। এ আইনটিও মন্ত্রণালয়ের ভেটিং শেষে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। শিগগির নতুন কাস্টমস অ্যাক্ট করা হবে। এ সংক্রান্ত অন্যান্য আইনেরও প্রয়োজনীয় সংশোধনী আনা হবে। আইনমন্ত্রী বলেন রানা প্লাজা ধস এবং তাজরীন ফ্যাশনস কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের পর একটি স্বচ্ছ সংস্কার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে পোশাক খাত এগুচ্ছে। এ পরিপ্রেক্ষিতে মার্কিন অগ্রাধিকারমূলক বাজার সুবিধাজিএসপি ফিরিয়ে দেয়া হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5421.csv b/Bangla_fin_news_articles/5421.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f5110ffae0798ec979cb72b0b3fef24e57d84e3d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5421.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5421,ড্যানিশ মন্ত্রীকে তৈরি পোশাকের দাম বাড়াতে অনুরোধ,2016-01-19,অনলাইন ডেস্ক,ডেনমার্কের বাজারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের দাম বাড়ানোর জন্য উদ্যোগ নিতে দেশটির সফররত শ্রমমন্ত্রীকে অনুরোধ করেছেন বাংলাদেশের শ্রম প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু। মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীতে ড্যানিশ মন্ত্রী জর্ন নীরগার্ড লার্সেনকে পাশে নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তার প্রতি এ অনুরোধ জানান তিনি। মুজিবুলের হকে অনুরোধের সরাসরি উত্তর না দিয়ে ডেনমার্কের মন্ত্রী বলেন উন্নত কর্মপরিবেশই হচ্ছে যৌক্তিক মূল্যের ভিত্তি। এতে উৎপাদনশীলতা বাড়ে যা বাজারে প্রতিযোগিতার সক্ষমতাও বাড়ায়। সেরকম কর্মপরিবেশ তৈরি হলে ক্রেতারা বাজারমূল্য দিতে বাধ্য হবে। রাজধানীর একটি হোটেলে ঢাকায় ডেনমার্ক দূতাবাস ও শ্রম মন্ত্রণালয় যৌথভাবে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। শ্রম প্রতিমন্ত্রী বলেন কর্মপরিবেশ ও ভবনের নিরাপত্তা উন্নয়নের জন্য আমরা মালিকদের চাপ দিচ্ছি। মালিকরা বিদ্যুৎ ও ভবন নিরাপত্তার সরঞ্জাম কিনছে তাতে হাজার হাজার ডলার খরচ হচ্ছে। এই খরচ দেবে কে যারা কিনছেন আমাদের বায়ার তারা কিন্তু পণ্যের দাম বাড়াচ্ছে না। বরং গত বছর ১ দশমিক ৮ শতাংশ দাম কমেছে। কারখানাগুলোতে কমপ্লায়েন্স নিশ্চিত করা হচ্ছে জানিয়ে জার্মান সরকারের কাছে তৈরি পোশাক পণ্যের দাম বাড়াতে তিনি অনুরোধ করেছেন বলে জানান মুজিবুল হক। ডেনমার্কের মন্ত্রীর প্রতিও একই অনুরোধ রেখে তিনি বলেন আমরা স্ট্যান্ডার্ড রাখছি ওয়েজ বাড়িয়েছি শ্রম অধিকার নিশ্চিত করছি নিরাপত্তায় উন্নতি করা হয়েছে আরও হচ্ছে। আপনার দেশের ক্রেতারা যাতে আমাদের পণ্যের যুক্তিসঙ্গত মূল্য দেয় সে বিষয়ে কথা বলবেন। সংবাদ সম্মেলনে দুদেশের যৌথ উদ্যোগে নেয়া প্রকল্প স্ট্রাটেজিক সেক্টর কোঅপারেশনএর উদ্বোধন করা হয়। বিভিন্ন দেশের সবুজ প্রবৃদ্ধি গ্রিন গ্রোথ এবং কর্মসংস্থান ও সামাজিক উন্নয়নে ডেনমার্ক সরকার এ প্রকল্পের মাধ্যমে যৌথভাবে কাজ করে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে প্রধানত তৈরি পোশাক শিল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শ্রম মন্ত্রণালয় ও কলকারখানা পরিদর্শন পরিদপ্তরের কর্মকর্তাদের মানোন্নয়ন করা হবে। ঢাকায় ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত হ্যান ফুগল এসকায়েরসহ দূতাবাসের কর্মকর্তা এবং কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন পরিদপ্তরের মহাপরিদর্শক সৈয়দ আহমেদ এসময় উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5422.csv b/Bangla_fin_news_articles/5422.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ecc652d1bfb85ab8384d5e87d11b7100acc070ce --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5422.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5422,টিআইবির বিরুদ্ধে মামলা হওয়া উচিত বাণিজ্যমন্ত্রী,2016-01-16,অনলাইন ডেস্ক,টিআইবি তৈরি পোশাক খাতের ক্ষতি করার উদ্দেশ্যে অসত্য ও বিভ্রান্তিকর তথ্য পরিবেশন করেছে অভিযোগ করে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন তৈরি পোশাক খাত নিয়ে অসত্য তথ্য পরিবেশনের অপরাধে টিআইবির বিরুদ্ধে মামলা হওয়া উচিত। শনিবার রাজধানীর বসুন্ধরা ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটির ৪নং হলে বাংলাদেশ গার্মেন্টস এক্সেসরিজ এন্ড প্যাকেজিং ম্যানুফ্যাকচারার্স এন্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে চারদিনব্যাপী গ্যাপেক্সো২০১৬ এর সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন। তোফায়েল আহমেদ বলেন বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় তৈরি পোশাক শিল্প দ্রুত গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। রানা প্লাজা দুর্ঘটনার পর দেশের তৈরি পোশাক খাত যে ইমেজ সংকটে পড়েছিল সরকার এবং শিল্প মালিকদের আন্তরিক প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ সে সংকট কাটিয়ে উঠেছে। ক্রেতাদের সংগঠন অ্যাকোর্ড এবং অ্যালায়েন্স নিয়মিতভাবে তৈরি পোশাক কারখানাগুলো পরিদর্শন করে সন্তোষ প্রকাশ করছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5423.csv b/Bangla_fin_news_articles/5423.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0c7c6a8a00c025772297f25b2b8a65f8cbb32c8c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5423.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5423,এবার টিআইবির বক্তব্য প্রত্যাখ্যান বিকেএমইএর,2016-01-16,অনলাইন ডেস্ক,টিআইবির সাম্প্রতিক প্রতিবেদন বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের বিরুদ্ধে চলমান দেশিবিদেশি ষড়যন্ত্রকে প্ররোচিত করবে বলে অভিযোগ করেছে নিট পোশাক মালিকরা। শনিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক লিখিত বক্তব্যে এ অভিযোগ করেছে বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন বিকেএমইএ। বৃহস্পতিবার প্রকাশিত টিআইবির প্রতিবেদনে দুর্নীতির যে অভিযোগ করা হয়েছে তা শুক্রবারই নাকচ করে দেয় তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন বিজিএমইএ। বিকেএমইএর লিখিত বক্তব্যে বলা হয় টিআইবি বাংলাদেশের পোশাকখাতে দুর্নীতি ও অনিয়ম সম্পর্কে যে গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে তা বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের বিরুদ্ধে চলমান দেশিবিদেশি ষড়যন্ত্রের নীলনকশা বাস্তবায়নের কোনো অংশ কি না তাও ভেবে দেখার অবকাশ রয়েছে বলে বিকেএমইএ মনে করে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5424.csv b/Bangla_fin_news_articles/5424.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..593f1f5651fc5ec91573dd10aaae61f9f8fc048c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5424.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5424,‘রাজনীতিমুক্ত না হলে ব্যাংকে সংস্কার সুফল হবে না’,2016-01-16,অনলাইন ডেস্ক,রাজনৈতিক প্রভাব মুক্ত না হলে বাংলাদেশে ব্যাংকিং খাতের সংস্কার কোনো সুফল বয়ে আনবে না বলে মন্তব্য করেছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক গভর্নর সালেহউদ্দিন আহমেদ । শনিবার সকালে রাজধানীর মহাখালীতে ব্র্যাক সেন্টারে ঢাকা ফোরাম আয়োজিত ব্যাংকিং সেক্টর অব বাংলাদেশ রিফর্ম অ্যান্ড গভর্নেন্স শীর্ষক এ সেমিনারে তিনি এ মন্তব্য করেন। সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে সুশাসন ও জবাবদিহিতা আরো বাড়াতে হবে। এক্ষেত্রে রাজনৈতিক দৃঢ়তা দরকার। রাজনীতিবিদদের মনে রাখতে হবে ব্যাংকের মতো একটি প্রযুক্তিনির্ভর খাতকে সবসময় রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখা উচিত। সেমিনারে অন্যদের মধ্যে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা মির্জ্জা এবি আজিজুল ইসলাম ও বাংলাদেশ এন্টারপ্রাইজ ইন্সটিটিউটের বিইআই প্রেসিডেন্ট ফারুক সোবহান উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5425.csv b/Bangla_fin_news_articles/5425.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7eaf5b336121b2f50f5802741c620ef19774f6e1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5425.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5425,টিআইবির রিপোর্ট প্রত্যাখ্যান করেছে বিজিএমইএ,2016-01-15,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুত ও রফতানিকারক সমিতি বিজিএমইএ তৈরি পোশাক খাত নিয়ে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের টিআইবি রিপোর্ট প্রত্যাখ্যান করেছে। শুক্রবার বিজিএমইএর সভাপতি মো. সিদ্দিকুর রহমান এখানে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন রিপোর্টটি ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হওয়ায় আমরা এটি দৃঢ়তার সাথে প্রত্যাখ্যান করছি। তারা বলেন মাত্র ৭৪ জনের সাক্ষাত্কারের ভিত্তিতে লাখ লাখ শ্রমিক উদ্যোক্তা ও বায়ারদের এই শিল্প নিয়ে এ ধরনের মন্তব্য করা যুক্তিসঙ্গত নয়। খবর বাসসের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5426.csv b/Bangla_fin_news_articles/5426.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a6e7eaa8efff45ea06b988156ef172126fbf9e4b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5426.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5426,এবার প্রাণ পণ্য যাবে ইয়েমেনে,2016-01-14,অনলাইন ডেস্ক,ইয়েমেনে প্রাণের পণ্য সরবরাহে দেশটির আলমুশারা কোম্পানির সঙ্গে প্রাণের একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। গত সোমবার রাজধানীর প্রাণআরএফএল গ্রুপের প্রধান কার্যালয়ে এ চুক্তি সম্পাদিত হয়। এ চুক্তির ফলে প্রথমবারে মতো মধ্যপ্রাচ্যের এ দেশটিতে প্রাণ এর পণ্য পাওয়া যাবে। চুক্তির আওতায় আলমুশারা কোম্পানি বছরে প্রায় ২.১ মিলিয়ন ইউএস ডলার সমমূল্যের প্রাণের বিভিন্ন পণ্য ক্রয় করবে। প্রাণ এর প্রধান রফতানি কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমান এবং আলমুশারা কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ কাশেম আলমুশারা নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। এ সব পণ্যের মধ্যে থাকবে প্রাণের জুস ও ড্রিংকস এবং বিভন্ন ধরনের কনফেকশনারি আইটেম যেমন ললিপপ বাবলগাম টমক্যান্ডি চকোচকো ও বিভিন্ন ধরনের বিস্কুট। মিজানুর রহমান জানান ইয়েমেনসহ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে প্রাণের পণ্য চাহিদা ক্রমাগত বাড়ছে। প্রাণের পণ্য বর্তমানে বিশ্বের ১২১টি দেশে রফতানি হচ্ছে। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রাণের এক্সপোর্ট লিমিটেডের প্রধান বিপণন কর্মকর্তা আরিফুর রহমান জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা এহসানুল সিদ্দিক আলমুশারা কোম্পানির মুহতাসিম ও নাবিল হাসানসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5427.csv b/Bangla_fin_news_articles/5427.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..62f532a7fb26d206c8a07c951746a086debd752e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5427.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5427,মুদ্রানীতি ঘিরে পুঁজিবাজার চাঙ্গা,2016-01-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি ২০১৫১৬ অর্থবছরের শেষ ছয় মাসের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুদ্রানীতিকে ঘিরে পুঁজিবাজারে গত কয়েকদিন ধরেই লেনদেনে চাঙ্গাভাব দেখা গেছে। একইসঙ্গে বেড়েছে সার্বিক মূল্য সূচক। বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায় গত দুই সপ্তাহ ধরেই শেয়ারবাজারের লেনদেনে গতি ফিরতে শুরু করেছে। গেল সপ্তাহ টানা ৪ কর্মদিবস ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৬০০ কোটি টাকার বেশি। বুধবার লেনদেন বেড়ে সাতশ কোটি টাকায় উঠে আসে। বৃহস্পতিবারও লেনদেন হয়েছে ৬৯২ কোটি টাকা। একইসঙ্গে সার্বিক মূল্য সূচক বেড়েছে প্রায় ৯ পয়েন্ট। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন মুদ্রানীতি ঘিরে পুঁজিবাজারে চাঙ্গাভাব দেখা দিয়েছে। মুদ্রানীতিতে পুঁজিবাজারের জন্য নেতিবাচক কিছু আসছে না এমন প্রত্যাশার কারণেই বিনিয়োগকারীরা আশাবাদী হয়ে বিনিয়োগ করছেন। বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে সাম্প্রতিক সময়ে পুঁজিবাজারের দিকে সরকারের ইতিবাচক প্রবণতার কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংক কিছু সুযোগ সুবিধা দিয়েছে। যা বাজারের জন্য আশাব্যঞ্জক। এমন পরিস্থিতিতে মুদ্রানীতিতেও বাজারের জন্য নেতিবাচক কিছু থাকবে না বলেই তাদের প্রত্যাশা। এজন্যই বাজারে লেনদেন বেড়েছে। এদিকে আজ বাংলাদেশ ব্যাংক মুদ্রানীতি ঘোষণা করা হয়েছে। ঘোষিত মুদ্রানীতিতে পুঁজিবাজারের জন্য যথেষ্ট প্রণোদনা রয়েছে বলে মনে করছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ বিরূপাক্ষ পাল। তিনি বলেন নীতি সুদহার বলে পরিচিত রেপো ও রিভার্স রেপোর হার কমানোর ফলে শেয়ারবাজার চাঙ্গা হওয়ার যথেষ্ট সুযোগ তৈরি হয়েছে। বিরূপাক্ষ পাল আরো বলেন শেয়ারবাজারের দায়দায়িত্ব সাধারণত কেন্দ্রীয় ব্যাংক নেয় না। ওয়াল স্ট্রিটের দায়িত্ব ফেডারেল রিজার্ভ নেয়নি। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি শেয়ারবাজারকে সরাসরি প্রভাবিত করে। তাই তা বিবেচনা করেই নীতি গ্রহণ করা হয়েছে। এবারের নীতিগুলো শেয়ারবাজারকে উজ্জীবিত করবে বলে আমার বিশ্বাস। মুদ্রানীতি ঘোষণাকালে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর চৌধুরী বলেন কিছুদিন আগে মিউচুয়াল ফান্ডে ব্যাংকের বিনিয়োগের প্রভিশন সংরক্ষণ নীতিমালা সহজ করা হয়েছে। এতে বাজারে স্বাচ্ছন্দ্যভাব ফিরে এসেছে। তাছাড়া বিকল্প বিনিয়োগ তহবিল বা সমজাতীয় তহবিলে ব্যাংকের ২০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ হিসাব থেকে আলাদা রাখার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে ব্যাংকের সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠানের প্রদত্ত মূলধনী ঋণ পুঁজিবাজার বিনিয়োগের হিসাবায়নের আওতামুক্ত রাখা হয়েছে। এর ফলে পুঁজিবাজার ব্যাংকের বিনিয়োগের যথেষ্ট সুযোগ তৈরি হয়েছে। তিনি আরও বলেন এ তিনটি সুবিধা দেয়ার ফলে আগামী জুনের মধ্যে পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগ সীমার মধ্যে নিয়ে আসার যে বাধ্যবাধকতা রয়েছে তা অনেকটাই পূরণ হয়েছে। দুয়েকটি ব্যাংক ছাড়া বাকিগুলোর বিনিয়োগ জুনের মধ্যেই নির্ধারিত সীমায় চলে আসছে। একই সাথে ব্যাংকের নতুন বিনিয়োগের সুযোগও তৈরি হয়েছে। এসব মিলিয়ে এ মুদ্রানীতিকে পুঁজিবাজার বান্ধব বলা যায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5428.csv b/Bangla_fin_news_articles/5428.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8be9d5e0a256394378264ab4858a96fa931b87b4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5428.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5428,বাণিজ্য মেলায় মূল্যহ্রাস,2016-01-14,অনলাইন ডেস্ক,এবারের মেলায় প্যাকেজ অফার তুলনামূলক কম। চলছে মুল্যহ্রাসের উৎসব। বেশিরভাগ স্টলেই আছে নির্দিষ্ট কিংবা সকল পণ্যের উপর ১০ শতাংশ মূল্যছাড়। নন ব্র্যান্ডের বৈদ্যুতিক সামগ্রীর স্টলগুলোর বেশিরভাগেই চোখে পড়বে একটা কিনলে ১০টা ফ্রি। ব্র্যান্ডের মধ্যে সিঙ্গারে চলছে নির্দিষ্ট পণ্যের উপর ৪০ থেকে ৬০ শতাংশ মূল্যছাড়। মিনিস্টারের যে কোনো পণ্যেই উপহার হিসেবে মিলবে শীতের প্রসাধনী। যমুনা ইলেক্ট্রনিক্সের স্টলে টেলিভিশন ফ্রিজ ফ্যান কিনলে পাবেন ৫০০ থেকে ৮ হাজার টাকা পর্যন্ত মূল্যছাড়। ভিশন ইলেক্টনিক্সে মিলবে ২০ শতাংশ মূল্যছাড়।খাবারের প্রতিষ্ঠানগুলোর স্টলগুলোতে বরাবরের মতো এবারও আছে প্যাকেজ অফার। প্রমি এগ্রোর স্টলে আছে তিনটি প্যাকেজ। ৫০০ টাকার প্যাকেজে পাবেন সাতটি পণ্য ৭০০ টাকার প্যাকেজে নয়টি পণ্য আর এক হাজার টাকার প্যাকেজে ১১টি পণ্য সঙ্গে আছে বিনামুল্যে মেলামাইনের ট্রে কিংবা মগ। প্রাণ দিচ্ছে প্রায় ২০টি প্যাকেজ। দাম ৫০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা। কাজি ফার্ম দিচ্ছে ৩টি প্যাকেজ। দাম ৭৫ থেকে ১৫০ টাকা।সর্বনিম্ন ২০০ টাকার পণ্য কিনে কুপনের মাধ্যমে স্যামসাং স্মার্টফোন জিতে নেওয়ার সুযোগ আছে সিপি ফ্রাইড চিকেনের স্টলে। আর বেগুনআলুর আচার খেতে ঢুকে পড়তে পারেন খুশবোর স্টলে। হকের আছে তিনটি প্যাকেজ দাম ১৫০ থেকে ৩০০ টাকা মিলবে বিভিন্ন ধরনের বিস্কুট চিপস ইত্যাদি। আহমেদ ফুড প্রোডাক্টসের স্টলে আছে তিনটি প্যাকেজ। আছে আচার সয়া সস কর্ণ ফ্লাওয়ার টমেটো সস মসলা ইত্যাদি। এসিআই দিচ্ছে ১২টি প্যাকেজ অফার দাম ৫০ থেকে ২৫০ টাকা। প্লাস্টিকের পণ্য কিনতে আরএফএলয়ের স্টলে ঘুরে আসতে পারেন। চলছে সকল পণ্যে ১০ শতাংশ মূল্যছাড়। আখেরি অফারে কোট ব্লেজার ওয়েস্ট কোট কেনার ঐতিহ্যবাহী স্টলগুলো এবারও ছড়িয়ে আছে মেলার সবদিকেই। কোনো ব্র্যান্ডের পোশাক না হলেও দেখেশুনে গায়ের মাপ আর কাপড় বুঝে কিনতে পারলে ঠকবেন না। এছাড়াও স্মার্টেক্স দিচ্ছে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড়। ইজি দিচ্ছে ৪০ শতাংশ ছাড়। ক্লিয়ারেন্স সেলচলছে মেগার স্টলে মিলবে ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত ছাড়। প্রসাধনীর স্টলগুলো মিলবে দুটি কিনলে একটি ফ্রি অফার। পরিচিত ব্র্যান্ডগুলোর পাশাপাশি ব্যক্তিগত উদ্যোগে দেশের বাইরে থেকে প্রসাধনী আমদানীকারক প্রতিষ্ঠানগুলোও অংশগ্রহণ করছেন এবারের মেলায়। ফার্মাসি থেকে এক হাজার টাকার পণ্য কিনলে মিলবে কুপন আছে নিশ্চিত পুরস্কার। আইসক্রিমের স্টলগুলোতে এবার উল্লেখযোগ্য কোনো অফার নেই বললেই চলে। তবে হ্যাপি আওয়ারঅফার দিচ্ছে ইগলু। বিকাল ৪টা থেকে ৬টা আবার ৬টা থেকে রাত ৮টার মধ্যে ইগলুর আইসক্রিম কিনলে মিলবে কুপন। কুপন থেকে প্রতিদিন জিতে নিতে পারবেন সাইকেল স্মার্টফোন হেডফোন স্পিকার কিংবা সেল্ফি স্টিক এবারের বাণিজ্য মেলায় বিভিন্ন নতুন পণ্যের দেখা মিলেছে। গতবাঁধা পণ্যের ভিড় আছে ঠিকই তবে বিভিন্ন দেশের অংশগ্রহণে মেলায় এসেছে অভিনব কিছু পণ্যও। তিনটার পর থেকে মেলায় ভিড় বাড়ে। তবে শুক্রবার মেলায় ঘুরতে গেলে উপচে পড়া ভিড় সহ্য করার মানসিক প্রস্তুতি নিতে ভুলবেন না। আর খাবারের হোটেলগুলোতে বসার আগে অবশ্যই দামদর সম্পর্কে নিশ্চিত হতে হবে। দর্শনার্থীদের নিরাপত্তার কাজে নিয়োজিত আছে পুলিশ র্যাব বিজিবি এবং আনসার। বিভিন্ন স্থানে রয়েছে সিসি ক্যামেরা।প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত মেলা চলবে। প্রবেশমূল্য ৩০ টাকা ছোটদের জন্য ২০ টাকা।এবারের মেলায় মোট স্টল রয়েছে ৫৫৩টি। বাংলাদেশ ছাড়াও রয়েছে ২১টি দেশের বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের স্টল। এদের মধ্যে মরিশাস ঘানা জাপান নেপাল হংকং মরক্কো ও ভূটান এবারই প্রথম অংশগ্রহণ করছে মেলায়।এছাড়াও আছে নাগরদোলা মা ও শিশু কেন্দ্র শিশুপার্ক সুন্দরবন ইকোপার্ক ইত্যাদি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5429.csv b/Bangla_fin_news_articles/5429.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cb646f922aec3e42740f37d3aef40064eca1a8ab --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5429.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5429,১২ বছরে জ্বালানি তেলের দাম সর্বনিম্ন,2016-01-14,অনলাইন ডেস্ক,১২ বছরের মধ্যে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম সর্বনিম্ন হয়েছে। ২০০৪ সালের এপ্রিলের পর ব্রেন্ট ক্রুড তেল প্রতি ব্যারেল ৩০ ডলারের কমে বিক্রি হচ্ছে। বৃহস্পতিবার বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে গত ১৫ মাসে তেলের দাম ৭০ শতাংশ কমেছে। এর আগে রাশিয়ার প্রধানমন্ত্রী ডিমিট্রি মেডভেডেভ সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন তেলের দামের পতনের কারণে দেশের ২০১৬ সালের বাজেটে সংশোধন আনতে হতে পারে। রাশিয়ার সরকারের রাজস্বের অর্ধেকই আসে তেল ও গ্যাস থেকে প্রাপ্ত কর থেকে। ২০১৬ সালে প্রতিব্যারেল তেলের দাম ৫০ ডলার ধরে রাশিয়া তাদের বাজেট তৈরি করেছিল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5430.csv b/Bangla_fin_news_articles/5430.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e8c947e86ad7a8b631b89f34b7066a09317a592b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5430.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5430,ব্যাগপ্যাকার্স নিয়ে এলো লাগেজ এবং ব্যাগপ্যাক,2016-01-13,অনলাইন ডেস্ক,ব্যাগপ্যাকার্স তার গ্রাহকদের চাহিদা অনুসারে নিয়ে এলো লাগেজ এবং ব্যাগপ্যাক। এবার তাদের স্লোগান পানিতে জমিনে বা আসমানেবয়ে চলে সবকিছু সব ক্ষনে। ব্যাগপ্যাকার্স এবার নিয়ে এসেছে নিজস্ব ডিজাইনের লাগেজ এবং ব্যাগপ্যাক। এই লাগেজ ও ব্যাগপ্যাক গুলো ব্যাগপ্যাকার্সের নিজস্ব ডিজাইনে তৈরি। পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী নতুন বছরের জানুয়ারি মাস থেকেই নতুন মডেলের লাগেজ এবং ব্যাগপ্যাকগুলো বিপণন শুরু করে প্রতিষ্ঠানটি। লাগেজ এবং ব্যাগপ্যাকগুলো পাওয়া যাচ্ছে মোহাম্মদপুরের জাকির হোসেন রোডে প্রতিষ্ঠানটির নিজস্ব শো রুমসহ রাজধানীর সকল অভিজাত শপিং মলে। ব্যাগপ্যাকার্স নিজস্ব ব্যানারে যে নতুন লাগেজ নিয়ে এসেছে তা পাওয়া যাচ্ছে দুটি মডেলে আর তিনটি সাইজে। লাগেজ এবং ব্যাগপ্যাক গুলোতে উন্নতমানের উপকরণ ব্যবহার করা হয়েছে। লাগেজগুলো সুপার লাইট ওয়াটার প্রুফ ও ভিতরের নিরাপত্তার জন্য উপরে রয়েছে লক। ভেতরে রয়েছে প্রশস্ত জায়গা অধিক কাপড় নেয়ার নিশ্চয়তা এবং ল্যাপটপ কুশন। লাগেজ গুলোতে রয়েছে ২ বছরের বিক্রয়োত্তর সেবা। লাগেজ গুলোর মডেল নম্বর বিপি২০১০ এবং বিপি২০১১। ২টি লাগেজ পাওয়া যাবে ৫টি রঙে। বিপি২০১০ মডেলটি পাওয়া যাবে ৩টি সাইজে। সাইজগুলো হলো ২০২৪ এবং ২৮ ইঞ্চি। আর বিপি২০১১ মডেলটি পাওয়া যাবে ১৮২২ এবং ২৬ ইঞ্চি সাইজে। লাগেজ গুলোর মূল্যও রাখা হয়েছে হাতের নাগালে। বিপি ২০১০ মডেলের তিনটি সাইজের মূল্য যথাক্রমে ৪ হাজার ৩০০ টাকা ৫ হাজার ৬০০ টাকা ও ৬ হাজার ৬০০ টাকা। বিপি ২০১১ মডেলের মূল্য যথাক্রমে ৪ হাজার ২০০টাকা ৫ হাজার ৪০০টাকা এবং ৬ হাজার ৪০০ টাকা। রাজধানীর বসুন্ধরা সিটি যমুনা ফিউচার পার্ক উত্তরা আমির কমপ্লেক্স গুলশান ডি সি সি মার্কেট বাইতুল মোকাররম মিরপুরের শাহ আলী মার্কেট মুক্তবাংলা শপিং কমপ্লেক্স মুক্তি প্লাজা চক বাজার আজিজ সুপার মার্কেট শাহবাগ ও নিউ মার্কেট মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট সহ মোহাম্মদপুরের জাকির হোসেন রোডের নিজস্ব বিপণন কেন্দ্রে লাগেজ ও ব্যাগপ্যাক গুলো পাওয়া যাচ্ছে। ব্যাগ প্যাকার্সের কর্ণধার রিয়াজ আহমেদ বাবু বলেন আমরা যে লাগেজ গুলো বাজারে এনেছি তা বাজারের অন্যান্য ব্র্যান্ডের চেয়ে গুণগত মানের দিক থেকে আমাদের পণ্য গুলো আকর্ষণীয় ও উন্নতমানের। নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব আমরা প্রমাণ করেছি আমাদের লাগেজএ। আমাদের সব পণ্যের রয়েছে নিজস্ব স্টাইল। যারা নতুন ব্যাগ ব্যবসায় আসতে আগ্রহী আমরা তাদেরও সহযোগিতা করবো। দেশীয় ব্র্যান্ডিং এর সুনাম সারা দেশে ছড়িয়ে দিতে আমরা ডিলার নিয়োগ দেব। বাংলাদেশের সব জেলাতেই ছড়িয়ে যাবে ব্যাগ প্যাকার্স। নতুন এই লাগেজ গুলো শিগগিরই পাওয়া যাবে ব্যাগপ্যাকার্সের নিজস্ব ওয়েবসাইটে ....। ব্যাগ প্যাকার্সের সাথে যুক্ত হতে পারেন যে কোন তরুণ উদ্যোক্তাও। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5431.csv b/Bangla_fin_news_articles/5431.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f79fa803835f24313e78a4e93fee2fe53296745f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5431.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5431,ফারমার্স ব্যাংকে পর্যবেক্ষক নিয়োগ,2016-01-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নতুন প্রজন্মের ব্যাংকগুলোর কার্যক্রম শুরুর বয়স তিন বছরও হয়নি। এরই মধ্যে অনিয়ম দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েছে নতুন ব্যাংকগুলোর মধ্যে অন্যতমফারমার্সব্যাংক। ফলে বের হতে পারছেন খারাপ অবস্থা থেকে। এ ব্যাংকের আর্থিক সূচকের উন্নতি না হওয়ায় এখন থেকে একজন পর্যবেক্ষক সার্বক্ষণিক মনিটরিং করবেন। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা ও বিনিয়োগ বিভাগের মহাব্যবস্থাপক এ এন এম আবুল কাশেমকে এ পদে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। বুধবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অফসাইট সুপারভিশন বিভাগ থেকে ফারমার্স ব্যাংকের চেয়ারম্যানের কাছে এ সংক্রান্ত চিঠি পাঠানো হয়েছে। চিঠিতে বলা হয় নিয়োগ দেয়া পর্যবেক্ষক ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ক্রেডিট ও অডিট কমিটিসহ গুরুত্বপূর্ণ সব বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন। এছাড়া যেকোনো বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার তিন কর্মদিবস আগে সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র পর্যবেক্ষকের কাছে পাঠাতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5432.csv b/Bangla_fin_news_articles/5432.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2a4aeed53d7f169293a775e9304d4c726e0ea2fa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5432.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5432,বিবিরবাজারে আমদানিরফতানি বন্ধ,2016-01-13,কুমিল্লা প্রতিনিধি,চাঁদাবাজির প্রতিবাদে কুমিল্লার বিবিরবাজার স্থলবন্দর দিয়ে আমদানিরফতানি কার্যক্রম অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দিয়েছে স্থলবন্দর সিঅ্যান্ডএফ অ্যাসোসিয়েশন। অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক নির্মল পাল বলেন বিভিন্ন সংগঠনের নামেবেনামে পণ্যবাহী পরিবহনকে আসতেযেতে চাঁদা দিতে হয়। এর প্রতিবাদে বুধবার সকাল থেকে স্থলবন্দর দিয়ে আমদানিরপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি জামাল হোসেন বলেন রবিবার বিবিরবাজার স্থলবন্দর আমদানি ও রফতানিকারক সমিতি এবং আমাদের অ্যাসোসিয়েশনের যৌথ সভায় অবৈধ চাঁদা সংক্রান্ত বিষয়ে আলোচনা হয়। যৌথ সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক বুধবার থেকে বিবিরবাজার স্থলবন্দরের মাধ্যমে সব ধরনের পণ্য আমদানিরফতানি কার্যক্রম অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ রাখা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5433.csv b/Bangla_fin_news_articles/5433.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4239fc1ff76adf462fce30bc02d977a522965a3f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5433.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5433,৫ মাস পর ডিএসইর লেনদেন ৭০০ কোটি টাকা ছাড়ালো,2016-01-13,অনলাইন ডেস্ক,সপ্তাহের চতুর্থ দিনে দেশের দুই পুঁজিবাজারেই সূচক ও লেনদেন বেড়েছে। বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই ৭৪৩ কোটি ৮৭ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয়েছে যা আগের দিনের চেয়ে ২৯ দশমিক ৭৫ শতাংশ বেশি। এর আগে এর চেয়ে বেশি লেনদেন হয় ২০১৫ সালের ৫ আগস্ট। ওইদিনের লেনদেন ছিল ৯০২ কোটি ৩৭ লাখ টাকার শেয়ার। বুধবার এ বাজারের প্রধান সূচক ডিএসইএক্স প্রায় ২১ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৬৮৬ পয়েন্ট হয়েছে। ডিএসইতে লেনদেনে থাকা ৩২৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৯৮টির কমেছে ৯২টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টির। অপর শেয়ার বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ৮৮ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৩৫৯ পয়েন্ট হয়েছে। সিএসইতে এদিন লেনদেন হয়েছে ৪৮ কোটি ৫৮ লাখ টাকার শেয়ার যা আগের দিন থেকে ২৭ দশমিক ২ শতাংশ বেশি। লেনদেনে থাকা ২৪০টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৫৭টির কমেছে ৫৫টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮টির দাম। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5434.csv b/Bangla_fin_news_articles/5434.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..98daacaa307af13378ace83e32016c441c3a3543 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5434.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5434,সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দরে দুইদিন ধরে আমদানিরফতানি বন্ধ,2016-01-13,সাতক্ষীরা প্রতিনিধি,সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দরের আমদানিরফতানি কার্যক্রম মঙ্গলবার থেকে বুধবার পর্যন্ত দুইদিন ধরে বন্ধ রয়েছে। ভারতীয় কাস্টমসের পক্ষ থেকে কারপাস পদ্ধতি চালু করা নিয়ে সেদেশের ঘোজাডাঙ্গা স্থলবন্দরে কাস্টমস ও সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টস ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের সদস্যদের মধ্যে মতবিরোধের জের ধরে আমদানিরফতানি কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। দুই দিন ধরে দফায় দফায় আলোচনায় বসেও কোন সমাধান হয়নি। ভারতীয় কাস্টমস কর্তৃপক্ষ আগামী ১৬ জানুয়ারি পর্যন্ত কারপাস পদ্ধতি ছাড়া শুধু পচনশীল দ্রব্য আমদানিরফতানির সুযোগ দিলেও সে দেশের সিএন্ডএফ এজেন্টস ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যরা তা মানতে রাজি হননি বলে জানিয়েছেন ভোমরা সিএন্ডএফ ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ। ভোমরা স্থলবন্দর কাস্টমসের সহকারী কমিশনার শরিফ আল আমিন ভারতের ঘোজাডাঙ্গা স্থলবন্দরের সহকারী কমিশনার বিনয় কুমার মন্ডলের বরাত দিয়ে জানান তিনি তাকে জানিয়েছেন সিএন্ডএফএর পক্ষ থেকে কারপাস পদ্ধতি চালু করার জন্য সময় চাওয়া হলে সে দেশের কাস্টমস কর্তৃপক্ষ আগামী ১৬ জানুয়ারি পর্যন্ত কারপাস পদ্ধতি ছাড়া আমদানিরফতানি কার্যক্রম চালুর সুযোগ দেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5435.csv b/Bangla_fin_news_articles/5435.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..43854856d146fc0ce24413854b42c3d47603597c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5435.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5435,ভোমরা বন্দরে আমদানিরপ্তানি বন্ধ,2016-01-13,সাতক্ষীরা প্রতিনিধি,সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে আমদানিরপ্তানি দ্বিতীয় দিনের মতো বন্ধ রয়েছে। কারপাস পদ্ধতি নিয়ে ভারতের ঘোজাডাঙ্গা কাস্টমস ও সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টস ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের মধ্যে দ্বন্দ্বের এই কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। ভোমরা স্থল বন্দরের সহকারী কমিশনার শুল্ক শরিফ আল আমিন জানান সম্প্রতি ভারতের কাস্টমস বিভাগ সেদেশের বন্দরে কারপাস সিস্টেম চালু করে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ১২ জানুয়ারি থেকে সেদেশের ঘোজাডাঙ্গা বন্দরে কারপাস সিস্টেম চালু করার কথা। কিন্তু অবকাঠামোগত সুবিধা না থাকায় কাস্টমস বিভাগের কাছে আগামী জুন পর্যন্ত সময় চায় ঘোজাডাঙ্গা সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টস ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন। কাস্টমস বিভাগ সময় না দেয়ায় ১২ জানুয়ারি থেকে ঘোজাডাঙ্গা বন্দর দিয়ে ভারতীয় পণ্য আমদানিরপ্তানি বন্ধ হয়ে যায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5436.csv b/Bangla_fin_news_articles/5436.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f0ea0b504727f576f913780320501815741a0bd2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5436.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5436,ট্যানারি স্থানান্তরে ব্যর্থ হলে উকিল নোটিশ শিল্পমন্ত্রী,2016-01-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নির্দিষ্ট সময়ের মধ্য হাজারীবাগ থেকে সাভারে ট্যানারি স্থানান্তরে ব্যর্থ হলে উকিল নোটিশ দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। বুধবার সকালে ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় আইসিসিবি গ্যাপেক্সপো২০১৬র উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের তিনি এই কথা বলেন। আমির হোসেন আমু বলেন নির্দিষ্ট সময় শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যেসব ট্যানারি হাজারীবাগ থেকে সাভার চামড়া শিল্প পার্কে স্থানান্তরে ব্যর্থ হবে তাদের নামে বরাদ্দ করা প্লট কেন বাতিল করা হবে না তা জানতে চেয়ে উকিল নোটিশ পাঠানো হবে। প্রয়োজনে প্লট বাতিল করা হবে। তিনি বলেন এর আগে ট্যানারি মালিকদের একাধিকবার সময় দিয়েছি। কিন্তু তারা তাতে কান দিচ্ছেন না। এবার ৭২ ঘণ্টার আল্টিমেটামের পর তার সময় বাড়ানো হবে না। অনুষ্ঠাননে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ গার্মেন্টস এক্সেসরিজ অ্যান্ড প্যাকেজিং ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশন বিজিএপিএমইএ সভাপতি রাফেজ আলম। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অর্থ প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আনিসুল হকসহ অন্যান্যরা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5437.csv b/Bangla_fin_news_articles/5437.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e3717929e104d130a0cdda07957c2e40277af752 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5437.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5437,ট্যানারি স্থানান্তরে দেরি করলে প্লট বাতিল শিল্পমন্ত্রী,2016-01-12,অনলাইন ডেস্ক,যেসব ট্যানারি মালিক তাদের প্রতিষ্ঠান রাজধানীর হাজারীবাগ থেকে সাভারের বলিয়াপুর ইউনিয়নে ট্যানারি শিল্পনগরীতে স্থানান্তরে একদমই কাজ শুরু করেননি তাদের প্লট বাতিল করা হবে। এ প্লট বাতিলের প্রক্রিয়া ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে শিল্পমন্ত্রীর কার্যালয়ে ট্যানারি মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ ফিনিশড লেদার লেদার গুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যার এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের বিএফএলএলএফইএ নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু এ কথা বলেন। বৈঠক শেষে বিএফএলএলএফইএর সভাপতি মহিউদ্দিন মাহমুদ মাহিন সাংবাদিকদের এ কথা জানিয়ে বলেন যেসব ট্যানারি মালিক তাদের প্রতিষ্ঠান সাভার ট্যানারি শিল্পনগরীতে স্থানান্তরে একদমই কাজ শুরু করেননি তাদের প্লট বাতিল করা হবে বলে শিল্পমন্ত্রী জানিয়েছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5438.csv b/Bangla_fin_news_articles/5438.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3b2bbb98106ccfad29b8fef050e6d619b2e9b928 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5438.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5438,৩০ ডলারে নামলো জ্বালানি তেলের দাম জরুরি বৈঠক,2016-01-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,তেলের উত্তোলন বাড়তে থাকায় আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দরপতন থামছেই না। তেল উত্তোলনকারী দেশগুলোর জোট ওপেক সদস্যভূক্ত কিছুদেশ এ জন্য জরুরি বৈঠকের আহ্বান জানিয়েছেন। খবর বিবিসির। মঙ্গলবার অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম ব্যারেল প্রতি ৩০.৪৪ ডলারে নেমে এসেছে। যা ১২ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। নতুন বছরে শুরুতেই প্রায় ২০ শতাংশ দর হারালো জ্বালানি তেলের দাম। ওপেক প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল অবশ্য বলেছেন মার্চের শুরুতে একটি জরুরি বৈঠক হতে পারে। গত ডিসেম্বরে বৈঠকের পর আগামী জুলাইয়ের দিকে ওপেক এর বৈঠকে অনুষ্ঠিত হবার কথা ছিলো। তেলের উত্তেলন কমানোর জন্য বিভিন্ন দেশ চাপ দিলেও সেটি সম্ভব হয়নি। সৌদি আরব তেল উত্তোলনকারী বড় দেশ হলেও ইতিমধ্যে দেশটি জানিয়েছে তারা উত্তোলন কমাবে না। তবে তেলের দাম কমে যাওয়ায় নাইজেরিয়া আলজেরিয়া এবং ভেনেজুয়েলার মতো তুলনামূলক কম তেল উত্তোলনকারীদেশ বিপাকে পরেছে। স্বল্প আকারে উত্তোলন করার ফলে অনেকেই খরচ তুলতে পারছে না। এদিকে গত বছর সৌদি আরবে তেল হতে আয় কমে যাওয়ায় প্রায় ১শ বিলিয়ন ডলারের বাজেট ঘাটতি হয়েছে। বর্তমানে ওপেকভূক্ত দেশগুলো দিনে চাহিদার তুলনায় ১০ লাখ ব্যারেল বেশি তেল উত্তোলন করছে। এ ধরনের উত্তোলনের ফলে বিশ্বের বিভিন্ন তেলমজুতের স্থানও ভরে যাচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5439.csv b/Bangla_fin_news_articles/5439.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6ec9c2c16741baa6faf5a704e93552e49fc7b2c4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5439.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5439,বিশেষ অফার নিয়ে বাণিজ্য মেলায় প্রাণ,2016-01-12,অনলাইন ডেস্ক,এবার ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় গ্রাহকদের জন্য বিশেষ অফার নিয়ে এসেছে দেশের অন্যতম বৃহৎ খাদ্য পণ্য প্রক্রিয়া ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠান প্রাণ। ৫০০ টির অধিক প্রাণ পণ্য নিয়ে নয়টি স্টল ও প্যাভিলিয়ন সাজানো হয়েছে। গ্রাহকরা বিভিন্ন প্যাকেজের আওতায় এসব পণ্য কিনতে পারবেন। এ ছাড়া নির্দিষ্ট মূল্যের পণ্য কিনলে রয়েছে নগদ মূল্য ছাড়। প্রাণ ফুডসর প্রধান বিপণন কর্মকর্তা আলী হাসান জানান এ বছর মেলাকে সামনে রেখে প্রাণ ২৫টি নতুন পণ্য নিয়ে এসেছে। এ পণ্যগুলির মধ্যে রয়েছে ম্যাকারনি হট আম ও জলপাইয়ের আচার গার্লিক পাউডার সানফ্লাওয়ার ওয়েল স্টিক নুডলস্ স্বাদের মসলা ও রাইস ব্রান ওয়েল। তিনি জানান এবারের বাণিজ্য মেলায় প্রাণের নয়টি প্যাভিলিয়ন ও স্টলে ৪৪ টি বিশেষ প্যাকেজ অফার চালু রয়েছে। ১৫ নং প্যাভিলিয়নে রয়েছে ৩০ টির বেশি অফার। এসব প্যাকেজে সর্বোচ্চ ১১৮ টাকা পর্যন্ত নগদ মূল্যছাড় দেয়া হচ্ছে। এ ছাড়া ক্রেতারা নূন্যতম ১০০ টাকার পণ্য কিনলেই ১০ টাকা ছাড় পাচ্ছেন। মেলায় ৬ ও ১১ নং প্রিমিয়ার প্যাভিলিয়নে নানা ধরনের বিস্কুট ও বেভারেজ পণ্য পাওয়া যাচ্ছে। অন্যদিকে নুডুলস কেক মসলা দুগ্ধ পণ্য ও তৈরি পোশাক দিয়ে সাজানো হয়েছে যথাক্রমে ১০ ৩৬ ৩৮ ৪১ ও ৩৫ নং স্টল। আলী হাসান জানান এসব প্যাকেজ অফারে ক্রেতাদের নিকট থেকে অভূতপূর্ব সাড়া পাচ্ছি। গত বছরের তুলনায় এবার ক্রেতা ও দর্শনার্থীদের ভিড় বেশি। তিনি বলেন দেশি ও বিদেশি ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতেই বাণিজ্য মেলায় অংশগ্রহণ করেছে প্রাণ। তাছাড়া ভোক্তাদেরকে পণ্য সম্পর্কে অবহিত করা এ মেলায় অংশগ্রহণের অন্যতম কারণ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5440.csv b/Bangla_fin_news_articles/5440.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..65d6aa93a0dccbfac71a71dcbada432d4161d7e5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5440.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5440,বাংলাদেশকে এলডিসির সুবিধা দেয় না যুক্তরাষ্ট্র,2016-01-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ভারতে সফররত বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন বিশ্ববাণিজ্য সংস্থার সিদ্ধান্ত সঠিক ভাবে বাস্তবায়ন হচ্ছে না। উন্নত বিশ্ব এলডিসিভুক্ত দেশগুলোকে ডিউটি ও কোটামুক্ত বাণিজ্য সুবিধা প্রদানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র ভিন্ন নামে অন্য দেশকে এ বাণিজ্য সুবিধা প্রদান করলেও বাংলাদেশকে সে সুবিধা দিচ্ছে না। সোমবার ভারতের অন্ধ্র প্রদেশের বিশাখাপত্তনমে ভারতের কনফেডারেশন অব ইন্ডিয়ান ইন্ডাস্ট্রি সিআইআই ডিপার্টমেন্ট অব ইন্ডাস্ট্রিয়াল পলিসি এন্ড প্রোমোশন মিনিস্ট্রি অব কমার্স এবং অন্ধ্র প্রদেশ রাজ্য সরকার আয়োজিত পার্টনারশিপ সামিটের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তৃতার সময় বাণিজ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন। ভারতের শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রী নির্মলা সিতারমনএর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে নেপালের বাণিজ্যমন্ত্রী দীপক বোহারা ছাড়াও সুদান এবং কুয়েতের বাণিজ্যমন্ত্রী বক্তব্য রাখেন। তোফায়েল আহমেদ বলেন সার্ক আমাদের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেনি। সার্ককে আরো কার্যকর করে এ অঞ্চলের অর্থনৈতিক কার্যক্রমকে আরো জোরদার করা প্রয়োজন। বাংলাদেশ চীন ভারত এবং মিয়ানমারের মধ্যে কানেকটিভিটি চালু হলে এ অঞ্চলের ব্যবসাবাণিজ্য বিনিয়োগে নতুন গতি পাবে। তোফায়েল আহমেদ বলেন বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়াকে শান্তিপূর্ণ স্থিতিশীল ও সম্ভাবনাময় অঞ্চল হিসেবে দেখতে চায়। এ জন্য বিশ্বমানের আঞ্চলিক যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ শুল্কায়ন নীতিসহ সহযোগিতা বৃদ্ধি করা একান্ত প্রয়োজন। তিনি আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণের উপর গুরুত্বারোপ করে বলেন অনেক উন্নত দেশ ট্রন্সপ্যাসিফিক পার্টনারশিপ টিপিপি এবং ট্রন্সআটলান্টিক ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট পার্টনারশিপের টিটিআইপি মতো চুক্তি করছে। এ ধরনের সিদ্ধান্ত বিশ্ববাণিজ্য সংস্থায় এলডিসিভুক্ত দেশসমূহের পক্ষে গৃহীত সিদ্ধান্তের পরিপন্থী কিনা তা দেখতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5441.csv b/Bangla_fin_news_articles/5441.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fd8013a54b1a48286811e01ce7af56476fc02217 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5441.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5441,ধাতব মুদ্রা জমা না নিলে জরিমানা,2016-01-11,অনলাইন ডেস্ক,কোনো ব্যাংক কারো কাছ থেকে ধাতব মুদ্রা জমা না নিলে সেই ব্যাংককে জরিমানা করা হবে। সোমবার এ ঘোষণা দিয়ে এক বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুদ্রা ব্যবস্থাপনা বিভাগ। জনসাধারণের স্বাভাবিক ও সুষ্ঠু লেনদেন অব্যাহত রাখার স্বার্থে বাংলাদেশ ব্যাংক এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে বিভিন্ন পত্রপত্রিকা ব্যক্তিগত অভিযোগপত্র এবং ফোনের মাধ্যমে প্রাপ্ত অভিযোগ হতে প্রতিভাত হয় যে তফসিলি ব্যাংকের শাখাগুলো অনেক ক্ষেত্রে তাদের গ্রাহকের নিকট থেকে ধাতব মুদ্রা যথাযথভাবে গ্রহণ করছে না। ফলে ধাতব মুদ্রা বিনিময়ের ক্ষেত্রে জনসাধারণ বিড়ম্বনার সম্মুখীন হচ্ছেন যা তাদের স্বাভাবিক অর্থনৈতিক লেনদেনে বিঘ্ন সৃষ্টি করছে। এজন্য সব তফসিলি ব্যাংককে গ্রাহকের কাছ থেকে মূল্যমান নির্বিশেষে যে কোনো ধাতব মুদ্রা গ্রহণের বিষয়টি নিশ্চিত করতে নির্দেশনা দেয়া হল। বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয় নির্দেশনা লঙ্ঘিত হলে এবং এ বিষয়ে উত্থাপিত অভিযোগ প্রমাণিত হলে সংশ্লিষ্ট ব্যাংককে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা লঙ্ঘনের দায়ে ব্যাংক কোম্পানি আইনের সংশ্লিষ্ট ধারার আওতায় অর্থদণ্ড আরোপ করা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5442.csv b/Bangla_fin_news_articles/5442.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d6d663142dad1a6f25520e5bdf43eeb7a1858e41 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5442.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5442,বাণিজ্যমেলায় তরুণীদের পছন্দ জুয়েলারি ও কসমেটিকস,2016-01-11,অনলাইন ডেস্ক,২১তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলায় তরুণীদের প্রধান আকর্ষণ দেশিবিদেশি জুয়েলারি ও কসমেটিকসের প্রতি। এসব স্টলে নারীদের ভির লক্ষ্য করা গেছে। সোমবার মেলা ঘুরে দেখা যায় প্রতিটি জুয়েলারিকসমেটিকস স্টলে নারীদের উপচে পড়া ভিড়। ভিড় হওয়ার কারণও আছে। প্রতিটি স্টলে নারীদের জন্য আকর্ষণীয় সব জুয়েলারি পণ্য পাওয়া যাচ্ছে। মেলায় পাওয়া যাচ্ছে চায়নিজ ইন্ডিয়ান কোরিয়ান থাইল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশের ৫০ টাকা থেকে শুরু করে সাড়ে পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত নানা ধরনের জুয়েলারি ও কসমেটিকস। এছাড়া মেলা উপলক্ষে প্রতিটা স্টলে দিচ্ছে আকর্ষণীয় নগদ ছাড়সহ গিফট বক্স। মেলায় এসেছে বিভিন্ন ডিজাইনের মালা নেকলেস ব্রেসলেট লকেট চেইন ব্যাগ জুতা ও হাতঘড়ি যা বাইরের চেয়ে ২০ শতাংশ কম দামে পাওয়া যাচ্ছে। অ্যামবিশন মার্কেটিং কোম্পানির স্টল ম্যানেজার মো. রেদোয়ান করিম বলেন আমাদের এখানে ব্যাংকক থেকে ব্যাগ জুতা নিয়ে এসেছি। সীমিত দাম থাকায় তরুণীদের কাছ থেকে ভালো সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। তবে এখনো পর্যন্ত তেমন জমে উঠেনি। শুক্র ও শনিবার ক্রেতা ও দর্শনার্থীর ভিড় বাড়ে। অন্যতিন বিক্রি কম। আবার ক্রেতা অনেক থাকলেও বিক্রি তেমন ভালো না। দেশের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেও ব্যবসা নেই। তবে আশা করছি সামনে আমাদের বিক্রি বাড়বে। লালবাগ থেকে আসা সোনালী বালা বলেন কামিজ ও কানের দুল কিনেছি। পছন্দ হলে আরো কিছু কিনবো। এই বছর আজকেই মেলায় প্রথম এসেছি। সামনে আবারো আসবো। তখন অনেক কিছু কেনা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5443.csv b/Bangla_fin_news_articles/5443.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e2ceb0a2fb31dd2fda8b05c80552ec7f595d7ced --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5443.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5443,কেপিএমে শ্রমিক বিক্ষোভ উৎপাদন বন্ধের শঙ্কা,2016-01-11,অনলাইন ডেস্ক,কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই বদলির আদেশের ঘটনায় টানা বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করছেন দেশের সর্ববৃহৎ কাগজকল কর্ণফুলী পেপার মিলস লিমিটেডের কেপিএম শ্রমিককর্মচারীরা। এখনো পর্যন্ত বড় কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটলেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে প্রতিষ্ঠানটিতে নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। গণবদলির কারণে প্রতিষ্ঠানটির শ্রমিককর্মচারীরা বিক্ষোভ কর্মসূচিতে যাওয়ায় উৎপাদন বন্ধের শঙ্কা দেখা দিয়েছে। শ্রম আইন ২০০৬এর ১৮৭ ধারা অনুযায়ী কোনো ট্রেড ইউনিয়নের সভাপতি সাধারণ সম্পাদক সাংগঠনিক সম্পাদক ও অর্থ সম্পাদককে সম্মতি ব্যতিরেকে এক জেলা থেকে অন্য জেলায় বদলি করা যাবে না। অথচ এই আইনের তোয়াক্কা না করে কোনো পূর্বঘোষণা ছাড়াই ৬ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠানটির ৩০২ জন শ্রমিককর্মচারী ও কর্মকর্তাকে বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশনের বিসিআইসি নিয়ন্ত্রণাধীন টিএসপি সিআইএফএল ডিএপি ও ইউজিএস সার কারখানায় বদলি করা হয়। এতে আন্দোলন শুরু করেন কেপিএমে শ্রমিককর্মচারীরা। এ ব্যাপারে শ্রমিক নেতারা জানান দাবি মানা না হলে কঠোর কর্মসূচির পাশাপাশি আইনি লড়াইয়ে যাবেন তারা। কেপিএমের মহাব্যবস্থাপক প্রশাসন মো. আনোয়ার হোসেন বলেন গণবদলির বিষয়ে শ্রমিক নেতাদের সঙ্গে বিসিআইসি চেয়ারম্যানের সোমবার বৈঠক হবে। বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে। জানা গেছে কেপিএমের বার্ষিক উৎপাদন ক্ষমতা প্রায় ৩০ হাজার টন হলেও এখন ১০ হাজার টনের বেশি উৎপাদন হচ্ছে না। এর মধ্যে শ্রমিককর্মচারীরা আন্দোলনে যাওয়ায় উৎপাদনই বন্ধ হয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5444.csv b/Bangla_fin_news_articles/5444.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6276058388046c4c397b392133320774b6fe0bd1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5444.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5444,স্বর্ণের দাম বাড়ল ভরিতে ১ হাজার ২২৫ টাকা,2016-01-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ভরি প্রতি স্বর্ণের দাম বাড়িয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতি বাজুস। সব ধরনের স্বর্ণভরিতে ১ হাজার ২২৫ টাকা পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। বুধবার থেকে এই দাম কার্যকর হবে। সোমবার বাজুসের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। নতুন মূল্যে ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণ বিক্রি হবে ৪২ হাজার ৫১৫ টাকায়। এর আগে দাম ছিল ৪১ হাজার ২৯০ টাকা। নতুন মূল্য তালিকায় ২১ ক্যারেটের স্বর্ণ প্রতি ভরি বিক্রি হবে ৪০ হাজার ৪১৫ টাকায়। বর্তমান দাম ৩৯ হাজার ১৯১ টাকা। ১৮ ক্যারেটের স্বর্ণ ভরি প্রতি বিক্রি হবে ৩৩ হাজার ৭৬৭ টাকায়। মঙ্গলবার পর্যন্ত এই মানের স্বর্ণের দাম থাকবে ৩২ হাজার ৫৪২ টাকা। আর সনাতন পদ্ধতির ভরি প্রতি স্বর্ণ বিক্রি হবে ২২ হাজার ৬৮৬ টাকা। বর্তমান দাম ২১ হাজার ৪৬১ টাকা। এদিকে রুপার দাম প্রতি ভরিতে বেড়েছে ৫৮ টাকা। নতুন দামে রুপা ভরি প্রতি বিক্রি হবে ৯৩৩ টাকায়। আগে এর দাম ছিল ৮৭৪ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5445.csv b/Bangla_fin_news_articles/5445.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..60b91f13abaa72cfb8c95a535d17c93ffad6849b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5445.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5445,ঢাকামাওয়াযশোর রেলপথ নির্মাণে ৩৪ হাজার কোটি টাকা,2016-01-11,অনলাইন ডেস্ক,রেলওয়ের সমাপ্ত প্রকল্পের চেয়ে অনেক বেশি ব্যয় ধরা হয়েছে ঢাকামাওয়াযশোর রেলপথে। ১৬২ কিলোমিটার দীর্ঘ এ রেলপথ নির্মাণে ৩৪ হাজার ২৪৭ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে। এতে কিলোমিটার প্রতি ব্যয় পড়ছে ২১১ কোটি টাকার বেশি। বাংলাদেশ রেলওয়ে পদ্মা সেতু হয়ে দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চলের সঙ্গে সরাসরি রেল সংযোগ স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে। এর অংশ হিসেবে ঢাকা থেকে মাওয়া হয়ে যশোর পর্যন্ত এই রেলপথ নির্মাণ করা হবে। রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে প্রাথমিকভাবে জমি অধিগ্রহণ পুনর্বাসন ও ১৬২ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণে মোট ব্যয় ধরা হয় ২৫ হাজার ৯৬১ কোটি টাকা। এতে অর্থায়ন করে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক এডিবি। এজন্য অস্ট্রেলিয়ার স্ম্যাক ইন্টারন্যাশনাল ও কানাডার ক্যানারেইল সম্ভাব্যতা যাচাই ও বিস্তারিত নকশা প্রণয়ন করে। শুরুতে ঢাকা থেকে মাওয়া হয়ে ভাঙ্গা ও ভাঙ্গা থেকে যশোর পর্যন্ত ব্রড গেজ রেলপথ দুই ভাগে নির্মাণের সিদ্ধান্ত হয়। সে সময় ঢাকামাওয়াভাঙ্গা ৮২ দশমিক ৩২ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণে ১৭ হাজার ৪১ কোটি টাকা এবং ভাঙ্গা থেকে যশোর পর্যন্ত ৭৯ দশমিক ৫৬ কিলোমিটার নির্মাণে ৮ হাজার ৯২০ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়। কিন্তু অর্থায়ন না পাওয়ায় গত বছর জিটুজি ভিত্তিতে চীনের সহায়তায় দুটি অংশ একই সঙ্গে নির্মাণের উদ্যোগ নেয়া হয়। রেলপথটি নির্মাণে সম্মত হয় চায়না রেলওয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং করপোরেশন সিআরইসি। এতে বায়ার্স ক্রেডিটের আওতায় চায়না এক্সিম ব্যাংকের অর্থায়নে শুধু রেলপথ নির্মাণেই ৩১৩ কোটি ৮৮ লাখ ডলার বা ২৫ হাজার ১১০ কোটি টাকা ব্যয় হবে বলে জানানো হয়। এটাও জানানো হয় যে জমি অধিগ্রহণ পুনর্বাসন ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য খাতে ব্যয় হবে ৯ হাজার ১৩৭ কোটি টাকা। এই অর্থ সরবরাহ করতে হবে সরকারি তহবিল থেকে। অর্থাৎ সব মিলিয়ে ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৪ হাজার ২৪৭ কোটি টাকা। রেলওয়েসংশ্লিষ্টদের মতে অন্যান্য প্রকল্পের ব্যয়ের তুলনায় ঢাকামাওয়াযশোর রেলপথ নির্মাণ ব্যয় অনেক বেশি। এর মধ্যে খুলনামংলা ৮৬ কিলোমিটার ব্রড গেজ রেলপথ শিগগিরই নির্মাণ শুরুর কথা রয়েছে। এক্ষেত্রে ব্যয় হচ্ছে ৩ হাজার ৮৩৭ কোটি ৪২ লাখ টাকা। অর্থাৎ কিলোমিটারপ্রতি ব্যয় ৪৪ কোটি ৬২ লাখ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5446.csv b/Bangla_fin_news_articles/5446.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..df59116ef28e517ef3cb6c4b477e39aaeeae4556 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5446.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5446,ঘাটতি কাটিয়ে রাজস্বে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করেছে ভোমরা স্থলবন্দর,2016-01-11,সাতক্ষীরা প্রতিনিধি,অবশেষে ঘাটতি কাটিয়ে রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করেছে সাতক্ষীরার এক মাত্র ভোমরা স্থলবন্দর। গত নভেম্বর মাসেও যেখানে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৫ কোটি টাকা রাজস্ব ঘাটতি ছিল ডিসেম্বর মাসে সেই ঘাটতি পূরণের পরও প্রায় ২ দশমিক ৭৩ ভাগ প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। বন্দরের রাজস্ব শাখা সূত্রে জানা যায় ডিসেম্বর মাসে ভোমরা বন্দরে ৫৬ কোটি ৬৮ লাখ ১১ হাজার ১১৯ টাকা রাজস্ব আদায় হয়েছে। যেখানে ডিসেম্বরের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪৫ কোটি ৬৮ লাখ ৬৬ হাজার টাকা। অর্থাত্ ডিসেম্বর মাসে ভোমরা স্থল বন্দরে ১০ কোটি ৯৯ লাখ ৪৫ হাজার ১১৯ টাকা। সূত্রমতে ২০১৫১৬ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে রাজস্ব অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২৬১ কোটি ২ লাখ ৭২ হাজার টাকা। এর বিপরীতে রাজস্ব অর্জিত হয়েছে ২৬৮ কোটি ৩৬ লাখ ৫৫ হাজার ৭৫৯ টাকা। সূত্র আরো জানায় এনবিআর ভোমরা বন্দরে ২০১৫১৬ অর্থবছরের জুলাই মাসে ৩২ কোটি ৭৫ লাখ ৮৭ হাজার টাকা আগস্টে ৪৫ কোটি ৮৯ লাখ ২০ হাজার টাকা সেপ্টেম্বরে ৪৮ কোটি টাকা ১৭ লাখ ৫২ হাজার টাকা অক্টোবরে ৪১ কোটি ৩১ লাখ ৫৯ হাজার টাকা ও নভেম্বর মাসে ৪৭ কোটি ১৯ লাখ ৮৮ হাজার টাকা ও ডিসেম্বর মাসে ৪৫ কোটি ৬৮ লাখ ৬৬ হাজার টাকা রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে। এর বিপরীতে জুলাই মাসে ২৬ কোটি ৭৮ লাখ ৪৩ হাজার ৮১১ টাকা আগস্টে ৩০ কোটি ৯ লাখ ১৩ হাজার ২৯০ টাকা সেপ্টেম্বরে ৫৩ কোটি ২১ লাখ ৪৩ হাজার ৯১১ টাকা অক্টোবর মাসে ৫৯ কোটি ২৪ লাখ ৪৩ হাজার টাকা নভেম্বর মাসে ৩৬ কোটি ৩২ লাখ ১০ হাজার ৩৯৯ টাকা ও ডিসেম্বর মাসে ৫৬ কোটি ৬৮ লাখ ১১ হাজার ১১৯ টাকা রাজস্ব অর্জিত হয়েছে। প্রথম ছয় মাসে ১০ কোটি ৯৯ লাখ ৪৫ হাজার ১১৯ টাকা বেশি রাজস্ব আয়ে প্রায় ২ দশমিক ৭৩ ভাগ প্রবৃদ্ধি করেছে বন্দরটি। ভোমরা স্থলবন্দরের সহকারী কমিশনার শুল্ক শরীফ আলআমীন জানান অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে কিছুটা ঘাটতি থাকলেও ডিসেম্বরে তা কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হয়েছে বন্দরটি। প্রথম ছয় মাসে রাজস্ব আয়ে ২ দশমিক ৭৩ ভাগ প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে। তিনি আশাবাদী এই ধারা অব্যাহত থাকবে। প্রসঙ্গত এনবিআর ২০১৫১৬ অর্থবছরে ভোমরা বন্দরে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে ৬০০ কোটি টাকা। এরপিরীতে প্রথম ছয় মাসে রাজস্ব আদায় হয়েছে ২৬৮ কোটি ৩৬ লাখ ৫৫ হাজার ৭৫৯ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5447.csv b/Bangla_fin_news_articles/5447.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..59cc3acfc51fe64e695313596e00bcef1d9140bf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5447.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5447,বিমানের দ্বিতীয় বিদেশি এমডিরও পদত্যাগ,2016-01-10,অনলাইন ডেস্ক,বিমানের প্রথম বিদেশি এমডি কেভিন স্টিল এক বছর পর পদত্যাগ করেছিলেন দ্বিতীয় বিদেশি হিসেবে ওই দায়িত্ব নেয়া কাইল হেইউডও একই সময় পর দায়িত্ব ছাড়লেন। ব্রিটিশ নাগরিক হেইউড রবিবার বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের চেয়ারম্যান অবসরপ্রাপ্ত এয়ার মার্শাল জামালউদ্দিন আহমেদের কাছে পদত্যাগপত্র পাঠান বলে সংস্থার ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন। এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে বিমানমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেন মেইলটি পদত্যাগের আমি দেখেছি। ব্যাপারটা যে হঠাৎ করে ঘটেছে তা নয়। কোনো স্পষ্ট কারণ ছাড়াই অনেক দিন ধরে তিনি অনিয়মিত ছিলেন। আমরা একাধিকবার তাকে এ বিষয়ে প্রশ্ন করেছি কিন্তু তিনি কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি। আজকে ইমেইলের মাধ্যমে পদত্যাগের বিষয়টি জানালেন। বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী বিমান সংস্থাটিকে বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় সক্ষম করে তোলার ভাবনা থেকে ২০১৩ সালে প্রথম পেশাদার বিদেশি কর্মকর্তা নিয়োগ দেয়া হয়। তখন ব্যবস্থাপনা পরিচালকের এমডি দায়িত্ব নিয়ে এসেছিলেন যুক্তরাজ্যেরই আরেক নাগরিক কেভিন স্টিল উড়োজাহাজ শিল্পে ৩০ বছরের বেশি অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ছিল ব্রিটিশ এয়ারওয়েজের সাবেক এই কর্মকর্তার। ২০১৪ সালের শুরুতে স্টিল পদত্যাগ করলে কিছুদিন ভারপ্রাপ্ত এমডি দিয়ে চলে বিমানের কাজ। এরপর ওই বছরের সেপ্টেম্বরে এমডি হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয় স্টিলের স্বদেশী হেইউডকে। ২০১৫ সালের জানুয়ারিতে দায়িত্ব নিয়েছিলেন তিনি। ব্রিটিশ এয়ারওয়েজ ছাড়াও ইতিহাদ গালফ এয়ার এয়ার এ্যারাবিয়া নাস এয়ারসহ বেশ কয়েকটি এয়ারলাইন্সে কাজ করার অভিজ্ঞতা এই হেইউডের। স্বদেশী স্টিলের মতোই দায়িত্ব নেওয়ার এক বছরের মাথায় তা ছেড়ে দিলেন তিনি। হেইউডের বিদায়ের পর এমডির দায়িত্ব কে নেবেন এ প্রশ্নের উত্তরে বিমানমন্ত্রী মেনন বলেন আপাতত এম আসাদুজ্জামান অবসরপ্রাপ্ত উইং কমান্ডার ভারপ্রাপ্ত এমডির দায়িত্ব পালন করবেন। পরে নতুন এমডির জন্য ইন্টারভিউ নেবে বোর্ড বিমান পরিচালনা পর্ষদ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5448.csv b/Bangla_fin_news_articles/5448.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7a4c4befe460f271950b4a702c14e0eeef161348 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5448.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5448,সংকটে পড়বে চা বাগান,2016-01-10,অনলাইন ডেস্ক,বিবিসিকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে প্ল্যান্টেশন বিশেষজ্ঞ নাসিম আনোয়ার বলেছেন চা শিল্পের ওপর বিরাট খড়গ পড়ছে। এ শিল্পের অস্তিত্ব নিয়েই প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। সরকারের উচিত সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা। বাগান এলাকায় শিল্প কারখানা হলে অস্তিত্ব সংকটে পড়বে চা বাগানগুলো। হবিগঞ্জে তিনটি চা বাগানের জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের জন্যে। বাংলাদেশের উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় জেলা হবিগঞ্জে চা বাগানের জায়গায় বিশেষ অর্থনৈতিক এলাকা গড়ে তুলতে যে ৫১১ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে তা ফিরিয়ে দেয়ার জন্যে ২৫ শে জানুয়ারি পর্যন্ত আল্টিমেটাম দিয়েছে সেখানকার চা শ্রমিকরা। নাসিম আনোয়ার বলেন সরকার চা বাগানের জন্যে জমি দিলে নিয়মানুযায়ী অর্ধেক জমিতে শ্রমিকদের বাসস্থান বা ওদের জন্যে দিতে হয় নানা কাজে ব্যবহারের জন্য। কিন্তু সরকার বলছে অর্ধেক জায়গা তো কাজে লাগছে না। শিল্প এলাকা হলে চা বাগানের ওপর কি প্রভাব পড়বে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন চা বাগান এতে সংকটে পড়বে এবং শ্রমিক সংকট দেখা দিবে। পিক সিজন হচ্ছে জুন থেকে সেপ্টেম্বর। ওই সময় শ্রমিক না পেলে সময় মতো চা পাতা তোলা না গেলে সমস্যা হবে। গুনগত মানেও প্রভাব পড়বে। তবে জেলা প্রশাসক সাবিনা আলম বলেছেন বাগানের জমি ফিরিয়ে দেয়ার সুযোগ নেই তবে সরকার ক্ষতিপূরণসহ শ্রমিকদের পুনর্বাসনের উদ্যোগ নিয়েছে। বিবিসি অনলাইন \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5449.csv b/Bangla_fin_news_articles/5449.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0e775de95d3d9cf98e6effeb8f0ce0492223e473 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5449.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5449,‘ভারত যা পারেনি ২০ বছরে আমরা তা করেছি ৩ বছরে’,2016-01-09,নরসিংদী প্রতিনিধি,পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী লে. কর্নেল অব. মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম এমপি বলেছেন পৃথিবীর বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশ ভারত যে উন্নয়ন করতে পারেনি ২০ বছরে আমরা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে তা করেছি তিন বছরে। বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের প্রথম সোপানে পৌঁছে গেছে। শনিবার বিকেল পাঁচটায় নরসিংদী সরকারি কলেজ মাঠে নরসিংদী চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি আয়োজিত মাসব্যাপী বানিজ্য মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। প্রতিমন্ত্রী বলেন মাথাপিছু আয় গত সাত বছরে তিন গুণ বেড়ে ৪০৭ ডলার থেকে এক হাজার ৪০০ ডলারে উন্নীত হয়েছে। আয়োজক সংগঠনের সভাপতি আব্দুল্লাহ আল মামুনের সভাপতিত্বে এতে জেলা প্রশাসক আবু হেনা মোরশেদ জামান পুলিশ সুপার আমেনা বেগম ও লেখক সরকার আবুল কালাম আজাদ বিশেষ অতিথি ছিলেন। এতে অন্যান্যের মধ্যে নরসিংদী পৌরসভার মেয়র কামরুজ্জামান কামরুল ও নরসিংদী সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মনজুর এলাহীসহ চেম্বারের নেতারা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5450.csv b/Bangla_fin_news_articles/5450.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c88209a64f40e98d44352bd671b2ff4c466236ea --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5450.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5450,ভারতে অশুল্ক বাধা দূর করার আহ্বান বাণিজ্যমন্ত্রীর,2016-01-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রতিবেশী দেশ ভারতে বাংলাদেশের পণ্য রফতানিতে বিদ্যমান অশুল্ক বাধা দূর করার আহ্বান জানিয়েছেন কলকাতায় সফররত বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। তিনি বলেন এ জটিলতা দূর হলে ভারতের বাজারে বাংলাদেশের পণ্য রফতানি আরো বৃদ্ধি পাবে। বাংলাদেশ বাণিজ্য সমস্যা দূর করে ভারতে পণ্য রফতানি বৃদ্ধি করতে চায়। উভয় দেশের মধ্যে বাণিজ্য সহযোগিতা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন। কলকাতায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। অবশ্য বাংলাদেশ ভুটান ও নেপালের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপিত হলে এ অঞ্চলে বাণিজ্য আরো বহুগুণ বাড়বে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। তিনি বলেন উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা বাণিজ্য প্রসারের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সরকারের ব্যবসাবান্ধব নীতি গ্রহণের কারণে অভ্যান্তরিণ ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বৃদ্ধি পেয়েছে। আঞ্চলিক বাণিজ্য বৃদ্ধির জন্য প্রতিবেশি দেশগুলোর সহযোগিতা প্রয়োজন। আঞ্চলিক বাণিজ্য বৃদ্ধির বিষয়ে বাংলাদেশ অধিক গুরুত্ব দিয়ে যাচ্ছে। সহযোগিতা পেলে আঞ্চলিক বাণিজ্য আরো বৃদ্ধি করা হবে। প্রসঙ্গত বর্তমানে বাংলাদেশের বেশিরভাগ পণ্যই ভারতে শুল্কমুক্ত রফতানি সুবিধা পায়। কিন্তু বাংলাদেশি পণ্যের পুনরায় মান পরীক্ষার নামে সময়ক্ষেপন বিভিন্ন রাজ্যভেদে আলাদা শুল্ক ব্যবস্থাসহ বেশকিছু অশুল্ক জটিলতার মুখে পড়ছেন রফতানিকারকরা। এর ফলে চাইলেও কাঙ্ক্ষিত হারে রফতানি বাড়ানো যাচ্ছে না। অন্যদিকে ভারতের লিলিপুট নামে একটি বড় ব্র্যান্ড বাংলাদেশের ২২টি গার্মেন্টস রফতানিকারক প্রতিষ্ঠানের মোটা অঙ্কের অর্থ পরিশোধ করেনি। নানামুখী দেনদরবার করেও রফতানিকারকরা প্রতিষ্ঠানটির কাছ থেকে আদায় করতে পারেন নি। এ অর্থ না পেয়ে কয়েকটি রফতানিকারক প্রতিষ্ঠান দেউলিয়াও হয়ে গেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5451.csv b/Bangla_fin_news_articles/5451.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a7d63a04bb73d23dd5f48592bb8ce9c00a25ffbf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5451.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5451,তৈরি পোশাকে বাংলাদেশের প্রতিযোগী হচ্ছে মিয়ানমার,2016-01-08,সাইদুল ইসলাম,বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাকের প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে উঠছে মিয়ানমারের তৈরি পোশাক খাত। যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে অন্যান্য পশ্চিমা দেশ বাণিজ্যিক অবরোধ তুলে নেয়ার পর প্রতিবছরই বাড়ছে মিয়ানমারের পোশাক রপ্তানি। ২০১২ সালে দেশটির মোট পোশাক রপ্তানি ছিল ৯০ কোটি মার্কিন ডলার। কিন্তু তিনবছর যেতে না যেতেই এ রপ্তানির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে দুই বিলিয়ন বা দুইশ কোটি ডলারে। এক হিসাবে বলা হয়েছে ২০২০ সালের মধ্যে মিয়ানমারের পোশাক রপ্তানি চার বিলিয়ন মার্কিন ডলারে গিয়ে পৌঁছবে। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন গত কয়েক বছরে বাংলাদেশের পোশাক শিল্পে নানা ঘটনা দুর্ঘটনার কারণে ক্রেতারা এখন বাংলাদেশের কাছাকাছি দেশগুলোতে পোশাকের অর্ডার বাড়িয়ে দিচ্ছে। শ্রমিকের মজুরি কম হওয়ায় মিয়ানমারের উদ্যোক্তারাও তুলনামূলকভাবে কম মূল্যে পোশাক সরবরাহ করছে। বিশ্বের দামি ব্রান্ডগুলো ইতিমধ্যে মিয়ানমারে তাদের অর্ডার দেয়া শুরু করেছে। এইচএন্ডএম ২০১৩ সালে সেখানে তাদের প্রথম অর্ডার দেয়। এখন ১৩টি কারাখানা এইচএন্ডএমএর জন্য পোশাক রপ্তানি করছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত ব্রান্ড গ্যাপও মিয়ানমারে অফিস খুলেছে। দক্ষিণ কোরিয়ার একটি প্রতিষ্ঠানও মিয়ানমারে বড় কারখানা স্থাপন করেছে। সেখান থেকে তারা ওল্ড নেভি এবং বানানা রিপাবলিকের জন্য পোশাক তৈরি করছে। এডিডাস তাদের সাপ্লাই লাইনে মিয়ারমারের নাম যুক্ত করেছে। এদিকে মিয়ানমারের ওপর থেকে অর্থনৈতিক অবরোধ উঠে যাওয়ার পর ভারতের টেক্সটাইল উদ্যোক্তারা দেশটিতে কারখানা স্থাপনে আগ্রহী হয়ে উঠছেন। সরকারের নীতিমালা সহজ করা কম মজুরি এবং সাগরপথে যাতায়াত সহজ হওয়ার কারণে ভারতীয় উদ্যোক্তারা সেখানে যেতে মরিয়া। ভারতের সঙ্গে মিয়ানমারের এক হাজার ৬২৪ কিলোমিটার স্থলসীমানা থাকার বিষয়টিও সেখানকার ব্যবসায়ীরা বিবেচনায় নিচ্ছেন। তারা মনে করছেন যোগাযোগ ভাল হলে ব্যবসা সহজ হবে। বিশেষ করে ভারতে উত্পাদিত তুলা দিয়ে উদ্যোক্তারা মিয়ানমারে টেক্সটাইল কারখানা স্থাপনে আগ্রহী। উল্লেখ্য ভারত মিয়ানমারের চতুর্থ বৃহত্ বাণিজ্য সহযোগী। ভারত এবং মিয়ানমার ইতিমধ্যে তাদের মধ্যে বিদ্যমান দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য চুক্তি নবায়ন করেছে। দুদেশের মধ্যে দ্বৈত কর পরিহার চুক্তিও হয়েছে। ভারতের ব্যাংকগুলোও মিয়ানমারে তাদের ব্যবসা সমপ্রসারণ করছে। সমুদ্রপথে যাতায়াত সহজ হওয়ায় মিয়ানমারের সঙ্গে ব্যবসা করতে ভারতের ব্যবসায়ীরা আগ্রহী হয়ে উঠছে। ইয়াংগুন থেকে চেন্নাই সমুদ্রবন্দরের দূরত্ব মাত্র এক হাজার ১৪৫ নটিক্যাল মাইল। এ পথ পাড়ি দিতে মাত্র পাঁচ দিন সময় লাগে। ভারতীয় উদ্যোক্তরা তৃতীয় দেশ হিসেবে সিংগাপুর থেকে ব্যবসা নিয়ন্ত্রণের বিষয়টিও তাদের চিন্তায় রেখেছেন। উল্লেখ্য তৈরি পোশাক রপ্তানিতে মিয়ানমার প্রতিবছর যে প্রবৃদ্ধি অর্জন করছে বাংলাদেশ তার তুলনায় অনেক পিছিয়ে পড়ছে। ২০১২ সালে মিয়ানমারের পোশাক রপ্তানি ৯০ কোটি মার্কিন ডলার হলেও ২০১৫ সালে তা দুইশ কোটি ডলার ছাড়িয়েছে। অপরদিকে ২০১৩১৪ অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট তৈরি পোশাক রপ্তানি ছিল দুই হাজার ৪৫০ কোটি মার্কিন ডলার। এর পরের অর্থবছরে রপ্তানি সামান্য বেড়ে দুই হাজার ৫৫০ কোটি মার্কিন ডলারে দাঁড়িয়েছে। মিয়ানমার গার্মেন্টস ম্যানুফাকচারার্স এসোসিয়েশন সূত্রে জানা গেছে ২০১১ সালে তাদের মোট কারখানার সংখ্যা ছিল ২০০টি। এর আগের বছর এ সংখ্যা ছিল ১২০টি। প্রতি সপ্তাহে সেখানে দুটি নতুন কারখানা স্থাপিত হচ্ছে। শ্রমিকের সংখ্যাও দিন দিন বাড়ছে। শ্রমিকদের মজুরি কম হওয়ায় সেখানকার কারখানা মালিকরা বিশেষ সুবিধা পাচ্ছে। বর্তমানে মিয়ানমারের একজন শ্রমিক মাসে ৮০ মার্কিন ডলার ওভারটাইমসহ বেতন পান। অবশ্য এ পরিমাণ বেতন পেতে একজন শ্রমিককে প্রতিদিন ওভারটাইম করতে হয়। অষ্ট্রেলিয়া ভিত্তিক এএনজেড ব্যাংক তাদের রিপোর্টে বলেছে যে দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার মধ্যে মিয়ানমার হবে পরবর্তী দশকের অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ অঞ্চল। সস্তা শ্রমিকের কারণে চীনের মত বড় অর্থনীতির দেশগুলো মিয়ানমারের দিকে তাদের কারখানা সরিয়ে নেবে বলে রিপোর্টে বলা হয়েছে। এদিকে পোশাক শিল্পে মিয়ানমারের উত্থানকে বাংলাদেশের জন্য চ্যালেঞ্জিং বলে মনে করছেন উদ্যোক্তারা। তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিজেএমইএএর সাবেক সহসভাপতি এবিএম সামছুদ্দিন এ বিষয়ে ইত্তেফাককে বলেন মিয়ানমারের বর্তমান পরিস্থিতির সুযোগ নিচ্ছে চীনের উদ্যোক্তারা। সস্তা শ্রমিকের কারণে তারা সেখানে প্রতিনিয়ত কারখানা স্থাপন করছে। তিনি বলেন বিশ্বের বড় বড় ব্রান্ডগুলো যারা বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করে তাদের কয়েকটা এখন মিয়ানমারের দিকে ঝুঁকছে। তিনি উদাহরণ দিয়ে বলেন যে ব্রান্ড প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে এক লাখ পিস পোশাক কিনতো তারা এখন ১০ হাজার পিস মিয়ানমারে দিচ্ছে। এর ফলে দেখা যাচ্ছে নির্দিষ্ট স্টাইলের পোশাকে আগে বাংলাদেশের ১০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি থাকলেও এখন তা কমে যাচ্ছে কিংবা আগের মতোই আছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5452.csv b/Bangla_fin_news_articles/5452.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..79d52e82eb6b8c17c7c1c488c4055c8e17cb0041 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5452.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5452,বাণিজ্য মেলায় চাহিদার শীর্ষে গৃহস্থালি পণ্য,2016-01-08,অনলাইন ডেস্ক,২১তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় ক্রেতাচাহিদার শীর্ষে রয়েছে গৃহস্থালি পণ্য। এর মধ্যে প্লাস্টিক পণ্যের পাশাপাশি রয়েছে প্রেসার কুকার জুস মেকার জুস ব্লেন্ডার ওভেন রাইস কুকার ইস্ত্রি ইন্ডাকশন চুলা ফ্যানসহ নানা ধরনের ইলেক্ট্রনিক ও ইলেক্ট্রিক গৃহস্থালি পণ্য। শুক্রবার মেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে ক্রেতাবিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য জানা গেছে। মেলাকে কেন্দ্র করে পুরো শেরেবাংলা নগরেই আশপাশের রাস্তায় প্রচুর যানজট সৃষ্টি হচ্ছে প্রতিদিনই। সবাই কেনাকাটায় ব্যস্ত। সবার হাতেই নানা ধরনের পণ্য। তবে মেলাফেরত এসব মানুষের হাতের পণ্যের মধ্যে সবচেয়ে বেশি চোখে পড়েছে গৃহস্থালি বিভিন্ন পণ্য। অপরিচিত বিভিন্ন ব্র্যান্ডের পাশাপাশি আরএফএল বেঙ্গল প্লাস্টিক ওয়ালটন সিঙ্গারসহ বিভিন্ন নামিদামি ব্র্যান্ডের পণ্য বেশি বিক্রি হচ্ছে মেলাতে। পরিবারের সবার জন্যই কোন না কোন পণ্য যেন কিনতেই হবে। তবে রান্না ঘরের জন্য প্লাস্টিক ও ডিজিটাল পণ্য প্রায় সবার হাতেই চোখে পড়ে। প্রযুক্তির উৎকর্ষতায় রান্না ঘরের ঝামেলা থেকে গৃহিণীদের মুক্তি দিতে বিভিন্ন প্যাভেলিয়নে বিক্রি হচ্ছে ইন্ডাকশন চুলা ইলেক্ট্রিক প্রেসার কুকারসহ নানা ধরনের পণ্য। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের পাশে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো ইপিবি উদ্যোগে ১ জানুয়ারি শুরু হয়েছে মাসব্যাপী ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5453.csv b/Bangla_fin_news_articles/5453.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5b8d28d2bacb8caef2c31bb35bd1d43060fafda1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5453.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5453,আগামী সপ্তাহে নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা,2016-01-07,অনলাইন ডেস্ক,চলতি ২০১৫১৬ অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধের জানুয়ারিজুন জন্য আগামী সপ্তাহে নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করবে বাংলাদেশ ব্যাংক। বৃহস্পতিবার এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. বিরূপাক্ষ পাল। তিনি বলেন জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে আমরা নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করতে যাচ্ছি। বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান বাড়িয়ে প্রবৃদ্ধি জোরালো করার ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে এবারের মুদ্রানীতি প্রণয়ন করা হচ্ছে বলে জানান ড. বিরূপাক্ষ পাল। তিনি বলেন মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রেখে উচ্চ প্রবৃদ্ধি অর্জন বড় চ্যালেঞ্জ। আমরা এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে কিভাবে লক্ষ্য অর্জন করা যায় এ নিয়ে পর্যালোচনা করছি। গভর্নর ড. আতিউর রহমান গত ৩০ জুলাই বছরের প্রথমার্ধের মুদ্রানীতি ঘোষণা করেন। এতে বেসরকারি খাতে যোগান বাড়িয়ে উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রাখার সতর্ক পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5454.csv b/Bangla_fin_news_articles/5454.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..521bfdff1e380baeb94363314db6cf7b693b7fb8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5454.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5454,বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের কর্মবিরতি পালন,2016-01-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,তিন দফা দাবিতে কর্মবিরতি পালন করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা। বৃহস্পতিবার সকালে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় চত্বরে ১০টা থেকে এক ঘণ্টা অবস্থান করেন। নতুন বেতন কাঠামোয় পদ বৈষম্য দূর করাসহ তিন দফা দাবিতে বুধবার গেট গ্যাদারিং শীর্ষক আন্দোলনের এ কর্মসূচি ঘোষণা করে অফিসার্স ওয়েলফেয়ার কাউন্সিল। সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক শাহরিয়ার সিদ্দিকী জানিয়েছেন আগামী ১০ ও ১১ জানুয়ারি সকাল ১০টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত এবং ১২১৪ জানুয়ারি সকাল ১০ থেকে ১২টা পর্যন্ত কর্মবিরতি পালন করা হবে। কাউন্সিলের সভাপতি ছিদ্দিকুর রহমান মোল্লা জানিয়েছেন ঐ সময়ের মধ্যে সরকার দাবি মেনে না নিলে ১৫ জানুয়ারি থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা গণছুটিতে যাবেন। অষ্টম জাতীয় বেতন স্কেলে মর্যাদাহানি করা হয়েছে বলে অভিযোগ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তাদের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5455.csv b/Bangla_fin_news_articles/5455.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b607323974fe8a06a02d7dafc8bd4ba8f851a179 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5455.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5455,দেবপ্রিয় ও স্ত্রীর ব্যাংক হিসাব তলব,2016-01-06,অনলাইন ডেস্ক,বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের সিপিডি সম্মানীয় ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য ও তার স্ত্রী ইরিনা ভট্টাচার্যের ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়েছে রাজস্ব গোয়েন্দারা। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স সেল সিআইসি ৪ জানুয়ারি বাংলাদেশের সব ব্যাংককে চিঠি পাঠিয়ে বলেছে ২০০৮ সালের ১ জুলাই থেকে এই দম্পতির সব ধরনের ব্যাংক হিসাবের তথ্য আগামী ৭ দিনের মধ্যে জমা দিতে হবে। সেই সঙ্গে সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডকে সিডিবিএল আলাদাভাবে চিঠি দিয়ে বলা হয়েছে দেবপ্রিয় ও ইরিনার নামে কোনো বিও অ্যাকাউন্ট পাওয়া গেলে তার তথ্যও সিআইসিকে দিতে হবে। বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা সংস্থার একজন গবেষকের পদ থেকে ১৯৯৫ সালে অর্থনীতিবিদ রেহমান সোবহানের হাত ধরে সিপিডিতে যোগ দেয়ার পর থেকে দেবপ্রিয়র উন্নতির শুরু। সিপিডির দাপ্তরিক পদে থাকলেও প্রতিবছর বাজেটের সময় গণমাধ্যমের সামনে আসায় অনেকে বেশি পরিচিতি পেয়ে যান তিনি। পরে তাকে সিপিডির ফেলো করা হয়। ২০০৭২০০৮ সময়ে সেনা নিয়ন্ত্রিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় এক বছরের জন্য বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থায় ডব্লিউটিএ বাংলাদেশের প্রতিনিধি ছিলেন তিনি। ওই সময়ের আগেপরে সুশীল সমাজের হয়ে তার তৎপরতা নিয়ে বিভিন্ন মহল থেকে প্রশ্ন ওঠে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5456.csv b/Bangla_fin_news_articles/5456.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..86a79657a42c2eefcda1f35a38e99f06495dc3d9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5456.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5456,কর্মবিরতীতে যাচ্ছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা,2016-01-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অষ্টম জাতীয় বেতন কাঠামোয় অবনমনের প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার থেকে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে এক ঘণ্টার কর্মবিরতি পালন করা হবে। ১৪ জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে এই কর্মসূচী। এ সময়ের মধ্যে দাবি আদায় না হলে ১৫ জানুয়ারি থেকে গণছুটি পূর্ন কর্মবিরতী পালন করবেন তারা। এতে ন্যাশনাল পেমেন্ট সুইচ অটোমেটিক ক্লিয়ারিং হাউজের কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যাবে যাতে অচল হয়ে পড়বে সবধরনের ব্যাংকিং লেনদেন। বুধবার এক সাধারণ সভায় এসব কর্মসূচী ঘোষণা করে বাংলাদেশ ব্যাংক অফিসার্স ওয়েলফেয়ার কাউন্সিল। সভায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বস্তরের কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করেন। সম্প্রতি ঘোষিত অষ্টম জাতীয় বেতন কাঠামোয় বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের প্রবেশ পদকে সহকারীপরিচালক ৯ম গ্রেডে অন্তর্ভূক্ত করার প্রতিবাদে ২২ ডিসেম্বর থেকে বিক্ষোভ মানববন্ধন কালোব্যাজ ধারন প্রতীকী কলম বিরতী ও গণস্বাক্ষর কর্মসূচিসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে আসছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা। গত ২৩ ডিসেম্বর বুধবার বেতন কাঠামো সংশোধন করে প্রবেশ পদে বিসিএস কর্মকর্তাদের সমান গ্রেড অর্থাত্ ৮ম গ্রেডে বেতনসহ বিভিন্ন দাবিতে প্রধানমন্ত্রীর কাছে স্মারকলিপি দেন কেন্দ্রীয় ব্যাকের কর্মকর্তারা। এরপর কালোব্যাজ ধারন এবং মানববন্ধন কর্মসূচী পালন করেন তারা। গত বৃহষ্পতিবার পালন করেন প্রতীকী কলম বিরতী কর্মসূচী। বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের জন্য স্বতন্ত্র বেতন কাঠামো বাস্তবায়নের দাবি দীর্ঘ দিনের। তবে সর্বশেষ ঘোষিত বেতন কাঠামোয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তাদের জন্য স্বতন্ত্র বেতন কাঠামো না দিয়ে উল্টো কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রবেশ পদ অর্থাত্ সহকারী পরিচালক পদ ৯ম গ্রেডে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। যেখানে বিসিএস কর্মকর্তাদের অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে ৮ম গ্রেডে। সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শাহরিয়ার সিদ্দিকী জানান সভা থেকে দাবি মেনে নেয়ার জন্য ১৪ জানুয়ারি পর্যন্ত আলটিমেটাম দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো ধরনের আশ্বাস না পেলে পরবর্তী সময়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য গণছুটি কর্মবিরতি ক্লিয়ারিং বন্ধ করে দেয়া পেমেন্ট সিস্টেম বন্ধ করে দেয়া আমদানিরফতানি বাণিজ্য মনিটরিং সিস্টেম ড্যাশবোর্ড বন্ধ করে দেয়াসহ বিভিন্ন ধরনের লেনদেন বন্ধ করে দেয়া হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5457.csv b/Bangla_fin_news_articles/5457.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..00f711453123c618b5a8e289106b2518e8b2bb07 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5457.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5457,বাণিজ্যমেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি,2016-01-06,মুন্না রায়হান,১টি কিনলে ১০টি ফ্রি। আর এই ফ্রি পণ্যের বাহার দেখে চক্ষু চড়কগাছ। যে পণ্য কিনলে এই ফ্রি পাওয়া যাবে তার কোনো খবর নেই। কিন্তু ফ্রি পণ্যগুলো দেখে রীতিমতো ভিমরি খাওয়ার অবস্থা। বাণিজ্য মেলায় ক্রোকারিজের স্টল মরিয়ম ট্রেডার্সে চেয়ারে বসে আছেন এক ভদ্রলোক। তার সামনে একে একে রাখা হচ্ছে মিয়াকো কোম্পানির গ্যাসের চূলা ইস্ত্রি পানি শোধনের যন্ত্র প্লেট থালা বাটিসহ মোট ১০ ধরনের পণ্য। সবই ফ্রি। জিজ্ঞেস করতেই এই স্টলের বিক্রেতা জলিল জানালেন ২০ হাজার ৫০০ টাকা একটি ওভেন কিনলেই এই পণ্যগুলো ফ্রি পাওয়া যাবে। তিনি বলেন এটা সুবর্ণ সুযোগ। কারণ এই ১০টি পণ্য কিনতেই ২০ হাজার টাকার অনেক বেশী লাগবে। তিনি গ্যাসের চূলা দেখিয়ে বলেন মিয়াকো কোম্পানির এই চূলাটির দামই ২৮ হাজার ৫০০ টাকা। তাহলে এত কম দামে সবকিছু দিচ্ছেন কিভাবে এমন প্রশ্নের জবাবে এই বিক্রেতা জানান বিজ্ঞাপন বাবদ একটা খরচ আছে না। আমরাতো টেলিভিশনে বিজ্ঞাপন দেই না। এই ফ্রি হলো বিজ্ঞাপন বাবদ খরচ। শুধু এই স্টলেই নয় পুরো বাণিজ্য মেলা জুড়েই চলছে ফ্রি আর মূল্য ছাড়ের ছড়াছড়ি। মেয়েদের একটি থ্রি পিছের স্টলের সামনে লেখা মাথা নষ্ট অফার। এখানে ২০০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে একটি জামার কাপড়। জেনিস জুতার দোকানের স্টলে চলছে মূল্য ছাড়ের অফার। একদম নতুন জুতা কিনলে ১০ শতাংশ ছাড় দিচ্ছে তারা। এছাড়া অনেক দিন আগের স্টকে থাকা এমন জুতায় ১০০ থেকে ১৫০০ টাকা পর্যন্ত ছাড় দিচ্ছে জেনিস। এ প্রসঙ্গে এই স্টলের বিক্রেতা শাকিল বলেন বাণিজ্য মেলায় ছাড় না দিলে ক্রেতাদের আকৃষ্ট করা যায় না। তিনি বলেন এবার মেলায় শুরু থেকেই ক্রেতাদের সমাগম ভালো। আশা করছি আর সপ্তাহ খানেকের মধ্যে মেলা পুরোপুরি জমে যাবে। মেলায় মেয়েদের শাড়ি থ্রি পিছের স্টল দিয়েছে টপ ওয়ার্ল্ড। এখানে ১টি থ্রি পিছের দাম ৩৫০ টাকা হলেও একসাথে ৩টি কিনলে রাখা হচ্ছে ১ হাজার টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5458.csv b/Bangla_fin_news_articles/5458.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3235e82706b21b23a3dc49fcf7f20d797154e84a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5458.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5458,উৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান গভর্নরের,2016-01-05,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান উৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য সব বাণিজ্যিক ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের প্রতি আহবান জানিয়েছেন। তিনি বলেন এখন সময় এসেছে রপ্তানির পাশাপাশি আরেকটি গ্রোথ ইঞ্জিনযুক্ত করার। আর সেটি হচ্ছে অভ্যন্তরীণ চাহিদা। সামনের দিনগুলোতে এই দুই ইঞ্জিনের মধ্যে অভ্যন্তরীণ চাহিদার ইঞ্জিনটিকে আরো শক্তিশালী করাকেই বেশি প্রাধান্য দিতে হবে। সেজন্য আমাদের জাতীয় সঞ্চয়ের হার আরো বাড়াতে হবে এবং সেই সঞ্চয়কে উৎপাদনশীল খাতে বেশি করে বিনিয়োগ করতে হবে। মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের জাহাঙ্গীর আলম কনফারেন্স হলে ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সাথে অনুষ্ঠিত ব্যাংকার্স সভায় তিনি এসব কথা বলেন। গভর্নর বলেনআমাদের কর্মক্ষম জনশক্তির সুবিধা ও দ্রুত বিকাশমান মধ্যবিত্তের চাহিদার কারণে বাজার পরিধি এবং জনসংখ্যার ঘনত্ব অভ্যন্তরীণ চাহিদার ইঞ্জিনটিকে দ্রুতগতিতে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। তবে উৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগের সময় সকল মানুষের কথা মনে রাখার পরামর্শ দেন তিনি। ২০১৫ সালকে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য মাইলফলক ছিল বলে উল্লেখ করে তিনি বলেন গেল বছরে বাংলাদেশ নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশের পরিচয় লাভ করে।আর আমাদের প্রত্যাশা ২০১৬ সাল যেন হয় বিনিয়োগ ও প্রবৃদ্ধির বছর। এজন্য সবাইকে সক্রিয় থাকতে হবে। তিনি আরো বলেন যদি ব্যাংকিং খাতে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন আনতে পারি তাহলে সহজেই এখনকার দুশো বিলিয়ন ডলারের অর্থনীতিকে ২০২৫ সালে গিয়ে পাঁচশ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করতে পারবো। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5459.csv b/Bangla_fin_news_articles/5459.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a8ed7f12c0aa6434d41bc1b4c1cec68c148acf4e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5459.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5459,ভাতার বিপরীতে ঋণ পাবেন মুক্তিযোদ্ধারা,2016-01-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সম্মানী ভাতার বিপরীতে বাড়ি বানাতে ঋণ পাবেন মুক্তিযোদ্ধারা। এছাড়া জামানতবিহীন স্বল্পসুদে স্কুলকলেজের ছাত্রীদের সাইকেল কিনতে ঋণ দেয়া হবে। মঙ্গলবার ব্যাংকার্স সভায় দেশের সকল তফসিলি ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এক্ষেত্রে ব্যাংকগুলো নতুন প্রোডাক্ট চালু করার মাধ্যমে কনজিউমার ফাইন্যান্সের আওতায় অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশ এবিবি কাজ করবে। আর বিষয়টি বাস্তবায়ন করবে বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জাহাঙ্গীর আলম কনফারেন্স রুমে বৈঠক শেষে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এসকে সুর চৌধুরী বলেন সম্মানী ভাতার বিপরীতে ব্যাংকারদের ঋণ দিতে বলা হয়েছে। এছাড়া স্কুলগামী ছাত্রীদের সাইকেল কিনতে ঋণ দিতে হবে। তবে বৈঠকে এ বিষয়ে আপত্তি করেছিল ব্যাংকাররা। আপত্তির কারণ হিসাবে তারা দেখান অধিকাংশ মুক্তিযোদ্ধোর বয়স ৬০ বছরের উপরে। ফলে ঋণ দিলে তা ফেরত পাওয়াটা কঠিন। বৈঠক শেষে এবিবির চেয়ারম্যান ও মিউচুয়াল ট্রাস্ট্র ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আনিস এ খান বলেন ব্যাংকের বর্তমানে বিপুল পরিমাণ তারল্য রয়েছে। এটি কীভাবে বিনিয়োগ করা যায় সে বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের ডাটাবেজ হতে জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্যাদি যাচাই করতে চার্জ দুই টাকা থেকে কমিয়ে ৫০ পয়সা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। বিনিয়োগের বিষয়ে এসকে সুর চৌধুরী বলেন ব্যাংকগুলো বড় বড় বিনিয়োগকারীর প্রতি সব সময় আগ্রহী। বিনিয়োগ খরা কাটাতে হলে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে ঋণ দিতে হবে। এতে করে বিনিয়োগ সর্বসাধারণের কাছে পৌঁছবে। আর বিনিয়োগ মন্দাও কাটবে। তিনি বলেন এলসি চালু ও সেটেলমেন্ট ক্ষেত্রে পার্থক্য খতিয়ে দেখতে ব্যাংকারদের বলা হয়েছে। হলমার্ক ঘটনায় ব্যাংকগুলো সোনালী ব্যাংকের স্বীকৃত বিলের বিপরীতে গ্রাহকের অনুকূলে সৃষ্ট ফোর্সড লোনের সুদ আদায় করা যাবে না বলেও জানান তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5460.csv b/Bangla_fin_news_articles/5460.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..52543df6e913cc7a195f3ac86946e153fc085eaf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5460.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5460,বাণিজ্য মেলায় ক্রেতাদের ভিড় নেই,2016-01-04,আহসান হাবীব রাসেল,ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার চার দিন পাড় হয়ে গেছে। এখনও পুরোপুরি জমে উঠেনি মেলা। যারা আসছেন কেনার পরিবর্তে ঘুরে দেখছেন বেশি। দোকানিরা বলছেন মেলায় দর্শনার্থীদের আগমন কিছুটা থাকলেও ক্রেতাদের ভিড় একেবারেই নেই। তবে এবারের বাণিজ্য মেলায় স্কুল ও কলেজের শিক্ষার্থীদের আগমন চোখে পড়ার মতো। তাদের মধ্যে সেলফি আর ছবি তোলার প্রবণতাই ছিল মুখ্য। সোমবার মেলায় ঘুরে দেখা গেছে এখনও দুয়েকটি স্টলে সাজগোছের কাজ চলছে। তবে কথা বলে জানা গেল আজই কাজ শেষ। আগামীকাল থেকে স্টল সম্পূর্ণ প্রস্তুত। এছাড়া অন্য স্টলগুলোতে থরে থরে সাজানো হয়েছে বাহারি পণ্য। বিক্রেতারা তাদের পণ্যে নানা রকম ছাড় ও অফার দিয়েছেন। ক্রেতা আকর্ষণ করতে নানা পদক্ষেপও নিয়েছেন তারা। মেলার গেট দিয়ে ঢুকতেই বিভিন্ন স্টলের পণ্যের ছাড় ও অফার সংবলিত লিফলেট ধরিয়ে দেয়া হচ্ছে। তাছাড়া কেন্দ্রীয় সাউন্ড সিস্টেমের মাধ্যমেও প্রচার করা হচ্ছে নানা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন। মেলায় অংশ নেয়া দোকানিরা বলছেন মেলার প্রথম দুই দিন দর্শনার্থীর উপস্থিতি ছিল অনেক বেশি। ছুটির দিন হওয়ায় অনেকেই মেলায় এসেছেন। এখন অফিসআদালত খোলা থাকায় ক্রেতাদের ভিড়ও কমে গেছে। তবে যারা আসছেন তাদের মধ্যে পণ্য কেনার চেয়ে এর গুণগত মান ও দর দাম যাচাই করছেন বেশি। মাসের শুরু হওয়ায় এখনও ক্রেতাদের হাত কিছুটা ফাঁকা। কয়েকদিনের মধ্যেই বেচাকেনা পুরোদমে জমে উঠবে বলে মনে করেন দোকানিরা। বেঙ্গল প্লাস্টিকের প্যাভিলিয়নে দর্শনার্থী খাদিজা তাহিরার সঙ্গে কথা হলো। তিনি জানান মেলার পরিস্থিতি দেখার জন্য তিনি এসেছেন। কোন পণ্যে কি ধরনের ছাড় বা অফার রয়েছে সেগুলো বিবেচনা করে কি কেনা যায় তা ঠিক করবেন আগামী সপ্তাহে আসবেন কিনতে। আগে থেকে সব দেখে গেলে কেনাকাটায় সুবিধা হয়। তবে মেলায় আসা ক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল কিছু কিছু স্টলে পণ্যের দাম তুলনামূলক বেশি। কিছু কিছু পণ্যের গুণগত মানও ভাল ন। তাছাড়া মেলায় আসার ক্ষেত্রে অনেককে ঝামেলা পোহাতে হয়। পশ্চিম পাশের রাস্তা দিয়ে শেরে বাংলা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশ দিয়ে মেলার গেটে আসার সময় রিকশা ঢুকতে দেয়া হয় না। তবে ১০ টাকা দিলেই দেদার ঢুকতে দেয়া হচ্ছে। এ বিষয়ে প্রতিকার চান দর্শনার্থীরা। প্রসঙ্গত রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আগামী ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত মেলা সবার জন্য উম্মুক্ত থাকবে। মেলায় প্রবেশমূল্য প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য ৩০ টাকা ও অপ্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য ২০ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5461.csv b/Bangla_fin_news_articles/5461.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c812cb19bc2dd6b32d2e80ff3e6ca6c4e5b9545c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5461.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5461,বিনিয়োগ বাড়ছে না শান্তিপূর্ণ পরিস্থিতিতেও,2016-01-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ সিপিডি বলেছে বিগত ৫ মাস দেশে শান্তিপূর্ণ পরিস্থিতি বজায় থাকলেও ব্যক্তিখাতে বিনিয়োগ পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি। এসময়ে আন্তর্জাতিক বাজারে দ্রব্যমূল্য সহনীয় পর্যায়ে ছিলো দেশের অভ্যন্তরে সুদের হার ও মূল্যস্ফীতিও কমেছে টাকার বিনিময় হার স্থিতিশীল ছিলো। এরপরেও দেশে বিনিয়োগ নিবন্ধনের হার কমেছে সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগে ধীরগতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে পুঁজিবাজারে আইপিও কমে গেছে রাজস্ব আদায় পরিস্থিতিও দুর্বল। চলতি অর্থ বছর লক্ষ্যমাত্রা থেকে ৪০ হাজার কোটি টাকা কম রাজস্ব আদায় হতে পারে। এই সংকট উত্তরণে জ্বালানির দাম কমানোসহ আর্থিক ও প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারের তাগিদ দিয়েছে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠানটি। দেশের অর্থনীতির সর্বশেষ পরিস্থিতি নিয়ে গতকাল রবিবার স্টেট অব দ্যা বাংলাদেশ ইকোনমি ২০১৫১৬ শীর্ষক প্রতিবেদন প্রকাশ করে সিপিডি। এ উপলক্ষে ব্র্যাক সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে মূল প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করেন সিপিডির ফেলো তৌফিকুল ইসলাম খান। বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক মুস্তাফিজুর রহমান সম্মানীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য গবেষণা পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন অতিরিক্ত গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম প্রমুখ। ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন অর্থনীতিতে উদ্বেগ না থাকলেও অস্থিরতা আছে। মূলত আর্থিক খাতে কাঙ্ক্ষিত সংস্কার না থাকায় এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। ব্যাংকিং খাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণমূলক বিভিন্ন পদক্ষেপের কারণে এ সংকট দৃশ্যমান হচ্ছে না। তবে প্রকাশ্যেই ব্যাংকগুলোর তহবিল তছরুফ করা হচ্ছে। ব্যাংক ঋণের বড় অংশ যাচ্ছে পরিচালকদের প্রতিষ্ঠানে। রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়েও তহবিল তছরুফের ঘটনা দেখা যাচ্ছে। ড. ফাহমিদা খাতুন বলেন ব্যাংকগুলোর পরিচালনা পর্ষদে রাজনৈতিক ব্যক্তিরা রয়েছেন। ৩ বছর পর হলেও হলমার্কের টাকা উদ্ধার করা যায়নি। দুর্নীতি দমন কমিশনও দুদক স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারছে না বলে তিনি উল্লেখ করেন। রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে দেবপ্রিয় বলেন দেশের রাজনৈতিক পরিবেশ বর্তমানে ভালো। এর থেকে জরুরি জঙ্গিবাদ দমন। অর্থনীতির গতি ধরে রাখতে সব সময় রাজনীতির মাঠ স্বাভাবিক রাখতে হবে। আন্তর্জাতিকভাবেও দেশের জঙ্গিবাদের বিষয়টি প্রচার করা হচ্ছে। এটি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। আর্থিক বিবেচনায়ও এটি জরুরি। এক প্রশ্নের জবাবে খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন এ পর্যন্ত ৪৬ মিলিয়ন ডলার বিদেশে বিনিয়োগের অনুমতি দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। দেশের ব্যবসায়ীদের সক্ষমতা বাড়ছে। তারা বিদেশে বিনিয়োগ করতে চায়। এখন সরকারের উচিত প্রয়োজনে একটি নীতি বা আইন করা। যাতে ব্যবসায়ীরা সীমিত আকারে এই সুযোগ পেতে পারে। এ বিষয়ে দেবপ্রিয় বলেন যারা বিদেশে সম্পত্তি করছেন তাদের জন্য বেনামী সম্পত্তি ঘোষণার বিধান রেখে আইন করা যেতে পারে যেটি ভারতে রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5462.csv b/Bangla_fin_news_articles/5462.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fff7b1356d35038591d4b5b57d3aef747661c822 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5462.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5462,কমিশন না বাড়ালে ‘মোবাইল রিচার্জ ও ব্যাংকিং বন্ধের’ হুমকি,2016-01-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মোবাইল ফোনের বিল রিচার্জ ও মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্টদের কমিশন বাড়ানোসহ সাত দফা দাবি পূরণের জন্য এক মাস সময় বেঁধে দিয়েছে বাংলাদেশ মোবাইল ফোন রিচার্জ অ্যান্ড ব্যাংকিং ব্যবসায়ী অ্যাসোসিয়েশন। দাবি মানা না হলে পাঁচ লাখ ৩৬ হাজার ব্যবসায়ী তাদের সেবা বন্ধ করে দেয়া হবে বলে হুমকি দেয়া হয়েছে। রবিববার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি ডিআরইউ মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ মোবাইল ফোন রিচার্জ অ্যান্ড ব্যাংকিং ব্যবসায়ী অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. সফিকুর রহমান বলেন মোবাইল রিচার্জের কমিশন প্রতি হাজারে ২৭ টাকার বদলে ১০০ টাকা করা এবং মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট কমিশন হাজারে চার টাকা ২০ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ছয় টাকা করতে হবে। তিনি বলেন নিবন্ধিত দোকান বা প্রতিষ্ঠান ছাড়া কোনো ভ্রাম্যমাণ ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে মোবাইল বিল রিচার্জের সিম দেয়া চলবে না। এছাড়া রিচার্জের সিমে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা রাখার বাধ্যবাধকতা উঠিয়ে নিতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5463.csv b/Bangla_fin_news_articles/5463.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..643f1054544241f86f3b0037c419b0da8471efa1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5463.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5463,সর্বনিম্ন ১৫ হাজার টাকা বেতন চান পোশাক শ্রমিকরা,2016-01-02,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশের পোশাক শ্রমিকরা তাদের মাসিক বেতন সর্বনিম্ন ১৫ হাজার টাকা দাবি করেছেন। বর্তমানের তাদের বেতন পাঁচ হাজার ৩০০ টাকা। একটি বাংলাদেশি ওয়েবসাইটের বরাত দিয়ে ফাইবার ২ ফ্যাশন ডটকম এই তথ্য জানিয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে পোশাক শ্রমিকদের নতুন এই দাবির ফলে তৈরি পোশাক খাতে সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। ফোরাম বলেছে বর্তমান দ্রব্যমূল্যের উপর ভিত্তিকরে মৌলিক পুষ্টির প্রয়োজনীয়তা পূরণে সর্বনিম্ন বেতন ১৫ হাজা টাকা দাবি করা হয়েছে। ঢাকায় আয়োজিত ফোরামের এক আলোচনা সভায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খাদ্য ও পুষ্টিবিজ্ঞান বিভাগের একটি গবেষণা উদ্ধৃত করে বলা হয় গড়ে ১০ ঘণ্টা কাজ করা একজন পূর্ণবয়স্ক পুরুষের দিনে ন্যূনতম ৩ হাজার ৩৬৪ ক্যালরি ও নারীর ২ হাজার ৪০৬ ক্যালরি দরকার। ফোরামের হিসাবে পাঁচ সদস্যের একটি পরিবারের জীবনযাপনের জন্য ন্যূনতম ২৪ হাজার ৫০০ টাকা প্রয়োজন। বক্তাদের মধ্যে বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টির সিপিবি সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দলের নেতা খালেকুজ্জামান তেল গ্যাস খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুত্বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির সদস্য সচিব আনু মোহম্মদ। শ্রমিকদের প্রতি সরকার অবহেলা করছে এমন অভিযোগ জানিয়ে সিপিবি প্রধান সেলিম বলেন সরকার তার পিয়নের জন্য ১৩ হাজার ৮০০ টাকা ধার্য করেছে। পোশাক শ্রমিকরা বেশি দক্ষ। সরকারের উচিত তাদের বেতন সর্বনিম্ন ১৫ হাজার টাকা ধার্য করা। বেতন বৈষম্যের বিরুদ্ধে সব শ্রমিকদের একজোট হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন খালেকুজ্জামান। তিনি বলেছেন যুক্তরাষ্ট্রে একজন শ্রমিক ঘণ্টায় সর্বনিম্ন ১৫ ডলার পান। আর সেখানে বাংলাদেশের শ্রমিকরা এক মাসে পান ৫ হাজার ৩০০ টাকা ৬৭ ডলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5464.csv b/Bangla_fin_news_articles/5464.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7c1cf6636b36481ef01b4a872cdc6e9a5e588232 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5464.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5464,শুরু হলো মাসব্যাপী আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা,2016-01-01,অনলাইন ডেস্ক,প্রতিবছরের মতো এবারো নতুন বছরের প্রথম দিন রাজধানীতে শুরু হলো ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা। শুক্রবার বিকালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই মেলার ২১তম আসরের উদ্বোধন করেন। পরে বক্তব্যের শুরুতেই তিনি সবাইকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানান। পণ্যের মানোন্নয়ন ও ব্র্যান্ডিংয়ের দিকে দৃষ্টি দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে শিল্পোদক্তাসহ সংশ্লিষ্টদের উদ্দেশে তিনি বলেন পণ্যের বহুমুখীকরণ করতে হবে। আমাদের উৎপাদিত পণ্যের জন্য বিশ্বে বাজার খুঁজতে হবে। কোন দেশে কোন পণ্যের চাহিদা বেশি তা বিবেচনা করে উৎপাদন ও রপ্তানির পরিকল্পনার ওপর জোর দেন সরকারপ্রধান। সেই সঙ্গে শিল্পের প্রক্রিয়াজাতকরণে বেসরকারি খাতকেও এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো আয়োজিত এবারের মেলায় বিশ্বের পাঁচ মহাদেশের ২২টি দেশের বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান অংশ নিচ্ছে। সাতটি দেশ বাংলাদেশের এ মেলায় এসেছে এবারই প্রথম। মাসব্যাপী এ মেলা প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত উন্মুক্ত থাকবে। প্রাপ্তবয়স্করা ৩০ টাকায় এবং শিশু ও কিশোররা ২০ টাকায় টিকিট কিনে মেলায় ঢুকতে পারবেন। গতবছর এ মেলায় ৮৫ কোটি টাকার রপ্তানি আদেশ পেয়েছিলেন বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা। তার আগের বছর পাওয়া যায় ৮০ কোটি টাকার রপ্তানি আদেশ। বিদেশিদের অংশগ্রহণ বাড়াতে এবার নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। এবার নিরাপত্তার বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হয়েছে। মেলার বিভিন্ন পয়েন্টে ১০০টি সিসি ক্যামেরা বসানো হয়েছে। অন্যান্য বারের মতো মেলায় থাকছে পুলিশ র্যাব আনসারের পাশাপাশি বিজিবির সদস্যরা দায়িত্ব পালন করবে। এবারের মেলায় বাংলাদেশ ভারত পাকিস্তান চীন মালয়েশিয়া ইরান থাইল্যান্ড যুক্তরাষ্ট্র তুরস্ক সিঙ্গাপুর অস্ট্রেলিয়া ব্রিটেন দক্ষিণ কোরিয়া জার্মানি নেপাল হংকং জাপান আরব আমিরাত মরিশাস ঘানা মরক্কো ও ভুটানসহ ২২টি দেশ অংশ নিচ্ছে। মেলায় ১৩টি ক্যাটাগরিতে থাকছে সাধারণ প্যাভিলিয়ন সংরক্ষিত প্যাভিলিয়ন প্রিমিয়ার প্যাভিলিয়ন বিদেশি প্যাভিলিয়ন সাধারণ মিনি প্যাভিলিয়ন সংরক্ষিত মিনি প্যাভিলিয়ন প্রিমিয়ার মিনি প্যাভিলিয়ন বিদেশি মিনি প্যাভিলিয়ন রেঁস্তোরা প্রিমিয়ার স্টল বিদেশি প্রিমিয়ার স্টল সাধারণ স্টল এবং ফুড স্টল। এ সব স্টল প্যাভিলিয়নের জন্য ৫৫৩টি প্লট বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। গত বছর যা ছিল ৫০৩টি ।এবারই প্রথম বারের মতো মেলায় অংশ নিচ্ছে ভারতের সরকারি বাণিজ্য উন্নয়ন সংস্থা ইন্ডিয়ান ট্রেড প্রমোশন অর্গেনাইজেশন আইটিপিও। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5465.csv b/Bangla_fin_news_articles/5465.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..46d08455c68ab958751886f6c3d4445e27b3c87a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5465.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5465,আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা শুরু শুক্রবার,2015-12-31,অনলাইন ডেস্ক,রাজধানীর আগারগাঁওয়ে ৩১ দশমিক ৫৩ একর জমিতে শুক্রবার শুরু হতে যাচ্ছে ২১তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় আয়োজিত এবারের মেলায় বাংলাদেশসহ মোট ২২টি দেশ অংশ নিচ্ছে। রাজধানীর আগারগাঁওয়ের মেলা মাঠ সচিবালয়ে বৃহস্পতিবার বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ এ কথা জানান। বাণিজ্যমন্ত্রী জানান বিদেশিদের অংশগ্রহণ বাড়াতে এবার নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। এবার নিরাপত্তার বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হয়েছে। মেলার বিভিন্ন পয়েন্টে ১০০টি সিসি ক্যামেরা বসানো হয়েছে। অন্যান্য বারের মতো মেলায় থাকছে পুলিশ র্যাব আনসারের পাশাপাশি বিজিবির সদস্যরা দায়িত্ব পালন করবে এবারের মেলায় বাংলাদেশ ভারত পাকিস্তান চীন মালয়েশিয়া ইরান থাইল্যান্ড যুক্তরাষ্ট্র তুরস্ক সিঙ্গাপুর অস্ট্রেলিয়া ব্রিটেন দক্ষিণ কোরিয়া জার্মানি নেপাল হংকং জাপান আরব আমিরাত মরিশাস ঘানা মরক্কো ও ভুটানসহ ২২টি দেশ অংশ নিচ্ছে। মেলায় ১৩টি ক্যাটাগরিতে থাকছে সাধারণ প্যাভিলিয়ন সংরক্ষিত প্যাভিলিয়ন প্রিমিয়ার প্যাভিলিয়ন বিদেশি প্যাভিলিয়ন সাধারণ মিনি প্যাভিলিয়ন সংরক্ষিত মিনি প্যাভিলিয়ন প্রিমিয়ার মিনি প্যাভিলিয়ন বিদেশি মিনি প্যাভিলিয়ন রেঁস্তোরা প্রিমিয়ার স্টল বিদেশি প্রিমিয়ার স্টল সাধারণ স্টল এবং ফুড স্টল। এ সব স্টল প্যাভিলিয়নের জন্য ৫৫৩টি প্লট বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। গত বছর যা ছিল ৫০৩টি ।এবারই প্রথম বারের মতো মেলায় অংশ নিচ্ছে ভারতের সরকারি বাণিজ্য উন্নয়ন সংস্থা ইন্ডিয়ান ট্রেড প্রমোশন অর্গেনাইজেশন আইটিপিও। গত বছরের মতো এবারও মেলার গেট বানানো হয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলের মতো। মেলায় এবারও থাকছে মা ও শিশু কেন্দ্র শিশুপার্ক ইপার্ক ইশপ এটিএম বুথ রেডিমেট গার্মেন্টস হোমটেক্স ফেব্রিক্স পণ্য হস্তশিল্পজাত পাট ও পাটজাত গৃহস্থালি ও উপহার সামগ্রী চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য ক্রোকারেজ তৈজসপত্র সিরামিক প্লাস্টিক পলিমার পণ্য কসমেটিকস হার্বাল ও প্রসাধন সামগ্রী খাদ্য ও খাদ্যজাত পণ্য ইলেকট্রিক ও ইলেক্টনিক্স সামগ্রী ইমিটেশন ও জুয়েলারি নির্মাণ সামগ্রী ও ফার্নিচার স্টল। বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেন এবারের মেলা হবে সবচেয়ে আকর্ষণীয়। বাণিজ্যমেলার প্রস্তুতির কাজ পুরোপুরি শেষ হয়েছে। বৃহস্পতিবার সাড়ে ৩টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মেলার উদ্বোধন করবেন। মেলায় প্রতিবন্ধীদের প্রবেশের জন্য এবারও থাকছে আলাদা ব্যবস্থা। তিনি বলেন মেলার উদ্দেশ্য হচ্ছে দেশিবিদেশি ভোক্তাদের বিভিন্ন পণ্যের সঙ্গে পরিচিত করা। সুস্থ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে উৎপাদনকারীদের নিত্য নতুন এবং অধিকতর মানসম্পন্ন পণ্য নিয়ে ভোক্তার মুখোমুখি হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি করা। ক্রেতাবিক্রেতার ও উৎপাদনকারীদের প্রত্যক্ষ সংযোগ সৃষ্টি করা। মেলায় ভোক্তাদের স্বার্থ সংরক্ষণ ও অভিযোগ নিষ্পত্তির জন্য থাকছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা ও ভ্রাম্যমাণ আদালত। এবারও প্রবেশ মূল্য ধরা হয়েছে প্রাপ্ত বয়স্ক ৩০ টাকা। অপ্রাপ্ত বয়স্ক ২০ টাকা। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইর সভাপতি আব্দুল মাতলুব আহমাদ টাঙ্গাইলের সংসদ সদস্য সানোয়ার হোসেন প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5466.csv b/Bangla_fin_news_articles/5466.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fa67146b27b3aeac1261635e13cbb4d80f5da120 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5466.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5466,আবারো লেনদেন পতনে শেয়ারবাজার,2015-12-30,অনলাইন ডেস্ক,সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সূচকের মিশ্র প্রবণতা থাকলেও অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই উর্ধ্বমুখি প্রবণতায় লেনদেন শেষ হয়েছে। তবে দুই বাজারেই কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। এ নিয়ে দ্বিতীয় দিনের মতো শেয়ারবাজারে লেনদেন পতন অব্যাহত আছে। বাজার পর্যালোচনা করে দেখা গেছে বুধবার ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৮ পয়েন্ট বেড়ে চার হাজার ৬০৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে এবং শরীয়াহ সূচক ডিএসইএস ২ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ১০৪ পয়েন্ট ও ডিএস৩০ সূচক দশমিক ৭৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭৪১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। বুধবার দিনশেষে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৬৭ কোটি ৩১ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ২৩ কোটি টাকা কম। মঙ্গলবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৩৯০ কোটি ২৩ লাখ টাকা।ডিএসইতে ৩১৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ১৪৭টির দর বেড়েছে কমেছে ১২২টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৭টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দর।দেশের অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সিএসসিএক্স সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে ৮ হাজার ৫৩৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এছাড়া সিএসই ৫০ সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ২৩ পয়েন্ট এবং সিএসই ৩০ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে ১২ হাজার ৪৩২ পয়েন্ট সিএএসপিআই সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৩১ পয়েন্টে এবং শরীয়া সূচক সিএসআই ১ পয়েন্ট বেড়ে ৯৬২ পয়েন্ট অবস্থান করছে। সিএসইতে মোট ২৩৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৯৫টির কমেছে ১০২টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৯টি কোম্পানির শেয়ার দর। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২০ কোটি ৫৮ লাখ টাকার শেয়ার। ফোকাস বাংলা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5467.csv b/Bangla_fin_news_articles/5467.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e2e0ea24cd938d7a0f4b5e5decfdd19b679db7f6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5467.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5467,শিল্প কারখানায় সোলার পাইপ লাইট ব্যবহারের আহ্বান,2015-12-30,অনলাইন ডেস্ক,বাসা বাড়িতে বোতল বাতির পর এবার শিল্প প্রতিষ্ঠানে আলোর চাহিদা পূরন করবে সোলার পাইপ লাইট। তাই বিকল্প আলোর উৎস হিসেবে শিল্প কারখানায় সোলার পাইপ লাইট বা সূর্যবাতি ব্যবহারের আহ্বান জানান দি ফেডারেশন অব চেম্বার অ্যান্ড কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি এফবিসিসিআই সভাপতি আবদুল মাতলুব আহমাদ। রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁও এ ওয়ার্কশপ অন দি ইনোভেটিভ সলিউশন অব সোলার পাইপ লাইট প্রজেক্ট শীর্ষক সভায় তিনি এ আহবান জানান। এ সময় সাসটেইনয়েবল অ্যান্ড রিনিউয়েবল এনার্জি ডেভেলপমেন্ট অথরিটির সদস্য ও ন্যাশনাল প্রজেক্ট ডাইরেক্টর সিদ্দিক জোবায়ের স্বাগত বক্তব্য দেন। চেঞ্জ এর প্রতিষ্ঠাতা সাজেদ ইকবাল সোলার পাইপ লাইট প্রজেক্টের বিশেষ দিক উপস্থাপন করেন। জিআইজেড বাংলাদেশের সিনিয়র এডভাইজার অ্যান্ড একটিং প্রোগ্রাম ম্যানেজার আল মোদাব্বির বিন আমান সোলার পাইপ লাইট পাইলট প্রকল্পের বিস্তারিত তুলে ধরেন। মাতলুব আহমাদ বলেন শিল্পায়েনের জন্য প্রচলিত পদ্ধতির বিদ্যুত খরচ মেনটেইন খরচ অনেক বেশি। কিন্তু সোলার পাইপ লাইটের মাধ্যমে বিকল্প আলোর ব্যবস্থায় মাসিক বিলের কোনো ঝামেলা নেই। তাছাড়া মেইনটেইন খরচ খুব বেশি না। যা টেকনিক্যাল ফিজিবল। তাই এ লাইট সারা দেশে শিল্প কারখানায় ব্যবহার করা যেতে পারে। তিনি বলেন এই সোলার পাইপ লাইট প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত ১০০ টি ইকোনমিক জোনে স্থাপন করতে হবে। তাহলে তারা সাশ্রয়ী দামে আলো পাবেন। শিল্প বিকশিত হবে। একই সঙ্গে সোলার লাইট ব্যবহাররের কথা সারা দেশের চেম্বারগুলোর মাধ্যমে ছড়িয়ে দিবেন বলেও জানান তিনি। সোলার পাইপ লাইটকে আরও আধুনিকায়ন করার জন্য তিনি প্রজেক্ট উদ্ভাবনী টিমের দুইজনকে নিটল গ্রুপের খরচে ভারত ও শ্রীলঙ্কার সোলার কোম্পানিগুলোর পরিদর্শনের করার ব্যবস্থা করবেন। সোলার পাইপ লাইট প্রজেক্টের বিশেষ দিক উপস্থাপনায় চেঞ্জ প্রতিষ্ঠাতা সাজিদ ইকবাল বলেন ২২ ইঞ্চি ডায়ামিটার ইন্ডাস্ট্রিয়াল সাইজের একটি সোলার পাইপ লাইট বা বাতি ব্যবহারে ৭৫০ থেকে ৮০০ স্কয়ার ফিট এরিয়ায় আলো দেখা যাবে। এতে প্রতিদিন ১০ থেকে ১২ ঘন্টা বিনামূল্যে প্রাকৃতিক আলো ব্যবহার করা যাবে। ফলে প্রতি মাসে বিদ্যুত বিল সাশ্রয়ী হবে প্রায় ১৮০০ টাকা। এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান কে এম হাবিব উল্লাহ বলেন বাংলাদেশের জালানি প্রায় শেষ। আর এজন্য বিকল্প জালানির চিন্তা করতে হবে। আর এই মুহুর্তে বিকল্প জালানি হিসেবে সোলার লাইটের ব্যবহার গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বলেন সোলার পাইপ লাইট প্রথম পাইলট প্রকল্পে চালু করেছে। প্রথম আবিস্কারে অনেক ত্রুটি থাকে। ক্রমান্বয়ে এসব ত্রুটি দূর হয়ে যাবে। দিন দিন আরও আধুনিক হবে। এর ধারাবাহিকতায় সোলার পাইপ লাইটে প্রকল্প আরও আধুনিকায়ন হবে বলে আশা করেন তিনি। বাংলাদেশ সোলার অ্যান্ড রিনিউয়েবল এনার্জি অ্যাসোসিয়েশন বিএসআরইএ সভাপতি ডিপাল চন্দ্র বড়ুয়া বলেন সোলার পাইপ লাইট নতুন ডাইমেনশন হিসেবে সোলার এনার্জিতে যুক্ত হতে যাচ্ছে। দীর্ঘ দিন ধরে আমরা সোলর নিয়ে কাজ করছি। প্রজেক্টের ভিডিও দেখে মনে হচ্ছে এর ভবিষ্যত ভালো। তিনি বলেন দেশের আড়াই কোটি মানুষ সোলার এনার্জি ব্যবহার করছে। দিন দিন সোলার এনার্জির বাড়ছে। তবে সোলার এনার্জি ব্যবহারে যাতে প্রচলিত জালানির চেয়ে সহজ ও সাশ্রয়ী হয় সেদিকে খেয়াল রাখার আহবান জানান তিনি। তিনি বলেন সংশ্লিষ্ট সকলের মতামত নিয়ে কিভাবে সহজে ও সাশ্রয়ী ভাবে মানুষের দূর গোড়ায় সোলার এনার্জির সুবিধা পৌছে তা এখন চিন্তার বিষয়। সাস্টেইনয়েবল অ্যান্ড রিনিউয়েবল এনার্জি ডেভেলপমেন্ট অথরিটি এসআরইডিএ বা শ্রীডা চেয়ারম্যান আনোয়ারুল ইসলাম শিকদার বলেন শ্রীডার একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশে বিকল্প জালানির উতস খোজ করাই এ প্রতিষ্ঠানের কাজ। যারা সোলার এনার্জি নিয়ে কাজ করছে আমরা তাদেরকে সব ধরনের সহযোগিতা করব। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5468.csv b/Bangla_fin_news_articles/5468.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..43ebef4781b565a4cdd5d9f3d096035a2b2080ea --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5468.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5468,১৪ লাখ ৬৮ হাজার ৫৬১ টাকা আয়কর দিল আওয়ামী লীগ,2015-12-30,বিশেষ প্রতিনিধি,২০১৫১৬ বর্ষে ১৪ লাখ ৬৮ হাজার ৫৬১ টাকা আয়কর দিয়েছে আওয়ামী লীগ। গতকাল মঙ্গলবার অধিক্ষেত্রভুক্ত কর অঞ্চল১ এ আয়কর রিটার্ন জমা দেয়া হয়। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য সুজিত রায় ও ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মাহমুদ হাসান রিপনের নেতৃত্বে ৫ সদস্যের প্রতিনিধি দল আয়কর রিটার্ন জমা দেয়। ২০১৫১৬ করবর্ষে আওয়ামী লীগের মোট আয় ছিল ৯ কোটি ৫ লাখ ৪৫ হাজার ৬৪৩ টাকা। আর মোট ব্যয় ছিল ৩ কোটি ৪৪ লাখ ৪০ হাজার ৮২১ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5469.csv b/Bangla_fin_news_articles/5469.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2af943984c17c1164a35a4e6df67e12aa53c5c6b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5469.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5469,প্রাণ ও কারা অধিদফতরের মধ্যে সমঝোতা স্বাক্ষর,2015-12-29,অনলাইন ডেস্ক,দেশের বৃহৎ খাদ্যপণ্য উৎপাদন এবং প্রক্রিয়াজাতকারী প্রতিষ্ঠান প্রাণ ও বাংলাদেশ কারা অধিদফতরের মধ্যে সম্প্রতি এক সমঝোতা স্বাক্ষরিত হয়েছে। এর আওতায় দেশের বিভিন্ন স্থানে বন্দি কল্যাণে স্থাপিত কারাগারের ক্যান্টিনে প্রাণ তার প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্য সরবরাহ করবে। সমঝোতা স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে কারা মহাপরিদর্শক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ ইফতেখার উদ্দিন বলেন খাদ্যপণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেশ ও বিদেশে সুবিদিত প্রতিষ্ঠান প্রাণ। প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে সমঝোতার ফলে সহজে সারা দেশের কারাগারগুলোতে মানসম্পন্ন পণ্যসেবা পাওয়া যাবে বলে আশা করছি। অনুষ্ঠানে প্রাণ ফুড অ্যান্ড ব্যাভারেজের পরিচালক ইলিয়াস মৃধা বলেন প্রাণ ৮০ হাজার চুক্তিভিত্তিক কৃষকের উৎপাদিত ফসল থেকে পণ্য উৎপাদন করে। বর্তমানে সুনামের সঙ্গে দেশে বাজারজাত করার পাশাপাশি ১২১ টি দেশে আমরা পণ্য রফতানি করছি। কারা অধিদফতরের সঙ্গেও প্রাণ দক্ষতার সাথে কাজ করবে। সমঝোতা স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক কর্নেল মো. ফজলুল কবির প্রাণ সেলস ডেভেলপমেন্টের জিএম আহসান পারভেজ খন্দকার ইন্সিটিউশনাল সেলস অ্যাডমিন ম্যানেজার মাহবুবুর রহমান এবং ম্যানেজার শফিকুল ইসলাম খান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5470.csv b/Bangla_fin_news_articles/5470.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3fcc7aea0ccecdee58e57c31518d223ab8e14446 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5470.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5470,ব্যাংক ব্যবস্থাপনায় ভারতের চেয়ে এগিয়ে বাংলাদেশ গভর্নর,2015-12-28,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেছেন ব্যাংক ব্যবস্থাপনায় ভারতের চেয়ে অনেক ক্ষেত্রেই এগিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ। সোমবার মিরপুরে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট বিআইবিএম মিলনায়তনে ইন্ডিয়ান ব্যাংকিং চ্যালেঞ্জেস অ্যান্ড অপরচুনিটিস শীর্ষক এক সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন। বিআইবিএম মহাপরিচালক ড. তৌফিক আহমদ চৌধুরী অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন। মোবাইল ব্যাংকিংয়ে বাংলাদেশ ভারতের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে দাবি করে গভর্নর বলেন যেখানে ভারতের ২ শতাংশ মানুষ মোবাইল ব্যাংকিং করে সেখানে আমাদের প্রায় ২০ ভাগ মানুষ মোবাইল ব্যাংকিংয়ের সঙ্গে জড়িত। ব্যাংক সুদের হারে আমরা ভারতের তুলনায় খারাপ অবস্থায় নেই। আমাদের স্প্রেড ৪ দশমিক ৭ শতাংশ যা ভারতের ৫ শতাংশ। আমাদের সুদের হারও উদ্বেগজনক নয় ১১ থেকে ১২ শতাংশের আশে পাশে আছে। বাংলাদেশের ব্যাংক ব্যবস্থাপনা অনেক ক্ষেত্রে ভারতের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে। আতিউর রহমান বলেন আমাদের সামষ্টিক অর্থনীতি স্থিতিশীল থাকার ফলে রপ্তানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। চলতি অর্থবছরের পাঁচ মাসে জুলাইনভেম্বর আমাদের প্রায় সাত শতাংশ প্রবৃদ্ধি হলেও ভারতে তা নেতিবাচক। অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ভারতের বন্ধন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা চন্দ্র শেখর ঘোষ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5471.csv b/Bangla_fin_news_articles/5471.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..de7a079d43106df7012fa49405cef3dadf78654c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5471.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5471,বিনিয়োগ বাড়ছে না শান্তিপূর্ণ পরিস্থিতিতেও,2016-01-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ সিপিডি বলেছে বিগত ৫ মাস দেশে শান্তিপূর্ণ পরিস্থিতি বজায় থাকলেও ব্যক্তিখাতে বিনিয়োগ পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি। এসময়ে আন্তর্জাতিক বাজারে দ্রব্যমূল্য সহনীয় পর্যায়ে ছিলো দেশের অভ্যন্তরে সুদের হার ও মূল্যস্ফীতিও কমেছে টাকার বিনিময় হার স্থিতিশীল ছিলো। এরপরেও দেশে বিনিয়োগ নিবন্ধনের হার কমেছে সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগে ধীরগতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে পুঁজিবাজারে আইপিও কমে গেছে রাজস্ব আদায় পরিস্থিতিও দুর্বল। চলতি অর্থ বছর লক্ষ্যমাত্রা থেকে ৪০ হাজার কোটি টাকা কম রাজস্ব আদায় হতে পারে। এই সংকট উত্তরণে জ্বালানির দাম কমানোসহ আর্থিক ও প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারের তাগিদ দিয়েছে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠানটি। দেশের অর্থনীতির সর্বশেষ পরিস্থিতি নিয়ে গতকাল রবিবার স্টেট অব দ্যা বাংলাদেশ ইকোনমি ২০১৫১৬ শীর্ষক প্রতিবেদন প্রকাশ করে সিপিডি। এ উপলক্ষে ব্র্যাক সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে মূল প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করেন সিপিডির ফেলো তৌফিকুল ইসলাম খান। বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক মুস্তাফিজুর রহমান সম্মানীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য গবেষণা পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন অতিরিক্ত গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম প্রমুখ। ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন অর্থনীতিতে উদ্বেগ না থাকলেও অস্থিরতা আছে। মূলত আর্থিক খাতে কাঙ্ক্ষিত সংস্কার না থাকায় এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। ব্যাংকিং খাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণমূলক বিভিন্ন পদক্ষেপের কারণে এ সংকট দৃশ্যমান হচ্ছে না। তবে প্রকাশ্যেই ব্যাংকগুলোর তহবিল তছরুফ করা হচ্ছে। ব্যাংক ঋণের বড় অংশ যাচ্ছে পরিচালকদের প্রতিষ্ঠানে। রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়েও তহবিল তছরুফের ঘটনা দেখা যাচ্ছে। ড. ফাহমিদা খাতুন বলেন ব্যাংকগুলোর পরিচালনা পর্ষদে রাজনৈতিক ব্যক্তিরা রয়েছেন। ৩ বছর পর হলেও হলমার্কের টাকা উদ্ধার করা যায়নি। দুর্নীতি দমন কমিশনও দুদক স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারছে না বলে তিনি উল্লেখ করেন। রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে দেবপ্রিয় বলেন দেশের রাজনৈতিক পরিবেশ বর্তমানে ভালো। এর থেকে জরুরি জঙ্গিবাদ দমন। অর্থনীতির গতি ধরে রাখতে সব সময় রাজনীতির মাঠ স্বাভাবিক রাখতে হবে। আন্তর্জাতিকভাবেও দেশের জঙ্গিবাদের বিষয়টি প্রচার করা হচ্ছে। এটি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। আর্থিক বিবেচনায়ও এটি জরুরি। এক প্রশ্নের জবাবে খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন এ পর্যন্ত ৪৬ মিলিয়ন ডলার বিদেশে বিনিয়োগের অনুমতি দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। দেশের ব্যবসায়ীদের সক্ষমতা বাড়ছে। তারা বিদেশে বিনিয়োগ করতে চায়। এখন সরকারের উচিত প্রয়োজনে একটি নীতি বা আইন করা। যাতে ব্যবসায়ীরা সীমিত আকারে এই সুযোগ পেতে পারে। এ বিষয়ে দেবপ্রিয় বলেন যারা বিদেশে সম্পত্তি করছেন তাদের জন্য বেনামী সম্পত্তি ঘোষণার বিধান রেখে আইন করা যেতে পারে যেটি ভারতে রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5472.csv b/Bangla_fin_news_articles/5472.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c650ab37830bf6ed01c788aee980623ec355e4d5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5472.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5472,কমিশন না বাড়ালে ‘মোবাইল রিচার্জ ও ব্যাংকিং বন্ধের’ হুমকি,2016-01-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মোবাইল ফোনের বিল রিচার্জ ও মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্টদের কমিশন বাড়ানোসহ সাত দফা দাবি পূরণের জন্য এক মাস সময় বেঁধে দিয়েছে বাংলাদেশ মোবাইল ফোন রিচার্জ অ্যান্ড ব্যাংকিং ব্যবসায়ী অ্যাসোসিয়েশন। দাবি মানা না হলে পাঁচ লাখ ৩৬ হাজার ব্যবসায়ী তাদের সেবা বন্ধ করে দেয়া হবে বলে হুমকি দেয়া হয়েছে। রবিববার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি ডিআরইউ মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ মোবাইল ফোন রিচার্জ অ্যান্ড ব্যাংকিং ব্যবসায়ী অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. সফিকুর রহমান বলেন মোবাইল রিচার্জের কমিশন প্রতি হাজারে ২৭ টাকার বদলে ১০০ টাকা করা এবং মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট কমিশন হাজারে চার টাকা ২০ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ছয় টাকা করতে হবে। তিনি বলেন নিবন্ধিত দোকান বা প্রতিষ্ঠান ছাড়া কোনো ভ্রাম্যমাণ ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে মোবাইল বিল রিচার্জের সিম দেয়া চলবে না। এছাড়া রিচার্জের সিমে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা রাখার বাধ্যবাধকতা উঠিয়ে নিতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5473.csv b/Bangla_fin_news_articles/5473.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..aa73e3a5485e2d8b003ebe0d87528a37188916fb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5473.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5473,সর্বনিম্ন ১৫ হাজার টাকা বেতন চান পোশাক শ্রমিকরা,2016-01-02,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশের পোশাক শ্রমিকরা তাদের মাসিক বেতন সর্বনিম্ন ১৫ হাজার টাকা দাবি করেছেন। বর্তমানের তাদের বেতন পাঁচ হাজার ৩০০ টাকা। একটি বাংলাদেশি ওয়েবসাইটের বরাত দিয়ে ফাইবার ২ ফ্যাশন ডটকম এই তথ্য জানিয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে পোশাক শ্রমিকদের নতুন এই দাবির ফলে তৈরি পোশাক খাতে সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। ফোরাম বলেছে বর্তমান দ্রব্যমূল্যের উপর ভিত্তিকরে মৌলিক পুষ্টির প্রয়োজনীয়তা পূরণে সর্বনিম্ন বেতন ১৫ হাজা টাকা দাবি করা হয়েছে। ঢাকায় আয়োজিত ফোরামের এক আলোচনা সভায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খাদ্য ও পুষ্টিবিজ্ঞান বিভাগের একটি গবেষণা উদ্ধৃত করে বলা হয় গড়ে ১০ ঘণ্টা কাজ করা একজন পূর্ণবয়স্ক পুরুষের দিনে ন্যূনতম ৩ হাজার ৩৬৪ ক্যালরি ও নারীর ২ হাজার ৪০৬ ক্যালরি দরকার। ফোরামের হিসাবে পাঁচ সদস্যের একটি পরিবারের জীবনযাপনের জন্য ন্যূনতম ২৪ হাজার ৫০০ টাকা প্রয়োজন। বক্তাদের মধ্যে বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টির সিপিবি সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দলের নেতা খালেকুজ্জামান তেল গ্যাস খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুত্বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির সদস্য সচিব আনু মোহম্মদ। শ্রমিকদের প্রতি সরকার অবহেলা করছে এমন অভিযোগ জানিয়ে সিপিবি প্রধান সেলিম বলেন সরকার তার পিয়নের জন্য ১৩ হাজার ৮০০ টাকা ধার্য করেছে। পোশাক শ্রমিকরা বেশি দক্ষ। সরকারের উচিত তাদের বেতন সর্বনিম্ন ১৫ হাজার টাকা ধার্য করা। বেতন বৈষম্যের বিরুদ্ধে সব শ্রমিকদের একজোট হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন খালেকুজ্জামান। তিনি বলেছেন যুক্তরাষ্ট্রে একজন শ্রমিক ঘণ্টায় সর্বনিম্ন ১৫ ডলার পান। আর সেখানে বাংলাদেশের শ্রমিকরা এক মাসে পান ৫ হাজার ৩০০ টাকা ৬৭ ডলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5474.csv b/Bangla_fin_news_articles/5474.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9d738a87611c1f67e0399e6b4d2dbd73ccf85db3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5474.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5474,শুরু হলো মাসব্যাপী আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা,2016-01-01,অনলাইন ডেস্ক,প্রতিবছরের মতো এবারো নতুন বছরের প্রথম দিন রাজধানীতে শুরু হলো ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা। শুক্রবার বিকালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই মেলার ২১তম আসরের উদ্বোধন করেন। পরে বক্তব্যের শুরুতেই তিনি সবাইকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানান। পণ্যের মানোন্নয়ন ও ব্র্যান্ডিংয়ের দিকে দৃষ্টি দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে শিল্পোদক্তাসহ সংশ্লিষ্টদের উদ্দেশে তিনি বলেন পণ্যের বহুমুখীকরণ করতে হবে। আমাদের উৎপাদিত পণ্যের জন্য বিশ্বে বাজার খুঁজতে হবে। কোন দেশে কোন পণ্যের চাহিদা বেশি তা বিবেচনা করে উৎপাদন ও রপ্তানির পরিকল্পনার ওপর জোর দেন সরকারপ্রধান। সেই সঙ্গে শিল্পের প্রক্রিয়াজাতকরণে বেসরকারি খাতকেও এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো আয়োজিত এবারের মেলায় বিশ্বের পাঁচ মহাদেশের ২২টি দেশের বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান অংশ নিচ্ছে। সাতটি দেশ বাংলাদেশের এ মেলায় এসেছে এবারই প্রথম। মাসব্যাপী এ মেলা প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত উন্মুক্ত থাকবে। প্রাপ্তবয়স্করা ৩০ টাকায় এবং শিশু ও কিশোররা ২০ টাকায় টিকিট কিনে মেলায় ঢুকতে পারবেন। গতবছর এ মেলায় ৮৫ কোটি টাকার রপ্তানি আদেশ পেয়েছিলেন বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা। তার আগের বছর পাওয়া যায় ৮০ কোটি টাকার রপ্তানি আদেশ। বিদেশিদের অংশগ্রহণ বাড়াতে এবার নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। এবার নিরাপত্তার বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হয়েছে। মেলার বিভিন্ন পয়েন্টে ১০০টি সিসি ক্যামেরা বসানো হয়েছে। অন্যান্য বারের মতো মেলায় থাকছে পুলিশ র্যাব আনসারের পাশাপাশি বিজিবির সদস্যরা দায়িত্ব পালন করবে। এবারের মেলায় বাংলাদেশ ভারত পাকিস্তান চীন মালয়েশিয়া ইরান থাইল্যান্ড যুক্তরাষ্ট্র তুরস্ক সিঙ্গাপুর অস্ট্রেলিয়া ব্রিটেন দক্ষিণ কোরিয়া জার্মানি নেপাল হংকং জাপান আরব আমিরাত মরিশাস ঘানা মরক্কো ও ভুটানসহ ২২টি দেশ অংশ নিচ্ছে। মেলায় ১৩টি ক্যাটাগরিতে থাকছে সাধারণ প্যাভিলিয়ন সংরক্ষিত প্যাভিলিয়ন প্রিমিয়ার প্যাভিলিয়ন বিদেশি প্যাভিলিয়ন সাধারণ মিনি প্যাভিলিয়ন সংরক্ষিত মিনি প্যাভিলিয়ন প্রিমিয়ার মিনি প্যাভিলিয়ন বিদেশি মিনি প্যাভিলিয়ন রেঁস্তোরা প্রিমিয়ার স্টল বিদেশি প্রিমিয়ার স্টল সাধারণ স্টল এবং ফুড স্টল। এ সব স্টল প্যাভিলিয়নের জন্য ৫৫৩টি প্লট বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। গত বছর যা ছিল ৫০৩টি ।এবারই প্রথম বারের মতো মেলায় অংশ নিচ্ছে ভারতের সরকারি বাণিজ্য উন্নয়ন সংস্থা ইন্ডিয়ান ট্রেড প্রমোশন অর্গেনাইজেশন আইটিপিও। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5475.csv b/Bangla_fin_news_articles/5475.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..70bbb8a63c994e60fb5a43463c5d0302a89b5c51 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5475.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5475,আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা শুরু শুক্রবার,2015-12-31,অনলাইন ডেস্ক,রাজধানীর আগারগাঁওয়ে ৩১ দশমিক ৫৩ একর জমিতে শুক্রবার শুরু হতে যাচ্ছে ২১তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় আয়োজিত এবারের মেলায় বাংলাদেশসহ মোট ২২টি দেশ অংশ নিচ্ছে। রাজধানীর আগারগাঁওয়ের মেলা মাঠ সচিবালয়ে বৃহস্পতিবার বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ এ কথা জানান। বাণিজ্যমন্ত্রী জানান বিদেশিদের অংশগ্রহণ বাড়াতে এবার নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। এবার নিরাপত্তার বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হয়েছে। মেলার বিভিন্ন পয়েন্টে ১০০টি সিসি ক্যামেরা বসানো হয়েছে। অন্যান্য বারের মতো মেলায় থাকছে পুলিশ র্যাব আনসারের পাশাপাশি বিজিবির সদস্যরা দায়িত্ব পালন করবে এবারের মেলায় বাংলাদেশ ভারত পাকিস্তান চীন মালয়েশিয়া ইরান থাইল্যান্ড যুক্তরাষ্ট্র তুরস্ক সিঙ্গাপুর অস্ট্রেলিয়া ব্রিটেন দক্ষিণ কোরিয়া জার্মানি নেপাল হংকং জাপান আরব আমিরাত মরিশাস ঘানা মরক্কো ও ভুটানসহ ২২টি দেশ অংশ নিচ্ছে। মেলায় ১৩টি ক্যাটাগরিতে থাকছে সাধারণ প্যাভিলিয়ন সংরক্ষিত প্যাভিলিয়ন প্রিমিয়ার প্যাভিলিয়ন বিদেশি প্যাভিলিয়ন সাধারণ মিনি প্যাভিলিয়ন সংরক্ষিত মিনি প্যাভিলিয়ন প্রিমিয়ার মিনি প্যাভিলিয়ন বিদেশি মিনি প্যাভিলিয়ন রেঁস্তোরা প্রিমিয়ার স্টল বিদেশি প্রিমিয়ার স্টল সাধারণ স্টল এবং ফুড স্টল। এ সব স্টল প্যাভিলিয়নের জন্য ৫৫৩টি প্লট বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। গত বছর যা ছিল ৫০৩টি ।এবারই প্রথম বারের মতো মেলায় অংশ নিচ্ছে ভারতের সরকারি বাণিজ্য উন্নয়ন সংস্থা ইন্ডিয়ান ট্রেড প্রমোশন অর্গেনাইজেশন আইটিপিও। গত বছরের মতো এবারও মেলার গেট বানানো হয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলের মতো। মেলায় এবারও থাকছে মা ও শিশু কেন্দ্র শিশুপার্ক ইপার্ক ইশপ এটিএম বুথ রেডিমেট গার্মেন্টস হোমটেক্স ফেব্রিক্স পণ্য হস্তশিল্পজাত পাট ও পাটজাত গৃহস্থালি ও উপহার সামগ্রী চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য ক্রোকারেজ তৈজসপত্র সিরামিক প্লাস্টিক পলিমার পণ্য কসমেটিকস হার্বাল ও প্রসাধন সামগ্রী খাদ্য ও খাদ্যজাত পণ্য ইলেকট্রিক ও ইলেক্টনিক্স সামগ্রী ইমিটেশন ও জুয়েলারি নির্মাণ সামগ্রী ও ফার্নিচার স্টল। বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেন এবারের মেলা হবে সবচেয়ে আকর্ষণীয়। বাণিজ্যমেলার প্রস্তুতির কাজ পুরোপুরি শেষ হয়েছে। বৃহস্পতিবার সাড়ে ৩টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মেলার উদ্বোধন করবেন। মেলায় প্রতিবন্ধীদের প্রবেশের জন্য এবারও থাকছে আলাদা ব্যবস্থা। তিনি বলেন মেলার উদ্দেশ্য হচ্ছে দেশিবিদেশি ভোক্তাদের বিভিন্ন পণ্যের সঙ্গে পরিচিত করা। সুস্থ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে উৎপাদনকারীদের নিত্য নতুন এবং অধিকতর মানসম্পন্ন পণ্য নিয়ে ভোক্তার মুখোমুখি হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি করা। ক্রেতাবিক্রেতার ও উৎপাদনকারীদের প্রত্যক্ষ সংযোগ সৃষ্টি করা। মেলায় ভোক্তাদের স্বার্থ সংরক্ষণ ও অভিযোগ নিষ্পত্তির জন্য থাকছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা ও ভ্রাম্যমাণ আদালত। এবারও প্রবেশ মূল্য ধরা হয়েছে প্রাপ্ত বয়স্ক ৩০ টাকা। অপ্রাপ্ত বয়স্ক ২০ টাকা। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইর সভাপতি আব্দুল মাতলুব আহমাদ টাঙ্গাইলের সংসদ সদস্য সানোয়ার হোসেন প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5476.csv b/Bangla_fin_news_articles/5476.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..34c1e485383a980811efe100e9f53e26f7e5dbd8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5476.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5476,আবারো লেনদেন পতনে শেয়ারবাজার,2015-12-30,অনলাইন ডেস্ক,সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সূচকের মিশ্র প্রবণতা থাকলেও অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই উর্ধ্বমুখি প্রবণতায় লেনদেন শেষ হয়েছে। তবে দুই বাজারেই কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। এ নিয়ে দ্বিতীয় দিনের মতো শেয়ারবাজারে লেনদেন পতন অব্যাহত আছে। বাজার পর্যালোচনা করে দেখা গেছে বুধবার ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৮ পয়েন্ট বেড়ে চার হাজার ৬০৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে এবং শরীয়াহ সূচক ডিএসইএস ২ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ১০৪ পয়েন্ট ও ডিএস৩০ সূচক দশমিক ৭৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭৪১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। বুধবার দিনশেষে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৬৭ কোটি ৩১ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ২৩ কোটি টাকা কম। মঙ্গলবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৩৯০ কোটি ২৩ লাখ টাকা।ডিএসইতে ৩১৬টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ১৪৭টির দর বেড়েছে কমেছে ১২২টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৭টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দর।দেশের অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই সিএসসিএক্স সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে ৮ হাজার ৫৩৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এছাড়া সিএসই ৫০ সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ২৩ পয়েন্ট এবং সিএসই ৩০ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে ১২ হাজার ৪৩২ পয়েন্ট সিএএসপিআই সূচক ২ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৩১ পয়েন্টে এবং শরীয়া সূচক সিএসআই ১ পয়েন্ট বেড়ে ৯৬২ পয়েন্ট অবস্থান করছে। সিএসইতে মোট ২৩৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৯৫টির কমেছে ১০২টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৯টি কোম্পানির শেয়ার দর। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২০ কোটি ৫৮ লাখ টাকার শেয়ার। ফোকাস বাংলা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5477.csv b/Bangla_fin_news_articles/5477.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..12308b3c53c5ee2e8d5d2aa8fcbe8613a58f0206 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5477.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5477,শিল্প কারখানায় সোলার পাইপ লাইট ব্যবহারের আহ্বান,2015-12-30,অনলাইন ডেস্ক,বাসা বাড়িতে বোতল বাতির পর এবার শিল্প প্রতিষ্ঠানে আলোর চাহিদা পূরন করবে সোলার পাইপ লাইট। তাই বিকল্প আলোর উৎস হিসেবে শিল্প কারখানায় সোলার পাইপ লাইট বা সূর্যবাতি ব্যবহারের আহ্বান জানান দি ফেডারেশন অব চেম্বার অ্যান্ড কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি এফবিসিসিআই সভাপতি আবদুল মাতলুব আহমাদ। রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁও এ ওয়ার্কশপ অন দি ইনোভেটিভ সলিউশন অব সোলার পাইপ লাইট প্রজেক্ট শীর্ষক সভায় তিনি এ আহবান জানান। এ সময় সাসটেইনয়েবল অ্যান্ড রিনিউয়েবল এনার্জি ডেভেলপমেন্ট অথরিটির সদস্য ও ন্যাশনাল প্রজেক্ট ডাইরেক্টর সিদ্দিক জোবায়ের স্বাগত বক্তব্য দেন। চেঞ্জ এর প্রতিষ্ঠাতা সাজেদ ইকবাল সোলার পাইপ লাইট প্রজেক্টের বিশেষ দিক উপস্থাপন করেন। জিআইজেড বাংলাদেশের সিনিয়র এডভাইজার অ্যান্ড একটিং প্রোগ্রাম ম্যানেজার আল মোদাব্বির বিন আমান সোলার পাইপ লাইট পাইলট প্রকল্পের বিস্তারিত তুলে ধরেন। মাতলুব আহমাদ বলেন শিল্পায়েনের জন্য প্রচলিত পদ্ধতির বিদ্যুত খরচ মেনটেইন খরচ অনেক বেশি। কিন্তু সোলার পাইপ লাইটের মাধ্যমে বিকল্প আলোর ব্যবস্থায় মাসিক বিলের কোনো ঝামেলা নেই। তাছাড়া মেইনটেইন খরচ খুব বেশি না। যা টেকনিক্যাল ফিজিবল। তাই এ লাইট সারা দেশে শিল্প কারখানায় ব্যবহার করা যেতে পারে। তিনি বলেন এই সোলার পাইপ লাইট প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত ১০০ টি ইকোনমিক জোনে স্থাপন করতে হবে। তাহলে তারা সাশ্রয়ী দামে আলো পাবেন। শিল্প বিকশিত হবে। একই সঙ্গে সোলার লাইট ব্যবহাররের কথা সারা দেশের চেম্বারগুলোর মাধ্যমে ছড়িয়ে দিবেন বলেও জানান তিনি। সোলার পাইপ লাইটকে আরও আধুনিকায়ন করার জন্য তিনি প্রজেক্ট উদ্ভাবনী টিমের দুইজনকে নিটল গ্রুপের খরচে ভারত ও শ্রীলঙ্কার সোলার কোম্পানিগুলোর পরিদর্শনের করার ব্যবস্থা করবেন। সোলার পাইপ লাইট প্রজেক্টের বিশেষ দিক উপস্থাপনায় চেঞ্জ প্রতিষ্ঠাতা সাজিদ ইকবাল বলেন ২২ ইঞ্চি ডায়ামিটার ইন্ডাস্ট্রিয়াল সাইজের একটি সোলার পাইপ লাইট বা বাতি ব্যবহারে ৭৫০ থেকে ৮০০ স্কয়ার ফিট এরিয়ায় আলো দেখা যাবে। এতে প্রতিদিন ১০ থেকে ১২ ঘন্টা বিনামূল্যে প্রাকৃতিক আলো ব্যবহার করা যাবে। ফলে প্রতি মাসে বিদ্যুত বিল সাশ্রয়ী হবে প্রায় ১৮০০ টাকা। এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান কে এম হাবিব উল্লাহ বলেন বাংলাদেশের জালানি প্রায় শেষ। আর এজন্য বিকল্প জালানির চিন্তা করতে হবে। আর এই মুহুর্তে বিকল্প জালানি হিসেবে সোলার লাইটের ব্যবহার গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বলেন সোলার পাইপ লাইট প্রথম পাইলট প্রকল্পে চালু করেছে। প্রথম আবিস্কারে অনেক ত্রুটি থাকে। ক্রমান্বয়ে এসব ত্রুটি দূর হয়ে যাবে। দিন দিন আরও আধুনিক হবে। এর ধারাবাহিকতায় সোলার পাইপ লাইটে প্রকল্প আরও আধুনিকায়ন হবে বলে আশা করেন তিনি। বাংলাদেশ সোলার অ্যান্ড রিনিউয়েবল এনার্জি অ্যাসোসিয়েশন বিএসআরইএ সভাপতি ডিপাল চন্দ্র বড়ুয়া বলেন সোলার পাইপ লাইট নতুন ডাইমেনশন হিসেবে সোলার এনার্জিতে যুক্ত হতে যাচ্ছে। দীর্ঘ দিন ধরে আমরা সোলর নিয়ে কাজ করছি। প্রজেক্টের ভিডিও দেখে মনে হচ্ছে এর ভবিষ্যত ভালো। তিনি বলেন দেশের আড়াই কোটি মানুষ সোলার এনার্জি ব্যবহার করছে। দিন দিন সোলার এনার্জির বাড়ছে। তবে সোলার এনার্জি ব্যবহারে যাতে প্রচলিত জালানির চেয়ে সহজ ও সাশ্রয়ী হয় সেদিকে খেয়াল রাখার আহবান জানান তিনি। তিনি বলেন সংশ্লিষ্ট সকলের মতামত নিয়ে কিভাবে সহজে ও সাশ্রয়ী ভাবে মানুষের দূর গোড়ায় সোলার এনার্জির সুবিধা পৌছে তা এখন চিন্তার বিষয়। সাস্টেইনয়েবল অ্যান্ড রিনিউয়েবল এনার্জি ডেভেলপমেন্ট অথরিটি এসআরইডিএ বা শ্রীডা চেয়ারম্যান আনোয়ারুল ইসলাম শিকদার বলেন শ্রীডার একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশে বিকল্প জালানির উতস খোজ করাই এ প্রতিষ্ঠানের কাজ। যারা সোলার এনার্জি নিয়ে কাজ করছে আমরা তাদেরকে সব ধরনের সহযোগিতা করব। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5478.csv b/Bangla_fin_news_articles/5478.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5fb81268993961bff6f5827e69dc07d3cf2efb27 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5478.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5478,১৪ লাখ ৬৮ হাজার ৫৬১ টাকা আয়কর দিল আওয়ামী লীগ,2015-12-30,বিশেষ প্রতিনিধি,২০১৫১৬ বর্ষে ১৪ লাখ ৬৮ হাজার ৫৬১ টাকা আয়কর দিয়েছে আওয়ামী লীগ। গতকাল মঙ্গলবার অধিক্ষেত্রভুক্ত কর অঞ্চল১ এ আয়কর রিটার্ন জমা দেয়া হয়। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য সুজিত রায় ও ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মাহমুদ হাসান রিপনের নেতৃত্বে ৫ সদস্যের প্রতিনিধি দল আয়কর রিটার্ন জমা দেয়। ২০১৫১৬ করবর্ষে আওয়ামী লীগের মোট আয় ছিল ৯ কোটি ৫ লাখ ৪৫ হাজার ৬৪৩ টাকা। আর মোট ব্যয় ছিল ৩ কোটি ৪৪ লাখ ৪০ হাজার ৮২১ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5479.csv b/Bangla_fin_news_articles/5479.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e1d9078f04e14eb1860d452c6b8c02dd282aca21 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5479.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5479,প্রাণ ও কারা অধিদফতরের মধ্যে সমঝোতা স্বাক্ষর,2015-12-29,অনলাইন ডেস্ক,দেশের বৃহৎ খাদ্যপণ্য উৎপাদন এবং প্রক্রিয়াজাতকারী প্রতিষ্ঠান প্রাণ ও বাংলাদেশ কারা অধিদফতরের মধ্যে সম্প্রতি এক সমঝোতা স্বাক্ষরিত হয়েছে। এর আওতায় দেশের বিভিন্ন স্থানে বন্দি কল্যাণে স্থাপিত কারাগারের ক্যান্টিনে প্রাণ তার প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্য সরবরাহ করবে। সমঝোতা স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে কারা মহাপরিদর্শক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ ইফতেখার উদ্দিন বলেন খাদ্যপণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেশ ও বিদেশে সুবিদিত প্রতিষ্ঠান প্রাণ। প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে সমঝোতার ফলে সহজে সারা দেশের কারাগারগুলোতে মানসম্পন্ন পণ্যসেবা পাওয়া যাবে বলে আশা করছি। অনুষ্ঠানে প্রাণ ফুড অ্যান্ড ব্যাভারেজের পরিচালক ইলিয়াস মৃধা বলেন প্রাণ ৮০ হাজার চুক্তিভিত্তিক কৃষকের উৎপাদিত ফসল থেকে পণ্য উৎপাদন করে। বর্তমানে সুনামের সঙ্গে দেশে বাজারজাত করার পাশাপাশি ১২১ টি দেশে আমরা পণ্য রফতানি করছি। কারা অধিদফতরের সঙ্গেও প্রাণ দক্ষতার সাথে কাজ করবে। সমঝোতা স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত কারা মহাপরিদর্শক কর্নেল মো. ফজলুল কবির প্রাণ সেলস ডেভেলপমেন্টের জিএম আহসান পারভেজ খন্দকার ইন্সিটিউশনাল সেলস অ্যাডমিন ম্যানেজার মাহবুবুর রহমান এবং ম্যানেজার শফিকুল ইসলাম খান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5480.csv b/Bangla_fin_news_articles/5480.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..68a8ce33d4bc44c503dd921c133c44cd08967d0b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5480.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5480,ব্যাংক ব্যবস্থাপনায় ভারতের চেয়ে এগিয়ে বাংলাদেশ গভর্নর,2015-12-28,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেছেন ব্যাংক ব্যবস্থাপনায় ভারতের চেয়ে অনেক ক্ষেত্রেই এগিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ। সোমবার মিরপুরে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট বিআইবিএম মিলনায়তনে ইন্ডিয়ান ব্যাংকিং চ্যালেঞ্জেস অ্যান্ড অপরচুনিটিস শীর্ষক এক সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন। বিআইবিএম মহাপরিচালক ড. তৌফিক আহমদ চৌধুরী অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন। মোবাইল ব্যাংকিংয়ে বাংলাদেশ ভারতের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে দাবি করে গভর্নর বলেন যেখানে ভারতের ২ শতাংশ মানুষ মোবাইল ব্যাংকিং করে সেখানে আমাদের প্রায় ২০ ভাগ মানুষ মোবাইল ব্যাংকিংয়ের সঙ্গে জড়িত। ব্যাংক সুদের হারে আমরা ভারতের তুলনায় খারাপ অবস্থায় নেই। আমাদের স্প্রেড ৪ দশমিক ৭ শতাংশ যা ভারতের ৫ শতাংশ। আমাদের সুদের হারও উদ্বেগজনক নয় ১১ থেকে ১২ শতাংশের আশে পাশে আছে। বাংলাদেশের ব্যাংক ব্যবস্থাপনা অনেক ক্ষেত্রে ভারতের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে। আতিউর রহমান বলেন আমাদের সামষ্টিক অর্থনীতি স্থিতিশীল থাকার ফলে রপ্তানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। চলতি অর্থবছরের পাঁচ মাসে জুলাইনভেম্বর আমাদের প্রায় সাত শতাংশ প্রবৃদ্ধি হলেও ভারতে তা নেতিবাচক। অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ভারতের বন্ধন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা চন্দ্র শেখর ঘোষ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5481.csv b/Bangla_fin_news_articles/5481.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..85c5134897614b10bbbe82ab29d432c619d61754 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5481.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5481,সিপিডির মূল্যায়ন সঠিক নয়,2015-12-24,অনলাইন ডেস্ক,সিপিডির মূল্যায়ন সঠিক নয় বলে মন্তব্য করে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেন উনারা যে তথ্যগুলো দিয়েছেন সেটা সঠিক নয়। স্বল্পোন্নত দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের স্বার্থই বেশি সংরক্ষিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন। এর আগে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার ডব্লিউটিও সম্মেলনে বাংলাদেশের অর্জন সামান্য বলে গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের সিপিডি জানায়। সিপিডির ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বুধবার এক অনুষ্ঠানে বলেন ডব্লিউটিও সম্মেলনে কিছু সামান্য অর্জন নিয়ে আমরা বের হয়ে এসেছি। এর সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করে দৃষ্টান্ত হিসাবে ওষুধ শিল্প খাতের কথা বলেন বাণিজ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন স্বল্পোন্নত দেশগুলোর মধ্যে ওষুধ উৎপাদনের ক্ষমতা এবং অবকাঠামো একমাত্র বাংলাদেশের রয়েছে। এই খাতে স্বল্পোন্নত দেশগুলোর সরাসরি তেমন কোনো স্বার্থ নেই। তারপরও আমরা সবাইকে বুঝিয়ে এটা করেছি। নাইরোবিতে ১০ থেকে ১৫ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত এবারের ডাব্লিউটিও সম্মেলনে স্বল্পোন্নত দেশগুলোর এলডিসি জন্য ২০৩৩ সাল পর্যন্ত ওষুধের মেধাস্বত্বে ছাড় দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়। এর ফলে বাংলাদেশ আরও ১৭ বছর মেধাস্বত্বের জন্য কোনো ব্যয় না করেই ওষুধ তৈরি ও কেনাবেচা করতে পারবে। যে প্রধান চারটি উদ্দেশ্য নিয়ে বাংলাদেশ ডাব্লিউটিও সম্মেলনে গিয়েছিল তা অর্জিত হয়েছে দাবি মন্ত্রী বলেন আমাদের এই অর্জন একদিনে হয়নি। জেনেভায় বাংলাদেশের স্থায়ী মিশন অনেক দিন ধরে এটা নিয়ে কাজ করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ও কাজ করেছে। মন্ত্রী বলেন বাংলাদেশের পণ্য এখন অনেক দেশেই শুল্কমুক্তি সুবিধা পাচ্ছে। তবে যুক্তরাষ্ট্র ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার মতো কয়েকটি দেশ বাংলাদেশকে এ সুবিধা দেয় না। এর মধ্যে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনায় আমাদের রপ্তানি কম। আমাদের ফ্যাক্টর যুক্তরাষ্ট্র। এরপরও আমরা এ বিষয়ে কাজ করছি। সমঝোতার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। তাজরীন ফ্যাশনসে অগ্নিকাণ্ড ও রানা প্লাজা ধসে সহস্রাধিক শ্রমিকের মৃত্যুর প্রেক্ষাপটে ২০১৩ সালের ২৭ জুন যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের অগ্রাধিকারমূলক বাজার সুবিধা বা জিএসপি সুবিধা স্থগিত করা হয়। তার আগে এর আওতায় বাংলাদেশ পাঁচ হাজার ধরনের পণ্য যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শুল্কমুক্ত সুবিধা পেত। চলতি বছরের মাঝামাঝিতে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ১২২টি দেশের পণ্যে অগ্রাধিকারমূলক বাজারসুবিধা জিএসপি নবায়ন করা হলেও সেই তালিকায় আসেনি বাংলাদেশ। অন্যদের মধ্যে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুন অতিরিক্ত সচিব মহাপরিচালক ডব্লিউটিও সেল অমিতাভ চক্রবর্তী এফবিসিসিআইর সভাপতি আবদুল মতলুব আহমাদ ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স বাংলাদেশের সভাপতি মাহবুবুর রহমান ওষুধ শিল্প সমিতির মহাসচিব আব্দুল মুকতাদির মন্ত্রীর ব্রিফিংয়ে উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5482.csv b/Bangla_fin_news_articles/5482.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cf5363590656feb91ef716686fa2e439c7b0ffc2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5482.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5482,৫ গার্মেন্টসের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পর্ক ছিন্ন করলো অ্যাকর্ড,2015-12-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ইউরোপের ক্রেতাদের সমন্বয়ে গঠিত কারখানা পরিদর্শন জোট অ্যাকর্ড সম্প্রতি পাঁচটি কারখানার সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা দিয়েছে। এসব কারখানাকে সংস্কারের পরিকল্পনা কারেকটিভ অ্যাকশন প্ল্যানক্যাপ জমা দিতে তাগাদা দেয়া স্বত্বেও জমা দেয়নি। এ জন্য কারখানাগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা দেয়া হয়। এর আগে আরো তিনটি কারখানার সঙ্গে একইভাবে ব্যবসায়িক সম্পর্ক ছিন্ন করা হয়। সর্বশেষ ব্যবসায়িক সম্পর্ক ছিন্ন করা পাঁচটি কারখানা হলো চট্টগ্রামের ক্যালভিন ফ্যাশন চট্টগ্রাম রফতানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকার কুপার কোম্পানি লিমিটেড আশুলিয়ার আলফা নিট অ্যাপারেলস রাজধানীর মগবাজার এলাকার জেয়সিজ অ্যাপারেল নারায়ণগঞ্জের সিনসিয়ার নিট গার্মেন্টস। কারখানার নিরাপত্তা মান উন্নয়নের লক্ষ্যে চলমান সংস্কার প্রক্রিয়ায় সময়মত কার্যকর অগ্রগতিতে ব্যর্থ হওয়ায় ১০০টি তৈরি পোশাক প্রতিষ্ঠানকে সতর্ক করেছে অ্যাকর্ড। এসব কারখানার অগ্নি ভবনের কাঠামো ও বৈদ্যুতিক নিরাপত্তা মান উন্নয়ন করতে সংস্কারের সময়সীমা বেঁধে দেয়া হলেও তারা ব্যর্থ হওয়ায় এ সতর্কতা জারি করা হয়। অ্যাকর্ডের বিবৃতিতে বলা হয় এসব কারখানা ভবনের কাঠামো অগ্নি ও বৈদ্যুতিক নিরাপত্তা বিষয়ে পরিদর্শন করা হয়। ত্রুটি সংশোধনের লক্ষ্যে কারখানাগুলো সময়মত সংস্কার পরিকল্পনা কারেকটিভ অ্যাকশন প্ল্যান বা ক্যাপ জমা দিতে ব্যর্থ হয়। ২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল রানা প্লাজা দুর্ঘটনায় ১১শর বেশি শ্রমিক নিহত হওয়ার পর বাংলাদেশের কারখানার নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরীক্ষার উদ্যোগ নেয় ইউরোপ ও আমেরিকার ব্র্যান্ডগুলোর সমন্বয়ে গঠিত দুটি জোট। অ্যাকর্ডে স্বাক্ষরকারি ১৯২টি ব্র্যান্ডের কাছে পোশাক রপ্তানি করে এমন ১ হাজার ৫শ কারখানা পরীক্ষা ও সংস্কার কাজ তদারক করছে অ্যাকর্ড। আগামী ২০১৮ সাল পর্যন্ত এসব কারখানার সংস্কার কাজ তদারক করতে অ্যাকর্ডে স্বাক্ষরকারী ব্র্যান্ডগুলো চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। অ্যাকর্ড ও অ্যালায়েস্বের পরিদর্শনে ঝঁকিপূর্ণ বিবেচনায় ইতিমধ্যে ৩৬টি কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5483.csv b/Bangla_fin_news_articles/5483.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b8e5e9c7781121d16f93e15167580266d4797480 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5483.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5483,আগামী বছর বিশ্ব অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাড়বে গোল্ডম্যান স্যাকস,2015-12-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী ২০১৬ সালে বিশ্ব অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাড়বে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিনিয়োগ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান গোল্ডম্যান স্যাকস। বর্তমানের তুলনায় অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতাও বাড়বে বলে পূর্বাভাসে বলা হয়েছে। ২০১৬ সালে বিশ্ব অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হবে সাড়ে তিন শতাংশ। সংকটের মধ্যে থাকা উদীয়মান অর্থনৈতিক দেশ এবং ইউরোপের বেশিরভাগ দেশের অর্থনীতিতে গতি ফিরে আসার কারণে বিশ্ব অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাড়বে। তবে বিশ্বের শীর্ষ দুই অর্থনৈতিক শক্তির দেশ যুক্তরাষ্ট্র এবং চীনের প্রবৃদ্ধি কমবে বলে মনে করছে তারা। ২০১৫ সালের ২ দশমিক ৪ শতাংশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রবৃদ্ধি ২০১৬ সালে কমে ২ দশমিক ২ শতাংশ হবে। আর চীনের প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৯ শতাংশ থেকে কমে হবে ৬ দশমিক ৪ শতাংশ। তবে ভারত জাপান রাশিয়াসহ ইউরোপের বেশিরভাগ দেশের প্রবৃদ্ধি বাড়বে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5484.csv b/Bangla_fin_news_articles/5484.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ad7ca8a3144c049fee54c40df4af590b4082abd5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5484.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5484,আরএফএল ইলেক্ট্রনিক্সর ডিলার সম্মেলন অনুষ্ঠিত,2015-12-24,অনলাইন ডেস্ক,হবিগঞ্জ ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কে ডিলারদের নিয়ে সম্মেলন করেছে আরএফএল ইলেক্ট্রনিক্স। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত এ সম্মেলনে ভিশন এবং ক্লিক ব্র্যান্ডের পণ্য পরিবেশনের সাথে সংশ্লিষ্ট ৬৫০ জন পরিবেশক অংশগ্রহণ করেন। সম্মেলনে আরএফএলর পরিচালক আরএন পল বলেন আমরা স্বয়ংক্রিয় মেশিনে মানসম্পন্ন ফ্যান উৎপাদনে সক্ষম হয়েছি। আগামীতেও আমরা দেশের চাহিদা মেটাতে আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে উৎপন্ন পণ্য যৌক্তিক মূল্যে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেব। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কোম্পানীর চিফ অপারেটিং অফিসার মো. মনিরুজ্জামান মন্ডল জেনারেল ম্যানেজার মাহবুবুল ওয়াহিদসহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ। বিজ্ঞপ্তি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5485.csv b/Bangla_fin_news_articles/5485.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c34e0fef61cc3c9e438bdddeae29ac50245c9094 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5485.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5485,বৈষম্যমুক্ত বেতন কাঠামো চাই,2015-12-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অষ্টম জাতীয় বেতন স্কেলের মাধ্যমে সরকারি চাকরিতে সৃষ্ট বৈষম্যমূলক সিদ্ধান্ত অবিলম্বে বাতিলের দাবিতে প্রকৌশলীকৃষিবিদচিকিত্সক প্রকৃচি সংগঠন এবং ২৬টি ক্যাডার ও বিভিন্ন ফাংশনাল সার্ভিসের কর্মকর্তারা গতকাল বুধবার সারাদেশে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছেন। কেন্দ্রীয়ভাবে দুপুর ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। কর্মসূচি চলাকালে বক্তারা বেতন স্কেলে সিলেকশন গ্রেড ও টাইমস্কেল পুনর্বহাল প্রথম শ্রেণির চাকরিতে যোগদানের ক্ষেত্রে ক্যাডারননক্যাডার বৈষম্য ও বার্ষিক বেতন বৃদ্ধি স্থগিতের সিদ্ধান্ত বাতিল ইউএনওকে কর্তৃত্ব প্রদানমূলক মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অফিস স্মারক বাতিল ও আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসনের দাবি জানিয়েছেন। মানববন্ধন কর্মসূচিতে প্রকৃচিবিসিএস সমন্বয় কমিটির স্টিয়ারিং কমিটির সদস্য ও বিএমএর সভাপতি অধ্যাপক ডা. মাহমুদ হাসান সভাপতিত্ব করেন। মানববন্ধন থেকে জানানো হয় আজ ২৪ ডিসেম্বর সকাল ১০টায় কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে জমায়েত হয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে স্মারকলিপি প্রদানের জন্য যাত্রা করা হবে। ২৭ থেকে ৩০ ডিসেম্বর প্রতিদিন দুপুর ১২টা থেকে ১টা এক ঘন্টার কর্মবিরতি পালন করা হবে। তবে আসন্ন পৌরসভা নির্বাচনে যে সকল কর্মকর্তা দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়েছেন তারা এ কর্মসূচির বাইরে থাকবেন। ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে দাবি মানা না হলে লাগাতার কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। কর্মসূচিতে অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন প্রকৃচিবিসিএস সমন্বয় কমিটির স্টিয়ারিং কমিটির সদস্য সচিব মো. ফিরোজ খান বিএমএর মহাসচিব অধ্যাপক ডা. এম ইকবাল আর্সলান কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটের মহাসচিব মো. মোবারক আলী বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ডা. আ ম সেলিম রেজা কৃষি ক্যাডার অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব খায়রুল আলম প্রিন্স প্রমুখ। এছাড়া বেতন কাঠামোর বিরুদ্ধে গতকাল প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক অফিসার্স ওয়েলফেয়ার কাউন্সিল স্মারকলিপি প্রদান করেছে। স্মারকলিপিতে তারা অভিযোগ করেন ঘোষিত পেস্কেলের মাধ্যমে প্রবেশ পদে তাদের স্কেল এক ধাপ নামিয়ে দেয়া হয়েছে। গাজীপুর প্রতিনিধি জানান অষ্টম জাতীয় বেতন স্কেলে বিজ্ঞানীদের চাকরিতে প্রবেশের ক্ষেত্রে বিসিএস ক্যাডারদের সঙ্গে গ্রেড বৈষম্যের প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছেন বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট ব্রি ও বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের বারি বিজ্ঞানীরা। দুপুরে ঢাকাগাজীপুর সড়কে বিজ্ঞানীরা কলোব্যাজ ধারণ করে ঘন্টাব্যাপী ওই কর্মসূচি পালন করেন। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ব্রির মহাপরিচালক ড. জীবন কৃষ্ণ বিশ্বাস পরিচালক প্রশাসন ড. মো. শাহজাহান কবীর পরিচালক গবেষণা ড. মো. আনসার আলী বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট বিজ্ঞানী সমিতির আহবায়ক কৃষিবিদ ড. সৈয়দ নূরুল আলম পরিচালক গবেষণা ড. মো. জালাল উদ্দিন প্রমুখ। বক্তারা বলেন চাকরিতে যোগদানের ক্ষেত্রে বৈষম্য সৃষ্টি করে বিসিএস ক্যাডারদের অষ্টম গ্রেড এবং বিজ্ঞানীদের নবম গ্রেড করা হয়েছে। এতে মেধাবীরা ভবিষ্যতে গবেষণা প্রতিষ্ঠানে যোগদানে নিরুত্সাহিত হবে। তাই চাকরিতে যোগদানের ক্ষেত্রে বিজ্ঞানীদের অষ্টম গ্রেড দিয়ে শুরুর দাবি জানান তারা। শিবপুর নরসিংদী সংবাদদাতা জানান বেলা ১ টার দিকে শিবপুর কলেজগেট এলাকায় সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সংগঠন প্রকৃচিবিসিএস২৬ ক্যাডার সমন্বয় কমিটি উপজেলা শাখা মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে। মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন কমিটির সভাপতি ডা. রেহেনা বেগম সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নাজমুল কবির সমাজসেবা অফিসার মাহমুদুল হাসান তাপস উপজেলা প্রকৌশলী শহিদুজ্জামান প্রমুখ। এসময় উপজেলার বিভিন্ন দফতরের কর্মচারীরাও উপস্থিত ছিলেন । নাটোর প্রতিনিধি জানান কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসাবে জেলার বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে কর্মরত প্রকৃচিবিসিএস সমন্বয় কমিটির কর্মকর্তারা ব্যানারফেস্টুন নিয়ে সকালে শহরের পুরাতন বাসস্ট্যান্ড এলাকায় মানববন্ধন ও সমাবেশ করেন। বক্তারা তাদের ছয় দফা বাস্তবায়নের দাবি জানিয়ে বলেন বেতনভাতা বা অন্য বাড়তি কোন সুযোগসুবিধার জন্য নয় তারা আন্দোলন করছেন চাকরির মর্যাদা রক্ষার জন্য। এসময় অন্যান্যের মধ্যে কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপপরিচালক ডা. আলহাজ্ব উদ্দিন এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আব্দুর রহিম শেখ জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. মকছেদুর রহমান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। তেঁতুলিয়া পঞ্চগড় সংবাদদাতা জানান উপজেলা প্রকৃচি ক্যাডার ননক্যাডার সমন্বয় কমিটির উদ্যোগে মানববন্ধন পালিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম উপজেলা প্রকৌশলী আবু তৈয়ব মো. শামসুজ্জামান পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা খন্দকার আরিফুজ্জামান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া দেশের বিভিন্ন জেলাউপজেলা থেকে বেতন বৈষম্যের প্রতিবাদে সরকারি চাকরিজীবীদের মানববন্ধন পালন করার খবর পাওয়া গেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5486.csv b/Bangla_fin_news_articles/5486.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..91f8db611a5fe20935286b4a736c6050a227e2ec --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5486.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5486,বেতন স্কেলে আর পরিবর্তনের সুযোগ নেই অর্থমন্ত্রী,2015-12-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ঘোষিত বেতন স্কেলে আর কোন পরিবর্তনের সুযোগ নেই বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। গতকাল বুধবার সচিবালয়ে তিনি বলেন যে যাই বলুক আর যে দাবিই করুক না কেন বেতন স্কেল পরিবর্তনের আর কোনো সুযোগ নেই। গতকাল সচিবালয়ে অনলাইনে নিজের আয়কর রিটার্ন দাখিল শেষে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন। আলাপকালে শিক্ষক বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের চলমান অসন্তোষ ও সমালোচনারও জবাব দেন তিনি। এ সময় তিনি চলমান বাজেট ঘাটতি ৫ শতাংশের মধ্যে থাকবে উল্লেখ করে এডিপি বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি কিছুটা কাটছাঁট করতে হতে পারে বলে আভাস দিয়েছেন। তিনি বলেন নতুন বেতন কাঠামো নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের দাবি একেবারেই অজ্ঞতাপ্রসূত। বেতন কাঠামো চূড়ান্ত করার আগে এ বিষয়ে তাদের সঙ্গে আলোচনা করা হয়েছে। অর্থমন্ত্রী বলেন জাতীয় অধ্যাপক বলে কোনো পদ নেই। তাদের জন্য আলাদা কোনো স্কেলও নেই। এটা একটা সম্মান। শিক্ষাক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখার জন্য দেশের বিশিষ্ট শিক্ষাবিদদের এ সম্মান দেয়া হয়। এজন্য আগেও ৪০ হাজার টাকা সম্মানি দেয়া হতো এখনো এটা আগের মতোই আছে। এ সময় ফের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্তির সমালোচনা করে তিনি বলেন এমপিওভুক্তি অত্যন্ত বাজে ব্যবস্থা। আমি বরাবরই নতুন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও শিক্ষকদের এমপিওভুক্তিকরণের বিরোধিতা করে আসছি। এ ব্যবস্থা স্কুলের স্বার্থ দেখে না এমনকি শিক্ষার্থীদের স্বার্থও দেখে না। শুধু শিক্ষকদের স্বার্থ দেখে। এজন্য একটি কমিটি করে দিয়েছি। কমিটি যে সুপারিশ করবে সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে। এদিকে বেতন কাঠামোয় বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের পদে অবনমনের অভিযোগে গত মঙ্গলবারও বিক্ষোভ করেছেন কর্মকর্তারা। এ আন্দোলনকে অযৌক্তিক আখ্যা দিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন তাদের দাবিদাওয়ায় যৌক্তিক কিছু দেখছি না। আমি অবশ্য তাদের জন্য স্বতন্ত্র বেতন স্কেল দেব বলে আশ্বাস দিয়েছিলাম। কিন্তু যে বেতন স্কেল দেয়া হয়েছে এতে বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের স্বতন্ত্র বেতন স্কেলের প্রয়োজন আছে বলে আমি মনে করি না। অর্থমন্ত্রীর আয়কর ৫৬ হাজার টাকা গতকাল অর্থমন্ত্রীর দাখিল করা আয়কর রিটার্নে তিনি ৫৫ হাজার ৮৭০ টাকা কর দিয়েছেন। এতে দেখা যায় তার মোট সম্পদের পরিমাণ ১ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। আগের বছরের চেয়ে সম্পদ বেড়েছে ৪ লাখ টাকা। গতবছর তার আয় হয়েছে ২৭ লাখ ৯৫ হাজার টাকা। এর মধ্যে করযোগ্য আয়ের পরিমাণ ১০ লাখ ১৪ হাজার টাকা। এতে তার আয়করের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৫৫ হাজার ৮৭০ টাকা। গতকাল সচিবালয়ে সাংবাদিকদের তিনি নিজেই এ তথ্য দেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5487.csv b/Bangla_fin_news_articles/5487.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ccff9c7c80823279ac70a260c6f86bf174e6df55 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5487.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5487,চিনি আমদানিতে ১৫ ভ্যাট বসল,2015-12-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পরিশোধিত ও অপরিশোধিত চিনি আমদানিতে ১৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। একইসঙ্গে টনপ্রতি চিনি আমদানির ঘোষিত মূল্যও ট্যারিফ মূল্য বৃদ্ধি করা হয়েছে। বুধবার এ বিষয়ে আলাদা দুটি প্রজ্ঞাপন জারি করে এনবিআর। প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী অপরিশোধিত চিনির টন প্রতি ট্যারিফ মূল্য ৩২০ মার্কিন ডলার থেকে বাড়িয়ে ৩৫০ ডলার এবং পরিশোধিত চিনির ট্যারিফ মূল্য ৪০০ ডলার থেকে বাড়িয়ে ৪৩০ ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে। স্থানীয় চিনি শিল্পকে রক্ষা করতে চিনিকল মালিকদের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল চিনি আমদানিতে শুল্ক বাড়ানো। বর্তমানে দেশিয় চিনির চাইতে আমদানিকৃত চিনির দাম কম হওয়ায় ক্রেতারা আমদানিকৃত চিনি কিনছে। ফলে বিশাল পরিমান চিনি অবিক্রিত পড়ে অছে। একই কারণে রাষ্ট্রীয় চিনিকলগুলোও লোকসান গুণছে। এ অবস্থায় আমদানিকৃত চিনিতে ভ্যাট আরোপ ও ট্যারিফ মূল্য বাড়ানোর ফলে দেশিয় চিনি বিক্রির ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতা সক্ষমতা অর্জনে সহয়ক হবে বলে আশা করা হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5488.csv b/Bangla_fin_news_articles/5488.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..327af6e3589f0a5b2a527d07f516de95b617f298 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5488.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5488,দেশিয় শিল্পের স্বার্থ রক্ষা করে শুল্ক নির্ধারণ বাণিজ্যমন্ত্রী,2015-12-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশিয় কোনো শিল্পের স্বার্থ ক্ষুণ্ন হতে পারে এমন সিদ্ধান্ত সরকার গ্রহণ করবে না বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। তিনি বলেন বর্তমান সরকার ব্যবসা বান্ধব। দেশিয় শিল্পের স্বার্থ রক্ষা করেই শুল্ক নির্ধারণ করা হচ্ছে। বুধবার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে এন্টিডাম্পিং কাউন্টার ভেইলিং এবং সেইফগার্ড মেজার্স সংক্রান্ত দিনব্যাপী কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। দেশিয় শিল্পের স্বার্থ রক্ষার্থে বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশন এ কর্মশালার আয়োজন করে। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন বহুপাক্ষিক বাণিজ্য ব্যবস্থায় বাণিজ্য বাধাসমূহহ্রাস পাচ্ছে এবং শুল্কহারও কমেছে। ফলে আমদানি শুল্ক আরোপের মাধ্যমে দেশিয় শিল্প সংরক্ষণের সুযোগ কমে যাচ্ছে। মন্ত্রী বলেন মুক্তবাজার অর্থনীতির ফলে সৃষ্ট প্রতিযোগিতামূলক বাজার ব্যবস্থা একদিকে যেমন রাষ্ট্রগুলোকে বিশ্ববাণিজ্যে টিকে থাকার সুযোগ করে দিয়েছে তেমনি অনেক সময় এ প্রতিযোগিতার কারণে স্বল্প বাণিজ্য ক্ষমতা সম্পন্ন দেশগুলোর দেশিয় শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তিনি বলেন প্রতিযোগিতার এসব ক্ষতিকর প্রভাব দেখে দেশিয় উত্পাদনকারীদের রক্ষা করার জন্য বিশ্ববাণিজ্য সংস্থার বাণিজ্য প্রতিবিধান আইনের আওতায় এন্টি ডাম্পিং কাউন্টারভেইলিং এবং সেইফগার্ড ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়ে থাকে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5489.csv b/Bangla_fin_news_articles/5489.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..51eff18bcb48b71b719af6f603a8628d612dcf30 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5489.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5489,এবার ব্যাংক হলিডে পহেলা জানুয়ারি,2015-12-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পৌরসভা নির্বাচন উপলক্ষে ৩০ ডিসেম্বর সংশ্লিষ্ট এলাকার ব্যাংক শাখা বন্ধ থাকবে। এ কারণে ৩১ ডিসেম্বর সব ব্যাংকিং কার্যক্রম খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ফলে এবার ব্যাংক হলিডে ১ জানুয়ারি। বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। সব ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের বিষয়টি জানিয়ে দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে পৌরসভা নির্বাচন উপলক্ষে ৩০ ডিসেম্বর সারা দেশে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট এলাকার ব্যাংক শাখাগুলো বন্ধ থাকবে। এ কারণে ২০১৫ সালের বার্ষিক হিসাব ক্লোজিংয়ের সুবিধার্থে ৩১ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার সব তফসিলি ব্যাংক যথারীতি খোলা থাকবে। এ পরিপ্রেক্ষিতে ৩১ ডিসেম্বরের পরিবর্তে ব্যাংক হলিডে ঘোষণা করা হলো ১ জানুয়ারি। পাশাপাশি ৩০ ডিসেম্বর বন্ধ থাকা শাখাগুলোর ওপর চেক উপস্থাপনের ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলোকে সতর্কতা অবলম্বনের পরামর্শ দেয়া হয়েছে প্রজ্ঞাপনে। এদিকে ৩১ ডিসেম্বর ব্যাংক খোলা থাকায় এদিন শেয়ারবাজারের লেনদেনও চলবে। প্রসঙ্গত বার্ষিক হিসাবের সুবিধার্থে প্রতি বছর ৩১ ডিসেম্বর ব্যাংক হলিডে পালন হয়। এদিন ব্যাংক খোলা থাকলেও কোনো লেনদেন হয় না। ব্যাংকগুলো এদিন বার্ষিক হিসাব চূড়ান্ত করে মুনাফালোকসান বের করার পাশাপাশি অন্যান্য হিসাবও চূড়ান্ত করে। এদিন শেয়ারবাজারের লেনদেনও বন্ধ থাকে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5490.csv b/Bangla_fin_news_articles/5490.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9fadba1e5cc15da490238674bfe9ca1af3b0102c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5490.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5490,বিদ্যুৎ উন্নয়ন প্রকল্পে ২০৫ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে এডিবি,2015-12-23,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ সরকার এবং এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক এর মাঝে ২০৫ মিলিয়ন ডলারের একটি ঋণচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। বিদ্যুৎ খাতকে আরো শক্তিশালী করতে এ অর্থ কাজে লাগানো হবে। খবর জিনহুয়া। মঙ্গলবার ঢাকায় বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে বাংলাদেশ ইকোনোমিক রিলেশন ডিভিশনের ইআরডি জৈষ্ঠ্য সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন এবং এডিবির পক্ষে বাংলাদেশ রেসিডেন্ট মিশনের কান্ট্রি ডিরেক্টর কাজুহিকো হিগুচি চুক্তি স্বাক্ষর করেন। চুক্তিস্বাক্ষর সম্পর্কে কাজুহিকো সাংবাদিকদের বলেন ঋনের এ অর্থ ব্যবহার করা হবে ৪টি সাব স্টেশনের উন্নয়নে এবং ৭২ কিলোমিটার সরবরাহ লাইনের উন্নয়নে। এছাড়া ঢাকা বিভাগে ৭ লাখ অ্যানালগ মিটারকে ডিজিটাল মিটারে রূপান্তরের কাজও করা হবে। এছাড়া আশুগঞ্জ বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রকে আরো শক্তিশালী করতে প্রকল্প গ্রহণ করা হবে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে যেখানে আগে ২২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হতো সেখানে ৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হবে। ফলে ৮০ শতাংশ বিদ্যুৎ বেশি উৎপাদিত হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5491.csv b/Bangla_fin_news_articles/5491.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d0dc4da26d133391f3bc131ec8a673d6c4550c89 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5491.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5491,বিদ্যুৎ খাতের জন্য সরকার পুঁজিবাজার থেকে ১০০ মিলিয়ন ডলার সংগ্রহ করবে,2015-12-22,অনলাইন ডেস্ক,প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানি উপদেষ্টা মঙ্গলবার বলেছেন সরকার বিদ্যুৎ খাতে অর্থায়নের জন্য পুঁজিবাজার থেকে প্রায় ১০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সংগ্রহ করার পরিকল্পনা করেছে। রাজধানীতে অর্থনৈতিক পরিস্থিতি শীর্ষক এক আলোচনা সভায় জ্বালানি উপদেষ্টা তৌফিকইইলাহী চৌধুরী বলেন আগামী এক বছরে এই ১০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার দেশের বিদ্যুৎ খাতের জন্য আমরা ফাইন্যান্সিলাল ইনুস্টুমেন্টের মাধ্যমে সংগ্রহ করবো। বাংলাদেশ বিনিয়োগ বোর্ড বিওআই এই আলোচনা সভার আয়োজন করেছে। এতে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব এডমিনিস্ট্রেশন এন্ড ম্যানেজমেন্ট বিয়ামএর নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. এসএ সামাদ। অনুষ্ঠানে মূলপ্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ বীরুপাক্ষ পাল। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে অর্থায়নের পরিকল্পনায় অনিশ্চয়তার কিছু নেই তাই এটি শেষ পর্যন্ত দেশের শেয়ার বাজারকে জোরদার করতে সাহায্য করবে উল্লেখ করে জ্বালানি উপদেষ্টা বলেন সরকারি ও বেসরকারি উভয় খাত থেকে ক্যাপিটাল মার্কেটে আসা উচিৎ। পুঁজিবাজার থেকে তহবিল হিসাবে অর্থায়ন করা হলে তা আরো বেশী কার্যকর হবে। দেশের শিল্পপতিদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন পুঁজিবাজারে অর্থায়ন করে ব্যবসাকে গতিশীল করতে এর সমস্যা দূর করুণ। উপদেষ্টা বলেন বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন হয়েছে যেমন নারীর ক্ষমতায়ন মাথাপিছু আয় দারিদ্র্য বিমোচন ও গড় আয়ূ বৃদ্ধি। তিনি বলেন দেশের অগ্রগতির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে অর্থনীতির উন্নয়ন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বের কারণে এটি সম্ভব হয়েছে। বাসস \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5492.csv b/Bangla_fin_news_articles/5492.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2d03075053680edf2e1174ba9df6e39a28444ee8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5492.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5492,ডিএসইতে আজও লেনদেন ও মূল্যসূচক বেড়েছে,2015-12-22,অনলাইন ডেস্ক,দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই গত তিন দিন যাবৎ শেয়ারের লেনদেন এবং প্রধান মূল্যসূচক বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রয়েছে। ডিএসইতে আজ ৩২০ টি কোম্পানির ১১ কোটি ৪৭ লাখ ১৩ হাজার ৭০৪টি শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। মোট লেনদেনের পরিমাণ ৫২৬ কোটি ২৫ লাখ ২৭ হাজার ৪০০ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৩৭ কোটি ৩৮ লাখ টাকা বেশি। ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১৪.৮৬ পয়েন্ট বেড়ে ৪৫৯৩.৭৪ পয়েন্টডিএস৩০ মূল্য সূচক ১০.৪৯ পয়েন্ট বেড়ে ১৭৪৪.৬১ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস শরীয়াহ্ সূচক পয়েন্ট ৩.০১ বেড়ে ১১০৪.২০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হওয়া ৩২০ টি কোপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪৯ টিরকমেছে ১২৬ টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৫ টি কোম্পানির শেয়ার। লেনদেনের ভিত্তিতে টাকায় প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো বেক্সিমকো লিঃ বেক্সিমকো ফার্মা কেডিএস এক্সসোরিজ আফতাব অটোস কাশেম ড্রাইসেল লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট তিতাস গ্যাস স্কয়ার ফার্মা এমারেল্ড অয়েল ও বিএসআরএম স্টিল । দর বৃদ্ধির শীর্ষে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো প্রগতি ইন্সুঃ গ্রীন ডেল্টা এশিয়া প্যাসেফিক বেক্সিমকো লিঃ সিম টেক্স অ্যাপোলো ইস্পাত সেন্ট্রাল ফার্মা সুহৃদ ইন্ডাঃ এসিআই ফর্মুলা ও ফার্স্ট ফাইন্যান্স। অন্যদিকে দাম কমার শীর্ষে প্রধান ১০টি কোপানি হলো রহিমা ফুড ইসলামি ইন্সুঃ এপেক্স স্পিনিং পদ্মা অয়েল রিলায়েন্স ইন্সুঃ এপেক্স ফুডস বীচ হ্যাচারী সিনোবাংলা রূপালি লাইফ ইন্সুঃ ও মিরাক্যাল ইন্ডাঃ। বাসস \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5493.csv b/Bangla_fin_news_articles/5493.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..df88aea9fc09b84e27042770eab05968f508147d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5493.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5493,বাংলাদেশ আউটসোর্সিংয়ের পরবর্তী গন্তব্য,2015-12-21,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশের জনসংখ্যার বিপুল সংখ্যক তরুণ তাদেরকে যদি অনলাইন আউটসোর্সিংএ দক্ষ জনশক্তিতে পরিণত করা যায় তাহলে আগামীতে দেশ আউটসোর্সিংয়ের গন্তব্য হিসেবে বিবেচিত হবে। কেরানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে অনলাইন আউটসোর্সিং প্রশিক্ষণের তৃতীয় ব্যাচ চালু এবং ফ্রিল্যান্সারস অন স্পোকেন ইংলিশ কোর্সের সার্টিফিকেট বিতরণ অনুষ্ঠানে বক্তারা এ কথা বলেন। বাংলাদেশ ইতোমধ্যে বিভিন্ন বিশ্ব বিখ্যাত আইটি প্রতিষ্ঠানে আউটসোর্সিংয়ের গন্তব্যস্থল হিসেবে স্বীকৃত পেয়েছে এবং দেশের এই বিপুল সংখ্যক তরুণকে অনলাইন আউটসোর্সিংয়ে দক্ষ জনশক্তি হিসেবে গড়ে তোলার প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। অন্যান্যের মধ্যে অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন ঢাকা জেলা প্রশাসক মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া এফএম ইংরেজি ভাষা শিক্ষা এবং গবেষণা ইনস্টিটিউটর সিইও অধ্যাপক মোহাম্মদ ফিরোজ মুকুল ঠেংগামারা মহিলা সবুজ সংঘের টিএমএসএস আইসিটি পরিচালক নিগার সুলতানা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবুল বাশার মো. ফখরুজ্জামান ও কেরানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শাহীন আহমেদ। স্থানীয় সরকারের সহায়তা কর্মসূচির এলজিএসপি অধীনে ঢাকা জেলা প্রশাসন বেকার যুবক ও বিশেষ করে মহিলারাদের অনলাইন আউটসোর্সিং প্রশিক্ষণের উদ্যোগ নিয়েছে। এতে সহযোগিতা রয়েছে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ঠেংগামারা মহিলা সবুজ সংঘটিএমএসএস। জেলা প্রশাসক মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া বলেন প্রথমবারের মত ঢাকা জেলা প্রশাসন ও টিএমএসএস অনলাইন আউটসোর্সিং কার্যকরী ফ্রিলান্সারের বিকাশ ও বিশ্ব বাজারে তাদের ভাল ভাবে প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করার জন্য যৌথভাবে প্রশিক্ষণ কর্মসূচির গ্রহণ করেছে। ইতোমধ্যে কেরানীগঞ্জ সাভার ধামরাই ও নবাবগঞ্জসহ বিভিন্ন উপজেলায় এই প্রশিক্ষণ কর্মসূচি চালু করা হয়েছে এবং ক্রমান্বয়ে জেলা জুড়ে এটি বিস্তৃত করা হবে বলে তিনি জানান। বাসস \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5494.csv b/Bangla_fin_news_articles/5494.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9d118625cedfd01e42ab751dabb8899e594124ae --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5494.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5494,১০০ পোশাক কারখানাকে সতর্ক করল অ্যাকর্ড,2015-12-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কারখানার নিরাপত্তা মান উন্নয়নের লক্ষ্যে চলমান সংস্কার প্রক্রিয়ায় সময়মত কার্যকর অগ্রগতিতে ব্যর্থ হওয়ায় ১০০টি তৈরি পোশাক প্রতিষ্ঠানকে সতর্ক করেছে অ্যাকর্ড। এসব কারখানার অগ্নি ভবনের কাঠামো ও বৈদ্যুতিক নিরাপত্তা মান উন্নয়ন করতে সংস্কারের সময়সীমা বেঁধে দেয়া হলেও তারা ব্যর্থ হওয়ায় এ সতর্কতা জারি করা হয়। ইউরোপের ক্রেতাদের সমন্বয়ে গঠিত কারখানা পরিদর্শন জোট অ্যাকর্ড সম্প্রতি পাঁচটি কারখানার সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণাও দিয়েছে। এর আগে আরো তিনটি কারখানার সঙ্গে একইভাবে ব্যবসায়িক সম্পর্ক ছিন্ন করা হয়। সম্প্রতি অ্যাকর্ড এক বিবৃতিতে পাঁচটি কারখানার সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা দেয়। সর্বশেষ ব্যবসায়িক সম্পর্ক ছিন্ন করা পাঁচটি কারখানা হলো চট্টগ্রামের ক্যালভিন ফ্যাশন চট্টগ্রাম রফতানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকার কুপার কোম্পানি লিমিটেড আশুলিয়ার আলফা নিট অ্যাপারেলস রাজধানীর মগবাজার এলাকার জেয়সিজ অ্যাপারেল নারায়ণগঞ্জের সিনসিয়ার নিট গার্মেন্টস। অ্যাকর্ডের বিবৃতিতে বলা হয় এসব কারখানা ভবনের কাঠামো অগ্নি ও বৈদ্যুতিক নিরাপত্তা বিষয়ে পরিদর্শন করা হয়। ত্রুটি সংশোধনের লক্ষ্যে কারখানাগুলো সময়মত সংস্কার পরিকল্পনা কারেকটিভ অ্যাকশন প্ল্যান বা ক্যাপ জমা দিতে ব্যর্থ হয়। ২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল রানা প্লাজা দুর্ঘটনায় ১১০০ বেশি শ্রমিক নিহত হওয়ার পর বাংলাদেশের কারখানার নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরীক্ষার উদ্যোগ নেয় ইউরোপ ও আমেরিকার ব্র্যান্ডগুলোর সমন্বয়ে গঠিত দুটি জোট। অ্যাকর্ডে স্বাক্ষরকারি ১৯২টি ব্র্যান্ডের কাছে পোশাক রফতানি করে এমন ১৫০০ কারখানা পরীক্ষা ও সংস্কার কাজ তদারক করছে অ্যাকর্ড। আগামী ২০১৮ সাল পর্যন্ত এসব কারখানার সংস্কার কাজ তদারক করতে অ্যাকর্ডে স্বাক্ষরকারী ব্র্যান্ডগুলো চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। অ্যাকর্ড ও অ্যালায়েস্বের পরিদর্শনে ঝঁকিপূর্ণ বিবেচনায় ইতিমধ্যে ৩৬টি কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5495.csv b/Bangla_fin_news_articles/5495.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..78347690c640c9f13ef23190154662e10ffe59bd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5495.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5495,৩০ লাখ পোশাকশ্রমিকের নিরাপত্তাহীনতার খবর মিথ্যা বাণিজ্যমন্ত্রী,2015-12-21,অনলাইন ডেস্ক,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন কয়েকটি পত্রিকায় ৩০ লাখ পোশাকশ্রমিক নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে বলে যে প্রতিবেদন ছাপা হয়েছে তা সর্বৈব মিথ্যা। যে সংগঠনের নামে এটা প্রকাশ করা হয়েছে তিনি জীবনেও সেটির নাম শোনেননি। সোমবার দুপুরে সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বাণিজ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন। ১৫১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত কেনিয়ার রাজধানী নাইরোবিতে অনুষ্ঠিত বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার ডব্লিউটিও মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলনের বিভিন্ন তথ্য জানাতে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন রানা প্লাজা ধসের পর বাংলাদেশের ভাবমূর্তির যে সমস্যা হয়েছিল আস্তে আস্তে তা কেটে গেছে। এখন অ্যাকর্ড ও অ্যালায়েন্স পোশাক কারখানার কর্মপরিবেশ উন্নয়নে বিদেশি ক্রেতাদের দুই জোট আমাদের সার্টিফিকেট দিচ্ছে যে পোশাক খাতে তেমন ঝুঁকি নেই। তারা সন্তুষ্ট। ঠিক এ মুহূর্তে এ ধরনের সংবাদ করায় আমি দুঃখিত ও খুবই ব্যথিত। বাণিজ্যমন্ত্রী গণমাধ্যমকে দেশের স্বার্থে কাজ করার আহ্বান জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5496.csv b/Bangla_fin_news_articles/5496.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..de372af88654b29df2dd1de3d9185dc1cedb6362 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5496.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5496,খুলনায় ৩ জুট মিল বন্ধ,2015-12-21,রেজাউল করিম খুলনা অফিস,শিল্পনগরী খুলনার জুট মিল বা পাটকলগুলির অবস্থা কিছুদিন ধরে ভাল যাচ্ছে না। নানা সংকটে পড়ে ৩টি জুটমিল ইতিমধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে। আরো কয়েকটি বন্ধের উপক্রম হয়েছে। তিন মিলের উত্পাদন বন্ধ হয়ে যাওয়ায় অন্তত ৮ হাজার শ্রমিককর্মচারী বেকার হয়ে পড়েছেন। সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা গেছে এ অঞ্চলে ব্যক্তি মালিকানাধীন পাটকল রয়েছে অন্তত ১৯টি। এর মধ্যে মহসেন জুটমিল ও এ্যাজাক্স জুটমিল ইতিমধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে। সোনালী পাটকলও বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছে। দুইদিন খোলা থাকে তো ৩ দিন বন্ধ থাকে। এ্যাজাক্স জুটমিলে স্থায়ী ১ হাজার ৬শ শ্রমিককর্মচারীর পাশাপাশি আরো প্রায় দেড় হাজার অস্থায়ী শ্রমিক রয়েছে। সোনালী জুটমিলে প্রায় ৩ হাজার স্থায়ী শ্রমিককর্মচারীর সঙ্গে আরো অন্তত ২ হাজার অস্থায়ী শ্রমিক রয়েছে। কয়েক দফায় ৩৯০ দিন লেঅফ করে রাখার পর মহসেন জুটমিলটিও গত বছরের জুলাই মাসে বন্ধ ঘোষণা করা হয়। মিলগুলি বন্ধের জন্য বেশ কয়েকটি কারণের কথা জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এর মধ্যে মিলে উত্পাদিত পণ্য অবিক্রীত থাকা উত্পাদন খরচের তুলনায় পণ্যের বিক্রি মূল্য কম প্রয়োজনীয় ব্যাংক ঋণ না পাওয়া সময়মত মিলে প্রয়োজনীয় কাঁচা পাট সংগ্রহ করতে না পারা বিদ্যুত্ বিল বকেয়া থাকা শ্রমিককর্মচারীদের পাওনা পরিশোধ করতে না পারা উল্লেখযোগ্য। গত ঈদুল ফিতরের আগে থেকে বন্ধ পাটকলগুলির শ্রমিককর্মচারীরা তাদের বকেয়া পাওনা এবং মিল চালুর দাবিতে আন্দোলন করে আসছে। গত শনিবারও খুলনার আটরা শিল্পাঞ্চলে আলীম জুট মিল ব্যক্তি মালিকানায় হস্তান্তর প্রক্রিয়া বন্ধ ও বকেয়া বেতনের দাবিতে আন্দোলনরত শ্রমিকরা সভাসমাবেশ করেছেন বলে জানা গেছে। এদিকে খুলনাযশোর অঞ্চলের রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকলগুলিতেও অর্থ সংকটের পাশাপাশি নানা সমস্যা চলছে। প্রয়োজনীয় অর্থের অভাবে এ অঞ্চলের সরকারি ৯ পাটকলে গত কয়েক মাস ধরে শ্রমিক মজুরি বকেয়া পড়েছে। এ ছাড়া পাটকলগুলিতে চলতি মূলধনের অভাবও প্রকট হয়ে দেখা দিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5497.csv b/Bangla_fin_news_articles/5497.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a285012dc64a0e8049ae4a7fbdaf192271683a6f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5497.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5497,পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগের পথ খুলল,2015-12-20,অনলাইন ডেস্ক,পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ বাড়াতে বাণিজ্যিক ব্যাংকের বিনিয়োগ নীতিমালায় পরিবর্তন এনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। নতুন নীতিমালা অনুযায়ী পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগসীমা হিসাবের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের সহযোগী কোম্পানিকে মার্চেন্ট ব্যাংকব্রোকারেজ হাউজ দেয়া মূলধন এই সীমার বাইরে থাকবে। রবিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা বলা হয়েছে। নতুন সিদ্ধান্তের ফলে বিনিয়োগ সীমার ভেতরে থেকেই ব্যাংকিং খাত থেকে পুঁজিবাজারে নতুন করে বিনিয়োগ আসার পথ তৈরি হল। এ বিষয়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সাবেক সভাপতি শাকিল রিজভী বলেন এটি পুঁজিবাজারের জন্য একটি ইতিবাচক উদ্যোগ। এতে কিছু ব্যাংকের শেয়ার কেনার সক্ষমতা বাড়বে। পাশাপাশি বিক্রির চাপ কমবে। আর সাধারণ বিনিয়োগকারীদেরও আস্থা বাড়বে। নতুন বছরের শুরুর দিন থেকে এই নিয়ম কার্যকর হবে বলে সার্কুলারে জানানো হয়েছে। এতদিন ব্যাংকের পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ হিসাব করার ক্ষেত্রে সহযোগী কোম্পানিকে দেয়া মূলধনও বিনিয়োগ হিসাবে ধরা হত। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5498.csv b/Bangla_fin_news_articles/5498.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e500ea2f3e7d6eb01c95f5dedc8ff7cdce547964 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5498.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5498,উন্নয়নে অগ্রাধিকার পাবে গার্মেন্টস অ্যাক্সেসরিজ ও প্যাকেজিং শিল্প,2015-12-20,অনলাইন ডেস্ক,শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু বলেছেন দেশিয় গার্মেন্টস অ্যাক্সেসরিজ ও প্যাকেজিং শিল্পের গুরুত্ব বিবেচনা করে সরকার এ শিল্পখাতের উন্নয়নের প্রতি অগ্রাধিকার দিচ্ছে এবং এ শিল্পের সুষম বিকাশের লক্ষ্যে পৃথক শিল্পনগরি গড়ে তোলার জন্য শিল্প মন্ত্রণালয় কাজ করছে।তিনি আজ শিল্প মন্ত্রণালয়ে বাংলাদেশ গার্মেন্টস অ্যাক্সেসরিজ অ্যান্ড প্যাকেজিং ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোটার্স অ্যাসোসিয়েশনের বিজিএপিএমইএ নেতৃবৃন্দের সঙ্গে এক বৈঠকে তিনি একথা বলেন। শিল্পমন্ত্রী বলেন একটি পূর্ণাঙ্গ ইনস্টিটিউট ও টেস্টিং ল্যাবরেটরি স্থাপন করতে শিল্প মন্ত্রণালয় থেকে জায়গা বরাদ্দ দেওয়া হবে। তিনি এ লক্ষ্যে কার্যকর উদ্যোগ নিতে বিসিক চেয়ারম্যানকে নির্দেশনা দেন। বৈঠকে গার্মেন্টস অ্যাক্সেসরিজ ও প্যাকেজিং শিল্পের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ ইনস্টিটিউট ও টেস্টিং ল্যাবরেটরি স্থাপন করতে জায়গা বরাদ্দের দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ গার্মেন্টস অ্যাক্সেসরিজ অ্যান্ড প্যাকেজিং ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোটার্স অ্যাসোসিয়েশনের বিজিএপিএমইএ নেতৃবৃন্দ। তারা বলেন এ শিল্পখাত থেকে গত অর্থবছরে ৫.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় হয়েছে। টেস্টিং ল্যাবরেটরি স্থাপিত হলে এ খাতে রফতানির পরিমাণ আরো বাড়বে বলে তারা উল্লেখ করেন। বৈঠকে শিল্প সচিব মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া বাংলাদেশ ইস্পাত ও প্রকৌশল কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান ইমতিয়াজ হোসেন চৌধুরী বিসিকের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান নূরুল ইসলাম বিজিএপিএমইএর সভাপতি রাফেজ আলম চৌধুরী সহসভাপতি আবদুল কাদের চৌধুরী মোয়াজ্জেম হোসেন মতি ও মোজাহারুল হক শহীদ পরিচালক হাসানুল করিম তমিজসহ অন্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে বিজিএপিএমইএর নেতারা কর্মসংস্থান ও অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে গার্মেন্টস এক্সেসরিজ ও প্যাকেজিং শিল্পখাতের অবদান তুলে ধরেন। তারা বলেন এ শিল্পখাতের উন্নয়নের মাধ্যমে দেশের তৈরি পোশাক শিল্পখাতে মূল্য সংযোজনের বিরাট সুযোগ রয়েছে। তারা এ শিল্পকে এসএমই শিল্পখাতের অন্তর্ভুক্ত করে সরকারের নীতিসহায়তা ও পৃষ্ঠপোষকতা বাড়ানোর দাবি জানান। একই সাথে তারা এ শিল্পের সুষম বিকাশের লক্ষ্যে একটি পৃথক গার্মেন্টস অ্যাক্সেসরিজ ও প্যাকেজিং শিল্পনগরি গড়ে তোলার তাগিদ দেন।শিল্প মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ একথা বলা হয়। এর আগে বাংলাদেশ তৃণমূল মহিলা উদ্যোক্তা সমিতির নেতৃবৃন্দ শিল্পমন্ত্রীর সাথে সাক্ষাত করেন। শিল্পমন্ত্রীর দফতরে সাক্ষাতকালে তারা তৃণমূল পর্যায়ে দক্ষ নারী উদ্যোক্তা সৃষ্টিতে সরকারের নীতি সহায়তা বৃদ্ধির দাবি জানান। জবাবে শিল্পমন্ত্রী বিটাক ও বিসিকের মাধ্যমে পরিচালিত প্রশিক্ষণে নারী উদ্যোক্তাদের অংশ নেয়ার পরামর্শ দেন।সংগঠনের সভাপতি মৌসুমী ইসলাম সহসভাপতি মাহাবুব আরা জলিসহ অন্য নেতারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন। বাসস। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5499.csv b/Bangla_fin_news_articles/5499.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fec75710122f01369097cf922b55528cf68033bc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5499.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5499,বিনিয়োগের বড় বাধা ব্যাংক ঋণের উচ্চ সুদ অর্থমন্ত্রী,2015-12-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঋণের উচ্চ সুদকে বিনিয়োগের বড় বাধা হিসেবে চিহ্নিত করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। এ জন্য ব্যাংকগুলোকে সুদের হার কমিয়ে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। রবিবার ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ফোরাম বাংলাদেশ আইবিএফবি আয়োজিত সফল ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই আহ্বান জানান। অর্থমন্ত্রী বলেন আমাদের দেশে বিনিয়োগের বড় বাধা হচ্ছে ঋণের সুদ হার। ব্যাংকগুলো নিজেরাই সুদ হার নির্ধারণ করে থাকে। তারা ব্যাংক এসএমইকে সেইভাবে সহায়তা করে না। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী গত অক্টোবর শেষে ব্যাংক খাতে ঋণের গড় সুদ হার দাঁড়ায় ১১ দশমিক ৩৫ শতাংশ। উদ্যোক্তারা অনেকদিন ধরেই সুদের হার কমিয়ে এক অংকের ঘরে নামিয়ে আনার দাবি জানিয়ে আসছেন। মুহিত আক্ষেপ করে আসছেন বিনিয়োগে খরা নিয়ে। অর্থনীতিতে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের অবদানের প্রসঙ্গ তুলে অর্থমন্ত্রী বলেন শিল্পোত্পাদনের প্রায় ৯৩ থেকে ৯৫ ভাগই হচ্ছে এসব উদ্যোক্তাদের মাধ্যমে। এজন্য আমি তাদেরকে ব্যাংকগুলোকে বলব এসএমই খাতকে সহায়তা করতে সেইভাবে সুদ হার নির্ধারণ করতে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5500.csv b/Bangla_fin_news_articles/5500.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c82348b7ffb86ce64d443c79e3c440bb4f0bf7e4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5500.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5500,বাংলাদেশে ৩০ লাখ গার্মেন্টস শ্রমিক নিরাপত্তা ঝুঁকিতে,2015-12-20,ইত্তেফাক ডেস্ক,যুক্তরাষ্ট্রের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে বাংলাদেশে গার্মেন্টস কারখানায় কমপক্ষে ত্রিশ লাখ শ্রমিক নিরাপত্তা ঝুঁকিতে রয়েছে। এর কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে রানা প্লাজা ধসে ১১শর বেশি শ্রমিক নিহত হওয়ার পর বাংলাদেশের কারখানাগুলোতে শ্রমিকের কাজের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য যে কর্মসূচি নেয়া হয় তার চার ভাগের তিন ভাগ কারখানাই সেই কর্মসূচির আওতার বাইরে রয়েছে। এগুলোর বেশিরভাগই ছোট কারখানা এবং এগুলো বড় বা নামীদামী কারখানার জন্য কাজ করে থাকে। তবে গার্মেন্টস মালিকরা এমন বক্তব্য নাকচ করে বলেছেন রপ্তানিকারক সব কারখানাই নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় আনা হয়েছে। খবর বিবিসির। বাংলাদেশ সরকার বলেছে ছোট কারখানাগুলোকেও নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় আনা হচ্ছে। নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের স্ট্র্যান সেন্টার ফর বিজনেস এন্ড হিউম্যান রাইটসএর পক্ষ থেকে বাংলাদেশের গার্মেন্টস কারখানাগুলোর নিরাপত্তা নিয়ে গবেষণাটি করা হয়েছে। সেই গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে বাংলাদেশে সাত হাজারের বেশি গার্মেন্টস কারখানা রয়েছে। এগুলোর একটা বড় অংশের কোন নিবন্ধন নেই। এই ছোট কারখানাগুলো বড় বা নামীদামী কারখানার জন্য সাবকন্ট্রাক্টর হিসেবে কাজ করে থাকে। কিন্তু এই ছোট কারখানাগুলোর নিরাপত্তার বিষয় নজরদারির আওতায় নেই। ঢাকায় গার্মেন্টস শ্রমিকদের অধিকার নিয়ে কাজ করে এমন একটি সংগঠনের নেত্রী মোশরেফা মিশু বলেছেন সরকার এবং মালিকপক্ষ কেউই ছোট কারখানাগুলোর নিরাপত্তার দিকে নজর দেয় না। রানা প্লাজা ধসে গার্মেন্টস শ্রমিক হতাহতের ঘটনার পরে কারখানাগুলোর শ্রমিকের কাজের নিরাপত্তার প্রশ্ন সামনে আসে। সেই প্রেক্ষাপটে ইউরোপে এবং যুক্তরাষ্ট্রের ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলো অ্যাকর্ড এবং অ্যালায়েন্স নামের দুটি ফোরাম গঠন করে বাংলাদেশের গার্মেন্টস কারখানাগুলো পরিদর্শনের মাধ্যমে নিরাপত্তা সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে পদক্ষেপ নেয়। নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায় বলা হয়েছে গার্মেন্টস কারখানার চার ভাগের মাত্র এক ভাগ কারখানাকে সেই নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় আনা হয়েছে। ফলে বেশিরভাগ কারখানায় ত্রিশ লাখের মতো শ্রমিক নিরাপত্তা ঝুঁকিতে রয়েছে। তবে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রেতাদের ফোরাম অ্যাল্যায়েন্সের মেজবাহ রবিন বলছিলেন সরকারি হিসাব এবং বিজিএমইএর তালিকা অনুযায়ী সাড়ে তিন হাজার কারখানা এখন চালু আছে। অ্যাকর্ড অ্যালায়েন্স এবং আইএলও এর সহায়তায় সরকারের জাতীয় কর্মসূচির অধীনে এই তিন ভাগে তালিকাভুক্ত একশ ভাগ কারখানাকেই নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় আনা হয়েছে। গার্মেন্টস মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সিনিয়র সহসভাপতি ফারুক হাসান ছোট কিছু কারখানা থাকার কথা স্বীকার করেছেন। তবে তার দাবি হচ্ছে বড় কারখানাগুলো এখন ঝুঁকিপূর্ণ কারখানার কাছে সাবকন্ট্রাক্টে কাজ দেয় না। তিনি আরও বলেছেন ছোট কারখানাগুলো দেশের ভিতরে চাহিদা মেটানোর জন্য কাজ করে। রপ্তানিকারক না হওয়ায় তারা বিজিএমইএর সদস্যও হতে পারে না। শ্রম মন্ত্রণালয়ের সচিব মিখাইল শিপার বলেছেন কেরানীগঞ্জসহ কয়েকটি এলাকায় ছোট কারখানা রয়েছে। এর সংখ্যা হাজারখানেক হবে। এসব কারখানাকেও দুবছরের মধ্যে নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় আনা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5501.csv b/Bangla_fin_news_articles/5501.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bf4dae7f3c5879f3a48f1bf3172cb9311e1109b9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5501.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5501,সীমান্ত ব্যাংকের লোগো নির্বাচন ও উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী,2015-12-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিজিবি সদস্যদের জন্য বহুল প্রতীক্ষিত সীমান্ত ব্যাংকএর লোগো নির্বাচন করা হবে। আজ পিলখানায় বিজিবি দিবস উদ্যাপন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই ব্যাংকের লোগো নির্বাচন ও উদ্বোধন করবেন। এর পাশাপাশি সীমান্ত ব্যাংকের লেটার অব ইনটেন্ট ব্যাংক পরিচালনার জন্য ইচ্ছাপত্র বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আজিজ আহমেদের কাছে তুলে দেবেন। সকাল সাড়ে ৭টায় সদর দফতরে মহাপরিচালকের পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে বিজিবি দিবস উদ্যাপন শুরু হবে। একই সময়ে দেশের সকল সেক্টর ও ব্যাটালিয়নে জাতীয় পতাকা ও বিজিবির পতাকা উত্তোলন করা হবে। সকাল ৯টায় পিলখানায় প্যারেড গ্রাউন্ডে কুচকাওয়াজ পরিদর্শন ও সালাম গ্রহণ করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি সাহসিকতার জন্য ৬০ জনকে বিজিবি পদক প্রদান করবেন। পরে চুয়াডাঙ্গা ঠাকুরগাঁও ও খাগড়াছড়ির জালিয়া পাড়ায় ৫০ শয্যা বিশিষ্ট তিনটি হাসপাতালের কার্যক্রম উদ্বোধনের ফলক উন্মোচন করবেন। এরপর প্রধানমন্ত্রী বীরউত্তম খন্দকার ফজলুর রহমান মিলনায়তনে দরবার বৈঠক করবেন। ২০১০ সালের ২০ ডিসেম্বর জাতীয় সংসদে বর্ডার গার্ড আইন পাস হওয়ার পর এই দিনটি বিজিবি দিবস হিসাবে উদ্যাপিত হচ্ছে। ৫ম বারের মতো বিজিবি দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন। রামগড়ে গোড়াপত্তন ইত্তেফাকের রামগড় সংবাদদাতা জানিয়েছেন আজ রবিবার বিজিবি দিবস উপলক্ষে রামগড়স্থ ১৬ বিজিবি ব্যাটালিয়ন দিনব্যাপী নানা কর্মসূচি পালনের উদ্যোগ নিয়েছে। সকালে দোয়া মাহফিল পতাকা উত্তোলন দরবার প্রীতিভোজ ও সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। ১৭৯৫ সালে পার্বত্য চট্টগ্রামের রামগড়ে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ বা বিজিবির গোড়াপত্তন হয় রামগড় লোকাল ব্যাটালিয়ন নামে। সপ্তদশ শতকের শেষভাগে পার্বত্য চট্টগ্রামে লুসাই বিদ্রোহ দেখা দিলে এই এলাকা রক্ষার জন্য ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি রামগড়ে মাত্র ৪৮৬ জন সৈন্য নিয়ে রামগড় লোকাল ব্যাটালিয়ন গঠন করে। অস্ত্রশস্ত্রের মধ্যে ছিল ৬ পাউন্ড গোলার ৪টি কামান। এছাড়া দুটি অনিয়মিত অশ্বারোহী দল ও যাতায়াতের জন্য ছিল কয়েকটি যানবাহন। পরবর্তীকালে ১৮৭৯ সালে ফ্রন্টিয়ার গার্ডস নাম পরিবর্তন করে স্পেশাল রিজার্ভ বাহিনী ১৮৯১তে বেঙ্গল মিলিটারি পুলিশ ব্যাটালিয়ন ১৯১২ সালে ঢাকা মিলিটারি পুলিশ ১৯২০ সালে বেঙ্গল ব্যাটালিয়ন অব ইস্টার্ন ফ্যন্টিয়ার রাইফেলস ১৯৪৭এ ভারত বিভক্তির পর নতুন নামকরণ হয় ইস্টার্ন পাকিস্তান রাইফেলস ইপিআর। অনেক বিবর্তন পরিবর্তন পরিবর্ধন এবং ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭২ সালে ইপিআর নাম বদল করে বাহিনীটির নাম দেয়া হয় বাংলাদেশ রাইফেলস বা বিডিআর। রামগড় সদরে ভারত সীমান্ত ঘেঁষা অফিস টিলা এলাকায় অবস্থিত রাইফেলস স্মৃতিস্তম্ভে লেখা রয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের সেই গৌরবোজ্জ্বল জন্ম ইতিহাস। ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি ঢাকার পিলখানায় সংঘটিত বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনার পর ২০১০এর ৮ ডিসেম্বর জাতীয় সংসদে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ আইন ২০১০ পাস হওয়ার মাধ্যমে ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে এ সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সর্বশেষ নামকরণ হয় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ বা বিজিবি। ঐ বছর ২০ ডিসেম্বর তারিখকে বিজিবি দিবস হিসাবে ঘোষণা দেয়া হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5502.csv b/Bangla_fin_news_articles/5502.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..417bbd918f9c8fb141f878ec97ad90995a86492c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5502.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5502,আবাসন খাতে বিনা শর্তে কালো টাকা বিনিয়োগের দাবি,2015-12-19,অনলাইন ডেস্ক,আবাসন খাতের দূরাবস্থা কাটাতে বিনাশর্তে অপ্রর্দশিত অর্থ কালো টাকা বিনিয়োগের দাবি জানিয়েছেন এ খাত সংশ্লিষ্টরা। শনিবার দুপুরে হোটেল সোনারগাঁওয়ের সুরমা হলে রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ রিহ্যাব আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান তারা। আগামী ২৩ ডিসেম্বর বুধবার থেকে শুরু হতে যাওয়া রিহ্যাব ফেয়ার২০১৫ উপলক্ষে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে রিহ্যাব। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন রিহ্যাবের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট রবিউল হক। লিখিত বক্তব্যে বলা হয় বিগত কয়েক বছর ধরে নীতিনির্ধারণী কিছু সমস্যার কারণে আবাসন খাত সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এছাড়া বিগত রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা এ খাতকে চরম সংকটের দিকে ঠেলে দিয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয় সম্প্রতি ওয়াশিংটনভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেগ্রিটি জিএফআই বাংলাদেশ থেকে টাকা পাচার হওয়ার তথ্য প্রকাশ করে। তাতে দেখা গেছে ২০১৩ সালেই পাচার হয়েছে আনুমানিক ৭৬ হাজার কোটি টাকা। যা তার আগের বছরের চেয়ে প্রায় ৩৪ শতাংশ বেশি। সরকার বিগত বাজেটে অপ্রর্দশিত অর্থ আবাসন শিল্পে বিনিয়োগের সুযোগ দিলেও আমরা বারবার জানিয়েছিলাম আয়কর অধ্যাদেশ ১৯৮৪ এর ধারা ১৯ বিবিবিবিবিতে ইনডেমিনিটি রাখার কিন্তু তা রাখা হয়নি। ফলে এই অপ্রর্দশিত অর্থ ব্যাপকভাবে পাচার হয়ে যাচ্ছে বলে আমরা মনে করি। আবাসন খাতে বিনাশর্তে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়ার দাবি জনানো হয় সংবাদ সম্মেলনে। আবাসন খাতে বর্তমানে বিনিয়োগ এখনও মাইনাস রয়েছে জানিয়ে রবিউল হক জানান ২৩ ডিসেম্বর থেকে রিহ্যাব ফেয়ার চলবে ২৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত দর্শনার্থীদের মেলা উন্মুক্ত থাকবে। মেলায় দুই ধরনের টিকিট রয়েছে। একটি সিঙ্গেল এন্ট্রি অপরটি মাল্টিপল এন্ট্রি। সিঙ্গেল টিকিটের মূল্য ৫০ টাকা মাল্টিপল ১০০ টাকা। মাল্টিপল টিকিটে মেলায় ৫ বার প্রবেশ করার সুযোগ পাবেন আগ্রহীরা। টিকিটের র্যা ফেল ড্রতে থাকছে আকর্ষণীয় পুরস্কার। বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠেয় রিহ্যাব ফেয়ারের উদ্বোধন করবেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন। এবার মেলায় প্রায় ১৫০টি স্টল থাকছে। মেলায় ২৫টি বিল্ডিং ম্যাটেরিয়ালস ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে অংশগ্রহণ করার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ভাইস প্রেসিডেন্ট১ লিয়াকত আলী ভূইয়া সোহরাওয়ারর্দী ভূইয়া প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5503.csv b/Bangla_fin_news_articles/5503.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0502c7d70158613323c3d53722d705bd01815d93 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5503.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5503,শুধু ভবন নয় শ্রমিকদেরও নিরাপদে রাখতে হবে আইএলআরএফ,2015-12-19,অনলাইন ডেস্ক,ওয়াশিংটনভিত্তিক আন্তর্জাতিক শ্রম অধিকার ফোরাম আইএলআরএফ তার এক গবেষণা পত্র উপস্থাপন কালে জানিয়েছে শ্রমিকদের নিরাপত্তার জন্য শুধু কারখানা ভবন নিরাপদ হলেই চলবে না। সেই সঙ্গে কারখানার ভেতরে হুমকি ও সহিংসতার বিষয়গুলোর দিকেও নজর দিতে হবে। কর্মপরিবেশের সংস্কারের বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ হিসেবে শ্রমিকদের প্রতি সম্মান প্রদর্শনের চর্চা প্রবর্তনের উপর জোর দিয়ে বলা হয় তা না হলে শ্রমিকদের জীবন ও স্বাস্থ্য ঝুঁকির মুখেই থাকবে। ৭০ জনের বেশি শ্রমিকের সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে তৈরি এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে কর্মস্থলে নিজেদের কথা বলার সুযোগ না পেলে শ্রমিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে না। এতে বলা হয় শ্রমিকরা কারখানা ও পোশাক প্রতিষ্ঠানগুলোতে বিরাজমান হুমকি ও সহিংসতার সামাজিক সম্পর্কের ভয়ানক চক্র ভাঙ্গার উপর জোর দিয়েছে যা তাদের পরিবার ও সমাজকে প্রভাবিত করে। এই সামাজিক সম্পর্কের ভয়ানক চক্রের কারণে সরকার ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী শ্রমিকদের সুরক্ষা দিতে ব্যর্থ হচ্ছে।আইএলআরএফের প্রতিবেদনে বলা হয় শ্রমিকরা বলছে মূলত পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও তাদের বিভিন্ন চাহিদা পূরণের বিবেচনার বিষয়ে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। সাক্ষাৎকারে শ্রমিকরা জানিয়েছে উৎপাদনের উচ্চ লক্ষ্যমাত্রা ও কাজের চাপের কারণে ব্যবস্থাপকরা তাদেরকে টয়লেটে যেতে এমনকি পানি পানের বিরতি নিতেও বাধা দেয়। কখনও পরিবারে জরুরি চিকিৎসার বিষয় এলে তাদের ছুটি দেওয়া হয় না। আইএলআরএফের মতে পোশাক খাতের মারাত্মক মূল্য চাপ ও নিবিড় উৎপাদন সূচির প্রতিফলন এই কাজের চাপের কারণেই বাংলাদেশে কারখানাগুলোতে মৌলিক নিরাপত্তা পদক্ষেপগুলো অবহেলিতই থেকে যাচ্ছে। বিডি নিউজ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5504.csv b/Bangla_fin_news_articles/5504.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..aa8cf7ceec809361f90f6199975605fb761c55d4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5504.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5504,বাণিজ্য মেলায় থাকছে বিশেষ নিরাপত্তা,2015-12-19,অনলাইন ডেস্ক,রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আগামী ১ জানুয়ারি শুরু হতে যাচ্ছে ২১তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় আয়োজিত এবারের মেলায় বাংলাদেশসহ মোট ২২টি দেশ অংশ নিচ্ছে বলে জানা গেছে। বিদেশিদের অংশগ্রহণ বাড়ানো এবং মেলা প্রাঙ্গণে নিরাপত্তার বিষয়টি এবারের বাণিজ্য মেলায় সবচেয়ে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হচ্ছে। অন্যবারের তুলনায় এবার নিরাপত্তা ব্যবস্থা একটু বেশিই জোরদার করা হচ্ছে। এমনটাই জানিয়েছে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো ইপিবি সূত্র। নিরাপত্তার স্বার্থে বসানো হচ্ছে সিসি ক্যামেরা। মেলার বিভিন্ন পয়েন্টে মোট ৮০টি সিসি ক্যামেরা বসানোর কাজ প্রক্রিয়াধীন। এ ছাড়া অন্যান্যবারের মতো মেলায় থাকছে পুলিশ র্যাব ও আনসারের পাশাপাশি বিজিবি। ভারত পাকিস্তান চীন মালয়েশিয়া ইরান থাইল্যান্ড যুক্তরাষ্ট্র তুরস্ক সিঙ্গাপুরঅস্ট্রেলিয়া বৃটেন দক্ষিণ কোরিয়া জার্মানি নেপাল হংকং জাপান আরব আমিরাত মরিশাস ঘানা মরক্কো ও ভুটান মোট ৫২ টি স্টল প্যাভিলিয়নের জন্য আবেদন করেছে। মেলায় ১৩টি ক্যাটাগরিতে থাকছে সাধারণ প্যাভিলিয়ন সংরক্ষিত প্যাভিলিয়ন প্রিমিয়ার প্যাভিলিয়ন বিদেশি প্যাভিলিয়ন সাধারণ মিনি প্যাভিলিয়ন সংরক্ষিত মিনি প্যাভিলিয়ন প্রিমিয়ার মিনি প্যাভিলিয়ন বিদেশি মিনি প্যাভিলিয়ন রেঁস্তোরা প্রিমিয়ার স্টল বিদেশি প্রিমিয়ার স্টল সাধারণ স্টল এবং ফুড স্টল। ইতিমধ্যে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ৪৯২ টি স্টল ও প্যাভিলিয়ন বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। মেলা শুরু হওয়ার দিন যত গড়াবে এই বরাদ্দের পরিমাণ বাড়তে থাকবে বলে জানা গেছে। এই বরাদ্দের পরিমাণ গত বছর ছিল ৫০৩টি। এবারই প্রথমবারের মতো মেলায় অংশ নিচ্ছে ভারতের সরকারি বাণিজ্য উন্নয়ন সংস্থা ইন্ডিয়ান ট্রেড প্রমোশন অর্গানাইজেশন আইটিপিও । মেলার আয়োজক সূত্রে জানা গেছে গত বছরের মতো এবারও মেলার গেট হবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলের মতো। মেলায় এবারও থাকছে মা ও শিশু কেন্দ্র শিশুপার্ক ইপার্ক এটিএম বুথ রেডিমেট গার্মেন্টস হোমটেক্স ফেব্রিক্স পণ্য হস্তশিল্পজাত পণ্য পাট ও পাটজাত পণ্য গৃহস্থালি ও উপহার সামগ্রী চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য ক্রোকারেজ তৈজসপত্র সিরামিক প্লাস্টিক পলিমার পণ্য কসমেটিকস হার্বাল ও প্রসাধন সামগ্রী খাদ্য ও খাদ্যজাত পণ্য ইলেকট্রিক ও ইলেক্টনিক্স সামগ্রী ইমিটেশন ও জুয়েলারি নির্মাণ সামগ্রী ও ফার্নিচার স্টল। ইপিবির উপসচিব মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন এখন আমরা মেলার প্রস্তুতি নিয়ে অনেক ব্যস্ত সময় পার করছি। মেলার স্টল প্যাভিলিয়ন নির্মাণের কাজ চলছে পুরোদমে। আশা করছি অন্যান্য বছরের মতো এবারো নির্দিষ্ট সময়ে শেষ করতে পারব। বাণিজ্য মেলার প্রস্তুতির কাজ পুরোদমে চলছে। মেলার স্টলের কাঠামোর কাজ চলছে। বাকি কাজ নির্দিষ্ট সময়ে শেষ হয়ে যাবে বলে জানিয়েছেন ইপিবির সেক্রেটারি এবং মেলা পরিচালক মো. ইউসুফ আলী। তিনি বলেন অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার মেলাকে আমরা আকর্ষণীয় করে তোলার চেষ্টা করব। মেলার প্রস্তুতি কাজের অগ্রগতি অনেক ভাল। আমরা সার্বক্ষণিক মনিটরিং করছি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5505.csv b/Bangla_fin_news_articles/5505.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5c1cfab14ebd5d9e3e812284cce392bc7c3514f8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5505.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5505,বাংলাদেশের নেতৃত্বে এলডিসিভুক্ত দেশগুলো ঐক্যবদ্ধ বাণিজ্যমন্ত্রী,2015-12-18,অনলাইন ডেস্ক,নাইরোবি সফররত বাণিজ্যমন্ত্রী এবং বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থায় এলডিসিভুক্ত দেশসমূহের সমন্বয়কারী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন উন্নত বিশ্বের কাছ থেকে দাবি আদায়ে এলডিসিভুক্ত দেশগুলো বাংলাদেশের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ।বাণিজ্যমন্ত্রী আজ শুক্রবার নাইরোবির ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে এলডিসিভুক্ত দেশসমূহের মন্ত্রী ও প্রতিনিধিগণের দাবি আদায়ের বিষয়ে পর্যালোচনাসভায় সভাপতিত্ব শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার মিনিস্টেরিয়াল কনফারেন্স এমসি১০ এর নাইরোবি ঘোষণার আগে এলডিসির নিজস্ব দাবি আদায়ের কৌশল নির্ধারণের জন্য এলডিসিভুক্ত দেশগুলোর মন্ত্রী এবং প্রতিনিধিগণের মধ্যে আলোচনা হয়েছে। বিগত দিনের মিনিস্টেরিয়াল কনফারেন্সগুলোর সিদ্ধান্ত বলবৎ রেখে সার্ভিস ওয়েভার কৃষি এবং শুল্কায়নের বিষয়ে আরো নতুন বাণিজ্য সুবিধা সৃষ্টির জন্য উন্নত বিশ্বের প্রতি চাপ অব্যাহত রাখার বিষয়ে এলডিসিভুক্ত দেশগুলো একমত রয়েছে। মন্ত্রী বলেন আজ সম্মেলনের শেষ দিনে বাণিজ্য সুবিধা প্রদানের বিষয়ে স্বল্পোন্নত দেশগুলোর প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে নিজেদের ফোরামে আলোচনা চলছে। নাইরোবি ঘোষণায় এলডিসিভুক্ত দেশগুলোর প্রত্যাশার বাস্তবায়ন ঘটবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। এলডিসিভুক্ত দেশসমূহের মন্ত্রী ও প্রতিনিধিগণ এলডিসির সমন্বয়কারী হিসেবে ১৬৪টি দেশের বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থায় এলডিসিভুক্ত দেশসমূহের সমন্বয়ক হিসেবে বিগত ১ম ২য় ৩য় এবং বর্তমান ১০ম সম্মেলনে সফলতার সাথে দায়িত্ব পালনের জন্য তোফায়েল আহমেদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুন জেনেভায় নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত এবং বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি এম শামীম আহসান বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব অমিতাভ চক্রবর্তী জেনেভায় বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনের ইকনমিক মিনিস্টার সুপ্রিয় কুমার কুন্ড এবং মিশনে নিযুক্ত মিনিস্টার ড. মোস্তফা আবিদ খান এসময় উপস্থিত ছিলেন। বাসস। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5506.csv b/Bangla_fin_news_articles/5506.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f6917b8c2e30c6d616b02e098fd6b280fe9292a4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5506.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5506,চীনকে টপকে তুলা আমদানিতে শীর্ষে বাংলাদেশ,2015-12-18,অনলাইন ডেস্ক,অর্থনৈতিক উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে সকল পণ্যের কাঁচামাল আমদানীতে শীর্ষস্থানে উঠে এসেছ চীন। কিন্তু এবার তাদের সেই শীর্ষস্থানের একটি ক্ষেত্র চলে আসছে বাংলাদেশের দখলে। ব্লুমবার্গ বিজনেসের রিপোর্ট অনুসারে তুলা আমদানীতে চীনকে পেছনে ফেলে শীর্ষস্থান দখল করে নিচ্ছে বাংলাদেশ। ইউএস ডিপার্টমেন্ট অব এগ্রিকালচারের বরাতদিয়ে ব্লুমবার্গ বিজনেস জানায় জুলাই মাসে শেষ হওয়া মৌসুমে বিশ্বের শীর্ষ তুলা আমদানীকারক দেশের অবস্থান হারাচ্ছে চীন। আর সেই স্থানটি দখল করে নিচ্ছে বাংলাদেশ। ৩১ জুলাই পর্যন্ত বাংলাদেশ মোট ৫.৭৫ মিলিয়ন বেল তুলার আঁশ আমদানি করেছে যা গত বছরের তুলণায় ৬.৫ ভাগ বেশি। অন্যদিকে ২০০৩ সালের পর এবারই চীন সর্ব নিম্ন পরিমাণের তুলা আমদানি করেছে যার পরিমাণ ৫.৫ মিলিয়ন বেল। বিশ্ব ব্যাংকের রিপোর্ট অনুসারে ১৯৯৫ থেকে ২০১২ সালে বিশ্ব বাজারে বাংলাদেশে তুলা আমদানি দিগুণ হয়েছে। এর মূল কারণ দেশের রেডি গার্মেন্টস শিল্প। ২০০৯ সালে থেকে চীনের পর বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম রেডি গার্মেন্টস পন্য রফতানি করছে বাংলাদেশ। এই ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে চীন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5507.csv b/Bangla_fin_news_articles/5507.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7ad967a797bc442e128d5f1912a76c2e519fbab4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5507.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5507,ডিএসইতে লেনদেন হ্রাস অব্যাহত,2015-12-17,অনলাইন ডেস্ক,দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সপ্তাহের শেষ দিনেও শেয়ার লেনদেন হ্রাস পেয়েছে এবং সূচকও কমেছে। ডিএসইতে আজ মোট ৩১৮টি কোম্পানির ৬ কোটি ৯৫ লাখ ৭৮ হাজার ৬৫৫টি শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। মোট লেনদেনের পরিমাণ ২৮৬ কোটি ৫৯ লাখ ৩৭ হাজার ২২০ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৩৮ কোটি ৭ লাখ টাকা কম। ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৬.৯০ পয়েন্ট বেড়ে ৪৫২০.৮৮ পয়েন্ট ডিএস৩০ মূল্য সূচক ২.৬৫ পয়েন্ট বেড়ে ১৭১৯.৭৪ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস শরীয়াহ্ সূচক ০.১৩ পয়েন্ট কমে ১০৯০.৫৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হওয়া ৩১৮ টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩১ টির কমেছে ১৩২ টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৫ টি কোম্পানির শেয়ার। লেনদেনের ভিত্তিতে টাকায় প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো বেক্সিমকো ফার্মা কাশেম ড্রাইসেল স্কয়ার ফার্মা লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট রিজেন্ট টেক্স সাইফ পাওয়ার বিএসআরএম স্টিল আফতাব অটো কেডিএস এক্সসোসির ও ডেল্টা লাইফ ইন্সু.। দর বৃদ্ধির শীর্ষে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো এপেক্স স্পিনিং লিব্রা ইনফিউশন্স ৫ম আইসিবি ফাস্ট প্রাইম এম.এফ. এপেক্স ফুডস বিডি ল্যাম্পস আরামিট এপেক্স ট্যানারী কাশেম ড্রাইসেল ও প্রিমিয়ার সিমেন্ট। অন্যদিকে দাম কমার শীর্ষে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো তাল্লু স্পিনিং বঙ্গজ মিথুন নিটিং জুট স্পিনারস মেট্রো স্পিনিং রিজেন্ট টেক্স এফবিএফআইএফ গ্লোবাল ইন্স্যু. এইমস ফাস্ট এম.এফ. ও মেঘনা লাইফ। বাসস \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5508.csv b/Bangla_fin_news_articles/5508.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1dd81c968a38f69ae8507c4ae0c7e0f7467be456 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5508.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5508,টাকা টিপেও নরম করা যাচ্ছে না গভর্নর,2015-12-17,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেছেন টাকা এতটাই শক্তিশালী হয়েছে যে তা টিপেও নরম করা যাচ্ছে না। আর টাকা শক্তিশালী হওয়ার পেছনে কারণ হচ্ছে রেমিটেন্স। প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্সে বাংলাদেশের মুদ্রা শক্তিশালী হচ্ছে। রাজধানীর একটি হোটেলে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেডের এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। আতিউর রহমান বলেন আজকে পৃথিবীর অনেক দেশের মানুষ বাংলাদেশ ব্যাংক দেখতে আসে কীভাবে এটা এত দ্রুত ডিজিটালাইজড হয়েছে এটা সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন দেখার কারণে। তিনি এজেন্ট ব্যাংকিং সম্পর্কে বলেন দেশের আনাচে কানাচে কম খরচে ব্যাংকের অনুরূপ প্রযুক্তি নির্ভর সেবা পৌঁছাতে ২০১৩ সালের ডিসেম্বর মাসে এজেন্ট ব্যাংকিং গাইড লাইন জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। নীতিমালা মেনে যেকোনো ব্যাংক এখন এজেন্ট নিয়োগ করে বিভিন্ন সেবা দিতে পারে। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বলেন এজেন্টদের মাধ্যমে গ্রাহক পর্যায়ে দৈনিক সর্বোচ্চ দুই বার ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত নগদ জমা বা উত্তোলন স্থানীয় মুদ্রায় রেমিটেন্স বিতরণ ছোট অঙ্কের ঋণ বিতরণ ও আদায় সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির অর্থ প্রদান ইউটিলিটি বিল প্রদানে সহায়তা ক্লিয়ারিং চেক গ্রহণ হিসাব খোলাসহ বাংলাদেশ ব্যাংক অনুমোদিত অন্যান্য কাজ করা যাবে। তিনি আরো বলেন এজেন্ট ব্যাংকিং তৃণমূলের মানুষের মধ্যে ব্যাংকিং বিষয়ে সচেতনতা ও সঞ্চয় প্রবণতা বাড়াবে। যা দেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাকে আরো শক্তিশালী করতে ভূমিকা রাখবে। এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংকের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার ফরাছত আলীর সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মহাপরিচালক কবির বিন আনোয়ার বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর চৌধুরী এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংকের পরিচালক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও অন্য কর্মকর্তারা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5509.csv b/Bangla_fin_news_articles/5509.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9277f151a04daaff89f06efc1846c8610f005511 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5509.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5509,বাংলাদেশ ব্যাংকের স্বতন্ত্র বেতন কাঠামো প্রয়োজন নেই অর্থমন্ত্রী,2015-12-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের জন্য স্বতন্ত্র বেতন কাঠামোর আর কোনো প্রয়োজন নেই। নতুন বেতন কাঠামোতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তাদের জন্য সব ধরনের সুযোগসুবিধার কথা বলা রয়েছে। ফলে এটা আর কখনই হবে না। বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে অনলাইনে বেতনভাতা ও পেনশন নির্ধারণ কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী এ কথা বলেন। সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ডেপুটি গভর্নরের আলাদা বেতন হয় সেটা তো আলাদা থাকবেই। বাকি কারো জন্য স্বতন্ত্র বেতন কাঠামোর কোনো প্রয়োজন আছে বলে আমার মনে হয় না। অনলাইনে বেতনভাতা নির্ধারণ পদ্ধতি শুরুর বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন ডিজিটাল বাংলদেশ নির্মাণে এটি একটি উল্লেখযোগ্য অগ্রগতির পদক্ষেপ। দেশের বর্তমান অর্থনৈতিক ধারা অনুযায়ী জিডিপির প্রবৃদ্ধি ৮ থেকে ১০ শতাংশ হওয়া দরকার। এবং সেটা খুব শিগগিরই সম্ভব হবে। আজকে যে পরিবর্তনটা হল এক হিসেবে বলা যায় এটা ২৬৮ বছরের পরিবর্তন। ১৯০ বছর ছিল ব্রিটিশ শাসন ২৩ বছর ছিল পাকিস্তানের শাসন আর ৪৫ বছর আমাদের। ২৬৮ বছর পেরিয়ে বড় একটা পরিবর্তন হল। যে কেউ অনলাইনে গিয়ে ফরম পূরণ করে তার বেতন ও পেনশন নিজেই নির্ধারণ করতে পারবে। এর মাধ্যমে সরকারিকর্মকর্তা কর্মচারীদের হয়রানি কমবে বলেও জানান অর্থমন্ত্রী। অনুষ্ঠানে পরীক্ষামূলকভাবে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের পেনশন এবং অর্থ বিভাগের সিনিয়র সচিব মাহবুব আহমেদের নতুন স্কেল অনুযায়ী বেতন নির্ধারণ করে দেখানো হয়। আয়োজিত অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান। এ সময় মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম অর্থ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মাহবুব আহমেদ স্থানীয় সরকার সচিব আব্দুল মালেক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সচিব শ্যাম সুন্দর সিকদার উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য সর্বোচ্চ বেতন গ্রেড১ ৭৮ হাজার টাকা ও সর্বনিম্ন গ্রেড২০ আট হাজার ২৫০ টাকা নির্ধারণ করে ১৫ ডিসেম্বর সরকারি কর্মকর্তাকর্মচারিদের নতুন বেতন কাঠামোর গেজেট প্রকাশ করেছে সরকার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5510.csv b/Bangla_fin_news_articles/5510.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2ab0727350685b623acae4e23cfdc1a424cf4469 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5510.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5510,এলডিসিভুক্ত দেশসমূহ বাণিজ্যিকভাবে অর্থবহ বাজার সুবিধা চায় বাণিজ্যমন্ত্রী,2015-12-16,অনলাইন ডেস্ক,বাণিজ্যমন্ত্রী এবং বিশ্ববাণিজ্য সংস্থায় এলডিসিভুক্ত দেশসমূহের সমন্বয়কারী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন পণ্য ও সেবা খাতে এলডিসিভুক্ত দেশসমূহ বাণিজ্যিকভাবে অর্থবহ বাজার সুবিধা চায়। উন্নত বিশ্বে এলডিসিভুক্ত দেশসমূহের জন্য অর্থবহ শুল্ক ও কোটামুক্ত সুবিধা নিশ্চিত করা প্রয়োজন। বিগত মিনিস্টেরিয়াল মিটিংসমূহের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করা জরুরি। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন এলডিসিভুক্ত দেশসমূহের জন্য গৃহীত বালি প্যাকেজ দোহা রাউন্ড এজেন্ডা বেশকিছু উন্নত দেশ বাস্তবায়ন করলেও কিছু উন্নত দেশ প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করছে। এলডিসিভুক্ত দেশসমূহ বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার সহযোগিতায় বহুপাক্ষিক বাণিজ্য সুবিধার অগ্রাধিকার চায়। বাণিজ্য উদারীকরণ এবং ভারসাম্য নীতি ক্ষেত্রে এলডিসিভুক্ত দেশগুলোর ক্ষেত্রে সমান সুবিধা নিশ্চিত করা প্রয়োজন। হংকংয়ে জনস্বাস্থের জন্য যে ট্রিপস চুক্তির ঘোষণা হয়েছিল সেখানে সিদ্ধান্ত ছিল এলডিসিভুক্ত দেশসমূহের জন্য শুল্ক ও কোটামুক্ত বাজার সুবিধা এবং সেবা খাতে ছাড় দেয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছিল। বাণিজ্যমন্ত্রী আজ কেনিয়ার নাইরোবিতে বিশ্ববাণিজ্য সংস্থার মিনিস্টেরিয়াল কনফারেন্স২০১৫ এর প্লিনারিসেশনে এলডিসিভুক্ত দেশসমূহের সমন্বয়কারী হিসেবে বক্তৃতাকালে একথা বলেন। ট্রিপসচুক্তির সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের জন্য মন্ত্রী উন্নত বিশ্বকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন দোহা রাউন্ডের অন্যান্য সিদ্ধান্তসমূহ বাস্তবায়ন করতে হবে। তিনি বলেন উন্নত বিশ্বে এলডিসিভুক্ত দেশসমূহের বাজার সুবিধা ১ দশমিক ২৪ শতাংশের বেশি নয়। তেলের ওপর প্রদত্ত সুবিধা বাদ দিলে এ সুবিধা শূন্য দশমিক ৭২ শতাংশ হবে। এলডিসি দেশসমূহে ৬ হাজার ১০০ কোটি মার্কিন ডলারের বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে। তবে তেলের ক্ষেত্রে বাণিজ্য উদ্বৃত্ত রয়েছে ৬ হাজার ৮০০ কোটি মার্কিন ডলারের। এ ক্ষেত্রে তেলসহ অন্যান্য বাণিজ্য বাদ দিলে কেবল উৎপাদন খাতে বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে ১৩ হাজার ২০০ কোটি মার্কিন ডলারের। বিশ্ববাণিজ্যে সেবা খাতে এলডিসিভুক্ত দেশসমূহের অংশীদারিত্ব মাত্র শূন্য দশমিক ৬৮ শতাংশ। এলডিসি দেশসমূহকে উৎপাদনক্ষমতা বাড়াতে নীতি গ্রহণের সুযোগ দিতে হবে নাইরোবি সম্মেলনে এটা নিশ্চিত করতে হবে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুন অতিরিক্ত সচিব মহাপরিচালক ডব্লিউটিও অমিতাভ চক্রবর্তী রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যানসহ ব্যবসায়ী সংগঠনের প্রতিনিধিদল এ সম্মেলনে যোগদান করছে। বাসস \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5511.csv b/Bangla_fin_news_articles/5511.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f72530c16d5e6eb44a26d527676b0de7ac3403cd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5511.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5511,বাংলাদেশ ব্যাংকে শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ উদ্বোধন,2015-12-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মহান বিজয় দিবসে বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের নবনির্মিত শহীদ স্মৃতিস্তম্ভের উদ্বোধন করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান এটির উদ্বোধন করেন। এ সময় ডেপুটি গভর্নর আবুল কাসেম আবু হেনা মোহা. রাজি হাসান নাজনীন সুলতানা নির্বাহী পরিচালক এসএম মনিরুজ্জামান ও মহাব্যবস্থাপক এএফএম আসাদুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন। এ সময় ড. আতিউর রহমান বলেন একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধ ও বিজয় অর্জন বাঙালি জাতির সর্বশ্রেষ্ঠ অধ্যায়। মুক্তিযুদ্ধ বাঙালির আনন্দ ও বেদনার এক সংমিশ্রিত ইতিহাস। এ যুদ্ধ একদিকে যেমন ত্যাগের মহিমায় উজ্জ্বল ও বীরত্বপূর্ণ। অন্যদিকে করুণ শোকাবহ ও লোমহর্ষক। তিনি বলেন একাত্তরের ২৫ মার্চের কালোরাতে নিরস্ত্র বাঙালির ওপর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর ঝাঁপিয়ে পড়া ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে বাঙালির সশস্ত্র স্বাধীনতা সংগ্রাম শুরু এবং সবশেষে ১৬ ডিসেম্বর বিজয়ের আনন্দ। মাত্র নয় মাসের ব্যবধানে বিজয় ছিনিয়ে এনে এ দেশের বীর জনতা বিশ্ববাসীকে বুঝিয়ে দেয় ঐক্য ও ত্যাগ থাকলে বুলেট আর কামান দিয়ে কোনো জাতিকে দমিয়ে রাখা যায় না। তিনি আরো বলেন জাতির পিতা অর্থনৈতিক সামাজিক ও রাজনৈতিক মুক্তির স্বপ্ন দেখেছিলেন। সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন ও স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে আমাদের একযোগে কাজ করতে হবে। বঙ্গন্ধুর গরিবহিতৈষী উন্নয়নকৌশলকে বাস্তবে রূপায়ণে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকিং খাতকে সঙ্গে নিয়ে সাধারণ মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তি লক্ষ্যে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5512.csv b/Bangla_fin_news_articles/5512.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..23e63cf5cd8ed926b1bac6880e6c85f0f1d58d2a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5512.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5512,ডিএসইতে লেনদেন ও মূল্যসূচক কমেছে,2015-12-15,অনলাইন ডেস্ক,দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন ও মূল্যসূচক হ্রাস পেয়েছে। গতকাল লেনদেন কিছুটা বাড়লেও আজ আবার কমেছে। একইসাথে অধিকাংশ সূচকেরও দরপতন ঘটেছে। ডিএসইতে আজ ৩১৫টি কোম্পানির ৮ কোটি ৪৩ লাখ ৪৫ হাজার ৯৭৬টি শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। মোট লেনদেনের পরিমাণ ৩২৪ কোটি ৬৭ লাখ ৩৩ হাজার ৭৭ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১০কোটি ২৮ লাখ টাকা কম। ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১৯.৯৪ পয়েন্ট কমে ৪৫১৩.৯৭ পয়েন্ট ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৭.৬৫ পয়েন্ট কমে ১৭১৭.১০ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস শরীয়াহ্ সূচক ৩.৯১ পয়েন্ট কমে ১০৯০.৭২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হওয়া ৩১৫ টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৬ টির কমেছে ১৮২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৭টি কোম্পানির শেয়ার। লেনদেনের ভিত্তিতে টাকায় প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো বেক্সিমকো ফার্মা কাশেম ড্রাইসেল স্কয়ার ফার্মা এমারেল্ড অয়েল সিঙ্গার বিডি সাইফ পাওয়ার লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট রিজেন্ট টেক্স বিএসআরএম স্টিল ও ডেল্টা লাইফ ইন্সু.। দর বৃদ্ধির শীর্ষে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো কাশেম ড্রাইসেল জিকিউ বলপেন এফবিএফআইএফ এপেক্স ট্যানারী প্রাইম টেক্স সিঙ্গার বিডি এলআর গ্লোবাল মি. ফা১ বিডি ল্যাম্পস ইস্টল্যান্ড ইন্সু. ও রেনউইক যজ্ঞেশ্বর। অন্যদিকে দাম কমার শীর্ষে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো রিজেন্ট টেক্স আইএসএন লি. সিম টেক্স মডার্ন ডাইং এইমস ১ম মি. ফা. ব্যাংক এশিয়া ৪র্থ আইসিবি প্রাইম লাইফ মাইডাস ফ্যাইন্যান্স ও তসরীফা ইন্ডা.। বাসস \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5513.csv b/Bangla_fin_news_articles/5513.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..791b9a47ff1cf4e729445cd08b696fc041cd8aea --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5513.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5513,কিউ ক্যাশের সদস্য হলো উরি ব্যাংক,2015-12-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কিউ ক্যাশের ৩০ তম সদস্য হয়েছে উরি ব্যাংক বাংলাদেশ। সদস্যপদ পেতে আইটি কনসালটেন্স লি. এর সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে ব্যাংকটি। চুক্তির আওতায় এটিএম পিওএস কার্ড ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম এবং ইকমার্স সেবা ছাড়াও বিভিন্ন গ্রাহক সেবা প্রদান করতে পারবে উরি ব্যাংক। সেই সঙ্গে ইএমভি চিপসহ ডেবিট এবং ক্রেডিট কার্ড চালুসহ ন্যাশনাল পেমেন্ট সুইচ বাংলাদেশ এর সাথে যুক্ত হতে পারবে ব্যাংকটি। চুক্তি অনুষ্ঠানে উরি ব্যাংক বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার ছন উক কিম ও কনসালটেন্স লি. এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রদান নির্বাহী কর্মকর্তা সাইফুদ্দিন মুনিরসহ দুইটি প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। প্রেস বিজ্ঞপ্তি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5514.csv b/Bangla_fin_news_articles/5514.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..95ca25eb6bd83d3d7a957c15d72d2029874e10f9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5514.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5514,প্রাণ এর পরিবেশক সম্মেলন অনুষ্ঠিত,2015-12-15,অনলাইন ডেস্ক,প্রাণ এর চার দিনব্যাপী পরিবেশক সম্মেলন শেষ হয়েছে মঙ্গলবার। গত ১২ ডিসেম্বর শুরু হওয়া এ সম্মেলন শেষ হয় ১৫ ডিসেম্বর। গাজীপুরে আরএফএল ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কে আয়োজিত সম্মেলনে প্রাণ এর ড্রিংকস ও বেভারেজ ডেইরি এবং কনফেকশনারী পণ্য পরিবেশনের সাথে সংশ্লিষ্ট ১৫ হাজার পরিবেশক অংশগ্রহণ করেন। সম্মেলনে প্রাণআরএফএল গ্রুপের উপ ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহসান খান চৌধুরী বলেন পরবর্তী প্রজন্মের জন্য বিশ্বে প্রাণ কোম্পানীকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই। ইতোমধ্যে পৃথিবীর ১২১টি দেশে প্রাণ পণ্য রপ্তানি হচ্ছে। তিনি পরিবেশকদের উদ্দেশে আরও বলেন আমাদের কাজ কেবল শুরু হয়েছে। অনেক দূর এগিয়ে যেতে হবে। আমাদের লক্ষ্য নতুন নতুন প্রযুক্তির মাধ্যমে মানসম্পন্ন পণ্য উৎপাদন করে যৌক্তিক মূল্যে দেশসহ সারা বিশ্বে তা পৌঁছে দেয়া। অনুষ্ঠানে প্রাণ এর পরিচালক ইলিয়াস মৃধা প্রাণআরএফএল গ্রুপের বিপণন পরিচালক কামরুজ্জামান কামালসহ সেলস এবং মার্কেটিং এর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন । \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5515.csv b/Bangla_fin_news_articles/5515.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..837616d809e0337e0c06e9d5068f0f2db729c2d1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5515.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5515,১০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে আমরা টেকনোলজিস,2015-12-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,২০১৫ সালে কোম্পানির শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে আমরা টেকনোলজিস লিমিটেড। রবিবার ঢাকায় কোম্পানির ২৬তম বার্ষিক সাধারণ সভায় এঘোষণা দেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন আমরা টেকনোলজিস লিমিটেডএর চেয়ারম্যান সৈয়দ ফারুক আহমেদ। কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ ফারহাদ আহমেদ সভায় তার স্বাগত বক্তব্যে ২০১৫ অর্থবছরে প্রতিষ্ঠানের সার্বিক কার্যক্রম সংক্ষেপে তুলে ধরে আগামী বছরের পরিকল্পনা প্রবৃদ্ধি ও এর বাস্তবায়নের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন। আমরা টেকনোলজিস লিমিটেডএর চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক উভয়েই কোম্পানির সুনাম ও অগ্রগতিতে বছরের পর বছর ধরে অবদান রাখার পাশাপাশি শেয়ারহোল্ডারের সমর্থন সহযোগিতা ও পরামর্শের জন্য তাদের বিশেষ ধন্যবাদ জানান। সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন আমরা টেকনোলজিস লিমিটেডএর পরিচালক সৈয়দা মুনিয়া আহমেদ খন্দকার মাহমুদুল হাসান এফসিএ গ্রুপের প্রধান অর্থ কর্মকর্তা জহরুল সৈয়দ বখত এবং কোম্পানি সচিব মো. এনামুল হক। প্রেস বিজ্ঞপ্তি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5516.csv b/Bangla_fin_news_articles/5516.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ffec7ff9290a502c31c56f5e956502995500a657 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5516.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5516,রিজার্ভ ফের ২৭ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করলো,2015-12-14,অনলাইন ডেস্ক,দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবারো ২৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অতিক্রম করলো। এর আগে প্রথমবারের মতো গত ২৯ অক্টোবর রিজার্ভ ২৭ বিলিয়ন ডলারের নতুন রেকর্ড সৃষ্টি করে। সোমবার দিনশেষে রিজার্ভ ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যায়। বাংলাদেশ ব্যাংকের বর্তমান রিজার্ভ সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। রফতানি আয় বৃদ্ধি ও রেমিট্যান্স প্রবাহের ইতিবাচক ধারা বিদেশ থেকে কর্পোরেট ঋণ গ্রহণ এবং কাঙ্ক্ষিত হারে আমদানি ব্যয় না হওয়া রিজার্ভ বৃদ্ধিতে অবদান রেখেছে বলে কেন্দ্রিয় ব্যাংক মনে করছে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর সচিবালয়ের মহাব্যবস্থাপক এ এফ এম আসাদুজ্জামান জানান রিজার্ভ ফের ২৭ মিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছে। প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্স ও রফতানি আয় ইতিবাচক ধারায় রয়েছে বলেই রিজার্ভে রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে। এছাড়া জ্বালানি তেল এবং খাদ্যপণ্য আমদানি খাতে খরচ কম হওয়াও রিজার্ভ বৃদ্ধিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে। আর এ রিজার্ভে দেশের ৭ মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব বলে তিনি জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5517.csv b/Bangla_fin_news_articles/5517.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..82d44eec0356bd8d36dc7b77f6ce6eccabc71800 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5517.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5517,বাংলাদেশকে দ্রুত জিএসপি সুবিধা ফিরিয়ে দেয়ার আহবান রওশনের,2015-12-14,অনলাইন ডেস্ক,জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদ দ্রুত বাংলাদেশকে জিএসপি সুবিধা ফিরিয়ে দিতে মার্কিন সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন জিএসপি সুবিধা ফিরে পেতে দুই বছর আগে যুক্তরাষ্ট্র যে ১৬টি শর্ত দিয়েছিল তার প্রায় সবগুলোই বাংলাদেশ পূরণ করেছে। আর জিএসপি সুবিধা ফিরে পাওয়া বাংলাদেশের এখন ন্যায্য দাবি। আজ সকালে বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদের সাথে তাঁর বাসভবনে সফররত যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি থমাস এ. শ্যাননের সাক্ষাতকালে বিরোধীদলীয় নেতা এ কথা বলেন। সাক্ষাতে বেগম রওশন এরশাদ বলেন বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র দীর্ঘদিনের পরিক্ষীত বন্ধু। আর এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র একসাথে কাজ করে আরো এগিয়ে যেতে চায়। তিনি বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে যুক্তরাষ্ট্রকে আরো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান। জলবায়ু পরিবর্তন ইস্যু প্রসঙ্গে তিনি বলেন বাংলাদেশ প্রতিবছর জলবায়ুর পরির্বতনে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আর ক্ষতির হাত থেকে বাংলাদেশসহ ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোকে রক্ষা করার জন্য সম্প্রতি প্যারিসে অনুষ্ঠিত জলবায়ু সম্মেলনের ঐতিহাসিক চুক্তির পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন দরকার। বাংলাদেশ কম কার্বন নিঃসরন করে জলবায়ু সহনশীল পর্যায়ে রাখতে কাজ করে যাচ্ছে। তিনি এ ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রসহ উন্নত দেশগুলোর সহযোগিতা কামনা করেন। থমাস শ্যানন বলেন যুক্তরাষ্ট্র সরকার বাংলাদেশের সঙ্গে জিএসপি সমস্যা সমাধানের জন্য আন্তরিক। এছাড়া বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি রোধে যুক্তরাষ্ট্র কাজ করে যাচ্ছে বলে অভিমত প্রকাশ করেন তিনি। তিনি আরো বলেন বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের পারস্পরিক সহযোগিতা উত্তরোত্তর বৃদ্ধির জন্য তাঁর সরকার কাজ করে যাচ্ছে। সাক্ষাৎকালে অন্যান্যের মধ্যে ফখরুল ইমাম এমপি বিরোধীদলীয় হুইপ সেলিম উদ্দীন এমপি রওশন আরা মান্নান এমপি দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক উপসহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী মনপ্রিত সিং আনন্দ বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মার্সিয়া স্টিফেন্স ব্লুম বার্নিকাট উপস্থিত ছিলেন। বাসস \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5518.csv b/Bangla_fin_news_articles/5518.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bbb4a74f7de8d42b571470bb15ceeda4b7473a3c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5518.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5518,ডিএসইতে ফের লেনদেন বাড়লো,2015-12-14,অনলাইন ডেস্ক,দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই ফের লেনদেন বেড়েছে। তবে অধিকাংশ সূচকের দরপতন অব্যাহত রয়েছে। ডিএসইতে আজ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে মোট ৩১৩টি কোম্পানির ৮ কোটি ৩০ লাখ ৯৮ হাজার ১৬০টি শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। মোট লেনদেনের পরিমাণ ৩৩৪ কোটি ৯৫ লাখ ৮৮ হাজার ৩৩৬ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৬০কোটি ৭৯ লাখ টাকা বেশি। ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৮.৮২ পয়েন্ট কমে ৪৫৩৩.৯১ পয়েন্ট ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১.৫১ পয়েন্ট কমে ১৭২৪.৭৪ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস শরীয়াহ্ সূচক ১.৫৯ পয়েন্ট কমে ১০৯৪.৬৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হওয়া ৩১৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮১ টির কমেছে ১৮৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৭টি কোম্পানির শেয়ারের। লেনদেনের ভিত্তিতে টাকায় প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো বেক্সিমকো ফার্মা রিজেন্ট টেক্স স্কয়ার ফার্মা কাশেম ড্রাইসেল ডেল্টা লাইফ বিএসআরএম স্টিল ব্র্যাক ব্যাংক সাইফ পাওয়ার আফতাব অটোস ও কেডিএস এক্সোসরিজ। দর বৃদ্ধির শীর্ষে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো রিজেন্ট টেক্স গ্লোবাল ইন্সু. দেশ গার্মেন্ট এপেক্স স্পিনিং আইসিবি এএমসিএল ২য় রেনউইক যজ্ঞেশ্বর মেঘনা লাইফ ইন্সু. ডেল্টা লাইফ আফতাব অটোস ও নিটল ইন্সু.। অন্যদিকে দাম কমার শীর্ষে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো বিআইএফসি হাক্কানী পাল্প শাইনপুকুর সিরামিকস জিকিউ বলপেন ইস্টার্ন ইন্সু. সিমটেক্স আইএসএন লি. তসরীফা ইন্ডা. আলহাজ্বটেক্স ও আজিজ পাইপস। বাসস \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5519.csv b/Bangla_fin_news_articles/5519.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..be51c853895d8aa217b8aeadf1d5f0449196505a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5519.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5519,‘অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় প্রয়োজন শক্তিশালী বেসরকারি খাত’,2015-12-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের অর্থনীতির স্থিতিশীলতার জন্য বেসরকারি খাতকে শক্তিশালী করতে হবে। আর আর্থিক খাতের সঙ্গে যত বেশি দরিদ্র মানুষকে সংযোগ করা যাবে বেসরকারি খাতও তত বেশি শক্তিশালী হবে। সোমবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত এক কর্মশালায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট ও প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. কৌশিক বসু এ কথা বলেন। সামষ্টিক অর্থনীতি বেসরকরি খাতের উন্নয়ন এবং অর্থনীতিক প্রবৃদ্ধি শীর্ষক এ আন্তর্জাতিক কর্মশালার আয়োজন করে বাংলাদেশ ব্যাংক এবং জাতিসংঘের অর্থনীতি ও সামাজিক বিষয় সংক্রান্ত বিভাগ ইউএনডেসা। কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অধ্যাপক কৌশিক বসু বলেন দেড় দশকে বাংলাদেশ দারিদ্র্যের হার অর্ধেকে নামিয়ে আনতে পেরেছে। গত পাঁচ বছর ধরে ছয় শতাংশের ওপর জিডিপি প্রবৃদ্ধি ধরে রেখেছে বাংলাদেশ। এ প্রবৃদ্ধিতে ধনীগরিব সবারই অবদান আছে। কৌশিক বসু বলেন একটি দেশের সরকার দরিদ্র মানুষের কাছে যদি খাবার পৌঁছাতে যায় তবে সেখানে অনেক গ্যাপ থেকে যায় অনেক খাবারের অপচয় হয়। খাবার না দিয়ে যদি গরিব ও প্রান্তিক মানুষদের কাছে টাকা পৌঁছানো যায় অর্থাত্ আর্থিক খাতের সঙ্গে সম্পৃক্ত করা যায় তবে অনেক লাভ হয়। কারণ তাদের হাতে যখন টাকা থাকবে তখন তাদের নিজস্ব পছন্দ প্রাধান্য পাবে। তাদের ক্রয়ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। তারা পছন্দমত জায়গায় তা ব্যয় করতে পারবে। আর তাদের চাহিদা মেটাতে অনেক নতুন নতুন বেসরকারি শিল্পকারখানা গড়ে উঠবে। নতুন কর্মসংস্থান তৈরি হবে। ঠিক এ সময়টাতেই সেদেশের অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা আসবে বলে জানান তিনি। গরিব ও প্রান্তিক মানুষদেরকে আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে সম্পৃক্ত করতে বাংলাদেশ বেশ কিছু কাজ করছে উল্লেখ করে তিনি বলেন কেন্দ্রীয় ব্যাংক গরিব মানুষকে আর্থিক খাতের সঙ্গে সম্পৃক্ততা বাড়াতে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে যা উল্লেখ করার মত। এর মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশে তথ্য প্রযুক্তিতে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন ও মোবাইল ব্যাংকিং। এগুলোর কারণে মানুষের টাকার ব্যবহার বেড়েছে ও ক্রয়ক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের শক্তিশালী মুদ্রানীতির কারণেই বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বিশ্ব মন্দার কোন প্রভাব নেই উল্লেখ করে বিশ্বব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ বলেন দেশের তৃণমূল পর্যায়ের মানুষকে ব্যাংকিং সেবার আওতায় নিয়ে আসা বাংলাদেশ ব্যাংকের বড় অর্জন। ড. কৌশিক বসু আরো বলেন দেশের তৃণমূল পর্যায়ের মানুষকে ব্যাংকিং সেবার আওতায় নিয়ে আসা বাংলাদেশ ব্যাংকের বড় অর্জন। বাংলাদেশই শিখিয়েছে দরিদ্রতা প্রতিবন্ধকতার পরও দেশের অর্থনীতির স্বার্থে ঝুঁকি নিয়ে কীভাবে কার্যক্রম শুরু করতে হয়। এসব বিষয় বিশ্বের উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য অনুসরণীয় উল্লেখ করে এ অর্থনীতিবিদ বলেন উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য এটি শিক্ষণীয় কিভাবে তারা দারিদ্র্য দূর করছে এবং মানুষকে আর্থিক খাতের সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত করছে। বাংলাদেশের অর্থনীতি পুরোপুরি প্রস্তুত টেক অফ করার জন্য। খুব কম দেশই রয়েছে যাদের অর্থনীতি এভাবে উঠতে পারে। বিশ্বব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ মনে করেন গরিব মানুষের কথা চিন্তা করে বিশ্বব্যাংক উন্নয়নের সমবণ্টনের লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে যা বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও জরুরি। সরকারিবেসরকারি খাতগুলোকে সমন্বয়ের মধ্য দিয়ে কাজ করার ওপর গুরুত্ব দেন কৌশিক বসু। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান এবং ইউডিইএসএ গ্লোবাল ইএকাএনামিক মনিটরিং ইউনিএটর পণ্ঠধান ড. হামিদ রশিদ। অনুষ্ঠানে কোচেয়ারপার্সনের দায়িত্ব পালন করেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর আবুল কাশেম। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ বিরূপাক্ষ পাল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5520.csv b/Bangla_fin_news_articles/5520.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1c9743fcfe9b7c2dd02b88a7eb2e8f3149c980d2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5520.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5520,ডিএসইতে লেনদেন কমেছে ১০০ কোটি টাকা,2015-12-13,অনলাইন ডেস্ক,দেশের পুঁজিবাজারে গত সপ্তাহে শুরু হওয়া পতনের ধারা অব্যাহত রয়েছে। সপ্তাহের প্রথম দিন দুই পুঁজিবাজরেই কমেছে সূচক ও লেনদেন। রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন কমেছে ১০০ কোটি ১৯ লাখ টাকা। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই কমেছে ৭ কোটি ২৫ লাখ টাকা। এদিন ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স প্রায় ৪১ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৫৪৩ পয়েন্ট হয়েছে। সিএসইর সার্বিক সূচক ৯৯ পয়েন্ট কমে হয়েছে ১৩ হাজার ৮৭৮ পয়েন্ট। ডিএসইতে গত বৃহস্পতিবারের তুলনায় লেনদেন কমেছে প্রায় ২৭ শতাংশ। এদিন লেনদেন হয়েছে ২৭৪ কোটি ১৬ লাখ টাকার শেয়ার যা আগের দিনের চেয়ে ১০০ কোটি ১৯ লাখ টাকা কম। ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩২০টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৬২টির কমেছে ২২১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭টির। টাকার পরিমাণে ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে থাকা পাঁচ কোম্পানি হচ্ছে স্কয়ারফার্মা বেক্সিমকোফার্মা ডেল্টা লাইফ কাসেম ড্রাইসেল ও বিএসআরএম স্টিল। রবিবার সিএসইতে লেনদেন কমেছে প্রায় ২৮ শতাংশ। লেনদেন হয়েছে ১৮ কোটি ৪৩ লাখ টাকার শেয়ার যা আগের দিনের চেয়ে ৭ কোটি ২৫ লাখ টাকা কম। সিএসইতে এদিন মোট লেনদেন হয় ২৪৮টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৪৩টির কমেছে ১৭০টি ও অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টির। গত সপ্তাহে দরপতনের ধারা নিয়েই পুঁজিবাজারে লেনদেন শেষ হয়। বৃহস্পতিবার ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স প্রায় ৪ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৫৮৩ আর সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২২ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৯৭৭ পয়েন্ট হয়। সেদিন ডিএসইতে লেনদেন হয় ৩৭৪ কোটি ৩৫ লাখ টাকার শেয়ার যা ছিল আগের দিনের চেয়ে ৭ কোটি ১০ লাখ টাকা কম। আর এসইতে লেনদেন হয় ২৫ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার যা আগের দিনের চেয়ে এক কোটি ৫০ লাখ টাকা কম। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5521.csv b/Bangla_fin_news_articles/5521.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c2333aef3a68eabe0d1fdfe44fde693bbf61e17a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5521.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5521,দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চল পানি ব্যবস্থাপনা প্রকল্পে এডিবির সাথে ঋণচুক্তি,2015-12-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের পানি ব্যবস্থাপনায় নেয়া প্রকল্পে সাড়ে ৪ কোটি মার্কিন ডলার সহায়তা দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক এডিবি। একই প্রকল্পে ৭০ লাখ ডলার অনুদান দেবে নেদারল্যান্ডস সরকার। বাংলাদেশি মুদ্রায় এ খাতে সহায়তা পাওয়া যাবে ৪০০ কোটি টাকার বেশি। এ বিষয়ে রবিবার সরকারের সঙ্গে এডিবিরি দ্বিপক্ষীয় চুক্তি হয়েছে। শেরেবাংলানগরস্থ এনইসি সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সরকারের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের ইআরডি সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মেজবাহউদ্দিন ও এডিবি ঢাকা অফিসের আবাসিক প্রতিনিধি কাজুহিকো হিগুচি চুক্তিতে সই করেন। এ সময় এডিবি ও ইআরডির ঊর্দ্ধতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে জানানো হয় এ প্রকল্পের মাধ্যমে প্রায় ১ লাখ ৯১ হাজার স্থানীয় জনগোষ্ঠী উপকৃত হবে। ৬ কোটি ৩৭ লাখ ডলার ব্যয় ধরে দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চল সমন্বিত পানি সম্পদ পরিকল্পনা ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে সরকার। এতে নেদারল্যান্ডস সরকার ও এডিবির সহায়তা ছাড়াও বাংলাদেশ সরকারের তহবিল থেকে প্রায় ১ কোটি ১৭ লাখ ডলার ব্যয় করতে হবে। তুলনামূলক সহজ শর্তে এশীয় উন্নয়ন তহবিল এডিএফ থেকে এ ঋণ দিচ্ছে এডিবি। ২৫ বছরে এ ঋণ পরিশোধ করতে হবে। ঋণের রেয়াতকাল ধরা হয়েছে ৫ বছর। রেয়াতকাল পরবর্তী সময়ে ২ শতাংশ হারে সুদ পরিশোধ করতে হবে। এর আগে এডিবি ও নেদারল্যান্স সরকারের আর্থিক সহায়তায় একই ধরনের একটি প্রকল্প নড়াইল জেলায় বাস্তবায়ন করা হয়েছে। প্রকল্পটির সফলতায় এডিবি এই বাড়তি ঋণ অনুমোদন করলো। প্রকল্পের আওতায় ফরিদপুর রাজবাড়ী গোপালগঞ্জ মাগুরা ও যশোর জেলার সেচ ব্যবস্থার উন্নয়ন করা হবে। এবারের প্রকল্পে পাঁচ জেলার ১৬ উপজেলায় বাস্তবায়ন করা হবে ১১ টি উপপ্রকল্প। সম্প্রতি জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ নির্বাহী কমিটি একনেক প্রকল্পটির চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5522.csv b/Bangla_fin_news_articles/5522.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5352476eada183386d4dd63b7db1282644df7bcd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5522.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5522,বিএসইসির ওয়েবসাইটে পাবলিক ইস্যু রুলসের খসড়া,2015-12-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,জনমত যাচাইয়ের জন্য পাবলিক ইস্যু রুলসের খসড়া প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। শনিবার বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের ওয়েবসাইটে খসড়াটি তুলে দেয়া হয়। সংশ্লিষ্টদের মতামত নিয়ে প্রয়োজনীয় সংশোধন পরিবর্তন বা পরিমার্জনের পর বিধিমালা চূড়ান্ত করে প্রজ্ঞাপন আকারে প্রকাশ করবে বিএসইসি। আগ্রহীদেরকে আগামী ২৩ ডিসেম্বরের মধ্যে লিখিত মন্তব্য দিলকুশার জীবন বীমা টাওয়ারে কমিশনের কার্যালয়ে বিএসইসির চেয়ারম্যানের ঠিকানায় পাঠাতে বলা হয়েছে। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন পাবলিক ইস্যু রুলস ২০১৫ নামে বিধিমালার এই খসড়ায় গত সোমবার অনুমোদন দেয় কমিশন। নতুন খসড়া অনুযায়ী অভিহিত মূল্যের চেয়ে বেশি দামে বা প্রিমিয়ামে কোনো কোম্পানি শেয়ারবাজার থেকে অর্থ সংগ্রহ করতে চাইলে বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে আবেদন করতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5523.csv b/Bangla_fin_news_articles/5523.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7a028b95ffaa7eb9b4d3e1b66c4ee7886eb1145c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5523.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5523,ফোরজি এলটিই সম্প্রসারণে ২০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ,2015-12-12,অনলাইন ডেস্ক,ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান ওলো এই প্রথম ঢাকার বাইরে এলটিই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে উচ্চ গতিতে তথ্য প্রদান করতে ২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। এক সাক্ষাৎকারে ওলোর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সিইও ইগর গ্রেকোভিচ বলেন আমরা ইতিমধ্যে ১০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করেছি এবং খুব শীঘ্রই ঢাকার বাইরে বসবাসকারী লোকদের সেবা দিতে ফোরজি এলটিই নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণের জন্য আরো ২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি। ওলো এইখাতে বিনিয়োগের জন্য সুষ্ঠ পরিবেশ নিশ্চিত করার শর্ত দিয়েছে। তারা তথ্য সেবাবিবর্তনের জন্য এদেশে আরো বিনিয়োগ করতে চান। ওলোর সিইও জানান এলটিই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে উচ্চগতিতে সবচেয়ে উন্নত তথ্য সেবা পাচ্ছেন সিলেট গোপালগঞ্জ যশোর মৌলভীবাজার ও ময়মনসিংহ জেলা এলাকার গ্রাহকরা। ইগর বলেন আমরা এরই মধ্যে গোপালগঞ্জ ও যশোরের গ্রাহকদের কাছ থেকে ভীষণ প্রতিক্রিয়া পেয়েছি এবং আমরাও অন্যান্য এলাকা থেকেও তা পাবো বলে আশা করি। ওলোর ভবিষ্যত পরিকল্পনা সম্পর্কে ইগর বলেন পরবর্তীতে রংপুর বরিশাল হবিগঞ্জ এবং ২০১৬ সালের মধ্যে দেশের অন্যান্য প্রধান প্রধান এলাকাগুলোতে নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ করা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5524.csv b/Bangla_fin_news_articles/5524.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..facefe2e7d11ac5f49218b748c98c1fbc55c29c2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5524.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5524,প্রপার্টি লিফটের ব্যবসায়িক সম্মেলন অনুষ্ঠিত,2015-12-12,অনলাইন ডেস্ক,দেশের শীর্ষস্থানীয় লিফট বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ লিফট ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড বিএলআইএল সম্প্রতি ঢাকায় এক ব্যবসায়িক সম্মেলন করেছে। চীনের অন্যতম লিফট উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান সিচার এলিভেটর কোম্পানি লিমিটেড এসআরএইচ এর সাথে ব্যবসায়িক সম্পর্কের একবছর পূর্তি উপলক্ষে এ প্রীতি সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। বিএলআইএলএর পরিচালক বাবুল ইসলাম জানান লিফট এস্কেলেটর প্রভৃতি এখন আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অন্যতম অনুসঙ্গ। বিএলআইএলএর একটি ব্র্যান্ড হিসেবে প্রপার্টি লিফট ক্রেতাদের উন্নতমানের পণ্য ও সেবা প্রদান করে আসছে। ভবিষ্যতে ক্রেতাদের চাহিদার সাথে সামঞ্জস্য রেখে আরো উন্নতমানের পণ্য বাজারজাত করা এবং প্রয়োজনীয় সেবা প্রদানের আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি। প্রাণআরএফএল গ্রুপের উপ ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহসান খান চৌধুরী ও এসআরএইচ এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক লিডংলিসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের উধ্বর্তন কর্মকর্তাবৃন্দ এসময় উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য প্রপার্টি লিফট ১৯৮৮ সাল থেকে বাংলাদেশে লিফট বাজারজাত করছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5525.csv b/Bangla_fin_news_articles/5525.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e54c931625aa46616f313f384a079929a83b8416 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5525.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5525,পেঁয়াজের রফতানি মূল্য প্রায় অর্ধেক কমালো ভারত,2015-12-12,অনলাইন ডেস্ক,পেঁয়াজের রফতানি মূল্য প্রতি টন ৭০০ মার্কিন ডলার থেকে কমিয়ে ৪০০ মার্কিন ডলার নির্ধারণ করেছে ভারত সরকার। দেশটির বাণিজ্যমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তাকে উদ্ধৃত করে এনডিটিভি জানিয়েছে শনিবার থেকে নতুন মূল্য কার্যকর করা হবে। এদিকে শুক্রবার সন্ধ্যায় এসংক্রান্ত একটি পত্র ফ্যাক্সযোগে ভারতের হিলি কাস্টমসে পাঠানো হয়েছে। হিলি স্থলবন্দর দিয়েই বেশীর ভাগ ভারতীয়পেঁয়াজবাংলাদেশে প্রবেশ করেন। এর আগে দুই দফায়পেঁয়াজেরদাম ২৫৫ ও ৪৩০ মার্কিন ডলার থেকে বাড়িয়ে ৭০০ মার্কিন ডলার নির্ধারণ করেছিল দেশটির সরকার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5526.csv b/Bangla_fin_news_articles/5526.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1bdfd8e08206c413fc83e5241faab0023af6fbd9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5526.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5526,আখাউড়া স্থলবন্দরে আমদানিরফতানি বন্ধ,2015-12-12,ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি,ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে সব ধরনের পণ্য আমদানিরফতানি শনিবার বন্ধ রয়েছে। ভারতের আগরতলা পৌরসভা নির্বাচনে ভোট গণনার কারণে এই কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। তবে যাত্রীরা স্বাভাবিকভাবেই যাওয়াআসা করতে পারছেন। আগরতলা আমদানিরফতানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মনীষ বিশ্বাস হাবুলের বরাত দিয়ে আখাউড়া আমদানিরপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের উপদেষ্টা মো. হাসিবুল হাসান জানান আগরতলা পৌরসভা নির্বাচনের ভোটের কারণে ভারতীয় ব্যবসায়ীরা শনিবার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে সব ধরনের পণ্য আমদানি বন্ধ রাখার কথা জানিয়েছেন। রবিবার থেকে যথারীতি আমদানিরফতানি চলবে। আগরতলা পৌর নিগম পৌরসভা নির্বাচনে ভোট গ্রহণের কারণেও গত বুধবার এ বন্দর দিয়ে পণ্য আমদানিরফতানি বন্ধ ছিল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5527.csv b/Bangla_fin_news_articles/5527.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c6cc81837a81c7b77354cbc325c9e732f94c9f45 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5527.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5527,কপার আমদানিতে শুল্ক আরোপ,2015-12-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কপার আমদানিতে নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক বা রেগুলেটরি ডিউটি আরোপ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। এর ফলে কপার দিয়ে তৈরিকৃত পণ্যের দাম বাড়তে পারে। কপার বার কপার প্লেট ও কপার টিউবে ১০ থেকে ১৫ শতাংশ রেগুলেটরি ডিউটি আরোপ করা হয়েছে। অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান মো. নজিবুর রহমান স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপন সূত্রে সংস্থাটির একটি সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। এনবিআর সূত্র জানান কপারের তিন শ্রেণির পণ্য আমদানিতে রেগুলেটরি ডিউটি আরোপ করেছে এনবিআর। এর মধ্যে কপার বারের ওপর ১৫ শতাংশ কপার প্লেটের ওপর ১০ শতাংশ ও কপার টিউবের ওপর ১৫ শতাংশ রেগুলেটরি ডিউটি আরোপ করা হয়েছে। কাস্টমস আইন ১৯৬৯ এর ১৮ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক বা রেগুরেটরি ডিউটি আরোপ করেছে এনবিআরের কাস্টমস বিভাগ। সম্প্রতি জারি করা আদেশ ২৯ নভেম্বর হতে কার্য্কর হবে বলেও প্রজ্ঞাপনের উল্লেখ করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5528.csv b/Bangla_fin_news_articles/5528.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4ac3bcea507d650adac1df1418114664a46cec18 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5528.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5528,অর্থপাচারকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থাএনবিআর চেয়ারম্যান,2015-12-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মানি লন্ডারিং বা অর্থপাচারকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় রাজস্ব ভবনে এক সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি বলেন চোরাচালানের মাধ্যমে অর্থপাচারের বিষয়টি এনবিআর অনুসন্ধান করছে। ইতিমধ্যে অর্থপাচারের বেশকিছু আলামত পাওয়া গেছে। বিষয়টিকে সরকার গুরুত্বের সাথে নিয়েছে। অতীতের যে কোন সময়ের তুলনায় এ বিষয়ে এনবিআর এখন অনেক বেশি সক্রিয়। গ্লোবাল ফাইনান্সিয়াল ইউনিটের জরিপের ভিত্তিতে বাংলাদেশ থেকে অর্থপাচারের তথ্য নিয়ে গতকাল বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়। এতে বলা হয় প্রতি বছর গড়ে বাংলাদেশ থেকে ৪৪ হাজার কোটি টাকা পাচার হচ্ছে। আর সর্বশেষ ২০১৩ সালে পাচার হয়েছে ৭৬ হাজার কোটি টাকা। এ প্রতিবেদন সম্পর্কে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন প্রতিবেদনটি আমাদের উদ্বিগ্ন করেছে। রাজস্ব ফাঁকি দেয়া অর্থই মূলত পাচার হয়ে যাচ্ছে। অর্থপাচার রোধে বাংলাদেশ ব্যাংকের ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টালিজেন্ট ইউনিট এনবিআর ও পুলিশ প্রশাসন যৌথভাবে কাজ করছে। সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের সমন্বিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে অর্থপাচার রোধ করা সম্ভব হবে। এ সময় রাজস্ব ফাঁকি ঠেকাতে ব্যাংকে হিসাবধারীদের বিষয়ে সার্বিক তথ্য পেতে বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি। রাজস্ব প্রশাসনের সার্বিক কর্মকাণ্ড ও রাজস্ব আদায়ের অগ্রগতি তুলে ধরতে গতকাল এই সাংবাদিক সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এনবিআর চেয়ারম্যান চলতি অর্থবছরের গত ৫ মাসের রাজস্ব আদায় পরিস্থিতি সাংবাদিকদের সামনে তুলে ধরেন। তিনি বলেন গত জুলাই থেকে নভেম্বর পর্যন্ত রাজস্ব আদায় বেড়েছে ১৪ শতাংশ। আর এককভাবে নভেম্বরে রাজস্ব আদায় বেড়েছে ২৪ শতাংশ। এনবিআরের করদাতাবান্ধব নানামুখী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে চলতি অর্থবছরে বড় রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা যাবে বলেও জানান তিনি। এছাড়া রাজস্ব প্রশাসনে বেশকিছু নতুন কার্যক্রম সম্পর্কেও সাংবাদিকদের অবহিত করা হয়। এ সময় রাজস্ব আদায় করতে গিয়ে বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের হুমকিধমকির প্রসঙ্গ তোলেন তিনি। ভ্যাট বিভাগের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার গুলিবিদ্ধ হওয়ার প্রসঙ্গ তুলে তিনি বলেন অনেক কুিসত চেহারা দেখা যাচ্ছে। সেগুলো মোকাবেলা করে এনবিআর এগিয়ে যাবে। যারা রাষ্ট্রের কোষাগারে টাকা দিচ্ছেন না তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে। সাংবাদিক সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে এনবিআর সদস্য ফরিদ উদ্দিন এনায়েত হোসেন কালিপদ হালদার পারভেজ ইকবালসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5529.csv b/Bangla_fin_news_articles/5529.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..81e8ca5472885aeab61b0586bb850367ee01547f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5529.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5529,ডিএসইতে লেনদেন কমেছে,2015-12-10,অনলাইন ডেস্ক,দেশের প্রধান শেয়ারমার্কেট ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই গত কার্যদিবসের চেয়ে ৭ কোটি ৬ লাখ টাকা লেনদেন কম হয়েছে। একইসঙ্গে অধিকাংশ সূচকের দরপতনও ঘটেছে। ডিএসইতে আজ মোট ৩২০টি কোম্পানির ৯ কোটি ২৫ লাখ ৮২ হাজার ৭৬৬টি শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। মোট লেনদেনের পরিমাণ ৩৭৪ কোটি ৩৪ লাখ ৯৪ হাজার ১৬৭ টাকা। ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৩.৯৬ পয়েন্ট কমে ৪৫৮৩.৪২ পয়েন্ট ডিএস৩০ মূল্য সূচক ২.৮৫ পয়েন্ট কমে ১৭৪১.০৯ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস শরীয়াহ্ সূচক ০.৫৮ পয়েন্ট বেড়ে ১১০৫.৩৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হওয়া ৩২০ টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২২ টির কমেছে ১৪৩ টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৫ টি কোম্পানির শেয়ার। লেনদেনের ভিত্তিতে টাকায় প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো বেক্সিমকো ফার্মা ডেল্টা লাইফ স্কয়ার ফার্মাআলহাজ্ব টেক্স আফতাব অটোস বিএসআরএম স্টিল কেডিএস এক্সোসরিজ কাশেম ড্রাইসেল ইউনাইটেড পাওয়ার ও শাশা ডেনিমস। দর বৃদ্ধির শীর্ষে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো জিকিউ বলপেন আলহাজ্ব টেক্স রূপালি লাইফ ইন্সু. স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকস বিএসসিসিএল মেঘনা লাইফ ১ম প্রাইম ফাইন্যান্স মি. ফা. রংপুর ফাউন্ড্রি ন্যাশনাল টিউবস ও এপেক্স স্পিনিং। অন্যদিকে দাম কমার শীর্ষে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো এনভয় টেক্স প্রোগ্রেসিভ লাইফ রূপালি ব্যাংক এফবিএফআইএফ বিআইএফসি তসরীফা ইন্ডা. ফারইস্ট নিটিং প্রগতি ইন্সু. নরদার্ন ইন্সু. ও জনতা ইন্সু.। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5530.csv b/Bangla_fin_news_articles/5530.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..00115ab01caf43f47fa36aecff3596f241681f00 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5530.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5530,টানা তৃতীয়বারের মত সেরা সামিটের বিদ্যুৎ প্রকল্প,2015-12-10,অনলাইন ডেস্ক,এবারো জাতীয় বিদ্যুৎ ও জ্বালানী সপ্তাহের সেরা বেসরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রকল্পের পুরষ্কার জিতে নিল সামিট গ্রুপের আরেকটি অঙ্গ প্রতিষ্ঠান সামিট বিবিয়ানা টু পাওয়ার কোম্পানী লি.। এনিয়ে টানা তিন বছর সেরার পুরষ্কার পেল সামিটের তিনটি প্রকল্প। বৃহস্পতিবার বিকেলে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বিদ্যুৎ সপ্তাহের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মহামান্য রাষ্ট্রপতির কাছ থেকে এই পুরষ্কার গ্রহণ করেন সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খান। গ্রুপের অন্য দুই প্রতিষ্ঠান সামিট পূর্বাঞ্চল পাওয়ার কোম্পানী লি. ২০১৩ সালে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবং সামিট মেঘনাঘাট পাওয়ার কোম্পানি লি. ২০১৪ সালে মহামান্য রাষ্টপতির কাছ থেকে জাতীয় বিদ্যুৎ সপ্তাহের সেরা বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রকল্পের সম্মাননা গ্রহণ করে। এবারের সেরার পুরষ্কার পাওয়া সামিট বিবিয়ানা টু পাওয়ার কোম্পানী লি. বেসরকারি খাতের প্রথম বৃহত্তম ইন্ডিপেন্ডেন্ট পাওয়ার প্ল্যান্ট আইপিপি যা ফার্স্ট ট্র্যাক ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত হয় ঢাকার ১৮০ কি.মি. উত্তরপূর্বের হবিগঞ্জ জেলার নবীগঞ্জ থানার পাকরুলে। ৩৪১ মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতার গ্যাসচালিত কম্বাইন্ড সাইকেল প্ল্যান্টটি এই মুহূর্তে অতিরিক্ত ৩৯ মেগাওয়াটসহ মোট ৩৮০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করছে। সেরা বিদ্যুৎ প্রকল্পের পুরষ্কার পাওয়ার ক্ষেত্রে প্ল্যান্টটির প্রযুক্তিগত উচ্চসক্ষমতা এবং নিম্নতম বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচ ভূমিকা রেখেছে যা সরকারকে সর্বনিম্ন ট্যারিফে বিদ্যুৎ সরবরাহ করছে এক টাকা ৯০ পয়সা প্রতি কিলোঘন্টা। এ ছাড়া অতিরিক্ত উৎপাদন ৩৯ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ বিনা ট্যারিফেও সরবরাহ করছে প্রতিষ্ঠানটি। প্রকল্পটি সবচেয়ে বেশি পরিবেশ বান্ধব কম গ্রিন হাউস গ্যাস ও কার্বন মনোক্সাইড নিঃসরণ এবং জ্বালানি পানি ও ভূমি সাশ্রয়ী হিসেবে বিশ্বব্যাংকসহ সকল আন্তর্জাতিক মানদণ্ডকে বজায় রেখেছে। সামিট বিবিয়ানা টু পাওয়ার কোম্পানি লি.র ৮০ ভাগ অংশের মালিকানা সামিট গ্রুপের এবং ২০ ভাগ অংশের মালিক বিশ্বখ্যাত বহুজাতিক জেনারেল ইলেকট্রিক জিই। এই প্রকল্পে এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক এডিবি ইন্টারন্যাশনাল ফিন্যান্স কর্পোরেশান আইএফসি এবং ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক আইএসডিবি সরাসরি ২১০ মিলিয়ন ডলার অর্থায়ন করেছে যা বাংলাদেশের বেসরকারি খাতে এই তিন উন্নয়ন সহযোগীর প্রতিটিরই সর্বোচ্চ ঋণ প্রদান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5531.csv b/Bangla_fin_news_articles/5531.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2af3fdc5d6e22dad132b12d3e89ef592145e0d16 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5531.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5531,রাজস্ব আদায়ে ইমামদের দুয়ারে যাচ্ছে এনবিআর,2015-12-10,অনলাইন ডেস্ক,রাজস্ব আদায়ের বিশাল লক্ষ্য অর্জনে ইমামদের প্রশিক্ষণ দেওয়াসহ বেশ কিছু উদ্যোগ নিতে যাচ্ছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। রাজধানীর সেগুনবাগিচার এনবিআর কার্যালয়ে রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান। সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন অর্থবছরের শুরুতে যখন আমাদের এনবিআরের ওপর বিশাল রাজস্ব আয়ের লক্ষ্য দেওয়া হলো তখন আমরা ঠিক করি কিছু অভিনব উপায়ে রাজস্ব আদায়ের উদ্যোগ নিতে হবে। এর মধ্যে রাজস্ব সংলাপ একটি অন্যতম উপায়। এই সংলাপের মাধ্যমে আমরা জনসাধারণকে বোঝাতে চেষ্টা করব কর বা মূসক দেওয়া তাদের নাগরিক দায়িত্ব। যেমন আমি ইতোমধ্যে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিবের সাথে আলাপ করেছি। ধর্ম মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে মসজিদ মন্দির প্যাগোডা ও গির্জার প্রধান যারা তাদের প্রশিক্ষণ দিয়ে তাদের মাধ্যমে জনসাধারণকে সতেচন করা হবে। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে ইমামদের এই প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে জানিয়ে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন যাতে ইমামরা রাজস্ব সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পান। ইমামদের মাধ্যমে প্রত্যেক মসজিদে রাজস্ব সংলাপ করা হবে। নজিবুর রহমান জানান জনপ্রতিনিধিদের নিয়েও বিভিন্ন এলাকায় আলোচনা সভা হবে। এজন্য গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রীকে নিয়ে চট্টগ্রামে এবং বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রীকে নিয়ে তার এলাকায় আলোচনা করা হবে। জনপ্রতিনিধিরা রাজস্ব বিষয়ে জনগণকে ধারণা দেবেন। একইভাবে উপজেলা পর্যায়ে এ ধরনের কার্যক্রম নেওয়া হবে। তিনি আরো জানান করদাতাদের সঙ্গে রাজস্ব বোর্ডের যোগাযোগ বাড়াতে প্রতিটি জেলায় রাজস্ব ভবন করা ও উপজেলা অফিসগুলোকে আরো সক্রিয় করার উদ্যোগ রয়েছে। এখন কেন্দ্র চলে যাবে উপজেলায়। ব্যাংকের হিসাবধারীদের যাতে টিআইএন ভ্যাট বিআইএন নম্বর থাকে সেজন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে বাংলাদেশ ব্যাংককে অনুরোধ করা হয়েছে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানান এনবিআর চেয়ারম্যান। সংবাদ সম্মেলনে তিনি চলতি অর্থবছরের পাঁচ মাসের রাজস্ব আদায়ের চিত্র তুলে ধরেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5532.csv b/Bangla_fin_news_articles/5532.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..39dc02a4e315feeb4e471fb8a307be62a0a8eaee --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5532.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5532,নারী উদ্যোক্তা তৈরি হলে কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি পাবে মুহিত,2015-12-10,অনলাইন ডেস্ক,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন যত বেশি নারী উদ্যোক্তা তৈরি হবে কর্মসংস্থানের সুযোগ তত বৃদ্ধি পাবে। বৃহস্পতিবার রাজধানীর বেইলী রোডে অফিসার্স ক্লাব ঢাকার মহিলা কমিটি আয়োজিত ৩ দিনব্যাপী বার্ষিক আনন্দমেলার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন। মেলা প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। এবার ১৫০টি স্টলে উদ্যোক্তা মহিলাদের তৈরি বুটিকস হস্তশিল্প ও অন্যান্য পোশাক শিল্পজাত পণ্যের বিপুল সমাহার রয়েছে। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন মহিলা কমিটির সম্পাদিকা ও মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক প্রফেসর ফাহিমা খাতুন। মহিলা কমিটির সভানেত্রী সৈয়দা শামীমা সুলতানা আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন ক্লাবের সাধারন সম্পাদক আবু আলম মো. শহিদ খান।মহিলা কমিটির সহসভাপতি অনামিকা ত্রিপুরা সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান শাহজাহান মজুমদার কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান ও পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের সচিব এম এ কাদের সরকার বক্তৃতা করেন । বাসস। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5533.csv b/Bangla_fin_news_articles/5533.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..09de4c226cfc1b43087b4fec47ef946dce03e880 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5533.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5533,বহুজাতিক কোম্পানিকে পুঁজিবাজারে আনতে হবে বাণিজ্যমন্ত্রী,2015-12-10,অনলাইন ডেস্ক,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন দেশে অনেক বহুজাতিক কোম্পানি ব্যবসা করছে। তারা বেশ মুনাফাও করছে। তাই বহুজাতিক কোম্পানিগুলোকে দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত করতে হবে। এতে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা লাভবান হবেন। বৃহস্পতিবার রাজধানীতে পুঁজিবাজার মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। কাকরাইলের ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট এক্সপো ২০১৫ শিরোনামের এই মেলা চলবে তিনদিন। মেলায় বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউজ মার্চেন্ট ব্যাংক অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি ট্রাস্টি অডিট ফার্ম কাস্টোডিয়ান ও পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিভিন্ন কোম্পানির প্রায় ৬৫টি স্টল রয়েছে। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন কিছুদিন আগে আমি একটি বহুজাতিক কোম্পানির অনুষ্ঠানে গিয়ে তাদের এ পুঁজিবাজারে আসার কথা বলেছি। সম্প্রতি আরেকটি প্রোগ্রামে অর্থমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলাপেও বহুজাতিক কোম্পানিগুলোকে পুঁজিবাজারে এনলিস্টেড করার বিষয়ে কথা হয়েছে। দেশের পুঁজিবাজার এখন আগের যে কোনো সময়ের চেয়ে স্থিতিশীল দাবি করে মন্ত্রী বলেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গত কয়েক বছরে পুঁজিবাজারের অনেক সংষ্কার করেছে সরকার। এর ফলে বাজার এখন মোটামুটি স্থিতিশীল।একটু উত্থানপতন হয় পরে একটু স্বাভাবিক হয়। পুঁজিবাজার গতিশীল হলে শিল্পখাতের স্থবিরতা কেটে যাবে এবং আবাসন খাতের মন্দা ভাবও দূর হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। অন্যদের মধ্যে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের সদস্য আব্দুল কুদ্দুস বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের কমিশনার অধ্যাপক হেলাল উদ্দিন নিজামী এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর আবুল কাশেম অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5534.csv b/Bangla_fin_news_articles/5534.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..933d552fc8f1dc6edf396fa157940bf5e60f5ff4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5534.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5534,‘ভিটামিনএ সমৃদ্ধ ভোজ্যতেল না থাকলে ব্যবস্থা’,2015-12-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু বলেছেন যে সব দোকানে ভিটামিনএ সমৃদ্ধ ভোজ্যতেল থাকবেনা তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। বৃহস্পতিবার এফবিসিসিআইএর হলরুমে আয়োজিত এক কর্মশালায় তিনি একথা বলেন। শিল্পমন্ত্রী বলেন ৭২ ঘণ্টার মধ্যে দোকানে ভিটামিন সমৃদ্ধ ভোজ্যতেল রাখতে হবে। অন্যথায় তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে দেশের মান নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস এণ্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনকে বিএসটিআই নির্দেশ দেয়া হয়েছে বলে তিনি জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5535.csv b/Bangla_fin_news_articles/5535.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..06115469d27e6ebcc3e2b4293c4babe197b33472 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5535.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5535,আখাউড়া স্থলবন্দরে আমদানিরপ্তানি শুরু,2015-12-10,ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি,এক দিন বন্ধ থাকার পর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে সকল প্রকার পণ্য আমদানিরপ্তানি কার্যক্রম শুরু হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে আমদানিরপ্তানি কার্যক্রম স্বাভাবিক হয়। ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের রাজধানী আগরতলা পৌর নিগমের পৌরসভা নির্বাচন উপলক্ষে বুধবার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে সব ধরনের পণ্য আমদানিরপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকে। তবে বিশেষ ব্যবস্থায় দুদেশের পাসপোর্টধারী যাত্রী পারাপার স্বাভাবিক ছিল। আখাউড়া স্থলবন্দরের আমদানিরপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের উপদেষ্টা মো. হাসিবুল হাসান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান বুধবার আগরতলা পৌর নিগমের নির্বাচনের কারণে আগরতলার ব্যবসায়ীদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে সকল প্রকার পণ্য আমদানিরপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রাখা হয়। তবে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে পুনরায় বন্দর দিয়ে তা শুরু হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5536.csv b/Bangla_fin_news_articles/5536.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d66f1fff677d8adc1efd010152d02c06c4b7c326 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5536.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5536,ব্যাংকের এটিএম ও কেনাকাটার পয়েন্ট ব্যবহারে অতিরিক্ত চার্জ নয়,2015-12-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংকগুলোর অটোমোটেড টেলার মেশিন এটিএম ও পণ্য কেনাকাটায় পয়েন্ট অব সেলস পস ব্যবহারে লেনদেনে গ্রাহকের স্বার্থ সংরক্ষণের নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সম্প্রতি কিছু ব্যাংক প্রযুক্তিগত কারিগরী ত্রুটিসহ বিভিন্ন কারণে স্থানীয় আন্তঃব্যাংক লেনদেনে অতিরিক্ত চার্জ আদায় করা হচ্ছে এ প্রেক্ষিতে বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেমস্ বিভাগ একটি পরিপত্র জারি করে দেশের তফসিলি ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীর কাছে পাঠিয়েছে। পরিপত্রে বলা হয়েছে ন্যাশনাল পেমেন্ট সুইচ বাংলাদেশ এনপিএসবি নেটওয়ার্কের আওতায় সম্পাদিত আন্তঃব্যাংক এটিএম ও পস লেনদেনের ক্ষেত্রে গ্রাহকস্বার্থ নিশ্চিত করতে হবে। কিন্তু অনেক ব্যাংক প্রযুক্তিগত সমস্যাসহ বিভিন্ন কারণে স্থানীয় আন্তঃব্যাংক এটিএম লেনদেনে নির্ধারিত চার্জের তুলনায় অতিরিক্ত চার্জ নেয়া ও মার্চেন্ট পয়েন্টে পস লেনদেনে গ্রাহকদের নিকট হতে পণ্য বা সেবা মূল্যের অতিরিক্ত টাকা আদায় করছে। যা গ্রাহক স্বার্থের পরিপন্থী। এ অবস্থায় সংশ্লিষ্ট বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা অনুসরণ করার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিধি অনুসারে ন্যাশনাল পেমেন্ট সুইচ বাংলাদেশের এনপিএসবি আওতায় আন্তঃব্যাংক এটিএম ব্যবহার করে নগদ অর্থ উত্তোলনের ক্ষেত্রে লেনদেন প্রতি সার্ভিস চার্জ ভ্যাটসহ ২০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এরমধ্যে গ্রাহককে দিতে হবে ১৫ টাকা আর কার্ড ইস্যুকারী ব্যাংককে দিতে হবে পাঁচ টাকা। এছাড়া মিনি স্টেটমেন্ট এবং ব্যালান্স দেখতে হলে হলে প্রতি লেনদেনে পাঁচ টাকা দিতে হবে। যার পুরোটাই গ্রাহকের কাছ থেকে নেয়া হবে। ২০১৪ সালের ১৮ মার্চ এক পরিপত্রের মাধ্যমে এনপিএস আওতায় আন্তঃব্যাংক এটিএম লেনদেনের চার্জ নির্ধারণ করে দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। ওই নির্দেশনায় অন্য ব্যাংকের এটিএম বুথ ব্যবহার করে টাকা তুললে প্রতি লেনদেনে ২০ টাকা দিতে বলা হয়। এর মধ্যে ১০ টাকা কার্ড ইস্যুকারী ব্যাংক এবং গ্রাহককে পরিশোধ করতে হয় ১০ টাকা। তবে গত ১৫ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত ব্যাংকার্স সভায় কার্ড ইস্যুকারী ব্যাংক কোন চার্জ দিতে অস্বীকৃতি জানায়। এরপর বাণিজ্যিক ব্যাংক ও স্টেক হোল্ডারদের স্বার্থ বিবেচনা করে একটি পরিপত্র জারি করা হয়। ফলে এখন থেকে গ্রাহককে দিতে হয় ১৫ টাকা আর কার্ড ইস্যুকারী ব্যাংককে দিতে হয় পাঁচ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5537.csv b/Bangla_fin_news_articles/5537.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e97146041ac536a9a96df3a51d97d3941b01be47 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5537.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5537,মাতারবাড়িতে কয়লাভিত্তিক নতুন বিদ্যুৎকেন্দ্র হচ্ছে,2015-12-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কক্সবাজারের মাতারবাড়িতে ৭০০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন আরেকটি কয়লাভিত্তিকবিদ্যুৎকেন্দ্রনির্মিত হতে যাচ্ছে। রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেড সিপিজিসিবিএল এবং সিঙ্গাপুরের কোম্পানি সেম্বকরূপ ইউটিলিটিজ প্রাইভেট লিমিটেড যৌথভাবে এ কেন্দ্র নির্মাণ করবে। পরবর্তীতে ঐ কেন্দ্রের ক্ষমতা আরো ৭০০ মেগাওয়াট বাড়িয়ে এক হাজার ৪০০ মেগাওয়াটে উন্নীত করা যাবে। বুধবার রাজধানীতেবিদ্যুৎভবনে এক অনুষ্ঠানে সিপিজিসিবিএল এবং সেম্বকরূপের মধ্যে এ সংক্রান্ত একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তিতে সিপিজিসিবিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আবুল কাশেম এবং সেম্বকরুপ গ্রুপের সভাপতি ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ট্যাং কিন ফাই স্বাক্ষর করেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যেবিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু বলেন টেকসই ও সাশ্রয়ীবিদ্যুৎউৎপাদনকে বাংলাদেশ বেশী গুরুত্ব দিচ্ছে। এই মুহূর্তে কয়লাভিত্তিক ১০হাজার মেগাওয়াটবিদ্যুৎউৎপাদন প্রক্রিয়াধীন। ভুটানে ১ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করে জলবিদ্যুৎআমদানি করার বিষয়টিও প্রায় চূড়ান্ত করা হয়েছে। সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী মাতারবাড়িতে কয়লাভিত্তিক ৭০০ মেগাওয়াটবিদ্যুৎকেন্দ্রপ্রথম পর্যায় প্রকল্পটি কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি বাংলাদেশ এবং সেম্বকরুপ সমান ৫০ শতাংশ অর্থায়ন ও অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে বাস্তবায়ন করবে। আগামী বছর এটি নির্মাণ কাজ শুরু হয়ে শেষ হবে ২০২২ সালে। আল্ট্রা সুপারক্রিটিক্যাল প্রযুক্তিতে নির্মিতব্য কেন্দ্রটির বিদ্যুত্ উত্পাদন করা হবে আমদানিকৃত কয়লা থেকে। গত ১৫ এপ্রিল সিঙ্গাপুর ও বাংলাদেশের মধ্যে জিটুজি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়। এতে বাংলাদেশে একটি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুত্ কেন্দ্র পরিচালনা উন্নয়ন অর্থায়ন নির্মাণ ব্যবস্থাপনা ও রক্ষণাবেক্ষন বিষয়ে সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয় অন্তর্ভুক্ত ছিল। এরই অংশ হিসেবে গতকাল সেম্বকর্্পর সাথে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। কোন টেন্ডারে অংশগ্রহণ ছাড়াই যৌথ অংশীদারিত্বে বিদ্যুেকন্দ্রটি নির্মাণ করবে সেমকর্্প। উল্লেখ্য ইতিমধ্যে মাতারবাড়িতে ১২০০ মেগাওয়াটের কয়লাভিত্তিক একটি বিদ্যুেকন্দ্র নির্মাণের কাজ শুরু করেছে সিপিজিসিবিএল। সরকার ২০৩০ সালের মধ্যে ২০ হাজার মেগাওয়াটের কয়লাভিত্তিক বিদ্যুত্ কেন্দ্র নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5538.csv b/Bangla_fin_news_articles/5538.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bcfcb1e895fed159f71b6b854fbc04da5a24bd86 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5538.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5538,ডিএসইতে লেনদেন ও মূল্যসূচক কমেছে,2015-12-09,অনলাইন ডেস্ক,দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই আজও লেনদেন কমেছে। একইসাথে অধিকাংশ সূচকও হ্রাস পেয়েছে। ডিএসইতে আজ মোট ৩২১টি কোম্পানির ৯ কোটি ৬০ লাখ ৮১ হাজার ৪১৫টি শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। মোট লেনদেনের পরিমাণ ৩৮১ কোটি ৪১ লাখ ৩৬ হাজার ১২৮টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৬ কোটি ৬৬ লাখ টাকা কম। ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৬.১১ পয়েন্ট কমে ৪৫৮৭.৩৮ পয়েন্ট ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৫.২৯ পয়েন্ট কমে ১৭৪৩.৯৫ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস শরীয়াহ্ সূচক ১.৮০ পয়েন্ট কমে ১১০৪.৭৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেনকৃত ৩১৭টি কোম্পানির শেয়ারের মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩০টির কমেছে ১৪৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪টি। লেনদেনের ভিত্তিতে টাকায় প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো আফতাব অটোস বেক্সিমকো ফার্মা স্কয়ার ফার্মা কাশেম ড্রাইসেল ডেল্টা লাইফ বিএসআরএম স্টিল ইউনাইটেড পাওয়ার কেডিএস এক্সেসরিজ এমআই সিমেন্ট ও শাশা ডেনিমস। দর বৃদ্ধির শীর্ষে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো এপেক্স ট্যানারী ঢাকা ডাইং এপেক্স স্পিনিং এক্সিম ১ম মি. ফা. মিরাক্যাল ইন্ডা. লিগেসী ফুটওয়্যার ইসলামি ইন্সু. জেমীনি সী ফুড এপেক্স ফুড ও প্রগতি ইন্সু.। অন্যদিকে দাম কমার শীর্ষে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো এশিয়ান টাইাগার অলটেক্স ইন্ডা. অগ্রনী ইন্সু. ফারইস্ট নিটিং ইউনাইটেড ইন্সু. এফবিএফআইএফ জিকিউ বলপেন আমান ফীড রূপালি ব্যাংক ও বিএসসি। বাসস \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5539.csv b/Bangla_fin_news_articles/5539.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..730f3ef95343dcd9a250b3fca6be6722de102e2a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5539.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5539,সাভারে কারখানা স্থানান্তরে ক্ষতিপূরণ পাচ্ছে এপেক্স ট্যানারি,2015-12-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এপেক্স ট্যানারি রাজধানীর হাজারীবাগ থেকে সাভারে কারখানা স্থানান্তরের ক্ষতিপূরণ বাবদ ১০ কোটি ৪ লাখ টাকা পাচ্ছে। ক্ষতিপূরণের অর্থ পেতে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প করপোরেশন বিসিক এবং সরকারের সঙ্গে কোম্পানির চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। ডিএসই এ তথ্য জানিয়েছে। চুক্তির আলোকে প্রথম কিস্তিতে কোম্পানিটি ২ কোটি ৮১ হাজার টাকা গ্রহণ করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5540.csv b/Bangla_fin_news_articles/5540.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fcfbdd3503abd0e4c6ebf88e1f401f9c2f82f51b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5540.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5540,বেসিক ব্যাংকের ৩ ডিএমডি ও এক জিএম চাকরিচ্যুত,2015-12-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বেসিক ব্যাংকের তিন উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ডিএমডি ও একজন মহাব্যবস্থাপককে জিএম চাকরিচ্যুত করেছে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। বুধবার ব্যাংকের ব্যাবস্থাপনা পরিচালক খন্দকার মো. ইকবাল স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে বিষয়টি জানানো হয়। তিন কর্মকর্তা হলেন উপব্যাবস্থাপনা পরিচালক ফজলুস সোবাহান রুহুল আলম ও মো. সেলিম এবং মহাব্যবস্থাপক মাহবুবুল আলম। মঙ্গলবার ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সভায় তাদের অপসারণের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়। আজ এই বিষয়ে চিঠি দেয়া হয়। তবে চিঠিতে চাকরিচ্যুতের কোনো কারণ উল্লেখ করা হয়নি। অপসারিত কর্মকর্তাদের মধ্যে রুহুল আলম ছাড়া অন্য সবার বিরুদ্ধে বেসিক ব্যাংকের ঋণ জালিয়াতির জালিয়াতির ঘটনায় মামলা রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5541.csv b/Bangla_fin_news_articles/5541.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2fedf6f9d852ea547791029b8dff289fd96d2732 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5541.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5541,পর্যটন মহাপরিকল্পনা প্রণয়নে বিদেশী পরামর্শক আনবে সরকার,2015-12-07,অনলাইন ডেস্ক,পর্যটন খাতের উন্নয়নে এ বিষয়ে প্রচারণা জোরদার করার অংশ হিসেবে সরকার একটি পর্যটন মহাপরিকল্পনা প্রণয়নের লক্ষ্যে বিদেশ থেকে পরামর্শক আনার প্রক্রিয়া শুরু করেছে। আজ এখানে সরকারি কর্মকর্তারা এ কথা জানিয়েছেন। বাংলাদেশ পর্যটন বোর্ডের বিটিবি প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আক্তারুজ্জামান খান কবির তার কার্যালয়ে গণমাধ্যম কর্মীদের বলেন আমরা ইতোমধ্যেই এ ব্যাপারে সাতটি বিদেশী পরামর্শক ফার্মের নাম সংক্ষিপ্ত তালিকায় রেখেছি। তিনি আরো বলেন বিটিবি শিগগিরই তাদের প্রস্তাবের জন্য অনুরোধ জানাবে অথবা তাদের কারিগরি ও আর্থিক প্রস্তাব পাঠাতে বলবে এই মহাপরিকল্পনা প্রণয়নের জন্য। বিটিবি প্রধান বলেন আগামী দুবছরের মধ্যে এই মহাপরিকল্পনার খসড়া প্রণয়নের জন্য আগামী তিন মাসের মধ্যে একটি স্থানীয় মার্কেটিং কোম্পানিসহ ওই নির্বাচিত বিদেশী পরামর্শকককে নিয়োগ দেওয়া হবে। বিটিবি কর্তৃক একটি স্থানীয় কোম্পানির সঙ্গে এক কনসোর্টিয়ামের আওতায় বিডিং প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণের জন্য বিদেশী ফার্মগুলোকে আন্তর্জাতিকভাবে আমন্ত্রণ জানানোর অভিপ্রায় ব্যক্ত করার কয়েক মাস পর জনাব কবির এ মন্তব্য করলেন। বিটিবি কর্মকর্তারা এর আগে বলেছিলেন তারা কয়েকটি খ্যাতনামা আন্তর্জাতিক পরামর্শক ফার্মের প্রস্তাব পেয়েছেন। বাসস \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5542.csv b/Bangla_fin_news_articles/5542.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..612a6fd5fd2d20df03b65a61d6ba5e2ff9bf5acb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5542.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5542,বিশ্বব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ আসছেন ১২ ডিসেম্বর,2015-12-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিশ্বব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ ও সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ড. কৌশিক বসু বাংলাদেশ সফরে আসছেন ১২ ডিসেম্বর। সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. বীরুপাক্ষ পাল। এ সময় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সহকারী মুখপাত্র ও গভর্নর সচিবালয়ের মহাব্যস্থাপক এ.এফ.এম. আসাদুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয় দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বাংলাদেশ ব্যাংকের গবেষণা কাজে পরামর্শ ও সহায়তা প্রদান করতেই আসছেন তিনি। ড. কৌশিক বসু ১৩ ডিসেম্বর সকালে রফতানিমুখী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলবেন। ওইদিন বিকাল তিনটায় বঙ্গবন্ধু আর্ন্তজাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বিশ্ব অর্থনীতি বাংলাদেশ ও আঞ্চলিক সহযোগিতা সমস্যা ও সম্ভাবনা শীর্ষক গণবক্তৃতা দেবেন। এতে সভাপতিত্ব করবেন গর্ভনর ড. আতিউর রহমান। ১৪ ডিসেম্বর রাজধানীর একটি হোটেলে সামষ্টিক স্থিতিশীলতা ব্যক্তিখাতের উন্নয়ন ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি শীর্ষক আর্ন্তজাতিক কর্মশালার উদ্বোধন করবেন। ১৫ ডিসেম্বর দেশে সবুজ অর্থায়নে পরিচালিত কয়েকটি প্রকল্প পরিদর্শন করবেন। এরপরের দিন অর্থাত্ ১৬ ডিসেম্বর সকালে বাংলাদেশ ত্যাগ করবেন তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5543.csv b/Bangla_fin_news_articles/5543.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ab1df326940903f8fdecad4809741b3f35f0632b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5543.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5543,জিএসপি সুবিধা বন্ধের পরও দেশে রফতানি আয় বেড়েছে বাণিজ্যমন্ত্রী,2015-12-07,অনলাইন ডেস্ক,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন যুক্তরাষ্ট্র জিএসপি সুবিধা বন্ধ করে দিলেও আমাদের কোনো ক্ষতি হয়নি। জিএসপি সুবিধা বন্ধ করার পরও আমাদের রফতানি আয় বেড়েছে। সোমবার বিকেলে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড এক্সপো ফর বিল্ডিং অ্যান্ড ফায়ার সেফটি উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন বাংলাদেশে কর্মরত ইয়োরোপীয় ক্রেতাদের জোট অ্যালায়েন্স এবং উত্তর আমেরিকান ক্রেতাদের জোট অ্যাকর্ডের মেয়াদ ২০১৮ সালের জুলাই মাসে শেষ হবে। ইতোমধ্যে তারা সরকারের কাছে মেয়াদ বাড়ানোর আবেদন করেছে। যেহেতু যুক্তরাষ্ট্র জিএসপি সুবিধা বাতিল করেছে সেহেতু আমরা এই দুই সংস্থার মেয়াদ শেষ হওয়ার পর এক সেকেন্ডও বাড়াবো না। তোফায়েল আহমেদ বলেন বিদেশে প্রতিদিন হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হচ্ছে। সেখানে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয় না। আর আমাদের দেশে ছোটাখাটো সমস্যার পর কাউকে গ্রেফতার করলেই মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়ে যায়। বিদেশিরা এ নিয়ে আলোচনাসমালোচনা করতে থাকে। বিভিন্ন দেশে ফায়ার সেফটি ও ওয়ার্কার্স সেফটি নিয়ে কাজ করা এলায়েন্স ও অ্যাকর্ডকে সতর্ক করে দিয়ে মন্ত্রী বলেন ভিয়েতনামে শ্রমিক ইউনিয়ন খুব শক্তিশালী। সেদেশে এলায়েন্স প্রতিনিধিকে ঢোকার জন্য ভিসা পর্যন্ত দেয়া হয়নি। অথচ আমাদের দেশে তাদের কার্যক্রম পরিচালনার সুযোগ দেয়া হয়েছে। অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন বিজিএমইএর সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান এলায়েন্স ফর বাংলাদেশ ফায়ার সেফটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মেজবাহ রবিন বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আলী আহমদ খান ইলিভেটের সিইও আইএএন স্পাউলডিং প্রমুখ।ফোকাস বাংলা \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5544.csv b/Bangla_fin_news_articles/5544.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..68336faa1a91a3d200756c3b6c74022d05ff5c2c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5544.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5544,অপ্রচলনযোগ্য নোট জমাদানে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা,2015-12-07,অনলাইন ডেস্ক,অপ্রচলনযোগ্য নোট জমাদানের ক্ষেত্রে দেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে সর্তক করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এই সর্তকতা না মানলে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে শাস্তি দেয়ারও হুমকি দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সোমবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে সব বাণিজ্যিক ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীর কাছে এ সংক্রান্ত একটি চিঠি ইস্যু করা হয়েছে। চিঠিতে উলেখ করা হয়েছে পুনঃপ্রচলনযোগ্য অপ্রচলনযোগ্য এবং মিউটিলেটেড নোটগুলোকে তিনভাগে বিভক্ত করে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে জমা দিতে হবে। কোনো ব্যাংক এই নির্দেশনা পরিপালন না করলে সংশ্লিষ্ট ব্যাংককে অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করা হবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওই চিঠিতে বলা হয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের গ্যারান্টিতে নোট জমাদানকালে যথাযথভাবে সর্টিং যাচাইবাছাই করে জমাদানের নির্দেশনা দিয়ে একাধিকবার প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। কিন্তু জারিকৃত প্রজ্ঞাপণের নির্দেশনা অধিকাংশ ব্যাংক মানছে না। বাংলাদেশ ব্যাংকের চিঠিতে অপ্রচলনযোগ্য নোটের বৈশিষ্ট্য তুলে ধরা হয়েছে। বৈশিষ্ট্য গুলো হচ্ছে অত্যধিক ময়লাযুক্ত নোট নোটের উপর একাধিক সীল লাগানো নোটের উপর অপ্রয়োজনীয় লেখা বা দাগ নোটে মরিচার চিহ্ন থাকা এবং নোটে অল্প রং লাগানো। মিউটিলেটেড নোটের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে টেপযুক্ত নোট অথবা দুই খণ্ডে খণ্ডিত নোট অথবা নোটের কোনো অংশ অনুপস্থিত এবং অনুপস্থিতির পরিমাণ নোটের আয়তনের ১০ শতাংশের কম। দাবিযোগ্য নোটের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে দুই এর অধিক খণ্ডে খণ্ডিত নোট নোটের কোনো অংশ অনুপস্থিত এবং অনুপস্থিতির পরিমাণ নোটের আয়তনের ১০ শতাংশের বেশি আগুনে পোড়া বা আগুনের আঁচ লাগানো নোট ড্যাম্প নোট এবং নোটে বেশি রং লাগানো।ফোকাস বাংলা \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5545.csv b/Bangla_fin_news_articles/5545.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..636c769c836083d87f8a60709b86f8f88249fa25 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5545.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5545,ডিএসইতে লেনদেন কমেছে,2015-12-07,অনলাইন ডেস্ক,দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সোমবার লেনদেন উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমেছে। একইসাথে অধিকাংশ সূচকেরও দরপতন ঘটেছে। ডিএসইতে আজ মোট ৩১৩টি কোম্পানির ১১ কোটি ২৫ লাখ ৯০ হাজার ১২৬টি শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। মোট লেনদেনের পরিমাণ ৪৫৬ কোটি ৫০ লাখ ৪৭ হাজার ৭৭০ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১০১ কোটি ১২ লাখ টাকা কম। ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৪৬.৭০ পয়েন্ট কমে ৪৬০৮.০৫ পয়েন্ট ডিএস৩০ মূল্য সূচক ২০.৬৯ পয়েন্ট কমে ১৭৫৬.৮২ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস শরীয়াহ্ সূচক ১৪.৯৬ পয়েন্ট কমে ১১১০.৫২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হওয়া ৩১৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৯টির কমেছে ১৯৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টি কোম্পানির শেয়ার। লেনদেনের ভিত্তিতে টাকায় প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো কাশেম ড্রাইসেল বিএসআরএম স্টিল আফতাব অটোস সাইফ পাওয়ার গ্রামীণ ফোন স্কয়ার ফার্মা কেডিএস এক্সেসরিজ ইফাদ অটোস বেক্সিমকো ফার্মা ও লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট। দর বৃদ্ধির শীর্ষে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো হাক্কানী পাল্প জিকিউ বলপেন এপেক্স স্পিনিং লিগেসী ফুটওয়্যার ফেডারেল ইন্সুরেন্স কেয়া কসমেটিকস ৪র্থ আইসিবি নিটল ইন্সুরেন্স ওয়াটা কেমিক্যাল ও গ্লোবাল ইন্সুরেন্স। অন্যদিকে দাম কমার শীর্ষে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো ফারইস্ট নিটিং আইএফআইসি ১ম মি. ফা. কাশেম ড্রাইসেল প্রিমিয়ার সিমেন্ট মেঘনা সিমেন্ট কেডিএস এক্সেসরিজ রূপালি লাইফ ইন্সুরেন্স আরামিট লি. আমান ফীডস ও কনফিডেন্স সিমেন্ট। বাসস \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5546.csv b/Bangla_fin_news_articles/5546.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bf2a0fe4b953dd0b96ade48a1b6770ff58f9f6f4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5546.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5546,রাজস্ব আদায় বাড়লেও ঘাটতি ৮ হাজার কোটি টাকা,2015-12-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি ২০১৫১৬ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাস জুলাই থেকে নভেম্বর পর্যন্ত রাজস্ব আদায় হয়েছে ৫৪ হাজার ৪০৮ কোটি টাকা। রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর প্রাথমিক হিসাবে দেখা গেছে পূর্বের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় এ রাজস্ব ১৪ শতাংশ বেশি। গত অর্থবছরের একই সময়ে রাজস্ব আদায় হয়েছিল ৪৭ হাজার ৭৩০ কোটি টাকা। অবশ্য এনবিআরের সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে গত পাঁচ মাসে রাজস্বের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা সম্ভব হয় নি। আলোচ্য সময়ে লক্ষ্যমাত্রার চাইতে রাজস্ব আদায় কম হয়েছে ৮ হাজার ৮ কোটি টাকা বা ১৩ শতাংশ। জুলাই থেকে নভেম্বর পর্যন্ত ৫ মাসে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৬২ হাজার ৭১৬ কোটি টাকা। সূত্র জানিয়েছে সর্বশেষ গত নভেম্বরে রাজস্ব আদায়ে বড় উল্লম্ফন দেখা গেছে। আলোচ্য সময়ে রাজস্ব আদায় হয়েছে ১২ হাজার ৬৮ কোটি টাকা যা গত বছরের নভেম্বরের তুলনায় ২৩ শতাংশ বেশি। গত বছরের নভেম্বরে আদায় হয়েছিল ৯ হাজার ৭৩০ কোটি টাকা। চলতি অর্থবছর ২৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধি ধরে ১ লাখ ৭৬ হাজার ৭২০ কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা দেয়া হয়েছে এনবিআরকে। অর্থনীতিবিদরা মনে করছেন সার্বিক পরিস্থিতিতে বছর শেষে এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা সম্ভব হবে না। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল আইএমএফ সমপ্রতি এক প্রাক্কলনে জানিয়েছে অর্থবছর শেষে লক্ষ্যমাত্রার চাইতে রাজস্ব আদায়ে ঘাটতি অন্তত ৩০ হাজার কোটি টাকা হতে পারে। অবশ্য এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান মনে করেন বছর শেষে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা সম্ভব হবে। ইত্তেফাককে তিনি বলেন ইতিমধ্যে রাজস্ব আদায়ে গতি বেড়েছে। গেল নভেম্বরের রাজস্ব আদায়ে ২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি এর বড় প্রমাণ। তিনি বলেন পেট্রোবাংলা ও বিপিসির কাছে প্রায় ২৩ হাজার কোটি টাকার বকেয়া রাজস্ব আদায়ে উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। অন্যদিকে মামলায় আটকে থাকা ৩১ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব উদ্ধারেও তত্পরতা শুরু হয়েছে। এছাড়া অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে গতি ফেরায় আমদানি রপ্তানিতে গতি ফেরা বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচী এডিপি বাস্তবায়নে অগ্রগতির ফলে রাজস্ব আদায় বাড়বে বলে মনে করেন তিনি। গত ২০১৪১৫ অর্থবছরের শুরুতে প্রায় দেড় লাখ কোটি টাকা রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা নেয়া হলেও কাঙ্খিত পরিমানে আদায় না হওয়ায় পরবর্তীতে তা কমিয়ে ১ লাখ ৩৫ হাজার কোটি টাকা করা হয়। বছর শেষে অবশ্য ওই লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করা হলেও প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৭ শতাংশের কিছু বেশি। চলতি বছর প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২৯ শতাংশ। এ লক্ষ্যমাত্রাকে উচ্চাভিলাষী আখ্যা দিয়ে অর্থনীতিবিদ ও সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম ইত্তেফাককে বলেন স্বাধীনতার পর কখনোই ২৯ শতাংশ হারে রাজস্ব আদায় বাড়েনি। একবারই ২২ শতাংশ হয়েছিল ২০০৭০৮ অর্থবছরে ত্তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে। আর অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড আমদানিরপ্তানিতেও আহামরি গতি নেই। বিনিয়োগেও গতি মন্থর। ফলে সার্বিক বিবেচনায় চলতি অর্থবছরের রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রাও অর্জন হওয়ার কথা নয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5547.csv b/Bangla_fin_news_articles/5547.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6dfa08e447f51a7ec31a7db42414a878093c527e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5547.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5547,১০০ কোটি ডলার আয় হবে আউটসোর্সিং খাতে,2015-12-07,অনলাইন ডেস্ক,২০২১ সালের মধ্যে তথ্যপ্রযুক্তি খাত আইসিটি সেক্টর থেকে ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করা যাবে। শুধু বিপিও বা আউটসোর্সিং সেক্টর থেকেই আসবে ১ বিলিয়ন ডলার। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এ কথা বলেছেন। সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল অডিটরিয়ামে প্রথম বিজনেস প্রসেস আউটসোর্সিং বিপিও সামিট ২০১৫ উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্য একথা বলেন তিনি। পলক বলেন ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে গর্বিত অংশীদার হতে বিপিও সামিট ২০১৫ উল্লেখযোগ্য ভুমিকা রাখবে। তথ্য প্রযুক্তিতে সফলতা আনতেই এই সম্মেলনের আয়োজন। প্রতিমন্ত্রী জানান সারাদেশে জনসমাগম ঘটে এরকম ১ লাখ স্পটে ফ্রি ওয়াইফাই স্থাপন করতে কাজ করছে সরকার। সরকার ক্রমাগতভাবে প্রতি জিবিপিএস ব্যান্ডউইডথের দাম ৭ দফায় কমিয়ে ৭৮ হাজার টাকা থেকে ৬২৫ টাকা করেছে। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয় বিপিও সামিট ২০১৫ অনুষ্ঠিত হবে ঢাকার প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে। দুদিনব্যাপী এই সম্মেলন শুরু হবে ৯ ডিসেম্বর। সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। সম্মেলনের সহযোগী হিসেবে আছে প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের একসেস টু ইনফরমেশন এটুআই প্রোগ্রাম বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বিজনেস প্রমোশন কাউন্সিল বিপিসি ও এক্সপোর্ট প্রমোশন ব্যুরো ইপিবি। এই সম্মেলনের আয়োজন করেছে কলসেন্টার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ বাক্য। সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন আইসিটি মন্ত্রণালয়ের সচিব শ্যাম সুন্দর শিকদার বাক্যর সভাপতি আহমাদুল হক ববি সাধারণ সম্পাদক তৌহিদ হোসেন প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5548.csv b/Bangla_fin_news_articles/5548.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9abd58cc91ab2913976a59f7d7b28351fe67afeb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5548.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5548,মূলধন ঘাটতিতে রয়েছে ৯ ব্যাংক,2015-12-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কয়েকটি ব্যাংক মূলধন ঘাটতির তালিকা থেকে বের হতে পারছে না। এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বারবার তাগিদ দিলেও তা কাজে আসছে না। গত সেপ্টেম্বর প্রান্তিক শেষে দেখা গেছে ৯টির ১৪ হাজার ৫৮১ কোটি টাকা মূলধন ঘাটতি রয়েছে। আর এ ঘাটতি প্রায় ৮০ শতাংশ রয়েছে সরকারি মালিকানার সোনালী বেসিক ও বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের। তবে কিছু ব্যাংক প্রয়োজনের তুলনায় বেশি মূলধন কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সংরক্ষণ করায় আলোচ্য সময়ে সামগ্রিক ব্যাংক খাতে সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকার বেশি উদ্বৃত্ত দেখা গেছে। ঘাটতিতে থাকা ব্যাংকগুলোর মধ্যে সরকারি মালিকানার রয়েছে ৬টি। সেপ্টেম্বরে সবচেয়ে বেশি ঘাটতি রয়েছে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের। ব্যাংকটির ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ২৮৫ কোটি টাকা। এছাড়া বেসিকের দুই হাজার ৯৯১ কোটি সোনালীর দুই হাজার ১৫ কোটি জনতার ৬৬৩ কোটি রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকের ৫৩২ কোটি ও রূপালী ব্যাংকের ৩৭৪ কোটি টাকা মূলধন ঘাটতি রয়েছে। বেসরকারি খাতের ব্যাংকের মধ্যে আইসিবি ইসলামি ব্যাংকের এক হাজার ৪১৯ কোটি বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংকের ২৮৫ কোটি ও প্রিমিয়ার ব্যাংকের ১৫ কোটি টাকা মূলধন ঘাটতি রয়েছে। এর আগে গত জুন শেষে ৯টি ব্যাংকের ১৫ হাজার ৩৩৯ কোটি টাকার ঘাটতি ছিল। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যে দেখা গেছে সেপ্টেম্বরে সামগ্রিক ব্যাংক খাতে ঝুঁকি ভিত্তিক সম্পদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৯০ হাজার ৬১৬ কোটি টাকা। এর বিপরীতে ১০ শতাংশ হারে ৬৯ হাজার ৬১ কোটি টাকা সংরক্ষণের প্রয়োজন ছিল। ব্যাংকগুলো রেখেছে ৭২ হাজার ৭২০ কোটি টাকা যা ১০ দশমিক ৫৩ শতাংশ। গত জুনে ঝুঁকি ভিত্তিক সম্পদের বিপরীতে ব্যাংকগুলো ১০ দশমিক ২৭ শতাংশ হারে মূলধন রেখেছিল। প্রসঙ্গত আন্তর্জাতিক ব্যাংকিং নীতিমালা ব্যাসেল৩ এর আলোকে গত মার্চ প্রান্তিক থেকে ব্যাংকগুলোর মূলধন রাখতে হচ্ছে। এর আগে ব্যাসেলটু নীতিমালার আলোকে ন্য্যূনতম চারশ কোটি টাকা অথবা ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের ১০ শতাংশ এর মধ্যে যেটি বেশি সে হারে মূলধন রাখতে হতো। এখনও একই হারে মূলধন রাখতে হচ্ছে। তবে নতুন পরিবর্তন হলো এখন ১০ শতাংশের মধ্যে উদ্যোক্তা মূলধনের হিসাবে ন্যূনতম সাড়ে চার শতাংশ রাখতে হয়। এছাড়া ব্যাংকিং পরিভাষায় টিআর১ ও টিআর২ নামে পরিচিত ঘরে আলাদাভাবে মূলধনের হিসাব করা হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5549.csv b/Bangla_fin_news_articles/5549.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0239f71f21404f5622a5388f29bbc35be78e9237 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5549.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5549,রফতানি আয় বেড়েছে ৬৭১ শতাংশ,2015-12-06,অনলাইন ডেস্ক,চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে গত বছরের এই একই সময়ের তুলনায় দেশের রফতানি আয় বেড়েছে ৬.৭১ শতাংশ। এই পাঁচ মাসে বাংলাদেশ পণ্য রফতানি করে এক হাজার ২৮৮ কোটি ডলার আয় করেছে। এ বছরের শুধু নভেম্বর মাসেই গত বছরের একই মাসের তুলনায় রফতানি বেড়েছে ১৩ দশমিক ৭৩ শতাংশ। রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর ইপিবি ভাইস চেয়ারম্যান শুভাশিষ বসু ও নিট পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সভাপতি এ কে এম সেলিম ওসমান মনে করছেন দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি বেশ কিছুদিন ধরে স্থিতিশীল থাকায় রফতানি বাণিজ্যে তার ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে। অর্থবছরের বাকি মাসগুলোতেও এই ধারা অব্যাহত থাকবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন তারা। ইপিবি রবিবার হালনাগাদ যে তথ্য প্রকাশ করেছে তাতে দেখা যায় চলতি ২০১৫১৬ অর্থবছরের জুলাইনভেম্বর সময়ে এক হাজার ২৮৭ কোটি ৯০ লাখ ডলার লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে বাংলাদেশ এক হাজার ২৮৭ কোটি ৯৮ লাখ ৩০ হাজার ডলারের পণ্য রফতানি করেছে। গত অর্থবছরের এই পাঁচ মাসে রফতানি থেকে আয় হয়েছিল এক হাজার ২০৭ কোটি ডলার।এই হিসেবে পাঁচ মাসের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে শূন্য দশমিক ০১ শতাংশ বেশি আয় এসেছে দেশে। এই সময়ে সবচেয়ে বেশি আয় হয়েছে নিট পোশাক রপ্তানি থেকে ৫২৩ কোটি ৬৭ লাখ ৩০ হাজার ডলার। উভেন পোশাক থেকে এসেছে ৫২২ কোটি ৬০ লাখ ৩০ হাজার ডলার। তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায় এই সময়ে নিট পোশাক রফতানিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৪ দশমিক ৭৮ শতাংশ। উভেনে প্রবৃদ্ধি আরও বেশি ১১ দশমিক ৩৫ শতাংশ। নিট পোশাক রফতানিতে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২ দশমিক ৬৮ শতাংশ বেশি আয় হয়েছে। তবে উভেনের আয় লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৩ দশমিক ৬৫ শতাংশ বেশি। চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে অর্থ্যাৎ জুলাইসেপ্টেম্বর পর্যন্ত রফতানি আয় গত বছরের প্রায় সমান ছিল। কিন্তু পাঁচ মাস পরে এসে প্রবৃদ্ধি হয়েছে মূলত অক্টোবর ও নভেম্বরের রফতানির ওপর ভর করে। অক্টোবর মাসে রফতানি আয়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ২১ দশমিক ১৫ শতাংশ। বছরের শুরুতে বিএনপিজামায়াতের তিন মাসের হরতালঅবরোধের মধ্যে ব্যাপক সহিংসতায় দেশের অর্থনীতি ও ভাবমূর্তির ক্ষতির বিষয়টি মনে করিয়ে দিয়ে ইপিবির ভাইস চেয়ারম্যান শুভাশিষ বসু বলেন অস্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে এক সময় যেসব ক্রেতা বাংলাদেশ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবেন বলে চিন্তা করছিলেন তারা সবাই এখন আমাদের এখান থেকে পণ্য কিনছেন। পাশাপাশি বাংলাদেশের গার্মেন্টস মালিকরা ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী কমপ্লায়েন্স বাস্তবায়ন করায় রফতানি আয়ে ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে বলে ইপিবি প্রধান মনে করেন। আমরা কম দামে যে মানের পোশাক রফতানি করি পৃথবীর অন্য কোনো দেশ তা পারবে না। সে কারণে ক্রেতারা বাংলাদেশ থেকে আরও বেশি পোশাক কিনবেন এটা নিশ্চিত করে বলা যায়। বিকেএমইএ সভাপতি সেলিম ওসমান বলেন আমরা নতুন বাজারে নিট পণ্য রপ্তানি করছি। তার ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে রপ্তানিতে। দেশে স্থিতিশীল রাজনীতি থাকলে আগামীতে নিট পোশাক রফতানি আরও বাড়বে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। ইপিবির তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায় জুলাইনভেম্বর সময়ে পাট ও পাটজাত পণ্য রফতানি বেড়েছে ২ দশমিক ৮৬ শতাংশ। ওষুধ রফতানিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৩ দশমিক ১৮ শতাংশ। তবে হিমায়িত চিংড়ি রফতানি ২৫ দশমিক ২৪ শতাংশ কমেছে। চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রফতানি কমেছে ১ দশমিক ১৪ শতাংশ। কৃষি পণ্য রফতানি কমেছে ২৩ দশমিক ৬২ শতাংশ। ২০১৪১৫ অর্থবছরে রফতানি আয়ের পরিমাণ ছিল ৩ হাজার ১২০ কোটি ডলার। এবার তা ৩ হাজার ৩৫০ কোটি ডলারে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্য ঠিক করেছে সরকার। সূত্র বিডিনিউজ \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5550.csv b/Bangla_fin_news_articles/5550.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f56db323616ac7533618b8bfc30389962f457745 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5550.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5550,‘২০২২ সালে পারকেপিটা ৪ হাজার ডলারে পৌঁছে যাবে’,2015-12-06,ফরিদপুর প্রতিনিধি,স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন বিশ্ব ব্যাংক ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ এখন নিম্নমধ্যম আয়ের দেশে পৌঁছে গেছে। তিনি বলেন আজ আমাদের পার কেপিটাল ১ হাজার ৪শ ডলারের ওপরে পৌঁছে গেছে আমরা শুরু করছিলাম ৪৫০ ডলার পার কেপিটাল নিয়ে গত ৪৫ বছরে ১৪শ ডলারে এসে দাঁড়িয়েছি । রবিবার দুপুরে ফরিদপুর সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ মাঠে ফরিদপুর চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজ আয়োজিত মাসব্যাপী কৃষি শিল্প ও বাণিজ্য মেলার উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। মন্ত্রী বলেন আগামী ২০২২ সালে পার কেপিটাল আয় ৪ হাজার ডলারে পর্যন্ত পৌঁছে যেতে পারবো। মন্ত্রী আরো বলেন আগামী দুই মাসের মধ্যে ফরিদপুরকে সিটি কর্পোরেশনে উন্নীত করা হবে। এরই মধ্যে ফরিদপুরকে বিভাগীয় হেড কোয়ার্টার করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। তিনি বলেন ফরিদপুরে বিনিয়োগের সম্পূর্ণ অনুকুল পরিবেশ বিরাজ করছে। এটি বিনিয়োগের জন্য দেশের মধ্যে এক নম্বর জেলা। এর আগে মন্ত্রী ফিতা কেটে ও বেলুন উড়িয়ে মেলার উদ্বোধন করেন। ফরিদপুর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ আয়োজিত ও বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক পরিষদ মৌলভীবাজারে সার্বিক পরিচালানায় মেলার উদ্বোধনী অনুষ্টানে সংগঠনের সভাপতি মো. জাহাঙ্গীর হোসেনের সভাপতিত্বে জেলা প্রশাসক সরদার সরাফত আলী পুলিশ সুপার মো. জামিল হাসান সরকারি রাজেন্দ্র কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান উপজেলা চেয়ারম্যান খন্দকার মোহতেশাম হোসেন বাবর প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। মেলায় বাংলাদেশ নেপাল ও ভারতের মোট ৮৪টি স্টল রয়েছে। এছাড়াও বিনোদনের জন্য সার্কাস র্যাফেল ড্র এবং খাদ্য সামগ্রীর স্টল থাকবে। মেলা প্রতিদিন সকাল ১০ টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। মেলায় প্রবেশ মূল্য ১০টাকা তবে শিক্ষার্থীদের জন্য অর্ধেক মূল্য এবং ৫ বছরের নিচের শিশুদের ক্ষেত্রে কোন প্রবেশ মূল্য লাগবে না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5551.csv b/Bangla_fin_news_articles/5551.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bc18aa8e423ae665a4c2f8115e85dd2e6b799332 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5551.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5551,রেমিটেন্স ১৬ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করবে আতিউর,2015-12-05,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান বলেছেন ব্যাংকিং খাতের আধুনিকায়ন ও ডিজিটাইজেশন এবং রেমিটেন্স পাঠানোর পদ্ধতিতে আমূল পরিবর্তন আনায় ২০১৫১৬ অর্থবছরে রেমিটেন্স ১৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অতিক্রম করবে বলে আশা করা হচ্ছে। ২০১৫ অর্থবছরে রেমিটেন্স এসেছে ১৫ দশমিক ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। শনিবার রাজধানীতে সেন্টার ফর অনাবাসী বাংলাদেশী এনআরবি আয়োজিত পুঁজিবাজার ও আবাসন খাতে প্রবাসী বাংলাদেশীদের বিনিয়োগ শীর্ষক আলোচনা সভায় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান এসব কথা বলেন। সেন্টার ফর এনআরবির সভাপতি এম এস সেকিল চৌধুরী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। গভর্নর বলেন অনাবাসী বিনিয়োগকারীদের জন্য সরকারি ও বেসরকারি উভয় খাতের সঙ্গে সম্পূর্ণ বিদেশী মালিকানায় যৌথ উদ্যোগ গ্রহণের সুযোগ উন্মূক্ত রয়েছে। তিনি বলেন প্রবাসীদের বিনিয়োগে হাইটেক পার্ক ও শিল্প পার্কের মত বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়তে তাদের জন্য বেশ কিছু প্রণোদনা বিবেচনার আওতাধীন রয়েছে। আতিউর রহমান বলেন রিয়েল এস্টেট কোম্পানিগুলোকে নিয়ন্ত্রণে আনতে স্বচ্ছতা সততা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার জন্য রেগুলেটরি অথরিটি হিসেবে রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ রিহ্যাব একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর সদস্য পারভেজ ইকবাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সহসভাপতি আহমেদ রশীদ লালী রিহ্যাব এর প্রথম সহসভাপতি লিয়াকত আলী ভূইয়া। বাসস \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5552.csv b/Bangla_fin_news_articles/5552.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8c5c7f9298952f561ba40cb0900855067b867344 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5552.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5552,পদ্মা সেতুর পাড়ে আধুনিক তাঁত পল্লী হবে মির্জা আজম,2015-12-05,অনলাইন ডেস্ক,বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম বলেছেন মহানগরীরর কোলাহল থেকে মুক্ত পদ্মা সেতুর দক্ষিণ পাড়ে শরীয়তপুরমাদারীপুর জেলার মিলন মোহনায় নির্মিত হবে আধুনিক তাঁত পল্লী। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে প্রায় দুই হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ১০৮ একর জমির উপরে এ পল্লী নির্মিত হবে। প্রতিমন্ত্রী আজ সকালে শরীয়তপুর জেলার জাজিরা উপজেলার নাওডোবা ইউনিয়নে প্রস্তাবিত তাঁত পল্লীর নির্ধারিত স্থান পরিদর্শনে এসে উপস্থিত সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন। প্রতিমন্ত্রী বলেন একনেকের অনুমোদন সাপেক্ষে আগামী ছয় মাসের মধ্যে এ তাঁত পল্লীর নির্মাণ কাজ শুরু হবে। সাংবাদিকদের অপর এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন তাঁত শিল্পের ঐতিহ্য রক্ষার জন্য এ অঞ্চলে তাঁত পল্লী নির্মিত হচ্ছে। এ পল্লীতে তাঁতীদের কারখানা বাসস্থান ছাড়াও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খেলাধুলার জন্য মাঠসহ সকল আধুনিক ব্যবস্থা থাকবে। প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন নারায়নগঞ্জ মুন্সীগঞ্জ ও শরীয়তপুর অঞ্চলের তাঁত শিল্পের গৌরব হাজার বছরের প্রাচীন। মসলিন তাতীদের বংশধররা এ অঞ্চলেই বসবাস করেন। পৃষ্ঠপোষকতার অভাবে তারা এখন পৈত্রিক পেশা ছেড়ে অন্য পেশায় যোগ দেয়ায় বিশ্বব্যাপী ঐতিহ্যবাহী মসলিন শাড়ির গৌরব আজ বিলুপ্ত হতে চলেছে। যে কারণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার মসলিনসহ সকল তাঁতীদের শিল্প রক্ষা ও পুনর্বাসনের কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন। এসময় মন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও শরীয়তপুর১ আসনের সংসদ সদস্য বি এম মোজাম্মেল হক এমপি মাদারীপুর২ আসনের সংসদ সদস্য নুরই আলম চৌধুরী লিটন প্রমুখ। বাসস \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5553.csv b/Bangla_fin_news_articles/5553.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1465ab0d6f9e4fb001a2bba8ca8ae2725b8d7355 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5553.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5553,ফের কমেছে সোনার দাম,2015-12-05,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশে সোনার দাম ভরিপ্রতি এক হাজার ২২৫ টাকা করে কমানো হয়েছে। শুক্রবার রাতে বাংলাদেশের বাজারে সোনার দাম কমানোর এই ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি বাজুস। এর আগে গত ৯ নভেম্বরও সব ধরনের সোনার দাম এক হাজার ২২৫ টাকা করে কমানো হয়েছিল। বাজুসের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় শনিবার থেকে সবচেয়ে ভালো মানের অর্থাত্ ২২ ক্যারেটের প্রতি গ্রাম সোনা ৩ হাজার ৫৪০ টাকায় বিক্রি হবে। ১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রামে এক ভরি হিসাবে প্রতি ভরির দাম পড়বে ৪১ হাজার ২৯০ টাকা। নতুন দাম অনুযায়ী ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনা ৩৯ হাজার ১৯১ টাকায় প্রতি গ্রাম ৩৩৬০ টাকা বিক্রি হবে। ১৮ ক্যারেটের সোনা বিক্রি হবে ৩২ হাজার ৫৪২ টাকায় প্রতি গ্রাম ২৭৯০ টাকা। আর সনাতন পদ্ধতির ভরি বিক্রি হবে ২১ হাজার ৪৬২ টাকায় গ্রাম ১৮৪০ টাকা। এদিকে রুপার দাম ভরিতে ৫৮ টাকা কমানো হয়েছে। ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি রুপা শনিবার থেকে বিক্রি হচ্ছে ৮৭৫ টাকায়। শুক্রবার পর্যন্ত প্রতি ভরি রুপার দাম ছিল ৯৩৩ টাকা। ভরিপ্রতি ৫৮ টাকা কমিয়ে নতুন বিক্রয় মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৮৭৫ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5554.csv b/Bangla_fin_news_articles/5554.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..843995f7baf9c28dd0f5afc7d3b90b7c845dcf8d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5554.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5554,লবণ উত্পাদনের শুরুতেই ফের আমদানির অপচেষ্টা,2015-12-05,এম এইচ আরমান চৌধুরী চকরিয়াকক্সবাজার সংবাদদাতা,গতবছর নানা প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবিলা করে চলতি মৌসুমে ফের লবণ উত্পাদনে নেমে পড়েছেন চাষিরা। এবার চকরিয়া উপজেলা ও কক্সবাজারের উপকূলীয় অঞ্চল এবং চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার আংশিক এলাকা মিলিয়ে প্রায় ৬৫ হাজার একর জমিতে ১৯ লাখ মেট্রিক টন লবণ উত্পাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। নভেম্বর মাস থেকেই উপকূলের বেশির ভাগ এলাকায় লবণ চাষ শুরু হয়ে গেছে। ইতোমধ্যে বিভিন্ন মোকামে নতুন লবণ উত্পাদনও শুরু হয়েছে। তবে স্থানীয় চাষি ও ব্যবসায়ীদের অভিযোগ চলতি মৌসুমে লবণ উত্পাদনের শুরুতেই রাজধানী ঢাকায় অসাধু ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট চক্র লবণ আমদানিতে ফের তত্পর হয়ে উঠেছে। বিদেশ থেকে তারা এক লাখ মেট্রিক টন লবণ আমদানি করতে নানাভাবে তোড়জোড় শুরু করেছে। গত বুধবার ঢাকায় লবণ আমদানির বিষয়টি নিয়ে ট্যারিফ কমিশনের কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেই বৈঠকের মাধ্যমে সংশ্লিষ্টরা ভারত থেকে ফের লবণ আমদানির বিষয়টি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে অবগত করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। আর এ খবর মাঠ পর্যায়ে চাষিদের মাঝে ছড়িয়ে পড়লে এ নিয়ে তাদের মধ্যে চরম উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। বাংলাদেশ লবণ শিল্প কর্পোরেশনের বিসিক ও স্থানীয় চাষিদের তথ্য মতে চলতি মৌসুমে কক্সবাজার জেলার চকরিয়া পেকুয়া মহেশখালী কুতুবদিয়া টেকনাফ কক্সবাজার সদর উপজেলা ও চট্টগ্রামের বাঁশখালী আংশিক উপজেলার ১৩টি কেন্দ্রের অধীনে প্রায় ৬৫ হাজার একর জমিতে নভেম্বর মাস থেকে লবণ চাষে নেমেছেন চাষিরা। বিসিক এবার ১৯ লাখ মেট্রিক টন লবণ উত্পাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করলেও প্রাকৃতিক পরিবেশ অনুকূলে থাকায় লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে ২২ লাখ মেট্রিক টন লবণ উত্পাদনের সম্ভাবনা রয়েছে বলে আশা করছেন স্থানীয় চাষি ও ব্যবসায়ীরা। তাদের মতে অন্য বছরের তুলনায় এবার লবণ উত্পাদনে প্রায় একমাস আগে চাষি মাঠে নামার কারণেও লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম হতে পারে। চলতি মৌসুমে চকরিয়া উপজেলার দরবেশকাটা কেন্দ্রে পেকুয়াসহ ১২হাজার ৩৭৫ একর ডুলাহাজারা কেন্দ্রে ৪৭৫একর খুটাখালী ফুলছড়ি কেন্দ্রে ৪হাজার ৩৭৬ একর কুতুবদিয়া উপজেলার লেমশীখালী কেন্দ্রে ৬হাজার ৪৪৪ একর মহেশখালী উপজেলার উত্তর নরবিলা কেন্দ্রে ৭হাজার ৪শ একর গোরকঘাটা কেন্দ্রে ৮হাজার ৫৭৭একর মাতারবাড়ি কেন্দ্রে ৫হাজার ৮০৬ একর কক্সবাজার সদর উপজেলার গোমাতলী কেন্দ্রে ৪হাজার এক একর চৌফলদন্ডি কেন্দ্রে ৩হাজার ২শ একর বাঁশখালী উপজেলার সরল কেন্দ্রে ১হাজার ৪২১ একর পূর্ব বড়ঘোনা কেন্দ্রে ৬হাজার ৯০একর টেকনাফে ৩হাজার ৯শত একর ও বিসিকের প্রদর্শনী কেন্দ্রে ৮৬একর জমিতে পলিথিন ও সনাতন পদ্ধতিতে লবণ চাষ করা হচ্ছে। বাংলাদেশ লবণ চাষি সমিতির সভাপতি ও চকরিয়া উপজেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট শহীদুল্লাহ চৌধুরী অভিযোগ করে বলেন উত্পাদিত লবণে দেশের চাহিদা মিটিয়ে মজুদ থাকার পরও প্রভাবশালী অসাধু ব্যবসায়ী চক্র সরকারের উচ্চমহলে বারবার ভুল তথ্য দিয়ে সংকটের মিথ্যা অজুহাত তুলে বিদেশ থেকে লবণ আমদানির চেষ্টা করে আসছে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও লবণ চাষি সমিতির কর্মকর্তারা অবিলম্বে বিদেশ থেকে লবণ আমদানির এই অপচেষ্টা বন্ধের মাধ্যমে দেশীয় লবণ শিল্পকে রক্ষা করতে সরকারের সংশ্লিষ্টমহলের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5555.csv b/Bangla_fin_news_articles/5555.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..85b072dd9c186e80b3eb02fafd66d5057a82c1da --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5555.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5555,ব্যাংকগুলোকে বিনিয়োগে আনতে রিভার্স রেপোয় চাপ,2015-12-04,অনলাইন ডেস্ক,আমানতের অর্থ বাংলাদেশ ব্যাংকে রেখে মুনাফা নেওয়া ব্যাংকের কাজ নয় বলে মন্তব্য করে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. আবুল কাশেম জানান অলস টাকার পাহাড়ে বসে থাকা ব্যাংকগুলোকে বিনিয়োগে আনতে দুই সপ্তাহ ধরে রিভার্স রেপোর মাধ্যমে টাকা জমা নেওয়া বন্ধ রেখেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তারল্য প্রবাহ ঠিক রাখতে বাজার থেকে অর্থ সংগ্রহ করা হচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক বিলের মাধ্যমে। বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. আবুল কাশেম বলেন কেন্দ্রীয় ব্যাংক চাইছে ব্যাংকগুলো ব্যবসা ও উদ্যোগে বিনিয়োগ বাড়াক। সেটাই ব্যাংকের মূল কাজ। রেপো ও রিভার্স রেপোকে বলা হয় ব্যাংকিং খাতের নীতি উপাদান পলিসি টুলস। এর সুদ হারকে বলা হয় নীতি সুদ হার পলিসি রেট। রেপোর মাধ্যমে ব্যাংকগুলো প্রয়োজনে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে অর্থ নিয়ে থাকে। বর্তমানে রেপোর সুদ হার ৭ দশমিক ২৫ শতাংশ। আর রিভার্স রেপোর মাধ্যমে বাংকগুলো তাদের উদ্বৃত্ত অর্থ কেন্দ্রীয় ব্যাংকে জমা রাখে। এ ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ৫ দশমিক ২৫ শতাংশ হারে সুদ দেয়। রেপো বা রিভার্স রেপোর মাধ্যমে সাধারণত এক দিনের জন্য ধার করা বা জমা রাখা হয়। বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো প্রতি কার্যদিবসেই রিভার্স রেপোর মাধ্যমে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে টাকা জমা রাখতে চাইলেও ১৬ নভেম্বর থেকে কোনো আবেদন গ্রহণ করা হয়নি। আবুল কাশেম বলেন কয়েকদিন রিভার্স রেপো থেকে টাকা নেওয়া হচ্ছে না। তবে আমরা বাংলাদেশ ব্যাংক বিলের মাধ্যমে বাজার থেকে কিছু অর্থ নিয়েছি। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুদ্রানীতি বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত এই ডেপুটি গভর্নর বলেন বাংলাদেশ ব্যাংক মুদ্রানীতি করে এবং সে অনুযায়ী বাজারে তারল্য ও বিনিয়োগ বজায় রাখার উদ্যোগ নেয়। এ জন্য যখন যে উদ্যোগ নেয়া দরকার আমরা সেটি করি। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী সর্বশেষ ১৫ নভেম্বর ১৫টি ব্যাংকের কাছ থেকে ২ হাজার ৪৬ কোটি টাকা রিভার্স রেপোতে জমা নেওয়া হয়েছিল। এরপর ১৬ নভেম্বর আটটি ব্যাংক ৩ হাজার ৮৫ কোটি টাকা ১৭ নভেম্বর দশ ব্যাংক ৪ হাজার ১৬৮ কোটি টাকা ১৮ নভেম্বর চার ব্যাংক ৩ হাজার ২১০ কোটি টাকা ১৯ নভেম্বর তিন ব্যাংক ৩ হাজার ৭২৮ কোটি টাকা ২২ নভেম্বর দশ ব্যাংক ৪ হাজার ১৬৬ কোটি টাকা ২৩ নভেম্বর ছয় ব্যাংক ৮২৬ কোটি টাকা ২৪ নভেম্বর পাঁচ ব্যাংক ১ হাজার ১০৮ কোটি টাকা ২৫ নভেম্বর দশ ব্যাংক ৩ হাজার ৭০৯ কোটি টাকা ২৬ নভেম্বর তিন ব্যাংক ৩ হাজার ৯১৬ কোটি টাকা ২৯ নভেম্বর চার ব্যাংক ২ হাজার ৭৪৫ কোটি টাকা ৩০ নভেম্বর আট ব্যাংক ৮২১ কোটি টাকা ১ ডিসেম্বর নয় ব্যাংক ২ হাজার ৪১ কোটি টাকা এবং ২ ডিসেম্বর পনেরটি ব্যাংক ৬ হাজার ৬০৮ কোটি টাকা রিভার্স রেপোতে জমা রাখতে চাইলেও কেন্দ্রীয় ব্যাংক তা নেয়নি। তবে এই কদিনে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক বিল এর মাধ্যমে ৩০ দিন মেয়াদে কয়েক হাজার কোটি টাকা নিয়েছে কয়েকটি ব্যাংকের কাছ থেকে। সর্বশেষ ৩০ নভেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংক বিল কেনার জন্য বিভিন্ন ব্যাংক থেকে ৫৯টি বিড পড়ে। এর মধ্যে সবচেয়ে কম সুদ হার ৪ দশমিক ৭০ শতাংশে ২২টি বিডের বিপরীতে ২ হাজার ৪৬০ কোটি টাকা নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। দেশের ব্যাংক খাতে অলস টাকা বাড়তে বাড়তে এক লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে বলে গণমাধ্যমে খবর এসেছে যদিও ওই অর্থের কিছু অংশকে অলস টাকা বলা যায় কি না সে প্রশ্ন তুলেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ব্যাংকগুলো উদ্বৃত্ত তারল্য নিয়ে বসে থাকলেও ঋণ বিতরণ খুব বেশি এগোচ্ছে না। শিল্পোদ্যোক্তারা বলছেন দুই অংকের সুদে ঋণ নিয়ে ব্যবসায় টিকে থাকা কঠিন। ফলে বিনিয়োগও বাড়ছে না। একটি ব্যাংক যে আমানত সংগ্রহ করে তার সর্বোচ্চ ৮১ শতাংশ ঋণ দিতে পারে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী ২৭ আগস্ট পর্যন্ত ঋণআমানত অনুপাত দাঁড়িয়েছে ৬৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ। অর্থাৎ ১০০ টাকা আমানতের মধ্যে ৬৮ দশমিক ৭৫ টাকা ব্যাংক বিনিয়োগ করতে পেরেছে। এ বছর অক্টোবরে দেশের ব্যাংকগুলো বেসরকারি খাতে ৫৯ হাজার ৪৬৭ কোটি টাকার ঋণ বিতরণ করেছে যার পরিমাণ ২০১৪ সালের অক্টোবরে ৫২ হাজার ৫২৩ কোটি টাকা ছিল। এই হিসেবে অক্টোবর শেষে বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ১৩ দশমিক ২২ শতাংশ। অথচ চলতি মুদ্রানীতিতে বেসরকারি খাতে ঋণ বিতরণে ১৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি আশা করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ ব্যাংক ম্যানেজেমেন্ট বিআইবিএম তাদের সাম্প্রতিক এক বিশ্লেষণে ঋণ নেওয়ার আগ্রহ কম থাকা খেলাপি ঋণ বেড়ে যাওয়া এবং বিনিয়োগ কয়েকটি বড় গ্রুপের মধ্যে ঘুরপাক খাওয়ার বিষয়গুলোকে এ খাতের বড় সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত করেছে। বিডি নিউজ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5556.csv b/Bangla_fin_news_articles/5556.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b5d5d2b9f2d3793edffb8815e1c80ea9c2f84992 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5556.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5556,এসডিজির জন্য সার্ক কেন্দ্রীয় ব্যাংকসমূহকে কৌশল বের করতে হবে গভর্নর,2015-12-03,অনলাইন ডেস্ক,গভর্নর ড. আতিউর রহমান সার্কভুক্ত দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকসমূহকে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার এসডিজি সাথে সমন্বয় করে আঞ্চলিক পর্যায়ে পেমেন্ট সিস্টেম কৌশল বের করার আহবান জানিয়েছেন। তিনি বলেন আমি বিশ্বাস করিসার্কভুক্ত দেশসমূহের মধ্যে আঞ্চলিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে আমরা পর্যায়ক্রমে নতুন দ্বার উন্মোচন করতে পারবো। বৃহস্পতিবার কক্সবাজারের হোটেল সি পার্লে সার্ক পেমেন্ট কাউন্সিলের এসপিসি ১৭তম সভার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানে ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক আরবিআইয়ের ডেপুটি গভর্নর হারুন রশিদ খান বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর নাজনীন সুলতানা পাকিস্তান কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর সাঈদ আহমেদ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। কার্যকর আঞ্চলিক যোগাযোগ ও তথ্য বিনিময় এ অঞ্চলের মধ্যে অটোমেটেডে ক্লিয়ারিং হাউস প্রতিষ্ঠা ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফারসহ আর্থিক যোগসূত্র তৈরিতে ভূমিকা রাখবে বলে গভর্নর আশা প্রকাশ করেন। সভায় সার্কভূক্ত ৮ দেশ থেকে ২০ জন শীর্ষস্থানীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকার অংশগ্রহন করেছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5557.csv b/Bangla_fin_news_articles/5557.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3ce84b6a093f9b64384843c0d21db9a6e6ec176f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5557.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5557,আইটিসির আইপিওর লটারির ফল প্রকাশ,2015-12-03,অনলাইন ডেস্ক,তথ্যপ্রযুক্তি খাতের কোম্পানি ইনফরমেশন টেকনোলজি কনসালট্যান্টস লিমিটেডের আইটিসি প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও লটারির ফল প্রকাশ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে এই লটারির ড্র হয়। ড্র শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই ওয়েবসাইটে ফল প্রকাশ করা হয়। কোম্পানিটির আইপিওতে ৬৭ দশমিক ২৬ গুণ আবেদন জমা পড়ে। অতিরিক্ত আবেদন জমা পড়ায় লটারির মাধ্যমে বিজয়ীদের কোম্পানিটির শেয়ার দেওয়া হচ্ছে। বিডি নিউজ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5558.csv b/Bangla_fin_news_articles/5558.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..20641ebc44c18a3a7997c4ee7a4f8b50da584535 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5558.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5558,দেশের সব সূচক স্থীতিশীল শক্ত ভিতের ওপর অর্থনীতি,2015-12-02,অনলাইন ডেস্ক,দেশের সব সূচক স্থীতিশীল রয়েছে আর সে কারণেই অর্থনীতি এখন শক্ত ভিতের ওপর দাঁড়িয়ে আছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গর্ভনর আতিউর রহমান। বুধবার চট্টগ্রামের নাসিরাবাদে বাংলাদেশ ব্যাংকের চট্টগ্রাম হিউম্যান রিসোর্সেস অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট ডেভেলপমেন্ট ইন্সটিটিউটের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় তিনি বলেন এখন অর্থনীতি খুবই প্রাণোদ্দীপ্ত অগ্রসরমান এবং একেবারে স্থিতিশীল। আমরা লক্ষ্য করছি ব্যাংকিং খাতের সূচকগুলো দিন দিন শক্তিশালী হচ্ছে এবং এগোচ্ছে। প্রতিটি সূচকে বাংলাদেশের অর্থনীতি স্থিতিশীল। ব্যাংকিং খাতে সৃজনশীল নেতৃত্ব গড়ে তুলতে চট্টগ্রামের ইন্সটিটিউটটি বিশ্বমানের করে গড়ে তোলার পাশাপাশি দ্বিতীয় ব্যাংকিং মেলা চট্টগ্রামে আয়োজনের ঘোষণা দেন গভর্নর। প্রায় ৪০০ কোটি টাকা ব্যয়ে ১০ একর জমিতে গড়ে তোলা হবে চট্টগ্রাম হিউম্যান রিসোর্সেস অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট ডেভেলপমেন্ট ইন্সটিটিউট। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি আতিউর দেশে বিনিয়োগ কম হওয়ার সমালোচনা উড়িয়ে দিয়ে বলেন দেশে বিনিয়োগ বাড়ছে কৃষিতে এসএমইতে ডিজিটাল টেকনোলজিতে ইকর্মাসের নানা কর্মকাণ্ডে। সব দিকে যেহেতু বিনিয়োগ বাড়ছে সেজন্য হয়ত চোখে পড়ছে না। বিনিয়োগ যদি যথেষ্ট না হয়ে থাকে তাহলে কি করে গত ছয় বছর ধরে দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ছয় দশমিক তিন শতাংশ হারে হচ্ছে অথচ এই সময়ে ইউরোপের কোনো কোনো দেশে ঋণাত্বক প্রবৃদ্ধি হয়েছে। দেশের ব্যাংকিং খাত এখন যে কোনো চাপ মোকাবেলায় সক্ষম উল্লেখ করে গভর্নর বলেন ব্যাংকিং খাত শক্তিশালী কি না তার অন্যতম পরিমাপ হচ্ছে তার মূলধনের পর্যাপ্ততা। সর্বশেষ হিসেবে ব্যাংকিং খাতের মূলধন পর্যাপ্ততার হার ১০ দশমিক ৫৩ শতাংশ। আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী প্রয়োজন আট শতাংশ। সুতরাং ব্যাংকিং খাত অত্যন্ত শক্তিশালী। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5559.csv b/Bangla_fin_news_articles/5559.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..20a7a61145985b6111406841de67e5a03f8ce536 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5559.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5559,হ্যাকারের কবলে কয়েক ঘণ্টা সোনালী ব্যাংকের ওয়েবসাইট,2015-12-02,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশের বৃহত্তম রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংকের ওয়েবসাইট হ্যাকড করা হয়েছিল। মঙ্গলবার রাতের কোনো এক সময় ব্যাংকটির ওয়েবসাইট আক্রান্ত হয়। বুধবার সকালে সাইটে ঢুকে হ্যাকারদের নোটিশ দেখতে পাওয়া যায়। কালো ব্যাকগ্রাউন্ডের ওপর হুডধারী এক যুবকের ছবি দিয়ে তার নিচে লেখা দেখা যায় । সেখানে হ্যাকার নিজের পরিচয় দিয়েছেন নামে। এ বিষয়ে সোনালী ব্যাংকের আইটি বিভাগের মহাব্যবস্থাপক সর্দার নুরুল আমিন বুধবার সকালে জানিয়েছেন আমি এখনো অফিসে পৌঁছাইনি। অফিসে ঢুকে বিষয়টা দেখব। পরে সকাল ১০টার দিকে সাইট আবার স্বাভাবিক হওয়ার কথা জানান। সর্দার নুরুল আমিন বলেন আমরা ভেন্ডরকে ডেকেছি। আমাদের সাইট কীভাবে আরো নিরাপদ রাখা যায় সে ব্যবস্থা নেয়া হবে। তিনি বলেন ওয়েবসাইট কিছু সময়ের জন্য হ্যাকড থাকায় ব্যাংকিং ডেটা হেরফের হওয়ার আশঙ্কা নেই। ২০১৩ সালে সোনালী ব্যাংকের একটি হিসাবের পাসওয়ার্ড হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে আড়াই লাখ ডলার লোপাট হয়। গতবছর এক অনুষ্ঠানে ঐ তথ্য প্রকাশ করেন ব্যাংক ও আর্থিক প্র্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব এম আসলাম আলম।বিডিনিউজ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5560.csv b/Bangla_fin_news_articles/5560.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..62f45869e60a8348562a711d24866d15b576c680 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5560.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5560,ফেসবুক বন্ধ স্বপ্নভঙ্গ ফেসবুকভিত্তিক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের,2015-12-02,বিডিনিউজ,নিরাপত্তার কারণে ফেসবুক বন্ধ রেখেছে সরকার। কিন্তু এতে সামাজিক মিডিয়া নির্ভর ছোট উদ্যোক্তা এবং ফ্রিল্যান্সাররা সমস্যায় পড়েছেন। তাদের অনেকেই বলেছেন ছোট বিনিয়োগের মাধ্যমে শুরু করা তাদের স্বপ্ন ইতিমধ্যে ভেঙে যেতে শুরু করেছে। আউটসোর্সিংকে উপার্জনের মাধ্যম হিসেবে বেছে নেয়া ফ্রিল্যান্সার সাইদুল ইসলাম বলেছেন আমরা যারা ক্ষুদ্র আকারে আউটসোর্সিংকে উপার্জনের উপায় হিসেবে গ্রহণে করেছিলাম তারা সম্পূর্ণ শেষ হয়ে গেছি। তিনি বলেন আমাদের সব কাজ আসে ফেসবুকের মাধ্যমে। কিন্তু এখন যেহেতু ফেসবুক ব্লক আমরা ভেঙে পড়েছি। সবশেষে তিনি বলেন তাকে কাজ দেয়া লোকেরা এখন ভারত থেকে কর্মী নিয়ে কাজ করিয়ে নিচ্ছে। তিনি দুঃখের সঙ্গে বলেন এটা আমাদের জন্য দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ালো। সাইদুল জানান ফেসবুক বন্ধ হয়ে থাকার কারণে কাজ হারানোর পাশাপাশি তার মতো ক্ষুদ্র আউটসোর্সিং কর্মীদের প্রায় ১২ লাখ টাকা বকেয়া অনাদায় রয়ে গেল। তিনি আরো বলেন অনেক ছাত্র আমাদের মাধ্যমে কাজ করত। ফেসবুক তাদের আয়ের উপায় ছিল। তার বক্তব্য অনুযায়ী শিক্ষার্থীরা ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে সপ্তাহে ২৫০০ থেকে ৩০০০ টাকা রোজগার করত। ঠাকুরগাঁয়ের কাপড় ব্যবসায়ী তারেক আলম জানান তার ক্রেতারা ফেসবুক পেজে পোশাকের ডিজাইন দেখে অর্ডার করত। কিন্তু ফেসবুক বন্ধ হওয়ার দিন থেকে তার অর্ডার আসা বন্ধ হয়ে গেছে। তিনি বলেন অর্ডার নেয়ার জন্য আলাদা ওয়েবসাইট করার মতো আর্থিক সক্ষমতা তার নেই। যে কারনে আমি ফেসবুককে আমার ওয়েবসাইটের মতো ব্যবহার করতাম। ফেসবুক বন্ধুদের কাছ থেকে অর্ডার পেতাম। আফসানা সুমি। গুটিপোকা নামে একটি বুটিক শপ পরিচালনা করতেন ফেসবুক ব্যবহার করে। ফেসবুক বন্ধ হয়ে যাওয়াতে তিনিও একই সমস্যায় পড়েছেন। তিনি বলেন ফেসবুক ব্যবহারকারীরা আমার বুটিক শপের ক্রেতা। এখন যেহেতু ফেসবুক বন্ধ আমার ব্যবসাও বন্ধ। সুমি বলেন আমাদের পণ্য প্রস্তুত। এমনকি আমরা ক্রেতার কাছে পৌঁছে দিতেও প্রস্তুত। কিন্তু কিভাবে এবং কোথায় দেব ক্রেতার সন্ধান নেই যে তিনি আরও বলেন আমার পক্ষে একটি শোরুম বা ওয়েবসাইট খোলা সম্ভব নয়। সুমি শংকা প্রকাশ করে বলেন ক্রেতাদের সঙ্গে তার যে যোগাযোগ তৈরি হয়েছিলো তাও হয়তো তিনি হারিয়ে ফেলবেন। আরেকটি শপিং পেজ কল্পতরুর গল্পটিও একই রকম। ফেসবুকে কল্পতরু নামে একটি পেইজের মাধ্যমে নিজের ব্যবসা চালাতেন আজিমপুরের আফসানা শর্মি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর করা এই উদ্যোক্তা বলেন শুধু যে আমার ক্ষতি হচ্ছে বিষয়টি কিন্তু এমন নয়। আমাদের মতো ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর পণ্য গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য বেশ কিছু কুরিয়ার সার্ভিসও গড়ে উঠেছে যারা এই অনলাইন সাইটগুলোকে সাপোর্ট দিয়ে যাচ্ছে। তিনি ভগ্ন মনে বলেন যে স্বপ্নটা দেখেছিলাম সেটা ভেস্তে যেতে শুরু করেছে। ফেইসবুক বন্ধ হওয়ায় বেচাকেনা প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে। ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম ফেসবুক ভিত্তিক ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের ক্ষতির বিষয়টি মেনে নিয়ে বলেছেন এসব ঘটনা ব্যথিত করলেও মানুষের জীবনের ঝুঁকি নিতে পারছে না সরকার। তিনি বলেন অনেকের ক্ষতি হচ্ছে এটা আমরা জানি। এসব ক্ষয়ক্ষতি আমাদের ব্যথিত করে কিন্তু এর জন্য অনেক মানুষের জীবন ঝুঁকির মুখে ফেলতে পারি না। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে নির্দেশনা পাওয়ামাত্র ফেসবুকসহ বন্ধ থাকা অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো খুলে দেওয়া হবে বলে জানান প্রতিমন্ত্রী তারানা। তিনি বলেন ফেসবুক বন্ধ রাখা হয়েছে নিরাপত্তার খাতিরে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5561.csv b/Bangla_fin_news_articles/5561.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0d94a7c9415f830340ce18ae40e066059fa869f3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5561.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5561,রিটার্ন দাখিলে ব্যর্থদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা এনবিআর,2015-12-01,অনলাইন ডেস্ক,নির্ধারিতে সময়ের মধ্যে আয়কর বিবরণী দাখিলে ব্যর্থদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। ৩০ নভেম্বর ছিল আয়কর বিবরণী দাখিলের শেষ দিন। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এনবিআর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে যে সকল করদাতা ২০১৫১৬ কর বর্ষের আয়কর রিটার্ন দাখিল করেননি কিংবা সময় বৃদ্ধির আবেদনও করেননি তাদের বিরুদ্ধে আয়কর আইন অনুযায়ী শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্যে মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের জাতীয় রাজস্ব বোর্ড প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়েছে। এ প্রসঙ্গে এনবিআরের চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন কাউকেই কোনো ছাড় দেয়া হবে না। দুই মাস সময় বৃদ্ধির পরও যারা রিটার্ন সাবমিট করেননি অথবা সমস্যার কারণে পরে দাখিল করবেন এমন আবেদন করেননি তাদের বিরুদ্ধে আয়কর অধ্যাদেশ অনুযায়ীই ব্যবস্থা নেয়া হবে। এনবিআরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে ২০১৫১৬ কর বর্ষের আয়কর রিটার্ন দাখিলের শেষ দিন ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত ৮ লাখ ১৫ হাজার ৮৯৪টি আয়কর রিটার্ন জমা পড়েছে এবং এর বিপরীতে আয়কর আদায় হয়েছে ১ হাজার ৫৩৭ কোটি ৩৮ লাখ টাকা। সময় বৃদ্ধির জন্যে আবেদন করেছেন ২ লাখ ৭৬ হাজার ১৩৮ জন করদাতা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5562.csv b/Bangla_fin_news_articles/5562.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..eebed48efc969f595bd30dd248dabb8417d0d99c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5562.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5562,আনন্দ শিপইয়ার্ডের বিরুদ্ধে মামলা,2015-12-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আনন্দ শিপইয়ার্ড অ্যান্ড স্লিপওয়েজে বকেয়া ৭৯৯ কোটি টাকা আদায়ে অবশেষে অর্থঋণ আদালতে মামলা দায়ের করেছে ইসলামী ব্যাংক। গতকাল সোমবার অর্থঋণ আদালত৪ এ ব্যাংকটির কাওরান বাজার শাখার পক্ষে মামলাটি দায়ের করেন ল কাউন্সিলের আইনজীবী মোজাহিদুল ইসলাম শাহীন। এতে আনন্দ গ্রুপের চেয়ারম্যান এমডিসহ ৮ জনকে বিবাদী করা হয়েছে। এ বিষয়ে আইনজীবী মোজাহিদুল ইসলাম শাহীন বলেন ব্যাংকের বিনিয়োগকৃত অর্থ আদায় না হওয়ায় এ মামলা দায়ের করা হয়েছে। জানা গেছে আনন্দ শিপইয়ার্ডে ইসলামী ব্যাংকের পাওনা মুনাফাসহ দাঁড়িয়েছে ৭৯৯ কোটি ৬০ লাখ ৫ হাজার ৮৩৯ টাকা। যা ইতিমধ্যে খেলাপি হয়ে গেছে। মামলায় বিবাদী করা হয়েছে প্রতিষ্ঠান হিসেবে আনন্দ শিপইয়ার্ড প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আফরোজা বারী চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহেল বারী পরিচালক আব্দুল্লাহ জেরিনা জাফরিনা বিনিয়োগের গ্যারান্টার আনন্দ ইলডোরাডো পরিচালক আব্দুল্লাহ নাহিদ নিগার আব্দুল্লাহ নাইম নওরোজ মনজুরুল ইসলাম ও তরিকুল ইসলাম। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5563.csv b/Bangla_fin_news_articles/5563.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..de7bfc4b045215eda84a372b666d78c4ed568529 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5563.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5563,‘ইইউ ও দেশের ব্যবসায়ীদের সমন্বয়ে যৌথ বিজসেন কাউন্সিল হবে’,2015-11-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাণিজ্য সম্পর্ক উন্নয়ন ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির লক্ষে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ইইউ ও বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের সমন্বয়ে যৌথ বিজসেন কাউন্সিল গঠন করা হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। বাংলাদেশের পক্ষে এ কাউন্সিলে এফবিসিসিআই ডিসিসিআই এমসিসিআই চিটাগাং চেম্বার বিকেএমইএ ও বিজিএমইএর প্রতিনিধি থাকবেন। এ ছাড়া ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্যভুক্ত ২৫টি দেশের প্রতিনিধি এ কাউন্সিলের সদস্য হবেন। সোমবার সচিবালয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত পিয়েরি মায়াদুর সঙ্গে বৈঠক শেষে বাণিজ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন ব্যবসাবাণিজ্যে ট্যারিফনন ট্যারিফ সমস্যাগুলো দূরকরণ দুই দেশের বাণিজ্য সম্পর্ক উন্নয়ন ও বিনিয়োগ বৃদ্ধি টেলিকম ও রিফাইনারি খাতের উন্নয়ন এবং বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট প্রকল্পে কারিগরি সহায়তা দেবে এ কাউন্সিল। ২০১৪১৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট রফতানির ১৭ দশমিক ০৪ শতাংশ ইউরোপীয় ইউনিয়নে রফতানি হয়েছে উল্লেখ করে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন ইউরোপীয় ইউনিয়নে রফতানির পরিমাণ আরো বাড়াতে চাই। এ জন্য দুই দেশের বাণিজ্যিক সুসম্পর্ক আরও বাড়তে হবে। বর্তমানে বস্ত্র খাত বাদে জেনারেলাইজড সিস্টেম অব প্রিফারেন্সেস জিএসপি সুবিধাসহ অন্যান্য পণ্য রফতানি সুবিধা দিচ্ছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন বলে জানান বাণিজ্যমন্ত্রী। বৈঠক শেষে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত পিয়েরেমায়াদুর সাংবাদিকদের বলেন দুই দেশের বাণিজ্য সম্পর্কের উন্নয়ন ও বিনিয়োগ বৃদ্ধি করাই এ কাউন্সিল গঠনের মূল উদ্দেশ্য। বর্তমানে ফ্রান্স বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট প্রকল্পে কারিগরি সহায়তা দিচ্ছে। প্রয়োজনে স্যাটেলাইট প্রকল্পে এ কাউন্সিল কারিগরি সহায়তা দেবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5564.csv b/Bangla_fin_news_articles/5564.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..49496b61203165c64931cec815d1375335991c3e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5564.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5564,ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে,2015-11-29,অনলাইন ডেস্ক,একটু স্বস্তির নিঃশ্বাস ছেড়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই আজকের লেনদেনকারীরা। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে ডিএসইতে লেনদেন ও অধিকাংশ সূচক ছিলো অনেকটা উর্দ্ধগতির। ডিএসইতে আজ মোট ৩১২টি কোম্পানির ১২ কোটি ২৫ লাখ ৪৩ হাজার ৫০৫টি শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। মোট লেনদেনের পরিমাণ ৪০৫ কোটি ১ লাখ ৮০ হাজার ৩২৬ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৫৬ কোটি ৭৪ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনের ভিত্তিতে টাকায় প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো ইফাদ অটোস স্কয়ার ফার্মা কেডিএস এক্সেসরিস এএফসি এগ্রো ট্রাস্ট ব্যাংক সামিট পাওয়ার আরএসআরএম স্টিল সাইফ পাওয়ার কাশেম ড্রাইসেল ও সিএনএ টেক্স। দর বৃদ্ধির শীর্ষে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো ফুওয়াং সিরামিকস কাশেম ড্রাইসেল পূরবী জেনা. ইন্সু. মালেক স্পিনিং ইসলামি ইন্সু. ট্রাস্ট ব্যাংক লিন্ডে বিডি সিএনএ টেক্স এস আলম কোল্ড ও বিএসআরএম লি.। অন্যদিকে দাম কমার শীর্ষে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো উসমানিয়া গ্লাস ডেল্টা স্পিনিং আইপিডিসি ১ম প্রাইম ফাইন্যান্স মি. ফা. সিম টেক্স ফারইস্ট নিটিং বেঙ্গল উইন্সডোর পপুলার ১ মি. ফা লিব্রা ইনফিউশন ও আনোয়ার গ্যালভানাইজিং। উল্লেখ্য ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৭.০১ পয়েন্ট বেড়ে ৪৫৮০.৭৬ পয়েন্ট ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১.১৪ পয়েন্ট বেড়ে ১৭৩০.৭৮ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস শরীয়াহ সূচক ০.৮৩ পয়েন্ট কমে ১১০০.৩৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হওয়া ৩১২ টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৯ টির কমেছে ১৩৭ টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৬ টি কোম্পানির শেয়ার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5565.csv b/Bangla_fin_news_articles/5565.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7e68194b705773bbfb6f8b82fefb960f97d59232 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5565.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5565,প্রতিবছর ব্যাংকিং মেলা আয়োজনের ঘোষণা,2015-11-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রতিবছর ব্যাংকিং মেলা আয়োজনের ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান। প্রথমবারের মতো আয়োজিত পাঁচ দিনের ব্যাংকিং মেলার সমাপনী অনুষ্ঠানে শনিবার তিনি বলেছেন মেলায় আমরা যথেষ্ট সাড়া পেয়েছি। তাই আমি খুবই আনন্দিত মুগ্ধ ও গর্বিত। বছরের এই সময় বা বিজয়ের মাস ডিসেম্বরে প্রতিবছর ব্যাংকিং মেলা আয়োজন করতে চাই। গত ২৪ নভেম্বর রাজধানীর বাংলা একাডেমিতে শুরু হওয়া ব্যাংকিং মেলা শেষ হলো শনিবার। সন্ধ্যায় একাডেমি প্রাঙ্গণে সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সাবেক খাদ্যমন্ত্রী ও অর্থ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক। অন্যদের মধ্যে ডেপুটি গভর্নর আবু হেনা মুহা. রাজী হাসান মেলার প্রধান সমন্বয়কারী বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ বিরূপাক্ষ পাল প্রমুখ বক্তব্য দেন। আতিউর রহমান বলেন একটি ব্যাংকিং জাতি গড়ার যে প্রত্যয় নিয়ে এই মেলা আয়োজন করা হয়েছিল তা সত্যিকার অর্থেই প্রাতিষ্ঠানিক রূপ নিল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5566.csv b/Bangla_fin_news_articles/5566.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c53e6ceb0c0e9e4a5966a4f7e23c3b2ad821f282 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5566.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5566,জিএসপি সুবিধা ফেরত পাবে বাংলাদেশ বাণিজ্যমন্ত্রী,2015-11-28,অনলাইন ডেস্ক,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি পণ্যের অবাধ বাজার সুবিধা জিএসপি দেওয়ার বিষয়ে ওয়াশিংটনের আর কোনো আপত্তি নেই। শিগগিরই বাংলদেশ জিএসপি সুবিধা ফেরত পাবে। শনিবার দুপুরে চট্টগ্রাম নগরের হালিশহর মাঠে মাসব্যাপী আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও রপ্তানি মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাণিজ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন। চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ মেলার আয়োজন করেছে। ১ ডিসেম্বর থেকে মেলা শুরু হবে। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত মেলা চলবে। মেলায় প্রবেশমূল্য ধরা হয়েছে ১০ টাকা। তোফায়েল আহমেদ বলেন টিকফা বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সহযোগিতা ফোরাম চুক্তি বৈঠক শেষ হয়েছে। তারা এখন বাংলাদেশের বিষয়ে কোনো সমস্যা দেখছে না। মার্কিন কংগ্রেসে বৈঠক হলেই বাংলাদেশ জিএসপি সুবিধা ফিরে পাবে। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন আমরা ছয় বিলিয়ন ৬০০ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি করি। আর জিএসপি সুবিধা পাই ২৩ মিলিয়ন দুই কোটি ৩০ লাখ ডলারের পণ্যের। জিএসপি সুবিধা আসলে সুনাম। আমাদের সঙ্গে যে কাজটা তারা করেছে সেটি অন্যায়। আমাদের থেকে অনেক পিছিয়ে আছে এমন দেশও জিএসপি পেয়েছে। এ জন্যই আমি বলেছিলাম এটার ভেতরে অন্য কিন্তু রয়েছে। কারণ পৃথিবীর অনেক দেশ আছে বাংলাদেশের উত্থান দেখতে চায় না। চট্টগ্রামকে প্রকৃত অর্থে দেশের দ্বিতীয় রাজধানী বানানোর জন্য সরকার অনেক প্রকল্প হাতে নিয়েছে উল্লেখ করে বাণিজ্যমন্ত্রী আরো বলেন সোনাদিয়ায় গভীর সমুদ্রবন্দর হবে তাতে কোনো সন্দেহ নেই। কর্ণফুলী টানেল নির্মাণের জন্য আট হাজার কোটি টাকা অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া মাতারবাড়িতে বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ ও এলএনজি আমদানির বিষয়েও কাজ চলছে। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে পানিসম্পদমন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদ বলেন শুধু ইউরোপ বা আমেরিকা নয় ধীরে ধীরে বাংলাদেশের বাজার সম্প্রসারিত হচ্ছে ভারত চীনসহ দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায়। সরকার এখন সে লক্ষ্যেই কাজ করছে। দেশের উন্নয়নে বেসরকারি খাত সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রাখছে। চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন চেম্বারের সভাপতি খলিলুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন সাংসদ আফছারুল আমিন চট্টগ্রাম উইমেন চেম্বারের সভাপতি কামরুন মালেক মেট্রোপলিটন চেম্বারের সহসভাপতি এ এম মাহবুব চৌধুরী মেলা কমিটির আহ্বায়ক আমিনুজ্জামান ভূঁইয়া প্রমুখ। ফোকাস বাংলা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5567.csv b/Bangla_fin_news_articles/5567.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4fa689d10ab6044c38b3f84d719fa4dea666e722 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5567.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5567,বিদ্যুৎখাতে চীনা বিনিয়োগ আহ্বান,2015-11-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের বিদ্যুৎ উন্নয়ন খাতে বিনিয়োগের জন্য চীনের শিল্পোদ্যাক্তাদের আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশে বিনিয়োগের বিভিন্ন সুবিধা তুলে ধরে অবকাঠামোসহ অন্যান্য খাতেও এগিয়ে আসার আহ্বান জানানো হয় তাদের। বৃহস্পতিবার রাজধানীর একটি হোটেলে চীনের ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলের সঙ্গে এক বৈঠকে এ আহ্বান জানান বিদ্যুত্ জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু। তিনি বলেন বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ৪০ বিলিয়ন ডলার ৪ হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগ করলে আগামী ৪ বছরের মধ্যে ৫০ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি সম্ভব হবে। এ জন্য ১০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুত্ এবং জ্বালানি খাতের লক্ষ্য অর্জনের জন্য এলএনজি টার্মিনাল ও গ্যাসের পাইপলাইন করতে হবে। চীনের উদ্যোক্তাদের বিদ্যুত্ ও জ্বালানি খাতে এই বিনিয়োগের বড় সুযোগ রয়েছে। এ জন্য চীনা বিনিয়োগকারীদের যৌথ বিনিয়োগের আহ্বান জানান তিনি। এ ছাড়া ৫০০ মেগাওয়াট নবায়নযোগ্য জ্বালানি উত্পাদনের সঙ্গেও দীর্ঘমেয়াদি চুক্তির প্রস্তাব দেন তিনি। ঢাকায় নিযুক্ত চীনা দূতাবাসের কর্মাশিয়াল কাউন্সেলর ওয়াং ঝিজিয়ানও বিদ্যুৎ খাতে বিনিয়োগে ইতিবাচক মত দিয়ে যৌথ বিনিয়োগের সম্ভাবনার কথা বলেন। তিনি বলেন বিদ্যুৎ ও জ্বালানিতে ৫০০ কোটি ডলারের বিনিয়োগ রয়েছে। চীনের উদ্যোক্তারা এ খাতে আরও ২০০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করতে চান। গত বছরে চীনের বিনিয়োগ ছিল ২০০ কোটি ডলার। এ বছরেও ১৯০ কোটি ডলার বিনিয়োগ হয়েছে। চীনের ৫৪টি কোম্পানির ১২০ জন ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল বর্তমানে বাংলাদেশের বিনিয়োগের সম্ভাব্যতা যাচাই করছেন। টেক্সটাইল ও গার্মেন্টস খাতের প্রতিনিধি ছাড়াও কৃষি অবকাঠামো কেমিক্যাল এনার্জি খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্প মোবাইল ফোন ও যন্ত্রাংশ অটো পার্টস পানি বিশুদ্ধকরণ প্রযুক্তি সেবা খাত প্রাথমিক ও মধ্যবর্তী কাঁচামাল ইকমার্স ও বৈদেশিক বাণিজ্য গবেষণা প্যাটেন্ট লাইসেন্সসহ বেশকিছু খাতের বিনিয়োগে আগ্রহ রয়েছে তাদের। এর বাইরে ব্যাংক বীমা হালকা প্রকৌশল এবং টেক্সটাইল উদ্যোক্তারাও সফরকারীদের তালিকায় রয়েছেন। গতকাল তাদের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা খাতভিত্তিক আলোচনা করেন। চায়না ঝিজিয়ানবাংলাদেশ বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্মেলন নামে ওই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই ও চায়না কাউন্সিল ফর দ্য প্রমোশন অব ইন্টারন্যাশনাল ট্রেডের সিসিপিআইটি। এ সময় বাংলাদেশের ২৫০ জন শিল্পোদ্যোক্তাও অংশ নিয়েছেন। সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পনা মন্ত্রী আহম মুস্তফা কামাল। তিনি বাংলাদেশের বিনিয়োগ বান্ধব পরিবেশ কাজে লাগিয়ে সফররত চীনা ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলকে বিনিয়োগে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান। এ সময় সিসিপিটিআই ঝিজিয়ানের চেয়ারম্যান উ গুইয়াং বলেন গত সাত বছর ধরে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বিষয়ে আলোচনা চলছে। এখন যৌথ বাণিজ্য ও বিনিয়োগে এগিয়ে যাওয়ার সময় এসেছে। বস্ত্র ও তৈরি পোশাক খাদ্যপণ্য বীমা তথ্য ও প্রযুক্তি যন্ত্রপাতি ও অবকাঠামোসহ বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ করতে চান তার দেশের উদ্যোক্তারা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5568.csv b/Bangla_fin_news_articles/5568.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4d6384a0200ff7fa022bbdc8f29b6487da3fc521 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5568.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5568,রেলওয়ে কারখানায় বেসরকারিভাবে কোচ নির্মাণে চুক্তি,2015-11-26,স্টাফ রিপোর্টার,বাংলাদেশ রেলওয়ের ২৫টি ব্রডগেজ যাত্রীবাহি ক্যারেজ পূণর্বাসন বগি ব্যতিত প্রকল্পের জন্য দ্বিতীয় দফায় বৃহস্পতিবার ২৬ নভেম্বর বিকেলে রেলওয়ে কারখানার সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ রেলওয়ে ও বেসরকারি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মেসার্স আশরাফী এআর কনসোর্টিয়ামর চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তি অনুযায়ী এই প্রকল্পে ১৯ কোটি ৩৪ লাখ ৫৯৫ টাকার প্রকল্পের কাজ আগামী ২০১৭ সালের ৩১ মার্চ সরবরাহ করা হবে। পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের জন্য ৫০টি বিজি এবং ৫০টি এমজি যাত্রীবাহী ক্যারেজ পূণর্বাসন প্রকল্পের জন্য ৭১ কোটি ৮১ লাখ ৩৬ হাজার বরাদ্দ করা হয়েছে। এরমধ্যে ২৫টি ব্রড গেজ যাত্রীবাহী ক্যারেজ পূনর্বাস বগি ব্যতিত কাজের জন্য রেলওয়ের সাথে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। দেশের বৃহত্তম সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার ডিএস কার্যালয়ের অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন কারখানার বিভাগীয় তত্ত্বাবধায়ক ডিএস নূর আহমেদ হোসেন মেসার্স আশরাফী এআর কনসোর্টিয়াম পার্টনার নাসিরুল হক সহকারি নির্বাহী প্রকৌশলী সিদ্দিকুর রহমান ওয়ার্কস ম্যানেজার খুদরতইখোদা পশ্চিমাঞ্চল রেলের এসপি সিদ্দিকী তাঞ্জিলুর রহমান শ্রমিক লীগের মোখছেদুল মোমিন শ্রমিক দলের আব্দুর রাজ্জাক শ্রমিক পার্টির শহিদুল ইসলাম প্রমুখ। মোট বরাদ্দকৃত অর্থের মধ্যে ২৫টি মিটার গেজ যাত্রীবাহী ক্যারেজ পূনর্বাসন বগি ব্যতিত কাজের জন্য ১১ কোটি ৭২ লাখ ২৪ হাজার ৩৪৫ টাকার কাজে ইতাশা এন্টারপ্রাইজ ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের মধ্যে প্রথম দফায় ১৯ নভম্বর চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এই কাজের ফলে দীর্ঘদিন ধরে পড়ে থাকা ভারী মেরামতযোগ্য ক্যারেজগুলি পূনর্বাসন করা যাত্রীবাহী ক্যারেজের প্রাপ্যতা বৃদ্ধি পরিবহনে দক্ষতা বৃদ্ধি যাত্রীসেবার মান উন্নয়নসহ রেলের সেবা কার্যক্রম বৃদ্ধি পাবে বলে জানা গেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5569.csv b/Bangla_fin_news_articles/5569.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1f2993002e10fe4fb7589bdf9800453bd64d36f8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5569.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5569,রপ্তানির স্বার্থে দাম কমছে না ডলারের,2015-11-26,জামাল উদ্দীন,বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক সঙ্কটে অন্যান্য মুদ্রার তুলনায় ডলারের দাম কমলেও বাংলাদেশে ব্যতিক্রম। বাংলাদেশে বরং ডলারের বিপরীতে টাকার মান কিছুটা বাড়ানো সম্ভব হলেও তা রফতানিকারকদের স্বার্থে নমনীয় রাখা হয়। রফতানির জন্য কিছুটা প্রণোদনা হিসাবেও এটিকে দেখা হয়। কিন্তু এতে আমদানি করতে গিয়ে বাড়তি ব্যয় যেমন হয় তেমনি পণ্যের মূল্য বৃদ্ধিতেও এটি সহায়ক। ফলে বাংলাদেশে মুদ্রার প্রকৃতই কার্যকর বিনিময় হার চালু কার্যত সম্ভব হচ্ছে না। ব্যাংকিং সূত্রমতে টাকা ও ডলারের মূল্যমান কিছুটা স্থিতিশীল থাকলেও গত কয়েকমাস ধরে ডলারের দাম বৃদ্ধির প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। এটি অব্যাহত থাকলে পণ্যমূল্য বৃদ্ধির যে চাপ সৃষ্টি হবে দেশের অর্থনীতিতে সাধারণ মানুষকে বেশি দামে পণ্য কিনতে হলে তাদের আয়ের ওপর যে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে তার সামাল দেয়ার মত বিকল্প কোনো সুযোগও আপাতত লক্ষণীয় নয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যে দেখা গেছে প্রতিদিনই বাড়ছে মার্কিন ডলারের দাম। এতে অবমূল্যায়ন হচ্ছে টাকার। এক মাসের ব্যবধানে ডলারের বিপরীতে ১ দশমিক ৪১ শতাংশ দর হারিয়েছে টাকা। গতকাল মঙ্গলবার আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে ১ মার্কিন ডলারের জন্য ৭৮ টাকা ৯০ পয়সা খরচ করতে হয়েছে। ১ মাস আগেও ১ ডলারের জন্য খরচ করতে হয়েছে ৭৭ টাকা ৮০ পয়সা। ফলে ১ মাসে ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমেছে প্রায় ১ টাকা ১০ পয়সা। কার্ব মার্কেটে ডলারের দাম আরো বেশি। এখানে প্রতি ডলার পেতে খরচ হয় ৮০ টাকার ওপরে। সাধারণত ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন হলে বৈদেশিক মুদ্রা আয়কারী রফতানিকারক ও রেমিট্যান্স প্রেরণকারীরা উত্সাহিত হন। কারণ এতে আগের চেয়ে ডলারের বিপরীতে স্থানীয় মুদ্রা বেশি পান তারা। তবে ডলারের দাম বাড়লে আমদানিকারকরা নিরুত্সাহিত হন। কারণ আমদানি ব্যয় মেটানোর জন্য তাদের তখন বেশি টাকা ব্যয়ে ডলার কিনতে হয়। এতে দেশিয় বাজারে আমদানিকৃত পণ্যের মূল্য বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দেয়। যা থেকে সার্বিক দ্রব্যমূল্যই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় চলে আসে। এসব বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন দীর্ঘদিন ধরে ডলারের বিপরীতে বাংলাদেশি টাকার বিনিময় মূল্য অনেকটাই স্থির ছিল। এখন মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে থাকায় টাকার অবমূল্যায়ন করা হতে পারে। যাতে রফতানিকারক ও রেমিটাররা উত্সাহিত হন। তবে ডলারের বিপরীতে যাতে টাকার অবমূল্যায়ন অনেক বেশি না হয় সেদিকে নজর রাখতে হবে। কারণ টাকার বেশি অবমূল্যায়ন হলে মূল্যস্ফীতি ঊর্ধ্বমুখী হয়ে উঠতে পারে। ব্যাংক সংশ্লিষ্টরা জানান বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে সাম্প্রতিক সময়ে ডলার প্রাপ্তির উত্সগুলোর মধ্যে বিদেশি বিনিয়োগ বৈদেশিক ঋণ সহায়তা রেমিটেন্স ও রফতানি আয়ের কোনোটাই ঊর্ধ্বমুখী নয়। বিনিয়োগের কথা যদি বলা হয় তা নির্ভর করে সামষ্টিক অর্থনীতির ব্যবস্থাপনা ও বৈশ্বিক অর্থনীতির গতিপ্রকৃতির ওপর। কিন্তু বর্তমানে সামগ্রিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা এবং অর্থনীতির ঝুঁকিগুলো বহুলাংশে বিদ্যমান। এসব ঝুঁকি কমাতে না পারলে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগে উত্সাহিত হবে না। আর সেটি যদি না হয় তাহলে মূলধন পাচার হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেবে। অতীতেও এটি হয়েছে। তাতে টাকার মূল্য আরেক ধাপ অবমূল্যায়ন হবে। কারণ বিনিয়োগ করতে না পারলে উদ্যোক্তারা টাকা ডলারে রাখার জন্য বাইরে পাচার করে দেবে। ইউএনডিপি ও আংকটাডের এক রিপোর্টে বলা হয়েছে এভাবে বাংলাদেশ থেকে ১ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার বাইরে চলে গেছে। যা আমাদের বৈদেশিক সাহায্যের প্রায় সমপরিমাণ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5570.csv b/Bangla_fin_news_articles/5570.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..634a8c6920527a6bc2f135654b896a67c1e60142 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5570.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5570,অর্থায়ন এখন সমস্যা নয় উদ্যোগই আসল,2015-11-25,অনলাইন ডেস্ক,অর্থায়ন এখন কোনো সমস্যা নয়। আপনারা শুধু উদ্যোগ গ্রহণ করুন। এমন উদ্যোগ গ্রহণ করুন যা কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও জাতীয় উৎপাদনে অবদান রাখতে পারে। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাতের এসএমই উদ্যোক্তাদের উদ্দেশে এ কথা বলেছেন। বুধবার বাংলা একাডেমির আব্দুল করিম সাহিত্য বিশারদ মিলনায়তনে আয়োজিত ফাইন্যান্সিয়াল লিটারেসি ক্যাম্পেইনবাংলাদেশে স্মল অ্যান্ড মিডিয়াম এন্টারপ্রাইজ খাতের উন্নয়ন সমস্যা ও সম্ভাবনা শীর্ষক সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন। সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক নির্মল চন্দ্র ভক্ত। বিশেষ অতিথি ছিলেন ডেপুটি গভর্নর সিতাংশু কুমার সুর চৌধুরী অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশ এর ভাইস চেয়ারম্যান ও ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল মান্নান বাংলাদেশ লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স কোম্পানিজ অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান আসাদ খান প্রমুখ। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেন দারিদ্র্য নিরসনের লক্ষ্যে নিম্ন আয়ের মানুষদের আর্থিক সেবায় অন্তর্ভুক্তির নয়া কৌশল গ্রহণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তিনি বলেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মূল লক্ষ্য হলো ব্যাংকিং খাতকে কাজে লাগিয়ে দেশের গরিব অসহায় ও আর্থিক সেবাবঞ্চিত অবহেলিত জনগোষ্ঠীকে যত দ্রুত সম্ভব আর্থিক সেবার আওতায় এনে তাদের ভাগ্য পরিবর্তনে সহায়তা করা। সে লক্ষ্যে দেশের বিশাল জনগোষ্ঠীকে উৎপাদন প্রক্রিয়ার হাতিয়ার হিসেবে পরিণত করতে কৃষি এবং ক্ষুদে ও মাঝারি তথা এসএমই খাতে অর্থায়ন বাড়ানোর ওপর বিশেষ জোর দেয়া হয়েছে। গভর্নর সেমিনারে নারী উদ্যোক্তা উন্নয়নে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাফল্য তুলে ধরে বলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নারীবান্ধব উদ্যোগের ফলে বিগত বছরগুলোতে নারী উদ্যোক্তা উন্নয়নে বিশেষ সাফল্য অর্জিত হয়েছে। ২০১৫ সালে সেপ্টেম্বর ত্রৈমাসিক পর্যন্ত সকল ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান ১৭৯০১৭ জন নারী উদ্যোক্তার মাঝে ২৫২১ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ করেছে। বিগত ছয় বছরে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো সম্মিলিতভাবে ৩১০৭৫৮টি নারী উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠানকে সর্বমোট ১৫৮৮৯ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ করেছে। তিনি উল্লেখ করেন উদ্যোক্তারা প্রায়ই ঋণের সুদহার কমানোর বিষয়ে কথা বলে থাকেন। কিন্তু বাজারভিত্তিক ব্যাংকিং ব্যবস্থায় ব্যাংকারদের পাশাপাশি ঋণের সুদহার নির্ধারণে ঋণ গ্রহীতাদেরও অবদান রয়েছে। আমরা লক্ষ্য করেছি যে ঋণ গ্রহীতারা কিংবা উদ্যোক্তারা বিশেষ করে নারী উদ্যোক্তারা আর্থিক শিক্ষার অভাবে সুদহার নির্ধারণে তেমন কোনো অবদান রাখতে পারছেন না। ফোকাস বাংলা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5571.csv b/Bangla_fin_news_articles/5571.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3e208a81190f1568de11dc10fd7d0e6f949c637b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5571.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5571,জিএসপি ফিরে পাওয়ার আশা বাণিজ্যমন্ত্রীর,2015-11-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন জিএসপি না পেলে টিকফা হবে অর্থহীন। তবে এবার অন্তত জিএসপি স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার হবে। বুধবার তাঁর কার্যালয়ে এসে সাক্ষাত্ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত স্পেনের রাষ্ট্রদূত এদোয়ার্দো দঁ লেগলেতিয়া। পরে বাণিজ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। গত ২৩ ও ২৪ নভেম্বর ওয়াশিংটনে টিকফার দ্বিতীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষে নেতৃত্ব দেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব হেদায়েতুল্লা আল মামুন। বৈঠকের পর তিনি মন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেন। এর ভিত্তিতে মন্ত্রী বলেন বৈঠকে জিএসপি কর্মপরিকল্পনার বাস্তবায়ন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের প্রশংসা করেছে। এবার তারা এটা হয়নি ওটা হয়নি বলেনি। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন আমরা এবার আশা করছি স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার হবে। যদিও তারা যুক্তরাষ্ট্র প্রকাশ্যে কিছু বলেনি। টিকফা বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি পণ্যের শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা নিয়ে কথা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5572.csv b/Bangla_fin_news_articles/5572.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..46639d81e70d00c4a2361438bb5d246a38acbcd0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5572.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5572,শুল্ক ও কোটামুক্ত বাণিজ্য সুবিধা চাইল বাংলাদেশ,2015-11-25,সাইদুল ইসলাম,যুক্তরাষ্ট্রের কাছে শুল্ক ও কোটামুক্ত বাণিজ্য সুবিধা চাইলো বাংলাদেশ। এছাড়া দেশটির কাছে স্থগিত হওয়া জিএসপি সুবিধা পুনর্বহালের দাবিও তোলা হয়েছে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে। সোমবার ওয়াশিংটনে ইউএসটিআর এর কার্যালয়ে দুদেশের প্রতিনিধিদের মধ্যে অনুষ্ঠিত ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট কোঅপারেশন ফোরাম এগ্রিমেন্ট বা টিকফার বৈঠকে এ সুবিধাগুলো চাওয়া হয়েছে। ঢাকায় প্রাপ্ত খবরে জানা গেছে টিকফার বৈঠকে বাংলাদেশ প্রতিনিধি দল সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের সাথে ১২টি দেশের স্বাক্ষরিত টিপিপি চুক্তি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। বৈঠকে বলা হয় টিপিপি চুক্তি বাস্তবায়িত হলে ভিয়েতনামসহ কয়েকটি দেশ যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শুল্কমুক্ত পণ্য রপ্তানি করবে। এতে বাংলাদেশের রপ্তানি বাণিজ্য হুমকির মুখে পড়বে। এছাড়া বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সহযোগিতা ফোরাম চুক্তির আলোকে বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির প্রতিবন্ধকতাগুলোকে চিহ্নিত করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক সহকারী বাণিজ্য প্রতিনিধি মাইকেল ডিলানি নিজ দেশের পক্ষে এবং বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ বাণিজ্য সচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুন বাংলাদেশের পক্ষে বৈঠকে নেতৃত্ব দেন। বাংলাদেশের প্রতিনিধি দলে আরো ছিলেন পররাষ্ট্র সচিব মোশহিদুল হক শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব মিকাইল শিপার। জানা যায় টিকফার বৈঠকে শ্রমঅধিকার জিএসপি অ্যাকশন প্লান বাংলাদেশের বিনিয়োগ পরিস্থিতি বাজার সুবিধা পণ্যের ন্যায্যমূল্য ব্লু ইকোনমিসহ অবকাঠামোর বিষয়টি স্থান পেয়েছে। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ইউএসটিআর এর প্রতিনিধি দলকে জানানো হয় যে শ্রম অধিকারের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অনেক অগ্রগতি অর্জন করেছে। এছাড়া বাংলাদেশের বিনিয়োগ পরিবেশ এখন ভালো। স্থিতিশীল অর্থনীতি এবং ভোক্তাদের ক্রয়ক্ষমতা বাড়ার কারণে বাংলাদেশ এখন বিনিয়োগের আদর্শ জায়গা। সরকার যে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গঠন করছে তার সুবিধা বিনিয়োগকারীরা নিতে পারে। বাংলাদেশ প্রতিনিধি দল বৈঠকে বলেন বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার হংকং বৈঠকের ঘোষণা অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্র থেকে বাংলাদেশ শুল্ক ও কোটামুক্ত বাণিজ্য সুবিধা আশা করে। এক বার্তায় ওয়াশিংটন থেকে বাংলাদেশের প্রতিনিধি দল জানান জিএসপি ফেরত পেতে বাংলাদেশ যেসব পদক্ষেপ নিয়েছে তাতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিনিধি দল সন্তোষ প্রকাশ করেছে। যুক্তরাষ্ট্র প্রতিনিধি দল বলেন বাংলাদেশে যে বিনিয়োগ সম্ভাবনা আছে তা যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসায়ীরা কাজে লাগাতে পারে। আগামী বছরের টিকফা বৈঠকটি সুবিধাজনক সময়ে ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে বলে জানানো হয়। উল্লেখ্য প্রায় এক বছর ধরে আলোচনা চলার পর বাংলাদেশ এবং যুক্তরাষ্ট্র ২০১৩ সালের ২৫ নভেম্বর টিকফা চুক্তিতে স্বাক্ষর করে। ২০১৪ সালের এপ্রিল মাসে ঢাকায় টিকফার প্রথম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5573.csv b/Bangla_fin_news_articles/5573.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0ee0888b7e21462cb7b4d9ea4eeae77cdd825496 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5573.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5573,ব্যাংক দরিদ্রের ক্ষমতায়নের নিবেদিত কারখানা গভর্নর,2015-11-24,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেছেন ব্যাংক শুধু উচ্চবিত্তের ধনাগার নয় দরিদ্রের ক্ষমতায়নের নিবেদিত কারখানা। মানুষ হচ্ছে তার আর্থিক উন্নতির সহযোগী বন্ধু। মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে ব্যাংকিং মেলা বাংলাদেশ২০১৫ উদ্বোধন ও প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। গভর্নর বলেন আমাদের পরিশ্রমের লক্ষ্য দেশের অর্থনীতিকে বেগবান করা। এ লক্ষ্যকে সামনে রেখে প্রতিদিন বিভিন্ন সেবা ও দ্রব্যের যোগান পৌঁছে দিতে চাই মানুষের দ্বারে। মেলার মাধ্যমে ব্যাংকগুলো একে অন্যের কাছ থেকে বিভিন্ন বিষয়ে শিখতে পারবে। তিনি বলেন একটি জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতি গড়ে তুলতে চাই। সদিচ্ছার সঙ্গে ভুলত্রুটি থেকে শিক্ষা গ্রহণের মানসিকতা থাকতে হবে। অর্থ পরিধি সমাজের সবার মধ্যে বিস্তৃত না হলে প্রবৃদ্ধি টেকসই হয় না। খবর ফোকাস বাংলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5574.csv b/Bangla_fin_news_articles/5574.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..01ec3923774e4c0764cd13139d20e2ebec381c1d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5574.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5574,পাঁচ দিনব্যাপী ব্যাংকিং মেলা শুরু,2015-11-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,একটি ব্যাংকিং জাতি গড়ার প্রত্যয়ে স্লোগন নিয়ে আজ মঙ্গলবার শুরু হয়েছে পাঁচ দিনব্যাপী ব্যাংকিং মেলা। বাংলা একাডেমিতে সকাল ১০টায় মেলার উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গর্ভনর ড. আতিউর রহমান। মেলা চলবে প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত নয়টা পর্যন্ত। মেলায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক ছাড়াও দেশিবিদেশি ৫৬টি ব্যাংক ছয়টি আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও সাতটি আর্থিকসেবা সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করছে। গত সোমবার দুপুরে বাংলাদেশ ব্যাংকের জাহাঙ্গীর আলম কনফারেন্স হলে সংবাদ সম্মেলন করেন ব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ ও মেলা আয়োজক কমিটির সমন্বয়ক বীরুপাক্ষ পাল। মেলায় বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক শিক্ষা টাকা জাদুঘর বাংলাদেশ সিকিউরিটি প্রিন্টিং প্রেস টাকা তৈরির মেশিন বিভিন্ন প্রকাশনা স্মারক মুদ্রা ও নোট ক্রয় জনসাধারণকে সেবা সিআইপিসি এবং অভিযোগ কেন্দ্র থাকছে। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বেলা একটা পর্যন্ত আর্থিক শিক্ষা কর্মসূচির আওতায় স্কুলগামী শিক্ষার্থীদের নিয়ে দুদিন কর্মজীবি শিশুদের নিয়ে একদিন উম্মুক্ত উপস্থিতিদের নিয়ে একদিন আর্থিক শিক্ষা বিষয়ক কর্মসূচি পালন করা হচ্ছে। দুপুর দুইটা থেকে বেলা চারটা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে বির্তক প্রতিযোগিতার আয়োজন থাকছে। প্রতিযোগিতার বিষয় থাকবে ব্যাংকিং খাতে উচ্চ সুদের প্রধান কারণ মুদ্রার বিনিময় হার পুঁজির অবাধ প্রবাহ বৈদেশিক বিনিয়োগ মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ কর্মের সময়সীমা ও মুনাফা। বিকাল সাড়ে ৪টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত আর্থিক খাতের বিশেষজ্ঞদের অংশগ্রহণে আর্থিক উন্নয়ন শিক্ষা মূল্যস্ফীতি প্রবৃদ্ধি অর্থনৈতিক উন্নয়নে ব্যাংকের ভূমিকা গ্রহণযোগ্য সুদহার নির্ধারণ কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে কৃষি ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে ঋণ প্রবাহের ভূমিকা মুদ্রানীতির কার্যকরিতা ও প্রযুক্তি নির্ভর ব্যাংকিং সেবা বিষয়ে সেমিনার গোলটেবিল ও ওয়ার্কশপ। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত বিনোদনের মাধ্যমে আর্থিক শিক্ষা কর্মসূচি পরিচালনা করতে পরিবেশন করা হবে ব্যাংকিং পণ্য ও সেবা সর্ম্পকে লোকজ গান এবং নাটিকা। বীরুপাক্ষ পাল বলেন ব্যাংকিং সেবা সম্পর্কে সাধারণ মানুষকে সচেতন করা ব্যাংকিং খাতের পণ্য ও সেবা সম্পর্কে প্রচার করা গ্রাহকের কাছে সেবাধর্মী প্রতিষ্ঠান হিসেবে তুলে ধরা এবং তরুণ ও যুব সমাজকে ব্যাংকমুখী করাই মেলার লক্ষ্য। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5575.csv b/Bangla_fin_news_articles/5575.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6a9b16d1a29d2f9b4aeea407d69fb7946b0198f0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5575.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5575,তিন মাস পর ডিএসইর লেনদেন সাড়ে পাঁচশ’ কোটি ছাড়িয়ে,2015-11-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে প্রায় তিন মাস ধরে লেনদেন খরা থাকার পর এখন কিছুটা সুদিন ফিরতে শুরু করেছে। সোমবার দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ৫৮৬ কোটি ২৮ লাখ টাকা। যা গত ৩ মাসের মধ্যে ডিএসইর সর্বোচ্চ লেনদেন। এর আগে গত ২০ আগস্ট ডিএসইতে সর্বোচ্চ ৫৯৬ কোটি ৯৬ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছিল। দেশের অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও সিএসই লেনদেনে বড় ধরনের উন্নতি হয়েছে। সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪৫ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। ৩ মাসের মধ্যে এটিও সিএসইর সর্বোচ্চ লেনদেন। এর আগে ১৯ আগস্ট সিএসইতে সর্বোচ্চ ৮৬ কোটি ২৭ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছিল। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন শেয়ারবাজারে ব্যাংকের অতিরিক্ত বিনিয়োগ সমন্বয়ে ২ বছর সময় বাড়ানোর বিষয়ে অর্থমন্ত্রীর ঘোষণার পর বিনিয়োগকারীদের আস্থা বেড়েছে। এজন্য বাজারে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ বাড়ছে। একই সঙ্গে ব্যক্তি বিনিয়োগকারীরাও বাজারে সক্রিয় হতে শুরু করেছেন। এ কারণে বাজারে লেনদেনের পরিমাণ বাড়ছে। আজ বাজারে লেনদেনের শীর্ষে ছিল প্রথম বারের মতো লেনদেন শুরু হওয়া সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ। দিনশেষে কোম্পানিটির লেনদেন হয়েছে ২৯ কোটি ২৭ লাখ ১৫ হাজার টাকার শেয়ার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5576.csv b/Bangla_fin_news_articles/5576.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..42b92439ecddbf7d3bdd9311a0dfc4c349d481ce --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5576.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5576,পাঁচ দিনব্যাপী ব্যাংকিং মেলা শুরু মঙ্গলবার,2015-11-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,একটি ব্যাংকিং জাতি গড়ার প্রত্যয়ে স্লোগন নিয়ে মঙ্গলবার শুরু হচ্ছে পাঁচ দিনব্যাপী ব্যাংকিং মেলা। বাংলা একাডেমিতে সকাল ১০টায় মেলার উদ্বোধন করবেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গর্ভনর ড. আতিউর রহমান। মেলা চলবে প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত নয়টা পর্যন্ত। মেলায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক ছাড়াও দেশিবিদেশি ৫৬টি ব্যাংক ছয়টি আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও সাতটি আর্থিকসেবা সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করছে। সোমবার দুপুরে বাংলাদেশ ব্যাংকের জাহাঙ্গীর আলম কনফারেন্স হলে আয়োজিত এক সাংবাদিক সম্মেলনে এসব কথা জানান ব্যাংকে প্রধান অর্থনীতিবিদ ও মেলা আয়োজক কমিটির সমন্বয়ক বীরুপাক্ষ পাল। মেলায় বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক শিক্ষা টাকা জাদুঘর বাংলাদেশ সিকিউরিটি প্রিন্টিং প্রেস টাকা তৈরির মেশিন বিভিন্ন প্রকাশনা স্মারক মুদ্রা ও নোট ক্রয় জনসাধারণকে সেবা সিআইপিসি এবং অভিযোগ কেন্দ্র থাকবে। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বেলা একটা পর্যন্ত আর্থিক শিক্ষা কর্মসূচির আওতায় স্কুলগামী শিক্ষার্থীদের নিয়ে দুদিন কর্মজীবি শিশুদের নিয়ে একদিন উম্মুক্ত উপস্থিতিদের নিয়ে একদিন আর্থিক শিক্ষা বিষয়ক কর্মসূচি পালন করা হবে। দুপুর দুইটা থেকে বেলা চারটা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে বির্তক প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হবে। প্রতিযোগিতার বিষয় থাকবে ব্যাংকিং খাতে উচ্চ সুদের প্রধান কারণ মুদ্রার বিনিময় হার পুঁজির অবাধ প্রবাহ বৈদেশিক বিনিয়োগ মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ কর্মের সময়সীমা ও মুনাফা। বিকাল সাড়ে ৪টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত আর্থিক খাতের বিশেষজ্ঞদের অংশগ্রহণে আর্থিক উন্নয়ন শিক্ষা মূল্যস্ফীতি প্রবৃদ্ধি অর্থনৈতিক উন্নয়নে ব্যাংকের ভূমিকা গ্রহণযোগ্য সুদহার নির্ধারণ কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে কৃষি ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে ঋণ প্রবাহের ভূমিকা মুদ্রানীতির কার্যকরিতা ও প্রযুক্তি নির্ভর ব্যাংকিং সেবা বিষয়ে সেমিনার গোলটেবিল ও ওয়ার্কশপ। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত বিনোদনের মাধ্যমে আর্থিক শিক্ষা কর্মসূচি পরিচালনা করতে পরিবেশন করা হবে ব্যাংকিং পণ্য ও সেবা সর্ম্পকে লোকজ গান এবং নাটিকা। বীরুপাক্ষ পাল বলেন ব্যাংকিং সেবা সম্পর্কে সাধারণ মানুষকে সচেতন করা ব্যাংকিং খাতের পণ্য ও সেবা সম্পর্কে প্রচার করা গ্রাহকের কাছে সেবাধর্মী প্রতিষ্ঠান হিসেবে তুলে ধরা এবং তরুণ ও যুব সমাজকে ব্যাংকমুখী করাই মেলার লক্ষ্য। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5577.csv b/Bangla_fin_news_articles/5577.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..74bca35171c56a2507945da7761b4d1eeb113eaf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5577.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5577,শেয়ার বাজার নিয়ে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে চুক্তি,2015-11-23,অনলাইন ডেস্ক,দ্বিপাক্ষিক ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতার উদ্দেশ্যে ভারতের সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্চ বোর্ড অব ইন্ডিয়ার সেবি সঙ্গে সমঝতা স্মারক মোউ স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশের শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন এসইসি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে সেবি ও এসইসির চেয়ারম্যানগণ সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন। সেবি থেকে দেয়া এক বিবৃতিতে বলা হয় এই চুক্তির ফলে সেবির কারিগরি সহযোগিতা নিয়ে বাংলাদশের শেয়ার বাজারকে শক্তিশালি করার সুযোগ সৃষ্টি হবে। অর্থনৈতিকভাবে সংযুক্ত হওয়া ছাড়াও বিনিয়োগকারীদের সুরক্ষা ও পুঁজি বাজারকে শক্তিশালী করা এই চুক্তির মূল লক্ষ্য। ভারতের শায়ার বাজার নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থাটি আরো ২১ টি দেশের সাথে অনুরূপ চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। সূত্র বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5578.csv b/Bangla_fin_news_articles/5578.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9308875d29873716182cdc7fd1df7eeb899954e3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5578.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5578,ডিএসই বাজারে এসেই লেনদেনে শীর্ষে সিমটেক্স,2015-11-23,অনলাইন ডেস্ক,ডিএসই বাজারে আসার পর প্রথম দিনেই লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। সোমাবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই ওয়েবসাইটেএ দেখা যায় পুঁজিবাজারে আসা এই প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২৯ কোটি টাকার। প্রাথমিক শেয়ার বিক্রির জন্য প্রতিষ্ঠানটি গত ৬ সেপ্টেম্বর থেকে ১৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আবেদন গ্রহণ করে দেশি ও প্রবাসী উভয় বিনিয়োগকারীদের জন্য এই সময় নির্ধারিত ছিল। পুঁজিবাজারে ৩ কোটি শেয়ার ছেড়ে ৬০ কোটি টাকা সংগ্রহ করে সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের সঙ্গে ১০ টাকা প্রিমিয়ামসহ ২০ টাকা মূল্যের শেয়ার ইস্যুর জন্য কোম্পানিটি বিএসইসির অনুমোদন পেয়েছিল। ২০১৪ সালের ৩০ জুন শেষ হওয়া হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার প্রতি আয় ইপিএস ছিল ৩ টাকা ৩৩ পয়সা নেট অ্যাসেট ভ্যালু এনএভি হয়েছে ১৯ টাকা ৬০ পয়সা। বিডি নিউজ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5579.csv b/Bangla_fin_news_articles/5579.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..27bda92dccf75526f03c59d429f3ccc76e15d838 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5579.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5579,এডিবির সাথে ২৫ কোটি ডলারের ঋণ চুক্তি,2015-11-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়নের শর্তে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক এডিবি ও বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে ২৫ কোটি ডলারের একটি ঋণ চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। রবিবার বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের ইআরডি যুগ্ম সচিব সাইফুদ্দিন আহমেদ এবং এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর কাজুহিগো হিগুচি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। শেরেবাংলা নগরস্থ ইআরডি সম্মেলন কক্ষে এ চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় এডিবি কান্ট্রি ডিরেক্টর বলেন বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়নে সরকারের উদ্যোগকে সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে এডিবি। নতুন এ ঋণ পুঁজিবাজারকে আরো শক্তিশালী করতে সহায়তা করবে। ৭ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় বাংলাদেশ সরকার ২০২০ সালের মধ্যে ৮ শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে চায় বাংলাদেশ। এ লক্ষ্য অর্জনে বেশি হারে বেসরকারি বিনিয়োগ প্রয়োজন। সেইসাথে পুঁজিবাজারের উন্নতি করতে হবে। তৃতীয় ধাপে দেয়া এ ঋণের অর্থ বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে বিএসইসি নীতিগত সহায়তা শক্তিশালী করতে সহায়তা করবে। সেইসাথে প্রতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের চাহিদা বাড়াতে সাহায্য করবে। একইসাথে সরকারি বন্ড বাজারকে উন্নত করবে বলে জানানো হয়। এ সময় আরো উল্লেখ করা হয় ২০১০ সালে শেয়ারবাজার ধসের পর এডিবির ঋণ সহায়তায় পুঁজিবাজার উন্নয় কর্মসূচির মাধ্যমে সহায়তা করে। সেসময় আইন সংশোধনসহ বিভিন্ন সংস্কার কর্মসূচিতে সহায়তা করে এডিবি। পুঁজিবাজার উন্নয়নে তৃতীয় কর্মসূচির মাধ্যমে সিকিউরিটিজ লেনদেনে সেটেলমেন্টের জন্য ক্লিয়ারিং এন্ড সেটেলমেন্ট কোম্পানি স্থাপনে সহায়কা করা হবে। একইসাথে এ প্রকল্পের মাধ্যমে বীমা উন্নয়ন এবং নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে বীমা শিল্পের উন্নয়নে সহায়তা করা হবে। ইসলামী অর্থায়নের নীতিমালাসহ উচ্চ মানের বন্ড সরবরাহ করতে সহায়তা করবে এ অর্থায়ন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5580.csv b/Bangla_fin_news_articles/5580.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3e335c70d67128351f23e6c1b424bfeecfcad7d3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5580.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5580,দেড় ঘণ্টা বিলম্বে ডিএসইর লেনদেন শুরু,2015-11-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কারিগরি ত্রুটি সারিয়ে তোলার পর নির্ধারিত সময়ের দেড় ঘণ্টা বিলম্বে লেনদেন শুরু হয়েছে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই। রবিবার সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসেই কারিগরি ত্রুটির কারণে লেনদেন শুরু করা যায়নি ডিএসইতে। ডিএসইর জনসংযোগ বিভাগের উপমহাব্যবস্থাপক শফিকুর রহমান বলেন প্রকৌশলীরা ত্রুটি সারিয়ে তোলার পর বেলা ১২টা থেকে লেনদেন শুরু হয়েছে। চলবে বিকাল ৪টা পর্যন্ত। সকালে ওয়েবসাইটে ঘোষণা দিয়ে কারিগরি ত্রুটির কারণে লেনদেন শুরুতে বিলম্ব হওয়ার কথা জানায় ডিএসই। সাধারণত সকাল সাড়ে ১০টা থেকে লেনদেন শুরু হয় পুঁজিবাজারে। কিন্তু কারিগরি ত্রুটির কারণে বেলা ১২টা পর্যন্ত ডিএসইর ওয়েবসাইটে সূচকের ঘরগুলো শূন্য ছিল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5581.csv b/Bangla_fin_news_articles/5581.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bc3124f30d23cbf53a566cf0652683d95c75d9b3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5581.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5581,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন বন্ধ,2015-11-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কারিগরি ত্রুটির কারণে রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন বন্ধ রয়েছে। নিয়ম অনুযায়ী সকাল সাড়ে ১০টায় লেনদেন শুরু হওয়ার কথা থাকলেও বেলা ১১টা পর্যন্ত শুরু হয়নি। ডিএসই কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে কারিগরি ত্রুটি ঠিক করে বেলা সাড়ে ১১টায় লেনদেন শুরু করা যাবে বলে বলে আশা করা হচ্ছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই নিয়ম মাফিক সকাল সাড়ে ১০ টায় লেনদেন শুরু হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5582.csv b/Bangla_fin_news_articles/5582.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1c3d3d49e7d280a1d14b5667ec2e3314b7330394 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5582.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5582,৩ বছরে ৩৫ কোটি ডলার নমনীয় ঋণ দেবে কোরিয়া,2015-11-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেরেবাংলা নগরস্থ ইআরডি সম্মেলনকক্ষে বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ও দক্ষিণ কোরিয়া সরকারের মধ্যে ২০১৫ থেকে ২০১৭ মেয়াদের জন্য ৩৫ কোটি ডলার বা প্রায় ২৮০ কোটি টাকার নমনীয় ঋণ সহায়তাসংক্রান্ত একটি ফ্রেমওয়ার্ক এরেঞ্জমেন্ট স্বাক্ষর হয়। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের ইআরডি সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মেজবাহউদ্দিন এবং দক্ষিণ কোরিয়া সরকারের পক্ষে বাংলাদেশে নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত অন সিওংডো এতে স্বাক্ষর করেন। এ সময় জানানো হয় এটি কোনো বিশেষ প্রকল্পের ঋণ চুক্তি নয়। এ ফ্রেমওয়ার্ক এরেঞ্জমেন্টটি একটি আমব্রেলা এগ্রিমেন্ট হিসেবে বিবেচিত হবে। এর উদ্দেশ্য হলো বাংলাদেশ ও কোরিয়ার মধ্যে পারস্পরিক উন্নয়ন সহযোগিতাসংক্রান্ত সাধারণ শর্তাবলি নির্ধারণ করা এবং এর আওতায় পরে ভিন্ন ভিন্ন চুক্তির মাধ্যমে কোরিয়ার উন্নয়নসহযোগী প্রতিষ্ঠান অর্থনৈতিক উন্নয়ন সহযোগিতা তহবিল ইডিসিএফ থেকে ২০১৫২০১৭ মেয়াদে বাংলাদেশের বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে ৩৫ কোটি মার্কিন ডলার সমপরিমাণ আর্থিক ও কারিগরি সহায়তা প্রদান করা। এর আওতায় বৃহস্পতিবারই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতায় মাল্টি ডিসিপ্লিনারি অ্যান্ড সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতাল স্থাপনে ১৩ কোটি ডলারের একটি ঋণচুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়। এ প্রকল্পের আওতায় ৭০০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল নির্মাণসহ মারাত্বকভাবে অসুস্থ ও ক্রনিক ডিজিজে আক্রান্ত রোগীদের উন্নত স্বাস্থ্য সেবা প্রদান করা হবে। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আরো জানানো হয় চলতি বছর আরো তিনটি প্রকল্পে ঋণ চুক্তি করবে কোরিয়া। এর আগে সবমিলিয়ে কোরিয়ার সঙ্গে ৬৮ কোটি ডলার সমমূল্যের ১৮টি ঋণ চুক্তি করে বাংলাদেশ। এর মধ্যে ৮টি প্রকল্প চলমান রয়েছে। আরো ৮টি প্রকল্প স্বাক্ষরের প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5583.csv b/Bangla_fin_news_articles/5583.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a7a9a6e7ec5346acd6825e50fc3b9c7c1a14a83b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5583.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5583,বিলাসবহুল গাড়ি ও সজ্জায় উচ্চব্যয় পরিহারের নির্দেশ,2015-11-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আর্থিক প্রতিষ্ঠানের অর্থে পর্ষদ চেয়ারম্যান প্রধান নির্বাহী ও অন্যান্য পদস্থ কর্মকর্তাদের জন্য বিলাসবহুল গাড়ি ক্রয় নিরুত্সাহিত করতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। একই সঙ্গে উচ্চব্যয়ের লাগাম টানতে ব্যাংক শাখার চাকচিক্যপূর্ণ সাজসজ্জায় ব্যয় কমিয়ে আনারও নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এ বিষয়ে বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগ প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয় সম্প্রতি কোনো কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠানে নানাবিধ উচ্চব্যয় নির্বাহের প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানের অর্থে পর্ষদ চেয়ারম্যান প্রধান নির্বাহী ও অন্যান্য পদস্থ কর্মকর্তাদের জন্য বিলাসবহুল মোটরগাড়ি ক্রয় এবং ব্যাংক শাখার চাকচিক্যপূর্ণ সাজসজ্জায় উচ্চ অংকের ব্যয় আমাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। এ প্রবণতা নিরুত্সাহিত করার লক্ষ্যে ৫০ লাখ টাকার অধিক মূল্যে মোটরকার কেনা যাবে না। অবশ্য জিপ কিনলে এ পরিমাণ সর্বোচ্চ এক কোটি টাকা করা হয়েছে। আগে মোটরকারের জন্য সর্বোচ্চ ৩৫ লাখ এবং জিপের জন্য সর্বোচ্চ ৫০ লাখ টাকা খরচ করা যেত। আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব তহবিল থেকে যানবাহন ক্রয় করতে হবে। প্রজ্ঞাপনে আরো বলা হয়েছেমোটরযান বহরে যানবাহনের সংখ্যার প্রবৃদ্ধি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের জনবল ও অফিস শাখার সম্প্রসারণের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ হতে হবে। সাধারণভাবে পর্ষদ চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহীর জন্য সার্বক্ষণিক গাড়িসহ সকল যানবাহন অন্তত ৫ বছর ব্যবহারের পর প্রতিস্থাপনযোগ্য হবে। ব্যাংকের মোটরযান বহরের ব্যবহার ও পরিচালনা ব্যয়ের তথ্য ষান্মাসিকভাবে পরিচালনা পর্ষদের সভায় এবং প্রত্যেক বার্ষিক সাধারণ সভায় অবগতি ও পর্যালোচনার জন্য উপস্থাপন করতে হবে। প্রজ্ঞাপনে সাজসজ্জার বিষয়ে বলা হয়েছেএখন থেকে নতুন শাখা স্থাপন বা বিদ্যমান শাখা স্থানান্তরের ক্ষেত্রে ৫ হাজার বর্গফুটের অধিক ফ্লোর স্পেস ব্যবহার করা যাবে না। আইটি সরঞ্জাম ব্যতীত অন্যান্য খাতে ইন্টেরিয়র ডেকোরেশন অফিস ফার্নিচার ইলেকট্রিকইলেকট্রনিক প্রভৃতি নতুন শাখা স্থাপন ও বিদ্যমান শাখা স্থানান্তরের ক্ষেত্রে প্রতি বর্গফুটের জন্য এক হাজার ৫০০ টাকার অধিক ব্যয় করা যাবে না। আইটি সরঞ্জাম বাবদ ব্যয়ও যুক্তিসঙ্গত পর্যায়ে রাখতে হবে। তবে আসবাবাদি ও অন্যান্য সরঞ্জামে বিলাসিতা বা চাকচিক্যের পরিবর্তে মৌলিক প্রয়োজনের প্রেক্ষিতে পর্যাপ্ত গুনগত মান ও টেকসই হওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5584.csv b/Bangla_fin_news_articles/5584.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e4a2ae1c300968bb20c5cde27284fcd5a32b92a3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5584.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5584,খেলা‌পি ঋ‌ণ কমা‌নোর পরামর্শ আইএমএফের,2015-11-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের রাষ্ট্রায়াত্ত ব্যাংকগুরোতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ কমিয়ে আনার জন্য সরকারকে পরামর্শ দিয়ছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল আইএমএফ। একই সঙ্গে রাজস্ব আদায় বাড়ানোরও তাগিদ দিয়েছে সংস্থাটি। মঙ্গলবার সচিবালয়ে ঢাকা সফররত আইইএমএফ মিশন প্রধান রডরিগো কুবেরো সাংবাদিকদের এ কথা জানান। তিনি বলেন খেলাপি ঋণের পরিমাণ কমাতে ব্যাংকগুলোর স্বচ্ছতা জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি ব্যাংকগুলোতে নিয়োগ প্রক্রিয়া আরও স্বচ্ছ হতে হবে। এ ছাড়া বোর্ডর দায়বদ্ধতা বাড়ানোসহ ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে নজরদারি আরও বাড়াতে হবে। সংস্থাটি উল্লেখ করেছে চলতি অর্থবছরে জিডিপির প্রবৃদ্ধি সাড়ে ৬ শতাংশ অর্জিত হতে পারে। তবে বাজেটের লক্ষ্য অনুযায়ী ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে হলে বেসরকারি বিনিয়োগ এবং রাজস্ব আদায় বাড়াতে হবে বলে মনে করে আইএমএফ। সংস্থাটির এশীয় প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের উপপ্রধান রদ্রিগো কুবেরোর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল ১২ দিনের সফর শেষে ঢাকা ছাড়ার প্রাক্কালে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। এর আগে প্রতিনিধি দলটি অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সঙ্গে বৈঠক করে। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয় রাষ্ট্রয়াত্ত ব্যাংকগুলোতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ অস্বাভাবিক হারে বেড়ে গেছে। এটা কমিয়ে আনতে হবে। এ ছাড়া অনিয়মদুর্নীতি কমিয়ে এ খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় সরকারকে আরো মনোযোগী হতে হবে। ব্যাংক খাতে স্বচ্ছতা জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি ব্যাংকগুলোতে নিয়োগ প্রক্রিয়া আরও স্বচ্ছ হতে হবে। এছাড়া পরিচালনা বোর্ডের দায়বদ্ধতা বাড়াতে হবে। ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে নজরদারি আরও বাড়ানো প্রয়োজন বলে মনে করে সংস্থাটি। তিনি আরও বলেন আগামী ২০১৬ সালের জুলাইয়ের মধ্যে ভ্যাট আইন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সরকার বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে। এ আইন বাস্তবায়িত হলে তা বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। আমি মনে করি এতে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৫ শতাংশ ছাড়িয়ে যাবে। রদ্রিগো তার লিখিত বক্তব্যে বলেন বর্তমানে বাংলাদেশের পরিবহন অবকাঠামো আর গ্যাসবিদ্যুতের সংকটই বিনিয়োগের প্রধান বাধা। ফলে সরকারি বেসরকারি বিনিয়োগ বাড়াতে হলে অবকাঠামোর উন্নয়ন করতে হবে। পাশাপাশি গ্যাসবিদ্যুতের সমস্যা সমাধান করতে হবে। অবস্থানগত কারণে বাংলাদেশ তেমন একটা প্রাকৃতিক দুর্যোগের শিকার হয় না। তবে এতে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব রয়েছে। এ বিষয়ে সরকার যে পদক্ষেপ নিয়েছে সেগুলো প্রশংসনীয় উদ্যোগ। ১২ দিনের ঢাকা সফরে প্রতিনিধি দলটি অর্থমন্ত্রণালয় বাংলাদেশ ব্যাংক জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর ব্যবসায়ী ও ব্যাংকার শ্রম সংস্থাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বৈঠক করে। এছাড়া বর্ধিত ঋণ সুুবিধার ইসিএফ সর্বশেষ দুই কিস্তির অর্থ ছাড়ের বিষয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সঙ্গে বৈঠক করে প্রতিনিধি দলটি। এ সময় সংবাদ সম্মেলনে আইএমএফর ঢাকা প্রধান স্টেলা কেন্দারিয়া উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5585.csv b/Bangla_fin_news_articles/5585.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..71c2e8a5f0b4aee705d2bca082c31cee68679dd3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5585.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5585,তরুন উদ্যোক্তাদের যুক্তরাষ্ট্রের অভিজ্ঞতা লাভ করার সুযোগ,2015-11-17,অনলাইন ডেস্ক,ওকলাহোমা বিশ্ববিদ্যালয়ের গেলর্ড সাংবাদিকতা ও গণযোগাযোগ কলেজ ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যোক্তা উন্নয়ন কেন্দ্র ব্র্যাক মায়ানমার ও ভারতের উদ্যোক্তা উন্নয়ন ইনস্টিটিউট যৌথভাবে বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে পাঁচ সপ্তাহ ব্যাপী একটি ফেলোশিপ এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামের ঘোষণা করেছে । ২৫ থেকে ৪০ বছর বয়সের উদ্যোক্তা ও ছোট ব্যবসায়ীরা এতে উন্নয়ন দক্ষতার জন্য আবেদন করতে পারবে। এছাড়া বাংলাদেশ মিয়ানমার ভারতের বেসরকারি খাত সরকার সুশীল সমাজ বা শিক্ষকতায় জড়িতরাও আবেদন করতে পারবে। প্রথম ফেলোশিপ এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামটি মে ও অক্টোবর ২০১৬ তে যথাক্রমে ওকলাহোমা ও ওয়াশিংটন ডিসিতে অনুষ্ঠিত হবে। আবেদনের শেষ তারিখ ১লা ডিসেম্বর ২০১৫। উল্লেখ্য মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক বিষয়ক ব্যুরোর সহায়তায় প্রোগ্রামটি বাংলাদেশ মিয়ানমার ও ভারত এবং ওকলাহোমার তরুণ ব্যবসায়িক উদ্যোগ ব্যবসায় প্রশাসন সরকার এনজিও ও শিক্ষা ক্ষেত্রে একটি সমন্বয় করা হবে। কমিউনিটি প্রশিক্ষণ প্রোগ্রাম বা ওকলাহোমায় ক্ষুদ্র ব্যবসার মধ্যে সংযোগ করা ছাড়াও আমেরিকার শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিভিন্ন সেমিনারে অংশগ্রহনের সুযোগ থাকবে। বিস্তারিত .. ঠিকানায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5586.csv b/Bangla_fin_news_articles/5586.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3c78e1e891f78459b3a1ec4223e8c60b68023604 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5586.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5586,৫ টাকার ধাতব মুদ্রা চালু থাকবে,2015-11-17,অনলাইন ডেস্ক,বর্তমানে প্রচলিত ৫ টাকার ধাতব মুদ্রা চালু থাকবে বলে জানিয়েছে সরকার। সংসদে অর্থমন্ত্রীর একটি বক্তব্যে বিভিন্ন মহলে বিভ্রান্তি সৃষ্টির প্রেক্ষাপটে মঙ্গলবার অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়। পাঁচ টাকার মুদ্রা প্রচলনের দায়িত্ব সরকারের হাতে আনতে আইন সংশোধনের পর গত রবিবার সংসদে আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন আই শুড উইথড্র অল দা ফাইভ টাকা কয়েনস। অর্থ মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে উক্ত আইনি সংশোধনী আনয়নের ফলে বর্তমানে প্রচলিত ১ এবং ২ টাকা মূল্যমানের কাগুজে নোট এবং ধাতব মুদ্রার পাশপাশি ৫ টাকা মূল্যমানের নোট এবং ধাতব মুদ্রাও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের লিগ্যাল টেন্ডার হিসাবে পরিণত হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5587.csv b/Bangla_fin_news_articles/5587.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..445bce961a063594078592ad1d345124c363fd15 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5587.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5587,‘বাংলাদেশের ব্যাংক খাতে সুশাসনব্যবস্থা দুর্বল’,2015-11-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল আইএমএফ বলেছে বাংলাদেশের ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণের হার খুব বেশি। এই কারণে গোটা ব্যাংক খাতই চাপে রয়েছে। বিশেষ করে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোতে সুশাসনব্যবস্থা দুর্বল। মঙ্গলবার সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ সফররত আইএমএফ মিশনের একটি প্রতিনিধিদল এ কথা বলেছে। পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধিদলটি ৪১৭ নভেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশ সফর করছে। আজ ওই সফরের শেষ দিন। এদিন তারা সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সঙ্গে বৈঠক করে। বৈঠক শেষে আইএমএফের প্রতিনিধিদলটি সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে। সংবাদ সম্মেলনে আইএমএফ মিশনের প্রধান রডরিগো কুবেরো বলেন অবকাঠামো ও সামাজিক নিরাপত্তা খাতে অন্য যেকোনো দেশের তুলনায় বাংলাদেশে সরকারি ব্যয় অনেক কম। প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে বাংলাদেশের অবস্থান খুবই নাজুক। এমন বাস্তবতায় বাংলাদেশের করব্যবস্থায় ব্যাপক পরিবর্তন আনার পরামর্শ দিয়েছে আইএমএফ। ২০১৬ সালের জুলাই থেকে নতুন মূসক আইন বাস্তবায়নের কথাও বলেছে সংস্থাটি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5588.csv b/Bangla_fin_news_articles/5588.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..44b923ba5f55ffabf64a8af56e20486d011fc3d7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5588.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5588,৩১ ডিসেম্বরের পর হাজারিবাগে ট্যানারি থাকবে না শিল্পমন্ত্রী,2015-11-17,অনলাইন ডেস্ক,শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু বলেছেন আগামী ৩১ ডিসেম্বরের পর হাজারিবাগে কোনো ট্যানারি থাকতে পারবে না। মঙ্গলবার সাভারে বাস্তবায়নাধীন চামড়া শিল্পনগরী ঢাকা প্রকল্পের সিইটিপি ডাম্পিং ইয়ার্ডসহ অন্যান্য নির্মাণ কাজের অগ্রগতি পর্যালোচনার জন্য প্রকল্প সংশ্লিষ্টদের নিয়ে আয়োজিত সভায় শিল্পমন্ত্রী এ কথা বলেন। মন্ত্রী বলেন এ সময়ের মধ্যে হাজারিবাগ থেকে ট্যানারি স্থানান্তর না করলে বরাদ্দকৃত প্লট বাতিল করে দেয়া হবে। তিনি জানান উচ্চ আদালতের নির্দেশনার আলোকে এরপর হাজারিবাগের ট্যানারিগুলোতে গ্যাস বিদ্যুত্ ও পানিসহ সব ধরনের ইউটিলিটি সার্ভিসও বন্ধ করে দেয়া হবে। সভায় জানানো হয় ডিসেম্বরের মধ্যেই চামড়া শিল্পনগরীতে নির্মাণাধীন কেন্দ্রীয় বর্জ্য শোধনাগারের সিইটিপি দুটি মডিউলের নির্মাণ কাজ শেষ হবে। এর মাধ্যমে প্রায় ১শ ট্যানারির বর্জ্য পরিশোধন করা যাবে। এ সময় প্রয়োজনীয় বর্জ্য পেতে হলে কমপক্ষে ৭০টি ট্যানারি চালু থাকতে হবে। দ্রুত ট্যানারি স্থানান্তরের জন্য ইতোমধ্যে ১০৭টি ট্যানারিকে শতকরা ২০ ভাগ এবং ৪টি ট্যানারিকে শতকরা ৬০ ভাগ ক্ষতিপূরণের অর্থ দেয়া হয়েছে। নির্ধারিত সময়ে ট্যানারি স্থানান্তরের পাশাপাশি সিইটিপি নির্মাণ কাজ সমাপ্ত করতে সভায় সংশ্লিষ্ট সকলকে তাগিদ দেয়া হয়। খবর বাসসের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5589.csv b/Bangla_fin_news_articles/5589.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..82815d74bd7696c77d088de78f7f5aa8cc725bbd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5589.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5589,ফ্রান্সে সন্ত্রাসী হামলা এশিয়ার পুঁজিবাজারে পতন,2015-11-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে সন্ত্রাসী হামলার পর এশিয়ার পুঁজিবাজারগুলোতে দরপতন শুরু হয়েছে। সন্ত্রাসী হামলার পাশাপশি জাপানের অর্থনীতিতে মন্দার খবর এ দরপতনকে আরও ত্বরান্বিত করেছে। সিএনএনের এক খবরে বলা হয়েছে প্যারিস হামলার পর সোমবার সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দরপতনের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে এশিয়ার অধিকাংশ পুঁজিবাজার। জাপানের অর্থনীতিবিদ তমোহিরো ওকায়া বলেছেন এ ধরনের হামলায় বাজারে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হয়েছে। তাই দরপতন হয়েছে। হংকংয়ের হ্যাং সেং সূচকে এদিন ১ দশমিক ৭ শতাংশ দরপতন হয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়ার কোসপি সূচক কমেছে প্রায় ১ দশমিক ৫০ শতাংশ। জাপানের বাজারে নিক্কেই সূচক ও অস্ট্রেলিয়ার এসএন্ডপিএএসএক্স সূচক যথাক্রমে ১ দশমিক ৪ ও প্রায় ১ শতাংশ দরপতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এশিয়ার অধিকাংশ পুঁজিবাজারে নেতিবাচক ধারা থাকলেও চীনের সাংহাই কম্পোজিট সূচক বেড়েছে শূন্য দশমিক ৭৩ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5590.csv b/Bangla_fin_news_articles/5590.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..26c8d4962e056e663920a7fc12e0a8115bb3b131 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5590.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5590,ব্যাংক বিনিয়োগ সমন্বয়ে সময়বৃদ্ধি আশাবাদী বিনিয়োগকারীরা,2015-11-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগ সমন্বয়ের সময় দুই বছর বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। অর্থমন্ত্রী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। সরকারের এ ধরনের সিদ্ধান্তে পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীরা আশাবাদী হয়ে উঠেছেন। এতে সোমবার বাজারের সূচক ও লেনদেন আগের দিনের তুলনায় অনেক বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের তুলনায় ৫১ পয়েন্ট বেড়েছে। একইসঙ্গে লেনদেন আগের দিনের তুলনায় প্রায় ৮৭ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৪১৫ কোটি টাকা। জানা গেছে সংশোধিত ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী বর্তমানে পুঁজিবাজারে ব্যাংকের অতিরিক্ত বিনিয়োগ আগামী জুলাইয়ের মধ্যে সমন্বয় করার আইনী বাধ্যবাধকতা রয়েছে। তাছাড়া আগে ব্যাংকগুলো তার দায়ের ১০ শতাংশ পর্যন্ত শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করতে পারত। কিন্তু ব্যাংক কোম্পানি আইন সংশোধন করে এটি মূলধনের ২৫ ভাগে নির্ধারণ করা হয়েছে। এ কারণে এমনিতেই শেয়ারবাজারে ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগ সক্ষমতা অনেক কমে গেছে। এ অবস্থায় ব্যাংকগুলো আগামী জুলাইয়ের মধ্যে শেয়ার বিক্রি করতে শুরু করলে শেয়ারবাজারের উপর বড় ধরনের চাপ পড়তো বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। এ ভয়ে বাজারে বড় ধরনের দরপতন শুরু হয়। তাই বিনিয়োগকারীরা ব্যাংকের বিনিয়োগ সমন্বয়ের সময় ২০২০ সাল পর্যন্ত বাড়ানোর দাবি করেন। এছাড়া পূর্বের মতো ব্যাংকগুলো যেন তাদের দায়ের ১০ শতাংশ পর্যন্ত পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করতে পারে সে দাবিও করেন। এ প্রেক্ষিতে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ব্যাংকের বিনিয়োগ সমন্বয়ের সময় দুই বছর বৃদ্ধি করেন। বিনিয়োগকারীরা বলছেন বাজারের স্বার্থে ব্যাংকের বিনিয়োগ সমন্বয়ের সময় বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়া ইতিবাচক। এখন বাজারের স্বার্থে ব্যাংকগুলোর সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগকে ব্যাংকের বিনিয়োগ হিসেবে বিবেচনা না করা হলে বাজার আরও উপকৃত হবে। বর্তমানে সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠানগুলোর বিনিয়োগ ব্যাংকের বিনিয়োগ হিসেবে ধরা হয়। এমনিতেই দায়ের ১০ শতাংশের পরিবর্তে মূলধনের ২৫ শতাংশ বিনিয়োগের বাধ্যবাধকতা থাকায় ব্যাংকের বিনিয়োগের আওতা কমে গেছে। এখন যদি সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগও ব্যাংকের বিনিয়োগ ধরা হয় তবে ব্যাংকের বিনিয়োগের আওতা অনেক কমে যায়। তাই এ বিষয়টি সরকারের বিবেচনা করার দাবি জানান বিনিয়োগকারীরা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5591.csv b/Bangla_fin_news_articles/5591.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cd5f38c169902b65d3cb43411b0058783147dd11 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5591.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5591,ফের ৪০০ কোটি টাকার ঘরে ডিএসইর লেনদেন,2015-11-16,অনলাইন ডেস্ক,দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই লেনদেন ১১ কার্যদিবস পর আবারো ৪০০ কোটি টাকার ঘরে পৌঁছেছে। সোমবার লেনদেন হয়েছে ৪১৫ কোটি ৬৪ লাখ টাকা। এর আগে ২৯ অক্টোবর ৪৫৬ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়। ডিএসইতে আজ ৭৬ শতাংশ শেয়ারের দাম বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৩১৭টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৪২টির কমেছে ৫৫টির ও অপরিবর্তিত ছিল ২০টির দাম। মোট লেনদেনের পরিমাণ ৪১৫ কোটি ৬৪ লাখ ২০ হাজার টাকা যা আগের দিনের চেয়ে প্রায় ১৯৪ কোটি টাকা বেশি। ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৫১ দশমিক ৬০ পয়েন্ট বেড়ে ৪৪৭৫ দশমিক ৮১ পয়েন্ট ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১২ দশমিক ৯৬ পয়েন্ট বেড়ে ১৬৯৯ দশমিক ৩৬ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস শরীয়াহ্ সূচক ১৩ দশমিক ১০ পয়েন্ট বেড়ে ১০৭৮ দশমিক ৪০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে লেনদেনে এগিয়ে থাকা প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো ইফাদ অটোস বেক্সিমকো লি. কেডিএস এক্সেসোরিজ অলিম্পিক ইন্ডা. সাইফ পাওয়ার তিতাস গ্যাস স্কয়ার ফার্মা কাশেম ড্রাইসেল শাহাজীবাজার পাওয়ার ও বেক্সিমকো ফার্মা। দাম বাড়ায় এগিয়ে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো শাহাজীবাজার পাওয়ার টলাস বাংলা অলটেক্স ইন্ডা. ইন্টা. লিজিং মেঘনা সিমেন্ট জনতা ইন্সু. ফনিক্স ফাইন্যান্স বীচ হ্যাচারী ইসলামিক ফাইন্যান্স ও জাহিন স্পিনিং। অন্যদিকে দাম কমার শীর্ষে প্রধান ১০কোম্পানি হলো ইফাদ অটোস আরএসআরএম স্টিল সিভিওপিআরএল প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল শ্যামপুর সুগার স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকস আরামিট লি. মাইডাস ফাইন্যান্স সোনালী আঁশ ও ইউনাইটেড ইন্সু.। বাসস। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5592.csv b/Bangla_fin_news_articles/5592.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4f3144c0d6f74076bfdea3d640153109189d0e3c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5592.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5592,ব্যাংকগুলোকে ধাতব মুদ্রা গ্রহণের নির্দেশ,2015-11-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,১ ২ ও ৫ টাকার কয়েন নিয়ে বিপাকে পড়ছেন দেশের বিভিন্ন এলাকার ব্যবসায়ীরা। সম্প্রতি এ বিষয়ে পত্রপত্রিকায় সংবাদও বের হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে ব্যবসায়ী ও সাধারণ গ্রাহকদের কাছ থেকে মূল্যমান নির্বিশেষে কয়েন গ্রহণ করার জন্য ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। একইসঙ্গে গ্রাহকদের চাহিদার ভিত্তিতে নিয়মানুযায়ী কয়েন বিতরণ করার কথাও বলা হয়েছে। রবিবার এ বিষয়ে একটি পরিপত্র জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের কারেন্সি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ। দেশের তফসিলি ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো ওই পরিপত্রে বলা হয় নিয়মানুযায়ী ধাতব মুদ্রা গ্রহণ ও বিতরণের বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশ রয়েছে। কিন্তু বিভিন্ন উৎস হতে জানা যাচ্ছে যে তফসিলি ব্যাংকের শাখাগুলো জনসাধারণের কাছ থেকে ধাতব মুদ্রা গ্রহণ করছে না আবার অনেকক্ষেত্রে তাদের মাঝে তা বিতরণ করছে না। ফলে জনসাধারণ বিড়ম্বনার সম্মুখীন হচ্ছেন। এতে স্বাভাবিক অর্থনৈতিক লেনদেনও বিঘ্নিত হচ্ছে। পরিপত্রে বলা হয়েছে তফসিলি ব্যাংকের শাখাগুলো তাদের গ্রাহকদের কাছ থেকে ১ ২ এবং ৫ টাকা মূল্যমানের ধাতব মুদ্রা এবং কাগুজে নোট গ্রহণ করবে। জনসাধারণের স্বাভাবিক লেনদেনের স্বার্থে প্রতিটি শাখায় ১ ২ এবং ৫ টাকা মূল্যমানের ধাতব মুদ্রার প্রতিটির ন্যূনতম ১০ হাজার পিস করে সংরক্ষণ করতে হবে। তবে স্থানীয় কার্যালয় ও অন্যান্য বড় শাখাকে বর্ণিত সংখ্যার তিন গুন অর্থাৎ প্রতিটি মূল্যমানের ৩০ হাজার পিস করে ধাতব মুদ্রা সংরক্ষণ করতে হবে। সংশ্লিষ্ট ব্যাংক তাদের জন্য নির্ধারিত পরিমাণের অতিরিক্ত ধাতব মুদ্রা বাংলাদেশ ব্যাংকে জমা দিতে পারবে। তবে এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ব্যাংককে নিশ্চিত হতে হবে যে তাদের সকল শাখায় তাদের জন্য নির্ধারিত পরিমাণ ধাতব মুদ্রা সংরক্ষিত আছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5593.csv b/Bangla_fin_news_articles/5593.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6fac9d973af432b431fabf005ffa1ea57ea453fe --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5593.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5593,দক্ষিণ এশিয়ায় অর্থনৈতিক উন্নয়নে বাংলাদেশই সেরা,2015-11-14,অঞ্জন রায় চৌধুরী নয়াদিল্লি,দক্ষিণ এশিয়ায় অর্থনৈতিক উন্নয়নে বাংলাদেশই সেরা এমন মন্তব্য করে। ভারতের রাষ্ট্রপতিপ্রণব মুখার্জিবলেন ধারাবাহিকভাবে প্রবৃদ্ধি অর্জনের ক্ষেত্রে দক্ষিণ এশিয়ায় সবচেয়ে ভালো অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। নয়া দিল্লিতে ৩৫তম আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা ২০১৫ উদ্বোধনকালে এ কথা বলেন ভারতের রাষ্ট্রপতি। সার্ক অঞ্চলের গুরত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানগুলো অংশ নেওয়ায় অভিভূত ভারতের রাষ্ট্রপতি বলেন সার্ক নীতিতে সর্বপ্রথম প্রতিবেশিকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া আছে। দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলের এই নীতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে মেলায় আফগানিস্তান সহযোগি দেশ এবং বাংলাদেশকে ফোকাস দেশ হিসেবে অংশগ্রহণ করায় ভালো লাগছে। তিনি বলেন ভারতীয় বাণিজ্য মেলা নিজেই একটি ব্র্যান্ড এবং বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত। বার্ষিক এই বাণিজ্য ও শিল্প উদযাপনের মাধ্যমে বিশ্বের সঙ্গে আমাদের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরো গভীর সুদৃঢ করবে। প্রতিবেশী ও বন্ধুপ্রতিম দেশ ও বর্হিবিশ্বের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারে ভারত সরকার কাজ করে যাচ্ছে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভারতের বাণিজ্যমন্ত্রী নির্মলা শিথারমান এবং বাংলাদেশ হাইকমিশনার সৈয়দ মোজাম্মেল আলী এবং ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। প্রসঙ্গত ভারতের বাণিজ্য মেলায় বাংলাদেশ ছিল মূল আকর্ষণ। মেলায় সাত হাজার দেশিবিদেশি প্রতিষ্ঠান অংশ গ্রহণ করেছে। মেলায় বাণিজ্যিক প্রদর্শনী চলবে নভেম্বর মাসের ১৪১৮ তারিখ পর্যন্ত। অন্যদিকে সাধারণদের জন্য মেলা উন্মুক্ত থাকবে নভেম্বরের ১৯২৭ তারিখ পর্যন্ত। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5594.csv b/Bangla_fin_news_articles/5594.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f05aa02ad435ecae3d896e065b131f87aa60b9c2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5594.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5594,বিদ্যুত্ বিতরণ ব্যবস্থার উন্নয়নে বাড়তি ঋণ অনুমোদন বিশ্বব্যাংকের,2015-11-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিদ্যুত্ বিতরণ ব্যবস্থার উন্নয়নে বাড়তি ১৭ লাখ ৭০ হাজার ডলার ঋণ অনুমোদন দিয়েছে বিশ্বব্যাংকের বোর্ড সভা। শনিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। ঢাকার নিকটে সিদ্ধিরগঞ্জ ৩৩৫ মেগাওয়াট কম্বাইন্ড বিদ্যুত্ কেন্দ্র প্রকল্পে বাড়তি ব্যয় করা হবে। তুলনামূলক স্বল্প গ্যাস ব্যবহারের মাধ্যমে বিদ্যুত্ উত্পাদন করার লক্ষ্য রয়েছে এ প্রকল্পে। এর মাধ্যমে স্বল্প কার্বন নিঃসরণ হবে যা পরিবেশবান্ধব উল্লেখ করা হয়েছে। এ বিদ্যুত্ কেন্দ্রটির মাধ্যমে বার্ষিক ২.৪৯ কিলোওয়াট ঘণ্টা বিদ্যুত্ উত্পাদিত হবে যা দেশের মোট বিদ্যুতের প্রায় ৬ ভাগ। ২০০৮ সালে সিদ্ধিরগঞ্জে ৩০০ মেগাওয়াট গ্যাস টার্বাইন বিদ্যুত্ কেন্দ্রটি নির্মাণে ৩৫ কোটি ডলার অর্থ সহায়তা করে। পরবর্তীতে বিদ্যুতের চাহিদা বৃদ্ধি এবং গ্যাস সংকটের ফলে বিদ্যুত্ কেন্দ্রটিকে ৩৩৫ মেগাওয়াট কম্বাইন্ড পাওয়ার সাইকেলে রূপান্তর করা হয়। ২০১৬ সাল নাগাদ বিদ্যুত্ কেন্দ্রটি পূর্ণাঙ্গ উত্পাদন শুরুর লক্ষ্য রয়েছে। শনিবার অনুমোদিত ঋণ ৬ বছর রেয়াতকালসহ ৩৮ বছরে পরিশোধ করতে হবে। এর সুদ হার দশমিক ৭৫ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5595.csv b/Bangla_fin_news_articles/5595.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8901510e73a3b976585d2beaade664fe50cda493 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5595.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5595,বিতরণ চার্জ কমানোর সিদ্ধান্তে তিতাস গ্যাসের আপিল,2015-11-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির ভোক্তা পর্যায়ে গ্যাস বিতরণের চার্জ কমিয়েছে জ্বালানি খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন বিইআরসি। বিইআরসির এমন সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করেছে রাষ্ট্রায়ত্ত খাতের এ কোম্পানিটি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এ তথ্য জানিয়েছে। জানা গেছে বিইআরসির আদেশে গত ২৭ আগস্ট থেকে সব ধরনের গ্রাহক শ্রেণীভিত্তিক গ্যাসের মূল্য বাড়ানো হলেও গ্রাহক পর্যায়ে তিতাসের আয়ের প্রধান উত্স বিতরণ চার্জ গড়ে প্রায় ৫৮ শতাংশ কমানো হয়েছে। যা ১ সেপ্টেম্বর থেকে কার্যকর হয়েছে। এ দিকে বিতরণ চার্জ কমানোর ফলে তিতাসের আয়ে বড় ধরনের প্রভাব পড়তে পারে বলে মনে করছে কোম্পানি সংশ্লিষ্টরা। এ দিকে গ্যাসের বিতরণ চার্জ সবচেয়ে বেশি কমানো হয়েছে বাণিজ্যিক পর্যায়ে। আগে বাণিজ্যিক খাতে প্রতি ঘনমিটার গ্যাসের জন্য তিতাস গ্যাসের বিতরণ চার্জ ছিল ১ টাকা ৭৩ পয়সা যা গত ১ সেপ্টেম্বর থেকে ২৪ দশমিক ৫ পয়সায় নামিয়ে আনা হয়েছে। এ হিসাবে এ খাতে বিতরণ চার্জ প্রায় ৮৫ শতাংশ কমেছে। এ ছাড়া ক্যাপটিভ পাওয়ারে ৭৩ শতাংশ শিল্প ও চা বাগানে ৭৪ শতাংশ এবং গৃহস্থালিতে বিতরণ চার্জ ৬৬ শতাংশ কমানো হয়েছে। তবে সিএনজি ফিড গ্যাসে বিতরণ চার্জ অপরিবর্তিত রয়েছে। অপর দিকে বিদ্যুত্ উত্পাদনকারী প্রতিষ্ঠান ও সার কারখানায় গ্যাস বিতরণের চার্জ বাড়ানো হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5596.csv b/Bangla_fin_news_articles/5596.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..93169e17315c19e82ac7af1cfa360bf4c1a014a7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5596.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5596,ডিএসইতে মূলধন কমেছে ৬ হাজার কোটি টাকা,2015-11-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে গত এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে টানা দরপতন হচ্ছে। বিনিয়োগকারীরা শেয়ার ক্রয়ের চেয়ে বিক্রি করছেন বেশি। এতে বাজারের মূলধন অনেক কমে গেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই তথ্যে দেখা গেছে গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে ৬ হাজার কোটি টাকারও বেশি। সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর বাজার মূলধনের পরিমাণ ছিল ৩ লাখ ১৪ হাজার ৬৬০ কোটি টাকা। সপ্তাহ শেষে তা নেমে এসেছে ৩ লাখ ৮ হাজার ৪০৭ কোটি টাকায়। অর্থাত্ বাজার মূলধন কমেছে প্রায় ২ শতাংশ। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন বাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগ সমন্বয় নিয়ে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে এক ধরনের আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। ফলে বাজারের সূচক অনেক কমে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন তারা। এতে বিনিয়োগকারীরা শেয়ার বিক্রি করে টাকা হাতে রাখার চেষ্টা করছেন। আর শেয়ার বিক্রির পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় বাজার মূলধনও কমে যাচ্ছে। একইসঙ্গে কমে যাচ্ছে বাজারের লেনদেন। কয়েক সপ্তাহ আগেও যেখানে বাজারে লেনদেন ছিল পাঁচশত কোটি টাকার বেশি সেখানে বর্তমানে ডিএসইর লেনদেন নেমে এসেছে আড়াইশ কোটি টাকার নিচে। গত সপ্তাহের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে ডিএসইতে এক সপ্তাহে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৪৯০ কোটি ১৩ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৫০৪ কোটি ৫৫ লাখ টাকা। এ দিকে শেয়ারের দাম কমে যাওয়ায় তালিকাভুক্ত অনেক কোম্পানির পিই রেশিও দাম আয় অনুপাত কমে গেছে। ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী গত সপ্তাহে ডিএসইতে পিই রেশিও ১৪ দশমিক ৭৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে যা আগের সপ্তাহে ছিল ১৫ দশমিক ১৫ পয়েন্ট । সপ্তাহ শেষে ব্যাংক খাতের পিই রেশিও অবস্থান করছে ৬ দশমিক ৩ পয়েন্টে প্রকৌশল খাতের ২৩ দশমিক ১ পয়েন্ট জ্বালানি ও বিদ্যুত্ খাতের ১১ দশমিক ৪ পয়েন্ট সাধারণ বিমা খাতের ১০ দশমিক ২ পয়েন্টে তথ্য ও প্রযুক্তি খাতের ১৭ দশমিক ১ পয়েন্টে ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক খাতে ১৮ দশমিক ৮ পয়েন্ট এবং বস্ত্র খাতের ১১ দশমিক ৪ পয়েন্টে। পিই রেশিও কমে যাওয়ায় এসব শেয়ারগুলোতে বিনিয়োগ আকৃষ্ট হওয়ার কথা। কারণ পিই রেশিও যতদিন ১৫ এর ঘরে থাকে তত দিন বিনিয়োগ নিরাপদ থাকে। তবে বাজারের পরিস্থিতি ভালো না হলে নিম্ন পিই রেশিওতেও বিনিয়োগকারীরা শেয়ার কিনতে চাইবেন না। তাই বাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগ সমন্বয়ে সরকারের পদক্ষেপ নেয়ার দাবি জানান বাজার সংশ্লিষ্টরা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5597.csv b/Bangla_fin_news_articles/5597.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b1ed5bb36ecd3554d363fb7c8c789cc5a9fbd0f5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5597.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5597,ব্যাংকগুলোকে দীর্ঘমেয়াদী সঞ্চয় নিশ্চিত করতে হবে,2015-11-14,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. অতিউর রহমান বলেছেন দেশে কার্যরত সব তফসিলি ব্যাংককে দীর্ঘমেয়াদী সঞ্চয় নিশ্চিত করতে হবে। শনিবার সকালে রাজধানীর হোটেল রেডিসনে ব্যাংকিং ইন বাংলাদেশ দ্য লিপ ফরওয়ার্ড শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে গভর্নর এ কথা বলেন তিনি। আতিউর রহমান বলেন পাঁচ বছরের সঞ্চয় দিয়ে ১০ বছরের বিনিয়োগে যেতে চাইলে তা হবে চ্যালেঞ্জিং এবং টেনশনের। এজন্যই ব্যাংকগুলো দীর্ঘমেয়াদে সঞ্চয় নিশ্চিত করে বড় বিনিয়োগের দিকে যেতে হবে। উড়াল সেতু ব্রিজসহ বিভিন্ন দীর্ঘমেয়াদী প্রকল্পে বিনিয়োগ করা দরকার। দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগকে সহজতর করার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক দীর্ঘমেয়াদে সঞ্চয় তৈরির জন্য কাজ করে যাচ্ছে বলে জানান তিনি। সঞ্চয় বাড়ানোর জন্য গার্মেন্ট শ্রমিকদের ও প্রবাসী বাংলাদেশিদের পেনশন স্কিমের আওতায় আনার সম্ভাবনার কথা জানান ড. আতিউর রহমান। তিনি বলেন ৫৭ বছর মেয়াদী বিনিয়োগের জন্য ৩০০ মিলিয়ন ডলারের ফান্ড গঠন করা হয়েছে। এ ছাড়া ২০০ মিলিয়ন ডলারের ফান্ড গঠন করার কাজ চলছে। বাংলাদেশ ব্যাংক ১ বিলিয়ন ডলারের বন্ড ইস্যু করবে। যা দিয়ে দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ করা হবে। ব্যাংকিংখাতে বড় ধরনের পরিবর্তন ও স্বচ্ছতা এসেছে বলেও তার বক্তৃতায় তুলে ধরেন। সম্পদ ও দায় ব্যবস্থাপনাও প্রযুক্তি ভূমিকা আলাদা আলাদ দুটি বিষয়ের ওপর মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করা হয়। সেমিনারে অন্যদের মধ্যে ডেপুটি গভর্নর অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের এবিবি সভাপতি আলী রেজা ইফতেখার সেমিনার প্রস্তুতি কমিটির সদস্য ড. মোহাম্মদ হায়দার আলী মিয়াসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন। ফোকাস বাংলা \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5598.csv b/Bangla_fin_news_articles/5598.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a8ec51c09f738fd21ec70bb8498bd9cf70172831 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5598.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5598,রিগ্যাল ফার্নিচারের পরিবেশক সম্মেলন অনুষ্ঠিত,2015-11-14,অনলাইন ডেস্ক,সারাদেশের পরিবেশকদের নিয়ে রিগ্যাল ফার্ণিচারের পরিবেশক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্প্রতি গাজীপুরে আরএফএল ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। দিনব্যাপী এ সম্মেলনে রিগ্যাল ফার্নিচারের ৫০০ জন পরিবেশক উপস্থিত ছিলেন। রিগ্যাল ফার্ণিচার কাঠ মেটাল ও লেমিনেটেড বোর্ড এ তিন ক্যাটাগরিতে বাজারজাত করা হচ্ছে। খাট সোফা আলমারি ওয়্যার ড্রব ড্রেসিং টেবিল চেয়ার ও সুর্যাকসহ বিভিন্ন আসবাবপত্র এখন রিগ্যাল শোরুমে পাওয়া যাচ্ছে। অনুষ্ঠানে আরএফএল এর পরিচালক আর এন পল পরিবেশকদের উদ্দেশে গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসায়িক দিক নির্দেশনা প্রদান করেন। মানসম্পন্ন ও আধুনিক ডিজাইনে রিগ্যাল ফার্ণিচার তৈরির প্রতিশ্রুতি দেন। এছাড়া প্রতি বছর এ ধরনের সম্মেলন করার আশাবাদ ব্যক্ত করেন। সম্মেলনে পরিবেশকগণ রিগ্যাল ফার্নিচার কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন এবং ক্রেতার চাহিদার প্রতি লক্ষ্য রেখে পণ্য তৈরির আহবান জানান। অনুষ্ঠানে রিগ্যাল এর চিফ অপারেটিং অফিসার দিলীপ কুমার সূত্রধর এবং হেড অব মার্কেটিং এম এ এম মুনীম উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5599.csv b/Bangla_fin_news_articles/5599.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..041528019e247182ff4183766fa34d0f3310c5fb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5599.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5599,ডিএসইতে বেড়েছে সূচক ও লেনেদেন,2015-11-12,অনলাইন ডেস্ক,৬ দিন দরপতনের পর বৃহস্পতিবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই মূল্যসূচক। আগের দিনের চেয়ে আজ সূচক ও লেনদেন উভয়ই বেড়েছে। ডিএসইতে আজ মোট ৩১৩ টি কোম্পানির ৮ কোটি ৭৮ লাখ ৭৭ হাজার ২১৩ টি শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। মোট লেনদেনের পরিমাণ ৩০৪ কোটি ৩৭ লাখ ৬৬ হাজার ২১১টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৪৯ কোটি ৩৪ লাখ টাকা বেশি। ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৬২ দশমিক শূন্য ৩ পয়েন্ট বেড়ে ৪৪৩৩ দশমিক ৫৮ পয়েন্ট ডিএস৩০ মূল্য সূচক ২৪ দশমিক ৫৭ পয়েন্ট বেড়ে ১৬৮৯ দশমিক শুণ্য ৮ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস শরীয়াহ্ সূচক ১২ দশমিক ৪৭ পয়েন্ট বেড়ে ১০৬৭ দশমিক ৪৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে লেনদেনকৃত ৩১৩ টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২১১টির কমেছে ৬৫ টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭টি কোম্পানির শেয়ার। লেনদেনের ভিত্তিতে টাকার পরিমাণে এগিয়ে থাকা প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো তিতাস গ্যাস ইফাদ অটোস বেক্সিমকো ফার্মা বেক্সিমকো লি. স্কয়ার ফার্মা সাইফ পাওয়ার কাশেম ড্রাইসেল কেডিএস এক্সসোরিজ ইউনাইটেড এয়ার ও আমান ফীড। দাম বাড়ায় এগিয়ে থাকায় ১০ কোম্পানি হলো তিতাস গ্যাসগোল্ডেন হারভেস্ট মালেক স্পিনিংদেশ গার্মেন্ট প্রাইম ফাইন্যান্স সোনালী আঁশ ইস্টার্ন ব্যাংক লিঃ পাওয়ার গ্রীড কাশেম ড্রাইসেল ও ইউনাইটেড এয়ার। অন্যদিকে দাম কমার শীর্ষে প্রধান ১০ কোম্পানি হলো আমান ফীড জাহিন স্পিনিং দেশবন্ধু পলিমার ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস আইসিবি প্রথম এনআরবি আইএফআইসি প্রথম মি. ফা. প্রিমিয়ার সিমেন্ট এশিয়ান টাইগার মুন্নু সিরামিকস ও আইসিবি এম্পলয়ী মি. ফা. ১ স্কীম ১। বাসস। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5600.csv b/Bangla_fin_news_articles/5600.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..743c139fe3e4420174d8f7dc88371cad45880e1c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5600.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5600,ইবাণিজ্য মেলায় যোগ দিতে লন্ডনে বাণিজ্যমন্ত্রী,2015-11-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ দুদিনব্যাপী দ্বিতীয় ইউকেবাংলাদেশ ইবাণিজ্য মেলায় যোগ দিতেযুক্তরাজ্যের লন্ডনেগেছেন। বুধবার রাতে তিনি ঢাকা ত্যাগ করেন।লন্ডনে ১৩ ও ১৪ নভেম্বর দুদিনব্যাপী দ্বিতীয় ইউকেবাংলাদেশ ইবাণিজ্য মেলা অনুষ্ঠিত হবে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় ডাক টেলিযোগাযোগ এবং তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক অথরিটি এবং কম্পিউটার জগৎএর যৌথ উদ্যোগে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো এ মেলায় অংশগ্রহণ ও সহযোগিতা করছে। এ মেলায় সরকারি ও বেসরকারি অনেক প্রতিষ্ঠান তাদের পণ্য ও সেবা প্রদর্শন করবে এবং সেখানে বাংলাদেশের ইবাণিজ্যের সম্ভাবনা নিয়ে একাধিক সেমিনারের আয়োজন করা হবে। বাংলাদেশ এবং লন্ডনের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা সেমিনারে প্রবন্ধ উপস্থাপন করবেন। আগামী ১৩ নভেম্বর লন্ডনের ওয়াটার লিলি হোটেলে মেলার উদ্বোধন করা হবে এবং মেলা শেষ হবে ১৪ নভেম্বর। বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ উদ্বোধনী ও সমাপনী অনুষ্ঠানে এবং সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ রুপকল্প২০২১ বাস্তবায়নের মাধ্যমে ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনের লক্ষ্যে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। সম্ভাবনাময় ইবাণিজ্য প্রসারের লক্ষ্যে এ মেলার আয়োজন করা হয়েছে। সেমিনারে ইবাণিজ্য প্রসার ও ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকারের গৃহীত পদক্ষেপসমূহ ও বিনিয়োগের সুযোগসুবিধার বিষয় তুলে ধরা হবে। এতে করে যুক্তরাজ্যসহ ইউরোপে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল এবং ইবাণিজ্যের সম্ভাবনার পথ উন্মোচিত হবে। ডাক টেলিযোগাযোগ এবং তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক এমপি অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন। বাণিজ্যমন্ত্রী আগামী ১৬ নভেম্বর দেশে ফিরবেন বলে আশা করা হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5601.csv b/Bangla_fin_news_articles/5601.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2e432bcf629d59411dac2822217999772666a429 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5601.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5601,ব্যাংকে বাড়ছে উদ্বৃত্ত তারল্য,2015-11-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশে বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় ব্যাংক ব্যবস্থায় উদ্বৃত্ত তারল্যের পরিমাণ দিনে দিনে বাড়ছে। বর্তমানে ব্যাংকিং খাতে এক লাখ কোটি টাকার বেশি উদ্বৃত্ত তারল্য রয়েছে। এর মধ্যে একেবারে অলস পড়ে আছে ৩০ হাজার কোটি টাকার মতো। কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক সংশ্লিষ্টরা জানান ঋণ চাহিদা না থাকায় ব্যাংকগুলো সব ধরনের আমানতে সুদহার কমিয়ে আনছে ব্যাংকগুলো। গত সেপ্টেম্বরে আমানতে গড় সুদহার নেমে দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ৬৬ শতাংশ। মেয়াদি আমানতে সুদ দেয়া হচ্ছে সাড়ে ৮ থেকে ১০ শতাংশ। এ দিকে ট্রেজারি বিল ও বন্ডের বিপরীতে সরকারের ঋণ নেয়ার চাহিদাও কমেছে। আর রেপোর বিপরীতে চাহিদা অনুযায়ী ব্যাংকগুলো এখন টাকা রাখতে পারছে না। এ সব পরিস্থিতিতে ব্যাংক ব্যবস্থায় বর্তমানে উদ্বৃত্ত তারল্য বেড়ে গেছে। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র বলছে ব্যাংকে নগদ টাকার টানাটানি না থাকলেও গত পাঁচ বছরে কখনোই কলমানিতে এত কম সুদে লেনদেন হতে দেখা যায়নি। গত বছর বেশির ভাগ সময়ে ৭ থেকে ৮ শতাংশ সুদে কলমানিতে লেনদেন হয়। ২০১৩ সালে গড় সুদহার ছিল ১০ থেকে ১২ শতাংশ। তার আগের দুই বছরও একই রকম সুদে লেনদেন হয়েছিল। তবে ২০১০ সালে ব্যাংকগুলোতে ব্যাপক তারল্য সংকট দেখা দেয়। ওই বছরের ১৯ ডিসেম্বর দেশের ইতিহাসে কলমানি রেট সর্বোচ্চ ১৯০ শতাংশে উঠে যায়। ওই দিন গড় সুদহার দাঁড়ায় ১৩৩ দশমিক ১৬ শতাংশ। তখন ব্যাংকগুলোতে নগদ অর্থের ব্যাপক টানাটানি ছিল। জানা গেছে বাজার চাহিদা বিবেচনায় ট্রেজারি বিল ও বন্ডের বিপরীতে সুদহার কমিয়ে দিয়েছে সরকার। অক্টোবরে পাঁচ বছর মেয়াদি বন্ডে ৭ দশমিক ৩৫ শতাংশ সুদ দেওয়া হয়েছে। আগের বছর অক্টোবরেও যা ছিল ৯ দশমিক ৫৬ শতাংশ। একইভাবে অন্যান্য বিল ও বন্ডের সুদহারও কমে এসেছে। তবে এই সুদেও এখন সরকার খুব একটা টাকা নিচ্ছে না। এ ছাড়া ব্যাংকগুলোতে উদ্বৃত্ত তারল্য থাকলে তারা রেপোর বিপরীতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে ৫ দশমিক ২৫ শতাংশ সুদে টাকা রাখে। তবে বর্তমানে রেপোতে টাকার রাখার ব্যাপক চাহিদা তৈরি হওয়ায় বাংলাদেশ ব্যাংক আর রাখতে চাচ্ছে না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5602.csv b/Bangla_fin_news_articles/5602.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..09537e1dfb4b70f8d776650c94404d1aee693c3e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5602.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5602,আইসিবি ও তিতাসের লভ্যাংশ ঘোষণা,2015-11-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত রাষ্ট্রায়ত্ত্ব প্রতিষ্ঠান আইসিবি শেয়ারহোল্ডাদের জন্য ৩৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। আর তিতাস গ্যাস অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১৫ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই জানিয়েছেইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ আইসিবি ৩০ জুন ২০১৫ তারিখে সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য এ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এ ছাড়া পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত অপর কোম্পানি তিতাস শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোম্পানির ৩০ জুন ২০১৫ সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে দেখা গেছে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ইপিএস হয়েছে ৮ টাকা ৯৮ পয়সা। শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য এনএভি দাঁড়িয়েছে ৫৮ টাকা ৩৬ পয়সা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5603.csv b/Bangla_fin_news_articles/5603.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7dbd1816ddc372ffff146074b11ff1e367d59616 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5603.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5603,অক্টোবরে মূল্যস্ফীতি কিছুটা কম,2015-11-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অক্টোবরে মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে। সেপ্টেম্বর মাসে মূল্যস্ফীতি ৬ দশমিক ২৪ শতাংশ থেকে কিছুটা কমে অক্টোবরে মূল্যস্ফীতির হার ৬.১৯ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। গত বছর অক্টোবরে তা ছিল ৬ দশমিক ৬ শতাংশ। মঙ্গলবার একনেকপরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল জানান শীতকালীন শাকসবজি বাজারে আসতে শুরু হওয়ায় মূল্যস্ফীতি কমতে শুরু করেছে। একই সাথে বিশ্ববাজারে ভোগ্যপণ্য ও তেলের দাম নিম্নমুখী থাকায় আমাদের মূল্যস্ফীতিতে এর প্রভাব পড়েছে। আগামী মাসে শীতকালীন শাকসবজি পূর্ণমাত্রায় বাজারে আসলে মূল্যস্ফীতি আরো কমে যাবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর বিবিএস হালনাগাদ তথ্যানুযায়ী অক্টোবরে খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত উপখাতে মূল্যস্ফীতি যথাক্রমে ৫ দশমিক ৮৯ ভাগ ও ৬ দশমিক ৬৭ ভাগ। এর আগের মাসে এ হার ছিলো যথাক্রমে ৫ দশমিক ৯২ ও ৬ দশমিক ৭৩ ভাগ। অপর দিকে অক্টোবরে গ্রামে ও শহরে মূল্যস্ফীতি হয়েছে যথাক্রমে ৫ দশমিক ৮২ ও ৬ দশমিক ৯১ ভাগ। সেপ্টেম্বরে এ হার ছিলো যথাক্রমে ৫ দশমিক ৮৬ ভাগ ও ৬ দশমিক ৯৬ ভাগ। বিবিএস তথ্যানুযায়ী এক মাসের ব্যবধানে অক্টোবরে মাছ মাংস সবজি মসলা ও তামাক জাতীয় পণ্যের দাম কমায় খাদ্যে মূল্যস্ফীতির হার কমেছে। পাশাপাশি কমেছে বাড়ি ভাড়া আসবাবপত্র গৃহস্থলী চিকিত্সা সেবা পরিবহন ও শিক্ষা উপকরণের দামও। বিবিএস আরো জানায় অক্টোবরে জাতীয় মজুরি হার সূচক ১৩১ দশমিক ৭ হয়েছে যা সেপ্টেম্বরে ছিলো ১৩০ দশমিক ৫২। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5604.csv b/Bangla_fin_news_articles/5604.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3b8ddc8fbb5888c8c0e6f3b0f7cf8fcf2d5169c3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5604.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5604,দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য জোরদারে সৌদি আরব যাচ্ছেন আমু,2015-11-09,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশের শিল্পখাতে সৌদি আরবের বিনিয়োগ বৃদ্ধি এবং দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য জোরদারের বিষয়ে আলোচনা করতে সৌদি আরব যাচ্ছেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। এ লক্ষ্যে তিনি সোমবার রাত ২ টায় ফ্লাইটইএ ০৩৯ রিয়াদের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করবেন। সফরকালে শিল্পমন্ত্রী সৌদি আরবের বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী তাওফিক বিন ফজান আল রাবিয়াহএর সঙ্গে বৈঠক করবেন। বৈঠকে তিনি বিএসটিআই এবং সৌদি স্ট্যার্ন্ডাডস মেট্রোলজি অ্যান্ড কোয়ালিটি অর্গানাইজেশন সাসো এর মধ্যে সহযোগিতা জোরদার রাষ্ট্রায়ত্ত শিল্প কারখানার খালি জায়গায় যৌথ বিনিয়োগে শিল্প স্থাপন ইউরিয়া সার কারখানার আধুনিকায়ণ এবং এসএমইখাতের দক্ষতা বৃদ্ধিতে সৌদি আরবের উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগের আহবান জানাবেন। সৌদি সরকারের আমন্ত্রণে আয়োজিত এ সফরে শিল্পমন্ত্রী সৌদি বেসিক ইন্ডাস্ট্রিজ কর্পোরেশন সাবিক থেকে বিসিআইসির সার আমদানির বিষয়ে আলোচনা করবেন। এ সময় সার ক্রয়ে সৌদি ফান্ড ফর ডেভেলপমেন্ট এসএফডি থেকে সহজ শর্তে ঋণ সুবিধা প্রাপ্তির বিষয়েও আলোচনা হবে। সৌদি সরকার ইতোমধ্যে সার কেনার জন্য সৌদি ফান্ড ফর ডেভেলপমেন্ট এসএফডি হতে বাংলাদেশকে সহজ শর্তে ৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ প্রদানের প্রস্তাব দিয়েছে। এ ছাড়া শিল্পমন্ত্রী রিয়াদে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস কর্মকর্তা ও বাঙালি কমিউনিটি এবং জেদ্দায় বাংলাদেশ কনস্যুলেটের কর্মকর্তা ও বাঙালি কমিউনিটির সাথে পৃথকভাবে মতবিনিময় করবেন। রাষ্ট্রীয় সফর সূচি সমাপ্ত করে তিনি পবিত্র ওমরাহ্ পালন করবেন। ১৪ নভেম্বর দেশে ফিরবেনর তিনি। ফোকাস বাংলা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5605.csv b/Bangla_fin_news_articles/5605.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..645abd3b56a470d0182173e827d54b6db94f1633 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5605.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5605,আবার কমেছে সোনার দাম কার্যকর হবে সোমবার,2015-11-08,অনলাইন ডেস্ক,ভরিপ্রতি দেড় হাজার টাকা বাড়ানোর এক মাস না যেতেই সোনার দাম আবার কমিয়েছেন বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা। বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি বাজুস রবিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সব মানের সোনার দাম ভরিতে ১ হাজার ২২৫ টাকা করে কমানোর কথা জানিয়েছে। রুপার দাম কমেছে ভরিতে ৫৮ টাকা। সোমবার থেকে নতুন দর কার্যকর হবে। গত দুই বছর ধরে সোনার দরে উঠানামা চলছে। কয়েক দফায় বাড়াকমার পর সর্বশেষ গত ১৭ অক্টোবর সোনার দাম ভরিতে দেড় হাজার টাকা বাড়িয়েছিলেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। বাজুসের সাধারণ সম্পাদক এনামুল হক খান বলেছেন আন্তর্জাতিক বাজারে দাম কমায় স্থানীয় বাজারে সোনার দাম সমন্বয় করা হয়েছে। নতুন দর অনুযায়ী সবচেয়ে ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনা ১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম এখন ৪২ হাজার ৫১৫ টাকায় বিক্রি হবে। রবিবার পর্যন্ত এই মানের সোনা বিক্রি হয় ৪৩ হাজার ৭৪০ টাকায়। এ হিসাবে ভরিতে দর কমছে ১ হাজার ২২৫ টাকা। অন্যান্য মানের সোনার দরও একই হারে কমেছে। বাজুস জানিয়েছে সোমবার থেকে ২২ ক্যারেটের প্রতি গ্রাম সোনা ৩ হাজার ৬৪৫ টাকায় বিক্রি হবে। ১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রামে এক ভরি হিসাবে প্রতি ভরির দাম হবে ৪২ হাজার ৫১৫ টাকা। রোববার পর্যন্ত ২২ ক্যারেটের সোনা প্রতি গ্রাম ৩ হাজার ৭৫০ টাকায় বিক্রি হয়। ২১ ক্যারেটের সোনার দাম ভরিপ্রতি ৪১ হাজার ৬৪০ টাকা থেকে ৪০ হাজার ৪১৫ টাকায় নামিয়ে এনেছেন ব্যবসায়ীরা। ১৮ ক্যারেটের সোনা ৩৪ হাজার ৯৯২ টাকা থেকে কমে হয়েছে ৩৩ হাজার ৪১৭ টাকা। এ ছাড়া সনাতন পদ্ধতিতে প্রতি ভরি সোনা বিক্রি হবে ২২ হাজার ৬৮৬ টাকায়। রবিবার পর্যন্ত এই দর ছিল ২৩ হাজার ৯১১ টাকা। রবিবার পর্যন্ত প্রতি ভরি রুপার দাম ছিল ৯৯১ টাকা। ভরিপ্রতি ৫৮ টাকা কমিয়ে নতুন বিক্রয় মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৯৩৩ টাকা। বিডি নিউজ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5606.csv b/Bangla_fin_news_articles/5606.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ff38fd514a23a41b1c053556481be62b6fc50ca9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5606.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5606,২০২০ সাল পর্যন্ত সময় চায় প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা,2015-11-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে বাণিজ্যিক ব্যাংকের বিনিয়োগ সমন্বয়ের সময়সীমা অন্তত ২০২০ সাল পর্যন্ত বাড়ানোর প্রস্তাব করেছে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা। সম্প্রতি পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি কাছে এ ধরনের প্রস্তাব দিয়েছে বিভিন্ন ব্যাংকের সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠান। ব্যাংকের অতিরিক্ত বিনিয়োগ প্রত্যাহারে সময় বাড়ানোর পাশাপাশি পুঁজিবাজারে ব্যাংকের সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগ মূল কোম্পানির বিনিয়োগ হিসেবে গণনা না করার দাবিও জানিয়েছে তারা। একই সঙ্গে তালিকাভুক্ত নয় এমন কোম্পানির শেয়ার করপোরেট বন্ড ও তালিকাভুক্ত শেয়ারে দীর্ঘমেয়াদিকৌশলগত বিনিয়োগও ব্যাংকের বিনিয়োগসীমার গণনা থেকে বাদ দেয়ার দাবি জানিয়েছে তারা। খুব শিগগির প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের এসব প্রস্তাব কেন্দ্রীয় ব্যাংকে পাঠানো হবে বলে বিএসইসি সূত্র জানিয়েছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন সংশোধিত ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী২০১৬ সালের ২১ জুলাইয়ের মধ্যে পুঁজিবাজারে ব্যাংকের অতিরিক্ত বিনিয়োগ প্রত্যাহার করতে হবে। পুঁজিবাজারের বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় এ সময়সীমা ২০২০ সাল পর্যন্ত বাড়ানো প্রয়োজন। তারা বলছেনবিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র চীন ও ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক পুঁজিবাজার চাঙা করতে নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করে। তাই আমাদের দেশেও বাংলাদেশ ব্যাংকের এ ব্যাপারে কিছু পদক্ষেপ নেয়ার প্রয়োজন রয়েছে। এ দিকে ব্যাংকের বিনিয়োগ বিষয়ে বিভিন্ন দাবি ছাড়াও বিএসইসির প্রতি সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠানের অনাদায়ী লোকসানের বিপরীতে সঞ্চিতি সংরক্ষণের মেয়াদ ২০২০ সাল পর্যন্ত বাড়ানোর দাবি জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো। এ ছাড়া মার্জিন রুলস ১৯৯৯এর ৩৫ উপধারা স্থগিতের মেয়াদ বাড়ানোর পাশাপাশি নতুন বিনিয়োগ ও বিনিয়োগকারী আকৃষ্ট করতে ব্রোকারেজ হাউজের নতুন শাখা খোলার অনুমতি দেয়া প্রয়োজন বলেও মনে করে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5607.csv b/Bangla_fin_news_articles/5607.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..609c19709d31255e4a2fb8a928e85f38f08dc151 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5607.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5607,ব্যাংকিং মেলার লোগো উন্মোচন,2015-11-07,অনলাইন ডেস্ক,দেশে প্রথমবারের মত অনুষ্ঠিতব্য ব্যাংকিং মেলার লোগো উন্মোচন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ব্যাংকিং খাতকে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছানো ও অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনীতিকে আরো বেগবান করতে ব্যাংকিং মেলার আয়োজন করা হয়েছে। একটি ব্যাংকিং জাতি গড়ার প্রত্যয় এই শ্লোগানকে সামনে রেখে আগামী ২৪ নভেম্বর থেকে পাঁচ দিন চলবে এ মেলা। বাংলা একাডেমি মিলনায়তন ও প্রাঙ্গণে এ মেলা সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত থাকবে প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত। গভর্নর ড. আতিউর রহমানের উদ্ধৃতি দিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপক এ এফ এম আসাদুজ্জামান বলেন মেলা সফল করতে গভর্নর ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। একইসাথে তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের কার্যকর পদক্ষেপ নেয়ার অনুরোধ করেছেন। গভর্নর বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র সফরে রয়েছেন। মেলায় দেশের ৫৬টি তফসিলি ব্যাংকের স্টলসহ অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস প্রোভাইডারের স্টল থাকবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের বিষয়ভিত্তিক একাধিক স্টল থাকবে। যেমন আর্থিক শিক্ষা টাকা জাদুঘর বাংলাদেশ সিকিউরিটি প্রিন্টিং প্রেস কীভাবে টাকা বানানো হয় বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন প্রকাশনা স্মারক মুদ্রা ও নোট বিক্রয় বাংলাদেশ ব্যাংক প্রদত্ত সেবা ইত্যাদি। এছাড়া মেলায় বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে বিতর্ক প্রতিযোগিতা সেমিনার ওয়ার্কশপ গোলটেবিল বৈঠক ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5608.csv b/Bangla_fin_news_articles/5608.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..43c39743df151a2d65fcef152aade312ba9bb5c8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5608.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5608,প্রতারণার শিকার বিদেশগামী ৭০০ শ্রমিক,2015-11-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিনা খরচে বিদেশে নেয়ার কথা বলে প্রায় ৭০০ শ্রমিকের কাছ থেকে অর্থ আদায় করে পাসপোর্টসহ লাপাত্তা হওয়ার অভিযোগ করেছে প্রতারিত শ্রমিকরা। নিশাত ট্যুরস এন্ড ট্রাভেলস নামে ওই প্রতিষ্ঠানের দায়ী কর্মকর্তাদের শাস্তির দাবিতে শুক্রবার ভুক্তভোগী শ্রমিকরা জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অবস্থান কর্মসূচী পালন করেছে। জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের আয়োজনে ওই কর্মসূচীতে শ্রমিক নেতারাও উপস্থিত ছিলেন। এ সময় বলা হয় বিনা খরচে কোম্পানির টাকায় আকর্ষণীয় বেতনে লেবানন ও জর্ডানে বিভিন্ন পদে গার্মেন্টসের শ্রমিক পাঠানোর বিজ্ঞাপন দেয় প্রতিষ্ঠানটি। এ প্রক্রিয়ায় দালালের মাধ্যমে পাসপোর্ট মেডিক্যাল ও ভিসা বাবদ প্রত্যেকের কাছ থেকে ১০ হাজার টাকা থেকে ১ লাখ টাকা করে আদায় করা হয়। কিন্তু বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি তালাবদ্ধ। এ অবস্থায় সর্বস্ব হারানো শ্রমিকরা চাকরি ছেড়ে পাসপোর্ট আর টাকা ফেরতের আশায় পথে পথে ঘুরছে। এ সময় শ্রমিক নেতারা প্রতিষ্ঠানটির মালিক মোজাম্মেল হোসেনসহ সংশ্লিষ্টদের শাস্তি ও শ্রমিকদের অর্থ ফেরতে প্রশাসনকে উদ্যোগী হওয়ার দাবি জানান। এ কর্মসূচীতে শতাধিক প্রতারিত শ্রমিক অংশ নেন। জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি আমিরুল হক আমিনের সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে শ্রমিক নেত্রী নুরুন নাহার বাচ্চু মিয়া ফরিদুল ইসলাম এবং প্রতারণার শিকার গার্মেন্টস শ্রমিক মো. ফারুক কলি আক্তার মো. জালাল পাখি আক্তার ও ইকবাল হোসেন প্রমুখ বক্তব্য দেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5609.csv b/Bangla_fin_news_articles/5609.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a9c7bb9d54f0f04102fc6f16c4452eea6cdede25 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5609.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5609,নিয়োগকর্তাদের কাছে বিদেশি কর্মী নিয়োগের তথ্য চাইছে এনবিআর,2015-11-06,রিয়াদ হোসেন,নিয়োগদাতা প্রতিষ্ঠানের কাছে বিদেশি কর্মীদের বিস্তারিত তথ্য চাইতে শুরু করেছে রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। প্রতিষ্ঠানে কর্মরত বিদেশি নাগরিকদের সংখ্যা পূর্ণাঙ্গ নাম ঠিকানা বেতন ও অন্যান্য সুবিধা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত সময় বিনিয়োগ বোর্ডসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে নিবন্ধন রয়েছে কি না এসব বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে বলা হয়েছে। এনবিআরের নির্দেশনার ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট কর অফিস ইতিমধ্যে প্রতিষ্ঠানগুলোতে চিঠি পাঠানো শুরু করেছে। কর কর্মকর্তারা সম্ভাব্য প্রতিষ্ঠানে পরিদর্শনও শুরু করেছেন। সেই সঙ্গে অনুমোদন দানকারী প্রতিষ্ঠান বিনিয়োগ বোর্ড বাংলাদেশ রফতানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ বেপজা ও এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর কাছ থেকেও হালনাগাদ তথ্য সংগ্রহ করা হবে। এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান ইত্তেফাককে বলেন বিদেশিদের বিষয়ে বিস্তারিত খোঁজ নেয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর কমিশনারদের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এ বিষয়ে কাজ চলছে। তারা সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান ছাড়াও বিনিয়োগ বোর্ড রফতানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলসহ ইপিজেড সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সমন্বয়ের ভিত্তিতে কাজ করবেন। তিনি বলেন বিদেশিরা তাদের প্রাপ্য বেতনের ক্ষেত্রে মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে রাজস্ব ফাঁকি দেন বলে অভিযোগ রয়েছে। সঠিক রাজস্ব আদায় ও প্রকৃত বিদেশি কর্মীর তথ্য জানা প্রয়োজন। গত বাজেটে অবৈধ কিংবা তথ্য গোপনকারী বিদেশি নাগরিক ও তাদের নিয়োগদাতা প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে কঠোর অবস্থানের ঘোষণা দেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। এতে বলা হয় কোন কোম্পানি অবৈধ কিংবা ওয়ার্ক পারমিট ছাড়া বিদেশি নিয়োগ দিলে ওই কোম্পানির প্রদেয় আয়করের ৫০ শতাংশ বা কমপক্ষে ৫ লাখ টাকা জরিমানা হবে। ওই কোম্পানির কর অব্যাহতিসহ অন্যান্য কর সংক্রান্ত সুবিধা বাতিলের পাশাপাশি জেলজরিমানার কথাও বলা হয়। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে দেশের গার্মেন্টস ও টেক্সটাইল কারখানা বায়িং হাউজ এনজিও বহুজাতিক কোম্পানি তথ্যপ্রযুক্তি কোম্পানি অবকাঠামো নির্মানকারী প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠাকে কয়েক লাখ বিদেশি কাজ করেন। অথচ তাদের প্রকৃত সংখ্যা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে নেই। তাদের বেতনের প্রকৃত অংকও গোপন করার অভিযোগ দীর্ঘদিনের। অথচ বিনিয়োগ বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী প্রতি বছর গড়ে ১২ হাজার বিদেশি বিনিয়োগ বোর্ড থেকে ওয়ার্ক পারমিট নেয়। এর বাইরে বেপজা ও এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর কাছেও কয়েক হাজার বিদেশি কর্মীর নিবন্ধন রয়েছে। বিদেশি কর্মীদের বেশিরভাগই প্রতিবেশী ভারতের। এর বাইরে শ্রীলঙ্কা চীন ভিয়েতনাম ফিলিপাইন পাকিস্তান ছাড়াও আফ্রিকা ইউরোপ ও আমেরিকার নাগরিকরা বাংলাদেশে বিভিন্ন খাতে কাজ করেন। বর্তমানে বিদেশি নাগারিকদের বাংলাদেশে আয়ের উপর ৩০ শতাংশ হারে কর দিতে হয়। এনবিআরের একজন ঊর্দ্ধতন কর্মকর্তা ইত্তেফাককে বলেন ইতিমধ্যে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সার্বিক তথ্য চেয়ে চিঠি পাঠানো শুরু হয়েছে। মূলত অবৈধ বিদেশি চিহ্নিত করা এবং তাদের কাছ থেকে প্রযোজ্য হারে কর আদায় করাই এর উদ্দেশ্য। প্রতিষ্ঠানের দেয়া তথ্য যাচাই করার জন্য প্রয়োজনবোধে কর্মকর্তারা তাদের অফিস পরিদর্শন করবেন। কোন ধরণের অসঙ্গতি পাওয়া গেলে আইনি প্রক্রিয়ায় তাদের শাস্তির আওতায় আনা হবে। জানা গেছে বর্তমানে যে সব বিদেশি নাগরিক বাংলাদেশে কাজ করছেন মূলত প্রতিষ্ঠানের উচ্চ ও মধ্যম পর্যায়ে কাজ করেন। অভিযোগ রয়েছে বৈধভাবে কাজ করা বিদেশিরা কর ফাইলে তাদের প্রকৃত আয়ের এক চতুর্থাংশ কিংবা তারও কম প্রদর্শন করে কর ফাঁকি দেন। অন্যদিকে ওয়ার্ক পারমিট বিহীন বিদেশিরা কোন করই দেন না। বিদেশি এসব কর্মীরা মূলত নিয়োগদানকারী প্রতিষ্ঠানের সহায়তায় এভাবে কর ফাঁকি দিচ্ছে। এ জন্য এবারের বাজেটে নিয়োগকর্তাকে বড় শাস্তির আওতায় আনার ঘোষণা দেয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5610.csv b/Bangla_fin_news_articles/5610.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c7f83357b9b967d35908cee03c4717e3fb938d97 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5610.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5610,ঢাকায় দু’দিনব্যাপী এশিয়ান ব্যাংকিং সামিট শুরু,2015-11-03,অনলাইন ডেস্ক,পরিবর্তনশীল প্রবণতার সাথে বৈশ্বিকভাবে মানানসই রিস্ক ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম নিয়ে আলোচনা ও মতবিনিময়ের মধ্যে দিয়ে রাজধানীতে শুরু হয়েছে দুদিনব্যাপী এশিয়ান ব্যাংকিং সামিট। মঙ্গলবার নিমাই ম্যানেজমেন্ট কনসালট্যান্টস এর আয়োজনে রাজধানীর লা মেরিডিয়ান হোটেলের গ্র্যান্ড বলরুমে সামিট শুরু হয়। প্রথম দিনের আলোচনায় মূল বিষয় ছিলো আঞ্চলিক অর্থনৈতিক প্রবণতা পর্যালোচনাঃ আমরা কি প্রস্তুত ব্যাংকিং সিকিউরিটি ইন আইটি এবং কমপ্ল্যায়েন্স ইস্যু। অংশীদাররা পরিবর্তনশীল প্রবণতার সাথে খাপ খাইয়ে চলার জন্য বৈশ্বিকভাবে মানানসই রিস্ক ম্যানেজমেন্ট এবং বিদ্যমান রিস্ক ম্যানেজমেন্ট ব্যবস্থা শক্তিশালীকরণের ব্যাপারে গুরুত্বারোপ করেন। সামিটটি খ্যাতনামা দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক ব্যাংকিং বিশেষজ্ঞদের জন্য রিস্ক ম্যানেজমেন্ট থেকে শুরু করে ট্রেড ফাইন্যান্স কমপ্ল্যায়েন্স এবং আইটি সিকিউরিটি সহ নানা বিষয়ে মতবিনিময়ের মঞ্চ হিসেবে কাজ করছে। অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর চৌধুরী। অন্যান্যের মধ্যে আইএফআইসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুর রউফ প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন। প্রধান বক্তা ছিলেন নিমাই ম্যানেজমেন্ট কনসাল্ট্যান্টস এর ফাউন্ডার পার্টনার পঙ্কজ মুন্দ্রা নিমাই ম্যানেজমেন্ট কনসাল্ট্যান্টস ও দিব্যা চান্দ্রা রিস্ক প্রিন্সিপাল এর উপদেষ্টা আম্বি ভেঙ্কটেশ্বরন স্কয়ার সার্কেলস এর সিইও ও লীড ট্রেইনার সতীশ মান্ডোরা। একইসাথে আঞ্চলিক অর্থনৈতিক প্রবণতা পর্যালোচনাঃ আমরা কি প্রস্তুত শিরোনামের প্যানেল আলোচনা পরিচালনা করেন নিমাই এর ম্যানেজিং পার্টনার নিসর্গ দুগাড় এবং রয়্যাল ব্যাংক অব স্কটল্যান্ড ভারতের প্রাক্তন সিইও মিস মীরা স্যানাল বিআইএসির চীফ এক্সিকিউটিভ এম এ রুমী আলী। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5611.csv b/Bangla_fin_news_articles/5611.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..094328eaf44b0b37d5c99f1ff85732133b7e4ebb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5611.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5611,ব্র্যাক ব্যাংক ও উইন্ডমিলের মধ্যে চুক্তি,2015-11-03,অনলাইন ডেস্ক,ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেড ও উইন্ডমিল অ্যাডভার্টাইজিং লিমিটেডের মধ্যে এক দ্বিপাক্ষিক সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। এই চুক্তির আওতায় হোম ফেস্ট ঢাকা ২০১৫ শিরোনামে বাংলাদেশে একটি হোম ডেকোর এক্সপো বা গৃহসজ্জা মেলার আয়োজন করা হয়েছে। বসুন্ধরার আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটিতে আইসিসিবি ৬ ও ৭ নভেম্বর এই বর্ণাঢ্য আয়োজন অনুষ্ঠিত হবে। মূল অনুষ্ঠানের সাথে সঙ্গতি রেখে মাসজুড়ে দেশব্যাপী ইন্টেরিয়র ডিজাইন কম্পিটিশন শীর্ষক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে। ব্র্যাক ব্যাংকের রিটেইল ব্যাংকিং বিভাগের প্রধান ফিরোজ আহমেদ খান এবং উইন্ডমিল অ্যাডভার্টাইজিংএর সিইও সাব্বির রহমান তানিম নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তি স্বাক্ষর করেন। এই মেলায় গৃহসজ্জার যাবতীয় উপাদান ফার্নিচার লাইটিং পেইন্ট টাইলস ও ফিটিংসসহ যাবতীয় সামগ্রী প্রদর্শন করা হবে। দুই দিনব্যাপী আয়োজিত হোম ফেস্ট ঢাকা ২০১৫তে ব্র্যাক ব্যাংকের হোম লোন প্রোডাক্ট আপন ঘর ও নিজের বাড়ির প্রচারণা চালাবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5612.csv b/Bangla_fin_news_articles/5612.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..86858542aeb1bea7cf79b3b92d5622327e250d0c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5612.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5612,মূল্যসূচক ও লেনদেন বেড়েছে ডিএসইতে,2015-11-02,অনলাইন ডেস্ক,সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে রবিবার সূচকের দরপতনের পর আজ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই মূল্যসূচক বেড়েছে। একইসঙ্গে বেড়েছে পুঁজিবাজারে লেনদেন। সোমবার ডিএসইতে মোট ৩১৮ টি কোম্পানির ৭ কোটি ৫৮ লাখ ৫ হাজার ৩২৪ টি শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। ডিএসইতে আজ মোট লেনদেনের পরিমাণ ২৯০ কোটি ৫২ লাখ ৩৩ হাজার ৩৭৫ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ২২ কোটি ৬৮ লাখ টাকা বেশি। ডিএসই ব্রড ইনডেক্স আগের কার্যদিবসের চেয়ে ২১ দশমিক ২০ পয়েন্ট বেড়ে ৪৫৩৬ দশমিক শুণ্য ৫ পয়েন্ট ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১৩ দশমিক ৪৬ পয়েন্ট বেড়ে ১৭২২ দশমিক ৪৯ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস শরীয়াহ্ সূচক ১০ দশমিক ৯৮ পয়েন্ট বেড়ে ১০৯২ দশমিক ২৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।লেনদেনকৃত ৩১৮ টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫২ টির কমেছে ১২০ টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৬ টি কোম্পানির শেয়ার। লেনদেনের ভিত্তিতে টাকায় প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো ইফাদ অটোস স্কয়ার ফার্মা গ্রামীণ ফোন লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট বেক্সিমকো ফার্মা কেডিএস এক্সসোসরিসমোজাফ্ফর হোসেন স্পিনিং কাশেম ড্রাইসেল শমরিতা হাসপাতাল ও কেপিসিএল। দর বৃদ্ধির শীর্ষে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো হাক্কানী পাল্প আনোয়ার গ্যালভানাইজিং মুন্নু সিরামিকস স্ট্যান্ডার্ড ইন্সু. ফার ক্যামিক্যাল অলটেক্স ইন্ডা. গোল্ডেন সন লিগেসী ফুট স্ট্যান্ডার্ড সিরামিক ও অলিম্পিক এক্সেসরিজ। অন্যদিকে দাম কমার শীর্ষে প্রধান ১০টি কোম্পানি হলো শ্যামপুর সুগার ডেফোডিল কম্পিউটার বিডি অটোকারস রহিমা ফুড শমরিতা হসপিটাল মিরাক্যাল ইন্ডা. অগ্রনী ইন্সু. নিটল স্পিনিং নিটল ইন্সু. ও মালেক স্পিনিং। বাসস। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5613.csv b/Bangla_fin_news_articles/5613.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..764c8245f38d90c2e47afa4cb3905532da2ca367 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5613.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5613,তিন মাসে কৃষিঋণ বিতরণ বেড়েছে সাড়ে ১৬ শতাংশ,2015-11-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে জুলাইসেপ্টেম্বর দেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো কৃষিখাতে ঋণ বিতরণ করেছে তিন হাজার ২০৪ কোটি টাকা। যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় সাড়ে ১৬ শতাংশ বেশি। আমন মৌসুমে কৃষক থেকে ঋণের চাহিদা বেশি হওয়ায় সার্বিক কৃষিখাতে ঋণ বিতরণ বেড়েছে। সামনে বোরো মৌসুমকে সামনে রেখে কৃষিঋণ বিতরণ আরো বাড়বে বলে আশা প্রকাশ করছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা। চলতি ২০১৫১৬ অর্থবছরে কৃষিঋণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১৬ হাজার ৪০০ কোটি টাকা। যা আগের অর্থবছরের চেয়ে সাড়ে ৫ শতাংশ বা ৮৫০ কোটি টাকা বেশি। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে দেখা যায় চলতি অর্থবছরের জুলাইসেপ্টেম্বর এই তিন মাসে ব্যাংকগুলো মোট কৃষিঋণ বিতরণ করেছে তিন হাজার ১৪ কোটি টাকা। যা গেল অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ৪৫৪ কোটি টাকা বেশি। গেল অর্থবছরের জুলাইসেপ্টেম্বর এ তিন মাসে কৃষিঋণ বিতরণ হয়েছিল দুই হাজার ৭৫০ কোটি টাকা। প্রতিবেদন পর্যালোচনায় আরো দেখা যায় চলতি অর্থবছরের জুলাই মাসে কৃষিঋণ বিতরণ হয়েছিল মাত্র ৮৬২ কোটি টাকা। যা গেল অর্থবছরে জুলাই মাসের চেয়ে ৪ কোটি টাকা বা ৪ দশমিক ৭১ শতাংশ কম ছিল। কিন্তু আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসে কৃষিঋণ বিতরণ বেড়েছে। আগস্ট মাসে কৃষিঋণ বিতরণ হয় ৯৫২ কোটি টাকা। আর সেপ্টেম্বর মাসে তা আরো বেড়ে হয়েছে এক হাজার ৩৯০ কোটি টাকা। গেল অর্থবছরের আগস্টে কৃষিঋণ বিতরণের পরিমাণ ছিল ৮০২ কোটি টাকা। আর সেপ্টেম্বর মাসে হয়েছিল এক হাজার ৪৩ কোটি টাকা। এবার মোট ঋণের মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর জন্য ৯ হাজার ২৯০ কোটি টাকা বেসকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে ৬ হাজার ৭১৭ হাজার কোটি টাকা ও বিদেশি ব্যাংকগুলোর ২৯৩ কোটি টাকা ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে। এছাড়া চলতি অর্থবছরেও ব্যাংকগুলোকে মোট ঋণের ন্যূনতম আড়াই শতাংশ কৃষি ও পল্লী খাতে বিতরণ করতে হবে। নতুন ব্যাংকগুলোর জন্য এ হার ৫ শতাংশ। যারা লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সক্ষম হবে না তাদেরকে অর্থবছর শেষে লক্ষ্যমাত্রার অনর্জিত অংশ বাংলাদেশ ব্যাংকে বাধ্যতামূলক জমা করতে হবে। ব্যাংক এই জমার ওপর কোনো সুদ পাবে না। গেল অর্থবছরের কৃষি ও পল্লী ঋণ নীতিমালায় টার্গেট পূরণে ব্যর্থ ব্যাংকের অনর্জিত অংশের ওপর ৩ শতাংশ হারে অর্থ বাংলাদেশ ব্যাংকে বাধ্যতামূলক জমা রাখার বিধান ছিল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5614.csv b/Bangla_fin_news_articles/5614.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dbb554274ce7ca95aa2cd4c75ef2163ef2505b0c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5614.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5614,দরিদ্র অসহায় মানুষ কখনো ঋণ খেলাপি হয় না,2015-11-01,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেছেনসমাজের দরিদ্র অসহায় মানুষগুলো সহজ শর্তেস্বল্প সুদে ঋণ গ্রহণের সুযোগ পেলে ঋণ খেলাপি হয় না। তারা ঋণ পরিশোধে সবসময়আন্তরিক থাকে। রবিবার রাজধানীর মিরপুরে বাংলাদেশ ব্যাংক ট্রেনিংএকাডেমিতে বিবিটিএ সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর আবাসন সমস্যা দূরীকরণে গৃহায়ন তহবিল বিষয়ক কর্মশালায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সচিব মো. আবুল কালাম আজাদ। এতে অন্যান্যের মধ্যে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব ড. এম আসলাম আলম কেন্দ্রিয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক আব্দুর রহিমসহ বিভিন্ন এনজিওর প্রধান নির্বাহীরা উপস্থিত ছিলেন। গভর্নর বলেন গৃহায়ন তহবিলের ঋণের আদায় হার প্রায় ৯৩ শতাংশ। বাংলাদেশের আর্থিক খাতের সার্বিক ঋণ ব্যবস্থাপনা বিবেচনায় এমনকি ক্ষুদ্র ঋণের আদায়ের তুলনায় জামানত বিহীন ঋণের আদায় পরিস্থিতি অবশ্যই সন্তোষজনক। তাই আমরা নির্দ্বিধায় বলতে পারি সমাজের দরিদ্র অসহায় মানুষগুলো সহজ শর্তে স্বল্প সুদে ঋণ গ্রহণের সুযোগ পেলে ঋণ খেলাপি হয় না। তারা ঋণ পরিশোধে সবসময় আন্তরিক থাকে। তিনি বলেন গৃহায়ন তহবিল প্রতিষ্ঠার পর সতেরটি বছর অতিবাহিত হয়েছে। এ সময়ে সরকারের কাছ থেকে গৃহায়ন তহবিল ১৬০ কোটি ৫০ লাখ টাকা পেয়েছেযা সফল ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে ৩৪৮ কোটি টাকায় উন্নীত হয়েছে। এ তহবিলের মাধ্যমে এ পর্যন্ত ৬৩ হাজারের বেশি গৃহ নির্মাণ করা হয়েছে যাতে ৩ লাখ ১৬ হাজার মানুষের আশ্রায়নের ব্যবস্থা হয়েছে। এ পর্যন্ত প্রায় ১১ কোটি টাকা অনুদান হিসাবে বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর মাঝে প্রদান করা হয়েছে। গভর্নর আরো বলেন বর্তমানে গৃহায়ন তহবিলের ঋণ কার্যক্রম শুধু দরিদ্র মানুষের জন্য গৃহ নির্মাণেই সীমিত নেই। বিভিন্ন শিল্পে নিয়োজিত শ্রমিকদের বিশেষ করে গার্মেন্টস শিল্পে নিয়োজিত নারী শ্রমিকদের আবাসনের জন্য হোস্টেল বা ডরমিটরী নির্মাণের পদক্ষেপ নিয়েছে। ২০৩০ সালের মধ্যে দারিদ্র ও ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব বিনির্মাণে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা এসডিজি অর্জনের যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারিত হয়েছে তা অর্জনেও আমরা সক্ষম হবো বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের ক্ষেত্রে গৃহায়ন তহবিলও নির্দিষ্ট লক্ষ্যমাত্রা ও ভিশন নিয়ে এগিয়ে যাবে বলে আমার প্রত্যাশা রয়েছে। কর্মশালার শুরুতে গৃহনির্মাণ ঋণ বিতরণে এনজিওগুলোর সুবিধা অসুবিধা ও পরামর্শ নিয়ে উন্মুক্ত আলোচনা হয়। দেশের বিভিন্ন এলাকার একশটি এনজিওর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও ৪০ জন উপকারভোগী এ কর্মশালায় অংশ নেন। এনজিওর প্রধান নির্বাহীরা সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর আবাসন সমস্যা দূরীকরণে গৃহায়ন তহবিলের ঋণের পরিমাণ বৃদ্ধি ও দ্রুত ছাড় করার আহ্বান জানান। ফোকাস বাংলা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5615.csv b/Bangla_fin_news_articles/5615.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..01b6e1079ded35c595fb3f6db7f4f596c6563a73 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5615.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5615,টানা দরপতনে হতাশ বিনিয়োগকারীরা,2015-11-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে টানা দরপতনের ফলে শেয়ার বিনিয়োগকারীরা হতাশ হয়ে পড়েছেন। রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক প্রায় ৫০ পয়েন্ট কমে গেছে। এ নিয়ে টানা পাঁচ কর্মদিবস ডিএসইর সূচক কমল। এতে ডিএসইএক্স প্রায় ১৪০ পয়েন্ট কমে গেছে। সূচক কমার পাশাপাশি লেনদেন নেমে এসেছে আড়াই শ কোটি টাকায়। বাজারে টানা দরপতনের কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে একাধিক সম্পদ ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জানিয়েছেনচলতি বছরের আগস্টে পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৩ হাজার ৮০০ কোটি টাকায়। সংশোধিত ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী ২০১৬ সালের ২১ জুলাইয়ের মধ্যে এ বিনিয়োগ ১৮ হাজার কোটি টাকায় নামিয়ে আনতে হবে। এতে প্রতি মাসে ব্যাংকগুলোকে প্রায় ৭২৫ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করতে হবে। যা বাজারে বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। এ অবস্থায় ব্যাংকের বিনিয়োগ সমন্বয়ের সময় বাড়ানো প্রয়োজন। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেয়া হলেও বাংলাদেশ ব্যাংকের এ ব্যাপারে সায় নেই। তারা জানিয়েছে ব্যাংকের বিনিয়োগ সমন্বয়ের সীমা বাড়াতে হলে ব্যাংক কোম্পানি আইন সংশোধন করতে হবে। এ ব্যাপারে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কিছু করার নেই। এ দিকে ব্যাংকের বিনিয়োগ কমানোর ফলে বাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে এমন আশংকায় বিনিয়োগকারীরা তাদের বিনিয়োগ সংকুচিত করছেন বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। রবিবার শেয়ার বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে সাম্প্রতিক সময়ে টানা দরপতনের ফলে বিনিয়োগকৃত শেয়ারের মূল্য ব্যাপকভাবে কমতে শুরু করেছে। এভাবে চলতে থাকলে পুনরায় বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়তে হবে। এমনিতেই টানা দরপতনের ফলে শেয়ার মূল্য অনেক কমে যাওয়ায় বিনিয়োগকারীরা খুব হতাশ। তারা বলছেন গত প্রায় পাঁচ বছর ধরে দফায় দফায় শেয়ারের দর কমে ক্ষতিগ্রস্ত হতে হয়েছে। মাঝে কয়েক দিন শেয়ারের দাম বাড়লেও সে ধারা বেশি দিন থাকে না। এতে হতাশ হওয়া ছাড়া উপায় নেই। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5616.csv b/Bangla_fin_news_articles/5616.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..447a7e1f637662adf5b1df6dbc581d927d76e67f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5616.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5616,কানাডার প্রেইরিতে বাংলাদেশের বাণিজ্য সহযোগিতার সম্ভাবনা,2015-11-01,কানাডা থেকে সাইফুল্লাহ মাহমুদ দুলাল,ব্যবসাবাণিজ্য ও শিক্ষা ক্ষেত্রে কানাডার প্রেইরি অঞ্চলের অন্যতম প্রদেশে সাস্কাচুয়ানে বাংলাদেশের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। বাংলাদেশকানাডা দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের বর্তমান পরিমাণ প্রায় ১.৮ বিলিয়ন ডলার এর মধ্যে ২০১৪ সালে সাস্কাচুয়ান প্রদেশের অংশ ছিলো ৪১০ মিলিয়ন ডলার যা ২০১৩ সালের চাইতে ২৬ শতাংশ বেশি। উচ্চশিক্ষা কারিগরি সহযোগিতা এবং ইমিগ্রেশনের ক্ষেত্রেও সাস্কাচুয়ান হতে পারে বাংলাদেশের অন্যতম অংশীদার। ২০০৭ সালের পর থেকে এ পর্যন্ত কানাডার সাস্কাচুয়ানেই ১৪০০ বাংলাদেশি দক্ষ পেশাজীবী ইমিগ্রেশন নিয়ে এসেছেন। কেবল ২০১৫ সালেই ১০০ জন বাংলাদেশি শিক্ষার্থী আন্ডারগ্র্যাড প্রোগ্রামে সাস্কাচুয়ানের বিভিন্ন বিশ্বাবদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছে। দূতাবাসের প্রথম সচিব বাণিজ্যিক দেওয়ান মাহমুদ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতের জানান যে বিদ্যমান এ সম্পর্ক বৃদ্ধির বিষয়ে প্রাদেশিক গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রীরা এবং সাস্কাচুয়ান লেজিসলেটিভ অ্যাসেম্বলির স্পিকারের সাথে গত ২৮ ও ২৯শে অক্টোবর বৈঠক করেন কানাডায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাই কমিশনার কামরুল আহসান। গুরুত্বপূর্ণ এ সফরকালে সাস্কাচুয়ান পার্লামেন্টের চলতি অধিবেশনে আনুষ্ঠানিকভাবে পরিচয় করিয়ে দেন সাস্কাচুয়ানের প্রাদেশিক প্রধানমন্ত্রী প্রিমিয়ার ব্রাড ওয়াল। উল্লেখ্য ২০১১ সালে প্রিমিয়ার ব্যাড ওয়াল একটি বাণিজ্যিক প্রতিনিধিদল নিয়ে বাংলাদেশে সফর করেন। সে সময়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হানিসার সাথে তার সাক্ষাতের বিষয়টি তুলে ধরে প্রিমিয়র ব্যাড ওয়াল বলেন তার সেই সফরের পর থেকে কানাডাবাংলাদেশ দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে যার অন্যতম অংশীদার সাস্কাচুয়ান প্রভিন্স। সাস্কাচুয়ান লেজিসলেটিভ অ্যাসেম্বলির স্পিকার ড্যান ডি অটরেমন্টএর সাথে বৈঠককালে কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারি অ্যাসোসিয়েশন সিপিএর চেয়ার হিসেবে বাংলাদেশের নির্বাচিত হবার ক্ষেত্রে কানাডার ভূমিকার জন্য কানাডাকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন হাই কমিশনার কামরুল আসহান। তিনি বাংলাদেশ এবং কানাডার পার্লামেন্টের মধ্যে অভিজ্ঞতার বিনিময় ও সংসদীয় কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষনের বিষয়ে গুরুত্ব আরোপ করেন। স্পিকার এ বিষয়ে তার সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন। সফরকালে সাস্কাচুয়ানের কৃষিমন্ত্রী লাইল স্টুয়ার্টের সাথে বৈঠক করেন বাংলাদেশের হাই কমিশনার। বাংলাদেশের মতো কৃষিপ্রধান দেশে কানাডার সাস্কাচুয়ান থেকে মসুর ও বুটের ডাল পটাশ সার ইত্যাদি রপ্তানি হচ্ছে উল্লেখ করে কৃষিমন্ত্রী স্টুয়ার্ট বলেন এ সুযোগ ভবিষ্যতে বাড়বে বলে তিনি আশা করেন। বাংলাদেশের হাই কমিশনার বাংলাদেশের কৃষিক্ষেত্রে ইউরিয়া ও ডিএপি সারের এবং খাদ্যপণ্যের বাজারে গমের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে উল্লেখ করে বলেন এ সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে কানাডার অধিকতর অংশগ্রহণের সুযোগ রয়েছে। এ সময় কৃষিমন্ত্রী গত বছরে কানাডার সার সরবরাহকারী কোম্পানিসমূহের জোট ক্যানপোটেক্স এর মাধ্যমে পটাশ সার সরবরাহে বাংলাদেশের সাথে সম্পাদিত চুক্তির জন্য বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানান। উল্লেখ্য সাস্কাচুয়ান প্রদেশ বছরে প্রায় আট মাস তীব্র শীত ও বরফাচ্ছাদিত থাকা সত্ত্বেও পৃথিবীর অন্যতম বৃহৎ শস্য উৎপাদনকারী অঞ্চল হিসেবে তারা নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করেছে তারা উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে যা বাংলাদেশের মতো কৃষিপ্রধান দেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। এছাড়াও উচ্চশিক্ষা বিষয়ক মন্ত্রী স্কট মোর সাথে তার পার্লামেন্ট ভবনস্থ কার্যালয়ে বৈঠককালে বাংলাদেশ হতে অধিক হারে কৃষি ও কারিগরি প্রশিক্ষণে ছাত্রবৃত্তি প্রদানের আহ্বান জানান বাংলাদেশের হাই কমিশনার। তিনি বলেন বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পসহ বিভিন্ন শিল্প কারখানায় প্রশিক্ষিত সুপারভাইজার তৈরির জন্য কানাডার সাস্কাচুয়ানের সহযোগিতা খুব গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। এ বিষয়ে সাস্কাচুয়ান পলিটেকনিট ইন্সটিটিউটের অভিজ্ঞতার বিবরণ দিয়ে উচ্চ শিক্ষামন্ত্রী স্কট মো বলেন তার দেশ বাংলাদেশের প্রস্তাব গুরুত্বের সাথে বিবেচনায় রাখবে। সাস্কাচুয়ানের অর্থনীতি বিষয়ক মন্ত্রী বিল বয়েডের সাথে বৈঠককালে হাই কমিশনার বাংলাদেশের সড়ক যোগাযোগ বন্দর রেলওয়ে মেট্রোরেল ও কয়লাভিত্তিক বিদ্যুত উৎপাদন ইত্যাদি চলমান উন্নয়ন প্রকল্পে কানাডার অংশগ্রহণ ও সহযোগিতার আহ্বান জানান। অর্থমন্ত্রী বিল বয়েড এজন্য ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন এবং বলেন বাংলাদেশের সাথে বিদ্যমান বাণিজ্যিক সম্পর্ক বৃদ্ধিতে সাস্কাচুয়ান অত্যন্ত আগ্রহী এবং এ বিষয়ে তারা কাজ করে যাবেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5617.csv b/Bangla_fin_news_articles/5617.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d01195d9fa71e8773be50f478e5d00da1965ee09 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5617.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5617,পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগ এখনই কমানো ঠিক হবে না বাণিজ্যমন্ত্রী,2015-11-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন এখনই পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগ কমানো ঠিক হবে না। বাজারের স্বার্থে এক্ষেত্রে আরও কিছুদিন সময় দেয়া প্রয়োজন। অন্যথায় এ খাতটি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। গতকাল শনিবার রাতে রাজধানীর একটি হোটেলে ডিএসই ব্রোকারস অ্যাসোসিয়েশনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আহসানুল ইসলাম টিটুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি চেয়ারম্যান ড. এম খায়রুল হোসেন এবং এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি আবদুল মাতলুব আহমাদ। অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই চেয়ারম্যান বিচারপতি সিদ্দিকুর রহমান মিয়া সাবেক সভাপতি কাজী ফিরোজ রশিদ প্রমুখ। বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেন ২০১০ সালে হঠাত্ করে ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগ কমানোর ফলে বাজারে বড় ধরনের পতন নেমে আসে। এতে অনেকেই নিঃস্ব হয়ে গেছেন। এখন ব্যাংকের বিনিয়োগ আবারও কমিয়ে আনার কথা বলা হচ্ছে। কিন্তু এখনই তা করা ঠিক হবে না। ব্যবসায়িক পরিবেশের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের দুই ধাপ পিছিয়ে যাওয়া প্রসঙ্গে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন যেখানে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় বাড়ছে রেমিট্যান্স বাড়ছে এবং প্রবৃদ্ধি বাড়ছে সেখানে দুই ধাপ পিছিয়ে যাওয়ার প্রশ্নই আসে না। প্রকৃত অর্থে কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান ও দেশ বাংলাদেশের উন্নতিকে সহ্য করতে পারে না। এতে তাদের গাত্রদাহ হয়। প্রসঙ্গত চলতি বছরের আগস্টে পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৩ হাজার ৮০০ কোটি টাকায়। সংশোধিত ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী ২০১৬ সালের ২১ জুলাইয়ের মধ্যে এ বিনিয়োগ ১৮ হাজার কোটি টাকায় নামিয়ে আনতে হবে। এতে প্রতি মাসে ব্যাংকগুলোকে প্রায় ৭২৫ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করতে হবে। যা বাজারে বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে মনে করেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5618.csv b/Bangla_fin_news_articles/5618.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..89483fe9de2240238ee5e3e7965b0bdf07467754 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5618.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5618,‘একটি মহল দেশের শিল্প প্রতিষ্ঠান বন্ধ করতে চেয়েছিল’,2015-10-30,লালপুর নাটোর সংবাদদাতা,একটি মহল দেশের শিল্প প্রতিষ্ঠান বন্ধ করতে চেয়েছিল। শেখ হাসিনার সরকার ক্ষমতায় এসে সেগুলোকে রক্ষা করার প্রাণপন চেষ্টা করে যাচ্ছে। শুক্রবার সকালে নাটোরের লালপুর উপজেলায় নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলের ২০১৫১৬ আখ মাড়াই মৌসুমের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন। এতে এ মিলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এসএম আব্দুল আজিজ স্বাগত বক্তব্য রাখেন। মন্ত্রী বলেন দেশের কারখানাগুলো এখন ধ্বংসপ্রাপ্ত। এগুলোকে উজ্জ্বীবিত করতে হবে। আর এজন্য প্রত্যেকটি মানুষের সহযোগিতা দরকার। বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান একেএম দেলোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে এতে অন্যান্যের মধ্যে জেলার৪ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল কুদ্দুস জেলার১ আসনের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট আবুল কালাম আজাদ জেলা পরিষদের প্রশাসক অ্যাডভোকেট সাজেদুর রহমান খান ও লালপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইসাহাক আলী বক্তব্য রাখেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5619.csv b/Bangla_fin_news_articles/5619.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..24bfa8bcbd90c2d863b664c3b3fa83afe509a92d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5619.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5619,‘চিনিকলকে বাঁচিয়ে রাখতে আখচাষিদের আন্তরিক হতে হবে’,2015-10-30,লালপুর নাটোর সংবাদদাতা,চিনিকলকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য আখচাষিদের আন্তরিক হতে হবে। চিনিকলে কর্মরতদের যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন করতে হবে। শুক্রবার সকালে নাটোরের লালপুর উপজেলায় নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলের ২০১৫১৬ আখ মাড়াই মৌসুমের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু এ কথা বলেন। প্রসঙ্গত ২০১৫১৬ আখ মাড়াই মৌসুমে নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলে দুই লাখ ৪০ হাজার মেট্রিক টন আখ মাড়াই করে ১৯ হাজার ৫৬০ মেট্রিক টন চিনি উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। চিনি আহরণের হার ধরা হয়েছে ৮.১৫। মন্ত্রী বলেন নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলের সাথে রসুগার রিফাইনারি কোজেনারেশন বায়োগ্যাস প্লান্ট এবং রপ্তানিযোগ্য ডিস্টিলারি স্থাপন করা হবে। সকলের সহযোগিতায় চিনি শিল্পকে একটি সম্মানজনক আবস্থায় নিয়ে যাওয়া হবে। এতে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান একেএম দেলোয়ার হোসেন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন নর্থ বেঙ্গল সুগার মিলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এসএম আব্দুল আজিজ। অন্যান্যের মধ্যে জেলার৪ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল কুদ্দুস জেলার১ আসনের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট আবুল কালাম আজাদ জেলা পরিষদের প্রশাসক অ্যাডভোকেট সাজেদুর রহমান খান ও লালপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইসাহাক আলী বক্তব্য রাখেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5620.csv b/Bangla_fin_news_articles/5620.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d8dbbb795a6469e8663e6469099dd2b100e96e78 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5620.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5620,রিজার্ভ নিয়ে মধুর সমস্যায় গভর্নর আতিউর,2015-10-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়ানোকে মধুর সমস্যা হিসেবে দেখছেন গভর্নর আতিউর রহমান। তিনি বলেছেন অনেক দেশ ঘাটতির সমস্যায় থাকে। কিন্তু আমরা আছি মধুর সমস্যায় উদ্বৃত্তের সমস্যায়। এটি অত্যন্ত সুখের কথা। বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ ২ হাজার ৭০০ কোটি ডলার ছাড়ানোর পর সাংবাদিকদের এই প্রতিক্রিয়া জানান আতিউর। বাংলাদেশ ব্যাংকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় বৃহস্পতিবার দিন শেষে রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৭ দশমিক ০৬ বিলিয়ন ডলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5621.csv b/Bangla_fin_news_articles/5621.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f2b71b2b258e21343c44146e4122b342fd666b2c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5621.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5621,আইএফআইসি ব্যাংক থেকে বাদল অপসারিত,2015-10-29,অনলাইন ডেস্ক,বেসরকারি আইএফআইসি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ থেকে লুৎফর রহমান বাদলকে অপসারণ করেছে কেন্দ্রিয় ব্যাংক। ব্যাংকটিতে সালমান এফ রহমান নেতৃত্বাধীন পরিচালনা পর্ষদের সদস্যের পাশাপাশি নির্বাহী কমিটি এবং ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন বাদল। বাংলাদেশ ব্যাংক বৃহস্পতিবার জানিয়েছে গভর্নর আতিউর রহমান ব্যাংক কোম্পানি আইনের ১৯৯১ এর ৪৮ ১ ধারার আওতায় গঠিত স্থায়ী কমিটির রিপোর্টের ভিত্তিতে লুৎফর রহমানকে অপসারণের আদেশ দিয়েছেন। সিদ্ধান্ত জানিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে আইএফআইসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও কোম্পানি সচিবের কাছে চিঠি পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বিডি নিউজ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5622.csv b/Bangla_fin_news_articles/5622.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..03fe3ba330ac890912717f84662141fee54fe81b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5622.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5622,বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে,2015-10-29,অনলাইন ডেস্ক,প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ফরেক্স রিজার্ভ অ্যান্ড ট্রেজারি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের মহাব্যবস্থাপক কাজী ছাইদুর রহমান এই তথ্য জানিয়েছেন। কাজী ছাইদুর রহমান বলেন আজ দুপুরে রিজার্ভ ২৭ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছে। প্রতি মাসে ৪ বিলিয়ন ডলার আমদানি ব্যয়ের খরচ হিসাবে এই রিজার্ভ দিয়ে প্রায় সাত মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো যাবে। তিনি বলেন বৃহস্পতিবার দিন শেষে বৈদেশিক মুদ্রাররিজার্ভেরপূর্ণাঙ্গ পরিসংখ্যান জানা যাবে। গত ১৭ অগাস্ট রিজার্ভ প্রথমবারের মতো ২৬ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যায়।বিডিনিউজ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5623.csv b/Bangla_fin_news_articles/5623.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..882eef7831e7d6fd0957251495a70bc855c07a22 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5623.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5623,অ্যাপোলো হাসপাতালের সঙ্গে ম্যাগনিটো ডিজিটালের চুক্তি সাক্ষর,2015-10-29,অনলাইন ডেস্ক,অ্যাপোলো হাসপাতাল ঢাকার সঙ্গে ২ বছরের চুক্তি স্বাক্ষর করেছে ম্যাগনিটো ডিজিটাল। চুক্তি অনুযায়ী অ্যাপোলো হাসপাতালকে ডিজিটাল এবং সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং সংক্রান্ত সেবা প্রদান করবে ম্যাগনিটো। কমওয়ার্ড ২০১৫ এর দুইটি পুরষ্কার পাওয়াবাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষ ডিজিটাল বিজ্ঞাপনী সংস্থা ম্যাগনিটো ডিজিটাল। এদিকে জয়েন্ট কমিশন ইন্টারন্যাশনাল জেসিআই থেকে সনদপ্রাপ্ত বাংলাদেশের হাসপাতাল অ্যাপোলো। ৪৫০ শয্যার এই হাসপাতালটি দীর্ঘদিন ধরে আধুনিক চিকিৎসা সেবা পৌছে দিচ্ছে সাধারণ মানুষের কাছে। আর তাদের সেবামূলক কার্যক্রম সম্পর্কে জানাতেই এবার সোশ্যাল মিডিয়ার সহযোগীতা নিতে চায় অ্যাপোল। অ্যাপোলর সেবা সম্পর্কিত আপডেট পাওয়া যাবে হাসপাতালটির অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ .... এ ছাড়াও হাসপাতালের ডাক্তারদের সম্পর্কে জানতে এবং চিকিৎসা বিবরণীর জন্য ভিজিট করতে পারেন .... \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5624.csv b/Bangla_fin_news_articles/5624.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5dcc87a8719955c44c9f3a6c55130c1957f2711e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5624.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5624,বিশ্বের সর্বোচ্চ শ্রদ্ধেয় ব্যক্তির শীর্ষে ম্যান্ডেলা নবম স্থানে ইউনূস,2015-10-29,অনলাইন ডেস্ক,বিশ্বের সর্বোচ্চ শ্রদ্ধেয় ব্যক্তিদের শীর্ষে রয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদ বিরোধী নেতা ও দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট নেলসন ম্যান্ডেলা। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ শ্রদ্ধার পাত্র হলেন পোপ ফ্রান্সিস। আর এই তালিকার নবম স্থানে রয়েছে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী বাংলাদেশি ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সম্প্রতি বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের ডব্লিউইএফ পরিচালিত গ্লোবাল শেপারস অ্যানুয়াল সার্ভে ২০১৫ শীর্ষক এক জরিপের ফলাফলে এ কথা বলা হয়েছে। তাদের ভাষ্য অনুযায়ী ঐ জরিপে অংশ নিয়েছেন বিশ্বের সচেতন ১ হাজার ৮৪ জন মানুষ। বিশ্বের ১২৫টি দেশের ২৮৫টি শহরে এই জরিপ চালানো হয়। জরিপে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে নেলসন ম্যান্ডেলার পক্ষে রায় দিয়েছেন শতকরা ২০ দশমিক এক ভাগ আর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পক্ষে সমর্থন দিয়েছেন শতকরা ৩ ভাগ মানুষ। এ তালিকায় অন্য যারা রয়েছেন তারা হলেন তেলসা মটরসের প্রধান নির্বাহী এলন মাস্ক ৩য় ভারতের বৃটিশ বিরোধী আন্দোলনের নেতা মহাত্মা গান্ধী ৪র্থ মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস ৫ম যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ৬ষ্ঠ ইংলিশ ব্যবসায়ী রিচার্ড ব্রানসন ৭ম অ্যাপলের প্রতিষ্ঠাতা স্টিভ জবস ৮ম ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ১০ম ও যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগকারী ওয়ারেন বাফেট ১১তম। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5625.csv b/Bangla_fin_news_articles/5625.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9dbb5f6455ce767b57f234eef8a42a901f63c7bc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5625.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5625,দেশের অর্থনীতির ৩২ শতাংশই নিয়ন্ত্রণ করছে ইসলামী ব্যাংকিং,2015-10-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন বাংলাদেশের অর্থনীতির ৩২ শতাংশই নিয়ন্ত্রণ করছে ইসলামী ব্যাংকিং। শুধু বাংলাদেশেই নয় গোটা বিশ্বেই ইসলামী ব্যাংকিং জনপ্রিয় হচ্ছে। বুধবার রাজধানীর একটি হোটেলে সেন্ট্রাল শরীয়াহ বোর্ড ফর ইসলামী ব্যাংকস অব বাংলাদেশ আইবিসিএফ কর্তৃক সেন্ট্রাল শরীয়াহ বোর্ড ইসলামী ব্যাংকিং অ্যাওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। সেন্ট্রাল শরীয়াহ বোর্ডের নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান এম আজিজুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান সাবেক নির্বাচন কমিশনার বিচারপতি আব্দুর রউফ প্রমুখ। অনুষ্ঠানে ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মুস্তফা আনোয়ার আইবিসিএফএর চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ সাইয়্যেদ কামাল উদ্দিন জাফরী ভাইস চেয়ারম্যান একেএম নূরুল ফজল বুলবুল এবং আইবিসিএফএর সেক্রেটারি জেনারেল একিউ এম ছফিউল্লাহ আরিফ উপস্থিত ছিলেন। পরিকল্পনা মন্ত্রী মুস্তফা কামাল আরো বলেন বাংলাদেশে বর্তমানে ৯০০এর অধিক ইসলামী ব্যাংকিং শাখা রয়েছে। তার পরেও অনেকে ইসলামী ব্যাংকিং সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারণা রাখেন না। এজন্য জনগণকে উত্সাহিত করার জন্য উদ্যোক্তাদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। অনুষ্ঠানে ইসলামী ব্যাংকিং ও অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার জন্য ২০০৭ সাল থেকে ২০১২ সালের অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। ২০০৭ সালের অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন মুফতি আব্দুর রহমান ২০০৮ সালের জন্য ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড ২০০৯ সালে এক্সিম ব্যাংক ২০১০ সালের জন্য পেয়েছেন অধ্যক্ষ সাইয়্যেদ কামাল উদ্দিন জাফরী ২০১১ সালের জন্য এক্সিম ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মাদ ফরিদ উদ্দীন আহমেদ এবং ২০১২ সালের জন্য অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আবদুল মান্নান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5626.csv b/Bangla_fin_news_articles/5626.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e9a8e186b45c0f20b32e9e54e52a2b266f0efc83 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5626.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5626,প্রাক্কলনের চেয়ে বেশি আয় করেছে টেলিনর,2015-10-28,অনলাইন ডেস্ক,ইউরোপের স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলোর মধ্যে বৃহত্তম মোবাইল ফোন অপারেটর টেলিনর বাংলাদেশ ও পাকিস্তানে এবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে প্রাক্কলনের চেয়েও বেশি আয় করেছে। তবে মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ডে তাদের ব্যবসায় ভাটা চলছে। বুধবার নরওয়ের সরকার নিয়ন্ত্রিত এই কোম্পানিটি জানিয়েছে এবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে টেলিনর সুদ ট্যাক্স ও অবচয়সহ ১১ দশমিক আট বিলিয়ন ক্রোনার আয় করেছে। যা প্রায় এক দশমিক ৩৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের সমান। বিশ্লেষকরা ধারনা করেছিলেন এই প্রান্তিকে ১১ দশমিক চার বিলিয়ন ক্রোনার আয় হতে পারে কোম্পানিটির। আগামী ২ নভেম্বর টেলিনর তার শেয়ার হোল্ডারদের শেয়ার প্রতি সাড়ে তিন ক্রোনার লভ্যাংশ দেয়ার পরিকল্পনা করছে। দ্য এজ মার্কেটস \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5627.csv b/Bangla_fin_news_articles/5627.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e07a06f27197a91ac35b29fa8fa4507b2c2dfe4e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5627.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5627,ব্যবসার পরিবেশে ২ ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ,2015-10-28,অনলাইন ডেস্ক,ব্যবসা পরিবেশের বিচারে দুই ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ। ১৮৯টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থান ১৭৪ নম্বরে যা গতবছর ছিল ১৭২ নম্বর। অর্থাৎ বাংলাদেশে ব্যবসার পরিবেশ আগের চেয়ে কিছুটা কঠিন হয়েছে। বুধবার বিশ্বব্যাংক ও আইএফসি তাদের বার্ষিক প্রতিবেদন ডুয়িং বিজনেস ২০১৬ প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনে এই অবস্থানের চিত্র উঠে এসেছে। একটি দেশের অর্থবাণিজ্যের পরিবেশ দশটি মাপকাঠিতে তুলনা করে এই সূচক তৈরি করা হয়েছে। এগুলো হলো নতুন ব্যবসা শুরু করা অবকাঠামো নির্মাণের অনুমতি পাওয়া বিদ্যুৎ সুবিধা সম্পত্তির নিবন্ধন ঋণ পাওয়ার সুযোগ সংখ্যালঘু বিনিয়োগকারীদের সুরক্ষা কর পরিশোধ বৈদেশিক বাণিজ্য চুক্তি বাস্তবায়ন ও অসচ্ছলতা দূরীকরণ। এই দশটি সূচকের মাপকাঠিতে বাংলাদেশের পয়েন্ট ৪৩ দশমিক ১০। গতবার এই পয়েন্ট ছিল ৪২ দশমিক ৭১। বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী অবস্থানে পেছালেও আগের তুলনায় বাংলাদেশে ব্যবসার পরিবেশ কিছুটা অগ্রগতি হয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান সপ্তম। শীর্ষস্থানে আছে ভুটান। সার্বিকভাবে দেশটির অবস্থান ৭১তম। অষ্টম স্থানে রয়েছে আফগানিস্তান বিশ্ব তালিকায় দেশটির অবস্থান ১৭৭। এ অঞ্চলের অন্যান্য দেশের মধ্যে নেপাল ৯৯ শ্রীলঙ্কা ১০৭ মালদ্বীপ ১২৮ ভারত ১৩০ ও পাকিস্তান ১৩৮তম স্থানে রয়েছে। বিশ্ব তালিকার শীর্ষে রয়েছে সিঙ্গাপুর। শীর্ষে থাকা বাকি নয়টি দেশ হলোনিউজিল্যান্ড ডেনমার্ক দক্ষিণ কোরিয়া হংকং যুক্তরাজ্য যুক্তরাষ্ট্র সুইডেন নরওয়ে ও ফিনল্যান্ড। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5628.csv b/Bangla_fin_news_articles/5628.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bc4076e314bd09a8a2159f277fdc119e2466d086 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5628.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5628,ডিসেম্বরে আন্তর্জাতিক ফ্লাইটে যাচ্ছে নভোএয়ার,2015-10-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগামী ডিসেম্বর থেকে আন্তর্জাতিক রুটে ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করতে যাচ্ছে বেসরকারি বিমান সংস্থা নভোএয়ার। বুধবার রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সংস্থাটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মফিজুর রহমান এই তথ্য জানান। মফিজুর রহমান বলেন আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে ঢাকাইয়াঙ্গুন ফ্লাইটের মাধ্যমে নভোএয়ার আন্তর্জাতিক ফ্লাইটে যাত্রা শুরু করবে। সপ্তাহে তিনটি ফ্লাইট পরিচালনা করা হবে ঢাকাইয়াঙ্গুন ঢাকা রুটে। শুক্রবার রবিবার ও মঙ্গলবার ফ্লাইটগুলো চলবে। বর্তমানে সংস্থাটি ঢাকার সঙ্গে চট্টগ্রাম কক্সবাজার সিলেট ও যশোরের অভ্যন্তরীণ আকাশপথে ফ্লাইট পরিচালনা করছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5629.csv b/Bangla_fin_news_articles/5629.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4571d8c930c1ff1d60234a3f67a7bba7ff7bf74c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5629.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5629,বড় প্রকল্পে যুক্ত হতে চায় বিশ্ব ব্যাংক,2015-10-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পদ্মা সেতুর মতো বড় বা তার চেয়েও বড় প্রকল্পে যুক্ত হতে চায় বিশ্ব ব্যাংক। মঙ্গলবার পরিকল্পনামন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাত্ শেষে ব্যাংকটির দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলের প্রধান অর্থনীতিবিদ মার্টিন রামা এ কথা জানান। বৈঠকের পর তিনি সাংবাদিকদের বলেন বাংলাদেশের অর্থনীতি ধারাবাহিকভাবে উন্নতি করছে। পদ্মাসেতুর মতো বা তারচেয়েও বড় প্রকল্প আসছে। সেসব প্রকল্পে আমরা যুক্ত হতে আগ্রহী। ২৯০ কোটি ডলারের এ পদ্মাসেতু প্রকল্পে বিশ্ব ব্যাংকের ১২০ কোটি ডলার দেয়ার কথা ছিল। কিন্তু দুর্নীতির অভিযোগ তুলে সংস্থাটি সরে দাঁড়ায়। এ বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন পদ্মাসেতু নির্মাণ প্রকল্পে এখন বিশ্ব ব্যাংক আসতে চাইলেও আমরা আর নিতে পারব না। বাংলাদেশের চাহিদা অনুযায়ী বিশ্ব ব্যাংক সহায়তা দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছে বলেও জানান তিনি। রামাকে উদ্ধৃত করে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন সংস্থাটি আগামী বছর বাংলাদেশের সঙ্গে ১১টি উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য ১৭০ কোটি ডলারের ঋণ চুক্তি করবে। তিনি বলেন বিশ্ব ব্যাংকের এই ঊর্ধতন কর্মকর্তা আগামীতে বাংলাদেশের চাহিদা অনুযায়ী আরো বৃহত্তর পরিসরে ও পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5630.csv b/Bangla_fin_news_articles/5630.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..377782aad59630ca2311835cf656062ecd86687a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5630.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5630,রফতানিতে পাটের ব্যাগ ব্যবহার না করলে ব্যবসা সনদ বাতিল,2015-10-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নির্ধারিত পণ্য রফতানিতে এখন থেকে বাধ্যতামূলকভাবে পাটের ব্যাগ ব্যবহার করতে হবে। কোনো প্রতিষ্ঠান তা না করলে তার আইআরসি ও ইআরসি বাতিল করা হবে। আমদানি ও রফতনি প্রধান নিয়ন্ত্রকের দফতর থেকে দেয়া এ সংক্রান্ত নির্দেশনার আলোকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতেমঙ্গলবারপ্রজ্ঞাপন জারি করে ব্যাংকগুলোতে পাঠিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। প্রধান নিয়ন্ত্রকের দফতরের নির্দেশনায় বলা হয়েছে পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন২০১০ ও বিধি দ্বারা নির্ধারিত পণ্য মোড়কীকরণে বাধ্যতামূলকভাবে পাটের ব্যাগ ব্যবহার করতে হবে। অন্যথায় তার আমদানি নিবন্ধন সনদ আইআরসি ও রফতানি নিবন্ধন সনদ ইআরসি বাতিল হবে এমন শর্ত দিয়ে আইআরসি ইআরসি জারি ও নবায়ন করতে হবে। উল্লেখ্য কোন প্রতিষ্ঠানের আইআরসি বা ইআরসি বাতিল হলে বা নবায়ন না হলে ওই প্রতিষ্ঠান রফতানি করতে পারে না। এর আগে অপর এক নির্দেশনায় পাটের ব্যাগ ব্যবহার না করে ধান চাল গম ভূট্টা সার ও চিনি উত্পাদন বা সরবরাহ করলে ওই প্রতিষ্ঠানকে ঋণ না দেয়ার নির্দেশনা দেয়া হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5631.csv b/Bangla_fin_news_articles/5631.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d53f154fa6f4fc3c9834d61d80257c22dd19621f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5631.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5631,আই এম আনহ্যাপি অর্থমন্ত্রী,2015-10-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কম রাজস্ব আদায় হওয়ায় অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। তিনি বলেছেন এটা ব্যাড সিগন্যাল। আই এম আনহ্যাপি। মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ে সফররত রাশিয়ার নিউক্লিয়ার কমিশনের ভাইস প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠকের পর তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। এ পরিস্থিতির জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের অভ্যন্তরীণ বিরোধকে দায়ী করে অর্থমন্ত্রী জানান এনবিআরের চেয়ারম্যানকে ডেকে তিনি এ ব্যাপারে কথা বলবেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5632.csv b/Bangla_fin_news_articles/5632.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7387dad833cb6b8268c8ef416960295e092a48f9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5632.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5632,ভারতের বাজারে ফের আসছে ম্যাগি নুডলস,2015-10-27,অনলাইন ডেস্ক,আগামী নভেম্বর থেকে ভারতের বাজারে আবারো ম্যাগি নুডলস বিক্রি শুরু করার পরিকল্পনা করছে নেসলে। চলতি বছরের মে মাসে ভারতের খাদ্য নিরাপত্তা কর্তৃপক্ষ ইন্সট্যান্ট ম্যাগি নুডলসে স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর মাত্রায় সীসা রয়েছে দাবি করে খাদ্যপণ্যটি সারা ভারতে নিষিদ্ধ করেছিল। তখন জনপ্রিয় এই নুডলসে গ্রহণযোগ্য মাত্রার বেশি সীসা ও মনোসোডিয়াম গ্লুটামেট এমএসজি থাকার বিষয়টি অস্বীকার করে খাদ্যপণ্য উৎপাদনকারী সুইস প্রতিষ্ঠান নেসলে। পরবর্তীতে গত অগাস্ট মাসে বোম্বে আদালত ওই নিষেধাজ্ঞা বাতিল করে রায় দেয়। ভারতে প্রতি বছরে দেড় হাজার কোটি রুপির নুডলস বিক্রি করে নেসলে। ভারতের উত্তর প্রদেশের খাদ্য নিরাপত্তা ও ওষুধ প্রশাসনের এফডিএ পরীক্ষায় নেসলে ইন্ডিয়ার তৈরি নুডলসে উচ্চমাত্রার সীসা পাওয়ার পর চলতি বছরের ২০ মে পণ্যটি বাজার থেকে সরানোর নির্দেশ দিয়েছিল। ঐ ঘটনার পর বাজার থেকে ম্যাগি সরিয়ে নেওয়ার ঘোষণা দিয়ে নেসলে ইন্ডিয়া। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5633.csv b/Bangla_fin_news_articles/5633.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..608c135bbe6e4bc2139524f9129e1bc89202965f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5633.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5633,পিছিয়ে পড়ছে গার্মেন্টস,2015-10-27,রিয়াদ হোসেন,গার্মেন্টস রপ্তানিতে পিছিয়ে পড়ছে বাংলাদেশ। প্রতিযোগিতায় পেরে উঠছে না। ইউরোপ ও আমেরিকার বাজারে বাংলাদেশের তুলনায় প্রতিযোগী দেশগুলো ভালো করছে। বিজিএমইএ সূত্রে জানা গেছে গত ২০১৪১৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি ৪ শতাংশ বাড়লেও একই সময়ে ভারত ভিয়েতনাম ও পাকিস্তানের বেড়েছে যথাক্রমে ১০ শতাংশ ১২ শতাংশ ও প্রায় ৭ শতাংশ হারে। বাংলাদেশের রপ্তানির ৮১ শতাংশই আসে গার্মেন্টস রপ্তানি থেকে। স্বাভাবিকভাবেই গার্মেন্টস রপ্তানিতে নেতিবাচক কোন কিছুর প্রভাবে পড়ে সার্বিক রপ্তানিতে। গত ২০১৩১৪ অর্থবছরে মোট রপ্তানি প্রবৃদ্ধি প্রায় ১২ শতাংশ হলেও গার্মেন্টস রপ্তানি কমে যাওয়ায় গত অর্থবছর এই প্রবৃদ্ধি নেমে এসেছে ৩ দশমিক ৪ শতাংশে। উল্লেখ্য ২০১৩১৪ অর্থবছরে গার্মেন্টস রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি ছিল ১৩ দশমিক ৮৩ শতাংশ। সম্প্রতি প্রকাশিত বিশ্বব্যাংকের এক প্রতিবেদনে আরো এক ধাপ এগিয়ে গিয়ে বলা হয়েছে বাংলাদেশের রপ্তানি প্রকৃত অর্থে বাড়েনি। বরং প্রকৃত রপ্তানি ৩ দশমিক ৭ শতাংশ কম হয়েছে। অথচ একই সময়ে প্রধান প্রতিযোগী চীন ভিয়েতনাম কম্বোডিয়া ভারত ফিলিপাইন নেপাল ও শ্রীলঙ্কার প্রকৃত রপ্তানি বেড়েছে। বর্তমানে বিশ্ববাজারে গার্মেন্টস রপ্তানিতে বাংলাদেশের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে দাঁড়িয়েছে ভিয়েতনাম। বাংলাদেশের পোশাকের প্রধান রপ্তানি বাজার যুক্তরাষ্ট্রে দেশটির কাছে ধরাশায়ী হচ্ছে বাংলাদেশ। বিজিএমইএ সূত্রে জানা গেছে দেড় দশক আগে যুক্তরাষ্ট্রের পোশাকের বাজারে বাংলাদেশের শেয়ার ছিল ৩ দশমিক ২৮ শতাংশ আর ভিয়েতনামের একেবারেই সামান্য মাত্র দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ। অথচ ২০১৪ সালে একই বাজারে বাংলাদেশের ৫ দশমিক ৭০ শতাংশ আর ভিয়েতনামের বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ দশমিক ১১ শতাংশ। বিশ্বব্যাংকের ওই প্রতিবেদনে বলা হয় ইউরোপ ও আমেরিকার বাজারে গার্মেন্টস পণ্য রপ্তানিতে প্রতিযোগীরা ভাল করেছে। পাকিস্তান ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়া ইউরোপের বাজারে এবং ভিয়েতনাম ভারত শ্রীলঙ্কা ও হন্ডুরাস যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের চেয়ে ভাল করেছে। বাংলাদেশের রপ্তানি কমার অন্যতম কারণ হিসেবে গত বছরের রাজনৈতিক সহিংসতা ও অনিশ্চয়তাকে দায়ী করা হয়েছে ওই প্রতিবেদনে। এছাড়া প্রধান রপ্তানি বাজারে কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন করতে না পারা বিশ্বব্যাপী ভোগ্যপণ্যের দাম কমা ও ইউরোপের একক মুদ্রা ইউরোর দর হারানোকে দায়ী করা হয়েছে। বিজিএমইএ সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান ইত্তেফাককে বলেন গত বছরের রাজনৈতিক সহিংসতার কারণে কিছু অর্ডার প্রতিযোগী দেশগুলোতে চলে গেছে। সেগুলো এখনো ফেরত আসেনি। প্রতিযোগী সব দেশের মুদ্রার মান কমেছে কিন্তু আমাদের দেশে টাকার বিপরীতে ডলার দুর্বল হয়েছে। রানা প্লাজা আর তাজরীন দুর্ঘটনা প্রভাব ফেলেছে। এখন সংস্কারের জন্য আমাদের কারখানা প্রতি গড়ে ৫ কোটি টাকা বাড়তি খরচ করতে হচ্ছে। সব মিলিয়ে দেশে পণ্যের উত্পাদন খরচ বাড়লেও ইউরোপ ও আমেরিকায় পণ্যের দাম কম পাচ্ছি। এসব বিবেচনায় প্রতেযোগিতার ক্ষমতা বাড়াতে রপ্তানিকারকদের জন্য টাকার বিপরীতের ডলারের বিনিময় হার ঠিক করে দেয়া প্রয়োজন বলে মত দেন তিনি। অর্থনীতিবিদরাও বাংলাদেশে পিছিয়ে যাওয়ার কারণ হিসেবে প্রতিযোগী দেশগুলোর মুদ্রা মান কমে যাওয়া ও বাংলাদেশের মুদ্রার দর বাড়ার প্রবণতাকে দায়ী করছেন। কেননা স্থানীয় মুদ্রার মান বাড়লে রপ্তানি পণ্যের বিপরীতে পূর্বের চাইতে কম অর্থ পাওয়া যায়। বিজিএমইএর হিসাবে বাংলাদেশের মুদ্রার মান বেড়েছে প্রায় সাড়ে ৮ শতাংশ। একই সময়ে ভিয়েতনামের কমেছে প্রায় ৬ শতাংশ। অন্যদিকে ভারতের ৩৪ শতাংশ চীনের ১ দশমিক ২৫ শতাংশ পাকিস্তানের প্রায় ১৫ শতাংশ শ্রীলঙ্কার ২১ শতাংশ ইন্দোনেশিয়ার ৬২ শতাংশ তুরস্কের ৭১ শতাংশ ও রাশিয়ার কমেছে ১১৭ শতাংশ। অন্যদিকে ইউরোপ ও কানাডার মুদ্রার মানও কমেছে। বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী রপ্তানির প্রকৃত প্রবৃদ্ধির মূল্যায়নে দেখা গেছে গত অর্থবছর বাংলাদেশের রপ্তানি ৩ দশমিক ৭ শতাংশ কমলেও ভিয়েতনামের বেড়েছে ১০ শতাংশ। অন্যদিকে কম্বোডিয়ার প্রায় ৭ শতাংশ চীনের সাড়ে ৫ শতাংশ ভারতের ৩ শতাংশ ইন্দোনেশিয়ার সামান্য কমেছে নেপালের বেড়েছে সাড়ে ৫ শতাংশ ফিলিপাইনের বেড়েছে ৩ শতাংশ শ্রীলঙ্কার ৩ দশমিক ৭ শতাংশ এবং থাইল্যান্ডের দশমিক ৮ শতাংশ বেড়েছে। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে ইউরোপের বাজারে বাংলাদেশের রপ্তানি যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সেদিকে নজর দেয়া দরকার। সেই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে স্থগিত হওয়া জিএসপি পুনরুদ্ধারে আলোচনা চালিয়ে যাওয়া দরকার। বিশেষত সেখানে গার্মেন্টস পণ্য যাতে আরো সুবিধা পায়। এ জন্য শ্রম অধিকারের বিষয়ে গুরুত্ব দিতে হবে। অ্যাকর্ড ও অ্যালায়েন্সের কর্মপরিকল্পনার ভিত্তিতে কারখানার কর্মপরিবেশ কমপ্লায়েন্স ঠিক করতে হবে। শতভাগ কমপ্লায়েন্স কারখানা থেকে পণ্য নেয়ার ক্ষেত্রে বায়াররা এগিয়ে এলে রপ্তানি বাড়বে। প্রতিযোগিতার ক্ষমতাও বাড়বে। টিপিপি ও এর প্রভাব অতিসম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রসহ ১২টি দেশের মধ্যে ট্রান্স প্যাসিফিক পার্টনারশিপ বা টিপিপি চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। চলতি বছরই চুক্তিটি কার্যকর হওয়ার কথা রয়েছে। এ চুক্তি কার্যকর হলে যুক্তরাষ্ট্র মেক্সিকো ও কানাডায় শুল্কমুক্ত সুবিধায় রপ্তানির সুযোগ পাবে বাংলাশের প্রধান প্রতিযোগী ভিয়েতনাম। ফলে নতুন করে আবারো বড় ধরনের প্রতিযোগিতার মুখে পড়তে হবে। বিশ্বব্যাংকের ওই প্রতিবেদনে টিপিপি ছাড়াও ইউরোপ ও আমেরিকার সঙ্গে বাংলাদেশের অন্যান্য প্রতিযোগী দেশের আরো একাধিক চুক্তির সম্ভাবনার ইঙ্গিত দিয়েছে। এতদিন বাংলাদেশ ইউরোপের বাজারে জিএসপির আওতায় পণ্য রপ্তানিতে শুল্ক ও কোটামুক্ত সুবিধা পেত। সম্প্রতি পাকিস্তান ইউরোপের বাজারে জিএসপি প্লাস সুবিধা পেয়েছে। এ সুবিধার আলোকে তারাও এখন সেখানে শুল্কমুক্ত সুবিধায় রপ্তানির সুযোগ পাচ্ছে। অন্যদিকে যু্ক্তরাষ্ট্রের বাজারে ভিয়েতনামও এতদিন প্রায় ১৮ শতাংশ শুল্ক পরিশোধ করে পণ্য রপ্তানি করতো। কিন্তু টিপিপি চুক্তিভুক্ত দেশ হওয়ায় এখন তারা শুল্কমুক্ত সুবিধা পাবে। কিন্তু বাংলাদেশকে প্রায় ১৬ শতাংশ শুল্ক পরিশোধ করে রপ্তানি করতে হবে। টিপিপি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে কানাডা মেক্সিকো অস্ট্রেলিয়া জাপান মালয়েশিয়া ভিয়েতনাম চিলি ব্রুনেই সিঙ্গাপুর নিউজিল্যান্ড পেরু ও যুক্তরাষ্ট্র। পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ সূত্রে জানা গেছে কানাডা বাংলাদেশের পোশাকের অন্যতম বড় বাজার। সেখানে বাংলাদেশ শুল্কমুক্ত সুবিধা পেলেও ভিয়েতনাম পেত না। কিন্তু টিপিপির ফলে কানাডাতেও দেশটি শুল্কমুক্ত সুবিধা পাবে। ফলে বাংলাদেশ প্রতিযোগিতার মুখে পড়বে। অন্যদিকে মেক্সিকোর বাজারে বাংলাদেশ ও ভিয়েতনামসহ অন্যান্য প্রতিযোগীর প্রায় ২৭ শতাংশ শুল্ক পরিশোধ করতে হতো। কিন্তু এখন থেকে ভিয়েতনামকে কোন শুল্ক দিতে হবে না। কিন্তু বাংলাদেশি পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে ঠিকই ২৭ শতাংশ শুল্ককর পরিশোধ করতে হবে। সিদ্দিকুর রহমান বলেন টিপিপি আমাদের পোশাক রপ্তানির জন্য বড় ধরনের হুমকি। টিপিপি কার্যকর হলে বাংলাদেশ আরো বড় ধরনের প্রতিযোগিতার মুখে পড়বে। বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের সিপিডি অতিরিক্ত গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন গার্মেন্টস খাত নিয়ে। ইত্তেফাককে তিনি বলেন বাংলাদেশের প্রতিযোগিতা সক্ষমতা কমে যাওয়ার পেছনে অন্যতম কারণ হলো প্রতিযোগী দেশগুলোর মুদ্রার মানের অবমূল্যায়ন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5634.csv b/Bangla_fin_news_articles/5634.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e8a950b2e2a75fae21556640612268cabeb53dda --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5634.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5634,জিডিপিতে শক্তিশালী হচ্ছে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পখাতের অবদান,2015-10-25,অনলাইন ডেস্ক,দেশের বিভিন্ন এলাকায় স্থাপিত বিসিক শিল্পনগরিতে রফতানিমুখী শিল্প স্থাপনের উপযোগী অবকাঠামো ও সেবা সহায়তা জোরদারের নির্দেশনা দিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। রবিবার বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশনের বিসিক দুদিন ব্যাপী বার্ষিক সম্মেলন২০১৫র উদ্বোধনকালে শিল্পমন্ত্রী এ নির্দেশনা দেন। তিনি বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় বর্তমান সরকার জাপান চীন কোরিয়া থাইল্যান্ড ভারতসহ বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তুলছে। তিনি এসব অর্থনৈতিক অঞ্চল চালু হওয়ার আগ পর্যন্ত রফতানীমুখী শিল্পের প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে বিসিকের মাধ্যমে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণের তাগিদ দেন। রাজধানীর উত্তরায় অবস্থিত ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউট স্কিটি মিলনায়তনে এ সম্মেলন আয়োজন করা হয়। বিসিক চেয়ারম্যান আহম্মদ হোসেন খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন শিল্পসচিব মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া। এতে অন্যদের মধ্যে বিসিকের পরিচালক উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ নুরুল ইসলাম বক্তব্য রাখেন। শিল্পমন্ত্রী বলেন বিসিকের ভূমিকার ফলে জিডিপিতে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পখাতের অবদান ক্রমেই শক্তিশালী হচ্ছে। ২০১৪১৫ অর্থবছরে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পখাতে ডাবল ডিজিট প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে। এ ধারা অব্যাহত রাখতে বিসিকের প্রাতিষ্ঠানিক কর্মকাণ্ড ঢেলে সাজানোর পাশাপাশি মাঠ পর্যায়ের অভিজ্ঞতার আলোকে সৃজনশীল প্রকল্প প্রস্তাব নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে। বিসিকের যে কোনো সৃজনশীল প্রকল্পের প্রতি শিল্প মন্ত্রণালয়ের সমর্থন থাকবে বলে তিনি উল্লেখ করেন। সম্মেলনে জানানো হয় বিসিকের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সহায়তায় সারা দেশে ১ লাখ ১৭ হাজার ক্ষুদ্র শিল্প এবং ৮ লাখ ৩৭ হাজার কুটির শিল্প কারখানা গড়ে ওঠেছে। এসব শিল্প কারখানায় প্রত্যক্ষভাবে ৩৬ লাখ ৬২ হাজার লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে। ২০১৫ অর্থ বছরে দেশের বিভিন্ন এলাকায় অবস্থিত বিসিক শিল্পনগরীর কারখানাগুলোতে ৪৩ হাজার ৮শ ৫৮ কোটি টাকার পণ্য সামগ্রী উৎপাদিত হয়েছে যা বিগত অর্থবছরের তুলনায় ১ হাজার ৪শ কোটি টাকা বেশি। উৎপাদিত এসব পণ্য সামগ্রীর মধ্যে ২৪ হাজার ৫শ ৯১ কোটি টাকার পণ্যই ছিল রফতানিযোগ্য। একই সময়ে শিল্পনগরির বিভিন্ন কারখানা থেকে সরকার সাড়ে ২৬শ কোটি টাকার রাজস্ব আয় করেছে। বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষায় ২০১৫ এর তথ্য অনুযায়ী ২০১৪২০১৫ অর্থবছরে জিডিপিতে ম্যানুফ্যাকচারিং শিল্পখাতের অবদান শতকরা ২০ দশমিক ১৭ ভাগ। খাতওয়ারি বিবেচনায় এ সময় ম্যানুফ্যাকচারিং শিল্পখাতে মোট প্রবৃদ্ধি হয়েছে শতকরা ১০.৩২ ভাগ। এর মধ্যে ক্ষুদ্রায়তন শিল্পখাতে শতকরা ১০ দশমিক ৭০ ভাগ এবং বৃহৎ ও মাঝারি শিল্পে শতকরা ১০ দশমিক ২৪ ভাগ প্রবৃদ্ধি ঘটেছে। ম্যানুফ্যাকচারিং শিল্পখাতে ডাবল ডিজিট প্রবৃদ্ধির ফলে জিডিপিতে শিল্পখাতের অবদান বেড়ে চলেছে। প্রবৃদ্ধির এ ধারা অব্যাহত থাকলে ২০২১ সালের আগেই মধ্যম আয়ের এবং ২০৪১ সাল নাগাদ উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্য অর্জন সম্ভব হবে বলে আশা করা হচ্ছে। ফোকাস বাংলা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5635.csv b/Bangla_fin_news_articles/5635.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..98ea0bbc9726b2f23a94557a97bd3ba51dfb3440 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5635.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5635,প্লেসমেন্ট শেয়ার কেলেঙ্কারি মামলার রায় মঙ্গলবার,2015-10-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,২০১০ সালে প্লেসমেন্টের নামে বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ার বিক্রি করে টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগে দায়েরকৃত মামলার রায় মঙ্গলবার ঘোষণা করা হবে। আসামি পক্ষের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ হওয়ার পর রবিবার পুঁজিবাজার বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক রায়ের এ তারিখ ঘোষণা করেন। মামলার আসামি সাত্তারুজ্জামান শামীমের পক্ষে তার আইনজীবী এ এস এম আমিনুল হক ট্রাইব্যুনালে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেন। এ মামলার প্রধান আসামি হলেন গ্রিন বাংলা কমিউনিকেশন কোম্পানিসহ কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রয়াত নবীউল্লাহ নবী। ২০১৩ সালের জুন মাসে নবীউল্লাহ নবী ট্রেনের নিচে চাপা পড়ে মারা যান। মামলার অপর আসামি হচ্ছেন সাত্তারুজ্জামান শামীম। মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে২০১০ সালে প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে শেয়ার বরাদ্দ দেয়ার নামে প্রতারণার মাধ্যমে টাকা উত্তোলনের অভিযোগ পায় বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। অভিযোগের ভিত্তিতে বিএসইসির উপপরিচালক এ এস এম মাহমুদুল হাসান মামলা করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5636.csv b/Bangla_fin_news_articles/5636.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d4e75ec9f22a3d2aca4e4d1e62bfee3960a2909e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5636.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5636,দেশের কোনো ক্ষতি করবে না টিপিপি চুক্তি বাণিজ্যমন্ত্রী,2015-10-24,অনলাইন ডেস্ক,ট্রান্সপ্যাসিফিক পার্টনারশিপ টিপিপি চুক্তি বাংলাদেশের কোনো ক্ষতি করবে না বলে মন্তব্য করেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। শনিবার বিকেলে বাংলাদেশ ব্যাংকের ট্রেনিং একাডেমি মিলনায়তনে সেকেন্ড বাংলাদেশ ইকোনোমিস্ট ফোরাম বিইএফ২০১৫ ওয়ার্কিং ফর দ্য ফিউচার বাংলাদেশ অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় সেশনে স্ট্রেন্থেনিং ইনস্টিটিউশন টু অ্যাক্সেলেরেট গ্রোথ অ্যান্ড লোয়ার পোভার্টি শীর্ষক এক সেমিনারে তিনি এ মন্তব্য করেন। বাংলাদেশ কয়েকটি দেশের সঙ্গে এফটিএ চুক্তি করতে যাচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন টিপিপি বাংলাদেশের কোনো ক্ষতি করতে পারবে না। কারণ আমেরিকা আমাদের ডিউটি ফ্রি বাণিজ্য সুবিধা দেয় না। দুনিয়ার সবাই আমাদের ডিউটি ফ্রি বাণিজ্য সুবিধা দিতে এগ্রিমেন্ট করতে চাচ্ছে। আর্জেন্টিনা চিলি ও ব্রাজিলের সঙ্গে কিছুদিনের মধ্যে আমরা মুক্তবাণিজ্য চুক্তি এফটিএ করতে যাচ্ছি। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন যখন বাংলাদেশ যাত্রা শুরু করেছে তখন আমাদের রেমিটেন্স রিজার্ভ কিছুই ছিল না। এখন বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। একদিন যারা বাংলাদেশকে দেখে তলাবিহীন ঝুঁড়ি বলেছিল আজকে তারা বলছে বাংলাদেশ ইস অ্যা মিরাকাল। বাংলাদেশের গণমাধ্যম নেতিবাচক সংবাদ বেশি প্রচার করে উল্লেখ করে তিনি বলেন বাংলাদেশের গণমাধ্যমে নেগেটিভ জিনিসটা বেশি প্রচার হয়। বিদেশি অনেকে দেশে সন্ত্রাসী হামলা ঘটলে তাদের গণমাধ্যম সেগুলো তেমন প্রচার করে না। কিন্তু আমাদের গণমাধ্যম সেগুলো বেশি প্রচার করে। এ সময় বাংলাদেশের রপ্তানি আয় দিনে দিনে বৃদ্ধি পাচ্ছে বলেও মন্তব্য করেন বাণিজ্যমন্ত্রী। সাবেক অর্থমন্ত্রী এম সাইদুজ্জামানের সভাপতিত্বে সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এমএ মান্নান সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ও বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ প্রফেসর ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের পিআরআই ভাইস চেয়ারম্যান ড. সাদিক আহমেদ প্রমুখ। ফোকাসবাংলা \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5637.csv b/Bangla_fin_news_articles/5637.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1ebd010cb2ed080cf62f17368eb5b88bdc737ea4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5637.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5637,পুঁজিবাজারে আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশের প্রভাব,2015-10-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটি কোম্পানি তাদের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এ সব কোম্পানির আয় বৃদ্ধি বা কমার ওপর নির্ভর করে বিনিয়োগকারীরা কোম্পানিতে বিনিয়োগ করছেন। যেসব কোম্পানির আয় বাড়ছে সে কোম্পানিগুলোতে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহও বাড়ছে। আর যেসব কোম্পানির আয় কমছে সে সব কোম্পানিতে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহও কমছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেনবাজারে তালিকাভুক্ত বেশির ভাগ কোম্পানিরই তৃতীয় প্রান্তিক শেষ হয়েছে সেপ্টেম্বরে। এরপর গত সপ্তাহ থেকে তাদের শেয়ারপ্রতি আয় ইপিএস সংক্রান্ত ঘোষণা আসতে শুরু করেছে। এখন বিনিয়োগকারীরা এ সব কোম্পানির আয়ের ওপর ভিত্তি করে বিনিয়োগ করছেন। তবে এবার এখন পর্যন্ত যেসব কোম্পানি তাদের তৃতীয় প্রান্তিকের ফলাফল প্রকাশ করেছে। তার মধ্যে বেশির ভাগ কোম্পানিরই আয় আগের বছরের তুলনায় কমেছে। ফলে কোম্পানিগুলোর প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ কমেছে। এতে বাজারের সূচকও কমে যাচ্ছে। গত দুই সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক কমেছে দেড় শ পয়েন্টেরও বেশি। স্টক এক্সচেঞ্জের কর্মকর্তারা বলছেনবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলো ভালো মুনাফা করতে পারলে বাজারের দিকে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বাড়েএটাই স্বাভাবিক। কিন্তু কোম্পানিগুলো সব দিক বিবেচনায় ভালো আয় করতে পারছে না। ফলে পুঁজিবাজারও ভালো কোনো গন্তব্যে পৌঁছাতে পারছে না। তার আগেই দরপতন হচ্ছে। তাই পুঁজিবাজারকে ভালো কোনো জায়গায় দেখতে হলে গোটা অর্থনীতিতেই ইতিবাচক প্রবণতা আনতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5638.csv b/Bangla_fin_news_articles/5638.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5dbc0c018159fad5cddf27ca0e37c39aff940696 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5638.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5638,৪০০ কোটি টাকার বন্ড ছাড়বে ট্রাস্ট ব্যাংক,2015-10-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,৪০০ কোটি টাকার সাব অর্ডিনেটেড বন্ড ইস্যু করবে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ট্রাস্ট ব্যাংক। ডিএসই এ তথ্য জানিয়েছে। জানা গেছে ব্যাংকের টায়ার২ মূলধন বাড়াতে এ বন্ড ইস্যু করা হবে। নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদন সাপেক্ষে বন্ড ইস্যু করা হবে বলে ব্যাংকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। ট্রাস্ট ব্যাংকের পরিশোধিত মূলধনের পরিমাণ ৪৬৮ কোটি ৮৩ লাখ টাকা এবং অনুমোদিত মূলধনের পরিমাণ ১ হাজার কোটি টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5639.csv b/Bangla_fin_news_articles/5639.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b4350e675d584b098f8bab4fa161d46eb2313928 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5639.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5639,ভোগ্যপণ্যের উদীয়মান বাজার বাংলাদেশ,2015-10-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম দেশ যেখানে ব্যবসার সুযোগ ক্রমবর্ধমান হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। ভোক্তার সংখ্যাও বাড়ছে সমানতালে। প্রতিবছর ২০ লাখ মানুষ মধ্যম আয়ে উত্তীর্ণ হচ্ছে ও সঙ্গে বাড়ছে ধনী ভোক্তার সংখ্যাও। যারা ভবিষ্যতের ব্যাপারে খুবই আশাবাদী বিদেশি ব্র্যান্ডকে মূল্য দেয় ও প্রযুক্তিগত সব সুবিধা পাওয়ার বিষয়ে তাদের দৃষ্টিভঙ্গি খুবই ইতিবাচক। বোস্টন কনসাল্টিং গ্রুপের বিসিজি সেন্টার ফর কাস্টমার ইনসাইট দ্য সার্জিং কনজ্যুমার মার্কেট নোবডি স জরিপ প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাজধানীর গুলশানে গার্ডেনিয়া গ্র্যান্ড হলে অনুষ্ঠানিকভাবে এমন তথ্যবহুল প্রতিবেদন প্রকাশ করে বিসিজি। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন বাংলাদেশে তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি ও অর্থনীতি দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার বিষয়টি গুরুত্ব দিচ্ছেন। বিশেষ অতিথি বক্তব্যে বিসিজির সহযোগী ও এ গবেষণা প্রতিবেদনের সহ রচয়িতা জারিফ মুনির বলেন বাংলাদেশের বাজার এশিয়ার অন্যান্য দেশের বাজারগুলোর মধ্যে সবচেয়ে প্রবাহশীল। কিন্তু এ বাজারে এখন পর্যন্ত বেশিরভাগ ভোগ্যপণ্য প্রতিষ্ঠানগুলোর নজরে আসেনি। যেসব প্রতিষ্ঠান এ বাজারে অবস্থান নিতে আসবে তারা একটি দীর্ঘস্থায়ী প্রতিযোগিতামূলক বাজার সৃষ্টির সুযোগ পাবেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5640.csv b/Bangla_fin_news_articles/5640.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3fc56037815a2c654171247ca60aa8397eebb116 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5640.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5640,মধ্যপ্রাচ্য থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ২২৪ কোটি ডলার,2015-10-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি ২০১৫১৬ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে জুলাইসেপ্টেম্বর প্রবাসী বাংলাদেশিরা মোট ৩৯৩ কোটি ৩৬ লাখ ডলারের সমপরিমাণ রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছেন। বরাবরের মতোই দেশভিত্তিক রেমিট্যান্সে শীর্ষে রয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো। এ অঞ্চলের ৮টি দেশে অবস্থানরত প্রবাসী বাংলাদেশিরা এ সময় ২২৩ কোটি ৬৫ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। বাকি ১৬৯ কোটি ৭১ লাখ ডলার এসেছে মধ্যপ্রাচ্যের বাইরে অন্যান্য দেশ থেকে। বাংলাদেশ ব্যাংকের দেশভিত্তিক রেমিট্যান্স প্রতিবেদন থেকে এ সব তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদন অনুযায়ীমধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মধ্যে বরাবরের মতো রেমিট্যান্স পাঠানোর দিক থেকে সৌদি আরব শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে। আলোচ্য সময়ে এ দেশ থেকে মোট ৭৮ কোটি ৫২ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে। সৌদির পরই সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে ৭০ কোটি ৪৩ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। এরপরই প্রবাসীরা তিন মাসে কুয়েত থেকে ২৬ কোটি ১৫ লাখ ওমান থেকে ২৪ কোটি ৯৪ লাখ বাইরাইন থেকে ১৪ কোটি ৩১ লাখ ও কাতার ৯ কোটি ১৬ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছে। অন্যদিকে একই সময় অন্য দেশগুলোর মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে রেমিট্যান্স এসেছে বেশি। তালিকায় এরপর রয়েছে যুক্তরাজ্য মালয়েশিয়া সিঙ্গাপুর ও ইতালি। অর্থবছরের তিন মাসে মাসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ৬৭ কোটি ৮৭ লাখ ডলার। একই সময় যুক্তরাজ্য থেকে এসেছে ২৩ কোটি ২৪ লাখ ডলার। এ ছাড়া মালয়েশিয়া থেকে ৩৪ কোটি ৭৯ লাখ সিঙ্গাপুর থেকে ৯ কোটি ৮১ লাখ ইতালি থেকে ৯ কোটি ৬২ লাখ এবং অন্যান্য দেশ থেকে ১৯ কোটি ৮৪ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলছেনব্যাংকিং চ্যানেলে যাতে প্রবাসীরা আয় পাঠান সে জন্য তাদেরকে বিভিন্নভাবে উত্সাহিত করা হচ্ছে। এ ছাড়া নানা প্রতিকূলতার পরও মানবসম্পদ রফতানি হয়েছে। যার ফলে রেমিট্যান্স আয়ে ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5641.csv b/Bangla_fin_news_articles/5641.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..34b488dda9ef8a2f3281f8a0daf40959897f3faf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5641.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5641,বিইএফের দ্বিতীয় সম্মেলন শনিবার,2015-10-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ অর্থনীতিবিদ ফোরামের বিইএফ দ্বিতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে শনিবার। বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। রাজধানীর মিরপুরে বাংলাদেশ ব্যাংক ট্রেনিং একাডেমিতে এবারের সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সার্বিক তত্ত্বাবধানে আয়োজিত অনুষ্ঠানে দেশের শীর্ষ স্থানীয় নীতি নির্ধাকরা উপস্থিত থাকবেন। এবারের সম্মেলনে বাংলাদেশের ভিশন ২০৩০ অর্থনৈতিক নীতিকাঠামো তৈরি ও বহুদলীয় গণন্ত্রের কৌশল বিষয়ে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করা হবে। এ বিষয়ের ওপর আলোচনা করবেন অর্থনীতিবিদ ড. মহিউদ্দীন আলমগীর। প্রথম অধিবেশনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। দ্বিতীয় সেশনে অনুষ্ঠিত হবে প্রবৃদ্ধি দারিদ্র্য দূরীকরণ ও দেশকে মধ্যম আয়ের মান অর্জনের জন্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সংযোগ স্থাপন বিষয়ে। বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ দ্বিতীয় সেশনে প্রধান অতিথি থাকবেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5642.csv b/Bangla_fin_news_articles/5642.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f91f08379add73d6288fe60e767c4de1af2662e2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5642.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5642,কয়টি সিম রাখা যাবে সিদ্ধান্ত আসছে,2015-10-22,অনলাইন ডেস্ক,একজন গ্রাহক সর্বোচ্চ কয়টি মোবাইল ফোনের সিম রাখতে পারবেন সেই সংখ্যা বেঁধে দেয়ার কথা ভাবছে সরকার। টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি সম্প্রতি ডাক ও টেলিযোগযোগ বিভাগে একটি প্রস্তাব পাঠিয়েছে যাতে একটি জাতীয় পরিচয়পত্রের এনআইডি বিপরীতে সর্বোচ্চ ২০টি মোবাইল সিম রাখার সীমা বেঁধে দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিটিআরসি সচিব মো. সরওয়ার আলম বলেন সিমের মালিকানায় শৃঙ্খলা আনতেই এ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। বিষয়টি এখন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে বলে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন। অন্যদিকে অপারেটরদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অফ মোবাইল টেলিকম অপারেটরস অব বাংলাদেশের অ্যামটব মহাসচিব টি আই এম নুরুল কবির বলেন এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নিলে অপারেটরদের সঙ্গে আলোচনা করেই নেওয়া উচিত্। খবর বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5643.csv b/Bangla_fin_news_articles/5643.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6f0c02f6aea9413a9c1c3751974ac7b7d92fae41 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5643.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5643,বিদেশে বিনিয়োগের অনুমতি চান ব্যবসায়ীরা,2015-10-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিনিয়োগের জন্য গ্যাস ও বিদ্যুতের পর্যাপ্ত সরবরাহ নেই। চাহিদা অনুযায়ী জমি পাওয়া যায় না। এছাড়া রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণ দেখিয়ে এখানে বিনিয়োগের সুযোগ নেই দাবি করেছেন ব্যবসায়ীরা। এ জন্য বিদেশে বিনিয়োগের অনুমতি চান তারা। এদিকে বিশেষজ্ঞরা বলেছেন বিদেশে বিনিয়োগের অনুমতি দেয়ার আগে এ ব্যাপারে আরো গবেষণার প্রয়োজন রয়েছে। বুধবার বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের বিদেশে বিনিয়োগ নিয়ে রাজধানীতে অর্থনৈতিক সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভার আয়োজন করে ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ফোরাম অব বাংলাদেশ আইবিএফবি। সভায় ব্যবসায়ীদের সংগঠনটির পক্ষ থেকে পলিসি গাইড লাইনস অন ওভারসিজ ইনভেস্টমেন্ট বাই বাংলাদেশি এন্ট্রাপ্রেনিউরস শীর্ষক একটি নিবন্ধ উপস্থাপন করা হয়। এতে বিদেশে বিনিয়োগের পক্ষে বিভিন্ন যুক্তি ও তথ্যউপাত্ত তুলে ধরা হয়েছে। আইবিএফবির সভাপতি হাফিজুর রহমান খানের সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন। বিশেষ অতিথি ছিলেন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বারস অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির এফবিসিসিআই সাবেক সভাপতি এ কে আজাদ। অনুষ্ঠানে নিবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. ইসমাঈল হোসেন। এতে বলা হয় আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপটে সময় এসেছে বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের বিদেশে বিনিয়োগের অনুমতি দেয়ার। বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় বাংলাদেশের বিনিয়োগের সুযোগ রয়েছে। বিদেশে বিনিয়োগ করলে শুধু অর্থ চলে যাবে এটা ভাবা ঠিক নয়। কারণ এর মাধ্যমে বড় অঙ্কের অর্থ লভ্যাংশ হিসেবে ফেরতও আসবে। তবে বিদেশে বিনিয়োগের অনুমতি দেয়ার আগে আরো গবেষণা প্রয়োজন বলে মনে করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন বাংলাদেশে যেসব ক্ষেত্রে তুলনামূলক সুবিধা কম্পারেটিভ অ্যাডভান্টেজ রয়েছে সে বিষয়গুলো বিবেচনা করে উদ্যোক্তারা বিনিয়োগ করতে পারেন। বিদেশে বিনিয়োগের অনুমতি দেয়ার বিরোধিতা করছি না তবে সেক্ষেত্রে চুলচেরা বিশ্লেষণ করতে হবে। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ব্যবসায়ী এ কে আজাদ বলেন বিনিয়োগের জন্য যথেষ্ট পরিমাণ গ্যাস ও বিদ্যুৎ প্রয়োজন। আমরা তা পাচ্ছি না। সরকার বলছে আগামী ১৫ বছর পর গ্যাসের সরবরাহ কমে যাবে। তখন এলএনজির মাধ্যমে চাহিদা মেটানো হবে। কিন্তু এলএনজির জন্য সে ধরনের উদ্যোগও দেখা যাচ্ছে না। তাহলে আমরা কীভাবে কারখানা চালাব সরকারের দীর্ঘমেয়াদি কোনো জ্বালানি নীতিমালাও নেই। কয়লা নীতিমালা নেই। কারখানায় জ্বালানির সরবরাহ নিয়ে আমরা এক ধরনের অন্ধকারের মধ্যে আছি। এ পরিবেশে আমরা কীসের ভিত্তিতে বিনিয়োগ করব তার মধ্যে কিছুদিন পর পর রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা বিনিয়োগকে বাধাগ্রস্ত করছে। অথচ বিশ্বের অনেক দেশই সহজ শর্তে জমি ও জ্বালানি দিতে প্রস্তুত। সুতরাং আমাদের বিদেশে বিনিয়োগের সুযোগ দেয়া হোক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5644.csv b/Bangla_fin_news_articles/5644.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..18ea91d5763536aa00f787e60a5c7f067d28552f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5644.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5644,বিদেশে বিনিয়োগের অনুমতি চান উদ্যোক্তারা,2015-10-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিনিয়োগের জন্য প্রয়োজনীয় গ্যাসবিদ্যুতের সরবরাহ দেশে নেই। চাহিদা অনুযায়ী জমিও পাওয়া যায় না। তার উপর রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা বিনিয়োগকে বাধাগ্রস্ত করে। এ রকম পরিবেশে বিনিয়োগের সুযোগ নেই। তাই বিদেশে বিনিয়োগের অনুমতি চাইছেন উদ্যোক্তারা। গতকাল ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ফোরাম অব বাংলাদেশ আইবিএফবি আয়োজিত মতবিনিময় সভায় এসব মতামত ব্যক্ত করেন তারা। আইবিএফবির সভাপতি হাফিজুর রহমান খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. ফরাসউদ্দিন এবং বিশেষ অতিথি ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির এফবিসিসিআই সাবেক সভাপতি একে আজাদ। ড. ফরাসউদ্দিন বলেন বাংলাদেশে যেসব ক্ষেত্রে তুলনামূলক সুবিধা রয়েছে সে বিষয়গুলো বিবেচনা করে উদ্যোক্তারা বিনিয়োগ করতে পারেন। বিদেশি বিনিয়োগ পাওয়ার জন্য সরকার নানা ধরনের সুযোগসুবিধা দিয়েছে। এরপরও কিছু অনিশ্চয়তার কারণে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা প্রত্যাশা অনুযায়ী আসছেন না। অনিশ্চয়তা দূর করতে সরকারকে কাজ করতে হবে। এক্ষেত্রে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকে কাজে লাগানোর পরামর্শ দেন তিনি। ড. ফরাসউদ্দিন বলেন রিজার্ভের অর্থ দিয়ে অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগ করা যেতে পারে। তা করা হলে বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তারা বিনিয়োগে আগ্রহী হবেন। তখন আর বিনিয়োগ করতে বিদেশে যাওয়ার প্রয়োজন হবে না। তাছাড়া উদ্যোক্তাদের জন্য প্রয়োজন অনুযায়ী গ্যাস বিদ্যুতের সরবরাহ দেয়ার পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন বিশ্বের কোথাও গ্যাস দিয়ে বিদ্যুত্ উত্পাদন করা হয় না। বরং গ্যাস শুধু শিল্পে দেয়া হয়। বিষয়টি সরকারের ভাবা প্রয়োজন। এফবিসিসিআইর সাবেক সভাপতি একে আজাদ বলেন বিনিয়োগের জন্য যথেষ্ট পরিমাণে গ্যাস ও বিদ্যুত্ প্রয়োজন। আমরা তা পাচ্ছি না। সরকার বলছে আগামী ১৫ বছর পর গ্যাসের সরবরাহ কমে যাবে। তখন এলএনজির তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস মাধ্যমে চাহিদা মেটানো হবে। কিন্তু এলএনজির জন্য সে ধরনের উদ্যোগও দেখা যাচ্ছে না। তাহলে আমরা কিভাবে কারখানা চালাবো সরকারের দীর্ঘমেয়াদি কোন জ্বালানি নীতিমালাও নেই। কয়লা নীতিমালা নেই। কারখানায় জ্বালানির সরবরাহ নিয়ে আমরা এক ধরনের অন্ধকারের মধ্যে আছি। এ পরিবেশে আমরা কিসের ভিত্তিতে বিনিয়োগ করবো তিনি বলেন কিছু দিন পর পর রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা বিনিয়োগকে বাধাগ্রস্ত করছে। অথচ বিশ্বের অনেক দেশই সহজ শর্তে জমি ও জ্বালানি দিতে প্রস্তুত রয়েছে। সুতরাং আমাদের বিদেশে বিনিয়োগের সুযোগ দেয়া হোক। সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন আইবিএফবির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী ঢাকা চেম্বারের সাবেক সভাপতি মতিউর রহমান ট্যারিফ কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান প্রথম আলোর বিজনেস এডিটর শওকত হোসেন মাসুম ইত্তেফাকের বিজনেস এডিটর জামাল উদ্দীন বণিকবার্তার সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদ ডেইলি সানের বিজনেস এডিটর গোলাম শাহনী প্রমুখ। অনুষ্ঠানে নিবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. ইসমাঈল হোসেন। ঢাকা চেম্বারের সাবেক সভাপতি মতিউর রহমান বলেন আমরা এখন অর্থনীতিতে যে জায়গায় এসেছি তাতে দেশের বাইরে বিনিয়োগের অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। আমাদের দেশে দ্রুত নীতি পরিবর্তনকে সমস্যা তুলে ধরে তিনি বলেন এখানে আগে থেকে কোন কিছু অনুমান করা যায় না। এটা বিনিয়োগে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। তিনি অর্থনৈতিক অগ্রগতির স্বার্থে ব্যবসায়ীনীতিনির্ধারকদের মানসিকতার পরিবর্তন জরুরি বলে অভিমত দেন। মজিবুর রহমান বলেন বাংলাদেশে ব্যবসায়িক খরচ অনেক বেশি। প্রতিযোগিতা সক্ষমতা না থাকলে পুঁজি বাইরে যাবেই। তাই জোর করে ধরে রাখা যাবে না। তবে শুরুতে আর্থিক ও সেবা প্রতিষ্ঠানের বাইরে বিনিয়োগে যাওয়া সুবিধাজনক হবে না বলে তিনি মন্তব্য করেন। জামাল উদ্দীন বলেন উদ্যোক্তাদের সুবিধা বিবেচনায় বিদেশে বিনিয়োগের অনুমতি দেয়ার সময় এসেছে। তবে বাংলাদেশই যেখানে বিদেশি বিনিয়োগ আনতে চেষ্টা করছে সেখানে আমাদের উদ্যোক্তারা বিদেশে বিনিয়োগ করলে কি ধরনের প্রভাব পড়বে তা ভাবা উচিত। তিনি আরও বলেন দেশে গ্যাস বিদ্যুতের সংকট রয়েছে। জমির সংকট রয়েছে। যা বিনিয়োগে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। এ বিষয়গুলো সমাধান করা প্রয়োজন। এক্ষেত্রে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকে কাজে লাগানো যায়। নিবন্ধ উপস্থাপনকালে ড. ইসমাঈল হোসেন বলেন বিদেশে বিনিয়োগ করলে শুধু অর্থ চলে যাবে এটা ভাবা ঠিক নয় কারণ এর মাধ্যমে বড় অংকের অর্থ লভ্যাংশ হিসেবে ফেরতও আসবে। তাছাড়া এমনিতেই বাংলাদেশ থেকে ১ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার বিদেশে পাচার হয়ে যাচ্ছে। যদি বিনিয়োগের অনুমতি দেয়া হয় তবে বৈধ পথেই টাকা যাবে। দেওয়ান হানিফ মাহমুদ বলেন বাংলাদেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বিদেশে বিনিয়োগের অনুমতি দেয়া যেতে পারে। তবে পাচার হয়ে যে অর্থ বিদেশে যাচ্ছে তার সাথে বিদেশে বিনিয়োগের তুলনা দেয়া ঠিক নয়। কারণ পাচারের সাথে বিনিয়োগের সম্পর্ক নেই। সভায় বক্তারা বলেন তাছাড়া বিদেশি গ্রাহকরা চায় আমাদের যেন তৃতীয় দেশের মাধ্যমে পণ্য সরবরাহ করার সক্ষমতা থাকে। তবে তারা কাজের পরিমাণও বাড়িয়ে দিবে। এসব বিবেচনায় বিদেশে বিনিয়োগের অনুমতি দেয়া প্রয়োজন। তবে সব খাতে বা সব দেশে না দিয়ে ধীরে ধীরে এ ব্যাপারে উদার হওয়া প্রয়োজন। সবার আগে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিদেশে বিনিয়োগের সুযোগ দেয়া দরকার। বক্তারা আরও বলেন বিদেশে বিনিয়োগের অনুমতি দেয়া হলেও উদ্যোক্তারা কোথায় বিনিয়োগ করছেন বা তাদের উদ্দেশ্য কী তা সরকারকে নজরদারির মধ্যে রাখতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5645.csv b/Bangla_fin_news_articles/5645.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ac2e73566efb37f0d22e4f8c85f307ff873c63ff --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5645.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5645,‘বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক বাণিজ্য বাড়াতে হবে’,2015-10-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশের দ্রুত উন্নয়নে আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক বাণিজ্য বাড়াতে হবে। বিশ্বব্যাংকের নতুন এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছেবাংলাদেশে এখনো শ্রমভিত্তিক শিল্পখাতের বড় সম্ভাবনা রয়েছে। তৈরি পোশাক শিল্পকে অবশ্যই নতুন বাজারে সম্প্রসারণ করতে হবে সেই সাথে নতুন পণ্য রফতানির দিকেও এগোতে হবে। বুধবার রাজধানীর একটি হোটেলে টুওয়ার্ড নিউ সোর্স অব কম্পিটিটিভনেস ইন বাংলাদেশ শীর্ষক প্রতিবেদনটি আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও বিশ্বব্যাংক যৌথভাবে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহেমদ। মূল প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন বিশ্বব্যাংকের লিড অর্থনীতিবিদ সঞ্জয় কাঠুরিয়া। বক্তব্য দেন আইএফসির কান্ট্রি ম্যানেজারওয়েন্ডি জো ওয়ারনার এফবিসিসিআইর সিনিয়র সহসভাপতি শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুন অতিরিক্ত সচিব এবং ডব্লিউটিও সেলের ডিজি অমিতাভ চক্রবর্তী। বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেন ভারত আমাদের শুন্য শুল্ক সুবিধা দিলেও অনেক অশুল্ক বাধা রয়েছে। এগুলো দুর হলে রফতানি বাড়বে। মূল প্রতিবেদন উপস্থাপনকালে সঞ্জয় কাঠুরিয়া বলেন দেশের শুল্ক বা ট্যারিফ হার কমে আসলেও প্যারা ট্যারিফ বেড়ে গেছে যা মূল শুল্কের বেয়ে বেশি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5646.csv b/Bangla_fin_news_articles/5646.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6c5c12a17db7efc54b1d05053e5bfcc6beeecadc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5646.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5646,ভারতে রফতানিতে বাধা অশুল্ক জটিলতা বাণিজ্যমন্ত্রী,2015-10-21,অনলাইন ডেস্ক,দুটি ছাড়া বাকি সব পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা পাওয়া সত্ত্বেও অশুল্ক বাধার কারণে ভারতে আশানুরূপ রফতানি হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। বুধবার দুপুরে রাজধানীর ওয়েস্টিন হোটেলে বিশ্বব্যাংক আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি। তোফায়েল আহমেদ বলেন ভারতের বাজারে বাংলাদেশের প্রায় ৬ হাজার পণ্য শুল্কমুক্ত রফতানি সুবিধা পায়। কিন্তু দেশটিতে বাংলাদেশের রফতানির প্রবৃদ্ধি ১২ শতাংশ। এর থেকেও বেশি রফতানির প্রবৃদ্ধি অর্জন করা সম্ভব। অশুল্ক জটিলতার কারণেই ভারতে বাংলাদেশ আশানুরূপ রফতানি করতে পারছে না। তিনি বলেন বর্তমানে ভারতের বাজারে বাংলাদেশ প্রায় ৫০০ মিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্য রফতানি করে। আমরা ভারত সরকারের সাথে কথা বলছি যেন অতি দ্রুত এই সমস্যার সমাধান করা যায়। ২০৪১ সালে বাংলাদেশ উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হবে মন্তব্য করে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন বাংলাদেশ রফতানিতে এগিয়ে যাচ্ছে। পোশাক শিল্পে বাংলাদেশের উন্নয়ন চোখে পড়ার মতো। বর্তমানের তুলনায় বাংলাদেশ পোশাক রফতানিতে আর ২০ শতাংশ এগিয়ে গেলে দেশ কোথায় পৌঁছাবে তা হয়তো অনেকে ভাবতেই পারছেন না। দেশকে এগিয়ে নিতে সবাইকে এক সাথে সম্মিলিতভাবে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন বাণিজ্য সচিব হেদায়াতুল্লাহ আল মামুন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5647.csv b/Bangla_fin_news_articles/5647.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..97ae808ceb48e10357088753bae17fad18049742 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5647.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5647,‘সরকারি কেনাকাটা আইন শিগগিরই সংশোধন হবে’,2015-10-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সরকারি কেনাকাটায় অনিয়ম রোধে শিগগিরই আইন সংশোধন করা হবে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। ঢাকা সফররত এশিয়াপ্যাসিফিক গ্রুপ অন মানি লন্ডারিং এপিজি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন। বুধবার অর্থমন্ত্রীর বাসভবনে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন বৈঠকে এপিজি চারটি ক্ষেত্রে বাংলাদেশের দুর্বলতা বা ঘাটতির কথা উল্লেখ করেছে। এগুলো হলোসরকারি কেনাকাটায় দুর্বলতা সোনা চোরাচালান প্রতিরোধ রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোতে দুর্বলতা এবং মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন সংক্রান্ত বিষয় তদন্তে দুর্নীতি দমন কমিশনের শিথিলতা। এ বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন সরকারি কেনাকাটায় দুর্বলতা আছে। খুব শিগগিরই এ সংক্রান্ত আইন সংশোধনের উদ্যোগ নেয়া হবে। সোনা চোরাচালান প্রতিরোধে তেমন জোর দেয়া হয়নি। এটি নিয়ে তেমন কাজও করা হয়নি। আগামীতে এ বিষয়ে জোর দেয়া হবে। অর্থমন্ত্রী বলেন দুর্নীতি দমন কমিশনের দুদক বিষয়ে তারা এপিজি অভিযোগ করেছে যে মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন সংক্রান্ত বিষয় তদন্তে দুদকের কার্যক্রম আগের তুলনায় কমে গেছে। রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর সমস্যার কথা এপিজি জানে। রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে আমি একটা পরিকল্পনা নিয়েছি। বিষয়টি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করব। তার মতামত পাওয়া গেলে দুই মাসের মধ্যে পদক্ষেপ নেয়া হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5648.csv b/Bangla_fin_news_articles/5648.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f266329d4d271dfca910740a98677e8c893092ba --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5648.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5648,দেশের বস্ত্রশিল্প খাতে সব ধরনের সহায়তা দেবে সরকার,2015-10-21,অনলাইন ডেস্ক,বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম বলেছেন সরকার দেশিয় ক্ষুদ্র ও মাঝারী বস্ত্র শিল্পের প্রসারে এবং এ শিল্প যাতে বিদেশি কাপড়ের সাথে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে পারে তার জন্য প্রয়োজনীয় সকল পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। বুধবার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বাংলাদেশ স্পেশালাইজড টেক্সটাইলস মিলস্ এন্ড পাওয়ারলুম ইন্ডাস্ট্রিজ এর প্রতিনিধিদের সাথে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন । মির্জা আজম বলেন বস্ত্র রফতানি বৃদ্ধি এবং তৈরী পোশাক শিল্পের কাচাঁমাল বিদেশ থেকে আমদানি কমানোর লক্ষ্যে দেশিয় বস্ত্র দ্বারা তৈরী পোশাক রফতানির ক্ষেত্রে সকল ধরনের সহায়তা করবে সরকার। খবর বাসসের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5649.csv b/Bangla_fin_news_articles/5649.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a2f413392eb16b556d15fe86cc84ecee4e7fb5d0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5649.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5649,আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বিবরণী জমা সহজ হলো,2015-10-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংক বহির্ভুত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন বিবরণী জমা সহজ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এখন থেকে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন আর্থিক তথ্য স্টেটমেন্ট অব অ্যাফেয়ার্স প্রতি মাসের পরিবর্তে ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে পাঠাতে হবে। একই সাথে প্রতি মাসের তারল্যের বিবরণী শুধু অনলাইনে পাঠালে চলবে। প্রতিষ্ঠানগুলোর দাবির পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। মঙ্গলবার এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতি মাসের তারল্যের বিবরণী হার্ড কপির পরিবর্তে আরআইটির মাধ্যমে অনলাইনে পাঠালে চলবে। পরবর্তী মাসের ৭ কর্মদিবসের মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওয়েব পোর্টালের মাধ্যমে তত্য পাঠাতে হবে। আগামী নভেম্বর মাস থেকে অক্টোবর মাসের বিবরণী পাঠাতে হবে। প্রথম তিন মাস তথা অক্টোবর নভেম্বর ও ডিসেম্বরের বিবরণী ওয়েব পোর্টালের পাশাপাশি একটি প্রিন্টেড কপি পাঠানোর নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5650.csv b/Bangla_fin_news_articles/5650.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d10da569827b4879870a3dcf40869b581d146200 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5650.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5650,স্মাট ওপেনার ও মোবাইল অ্যাপস চালু করেছে ব্র্যাক ব্যাংক,2015-10-20,অনলাইন ডেস্ক,গ্রাহকদের দ্রুত অ্যাকাউন্ট খোলা সেবা প্রদানের উদ্দেশ্যে আনুষ্ঠানিকভাবে স্মার্ট ওপেনার চালু করেছে ব্র্যাক ব্যাংক। একই সময় মোবাইল অ্যাপসও চালু করেছে ব্যাংকটি। বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিজিটাল ফাইন্যান্সিয়াল ইনক্লোশন স্ট্র্যাটেজির আলোকে ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ মাহবুবুর রহমান ও ব্যাংকের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর তাসকিন আহমেদ এই দুই তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর সেবার উদ্বোধন করেন। স্মার্ট ওপেনার এর মাধ্যমে গ্রাহকেরা এখন থেকে ঘরে বসেই ব্যাংক হিসাব খোলতে পারবেন। পাশাপাশি ব্যাংকিং লেনদেন সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম সম্পন্ন করতে পারবেন। মোবাইল অ্যাপস এর মাধ্যমে যেকোন সময়ে যেকোন স্থানে ব্যাংকিং সেবা পাবেন। আরো বেশি মানুষকে ব্যাংকিং সেবার আওতায় আনার লক্ষ্য নিয়ে ফাইন্যান্সিয়াল ইনক্লোশনের এই কার্যক্রম শুরু করা হলো। স্মার্ট ওপেনার হলো ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বা হিসাব খোলার ক্ষেত্রে এ ধরনের প্রথম সেবা। এই সেবার আওতায় গ্রাহককে ব্যাংকে যেতে হবে না বরং ব্যাংকের কর্মকর্তারাই গ্রাহকের বাড়িতে গিয়ে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বা হিসাব খুলে দেবেন। ব্যাংক কর্মকর্তারা তাদের সঙ্গে একটি ট্যাবলেট আনবেন ও তা দিয়ে গ্রাহকের ছবি তুলবেন। সেই সঙ্গে রেগুরেটরি প্রয়োজন অনুযায়ী অন্যান্য কাগজপত্র সংগ্রহ করবেন। আগ্রহী গ্রাহককে ব্র্যাক ব্যাংকের কলসেন্টারে ১৬২২১ নম্বরে ফোন করে বা ইংরেজিতে লিখে একই নম্বরে এসএমএস পাঠিয়ে অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য ব্যাংকের কর্মকর্তাদের অ্যাপয়েন্টমেন্ট বা সাক্ষাত চাইতে হবে। অথবা ইমেইল করেও গ্রাহকেরা অ্যাপয়েন্টেমেন্ট চাইতে পারবেন। ইমেইল ঠিকানা হলো । প্রাথমিকভাবে ঢাকা মেট্রোপলিটান এলাকায় সেবাটি পাওয়া যাবে। পরবর্তীতে অন্যান্য এলাকায় সেবাটি সম্প্রসারণ করা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5651.csv b/Bangla_fin_news_articles/5651.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..eafb8e6879c6cb97bb0f8be056487b68e94403e2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5651.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5651,লিবরা ইনফিউশনসের বন্ধক জমির নিলাম স্থগিত,2015-10-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ওষুধ খাতের কোম্পানি লিবরা ইনফিউশনস লিমিটেডের ১৬৯ শতাংশ জমি তিনটি বহুতল ভবন এবং কারখানার যন্ত্রপাতির নিলামপ্রক্রিয়া স্থগিত করেছে আলআরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক। কোম্পানির কাছ থেকে পাওনা আদায়ে ব্যর্থ হয়ে ১ অক্টোবর এ সব বিক্রি করে অর্থ আদায়ের জন্য নিলামের উদ্যোগ নেয় ব্যাংকটি। তবে উচ্চ আদালতের আদেশে নিলামপ্রক্রিয়া স্থগিত করা হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই এ তথ্য জানিয়েছে। জানা গেছেব্যাংকের পক্ষ থেকে ঋণ পুনঃতফসিলকরণের সুযোগ দেয়া হলে তাও গ্রহণ করেনি কোম্পানিটি। তাই ঋণের অর্থ ফেরত পেতে লিবরা ইনফিউশনসের বন্ধক সম্পদ নিলামে তুলতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। গত ১৯ অক্টোবর নিলামের দিন ধার্য ছিল। এ দিকে কোম্পানির সম্পদ নিলামে তোলার নোটিস পেয়ে তা স্থগিতে হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন লিবরা ইনফিউশনসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. রওশন আলম। এ প্রেক্ষিতে উচ্চ আদালত স্থায়ী সম্পত্তি নিলামে আলআরাফাহ্ ব্যাংকের নোটিসের কার্যকরতার ওপর ছয় মাসের স্থগিতাদেশ দেন। লিবরা ইনফিউশনসের দাবিআলআরাফাহ্ ব্যাংক প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী বিনিয়োগসুবিধা না দেয়নি এবং সময়মতো এলসি ছাড় না করায় কোম্পানিকে ক্ষতির শিকার হতে হয়েছে। তাই তারা ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংককেও চিঠি দেয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5652.csv b/Bangla_fin_news_articles/5652.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..35f83b1a95a208e7b289e7b7c2b97e597039f22a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5652.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5652,মেরিডিয়ান ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টের যাত্রা শুরু,2015-10-20,অনলাইন ডেস্ক,আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করলো ননব্যাংকিং ফাইনেন্সিয়াল ইনিস্টিটিউশন মেরিডিয়ান ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড। সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের মধ্যদিয়ে এনবিএফআইর উদ্বোধনী করেন। এসময় তিনি প্রতিষ্ঠানটির লোগো এবং স্লোগান সেপিং স্টোরিস উন্মোচন করেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবাহান চৌধুরী এফবিসিসিআইর সভাপতি আবদুল মাতলুব আহমেদ বাংলাদেশ লিজিং অ্যান্ড ফাইনেন্স কম্পানী অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান আসাদ খান বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার ব্যবস্থাপনা পরিচারক আবুল কালাম আজাদ এহসান গ্রুপের চেয়ারম্যান শহিদুল এহসান গণমাধ্যম ব্যক্তিত্য মঞ্জুরুল ইসলাম মেরিডিয়ান ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের চেয়ারম্যান কাজী এম. আমিনুল ইসলাম প্রতিষ্ঠানটির ডিএমডি ইরতেজা এ খান এবং প্রতিষ্ঠানটির বোর্ডের পরিচালকবৃন্দ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5653.csv b/Bangla_fin_news_articles/5653.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7af0ab6945cc83c55d914d11f2d3e4e0ceb628f0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5653.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5653,গ্রাহকবান্ধব মোবাইল ব্যাংকিং করতে চায় রাকাব,2015-10-20,অনলাইন ডেস্ক,রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক রাকাব তাদের মোবাইল ব্যাংকিং সেবার কার্যক্রম আরো বেশি গ্রাহক বান্ধব এবং সময়োপযোগী করতে ইতিবাচক। এ লক্ষ্যে বিশেষায়িত এই বাণিজ্যিক ব্যাংকটি তাদের কর্মীদের আধুনিক সরঞ্জামাদি ও প্রযুক্তির ব্যবহারসহ বিভিন্ন প্রশিক্ষণের পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। রাকাবের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মঞ্জুর আহমেদ সোমবার বিকালে প্রতিষ্ঠানটির আইসিটি ট্রেনিং ল্যাবরেটরিতে ব্যাংকটির ৪০টি শাখার কর্মীদের মোবাইল ব্যাংকিং সম্পর্কিত দুইদিন ব্যাপি এক প্রশিক্ষণের উদ্বোধনকালে তিনি একথা জানান। তিনি আরো জানান ব্যাংকটির এ উদ্যোগে ডাচ বাংলা ব্যাংক ডিবিবিএল তাদের প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রদান করবে। ব্যাংকটির আইসিটি বিভাগ আয়োজিত প্রশিক্ষণটির মূল উদ্দেশ্য হলো শাখা ব্যবস্থাপক ও অন্যান্য কর্মীদের কম্পিউটার ও সফ্টওয়ারের ব্যবহার সম্পর্কে ধারণা প্রদানের মাধ্যমে তাদেরকে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে আরো বেশি দক্ষ ও যোগ্য করে গড়ে তোলা। ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক আইসিটি মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে এতে আরো বক্তব্য রাখেন ডাচ বাংলা ব্যাংকের সহকারি ভাইস প্রেসিডেন্ট ফরহাদ মাহমুদ আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক মোজাফ্ফর হোসেন এবং জেলা ব্যবস্থাপক সৈয়দ আলী এনতাজ। রাকাবের ব্যাংকিং কার্যক্রম রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের ১৬টি জেলার কৃষি ও কৃষি সম্পর্কিত বিভিন্ন ক্ষেত্রের উন্নয়নে বৃহত্তর উন্নয়ন সহযোগীতা প্রদান করে আসছে। এ সময় মঞ্জুর আহমেদ বলেন রাকাব তাদের মোবাইল কার্যক্রম ২০১৪ সাল থেকে শুরু করেছে এবং এর মোট ৩৭৭টি শাখার মধ্যে ১৩২ টি শাখাই এই আধুনিক সুবিধা দিয়ে আসছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5654.csv b/Bangla_fin_news_articles/5654.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..91cbc412229c2e118330a0e497166390fa66d886 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5654.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5654,‘ট্রেড ইউনিয়নের আইন থাকলেও ইপিজেড এলাকায় কেন নয়’,2015-10-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রফতানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকায় ইপিজেড ট্রেড ইউনিয়ন করার বিষয়টি আইনে কেন নেই তা জানতে চেয়েছে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা আইএলও। বাংলাদেশ সফর করা সংস্থাটির একটি উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল সোমবার গার্মেন্টস মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএসহ সংশ্লিষ্ট পক্ষের সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠকে আইএলওর পক্ষ থেকে জানতে চাওয়া হয় ইপিজেডের বাইরের কারখানায় ট্রেড ইউনিয়নের বিষয়টি শ্রম আইনে থাকলেও ইপিজেডে এর ব্যতিক্রম কেন। বেঠক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। সূত্র জানায় বিজিএমইএর পক্ষ থেকে প্রতিনিধি দলকে জানানো হয়েছে ইপিজেড এলাকায় ট্রেড ইউনিয়ন থাকলে মালিকপক্ষের কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু তা দেশের আইনে নেই। এই আইনের উপর ভিত্তি করেই বিদেশি অনেক বড় প্রতিষ্ঠান ইপিজেড এলাকায় বিনিয়োগ করেছে। এখন ওই শর্ত না মেনে সেখানে ট্রেড ইউনিয়ন গঠন করা হলে সেখানে বড় আকারের বিদেশি বিনিয়োগ প্রত্যাহার হতে পারে। তবে ইপিজেড এলাকায় ট্রেড ইউনিয়নের ন্যায় মালিকশ্রমিকের সমন্বয়ে অংশীদারিত্ব পার্টিসিপেটরি কমিটি রয়েছে। অবশ্য এমন বক্তব্যের জবাবে আইএলওর পক্ষ থেকে কোন মন্তব্য করা হয় নি বলে সূত্র জানিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5655.csv b/Bangla_fin_news_articles/5655.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a87dda46c333c93f4657a71f39c82cc37b09a08d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5655.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5655,ফের টালমাটাল পুঁজিবাজার,2015-10-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজার ফের টালমাটাল হয়ে উঠেছে। রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক কমেছে ৬৮ পয়েন্ট। এর আগে গেল সপ্তাহেও সূচক ছিল নিম্নমুখী। গত তিন কর্মদিবসে সূচক কমেছে ১৭১ পয়েন্ট। একই সঙ্গে লেনদেনও কমে গেছে। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩১০ কোটি টাকার। টানা দরপতনের ফলে সূচক অনেক কমে যাওয়ায় পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীরা হতাশ। তারা বলছেনকয়েক দিন একটু ভালো থাকার পর পুনরায় বাজারে ধস শুরু হয়েছে। পাশাপাশি লেনদেনও কমে গেছে। লেনদেন কমে যাওয়ার অর্থ হচ্ছেপ্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগে আসছেন না। এতে বাজারে দরপতন ত্বরান্বিত হচ্ছে। এ অবস্থায় প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের বাজারে সক্রিয় থাকার আহ্বান জানান তারা। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেনবিনিয়োগকারীদের মধ্যে অনাস্থা তৈরি হয়েছে। ফের দরপতন হতে পারেএমন আশঙ্কা থেকেই বাজারে ক্রেতা কমে গেছে। ফলে দরপতন থামছে না। এ আশঙ্কা গত সপ্তাহেই শুরু হয়েছে যা চলতি সপ্তাহেও অব্যাহত রয়েছে। তবে এ অবস্থায় অনাস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হলে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদেরকে এগিয়ে আসতে হবে। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা এগিয়ে এলে সব বিনিয়োগকারীই আস্থা ফিরে পাবেন। তথ্যে দেখা গেছেরবিবার ডিএসইতে কিছু খাতের সব কোম্পানিরই শেয়ারদর আগের কর্মদিবসের তুলনায় কমেছে। এর মধ্যে রয়েছেটেলিযোগাযোগ খাত সেবা ও আবাসন খাত কাগজ ও মুদ্রণ খাত এবং সিরামিক খাত। এ ছাড়া বাজারে লেনদেনকৃত ৭৯ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে। তবে দর কমার ক্ষেত্রে শীর্ষে ছিল সিমেন্ট খাত। এ খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর কমেছে সাড়ে ৪ শতাংশ। এ ছাড়া জ্বালানি খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর কমেছে ২ দশমিক ২ শতাংশ। টেক্সটাইল খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর কমেছে ১ দশমিক ৬ শতাংশ। এবং ব্যাংক ও ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর কমেছে ১ দশমিক ২ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5656.csv b/Bangla_fin_news_articles/5656.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..09b77021588af828a0447840d8e0f7bb2b37e29d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5656.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5656,সঞ্চয়পত্রের অর্থ জমা দেয়ার ইলেক্ট্রনিক পদ্ধতি চালু,2015-10-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,স্বয়ংক্রিয়ভাবে গ্রাহকের হিসাবে সঞ্চয়পত্রের অর্থ জমারইলেক্ট্রনিকপদ্ধতি অটোমেশন অব সঞ্চয়পত্র পেআউট কার্যক্রম চালু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।রবিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের জাহাঙ্গীর আলম কনফারেন্স হলে গর্ভনর ড. আতিউর রহমান এই কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠানে আতিউর রহমান বলেন সঞ্চয়পত্রের টাকার জন্য আর বই জমা দিয়ে টোকেন নিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হবে না। মাস শেষে মুনাফার টাকা ও মেয়াদ শেষে আসল টাকা সরাসরি নিজের হিসাবে জমা হবে । টাকা জমা হওয়ার সঙ্গে গ্রাহকের মোবাইলে শর্ট মেসেজ ও ইমেইল করে জানিয়ে দেওয়া হবে টাকা জমার নিশ্চিত বার্তা। তিনি বলেন গ্রাহক সেবার মান বাড়ানোর অংশ হিসেবে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে সঞ্চয়পত্রের সব ধরনের পরিশোধ সরাসরি গ্রাহকের ব্যাংক হিসাবে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হলো। সেখান থেকে গ্রাহক তার সুবিধা মতো টাকা তুলতে পারবেন। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক আহসান উল্লাহর সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন ডেপুটি গর্ভনর আবুল কাশেম আবু হেনা মোহাম্মদ রাজি হাসান নাজনীন সুলতানা জাতীয় সঞ্চয় অধিদফতরের মহাপরিচালক মাহমুদা আক্তার মীনা প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5657.csv b/Bangla_fin_news_articles/5657.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..55de91b077727f24f1a1200130ddf1cad7ca9583 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5657.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5657,চট্টগ্রাম নিউমুরিং কন্টেইনার টার্মিনালের যাত্রা শুরু,2015-10-18,চট্টগ্রাম অফিস,চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কন্টেইনার টার্মিনাল এনসিটি গতকাল শনিবার উদ্বোধন করা হয়েছে। নির্মাণের পর দীর্ঘ ৮ বছর পর গতকাল এনসিটির পূর্ণ সক্ষমতায় কাজ শুরু হলো। তবে এনসিটির ৫ বার্থের মধ্যে ১টি বার্থ চট্টগ্রামপানগাঁও পথে কন্টেইনার হ্যান্ডলিংএর জন্য সংরক্ষিত রাখা হয়েছে। প্রায় ৭০০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এনসিটির দৈর্ঘ্য ৯৫০ মিটার। এনসিটি কর্তৃক বছরে প্রায় ১২ লক্ষ কন্টেইনার হ্যান্ডলিং সম্ভব। এনসিটি ছাড়াই চট্টগ্রাম বন্দরে বর্তমানে বছরে ১৮ লক্ষাধিক কন্টেইনার হ্যান্ডলিং করা হচ্ছে। কন্টেইনার হ্যান্ডলিংএর প্রবৃদ্ধি বছরে শতকরা ১০ থেকে ১৪ ভাগ। ২০০৭ সালে এনসিটির নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হলেও শুধু অপারেটর নিয়োগ নিয়ে সিদ্ধান্তহীনতার কারণে এটি পূর্ণমাত্রায় অপারেশনে যেতে পারেনি। এনসিটি নির্মাণের পূর্ব থেকেই এটি প্রাইভেট অপারেটর কর্তৃক পরিচালনার জন্য ব্যবসায়ীরা দাবি জানিয়ে আসে। কিন্তু নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার পর বিদেশি না দেশি অপারেটর পরিচালনা করবে তা নিয়ে আবার জটিলতা দেখা দেয়। বন্দর কর্তৃপক্ষ একপর্যায়ে আন্তর্জাতিক টেন্ডার আহ্বান করে। চারটি প্রতিষ্ঠান কারিগরিভাবে যোগ্য বিবেচিত হলেও শেষ পর্যন্ত মামলার কারণে আটকে যায়। বন্দর একবার নিজেরা পরিচালনা করবে বলে সিদ্ধান্ত নিলেও আর্থিকভাবে সাশ্রয়ী হবে না বুঝতে পেরে তা থেকেও সরে আসে। শেষ পর্যায়ে স্থানীয়ভাবে দুই বছরের জন্য টেন্ডার আহ্বান করা হয়। চারটি বার্থকে দুই ভাগে ভাগ করে আলাদা দুটি টেন্ডার আহ্বান করা হয়। ২নং ও ৩নং বার্থের টেন্ডারে সাইফ পাওয়ার টেক এককভাবে এবং ৩নং ও ৪নং বার্থ সাইফ পাওয়ার টেক অন্য দুটি প্রতিষ্ঠানের সাথে যৌথভাবে কারিগরি ও আর্থিকভাবে যোগ্য বিবেচিত হয়। পরবর্তীতে বন্দরের সাথে চুক্তি সম্পন্ন করে। এর ধারাবাহিকতায় গতকাল এ ৪টি বার্থের কাজ উদ্বোধন করা হয়। গতকাল উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান বলেন চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য অনেক কাজ করতে হবে। বেটার্মিনাল ও লালদিয়া টার্মিনাল নির্মাণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। বন্দরের সম্প্রসারণের লক্ষে এ সকল প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সাইফ পাওয়ার টেকের স্বত্বাধিকারী তরফদার মোহাম্মদ রুহুল আমিন বলেন এনসিটির ৪টি বার্থ আগামী বছর ৮ লক্ষ কন্টেইনার হ্যান্ডলিং করায় টার্গেট ধরা হয়েছে। তিনি বলেন ২০০৭ সাল থেকে বন্দরের সিসিটি ইয়ার্ডে কাজ করে প্রতিবছর আধুনিক যুগোপযোগী প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে ২ লক্ষ কন্টেইনার থেকে ৫ লক্ষ কন্টেইনার হ্যান্ডলিং এর প্রবৃদ্ধি ঘটানো হয়েছে তার প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে। তিনি বলেন তিনি সকল আইনকানুন মেনে দেশিবিদেশি প্রায় ২ হাজার দক্ষ জনবল নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরের হ্যান্ডলিং কাজ পরিচালনা করছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5658.csv b/Bangla_fin_news_articles/5658.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..804b126e4127267bd046de73bf94a95d4b862870 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5658.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5658,বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি বিস্ময়কর বিশ্বব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ,2015-10-17,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধিকে বিস্ময়কর বলে মনে করেন বিশ্বব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ কৌশিক বসু। তার বিবেচনায় বাংলাদেশ নিয়ে এ ধারণা ১০ বছর আগেও করা সম্ভব ছিল না। গত ৭ অক্টোবর লাতিন আমেরিকান দেশ পেরুর রাজধানী লিমায় বিশ্বব্যাংকআইএমএফের বার্ষিক সভা চলাকালে বিশ্বব্যাংক দফতরে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম ও একটি বেসরকারি টেলিভিশনকে দেয়া এক সাক্ষাত্কারে তিনি এ মন্তব্য করেন। এক প্রশ্নের উত্তরে কৌশিক বসু বলেন বেশ কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশ ধারাবাহিকভাবে ৬ শতাংশের বেশি হারে প্রবৃদ্ধি অর্জন করছে। গত বছরেও ৬ দশমিক ৫১ শতাংশ অর্জিত হয়েছে। এবার ৭ শতাংশ বা তার কাছাকাছি হবে বলে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো পূর্বাভাস দিয়েছে। আমরাও বিশ্বব্যাংক করছি...। আর আমি মনে করি বাংলাদেশে সেটা অসম্ভব নয়। তিনি আরো বলেন একজন বাঙালি হিসেবে এটা বলতে পারি যে ১০ বছর আগেও যদি ভাবা হতো যে এ রকম বাংলাদেশ এখানে আসতে পারে কি না মনে হতো যে খুবই আনলাইকলি যে বাংলাদেশ এখানে এসে পৌঁছাবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5659.csv b/Bangla_fin_news_articles/5659.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c8af8011f227ca22d3cfe49237c606e1c7bf12b5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5659.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5659,‘জিএসপির শর্তের বাইরে বাংলাদেশ কিছু করবে না’,2015-10-17,গাজীপুর প্রতিনিধি,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন জিএসপি নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দেয়া ১৬টি শর্ত আমরা পূরণ করেছি। এখন তারাও বলে শর্ত পূরণ হয়েছে কিন্তু আরো কিছু করতে হবে। শর্তের বাইরে কিছু করতে বলা হলে বাংলাদেশ কখনো করবে না। শনিবার দুপুরে গাজীপুরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনব্যাপী ২৩তম বিজ্ঞান সম্মেলন উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। তোফায়েল আহমেদ বলেন আমরা জিএসপি সুবিধা পাই সামান্য। এর পরিমাণ ২৩ মিলিয়ন ডলার। আর রফতানি করি ৫.৭ বিলিয়ন ডলার। যেখানে প্রায় ৬ বিলিয়নের মতো রপ্তানি সেখানে ২৩ মিলিয়ন জিএসপি এটা এতো গুরুত্বপূর্ণ না। এটা একটা ইমেজের প্রবলেম। তিনি বলেন যারা একদিন উপহাস করে বলেছিল বাংলাদেশ একটা তলাবিহীন ঝুড়ি আজকে যখন দেখছে সেই বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালে মধ্যে আমরা মধ্যম আয়ের দেশে রুপান্তরিত হব ও ২০৪১ সালে উন্নত দেশে। তারা আমাদেরকে একটু হিংসার চোখে দেখে। সেই কারণেই বিভিন্ন বাধা আসছে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা এগিয়ে যাব। কোন বাধাই আমাদের অগ্রগতিকে বানচাল করতে পারবে না। তোফায়েল আহমেদ বলেন বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে এগিয়ে যাচ্ছে এবং এগিয়ে যাবে। আন্তর্জাতিক বিশ্বে বাংলাদেশ এখন মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত। তার প্রমাণ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দুটি পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। আমাদের এক্সপোর্ট ভাল রিজার্ভ ভাল আমাদের রেমিটেন্স ভাল সাউথ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে সবকিছুতে আমরা এখন এগিয়ে। অর্থনৈতিক সামাজিক সামাজিক সকল খাতে আমরা পাকিস্তান এবং ভারত থেকে আমরা এগিয়ে। এমন সময়ে দুইজন বিদেশিকে হত্যা করে আন্তজার্তিক বিশ্বে আমাদের ছোট করার চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু খুব শিগগিরই এই হত্যার রহস্য উদঘাটন হবে। তিনি বলেন যারা আন্দোলন করে ৫ জানুয়ারি নির্বাচন ঠেকাতে পারে নাই ব্যর্থ হয়েছে যারা ৯৩ দিন আন্দোলনসংগ্রাম করে মায়ের কোল খালি করেছে তারা মনে করেছে আন্দোলনসংগ্রাম এই সরকারের কিছু করা যাবে না। দুইএকটা বিদেশিকে হত্যা করলে আন্তজার্তিক বিশ্বে সংবাদ হবে। কিন্ত যখন প্রকৃত রহস্য বেরিয়ে যাবে এখানেও তারা ব্যর্থ হবে। জাতীয় উন্নয়নে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এ প্রতিপাদ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম সুফিয়া কামাল অডিটরিয়ামে মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপত্বি করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রোভাইস চ্যান্সেলর এবং বাংলাদেশ বিজ্ঞান উন্নয়ন সমিতির সভাপতি প্রফেসর ড. শহীদ আখতার হোসেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5660.csv b/Bangla_fin_news_articles/5660.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8c0a741f2d1d494888bd7d196b5d1930a5e5cb4e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5660.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5660,স্বর্ণের দাম বেড়েছে,2015-10-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সব মানের স্বর্ণের দাম ভরিতে ১ হাজার ৫১৬ টাকা করে বাড়ানো হয়েছে। বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতিবাজুস এর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়। শনিবার থেকে নতুন দর কার্যকর হবে বলে বাজুসের ঐ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। গত ৯ সেপ্টেম্বর স্বর্ণের দাম ভরিতে এক হাজার টাকার মতো কমিয়েছিলেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বাড়ায় স্থানীয় বাজারে সোনার দাম সমন্বয় করা হয়েছে বলে বাজুসের সাধারণ সম্পাদক এনামুল হক খান। নতুন দর অনুযায়ী সবচেয়ে ভালো মানের অর্থ্যাৎ ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণ ১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম থেকে ৪৩ হাজার ৭৪০ টাকায় বিক্রি হবে। ২১ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম ভরিপ্রতি ৪০ হাজার ১২৪ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৪১ হাজার ৬৪০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ১৮ ক্যারেটের সোনা ভরিপ্রতি ৩৩ হাজার ৪৭৫ টাকার স্থলে এখন বিক্রি হবে ৩৪ হাজার ৯৯২ টাকায়। এছাড়া সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনা বিক্রি হবে ২৩ হাজার ৯১১ টাকায়। বাজুস রুপার দাম বাড়িয়েছে ভরিতে ৫৮ টাকা। ভরিপ্রতি ৫৮ টাকা বাড়িয়ে বিক্রয় মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৯৯১ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5661.csv b/Bangla_fin_news_articles/5661.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e2002faa0dee14c8e3453772a6071faf587d289e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5661.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5661,চাল সবজির দাম বেড়েছে,2015-10-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাজধানীর খুচরা বাজারে বেড়েছে সব ধরনের চালের দাম। সরবরাহে ঘাটতি না থাকলেও এক সপ্তাহের ব্যবধানে মানভেদে কেজিপ্রতি দাম বেড়েছে ২৪ টাকা। গত সপ্তাহের তুলনায় বেশির ভাগ শাকসবজির দাম কেজিতে ৫১০ টাকা বেড়েছে। অন্যান্য পণ্যের দাম অনেকটা স্থিতিশীল। বিক্রেতারা বলছেন কোরবানি ঈদের পর থেকে পাইকারি বাজারে চালের দাম চড়া। খুচরা বাজারেও এর প্রভাব পড়েছে। খুচরা বাজারে শুক্রবার প্রতি কেজি মোটা গুটি স্বর্ণা চাল ৩০৩২ টাকা বিআর আটাশ ৪০ বিআর উনত্রিশ ৩৫৩৬ এবং মিনিকেট ৪৪৪৮ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। রাজধানীর কারওয়ান বাজারের এক চাল ব্যবসায়ী জানান চলতি মাসের শুরুতে বেশির ভাগ চালের দাম বস্তাপ্রতি ১৫০২০০ টাকা বেড়েছে। ধানের মৌসুম শেষ পর্যায়ে আসায় এবং সরকার পাটের বস্তা ব্যবহার বাধ্যতামূলক করায় খরচ বেড়ে গেছে। আর সে কারণেই দাম বেড়েছে। এদিকে শুক্রবার রাজধানীর বিভিন্ন কাঁচাবাজার ঘুরে দেখা গেছে ছুটির দিনে ক্রেতাদের উপস্থিতি বেশি থাকায় বেচাকেনা কিছুটা বাড়লেও সরবরাহের তুলনায় অনেক পণ্যের চাহিদা কম। গত সপ্তাহের তুলনায় শাকসবজির দাম কেজিপ্রতি ৫১০ টাকা বেড়েছে। শীতের নতুন সবজি বাজারে না আসায় এসবের দাম বাড়তি বলে দাবি করছেন বিক্রেতারা। বাজারে প্রতি কেজি শসা ৫০ টমেটো ১১০১২০ পটোল ৬০ কাঁচা পেঁপে ৩০৩৫ করলা ৭০৮০ বরবটি ৬০৭০ বেগুন ৯০৯৫ কাঁচামরিচ ১০০১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া প্রতিটি লাউ ৫০৫৫ বাঁধাকপি ৩০ ফুলকপি ২৫৩০ প্রতি আঁটি লাউশাক ৩৫৪০ পুঁইশাক ৩০ পালংশাক ৩০ লালশাক ১০১৫ টাকা এবং কাঁচকলার হালি ২৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। মাছবাজার ঘুরে দেখা গেছে প্রতি কেজি বড় দেশি রুই ও কাতল ৪০০৪৫০ আমদানিকৃত রুইকাতল ২৮০৩৫০ পোয়া ৫০০৬০০ পাঙ্গাশ ১২০১৬০ সিলভার কার্প ১৩০১৮০ বাটা মাছ ২০০২৬০ মাঝারি তেলাপিয়া ১৬০১৮০ চাষের কৈ ২৫০৩০০ ছোট চিংড়ি ৫০০৬০০ মাঝারি চিংড়ি ৮০০১০০০ শিং মাছ ৫০০৬৫০ দেশী মাগুর ৭০০৮০০ টাকা এবং প্রতি জোড়া মাঝারি ইলিশ ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এদিকে ব্রয়লার মুরগির কেজি ১২৫১৩০ এবং লেয়ার ১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ফার্মের মুরগির ডিম হালি ৩০৩২ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বাজারে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ৭০৭৫ ভারতীয় পেঁয়াজ ৬০৬৫ এবং মিয়ানমারের পেঁয়াজ ৪৫৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। এছাড়া প্রতি কেজি দেশি আদা ১৪০ ভারতীয় ১২০১৩০ ও চীনা আদা ১০০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। দেশি রসুন ৮০৮৫ ও চীনা রসুন ১০৫১১০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5662.csv b/Bangla_fin_news_articles/5662.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6105784a38349293bb4676a178ce02b361c5282c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5662.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5662,কমছে বিনিয়োগের আগ্রহ,2015-10-17,আহসান হাবীব রাসেল,দিন দিন কমছে দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগ নিবন্ধন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন নিবন্ধন কমার অর্থই হচ্ছে বিনিয়োগের আগ্রহ বা চাহিদা কমতে শুরু করা। বিনিয়োগ বোর্ডের তথ্যে দেখা গেছে গত মার্চ মাসের তুলনায় আগস্টে বিনিয়োগ নিবন্ধন কমেছে ৪৮ শতাংশ। আর এপ্রিলের তুলনায় কমেছে প্রায় ৬০ শতাংশ। অর্থনীতিবিদরা মনে করেন অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য প্রয়োজন বড় অঙ্কের দেশিবিদেশি বিনিয়োগ। এ অবস্থায় বিনিয়োগের আগ্রহ কমতে শুরু করার প্রবণতা ইতিবাচক নয়। বিনিয়োগ কমতে শুরু করলে কর্মসংস্থানসহ গোটা অর্থনীতিতেই নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। এদিকে বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় ব্যাংকগুলোতে কমে গেছে ঋণের চাহিদা। বাড়ছে অব্যবহূত টাকার পরিমাণ। কাঙ্ক্ষিত পরিমাণে ঋণ দিতে না পেরে ব্যাংকগুলো ঋণের সুদ ও আমানতের সুদ কমাচ্ছে। ঋণের সুদহার কিছুটা কমাকে ইতিবাচকভাবে দেখছেন উদ্যোক্তারা। তারা বলছেন ব্যাংকগুলো এতোদিন উচ্চ হারে সুদ নিয়েছে। উদ্যোক্তারা উচ্চ সুদে ঋণ নিয়ে আর টিকে থাকতে পারছেন না। ফলে বিনিয়োগ কমাতে বাধ্য হচ্ছেন। এখন ব্যাংকগুলো ঋণের সুদ কমাচ্ছে। তবে ব্যাংকগুলো ঋণের সুদ কমালেও যারা ইতিমধ্যে ঋণ নিয়েছেন তারা উচ্চ সুদ পরিশোধ ও নানা সমস্যায় বেশ চাপেই রয়েছেন। বিনিয়োগ বোর্ডের তথ্যে দেখা গেছে চলতি বছরের মার্চে দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগ নিবন্ধন হয়েছে ১২ হাজার ৫৫৭ কোটি টাকার। এপ্রিলে বিনিয়োগ নিবন্ধন হয়েছে ১৬ হাজার ৩৩০ কোটি টাকা। এরপর ব্যাপকভাবে কমতে থাকে বিনিয়োগ নিবন্ধনের পরিমাণ। মে মাসে দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগ নিবন্ধন হয়েছে ৯ হাজার ৬ কোটি টাকা। জুনে তা আরও কমে ৭ হাজার ৭৪২ কোটি টাকায় নেমে আসে। এরপর জুলাইয়ে দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগ নিবন্ধন হয়েছে ৩ হাজার ৬৬৮ কোটি টাকা। আগস্টে বিনিয়োগ নিবন্ধনের পরিমাণ বেড়ে হয়েছে ৬ হাজার ৪৫৪ কোটি টাকা। বিনিয়োগ কমে যাওয়া প্রসঙ্গে বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশনের বিজিএমইএ সাবেক সভাপতি আতিকুল ইসলাম বলেন এমনিতেই দেশে বিদ্যুতের অভাব রয়েছে। অবকাঠামোগত সমস্যা রয়েছে। তার ওপর রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা দেশের বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বড় প্রভাব ফেলছে। কারণ উদ্যোক্তারা বিনিয়োগের ক্ষেত্রে স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিবেশকে গুরুত্ব দেয়। তাই যে কোনো মূল্যে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে হবে। তিনি আরও বলেন বাংলাদেশে যে উচ্চ সুদে ঋণ নিয়ে বিনিয়োগ করতে হয় তা দিয়ে বিনিয়োগ লাভজনক করা সম্ভব নয়। কোনো দেশে এত উচ্চ সুদে ঋণ নিয়ে বিনিয়োগ করতে হয় না। তাই যে কোনো ঋণের সুদ কমাতে হবে। এখনও ঋণের সুদ অনেক বেশি। ব্যাংক সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে ব্যাংকগুলোতে ঋণের চাহিদা কমায় উদ্বৃত্ত তারল্যের পরিমাণ বাড়ছে। বাড়ছে ব্যাংকগুলোর তহবিল ব্যবস্থাপনা নিয়ে দুশ্চিন্তা। তাই বিনিয়োগ বাড়ানোর মাধ্যমে পরিস্থিতি সামাল দিতে কিছুদিন ধরে ঋণ ও আমানতে সুদহার কমাচ্ছে ব্যাংকগুলো। এতোদিন ব্যাংকগুলো ঋণের তুলনায় আমানতের সুদহার বেশি কমিয়ে আসছিল। তবে এখন ঋণ গ্রহণকে উত্সাহিত করতে ঋণের সুদ বেশি কমাচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী গত আগস্টে ব্যাংকগুলো গড়ে ৬ দশমিক ৭৪ শতাংশ সুদে আমানত নিয়েছে। জুলাইয়ে আমানত নিয়েছিল ৬ দশমিক ৭৮ শতাংশ সুদে। তার আগের মাসে আমানতে গড়ে সুদ দিয়েছিল ৬ দশমিক ৮০ শতাংশ। অন্যদিকে আগস্টে ব্যাংকগুলো ঋণ বিতরণ করেছে ১১ দশমিক ৫১ শতাংশ সুদে। আগের মাসে সুদহার ছিল ১১ দশমিক ৫৭ শতাংশ। আর তার আগের মাস জুনে ঋণ বিতরণ করেছিল ১১ দশমিক ৬৭ শতাংশ সুদে। উদ্যোক্তারা বলছেন ব্যাংকগুলো সুদের হার কিছুটা কমালেও তা এখনো অনেক বেশি। এত সুদে বিনিয়োগ লাভজনক করা সম্ভব নয়। সুদের হার এক অঙ্কের ঘরে আসলে উদ্যোক্তারা ঋণ নিয়ে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী হবেন। তবে সুদ কমানোর পাশাপাশি অবকাঠামোগত দুর্বলতা দূর করার দাবি উদ্যোক্তাদের। বিশেষ করে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুত্ প্রদানের ক্ষেত্রে সরকারকে আন্তরিক হতে হবে বলে মনে করেন তারা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5663.csv b/Bangla_fin_news_articles/5663.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..78ae88ddd32ebf67d62c56fafa49e2d905ccf8b5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5663.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5663,প্রিমিয়াম সিকিউরিটিজ মামলায় জেরা হয়নি,2015-10-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রিমিয়াম সিকিউরিটিজের শেয়ার কেলেঙ্কারি মামলায় বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি পক্ষে সাক্ষ্য দেয়া সাবেক নির্বাহী পরিচালক এম এ রশীদ খান বৃহস্পতিবার ট্রাইব্যুনালে অনুপস্থিত থাকায় জেরা করা সম্ভব হয়নি। এর আগে তিনি বিএসইসির পক্ষে সাক্ষ্য দিয়েছিলেন। পুঁজিবাজার সংক্রান্ত মামলা নিষ্পত্তিতে গঠিত বিশেষ ট্রাইব্যুনালে তাকে মামলার আসামি পক্ষের আইনজীবীদের জেরা করার কথা ছিল। তিনি অনুপস্থিত থাকায় ট্রাইব্যুনালের বিচারক আগামী ১৫ নভেম্বর মামলার পরবর্তী তারিখ ঘোষণা করেন। এ সময় ট্রাইব্যুনালে মামলার আসামি সাঈদ এইচ চৌধুরী প্রিমিয়াম সিকিউরিটিজের তত্কালীন ব্যবস্থাপনা পরিচালক মশিউর রহমান পরিচালক আনু জায়গিরদার উপস্থিত ছিলেন। এ দিকে সৌদি বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড এগ্রিকালচার ইনভেস্টমেন্টের সাবিনকো অপর শেয়ার কেলেঙ্কারি মামলায় সাক্ষ্য ও জেরা সম্পন্ন হয়েছে। এ মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সাবেক প্রধান অর্থ কর্মকর্তা সিএফও শুভ্র কান্তি চৌধুরী। সাক্ষ্য শেষে তাকে জেরা করেন আসামি আসামি কুতুব উদ্দিনের আইনজীবী মো. বোরহান উদ্দিন। সাবিনকোর শেয়ার কেলেঙ্কারি মামলার পরবর্তী তারিখ আগামি ১৯ অক্টোবর নির্ধারণ করেছেন ট্রাইব্যুনাল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5664.csv b/Bangla_fin_news_articles/5664.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..14871edf1d95c1dd235de61391933dbf08d2abed --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5664.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5664,১ দিনেই কেডিএসের দর বেড়েছে ৩২৯ শতাংশ,2015-10-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে সদ্য তালিকাভুক্ত কেডিএস এক্সেসরিজের শেয়ারদর এক দিনেই ৩২৯ শতাংশ ইস্যু প্রাইসের তুলনায় বেড়েছে। ১০ টাকা প্রিমিয়ামসহ আইপিওতে আসা এ কোম্পানির শেয়ারের বরাদ্দ মূল্য ছিল ২০ টাকা। বৃহস্পতিবার এ শেয়ারের সর্বশেষ লেনদেন হয়েছে ৮৪ দশমিক ৭ টাকায়। এ হিসাবে কোম্পানিটির শেয়ারের দর বেড়েছে ৬৪ দশমিক ৭ টাকা। কোম্পানির শেয়ারদর সর্বোচ্চ ৯৩ টাকা পর্যন্ত উঠেছিল। ডিএসই সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। ৭৫ টাকা ওপেন প্রাইস দিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন শুরু হয়। অর্থাত্ আইপিও দরের তুলনায় ৫৫ টাকা বেশি দরে শুরু হয় লেনদেন। আর বৃহস্পতিবার ৫৩ লাখ ৬৮ হাজার ১৯৬টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে। হাতবদল হওয়া শেয়ারের মূল্য ৪৫ কোটি ৭৭ লাখ ২ হাজার টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5665.csv b/Bangla_fin_news_articles/5665.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4ee66c003e45c38aab5aed36c4fbb92f6acfab50 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5665.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5665,বাংলাদেশে বিনিয়োগ করবে ভারতীয়রা বাণিজ্যমন্ত্রী,2015-10-15,অনলাইন ডেস্ক,ভারতীয় বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে বিনিয়োগ করবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। তিনি বলেছেন আগামীতে ভারতীয় বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে বিনিয়োগ করবেন কেননা তাদের জন্য আলাদা জায়গা বরাদ্দ করা হয়েছে। ভারত সরকারও বাংলাদেশের জন্য জায়গা দিতে রাজি হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাজধানীতে ইন্ডিয়ান টেকনিক্যাল অ্যান্ড ইকোনমিকাল কোঅপারেশন আইটিইসি এবং দ্যা ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ কালচারাল রিলেশনস আইসিসিআর দিবসের অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এ কথা বলেন। এ সময় বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার পঙ্কজ শরণ উপস্থিত ছিলেন। ভারত থেকে আমদানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ লাভবান হচ্ছে দাবি করে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন রফতানির ক্ষেত্রে দুইটি পণ্য মদ ও তামাক বাদে বাংলাদেশকে কোটা ও শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার দিয়েছে ভারত। দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের পরিমাণ এখন প্রায় ৬ বিলিয়ন ডলার। যদিও এর সুবিধাটা এখন ভারতের পক্ষেই যাচ্ছে। তারপরও আমরা এখান থেকে উপকৃত হচ্ছি। দেশে কোনো পণ্যের দাম বাড়লে আমরা তা ভারত থেকে আমদানি করি। অনুষ্ঠানে ভারতের হাইকমিশনার বলেন বাংলাদেশভারত সম্পর্ক সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও জটিল। আর এই সম্পর্ক কীভাবে সামনে এগোয় তা শুধু ভারতের জনগণের নয় বাংলাদেশের জনগণের ভাগ্যও নিরূপণ করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5666.csv b/Bangla_fin_news_articles/5666.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..83a02d52bda3a0e2572a0b83cec001cc45cbd107 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5666.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5666,চীনে ক্ষুদ্রঋণ চালু করতে গ্রামীণ চায়নার চুক্তি স্বাক্ষর,2015-10-15,অনলাইন ডেস্ক,চীনে ক্ষুদ্র ঋণ চালু করতে গ্রামীণ চায়না এক চুক্তি স্বাক্ষর করেছে ১৪ই অক্টোবর। এ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন নোবেল লরিয়েট প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস। এ সময় শেনজেন সিটিজেনস সেন্টারে রাজনৈতিক নেতা শীর্ষ ব্যবসায়ী নেতা ও শিক্ষাবিদদের এক সমাবেশে ভাষণ দেন তিনি। চীনা কম্যুনিষ্ট পার্টির উচ্চপদস্থ নেতা ও চায়নিজ পিপলস পলিটিক্যাল কনসালটেটিভ কনফারেন্সের ডেপুটি চেয়ারম্যান বাই লি চেন প্রফেসর ইউনূসকে চীনে স্বাগত জানান। তিনি বলেন যে প্রফেসর ইউনূস সব সময়ই দরিদ্রদের নিয়ে ভাবেন বলে তিনি দীর্ঘ দিন ধরে তাঁর ভক্ত। চীনে নেতারা দরিদ্র শব্দটির পরিবর্তে দুর্বল জনগোষ্ঠী শব্দটি ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু প্রফেসর ইউনূস কথা ঘুরিয়ে না বলে তাদের দরিদ্রই বলেন এবং তাদের সংখ্যা শূণ্যে নামিয়ে আনতে চান। গ্রামীণ চায়না শেনজেনে একটি ক্ষুদ্রঋণ শাখা চালু করতে যাচ্ছে বলে জানান তিনি। প্রফেসর ইউনূসের পরামর্শ মোতাবেক আর্থিক সেবাকে দরিদ্রদের কাছে নিয়ে যাবার লক্ষ্যে গ্রামীণ চায়নার সঙ্গে কাজ করার জন্য পিটুপি কোম্পানি হেপাইডট.কমকে তিনি ধন্যবাদ জানান। প্রফেসর ইউনূস তাঁর বক্তৃতায় মানুষের স্বার্থপরতাভিত্তিক বর্তমান সভ্যতা থেকে বেরিয়ে এসে পূর্ণ মানুষ হিসেবে নিজেদের পুনঃআবিষ্কারের মাধ্যমে একটি নতুন মানব সভ্যতা নির্মাণের প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা করেন। শেনজেনের ডেপুটি মেয়র অর্থ জু সকলের পক্ষ থেকে প্রফেসর ইউনূসকে স্বাগত জানান এবং গ্রামীণ চায়নার সকল কর্মসূচিতে পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস দেন। তিনি বলেন শেনজেন একটি গতিশীল শহর যা নতুন উদ্যোক্তাদের প্রতি বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণের জন্য সুপরিচিত। দুই হাজারের বেশি নতুন অনলাইন আর্থিক উদ্যোক্তা এখানে থেকে কাজ করছে। উদ্বোধনী সেশনে আরো বক্তব্য রাখেন শেনজেন মিউনিসিপাল পার্টি কমিটির পরিচালক অর্থ হেপাই অনলাইনের প্রতিষ্ঠাতা ও গ্রুপ চেয়ারম্যান জনাব জ্যাং কাইয়ং শেনজেং স্পেশাল ইকোনমিক জোন ফাইন্যান্স এসোসিয়েশানের চেয়ারম্যান ড. জ্যাং জিয়ানজুন শেনজেন চ্যারিটি ফেডারেশনের সাধারণ সচিব জনাব ফাং টাও এবং সিআইইউআরএর ভাইস প্রেসিডেন্ট ও সাধারণ সচিব জনাব ওয়াং জিয়ানহুয়া। চীনে ক্ষুদ্রঋণের জনক ও বিভিন্ন গ্রামীণ কর্মসূচির দীর্ঘদিনের পৃষ্ঠপোষক ও সমাজকর্মী প্রফেসর ডু জিয়াওশান ফোরামে ক্ষুদ্র ঋণে চীনের অভিজ্ঞতা বিস্তারিত তুলে ধরেন। তাঁকে গ্রামীণ চায়নার উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। মাল্টিমিলিয়নডলার কোম্পানি হেপাই অনলাইনের প্রতিষ্ঠাতা ও গ্রুপ চেয়ারম্যান জ্যাং কাইয়ং উপস্থিত বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে হেপাই অনলাইনের পক্ষে শেনজেন শহরে গ্রামীণ চায়নার একটি শাখা অর্থায়ন করার জন্য চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। ফোরামের উদ্বোধনের পূর্বে প্রফেসর ইউনূস এই বাণিজ্যিক জেলার কেন্দ্রন্থলে চীনে গ্রামীণ চায়নার সদর দফতর পরিদর্শণ করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5667.csv b/Bangla_fin_news_articles/5667.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..60a97fd0de0e4e89bdb75693596da353069ea827 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5667.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5667,গুজরাটে টেক্সটাইল পার্ক স্থাপন করতে চায় বাংলাদেশ,2015-10-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ভারতের শিল্প অধ্যুষিত রাজ্য গুজরাটে টেক্সটাইল শিল্প পার্ক স্থাপন করতে চায় বাংলাদেশ। ভারতে উত্পাদিত তুলা ব্যবহার করে সেখনে সুতা ও কাপড় উত্পাদন করতে চায়। প্রাথমিকভাবে আড়াইশ থেকে তিনশ কোটি রুপি বিনিয়োগ করার লক্ষ্যে ১শ একর জমি চাওয়া হয়েছে স্থানীয় সরকারের কাছে। সমপ্রতি টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদনে বলা হয় এর আগে চীনও সেখানে বিনিয়োগ করেছে। গত মাসে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইর নেতৃত্বে একটি উচ্চ পর্যায়ের ব্যবসায়ী প্রতিনিধি দল গুজরাট সফর করে। ওই সফরে কটন অ্যাসোসিয়েশন ছাড়াও তৈরি পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর প্রতিনিধিরাও ছিলেন। গুজরাট সরকারের ইন্ডাস্ট্রিয়াল কমিশনার মমতা ভার্মা বলেন প্রাথমিকভাবে বাংলাদেশ ইয়ার্ন সুতা উত্পাদন করলেও পরবর্তীতে তৈরি পোশাকও উত্পাদন করবে। বাংলাদেশ বর্তমানে গুজরাট থেকে সুতা আমদানি করে। এখানে সুতার কারখানা হলে বাংলাদেশের টেক্সটাইল উদ্যোক্তাদের ব্যয় কমবে। জানা গেছে গুজরাটে স্পিনিংয়ের ক্ষেত্রে সরকারের প্রণোদনা রয়েছে। কাঁচামাল তুলা আর গ্যাসবিদ্যুতের সুবিধা রয়েছে। ফলে অনেক কোম্পানি গুজরাটে শিল্প স্থাপন করেছে। প্রতি বছর বাংলাদেশ প্রায় ৫৫ লাখ বেল ১ বেল ১৭০ কেজি তুলা আমদানি করে। এর ৭০ শতাংশই ভারত থেকে আসে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5668.csv b/Bangla_fin_news_articles/5668.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c7ce5e7a77741d225fde43ee36d3fbc0d7fb41d3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5668.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5668,২২ অক্টোবর ব্যাংক বন্ধ,2015-10-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দুর্গাপূজা বিজয়া দশমী উপলক্ষে আগামী ২২ অক্টোবর দেশের সব ব্যাংক বন্ধ থাকবে। বাংলাদেশ ব্যাংক গতকাল এ বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে তফসিলি ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5669.csv b/Bangla_fin_news_articles/5669.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0be5faf38920a57a9f7dcbc9b34f8eb05544312f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5669.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5669,গুজরাটে টেক্সটাইল পার্ক স্থাপন করতে আগ্রহী বাংলাদেশ,2015-10-14,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ভারতের শিল্প অধ্যুষিত রাজ্য গুজরাটে টেক্সটাইল শিল্প পার্ক স্থাপন করতে চায় বাংলাদেশ। ভারতে উত্পাদিত তুলা ব্যবহার করে সেখনে সুতা ও কাপড় উত্পাদন করতে চায়। প্রাথমিকভাবে আড়াই শ থেকে তিন শ কোটি রুপি বিনিয়োগ করার লক্ষ্যে ১০০ একর জমি চাওয়া হয়েছে স্থানীয় সরকারের কাছে। সম্প্র্রতি টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদনে বলা হয় এর আগে চীনও সেখানে বিনিয়োগ করেছে। গত মাসে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইর নেতৃত্বে্ একটি উচ্চ পর্যায়ের ব্যবসায়ী প্রতিনিধি দল গুজরাট সফর করে। ওই সফরে কটন অ্যাসোসিয়েশন ছাড়াও তৈরি পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর প্রতিনিধিরাও ছিলেন। গুজরাট সরকারের ইন্ডাস্ট্রিয়াল কমিশনার মমতা বার্মা বলেন প্রাথমিকভাবে বাংলাদেশ ইয়ার্ন সুতা উত্পাদন করলেও পরবর্তীতে তৈরি পোশাকও উত্পাদন করবে। বাংলাদেশ বর্তমানে গুজরাট থেকে সুতা আমদানি করে। এখানে সুতার কারখানা হলে তাদের ব্যয় কমবে। জানা গেছে গুজরাটে স্পিনিংয়ের ক্ষেত্রে সরকারের প্রণোদনা রয়েছে। কাঁচামাল তুলা আর গ্যাসবিদ্যুতের সুবিধা রয়েছে। ফলে অনেক কোম্পানি গুজরাটে শিল্প স্থাপন করেছে। প্রতি বছর বাংলাদেশ প্রায় ৫৫ লাখ বেল তুলা আমদানি করে। এর ৭০ শতাংশই ভারত থেকে আসে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5670.csv b/Bangla_fin_news_articles/5670.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6e8800a9d8794c328f0d36809a266669a11dc308 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5670.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5670,রাজনৈতিক বিবেচনায় নতুন ব্যাংকের লাইসেন্স নিয়ে প্রশ্ন,2015-10-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাজনৈতিক বিবেচনায় নতুন ব্যাংকের লাইসেন্স নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে এশিয়া প্যাসিফিক গ্রুপ অন মানি লন্ডারিং এপিজি। সংস্থাটি জানতে চেয়েছে রাজনৈতিক বিবেচনায় কেন এতো নতুন ব্যাংকের অনুমোদন দেয়া হয়। একই পরিচয়ে ব্যাংকের পরিচালক নিয়োগের বিষয়টিও উঠে আসে। আলোচনা হয় পুঁজিবাজারে অনিয়ম ব্যাংকবীমা খাতে কেলেঙ্কারিসহ আর্থিক খাতের নানা ইস্যু নিয়ে। তবে বৈঠকে বাংলাদেশের আর্থিক খাতের উন্নয়নের বিষয়গুলোও প্রসংশা পেয়েছে। বুধবার দেশের ব্যাংকিং খাতের সংশ্লিষ প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বৈঠকে এসব বিষয় উঠে আসে। জানা গেছে বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংক সংশ্লিষ্ট খাতের নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠানবিএসইসি আইডিআরএ ও এমআরএ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন আর্থিক খাতের সব অভিভাবক প্রতিষ্ঠানের মুখোমুখি হচ্ছে এপিজি প্রতিনিধি দল। সব বিষয়ে জানতে চাচ্ছেন তারা। বৈঠক বিষয়ে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাংলাদেশ ব্যাংকের এক কর্মকর্তা বলেন মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়নের বিষয়ে বাংলাদেশকে মূল্যায়ন করতে আসা এপিজি প্রতিনিধি দলের সদস্যরা বেশ কিছু বিষয়ে বাংলাদেশের প্রশংসা করেছে। তবে এ বিষয়ে ওই সংস্থার কিছু কিছু সুপারিশ বাংলাদেশ সঠিকভাবে পরিপালন করতে পারেনি বলেও জানান তিনি। রাজনৈতিক বিবেচনায় নতুন ব্যাংক ব্যাংক পরিচালক বড় আর্থিক কেলেঙ্কারি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন এপিজি প্রতিনিধি দলের সদস্যরা। সে প্রশ্নের জবাবে বাংলাদেশ ব্যাংক বলেছে ৩৭টি ব্যাংক লাইসেন্স আবেদন করেছিল। তারমধ্যে যাছাইবাছাই শেষে ৯টি ব্যাংকের অনুমোদন দেয়া হয়। যে ২৮টি দেয়া হয়নি সেগুলো ছিল অতি রাজনৈতিক। এ ছাড়া পুঁজিবাজার বিমা ও এমআরএ নিয়ে করা প্রশ্নেরও জবাব দেয়া হয়েছে। এর আগে গত রবি ও সোমবার ব্যাংকিং খাতের দুর্নীতি ও পাচার রোধে ৪০টি সুপারিশ করে এপিজি। দুর্নীতি দমন কমিশন দুদক বিএফআইইউসিআইডি ও আরও কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বৈঠকে এপিজির ৮ সদস্যের প্রতিনিধি দল এ সুপারিশ করে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5671.csv b/Bangla_fin_news_articles/5671.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..45be7aa5eb484a4f4a323ad8064f64b6a904db02 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5671.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5671,‘অর্থনৈতিক উন্নয়নে টেকসই জ্বালানি নিশ্চিত করতে হবে’,2015-10-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থনৈতিক উন্নয়নের ধারাকে বেগবান করার জন্য মানসম্পন্ন নিরাপদ ও টেকসই জ্বালানি নিশ্চিত করতে হবে। এ জন্য আগামীতে জ্বালানি উত্পাদন ও সরবরাহের ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদি রোডম্যাপ করা প্রয়োজন। মঙ্গলবার ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি ডিসিসিআই এবং টুভ সুড সাউথ এশিয়ার যৌথ আয়োজনে নিরাপদ জ্বালানি ভবিষ্যত্বিদ্যুত্ ও জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিতের মাধ্যমে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিতকরণ বিষয়ক সেমিনারে বক্তারা এসব কথা বলেন। রাজধানীর একটি হোটেলে অনুষ্ঠিত এ সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানিবিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিকইইলাহী চৌধুরী। বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের চেয়ারম্যান এ আর খান বিশেষ অতিথি এবং বাংলাদেশ নিযুক্ত জার্মানির রাষ্ট্রদূত ড. থমাস প্রিঞ্জ গেস্ট অব অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। সেমিনারে সভাপত্বি করেন ডিসিসিআই সহসভাপতি মো. শোয়েব চৌধুরী। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5672.csv b/Bangla_fin_news_articles/5672.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f187dda81569a7913c9c8f150afc4b72d8c4d68b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5672.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5672,জার্মানির কোলোনের ফুড ফেয়ারে প্রাণ,2015-10-13,অনলাইন ডেস্ক,বিশ্বের বৃহত্তম ফুড ফেয়ার আনুগা২০১৫ তে অংশগ্রহণ করেছে দেশিয় প্রতিষ্ঠান প্রাণ। জার্মানির কোলোন শহরে অনুষ্ঠিত এ মেলায় বিশ্বের ১০০ টি দেশের প্রায় ৭ হাজার খাদ্য ও পানীয় প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান তাদের পণ্য প্রদর্শন করছে। প্রাণ এর হেড অব এক্সপোর্ট মিজানুর রহমান জানান বিগত ১০ বছর ধরে প্রাণ আনুগা মেলায় অংশগ্রহণ করে আসছে। কোমল পানীয় জুস কনফেকশনারী নুডলস আচার সস জেলী হিমায়িত খাদ্যসহ বিভিন্ন খাদ্যপণ্য দিয়ে সাজানো হয়েছে প্রাণ এর স্টল। মেলায় আগত বিভিন্ন দেশের দর্শনার্থী এবং প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে উল্লেখযোগ্য সাড়া পাচ্ছেন বলেও তিনি জানান। তিনি আরও বলেন বিভিন্ন দেশের রকমারি খাবারের নতুন নতুন স্বাদের সমাহার ঘটেছে এ মেলায়। ফলে মেলায় অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো একে অপরের পণ্য দেখার সুযোগ পাচ্ছে। পাঁচদিন ব্যাপী এ মেলা ১০ অক্টোবর শুরু হয়ে শেষ হবে ১৪ অক্টোবর। উল্লেখ্য প্রাণ বিশ্বের ১১৮টি দেশে সুনামের সাথে খাদ্যপণ্য রপ্তানি করছে। রপ্তানিতে বিশেষ অবদান রাখায় প্রাণ পরপর দশ বছর বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক জাতীয় রপ্তানি ট্রফি অর্জন করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5673.csv b/Bangla_fin_news_articles/5673.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e3b95c068787b9dac258833e428a9d4f5a31ace1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5673.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5673,আমদানি লাভজনক ক্ষতিগ্রস্ত রপ্তানি,2015-10-12,সাইদুল ইসলাম,মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার মান নিয়ে ব্যবসায়ীদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। রপ্তানিকারকরা বলছেন প্রতিযোগী দেশগুলো মুদ্রার অবমূল্যায়ন করায় বাংলাদেশ রপ্তানিতে সক্ষমতা হারাচ্ছে। কিন্তু আমদানিকারকরা টাকা শক্তিশালী থাকায় কিছুটা হলেও স্বস্তিতে আছেন। তবে রপ্তানির তুলনায় আমদানি বেশি করায় বাংলাদেশ এক্ষেত্রে সুবিধাজনক অবস্থায় আছে বলে মনে করেন অর্থনীতি বিশ্লেষকরা। প্রসঙ্গ গত অর্থবছরে ২০১৩১৪ বাংলাদেশ মোট ৩০ হাজার ১৭৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছে। আর আমদানি করেছে ৪০ হাজার ৭৩২ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের পণ্য। বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি রপ্তানি করে তৈরি পোশাক। উদ্যোক্তারা বলছেন এ খাতে মূল্য সংযোজনের হার গড়ে ৭০ থেকে ৭৫ শতাংশ। অর্থাত্ বাংলাদেশ যদি একশ ডলারের পণ্য রপ্তানি করে তার বিপরীতে ৭০ থেকে ৭৫ ডলারের পণ্য আমদানিও করে। এক্ষেত্রে একজন রপ্তানিকারক তার কাঁচামাল আমদানিতে সুবিধা পেলেও রপ্তানিতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। কম টাকায় ডলার কিনে আমদানি ব্যয় মেটানোর পর একই দামের ডলারে রপ্তানি আয় গ্রহণ করছেন। গত একবছরে রপ্তানিতে বাংলাদেশের অনেক প্রতিযোগী দেশ মার্কিন ডলারের বিপরীতে তাদের মুদ্রার অবমূল্যায়ন করেছে। একমাত্র এসময়ে ডলারের বিপরীতে বাংলাদেশি টাকা শক্তিশালী হয়েছে এক দশমিক ৪৫ শতাংশ। সিএনএনমানি সূত্রে জানা গেছে গত একবছরে চীনা মুদ্রা ইউয়ান ৪ শতাংশ কানাডিয়ান ডলার ১৭ শতাংশ ইউরো ১৭ শতাংশ জাপানি ইয়েন ১৮ শতাংশ সুইডিশ ক্রোনার ২০ শতাংশ মেক্সিকান পেসো ২০ শতাংশ অষ্ট্রেলিয়ান ডলার ২১ শতাংশ নিউজিল্যান্ড ডলার ২২ শতাংশ তুরস্কের লিরা ২৪ শতাংশ ব্রাজিলিয়ান রিয়েল ৩৫ শতাংশ কম্বোডিয়ান পেসো ৩৭ শতাংশ এবং রাশিয়ার রুবলের ৪৫ শতাংশ অবমূল্যায়ন হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের টাকা শক্তিশালী থাকায় এক্ষেত্রে রপ্তানিকারকরা সমস্যায় পড়েছেন। এ বিষয়ে পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সাবেক সহসভাপতি এবিএম সামছুদ্দিন বলেন প্রতিযোগী দেশগুলোর মুদ্রার অবমূল্যায়নের কারণে আমরা পেরে উঠছি না। আগে মার্কিন ডলারের বিপরীতে আমরা যে পরিমাণ ইউরো পেতাম এখন তার ১৭ শতাংশ কম পাচ্ছি। এমনিতেই নানা কারণে আমরা প্রতিযোগী দেশগুলো থেকে পিছিয়ে আছি। ইউরোর মূল্যপতন আমাদের জন্য মরার ওপর খাড়ার ঘা। তিনি বলেন একদিকে ডলারের বিপরীতে ইউরোর দাম আমরা কম পাচ্ছি। অপরদিকে ডলারকে বাংলাদেশি টাকায় কনভার্ট করার ক্ষেত্রেও আমরা অন্যান্য দেশ থেকে পিছিয়ে। তিনি রপ্তানিকারকদের জন্য ডলারের পৃথক বিনিময় হার চালুর দাবি জানান। এদিকে বাংলাদেশে মুদ্রার ভাসমান বিনিময় হার চালু থাকলেও ডলারের বিপরীতে টাকার মান ধরে রাখার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক কাজ করছে। বাজার থেকে ডলার কিনে কৃত্রিমভাবে টাকার মূল্য ঠিক রাখা হচ্ছে। গত একবছরে বাংলাদেশ ব্যাংক বাজার থেকে সাড়ে তিনশ কোটি মার্কিন ডলার কিনেছে। তবে টাকা শক্তিশালী হবার কারণে রপ্তানিকারকরা ক্ষতিগ্রস্ত হলেও আমদানিকারকরা এর মাধ্যমে লাভবান হয়। আমদানি ব্যয় কমিয়ে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ানোর জন্য টাকা শক্তিশালী রাখার বিকল্প নেই। এছাড়া মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণেও এটি কার্যকর ভূমিকা পালন করে থাকে। এদিকে টাকা শক্তিশালী হবার কারণে শুধু রপ্তানিকারকরাই নয় যেসব প্রবাসী বিদেশ থেকে অর্থ পাঠান রেমিট্যান্স তারাও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। যেমন এখন একজন প্রবাসী বাংলাদেশি এক ডলার পাঠালে তার বিপরীতে পাচ্ছেন ৭৭ টাকা ৮০ পয়সা। টাকার অবমূল্যায়ন হলে তারা আরো বেশি অর্থ পেতেন। এ কারণে বিভিন্ন মহল থেকে টাকার অবমূল্যায়নের দাবি জোরদার হচ্ছে। এ প্রসঙ্গে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা উন্নয়ন অন্বেষণের চেয়ারপার্সন রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীর বলেন বাংলাদেশ সবসময় মুদ্রার অবমূল্যায়নকে আমদানিকারক এবং রপ্তানিকারকের দৃষ্টিকোন থেকে দেখেছে। কখন মুদ্রার অবমূল্যায়ন করতে হবে বা কখন অতিমূল্যায়ন করতে হবে সে বিষয়ে আমাদের গবেষণা নেই। তিনি আরো বলেন বাংলাদেশি মুদ্রা সবসময় আইএমএফ এর নির্দেশিত পন্থায় হেঁটেছে। আমরা আইএমএফ এর কর্মসূচিতে থেকেছি কারণ ঋণের কারণে তারা আমাদের নানা শর্ত দিয়েছে। রাশেদ আল মাহমুদ তিতুমীরের মতে উত্পাদন প্রবৃদ্ধি এবং কর্মসংস্থানকে মাথায় রেখে বাংলাদেশ মুদ্রা বিনিময় হারের একটি সৃজনশীল পদ্ধতি বের করতে পারে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5674.csv b/Bangla_fin_news_articles/5674.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d2503c022df15e178b35a1796af5ff0366e53a66 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5674.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5674,পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহের কেন্দ্রে ব্যাংকিং খাত,2015-10-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে দীর্ঘদিন পর আগ্রহের কেন্দ্রে উঠে এসেছে ব্যাংকিং খাত। সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই ব্যাংকিং খাতের শেয়ারগুলো নিয়েই বেশি আগ্রহ দেখা গেছে। তাই সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে এ খাত ঘিরে। এদিন ১০৭ কোটি ৪৯ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ব্যাংকিং খাতের শেয়ারগুলোতে। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের প্রায় ২৬ শতাংশ। অথচ একদিন আগেও এ খাতে লেনদেন হয়েছে ৩৮ কোটি টাকা। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন সাধারণত বছরের শেষ দিকে ব্যাংকিং খাতের শেয়ারের দাম বাড়ে। তাছাড়া এখন অনেক ব্যাংকের শেয়ারের দাম তুলনামূলকভাবে নিচে রয়েছে। তাই বিনিয়োগকারীরা ব্যাংকিং খাতের শেয়ারগুলোতে বিনিয়োগে আগ্রহী হয়েছেন। ব্যাংকের দুই প্রান্তিকের ইপিএস শেয়ারপ্রতি আয় এবং পিই দাম আয় অনুপাত রেশিও বিবেচনা করে অনেকেই শেয়ার ক্রয় করেছেন। এতে এ খাতের বেশিরভাগ শেয়ারের দাম বেড়েছে। আজ ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩০টি ব্যাংকের মধ্যে মাত্র একটি ব্যাংকের শেয়ারদর কমেছে। এছাড়া অন্য সব শেয়ারের দাম গড়ে প্রায় আড়াই শতাংশ বেড়েছে। ডিএসইর দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায়ও উঠে এসেছে ব্যাংকিং খাতের দুই কোম্পানি ব্র্যাক ব্যাংক ও যমুনা ব্যাংক। দর বৃদ্ধির তালিকায় তৃতীয় স্থানে থাকা ব্র্যাক ব্যাংকের শেয়াদর বেড়েছে ৬ দশমিক ৩৬ শতাংশ। এদিন ব্যাংকটির লেনদেন হয়েছে ৩১ লাখ ২৭ হাজার ৫৭৯ টাকার শেয়ার। আর দর বৃদ্ধির তালিকায় ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে যমুনা ব্যাংক। এদিন ব্যাংকটির শেয়ার দর বেড়েছে ৫ দশমিক ২২ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5675.csv b/Bangla_fin_news_articles/5675.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4855600647f47f88d3e876384a45aea8569538ac --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5675.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5675,ধানচালগমে পাটজাত মোড়ক না থাকলে ঋণ নয়,2015-10-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন২০১০ এর সুষ্ঠু বাস্তবায়ন করার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সোমবার এ সংক্রান্ত ব্যাংকের এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে যেসব ব্যবসায়ী ও প্রতিষ্ঠান এ নিয়ম না মানবে তারা ব্যাংক থেকে ঋণ পাওয়ার যোগ্য হবেন না। প্রজ্ঞাপন পত্রে বলা হয় পাট মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় আইন ও বিধিদ্বারা নির্ধারিত ধান চাল গম ভূট্টা সার ও চিনি উত্পাদন ও সরবরাহকারী ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানগুলোকে ব্যাংক কর্তৃক ঋণ প্রদান নবায়ন ও বিতরণকালে পাটের ব্যাগের ব্যবহার বাধ্যতামূলক করার শর্তারোপের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এ প্রেক্ষিতে উপরোক্ত প্রতিষ্ঠানগুলো পণ্য প্যাকেটজাতকরণে পাটের ব্যাগ ব্যবহার না করলে তাদের ক্ষেত্রে ব্যাংক ঋণ সুবিধা প্রদেয় হবে না। এ বিষয়ে তাদেরকে লিখিতভাবে অবহিত করাসহ আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় গৃহীত উক্ত সিদ্ধান্তসমূহ যথাযথ বাস্তবায়নের জন্য আপনাদের নির্দেশ দেয়া হলো। পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন২০১০ এর সুষ্ঠু বাস্তবায়ন নিশ্চিত কল্পে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলেও প্রজ্ঞাপন পত্রে বলা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5676.csv b/Bangla_fin_news_articles/5676.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a98954ed7eaedcfb4f24f5f0193b8703d623a0ae --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5676.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5676,পণ্য আমদানিতে এলসি খোলার হার কমেছে,2015-10-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পণ্য আমদানিতে ঋণপত্র এলসি খোলার হার কমেছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে জুলাই ও আগস্ট ৬৬৪ কোটি ৩৪ লাখ মার্কিন ডলারের এলসি খোলা হয়েছে যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৭১৩ কোটি ৭ লাখ ডলার। সে হিসাবে অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে পণ্য আমদানিতে ঋণপত্র খোলার হার ৬ দশমিক ৮৩ শতাংশ কমেছে। আলোচ্য সময়ে ৬৯৪ কোটি ২ লাখ ডলারের পণ্য আমদানি হওয়ায় নিষ্পত্তি বেড়েছে ৮ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক কর্মকর্তারা বলছেন সাম্প্রতিক বছরগুলোতে খাদ্য উত্পাদনের পরিমাণ বেড়েছে। এতে চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে খাদ্যপণ্য ও জ্বালানি তেল আমদানিতে ঋণপত্র খোলার হার অনেক কমে গেছে। বিগত দুই বছরে আমদানিতে ঋণপত্র খোলা ও নিষ্পত্তির হার বৃদ্ধি পায়। অবকাঠামোগত অনুন্নয়ন ও বিনিয়োগের পরিবেশ না থাকায় কয়েক বছর যাবত শিল্পের জন্য মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানিতে ধস নেমেছিল। তবে চলতি অর্থবছরে মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি বাড়লেও এর অধিকাংশ এসেছে বিদু্যুত্ খাতের জন্য। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে দেখা গেছে জুলাইআগস্ট ২০১৫ সময়ে খাদ্যপণ্যের মধ্যে চাল ও গম আমদানিতে ২১ কোটি ১২ লাখ ডলারের ঋণপত্র খোলা হয় যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৩২ কোটি ৫৯ লাখ ডলার। সে হিসাবে খাদ্যপণ্য আমদানিতে ঋণপত্র খোলা কমেছে ৩৫ দশমিক ২০ শতাংশ। একই সঙ্গে খাদ্যপণ্য আমদানিতে ঋণপত্র নিষ্পত্তি কমেছে ১৮ দশমিক ৮৬ শতাংশ। যদিও ২০১৪১৫ অর্থবছরে খাদ্যপণ্য আমদানিতে ঋণপত্র নিষ্পত্তি বেড়েছিল ৬ দশমিক ২৫ শতাংশ। এ সময়ে পেট্রোলিয়াম আমদানিতে ঋণপত্র খোলা হয় ৪০ কোটি ১১ লাখ ডলার অথচ গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৭৬ কোটি ২০ লাখ ডলার। এতে জ্বালানি তেল আমদানিতে ঋণপত্র খোলা কমেছে ৪৭ দশমিক ৩৬ শতাংশ এবং নিষ্পত্তি কমেছে ৪৭ দশমিক ৭৭ শতাংশ। আলোচ্য সময়ে মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানিতে ঋণপ খোলা হয়েছে ৫৬ কোটি ৯৫ লাখ ডলার যা গত অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে ছিল ৫১ কোটি ৬ লাখ ডলার। সে হিসেবে মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানিতে ঋণপত্র খোলা বেড়েছে ১১ দশমিক ৫৩ শতাংশ। আর এ সময়ে ৬২ কোটি ২১ লাখ ডলারের যন্ত্রপাতি আমদানি হওয়ায় নিষ্পত্তি বেড়েছে ৩০ দশমিক ৫৩ শতাংশ। এদিকে একক মাস হিসেবে আগস্টে ঋণপত্র খোলা ও নিষ্পত্তির হার উভয়ই বেড়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5677.csv b/Bangla_fin_news_articles/5677.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..503de8df787ff80b6e1ca74f21347a0be1f03e40 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5677.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5677,ব্যাংক চায় নৌ ও বিমান বাহিনী,2015-10-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নতুন একটি ব্যাংক চায় বাংলাদেশ নৌ ও বিমান বাহিনী। এ জন্য এ দুই বাহিনী সম্প্রতি যৌথভাবে এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে একটি চিঠি দিয়েছে। চিঠিতে বলা হয়েছেমেরিটাইম ব্যাংক নামের ব্যাংকের অনুমোদন দেয়া হলে দুই বাহিনী এবং এর সদস্যদের আর্থিক লেনদেন ও সেবা সহজ হবে। আর প্রধানমন্ত্রী অনুমোদন দিলেই সব ধরনের বিধিবিধান মেনে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে আবেদন করা হবে। জানা গেছেবাংলাদেশ নৌ বাহিনীর বাণিজ্যিক উদ্যোগ নৌকল্যাণ ফাউন্ডেশনের মেরিটাইম ব্যাংকের লাইসেন্স চেয়েছে। আর এ উদ্যোগের সঙ্গে সম্মতি দিয়েছে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী। অনুমোদন পেলে দুই বাহিনী যৌথভাবে এ ব্যাংক পরিচালনা করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5678.csv b/Bangla_fin_news_articles/5678.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5a4ad631730d9a1762cf4b15ea1e063a6bdeb942 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5678.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5678,পুঁজিবাজারের বড় দরপতন উদ্বিগ্ন বিনিয়োগকারীরা,2015-10-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের শুরুতেই পুঁজিবাজারে বড় ধরনের দরপতন হয়েছে। রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক কমেছে ৫৩ পয়েন্ট। একই সঙ্গে লেনদেন কমে সাড়ে ৩৫০ কোটি টাকার নিচে নেমে এসেছে। এদিকে গত তিন কর্মদিবস ধরেই বাজারে দরপতন চলছে। এ সময়ে সূচক কমেছে ১০৫ পয়েন্ট। ডিএসইর সার্বিক মূল্য সূচক ও ডিএস ৩০ সূচকে যে পতন হয়েছে তা গত জুনের পর সর্বোচ্চ। এভাবে বড় দরপতন ও লেনদেন অনেক কমে যাওয়ায় বিনিয়োগকারীরা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ছেন। বাজারে দরপতনের ক্ষেত্রে শীর্ষে ছিল জীবন বিমা খাত। এ খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর প্রায় ২ দশমিক ৬০ শতাংশ কমেছে। বাজারে দরপতনের ব্যাপারে আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছেবিনিয়োগকারীদের মধ্যে কিছুটা প্যানিক সৃষ্টি হওয়ায় শেয়ার বিক্রির প্রবণতা বেশি ছিল। বিশেষ করে দেশে অবস্থানরত বিদেশি নাগরিকের নিরাপত্তা ইস্যু এবং যুক্তরাষ্ট্রসহ বড় বড় বাজারে রপ্তানির ক্ষেত্রে টিপিপি চুক্তির নেতিবাচক প্রভাবে রপ্তানি কমে যাওয়ার আশঙ্কা বিনিয়োগকারীদেরকে প্রভাবিত করেছে। বিনিয়োগকারীরা বলছেনবাজারে বড় দরপতনের ফলে বিনিয়োগ হারাতে হচ্ছে। তার ওপর লেনদেন কমে যাওয়ায় কিছুটা শঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেনবাজারে দরপতন একটি স্বাভাবিক নিয়ম। তবে হঠাত্ করে বড় ধরনের দরপতন কাম্য নয়। এ অবস্থায় বিনিয়োগকারীদের কোনো ধরনের উদ্বিগ্ন ও চিন্তাগ্রস্ত না হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তারা। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেনবাজারে বিনিয়োগের সময় ভালো কোম্পানি দেখে বিনিয়োগ করা দরকার। কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় ইপিএস প্রাইস আর্নিং রেশিও পিই এবং নিট অ্যাসেট ভ্যালু এনএভি বিবেচনা করে বিনিয়োগ করা হলে কোনো ভয় থাকার কথা নয়। এ ছাড়া বাজারে এখন সূচক যে পর্যায়ে রয়েছে তাতে কিছুটা বাড়াকমা দেখেই উদ্বিগ্ন হওয়া ঠিক নয়। তবে বিনিয়োগকারীরা বলছেনকোম্পানির মৌল ভিত্তি বিবেচনা করে বিনিয়োগ করলেও অনেক সময় ক্ষতির শিকার হতে হচ্ছে। কিছু কোম্পানির শেয়ারদর তুলনামূলক অনেক নিচে নেমে যাচ্ছে। আবার কিছু কোম্পানির শেয়ারদর তুলনামূলক অনেক উঁচুতে অবস্থান করছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5679.csv b/Bangla_fin_news_articles/5679.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9059b96e55e0764874265fa07b2637ce404b8c37 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5679.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5679,‘২৫ কোটি ডলার বাজেট সহায়তা দিতে পারে বিশ্ব ব্যাংক’,2015-10-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন বাংলাদেশকে ২৫ কোটি ডলার বাজেট সহায়তা দিতে পারে বিশ্ব ব্যাংক। পেরুর রাজধানী লিমায় অবস্থানকালে শনিবার তিনি গণমাধ্যমকে এ কথা বলেন। অর্থমন্ত্রী বলেন বিশ্ব ব্যাংকের কাছে ৫০০ মিলিয়ন ডলার চেয়েছিলাম। তারা ২৫০ মিলিয়ন ডলার দিতে পারে। মুহিত বলেন চলতি অর্থবছরেই এ অর্থ ব্যবহার করতে পারব। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5680.csv b/Bangla_fin_news_articles/5680.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c4215e9c6e78bceb2b1b87420fdacef00334dec6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5680.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5680,দক্ষিণাঞ্চল হবে এদেশের অন্যতম অর্থনৈতিক জোন শিল্পমন্ত্রী,2015-10-11,ঝালকাঠি প্রতিনিধি,প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগে পদ্মা ব্রিজ হলে দক্ষিণাঞ্চলের চেহারা পাল্টে যাবে। অনেক গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি এখানে আসবে। একদিকে মংলা পোর্ট অন্যদিকে পায়রা পোর্ট। আরা এ জন্যই দক্ষিণাঞ্চল হবে এদেশের অন্যতম অর্থনৈতিক জোন। রবিবার ঝালকাঠিতে এক সম্বর্ধনা অনুষ্ঠানে শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু এসব কথা বলেন। জেলা আইনজীবী সমিতির পক্ষ থেকে তাকে এ সম্বর্ধনা দেয়া হয়। মন্ত্রী বলেন আমার দেশ যদি আফগানিস্থান ইরাক বা পাকিস্থান হয় তাহলে আমাদের সন্তানরা শিক্ষিত হলেও তাদের জীবনের নিরাপত্তা থাকবে না। তাই নিজেদের স্বার্থে এ দেশে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ নির্মুলে শেখ হাসিনার কার্যক্রমকে অবশ্যই সমর্থন করতে হবে। বেলা সাড়ে ১২ টায় আইনজীবী মিলনায়াতনে এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট আ. মান্নান রসুল। অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের স্থানীয় কয়েকজন নেতা বক্তব্য রাখেন। এ সময় জেলা প্রশাসক রাবীন্দ্রশ্রী বড়ুয়া পুলিশ সুপার সুভাষ চন্দ্র সাহা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5681.csv b/Bangla_fin_news_articles/5681.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a5e0ad3aed43483bbfe974c6ee27522bd2e7fc50 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5681.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5681,অর্থনৈতিক অঙ্গনেও অনিশ্চয়তা,2015-10-11,জামাল উদ্দীন,বিদেশি নাগরিক হত্যার ঘটনায় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। দেশের উন্নয়ন ও বাণিজ্যিক কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত রয়েছেন এমন বিদেশি নাগরিকদের অনেকেই দেশ ছাড়ছেন। সীমিত করা হয়েছে বিদেশিদের চলাচল। এতে করে ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ডে আসা বিদেশিরাও ঢাকা ত্যাগ করছেন। গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক বৈঠকও স্থগিত হচ্ছে। অস্থিরতা দেখা দিয়েছে অর্থনেতিক অঙ্গনে। সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায় বিদেশি নাগরিক হত্যা ও সতর্ক বার্তা জারি করায় বিশ্বজুড়ে ব্যাড সিগন্যাল যাচ্ছে যা বাংলাদেশে বিনিয়োগ ও বাণিজ্যে আস্থার সংকট সৃষ্টি করতে পারে। দেশের প্রধান রফতানি পণ্য তৈরি পোশাকের বায়ার প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে গঠিত বায়ার্স ফোরামের বৈঠকও বাতিল হয়ে গেছে। গত ৫ অক্টোবর এই বৈঠক হওয়ার কথা ছিল। দেশের অর্থনীতির অন্যতম ভিত্তি পোশাক খাতেও এ ঘটনার পর উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। সমপ্রতি বেশ কিছু বায়ার বাংলাদেশ সফর স্থগিত করেছেন। পোশাক খাতের উদ্যোক্তারা মনে করছেন এ ধরনের ঘটনা বাংলাদেশের ইমেজকে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। বিজিএমইএর ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি ফারুক হাসান বলেন বায়াররা এখনো পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন। যারা আসছেন না তারা তৃতীয় কোন দেশে গিয়ে অর্ডার নিয়ে আলোচনা করতে বলছেন। ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমেও আলোচনা হচ্ছে। আবার কেউ কেউ অপেক্ষা করছেন। আমরা ভয় পাচ্ছি এসব সম্ভাব্য অর্ডার পিছিয়ে যায় কি না। বিষয়টি নিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ সরকারের শীর্ষ পর্যায়েও আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে বিজিএমইএ। আলোচনা করতে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাত্ চাওয়া হয়েছে বলেও জানিয়েছেন ফারুক হাসান। অবশ্য সংগঠনের সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান মনে করেন এ ধরনের ঘটনা আর না ঘটলে বিদেশিদের মধ্যে আস্থা ফিরতে শুরু করবে। বিদেশি হত্যার ঘটনায় বিদেশি বিনিয়োগ ও রপ্তানি আয় বাধাগ্রস্ত হতে পারে বলে উদ্বেগের কথা জানিয়েছে ঢাকা চেম্বার ডিসিসিআই ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ফোরাম অব বাংলাদেশসহ আইবিএফবি একাধিক ব্যবসায়ী সংগঠন। এদের পক্ষ থেকে এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিদেশিদের নিরাপত্তা জোরদারের দাবি করা হয়। এদিকে হাজার হাজার বিদেশি নাগরিক গার্মেন্টস ও টেক্সটাইল খাতসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ ও মধ্যম পর্যায়ের ব্যবস্থাপনায় কাজ করছেন। তাদের মধ্যেও আতঙ্ক বিরাজ করছে। উদ্যোক্তারা মনে করছেন তাদের মধ্যকার এ ভীতি দূর করা প্রয়োজন। গত ২৮ সেপ্টেম্বর গুলশানে ইতালির নাগরিক চেজার তাবেল্লা ও ৩ অক্টোবর রংপুরে জাপানের নাগরিক কুনিয়ো হোশি নির্মমভাবে নিহত হওয়ার পর আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। সরকার অবশ্য বিদেশি নাগরিকদের নিরাপত্তার ইস্যুকে গুরুত্বসহ দেখছে। তবে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য তাদের নাগরিকদের সতর্ক বার্তা দেয়ায় অন্যান্য দেশের নাগরিকরাও নির্বিঘ্নে চলাচল করছেন না। বিভিন্ন প্রকল্প ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান কিংবা কারখানায় কর্মরতরা ফিরে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন। ইতিমধ্যে বাংলাদেশে কয়েকটি বিদ্যুেকন্দ্রে কর্মরত বিদেশি বেশকিছু শ্রমিক নিজ দেশে ফিরে গেছেন বলেও জানা গেছে। অনেকে হোটেল বুকিং বাতিল করেছেন। এসব আতঙ্কের খবর ভারতসহ বিদেশি সংবাদ মাধ্যমেও গুরুত্ব পাচ্ছে। ভারতের আউটলুক ম্যাগাজিনের সিনিয়র এডিটর প্রণয় শর্মা এক নিবন্ধে বলেন এসব হামলা বাংলাদেশি ও বাংলাদেশে বসবাসকারী বিপুলসংখ্যক বিদেশির মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে দিয়েছে। সব থেকে বড় উদ্বেগের মধ্যে অন্যতম হলো দেশে ২৫০০ কোটি ডলারের গার্মেন্ট শিল্প যা দেশটির অর্থনীতির শক্তিশালী স্তম্ভ। অর্থনীতিবিদ ড. ফাহমিদা খাতুনের মতে এই ঘটনা বিদেশিদের কাছে বাংলাদেশের ভাবমূর্তিকে ভিন্নভাবে দেখাবে। ফলে ব্র্যান্ডিং বাংলাদেশ ক্ষতির মুখে পড়বে। যেহেতু তাদের যে কোন অর্থনৈতিক সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষেত্রে ইমেজ একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে তাই এ ধরনের হত্যাকাণ্ড তাদের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি করবে। বাণিজ্য বিনিয়োগ বৈদেশিক সহায়তা ও প্রবাসী আয়সহ দেশের অর্থনীতির প্রায় ৬০ শতাংশই আন্তর্জাতিক অর্থনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত। তিনি বলেন এ ধরনের ঘটনা যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের অনেক উন্নত দেশেও ঘটে কিন্তু তারা উন্নত অর্থনীতির দেশ। বাংলাদেশ কেবল নিম্ন আয় থেকে নিম্ন মধ্য আয়ের দেশে উন্নীত হলো। আমাদের মাথাপিছু আয়ও তাদের তুলনায় অনেক কম। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5682.csv b/Bangla_fin_news_articles/5682.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9e0fe4c54d9b54fe57c771ff30c690c69327ad47 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5682.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5682,বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেড়েছে মিউচুয়াল ফান্ডে,2015-10-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গেল সপ্তাহে পুঁজিবাজারে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগকারীদের লেনদেন বেড়েছে। দীর্ঘদিন পর গত কয়েক সপ্তাহে এ খাতে বিনিয়োগকারীদের লেনদেন বাড়তে দেখা যাচ্ছে। একই সঙ্গে প্রায় প্রতিদিনই কয়েকটি মিউচুয়াল ফান্ড দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় উঠে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় সপ্তাহ শেষে দরবৃদ্ধির তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে গ্রিন ডেল্টা মিউচুয়াল ফান্ড। বাজার সংশিস্নষ্টরা বলছেন বেশ কিছু মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দর তাদের নেট এসেট ভ্যালুর তুলনায় এনএভি অনেক কম। এসব বিবেচনায় বিনিয়োগকারীরা এ খাতে আগ্রহী হচ্ছেন। ঢাকা স্টক এঙ্চেঞ্জের ডিএসই তথ্য বিশেস্নষণ করে দেখা গেছে গেল সপ্তাহে গ্রিন ডেল্টা মিউচুয়াল ফান্ডে প্রতিদিন গড়ে ৯২ লাখ ৮৫ হাজার ২০০ টাকার ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আর সপ্তাহ শেষে ফান্ডের ইউনিটের দর বেড়েছে প্রায় সাড়ে ২১ শতাংশ। এছাড়া আরও চার মিউচুয়াল ফান্ড দর বৃদ্ধির শীর্ষ দশ কোম্পানির তালিকায় উঠে এসেছে। শীর্ষ দশের তালিকায় তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড। সপ্তাহের ব্যবধানে ফান্ডটির ইউনিটের দর বেড়েছে ১২ দশমিক ২৪ শতাংশ। আর লেনদেন হয়েছে ২ কোটি ৩৯ লাখ ২২ হাজার টাকা। দর বৃদ্ধির তালিকায় ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে এমবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড। সপ্তাহের ব্যবধানে এ ইউনিটটির দর বেড়েছে ১০ দশমিক ৭১ শতাংশ। আর লেনদেন হয়েছে ৬ কোটি ৫০ লাখ ৭৫ হাজার টাকা। দর বৃদ্ধির তালিকায় থাকা অন্য মিউচুয়াল ফান্ড হলো এলআর গেস্নাবাল বাংলাদেশ মিউচুয়াল ফান্ড ওয়ান এবং এনসিসিবিএল মিউচুয়াল ফান্ড ওয়ান। এদিকে সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর দর হারানোর শীর্ষ দশে ছিল এ ক্যাটাগরির ৯টি কোম্পানি। এর মধ্যে শীর্ষে ছিল এ ক্যাটাগরির কোম্পানি ফার কেমিক্যাল ইন্ডাস্টিজ। এ ছাড়া রয়েছে অলটেঙ্ ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাপেঙ্ ফুডস বিচ হ্যাচারি লিবরা ইনফিউশন পেনিনসুলা চিটাগং গ্রামীণ ফোন সিঅ্যান্ডএ টেঙ্টাইল এবং খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5683.csv b/Bangla_fin_news_articles/5683.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a0630ea32f22ab69459a6cb8423072344df4e5a1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5683.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5683,ইনফরমেশন টেকনোলজির আইপিও আবেদন ২ নভেম্বর শুরু,2015-10-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ইনফরমেশন টেকনোলজি কনসালট্যান্টসের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও আবেদন ২ নভেম্বর থেকে শুরু হবে। চলবে ১১ নভেম্বর পর্যন্ত। এ সময়সীমা সব ধরনের বিনিয়োগকারীদের জন্য প্রযোজ্য। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। কোম্পানিটি পুঁজিবাজারে ১ কোটি ২০ লাখ শেয়ার ছেড়ে ১২ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। কোম্পানিটিকে ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে শেয়ার ইস্যুর অনুমোদন দিয়েছে কমিশন। কোম্পানিটি পুঁজিবাজার থেকে মূলধন সংগ্রহ করে ব্যবসা সম্প্রসারণ ব্যাংক ঋণ পরিশোধ এবং আইপিও খাতে ব্যয় করবে। ২০১৪ সালের ৩০ জুনে সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় ইপিএস হয়েছে ১দশমিক ৪ টাকা এবং নেট অ্যাসেট ভ্যালু এনএভি হয়েছে ১৮ দশমিক ২৮ টাকা। সম্প্রতি নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি ৫৫৪তম সভায় কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন দেয়া হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5684.csv b/Bangla_fin_news_articles/5684.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7e98e9fb8e3167528a7ac8cea2818ebb54dbf6c5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5684.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5684,এ বছর ৭ হাজার কোটি টাকা মুনাফা চায় বিপিসি,2015-10-10,মাহবুব রনি,আন্তর্জাতিক বাজার থেকে অপেক্ষাকৃত কম দামে জ্বালানি তেল কিনে বেশি দামে বিক্রি অব্যাহত রাখতে চায় বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনবিপিসি। নিকট ভবিষ্যতে বিশ্ববাজারে তেলের দাম নিম্নমুখী থাকার সম্ভাবনার সুযোগে প্রাতিষ্ঠানিক উন্নয়ন এবং আগের সরকারি ও ব্যাংক ঋণ শোধ করার লক্ষ্যে এ পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। চলতি ২০১৫১৬ অর্থবছরে তেল বিক্রি থেকে সাত হাজার কোটি টাকা মুনাফা অর্জনের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানটি। ইতিমধ্যে গত জুলাইসেপ্টেম্বর তিন মাসে সংস্থাটি প্রায় দুই হাজার কোটি টাকা লাভ করেছে বলে জানা গেছে। জ্বালানি বিভাগ ও বিপিসির একাধিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমলেও দেশের বাজারে তেলের দাম শিগগিরই কমানোর পরিকল্পনা নেই সরকারের। এর আগে ২০১০১১ থেকে ২০১৩১৪ অর্থবছরে সরকার জ্বালানি তেলে ৩৩ হাজার ৪৮০ কোটি টাকা ভর্তুকি দিয়েছে। তবে ২০১৪১৫ অর্থবছরে প্রায় সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকা মুনাফা করেছে বিপিসি। ইতিমধ্যে বিপিসির অর্জিত লাভের অর্থ থেকে দুই হাজার ৫০০ কোটি টাকা অর্থ মন্ত্রণালয়ে জমা দিতে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। বিপিসি সূত্র জানায় গত এক বছরেরও বেশি সময় ধরে আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম ক্রমশ নিম্নগামী। গত জানুয়ারি থেকে বিশ্ববাজারে কয়েক দফায় তেলের বড় ধরনের মূল্যপতন হয়। গত সপ্তাহে প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম ৪৪ থেকে ৪৮ ডলারে বিক্রি হয়। ২০০৯ সালের মার্চের পর এই প্রথম জ্বালানি তেলের দাম এত নিচে নেমেছে। তবে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম এক বছরেরও বেশি সময় ধরে কমলেও এখন পর্যন্ত স্থানীয় বাজারে দাম কমায়নি সরকার। এর ফলে গত ডিসেম্বরে লোকসান থেকে বেরিয়ে আয়ব্যয়ে ভারসাম্য আনে বিপিসি। ১৯৯৯ সালের পর চলতি বছরের জানুয়ারিতে মুনাফায় ফিরে সংস্থাটি। ইতিমধ্যে তেলের মূল্য আরো কমতে পারে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। এক্ষেত্রে দেশে তেলের দাম বাড়ানো না হলে বিপিসির লাভ আরো বাড়বে। দেশে সর্বশেষ ২০১৩ সালে মূল্য সমন্বয়ের সময় বাড়ানো হয়েছিল জ্বালানি তেলের দাম। গত জুনে প্রকাশিত বিশ্বব্যাংকের এক রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে গত জানুয়ারি থেকে পেট্রোল ও অকটেনে ৬২ শতাংশ পর্যন্ত মুনাফা করেছে বিপিসি। এছাড়া ফার্নেস অয়েলে ৪৮ জেট ফুয়েলে ৩৪ ডিজেলে ২৭ ও কেরোসিনে ২৫ শতাংশ মুনাফা করে সংস্থাটি। এ প্রসঙ্গে বিপিসির চেয়ারম্যান এএম বদরুদ্দোজা বলেন আন্তর্জাতিক বাজারের তেলের দাম কয়েক দফা কমে এখন কিছুটা স্থির রয়েছে। এ ধারা বজায় থাকলে বিপিসির মুনাফাও অব্যাহত থাকবে। চলতি অর্থবছরে সরকার জ্বালানি তেলের দাম না কমালে মুনাফার লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা সম্ভব হবে। প্রসঙ্গত বর্তমানে প্রতি লিটার ডিজেল আমদানিতে খরচ হয় ৫০ টাকা ৬৭ পয়সা দেশে খুচরা বিক্রি করা হয় ৬৮ টাকা। প্রতি লিটারে লাভ ১৭ টাকা ৩৩ পয়সা। কেরোসিন আমদানিতে খরচ ৫১ টাকা চার পয়সা। বিক্রি করা হয় ৬৮ টাকা। লাভ হয় ১৬ টাকা ৯৬ পয়সা। অকটেন আমদানিতে লিটারপ্রতি খরচ ৬৮ টাকা ৬৯ পয়সা বিক্রি করা হয় ৯৯ টাকায়। লাভ ৩০ টাকা ৩১ পয়সা। ৩৮ টাকা ৪৪ পয়সা দিয়ে ফার্নেস অয়েল আমদানি করে ৬০ টাকায় বিক্রি করা হয়। লিটার প্রতি লাভ ২১ টাকা ৫৬ পয়সা। জেট১ আমদানিতে খরচ ৫০ টাকা ৬১ পয়সা আর বিক্রি করা হয় ৬৭ টাকায়। লিটার প্রতি ১৬ টাকা ৩৯ পয়সা লাভ করে বিপিসি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5685.csv b/Bangla_fin_news_articles/5685.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7bd75588dc35685b272603fa804b31f25a71c192 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5685.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5685,সবজির বাজার চড়া,2015-10-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাজারে সরবরাহ কম ও বৈরি আবহাওয়ার কারণে এখনো সবজির বাজার চড়া। কাঁচামরিচের দাম কিছুটা কমেছে। পেঁয়াজ রসুনসহ অন্যান্য পণ্যের দাম স্থিতিশীল রয়েছে। শুক্রবার রাজধানীর কমলাপুর ও খিলগাঁও কাঁচাবাজার ঘুরে দেখা গেছে ৪০ টাকার নিচে কোনো সবজি বিক্রি হচ্ছে না। ঈদের সময় সবজির দাম কিছুটা কমলেও আবারো বাড়তে শুরু করেছে বলে বিক্রেতারা জানান। খিলগাঁও বাজারের সবজি বিক্রেতা মহসিন মিয়া বলেন ঈদের পর থেকে দুই সপ্তাহ বাজার এমনিতেই মন্দা থাকে। গত কয়েকদিন ধরে বাজার আবার চাঙ্গা হচ্ছে। বৃষ্টির কারণে বিক্রেতারা বেশি সবজি তুলছে না। এ কারণে দামও বেশি। খিলগাঁও বাজার ঘুরে দেখা গেছে সবজির মধ্যে বরবটি ৫৫ থেকে ৬০ টাকা কাকরোল ৫০ থেকে ৬০ টাকা টমেটো ১১০ থেকে ১১৫ টাকা গাজর ৯৫ থেকে ১০০ টাকা পটল ৪৫ থেকে ৫০ টাকা চাল কুমড়া আকার ভেদে ৩০ থেকে ৫০ টাকা ঝিঙে ৪৫ থেকে ৫০ টাকা বেগুন কালো ৬০ টাকা সাদা ৪০ টাকা শশা ৪০ থেকে ৪৫ টাকা মুলা ৪০ থেকে ৪৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। প্রায় সব ধরনের শাক প্রতি আঁটি ১৫ থেকে ২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। তবে এক সপ্তাহের ব্যবধানে কাঁচামরিচের দাম কিছুটা কমেছে। যদিও খুচরা বিক্রেতারা এখনো বাড়তি দামে কাঁচামরিচ বিক্রি করছে। শুক্রবার বাজারে কাঁচামরিচ বিক্রি হয়েছে প্রতি কেজি ১৬০ থেকে ১৮০ টাকা দরে। এক সপ্তাহ আগে এই দাম ছিল ১৮০ থেকে ২০০ টাকা। এছাড়া গত এক সপ্তাহ ধরে স্থির রয়েছে পেঁয়াজ রসুনসহ অন্যান্য মুদি পণ্যের দাম। প্রতি কেজি পেঁয়াজ ৬৫ থেকে ৭০ টাকা রসুন ৯০ টাকা আলু প্রতি কেজি ২৪২৫ টাকা এবং আদা ১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এদিকে গত সপ্তাহ থেকে মাছের আমদানি বাড়ছে। তবে স্বাভাবিকের তুলনায় এখনো কম। এই সুযোগে বিক্রেতারা দামও হাকাচ্ছেন বেশ। এদিন কৈ ২০০২২০ টাকা তেলাপিয়া বড় ২৬০ সরপুঁটি ৩০০ চিংড়ি ৫৫০৯০০ টাকা রুই ২০০৪৫০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। ব্রয়লার মুরগি প্রতি কেজি ১৩৫ থেকে ১৪৫ টাকা পাকিস্তানি ২৪০ ও লেয়ার মুরগি প্রতি কেজি ৩৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5686.csv b/Bangla_fin_news_articles/5686.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..10b78f0ebf2bc1749a04c0fef071890e1028583b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5686.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5686,টিপিপি চুক্তির প্রভাবের আশঙ্কায় বস্ত্রখাতের দর কমছে,2015-10-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে বৃহস্পতিবার লেনদেন হওয়া বস্ত্র খাতের কোম্পানিগুলোর মধ্যে বেশির ভাগেরই শেয়ারদও কমেছে। গত আট কর্মদিবস ধরে এ ধরনের প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই বস্ত্র খাতে লেনদেন হয়েছে ৩৯টি কোম্পানির। এর মধ্যে ২১টি কোম্পানির শেয়ারদর আগের দিনের তুলনায় কমেছে। এর আগেও টানা সাত দিন কমেছে বস্ত্র খাতের বাজার দর। বস্ত্র খাতের বাজারদর কমতে থাকার কারণ হিসেবে সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বলছেন এশীয়প্যাসিফিক দেশগুলোর সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাবিত মুক্তবাণিজ্য চুক্তি ট্রান্স প্যাসিফিক পার্টনারশিপ টিপিপি স্বাক্ষরিত ও কার্যকর হতে যাচ্ছে। এতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার বাজারে প্রতিযোগিতা সক্ষমতায় ভিয়েতনাম এবং কম্বোডিয়াসহ বিভিন্ন প্রতিযোগী দেশ বাংলাদেশের তুলনায় এগিয়ে যাবে। আর প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ কিছুটা পিছিয়ে পড়তে পারে বলে অর্থনীতিবিদরা আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। এ ধরনের সংবাদে বাজারে বস্ত্র খাতে কিছুটা নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন বিনিয়োগকারীরা কোম্পানির ইপিএস এবং লভ্যাংশ প্রদানের সক্ষমতার ওপর ভিত্তি করেই বিনিয়োগ করে। কিন্তু টিপিপি চুক্তির ফলে বস্ত্রখাতের কোম্পানিগুলোর রপ্তানি আয়ে নেতিবাচক প্রভাব পড়লে কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় ইপিএস এবং লভ্যাংশ প্রদানের ক্ষেত্রেও প্রভাব পড়বে। ফলে শেয়ারবাজারে বস্ত্র খাতে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ কিছুটা কমেছে। এ দিকে টিপিপি চুক্তিতে রয়েছে আমেরিকা কানাডা এবং মেক্সিকোসহ আরো কিছু দেশ। যে দেশগুলো বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানির বড় বাজার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5687.csv b/Bangla_fin_news_articles/5687.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..453a667801c2ebfea8a89a46ccc62d434c03153a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5687.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5687,‘চলতি অর্থবছর জিডিপি প্রবৃদ্ধি হবে ৬৫’,2015-10-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি ২০১৫১৬ অর্থবছরে মোট উৎপাদনে জিডিপি ৬ দশমিক ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল আইএমএফ। যা উদীয়মান ও উন্নয়নশীল এশিয়ার ২৯টি দেশের গড় প্রবৃদ্ধির সমান। বুধবার আইএমএফ প্রকাশিত ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক আউটলুক ২০১৫ শীর্ষক প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়। আইএমএফ বলেছে রাজনৈতিক অস্থিরতা কিছুটা কমে যাওয়া নিম্নমুখী ব্যাংক সুদের হার ও স্থিতিশীল বিনিময় হার বিরাজমান থাকলেও প্রবৃদ্ধি বাড়ানোর ক্ষেত্রে উচ্চমূল্যস্ফীতি ঝুঁকি হিসেবে রয়ে গেছে। তাই সরকার ঘোষিত ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন সম্ভব নয়। সংস্থাটির এ পূর্বাভাসের সঙ্গে তিনদিন আগে প্রকাশিত বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাসের অনেকটা মিল পাওয়া যাচ্ছে। যদিও বিশ্বব্যাংক গত জুনে ৬ দশমিক ৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দিয়েছিল। চলতি অর্থবছরের ৬ দশমিক ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জনের ক্ষেত্রে মূল্যস্ফীতির বাধা ছাড়াও বেশকিছু দুর্বলতা দীর্ঘমেয়াদে প্রভাব ফেলতে পারে বলে জানিয়েছে আইএমএফ। এর মধ্যে রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো খাতের উন্নয়নে ধীরগতি জমি প্রাপ্যতা নিশ্চিত না করা আর্থিক খাতে ঝুঁকি মোকাবেলা ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন না হওয়া রাজস্ব আহরণে দুর্বলতা জ্বালানি ও বিদ্যুৎসংক্রান্ত কার্যকর নীতিমালা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন না হওয়া এবং জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় দুর্বলতা। তাই আর্থিক জ্বালানি রাজস্ব ও প্রশাসনিক খাতগুলোর দুর্বলতা মোকাবেলার মাধ্যমে মধ্যমেয়াদে বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক অবস্থা আরো শক্তিশালী করা গেলে ২০১৬১৭ অর্থবছরেও অর্থনীতি মোটামুটি স্থিতিশীল থাকবে এবং ৬ দশমিক ৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হবে বলে জানায় সংস্থাটি। যদিও বিশ্বব্যাংকের পর্যবেক্ষণে আগামী অর্থবছরে ৬ দশমিক ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হবে বলে জানানো হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5688.csv b/Bangla_fin_news_articles/5688.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..eeff49b6b72ff20fcc17dd5e4f7e5cd4702280ca --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5688.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5688,শিগগিরই বিলিয়ন ডলারের টাকা বন্ড গভর্নর,2015-10-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশে ১০০ কোটি ডলারের টাকা বন্ড ছাড়তে বিশ্বব্যাংকের সহযোগী সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স করপোরেশনের আইএফসি প্রস্তাবে চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে সরকার। বিশ্বব্যাংকআইএমএফের বার্ষিক সভায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান এ তথ্য জানিয়েছেন। আইএফসি বাংলাদেশ ব্যাংক ও অর্থমন্ত্রণালয় বসে একটি কাঠামো ঠিক করে শিগগিরই এ বন্ড ছাড়া হবে বলেও জানান তিনি। গভর্নর বলেন এ টাকা বন্ড যে কেউ কিনতে পারবে। বিদেশের ব্যাংকে টাকা রাখলে কোনো সুদ পাওয়া যায় না। কিন্তু টাকা বন্ডে ৪ থেকে ৫ শতাংশের মতো সুদ থাকবে। স্থানীয় বন্ড মার্কেটের উন্নয়নকে তরান্বিত করা এবং আন্তর্জাতিকভাবে বাংলাদেশী মুদ্রার অখন্ডতা বজায় রাখার ক্ষেত্রে এটি একটি অনুঘটক পদক্ষেপ হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে। গভর্নর আরো বলেন যে আর্থিক খাত উন্নয়ন কৌশলের অংশ হিসেবে বিনিয়োগে অর্থায়ন এবং অভ্যন্তরীণ বাজার উন্নয়নে টাকা বন্ড প্রবর্তনের সর্বোচ্চ ইতিবাচক প্রভাবকে কাজে লাগতে বাংলাদেশ ব্যাংক আইএফসির সাথে একাত্ম হয়ে কাজ করবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5689.csv b/Bangla_fin_news_articles/5689.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4f7e3b1d2ec2130812951a60c9186238cf6d9b9e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5689.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5689,১২ দেশের সঙ্গে মার্কিন চুক্তি,2015-10-06,সাইদুল ইসলাম,রপ্তানির সবচেয়ে বড় বাজার যুক্তরাষ্ট্রের সাথে ১২টি দেশের ট্রান্স প্যাসিফিক পার্টনারশিপ বা টিপিপি চুক্তি করার ফলে বড় আকারে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ। যে ১২টি দেশের সাথে যুক্তরাষ্ট্র টিপিপি চুক্তি করেছে সেগুলোর মধ্যে পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের অন্যতম প্রতিযোগী ভিয়েতনামও রয়েছে। সামপ্রতিককালে পোশাক রপ্তানিতে ভিয়েতনামের উত্থান চিন্তায় ফেলে দিয়েছে রপ্তানিকারকদের। ইউনাইটেড স্টেট ট্রেড রিপ্রেজেন্টেটিভ বা ইউএসটিআর তথ্যমতে যে ১২টি দেশ টিপিপিতে স্বাক্ষর করেছে সেগুলো হলো যুক্তরাষ্ট্র কানাডা অস্ট্রেলিয়া নিউজিল্যান্ড জাপান ব্রুনাই চিলি মালয়েশিয়া মেক্সিকো পেরু সিঙ্গাপুর ও ভিয়েতনাম। বিশ্ব অর্থনীতির ৪০ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ করে এ দেশগুলো। চুক্তির ফলে দেশগুলো পরস্পরের বাজারে শুল্কমুক্ত পণ্য রপ্তানি করবে। তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বেশি উদ্বেগজনক খবর হলো টিপিপির সাথে ভিয়েতনামের একীভূত হওয়া। তবে এ চুক্তি শুধু বাংলাদেশকেই ক্ষতিগ্রস্ত করবে না চীনও এর ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। কারণ যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে চীন দীর্ঘদিন ধরে চালকের আসনে রয়েছে। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি পোশাক রপ্তানি করতে ভিয়েতনামের রপ্তানিকারকরা ৮ দশমিক ২৫ শতাংশ শুল্ক দেন। আর বাংলাদেশ এক্ষেত্রে দেয় প্রায় ১৭ শতাংশ। বিপুল শুল্কের কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানি বরাবর কমছে। ২০১৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি কমেছে সাড়ে পাঁচ ভাগ। শুল্ক কম থাকায় যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে পোশাক রপ্তানি বাড়িয়েছে ভিয়েতনাম। গত বছর এ খাতে তাদের রপ্তানি বেড়েছে ১২ শতাংশ। দীর্ঘদিন যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে চালকের আসনে থাকা চীন ও বাংলাদেশকে সরিয়ে দিতে এরই মধ্যে আগামী দশ বছরের কর্মপরিকল্পনা চূড়ান্ত করেছে ভিয়েতনামের আমেরিকান চেম্বার। ২০২৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে রপ্তানি দ্বিগুণ করার কথা বলা হয়েছে ওই কর্মপরিকল্পনায়। আর বাংলাদেশ এবং চীন বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে যে পরিমাণ পোশাক রপ্তানি করে ২০২৫ সালেও একই থাকবে রপ্তানির পরিমাণ। রপ্তানিকারকরা বলছেন বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত এমনিতেই নানা প্রতিকূলতা অতিক্রম করছে। বিশেষ করে তাজরিনের অগ্নিকাণ্ড এবং রানা প্লাজা ধসের পর ক্রেতারা বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের নানা চাপ দিচ্ছে। টিপিপি চুক্তি হবার ফলে মার্কিন বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানি কমবে। এ বিষয়ে তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সাবেক সহসভাপতি এবিএম সামছুদ্দিন বলেন যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে এমনিতেই বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি নেতিবাচক ধারায় আছে। টিপিপি চুক্তি চাপ আরো বাড়াবে। তিনি বলেন পোশাক রপ্তানির ক্ষেত্রে ভিয়েতনাম বাংলাদেশের অন্যতম প্রতিযোগী। তারা যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শুল্কমুক্ত সুবিধা পেলে আমরা প্রতিযোগিতার সক্ষমতা হারাবো। পরিস্থিতির উন্নয়নে তিনি বাংলাদেশের জন্য জিএসপি সুবিধা আদায়ে সরকারকে আরো তত্পর হওয়ার আহবান জানিয়েছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5690.csv b/Bangla_fin_news_articles/5690.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0f3cad00acbd8191358a19b87b82a180d04f0860 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5690.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5690,বেসিক ব্যাংক ঋণ জালিয়াতি তদন্তে প্রমাণ পেলে ব্যবস্থা,2015-10-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বেসিক ব্যাংকের ঋণ জালিয়াতির তথ্য সংবাদ সম্মেলনে সরবরাহ না করায় প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়েছে দুদক কর্মকর্তারা। এ সময় দুদকের প্রতিরোধ ও গণসচেতনতা বিভাগের মহাপরিচালক ডিজি শামছুল আরেফিন জানানঅনুসন্ধানের সীমাবদ্ধতার কারণে মামলার এজহারে আসামি হিসেবে কারো নাম না থাকলে তদন্তে কারো অপরাধের প্রমাণ পাওয়া গেলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে। মঙ্গলবার দুপুরে দুদকের প্রধান কার্যালয়ে নিয়মানুযায়ী মাসিক সংবাদ সম্মেলন করে দুদক। সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের কাছে প্রদান করা লিখিত বক্তব্যে চলতি বছরের আগস ও সেপ্টেম্বরের মামলা ও চার্জশিটের সংক্ষিপ্ত তথ্য ছিল। সেখানে ১০ হাজার টাকা ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে মামলা দায়েরের তথ্য দেয়া হলেও বেসিক ব্যাংকের ৫৬টি মামলার কোনো তথ্য দেয়া হয়নি। ওই সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন দুদকের প্রতিরোধ ও গণসচেতনতা বিভাগের মহাপরিচালক ডিজি শামছুল আরেফিন এবং বিশেষ অনুসন্ধান ও তদন্ত বিভাগের পরিচালক নূর মোহাম্মদ পরিচালক বেলাল হোসেন এবং দুদকের উপপরিচালক জনসংযোগ প্রণব কুমার ভট্টাচার্য। বেসিক ব্যাংকের মামলাগুলোর ব্যাপারে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তরে দুদকের ডিজি শামছুল আরেফিন বলেন অনুসন্ধানকালে যাদের বিরুদ্ধে দালিলিক তথ্য পাওয়া গেছে তাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। প্রাথমিক পর্যায়ে আমরা যাদের সংশ্লিষ্টতা পেয়েছি তাদের বিরুদ্ধে মামলা করেছি। অনুসন্ধান পর্যায়ে আমাদের কিছু আইনি সীমাবদ্ধতা থাকে। যেমন আমরা চাইলেই যেকোনো কিছু জব্দ করতে পারি না। তবে মামলার পরে তদন্তে আমাদের জব্দ করার সুযোগ থাকে। তখন কারো অপরাধ পাওয়া গেলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5691.csv b/Bangla_fin_news_articles/5691.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2fe64fb1bcf0e148615ad9c8685a64d4e4af1432 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5691.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5691,প্রথম প্রান্তিক লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ব্যর্থ রফতানি,2015-10-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি ২০১৫১৬ অর্থবছরের প্রথম তিন মাস জুলাই থেকে সেপ্টেম্বরে প্রথম প্রান্তিক রফতানি আয় লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে। আলোচ্য সময়ে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৩৪ কোটি ৪০ লাখ মার্কিন ডলার বা ২ হাজার ৬৮৩ কোটি প্রতি ডলার ৭৮ টাকা হিসেবে টাকার সমপরিমাণ রপ্তানি কম হয়েছে। চলতি অর্থবছরে রফতানি লক্ষ্যমাত্রা বিগত বছরগুলোর তুলনায় কমই ধরা হয়েছে। রফতানির এ ধারা অব্যাহত থাকলে বছর শেষে এ ছোট লক্ষ্যমাত্রাও অর্জন নিয়ে সংশয় রয়েছে। অবশ্য পূর্বের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য সময়ে রফতানি বেড়েছে মাত্র শূন্য দশমিক ৮৩ শতাংশ। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো ইপিবি প্রকাশিত হালনাগাদ পরিসংখ্যানে এ তথ্য জানা গেছে। পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় দেখা গেছে জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বিগত তিন মাসের হিসেবে প্রায় সব পণ্যই রফতানির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে। ইপিবির হিসাবে বর্তমানে বাংলাদেশ প্রায় ৬৮ ধরনের পণ্য বিদেশের বাজারে রফতানি করে। এর মধ্যে নিটওয়্যার ও ওভেন মিলিয়ে গার্মেন্টস পণ্যই থেকেই রফতানি হয় প্রায় ৮১ শতাংশ। বিগত তিন মাসে নিটওয়্যার রফতানি লক্ষ্যমাত্রার চাইতে কিছুটা বাড়লেও ওভেন রফতানি কমেছে প্রায় ৭ শতাংশ। আলোচ্য সময়ে ৩৪১ কোটি ১৮ লাখ ডলার লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে ওভেন রফতানি হয়েছে ৩১৮ কোটি ৯১ লাখ ডলার। অন্যদিকে ৩২০ কোটি ৮৮ লাখ ডলার লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে নিটওয়্যার পণ্য রফতানি হয়েছে ৩২৫ কোটি ডলার। রফতানিকারকরা বলছেন রফতানির জন্য স্বাভাবিক ও সহায়ক পরিবেশ পেলে এবারের লক্ষ্যমাত্রা হয়তো অর্জন করা সম্ভব হতো। কিন্তু সমপ্রতি স্বল্প সময়ের ব্যবধানে দুই বিদেশি নাগরিক হত্যাকাণ্ডের পর বিদেশি ক্রেতারা বায়ার বাংলাদেশ সফরে সতর্কতা অবলম্বন করছেন। বেশকিছু বায়ার অর্ডারের বিষয়ে বৈঠকের জন্য পূর্বনির্ধারিত সফর স্থগিত করেছেন। এ পরিস্থিতিতে সম্ভাব্য অর্ডার হাতছাড়া হওয়ার আশঙ্কা করছেন তারা। অন্যদিকে রফতানিতে বাংলাদেশের এককভাবে সবচেয়ে বড় বাজার যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আমাদের রফতানি প্রতিযোগী ভিয়েতনামসহ ১২টি দেশের সমন্বয়ে টিপিপি ট্রান্স প্যাসিফিক পার্টনারশিপ চুক্তিও রফতানি আয়ে প্রভাব ফেলতে পারে। গার্মেন্টস মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সাবেক সহসভাপতি শহীদুল্লাহ আজিম বলেন টিপিপি কার্যকর হলে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ভিয়েতনাম শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার পাবে। অন্য দিকে বাংলাদেশকে প্রায় ১৬ শতাংশ শুল্ক পরিশোধ করে রফতানি করতে হয়। অর্থাত্ প্রতিযোগিতা সক্ষমতায় আমরা পিছিয়ে পড়ব। এর ফলে রফতানি কমে যেতে পারে। অবশ্য ইপিবি মনে করছে চলতি বছর শেষে চলতি অর্থবছরের রফতানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা সম্ভব হবে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে রফতানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে হিমায়িত খাদ্য ও মাছ কৃষিজাত পণ্য ওষুধ প্লাস্টিক পণ্য রাবার চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য পাট ও পাটজাত পণ্য বিশেষায়িত টেক্সটাইল ওভেন গার্মেন্টস জাহাজ ও কম্পিউটার সেবা পণ্যসহ বেশির ভাগ পণ্য। এর বাইরে লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করতে সমর্থ হয়েছে প্রকৌশল পণ্য কাঠ ও কাঠজাত পণ্য প্রিন্টেড ম্যাটেরিয়েল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5692.csv b/Bangla_fin_news_articles/5692.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7855e19da5d70d8bb6bbd0349705d373a19a2a4c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5692.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5692,৫ জেলার পানি ব্যবস্থাপনায় ৪০৪ কোটি টাকা দেবে এডিবি,2015-10-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের পানি ব্যবস্থাপনায় বড় বিনিয়োগের প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এর আওতায় ফরিদপুর রাজবাড়ী গোপালগঞ্জ মাগুরা ও যশোর জেলার সেচ ব্যবস্থার উন্নয়ন করা হবে। এ লক্ষ্যে নেয়া হচ্ছে দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলীয় সমন্বিত পানি সম্পদ পরিকল্পনা ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্প। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে সাড়ে চার কোটি মার্কিন ডলার ঋণ দেবে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক এডিবি। সম্প্রতি এ বিষয়ে একটি ঋণপ্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে এডিবির প্রধান কার্যালয়। এতে নেদারল্যান্ডস সরকার অনুদান হিসেবে দেবে ৭০ লাখ ডলার। সব মিলে প্রকল্প বাস্তবায়নে ৪০৪ কোটি টাকার সহায়তা পাওয়া যাবে। মঙ্গলবার এডিবি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়দেশের দক্ষিন পশ্চিম অঞ্চলের সেচ ব্যবস্থাপনায় এটি এডিবির দ্বিতীয় পর্যায়ের অর্থায়ন। এর আগে ২০০৫ সালে এ খাতে ২ কোটি ডলার দিয়েছিল এডিবি। ওই সময় নেদারল্যান্ডস সরকারের তহবিল থেকে অনুদান বাবদ পাওয়া গিয়েছিল ১ কোটি ২৫ লাখ ডলার। পরিকল্পনা কমিশন সূত্র জানায়এডিবির সহায়তা সামনে রেখে সম্প্রতি প্রকল্পটির অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি একনেক। প্রকল্পের আওতায় পাঁচ জেলার ১৬ উপজেলায় বাস্তবায়ন করা হবে ১১ টি উপ প্রকল্প। এতে মোট ৪৮২ কোটি টাকা ব্যয় হবে। এর মধ্যে সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে ব্যয় হবে ৭৮ কোটি টাকা। পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবিত এ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড। কাজ শেষ করতে ২০২২ সাল পর্যন্ত সময়সীমা বেঁধে দেয়া হয়েছে। পরিকল্পনা কমিশন সূত্র জানায়এডিবি ও নেদারল্যান্ডস সরকারের আর্থিক সহায়তায় একই ধরনের একটি প্রকল্প এর আগে নড়াইল জেলায় বাস্তবায়ন করা হয়েছে। প্রকল্পটির সফলতায় এডিবি নতুন করে একই ধরনের প্রকল্পে অর্থায়নে উত্সাহ প্রকাশ করে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5693.csv b/Bangla_fin_news_articles/5693.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5d69f63d64301b1217c4f1bbcacf34351398b47c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5693.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5693,সার্বিক মূল্যস্ফীতি সামান্য বেড়েছে পরিকল্পনামন্ত্রী,2015-10-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কোরবানির ঈদে কেনাকাটা বেড়ে যাওয়ায় সেপ্টেম্বরে সার্বিক মূল্যস্ফীতি সামান্য বেড়েছে বলে জানিয়েছেন পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। গত মাসে সাধারণ মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৬ দশমিক ২৪ শতাংশে দাঁড়িয়েছে যা আগস্টে ছিল ৬ দশমিক ১৭ শতাংশ। মঙ্গলবার শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর বিবিএস মূল্যস্ফীতির এই হালনাগাদ তথ্য তুলে ধরে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন মূল্যস্ফীতি সামান্য বাড়লেও পরিস্থিতি সম্পূর্ণ স্থিতিশীল রয়েছে। তিনি বলেন মূলত খাদ্যবহির্ভূত উপখাতে মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি পাওয়ায় গত মাসে সাধারণ মূল্যস্ফীতি কিছুটা বৃদ্ধি পায়। সেপ্টেম্বরে গ্রামাঞ্চলে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৫ দশমিক ৮৬ শতাংশ যা আগস্টে ছিল ৫ দশমিক ৭৬ ভাগ। আর শহরাঞ্চলে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৬ দশমিক ৯৬ শতাংশ আগের মাসে ছিল ৬ দশমিক ৯৪ ভাগ। চলতি বছরের জুলাইয়ে সাধারণ মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৬ দশমিক ৩৬ শতাংশে দাঁড়ায় যা গত অর্থবছরের শেষ মাস জুনে ৬ দশমিক ২৫ শতাংশ ছিল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5694.csv b/Bangla_fin_news_articles/5694.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3ccb4e2590810463644b064166bb98edcdf6486f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5694.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5694,পুঁজিবাজারে ব্যাংকিং খাতে দর বৃদ্ধির প্রবণতা,2015-10-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দীর্ঘদিন পর পুঁজিবাজারে ব্যাংকিং খাতে কিছুটা দর বৃদ্ধির প্রবণতা দেখা দিয়েছে। মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেনকৃত ৩০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৭টির। দাম কমেছে মাত্র ৪টি ব্যাংকের শেয়ারের দাম। আগের দিন সোমবারও ছিল ব্যাংকিং খাতের চাঙ্গাভাব। সে দিনও বাজারে লেনদেনকৃত ব্যাংকের শেয়ারগুলোর মধ্যে সিংহভাগ কোম্পানির শেয়াদর বৃদ্ধি পায়। এমনকি বাজারে বেশির ভাগ কোম্পানির দাম কমলেও ব্যাংকিং খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর বাড়ার প্রভাবে ডিএসইর সার্বিক মূল্য সূচক ছিল ঊর্ধ্বমুখী। এ দিকে দীর্ঘদিন ধরে পুঁজিবাজারে শেয়ারদরে নিম্নমুখী প্রবণতায় ছিল। বেশির ভাগ সময়েই দর কমেছে ব্যাংকিং শেয়ারের। এর কারণ সম্পর্কে বাজারের প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা বলছেন গত দুই তিন বছর ধরে ব্যাংকগুলোর ঋণ খেলাপি বৃদ্ধির পাশাপাশি আয় কমে যাওয়ায় ব্যাংকের শেয়ারদর কমতে শুরু করে। কারণ ব্যাংকের আয় কমে যাওয়ায় ব্যাংকগুলোর লভ্যাংশ দেয়ার প্রবণতাও কমে গেছে। গত দুই তিন বছর ধরেই ব্যাংকগুলোর লভ্যাংশ কমেছে। এমনকি কিছু ব্যাংককে লভ্যাংশ দিতে হয়েছে সঞ্চিত মুনাফা থেকে। এ দিকে ব্যাংকগুলোর লভ্যাংশ দেয়ার প্রবণতা কমে যাওয়ায় বিনিয়োগকারীদের মধ্যেও ব্যাংকের শেয়ারের প্রতি আগ্রহ কমেছে। এতে অনেক ব্যাংকের শেয়ার দর ফেসভ্যালুর কাছাকাছি চলে এসেছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন সাধারণত বছরের শেষ দিকে ব্যাংকিং খাতের শেয়ারদর কিছুটা বাড়ে। এ সময় ব্যাংকগুলোর ডিসেম্বর ক্লোজিং আসে। এতে কোম্পানিগুলোর আয়ের ওপর ভিত্তি করে শেয়ারদরও বাড়ে। এ জন্যই এখন ব্যাংকিং খাতের শেয়ারদর কিছুটা বেড়েছে। তা ছাড়া ব্যাংকের শেয়ার তুলনামূলকভাবে অনেক নিচে চলে এসেছে। তাই ব্যাংকের শেয়ারের দিকে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ কিছুটা বেড়েছে। তবে ব্যাংকের আয় বৃদ্ধির ওপরই নির্ভর করবে শেয়ারের দর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5695.csv b/Bangla_fin_news_articles/5695.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2eba26b71f6bb8dd3f561cc64de188bb691c6d39 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5695.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5695,টেক্সটাইলে ৮ হাজার কোটি টাকা অপবিনিয়োগের আশঙ্কা বিটিএমএ’র,2015-10-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত তিনচার বছরে স্পিনিং উইভিং ও ডায়িংপ্রিন্টিংফিনিশিং সব মিলিয়ে টেক্সটাইল খাতে ২৫২৬টি মিল স্থাপিত হয়েছে। এ সবে বিনিয়োগের পরিমাণ প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকা। কিন্তু মিলগুলো গ্যাস সংযোগ পাচ্ছে না। সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মিলগুলোর নিজস্ব বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যবস্থায় গ্যাস সংযোগ বন্ধ রয়েছে। এর ফলে বিনিয়োগ করা অর্থ ব্যাড ইনভেস্টমেন্ট বা অপবিনিয়োগে পরিণত হতে চলছে বলে আশঙ্কা করছে টেক্সটাইল শিল্প সংগঠন বিটিএমএ। বিদ্যুৎ ভবনে সোমবার আয়োজিত এক সভায় অপবিনিয়োগের আশঙ্কাসহ বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের কাছে বেশকিছু দাবি তুলে ধরেছে বিটিএমএ। এ সময় প্রতিমন্ত্রী বলেন মিলগুলোর নিজস্ব বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যবস্থায় গ্যাস সংযোগ দেয়ার আগে একটি নিরীক্ষা চালানো হবে। গ্যাস ব্যবহারের দক্ষতা ৬০৭০ শতাংশের কম হলে গ্যাস সংযোগ দেয়া হবে না বলে জানিয়েছেন প্রতিমন্ত্রী। সভায় জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাত নিয়ে সরকারের সাম্প্রতিক সিদ্ধান্তের কারণে টেক্সটাইল মিলগুলোর সম্ভাব্য সমস্যা নিয়ে প্রতিবেদন তুলে ধরে বিটিএমএ। এ সময় সংগঠনটির নেতৃস্থানীয়দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সভাপতি তপন চৌধুরী সহসভাপতি ফজলুল হক আবদুল্লাহ আল মাহমুদ সাবেক সভাপতি জাহাঙ্গীর আলআমিন পরিচালক সাখাওয়াত হোসেন মনির হোসেন মোবারক হোসেন রাজিব হায়দার আজিজুল আরা চৌধুরী শফিকুল ইসলাম সরকার প্রমুখ। বিটিএমএর দাবিগুলোর মধ্যে ছিল মিলগুলোর নিজস্ব বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যবস্থায় ব্যবহৃত গ্যাস ট্যারিফ বৃদ্ধির হার কমিয়ে যৌক্তিক পর্যায়ে নির্ধারণ প্রতি দুই বছর অন্তর গ্যাস ট্যারিফ ২৫ শতাংশ হারে বাড়ানো ও নিজস্ব বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যবস্থা গড়ে তোলায় তিতাস গ্যাসের ইস্যু করা ডিমান্ড নোটের বিপরীতে অর্থ পরিশোধকারী মিলগুলোয় গ্যাস সংযোগ দেয়া। এছাড়া বিটিএমএর আরো দাবি হলো প্রকৃত ব্যবহারের ওপর গ্যাস বিল নিশ্চিতের জন্য সংশ্লিষ্ট শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোয় ইলেকট্রনিক ভলিউম কন্ট্রোলার মিটার ইভিএম স্থাপন এরই মধ্যে বরাদ্দকৃত গ্যাসের পুনর্বিন্যাসের অনুমতি দেয়া স্থানান্তরিত শিল্পপ্রতিষ্ঠানে বরাদ্দকৃত গ্যাসের সরবরাহ বজায় রাখা এবং কোনো প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তনের ক্ষেত্রে নতুন নামে গ্যাস সংযোগ বরাদ্দের অনুমতি বহাল রাখা। এছাড়া টেক্সটাইলসহ যেসব শিল্পপ্রতিষ্ঠানে গ্যাস জেনারেটর ব্যবহৃত হয় সেসব প্রতিষ্ঠানে নিরবচ্ছিন্ন ও অনুমোদিত সরবরাহ অব্যাহত রাখা এবং বয়লারের জন্য গ্যাস সরবরাহ অব্যাহত ও সহজ সংযোগ ব্যবস্থার দাবি জানায় বিটিএমএ। প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ জানান অপরিকল্পিত শিল্পায়নে গ্যাস সংযোগ দেয়ায় আগ্রহী নয় সরকার। এছাড়া গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের সঙ্গে আলোচনার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। মিলগুলোর নিজস্ব বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যবস্থায় গ্যাস সংযোগ দেয়ার আগে এ নিয়ে নিরীক্ষা চালানো হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5696.csv b/Bangla_fin_news_articles/5696.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c383a54b77a339a1f5e7fa8a8a89f301a6a1421a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5696.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5696,‘অর্থের যোগানই এসডিজি বাস্তবায়নে মূল চ্যালেঞ্জ’,2015-10-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ সিপিডি জানিয়েছে জাতিসংঘে গৃহীত নতুন বৈশ্বিক উন্নয়ন কর্মসূচি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার এসডিজি সফল বাস্তবায়নে বাংলাদেশের পাঁচটি চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হবে। এর মধ্যে অর্থের যোগান দেয়া প্রধান চ্যালেঞ্জ হবে। সোমবার রাজধানীর মহাখালীর ব্র্যাক ইন সেন্টারে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনে বাংলাদেশের চ্যালেঞ্জ ও বাস্তবায়ন সম্পর্কিত সংবাদ সম্মেলনে সংস্থাটির সন্মানিত ফেলো ডা. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য এ কথা বলেন। দেবপ্রিয় বলেন টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার এসডিজি সফল বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজন জাতীয় নীতিকাঠামোর ভেতরে অর্থনৈতিক সামাজিক ও পরিবেশগত বিষয়গুলোর যথাযথ অন্তর্ভুক্তি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5697.csv b/Bangla_fin_news_articles/5697.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f8fa0a51fec9a1dbadfa5b91bc93194a1a7ff68c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5697.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5697,দুই বছরে ১২ হাজার কোটি টাকা মুনাফার লক্ষ্য,2015-10-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন বিপিসি ২০১৪১৫ অর্থবছরে প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা মুনাফা করেছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে মুনাফা হয়েছে প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা। অর্থবছরের বাকি সময়ে আরো ৫ হাজার কোটি টাকা মুনাফা করতে চায় বিপিসি। সব মিলিয়ে দুই বছরে তাদের মুনাফার লক্ষ্য ১২ হাজার কোটি টাকা। চলতি বছরের শুরুর দিকে আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দামে রেকর্ড পতন হয়। অর্ধেকে নেমে আসে পণ্যটির দাম। দেশের বাজারে দাম সমন্বয় না হওয়ায় গত জানুয়ারি থেকে মুনাফায় ফিরতে শুরু করে বিপিসি। বিপিসির চেয়ারম্যান এএম বদরুদ্দোজা বলেন আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দাম বর্তমান ধারায় থাকলে তাদের মুনাফা অব্যাহত থাকবে। সরকার যদি আগামী জুন পর্যন্ত তেলের দাম না কমায় তাহলে বিপিসির মুনাফা ৭ হাজার কোটি টাকায় দাঁড়াবে। গত অর্থবছর তাদের মুনাফা হয়েছে ৫ হাজার কোটি টাকা। জ্বালানি বিভাগ সূত্র জানায় জ্বালানি তেলের দাম কমালে তা সাধারণ মানুষের ওপর প্রভাব পড়বে না। কৃষক কিছুটা লাভবান হলেও কমবে না পরিবহন ভাড়া। তাছাড়া দাম কমালে প্রতিবেশী দেশে জ্বালানি তেল পাচারেরও ঝুঁকি থাকবে। এ কারণে সরকার এ বিষয়ে ধীরে চলো নীতি অনুসরণ করছে। তাছাড়া ২০১০১১ অর্থবছর থেকে চার অর্থবছরে সরকার জ্বালানি তেলে ভর্তুকি বাবদ বিপিসিকে ৩৩ হাজার ৪৮০ কোটি টাকা দিয়েছে। এ ঘাটতি মেটানোর জন্যও সরকার সিদ্ধান্ত নিতে বিলম্ব করছে। বিপিসি জানায় গত ডিসেম্বরে লোকসান থেকে বেরিয়ে আয়ব্যয়ে ভারসাম্য আনে প্রতিষ্ঠানটি। আর জানুয়ারি থেকে মুনাফার ধারায় ফেরে। এখন পর্যন্ত এ ধারা অব্যাহত রয়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দাম বর্তমান ধারায় স্থিতিশীল থাকলে বিপিসির আগের ঘাটতি কমিয়ে আনা যাবে। পাশাপাশি কিছু উন্নয়ন প্রকল্পে হাত দিতে পারবে। বিশ্বব্যাংকের এক হিসাবে দেখা গেছে গত জানুয়ারি থেকে পেট্রোল ও অকটেনে ৬২ শতাংশ পর্যন্ত মুনাফা করেছে বিপিসি। এছাড়া ফার্নেস অয়েলে মুনাফা হচ্ছে ৪৮ জেট ফুয়েলে ৩৪ ডিজেলে ২৭ ও কেরোসিনে ২৫ শতাংশ। গত অর্থবছরের শেষ দিকে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়। গত সপ্তাহে আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম প্রকারভেদে ৪৫৪৮ ডলারে ওঠানামা করে। লন্ডনের ইন্টার কন্টিনেন্টাল এক্সচেঞ্জে আইসিই নভেম্বরে সরবরাহ চুক্তিতে গত বৃহস্পতিবার ব্রেন্ট অয়েলের দাম কমে দশমিক ৯ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5698.csv b/Bangla_fin_news_articles/5698.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..05cf34104c1802877df2788b5f04409323b2d3fa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5698.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5698,সেপ্টেম্বরে ১৩৫ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছে,2015-10-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি অর্থবছরের সেপ্টেম্বর মাসে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। এ মাসে প্রবাসী বাংলাদেশিরা ১৩৪ কোটি ৬৩ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। যা আগস্টের চেয়ে ১৫ কোটি ১২ লাখ ডলার বা সাড়ে ১২ শতাংশ বেশি। আর গেল অর্থবছরের সেপ্টেম্বরের চেয়ে ২০ লাখ ডলার বেশি। তবে চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর প্রথম প্রান্তিক এ তিন মাসের হিসাবে রেমিট্যান্স কমেছে ১১ কোটি ডলার বা ২ দশমিক ৮০ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংক সংশ্লিষ্টরা জানান প্রতিবছর দুই ঈদের আগে প্রবাসীরা বাড়তি অর্থ পাঠান। এবারো তার ব্যতিক্রম হয়নি। এ ছাড়া বিভিন্ন দেশে জনশক্তি রপ্তানি বৃদ্ধি ও বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্সে প্রেরণ উত্সাহিত হওয়ায়ও প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে দেখা যায় ঈদুল ফিতরের আগে জুন ও জুলাইতেও প্রবাসীরা দেশে বেশি পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। জুন মাসে রেমিট্যান্স আসে ১৪৩ কোটি ৯৩ লাখ ডলার। আর জুলাইতে আসে ১৩৮ কোটি ৯৫ লাখ ডলার। কিন্তু ঈদপরবর্তী মাস আগস্টে রেমিট্যান্স কমে যায়। ওই মাসে রেমিট্যান্স আসে মাত্র ১১৯ কোটি ৫০ লাখ ডলার। গেল অর্থবছরও ঈদুল ফিতরের আগের মাস জুলাইতে রেমিট্যান্স প্রবাহে রেকর্ড গড়েছিল। ওই মাসে ১৪৯ কোটি ২৪ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স আসে। যা একক মাস হিসেবে বাংলাদেশের ইতিহাসে এ যাবতকালের সর্বোচ্চ। কিন্তু এর পরের মাস আগস্টে রেমিট্যান্স এসেছিল মাত্র ১১৭ কোটি ৪৩ লাখ ডলার। আবার ঈদুল আযহার কারণে সেপ্টেম্বরে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়ে যায়। ওই মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৩৪ কোটি ৪২ লাখ ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী চলতি অর্থবছরের জুলাইসেপ্টেম্বর এই তিন মাসে প্রবাসীরা দেশে মোট রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন ৩৯৩ কোটি ডলার। যা গেল অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ১১ কোটি ডলার কম। গেল অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ৪০১ কোটি ১১ লাখ ডলার। এ দিকে সেপ্টেম্বরে বেসরকারি ৩৯ ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ৯১ কোটি ৬৬ লাখ ডলার। এছাড়া রাষ্ট্রায়ত্ত চার ব্যাংকের মাধ্যমে ৩৯ কোটি ৯৩ লাখ ডলার বিশেষায়িত ব্যাংকের মাধ্যমে ১ কোটি ৪৯ লাখ ডলার ও বিদেশী ৯ ব্যাংকের মাধ্যমে ১ কোটি ৫৪ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে। বরাবরের মতো সেপ্টেম্বরেও সবচেয়ে বেশি ৩৩ কোটি ৯৬ লাথ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে ইসলামি ব্যাংক বাংলাদেশের মাধ্যমে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5699.csv b/Bangla_fin_news_articles/5699.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e97a064ec006d58097f29bd9b9743b67be00e98e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5699.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5699,পুঁজিবাজারে বড় ধরনের দরপতন,2015-10-04,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে রবিবার বড় ধরনের দরপতন হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক ৪২ পয়েন্ট কমেছে। লেনদেনকৃত ৩২২টি কোম্পানির মধ্যে ২৩৮টি কোম্পানির শেয়ারদর আগের কার্যদিবসের তুলনায় কমেছে। অর্থাত্ লেনদেনকৃত কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৭৪ শতাংশ কোম্পানিরই শেয়ারদর কমেছে। বাজারে সূচক কমার পাশাপাশি লেনদেনও অনেক কমে গেছে। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৩৬ কোটি টাকা। যা গত সাড়ে তিন মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। আইডিএলসির বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে বিক্রির প্রবণতা বেড়ে যাওয়ায় দরপতন হয়েছে। বাজারে গ্রামীণফোনের দর সংশোধন অব্যাহত ছিল। এ ছাড়া প্রায় সব খাতেই দরপতন হয়েছে। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৪২ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৮১৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১৬ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮৩৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৩৬ কোটি ৮০ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৮৭ কোটি ৪৩ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩২২টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪৯টির কমেছে ২৩৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১০৪ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৭৬১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২২ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। লেনদেনকৃত ২৩৬টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪১টির কমেছে ১৬৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই জানিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ইবনেসিনার এক উদ্যোক্তা তার হাতে থাকা কোম্পানিটির সব শেয়ার বিক্রির ঘোষণা দিয়েছেন। আয়েশা জেরিন নামের এ উদ্যোক্তা তার হাতে থাকা ইবনেসিনার ২৪ হাজার ৯৪৮টি শেয়ারের সব শেয়ার বিক্রি করবেন। ২৯ অক্টোবরের মধ্যে তিনি শেয়ার বিক্রয় সম্পন্ন করবেন। এ দিকে শেয়ার ক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছেন মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের এক মনোনীত পরিচালক রাশেদ আহমেদ। আগামী ২৯ অক্টোবরের মধ্যে তিনি শেয়ার ক্রয় সম্পন্ন করবেন। তিনি ব্যাংকটির ২ লাখ শেয়ার ক্রয় করবেন। এ ছাড়া পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি মতিন স্পিনিং মিলস লিমিটেডের স্বতন্ত্র পরিচালক এম ফরহাদ হোসাইন ১ লাখ শেয়ার বিক্রির ঘোষণা দিয়েছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5700.csv b/Bangla_fin_news_articles/5700.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a3050842a77b43e5134e3ac1bfe729cc2a8a2eda --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5700.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5700,গত সপ্তাহে দরবৃদ্ধিতে এগিয়ে ছিল মিউচুয়াল ফান্ড,2015-10-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গেল সপ্তাহে পুঁজিবাজারে দরবৃদ্ধির ক্ষেত্রে এগিয়ে ছিল মিউচুয়াল ফান্ড খাত। এ খাতের ৫টি ফান্ড ছিল দর বৃদ্ধির শীর্ষ দশে। বৃহস্পতিবার গেইনারের তালিকায় মিউচুয়াল ফান্ড খাতের একক আধিপত্য দেখা গেছে। গেইনারের শীর্ষ তালিকায় ১০টির মধ্যে ৯টিই হচ্ছে মিউচুয়াল ফান্ড। আর সপ্তাহ শেষে শীর্ষ দশের ৫টিই ছিল মিউচুয়াল ফান্ড। তবে দর হারানোর ক্ষেত্রেও শীর্ষে ছিল এ খাতের ৭ম আইসিবি মিউচুয়াল ফান্ড। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই তথ্যে দেখা গেছেগেল সপ্তাহে দর বৃদ্ধির শীর্ষে ছিল এআইবিএল ১ম মিউচুয়াল ফান্ড। এ ফান্ডের ইউনিটের দর আগের সপ্তাহের তুলনায় প্রায় ২৮ শতাংশ বেড়েছে। তালিকার তৃতীয় স্থানে ছিল এনসিসি ব্যাংক লিমিটেড মিউচুয়াল ফান্ড১। এ ইউনিটের দর বেড়েছে ১৪ শতাংশ। এ ছাড়া গেইনারের তালিকায় থাকা অন্য মিউচুয়াল ফান্ড হলো এমবিএল ১ম মিউচুয়াল ফান্ড এক্সিম ব্যাংক ১ম মিউচুয়াল ফান্ড এবং ডিবিএইচ ১ম মিউচুয়াল ফান্ড। এ দিকে গেল সপ্তাহের মোট লেনদেনের ৯২ দশমিক ৭৭ শতাংশ হয়েছে এ ক্যাটাগরিভুক্ত কোম্পানি ঘিরে। এ ছাড়া ২ দশমিক ৭৩ শতাংশ লেনদেন হয়েছে বি ক্যাটাগরিভুক্ত ৩ দশমিক ৮৯ শতাংশ এন ক্যাটাগরিভুক্ত এবং শূন্য দশমিক ৬১ শতাংশ লেনদেন হয়েছে জেড ক্যাটাগরিভুক্ত কোম্পানিগুলোতে। সপ্তাহের লেনদেনের শীর্ষে ছিল ফার কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ। সপ্তাহজুড়ে এ কোম্পানিতে ৮৬ কোটি ৭৬ লাখ ৪৬ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের প্রায় ৫ শতাংশ। অপর দিকে লেনদেনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে ছিল সাইফ পাওয়ারটেক। এ কোম্পানিতে লেনদেন হয়েছে ৬৮ কোটি ৯৩ লাখ ৫৫ হাজার টাকা। যা গত সপ্তাহে ডিএসইর মোট লেনদেনের ৩ দশমিক ৪৯ শতাংশ। লেনদেনের তৃতীয় স্থানে ছিল গ্রামীণ ফোন। এ কোম্পানিতে লেনদেন হয়েছে ৫১ কোটি ৯৬ লাখ ৬৬ হাজার টাকা। এ দিকে বর্তমানে ডিএসইর পিই রেশিও অবস্থান করছে ১৬ দশমিক ৩৭ পয়েন্টে যা গত সপ্তাহের শুরুতে ছিল ১৬ দশমিক ৫১ পয়েন্ট। অর্থাত্ পিই রেশিও কমেছে শূন্য দশমিক ৮৫ শতাংশ। বর্তমানে খাতভিত্তিক পিইর হিসাবে ব্যাংকিং খাতের পিই অবস্থান করছে ৭ দশমিক ৫০ পয়েন্টে আর্থিক খাতের ১৭ দশমিক ৫৫ প্রকৌশল খাতের ২৫ দশমিক ৬৭ বিদ্যুতত্ ও জ্বালানি খাতের ১৩ দশমিক ৯ বস্ত্র খাতের ১১ দশমিক ২৭ ওষুধ ও রসায়ন খাতের ২২ দশমিক ৭৭ এবং বিমা খাতের ১৫ দশমিক ৮২ পয়েন্ট। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5701.csv b/Bangla_fin_news_articles/5701.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..13540482da7cc0588e845ecbe8c89aa1a0fa68ef --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5701.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5701,ডেনমার্ক গেছেন শিল্পমন্ত্রী,2015-10-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু যুক্তরাষ্ট্র সফর শেষে শনিবার ডেনমার্ক গেছেন। তিনি ডেনিশ সরকারের আমন্ত্রণে এ সফর করছেন। শিল্পমন্ত্রী সেখানে আন্তর্জাতিক মানের পানি পরিশোধনাগার পরিদর্শন করবেন। শিল্প মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এদিকে শিল্পমন্ত্রী ডেনমার্কের কর্মসংস্থানমন্ত্রী জন নিরগার্ড লেসেন বাণিজ্য ও কৌশল বিষয়ক স্টেট সেক্রেটারি লার্স থিউজেন সেন্টার ফর গ্লোবাল পলিটিক্স অ্যান্ড সিকিউরিটির প্রধান চারলট স্লেন্টের সঙ্গে পৃথকভাবে বৈঠক করবেন। শিল্পমন্ত্রী ডেনমার্কের বিশ্বখ্যাত সার পেট্রোকেমিক্যাল ও জ্বালানি প্রযুক্তি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান হালদর টপসোর প্রধান কার্যালয় পরিদর্শন এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে মতবিনিময় করবেন। আগামী ৮ অক্টোবর শিল্পমন্ত্রী দেশে ফিরবেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5702.csv b/Bangla_fin_news_articles/5702.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2f08af84dd7dc19804aa0bc5c87e8cada4b829a3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5702.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5702,বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে ২৬ দশমিক ৩৮ বিলিয়ন ডলার,2015-10-02,অনলাইন ডেস্ক,বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সেপ্টেম্বরের শেষ নাগাদ সর্বোচ্চ ২৬ দশমিক ৩৮ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। ঈদুল আযহার আগে দেশে সর্বোচ্চ রেমিটেন্স প্রবাহে এই রিজার্ভ বৃদ্ধি পেয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক বৃহস্পতিবার জানায় বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে ছিল ২১৮৩৬ দশমিক ৬৬ মিলিয়ন ২১ দশমিক ৮৪ বিলিয়ন ডলার। ২০১৫ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর বেড়ে হয়েছে ২৬৩৭৯ দশমিক ০৪ মিলিয়ন প্রায় ২৬ দশমিক ৩৮ বিলিয়ন ডলার। এক বছরে রিজার্ভ বৃদ্ধি পেয়েছে ৪৫৪২ দশমিক ৩৮ মিলিয়ন ৪ দশমিক ৫৪ বিলিয়ন ডলার ডলার অথবা ১৭ দশমিক ০ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংক বলেছে সার্ক অঞ্চলের দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের বর্তমান রিজার্ভ দ্বিতীয় সর্বোচ্চ অবস্থানে রয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাবে সেপ্টেম্বরে রেমিটেন্স ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রবাসী বাংলাদেশীদের পাঠানো রেমিটেন্স আগস্টের চেয়ে সেপ্টেম্বরে ২ দশমিক ৬৪ শতাংশ বেশি এসেছে। ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত পাঠানো রেমিটেন্সের পরিমাণ ছিল ১ দশমিক ২২ বিলিয়ন ডলার আগস্টে পাঠানো রেমিটেন্সের পরিমাণ ছিল ১ দশমিক ১৯ বিলিয়ন ডলার। জুলাইয়ের চেয়ে আগস্টে রেমিটেন্স প্রবাহ কম ছিল। জুলাইয়ে রেমিটেন্স এসেছে ১ দশমিক ৩৮ বিলিয়ন ডলার। তবে সেপ্টেম্বরে রেমিটেন্স প্রবাহ বৃদ্ধি পায়। আগস্টে রফতানি প্রায় ২৮ শতাংশ বেড়ে ২ দশমিক ৭৫ বিলিয়ন ডলার দাঁড়িয়েছে তবে আমদানি ছিল নিন্মমুখী। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5703.csv b/Bangla_fin_news_articles/5703.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6bfb174a8083668702cf982dba42d8edaa3881e2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5703.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5703,নিত্যপণ্যের দাম কমেনি এখনো,2015-10-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঈদুল আজহার শেষ হওয়ার সপ্তাহ খানেক পরও দাম কমেনি নিত্যপণ্যের। বরং বেশিরভাগ পণ্যের দাম বেড়েছে ৫ থেকে ১৫ টাকা। ঈদকে কেন্দ্র করে বেড়েছিল নিত্যপ্রয়োজনীয় বেশিরভাগ পণ্যের দাম। বিশেষ করে মসলাজাতীয় পণ্যের দাম হয়েছিল প্রায় দ্বিগুণ। কিন্তু এসব পণ্যের দাম এখনো আগের মতোই আছে। পাশাপাশি বেড়েছে সবজিমাছের দাম। স্থিতিশীল রয়েছে মাংসের বাজার। বিক্রেতারা বলছেন ঈদ শেষে এখনো বাজারে পণ্যের আমদানি স্বাভাবিক হয়নি। তাই দামেও তেমন পরিবর্তন আসেনি। শুক্রবার রাজধানীর বিভিন্ন খুচরা বাজারে গিয়ে দেখা গেছে ঈদের আগে নিত্যপণ্যের বাজার বেড়ে যেমনটি হয়েছিল এখন ঠিক সেরকমই আছে। তেমন কমেনি কোনো পণ্যের দাম। বরং বেড়েছে অনেক পণ্যের দর। বাজার ঘুরে দেখা গেছে টমেটো মূল্য কেজিতে ১২০ টাকা। বেগুন ৯০ টাকা কেজি। মূলা ঢেঁড়স কাকরোল শসা ও বরবটি ৫০ থেকে ৫৫ টাকা। পটল ৬০ লালশাক প্রতি আঁটি ১৫ থেকে ২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। করলা বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা কেজি দরে। বাজারে কাঁচামরিচ বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ১৮০ থেকে ২০০ টাকা দরে। প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ৮০ থেকে ৮৫ টাকা রসুন ১২০ টাকা আলু প্রতি কেজি ২৫২৮ টাকা এবং আদা ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। মাছের বাজারে আমদানি কম। সেই সুযোগে বিক্রেতারা দামও হাকাচ্ছেন বেশি। এদিন কৈ ২০০২২০ টাকা তেলাপিয়া বড় ২৬০ সরপুঁটি ৩০০ চিংড়ি ৫৫০৯০০ টাকা রুই ২০০৪৫০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। ব্রয়লার মুরগির দাম কেজিতে ১০ টাকা কমে ১৩০ থেকে ১৪৫ টাকা পাকিস্তানি মুরগি ২৪০ ও লেয়ার মুরগি ৩৫০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। ঈদের পরপর বাজারে মালামাল আমদানি কম। তাছাড়া কাস্টমার বাড়তে শুরু করায় দাম একটু বেশি হচ্ছে বলে বিক্রেতারা বলছেন। কোরবানির সময় এমনিতেই কয়েকদিন সবজির চাহিদা ও বিক্রি কম থাকে। তাই বিক্রেতারা বাড়তি সবজি আনতে আগ্রহী হচ্ছে না। কিন্তু আমদানি আগের মতো থাকলেও ক্রেতা বেড়ে যাওয়ায় দামও বাড়তে শুরু করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5704.csv b/Bangla_fin_news_articles/5704.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e61a1004a2cb8367c30578a46a9570f9ffe1bbb5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5704.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5704,রপ্তানি তালিকায় নতুন ৩ পণ্য,2015-10-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রপ্তানিতে ভর্তুকি পাওয়া কৃষিজাত পণ্য ও প্রক্রিয়াজাতকরণ কৃষিজাত পণ্যের তালিকায় নতুন করে যুক্ত হলো টিনজাত আনারস টিনজাত বেবিকর্ন ও টিনজাত ঘৃতকুমারী। বাংলাদেশ ব্যাংক একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনে নিয়োজিত সব অনুমোদিত ডিলারের কাছে নতুন অন্তর্ভুক্ত পণ্যের নাম পাঠিয়েছে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে কৃষিজাত পণ্য হিসেবে শাকসবজি ও প্রক্রিয়াজাতকরণ কৃষিপণ্য হিসেবে টিনজাত আনারস টিনজাত বেবিকর্ন ও টিনজাত ঘৃতকুমারী অন্তর্ভুক্ত হবে। নতুন অন্তর্ভুক্ত পণ্যগুলোর ভর্তুকি সুবিধা পাওয়া যাবে প্রজ্ঞাপন জারির দিন অথবা জাহাজিকরণ করার পর থেকে। সুবিধাপ্রাপ্তির বিষয়টি সংশ্লিষ্ট সবাইকে অবগত করারও পরামর্শ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর আগে ২০০৫ সালের ৬ অক্টোবর কৃষিজাত পণ্য ও প্রক্রিয়াজাতকরণ কৃষিজাত পণ্যের রপ্তানিতে ভর্তুকি প্রদানে প্রজ্ঞাপন জারি করেছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। ওই প্রজ্ঞাপনের অন্তর্ভুক্ত পণ্যগুলোর সঙ্গে নতুন এ তিন পণ্য যুক্ত করা হলো। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5705.csv b/Bangla_fin_news_articles/5705.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..90e34c948ef66f2391073f97aeb856bae1860a08 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5705.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5705,এক সেকেন্ডেই পাওয়া যাবে সিআইবি রিপোর্ট,2015-10-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,এখন থেকে দেশে কার্যরত সব ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান এক সেকেন্ডেই বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোর সিআইবি রিপোর্ট পাবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব উদ্যোগে নিজস্ব জনবল দ্বারা প্রস্তুতকৃত সিআইবি অনলাইন সল্যুশনের মাধ্যমে সিআইবি সংক্রান্ত যাবতীয় সার্ভিস চালু করেছে। নতুন এ উদ্যোগের ফলে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় হবে এবং বিদেশি ভেন্ডরের ওপরও নির্ভরশীলতা থাকছে না। এ ছাড়া আগের তুলনায় অনেক কম সময়ে ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান সিআইবি রিপোর্ট নিতে সক্ষম হবে। সেই সঙ্গে বিজনেস সংক্রান্ত যেকোনো পরিবর্তনের ক্ষেত্রে সময় ও অর্থেরও সাশ্রয় হবে। আগের তুলনায় অধিকতর তথ্য সমৃদ্ধ ও ব্যবহার বান্ধব এবং আগের সল্যুশনের অনেক সীমাবদ্ধতা নতুন ব্যবস্থায় দূর করা হয়েছে। উল্লেখ্য এর আগে বিদেশি সফটওয়্যার ব্যবহার করে এ কাজ করা হতো। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5706.csv b/Bangla_fin_news_articles/5706.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dec6f63ee87a5a0b47442cef543c0da195cb8c93 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5706.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5706,জাপানে রফতানি ২০০ কোটি ডলারে উন্নীত হবে,2015-10-01,অনলাইন ডেস্ক,আগামী দুইতিন বছরে জাপানে বাংলাদেশের রফতানি ২০০ কোটি মার্কিন ডলারে উন্নীত হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে জাপানের অর্থ বাণিজ্য ও শিল্প বিষয়ক ভাইস মিনিস্টার ইয়োশিহিরো সেকির নেতৃত্বে সফররত বাণিজ্য প্রতিনিধিদলের সঙ্গে এক বৈঠকশেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। তিনি বলেন জাপান বাংলাদেশকে অস্ত্র এবং হ্যান্ডসগ্লোব ছাড়া সকল পণ্য শুল্কমুক্ত রফতানির সুযোগ দিয়েছে। গত এপ্রিল থেকে ওভেন এবং নিটওয়্যার পণ্য রফতানিতে শর্ত শিথিল করেছে। এর ফলে জাপানে বাংলাদেশের পণ্য রফতানি আরো বৃদ্ধি পাবে। আশা করা যায় আগামী দুইতিন বছরে জাপানে বাংলাদেশের রফতানি ২০০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে যাবে। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন জাপান বাংলাদেশের অন্যতম উন্নয়ন সহযোগি। দুদেশের মধ্যে ব্যবসাবানিজ্যে ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে। গত পাঁচ বছরে জাপানে বাংলাদেশের রফতানি দ্বিগুনের বেশি হয়েছে। ২০০৯২০১০ অর্থ বছরে জাপানে বাংলাদেশের রফতানি ছিলো ৩৩ কোটি ডলারেরএকই সময়ে বাংলাদেশ আমদানি করে ১০৪ কোটি ৭৪ লাখ ডলারের পণ্য। গত ২০১৪২০১৫ অর্থ বছরে এই রফতানি বেঁড়ে দাঁড়িয়েছে ৯১ কোটি ৫২ লাখ ডলারে। আর আমদানির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৫১ কোটি ৪০ লাখ ডলার।বিগত পাঁচ বছরে বাণিজ্য ঘাটতি ৭১ কোটি ৬৯ লাখ ডলার থেকে কমে ৫৯ কোটি ৮৭ ডলার হয়েছে। বর্তমানে দুদেশের মধ্যে প্রায় আড়াই বিলিয়ন ডলারের বাণিজ্য হচ্ছে। বাংলাদেশে চমৎকার বিনিয়োগ পরিবেশ বিদ্যমান উল্লেখ করে তোফায়েল আহমেদ বলেন জাপানের ব্যবসায়ীরা এখন বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী। সরকার জাপানের বিনিয়োগকারীদের জন্য গাজীপুরে ৫০০ একর অথবা নারায়নগঞ্জে ১৫০০ একর জায়গা বরাদ্দের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই অর্থনৈতিক অঞ্চলে জাপানের বিনিয়োগ এলে আমরা লাভবান হবো। তিনি জানান বাংলাদেশের ইপিজেডে জাপানের ২৯টি প্রতিষ্ঠানের প্রায় ৩৪ কোটি ৭০ লাখ ডলারের বেশি বিনিয়োগ রয়েছে। সারাদেশে জাপানের ২৩০টি প্রতিষ্ঠান কাজ করছে। জাপানের ভাইস মিনিস্টার ইয়োশিহিরো সেকি বলেন বাংলাদেশের সঙ্গে জাপানের চমৎকার অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক বিরাজ করছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জাপান সফর এই সম্পর্ককে আরো দৃঢ় করেছে। এখন জাপানের অনেক ব্যবসায়ী বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী। তিনি বাংলাদেশের উন্নয়ন কার্যক্রমে জাপানের সহযোগিতা বৃদ্ধির প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন। ইয়োশিহিরো সেকি ২৭ সদস্যের জাপানী ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন। এতে ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত মাসাতো ওয়াটানাবো উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে বাণিজ্য মন্ত্রনালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. শওকত আলী ওয়ারেছি অতিরিক্ত সচিব রফতানি জহির উদ্দিন আহমেদ অতিরিক্ত সচিবএফটিএ মনোজ কুমার রায় উপস্থিত ছিলেন। ফোকাস বাংলা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5707.csv b/Bangla_fin_news_articles/5707.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..da1d3b66fbaf5cb5ca0b0a6e870af69591cb4922 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5707.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5707,বোস্টন কনসাল্টিং গ্রুপের সঙ্গে ইউনূসের সমঝোতা স্মারক সই,2015-10-01,অনলাইন ডেস্ক,গ্লোবাল পার্টনারশীপ গড়ে তোলার লক্ষ্যে বোস্টন কনসাল্টিং গ্রুপের গ্লোবাল হেড অব সোশ্যাল ইমপ্যাক্ট ওয়েন্ডি উডসর সঙ্গে এক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছেন নোবেল শান্তি পুরষ্কার জয়ী প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস। জাতিসংঘে বিভিন্ন সভার পাশাপাশি গত ২৬ সেপ্টেম্বর এই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর উপলক্ষে বিসিজির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে মুহাম্মদ ইউনূস ও ইউনূস সামাজিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো একটি কার্যকর ও উদ্ভাবনশীল নেটওয়ার্ক গড়ে এবং ব্যবসায়িক দৃষ্টিভঙ্গী প্রয়োগ করে বিভিন্ন সামাজিক সমস্যা সমাধানে সফলতা লাভ করেছে। এই সমঝোতা স্মারকের মধ্য দিয়ে প্রফেসর ইউনূস ও তাঁর প্রতিষ্ঠান ইউনূস সামাজিক ব্যবসা এক বিশেষ মর্যাদা লাভ করলো। সেই সঙ্গে বিসিজির ষষ্ঠ গ্লোবাল পার্টনারে পরিণত হলো ইউনূস সামাজিক ব্যবসা। প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় বিশ্বব্যাপী ইউনূস সামাজিক ব্যবসার কর্মকাণ্ড সম্প্রসারিত করতে বিসিজির যাবতীয় সহযোগিতা লাভের সুবিধা পাবে ড. ইউনুস ও তার প্রতিষ্ঠান। বোস্টন কনসাল্টিং গ্রুপ বিসিজি ম্যানেজমেন্ট কনসাল্টিংয়ে বিশ্বের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় ও খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি। বিসিজি ১৯৬৩ সালে প্রতিষ্ঠিত একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান পৃথিবীর ৪৬টি দেশে যার ৮২টি শাখা রয়েছে। ২০১৫ সালে ফরচুন সাময়িকীর বিচারে কাজ করার জন্য সর্বোত্তম এমন ১০০টি কোম্পানির মধ্যে বিসিজি দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে। এদিন প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন হল্ট পুরষ্কার প্রদান অনুষ্ঠানে প্রফেসর ইউনূসকে স্বাগত জানান। প্রফেসর ইউনূস ম্যানহাটনে অবস্থিত ক্লিনটন গ্লোবাল ইনিশিয়েটিভ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হল্ট পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে মূল বক্তব্য প্রদান করেন। প্রায় ১০০০ অতিথিকে উদ্দেশ্য করে প্রদত্ত তাঁর বক্তব্যে প্রফেসর ইউনূস হল্ট পূরষ্কারের জন্য মনোনীত সেরা ৬ প্রতিযোগীকে অভিনন্দন জানান এবং সামাজিক ব্যবসা সম্পর্কে বক্তব্য রাখেন। এখানেও তিনি ৩টি বিষয়ে শূন্য অর্জনের উপর গুরুত্ব দেন। ১ শূন্য দারিদ্র ২ শূন্য বেকারত্ব ও ৩ শূন্য কার্বন নির্গমন। তিনি বলেন যে টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হলে বিশ্বকে অবশ্যই এই ৩টি শূন্যর নীতি গ্রহণ করতে হবে। তিনি আরো বলেন যে এই লক্ষ্য অর্জন করতে হলে ৪টি জিনিষের দরকার ক তরুণদের শক্তি ও উদ্ভাবনশীলতা খ প্রযুক্তির ক্ষমতা গ সামাজিক ব্যবসা ও ঘ সুশাসন। হল্ট পুরষ্কার একটি বাৎসরিক প্রতিযোগিতা যেখানে ছাত্রদের দ্বারা পরিচালিত সামাজিক উদ্যোগ কোম্পানীগুলো পৃথিবী ব্যাপী সবচেয়ে জরুরি মানবিক সমস্যাগুলোর সমাধান প্রস্তাব করে। প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন কর্তৃক এ বছরের পুরষ্কারের জন্য বাছাই করে দেয়া চ্যালেঞ্জটি ছিল শহুরে বস্তিতে মানসম্মত শৈশবের শিক্ষার অভাবের সমস্যার সমাধান করা। এক মিলিয়ন মার্কিণ ডলারের এ বছরের হল্ট পূরষ্কারের জন্য বাছাই করা হয়েছে . নামের টাইপেইয়ের ন্যাশনাল চেংচি বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি দলকে যাদের কনসেপ্ট বস্তি শিশুদের যত্ন ও শিক্ষা প্রণালীতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছে। অধ্যাপক ইউনূস হল্ট পূরষ্কারের প্রার্থী চূড়ান্ত করার জন্য গঠিত ৪ সদস্যর বিচারকমন্ডলীর একজন। অধ্যাপক ইউনূস ছাড়াও বিচারকমন্ডলীতে ছিলেন অষ্ট্রেলিয়ার প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী জুলিয়া গিলার্ড আফ্রিকার বিলিওনিয়ারজনহিতৈষী মো ইব্রাহীম এবং একটি বৈশ্বিক কোম্পানির প্রাক্তন নির্বাহী প্রধান চার্লস কেইনের মতো খ্যাতনামা উদ্যোক্তা ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরা। প্রেসিডেন্ট ক্লিনটন বিজয়ীর নাম ঘোষণা করেন ও অতিথিদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য দেন। নিউ ইয়র্কে আগমনের পূর্বে প্রফেসর ইউনূস শিকাগোতে অবস্থিত ইলিনয় ইনষ্টিটিউট অব টেকনোলজিতে ওয়াসান লেকচার প্রদান করেন এবং শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের বুথ স্কুল অব বিজনেস এর শিক্ষক ও ছাত্রদের উদ্দেশ্যে ভাষণ দেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5708.csv b/Bangla_fin_news_articles/5708.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5ac04529495b897ddf64f1fc6bab9bbc4c07b416 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5708.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5708,বন্ধ হয়ে যাচ্ছে মাঝারি ও ছোট গার্মেন্টস কারখানা,2015-10-01,আলাউদ্দিন চৌধুরী চট্টগ্রাম থেকে ফিরে,গার্মেন্টস শিল্পের সূতিকাগার এবং দেশের বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রামের শিল্পোদ্যোক্তারা কঠিন সময় পার করছেন। নানা সংকটে টিকতে পারছে না সেখানকার ছোট ও মাঝারি আকারের গার্মেন্টস শিল্প। স্থানীয় গার্মেন্টস উদ্যোক্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে ইপিজেডের বাইরে সেখানে ৭শ কারখানার মধ্যে আড়াইশ কারখানাই গত চার বছরে বন্ধ হয়ে গেছে। এর বাইরে কিছু কারখানা অপেক্ষাকৃত বড় প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে একীভূত হয়ে গেছে। টিকে আছে ৪শ কারখানা। এর মধ্যে ২৮০টি সরাসরি রপ্তানিকারকদের অর্ডার পেলেও বাকী অন্তত ১২০টি কারখানা সাব কন্ট্রাক্টে কাজ করে কেনমতে টিকে আছে। কর্মপরিবেশের কমপ্লায়েন্স চাপ সামাল দিতে ব্যর্থ হলে আগামী দুই বছরের মধ্যে সাব কন্ট্রাক্টের ভিত্তিতে কাজ করা বেশিরভাগ কারখানাও বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন উদ্যোক্তারা। গার্মেন্টস মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সদ্য বিদায়ী ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি ও চট্টগ্রামের গার্মেন্টস উদ্যোক্তা নাসিরউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী ইত্তেফাককে বলেন এখানকার বেশিরভাগ কারখানাই ভাড়া ভবনে শেয়ারড। রানা প্লাজা ও তাজরীন দুর্ঘটনার পর থেকে ক্রেতারা এসব ভবনে থাকা কারখানায় অর্ডার দিতে চাইছে না। অন্যদিকে অর্ডার কম থাকলে নিজেদের রপ্তানি সংক্রান্ত কাগজপত্রের দুর্বলতা কিংবা ক্রেতা বিশ্বাসের উপর অনেক সময় রপ্তানি করতে গিয়ে সময়মত রপ্তানির অর্থ পাওয়া যাচ্ছে না। অন্যদিকে ক্রেতাকে সময়মত পণ্য পাঠাতে ব্যর্থ হলে স্টক লট রপ্তানি উপযোগী পোশাক বিক্রি না হওয়া হয়ে যাচ্ছে। এ রকম দুইএকবার স্টক লটের মধ্যে পড়লে অপেক্ষাকৃত ছোট উদ্যোক্তাদের পক্ষে আর ঘুরে দাঁড়ানো সম্ভব হচ্ছে না। সংশ্লিষ্ট সূত্রে আলাপ করে জানা গেছে অতীতে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি খাতে চট্টগ্রামের অবদান ছিল ৩৫ শতাংশ। বর্তমানে তা ১০ থেকে ১২ শতাংশে নেমে এসেছে। দেশের আমদানি রপ্তানি বাণিজ্যের ৯০ শতাংশ চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে সম্পন্ন হলেও ক্রমেই গার্মেন্টস কারখানা কমে যাচ্ছে এখানে। উদ্যোক্তাদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে চট্টগ্রামে বিচ্ছিন্নভাবে গড়ে উঠা কারখানাগুলোকে শৃঙ্খলার মধ্যে আনার দাবি বাস্তবায়নে দৃশ্যমান উদ্যোগ না থাকায় এখানকার উদ্যোক্তাদের ক্ষোভ রয়েছে। জানা গেছে রানা প্লাজার পর গার্মেন্টস খাতের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শনে ইউরোপ ও আমেরিকার উদ্যোগে গঠিত কারখানা পরিদর্শন জোট অ্যাকর্ড ও অ্যালায়েন্সের পরিদর্শনে এ পর্যন্ত এখানে ১৪টি কারখানা বন্ধ হয়েছে। বাদবাকী কারখানার সংস্কার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে সময়সীমা বেঁধে দেয়া হয়েছে। এসব সংস্কার কাজ সম্পন্ন করতে কারখানা প্রতি দুই থেকে তিন কোটি টাকা বাড়তি খরচ হবে। এ কার্যক্রম যারা সম্পন্ন করতে ব্যর্থ হবেন তাদের কারখানায় অর্ডার মিলবে না। অন্যদিকে গ্যাস ও বিদ্যুত্ সংকট রয়েছে। সব শিল্প মালিকের পক্ষে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় জেনারেটর ব্যবহার করা সম্ভব হচ্ছে না। গত আগস্টে চট্টগ্রামের র্যাডিসন হোটেলে অ্যাপারেল সামিট নামে গার্মেন্টস খাত নিয়ে বড় আকারের একটি প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ওই সামিটের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মুন্সীগঞ্জের বাউশিয়ার ন্যায় চট্টগ্রামেও গার্মেন্টস খাতের জন্য একটি গার্মেন্টস পল্লী গড়ে তোলার দাবি তোলেন উদ্যোক্তারা। ওই অনুষ্ঠানেই বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ সেখানেও একটি গার্মেন্টস পল্লী গড়ে তোলা হবে বলে জানিয়েছিলেন। তবে গত দুই মাসে এ বিষয়ে আর কোন অগ্রগতি নেই বলেই জানা গেছে। এর কারণ হিসেবে সরকারের কেন্দ্রমুখী প্রবণতাকে দায়ী করছেন উদ্যোক্তারা। তারা বলছেন চট্টগ্রামে গ্যাস পাওয়া যায় না। ব্যাংক ঋণের জন্য ঢাকায় দৌড়াতে হয়। এসব কারণে বিনিয়োগকারীরা চট্টগ্রামের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলছেন। রাজধানী ও আশপাশের এলাকায় সুবিধা কেন্দ্রীভূত থাকায় তারা ওই সব এলাকায় শিল্প স্থাপনে আগ্রহী হচ্ছেন। আগামী ২০২১ সালে অর্থাত্ ছয় বছর শেষে বাংলাদেশের গার্মেন্টস রপ্তানি ৫ হাজার কোটি ডলারের উন্নীত করার লক্ষ্য ঠিক করেছে বিজিএমইএ। এ লক্ষ্যে একটি রোডম্যাপও পথনক্শা তৈরি করেছে সংগঠনটি। সম্প্রতি সংগঠনের নতুন সভাপতি সিদ্দিকুর রহমানের কমিটির কাছে দায়িত্ব হস্তান্তরকালে এ রোডম্যাপ আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়েছে। এতে চট্টগ্রাম বন্দরসহ অবকাঠামো উন্নয়ন এবং সরকারের নীতি সহায়তার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু উদ্যোক্তারা বলছেন চট্টগ্রামে যেভাবে গার্মেন্টস সংকুচিত হয়ে পড়ছে তাতে এই লক্ষ্য কতখানি পূরণ হবে তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। বিজিএমইএ সূত্রে জানা গেছে চট্টগ্রামে গার্মেন্টস পল্লী স্থাপনের জন্য অতীতে নানা প্রতিশ্রুতি পাওয়া গেলেও তা কার্যকর হয়নি। বিজিএমইএকে ১১ একর জমি দেয়ার কথা ছিল চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের। চট্টগ্রাম বন্দর ১০০ একর জমি দেয়ার আশ্বাস দিয়েছে। এসব জমি পাওয়া গেলে চট্টগ্রামে পৃথক গার্মেন্টস পল্লী স্থাপন করা সম্ভব হতো। কিন্তু এসব বিষয়ে অগ্রগতি নেই বলেই জানালেন নাসিরউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী। তিনি বলেন চট্টগ্রামের মিরেরসরাইয়ে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের জন্য জমি বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এভাবে গার্মেন্টস পল্লী স্থাপনের জন্য চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায় ৫০০ একর সীতাকুন্ড এবং পটিয়ায় ২০০ একর করে জমি দেয়ার কথা সরকার বিবেচনা করতে পারে। চট্টগ্রামে গার্মেন্টস শিল্প বাড়লে ঢাকাচট্টগ্রাম যাতায়াত খরচ যেমন কমবে. তেমনি মহাসড়কে চাপ কমবে। বন্দরেও স্বল্প সময়ে পণ্য যাবে। ফলে আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশি পোশাকের দামও প্রতিযোগিতামূলক হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5709.csv b/Bangla_fin_news_articles/5709.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f93087c8605fe0d721f766e7ae6064ba2cb4422c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5709.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5709,আয়কর রিটার্ন দাখিলের মেয়াদ বাড়লো দুই মাস,2015-10-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যক্তি শ্রেণির করদাতাদের আয়কর রিটার্ন বিবরণী দাখিলের সময়সীমা আরো দুই মাস বাড়িয়ে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত করা হয়েছে। হজ ও ঈদুল আজহার কারণে করদাতারা সঠিক সময়ে আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে না পারায় এ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। গতকাল রাজস্ব বোর্ডের ্এনবিআর পক্ষ থেকে সময়সীমা বাড়ানোর এ তথ্য জানানো হয়। বিদ্যমান আয়কর অধ্যাদেশ অনুযায়ী করদাতাদের প্রতি আয় বছরের জুলাইজুন আয়ব্যয়ের হিসাবের বিবরণী সেপ্টেম্বরের ৩০ তারিখের মধ্যে সংশ্লিষ্ট কর অফিসে দাখিল করতে হয়। এ সময়ের মধ্যে হিসাব দাখিল না করলে জরিমানাসহ শাস্তির বিধান রয়েছে। তবে উপকর কমিশনারের কাছে যথাযথ কারণ দেখিয়ে আবেদন করলে তিন মাস পর্যন্ত সময় বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5710.csv b/Bangla_fin_news_articles/5710.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5d9bc481269582223ff9c3acf377cb591955a3b3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5710.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5710,‘শিল্পবর্জ্য ব্যবস্থাপনায় অগ্রাধিকার দিচ্ছে বাংলাদেশ’,2015-09-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দ্রুত শিল্পায়নের প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশ শিল্পবর্জ্যের দূষণ থেকে পানি ও প্রাকৃতিক পরিবেশ সুরক্ষায় সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করছে বলে জানিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। তিনি বলেন টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বাংলাদেশ ইতোমধ্যে পরিবেশ দূষণরোধ সুপেয় পানির সংস্থান নিরাপদ পয়ঃনিষ্কাশন পরিচ্ছন্নতা ও নারী স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়নসহ বিভিন্নখাতে একটি সমন্বিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। এ কর্মসূচি বাস্তবায়নে শিল্প মন্ত্রণালয়ের নেতৃত্বে সরকারিবেসরকারিখাত ও সুশীল সমাজের সম্মিলিত অংশগ্রহণে কাজ করার কৌশল গ্রহণ করা হয়েছে বলে মন্ত্রী উল্লেখ করেন। বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে অবস্থিত জাতিসংঘের সদর দফতরে আর্থসামাজিক বৈষম্যের মূলোত্পাটন এবং সকলের জন্য স্থায়ীভাবে নিরাপদ পয়ঃনিষ্কাশন পানি ও পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন শীর্ষক আন্তর্জাতিক ফোরামে প্যানেল আলোচনায় অংশ নিয়ে এ কথা জানান। জাতিসংঘের ৭০তম সাধারণ অধিবেশনের সাইড লাইনে দক্ষিণ আফ্রিকা নেদারল্যান্ডস্ হাঙ্গেরি এবং বাংলাদেশ যৌথভাবে এর আয়োজন করে। জাতিসংঘের পানি ও পয়ঃনিষ্কাশন বিষয়ক সংস্থা ইউএন ওয়াটার সেনিটেশন অ্যান্ড ওয়াটার ফর অল ওয়াটার এইড ইউনিসেফ এবং উইম্যান ফর ওয়াটার পার্টনারশিপ এটি আয়োজনে সহায়তা করে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5711.csv b/Bangla_fin_news_articles/5711.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..05eda592dd68095a0850654c1b212a6fb027727b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5711.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5711,ইউএস ট্রেড শো শুরু হচ্ছে ৫ নভেম্বর,2015-09-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ইউএস ট্রেড শো নামে ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্রের পণ্য ও সেবার ২৪তম বার্ষিক প্রদর্শনী শুরু হচ্ছে আগামী ৫ নভেম্বর। তিন দিনব্যাপী এ প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে। আয়োজক প্রতিষ্ঠান অ্যামেরিকান চেম্বার অব কমার্স ইন বাংলাদেশ অ্যামচেম জানিয়েছেএটি বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের পণ্য ও সেবার সবচেয়ে বড় প্রদর্শনী। এর আগে গত বছর হোটেল সোনারগাঁওয়ে অনুষ্ঠিত ইউএস ট্রেড শোতে দেশটির ১৫০টি কোম্পানির ব্যবসায়ী প্রতিনিধি অংশ নেয়। ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসের সহযোগিতায় অ্যামচেম এ প্রদর্শনীর আয়োজন করছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5712.csv b/Bangla_fin_news_articles/5712.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b8fd795019e2fbb9e77650626ac21111c93c485b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5712.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5712,পোশাক শিল্পের নিরাপত্তা মানোন্নয়নে ইউএসএআইডির অর্থায়ন,2015-09-30,অনলাইন ডেস্ক,দেশের পোশাক শিল্পের নিরাপত্তা মানোন্নয়নে অর্থায়ন সচল রাখছে যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা ইউএসএআইডি। আজ বুধবার দুটি নতুন ঋণ নিশ্চয়তা সহায়তায় স্বাক্ষর করেছে সংস্থাটি। এর মাধ্যমে বাংলাদেশে তৈরি পোশাক শিল্প কারখানার উন্নয়নে ও নিরাপত্তা মানোন্নয়নে ২ কোটি ২০ লক্ষ ডলার অর্থ সরবরাহ করবে ইউএসএআইডি। ইউএসএআইডি প্রাইম ব্যাংক লিমিটেড ও ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের ইউসিবি মধ্যকার এই বিশেষ অংশীদারিত্ব বাংলাদেশের ছোট ও মাঝারি আকারের সরবরাহকারীদের জন্য সাশ্রয়ী ও দীর্ঘ মেয়াদী ঋণ সহজলভ্য করে তুলবে যা দ্বারা এ সকল পোশাক শিল্পের মালিক তাদের শ্রমিকদের সুরক্ষার্থে ও আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত হতে গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তার মানোন্নয়ন ও কারখানার কাঠামোগত উন্নয়ন সাধন করবে। যেসব তৈরি পোশাক কারখানা অ্যালায়েন্স ফর বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স সেফটির দ্য অ্যালায়েন্স সদস্য ব্র্যান্ডগুলোতে পোশাক সরবরাহ করে তাদেরকে প্রথম চুক্তির আওতায় এক কোটি আশি লাখ ডলার পর্যন্ত ব্যাংক ঋণের নিশ্চয়তা দেবে। প্রাইম ব্যাংক এবং ইউসিবির সঙ্গে হওয়া নিশ্চয়তা অংশীদারিত্ব আরো সম্ভব হয়েছে অ্যালায়েন্স এর দেয়া পনেরো লাখ ডলারের অর্থনৈতিক প্রতিশ্রুতির জন্য। যে কারখানাগুলো বাংলাদেশ অ্যাকর্ড ফর ফায়ার অ্যান্ড বিল্ডিং সেফটি দ্য অ্যাকর্ড এবং আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা সমর্থিত বাংলাদেশ সরকারের ত্রিপক্ষীয় অ্যাকশন প্ল্যানের অংশ তাদেরকে দ্বিতীয় চুক্তিটি নিশ্চয়তা দেবে চল্লিশ লাখ ডলার পর্যন্ত ব্যাংক ঋণ সহায়তা যাতে তারা অর্থায়নের সুযোগ পায়। এই নতুন চুক্তি অনুযায়ী যোগ্যতা সম্পন্ন তৈরি পোশাক সরবরাহকারীরা টাকা ও ইউএস ডলারে দীর্ঘমেয়াদী ঋণ নেওয়ার সুযোগ পাবে। এই দুটি সুবিধা একত্রে উল্লেখযোগ্যভাবে কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করবে ও তৈরি পোশাক সরবরাহকারীদের জন্য অর্থ সরবরাহ করবে এবং কারখানা শ্রমিকদের নিরাপত্তা মানন্নয়ন ও কাজের পরিবেশ উন্নয়ন ঘটাবে। ১৯৭১ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্র সরকার ইউএসএআইডির মাধ্যমে বাংলাদেশকে ছয়শ কোটি ডলারেরও বেশী উন্নয়ন সহায়তা প্রদান করেছে। ২০১৪ সালে ইউএসএআইডি বাংলাদেশের জনগণের জীবনমানের উন্নয়নে প্রায় বিশ কোটি ডলার প্রদান করেছে। ইউএসএআইডি বাংলাদেশে যে সকল কর্মসূচিতে সহায়তা প্রদান করে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান ও অনুশীলনের প্রসার খাদ্য নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক সুবিধাদির সম্প্রসারণ স্বাস্থ্য ও শিক্ষা সেবার উন্নয়ন ও অভিযোজন এবং স্বল্প কার্বন উন্নয়নের মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন পরিস্থিতির সংগে খাপ খাওয়ানো। তৈরি পোশাক শিল্পে নিরাপত্তা ও কাজের পরিবেশ উন্নয়নে ইউএসএআইডি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমাদের প্রকল্পসমূহ শ্রমিক নেতাদের ইউনিয়ন নিবন্ধনে সহায়তা দেয় শ্রমিকদেরকে তাদের আধিকার রক্ষার্থে তাদের স্বার্থ্য প্রসারে এবং সমাজ ও তাদের কর্মক্ষেত্রের পরিবেশ উন্নয়নে প্রয়োজনীয় সাহায্য ও দক্ষতা প্রদান করা হয়। কর্মক্ষেত্রের সার্বিক পরিচালনা নিরাপত্তা উন্নয়নে ইউএসএআইডি কারখানা ব্যবস্থাপকদের এবং অন্যান্য নেতৃবর্গকেও প্রশিক্ষণ প্রদান করে থাকে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5713.csv b/Bangla_fin_news_articles/5713.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9954e21826d4263422d331da3641a674284eefad --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5713.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5713,আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় বাড়ল ২ মাস,2015-09-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যক্তি শ্রেণির করদাতাদের আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় দুই মাস বাড়িয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। ফলে আগামী ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত রিটার্ন দাখিল করা যাবে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর জ্যেষ্ঠ জনসংযোগ কর্মকর্তা সৈয়দ এ মুমেন বুধবার বলেছেন কোরবানির ঈদ হজ এবং আসন্ন দুর্গা পূজার ছুটির বিষয়টি মাথায় রেখে করদাতাদের জন্য সময় বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। আয়কর অধ্যাদেশ অনুযায়ী ১ জুলাই থেকে ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে একজন করদাতা তার বার্ষিক আয়কর বিবরণী দিতে পারেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5714.csv b/Bangla_fin_news_articles/5714.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2c77377df1c703d16be78c303890aa9d6235509b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5714.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5714,পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও বেড়েছে লেনদেন,2015-09-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে মঙ্গলবার সার্বিক মূল্য সূচক কমলেও বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। উভয় বাজারে লেনদেন আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে ঈদের আমেজ কেটে গেছে। ফলে বাজারে লেনদেন বেড়ে সাড়ে ৪০০ কোটি টাকার কাছাকাছি চলে এসেছে। লেনদেনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি অবদান ছিল ওষুধ ও রসায়ন খাতের। এ খাতে লেনদেন হয়েছে ৯৫ কোটি ১৪ লাখ টাকা। যা ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই মোট লেনদেনের প্রায় ২২ শতাংশ। লেনদেনের দ্বিতীয় স্থানে ছিল ইঞ্জিনিয়ারিং খাত। এ খাতে লেনদেন হয়েছে ৬৩ কোটি ৬৭ লাখ টাকা। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের সাড়ে ১৪ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৩ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৮৫৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৯ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮৫৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৩৪ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৩৯ কোটি ৫৫ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩১৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৪টির কমেছে ১৮০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৫টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৪১ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৮৬৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৭ কোটি ৪২ লাখ টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৩ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৪৭টি কোম্পাানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৮টির কমেছে ১২২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই জানিয়েছেআর্থিক খাতের প্রতিষ্ঠান প্রিমিয়ার লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্স লিমিটেডের দুই উদ্যোক্তা শেয়ার ক্রয়বিক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছেন। তারা হলেনজুনায়েদ আহমেদ ও মো. মিজানুর রহমান চৌধুরী। জুনায়েদ আহমেদ তার কাছে থাকা কোম্পানির ৩৩ লাখ ১৬ হাজার ৬৯০টি শেয়ারের মধ্যে থেকে পাঁচ লাখ শেয়ার বিক্রি করবেন। আর মো. মিজানুর রহমান চৌধুরী ওই শেয়ার ক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছেন। ২৯ অক্টোবরের মধ্যে বর্তমান বাজারদরে তারা শেয়ার কেনাবেচা করতে পারবেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5715.csv b/Bangla_fin_news_articles/5715.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5812b1b465f1876596d4bd58f02caeb13aa3c7dd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5715.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5715,ডেল্টা ব্র্যাকের লভ্যাংশ ঘোষণা,2015-09-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডেল্টা ব্র্যাক হাউজিং ফিন্যান্স করপোরেশন শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৩০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এর পুরোটাই নগদ। ডিএসই জানিয়েছে মঙ্গলবার কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে লভ্যাংশের এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। ৩০ জুন ২০১৫ হিসাব বছরের জন্য এ লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারপ্রতি আয় ইপিএস হয়েছে ৫ টাকা ৯০ পয়সা। শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য এনএভি দাঁড়িয়েছে ২৭ টাকা ৩২ পয়সা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5716.csv b/Bangla_fin_news_articles/5716.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0e1dd1c2efb28e62030a81e2e2b9e273e680d6bc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5716.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5716,পুঁজিবাজারে লেনদেন সোমবার শুরু,2015-09-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু হবে সোমবার থেকে। পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে ২৩ থেকে ২৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৫ দিন সরকারি ছুটি শেষে পুঁজিবাজারের লেনদেন শুরু হচ্ছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই যথারীতি নির্ধারিত সময়ে লেনদেন শুরু হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5717.csv b/Bangla_fin_news_articles/5717.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f68b58f1a3fe9bfe5636ea470f6372f7961f0be4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5717.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5717,ঈদের ছুটি শেষে ব্যাংক খুললেও ছুটির আমেজ,2015-09-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পবিত্র ঈদুল আজহার ছুটির পর রবিবার প্রথম কর্মদিবসে ব্যাংকপাড়াখ্যাত মতিঝিলে ছুটির আমেজ ছিল। গ্রাহক ও লেনদেনের চাপ না থাকায় ব্যাংক কর্মকর্তারা নিজেদের মধ্যে কুশল ও ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করেই সময় পার করেছেন। তবে বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনকারী শাখাগুলোতে কিছুটা ছিল ভিড়। এ দিকে অনেক ব্যাংকেই কর্মকর্তাদের বড় অংশ এখনো ছুটিতে রয়েছেন বলেও জানা গেছে। সরেজমিনে ঘুরে এ সব বিষয় দেখা গেছে। মতিঝিলের বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার রাসেল মিয়া বলেন আজ ব্যাংকে গ্রাহকদের উপস্থিত খুবই কম নেই বললেই চলে। ফলে লেনদেনও কম। অফিসে তেমন কোনো কাজ নেই। তাই কলিগদের সাথে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেই সময় কাটছে। তবে শুভেচ্ছা বিনিময় ও কাজের ফাঁকে ফাঁকে কিছু কিছু কাজ করেছি। কেন্দ্রীয় ব্যাংকেও দেখা গেছে একই চিত্র। ব্যাংকে কর্মকর্তাদের উপস্থিতি অন্য সময়ের তুলনায় কম অনেকেই ছুটিতে রয়েছেন। এ ছাড়া এখানেও কাজের চাপ খুবই কম। তবে দুয়েক দিনের মধ্যেই কাজের স্বাভাবিক গতি ফিরে আসবে বলে উল্লেখ করেছেন কর্মকর্তারা। ঈদ উপলক্ষে টানা তিনদিন বন্ধ থাকায় বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেন শাখাগুলোতে গ্রাহকদের ভিড় ছিল তুলনামূলক বেশি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5718.csv b/Bangla_fin_news_articles/5718.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..42a90abf68dc44f534a7218afb0445d30521611f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5718.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5718,মানিলন্ডারিং বন্ধে মানিচেঞ্জার প্রতিষ্ঠাগুলোকে নতুন নির্দেশনা,2015-09-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মানিলন্ডারিং প্রতিরোধে মানিচেঞ্জার প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য নতুন নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২এবং সন্ত্রাস বিরোধী আইন অনুযায়ী এসব নির্দেশনা পালন করতে মানিচেঞ্জার প্রতিষ্ঠানগুলোর উদ্দেশ্যে সম্প্রতি এ নির্দেশনা দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারী করেকেন্দ্রীয় ব্যাংকের বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট বিএফআইইউ। প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী প্রত্যেক মানিচেঞ্জার প্রতিষ্ঠানের মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ বিষয়ক নিজস্ব নীতিমালা ও কর্মসূচি থাকতে হবে। আর ওই কর্মসূচি অবশ্যই পরিচালনা পর্ষদ বা মালিক বা স্বত্বাধিকারী কর্তৃক অনুমোদিত হতে হবে। প্রত্যেক মানিচেঞ্জার প্রতিষ্ঠান একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ বিষয়ক পরিপালন কর্মকর্তা হিসেবে মনোনীত করবে এবং উক্ত পরিপালন কর্মকর্তার নাম পদবি যোগাযোগের ঠিকানা ইমেইল টেলিফোন ও ফ্যাক্স নম্বর বিএফআইইউ বরাবরে সরবরাহ করবে। তিনি মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ বিষয়ে বিদ্যমান আইন বিধিমালা এবং বিএফআইইউ এর নির্দেশনার পরিপালন নিশ্চিতকরণ করবেন এবং গ্রাহকদের সন্দেহজনক লেনদেন বা কার্যাবলী বিষয়ক প্রতিবেদন বিএফআইইউতে প্রেরণ করবেন। মানিচেঞ্জার প্রতিষ্ঠান তার ব্যবসার সাথে সংশ্লিষ্ট সকল স্থানীয় মুদ্রা ও বৈদেশিক মুদ্রার স্থিতি দৈনিক ভিত্তিতে নির্দিষ্ট রেজিস্টারে লিপিবদ্ধ রাখবে। উক্ত রেজিস্টারের হিসাবের বাইরে কোনো বৈদেশিক মুদ্রা প্রতিষ্ঠানে সংরক্ষণ করবে না। লেনদেনের উদ্দেশ্যে আগত গ্রাহক ব্যতীত অন্য কোনো ব্যক্তি মানিচেঞ্জার প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরে বৈদেশিক মুদ্রা সহকারে অবস্থান করবে না। এ ছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদিত ব্যবসা কেন্দ্র ব্যতীত অন্য কোথাও মানিচেঞ্জার প্রতিষ্ঠান বৈদেশিক মুদ্রা ক্রয়বিক্রয় করা যাবে না। সিটি কর্পোরেশনে অবস্থিত প্রত্যেক মানিচেঞ্জার প্রতিষ্ঠান তার ব্যবসা কেন্দ্রে ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা স্থাপন করবে এবং রেকর্ডকৃত ভিডিও কমপক্ষে সাত দিন সংরক্ষণ করতে হবে। মানিচেঞ্জার প্রতিষ্ঠান সেবা গ্রহণকারী প্রত্যেক গ্রাহকের পরিচিতির সঠিক ও পূর্ণাঙ্গ তথ্য এবং সংশ্লিষ্ট দলিলাদি নির্দিষ্ট ফরমে সংগ্রহ করবে। তথ্য সংগ্রহ ছাড়া গ্রাহকের সঙ্গে কোনো আর্থিক লেনদেন সম্পাদন করা যাবে না এবং প্রতিটি লেনদেনের তথ্য নির্দিষ্ট রেজিস্টার বা ডাটাবেইজে সংরক্ষণ করবে। প্রতিটি মানিচেঞ্জার প্রতিষ্ঠান জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বিভিন্ন রেজুলেশনের আওতায় সন্ত্রাস সন্ত্রাসী কার্যে অর্থায়ন ও ব্যাপক ধ্বংসাত্মক অস্ত্র বিস্তারে অর্থায়নে জড়িত সন্দেহে তালিকাভুক্ত কোন ব্যক্তি বা সত্তা এবং বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক তালিকাভুক্ত কোনো ব্যক্তি বা নিষিদ্ধ ঘোষিত সত্তার সাথে কোনো প্রকার লেনদেন করবে না। এরূপ কোনো লেনদেন চিহ্নিত হওয়ার সাথে সাথে সংশ্লিষ্ট মানিচেঞ্জার উক্ত লেনদেন ও গ্রাহক সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য পরবর্তী কর্ম দিবসের মধ্যে বিএফআইইউকে অবহিত করবে। প্রজ্ঞাপনে আরো বলা হয়েছে প্রতিটি মানিচেঞ্জারের কর্মকর্তারা গ্রাহকের সঙ্গে লেনদেনকালে সংগৃহীত তথ্য ও দলিলাদি পর্যালোচনা করবে এবং অস্বাভাবিক বা সন্দেহজনক লেনদেন সনাক্তকরণে সতর্ক ও সচেষ্ট থাকবেন। গ্রাহকের কোনো লেনদেন বা আচরণ অস্বাভাবিক বা সন্দেহজনক মর্মে প্রতীয়মান হলে তা মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ বিষয়ক পরিপালন কর্মকর্তা নির্দিষ্ট ফরমে প্রয়োজনীয় তথ্যউপাত্ত ও দলিলাদিসহ বিএফআইইউ বরাবর প্রেরণ করবেন। অস্বাভাবিক বা সন্দেহজনক লেনদেন বিএফআইইউ বরাবর প্রেরণের বিষয়ে মানিচেঞ্জার প্রতিষ্ঠানের কোনো কর্মকর্তা বা কর্মচারী কোনো পর্যায়েই গ্রাহক বা অন্য কোনো ব্যক্তির কাছে প্রকাশ করবেন না এবং এমন কোনো আচরণ করবেন না যাতে সংশ্লিষ্ট গ্রাহক হিসাবের লেনদেনের বিষয়ে সতর্ক হতে পারেন। প্রতিটি মানিচেঞ্জার প্রতিষ্ঠান কর্মকর্তা বা কর্মচারী নিয়োগের পূর্বে বা পরে নির্বাচিত প্রার্থীর পরিচিতির তথ্য সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে তার অভিজ্ঞতা ও অন্যান্য সংশ্লিষ্টতা এবং এ সকল তথ্যের সমর্থিত দলিলাদি সংগ্রহ এবং যাচাই করবে যাতে কোনো স্তরের কর্মকর্তার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠান মানিলন্ডারিং বা সন্ত্রাসী কার্যে অর্থায়নের ঝুঁকির সম্মুখীন না হয়। প্রত্যেক মানিচেঞ্জার তাদের কর্মকর্তা বা কর্মচারীদের মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ বিষয়ক প্রশিক্ষণ প্রদান এবং প্রশিক্ষণের রেকর্ড সংরক্ষণের বিষয়ে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5719.csv b/Bangla_fin_news_articles/5719.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..70029c8658730d65e8ef75ac4e694a902ed946f2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5719.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5719,ঈদে দ্রব্যমূল্য মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে ছিল বাণিজ্যমন্ত্রী,2015-09-27,অনলাইন ডেস্ক,অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল যে জঙ্গি হামলার আশঙ্কা করেছে তা দুঃখজনক বলে মন্তব্য করেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। সবাইকে ঈদ শুভেচ্ছা জানিয়ে তিনি বলেন দেশের মানুষ শান্তিতে ঈদ করেছে। দ্রব্যমূল্য নাগালে ছিল। পিঁয়াজের দাম কিছুটা বেশি ছিল। রবিবার দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বাণিজ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন। প্রসঙ্গ দুটি প্রসঙ্গত টেস্ট খেলতে অস্ট্রিলিয়া ক্রিকেট দলের সোমবার বাংলাদেশে পৌঁছানোর কথা থাকলেও সম্ভাব্য নিরাপত্তা ঝুঁকির তথ্য পাওয়ার কথা জানিয়ে শনিবার হঠাৎ করেই সফর পিছিয়ে দেওয়ার ঘোষণা দেয় দেশটির ক্রিকেট বোর্ড।ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার পক্ষ থেকে বলা হয় তাদের ডিপার্টমেন্ট অব ফরেন অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড ট্রেড ডিএফএটি বাংলাদেশে ভ্রমণে বিষয়ে সতর্কতা জারি করায় সফর পেছানোর এই সিদ্ধান্ত। গত শুক্রবার ওয়েবসাইটে দেওয়া ডিএফএটির ওই নোটিসে বলা হয় জঙ্গিরা বাংলাদেশে অস্ট্রেলিয়ার স্বার্থের ওপর আঘাত হানার পরিকল্পনা করছে এমন নির্ভরযোগ্য তথ্য তাদের হাতে রয়েছে।বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন দেশে জঙ্গি উত্থানের কোনো আশংকা নেই। উপমহাদেশের মধ্যে একমাত্র বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের উত্থান ঘটতে পারেনি। মিনা দুর্ঘটনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন সৌদি আরবে আমাদের দূতাবাস আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করছে। মিনায় নিহত ও নিখোঁজ হাজিদের ব্যাপারে খবর নিতে আমাদের দূতাবাস ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তৎপর রয়েছে।তোফায়েল বলেন ঈদে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ছিল। কোরবানির পশুর অভাব হয়নি। সুতরাং সবকিছু ভালো গেছে।তিনি দাবি করেন দ্রব্যমূল্য মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে ছিল। শুধু পেঁয়াজের দাম একটু বেশি ছিল। তাও শেষ মুহূর্তে পেঁয়াজের দাম স্বাভাবিক অবস্থায় এনেছি।এ সময় বাংলাদেশের মতো শান্তিপূর্ণ দেশ দক্ষিণ এশিয়ায় আর কটি আছে বলেও প্রশ্ন তোলেন মন্ত্রী। ফোকাস বাংলা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5720.csv b/Bangla_fin_news_articles/5720.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..74ab2a79b81d4df36ea1047ff082cae9d0f9f7ac --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5720.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5720,জিএসপির ১৬ শর্ত পূরণ করেনি বাংলাদেশ মাইকেল ডিলানি,2015-09-23,অনলাইন ডেস্ক,বাণিজ্য মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদসহ বাংলাদেশের তরফ থেকে দাবি করা হচ্ছে জিএসপি প্রদাণের জন্য বেঁধে দেয়া ১৬ শর্ত পূরণ করেছে বাংলাদেশ। কিন্তু তাদের এই দাবি সঠিক নয় বলে জানালেন ইউএসটিআরের ইউএস ট্রেড রিপ্রেজেনটেটিভ দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া অঞ্চলের প্রধান মাইকেল ডিলানি এবং ঢাকায় দেশটির রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাট। বুধবার সংবাদ সম্মেলনে ডিলানি জানান আমাদের মূল্যায়ন বলছে আরও অনেক কিছু করার বাকি রয়েছে। বাংলাদেশে পাঁচ দিনের সফর শেষে রাজধানীর এডওয়ার্ড এম কেনেডি ইএমকে সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে আসেন ডিলানি। তার আগেই বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদের সঙ্গে তার বৈঠক হয়। অনুষ্ঠানে ডিলানিকে একজন সহকারী সচিব হিসেবে পরিচয় করিয়ে দেন রাষ্ট্রদূত বার্নিকাট। বলেন তার বাণিজ্য ও বাংলাদেশ বিষয়ে কয়েক দশকের অভিজ্ঞতা রয়েছে। ডিলানির বক্তব্যের আগে বার্নিকাট বলেন কর্মপরিকল্পনাটি অনুসরণ করাই হচ্ছে সামনে এগোনোর সঠিক পথ এবং সেটাই করতে হবে। বাংলাদেশকে দেওয়া পরিকল্পনায় কিছু অন্তর্নিহিত আন্তর্জাতিক মানদণ্ড আছে যেগুলো পূরণ করতে হবে বলেন রাষ্ট্রদূত। কয়েকমাস আগে জিএসপি পুনর্মূল্যায়নের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ বাদ পড়ে যাওয়ার পর ডিলানির এই সফরকে জিএসপি বিষয়ে সিদ্ধান্তের অংশ হিসেবে মনে করা হচ্ছিল। তার সফরের কয়েকদিন আগেই বাংলাদেশ সরকার সংশোধিত শ্রম আইন বিধিমালা প্রণয়ন করে এবং সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয় এর মধ্য দিয়ে কর্মপরিকল্পনার শেষ শর্তের বাস্তবায়ন হয়েছে। তবে ইউএসটিআর কর্মকর্তা বলেন তিনি এসেছেন পোশাক শিল্প কারখানা পরিস্থিতি দেখতে এ বিষয়ক তথ্য সংগ্রহ করতে। ২০১৩ সালের এপ্রিলের কারখানা দুর্ঘটনার প্রেক্ষাপটে ইউরোপীয় ইউনিয়নের উদ্যোগে সাসটেইনেবিলিটি কম্প্যাক্ট কর্মকৌশল নিয়ে নভেম্বর বৈঠকের প্রস্তুতি হিসেবে তার এই তথ্য সংগ্রহ। রানা প্লাজা ধসে সহস্রাধিক শ্রমিকের প্রাণহানির দুই মাসের মধ্যে ২০১৩ সালের জুন মাসে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশি পণ্যের শুল্কমুক্ত প্রবেশ সুবিধা জিএসপি স্থগিত করে ওবামা প্রশাসন। জিএসপির আওতায় বাংলাদেশের ৫ হাজার ধরনের পণ্য যুক্তরাষ্ট্রে শুল্কমুক্ত সুবিধা পেলেও দেশের রফতানি আয়ের প্রধান খাত তৈরি পোশাক এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত ছিল না। এই বিষয়ক সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী দফতরের কর্মকর্তা ডিলানি বলেন তখন ওই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল ছয় বছর ধরে বাংলাদেশের কারখানা শ্রম পরিবেশ পর্যবেক্ষণের আলোকে। গত অগাস্টে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে বাদ দিয়ে জিএসপি সুবিধাপ্রাপ্ত দেশের নাম ঘোষণার পর থেকে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল বলে আসছেন এটি ওয়াশিংটনের রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। তবে ডিলানি এই অভিযোগ নাকচ করে বলেন জিএসপি স্থগিতের প্রক্রিয়াটি স্বচ্ছ এবং সব দেশের ক্ষেত্রে সমানভাবে প্রযোজ্য। জিএসপি ফেরত পেতে বাংলাদেশের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করেই কর্মকৌশল ঠিক করা হয় জানিয়ে তিনি বলেন এর মাধ্যমেই বোঝা যায় ওই বিষয়গুলো সমাধানে আমরাও বাংলাদেশের অংশীদার। ডিলানি এটা স্পষ্ট করেছেন জিএসপি ফেরত পাওয়ার সময়সীমা নির্ভর করছে বাংলাদেশে উপর। শ্রমিক নিরাপত্তার বিষয়ে একটি বাস্তব উন্নতি হয়েছে। তবে বাকি বিষয়গুলোর প্রতিও নজর দিতে হবে বলে জানান ডিলানি। উদাহরণ হিসেবে শ্রমিকদের সংগঠন করার অধিকার ইপিজেডের ভিতরে ও বাইরে সবখানেই ট্রেড ইউনিয়ন করার অধিকার দেওয়ার কথা বলেন যুক্তরাষ্ট্রের এই কর্মকর্তা। বিডিনিউজ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5721.csv b/Bangla_fin_news_articles/5721.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6adacd034b69437b0f1642a6e4fe365ae79f5461 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5721.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5721,জিএসপি না পেলে টিকফা অর্থবহ হবে না বাণিজ্যমন্ত্রী,2015-09-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন যদি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে জিএসপি শুল্ক ও কোটামুক্ত রপ্তানি সুবিধা না পাওয়া যায় তাহলে টিকফা বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সহযোগিতা ফোরাম চুক্তি যে উদ্দেশ্যে করা হয়েছে তা অর্থবহ হবে না। বুধবার সচিবালয়ে সফররত যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য দপ্তরের ইউএসটিআর প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন আমরা জিএসপি পুনর্বহালের জন্য সব শর্ত পূরণ করেছি। এর বাইরে আর কিছু করা সম্ভব নয়। এখন তাদের উপর নির্ভর করছে তারা জিএসপি দেবে কি দেবে না। বৈঠক শেষে মন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন জিএসপি ফিরে পাওয়ার জন্য যুক্তরাষ্ট্র যে ১৬টি শর্ত দিয়েছিল তার সব পূরণ করেছি। তারা বলেছেআমাদের যথেষ্ট অগ্রগতি হয়েছে। তারা চট্টগ্রাম ইপিজেড রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা পরিদর্শন করেছে। সেখানে বিভিন্ন শ্রমিকের সঙ্গে সরাসরি কথা বলেছে। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন আমি তাদের পরিষ্কার বলে দিয়েছে আমাদের পক্ষ থেকে যা করা হয়েছে এর বাইরে কিছু করা সম্ভব নয়। তারা জানিয়েছেআগামী নভেম্বরে অনুষ্ঠেয় যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে টিকফা বৈঠকে বিষয়টি আলোচনা করা হবে। এ সময় জিএসপি ফিরে পেতে নতুন কোনো শর্ত দেয়া হয়নি বলেও জানান তিনি। এ দিকে বৈঠক সূত্রে জানা গেছেমন্ত্রী জিএসপি ফেরত পাওয়ার ক্ষেত্রে ১৬টি শর্ত পূরণের বিষয় ও বাংলাদেশের গার্মেন্টস খাতের শ্রম অধিকার রক্ষায় অগ্রগতির বিষয়টি উল্লেখ করেন। তিনি বলেন শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধি নতুন শ্রম আইন ও এর বিধি প্রণয়ন ইপিজেড এলাকায় শ্রমিকদের জন্য ওয়ার্কার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন করা অন্যান্য এলাকার শ্রমিকদের যথাযথ আবেদনের ভিত্তিতে ট্রেড ইউনিয়নের অনুমোদন দেয়ার বিষয়টি উল্লেখ করেন। ইউএসটিআরের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহকারী মাইকেল জে ডিলানির নেতৃত্বে ৮ সদস্যের প্রতিনিধি দলের সাথে মতবিনিময় করে সাংবাদিকদের এ সব কথা বলেন। মন্ত্রী বলেন বাংলাদেশের রপ্তানিমুখী ৩ হাজার ৬৮৫টি গার্মেন্টস কারখানা মধ্যে অ্যাকর্ড ও অ্যালায়েন্স এবং সরকারের উদ্যোগে ৩ হাজার ৪০৭টি কারাখানা পরিদর্শন করা হয়েছে। এর মধ্যে মাত্র ৩৪টি কারখানায় সমস্যা ছিল। সেগুলো বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। কারখানাগুলোতে বৈদ্যুতিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ফায়ার সেফটি ডোর শুল্কমুক্ত আমদানির সুযোগ করে দেয়া হয়েছে। এখন নিরাপদ পরিবেশে শ্রমিকরা কাজ করছেন। এখন আর অ্যাকর্ড অ্যালায়েন্সের কারখানা পরিদর্শনের প্রয়োজন নেই। তিনি বলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের গার্মেন্টস খাতকে জিএসপিসুবিধা দিত না। প্লাস্টিক টোবাকো সিরামিক টেবিল ওয়্যারের মতো কিছু আইটেমের উপর জিএসপি সুবিধা পেতো বাংলাদেশ। যার পরিমাণ বছরে ২৩ মিলিয়ন ডলার। এটি সেখানে মোট রপ্তানির এক শতাংশেরও কম। এতে বাংলাদেশের তেমন আর্থিক ক্ষতি না হলেও এর মাধ্যমে ইমেজ সংকট সৃষ্টি হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5722.csv b/Bangla_fin_news_articles/5722.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..60333cd09ef76d72782e111f76c3d27c2cd253b7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5722.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5722,রাজশাহীতে কর মেলায় ৬ কোটির বেশি আয়কর আদায়,2015-09-23,রাজশাহী অফিস,রাজশাহীতে সহপ্তাহ ব্যাপী আয়কর মেলায় পৌণে ছয় কোটি টাকা কর আদায় হয়েছে। যা গতবারের চেয়ে কয়েকগুণ বেশি। এ ছাড়া প্রতিদিন বিপুলসংখ্যক মানুষ আয়কর প্রদান সংক্রান্ত সেবা নিয়েছেন। মেলার আনুষ্ঠানিক সমাপ্তি শেষে মঙ্গলবার রাতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন রাজশাহী সদর আসনের সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশা। বিশেষ অতিথি ছিলেন রাজশাহীর বিভাগীয় কমিশনার হেলালুদ্দীন আহমেদ। রাজশাহী কর অঞ্চলের কমিশনার দবির উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে রাজশাহী কর অঞ্চলের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। গত ১৬ সেপ্টেম্বর থেকে নগরীর জাফর ইমাম টেনিস কমপ্লেক্সে এ মেলা শুরু এবং ২২ সেপ্টেম্বর বিকাল ৫টায় শেষ হয়। মেলার শেষের দিন রাজশাহী কর অঞ্চলের উপকর কমিশনার ওয়াকিল আহম্মেদ জানান এ বছর মেলায় রাজশাহী কর অঞ্চলে মোট পাঁচ কোটি ৮২ লাখ ১২ হাজার ৫৪৭ টাকা আয়কর আদায় হয়েছে। সব মিলিয়ে মেলায় ছয় হাজার ৯৭৭টি আয়কর রিটার্ন জমা পড়েছে। নতুন টিআইএন রেজিস্ট্রেশন করেছেন ৩৫৯ জন এবং ২৮ জন টিআইএন রিরেজিস্ট্রেশন করেছেন। মেলায় আয়কর প্রদান সংক্রান্ত সেবা নিয়েছেন ৩০ হাজার ৭৯০ জন। রাজশাহীর বাইরে এবারও জেলা পর্যায়ে নওগাঁ নাটোর ও চাঁপাইনবাবগঞ্জে আলাদাভাবে আয়কর মেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ ছাড়া এবারই প্রথম উপজেলা পর্যায়েও আয়োজন করা হয় মেলা। সচেতনতা বাড়ানোর পাশাপাশি আয়কর নিয়ে জনগণের ভীতি দূর ও করসেবা জনগণের দোরগোড়ায় আনতে এ উদ্যোগ নেয় জাতীয় রাজস্ব বোর্ড। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5723.csv b/Bangla_fin_news_articles/5723.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d31300616a418fe10b5bc40dc8f7d555a9332a2b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5723.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5723,কোরবানির পশুর চামড়ার দাম নির্ধারণ,2015-09-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঈদ সামনে রেখে কোরবানির পশুর চামড়া সংগ্রহের দাম নির্ধারণ করেছেন চামড়া ব্যবসায়ীরা। বুধবার রাজধানীর একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে এই দাম ঘোষণা করেন বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শাহীন আহমেদ। শাহীদ আহমেদ জানিয়েছেন ট্যানানি মালিকরা এবার ঢাকায় প্রতি বর্গফুট লবণযুক্ত গরুর চামড়া কিনবেন ৫০ টাকা থেকে ৫৫ টাকায়। ঢাকার বাইরে এর দাম হবে ৪০ টাকা থেকে ৪৫ টাকা। তিনি জানিয়েছেন প্রতি বর্গফুট লবণযুক্ত মহিষের চামড়ার দাম ধরা হয়েছে ৩৫ থেকে ৪০ টাকা। সারা দেশে খাসির লবণযুক্ত চামড়া ২০ থেকে ২২ টাকা এবং বকরির চামড়া ১৫ থেকে ১৭ টাকায় সংগ্রহ করা হবে। শাহীদ আহমেদ বলেছেন আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে এই দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5724.csv b/Bangla_fin_news_articles/5724.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8d72674639d50707925e8da8a305f4de30813602 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5724.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5724,সোনামসজিদ স্থলবন্দর পাঁচ দিন বন্ধ থাকবে,2015-09-23,গোমস্তাপুর চাঁপাইনবাবগগঞ্জ সংবাদদাতা,ঈদুল আজহা উপলক্ষে বুধবার থেকে আগামী রবিবার পর্যন্ত সোনামসজিদ স্থলবন্দরের সব ধরনের কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। সোনামসজিদ সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক শফিউর রহমান টানু বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান সোমবার থেকে বন্দরে আবার স্বাভাবিক কার্যক্রম শুরু হবে। তবে বিশেষ ব্যবস্থায় পাসপোর্টধারী যাত্রীদের যাতায়াত ব্যবস্থা চালু থাকবে বলে জানান শিবগঞ্জ থানার ওসি এম এম ময়নুল ইসলাম। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5725.csv b/Bangla_fin_news_articles/5725.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f0b1bf42ccddf226e2fb4b00795a418a060feac6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5725.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5725,ডিএসইর লেনদেন শুরু ২৮ সেপ্টেম্বর,2015-09-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঈদুল আজহা উপলক্ষে পাঁচ দিন ছুটি ঘোষণা করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই। এ সময়ে ডিএসইর দাফতরিক কার্যক্রম ও লেনদেন বন্ধ থাকবে। ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদের ৮০৫তম পর্ষদ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। ডিএসইর উপমহাব্যবস্থাপক জনসংযোগ ও প্রকাশনা মো. শফিকুর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ঈদুল আজহা উপলক্ষে ২৩ থেকে ২৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ডিএসইর লেনদেন ও দাফতরিক কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে পুনরায় ডিএসইতে লেনদেন এবং দাফতরিক কার্যক্রম যথারীতি চলবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5726.csv b/Bangla_fin_news_articles/5726.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e07b7d668f756782ba3c2c74c4bd0cabe7af3095 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5726.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5726,‘শর্ত পূরণ হলেও জিএসপি ফেরত দিতে ইউএসটিআরের নানা কথা’,2015-09-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,যুক্তরাষ্ট্রে স্থগিত হওয়া জিএসপি শুল্ক ও কোটামুক্ত রপ্তানি ফেরিয়ে দিতে দেশটির দেয়া ১৬টি শর্ত পূরণ হলেও জিএসপি ফেরত দিতে তারা নানা কথা বলছে বলে উল্লেখ করেছেন বিজিএমইএর সদ্য বিদায়ী সভাপতি আতিকুল ইসলাম। মঙ্গলবার সংগঠনের বার্ষিক সাধারণ সভায় নতুন কমিটির কাছে দায়িত্ব হস্তান্তরকালে তিনি এ সব কথা বলেন। জিএসপি ফেরতের জন্য দেয়া শর্ত পালনের অগ্রগতি পর্যালোচনায় যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য দপ্তরের ইউএসটিআর একটি প্রতিনিধিদল বর্তমানে বাংলাদেশ সফর করছে। মাইকেল জে ডিলেনির নেতৃত্বে ওই প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকের প্রসঙ্গটি তুলে ধরে আতিকুল ইসলাম বলেন তারা বলল১৬টি শর্ত পূরণ করো। বললামসব শর্ত পূরণ করেছি। প্রতিনিধি দলের প্রধান মাইকেল জে ডিলেনিও শ্রমিক নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করে জেনেছেন গত তিন বছরে গার্মেন্টস খাতে শ্রমপরিবেশের অগ্রগতির কথা। তিনি তা স্বীকারও করেছেন। কিন্তু যখন জিএসপি ফেরত দিতে বলি তখনই নানা কথা বলছেন। এ সময় সিদ্দিকুর রহমানের নেতৃত্বে নতুন কমিটির কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করে তার নেতৃত্বাধীন কমিটি। নতুন কমিটিকে সংগঠনের বর্তমান অগ্রগতির ধারাবাহিকতা বজায় রাখার আহ্বান জানান তিনি। এ কমিটি আগামী দুই বছর দায়িত্ব পালন করার কথা রয়েছে। এ নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান জাহাঙ্গীর আলামিনসহ বিজিএমএর সদস্য বিভিন্ন পোশাক কারখানার মালিকরা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5727.csv b/Bangla_fin_news_articles/5727.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e225d1ee9e5594e307a73157f0b49d33db463f5c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5727.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5727,সমঝোতার ভিত্তিতে বিজিএমইএ’র নতুন কমিটি,2015-09-22,অনলাইন ডেস্ক,সমঝোতার ভিত্তিতে আগামী দুই বছরের জন্য বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রফতানিকারক সমিতি বিজিএমইএর সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন স্টার্লিং ডেনিম লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সিদ্দিকুর রহমান। মঙ্গলবার বিজিএমইএ ভবনের নূরুল কাদের মিলনায়তনে সংগঠনটির ৩২তম সাধারণ সভায় ৩৫ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি ঘোষণার পর সাবেক সভাপতি আতিকুল ইসলাম নতুন সভাপতির কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করেন। দায়িত্ব গ্রহণের পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় সিদ্দিকুর রহমান বলেন দেশের এক কোটি মানুষ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে এ শিল্পের সঙ্গে জড়িত। দেশের পোশাকশিল্প ভালো থাকলে বাংলাদেশ ভালো থাকবে। আগামী দুইতিন বছরের মধ্যে বাংলাদেশের পোশাক শিল্প বিশ্বে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে। আগামী দুই বছরের দায়িত্ব পালনকালে বর্তমান কমিটির করণীয় এবং দিকনির্দেশনামূলক ১৫৮ পৃষ্ঠার রোডম্যাপ বুকও তুলে দেয়া হয়। এবার কমিটির পরিচালক পদের সংখ্যা ২৭ থেকে ৩৫এ উন্নীত করা হয়েছে। তাদের মধ্য থেকে সহসভাপতি করা হয়েছে সাতজনকে। কমিটির সিনিয়র সহসভাপতিরা হলেন এমএন নিটওয়্যারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মহিউদ্দিন আহমেদ ও জেইন্ট অ্যাপারেলসর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারুক হাসান। অপর পাঁচজন সহসভাপতি হলেন সেহা ডিজাইন বিডি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এসএম মান্নান এভারগ্রিন সোয়েটার লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ নাসির রাইজিং অ্যাপারেলসর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহমুদ হাসান খান বাবু বান্দো ফ্যাশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফেরদৌস পারভীন বিভন এবং ফারমিন ফ্যাশন ডিজাইন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ফেরদৌস। সভায় ঢাকার পোশাক মালিকরা ছাড়াও বিগত কমিটির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5728.csv b/Bangla_fin_news_articles/5728.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a312c0a72075ba6c613dc7fcee63e68cb702683a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5728.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5728,পুঁজিবাজারে লেনদেন কমেছে,2015-09-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে মঙ্গলবার লেনদেন কমেছে। ঈদুল আজহা কেন্দ্র করে বাজারে বিনিয়োগকারীদের উপস্থিতি কমে যাওয়ার কারণেই লেনদেন কমেছে বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ৩৬৪ কোটি টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ১৫৪ কোটি টাকা কম। এই দিন বাজারের সার্বিক মূল্যসূচক বাড়লেও কমে গেছে লেনদেনের পরিমাণ। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১১ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৮৩০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ২ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮৫০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪১৮ কোটি ২ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৯৬ কোটি ৪০ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২১টির কমেছে ১৪২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৩টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৪৯ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৮৬৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩০ কোটি ৪ লাখ টাকা। লেনদেনকৃত ২৪৭টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩৩টির কমেছে ৭৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই জানিয়েছে ফ্লোর স্পেস ক্রয় করবে ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড এনবিএল। কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। বসুন্ধরা এলাকার জগন্নাথপুরে নির্মাণাধীন রহমান এ জে ট্রেড সেন্টারে ৪টি কার পার্কিং স্পেসসহ ৮ হাজার বর্গফুট ফ্ল্লোর স্পেস ক্রয় করবে এনবিএল। এতে মোট ব্যয় হবে ৩২ কোটি ৪০ লাখ টাকা। ডিএসই আরো জানিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি নর্দার্ন জুট ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি তাদের উত্পাদনক্ষমতা বাড়াতে যন্ত্রপাতি আমদানি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যন্ত্রপাতি আমদানিতে মোট ব্যয় হবে ১০ কোটি টাকা। কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। নতুন যন্ত্রপাতি আমদানির ফলে কোম্পানিটির প্রতিদিন ৩০ মেট্রিক টন উত্পাদনক্ষমতা বাড়বে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5729.csv b/Bangla_fin_news_articles/5729.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..683df212c75e4ea84c28aa98a19c8f45cb1479c9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5729.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5729,২৪ ঘণ্টা গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে ফিলিং স্টেশনে,2015-09-22,অনলাইন ডেস্ক,ঈদের দিন রাত ১২টা থেকে ২৪ ঘণ্টা সারাদেশের ফিলিং স্টেশনে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছে বিদ্যুত্ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়। মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয় বিবিয়ানা গ্যাসক্ষেত্রের জরুরি রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ঈদের দিন শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টা থেকে শনিবার দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত সব সিএনজি স্টেশনে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5730.csv b/Bangla_fin_news_articles/5730.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d8802e6589a00cb21b0eaed58d928389c6ef8e36 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5730.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5730,বায়রন বেএর চিলি সস বানাবে প্রাণ,2015-09-21,অনলাইন ডেস্ক,অস্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত সস কোম্পানি বায়রন বে চিলির সস ও সালসা বানাবে প্রাণ। সম্প্রতি ঢাকায় বায়রন বে চিলির প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক জন বোলান্ড ও প্রাণআরএফএল গ্রুপের উপ ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহসান খান চৌধুরী এ বিষয়ে চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন। প্রাণ এগ্রো লিমিটেডের চিফ অপারেটিং অফিসার শেখ সাজ্জাদ হোসেন ক্যাটাগরি ম্যানেজার তোষণ পাল এবং অপারেশন ম্যানেজার আশেক করিম খান এ সময় উপস্থিত ছিলেন । চুক্তি অনুযায়ী বায়রন বে চিলি কোম্পানির সস ও সালসা উৎপাদন ও বিপণন করবে প্রাণ। বাংলদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার বেশকিছু দেশে এ সস বিপণন করবে প্রাণ। অস্ট্রেলিয়া যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাজ্য সিঙ্গাপুর দুবাইসহ বিভিন্ন দেশে বায়রন বে সসের ব্যাপক জনপ্রিয়তা রয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার এ কোম্পানিটি সস এবং সালসা তৈরিতে সুবিদিত। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5731.csv b/Bangla_fin_news_articles/5731.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2f804ff3088b2229061d3e1549eeb0035e59e644 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5731.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5731,শিল্পঋণ বিতরণ বেড়েছে ব্যাংকের,2015-09-21,অনলাইন ডেস্ক,২০১৪১৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের ব্যাংকগুলো আগের অর্থবছরের তুলনায় ৩০ দশমিক ২৩ শতাংশ বেশি শিল্প ঋণ বিতরণ করেছে। বিদায়ী অর্থবছরে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো শিল্প খাতে মোট ২ লাখ ১৯ হাজার ৩৩০ কোটি টাকার ঋণ বিতরণ করেছে। শিল্প ঋণ বিষয়ক বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদনের তথ্য থেকে এসব জানা গেছে। ২০১৩১৪ সালের তুলনায় তা ৫১ হাজার কোটি টাকা বেশি। ওই বছর ১ লাখ ৬৯ হাজার কোটি টাকার শিল্প ঋণ বিতরণ হয়েছিল। তৈরি পোশাক শিল্প কারখানার আধুনিকায়নের কারণে শিল্প খাতে ঋণ বিতরণ বেড়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। রাজনৈতিক পরিস্থিতি শান্ত থাকায় ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তারা বিনিয়োগে ঝুঁকছেন বলে সংশ্লিষ্টরা জানান। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী ২০১৪১৫ অর্থবছরে বড় শিল্পে ১ লাখ ৬৬ হাজার ৮৫১ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ করা হয়েছে যা মোট শিল্প ঋণের ৭৬ শতাংশ। আগের অর্থবছর বড় শিল্পে ১ লাখ ১৭ হাজার ৯৯৩ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ হয়েছিল যা ছিল ওই বছরে বিতরণ করা ঋণের ৭০ ভাগ। বিদায়ী অর্থবছর মাঝারি শিল্পে ৩৪ হাজার ৯৮৮ কোটি টাকার ঋণ বিতরণ হয়েছে। আগের অর্থবছরের তুলনায় যা ৫ দশমিক ১২ শতাংশ কম।আর ক্ষুদ্র শিল্পে বিতরণ করা হয়েছে ১৭ হাজার ৪৯১ কোটি টাকা যা আগের অর্থবছরের তুলনায় ২৯ দশমিক ১৩ শতাংশ বেশি। ২০১৪১৫ অর্থবছরে বড় ও ক্ষুদ্র শিল্পে ঋণ বিতরণ বাড়লেও কমেছে মাঝারি শিল্পে। বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলো গত অর্থবছর এক লাখ ৭১ হাজার ৩১৫ কোটি টাকার শিল্প ঋণ বিতরণ করেছে। আগের অর্থবছর এসব ব্যাংকের বিতরণ করা ১ লাখ ৩৪ হাজার ১৫৪ কোটি টাকার তুলনায় যা ২৭ দশমিক ৭০ শতাংশ বেশি। বিদেশি মালিকানার ব্যাংকগুলো শিল্প খাতে ২৯ হাজার ৪৯ কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে। আগের বছর বিতরণ হওয়া ১৮ হাজার ৯৫৬ কোটি টাকার তুলনায় যা ৫৩ দশমিক ১২ শতাংশ বেশি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5732.csv b/Bangla_fin_news_articles/5732.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b38afe2ac5f9174eed7f8c2d060513a9b4eee55e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5732.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5732,আগস্টে সৌদি থেকে রেমিটেন্স এসেছে ২৫ কোটি ডলার,2015-09-20,অনলাইন ডেস্ক,চলতি অর্থবছরের আগস্ট মাসে সৌদি প্রবাসীরা রেমিটেন্স পাঠিয়েছেন ২৫ কোটি ৫০ লাখ মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা। যা বিভিন্ন দেশগুলো থেকে আসা রেমিটেন্স এর মধ্যে সর্বোচ্চ। বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়। জুলাইয়ের তুলনায় আগস্টে সৌদি প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্স কিছুটা কমেছে। এ মাসটি রমজানের ঈদ ও কোরবানির ঈদের মাঝামাঝিতে পড়েছে বলেই রেমিটেন্স কিছুটা কমেছে। জুলাইতে ২৭ কোটি ৪৩ লাখ মার্কিন ডলারের রেমিটেন্স আসলেও আগস্টে তা কিছুটা কমে দাঁড়িয়েছে ২৫ কোটি ৫০ লাখ মার্কিন ডলার। আর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেমিটেন্স এসেছে ২০ কোটি ৯২ লাখ মার্কিন ডলার রেমিটেন্স এসেছে সুংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে। এরপরই রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান। দেশটি থেকে রেমিটেন্স এসেছে ২০ কোটি ১৯ লাখ মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ। এদিকে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো থেকে মোট রেমিটেন্স এসেছে ৬৮ কোটি ৫৭ লাখ মার্কিন ডলার। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাজ্য জার্মানি জাপান মালেয়শিয়া সিঙ্গাপুর অস্ট্রেলিয়া ইতালিসহ বেশ কয়েকটি দেশ থেকে রেমিটেন্স এসেছে ৫০ কোটি ৯২ লাখ মার্কিন ডলার। উল্লেখ্য আগস্টে বিভিন্ন দেশ থেকে প্রবাসীদের পাঠানো মোট রেমিটেন্সের পরিমাণ ১১৯ কোটি ৫০ লাখ মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5733.csv b/Bangla_fin_news_articles/5733.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..40718bcbe7959046150efaae8036259e2d64d680 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5733.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5733,নতুন নোট বিতরণে বায়োমেট্রিক মেশিন ব্যবহার,2015-09-20,অনলাইন ডেস্ক,প্রতিবছর ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা উপলক্ষে জনসাধারণের মাঝে নতুন নোটের বিপুল চাহিদা থাকে। এজন্য বাংলাদেশ ব্যাংকসহ দেশের বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংকের মাধ্যমে জনপ্রতি নির্ধারিত পরিমাণের নতুন নোট জনসাধারণের মাঝে বিতরণ করা হয়। রবিবার গভর্নর ড. আতিউর রহমান এবং ডেপুটি গভর্নর নাজনীন সুলতানা মতিঝিল অফিসের ক্যাশ বিভাগে ডিজিটাল পদ্ধতিতে নতুন নোট বিতরণ প্রক্রিয়া সরেজমিনে পরিদর্শন করেন এবং নোট গ্রহীতাদের সাথে আলাপ করেন। নোট গ্রহীতারা এ বিষয়ে তাদের সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন। প্রসঙ্গত নতুন নোট বিনিময়কালে দেখা যায় একই ব্যক্তি বারবার লাইনে দাড়িয়ে তাঁর জন্য নির্ধারিত নতুন নোটের অধিক পরিমাণ নোট গ্রহণ করে থাকে। এর ফলে অনেকেই নতুন নোট প্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত হয়। নতুন নোটের সুষম বন্টন নিশ্চিতকল্পে এবং নতুন নোট প্রত্যাশী প্রত্যেকে যাতে নির্বিঘ্নে এবং সুশৃঙ্খলভাবে নোট গ্রহণ করতে পারে সে উদ্দেশে আসন্ন ঈদউলআজহা ২০১৫ উপলক্ষে বাংলাদেশ ব্যাংক মতিঝিল অফিসে নোট গ্রহীতাদের সনাক্তকরণের জন্য বায়োমেট্রিক মেশিন স্থাপন করা হয়েছে। এ মেশিনের মাধ্যমে নোট গ্রহীতার আঙ্গুলের ছাপ এবং ছবি গ্রহণ করা হয়। কেউ একাধিকবার নোট গ্রহণ করতে এলে মেশিনটি সয়ংক্রিয়ভাবে ইতিপূর্বে গৃহীত তাঁর আঙ্গুলের ছাপের মাধ্যমে তাকে চিহ্নিত করে থাকে এবং তিনি আর দ্বিতীয়বার নতুন নোট গ্রহণ করতে পারেন না। এর ফলে মতিঝিল অফিসে নতুন নোট বিনিময়ে সুশৃঙ্খল পরিবেশ বিরাজ করছে। খবর ফোকাস বাংলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5734.csv b/Bangla_fin_news_articles/5734.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8a50f3bedf20d363f8bad87df9dab3d187945bd0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5734.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5734,৩ কোম্পানির শেয়ার দর বৃদ্ধির তথ্য নেই,2015-09-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৩ কোম্পানির শেয়ার দর অস্বাভাবিকভাবে বাড়ার কোনো কারণ নেই। কোম্পানি ৩টি হচ্ছেমাইডাস ফিন্যান্সিং লিমিটেড আজিজ পাইপস এবং বিএসআরএম। ডিএসই জানিয়েছে এ সব কোম্পানির শেয়ারদর অস্বাভাবিকভাবে বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে পাঠানো নোটিসের জবাবে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিশ্লেষণে দেখা যায় গত ১৮ কার্যদিবসে মাত্র ৫ দিন মাইডাস ফিন্যান্সিংয়ের শেয়ার দর কমেছে। এ সময়ে শেয়ারটির দর বেড়েছে ২০ দশমিক ৫৯ শতাংশ। আজিজ পাইপসের শেয়ারদর ২১ কার্যদিবসে বেড়েছে ১৭ দশমিক ৫০ শতাংশ। আর বাংলাদেশ স্টিল রিরোলিং মিলস বিএসআরএম লিমিটেডের শেয়ারদর গত ১০ কার্যদিবসে ২৩ দশমিক ৪০ শতাংশ বেড়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5735.csv b/Bangla_fin_news_articles/5735.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..eed3d57273eb03d5617bdd7b6ab4ccf756abe614 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5735.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5735,এশিয়াতে ব্যাংকিং সুপারভিশনে পৃথক আইনী কাঠামো গড়ে তোলার প্রস্তাব,2015-09-20,অনলাইন ডেস্ক,ব্যাসেল কাঠামোর আওতায় ব্যাংকিং খাতে রেগুলেটেরি ও সুপারভিশনের জন্য ইউরোপের আদলে এশিয়াতে স্বতন্ত্রভাবে এশিয়ান স্ট্যান্ডার্ড নামে সুপারভিশন আইনী কাঠামো প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব দিয়েছে বাংলাদেশ। জাপানের রাজধানী টোকিওতে ব্যাংকিং রেগুলেটেরি ও সুপারভিশনের ওপর অনুষ্ঠিত আঞ্চলিক সভায় বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এস কে সূর চৌধুরী এ প্রস্তাব দেন। গত ১৪ ও ১৫ সেপ্টেম্বর দুদিনব্যাপী এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। এশিয়ার ২০টি দেশের কেন্দ্রিয় ব্যাংকের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা এ সভায় যোগ দেন। সভায় সূর চৌধুরী বলেন ব্যাংকিং রেগুলেটরি এবং সুপারভিশন এখন আর কোন দেশের নিজস্ব বিষয় নয়। এটি এখন বর্হিবিশ্বের সাথেও সম্পৃক্ত। কেননা কোন আন্তর্জাতিক ব্যাংক একটি দেশের মুদ্রানীতি বাস্তবায়নে ব্যর্থ হলে তার সুপারভিশন করার ক্ষেত্রে বৈশ্বিক আইন না থাকায়সংশ্লিষ্ট দেশের কেন্দ্রিয় ব্যাংক সমস্যায় পড়ে। এই সমস্যা মেটাতে ইউরোপের আদলে এশিয়াতেও নজরদারি আইনী কাঠামো গড়ে তোলা যেতে পারে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5736.csv b/Bangla_fin_news_articles/5736.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fbfb07bc0b42ad227b2e35e82798778891854538 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5736.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5736,পুঁজিবাজারে সূচক বাড়লেও লেনদেন কম,2015-09-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে রবিবার সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন ঈদুল আজহার কারণে অনেক বিনিয়োগকারী এরই মধ্যে ঢাকা ছাড়তে শুরু করেছে। ফলে বাজারে লেনদেন কমতে শুরু করেছে। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১১ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৮৩০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ২ কমে ১ হাজার ৮৫০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪১৮ কোটি ২ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৯৬ কোটি ৪০ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২১টির কমেছে ১৪২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৩টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৩৫ বেড়ে ১৪ হাজার ৮০০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩৭ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ২ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৪৩টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১১টির কমেছে ১০৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5737.csv b/Bangla_fin_news_articles/5737.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..de08410601ca1f20c143c477fa8146614dd62d7b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5737.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5737,‘বিশ্বব্যাংক তেলের দাম পুনর্নির্ধারণের তাগিদ দিয়েছে’,2015-09-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন বিশ্বব্যাংক আমাদের প্রত্যাশিত ৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বাজেট সহায়তা দেবে তবে এ জন্য তারা জ্বালানি তেলের দাম পুননির্ধারণের তাগিদ দিয়েছেন। ঢাকায় সফররত বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট অ্যানেট ডিক্সনের সাথে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। শেরেবাংলানগরস্থ অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় অর্থমন্ত্রী বলেন আগামী মাসে পেরুতে বিশ্বব্যাংকের বার্ষিক সভায় বাজেট সহায়তার বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হবে। বাংলাদেশের জ্বালানি খাতে সংস্কার প্রস্তাব পুরোটাই বাস্তবায়ন করার বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন সম্প্রতি আমরা বিদ্যুতের দাম কিছুটা সমন্বয় করেছি। তেলের দামের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে আমাদের দেরি হবে। তবে বাজেটসহায়তা পাওয়ার বিষয়ে বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে আলোচনা অব্যাহত থাকবে। এ সময় অর্থমন্ত্রী আরো বলেন বৈঠকে বিশ্বব্যাংকের ঋণকাঠামো নিয়েও আলোচনা হয়েছে। সম্প্রতি এশীয় উন্নয়ণ ব্যাংক এডিবি ঋণ কাঠমো পরিবর্তন করেছে নমনীয় ও অনমনীয় সকল ধরনের ঋণ একীভূত করেছে বিশ্বব্যাংকও এ রকম একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু করতে চায়। ওই বিষয়েও বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন আগামীতে বিশ্বব্যাংক আইডা প্লাস পদ্ধতিতে বাংলাদেশকে সহায়তা করবে। তবে এ ক্ষেত্রে সুদের হার সামান্য বাড়লেও সেটি হবে সবচেয়ে সহজ শর্তে ঋণ। বৈঠকের পর বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট অ্যানেটে ডিক্সন সাংবাদিকদের জানানবিশ্বব্যাংক বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রাখতে প্রয়োজনীয় সকল সহায়তার গতি আরো বাড়াতে চায়। বিশেষ করে যেসব প্রকল্প বাস্তাবয়ন করলে জিডিপি প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধি পাবে সেসব প্রকল্পে অর্থায়নে আগ্রহী। তিনি বলেন গেল অর্থবছরে বিশ্বব্যাংক ১৯০ কোটি ডলারের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে এবং প্রায় এক বিলিয়ন ডলার ছাড় করেছে। এ সময় তিনি বাজেট সাপোর্ট নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে বলেন এটা নিয়ে কথা হয়েছে। লিমায় সাধারণ সভায়ও এটা নিয়ে কথা হতে পারে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5738.csv b/Bangla_fin_news_articles/5738.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8774d275d6e5604ea2cc86dcb759c7e77a322a69 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5738.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5738,আয়কর মেলা শেষ হচ্ছে মঙ্গলবার,2015-09-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাজধানীর সপ্তাহব্যাপী আয়কর মেলা মঙ্গলবার শেষ হচ্ছে। শনিবারও মেলায় করদাতাদের ব্যাপক সাড়া লক্ষ করা গেছে। স্বাভাবিক নিয়মে মেলা সকাল ১০টা থেকে বিকা ৫ পর্যন্ত চলার কথা থাকলেও রাজধানীর অফিসার্স ক্লাবে রাত আটটা পর্যন্ত চালু ছিল। মেলাপ্রাঙ্গণে গিয়ে দেখা গেছে সকালে বৃষ্টির বাগড়ায় করদাতাদের উপস্থিতি কিছুটা কম থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে উপস্থিতি বাড়তে থাকে। ছুটির দিন হওয়ায় মেলায় চাকরিজীবীদের ভিড় বেশি ছিল। কর শনাক্তকরণ নম্বর ইটিআইএন নিবন্ধন আয়কর রিটার্ন দাখিল ও মেলাপ্রাঙ্গণে অবস্থিত সোনালী ব্যাংকের বুথে কর প্রদান করেছেন করদাতারা।করদাতাদের জন্য অনলাইনে কর প্রদানের ইপেমেন্ট ব্যবস্থাও রয়েছে। তবে ইপেমেন্টে বড় আকারের কর প্রদান করা না গেলেও ছোট আকারের কর পরিশোধ করা যায় বলে জানা গেছে। মেলাপ্রাঙ্গণে অবস্থিত সোনালী ব্যাংকের ইপেমেন্ট বুথ থেকে জানা গেছে মেলার প্রথম দিনে ৫৬ হাজার টাকা ইপেমেন্টের মাধ্যমে জমা হয়েছে।দ্বিতীয় দিনে ২ লাখ ৭১ হাজার টাকা তৃতীয় দিনে ১ লাখ ৮২ হাজার টাকা এবং শনিবার চতুর্থ দিনে প্রায় ৮ লাখ টাকা জমা হয়েছে ইপেমেন্টের মাধ্যমে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5739.csv b/Bangla_fin_news_articles/5739.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d8164ca60c832ef35a54f3788b2e831c4ca511a0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5739.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5739,রিজেন্ট টেক্সটাইলের আইপিও আবেদন ১৪ অক্টোবর শুরু,2015-09-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বস্ত্র খাতের কোম্পানি রিজেন্ট টেক্সটাইল মিলস লিমিটেডের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে আইপিও আবেদন গ্রহণ শুরু হবে আগামী ১৪ অক্টোবর থেকে। চলবে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত। দেশি ও প্রবাসী উভয় বিনিয়োগকারীর জন্য এ সময় প্রযোজ্য। কোম্পানিটি পাঁচ কোটি শেয়ার ছেড়ে বাজার থেকে ১২৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের সঙ্গে ১৫ টাকা প্রিমিয়ামসহ ২৫ টাকা দরে প্রতিটি শেয়ার ইস্যু করবে। ২০১৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী রিজেন্ট টেক্সটাইলের শেয়ারপ্রতি আয় ইপিএস হয়েছে ২ দশমিক ৯২ টাকা। আর শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য এনএভিপিএস হয়েছে ৩৩ দশমিক ১৭ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5740.csv b/Bangla_fin_news_articles/5740.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9532037554d78a063d94e30edb8c78e0fcdb4ef2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5740.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5740,গত সপ্তাহে পুঁজিবাজারে সূচক ও লেনদেন বৃদ্ধি,2015-09-19,ইত্তেফাক রিপোর্টইত্তেফাক রিপোর্ট,গেল সপ্তাহে পুঁজিবাজারে প্রকৌশল খাতের বড় প্রভাব দেখা গেছে। এ ছাড়া ব্যাংক বিমা এবং ওষুধ খাতেও গ্রাহকদের আগ্রহ বেশি ছিল। এসব খাতের প্রভাবে গেল সপ্তাহে বেড়েছে বাজারে সার্বিক মূল্য সূচক ও লেনদেন আগের সপ্তাহের তুলনায় বেড়েছে। গেল সপ্তাহের পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে চারদিনই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে কেনাবেচা হয়েছে। গেল সপ্তাহে ডিএসইর সার্বিক মূল্য সূচক বেড়েছে ১ দশমিক ২৫ শতাংশ। আর লেনদেন বেড়েছে ১ দশমিক ৮১ শতাংশ। খাতভিত্তিক লেনদেন বিশ্লেষণে দেখা গেছে গত সপ্তাহের লেনদেনে শীর্ষে ছিল প্রকৌশল খাত। ডিএসইর ১৯ শতাংশ লেনদেনই হয়েছে এ খাতের বিভিন্ন কোম্পানি ঘিরে। এ খাতের বাজার মূলধনও বেড়েছে সবচেয়ে বেশি৪ দশমিক ৫৩ শতাংশ। প্রকৌশল খাতের বিএসআরএম গ্রুপের দুই কোম্পানি বিএসআরএম লিমিটেড ও বিএসআরএম স্টিলস লেনদেনের শীর্ষ দশে স্থান করে নেয়। এ ছাড়া এ খাতের কাশেম ড্রাইসেলস ইফাদ অটোজ ও অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ ডিএসইর দরবৃদ্ধির শীর্ষ দশ কোম্পানির তালিকায় উঠে আসে। এছাড়া ব্যাংকিং খাতেও লেনদেন প্রাধান্য দেখা গেছে। এ খাতের বাজার মূলধন ২ দশমিক ১২ শতাংশ এবং লেনদেন ২০ শতাংশ বেড়েছে। সাধারণ বিমা কোম্পানিগুলোর লেনদেন বেড়েছে ৫২ শতাংশ। জীবন বিমার বাজার মূলধন বেড়েছে দশমিক ৯৩ শতাংশ এবং লেনদেন দশমিক ৪৭ শতাংশ। আর ওষুধ ও রসায়ন খাতের বাজার মূলধন বেড়েছে ১ দশমিক ৩ শতাংশ। লেনদেন বেড়েছে ৫ শতাংশ। ডিএসইর মোট লেনদেনের ১৬ শতাংশ ছিল ওষুধ ও রসায়ন খাতে। ডিএসই সূত্রে জানা গেছে গেল সপ্তাহে সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত পিই রেশিও বেড়েছে শূন্য দশমিক ৭৯ শতাংশ। বর্তমানে ডিএসইর পিই রেশিও অবস্থান করছে ১৬ দশমিক ৪৪ পয়েন্টে যা গত সপ্তাহের শুরুতে ছিল ১৬ দশমিক ৩১ পয়েন্ট। বর্তমানে খাতভিত্তিক পিইর হিসাবে ব্যাংকিং খাতের পিই অবস্থান করছে ৭ দশমকি ৩২ পয়েন্টে আর্থিক খাতের ১৬ দশমিক ৬৬ প্রকৌশল খাতের ২৬ দশমিক ৪২ বিদ্যুত্ ও জ্বালানি খাতের ১৩ দশমিক ৬ বস্ত্র খাতের ১১ দশমিক ৪১ ওষুধ ও রসায়ন খাতের ২২ দশমিক ৭৮ বিমা খাতের ১৫ দশমিক ৭২ এবং টেলিযোগাযোগ খাতের ২০ দশমিক ২৪। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5741.csv b/Bangla_fin_news_articles/5741.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f881ec8b05395ba7828112fba5da5b1f265befd7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5741.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5741,পুঁজিবাজার মেলার লোগো উন্মোচন সিএসইর,2015-09-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পঞ্চম পুঁজিবাজার মেলার লোগো উম্মোচন করেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ। চট্টগ্রামে প্রধান কার্যালয়ে শনিবার মেলার লোগো উন্মোচন করেন সিএসইর পরিচালক ও মেলা অরগানাইজিং টিমের আহ্বায়ক মোহাম্মদ মহিউদ্দিন। মেলার লোগোর পাশাপাশি সিএসইর ২০ বছর পূর্তির লোগোও উন্মোচন করা হয়। এ সময় সিএসইর পরিচালক নাসির উদ্দিন চৌধুরী মো. শামসুল ইসলাম ট্র্যাক হোল্ডার মো. শওকত আলী তালুকদার ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওয়ালিউলমারূফ মতিনসহ সিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। আগামী ৮ ও ৯ অক্টোবর চট্টগ্রামের জিইসি কনভেনশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত হবে এই মেলা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5742.csv b/Bangla_fin_news_articles/5742.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b11bb71a88d2878e007dac68e40de56f269f48ab --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5742.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5742,দেশের উন্নয়নে কর প্রদানের বিকল্প নেই মহীউদ্দীন খান,2015-09-18,অনলাইন ডেস্ক,সরকারি হিসাব সম্পর্কিত কমিটির সভাপতি ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর সকল সক্ষম নাগরিককে স্বপ্রণোদিত হয়ে কর দানের মাধ্যমে দেশের উন্নয়নে অংশগ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন।তিনি বলেন দেশের উন্নয়ন করতে এবং স্বাধীন স্বত্তা নিয়ে বেঁচে থাকতে হলে দেশের প্রতিটি সক্ষম নাগরিককে অবশ্যই কর দিতে হবে। কর দেওয়া মানে সরাসরি দেশের উন্নয়নে অংশীদার হওয়া। মহীউদ্দীন খান শুক্রবার ঢাকার অফিসার্স ক্লাবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড কর্তৃক আয়োজিত আয়কর মেলা২০১৫ এর দ্বিতীয় দিনে কমিটির সদস্যদের নিয়ে মেলা পরিদর্শন শেষে এক বক্তৃতায় এ আহ্বান জানান। এ সময়ে কমিটির সদস্য বেগম রেবেকা মমিন মঈন উদ্দীন খান বাদল মো. রুস্তম আলী ফরাজী এবং বেগম ওয়াসিকা আয়েশা খান এনবিআর চেয়ারম্যান মো. নজিবুর রহমানসহ জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের উর্দ্ধতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। মহীউদ্দীন খান আলমগীর বলেন দেশের উন্নয়নে কর প্রদানের কোন বিকল্প নেই। মানুষের আয় বৃদ্ধির সাথে সাথে ব্যক্তির পাশাপাশি দেশের উন্নয়ন সাধিত হচ্ছে এবং বাজেটে বৈদেশিক সাহায্য নির্ভরশীলতা কমে আসছে। ফলে আমরা বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে বেঁচে থাকায় অভিপ্রায়ে এক অগ্রযাত্রায় সামিল হয়েছি। তাই বিশ্বে আমাদের সম্মান ও মর্যাদা বৃদ্ধি পেয়েছে। তিনি বলেন কর প্রদানের জন্য মানুষের মধ্যে যে ভীতিবোধ কাজ করে সেগুলোকে দূর করা সম্ভব হলে মানুষ অবশ্যই কর দেবে। সেজন্য কর আদায়ের কাজে যে সকল কর্মকর্তাকর্মচারী জড়িত তাদেরকে কর আদায়ের ক্ষেত্রে আরো সহজ ও সরল পন্থা উদ্ভাবন করতে হবে। একই সঙ্গে এ ধরণের মেলা আয়োজনের মাধ্যমে করকে সরলীকরণ করার পাশাপাশি করের আওতা বাড়াতে হবে। তবেই দেশের উন্নয়ন সাধিত হবে। ফোকাস বাংলা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5743.csv b/Bangla_fin_news_articles/5743.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2e6abf7bf6e6db0ed55bec7edfb5875b26366f36 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5743.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5743,২ ইন্সুরেন্সের ২ উদ্যোক্তার শেয়ার বিক্রি ঘোষণা,2015-09-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত দুই ইন্সুরেন্স কোম্পানির দুই উদ্যোক্তা শেয়ার বিক্রির ঘোষণা দিয়েছেন। ডিএসই জানিয়েছে পাইওনিয়ার ইন্সুরেন্সের উদ্যোক্তা মো. নাসির উল্লাহ তার হাতে থাকা কোম্পানিটির ৩ লাখ ৬২ হাজার ১২৮ টি শেয়ারের মধ্যে ২০ হাজার শেয়ার বিক্রি করবেন। ডেল্টা লাইফের উদ্যোক্তা মাহমুদ হাসান তার হাতে থাকা কোম্পানিটির ২০ লাখ ৬২ হাজার ৫০০ টি শেয়ারের মধ্যে ৩ লাখ ৫০ হাজার শেয়ার বিক্রি করবেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5744.csv b/Bangla_fin_news_articles/5744.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..542f6e7b6159584060fb6d773fa795610953bca5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5744.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5744,ফ্লোর স্পেস কিনবে ডেল্টা ব্র্যাক,2015-09-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ফ্লোর স্পেস ক্রয় করবে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ডেল্টা ব্র্যাক হাউজিং ফাইন্যান্স করপোরেশন। এ সংক্রান্ত চুক্তিও সম্পন্ন করা হয়েছে। ডিএসই জানিয়েছে উত্তরা মডেল টাউনে সোনারগাঁও জনপথ রোডে অবস্থিত একটি প্লাটের ১ হাজার ৩৭ বর্গফুট ফ্লোর স্পেস ক্রয়ে সব মিলিয়ে ব্যয় হবে ১ কোটি ১৩ লাখ ৭৫ হাজার টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5745.csv b/Bangla_fin_news_articles/5745.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..de3cd1a8167b293e54f5405d9455a5eef15ed911 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5745.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5745,পুঁজিবাজারে সূচক ও লেনদেন বৃদ্ধি,2015-09-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে বৃহস্পতিবার সার্বিক মূল্য সূচক বাড়ার সাথে সাথে লেনদেনও বেড়েছে। এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ৫১৪ কোটি টাকা। ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে ছিল বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস। এ কোম্পানি ঘিরে লেনদেন হয়েছে ২৮ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। আর ওষুধ খাতে লেনদেন হয়েছে ১০৯ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের প্রায় সাড়ে ২১ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২২ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৮১৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮৪৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৫১৪ কোটি ৪৩ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৮৭ কোটি ১ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩১৭টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৫টির কমেছে ১১১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪১টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৭৭ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৭৬৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩৭ কোটি ১৮ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ১১ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৪৭টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৮টির কমেছে ৮৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৩টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5746.csv b/Bangla_fin_news_articles/5746.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2e911994743e59ac9e1ab19d59be2f49cf9415af --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5746.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5746,‘ঔক্যবদ্ধ হয়ে দাবি আদায় করতে হবে’,2015-09-17,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন উন্নত বিশ্বের কাছ থেকে এলডিসিভুক্ত দেশসমুহের ডিউটি ফ্রিকোটা ফ্রি বাজার সুবিধাসহ বিভিন্ন দাবি আদায়ের জন্য ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। বাণিজ্যমন্ত্রী বৃহষ্পতিবার জেনেভায় বাংলাদেশ মিশন আয়োজিত আগামী ১৫ থেকে ১৮ ডিসেম্বর কেনিয়ার নাইরোবিতে ডব্লিউটিওর ১০ম মিনিস্টারিয়েল কনফারেন্সএর আগে উন্নত বিশ্বের কাছ থেকে দাবি আদায়ের লক্ষ্যে করণীয় বিষয়ে এলডিসিভুক্ত দেশসমুহের রাষ্ট্রদূতগণের সাথে মতবিনিময় কালে এ সব কথা বলেন। সম্মেলনে নেপাল উগান্ডা লাইস এবং কম্বোডিয়ার রাষ্ট্রদূতগণ বক্তব্য রাখেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5747.csv b/Bangla_fin_news_articles/5747.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8ef730b3e2c6f033f0c0835124e358b1a1091adc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5747.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5747,ইউনাইটেড পাওয়ারের একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত,2015-09-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি তাদের দুটি অঙ্গ প্রতিষ্ঠানকে একীভূত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। প্রতিষ্ঠান দুটি হলোইউনাইটেড আশুগঞ্জ পাওয়ার লিমিটেড ও শাহাজানউল্লাহ পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি। ডিএসই জানিয়েছেকোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের সভায় শর্ত সাপেক্ষে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। কোম্পানি আইন১৯৯৪ অনুযায়ী একীভূত হওয়ার ক্ষেত্রে যে সব প্রক্রিয়া রয়েছে অঙ্গ প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিচালনা পর্ষদ সভায় তা অনুমোদন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট ডিভিশনের অনুমোদন ও হাইকোর্ট ডিভিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী অনুষ্ঠিত কোম্পানির শেয়ারহোল্ডারদের বিশেষ সাধারণ সভায় অনুমোদন সাপেক্ষে একীভূত হওয়ার বিষয়টি কার্যকর হবে। প্রতিষ্ঠান দুটি একীভূত হলে ব্যবসা সমপ্রসারণের পাশাপাশি ব্যয় হ্রাস সম্পদের সর্বোচ্চ ব্যবহারের কারণে ইউনাইটেড পাওয়ারের মুনাফার পরিমাণ বাড়বে বলে ইউনাইটেড পাওয়ারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5748.csv b/Bangla_fin_news_articles/5748.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1184be97893a1804c454dd0ba83fdbe922a0d676 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5748.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5748,এটিএমে পর্যাপ্ত টাকা রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশ,2015-09-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঈদউত্সব আসলেই গ্রাহকদের জন্য ভোগান্তির অন্যতম উপসর্গ হয়ে দাঁড়ায় ব্যাংকের এটিএম বুথগুলো। বুথে টাকা না থাকা কার্ড আটকে যাওয়া টাকা বের না হলেও ব্যালেন্স কাটা অতিরিক্ত চার্জ আদায় ও চোরডাকাতের কবলে পড়াসহ নানা ধরনের ভোগান্তিতে পড়ে গ্রাহকরা। লেনদেনে বুথনির্ভর গ্রাহকরা অনেক সময় টাকা না পেয়ে তাদের ঈদের আনন্দই মাটি হয়ে যায়। তাই গত কয়েক বারের ধারাবাহিকতায় এবারও ঈদের ছুটির সময় এটিএম বুথে পর্যাপ্ত টাকা রাখা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বুধবার এ বিষয়ে একটি পরিপত্র জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের কারেন্সি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ। সংশ্লিষ্ট বিভাগ সূত্রে জানা গেছেএটিএম বুথগুলোতে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করে যথেষ্ট পরিমাণ টাকা সরবারহের নির্দেশ দেয়া হয়েছে ব্যাংকগুলোকে। ঈদউলআযহার উপলক্ষে আগামী ২৪ তারিখ থেকে ছুটি শুরু হবে। এ সময় ব্যাংকগুলোর কার্যক্রম বন্ধ থাকায় জনসাধারণের আর্থিক লেনদেনের সুবিধার্থে নিরাপত্তা নিশ্চিত করে বুথগুলোতে পর্যাপ্ত টাকা রাখতে ব্যাংকগুলোকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5749.csv b/Bangla_fin_news_articles/5749.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..714c6bb855f83cb9012b7ff446eacfc57fa50a56 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5749.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5749,পুঁজিবাজারে সূচকের সামান্য পতন,2015-09-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা ৪ দিন ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় লেনদেন শেষ হওয়ার পর বুধবার দেশের উভয় পুঁজিবাজারে মূল্য সূচকের সামান্য পতন হয়েছে। সূচকের পতন হলেও লেনদেন কিছুটা বেড়েছে। দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই প্রধান সূচক ডিএসইএক্সের পতন হয়েছে ৫ পয়েন্ট। এর ফলে ডিএসই সূচক ৪ হাজার ৮০০ পয়েন্টের নিচে নেমে এসেছে। দিনশেষে সূচক গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৭৯৬ পয়েন্টে। ডিএসইর লেনদেনে অংশ নেয়া ৩২০টি ইস্যুর মধ্যে দিন শেষে দর বেড়েছে ১০৮টির কমেছে ১৬৬টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৬টির দর। খাতভিত্তিতে দেখা যায়জ্বালানি বিমা ও ওষুধ খাতের অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দর কমেছে। তবে মিশ্রাবস্থায় লেনদেন শেষ হয়েছে অন্যান্য খাতে। এদিকে দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৪২৭ কোটি ৪১ লাখ টাকা। মঙ্গলবারের তুলনায় লেনদেন বেড়েছে ৭ কোটি টাকা। এ নিয়ে টানা ১০ দিন ডিএসইতে ৪০০ কোটি টাকার ঘরে লেনদেন হয়েছে। লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে ইউনাইটেড এয়ার। দিনশেষে কোম্পানিটির ২৪ কোটি ৩৮ লাখ ৬ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন হয়েছে ১৯ কোটি ২৫ লাখ ৬ হাজার টাকা। ১৪ কোটি ৯৭ লাখ ৩৬ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেনে তৃতীয় স্থানে রয়েছে বিএসআরএম। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসসিএক্স ৫ পয়েন্ট কমে দিনশেষে ৮ হাজার ৯৩৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৮ কোটি টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5750.csv b/Bangla_fin_news_articles/5750.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c15da5cdf526171ecfc27c49ca51984edffbe488 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5750.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5750,সোনারগাঁও ও ম্যারিকোর দরবৃদ্ধির তথ্য নেই,2015-09-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কয়েক দিন ধরে টানা শেয়ারের দর বাড়ার পেছনে অপ্রকাশিত কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে সোনারগাঁও টেক্সটাইলস ও ম্যারিকো। ডিএসই জানিয়েছেদর বাড়ার কারণ সম্পর্কে জানতে চেয়ে পাঠানো নোটিসের জবাবে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যাচ্ছেকয়েক দিন ধরে সোনারগাঁও টেক্সটাইলের দর টানা বাড়ছে। এ সময়ে কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে সাড়ে ১৬ শতাংশ। এ দিকে ম্যারিকোর শেয়ারদর গত কয়েক দিনে বেড়েছে প্রায় ১৫ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5751.csv b/Bangla_fin_news_articles/5751.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4f88f6fdfabc2ea9e8010fd915f739e5a376cea5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5751.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5751,সহযোগী কোম্পানিতে বিনিয়োগ করবে জাহিন স্পিনিং,2015-09-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত জাহিন স্পিনিং লিমিটেড জাহিন পলিমার নামে একটি সহযোগী কোম্পানিতে বিনিয়োগ করবে। জাহিন পলিমারের ৫১ শতাংশ শেয়ার কিনবে প্রতিষ্ঠানটি। সম্প্রতি জাহিন স্পিনিং লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ খবর নিশ্চিত হওয়া গেছে। জানা গেছেজাহিন পলিমারের অনুমোদিত মূলধন ১ কোটি টাকা। এতে ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের ১০ লাখ শেয়ার থাকবে। ২০১৬ সালের জুনে এ প্রতিষ্ঠানের পরীক্ষামূলক উত্পাদন শুরু হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5752.csv b/Bangla_fin_news_articles/5752.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3566bca49efa104943f179950c4b1a75a8646072 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5752.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5752,এবার ৮৬ উপজেলায় ভ্রাম্যমাণ আয়কর মেলা,2015-09-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করদাতাদের সচেতন করতে ও হয়রানিমুক্তভাবে কর সেবা দেয়ার লক্ষ্যে বুধবার থেকে শুরু হচ্ছে আয়কর মেলা। রাজধানীসহ বিভাগীয় শহরে সাত দিনব্যাপী আয়কর মেলা চলবে। অন্য দিকে প্রতিটি জেলা শহরে চলতি সপ্তাহের যেকোনো চার দিন আয়কর মেলা হবে। এবার নতুন করে ৮৬টি উপজেলায়ও ভ্রাম্যমাণ আয়কর মেলা আয়োজন করা হচ্ছে। ২০১০ সাল থেকে শুরু হওয়া এ কর মেলায় প্রতিবছরই সাড়া বাড়ছে। প্রথম বছর আয়কর মেলা থেকে সেবা নিয়েছিলেন ৬০ হাজার ৫০০ করদাতা। আর গত বছর এ সংখ্যা দাঁড়িয়েছে প্রায় সাড়ে ৬ লাখে। এবার সেবা গ্রহণকারী সংখ্যা আরো বাড়তে পারে বলে মেলা আয়োজনকারী কর্তৃপক্ষ রাজস্ব বোর্ড এনবিআর আশা করছে। মেলা থেকে নতুন কর শনাক্তকরণ নম্বর ইটিআইএন আয়কর রিটার্ন দাখিল ও আয়কর প্রদানসহ সব ধরনের সেবা নেয়ার সুযোগ রয়েছে। যা কর অফিসে সহজেই মেলে না বলে করদাতাদের অভিযোগ রয়েছে। রাজধানীতে আয়কর মেলার মূল অনুষ্ঠান হবে বেইলী রোডের অফিসার্স ক্লাবে। চট্টগ্রামের আগ্রাবাদের সরকারি কার্যভবন সংলগ্ন মাঠ সিলেট স্টেডিয়াম রাজশাহীতে জাফর ইমাম টেনিস কমপ্লেক্স রংপুরের স্টেশন রোডের জেলা পরিষদ কমিউনিটি সেন্টার বরিশালে অশ্বিনী কুমার টাউন হল ও খুলনার খালিশপুরের বাংলাদেশ নৌবাহিনী ঘাঁটি তিতুমীরের ফেয়ারওয়ে হলে সাত দিনব্যাপী মেলা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5753.csv b/Bangla_fin_news_articles/5753.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4574f674acde409ec3237a97ca6fa2fe02f94e76 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5753.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5753,পুঁজিবাজারে সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেন,2015-09-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে মঙ্গলবার সার্বিক মূল্য সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। এ নিয়ে টানা চার কর্মদিবস ডিএসইর সার্বিক মূল্য সূচক বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সূচক বাড়লেও লেনদেন কমে ৪২০ কোটি টাকায় নেমে এসেছে। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৮০১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১২ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮৩৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪২০ কোটি ৪০ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ১৬ কোটি ৬০ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩২৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৬টির কমেছে ১৬৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫০টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৬২ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৬৯৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৬ কোটি ৩ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ১ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৪১টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৫টির কমেছে ১০৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5754.csv b/Bangla_fin_news_articles/5754.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a9d78fa0458383f8c00bb7481dbd0777d8aca384 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5754.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5754,পুঁজিবাজারে সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেন,2015-09-15,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে মঙ্গলবার সার্বিক মূল্য সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। এ নিয়ে টানা চার কর্মদিবস ডিএসইর সার্বিক মূল্য সূচক বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সূচক বাড়লেও লেনদেন কমে ৪২০ কোটি টাকায় নেমে এসেছে। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৮০১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১২ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮৩৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪২০ কোটি ৪০ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ১৬ কোটি ৬০ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩২৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৬টির কমেছে ১৬৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫০টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৬২ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৬৯৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৬ কোটি ৩ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ১ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৪১টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৫টির কমেছে ১০৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5755.csv b/Bangla_fin_news_articles/5755.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6dbd8ba3d965c24c196e2d29ed332d2e6cc01f65 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5755.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5755,করদাতা ৪০ লাখে উন্নীত করা বড় চ্যালেঞ্জ অর্থমন্ত্রী,2015-09-15,অনলাইন ডেস্ক,২০১৯২০ অর্থবছরের মধ্যে করদাতা ৪০ লাখে উন্নীত করা চ্যালেঞ্জ বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে জাতীয় আয়কর দিবস ও সর্বোচ্চ এবং দীর্ঘমেয়াদী করদাতা সম্মাননা অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। রাজধানীর একটি হোটেলে জাতীয় কর দিবস২০১৫ উপলক্ষে আয়োজিত সর্বোচ্চ এবং দীর্ঘ মেয়াদী করদাতাদের সম্মাননা সনদ ক্রেস্ট এবং ট্যাক্স কার্ড প্রদান অনুষ্ঠানে এ সময় বিশেষ অথিতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এমএ মান্নান ও এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি আব্দুল মাতলুব আহমাদ। অর্থমন্ত্রী বলেন ১৬ কোটি মানুষের দেশে ১ শতাংশ মানুষও কর দেন না। ১৬ কোটির মধ্যে ১৬ লাখ হলেও বলতে পারতাম ১ শতাংশ মানুষ কর দেন। জাতি হিসেবে এটা আমাদের জন্য লজ্জাকর। অর্থমন্ত্রী বলেন আমাদের প্রতিবেশি আমাদের চাইতে গরীব দেশ নেপালে আমাদের চাইতে বেশি করদাতা আছে। তাদের বাজেট তাদের আমাদের জাতীয় অনুপাত হিসেবে অনেক বেশি। তাই এখান থেকে আমাদের উত্তরণ দরকার। উত্তরণের জন্য আমরা টার্গেট করেছি এই সরকারের যখন শেষ সময় হবে অর্থাত্ ২০১৯২০ অর্থবছরে করদাতার সংখ্যা বৃদ্ধি করতে চাচ্ছি। তিনি বলেন ১৬ কোটি মানুষ মধ্যে যদি ১৬ লাখ মানুষও কর দিতো তাহলেও বলতে পারতাম ১ শতাংশ করদাতা আছে দেশে। আমরা জনসংখ্যার ২ শতাংশ করদাতা করতে চাচ্ছি। এটা উচ্চাভিলাষী টার্গেট আমি জানি। কেননা ১১ লাখ থেকে ৪০ লাখে নিয়ে যাওয়াটা খুবই কষ্টকর হবে। তবে এটা আমার একটা বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5756.csv b/Bangla_fin_news_articles/5756.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d672f0b73a08c99758ad80b640028896556fade8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5756.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5756,আয়কর না দিলে সৎ উপার্জনও কালো টাকা,2015-09-15,অনলাইন ডেস্ক,আয়কর দেয়ার পর টাকা সাদা হয়ে যায়। আয়কর না দিলে যতোই সৎ উপার্জন হোক তা কালো হিসেবে গণ্য হয় বলে মন্তব্য করেছেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। বরিশালে সপ্তাহব্যাপী আয়কর মেলার উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টায় বরিশাল নগরীর অশ্বিনী কুমার হল চত্বরে এ আয়কর মেলার উদ্বোধন করা হয়। অনুষ্ঠানে শিল্পমন্ত্রী বলেন দক্ষিণাঞ্চল উন্নয়নবঞ্চিত। তবে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের প্রতি সুদৃষ্টি আছে। তাই আজ দক্ষিণাঞ্চলকে কেন্দ্র করে একটি অর্থনৈতিক জোন তৈরি হচ্ছে। এতে এই অঞ্চলের মানুষের আয় আরও বৃদ্ধি পাবে। এর আগে জাতীয় আয়কর দিবস উপলক্ষে ক্লাব রোডের আঞ্চলিক কার্যালয় থেকে বর্ণাঢ্য র্যালি বের হয়ে অশ্বিনী কুমার হল চত্বরে মেলা প্রাঙ্গণে এসে শেষ হয়। পরে পায়রা ও ফেস্টুন উড়িয়ে মেলার উদ্বোধন করেন শিল্পমন্ত্রী। এদিকে এবার আয়কর দিবসে বরিশাল সিটি করপোরেশনসহ বিসিসি বিভাগের ৬ জেলার সর্বোচ্চ ও দীর্ঘমেয়াদী ৩৫ জন সেরা করদাতাকে সম্মাননা দেয়া হবে। তারা হলেন বিসিসি এলাকার যোগেশ চন্দ্র সাহা ডা. এম এম আরিফুর রহমান কাজী সফিকুল আলম শওকত হাসানুর রহমান রিমন এমপি ও মো. রফি উদ্দিন আহমেদ ফেরদৌস। বরিশাল জেলা কর অঞ্চলের সুকুমার চন্দ্র সাহা মো. আলাউদ্দিন ভূঁইয়া চিত্তরঞ্জন পাল মো. ফারুক সরদার ও মো. নূরুল ইসলাম হাওলাদার। ঝালকাঠি কর অঞ্চলের মো. আলী আকবর মো. মনিরুল ইসলাম সন্তোষ কুমার বণিক মো. নাসির উদ্দিন খান ও মো. মতিউর রহমান। পিরোজপুর কর অঞ্চলের হাওলাদার দেলোয়ার হোসেন মো. মিরাজুল ইসলাম মো. ছালাম খান মো. মশিউর রহমান ও মো. হাবিবুর রহমান। পটুয়াখালী কর অঞ্চলের মো. শাহজাহান মো. রিয়াজ উদ্দিন হাবিবুর রহমান মো. আখতারুজ্জামান ও বিপুল হাওলাদার। ভোলা কর অঞ্চলের মো. খোরশেদ আলম মো. ইউনুছ আল মামুন মো. রফিকুল ইসলাম মো. আ. খালেক ও মো. ওবায়দুল হক রতন। বরগুনা কর অঞ্চলের মো. আইয়ুব আলী এম ফারুক মৃধা মো. হযরত আলী গাজী মো. কামাল হোসেন ও মো. বাবুল মিয়া। বরিশাল কর অঞ্চলের কর কমিশনার মো. জাহিদ হাসান জানান এবারের মেলায় নতুন করদাতাদের জন্য থাকবে ইটিআইএন রেজিস্ট্রেশন ও পুরাতন করদাতাদের জন্য টিআইএন রিরেজিস্ট্রেশন আয়কর রিটার্ন ফরম সিটিজেন চার্টার সরবরাহ ও জমা দেয়ার ব্যবস্থা এবং তাৎক্ষণিক প্রাপ্তি স্বীকারপত্র প্রদান। এছাড়া হেল্প ডেক্সের মাধ্যমে করদাতাদের প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান অধিক্ষেত্র অনুযায়ী আয়কর রিটার্ন জমা দানে সহায়তা ইপেমেন্টের মাধ্যমে আয়কর প্রদানের সুবিধা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5757.csv b/Bangla_fin_news_articles/5757.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b11f5723152964f5f8045f978efaceea2c63490b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5757.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5757,বিএসআরএমের জমি কেনার সিদ্ধান্ত,2015-09-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত কোম্পানি বাংলাদেশ স্টিল রিরোলিং মিলস লিমিটেড বিএসআরএম জমি কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ডিএসই জানিয়েছেকোম্পানিটি গুদাম নির্মাণ করার জন্য ময়মনসিংহের কোতয়ালীর চড়খাইয়ে ১৬০ দশমিক ২৫ ডেসিমেল জমি কিনবে। জমি কিনতে এবং গুদামটি নির্মাণ করতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৬ কোটি ২০ লাখ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5758.csv b/Bangla_fin_news_articles/5758.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5078bbe0ef95d335031026775599de77b1a30468 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5758.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5758,ফুওয়াং সিরামিকের জমি বিক্রির সিদ্ধান্ত,2015-09-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ফুওয়াং সিরামিকের পরিচালনা পর্ষদ তাদের ৩ দশমিক ৯১ একর বন্ধকি জমি বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ডিএসই জানিয়েছেগাজীপুরের বোকরানের এ জমি ৬ কোটি ৯০ লাখ ৯৪ হাজার টাকায় বিক্রি করে সে অর্থ ব্যাংক ঋণ পরিশোধ এবং নতুন বিনিয়োগে ব্যবহার করা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5759.csv b/Bangla_fin_news_articles/5759.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..96794e301e94ab6459bfc77607327195007c2007 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5759.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5759,ডিপিডিসি ও এনার্জিপ্যাক লিমিটেডের চুক্তি স্বাক্ষর,2015-09-13,অনলাইন ডেস্ক,ডিপিডিসির বোর্ড রুমে ডিপিডিসি ও এনার্জিপ্যাক লিমিটেডের মধ্যে শ্যামপুর ১৩২৩৩ কেভি গ্রীড উপকেন্দ্রের ৩৩ কেভি জিআইএস ও ১১ কেভি এআইএস স্থাপনের চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। রোববার এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়। ডিপিডিসির পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী এ.টি.এম ফজলুল করিম এবং এনার্জিপ্যাক লিমিটেডের এডিশনাল জিএম এস এম আমিনুল হক। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডিপিডিসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল অব. মোঃ নজরুল হাসান নির্বাহী পরিচালক অর্থ মো. গোলাম মোস্তফা নির্বাহী পরিচালক প্রকৌশল মো. রমিজ উদ্দিন সরকার। এনার্জিপ্যাক লি. এর হেড অফ পজেক্ট এম শাহজাহান মিয়া। ফোকাস বাংলা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5760.csv b/Bangla_fin_news_articles/5760.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e416984ea4a842e42db413ce67f767424c8e5eb0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5760.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5760,তের বছর বন্ধ মিলে খরচ ১২ কোটি টাকা,2015-09-13,এনামুল হক খুলনা অফিস,আগামী ৩০ নভেম্বর বন্ধের ১৩ বছর পূর্ণ করবে খুলনা নিউজপ্রিন্ট মিল। মিলটি নতুনভাবে পুনরায় চালু করার জন্য সরকারিভাবে বার বার নানা প্রতিশ্রুতি দেয়া হলেও তার কোনো অগ্রগতি নেই। বরং প্রতি মাসে বন্ধ মিলটি রক্ষণাবেক্ষণ ও বিদ্যুত্ বিলসহ বিভিন্ন খাতে ব্যয় হচ্ছে প্রায় ১০ লাখ টাকা। বন্ধ মিলটির পেছনে গত ১৩ বছরে ব্যয় হয়েছে ১২ কোটি টাকা। অপরদিকে অবহেলা ও অযত্নে মিলটির কোটি কোটি টাকার যন্ত্রপাতি নষ্ট হচ্ছে। তবে মিলের কর্মকর্তারা বলছেন মিলটি সম্পূর্ণ নতুন আঙ্গিকে চালুর বিষয়ে আলোচনা অব্যাহত রয়েছে। তাছাড়া ৮০০ মেগাওয়াট সম্পন্ন কম্বাইন্ড সাইকেল বিদ্যুত্ কেন্দ্র নির্মাণের বিষয়টিও অনেক দূর এগিয়েছে। এ জন্য জমির মূল্য নির্ধারণ প্রক্রিয়া চলছে। ১৯৫৯ সালের ১৫ জুন নগরীর খালিশপুরে ভৈরব নদের তীরে প্রায় ৯০ একর জমির ওপর গড়ে ওঠে খুলনা নিউজপ্রিন্ট মিল। তখন এ মিলের বার্ষিক উত্পাদন ক্ষমতা ছিল ৪৮ হাজার মেট্রিক টন। সুন্দরবনের গেওয়া কাঠ এবং সিলেটি ও বিদেশি মন্ড দিয়ে এই মিলে নিউজপ্রিন্ট কাগজ রঙিন কাগজ র্যাপার বুকপ্রিন্ট ও সাদা কাগজ তৈরি করা হতো। প্রতিষ্ঠার পর থেকে লাভজনক এই মিলটি দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সে সময় দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশেও রপ্তানি করা হতো এই মিলের নিউজপ্রিন্ট। কিন্তু স্বাধীনতার দুই দশক পর মিলটি লোকসানের কবলে পড়ে। মূলত ১৯৯৪৯৫ সালে তত্কালীন সরকার উন্নতমানের নিউজপ্রিন্ট বিনা শুল্কে আমদানি করার সুযোগ দেয়ায় খুলনা নিউজপ্রিন্ট মিলের তৈরি কম উজ্জ্বল ও ৫২ গ্রামের নিউজপ্রিন্টের বাজার চাহিদা মারাত্মক হ্রাস পায়। এছাড়া উত্পাদন ব্যয়ের সঙ্গে সামঞ্জস্য না রেখে সরকার কর্তৃক কাগজের মূল্য নির্ধারণ চলতি মূলধনের সংকট সুন্দরবন বন বিভাগ কর্তৃক প্রধান কাঁচামাল গেওয়া কাঠের সরবরাহ হ্রাস এবং ফার্নেস অয়েলের মূল্য বৃদ্ধির কারণে মিলটির লোকসান বাড়তে থাকে। ১৯৯৫ সাল থেকে ২০০২ অর্থবছর পর্যন্ত সাত বছরে নিউজপ্রিন্ট মিলটি ২৮৪ কোটি ২৭ লাখ টাকা লোকসান দেয়। অব্যাহত লোকসান ও চলতি মূলধনের অভাবে ২০০২ সালের ১০ জানুয়ারি মিলটি বন্ধ করে দেয়া হয়। উত্পাদন কর্মকাণ্ডে জড়িত কর্মকর্তা ও প্রায় ৩ হাজার শ্রমিককর্মচারী বেকার হয়ে যায়। দেশের সংবাদপত্র শিল্প ছিল এই নিউজপ্রিন্ট মিলের ওপর নির্ভরশীল। মিলটি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় সংবাদপত্র শিল্প পড়ে গভীর সংকটে। যে সংকট আজো কাটেনি। এদিকে বন্ধের পর থেকে ২০১৪ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বিসিআইসি মিলটি রক্ষণাবেক্ষণের জন্য প্রতি মাসে প্রায় ৮ লাখ টাকা প্রদান করে। এরপর মিল এলাকায় স্থাপিত র্যাবের ক্যাম্প চলে যাওয়ায় নিরাপত্তাজনিত কারণে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে আনসার সদস্য বাড়ানো হয়। এতে প্রতি মাসে ব্যয় বৃদ্ধি পেয়ে ৮ লাখ টাকা থেকে ১০ লাখ টাকায় উন্নীত হয়। মিলের কর্মকর্তাকর্মচারী ও নিরাপত্তা কর্মীদের বেতন ও বিদ্যুত্ বিল গেস্ট হাউস ইলেকট্রিক্যাল ও পানির পাম্প মেইনট্যানেন্স অফিস খরচ ফ্যাক্সসহ বিভিন্ন খাতে এ অর্থ ব্যয় করা হয়। এই হিসাবে গত ১৩ বছরে মিলটিতে বিসিআইসি থেকে ১২ কোটি ৩২ লাখ টাকা প্রদান করা হয়েছে। উপব্যবস্থাপক প্রশাসন মো. নুরুল্লা বাহার জানান মিলটির ৫০ একর জায়গাতে বিদ্যুত্ প্লান্ট নির্মাণের প্রক্রিয়া চলছে। ইতিমধ্যে জমির পরিমাপ শেষ হয়েছে। বর্তমানে মূল্য নির্ধারণ ও হস্তান্তর প্রক্রিয়া বাকি রয়েছে। মিলের প্রকল্প প্রধান মো. মামুনুর রসুল জানান খুলনা নিউজপ্রিন্ট মিলের স্থানে ৪৫ হাজার মেট্রিক টন উত্পাদন ক্ষমতাসম্পন্ন নতুন একটি কাগজ কল তৈরি করা হবে। কাগজ কলটিতে সাদা প্রিন্টসহ ৫ ধরনের কাগজ তৈরি করা যাবে। সম্পূর্ণ নতুন আঙ্গিকে মিলটি চালু করা হবে। এ বিষয়ে আলোচনা চলছে। নর্থওয়েস্টার্ন পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানির সিনিয়র প্রকৌশলী শহিদুল মোরছালিন জোয়ার্দার জানান নিউজপ্রিন্ট মিলের অভ্যন্তরে চারশ মেগাওয়াট করে দুটি মোট ৮০০ মেগাওয়াট সম্পন্ন কম্বাইন্ড সাইকেল বিদ্যুত্ কেন্দ্র নির্মাণ করা হবে। এর জন্য প্রায় ৬০ একর জমির প্রয়োজন। ইতিমধ্যে জমির পরিমাপ করা হয়েছে। তবে জমির মূল্য নির্ধারণ ও হস্তান্তর করা হয়নি। তিনি বলেন নতুন বিদ্যুত্ কেন্দ্রটিতে জ্বালানি হিসাবে ভারত থেকে আমদানি করা এলএনজি গ্যাস তরলিকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস ব্যবহার করা হবে। প্রকল্পটির প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ৭ হাজার ২৫৬ কোটি টাকা। খুলনা উন্নয়ন ফোরামের চেয়ারপার্সন শরীফ শফিকুল হামিদ চন্দন বলেন এশিয়ার সর্ববৃহত্ খুলনা নিউজপ্রিন্ট মিলটি চালু করা হলে দেশে শিক্ষার প্রসার ও সংবাদপত্র শিল্পে মিলটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারবে। দেশের ঐতিহ্যবাহী এই মিলটি অবিলম্বে চালু করার জন্য তিনি প্রধানমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট দাবি জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5761.csv b/Bangla_fin_news_articles/5761.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..750b24d7a3d79c2e988521068bdcbe7c61543e36 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5761.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5761,দিনভর ওঠানামার পর পুঁজিবাজারে সূচক বৃদ্ধি,2015-09-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে সোমবার দিনভর ওঠানামার পর সার্বিক মূল্য সূচক কিছুটা বেড়েছে। সঙ্গে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণও। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ৪৫৭ কোটি টাকা। লেনদেনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি অবদান ছিল ইঞ্জিনিয়ারিং খাত। এ খাতে লেনদেন হয়েছে ৮০ কোটি ৪৩ লাখ টাকা যা ডিএসইর মোট লেনদেনের সাড়ে ১৭ শতাংশ। বাজারে লেনদেনের ক্ষেত্রে ছোট মূলধনী কোম্পানিগুলোর প্রভাব ছিল বেশি। আর মধ্য ও বড় মূলধনী কোম্পানিগুলো ছিল অনেকটাই আগের দিনের মতো। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৮ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৭৬৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৪ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮১৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৫৭ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৯ কোটি ২৫ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩২২টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩৯টির কমেছে ১৩৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৯টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৫৭৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩০ কোটি ২০ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ১ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৫১টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১১টির কমেছে ১১৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৪টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5762.csv b/Bangla_fin_news_articles/5762.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..680c6506062bd44f97fb687887c2c9c7b66e2f74 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5762.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5762,মতিন স্পিনিংয়ের ২৭ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা,2015-09-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্রখাতের কোম্পানি মতিন স্পিনিং মিলস লিমিটেড শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২৭ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এর পুরোটাই নগদ। শনিবার কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে লভ্যাংশের এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কোম্পানিটি গত ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য এ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ইপিএস হয়েছে ৪ টাকা ২৭ পয়সা। আগামী ২৭ অক্টোবর বার্ষিক সাধারণ সভা এজিএম অনুষ্ঠিত হবে। এ জন্য রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ৮ অক্টোবর। আগের অর্থবছরে কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছিল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5763.csv b/Bangla_fin_news_articles/5763.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..eca71d603d2857720faa5fea762d4bc7ee271968 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5763.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5763,পুঁজিবাজারে গত সপ্তাহে সূচক কমেছে,2015-09-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারদর বাড়লেও বড় মূলধনী কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর কমায় গেল সপ্তাহে সার্বিক মূল্য সূচক কমে গেছে। গ্রামীণফোন স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস এবং লাফার্জ সুরমা সিমেন্টের মতো বড় মূলধনি কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর আগের সপ্তাহের তুলনায় কমেছে। এ দিকে সার্বিক মূল্য সূচক এবং বাজার মূলধন কমলেও বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায় সপ্তাহের প্রথম দুই কার্যদিবসে সূচক মোটামুটি ঊর্ধ্বমুখী থাকার পর মঙ্গলবার থেকেই বিক্রয়াদেশ বাড়তে থাকে। আসন্ন ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে বিনিয়োগকারীদের নগদ অর্থের চাহিদাই এর মূল কারণ বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। গেল সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই মোট লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ২১৬ কোটি ৭০ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহে ছিল ১ হাজার ৯৭০ কোটি ২৭ লাখ টাকা। অর্থাত্ আগের সপ্তাহের তুলনায় লেনদেন বেড়েছে সাড়ে ১২ শতাংশ। গত সপ্তহে গড় লেনদেন হয়েছে ৪৪৩ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। যা আগের সপ্তাহে ছিল ৩৯৪ কোটি ৫ লাখ টাকা। আগের সপ্তাহের মতো গত সপ্তাহেও লেনদেনের শীর্ষে ছিল নতুন তালিকাভুক্ত হওয়া আমান ফিড। সপ্তাহশেষে এ কোম্পানির লেনদেন হয়েছে ৯৭ কোটি ১৬ লাখ ৪৯ হাজার টাকা। লেনদেনের দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে স্কয়ার ফার্মা। এ কোম্পানিতে লেনদেন হয়েছে ৭৩ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। তৃতীয় স্থানে ছিল ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ। গেল সপ্তাহে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে দশমিক ৪৫ শতাংশ। ডিএসইতে বাজার মূলধন বৃদ্ধির ক্ষেত্রে সবচেয়ে এগিয়ে ছিল চামড়া খাত। এ খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর গড়ে ৪ শতাংশ বেড়েছে। দর বৃদ্ধিতে এর পর ছিল প্রকৌশল এবং বস্ত্র খাত। আর দর হারানো খাতগুলোর মধ্যে শীর্ষে ছিল টেলিযোগাযোগ খাত। এ খাতের বাজার মূলধন কমেছে ৩ শতাংশ। বাজারে তালিকাভুক্ত একমাত্র মোবাইল অপারেটর গ্রামীণফোনের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে একীভূত হওয়ার পরিকল্পনা করেছে অন্য দুই অপারেটর এয়ারটেল ও রবি। এই খবরে শেয়ারবাজারে বিক্রয়চাপ বাড়ে গ্রামীণফোনের শেয়ারের। বাজার মূলধন কমার ক্ষেত্রে দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো। এ খাতের কোম্পানিগুলোর বাজার দর গড়ে প্রায় ১ শতাংশ কমেছে। সিমেন্ট খাতেও ছিল ব্যাপক বিক্রয় চাপ। লাফার্জ সুরমা সিমেন্টের দর কমায় গড়ে ১ দশমিক ৬১ শতাংশ বাজার মূলধন হারিয়েছে এ খাতের কোম্পানিগুলো। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5764.csv b/Bangla_fin_news_articles/5764.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..46e1f7cda5176073ec638ca7eb0f20f501145673 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5764.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5764,‘পলিস্টার সূতার কাঁচামাল উত্পাদন দেশীয় শিল্পের জন্য সুখবর’,2015-09-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু বলেছেনদেশে আমদানিনির্ভরতা কমাতে সরকার কাজ করছে। তিনি বলেন দেশে বর্তমান গার্মেন্টের ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ হিসেবে পলিস্টার স্ট্যাপল ফাইবার পিএসএফ শত ভাগ আমদানি করতে হচ্ছে। আর আমাদানিনির্ভরতা কমাতে দেশে প্রথমবারের মতো পলিস্টার সূতা তৈরির কাঁচামাল উত্পাদনের কারখানা স্থাপন করতে যাচ্ছে দেশবন্ধু গ্রুপ। এটি দেশের স্পিনিং শিল্পখাতের জন্য একটি সুখবর। শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে দেশবন্ধু গ্রুপ আয়োজিত যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠান কেইমটেক্সের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু এসব কথা বলেন। দেশবন্ধু গ্রুপের চেয়ারম্যান গোলাম মোস্তফা কেইমটেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান ও সিইও সিন ম দেশবন্ধু গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম রহমান নরসিংদী২ আসনের সংসদ সদস্য কামরুল আশরাফ খান পোটন কেইমটেক্স গ্রুপের ভাইস প্রেসিডেন্ট অজয় দাশ পূত্রী চিল জি দেশবন্ধু গ্রুপের উপদেষ্টা বিগ্রেডিয়ার সারোয়ার জাহান তালুকদার দেশবন্ধু গ্রুপের চীপ ফাইন্যান্স অফিসার সিএফও এম এ বশির আহম্মেদ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5765.csv b/Bangla_fin_news_articles/5765.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..79c5cef612e93d977b21cdb558ffbf64f0d40385 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5765.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5765,সবজির দাম চড়া,2015-09-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাজারে এখনো বেশিরভাগ সবজির দাম চড়া রয়েছে। তবে সপ্তাহের ব্যবধানে কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা কমলেও তার রয়েছে ক্রেতা সাধারণের হাতের নাগালে। বাজার ঘুরে দেখা গেছে দেশিবিদেশি উভয় ধরনের কাঁচামরিচের দর কেজিতে কমেছে গড়ে পঞ্চাশ টাকা। ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন ভারত থেকে প্রচুর কাঁচামরিচ আমদানি হওয়ায় পণ্যটির দাম কমেছে। দাম আরও কমতে পারে। কারওয়ান বাজারে গত সপ্তাহে দেশি মরিচ ২০০ থেকে ২৫০ টাকা দরে বিক্রি হলেও শুক্রবার তা কমে ১৮০ থেকে ২০০ টাকায় নেমে এসেছে। আর ভারত থেকে আমদানি করা মরিচের দর দেখা গেছে ১১০ থেকে ১৫০ টাকা। খুচরা বাজারে এই জাতের মরিচই বেশি পাওয়া যাচ্ছে।একইসঙ্গে বাজারে ব্রয়লার মুরগি পাম অয়েল ও ডিমের দাম কমেছে। কাওরান বাজার ফকিরেরপুল গোপীবাগ মুগদা বাজারে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে যা গত সপ্তাহে বিক্রি হয়েছে ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা পর্যন্ত।আর ডিমের হালি বিক্রি হচ্ছে ৩৫ থেকে ৩৮ টাকা দরে। খোলা পাম অয়েল বিক্রি হচ্ছে ৬২ থেকে ৬৫ টাকা লিটার। এই পাম অয়েল গত শুক্রবার ৬৫ থেকে ৬৮ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। আর সুপার পাম অয়েল বিক্রি হয়েছে ৬৬ থেকে ৬৮ টাকায়। গত সপ্তাহে বিক্রি হয়েছে ৭০ থেকে ৭২ টাকা দরে। তবে অন্যান্য সবজির দামের উত্তাপ এখনও রয়ে গেছে কাঁচাবাজারে। বেগুন ৬০ থেকে ৮০ টাকা করলা ৬০ থেকে ৭০ টাকা ঢেঁড়স ৫০ থেকে ৬০ টাকা পটল ৪০ থেকে ৫০ টাকা মুখিকচু ৪০ টাকা কাঁচকলা প্রতি হালি ২৫ থেকে ৩০ টাকা লাউ প্রতি পিস ৪০ থেকে ৫০ টাকা টমোটো ৮০ থেকে ৯০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। বর্তমানে দেশি রসুন ৮০ থেকে ৯০ টাকা আমদানি করা রসুন ১০০ থেকে ১২০ টাকা আমদানি করা শুকনো মরিচ ১৬০ থেকে ১৮০ দেশি শুকনো মরিচ ১৩০ থেকে ১৫০ টাকা আদা ১২০ থেকে ১৬০ টাকা হলুদ ১৪০ থেকে ১৮০ টাকা জিরা ৩৫০ থেকে ৪৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এদিকে কৃষি বিপণন অধিদফতর কোরবানির ঈদের আগে মসলা জাতীয় পণ্যসহ অন্যান্য ভোগ্যপণ্যের দাম যাতে না বাড়ে সেজন্য জেলা টাস্কফোর্স কমিটিকে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে জেলা প্রশাসকদের চিঠি দিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5766.csv b/Bangla_fin_news_articles/5766.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d92465de38607fcad8caab2b11a9b7c35936bc2a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5766.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5766,আরো চাপে পড়তে যাচ্ছে পোশাক খাত,2015-09-11,সাইদুল ইসলাম,নানামুখী চাপে থাকা বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্প আবারো চাপের মুখে পড়তে যাচ্ছে। রপ্তানির সবচেয়ে বড় বাজার যুক্তরাষ্ট্রের সাথে ১২টি দেশের ট্রান্স প্যাসিফিক পার্টনারশিপ বা টিপিপি চুক্তি হলে বড় আকারে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ। ইতোমধ্যে এ চুক্তির খসড়া আলোচনার মাধ্যমে চূড়ান্ত পর্যায়ে নিয়ে গেছে সংশ্লিষ্ট দেশগুলো। ১২টি দেশের মধ্যে পোশাক রপ্তানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অন্যতম প্রতিযোগী ভিয়েতনামও রয়েছে। বিশ্লেষকদের মতে এ অবস্থায় শুল্কমুক্ত রপ্তানি সুবিধা পেতে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে বাংলাদেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের উন্নয়নে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। এজন্য জিএসপি সুবিধা পুনর্বিবেচনার আবেদনের পাশাপাশি মার্কিন কংগ্রেসে শুল্কমুক্ত সুবিধার বিল পাসে দর কষাকষি বাড়ানোর পরামর্শ দিয়েছেন তারা। ইউনাইটেড স্টেট ট্রেড রিপ্রেজেন্টেটিভ বা ইউএসটিআর তথ্যমতে যে ১২টি দেশ টিপিপিতে স্বাক্ষর করতে যাচ্ছে সেগুলো হলো যুক্তরাষ্ট্র কানাডা অস্ট্রেলিয়া নিউজিল্যান্ড জাপান ব্রুনেই চিলি মালয়েশিয়া মেক্সিকো পেরু সিঙ্গাপুর ও ভিয়েতনাম। বিশ্ব অর্থনীতির মোট চল্লিশ ভাগ নিয়ন্ত্রণ করে এ দেশগুলো। এ চুক্তি স্বাক্ষর হলে দেশগুলো পরস্পরের বাজারে শুল্কমুক্ত পণ্য রপ্তানি করবে। তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বেশি উদ্বেগজনক খবর হলো টিপিপির সাথে ভিয়েতনামের একীভূত হওয়া। তবে এ চুক্তি শুধু বাংলাদেশকেই ক্ষতিগ্রস্ত করবে না চীনও এর ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। কারণ যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে চীন দীর্ঘদিন ধরে চালকের আসনে রয়েছে। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি পোশাক রপ্তানি করতে ভিয়েতনামের রপ্তানিকারকরা ৮ দশমিক ২৫ শতাংশ শুল্ক দেয়। আর বাংলাদেশ এক্ষেত্রে দেয় প্রায় ১৭ শতাংশ। বিপুল শুল্কের কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানি বরাবর কমছে। ২০১৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি কমেছে সাড়ে পাঁচ ভাগ। বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি কমলেও শুল্ক কম থাকায় যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে পোশাক রপ্তানি বাড়িয়েছে ভিয়েতনাম। গত বছর এ খাতে তাদের রপ্তানি বেড়েছে ১২ শতাংশ। এদিকে দীর্ঘদিন যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে চালকের আসনে থাকা চীন ও বাংলাদেশকে সরিয়ে দিতে এরই মধ্যে আগামী দশ বছরের কর্মপরিকল্পনা চূড়ান্ত করেছে ভিয়েতনামের অ্যামেরিকান চেম্বার। ২০২৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে রপ্তানি দ্বিগুণ করার কথা বলা হয়েছে ওই কর্মপরিকল্পনায়। আর বাংলাদেশ এবং চীন বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে যে পরিমাণ পোশাক রপ্তানি করে ২০২৫ সালেও একই থাকবে রপ্তানির পরিমাণ। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে চলতি ২০১৫ সালে ভিয়েতনামের পোশাক রপ্তানি ধরা হয়েছে এক হাজার ৫০ কোটি মার্কিন ডলার। ২০২৫ সালে এর লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে এক হাজার ৯৯০ কোটি মার্কিন ডলার। অপরদিকে চলতি বছর যুক্তরাষ্ট্রে চীন এবং বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি ধরা হয়েছে চার হাজার ৫৭০ কোটি ডলার। ২০২৫ সালে তা সামান্য বাড়িয়ে ধরা হয়েছে চার হাজার ৫৯০ কোটি ডলার। রপ্তানিকারকরা বলছেন বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত এমনিতেই নানা প্রতিকূলতা অতিক্রম করছে। বিশেষ করে তাজরিনের অগ্নিকাণ্ড এবং রানা প্লাজা ধসের পর ক্রেতারা বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের নানা চাপ দিচ্ছে। টিপিপি চুক্তি হলে মার্কিন বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানি কমবে। এ বিষয়ে তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সাবেক সহসভাপতি এবিএম সামছুদ্দিন বলেন যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে এমনিতেই বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি নেতিবাচক ধারায় আছে। টিপিপি চুক্তি চাপ আরো বাড়াবে। তিনি বলেন পোশাক রপ্তানির ক্ষেত্রে ভিয়েতনাম বাংলাদেশের অন্যতম প্রতিযোগী। তারা যদি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শুল্কমুক্ত সুবিধা পায় তাহলে আমরা প্রতিযোগিতার সক্ষমতা হারাবো। পরিস্থিতির উন্নয়নে তিনি বাংলাদেশের জন্য জিএসপি সুবিধা আদায়ে সরকারকে আরো তত্পর হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5767.csv b/Bangla_fin_news_articles/5767.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e1faa0ac241fa87375a293ddaa53a3bb09640920 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5767.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5767,ভাড়া বাড়ল সিএনজি চালিত গণপরিবহনের,2015-09-11,বিশেষ প্রতিনিধি,গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে সিএনজিচালিত গণপরিবহনের ভাড়া পুনঃনির্ধারণ করলো সরকার। সর্বনিম্ন ভাড়া অপরিবর্তিত রেখে বাসমিনিবাসের ভাড়া প্রতি কিলোমিটারে বাড়ানো হয়েছে ১০ পয়সা। এছাড়া অটোরিকশার ক্ষেত্রে প্রথম দুই কিলোমিটারের সর্বনিম্ন ভাড়া ১৫ টাকা বাড়ানো হয়েছে। আগামী ১ অক্টোবর থেকে ঢাকা ও চট্টগ্রামে নতুন এ ভাড়া কার্যকর হবে। তবে দূরপাল্লার পরিবহন ও সিএনজিতে চলে না এমন গণপরিবহনের ভাড়া বাড়ছে না। গতকাল বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে ভাড়া বৃদ্ধি সংক্রান্ত বৈঠকের পর সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এ তথ্য জানান। এদিকে এই বর্ধিত ভাড়া প্রত্যাখ্যান করে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি বলেছে এতে মানুষের ভোগান্তি বাড়বে। মন্ত্রী জানান সর্বনিম্ন ভাড়া বাসের ৫ টাকা ও মিনিবাসের ৭ টাকা বহাল রাখা হয়েছে। তবে প্রতি কিলোমিটারের বাসভাড়া এক টাকা ৬০ পয়সা থেকে বাড়িয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে এক টাকা ৭০ পয়সা। আর মিনিবাসের ভাড়া এক টাকা ৫০ পয়সা থেকে বেড়ে হচ্ছে এক টাকা ৬০ পয়সা। সিএনজিচালিত অটোরিকশার দৈনিক জমা ৬০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৯০০ টাকা করা হয়েছে। প্রথম দুই কিলোমিটারের ভাড়া ২৫ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৪০ টাকা করা হয়েছে এটাই হবে সর্বনিম্ন ভাড়া। এছাড়া পরের প্রতি কিলোমিটারের ভাড়া সাত টাকা ৬৪ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ১২ টাকা করা হয়েছে। বিরতিকালে মিনিটপ্রতি ভাড়া এক টাকা ৪০ পয়সা থেকে বৃদ্ধি করে দুই টাকা করা হয়েছে। ওবায়দুল কাদের বলেন মিটার ঠিকঠাক করার জন্য সিএনজিচালিত অটোরিকশার মালিকেরা সময় চেয়েছেন এজন্য ১ নভেম্বর থেকে নতুন ভাড়া কার্যকর হবে। তিনি বলেন সবাইকে খুশি করতে পারব না। তারপরও বাস্তবসম্মত এবং সব দিক সামলে নিয়ে ভাড়া বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সিএনজির মিটারের বিষয়টি স্ট্রিক্টলি ফলো করা হবে ভাড়ার তালিকা বাসে টানাতে হবে। পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন পুনঃনির্ধারিত ভাড়া ঠিকমতো বাস্তবায়ন হচ্ছে কিনা তা তদারকির জন্য একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। যারা এ ভাড়া মানবে না তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে। প্রয়োজনে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হবে। ভাড়া নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করেছেন জানিয়ে তিনি বলেন প্রধানমন্ত্রী বলেছেন ঈদের আগে যেন বাড়তি ভাড়া কার্যকর না করা হয়। সভায় সড়ক বিভাগ বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও পরিবহন মালিক প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে উপস্থিত বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্যাহ বলেন ভাড়া নিয়ে আমাদের দাবি ছিল প্রতি কিলোমিটারে ১৫ পয়সা এবং সর্বনিম্ন ভাড়া ৭ টাকা করা। সার্বিক বিষয় বিবেচনায় নিয়ে যে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে সেটাকেই আমরা মেনে নিয়েছি। এ নিয়ে আমাদের কোনো আপত্তি নেই। প্রত্যাখ্যানগণপরিবহনের এই বর্ধিত ভাড়া প্রত্যাখ্যান করেছে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি। গতকাল সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় সঠিক ব্যয় বিশ্লেষণ করা হলে ভুয়া এবং অযৌক্তিক ব্যয় বাদ দেয়া গেলে বিদ্যমান ভাড়া আরও কমে আসতো। তাই ভাড়া বৃদ্ধি কোনোভাবেই মেনে নেয়া যায় না। এই সিদ্ধান্তের কারণে দেশের সাধারণ জনগণের ভোগান্তি বাড়বে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5768.csv b/Bangla_fin_news_articles/5768.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..76d0f80b146cef67bc7a889d3d851f46c919af03 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5768.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5768,লিগ্যাসি ফুটওয়্যার ও ইমাম বাটনের দরবৃদ্ধির তথ্য নেই,2015-09-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত কয়েকদিন ধরে শেয়ারের দর বাড়ার পেছনে অপ্রকাশিত কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি লিগ্যাসি ফুটওয়্যার ও ইমাম বাটন। ডিএসই জানিয়েছে দর বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে পাঠানো নোটিশের প্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। তথ্যে দেখা গেছে গত ২৪ আগস্ট লিগ্যাসি ফুটওয়্যারের শেয়ার দর ছিল ২৬ টাকা। আর ৯ সেপ্টেম্বর তা বেড়ে ৩৪ টাকায় গিয়ে দাঁড়ায়। অর্থাৎ শেয়ারটির দর বেড়েছে ৩১ দশমিক ৯২ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5769.csv b/Bangla_fin_news_articles/5769.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..638c6679a2be390bbf047e822561d752225c79fb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5769.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5769,পুঁজিবাজারে সূচকের দিনভর ওঠানামা,2015-09-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে দিনভর সূচকের ওঠানামার পর এক পয়েন্ট বেড়েছে সার্বিক মূল্য সূচক। সঙ্গে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। গত কয়েক দিনের মতো বৃহস্পতিবার লেনদেনের শীর্ষে ছিল ওষুধ ও রসায়ন খাত। এ খাতে লেনদেন হয়েছে প্রায় ৭৪ কোটি টাকা। যা ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই মোট লেনদেনের সাড়ে ১৬ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৭৬০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮১৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৪৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৩২ কোটি ৫৬ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩২০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৭টির কমেছে ১৩৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৭টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৫ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৫৭৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩১ কোটি ১ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ২ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৫৬টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৬টির কমেছে ১১৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5770.csv b/Bangla_fin_news_articles/5770.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..509391461cf8cdff935cd64fbd3f8f277c778d68 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5770.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5770,বিআইএফসির এজিএম স্থগিত,2015-09-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আর্থিক খাতের প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফিন্যান্স কোম্পানির বিআইএফসি বার্ষিক সাধারণ সভা এজিএম স্থগিত করা হয়েছে। ডিএসই জানিয়েছেআগামী ১৬ সেপ্টেম্বর বুধবার সকাল ১০টায় কোম্পানির এজিএম অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো এজিএম পেছানো হলো। এর আগে ৩ সেপ্টেম্বর কোম্পানির এজিএম অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5771.csv b/Bangla_fin_news_articles/5771.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..993303a2c2a07bd5a2312f499f340735c97b9ef5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5771.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5771,বিচ হ্যাচারির পরিচালনা পর্ষদের সভা স্থগিত,2015-09-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি বিচ হ্যাচারির পরিচালনা পর্ষদের সভা স্থগিত করা হয়েছে। ডিএসই জানিয়েছেবুধবার বিকাল ৩টায় এ সভা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5772.csv b/Bangla_fin_news_articles/5772.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4c876c5dcc46258df9e54888cb7b0636c7cc77fd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5772.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5772,পুঁজিবাজারে পতন অব্যাহত,2015-09-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দুই দিন ধরে পুঁজিবাজারের সার্বিক মূল্য সূচক ও লেনদেন কমছে। এতে বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই মোট লেনদেন ৪১৫ কোটি টাকায় নেমে এসেছে। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে বাজার থেকে টাকা তুলে নেয়ার প্রবণতা রয়েছে। এতে টানা দ্বিতীয়দিনের মতো বাজারে সূচক কমেছে। বাজারে লেনদেনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি অবদান ছিল ওষুধ খাতের। এ খাতে লেনদেন হয়েছে ৭৭ কোটি ৫৭ লাখ টাকা। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের প্রায় ১৯ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২৬ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৭৫৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮১৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪১৫ কোটি ৭৩ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ২৯ কোটি ৬ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩২০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৭টির কমেছে ১৬৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৫৮ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৫৬৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৯ কোটি ৬১ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৩ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৬০টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৫টির কমেছে ১৩৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5773.csv b/Bangla_fin_news_articles/5773.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..963860b8ed9476cd7b86683064465c75f6b49752 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5773.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5773,সিএসইর ব্লু চিপ ও শরীয়াহ সূচক পুনর্গঠন,2015-09-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর লেনদেন ও সার্বিক দিক বিবেচনা করে সিএসই৩০ ও শরীয়াহ সূচক পুনর্গঠন করা হয়েছে। সিএসইর নির্ধারিত নীতিমালার ভিত্তিতে বছরে ২ বার এ পর্যালোচনা করা হয়। জানা গেছে চূড়ান্তভাবে সিএসই৩০ সূচকের কোম্পানিগুলো হলো ডেল্টা লাইফ ফারইস্ট লাইফ বিডি জেনারেল ইন্স্যুরেন্স স্কয়ার টেক্সটাইল স্কয়ার ফার্মা এসিআই বেক্সিমকো ফার্মা ইবনে সিনা ওরিয়ন ফার্মা এগ্রিকালচারাল মার্কেটিং অলেম্পিক ইন্ডাস্ট্রি কনফিডেন্স সিমেন্ট হাইডেলবার্গ সিমেন্ট সিঙ্গার ইস্টার্ন হাউজিং পদ্মা ওয়েল যমুনা ওয়েল মেঘনা পেট্টোলিয়াম তিতাস গ্যাস এবি ব্যাংক ইউসিবিএল সিটি ব্যাংক পূবালী ব্যাংক আইএফআইসি ব্যাংক সাউথইস্ট ব্যাংক উত্তরা ব্যাংক ইস্টার্ন ব্যাংক আইডিএলসি ফাইন্যান্স লঙ্কাবাংলা এবং জি কিউ বলপেন। আগামী ২০ সেপ্টেম্বর রবিবার থেকে এ কোম্পানিগুলো সূচকে কার্যকর হবে। অপরদিকে সিএসইর নতুন শরীয়াহ ইনডেক্সের মধ্যে রয়েছে ৭৭টি কোম্পানি। যা আগামী ২১ সেপ্টেম্বর থেকে কার্যকর হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5774.csv b/Bangla_fin_news_articles/5774.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..66a4bdd3b9b07476f8d68af1cb731c6bfb3497ea --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5774.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5774,সাউথ বাংলা ব্যাংক ও কেপিপিএল মালিকের ব্যাংক হিসাব তলব,2015-09-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেড কেপিপিএল ও প্রতিষ্ঠানটির মালিক এস এম আমজাদ হোসেনের ব্যাংক হিসাব তলব করেছে রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। সেই সঙ্গে আমজাদ হোসেনের স্ত্রী সুফিয়া আমজাদ এবং কেপিপিএলের সহযোগী প্রতিষ্ঠান মেট্রো ব্রিকসের ব্যাংক হিসাবের তথ্যও চাওয়া হয়েছে। সমপ্রতি বিভিন্ন ব্যাংকে চিঠি পাঠিয়ে এ সব তথ্য জানাতে বলেছে এনবিআরের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেল সিআইসি। উল্লিখিত প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তির ব্যাংক হিসাবে মেয়াদি আমানত মেয়াদি সঞ্চয় চলতি ঋণ ও ফরেন কারেন্সি হিসাব ক্রেডিট কার্ড সঞ্চয়পত্র বা অন্য যে কোনো ধরনের সঞ্চয়পত্র ২০০৮ সালের জুলাই থেকে যেসব লেনদেন হয়েছে তার সব তথ্য জানাতে বলেছে সিআইসি। এস এম আমজাদ হোসেন সর্বশেষ রাজনৈতিক বিবেচনায় অনুমোদন পাওয়া নয়টি ব্যাংকের মধ্যে সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান। তার স্ত্রী ওই ব্যাংকের পরিচালকদের একজন। সাধারণত কর ফাঁকির সুনির্দিষ্ট অভিযোগে সিআইসি কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সম্পদের হিসাব বা ব্যাংক লেনদেনে তথ্য নিয়ে থাকে। তবে কেপিপিএলের বিরুদ্ধে কর ফাঁকির সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ এসেছে কি না সে বিষয়ে এনবিআর কর্মকর্তারা কোনো তথ্য জানাতে রাজি হননি। শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কেপিপিএল গতবছর চার কোটি শেয়ার ছেড়ে বাজার থেকে ৪০ কোটি টাকা সংগ্রহ করে। ওই সময়ই কেপিপিএলসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মুনাফা ফুলিয়েফাঁপিয়ে দেখানোর অভিযোগ ওঠে। এনবিআরের সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে কেপিপিএলসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের অনিয়ম নিয়ে সমপ্রতি খোঁজ শুরু করেছে এনবিআর। সমপ্রতি শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরে এক সংবাদ সম্মেলনে এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান এ বিষয়ে ইঙ্গিত দিয়ে বলেন খুলনায় শুল্ক গোয়েন্দারা কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে অভিযান চালাচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5775.csv b/Bangla_fin_news_articles/5775.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3f8e290ad46f4647b9d496733e9ee4224a498f08 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5775.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5775,কংগ্রেসম্যানের কাছে জিএসপি সুবিধা চালুর দাবি রাষ্ট্রদূতের,2015-09-09,অনলাইন ডেস্ক,যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসম্যান জেরাল্ড কননোলির সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনায় বাংলাদেশকে জিএসপি সুবিধা ফিরিয়ে দেয়ার দাবি জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জিয়া উদ্দিন। ৮ সেপ্টেম্বর কংগ্রেসম্যান জেরাল্ড কননোলির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন রাষ্ট্রদূত জিয়াউদ্দিন। বৈঠকে অন্যান্য বিষয়ের মধ্যে নারীর ক্ষমতায়নে বর্তমান সরকারের প্রচেষ্টা সন্ত্রাসবাদ এবং ধর্মীয় উগ্রবাদের বিরুদ্ধে লড়াই এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে ঢাকাওয়াশিংটনের সহযোগিতার বিষয়টি আলোচনায় উঠে এসেছে। রাষ্ট্রদূত কংগ্রেসম্যানকে বলেন চরমপন্থার বিরুদ্ধে বাংলাদেশে চলমান লড়াই জোরদারে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের বাংলাদেশে জিএসপি সুবিধা ফিরিয়ে দেয়া এবং বাংলাদেশী পণ্যের বিশেষ করে আরএমজি পণ্যের যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার দেয়া উচিত। রাষ্ট্রদূত বলেন পারস্পরিক শ্রদ্ধা আস্থা এবং উভয় দেশের একই লক্ষ্য ও মূল্যবোধের ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশইউএস দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। জিয়াউদ্দিন বলেন বাংলাদেশ জিএসপি সুবিধা অথবা অন্য কোন ধরনের বাণিজ্য সুবিধা যুক্তরাষ্ট্র থেকে পাচ্ছে না। বরং যুক্তরাষ্ট্র তাদের ট্রান্সপ্যাসেফিক শরিক দেশগুলোকে অগ্রাধিকারমূলক বাজার সুবিধা দিচ্ছে। এতে যুক্তরাষ্ট্রের বাজার প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ পিছিয়ে পড়বে। রাষ্ট্রদূত কংগ্রেসম্যান কননোলিকে অবহিত করেন যে বিশ্বের প্রায় সকল উন্নত দেশে শূন্য শুল্ক সুবিধা থাকলেও বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শূন্য শুল্ক সুবিধা পাচ্ছে না। এতে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি আরএমজি রফতানি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় বাংলাদেশে তৈরি পোশাক খাতের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। এর ফলে নারীর ক্ষমতায়ন দারিদ্র্য নিরসন সর্বোপরি সন্ত্রাসবাদ ও চরমপন্থার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের লড়াইয়ে মারাত্মক বিরূপ প্রভাব পড়বে। এ ছাড়া বৈঠকে অন্যান্য বিষয়গুলোর মধ্যে নারীর ক্ষমতায়নে বর্তমান সরকারের প্রচেষ্টা সন্ত্রাসবাদ ও ধর্মীয় চরমপন্থার বিরুদ্ধে লড়াই এবং ঢাকাওয়াশিংটন সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। কংগ্রেসম্যান কননোলি বাংলাদেশকে জিএসপি ফিরিয়ে দেয়ার জন্যে বাংলাদেশের পাশে থেকে আন্তরিক প্রচেষ্টা চালানোর আগ্রহ ব্যক্ত করেন এবং বাংলাদেশ বিষয় তাকে অবহিত করার জন্য রাষ্ট্রদূতকে ধন্যবাদ জানান। বাসস। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5776.csv b/Bangla_fin_news_articles/5776.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f4836271bbbd862423f4cbc226708db6900e7373 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5776.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5776,ফার কেমিক্যাল রূপগঞ্জে জমি কিনেছে,2015-09-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ওষুধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানি ফার কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ ২০ দশমিক ১২ শতাংশ জমি কিনেছে। ডিএসই জানিয়েছেফ্যাক্টরির দ্বিতীয় ইউনিট সম্প্রসারণের জন্য নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে এ জমি কেনা হয়েছে। এতে খরচ হয়েছে ৩৪ লাখ ৬৫ হাজার ৭১০ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5777.csv b/Bangla_fin_news_articles/5777.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..420b11b9dfc6d8578c2c577d5e25b0de6678c46b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5777.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5777,লিন্ডের শেয়ার দর বাড়ার তথ্য নেই,2015-09-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিদ্যুত্ ও জ্বালানি খাতের কোম্পানি লিন্ডে বাংলাদেশ লিমিটেডের শেয়ার দর বাড়ার কোনো কারণ নেই। ডিএসই জানিয়েছেগত কয়েক দিনে শেয়ারটির অস্বাভাবিক দর বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে পাঠানো নোটিসের জবাবে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। তথ্য বিশ্লেষণে দেখা গেছেগত ৪ কার্যদিবসের প্রতিদিনই শেয়ারটির দর ধারাবাহিকভাবে বেড়েছে। এ সময়ে কোম্পানির শেয়ারদর ১ হাজার ১০৫ টাকা টাকা থেকে বেড়ে ১ হাজার ২৫৪ টাকায় দাঁড়ায়। অর্থাত্ শেয়ারটির দর বেড়েছে প্রায় ১৪৯ টাকা বা ১৩ দশমিক ৫২ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5778.csv b/Bangla_fin_news_articles/5778.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7f011ca6a6a46ee49d7150dcf88d455af5b80c6c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5778.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5778,‘স্পেশাল ইকনোমিক জোনে জাপানি ব্যবসায়ীদের জমি দেয়া হবে’,2015-09-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশে জাপানের বিনিয়োগ বাড়াতে চট্টগ্রামে স্পেশাল ইকনোমিক জোনে সে দেশের ব্যবসায়ীদের জমি বরাদ্দ দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। বর্তমানে বাংলাদেশে জাপানের ২৩০টি প্রতিষ্ঠান কাজ করছে। স্পেশাল ইকনোমিক জোনে জাপানকে জমি বরাদ্দ দেয়া হলে বাংলাদেশে জাপানের বিনিয়োগ অনেক বৃদ্ধি পাবে। জাপান বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে খুবই আগ্রহি বলে বাণিজ্যমন্ত্রী জানান। মঙ্গলবার সচিবালয়ে তার কার্যালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত মাসাতো ওয়াটানাবের সাথে মতবিনিময় শেষে বাণিজ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুন এ সময় উপস্থিত ছিলেন। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন গত পাঁচ বছরে জাপানে রপ্তানি দ্বিগুণ হয়েছে। প্রতি বছর এ রপ্তানি বেড়েই চলছে। আগামি তিন বছরে জাপানে বাংলাদেশের রপ্তানি দুই বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে। জাপান বাংলাদেশের বড় উন্নয়ণ অংশীদার উল্লেখ করে তোফায়েল আহমেদ বলেন জাপান যুদ্ধ বিদ্ধস্ত বাংলাদেশ পুনঃগঠনে সবচেয়ে বেশি সহযোগিতা করেছে। স্বাধীনতার পর থেকে সহযোগিতার দিক থেকে একক দেশ হিসেবে জাপান সবচেয়ে বড় উন্নয়ন সহযোগি। জাপানিদের কাছে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক নিটওয়্যার চিংড়ি মাছ চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য পাট ও পাটজাত পণ্যসহ বিভিন্ন পণ্য বেশ প্রিয়। জাপান সরকার বাংলাদেশকে হ্যান্ড গ্লোভস ও অস্ত্র বাদে সকল রপ্তানি পণ্যের জন্য ডিউটি ফ্রি ও কোটা ফ্রি সুবিধা প্রদান করছে। এ কারনে জাপানের বাজারে বাংলাদেশি পণ্যের রপ্তানি বেড়েই চলছে। জাপানের রাষ্ট্রদূত মাসাতো ওয়াটানাবে সাংবাদিকদের বলেন বাংলাদেশে বিনিয়োগের বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। স্পেশাল ইকনোমিক জোনে জাপান আরো বেশি বিনিয়োগ করবে। জাপানের বাজারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক নিটওয়্যার চামড়ার চাহিদা অনেক। আগামী দিনগুলোতে বাংলাদেশে জাপানের বিনিয়োগ বৃদ্ধি অব্যাহত থাকবে। উল্লেখ্য গত ২০১০২০১১ অর্থ বছরে জাপানে বাংলাদেশের রপ্তানি ছিল ৪৩৪ দশমিক ১২ মিলিয়ন ডলার একই সময়ে আমদানি ছিল ১৩০৮ দশমিক ৪০ মিলিয়ন ডলার। ২০১৪২০১৫ অর্থ বছরে রপ্তানি বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে ৯১৫ দশমিক ২২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পক্ষান্তরে জাপান থেকে আমদাননি হয়েছে ১৫১৪ মিলিয়ন ডলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5779.csv b/Bangla_fin_news_articles/5779.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..79f599778aa3e2f16778efb61753a7d071f6ff83 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5779.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5779,আবারো কমল সোনার দাম,2015-09-08,অনলাইন ডেস্ক,আন্তর্জাতিক বাজারে দরপতনের কারণে দেশের বাজারে সোনার দর ভরিতে এক হাজার ৫০ টাকা পর্যন্ত কমিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি বাজুস। মঙ্গলবার এক বিজ্ঞপ্তিতে দিয়ে দাম কমানোর বিষয়টি জানিয়েছে তারা। বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী বুধবার থেকে নতুন এই দর কার্যকর হবে। নতুন দর অনুযায়ী কাল থেকে প্রতি ভরি ১১.৬৬৪ গ্রাম ভালো মানের অর্থাত্ ২২ ক্যারেট সোনা ৪২ হাজার ২২৩ টাকা দরে বিক্রি হবে। এ ছাড়া ২১ ক্যারেট ৪০ হাজার ১২৪ টাকা এবং ১৮ ক্যারেটের দাম কমে হচ্ছে ৩৩ হাজার ৪৭৫ টাকা। সনাতন পদ্ধতির সোনার ভরি ২২ হাজার ৫৬৯ টাকা। আর ২১ ক্যারেট ক্যাডমিয়াম রুপার ভরি দাঁড়াচ্ছে ৯৩৩ টাকা। সমিতির দেয়া তথ্য অনুযায়ী মঙ্গলবার পর্যন্ত প্রতি ভরি ২২ ক্যারেট সোনা ৪৩ হাজার ২৭৩ টাকা ২১ ক্যারেট ৪১ হাজার ১৭৩ টাকা এবং ১৮ ক্যারেট ৩৪ হাজার ৫২৫ টাকায় বিক্রি হয়। সনাতন পদ্ধতির সোনার ভরি ছিল ২৩ হাজার ৯৪ টাকা। রুপার ভরি ছিল ৯৯১ টাকা। ফলে আগামীকাল থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন দরে প্রতি ভরি ২২ ২১ ও ১৮ ক্যারেটে এক হাজার ৫০ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির সোনার দরে ভরিতে ৫২৫ টাকা কমছে। আর রুপার দাম ভরিতে ৫৮ টাকা কমছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5780.csv b/Bangla_fin_news_articles/5780.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..789b25baac00c1154fdb54fca11e693b13f16ea3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5780.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5780,পুঁজিবাজারে সূচক ও লেনদেন কমেছে,2015-09-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে মঙ্গলবার সার্বিক মূল্য সূচক ও লেনদেন কমেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই লেনদেন কমে সাড়ে ৪০০ কোটি টাকার নিচে নেমে এসেছে। জ্বালানি ও ওষুধ খাতে লেনদেন হয়েছে ১৩০ কোটি টাকা। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ২৯ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছেডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৭ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৭৮৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ২ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮২৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৪৪ কোটি ৮০ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ২৮ কোটি ৯৮ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩২০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৮টর কমেছে ১৭২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪০টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৬১ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৬২৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩২ কোটি ৪৪ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৫ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৫৮টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮২টির কমেছে ১৫৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২১টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5781.csv b/Bangla_fin_news_articles/5781.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ec21e211788412e79d1873fa6acf1838c25154da --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5781.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5781,অর্থকর্মসূচি প্রণয়নে ড ইউনূসের সঙ্গে পরামর্শ মহারাষ্ট্র সরকারের,2015-09-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পল্লী উন্নয়ন ও অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থায়ন কর্মসূচি প্রণয়নে নোবেল বিজয়ী প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে পরামর্শ করেছে মহারাষ্ট্র সরকার। মঙ্গলবার ইউনূস সেন্টারের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। মহারাষ্ট্রে এ লক্ষ্যে আয়োজিত সভায় অর্থ ও পল্লী উন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী দীপক কেশরকার বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সচিব উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে নিয়োজিত সরকারের বিভিন্ন এজেন্সির প্রধান শিক্ষাবিদ জাতীয় পল্লী অর্থায়ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন। এর আগে মুম্বাইয়ে মহারাষ্ট্র সরকারের পক্ষে অর্থ পরিকল্পনা ও বনমন্ত্রী সুধীর মানগান্তিবার মুহাম্মদ ইউনূসকে আমন্ত্রণ জানান। সভায় অর্থমন্ত্রী আলোচনার জন্য কিছু প্রশ্ন উত্থাপন করেন। মন্ত্রীর পরবর্তী বাজেট বক্তৃতার অংশ হিসেবে ও বাজেটে সংশ্লিষ্ট কর্মকাণ্ডে অন্তর্ভুক্ত করতে একটি কর্মকৌশল প্রতিবেদন প্রণয়নের উদ্দেশ্যে এই প্রশ্নগুলো তৈরি করা হয়েছিল। তিনি বিশেষ করে সামাজিক ব্যবসা সম্পর্কে এবং গ্রাম ও শহরের বেকার যুব সমাজের বেকারত্ব দূর করার কর্মসূচি সম্পর্কে জানতে চান। তিনি ও তার সহকর্মীরা জানতে চান তাদের রাজ্যে ক্ষুদ্র ঋণ কর্মসূচি এবং ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য গৃহীত ঋণ কর্মসূচিগুলো কেন ভালোভাবে কাজ করছে না এবং বাংলাদেশে গ্রামীণ ব্যাংকের অভিজ্ঞতায় কী করে এই কর্মসূচিগুলোকে ঊজ্জীবিত করা যায়। এ সময় সামাজিক ব্যবসা ব্যাখ্যা করতে গিয়ে প্রফেসর ইউনূস বলেন অর্থ উপার্জন একটি সুখকর জিনিস তবে অন্যদের সুখী করা আরো বেশি সুখের বিষয়। সভা শেষে প্রতিমন্ত্রী জানান মৌলিক ধারণা অর্জনে আগামী নভেম্বরের দিকে তিনি রাজ্য কর্মকর্তাদের নিয়ে বাংলাদেশে একটি স্টাডি ভিজিটে আসবেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5782.csv b/Bangla_fin_news_articles/5782.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6c85644e4c18ca5f589601c93c84130d2e90f5e4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5782.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5782,ট্যাক্স কার্ড পাচ্ছেন ২০ করদাতা,2015-09-08,অনলাইন ডেস্ক,চলতি বছরের সেরা ২০ করদাতা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে টেক্সকার্ড দেয়া হচ্ছে। ২০১৪১৫ করবর্ষের ভিত্তিতে সর্বোচ্চ ওই করদাতার নামের তালিকা চূড়ান্ত করা হয়। সর্বোচ্চ ২০ করদাতার মধ্যে ১০টি কোম্পানি ও ১০ ব্যক্তির নাম উল্লেখ করা হয়। আগামী ১৬ সেপ্টেম্বর জাতীয় আয়কর দিবসে সর্বোচ্চ ওই করদাতাদের হাতে ট্যাক্স কার্ড সম্মাননা তুলে দেয়ার কথা রয়েছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর সূত্র থেকে পাওয়া এক খবরে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে। জানা গেছে জাতীয় ট্যাক্স কার্ড প্রদান নীতিমালা ২০১০ এর বিধান অনুযায়ী সর্বোচ্চ করদাতাদের নামের তালিকা চূড়ান্ত করে সম্প্রতি অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের শাখা২ এর উপসচিব মো. আবদুল গফুর স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপন ইস্যু করা হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে সর্বোচ্চ করদাতা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নাম ইটিআইএন নম্বর কর অঞ্চল ও তাদের ঠিকানাসহ বর্ণনা দেয়া হয়েছে। ২০০৯১০ করবর্ষে সর্বোচ্চ করদাতাদের প্রথমবারের মতো ট্যাক্স কার্ড দেয়া শুরু করে এনবিআর। এতে ব্যক্তি পর্যায়ের ১০ জন এবং করপোরেট প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে ১০ কোম্পানিকে করদাতা ট্যাক্স কার্ড সম্মাননা দেয়ার বিধান চালু করা হয়। এই ট্যাক্স কার্ডধারীরা জাতীয় অনুষ্ঠান পৌরসভা ও সিটি করপোরেশনের নাগরিক সংবর্ধনায় আমন্ত্রণ পাবেন। একই সঙ্গে বিমান রেলপথ ও জলপথে সরকারি যানবাহনে আসন সংরক্ষণে অগ্রাধিকার পাবেন তারা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5783.csv b/Bangla_fin_news_articles/5783.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c43026abf3f0040007123b527c2bd3d70734bcf8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5783.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5783,মির্জ্জা আব্বাসের পুনঃনিয়োগ আবেদন বাতিল,2015-09-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সদস্য হিসেবে মির্জা আব্বাস উদ্দিন আহমেদের পুনঃনিয়োগের অনুমতি দেয়নি বাংলাদেশ ব্যাংক। দীর্ঘ দিন ধরে পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে অনুপস্থিত থাকায় তাকে পুনঃনিয়োগের অনুমতি দেয়া হয়নি বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন। তবে তার ছেলে মির্জা ইয়াসির আব্বাস পরিচালক হিসেবে পুনঃরায় অনুমতি পেয়েছেন। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছেকোনো পরিচালক পরিচালনা পর্ষদের টানা তিনটি বৈঠক বা টানা তিন মাস অনুপস্থিত থাকলে তার পরিচালক পদ এমনিতেই শুণ্য হয়। তবে পরিচালনা পর্ষদের বিশেষ অনুমতি নিয়ে কেউ অনুপস্থিত থাকতে পারেন। মির্জা আব্বাস পর্ষদের অনুমতি নিয়ে অনুপস্থিত ছিলেন। তবে তার বিরুদ্ধে একাধিক ফৌজদারী মামলা থাকায় ও আদালত থেকে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হওয়ায় পর্ষদের অনুমতির বিষয়টি এখন আর বিবেচনা না করে পুনঃনিয়োগের আবেদন নাকচ করা হয়েছে। নিয়ম অনুযায়ী প্রতিবছর পরিচালনা পর্ষদের সদস্যদের মধ্য থেকে এক তৃতীয়াংশ পরিচালককে পদত্যাগ করতে হয়। ব্যাংকটিতে বর্তমানে রেশাদুর রহমানের নেতৃত্বে ১৬ জন পরিচালক আছেন। এদের মধ্যে মির্জা আব্বাস উদ্দিন আহমেদ ও তার ছেলে মির্জা ইয়াসির আব্বাসসহ এক তৃতীয়াংশ পরিচালক সম্প্রতি পদত্যাগ করেন। এদের প্রত্যেকের আবার পুনঃরায় পরিচালক নিয়োগের অনুমতি চেয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে আবেদন করে ব্যাংক। মির্জা আব্বাস ছাড়া অন্য সবার পুনঃনিয়োগের অনুমতি দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমতি নিয়ে ১৯৯৫ সালের ৫ জুলাই প্রতিষ্ঠিত ঢাকা ব্যাংকে বেশিরভাগ সময় পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যানের দায়েত্বে ছিলেন মির্জা আব্বাস। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5784.csv b/Bangla_fin_news_articles/5784.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..316007c70beb0481515b7e7ec1d1e953cbcd7fe3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5784.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5784,‘আয়কর আইনে এখনো জটিলতা রয়ে গেছে’,2015-09-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন আয়কর আইনে এখনো জটিলতা রয়ে গেছে। এ কারণে রিটার্ন দাখিল ও কর প্রদানের ক্ষেত্রে করদাতারা সাধারণত ভয় পান। সরকারি কর্মকর্তাকর্মচারীদের আয়কর রিটার্ন দাখিল বিষয়ক প্রয়োজনীয় পরামর্শ ও তথ্য প্রদানের লক্ষ্যে রবিবার সচিবলায়ে কর তথ্য ও সেবা কেন্দ্র উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ মোশাররাফ হোসাইন ভূইঞা ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর চেয়ারম্যান মো. নজিবুর রহমান বক্তব্য রাখেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5785.csv b/Bangla_fin_news_articles/5785.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..98e6f666da2f2a40ce41690c61c4c78ae0591b9b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5785.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5785,‘টকশো মনিটরিংয়ে কমিটি রয়েছে’,2015-09-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বর্তমানে বেসরকারি স্যাটেলাইট চ্যানেলে সম্প্রচারিত অনুষ্ঠান টকশো ও সংবাদ নিয়মিত মনিটরিং করার জন্য একটি কমিটি রয়েছে বলে জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু। রবিবার জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে সরকারি দলের সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য বেগম ফজিলাতুন নেসা বাপ্পির প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী এ সব কথা বলেন। মন্ত্রী বলেন জাতীয় সম্প্রচার নীতিমালা২০১৪ কার্যকর করতে প্রস্তাবিত দুটি আইন প্রণীত হলে সম্প্রচার কমিশন প্রতিষ্ঠিত হবে। তখন টকশোর জন্য সুনির্দিষ্ট মানদণ্ড নির্ধারণ করা সম্ভব হবে। এতে করে টকশোগুলোতে বিকৃত ও অসত্য তথ্য উপস্থাপনের সুযোগ থাকবে না। তথ্যমন্ত্রী বলেন সরকারি ও জাতীয় ইলেকট্রনিক গণমাধ্যম হিসেবে বাংলাদেশ টেলিভিশন জাতির কাছে পুরোপুরি দায়বদ্ধ। বাংলাদেশ টেলিভিশনে বিকৃত ও অসত্য তথ্য প্রদান করে জনগণকে বিভ্রান্ত করার মতো কোনো অনুষ্ঠান কিংবা টকশো প্রচারের সুযোগ নেই। টকশো সম্পর্কে মন্ত্রী বলেন জাতীয় সম্প্রচার নীতিমালা ২০১৪এর তৃতীয় অধ্যায়ের এক অনুচ্ছেদে বিভ্রান্তিকর ও অসত্য তথ্য বা উপাত্ত পরিহারের জন্য বলা হয়েছে। নীতিমালাটি কার্যকর করার জন্য সম্প্রচার আইন ২০১৫ এবং সম্প্রচার কমিশন আইন ২০১৫ প্রণয়ন করা হয়েছে। প্রস্তাবিত আইন দুটি প্রণীত হলে টকশো বিকৃত ও অসত্য তথ্য উপস্থাপনের সুযোগ থাকবে না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5786.csv b/Bangla_fin_news_articles/5786.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..974ffdf5bfe123dd5cb550d31decc72a429ec8bc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5786.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5786,‘অবকাঠামো সমস্যা আমদানিরফতানি বাধাগ্রস্ত হচ্ছে’,2015-09-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশের স্থলবন্দরগুলোর অবকাঠামোগত সমস্যার কারণে ব্যবসাবাণিজ্য বিশেষ করে আমদানিরফতানি বাণিজ্য বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। তাই বন্দরের অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও আধুনিকায়ন অটোমেশন আধুনিক ওয়্যারহাউজ টেস্টিং ফ্যাসিলিটিজ উন্নয়নসহ বন্দরের সঙ্গে অন্যান্য স্থানের সড়ক ও রেল যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের দাবি জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। রবিবার ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ এফবিসিসিআই আয়োজিত সেমিনারে এ দাবি জানানো হয়। রাজধানীর ফেডারেশন ভবনে ডেভেলপমেন্ট অব ল্যান্ড পোর্টস অ্যান্ড ল্যান্ড কাস্টমস স্টেশনস ফর ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নৌপরিবহণমন্ত্রী শাজাহান খান। সম্মানিত অতিথি ছিলেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার পঙ্কজ শরণ এবং অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের সচিব ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের এনবিআর চেয়ারম্যান মো. নজিবুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন এনবিআরের শুল্ক নীতি বিভাগের সদস্য মো. ফরিদ উদ্দিন এবং বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান তপন কুমার চক্রবর্তী। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক অডিট মো. আবুল কালাম। সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন এফবিসিসিআইর সভাপতি আব্দুল মাতলুব আহমাদ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5787.csv b/Bangla_fin_news_articles/5787.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cecfaf128da6247dfea8843b3a45e7bb5c7e1062 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5787.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5787,স্প্রেড নির্দেশনা মানেনি ২১ ব্যাংক,2015-09-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংকের আমানত ও ঋণের সুদহারের ব্যবধান বা স্প্রেড ৫ শতাংশীয় পয়েন্টের নিচে থাকলেও ২১টি ব্যাংক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা মানেনি। তাদের স্প্রেড এখনও ৫ শতাংশীয় পয়েন্টের বেশি রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন অনুযায়ীজুলাই মাসে ঋণের ক্ষেত্রে সুদহার কমে দাঁড়িয়েছে ১১ দশমিক ৫৭ শতাংশে। আগের মাসে ছিল ১১ দশমিক ৬৭ শতাংশ। সুদহারের নিম্নমুখী প্রবনতার কারণে ব্যাংকের আমানত ও ঋণের সুদের ব্যবধান কমেছে। জুলাই মাস শেষে ঋণ ও আমানতের গড় সুদহার ৪ দশমিক ৭৯ শতাংশীয় পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। যা আগের মাসে ছিল ৪ দশমিক ৮৭ শতাংশীয় পয়েন্টে। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যানে দেখা যায়গত মার্চে আমানত ও ঋণের সুদ হারের ব্যবধান রেকর্ড পরিমাণ কমে ৫ শতাংশীয় পয়েন্টের নিচে নেমে এসে দাঁড়ায় ৪ দশমিক ৮৭ পয়েন্টে। গত জুলাই মাসে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলো ঋণের ক্ষেত্রে ১০ দশমিক ৩১ শতাংশ হারে সুদ আদায় করেছে। আমানতের বিপরীতে দিয়েছে ৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ সুদ। স্প্রেড দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ৬৪ শতাংশীয় পয়েন্ট। বিশেষায়িত ব্যাংকের স্প্রেড সবচেয়ে কম মাত্র ১ দশমিক ৮৫ শতাংশীয় পয়েন্ট। আমানতের বিপরীতে এসব ব্যাংক দিয়েছে ৭ দশমিক ৮৬ শতাংশ সুদ। আর ঋণের ক্ষেত্রে গড় সুদহার ৯ দশমিক ৭১ শতাংশ দাঁড়িয়েছে। তবে বিদেশি ও বেসরকারি ব্যাংকগুলো স্প্রেড এখনো ৫ শতাংশীয় পয়েন্টের উপরে রয়েছে। বিদেশি ব্যাংকগুলো আমানতের বিপরীতে ৩ দশমিক ০২ শতাংশ সুদ দিয়ে ঋণের বিপরীত আদায় করছে ১০ দশমিক ৭৯ শতাংশ সুদ। অর্থাত্ এ খাতের ব্যাংকগুলোর স্প্রেড সবচেয়ে বেশি ৭ দশমিক ৭৭ শতাংশীয় পয়েন্ট। আর বেসরকারি ব্যাংকগুলোর গত স্প্রেড ৫ শতাংশীয় পয়েন্টের বেশি ৫ দশমিক ০১ শতাংশ রয়েছে। এসব ব্যাংক আমানতের বিপরীতের সুদ দিয়েছে ৭ দশমিক ০৫ শতাংশ আর ঋণে সুদ আদায় করেছে ১২ দশমিক ০৬ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5788.csv b/Bangla_fin_news_articles/5788.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6d9581337ab51765e9f168595ccbb044ae254df5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5788.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5788,কর আইন সহজ করা প্রয়োজন অর্থমন্ত্রী,2015-09-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত মন্তব্য করে বলেছেন প্রচলিত কর আইন আরো সহজ করা প্রয়োজন। রবিবার সকালে সচিবালয়ের কর্মকর্তাদের আয়কর রিটার্ন দাখিল ও তথ্যপ্রদানের লক্ষ্যে স্থাপিত পরামর্শকেন্দ্রের কর তথ্য ও সেবা কেন্দ্র উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন। সচিবালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে ৬ থেকে ১০ সেপ্টেম্বর ব্যাপী সেবাকেন্দ্রটির আয়োজন করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। অর্থমন্ত্রী বলেন কর দিতে গিয়ে অনেকেই মনে করেন তিনি আটকে গেলেন। করের আওতায় এসে আটকে যাওয়ার ভয়ে অনেকেই আয়কর দেন না। আয়কর আইনের সেলফ অ্যাসেসমেন্ট ধারাটি সংশোধন করে সহজ করা হলে আর সকলেই কর দিতে আগ্রহী হবেন। আইন করার সময় মানবিক দিকগুলো বিবেচনা করা উচিৎ বলেও জানান তিনি। এনবিআর চেয়ারম্যানের উদ্দেশে মন্ত্রী বলেন জনগণ যেন বলতে না পারে এনবিআর আমাকে জ্বালাতন করে তাই আমি কর দিই। ১৬ কোটি মানুষের মধ্যে কর দেয় মাত্র ১৭ লাখ। এটি বৃদ্ধি করে ৩০ লাখে নিয়ে যেতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5789.csv b/Bangla_fin_news_articles/5789.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1494d76a08b5d012429c86ec4ffe264620803048 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5789.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5789,সিমটেক্সের আইপিও আবেদন গ্রহণ রবিবার শুরু,2015-09-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও চাঁদা গ্রহণ রবিবার থেকে শুরু হচ্ছে। আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দেশীপ্রবাসী বিনিয়োগকারীরা আইপিওতে শেয়ার বরাদ্দের আবেদন ও প্রয়োজনীয় চাঁদা জমা দিতে পারবেন। এর আগে বিএসইসির ৫৫৩তম সভায় এ কোম্পানির আইপিও অনুমোদন দেয়া হয়। গত ২৪ আগস্ট থেকে আবেদন জমা নেয়ার কথা থাকলেও তা স্থগিত রাখার নির্দেশ দেয় বিএসইসি। এরপর কোম্পানিটির আইপিও প্রসপেক্টাসে উল্লিখিত নগদ প্রবাহের তথ্যের কিছু বিষয় নিয়ে কমিশন ব্যাখ্যা চায় কোম্পানির দেয়া ব্যাখ্যা সন্তোষজনক হওয়ায় গত সপ্তাহে স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে নেয়া হয়। এর আগে গত ৯ জুন সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডকে ৩ কোটি শেয়ার ছেড়ে শেয়ারবাজার থেকে ৬০ কোটি টাকা মূলধন উত্তোলনের অনুমোদন দেয়া হয়। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতিটি শেয়ারে আরো ১০ টাকা প্রিমিয়াম অনুমোদন করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা। উত্তোলিত অর্থ মূলধনি বিনিয়োগ ব্যাংকঋণ পরিশোধ এবং চলতি মূলধন ও আইপিওর খরচ খাতে ব্যয় করা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5790.csv b/Bangla_fin_news_articles/5790.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a275aa62a824122ee4d0c49b1257f86869161a85 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5790.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5790,গত সপ্তাহে পুঁজিবাজারে লেনদেন কমেছে,2015-09-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে গেল সপ্তাহেও লেনদেন কমেছে। আগের সপ্তাহের মতো এ সপ্তাহেও লেনদেন অনেক কমে গেছে। গত সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই গড়ে লেনদেন হয়েছে ৩৯৪ কোটি ৫ লাখ টাকা। যা আগের সপ্তাহে ছিল ৪৩৫ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। অর্থাত্ এক সপ্তাহের ব্যবধানে লেনদেন কমেছে প্রায় সাড়ে নয় শতাংশ। লেনদেন কমার সাথে সাথে গত সপ্তাহে ডিএসইর মূল্য সূচক এবং বাজার মূলধনও কমেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5791.csv b/Bangla_fin_news_articles/5791.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..814e55d297a257cfff2b67a3cc459e6f8c5750bf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5791.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5791,১ মাসে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ৩ হাজার কোটির ওপরে,2015-09-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যাংকে টাকা রাখলে যে পরিমাণ সুদ পাওয়া যায় তার চেয়ে বেশি পাওয়া যায় সঞ্চয়পত্রে খাটালে। এ ধারার কারণে গত অর্থবছরের পুরো সময়জুড়েই সঞ্চয়পত্র বিক্রি অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি হয়েছে যা বছরের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অনেক বেশি। এতে বিক্রীত সঞ্চয়পত্রের সুদের অর্থ পরিশোধ করতে যেয়ে পরবর্তীতে সরকার বিপদে পড়বেন বলে অনেক বিশেষজ্ঞ আশঙ্কা প্রকাশ করেন। পরে বিক্রি কমাতে গত মে মাসে এসে সঞ্চয়পত্রে গড়ে প্রায় ২ শতাংশ সুদ কমিয়ে দেয় সরকার। তবে সরকারের সে উদ্যোগ খুব বেশি কাজে আসেনি। ফলে সঞ্চয়পত্রের বিক্রি থেমে থাকেনি। চলতি ২০১৫১৬ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইতে তিন হাজার ২৩৬ কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে। আগের অর্থবছরের একই মাসের তুলনায় যা ৫০৯ কোটি টাকা বা প্রায় ১৯ শতাংশ বেশি। সংশ্লিষ্টরা বলছেনসঞ্চয়পত্রে সুদহার কমানোর পরও এখনও তা ব্যাংকের তুলনায় অনেক বেশি রয়েছে। গত জুনে ব্যাংকগুলো গড়ে ৬ দশমিক ৮০ শতাংশ সুদে আমানত নিয়েছে। এখন ব্যাংকে মেয়াদি আমানতে টাকা খাটিয়ে সুদ পাওয়া যাচ্ছে ৮ থেকে ৯ শতাংশ। গত ২৩ মে সুদহার কমানোর পরও সঞ্চয়পত্রে এখনও সুদ পাওয়া যাচ্ছে ১১ শতাংশ বা এর বেশি। ফলে সঞ্চয়কারীরা ব্যাংকে টাকা না রেখে সঞ্চয়পত্র কিনে রাখছেন। সঞ্চয় পরিদফতর সূত্রে জানা গেছেচলতি অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে আগে কেনা সঞ্চয়পত্রের এক হাজার ২৬০ কোটি টাকার মূল্য পরিশোধ বাদ দিয়ে নিট বিক্রি দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৯৭৬ কোটি টাকা। আগের বছরের জুলাইতে ৮৭০ কোটি টাকার মূল্য পরিশোধ বাদ দিয়ে নিট বিক্রি দাঁড়িয়েছিল এক হাজার ৮৫৮ কোটি টাকা। বরাবরের মতো এবারও সর্বোচ্চ ৮৮৯ কোটি টাকার পরিবার সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৫১ কোটি টাকা বিক্রি হয়েছে তিন মাস অন্তর মুনাফা ভিত্তিক সঞ্চয়পত্র। আর তৃতীয় সর্বোচ্চ ২৪১ কোটি টাকা বিক্রি হয়েছে পোস্ট অফিস সেভিংস ব্যাংক মেয়াদি সঞ্চয়পত্র। ২০১৪১৫ অর্থবছর প্রথমে সঞ্চয়পত্র বিক্রি থেকে নিট ৯ হাজার ৫৬ কোটি টাকা সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিল সরকার। সংশোধিত বাজেটে লক্ষ্যমাত্রা বাড়িয়ে ২১ হাজার কোটি টাকা ধরা হয়। তবে অর্থবছর শেষে মোট বিক্রির পরিমাণ দাঁড়ায় ৪২ হাজার ৬৬০ কোটি টাকা। এর মধ্যে ১৩ হাজার ৯২৭ কোটি টাকা আসল পরিশোধ বাদ দিয়ে নিট বিক্রি দাঁড়ায় ২৮ হাজার ৭৩৩ কোটি টাকা। অর্থাত্ সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও ৭ হাজার ৭৩৩ কোটি টাকা বেশি বিক্রি হয়। আর মূলবাজেটে নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বিক্রি বেশি হয়েছে তিনগুণ। বাজেট ঘাটতি মেটাতে সরকার বিদেশি উেসর পাশাপাশি দেশীয় উত্স থেকে ঋণের একটি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে। ব্যাংক থেকে ঋণ না নিয়ে সঞ্চয়পত্র থেকে নেয়ার ফলে সরকারের সুদ ব্যয় বাড়ছে। গত জুলাইতে ব্যাংক থেকে ৮ দশমিক ৫৬ শতাংশ সুদে পাঁচ বছর মেয়াদি ঋণ নিয়েছে সরকার। আগের বছরের জুলাই মাসে যা ৯ দশমিক ৯৯ শতাংশ ছিল। আর তার আগের বছরের জুলাই মাসে ছিল ১১ দশমিক ৭১ শতাংশ। একইভাবে অন্য সব মেয়াদের ঋণের সুদহারও অনেক কমেছে। জুলাই মাসে ৬ দশমিক ৬২ শতাংশ সুদে এক বছর মেয়াদি ঋণ নিয়েছে সরকার। আর ১০ বছর মেয়াদি ঋণ নিতে সরকারকে দিতে হয়েছে ৯ দশমিক ৭৫ শতাংশ। এ দিকে ২০১৪১৫ অর্থবছর ব্যাংক থেকে সরকার ৩১ হাজার ২২১ কোটি টাকা ঋণ নেয়ার লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছিল। চলতি অর্থবছর লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৩৮ হাজার ৫২৩ কোটি টাকা। তবে লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় সঞ্চয়পত্র বিক্রি থেকে বেশি অর্থ আসায় গত অর্থবছরের শুরু থেকেই ব্যাংক খাতে সরকারের ঋণ নেয়ার চাহিদা ছিল কম। বরং ব্যাংক থেকে সরকার যে পরিমাণ ঋণ নিয়েছে পরিশোধ করেছে তার তুলনায় বেশি। গত অর্থবছর ব্যাংকে সরকারের নিট ঋণ ৬ হাজার ৮৭০ কোটি টাকা কমে এক লাখ ৭ হাজার ৩৭৪ কোটি টাকায় নেমে আসে। আর চলতি অর্থবছরের শুরুতে সরকার ব্যাংক থেকে ঋণ নিলেও এখন তার মাত্রা অনেকটা কমে আসছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5792.csv b/Bangla_fin_news_articles/5792.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9986cf23fd9bb597a1de54be8c9a4ef6c8aa877a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5792.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5792,বেনাপোল বন্দরে আমদানিরপ্তানি বন্ধ,2015-09-05,বেনাপোল যশোর সংবাদদাতা,শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমী উপলক্ষে ভারতে সরকারি ছুটি থাকায় শনিবার সকাল থেকে বেনাপোল বন্দর দিয়ে দুদেশের মধ্যে কার্যক্রম বন্ধ আছে। ভারতের পেট্রাপোল সিএন্ডএফ এজেন্ট ওয়েল ফেয়ার এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কার্তিক চন্দ্র জানান সরকারি ছুটি থাকায় ভারত বাংলাদেশের মধ্যে আমদানিরপ্তানি বন্ধ রাখা হয়েছে। বেনাপোল চেকপোষ্ট ইমিগ্রেশন ওসি জানান আমদানিরপ্তানি বন্ধ থাকলেও দুদেশের মধ্যে পাসপোর্টধারী যাত্রীদের চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। বেনাপোল চেকপোষ্ট কার্গো অফিসার কামরুজ্জামান জানান আমদানিরপ্তানি বন্ধ থাকায় দুদেশের বন্দরে আটকা পড়েছে শত শত পন্য বোঝাই ট্রাক। রবিবার থেকে আমদানিরপ্তানি যথানিয়মে চলবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5793.csv b/Bangla_fin_news_articles/5793.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6a7fc4830f5b15eacb9aef9c5362cb54f3d500f5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5793.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5793,দুই মাসে বেনাপোলে ৫৯ কোটি টাকার রাজস্ব আয় কম,2015-09-05,বেনাপোলযশোরসংবাদদাতা,চলতি ২০১৫১৬ অর্থ বছরের প্রথম দুই মাসে বেনাপোল কাস্টম হাউজে রাজস্ব আদায়ে বড় ধরনের ধস নেমেছে। রাজস্ব বোর্ডের দেয়া লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৫৯ কোটি ৪৪ লাখ টাকা কম রাজস্ব আদায় হয়েছে। দুই মাসে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪৯৫ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। সেখানে আদায় হয়েছে ৪৩৬ কোটি ৭৯ লাখ টাকা। ব্যবসায়ীরা জানান গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রিসহ দেশের সিংহভাগ শিল্প কারখানার কাঁচামাল আমদানি হয় বেনাপোল বন্দর দিয়ে। খুব অল্প সময়ে কলকাতা থেকে মাত্র আড়াই ঘণ্টায় বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে মালামাল আমদানি হয়ে থাকে। তাদের অভিযোগ কাস্টমস কর্তৃপক্ষ জোর করে পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি করে আবার তার ওপর জরিমানা আদায় বন্দর থেকে খালাশকৃত পণ্য মাঝ পথে বিজিবি কর্তৃক তল্লাশির নামে দিনের পর দিন আটকে রেখে হয়রানি ও অবাধ চোরাচালানের কারণে বেনাপোল বন্দর দিয়ে পণ্য আমদানি কমে গিয়ে রাজস্ব আদায়ে ধস নেমেছে। এসব সমস্যা সমাধান করা হলে রাজস্ব আদায় লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে দ্বিগুণ হবে বলে দাবি ব্যবসায়ীদের। শুধুমাত্র চলতি জুলাই মাসেই এক হাজার ২৩১ টন পণ্য কম আমদানি হযেছে ভারত থেকে। এরই মধ্যে বেনাপোল বন্দর দিয়ে পচনশীল পণ্য যেমন ফল পিঁয়াজ রসুন আদা পান মাছ শাড়ি থ্রি পিস জুতা স্যান্ডেল সুতা ও বিভিন্ন ধরনের কেমিক্যালসহ বেশ কিছু পণ্য আমদানি বন্ধ রয়েছে। মংলা চট্টগ্রাম ভোমরা হিলি সোনামসজিদসহ দেশের বিভিন্ন শুল্ক হাউসে যে মূল্যে পণ্যের শুল্কায়ন করা হচ্ছে বেনাপোলে তার চেয়ে বেশি মূল্যে শুল্কায়ন করায় ব্যবসায়ীরা বৈধ পথে পণ্য আমদানি কমিয়ে চোরাইপথে পণ্য আমদানি করছে। অন্যদিকে উত্পাদনকারী শিল্প প্রতিষ্ঠানসহ অন্যান্য আমদানিকারকদের আমদানি করা প্রতিটি কেমিক্যাল জাতীয় পণ্য রাসায়নিক পরীক্ষার নামে দিনের পর দিন আটকে রেখে হয়রানি করা হচ্ছে বলে ব্যবসায়ীদের অভিযোগ। তারা জানান এসব হয়রানির কারণে আমদানিকারকরা বাধ্য হয়ে এই বন্দর থেকে মুখ ঘুরিয়ে নিয়েছেন। প্রতিটি ঈদ উপলক্ষে বেনাপোল বন্দর দিয়ে শত শত ট্রাক শাড়ি থ্রি পিস তৈরি পোশাক আমদানি হতো বর্তমানে ঈদুল আযহা উপলক্ষে তা বন্ধ রয়েছে। বিশেষ করে এসব হয়রানির কারণে উচ্চ শুল্ক হারের পণ্য আমদানি কমে গেছে। বর্তমানে বন্দরে এক একটি পণ্য চালান কাস্টম কর্তৃপক্ষের পরীক্ষা করতে ৪৫ দিন পর্যন্ত সময় লাগছে। কাস্টম সূত্রে জানা যায় চলতি অর্থবছরের জুলাইয়ে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২৪৩ কোটি ১৪ লাখ টাকা। এর বিপরীতে আদায় হয়েছে ১৯০ কোটি ১৮ লাখ টাকা। আগস্টে ২৫২ কোটি ৪৯ লাখ টাকার বিপরীতে আদায় হয়েছে ২৪৬ কোটি ৬১ লাখ টাকা। বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মফিজুর রহমান সজন বলেন কতিপয় কাস্টমস কর্মকর্তাদের অহেতুক হয়রানির কারণে রাজস্ব আদায়ে ধস নেমেছে। এছাড়া সপ্তাহে দুই একদিন অনলাইন সিস্টেম বিকল অহেতুক পণ্যের মূল্যবৃদ্ধিসহ সব পণ্য শতভাগ কায়িক পরীক্ষা করানোর কারণেও ব্যবসায়ীরা নানাভাবে হয়রানির শিকার হচ্ছে। ফলে তারা অন্য বন্দরের দিকে ঝুঁকে পড়ছে। আমদানি রফতানি কারক সমিতিরসহ সভাপতি আলহাজ্ব আমিনুর রহমান জানান কাস্টমস কর্তৃপক্ষের জোর করে পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি করে আবার তার ওপর জরিমানা আদায় বন্দর থেকে খালাশকৃত পণ্য মাঝ পথে বিজিবি কর্তৃক তল্লাশির নামে দিনের পর দিন আটকে রেখে হয়রানি ও অবাধ চোরাচালান বন্ধ করাসহ মংলা ও চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসে যে নিয়মে পণ্যের শুল্কায়ন ও খালাশ দেয়া হয় সেই নিয়ম মানলে বেনাপোল বন্দর দিয়ে আমদানিরফতানি বাড়বে। বেনাপোল ট্রাক মালিক সমিতির যুগ্মসাধারণ সম্পাদক মোতালেব হোসেন জানান ভারত থেকে এদেশে পণ্য আমদানি হলে প্রতিটি ট্রাক থেকে আগে ভারতের বনগাঁয় ইউনিয়ন পরিষদ টোল আদায় করতো। এখন সেখানে বনগাঁ পৌরসভা কালিতলায় গাড়ি পার্কিং করে সিরিয়াল ধরে টোল আদায় করা হচ্ছে। এতে আমদানিকৃত পণ্যবাহী ট্রাক ৩৪ দিন ধরে আটকা পড়ে সময়মত পণ্য আমদানি হচ্ছে না। বেনাপোল কাস্টম হাউসের কমিশনার এএফএম আবদুল্লাহ খান জানান ঈদের পর পণ্য আমদানি কমে যাওয়ায় রাজস্ব আদায় কম হয়েছে। আগামীতে এই ঘাটতি থাকবে না। সরকারের রাজস্ব আদায়ের স্বার্থে কিছু কিছু পণ্যের রাসায়নিক পরীক্ষার প্রয়োজন বিধায় সেসব আইটেম পরীক্ষা করা হচ্ছে। ব্যবসায়ীদের কোনো কর্মকর্তা হয়রানি করার কথা জানালে আমরা তার ব্যবস্থা গ্রহণ করব। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5794.csv b/Bangla_fin_news_articles/5794.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..16ae8fb0f506ea44f3dd10672f9252662f11ff02 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5794.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5794,বিশেষ বিবেচনায় ঋণ পুনঃতফসিল না করার নির্দেশ,2015-09-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢালাওভাবে শর্তসাপেক্ষে বা বিশেষ বিবেচনায় ঋণ পুনঃতফসিল না করতে নির্দেশ দিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গর্ভনর ড. আতিউর হমান। বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকে অনুষ্ঠিত ব্যাংকার্স সভার কার্যরত ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের এ নির্দেশ দেন গর্ভনর। সভায় দেশের সরকারিবেসরকারি ব্যাংগুলোর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গর্ভনররা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5795.csv b/Bangla_fin_news_articles/5795.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..558892b33322b3e1cf7721e15340af92de1f99a0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5795.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5795,জিএসপি ফিরে পেতে আর কোন বাধা নেই,2015-09-03,অনলাইন ডেস্ক,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন জিএসপি ফিরে পেতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া ১৬ শর্ত পূরণ করা হয়েছে। এখন জিএসপি ফিরে পেতে আর কোন বাধা নেই। তিনি বলেন আগামী কয়েক দিনের মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইউএসটিআর এর একটি প্রতিনিধি দল তৈরি পোশাক কারখানা পরিদর্শনে বাংলাদেশ সফরে আসবে। এদেশের তৈরি পোশাক কারখানার অভূতপূর্ব উন্নতিতে তারা সন্তুষ্ট হবেন বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত এবং অ্যালায়েন্স ফর বাংলাদেশ ওয়ার্কার সেফটিএর নির্বাহী পরিচালক জেমস এফ মরিয়ার্টির নেতৃত্বে চার সদস্যের অ্যালায়েন্স ডেলিগেশনের সাথে মতবিনিময়শেষে তিনি সাংবাদিকদের একথা বলেন। মন্ত্রী বলেন ইউএসটিআর প্রতিনিধি দলের সফরশেষে বাংলাদেশের সিনিয়র বাণিজ্য সচিব পররাষ্ট্র সচিব এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান সচিব মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদলের সাথে বৈঠক করবেন। আমার বিশ্বাস বাংলাদেশের উপর থেকে জিএসপির স্থগিত আদেশ প্রত্যাহার করা হবে। মন্ত্রী বলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পৃথিবীর কোন দেশকেই তৈরি পোশাকের উপর জিএসপি সুবিধা দেয় না। বাংলাদেশও জিএসপি স্থগিতের আগে তৈরি পোশাক শিল্পে সুবিধা পেতো না। তোফায়েল আহমেদ বলেন একক দেশ হিসেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের সবচেয়ে বড় বাজার। জিএসপি স্থগিত হবার পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রফতানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। বাংলাদেশের জিএসপি স্থগিতের ফলে বাংলাদেশের আর্থিক তেমন কোন ক্ষতি না হলেও ইমেজ সংকটে রয়েছে। বাংলাদেশ আশা করছে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক কারখানাগুলোর বিল্ডিং সেফটি ইলেট্রিক সেফটি ফায়ার সেফটি এবং ওয়াকার্স সেফটির বর্তমান অবস্থা দেখলে জিএসপি স্থগিত রাখার কোন কারণ থাকবে না। কিছুদিন আগে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতসহ প্রায় ১০ জন ভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশে তৈরি পোশাক কারখানাগুলো পরিদর্শন করেছেন। তারা এ শিল্পের উন্নয়ন সেফটি শ্রমিকদের অধিকার এবং কর্মবান্ধব পরিবেশ দেখে ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। মন্ত্রী বলেন এক সময় বাংলাদেশে অপরিকল্পিত ভাবে তৈরি পোশাক শিল্প গড়ে উঠলেও আজ বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্প বিশ্বমানের। অপ্রত্যাশিত রানা প্লাজা দুর্ঘটনার পর গত আড়াই বছরে বাংলাদেশে আর কোন দুর্ঘটনা ঘটেনি। উন্নতবিশ্বে তৈরি পোশাক কারখার নিরাপত্তা শ্রমিকদের অধিকার এবং কর্মবান্ধব পরিবেশের কোন অংশেই পিছিয়ে নেই বাংলাদেশ। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্রেতাদের জোট অ্যালায়েন্স এবং ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের ক্রেতাদের অ্যাকোর্ড বাংলাদেশের তৈরি পোশাক কারখানাগুলো ধরাবাহিক ভাবে পরিদর্শন অব্যাহত রেখেছে। তোফায়েল আহমেদ বলেন ইপিজেডে শ্রমিকদের শ্রম অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে। শ্রমিকদের কল্যাণে সেখানে ওয়ার্কার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন কার্যকর রয়েছে। বর্তমান সরকার শ্রমিকদের বেতন ২১৯ শতাংশ বৃদ্ধি করেছে। বেতন নিরাপত্তা কাজের পরিবেশ নিয়ে শ্রমিকরা সন্তুষ্ট। জেমস এফ মরিয়ার্টি সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বলেন বাংলাদেশ অর্থনৈতিক ভাবে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। তৈরি পোশাক কারখানার কাজের পরিবেশ নিরাপত্তা এবং শ্রমিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় অনেক অগ্রগতি সাধন করেছে। বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের বাজার সম্প্রসারিত হচ্ছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের উন্নয়নে সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5796.csv b/Bangla_fin_news_articles/5796.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fcbbb03a42cf01e47ab18b677315629af4da91fb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5796.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5796,আশুগঞ্জ ফার্টিলাইজারের সঙ্গে চুক্তি সাইফ পাওয়ারের,2015-09-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অ্যামোনিয়া প্লান্টের স্টার্ট আপ হিটারের নকশা প্রণয়ন যন্ত্রপাতি সরবরাহ ও সংযোজনে আশুগঞ্জ ফার্টিলাইজার অ্যান্ড কেমিক্যাল কোম্পানি লিমিটেডের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড। ডিএসই জানিয়েছে এ কাজে প্রায় ৪১ কোটি টাকা ব্যয় হবে। এতে মুনাফা অর্জনের সক্ষমতা ১০ থেকে ১২ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধির আশা করছে সেবা খাতের তালিকাভুক্ত কোম্পানিটি। জানা গেছেম্যানুফ্যাকচারারের গুদাম থেকে প্রয়োজনীয় যন্ত্রাংশগুলো সেবাগ্রহীতা কোম্পানির প্লান্ট পর্যন্ত পরিবহন সংযোজন ও পরীক্ষামূলকভাবে চালুর পাশাপাশি প্রয়োজনমতো বিদ্যমান হিটার সরানোর কাজও করবে সাইফ পাওয়ারটেক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5797.csv b/Bangla_fin_news_articles/5797.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..41abc716fc131d7b926018b569873bcf178357bf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5797.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5797,শেয়ারবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে,2015-09-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দিনভর শেয়ারবাজারের সূচক ওঠানামার পর সার্বিক মূল্য সূচক কিছুটা কমলেও বৃহস্পতিবার বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ৪৯৮ কোটি টাকা। যা আগের কর্মদিবসের তুলনায় প্রায় ৪৩ শতাংশ বেশি। লেনদেনের ক্ষেত্রেও বাজারে প্রাধান্য ছিল আমান ফিডের। এ ছাড়া বিবিধ খাত ও জ্বালানি খাতে লেনদেন হয়েছে সবচেয়ে বেশি। এ দুই খাতে লেনদেন হয়েছে ১৫৮ কোটি টাকা। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ৩২ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৭৬৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮২৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৯৮ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ১৪৯ কোটি ৭৯ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩১৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৪টির কমেছে ১০৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৭ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৬০১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩৮ কোটি ৭১ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ১০ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৪৬টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৬টির কমেছে ৯৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5798.csv b/Bangla_fin_news_articles/5798.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3f627f6c8ebcba3cb3ae224248f78dd3580f7429 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5798.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5798,আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত ৬ পোশাক কারখানা,2015-09-03,অনলাইন ডেস্ক,সকল সংস্কার শেষে দেশের ছয়টি পোশাক কারখানা গ্রীন টেক্সটাইল কুন টং অ্যাপারেলস লন্ড্রি ইন্ডাস্ট্রিজ লেনি অ্যাপারেলস অপটিমাম ফ্যাশনস ও ইউনিভোগ লিমিটেড আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত হয়েছে। এই ছয়টি পোশাক কারখানাকে স্বীকৃতি দিয়েছে উত্তর আমেরিকার ক্রেতাদের জোট অ্যালায়েন্স ফর বাংলাদেশ ওয়ার্কার সেফটি। বৃহস্পতিবার অ্যালায়েন্স প্রতিষ্ঠার দুই বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলন এই তথ্য জানানো হয়। আমি বাংলাদেশকে ভালোবাসি বাংলায় এই কথাগুলো বলে বাংলাদেশে নিযুক্ত সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত ও অ্যালায়েন্সের নির্বাহী পরিচালক জেমস এফ মরিয়ার্টি মূল বক্তব্য শুরু করেন। এরপর তিনি বলেন সদস্য কারখানাগুলোর শতভাগ পরিদর্শন শেষ হয়েছে। এসব কারখানা ভবনের কাঠামোগত বৈদ্যুতিক ও অগ্নিনিরাপত্তা সংক্রান্ত ছোট ও বড় ত্রুটি খুঁজে পাওয়া গেছে। এখন অ্যালায়েন্সের দেওয়া পরিকল্পনা অনুযায়ী সংস্কার কার্যক্রম চালাচ্ছে। ইতিমধ্যে ছয়টি কারখানা সব ধরনের ত্রুটি সংস্কার করে সর্বোচ্চ আন্তর্জাতিক মান অর্জন করেছে। সংস্থাটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মেসবাহ রবিন জানান এরই মধ্যে আটটি কারখানায় চূড়ান্ত পরিদর্শন হয়েছে। ৬টি কারখানা সকল পরীক্ষায় উত্তীর্ন হয়েছে। আগামী ১২ দিনের মধ্যে কারখানাগুলোকে এই স্বীকৃতির সনদ দিয়ে দেওয়া হবে। তিনি আরও জানান অ্যালায়েন্সের সদস্য কারখানার সংখ্যা ৭৯০। এর মধ্যে সক্রিয় আছে ৬৬২টি। আর প্রথম সংস্কার যাচাই পরিদর্শন আরভিভি সম্পন্ন হয়েছে ৫২৮টি কারখানার। এদিকে ইউরোপিয় ক্রেতাদের জোটও কারখানা পরিদর্শন করছে। এখন পর্যন্ত তারা দুটি কারখানাকে আন্তর্জাতিক মান প্রদান করেছেন। কারখানার দুটি হল কনকর্ড ফ্যাশন এক্সপোর্ট লিমিটেড ও জিকন সব ধরনের ত্রুটি সংস্কার করেছে। সব মিলিয়ে এখন পর্যন্ত ৮টি কারখানা আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত হলো। উল্লেখ্য ২০১৩ সালে ২৪ এপ্রিল রানা প্লাজা ধসে ১ হাজার ১৩৬ জন পোশাক শ্রমিক মারা যাওয়ার আড়াই মাস পর ১০ জুলাই কারখানা কর্মপরিবেশ উন্নয়নে অ্যালায়েন্স গঠন হয়। উত্তর আমেরিকার ২৬টি ব্র্যান্ড ৫ বছরের জন্য এ অ্যালায়েন্স গঠন করে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5799.csv b/Bangla_fin_news_articles/5799.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..818a6a94aed476c75e60efa6766b6b83d620465f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5799.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5799,আগস্টে রফতানি আয় ২৭০ কোটি ডলার,2015-09-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আগস্টে দেশে মোট রফতানি আয়ের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৭০ কোটি ডলার। রফতানি প্রবৃদ্ধির হার হল ২৭ শতাংশ। বৃহস্পতিবার দুপুরে সচিবালয়ে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত জিম মরিয়ার্টির সঙ্গে বৈঠক শেষে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5800.csv b/Bangla_fin_news_articles/5800.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7d9224d43d6fb728231da84bb6ada5a539033769 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5800.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5800,২ গার্মেন্টস বন্ধ পাওনা দাবিতে শ্রমিকদের স্মারকলিপি,2015-09-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গাজীপুরের কোনাবাড়ির কেয়া নিট কম্পোজিট ও রাজধানীর তেজগাঁওয়ের বেগুনবাড়ির জননী গার্মেন্টস বন্ধ করে দেয়ার ঘটনায় কারখানা দুটিতে অস্থিরতা শুরু হয়েছে। কারখানা খুলে দেয়া ও বকেয়ার দাবিতে শ্রমিকরা বিক্ষোভছাড়াওস্মারকলিপিদিয়েছেন। জননী গার্মেন্টসের বকেয়ার দাবিতে গত চারদিন ধরে কারখানায় অবস্থান করছেন। অন্যদিকে কারখানার খুলে দেয়ার দাবিতে কেয়া নিট কম্পোজিটের শ্রমিকরা বুধবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ শেষে শ্রম প্রতিমন্ত্রীকে স্মারকলিপিদিয়েছেন। পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সামনেও তারা বিক্ষোভ সমাবেশ শেষে স্মারকলিপি দিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5801.csv b/Bangla_fin_news_articles/5801.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e6cfe4c9c77d932bc126b10e87e387b09af1c619 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5801.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5801,আগস্টে মূল্যস্ফীতি ৬ দশমিক ১৭,2015-09-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর বিবিএস হালনাগাদ তথ্যানুযায়ী বিদায়ী আগস্ট মাসে মূল্যস্ফীতি হার ছিল ৬ দশমিক ১৭ যা জুলাইয়ে ছিল ৬ দশমিক ৩৫ ভাগ। বুধবার পরিকল্পনা কমিশনে অনুষ্টিত মিট দ্য প্রেসে পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এর কারণ হিসেবে বলেন বিশ্ববাজারে ভোজ্য তেল ও চিনির দাম কম থাকা এবং অভ্যন্তরীণ বাজারে চালের দাম কম থাকায় মূল্যস্ফীতি কমেছে। এদিকে জুলাই মাসের মতো আগস্টের এডিপি বাস্তবায়ন হার আশানুরূপ না হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তিনি বলেন আমাদের অধিকাংশ প্রকল্প ভূমির সাথে সম্পর্কিত। বর্তমানে দেশের অধিকাংশ জমি বর্ষার পানিতে তলিয়ে থাকায় প্রকল্প কাঙ্খিত মাত্রায় বাস্তবায়িত হয়নি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5802.csv b/Bangla_fin_news_articles/5802.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a610050db05632d337f0e66f6314f15644398391 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5802.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5802,‘মন্দা কাটাতে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে’,2015-09-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সাম্প্রতিক অর্থনৈতিক মন্দা পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে এসএমই বিনিয়োগ বাড়ানোর তাগিদ দিয়েছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক এডিবি। বুধবার প্রকাশিত দি এশিয়া এসএমই ফাইন্যান্স মনিটর ২০১৪ শীর্ষক প্রতিবেদনে সংস্থাটি উল্লেখ করেছে আন্তর্জাতিক ভাবে সক্ষমতা বাড়াতে এবং নিজেদেরকে আরো টেকসই ভাবে গড়ে উঠতে এশিয়ার এসএমই খাতে বিনিয়োগ প্রয়োজন। এশিয়ার উন্নয়নশীল ২০টি দেশের এসএমই তথ্য নিয়ে এ প্রতিবেদনটি করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5803.csv b/Bangla_fin_news_articles/5803.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9130b5897f894590736a77099958395e32a339a6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5803.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5803,আইডিএলসির বন্ড অনুমোদন,2015-09-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি আইডিএলসি ফিন্যান্স লিমিটেডের ৫০০ কোটি টাকার বন্ডের অনুমোদন দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। বন্ডের মেয়াদ হবে ৫ বছর। এই রিডিমেবল ইনফ্রাস্ট্রাকচার অ্যান্ড এসএমই জিরো কুপন বন্ডটি ৫ বছরে সম্পূর্ণ মুক্ত হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5804.csv b/Bangla_fin_news_articles/5804.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..59b4a0e0c588059922dd121a583f5cbc27fa3154 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5804.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5804,সিমটেক্সের আইপিও স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার,2015-09-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের আইপিও স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। আগামী ৬ থেকে ১৪ সেপ্টেম্বর আইপিও আবেদনের জন্য সময় নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে। বুধবার বিএসইসি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছে। এর আগে ২৩ আগস্ট কোম্পানিটির আর্থিক প্রতিবেদনে তথ্য গরমিলের কারণে আইপিও স্থগিত করা হয়েছিল। এরপর আর্থিক প্রতিবেদনে অনিয়মের বিষয়ে সিমটেক্সের কাছে ব্যাখ্যা চেয়ে চিঠি দেয় বিএসইসি। তার প্রেক্ষিতে কোম্পানির পক্ষ থেকে ব্যখ্যা দেওয়া হয়। ব্যাখ্যা সন্তোষজনক হওয়ায় আইপিওর স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে নেয়া হয়েছে বলে বিএসইসির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5805.csv b/Bangla_fin_news_articles/5805.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f1a9f00b1af5148ac41731e4915a8f4469132393 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5805.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5805,এসএমইর জন্য আরো ঋণ সহায়তা প্রয়োজন এডিবি,2015-09-02,অনলাইন ডেস্ক,এশিয়ার ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প উদ্যোক্তাদেরকে আর্থিক সহায়তা দেয়া প্রয়োজন। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের এডিবি সর্বশেষ প্রতিবেদনে এ খবর জানানো হয়। এশিয়ার উন্নয়নশীল ২০টি দেশের উপর পরিচালিত এশিয়া এস এম ই ফাইনান্স মনিটর ২০১০ শিরোনামের এক প্রতিবেদনে বলা হয় নিবন্ধনকৃত ফার্মের ৯৬ শতাংশই এসএমই এবং শ্রম শক্তির ৬২ শতাংশই কর্মচারী। অথচ তারা অর্থনীতিতে মাত্র ৪২.০ শতাংশ অবদান রাখে। প্রতিবেদনে বলা হয় অঞ্চলের সরকারগুলোর উচিত্ আরো প্রতিযোগী করতে এবং বৈশ্বিক ভ্যালু চেইনে অংশ নিতে সক্ষমতা অর্জনে অর্থ সহায়তা দেয়া। সরকারকে এসএমইএকে ঋণ পাবার ক্ষেত্রে আরো সহজ করে দেয়া উচিত্ হবে। প্রতিবেদনে আরো বলা হয় এশিয়া ও প্রশান্তমহাসাগরীয় অঞ্চলে ব্যাংক ঋণের সুবিধা কম হওয়ায় টিকে থাকার ক্ষেত্রে সমস্যা হয়। এতে আরো বলা হয় এসএমইকে ঋণ প্রদানে অনিহা প্রদর্শনে ২০১৪ সালে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দেয়। এ সময়ে এসএমই মোট ব্যাংক ঋণের মধ্যে মাত্র ১৮.৭ শতাংশ ঋণ পায়। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয় এশিয়ায় লক্ষ্যাধিক ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প কলকারখানা রয়েছে। তবে এগুলোর মধ্যে খুব স্বল্প সংখ্যক এসএমই অগ্রগতি অর্জন করতে সক্ষম হয়। এ সকল শিল্পকল কারখানা বিশ্বব্যাপী পণ্য সরবরাহের চেইনের অংশ হতে পারে। এ জন্য এ সকল প্রতিষ্ঠানের মূলধন আরো বাড়ানো প্রয়োজন এবং বিভিন্ন আর্থিক চ্যানেলে প্রবেশের সুযোগ থাকা উচিত্। এডিবির টেকসই উন্নয়ন এবং জলবায়ু পরিবর্তন বিভাগের সিনিয়র উপদেষ্টা নরিটাকা আকামাতসু এ কথা বলেন। প্রতিবেদনে বলা হয় এই বিষয় মোকাবেলা করার ক্ষেত্রে মাত্র কয়েকটি দেশের অগ্রগতি হয়েছে। উদাহরণ হিসেবে পাপুয়া নিউ গিনি এবং সলোমান দ্বীপের কিছুটা অগ্রগতি হয়েছে। ইন্দোনেশিয়া এবং ফিলিপাইনে এসএমইর জন্য ব্যাংক ঋণ বাধ্যতামূলক করা হয়েছে এবং কাজাখস্তান ও মঙ্গোলিয়া ঋণ পুনঃতফসিলকরণে উত্সাহিত করা হয়। প্রতিবেদনে আরো বলা হয় নিম্ন আয়ের দেশে আর্থিক খাত বিস্তৃত করতে ঋণ নিশ্চয়তা থাক প্রয়োজন। খবর বাসসের। ফো \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5806.csv b/Bangla_fin_news_articles/5806.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..671232dfe81fae69ad051925ea4fb02e753326c3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5806.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5806,মাদার ভেসল কিনবে এমআই সিমেন্ট,2015-09-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সমুদ্রে পণ্য পরিবহন উপযোগী একটি বড় জাহাজ মাদার ভেসল ক্রয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে এমআই সিমেন্ট। ডিএসই আরও জানিয়েছে এমআই সিমেন্টের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। জাহাজটি ক্রয়ে মোট ব্যয় হবে ৪১ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5807.csv b/Bangla_fin_news_articles/5807.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4e79f979feca452da3bc9dde9e13e5d80e0580d0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5807.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5807,সুহূদের দর বাড়ার তথ্য নেই,2015-09-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সুহূদ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের শেয়ার দর অস্বাভাবিকভাবে বাড়ার কোনো কারণ নেই। ডিএসই জানিয়েছে সুহূদ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের অস্বাভাবিক দর বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে পাঠানো নোটিসের প্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায় গত ৬ কার্যদিবসের ৩ দিন শেয়ারটির দর কমেছে। এ সময়ে শেয়ারটির দর ২০ টাকা ৫ পয়সা থেকে বেড়ে হয় ২২ টাকা ৯০ পয়সা পর্যন্ত হয়। অর্থাত্ শেয়ারটির দর বেড়েছে প্রায় ২ টাকা ৪০ পয়সা বা ১১ দশমিক ৭১ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5808.csv b/Bangla_fin_news_articles/5808.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3ec8fd34736f5e2e59ecd7e8498d65948a640851 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5808.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5808,একাধিক ব্রোকারেজ হাউসকে জরিমানা,2015-09-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সিকিউরিটিজ আইন লঙ্ঘন করায় দুই সিকিউরিটিজ হাউসকে ১২ লাখ টাকা জরিমানা করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। বুধবার কমিশন সভায় ওয়েস্টার্ন সিকিউরিটিজ ইনভেস্টমেন্টকে ১০ লাখ ও আইল্যান্ড সিকিউরিটিজকে ২ লাখ টাকা জরিমানা করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এছাড়া দুই কোম্পানিকে আইন পরিপালনে সতর্ক করা হয়েছে। বিএসইসি জানিয়েছে কমিশনের নির্দশনা লঙ্ঘন করে মার্জিন ঋণ প্রদান গ্রাহক সমন্বিত হিসাবে ২ কোটি ২৮ লাখ টাকা ঘাটতি রাখা আর্থিক বিবরণীতে গ্রাহকের নিকট প্রাপ্য ও প্রদেয় হিসাবের নগদ খতিয়ান হিসাবে অসঙ্গতি নগদ হিসাবে মার্জি ঋণ প্রদান এবং আর্থিক বিবরণীতে প্রদত্ত ভাড়া বাবদ ১ কোটি ৮০ লাখ টাকা প্রদানের বিপরীতে প্রমাণাদি দাখিল করতে না পারায় ওয়েস্টার্ন সিকিউরিটিজ ইনভেস্টমেন্টকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। আর চুক্তি ছাড়া ক্যাশ হিসাবে মার্জিন ঋণ প্রদান সর্ট সেল অঋণযোগ্য পিই ৪০ এর উপরে জেড ও এন ক্যাটাগরির শেয়ার শেয়ারে ঋণ প্রদান এবং গ্রাহকের হিসাবের শেয়ার ক্রয়ের টেলিফোনিক আদেশ সংরক্ষণ না করায় আইল্যান্ড সিকিউরিটিজকে ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। বিএসইসি আরো জানিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানির এসপিসিএল শেয়ার ক্রয়ের পরিমাণের বিষয়ে অসত্য তথ্য প্রদান করায় পিএফআই সিকিউরিটিজ লিমিটেডকে সর্তক করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। একই সঙ্গে মাইডাস ফাইন্যান্সিং লিমিটেড রাইট শেয়ারের চাঁদা গ্রহণের ২১ দিনের পরিবর্তে ৩১ দিন পর বিনিয়োগকারীদের হিসাবে জমা দেয়ার ফলে এ প্রতিষ্ঠানকেও সতর্কপত্র ইস্যু করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5809.csv b/Bangla_fin_news_articles/5809.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..99005d407de0ea26472c4db99177c11a0b216c5f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5809.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5809,পুঁজিবাজারে সূচক বাড়লেও লেনদেন কম,2015-09-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে বুধবার সার্বিক মূল্য সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন কমেছে ১৭ শতাংশেরও বেশি। তবে লেনদেনের বেশির ভাগই হয়েছে ওষুধ ও ইঞ্জিনিয়ারিং খাত ঘিরে। এ দুই খাতে লেনদেন হয়েছে ১০৫ কোটি টাকা। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ৩০ শতাংশেরও বেশি। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩৯ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৭৬৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১৮ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮২৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৪৮ কোটি ৮২ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৭২ কোটি ৫১ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৯৯টির কমেছে ৭২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৯৫ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৫৯৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ১৫ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৪২টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬০টির কমেছে ৫৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5810.csv b/Bangla_fin_news_articles/5810.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..3ea43034ecf06fed45d23885ab24b1038de9eaaf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5810.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5810,শেয়ারবাজারে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা,2015-09-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা দরপতনের পর বুধবার শেয়ারবাজারের লেনদেনে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় চলছে। লেনদেন শুরুর পর বেলা সাড়ে ১১টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই ২৮ পয়েন্টের মতো বেড়ে ডিএসইএক্স সূচক দাঁড়িয়েছে চার হাজার ৭৫২। এরই মধ্যে লেনদেন হয়েছে ৭৯ কোটি টাকার মতো। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই একই সময় ৭২ দশমিক ৪১ পয়েন্ট বেড়ে সার্বিক সূচক দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ৫৭১। মোট লেনদেন হয়েছে ৬ কোটি টাকার মতো। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5811.csv b/Bangla_fin_news_articles/5811.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f3b8ca35ccfbda3f58a7eae2cf169b38e3b52aea --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5811.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5811,সুহূদের দর বাড়ার তথ্য নেই,2015-09-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সুহূদ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের শেয়ার দর অস্বাভাবিকভাবে বাড়ার কোনো কারণ নেই। ডিএসই জানিয়েছে সুহূদ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের অস্বাভাবিক দর বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে পাঠানো নোটিসের প্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায় গত ৬ কার্যদিবসের ৩ দিন শেয়ারটির দর কমেছে। এ সময়ে শেয়ারটির দর ২০ টাকা ৫ পয়সা থেকে বেড়ে হয় ২২ টাকা ৯০ পয়সা পর্যন্ত হয়। অর্থাত্ শেয়ারটির দর বেড়েছে প্রায় ২ টাকা ৪০ পয়সা বা ১১ দশমিক ৭১ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5812.csv b/Bangla_fin_news_articles/5812.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cce1f1559281a1319ca13d45a9b66662e19c6e2e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5812.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5812,একাধিক ব্রোকারেজ হাউসকে জরিমানা,2015-09-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সিকিউরিটিজ আইন লঙ্ঘন করায় দুই সিকিউরিটিজ হাউসকে ১২ লাখ টাকা জরিমানা করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। বুধবার কমিশন সভায় ওয়েস্টার্ন সিকিউরিটিজ ইনভেস্টমেন্টকে ১০ লাখ ও আইল্যান্ড সিকিউরিটিজকে ২ লাখ টাকা জরিমানা করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এছাড়া দুই কোম্পানিকে আইন পরিপালনে সতর্ক করা হয়েছে। বিএসইসি জানিয়েছে কমিশনের নির্দশনা লঙ্ঘন করে মার্জিন ঋণ প্রদান গ্রাহক সমন্বিত হিসাবে ২ কোটি ২৮ লাখ টাকা ঘাটতি রাখা আর্থিক বিবরণীতে গ্রাহকের নিকট প্রাপ্য ও প্রদেয় হিসাবের নগদ খতিয়ান হিসাবে অসঙ্গতি নগদ হিসাবে মার্জি ঋণ প্রদান এবং আর্থিক বিবরণীতে প্রদত্ত ভাড়া বাবদ ১ কোটি ৮০ লাখ টাকা প্রদানের বিপরীতে প্রমাণাদি দাখিল করতে না পারায় ওয়েস্টার্ন সিকিউরিটিজ ইনভেস্টমেন্টকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। আর চুক্তি ছাড়া ক্যাশ হিসাবে মার্জিন ঋণ প্রদান সর্ট সেল অঋণযোগ্য পিই ৪০ এর উপরে জেড ও এন ক্যাটাগরির শেয়ার শেয়ারে ঋণ প্রদান এবং গ্রাহকের হিসাবের শেয়ার ক্রয়ের টেলিফোনিক আদেশ সংরক্ষণ না করায় আইল্যান্ড সিকিউরিটিজকে ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। বিএসইসি আরো জানিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানির এসপিসিএল শেয়ার ক্রয়ের পরিমাণের বিষয়ে অসত্য তথ্য প্রদান করায় পিএফআই সিকিউরিটিজ লিমিটেডকে সর্তক করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। একই সঙ্গে মাইডাস ফাইন্যান্সিং লিমিটেড রাইট শেয়ারের চাঁদা গ্রহণের ২১ দিনের পরিবর্তে ৩১ দিন পর বিনিয়োগকারীদের হিসাবে জমা দেয়ার ফলে এ প্রতিষ্ঠানকেও সতর্কপত্র ইস্যু করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5813.csv b/Bangla_fin_news_articles/5813.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..eb998f42dec4c64334935454d9bc8acd42fc52bf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5813.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5813,পুঁজিবাজারে সূচক বাড়লেও লেনদেন কম,2015-09-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে বুধবার সার্বিক মূল্য সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন কমেছে ১৭ শতাংশেরও বেশি। তবে লেনদেনের বেশির ভাগই হয়েছে ওষুধ ও ইঞ্জিনিয়ারিং খাত ঘিরে। এ দুই খাতে লেনদেন হয়েছে ১০৫ কোটি টাকা। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ৩০ শতাংশেরও বেশি। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩৯ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৭৬৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১৮ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮২৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৪৮ কোটি ৮২ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৭২ কোটি ৫১ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩০৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৯৯টির কমেছে ৭২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৯৫ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৫৯৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ১৫ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৪২টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬০টির কমেছে ৫৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5814.csv b/Bangla_fin_news_articles/5814.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4253765f096210775ef37ad810c6d399b443ba41 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5814.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5814,শেয়ারবাজারে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা,2015-09-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা দরপতনের পর বুধবার শেয়ারবাজারের লেনদেনে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় চলছে। লেনদেন শুরুর পর বেলা সাড়ে ১১টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই ২৮ পয়েন্টের মতো বেড়ে ডিএসইএক্স সূচক দাঁড়িয়েছে চার হাজার ৭৫২। এরই মধ্যে লেনদেন হয়েছে ৭৯ কোটি টাকার মতো। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই একই সময় ৭২ দশমিক ৪১ পয়েন্ট বেড়ে সার্বিক সূচক দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ৫৭১। মোট লেনদেন হয়েছে ৬ কোটি টাকার মতো। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5815.csv b/Bangla_fin_news_articles/5815.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4c77ce24c8c43dacd377aa271fee6bc2914548f3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5815.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5815,আলফা থেকে প্রগ্রেসিভের বিনিয়োগ প্রত্যাহার,2015-09-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মার্চেন্ট ব্যাংক আলফা ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড এসিএমএল থেকে নিজেদের সব বিনিয়োগ প্রত্যাহার করেছে প্রগ্রেসিভ লাইফ ইস্যুরেন্স কোম্পানি। ডিএসই জানিয়েছে২০০৯ সালের নভেম্বরে প্রতিষ্ঠিত এসিএমএলকে ২০১০ সালের ১ ডিসেম্বর পূর্ণ মার্চেন্ট ব্যাংক হিসেবে নিবন্ধন দেয় বিএসইসি। এর অন্যতম উদ্যোক্তা প্রগ্রেসিভ লাইফ ও এর উদ্যোক্তারা। বিনিয়োগ প্রত্যাহারের ফলে প্রগ্রেসিভ লাইফের তহবিলে ১২ কোটি ৭৫ লাখ টাকা যোগ হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5816.csv b/Bangla_fin_news_articles/5816.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2ffdf703381f6299c1a600ae49891c0adee31903 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5816.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5816,আমান ফিডের লেনদেন শুরু,2015-09-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে মঙ্গলবার আমান ফিডের লেনদেন শুরু হয়েছে। লেনদেনের প্রথম দিনে আমান ফিডের শেয়ার দর বেড়েছে ৬২ টাকা বা ১৭২ শতাংশ। কোম্পানিটির প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে আইপিও ইস্যুকৃত শেয়ারের ৫৫ শতাংশেরও বেশি লেনদেন হয়েছে। কোম্পানির ২ কোটি শেয়ারের মধ্যে ১ কোটি ১০ লাখ ৩৭ হাজার ১৮৮টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এ দিকে গেইনারের পাশাপাশি লেনদেনেরও শীর্ষে ছিল আমান ফিড। দিনশেষে কোম্পানিটির ৮২ কোটি ২৬ লাখ ৬৯ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা মোট লেনদেনের সাড়ে ১৯ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5817.csv b/Bangla_fin_news_articles/5817.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..51b29a3f9a7d5df06c94b0fb48105e67e32b36b7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5817.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5817,পুঁজিবাজারে লেনদেন কিছুটা বেড়েছে,2015-09-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে মঙ্গলবার আগের দিনের তুলনায় লেনদেন বেড়েছে। তবে লেনদেন বাড়লেও কমেছে সার্বিক মূল্যসূচক। এ নিয়ে টানা তিন কর্মদিবস দুই শেয়ার বাজারে সার্বিক মূল্যসূচক কমেছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন বাজারে সূচক কমতে শুরু করলে কমতেই থাকে আবার বাড়তে শুরু করলে বাড়তেই থাকে। এ ধরনের প্রবণতার কারণে বাজারে বিনিয়োগকারীরা প্রভাবিত হচ্ছে। তথ্যে দেখা গেছে মঙ্গলবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৪৪ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৭২৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ২০ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮০৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪২১ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৭০ কোটি ১৬ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩১৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৭১টির কমেছে ১৯১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৫টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৮৫ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৪৯৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪৩ কোটি ৮৯ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ২০ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৩৭টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬১টির কমেছে ১৫১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5818.csv b/Bangla_fin_news_articles/5818.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7db11fcad8516e600107cb4f997c364470d2ad29 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5818.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5818,ঈদুল আজহায় পুঁজিবাজার ৫ দিন বন্ধ থাকবে,2015-09-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঈদুল আজহা উপলক্ষে ৫ দিন দেশের শেয়ারবাজারে লেনদেন বন্ধ থাকবে। আগামী ২৩ সেপ্টেম্বর থেকে ২৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত লেনদেনের পাশাপাশি স্টক এক্সচেঞ্জের যাবতীয় দাফতরিক কার্যক্রমও বন্ধ থাকবে। ডিএসই এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছেআগামী ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ থেকে ডিএসইতে লেনদেন এবং দাফতরিক কার্যক্রম যথারীতি পরিচালিত হবে। সোমবার ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদের বোর্ড সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5819.csv b/Bangla_fin_news_articles/5819.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7adcf48c4d0a90daf3f6a2c6920d9c859e60e904 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5819.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5819,দুগ্ধ খামারিদের ৫ শতাংশ সুদে ঋণ গর্ভনর,2015-09-01,অনলাইন ডেস্ক,দুধের চাহিদা পূরণে খামারিদের মাত্র ৫ শতাংশ সুদে ঋণ দেয়ার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ২শ কোটি টাকার পুনঃঅর্থায়ন তহবিলের আওতায় ১২টি ব্যাংক ও ১টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে এ ঋণ বিতরণের চুক্তি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। মঙ্গলবার বিকেলে বাংলাদেশ ব্যাংকের সম্মেলন কক্ষে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে সই করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের কৃষি ঋণ বিভাগের মহাব্যবস্থাপক প্রভাষ চন্দ্র মল্লিক এবং সোনালী জনতা অগ্রণী রূপালী বেসিক বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক আনসার ভিডিপি ব্যাংক কর্মসংস্থান ব্যাংক ব্র্যাক ব্যাংক আইএফআইসি ব্যাংক মিডল্যান্ড ব্যাংক ও আইডিএলসি ফাইন্যান্স লিমিটেডের প্র্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। এ সময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে গর্ভনর ড. আতিউর রহমান বলেন দেশে দুধের মোট চাহিদার মাত্র ২০ শতাংশ উৎপাদন হয়। বাকি ৮০ শতাংশ বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। আমদানি নির্ভরতা কমাতে সরকার ক্ষুদ্র প্রান্তিক খামারিদের ২শ কোটি টাকার তহবিলের মাধ্যমে ঋণ বিতরণের উদ্যোগ নিয়েছে। তিনি বলেন সৃজনশীল এ প্রকল্পের শতভাগ বাস্তবায়ন হলে দেশ দুধে স্বয়ংসম্পূর্ণ হবে এবং মানুষের পুস্টির চাহিদাও পূরণ হবে। এই ঋণ বিতরণ করতে প্রকৃত ও নারী খামারিদের অগ্রাধিকার দেয়ার নির্দেশ দেন গর্ভনর। তিনি বলেন এতে নারীর ক্ষমতায়ন ও কর্মসংস্থান বাড়বে। আতিউর রহমান বলেন সম্ভাবনাময় এ প্রকল্পটি সফলভাবে বাস্তবায়ন হলে পরবর্তীতে বাজেট আরও বাড়ানো হবে। টেকসই অর্থায়নের অংশ হিসেবে উৎপাদনশীল খাতে টাকা দিচ্ছে সরকার। অর্ন্তভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি অর্জনের জন্য উন্নয়নমুখী কর্মতৎপরতায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক সব সময় সক্রিয় ভূমিকা পালন করে আসছে। সভাপতির বক্তব্যে ডেপুটি গর্ভনর এসকে সুর চৌধুরী বলেন প্রতি বছর আমাদের চার হাজার কোটি টাকার দুধ আমদানি করতে হয়। প্রকৃত খামারিদের এই ঋণ দেয়া হলে দুধের সংকট ক্রমেই কমে আসবে। আমদানি নির্ভরতাও কমবে। এজন্য কৃত্রিম প্রজনন ও গাভী পালনকারীদের অগ্রাদিকার ভিত্তিতে এ ঋণ দিতে হবে। প্রকল্পটির সফল বাস্তবায়ন করতে প্রধানমন্ত্রীও নির্দেশ দিয়েছেন। এতে বক্তব্য রাখেন সোনালী জনতা রূপালী আনসার ভিডিপি আইএফআইসি ব্যাংক ও আইডিএলসি ফাইন্যান্সের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। গাভী পালন গাভী ক্রয় ও কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে শংকর জাতের গাভী পালনের জন্য বিদ্যমান ঋণ সুবিধার পাশাপাশি এ খাতে অধিকতর ঋণ প্রবাহ নিশ্চিত করতে পাঁচবছর মেয়াদী নবায়নআবর্তন যোগ্য ঋণ বিতরণ করবে ব্যাংকগুলো। এই ঋণের সুদ ১০ শতাংশ। সরকার বিতরণকারী ব্যাংকগুলোকে ৫ শতাংশ ভর্তুকি দিয়ে ভোক্তাদের কাছ থেকে নেয়া হবে ৫ শতাংশ। একজন গ্রাহক ৫০ হাজার থেকে সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ নিতে পারবেন। অগ্রাধিকার পাবে প্রান্তিক ও নারী খামারিরা। চলতি মাস থেকেই শুরু হবে এ ঋণ বিতরণ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5820.csv b/Bangla_fin_news_articles/5820.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9490cf58d5fad1e25eaa9082b46ae88d98887641 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5820.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5820,‘ঈদে কোরবানিতে পশুর সংকট থাকবে না’,2015-08-31,অনলাইন ডেস্ক,এবারের ঈদের জন্য দেশে ৩০ লাখ গরুমহিষ ৬৯ লাখ ছাগল রয়েছে। তাই আসন্ন ঈদউল আজহায় কোরবানির পশুর কোন সংকট থাকবে না বলে আশ্বস্ত করেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রীর সরবরাহ ও মূল্য স্বাভাবিক রাখতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বানও জানিয়েছেন তিনি। সোমবার দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজারের টিসিবি ভবনে রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক সভায় সভাপতিত্বকালে এসব কথা বলেন বাণিজ্যমন্ত্রী। ঈদ উপলক্ষে বাজার নিয়ন্ত্রণের প্রস্তুতি নিতেই মূলত সরকারি কর্মকর্তা উৎপাদনকারী পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ী নেতা এবং আমদানিকারকদের সঙ্গে এ সভায় বসেন তিনি। বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেন কোরবাণীর ঈদে পশুসহ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য ও সরবরাহ স্বাভাবিক থাকবে। তিনি বলেন তেল পেঁয়াজ রসুন লবন আদাসহ নিত্য প্রয়োজনীয় সকল পণ্যের পর্যাপ্ত মজুত রয়েছে। বাজারে সরবরাহও স্বাভাবিক রয়েছে। সরবরাহ অব্যাহত রাখতে যাতে কোন ধরনের সমস্যার সৃষ্টি না হয় সে জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। বিগত রমজানের ঈদে যেমন বাজার স্থিতিশীল ছিল সামনের কোরবানির ঈদেও পণ্য মূল্য স্বাভাবিক থাকবে। মন্ত্রী বলেন নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের আমদানিকারক পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন যে বাজারের চাহিদার চেয়ে বেশি পণ্য এখন মজুত রয়েছে। এ সকল পণ্যের সংকট বা মূল্য বৃদ্ধি হবে না। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের সংবাদ প্রচারের ক্ষেত্রে গণমাধ্যমকর্মীদের দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের জন্য তিনি ধন্যবাদ জানান। তোফায়েল আহমেদ বলেন আসন্ন কোরবানীর ঈদে কোরবানীর গরু মহিষ ছাগল ভেড়ার সংকট হবে না। চাহিদার চেয়ে বেশি কোরবানীর পশু দেশে মজুত রয়েছে। সরকার দেশী খামারে গবাদী পশুর উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। দেশেই এখন প্রচুর কোরবানীর পশু উৎপাদন হচ্ছে। আগামীতে চাহিদা পূরণের পর বাংলাদেশ বিদেশে পশু রফতানি করতে সক্ষম হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন প্রতিবেশি দেশে পেঁয়াজের মূল্য অস্বাভাবিক বৃদ্ধির ফলে দেশের অভ্যন্তরে দাম কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে পেঁয়াজ আমদানির জন্য গৃহীত ঋণের সুদহার কমিয়ে ১১ শতাংশ করা হয়েছে। অন্যান্য দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানির ব্যবস্থা নেয়ার পাশাপাশি মজুতের বিরুদ্ধে সরকার বাজার মনিটরিং জোরদার করেছে। তিনি আরো বলেন প্রতিবেশি অন্যান্য দেশ থেকে পেয়াঁজ আদানির ফলে দাম ইতোমধ্যে অনেক কমেছে। কয়েকদিনের মধ্যে মূল্য স্বাভাবিক হয়ে আসবে। আতংকিত হবার কোন কারন নেই। বাজারে এখন চাহিদার চেয়ে অনেক বেশি পেয়াঁজ রয়েছে। দেশে পেয়াঁজের উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য সরকার উদ্যোগ গ্রহণ করবে। আর চিনির বিষয়ে ব্যবসায়ীরা জানান বর্তমানে চিনির মজুদ রয়েছে প্রায় আড়াই লাখ টন। পাইপলাইনে যা রয়েছে সব মিলিয়ে চিনির বাজার থাকবে স্থিতিশীল। রসুনের সংকটের আশঙ্কাও তারা করছেন না। বলছেন দেশি রসুন রয়েছে প্রচুর পরিমাণে। তাই বাইরের রসুন পাওয়া না গেলেও কোনো সংকট হবে না। কাঁচা মরিচের দাম কয়েকদিনের মধ্যেই আরও কমে আসবে বলেও জানান ব্যবসায়ী নেতারা। সংকট কাটাতে কাঁচা মরিচের আমদানি শুল্ক তুলে নেয়ার প্রস্তাব করেন এফবিসিসিআই সভাপতি আব্দুল মাতলুব আহমেদ। কিন্তু তাতে আপত্তি জানান এনবিআর সদস্য ফরিদ উদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন এতে বর্তমান সংকট কাটানো গেলেও ভবিষ্যতে দেশের চাষীরা সমস্যায় পড়বেন। কারণ ব্যবস্থাটি রাখাই হয়েছে দেশি চাষীদের বাঁচাতে। এ আলোচনার ভিত্তিতে মন্ত্রী বিষয়গুলো বিবেচনাধীন রাখেন। এখনই কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া থেকে বিরত থাকেন তিনি। প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি মন্ত্রীকে জানান পশু পালনে ২শ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এ উদ্যোগে ভবিষ্যতে পশু সংকট আরও কমে আসবে। পশুর দাম বাড়ার খবর কম প্রচার করতে অনুরোধ জানিয়ে তিনি বলেন এতে দাম আরও বেড়ে যায়। উপস্থিত সবাই মন্ত্রীকে আশ্বস্ত করেন পশু ও পণ্যের পর্যাপ্ত মজুদ আছে। ঠিকভাবে সরবরাহ করা গেলে ঈদে বা আগে পরে কোনো সংকট হবে না। সভায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুন এফবিসিসিআই সভাপতি আব্দুল মাতলুব আহমেদ সিটি গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. ফজলুর রহমান টিকে গ্রুপের চেয়ারম্যান এম এ কামাল মেঘনা গ্রুপের মোস্তফা কামালসহ আমদানিকারক পাইকারী ও খুচরা ব্যবসায়ীরা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5821.csv b/Bangla_fin_news_articles/5821.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8ed8d5c8d06600599b52f61b0be8be5dcd31b5c8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5821.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5821,৯৬এর শেয়ার কেলেঙ্কারি ২ জনের কারাদণ্ড,2015-08-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,১৯৯৬ সালে কৃত্রিমভাবে শেয়ারের দাম বাড়ানোর অভিযোগে শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত কোম্পানি চিক টেক্সটাইলের ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ দুইজনকে চারবছর করে কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। সোমবার সকালে পুঁজিবাজার সংক্রান্ত মামলা পরিচালনায় গঠিত বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক হুমায়ূন কবির এই আদেশ দেন। দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন চিক টেক্সটাইলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মাকসুদুর রসুল ও পরিচালক ইফতেখার মোহাম্মদ। রায় ঘোষণার সময় তারা আদালতে ছিলেন না। ১৯৯৭ সালের ২ এপ্রিল পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি পক্ষে চিক টেক্সটাইল এবং প্রতিষ্ঠানের এমডি ও পরিচালকের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। মামলায় তাদের বিরুদ্ধে কৃত্রিমভাবে শেয়ারের দাম বাড়ানোর অভিযোগ আনা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5822.csv b/Bangla_fin_news_articles/5822.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..53e8640ec946a5de7ba1d2abe867abeba86bd560 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5822.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5822,বাংলাদেশ ব্যাংকের মুনাফা কমেছে,2015-08-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গেল ২০১৪১৫ অর্থবছরে বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালন মুনাফা কমে অর্ধেকে নেমে এসেছে। গেল অর্থবছরে বাংলাদেশ ব্যাংকের নীট পরিচালন মুনাফা হয়েছে এক হাজার ৩৮ কোটি টাকা। এর আগের অর্থবছরে ২০১৩১৪ এ পরিমাণ ছিল দুই হাজার ৩৭ কোটি টাকা। গতকাল কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সভায় গেল অর্থবছরের আর্থিক বিবরণী অনুমোদন করা হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দাম নিম্নমুখী থাকা ও ইউরোর ব্যাপক দরপতনের কারণে গেল অর্থবছরে বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালন মুনাফায় কমে গেছে। একইসঙ্গে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুসৃত মুদ্রানীতি সরকারের রাজস্ব আদায় ও ঋণ গ্রহণের ধারা এবং সার্বিক মুদ্রাবাজার ব্যবস্থাপনার প্রতিফলন ব্যাংকের আর্থিক কার্যক্রমের উপর প্রভাব ফেলেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5823.csv b/Bangla_fin_news_articles/5823.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5f43aad11800557cbe4aeea7a5c0ef14857b9d23 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5823.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5823,অপারেটররা এনইআইআর না বসানোয় নকল সেটের হিড়িক,2015-08-30,সমীর কুমার দে,একটি ট্রাভেল এজেন্সির কর্মকর্তা আবু তালেব। গত ২১ আগস্ট বসুন্ধরা সিটির একটি দোকান থেকে এইচটিসি ব্র্যান্ডের একটি মোবাইল ফোন সেট কেনেন। সাড়ে ২২ হাজার টাকা দিয়ে কেনা ওই সেটটি আসল না নকল তিনি বুঝতে পারেননি। কিন্তু গত শুক্রবার বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন ও র্যাবের যৌথ অভিযানে বসুন্ধরা সিটির কয়েকটি দোকান থেকে ২ কোটি টাকা মূল্যের এক হাজারেরও বেশি অবৈধ মোবাইল সেট উদ্ধার করা হয়। এর অধিকাংশই এইচটিসি ব্র্যান্ডের। শনিবার এই খবর শুনে আবু তালেব নিজের ফোনটি এক সহকর্মীকে দিয়ে পরীক্ষা করতে দেন র্যাবের কাছে। পরে নিশ্চিত হন আসলে তার ওই মোবাইল ফোন সেটটি নকল। তার হাতে থাকা সেটটির দাম খুব বেশি হলে ৭৮ হাজার টাকা। অর্থাত্ নিশ্চিতভাবে ১৪১৫ হাজার টাকা ঠকেছেন তিনি। গ্রাহকের সঙ্গে এই প্রতারণা ঠেকাতে শুধু উদ্যোগেই সীমাবদ্ধ আছে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি। সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে আইএমইআই নম্বর বিহীন সেটই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হচ্ছে বলে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরাও বলছেন। আর এ কারণে মোবাইল নম্বর থাকা সত্ত্বেও অপরাধীদের সনাক্ত করা সম্ভব হয় না। তাছাড়া হারিয়ে গেলে বা ছিনতাই হলেও তা উদ্ধার করা যায় না। এসব অপকর্ম রোধে মোবাইল ফোন অপারেটরদের ন্যাশনাল ইক্যুইপমেন্ট আইডেন্টিফিকেশন রেজিষ্ট্রার এনইআইআর যন্ত্র স্থাপনের নির্দেশনা দিয়েছিল বিটিআরসি। তবে তারপরে তিন বছর পেরিয়ে গেলেও ওই নির্দেশনা বাস্তবায়ন হয়নি। এই সিস্টেম স্থাপন হলে ব্যবহারকারীরা আইএমইআই নম্বর বিহীন হ্যান্ডসেট দিয়ে সিম ব্যবহার করলে তা বন্ধ করে দেয়া যায়। এছাড়া আইএমইআই নম্বর যুক্ত কোনো হ্যান্ডসেট চুরি হলে তা সহজেই উদ্ধার করা যায়। সিম কার্ড বদলে ফেললেও তাকে সনাক্ত করা সম্ভব হয়। নকল হ্যান্ডসেটে বৈধ আইএমইআই নম্বর ব্যবহার করার বাধ্যবাধকতা নেই। এই সুযোগটা কাজে লাগাচ্ছে নকল সেট আমদানিকারকরা। এনইআইআর ব্যবহার করলে নকল সেটের দৌরাত্ম্য কিছুটা হলেও কমানো সম্ভব হতো বলে বিটিআরসির একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা জানিয়েছেন। সম্প্রতি আবার এই যন্ত্র বসানোর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিটিআরসির সচিব সরওয়ার আলম। ইত্তেফাককে তিনি বলেন অবৈধ মোবাইল ফোন সেটের বিরুদ্ধে অভিযানের পাশাপাশি এনইআইআর যন্ত্র বসাতেও তাগাদা দেয়া হচ্ছে। অবৈধ মোবাইল ফোন আমদানি বন্ধের বিষয়ে জানতে চাইলে ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম ইত্তেফাককে বলেন অবৈধ ফোন আমদানিতে যে একটি চক্র কাজ করে এটা আমরা বুঝতে পারছি। তবে এতে সরকারের কেউ জড়িত থাকলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। পাশাপাশি অবৈধ সেট আমদানি বন্ধে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় শুল্ক কর্তৃপক্ষ বিটিআরসিকে সঙ্গে নিয়ে কাজ করা হবে। পাশাপাশি অনিবন্ধিত সিম কার্ড ও অবৈধ সেটের বিরুদ্ধে যে অভিযান শুরু হয়েছে তাও অব্যাহত থাকবে।মোবাইল ফোন আমদানিকারকদের সংগঠন বাংলাদেশ মোবাইল ফোন ইম্পোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক রেজওয়ানুল হক সাংবাদিকদের বলেছেন বছরের পর বছর ধরে মোবাইল হ্যান্ডসেটের বাজারে এই কারসাজি চলে আসছে। তারপরেও মূল চক্র সব সময় ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকে। আর তল্লাশির নামে হয়রানি পোহাতে হয় সাধারণ ব্যবসায়ীদের। আমরাই চাই অবৈধ ব্যবসা বন্ধ হোক। কিভাবে আসছে নকল সেট ঃ মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীরা জানান নামি কোম্পানির দামি হ্যান্ডসেট আমদানির জন্য এলসি খুলে সেই কাগজ দেখিয়ে চিন বা অন্য কোন দেশ থেকে নিম্নমানের সেট আনা হয়। এর সঙ্গেই চলে আসে কয়েক হাজার নকল সেট। নিয়ম অনুযায়ী হ্যান্ডসেট আমদানির আগে বিটিআরসির কাছ থেকে অনুমতি নিতে হয়। এজন্য মোবাইল হ্যান্ডসেটের ইন্টারন্যাশনাল মোবাইল ইক্যুপমেন্ট আইডেনটিটি আইএমইআই নম্বর এবং যে হ্যান্ডসেট আমদানি করা হবে তার নমুনা বিটিআরসিতে জমা দিতে হয়। এসব যাচাই করে বিটিআরসির স্পেকট্রাম বিভাগ আমদানির অনুমতি দিয়ে থাকে। কিভাবে নকল হচ্ছে ঃ আইএমইআই নম্বর হলো ১৫ ডিজিটের একটি স্বতন্ত্র সংখ্যা যা বৈধ মোবাইল ফোনে থাকে। একটি মোবাইল ফোনের কিপ্যাডে ০৬ পরপর চাপলে ওই মোবাইল ফোনের বিশেষ এই শনাক্তকরণ নম্বরটি পর্দায় ভেসে উঠে যা নকল হ্যান্ডসেটে থাকে না। কম দামি হ্যান্ডসেটে লাগানোর জন্য বিদেশ থেকে বিভিন্ন নামিদামি ব্র্যান্ডের স্টিকার ও ট্যাগ আমদানি করা হয় বলে জানান কয়েকজন ব্যবসায়ী। বিশেষ ধরনের নেগেটিভ পেপারে লাগানো এই স্টিকারে হাত বুলিয়ে বা খালি চোখে দেখে বোঝা যায় না এগুলো নকল। আধুনিক প্রযুক্তিতে তৈরি হওয়ায় ছয়সাত মাস ব্যবহারেও এসব নকল স্টিকারের উজ্জ্বলতা নষ্ট হয় না। তবে মূল সেট নিম্নমানের হওয়ায় শেষ পর্যন্ত ঠকতে হয় ক্রেতাদের। ব্যবসায়ীরা জানান নকল ফোনসেটের আমদানি মূল্য এক থেকে আড়াই হাজার টাকার মধ্যে হলেও ভালো ব্র্যান্ডের স্টিকার লাগিয়ে তা বিক্রি করা হয় ৫ থেকে ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত। রাজধানীর ইস্টার্ণ প্লাজার একজন ব্যবসায়ী বলেন বেশি লাভের আশায় নকল হ্যান্ডসেট বিক্রি করা হয়। অনেক ক্ষেত্রে কম দাম দেখে ক্রেতারা এসব কিনে থাকেন। বৈধভাবে আসা যে হ্যান্ডসেটের দাম ৪০ থেকে ৪৫ হাজার টাকা সেই হ্যান্ডসেটের নকল পাওয়া যাচ্ছে মাত্র সাত থেকে আট হাজার টাকায়। আর নকল এসব সেট আনতে খরচ হয় মাত্র দুইআড়াই হাজার টাকা। সস্তায় আইএমইআই নম্বরঃ রাজধানীর মোতালিব প্লাজাসহ কয়েকটি মার্কেটে বাজারে ৫০ থেকে ২০০ টাকায় আইএমইআই নম্বর বিক্রি হতে দেখা গেছে। একই আইএমইআই নম্বর বিক্রি করা হয় একাধিক গ্রাহককে। কয়েকজন ব্যবসায়ী জানান মোবাইল সেট আমদানির আগে আইএমইআই নম্বর দিয়ে বিটিআরসি থেকে ছাড়পত্র নেয়া হয়। সেই আইএমইআই নম্বরও পরে বিক্রি করে দেয়া হয়। কারো হ্যান্ডসেট চুরি হলে বা হারিয়ে যাওয়ার পর সেই সেটের আইএমইআই নম্বর পরিবর্তন করা হলে তা আসল পরিচয় হারায়। ফলে ওই হ্যান্ডসেটটি উদ্ধারে আর কোন কূলকিনারা করতে পারে না আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও। ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার ছানোয়ার হোসেন ইত্তেফাককে বলেন কোন মোবাইল ফোনের আইএমইআই নম্বর পরিবর্তন করা হলে ওই সেটটিকে আর শনাক্ত করা যায় না। এভাবে অপরাধীরা একটি অপরাধ করার পর ফোনটির আইএমইআই বদলে নিয়ে আবারও একইভাবে অপরাধ করে যাচ্ছে। প্রকাশিত সংবাদ প্রসঙ্গে এয়ারটেলের বক্তব্য এদিকে গতকাল রবিবার ইত্তেফাকে প্রকাশিত অনিবন্ধিত সিমে অপরাধ বাড়ছে শীর্ষক সংবাদের একাংশের ব্যাখ্যা দিয়েছেন এয়ারটেলের হেড অব পিআর অ্যান্ড ইন্টারনাল কমিউনিকেশন শমিত মাহবুব শাহাবুদ্দিন। তিনি বলেন ২০১২ সালে ৬ হাজার ১৮৮টি অনিবন্ধিত সিম পাওয়ার কারণে বিটিআরসি এয়ারটেলের কাছে ২ কোটি ৫৫ লাখ ২৫ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা দাবি করে একটি ব্যাখা দিতে বলেছিল। এয়ারটেল কর্তৃপক্ষ বিটিআরসির কাছে নিজেদের অবস্থান ব্যাখা করে উত্তর দিয়েছিল। বিটিআরসি ওই ব্যাখায় সন্তুষ্ট হয় যার কারণে এয়ারটেলকে কখনো জরিমানা দিতে হয়নি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5824.csv b/Bangla_fin_news_articles/5824.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a22ec83f600b8dd2f7d39e45a0fd944d7300b243 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5824.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5824,সিনোবাংলার আয় বেড়েছে,2015-08-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সিনোবাংলা ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ারপ্রতি আয় ইপিএস বেড়েছে সাড়ে ৬১ শতাংশ। ডিএসই জানিয়েছেআগের হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের তুলনায় চলতি হিসাব বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির এ আয় বেড়েছে। কোম্পানিটির তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৬৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ৩৯ পয়সা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5825.csv b/Bangla_fin_news_articles/5825.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..23be637e7714b9bc4ea983629ffd7445e41dc42f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5825.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5825,পুঁজিবাজারে ফের লেনদেন স্বল্পতা,2015-08-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে ফের লেনদেন কমতে শুরু করেছে। রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে সাড়ে ৩০০ কোটি টাকা। যা গত দুই মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন লেনদেন। এক সপ্তাহ আগেও ডিএসইতে লেনদেন ছিল ৬০০ কোটি টাকার বেশি। গত সপ্তাহ থেকেই কমতে শুরু করে লেনদেনের পরিমাণ। অবশেষে তা কমে সাড়ে ৩০০ কোটি টাকায় নেমে এসেছে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন বাজারের সার্বিক দিক বিবেচনায় অন্তত সাড়ে ৪০০ কোটি টাকা থেকে ৫০০ কোটি টাকা লেনদেন না হলে স্টক এক্সচেঞ্জ ও ব্রোকারেজ হাউসগুলো খরচ উঠাতে পারে না। এ অবস্থায় ৩০০ কোটি টাকার ঘরে লেনদেন নেমে আসলে বাজার সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো চাপে পড়ে যাবে।তথ্যে দেখা গেছে রবিবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২১ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৭৯০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৫ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮৩৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৩৫০ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৭১ কোটি ২৩ লাখ টাকা টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৩টির কমেছে ১৭৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৮টি কোম্পানির শেয়ারের।অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৬০ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৬৭২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৩ কোটি ৮ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৬ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৩৮টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৯টির কমেছে ১৩৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5826.csv b/Bangla_fin_news_articles/5826.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ab10b65f277627650933a5237ae58e02dae8fc83 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5826.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5826,শিগগিরই এপিআই শিল্পপার্কে গ্যাস সরবরাহের সিদ্ধান্ত,2015-08-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দ্রুততম সময়ের মধ্যেই মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় নির্মাণাধীন অ্যাকটিভ ফার্মাসিউটিক্যাল ইনগ্রেডিয়েন্ট এপিআই শিল্পপার্কে গ্যাস সরবরাহ করা হবে। এ লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণে বিসিকের সাথে সমন্বয় করে পেট্রো বাংলা ও তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ যৌথভাবে কাজ করবে। রবিবার এপিআই শিল্পপার্কে দ্রুত গ্যাস সরবরাহের লক্ষ্যে শিল্প মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমুর সভাপতিত্বে সভায় বিদ্যুত্ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5827.csv b/Bangla_fin_news_articles/5827.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..76e0ea4979e1a55c1d3d8d2b91eea2b6251f33d9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5827.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5827,সাবমেরিন কেবলের লভ্যাংশ নির্ধারণী সভা ৫সেপ্টেম্বর,2015-08-30,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলের পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ৫ সেপ্টেম্বর বিকেল ৪টায় অনুষ্ঠিত হবে। এ সভায় কোম্পানির ২০১৫ সালের ৩০ জুন শেষ হওয়া হিসাব বছরের আর্থিক প্রতিবেদন ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। আজ রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত টেলিযোগাযোগ খাতের রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানটি ২০১৪ সালের ৩০ জুন শেষ হওয়া হিসাব বছরের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে এই হিসাব বছরে করপরবর্তী নিট মুনাফা হয়েছে ৩৬ কোটি ২৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা শেয়ারপ্রতি আয় ইপিএস দুই টাকা ৪২ পয়সা ও শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য এনএভি ২৭ টাকা পাঁচ পয়সা। গত এক মাসের মধ্যে এ শেয়ারের সর্বনিম্ন দাম ছিল ১২৯ টাকা ৯০ পয়সা ও সর্বোচ্চ ১৪৩ টাকা ২০ পয়সা। সর্বশেষ আর্থিক প্রতিবেদন ও বাজার দামের ভিত্তিতে এর দামআয় অনুপাত ২০৩ দশমিক ২৮। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5828.csv b/Bangla_fin_news_articles/5828.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5e62d5bdd6f6865811539ed45e05037a183b4976 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5828.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5828,ঋণ ও সুদে বাধাগ্রস্ত উন্নয়ন ব্যয়,2015-08-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান উন্নয়ন অন্বেষণএর এক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে ধীরে ধীরে মাথাপিছু ঋণ ও সুদ বৃদ্ধি পাওয়ায় দেশের উন্নয়ন কর্মসূচিতে বিনিয়োগ কমে যাচ্ছে। তাছাড়া আন্তঃপ্রজন্ম ঋণের বোঝাও বাড়ছে। ২০১৪১৫ অর্থবছরে অভ্যন্তরীণ ঋণের পরিমাণ ২ লাখ ২২ হাজার ৫৭৩ কোটি টাকায় দাঁড়ায়। যা ২০১৩১৪ অর্থবছরে ছিল ২ লাখ ৩ হাজার ১৬৩ কোটি টাকা। আর ২০১২১৩ অর্থবছরে ছিল ১ লাখ ৮১ হাজার ১৮৪ কোটি টাকা। অর্থাত্ ২০১৪১৫ অর্থবছরে মোট অপরিশোধিত অভ্যন্তরীণ ঋণ পূর্ববর্তী অর্থবছরের তুলনায় ১৩ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়েছে। আর ২০১৩১৪ অর্থবছরে মোট অপরিশোধিত বৈদেশিক ঋণ সাড়ে ৮ শতাংশ বেড়েছে। মোট দেশজ উত্পাদনের জিডিপি অনুপাতে মোট অপরিশোধিত অভ্যন্তরীণ ঋণের পরিমাণ এখনো বেশি যদিও সামপ্রতিক সময়ে এ হার কমার প্রবণতা দেখা গেছে। গবেষণা প্রতিষ্ঠানটি দেখায় যে বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের পরিমাণ প্রতি বছর বাড়ছে যা দেশের বৈদেশিক সম্পদের পরিমাণ কমিয়ে দিচ্ছে। ২০১৩১৪ অর্থবছরে বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের পরিমাণ ১২৯ কোটি ৪০ লাখ মার্কিন ডলার ছিল যার মধ্যে ১০৮ কোটি ৮০ লাখ মার্কিন ডলার আসল এবং ২০ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার সুদ হিসাবে পরিশোধ করা হয়। ২০১৪১৫ অর্থবছরের ফেব্রুয়ারি১৫ পর্যন্ত মোট বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের পরিমাণ ৭৯ কোটি ৪০ লাখ মার্কিন ডলারে দাঁড়ায়। যার মধ্যে সুদ ও আসল উভয়ই রয়েছে। বাজেট ঘাটতি পূরণ করতে গিয়ে সরকারের ঋণ বাড়ছে। বাড়ছে অনুন্নয়ন ব্যয়। যা উত্পাদনশীল খাতের বরাদ্দকে সংকুচিত করার মাধ্যমে অর্থনীতিতে উত্পাদন সক্ষমতা হ্রাস করতে পারে বলে গবেষণা প্রতিষ্ঠানটি মত প্রকাশ করে। ২০১৪১৫ অর্থবছরের মেজুলাই সময়ে মোট অভ্যন্তরীণ ঋণের পরিমাণ আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ৩২ দশমিক ৯৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে দেখিয়ে উন্নয়ন অন্বেষণ আশঙ্কা প্রকাশ করে যে অভ্যন্তরীণ উত্স থেকে সরকারের ঋণ গ্রহণের আধিক্য অর্থনীতিতে বেসরকারি বিনিয়োগ কমিয়ে দিতে পারে। এদিকে ২০০১০২ অর্থবছরে মাথাপিছু বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ ছিল ১১৫ দশমিক ৫২ মার্কিন ডলার। যা ২০০৬০৭ ২০১০১১ এবং ২০১৩১৪ অর্থবছরে যথাক্রমে ১৩৬ দশমিক ৪৫ ১৫৭ দশমিক ৭ এবং ১৭৩ দশমিক ৫৩ ডলার ছিল। আর মাথাপিছু অভ্যন্তরীণ ঋণের পরিমাণ ২০০১০২ অর্থবছরে ৩ হাজার ৪৩৩ টাকা ছিল। যা ২০০৬০৭ ২০১০১১ ২০১৩১৪ ও ২০১৪১৫ অর্থবছরে যথাক্রমে ৫ হাজার ৫৩৩ ৯ হাজার ২৯২ ১২ হাজার ৯৬৮ ও ১৩ হাজার ৯৮৯ টাকায় দাঁড়ায়। অভ্যন্তরীণ মাথাপিছু ঋণ বৃদ্ধির এ প্রবণতা বিবেচনায় ২০১৫১৬ অর্থবছরে মাথাপিছু অভ্যন্তরীণ ঋণের পরিমাণ ১৬ হাজার টাকায় দাঁড়াতে পারে। অর্থনৈতিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে ২০১৩১৪ অর্থবছরে সরকার ব্যাংকিং খাতের তুলনায় ব্যাংক বহির্ভূত খাত থেকে বেশি ঋণ করেছে। যদিও আগের বছরগুলোতে বাজেট ঘাটতি পূরণে ব্যাংকিং খাতের ওপর সরকারের নির্ভরশীলতা বেশি ছিল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5829.csv b/Bangla_fin_news_articles/5829.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4f17c12e5af949b8c77d2897c03d9adbfe192e69 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5829.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5829,অপরাধীদের ব্যবহৃত ৯৫ ভাগ সিমের রেজিস্ট্রেশন নেই। আইনে জরিমানার বিধান থাকলেও প্রয়োগ হচ্ছে না,2015-08-30,সমীর কুমার দে,মোবাইল ফোন অপারেটর এয়ারটেলের একটি নম্বর দিয়ে মিরপুরের একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ীর কাছে ২৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করা হয় একজন শীর্ষ সন্ত্রাসীর নামে। ওই নম্বরটিসহ গত মাসে পল্লবী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি জিডি করেন ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী। পুলিশ ওই মোবাইল ফোনের বিস্তারিত জানতে সংশ্লিষ্ট অপারেটরকে নম্বরটি পাঠিয়ে দেয়। কয়েকদিন পর এয়ারটেল থেকে যে তথ্য পাওয়া যায় তাতে দেখা যায় ওই নম্বরের রেজিস্ট্রেশন ঠিক আছে। কিন্তু তার সবকিছুই ভুয়া। নম্বরটির অনুসন্ধান করতে গিয়ে পুলিশ দেখে শুধু চাঁদাবাজির কাজেই ব্যবহার করা হয়েছে নম্বরটি। শুধু ওই ব্যবসায়ী নয় আরো কয়েকজনের কাছে চাঁদা চাওয়া হয়েছে। শুধু এই একটি ঘটনা নয় হরহামেশাই মোবাইল ফোন দিয়ে চাঁদা দাবি করা হচ্ছে। আর এসব চাঁদা দাবির অভিযোগ তদন্তে নেমে পুলিশকে হিমশিম খেতে হচ্ছে। কারণ ওই সব নম্বরের অধিকাংশের কোন রেজিস্ট্রেশনই নেই। আর দুএকটি রেজিস্ট্রেশন পাওয়া গেলেও ঠিকানা ও ছবি সবই ভুয়া। গত মাসে এই ধরনের ১৩০টি সিম বন্ধ করে দিয়েছে পুলিশ। অনিবন্ধিত এই সব সিমের ওই হুমকিদাতা বা চাঁদাবাজকে অনেক সময় শনাক্ত করতে পারে না পুলিশ বা র্যাব। এ নিয়ে র্যাব ও পুলিশের পক্ষ থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে বারবার অনুরোধ করা হয়েছে। কিন্তু কখনই সিমের রেজিস্ট্রেশন নিশ্চিত করতে শক্ত পদক্ষেপ নেয়নি বিটিআরসি। ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার ছানোয়ার হোসেন ইত্তেফাককে বলেন গত দুই মাসে অপরাধীদের অন্তত ৩০০ নম্বর নিয়ে আমি কাজ করছি। এর মধ্যে ৯৫ ভাগ নম্বরের রেজিস্ট্রেশন নেই। অপরাধীদের হাতে অনিবন্ধিত সিম থাকার কারণে অপরাধ করে কিছুদিন গা ঢাকা দিয়ে থাকতে পারছে তারা। পুলিশের এই কর্মকর্তার মতে সিমের রেজিস্ট্রেশন শতভাগ করা গেলে অপরাধ অর্ধেকের বেশি এমনি কমে যাবে। গ্রামীণফোনের কর্পোরেট এফেয়ার্সের প্রধান মাহমুদ হোসাইন ইত্তেফাককে বলেন জাতীয় পরিচয়পত্রের সার্ভারে প্রবেশের সুযোগ না দিলে আমাদের পক্ষে আসলভুয়া খুঁজে বের করা সম্ভব নয়। বারবার আশ্বাস দেয়া হলেও আমাদের সেই সুযোগ দেয়া হয়নি। এয়ারটেলের হেড অব পিআর অ্যান্ড ইন্টারনাল কমিউনিকেশন শমিত মাহবুব শাহাবুদ্দিন ইত্তেফাককে বলেন বাজারে এয়ারটেলের কোন অনিবন্ধিত সিম নেই। প্রতিটি সিমই বিটিআরসির নির্দেশনা অনুযায়ী চালু করা হয়। কেউ যদি ভুয়া পরিচয় দেন তাহলে আমাদের পক্ষে শনাক্ত করা কঠিন। তবে আমরা বিটিআরসির নির্দেশনার বাইরে কিছুই করি না। বাজারে এয়ারটেলের সিমের চাহিদা বেশি। এই কারণে কোন চক্র ভুল তথ্য দিয়ে থাকতে পারেন। আমরা সেগুলো ধরতে পারলে বন্ধ করে দেই। বছর তিনেক আগে ২০১২ সালে মোবাইল ফোনের সিমের রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বেশ কঠোর অবস্থান নেন তত্কালীন বিটিআরসির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল অব. জিয়া আহমেদ। ওই সময় তিনি অনিবন্ধিত সিমের জন্য সংশ্লিষ্ট অপারেটরদের জরিমানাও করেন। সবচেয়ে বেশি টাকা জরিমানা করা হয় এয়ারটেলকে ২ কোটি ৫৫ লাখ ২৫ হাজার ৫০০ টাকা। তাদের ৬ হাজার ১৮৮টি নিবন্ধনহীন সিম পাওয়া গেছে। গ্রাহক সংখ্যার দিক দিয়ে দ্বিতীয় সেরা মোবাইল ফোন অপারেটর বাংলালিংকের ৩ হাজার ৮৫৭টি অনিবন্ধিত সিম র্যাবের মাধ্যমে পায় বিটিআরসি। ৫০ ডলার হিসেবে তাদের জরিমানার পরিমাণ ১ কোটি ৫৯ লাখ ১০ হাজার ১২৫ টাকা। শীর্ষ অপারেটর গ্রামীণফোনের জরিমানা ১ কোটি ৭ লাখ ৯৫ হাজার ১২৫ টাকা। তাদের অনিবন্ধিত সিম তখন পাওয়া যায় ২ হাজার ৬১৭টি। রবির ১ হাজার ৩০৯টি অনিবন্ধিত সিমের বিপরীতে জরিমানা ৫৩ লাখ ৯৯ হাজার ৬২৫ টাকা। টেলিটকের সিম ১ হাজার ১২৪টি সিমের জরিমানা ৪৬ লাখ ৩৬ হাজার ৫০০ টাকা। আর সিটিসেলের রিম রয়েছে ১৫৯টি। তাদের জরিমানা ৬ লাখ ৫৫ হাজার ৮৭৫ টাকা। এসব টাকা পরিশোধও করে তারা। জিয়া আহমেদের মৃত্যুর পর বিটিআরসির চেয়ারম্যান হন সুনীল কান্তি বোস। প্রথম দিকে তিনিও শক্ত থাকলেও সবকিছুর পর আবার আগের জায়গায় ফিরে যায়। এরপর আর অনিবন্ধিত সিমের জন্য কাউকে জরিমানা করা হয়নি। সর্বশেষ তারানা হালিম টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেয়ার পর নতুন করে তত্পরতা শুরু হয়েছে। তারানা হালিম ইত্তেফাককে বলেন মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেয়ার পর আমার প্রথম পদক্ষেপপ্রতিটি সিমের রেজিস্ট্রেশন নিশ্চিত করতে হবে। এখানে কোন ছাড় দেয়া হবে না। এ কারণে আমি নিজেই মাঠে নেমে অভিযান চালাচ্ছি। উত্স মুখ বন্ধ না করে মাঠে অভিযান চালালে কতটা সফলতা আসবে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন সমস্যা কোথায় তা জানতে হলেও মাঠ পর্যায়ে যেতে হবে। কারণ অপারেটররা দায় এড়িয়ে সব অভিযোগ দেন রিটেলার বা দোকানিদের উপর। তাই দোকানিদের ধরে অনুসন্ধান করে উেস যাওয়ার চেষ্টা করছি। যেখান থেকেই অনিবন্ধিত সিম বাজারে দেয়া হচ্ছে তাদের কোন ছাড় নেই। বিটিআরসির কাজে অসন্তোষ প্রকাশ করে তিনি বলেন আমি ঘোড়ার স্পিডে দৌড়ালে তাদেরও ওই স্পিডে দৌড়াতে হবে। কচ্ছপের গতিতে দৌড়ালে হবে না। এই কাজে তিনি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতা চান। সম্প্রতি পুলিশ সদর দফতর থেকে মন্ত্রণালয়ে পাঠানো এক চিঠিতে বলা হয়েছে সাম্প্রতিক সময়ে মোবাইল ফোনে চাঁদা দাবি হুমকি প্রদান ভয়ভীতি প্রদর্শন ও উত্ত্যক্ত করার অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। এছাড়া ফোন ব্যবহার করে নানা ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালিত হচ্ছে। নিবন্ধন ছাড়া সিম বিক্রি করায় এসব ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট গ্রাহককে শনাক্ত করা সম্ভব হয় না। তাই অনিবন্ধিত সিমের ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়কে ব্যবস্থা নেয়ার অনুরোধ করে তারা। শেষ পর্যন্ত অনিবন্ধিত সিম ধরতে মোবাইল কোর্ট চালাতে চান টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম। কয়েকদিন আগে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়ে মোবাইল কোর্ট চেয়েছেন তিনি। গত বছরের পহেলা এপ্রিল মোবাইল ফোন অপারেটরগুলোর অনিবন্ধিত সব সিম বন্ধ করতে নির্দেশ দিয়েছিল হাইকোর্ট। বিচারপতি মির্জা হোসেইন হায়দার ও মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকারের বেঞ্চ এই আদেশ দেয়। বিটিআরসি বিটিআরসির চেয়ারম্যান স্বরাষ্ট্র সচিব ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিবসহ গ্রামীণফোন বাংলালিংক টেলিটক রবি এয়ারটেলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাকে অবিলম্বে এই আদেশ বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছিল। হাইকোর্টের এই আদেশের তোয়াক্কা না করে অলিগলি থেকে শুরু করে সর্বত্র এখনো বিক্রি হচ্ছে নিবন্ধনহীন সিম। একটি মোবাইল ফোন অপারেটরের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ইত্তেফাককে বলেন অনেকদিন ধরেই বলা হচ্ছে জাতীয় পরিচয়পত্রের সার্ভারে প্রবেশের সুযোগ পাবে মোবাইল ফোন অপারেটররা। তাহলেই অপারেটরদের পক্ষে গ্রাহকের পরিচয় নিশ্চিত করা সম্ভব। কারণ একটি পরিচয়পত্র নিয়ে কেউ সিম কিনতে এলে কোনভাবেই বোঝার সুযোগ নেই সেটি আসল না নকল। ফলে তার কাগজপত্র দেখেই সেটি বিশ্বাস করে তার কাছে সিম বিক্রি করা হচ্ছে। এরপর যদি দেখা যায় ওই কাগজটি সঠিক নয় তাহলে অনেক নম্বরই বন্ধ করে দেয়া হয়। তাদের এই বক্তব্যের সঙ্গে একমত নন টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম। তিনি বলেন যাদের দিয়ে অপারেটররা সিম বিক্রি করছেন তাদের তো অন্তত সংশ্লিষ্ট অপারেটরের অনুমোদন থাকতে হবে। কিন্তু তাও নেই। আর অনেক রেজিস্ট্র্রেশনে দেখা যাচ্ছে উদ্ভট নাম ও বাবামায়ের নাম ব্যবহার করা হচ্ছে। যা দেখেই বোঝা যায় এটা ঠিক নয়। আসলে এখানে আন্তরিকতাটা গুরুত্বপূর্ণ। সবাই আন্তরিক হলেই এই প্রবণতা থেকে বের হওয়া যাবে। র্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল জিয়াউল আহসান ইত্তেফাককে বলেন বাংলাদেশ ছাড়া বিশ্বে আর কোথাও এভাবে অনিবন্ধিত সিম বাজারে পাওয়া যায় না। মোবাইল ফোন কোম্পানিগুলোর এই অসুস্থ প্রতিযোগিতা বা মানসিকতার কারণে অপরাধ দমনে বেগ পেতে হচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে। সরকার কঠোর হলেই এসব নিয়ন্ত্রণ সম্ভব। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5830.csv b/Bangla_fin_news_articles/5830.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0ba0b38b5152caf76b143d726f0fdff70567499e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5830.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5830,শেয়ার কারসাজি নিয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান,2015-08-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ার কারসাজির মাধ্যমে ইনসাইডার ট্রেডার ও কিছু কোম্পানির অসত্ মালিক বা কর্মকর্তা বিপুল পরিমাণের অবৈধ অর্থের মালিক হয়। সংবেদনশীল তথ্য কাজে লাগিয়ে এসব কাজ করে তারা। এ ধরনের প্রবণতা রাষ্ট্র সমাজ ও শেয়ারবাজারের জন্য ঝুঁকি তৈরি করে। তাই শেয়ার কারসাজি বিষয়ে সব পক্ষকে সতর্ক থাকতে হবে। পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের প্রধান মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ পরিপালন কর্মকর্তাদের ক্যামেলকো নিয়ে আয়োজিত সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর ও বিএফআইইউ বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টিলিজেন্স ইউনিট প্রধান আবু হেনা মো. রাজী হাসান এ সব কথা বলেন। বাংলাদেশ ব্যাংক ট্রেনিং একাডেমিতে বিএফআইইউ আয়োজিত সম্মেলনে পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট ১৬০টি প্রতিষ্ঠানের প্রায় ৪০০ কর্মকর্তা অংশ নেন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনার মো. আমজাদ হোসেন। বিএফআইইউর উপপ্রধান ম. মাহফুজুর রহমানের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন ডিএসসির চেয়ারম্যান বিচারপতি ছিদ্দিকুর রহমান বিবিটিএর প্রিন্সিপাল কে. এম. জামশেদুজ্জামান ডিএসসির এমডি অধ্যাপক ড. স্বপন কুমার বালা প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5831.csv b/Bangla_fin_news_articles/5831.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..eda97b67feeb6b4e4748089cf6ff5a4bda44241e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5831.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5831,‘ব্যবসায়ীদের অনিয়ম দূর করতে কাজ শুরু হয়েছে’,2015-08-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পণ্য আমদানিতেরপ্তানিতে মিথ্যা ঘোষণাসহ ব্যবসায়ীদের রাজস্ব সংক্রান্ত বিভিন্ন অনিয়ম দূর করতে এফবিসিসিআই কাজ শুরু করেছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সভাপতি আবদুল মাতলুব আহমাদ। শনিবার রাজস্ব বোর্ডে এনবিআর রাজস্ব সংক্রান্ত এক সভায় তিনি এ কথা বলেন। রাজস্ব সংক্রান্ত ওই সভায় সভাপতিত্ব করেন এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান। সভায় এনবিআরের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5832.csv b/Bangla_fin_news_articles/5832.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f7b14c1a0b9fc8eb40efd1bd3b4a6142d627c74d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5832.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5832,কালোটাকা নিয়ে অহেতুক প্রশ্ন নয় তথ্যমন্ত্রী,2015-08-29,অনলাইন ডেস্ক,কালোটাকা নিয়ে রিহ্যাব সদস্যদের অহেতুক প্রশ্ন না করার তাগিদ দিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু। তিনি বলেন বিনিয়োগের সুযোগ না থাকলে বৈধ উপায়ে অর্জিত অপ্রদর্শিত আয় অবৈধ পথে মালয়েশিয়াসহ অন্য দেশে চলে যাবে। রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে শনিবার রিহ্যাব বর্ষসেরা সাংবাদিক পুরস্কার২০১৪ প্রদান অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন তথ্যমন্ত্রী। এতে বিজয়ী ১৯ গণমাধ্যমকর্মীর হাতে এ পুরস্কারও তুলে দেন তথ্যমন্ত্রী। খবর ফোকাস বাংলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5833.csv b/Bangla_fin_news_articles/5833.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..df09bd1e6d587776adc8dc8dae3c93d1e810d2ce --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5833.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5833,বিশ্ববাজারের প্রেক্ষিতে তেলের দাম কমানোর অনুরোধ,2015-08-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমার প্রেক্ষিতে দেশেও মূল্য কমানোর অনুরোধ জানিয়েছে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন এফবিসিসিআই। শনিবার রাজধানীর ফেডারেশন ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এফবিসিসিআই সভাপতি আব্দুল মাতলুব আহমাদ বলেন বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম অর্ধেকে নেমে এসেছে। দেশে এখন এর দাম কমানোর প্রয়োজন। জ্বালানি তেলের দাম কমলে বিদ্যুতের দামও যৌক্তিক পর্যায়ে চলে আসবে। রফতানি সম্প্রসারণ ও দেশে বিনিয়োগ বাড়াতে ডাচবাংলা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির ডিবিসিসিআই ১৪ সদস্যের বাংলাদেশি ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলের বেনেলাক্সভুক্ত তিন দেশ নেদারল্যান্ড বেলজিয়াম ও লুক্সেমবার্গ সফর উপলক্ষে এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এ সময় ডিবিসিসিআইয়ের সভাপতি মো. হাসান খালেদ সহসভাপতি আনোয়ার শওকত আফসারসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5834.csv b/Bangla_fin_news_articles/5834.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6c78990e05e90601d4431d151524c433bc1a2d4e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5834.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5834,‘ঋণ ও সুদে বাধাগ্রস্ত উন্নয়ন ব্যয়’,2015-08-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান উন্নয়ন অন্বেষণএর এক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছেধীরে ধীরে মাথাপিছু ঋণ ও সুদ বৃদ্ধি পাওয়ায় দেশের উন্নয়ন কর্মসূচিতে বিনিয়োগ কমে যাচ্ছে। এ ছাড়া আন্তঃপ্রজন্ম ঋণের বোঝাও বাড়ছে। ২০১৪১৫ অর্থবছরে অভ্যন্তরীণ ঋণের পরিমাণ ২ লাখ ২২ হাজার ৫৭৩ কোটি টাকায় দাঁড়ায়। যা ২০১৩১৪ অর্থবছরে ছিল ২ লাখ ৩ হাজার ১৬৩ কোটি টাকা। আর ২০১২১৩ অর্থবছরে ছিল ১ লাখ ৮১ হাজার ১৮৪ কোটি টাকা। অর্থাত্ ২০১৪১৫ অর্থবছরে মোট অপরিশোধিত অভ্যন্তরীণ ঋণ পূর্ববর্তী অর্থবছরের তুলনায় ১৩ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়েছে। আর ২০১৩১৪ অর্থবছরে মোট অপরিশোধিত বৈদেশিক ঋণ সাড়ে ৮ শতাংশ বেড়েছে। মোট দেশজ উত্পাদনের জিডিপি অনুপাতে মোট অপরিশোধিত অভ্যন্তরীণ ঋণের পরিমাণ এখনো বেশি যদিও সামপ্রতিক সময়ে এ হার কমার প্রবণতা দেখা গেছে। গবেষণা প্রতিষ্ঠানটি দেখায় যে বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের পরিমাণ প্রতি বছর বাড়ছে যা দেশের বৈদেশিক সম্পদের পরিমাণ কমিয়ে দিচ্ছে। ২০১৩১৪ অর্থবছরে বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের পরিমাণ ১২৯ কোটি ৪০ লাখ মার্কিন ডলার ছিল যার মধ্যে ১০৮ কোটি ৮০ লাখ মার্কিন ডলার আসল এবং ২০ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার সুদ হিসেবে পরিশোধ করা হয়। ২০১৪১৫ অর্থবছরের ফেব্রুয়ারি ১৫ পর্যন্ত মোট বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের পরিমান ৭৯ কোটি ৪০ লাখ মার্কিন ডলারে দাঁড়ায়। যার মধ্যে সুদ ও আসল উভয়ই রয়েছে। বাজেট ঘাটতি পূরণ করতে গিয়ে সরকারের ঋণ বাড়ছে। বাড়ছে অনুন্নয়ন ব্যয়। যা উত্পাদনশীল খাতের বরাদ্দকে সংকুচিত করার মাধ্যমে অর্থনীতিতে উত্পাদন সক্ষমতা হ্রাস করতে পারে বলে গবেষণা প্রতিষ্ঠানটি মত প্রকাশ করে। ২০১৪১৫ অর্থবছরের মেজুলাই সময়ে মোট অভ্যন্তরীণ ঋণের পরিমান আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ৩২ দশমিক ৯৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে দেখিয়ে উন্নয়ন অন্বেষণ আশঙ্কা প্রকাশ করে যে অভ্যন্তরীণ উত্স থেকে সরকারের ঋণ গ্রহনের আধিক্য অর্থনীতিতে বেসরকারি বিনিয়োগ কমিয়ে দিতে পারে। এ দিকে ২০০১০২ অর্থবছরে মাথাপিছু বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ ছিল ১১৫ দশমিক ৫২ মার্কিন ডলার। যা ২০০৬০৭ ২০১০১১ এবং ২০১৩১৪ অর্থবছরে যথাক্রমে ১৩৬ দশমিক ৪৫ ১৫৭ দশমিক ৭ এবং ১৭৩ দশমিক ৫৩ ডলার ছিল। আর মাথাপিছু অভ্যন্তরীণ ঋণের পরিমাণ ২০০১০২ অর্থবছরে ৩ হাজার ৪৩৩ টাকা ছিল। যা ২০০৬০৭ ২০১০১১ ২০১৩১৪ ও ২০১৪১৫ অর্থবছরে যথাক্রমে ৫ হাজার ৫৩৩ ৯ হাজার ২৯২ ১২ হাজার ৯৬৮ ও ১৩ হাজার ৯৮৯ টাকায় দাঁড়ায়। অভ্যন্তরীণ মাথাপিছু ঋণ বৃদ্ধির এ প্রবণতা বিবেচনায় ২০১৫১৬ অর্থবছরে মাথাপিছু অভ্যন্তরীণ ঋণের পরিমান ১৬ হাজার টাকায় দাঁড়াতে পারে। অর্থনৈতিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে২০১৩১৪ অর্থবছরে সরকার ব্যাংকিং খাতের তুলনায় ব্যাংক বর্হিভূত খাত থেকে বেশি ঋণ করেছে। যদিও আগের বছরগুলোতে বাজেট ঘাটতি পূরণে ব্যাংকিং খাতের উপর সরকারের নির্ভরশীলতা বেশি ছিল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5835.csv b/Bangla_fin_news_articles/5835.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f8351e889f001251b15b950d22a19a07707289f5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5835.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5835,রপ্তানি পণ্য তালিকায় অপ্রচলিত পণ্য,2015-08-29,আবুল কাসেম ভূঁইয়া,আমাদের দেশে রপ্তানি পণ্য তালিকায় পাট চা চামড়া চিংড়ি তৈরি পোশাক শিল্পসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য রয়েছে। এসব পণ্য রপ্তানির মাধ্যমে আমাদের দেশে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা আয় করছে। এসব প্রচলিত রপ্তানি পণ্যের তালিকার বাইরে এখন আমাদের দেশের বিভিন্ন ধরনের অপ্রচলিত পণ্য বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে। দেশের সীমিতসংখ্যক রপ্তানিকারক অত্যন্ত স্বল্প পরিসরে এসব অপ্রচলিত পণ্য বিদেশে রপ্তানি করছেন। এসব অপ্রচলিত পণ্যের মধ্যে রয়েছে প্লাষ্টিকের পরিত্যক্ত সামগ্রীর চিপস প্লাষ্টিকের গুঁড়া টেক্সাইল ববিন প্লাষ্টিক ষ্ট্রীপ পুরাতন কম্পিউটার এবং টিভির প্লাষ্টিক কভার মাছের পোটকা শুঁটকি মাছের আঁশ গরুর ভুঁড়ি ফুলের ঝাড়ু টেক্সটাইল ওয়েষ্টেজ জুটকটন রিরোলিং মিলের স্ক্র্যাপ নারিকেলের ছোবড়াসহ বিভিন্ন ধরনের অপ্রচলিত পণ্য। বেশ কয়েক বছর আগেও এসব পণ্য আমাদের দেশে পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে থাকত অথবা নষ্ট হয়ে যেত। এসব অপ্রচলিত পণ্যের রপ্তানিকারক কবির আহাম্মদ চৌধুরী পান্না বলেন আমাদের দেশে এসব অপ্রচলিত পণ্যের বিদেশে চাহিদা থাকায় আমরা দেশের বেশ কয়েকজন রপ্তানিকারক সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত উদ্যোগে রপ্তানির উদ্যোগ গ্রহণ করি। আমাদের দেশে অপ্রচলিত পণ্যগুলোর চাহিদা রয়েছে চীন হংকং ভিয়েতনাম কোরিয়াসহ বিভিন্ন দেশে। আমাদের দেশে অপ্রচলিত পণ্য রপ্তানি করতে গিয়ে প্রথম প্রথম অনেক সমস্যার মুখামুখি হতে হয়েছে। বর্তমানে এসব অপ্রচলিত পণ্য রপ্তানির মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের সুযোগ সৃষ্টি হওয়ায় সরকারও আমাদের উত্সাহিত করছে এবং বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করছেন। এসব অপ্রচলিত পণ্য রপ্তানিতে সরকার ভর্তুকি পর্যন্ত দিয়েছেন। আমাদের দেশের অপ্রচলিত পণ্য রপ্তানি তালিকায় প্লাষ্টিকসামগ্রীর ওয়েস্টগুলো বেশি রপ্তানি করা হচ্ছে। আগে যেখানে প্লাষ্টিকের বোতল অথবা প্লাষ্টিকের সামগ্রী ব্যবহারের পরে ফেলে দেয়া হত এখন সেখানে এসব প্লাষ্টিকের সামগ্রী সংগ্রহ করে প্রক্রিয়াজাতকরণের মাধ্যমে বিদেশে রপ্তানি করা হচ্ছে। প্লাষ্টিকসামগ্রীর ওয়েস্টগুলো বিশেষ করে চীনে বেশি রপ্তানি করা হচ্ছে। প্লাষ্টিকের ওয়েস্টগুলো দিয়ে উন্নতমানের প্লাষ্টিক রুপ তৈরি করা হচ্ছে। টেক্সটাইলের পরিত্যক্ত ববিন দিয়ে প্লাষ্টিক ফাইবার তৈরি করা হচ্ছে। পরিত্যক্ত ববিন দিয়ে প্লাষ্টিক ফাইবার তৈরি করা হচ্ছে। পরিত্যক্ত প্লাষ্টিকসামগ্রী দিয়ে ইদানীং আমাদের দেশেও প্লাষ্টিক পাইপ তৈরি হচ্ছে। পরিত্যক্ত গাড়ির টায়ারগুলো আগে কোন কাজে আসত না। বর্তমানে এসব টায়ারগুলো বিশেষভাবে পরিষ্কার করে যে অবস্থায় থাকে সেই অবস্থায় রপ্তানি করা হচ্ছে। আমাদের দেশে জবাইকৃত গরুর ভূঁরি ফ্রোজেন করে চীনে রপ্তানি করা হচ্ছে। চীন এবং হংকংএ গরুর ভূঁরির বেশ চাহিদা রয়েছে। সেসব দেশে গরুর ভূঁরির স্যুপ বেশ জনপ্রিয় বলে জানা যায়। মাছের পোটকা এবং মাছের আঁশ দিয়ে বিদেশে ওষুধ তৈরি করা হয়। অনেক উচ্চ দামে মাছের পোটকা এবং আঁশ রপ্তানি করা হচ্ছে। পোশাক শিল্পের ওয়েস্ট কটনগুলোর বিদেশে বেশ চাহিদা রয়েছে। ওয়েস্ট কটন দিয়ে উন্নতমানের তুলা তৈরি করা হয়। টিভি এবং কম্পিউটারের প্লাষ্টিক কভারের চাহিদা থাকায় এগুলো রপ্তানি করা হচ্ছে আমাদের দেশে উত্পাদিত ফুলের ঝাড়ু দিয়ে বিদেশে ফ্লাওয়ার বেজ তৈরি করা হয়। প্রবাসে অবস্থানরত বাঙালিরা ফুলের ঝাড়ু দিয়ে গৃহস্থালির কাজ সমাধা করে থাকে। রপ্তানিকারক কবির আহমদ চৌধুরী বলেন আমাদের দেশের এসব অপ্রচলিত পণ্যের চাহিদা বিদেশে দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। অনেকেই এসব পণ্য রপ্তানিতে এগিয়ে আসছেন। এসব অপ্রচলিত পণ্য সংগ্রহ করা বেশ কঠিক কাজ। সারা দেশে এসব সংগ্রহের জন্য নিয়োজিত আছে বিশাল সংখ্যক জনসংখ্যা। অপ্রচলিত পণ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে সম্পৃক্ত হচ্ছে হাজার হাজার লোক। এতে করে বিশাল সংখ্যক লোকের কর্মসংস্থানও হচ্ছে। আমাদের দেশে অপ্রচলিত পণ্য রপ্তানির মাধ্যমে প্রতি বছর প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে। বর্তমানে এসব অপ্রচলিত পণ্য শিল্পের রূপধারণ করতে যাচ্ছে। কবির আহম্মদ আরও বলেন এসব অপ্রচলিত পণ্য রপ্তানি করতে গিয়ে রপ্তানিকারকদেরকে মূলধন নিয়ে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। উচ্চহারে ব্যাংক ঋণ নিয়ে এসব অপ্রচলিত পণ্য রপ্তানি করতে গিয়ে লোকসানের শিকার হচ্ছেন। রপ্তানি আয়ের উপর উচ্চহারে কর নির্ধারিত থাকায় রপ্তানিকারকরা সমস্যায় পড়ছেন। এসব অপ্রচলিত পণ্য রপ্তানির ব্যাপারে রপ্তানিকারকদেরকে সরকারের তরফ থেকে সুযোগসুবিধা বাড়িয়ে দিতে হবে। চীন হংকং ভিয়েতনামসহ পৃথিবীর অন্যান্য দেশে এসব অপ্রচলিত পণ্য রপ্তানির সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। এসব পণ্য সারা দেশ থেকে সহজে সংগ্রহের ব্যাপারে বিশেষ উদ্যোগ নিতে হবে। দেশে অর্থনৈতিক অগ্রগতিকে আরও গতিশীল করার লক্ষ্যে দেশীয় সব ধরনের পণ্য রপ্তানির ব্যাপারে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। নিত্য নতুন পণ্য রপ্তানির সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। দেশের ক্ষুদ্র কুটির শিল্পগুলোকে সুযোগসুবিধা বাড়িয়ে দিয়ে মানসম্মত পণ্য উত্পাদনের মাধ্যমে বিদেশে রপ্তানির সুযোগ দিতে হবে। সবাইকে মনে রাখতে হবে আমাদের বাংলাদেশ অপার সম্ভাবনার একটি দেশ। এই সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে পারলেই আমরা আরো সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারব। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5836.csv b/Bangla_fin_news_articles/5836.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..96a4fca77060a797f57c9689f54853f8835f3353 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5836.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5836,মোবাইল ফোন থেকে লুট হচ্ছে টাকা,2015-08-28,সমীর কুমার দে,অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার গ্রামীণফোনের পোস্টপেইড মোবাইল ফোনে সম্প্রতি ১০ হাজার টাকা বিল এসেছে। বিল দেখে হতবাক ওই কর্মকর্তা সঙ্গে সঙ্গে জানালেন বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনে বিটিআরসি কর্মরত তার এক বন্ধুকে। ওই বন্ধুও বিটিআরসির একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা। খবরটি শোনার পর বিটিআরসির ওই কর্মকর্তা গ্রামীণফোনের এক কর্মকর্তাকে বিষয়টি অবহিত করেন। কিছুক্ষণ পর গ্রামীণফোন থেকে জানানো হয় পোস্টপেইড সংযোগে কিছু সমস্যা হওয়ায় বিলটি এসেছে। পরে তার বিলটি ঠিক করে দেয়া হয়। যদিও এই ঘটনার পর গ্রামীণফোন বলেছে নেটওয়ার্কে কিছু সমস্যা হওয়ার কারণে এমনটি হয়েছিল। এই কর্মকর্তার সমস্যার সামাধান হলেও সাধারণ মানুষের সমস্যার কতটা সমাধান হচ্ছে তা প্রশ্নসাপেক্ষ একটি বেসরকারি ব্যাংকের কর্মকর্তা তার মোবাইল ফোনে ব্যবহার করেন বাংলালিংকের ইন্টারনেট। এক মাস মেয়াদি ৬০০ মেগাবাইটের একটি প্যাকেজ তিনি ব্যবহার করেন ভ্যাট ছাড়া ২০০ টাকায়। প্যাকেজটি মোবাইল ফোনে চালু করার সঙ্গে সঙ্গেই তিনি দেখেন তার ৯৮ মেগাবাইট ব্যবহার করা হয়ে গেছে। এই ৯৮ মেগাবাইট কীভাবে খরচ হলো তিনি কিছুই বুঝতে পারলেন না। বিষয়টি নিয়ে ওই কর্মকর্তা মেইল করে বিটিআরসির কাছে অভিযোগও করেছেন। কিন্তু দেড় মাস হয়ে গেলেও কোনো প্রতিকার পাননি। শুধু যে একদিন তা নয় প্রতিনিয়তই ঘটছে এমনটি। একটি ফোন কল করার পর ব্যালান্স অস্বাভাবিকভাবে কমে যাচ্ছে। দুএক টাকা হরহামেশাই ব্যালান্স থেকে হারিয়ে যাচ্ছে। এই অবস্থা শুধু গ্রামীণফোন ও বাংলালিংকের নয় রবি এয়ারটেল টেলিটক ও সিটিসেল সবার। গ্রাহকরা বলছেন মোবাইল ফোন থেকে টাকা লুট করে নিচ্ছে অপারেটররা শুধু কি তাই কল ড্রপ ইন্টারনেটের গতি ঘোষণা অনুযায়ী না পাওয়াসহ অসংখ্য অভিযোগ গ্রাহকের। কিন্তু কোনো প্রতিকার নেই। এর বাইরে এসএমসের যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ মানুষ। গড়ে প্রতিদিন ৮১০টি করে এসএমএস আসে। এছাড়া বিরক্তিকর কল তো আছেই। সেখানে শোনাচ্ছে গান। টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম ইত্তেফাককে বলেন মন্ত্রীর বাইরেও আমি একজন মোবাইল ফোনের গ্রাহক। সাধারণ মানুষের যেসব অভিযোগ আমারও একই ধরনের অভিযোগ। নিজের অভিযোগের একটি উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন ইন্টারনেটের একটি প্যাকেজ কেনার পর সেটি শেষ হয়ে গেলে পুনরায় না চাইলেও আবার প্যাকেজটি চালু করে দিয়ে টাকা কেটে নিচ্ছে। টুজি আর থ্রিজি তারা এক করে ফেলেছে। কোনো গ্রাহক কম টাকা দিয়ে ইন্টারনেট নিতে চাইলে সে ব্যবস্থা আর থাকছে না। এমন পরিস্থিতিতে আমি সব মোবাইল ফোন অপারেটরের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করে ব্যবস্থা নিতে বলেছি। এসব বিষয়ে ব্যবস্থা নেবেন বলে তারা আমাকে আশ্বস্ত করেছেন। ইতোমধ্যে গ্রামীণফোন সে ব্যবস্থাও নিয়েছে। অন্যদেরও এমন ব্যবস্থা নিতে হবে। এ ক্ষেত্রে কোনো ছাড় দেয়া হবে না। এখানে অবশ্যই শৃঙ্খলা আনতে হবে। বিটিআরসি সূত্র জানিয়েছে গত মে থেকে ২০ আগস্ট পর্যন্ত বিটিআরসিতে অভিযোগ করেছেন ১৬৭ জন গ্রাহক। এর মধ্যে ইন্টারনেটে মেগাবাইট কেটে নেয়া ও ব্যালান্স অস্বাভাবিক কমে যাওয়া সংক্রান্ত অভিযোগই বেশি। কিছু গ্রাহক ঠিকমতো ইন্টারনেট ব্যবহারের গতি না পাওয়ার অভিযোগও করেছেন। অনেক গ্রাহক সুনির্দিষ্ট করে লিখেছেন কীভাবে তার অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা কেটে নেয়া হয়েছে। আর একবার টাকা কেটে নেয়া হলে তা আর ফেরত পাওয়া যায় না। বেসরকারি একটি প্রতিষ্ঠানের এক শিক্ষার্থী বলেন সারাদেশে এমন একজন মোবাইল ফোন গ্রাহক খুঁজে পাওয়া যাবে না যার অ্যাকউন্ট থেকে টাকা লুট হওয়ার অভিযোগ নেই। গত বছর দেড় হাজারের মতো অভিযোগ পড়েছিল। এর মধ্যে পাঁচশর বেশি অভিযোগ ছিল গ্রামীণফোনের গ্রাহকদের। আর বাংলালিংকের বিরুদ্ধে অভিযোগ এসেছে দুশর বেশি। গ্রাহকদের অভিযোগ সম্পর্কে গ্রামীণফোনের হেড অব এক্সটার্নাল কমিউনিকেশন সৈয়দ তালাত কামাল ইত্তেফাককে বলেন টেলিযোগাযোগ খাতের মতো একটি প্রযুক্তিনির্ভর সেবাখাতে গ্রাহকদের অভিযোগ থাকাটাই স্বাভাবিক। তবে গ্রামীণফোনের সেবা সংক্রান্ত অভিযোগের হার গ্রাহক সংখ্যার অনুপাতে স্বাভাবিক অবস্থায় রয়েছে। সর্বোচ্চ সেবা নিশ্চিত করতে গ্রামীণফোন গ্রাহকদের প্রতিটি অভিযোগ ইতিবাচকভাবে গ্রহণ করে গুরুত্বের সাথে সমাধান করে থাকে। গ্রামীণফোন মনে করে গ্রাহকদের অভিযোগ গ্রহণ এবং সমাধানের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের সেবার মান আরও উন্নত করার সুযোগ পাওয়া যায়। আর সে কাজটি করে গ্রামীণফোন। বিটিআরসির হিসাব অনুযায়ী গত জুন মাস পর্যন্ত বাংলাদেশে মোবাইল ফোনের গ্রাহক সংখ্যা ১২ কোটি ৬৮ লাখ। এর মধ্যে গ্রামীণফোনের ৫ কোটি ৩১ লাখ বাংলালিংকের ৩ কোটি ২২ লাখ রবির ২ কোটি ৭৩ লাখ এয়ারটেলের ৮৭ লাখ টেলিটকের ৪২ লাখ ও সিটিসেলের ১১ লাখ। আর বাংলাদেশে ইন্টারনেটের গ্রাহক ৪ কোটি ৮৩ লাখ। এর মধ্যে মোবাইল ফোনেই ইন্টারনেট ব্যবহার করেন ৪ কোটি ৬৮ লাখ গ্রাহক। এই বিশাল সংখ্যক গ্রাহকের অভিযোগের জন্য বিটিআরসিতে অল্প কিছু ব্যবস্থা আছে। যে ব্যবস্থা আছে তাতেও গ্রাহকরা অভিযোগ করে কোনো ফল পাচ্ছেন না। টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম বলেন বিটিআরসির অভিযোগ গ্রহণ ও প্রতিকারের ব্যবস্থাটি খুবই দুর্বল। এ বিষয়ে তিনি মনোযোগ দিচ্ছেন। গ্রাহকের অভিযোগ ও তার প্রতিকারের বিষয়টি আমরা নিশ্চিত করতে চাই। নিয়ম অনুযায়ী ইমেইল বা এসএমসে বিটিআরসিতে কোনো অভিযোগ এলে সেই অভিযোগ সংশ্লিষ্ট মোবাইল ফোন অপারেটরের কাছে পাঠিয়ে দিয়ে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়। তারা কী ব্যবস্থা নিল তার খুব বেশি মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা নেই। সংশ্লিষ্ট অপারেটর থেকে যদি জানানো হয় অভিযোগটি ঠিক নয় বা সমাধান হয়ে গেছে তাহলে বিটিআরসি সেখানেই রণে ভঙ্গ দেয়। আসলে গ্রাহক কোনো প্রতিকার পাচ্ছেন কিনা তা নিশ্চিত করে না বিটিআরসি। তবে সম্প্রতি তিনটি টিম করেছে বিটিআরসি। ওই টিমের সদস্যরা মাঠে গিয়ে সাধারণ মানুষের অভিযোগ শুনছেন। আগামী সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ওই টিমের সদস্যরা মাঠে গিয়ে মানুষের কথা শুনবেন। এরপর রিপোর্ট দেবেন। তাদের কাজ মূলত কোনো অপারেটরের লাইনে কী ধরনের সমস্যা হচ্ছে গ্রাহকের সেটা খুঁজে বের করা। সেবা নিয়ে গ্রাহকদের অভিযোগ ও তার সমাধান প্রসঙ্গে বিটিআরসির সচিব সরওয়ার আলম ইত্তেফাককে বলেন মোবাইল ফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহার সম্পর্কে গ্রাহকের অভিযোগ গ্রহণ ব্যবস্থাকে আরও শক্তিশালী করা হয়েছে। মোট তিন ধাপে গ্রাহকের অভিযোগ নেয়া হচ্ছে। ধাপগুলো হচ্ছে ডাক ইমেইল ও ফোন ওয়েবসাইট এবং শর্ট কোড। গ্রাহক যাতে সহজে অভিযোগ পাঠাতে পারেন সে জন্য অভিযোগ নেয়ার ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। একই সঙ্গে প্রতিটি অভিযোগ গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হয়। কারো অভিযোগই ছোট করে দেখে না বিটিআরসি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5837.csv b/Bangla_fin_news_articles/5837.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bdbfa2a14309b667a48dc412926fbad6600a0b0b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5837.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5837,ভারতে বিনিয়োগে আগ্রহী গার্মেন্টস উদ্যোক্তারা,2015-08-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ভারতে বিনিয়োগে আগ্রহী গার্মেন্টস উদ্যোক্তারা। একটি ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল সম্প্রতি ভারতের গুজরাট সফর করে সেখানে বিনিয়োগের সম্ভাব্যতা যাচাই করে এসেছেন। সেখানে গার্মেন্টস কারখানা স্থাপন সুবিধাজনক বলে মনে করছেন তারা। ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই সভাপতি আব্দুল মাতলুব আহমাদের নেতৃত্বে গার্মেন্টস খাতের নেতাদের সমন্বয়ে একটি উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিদল গুজরাট সফর শেষে সম্প্রতি দেশে ফিরেছে। সফরকালে তারা শিল্প স্থাপনের জন্য সম্ভাব্য তিনটি অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন করেছেন। বৈঠক হয়েছে গুজরাটের উচ্চ পদস্থ সরকারিবেসরকারি কর্মকর্তা ও ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5838.csv b/Bangla_fin_news_articles/5838.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..11ccd1b64ecaa05d8115de889137418f6e0bd08e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5838.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5838,২ কোম্পানির লভ্যাংশ ঘোষণা,2015-08-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সায়হাম কটন ও বিবিএসের পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে সায়হাম কটন মিলস শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১৫ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার এবং ৫ শতাংশ নগদ। আর বিবিএসের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২০ শতাংশ বোনাস শেয়ার ঘোষণা করা হয়েছে। ৩০ এপ্রিল সমাপ্ত বছরে সায়হাম কটনের শেয়ার প্রতি আয় ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৪০ পয়সা। আর বিবিএসের শেয়ার প্রতি আয় ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৭৯ পয়সা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5839.csv b/Bangla_fin_news_articles/5839.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..509eccead58a2382a2e21053b58a24c1574eee0d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5839.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5839,রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স ‘এ’ ক্যাটাগরিতে,2015-08-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই জানিয়েছে পুঁজিবাজারে এ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড। ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০১৪ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দেয়ায় কোম্পানিটিকে গতকাল বি থেকে এ ক্যাটাগরিতে উন্নীত করা হয়েছে। এদিকে দ্বিতীয় প্রান্তিকে রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের জীবন বীমা তহবিলের আকার কমেছে। অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুসারে দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির নিট বীমা তহবিল ৩ কোটি ৫৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা কমে গেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5840.csv b/Bangla_fin_news_articles/5840.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1d328b3625c68ff763c4348acca8c891faed73c4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5840.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5840,পুঁজিবাজারে মূল্য সূচক বেড়েছে,2015-08-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে বৃহস্পতিবার সার্বিক মূল্য সূচক বেড়েছে। তবে কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। তথ্যে দেখা গেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ১৫২ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে ওষুধ ও জ্বালানি খাত ঘিরে। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের প্রায় ৩৬ শতাংশ।তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৭ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৮১২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৩ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮৪০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪২১ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ১০ কোটি ১৬ লাখ টাকা টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩২২টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪৬টির কমেছে ১১৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬১টি কোম্পানির শেয়ারের দর।অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৪ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৭৩৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৯ কোটি ৭৮ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৪৩টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৩টির কমেছে ৯৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪১টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5841.csv b/Bangla_fin_news_articles/5841.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ebd3c9887d16f9ab9c7a0517868bfab1ecef66af --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5841.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5841,সাড়ে ৬ হাজার মোবাইল ব্যাংক এজেন্টের কার্যক্রম বন্ধ,2015-08-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে লেনদেন বাড়লেও এ ক্ষেত্রে নিয়মের ব্যতয়ও ঘটছে অনেক। তাই জুলাই মাসে ৬ হাজার ৪৩৯ এজেন্টের কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। এর আগে গত মার্চ মাসে প্রায় ৬ লাখ অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়েছিল। মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার করে অবৈধ লেনদেন বন্ধের লক্ষ্যে এমন উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা এ প্রসঙ্গে বলেন ব্যাংকিং সেবা বঞ্চিতদের সেবার আওতায় আনার জন্য চালু করা মোবাইল ব্যাংকিং এখন বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। তবে এ মাধ্যম ব্যবহার করে কেউ যেন অবৈধ লেনদেন করতে না পারে সে জন্য সতর্কতা হিসেবে একই ব্যাংকে একজনের একাধিক অ্যাকাউন্ট থাকলে তা বন্ধের নির্দেশ দেয়া হয়। এ জন্যই অনেক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করা হচ্ছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদনে দেখা গেছে জুলাই মাসে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে লেনদেন হয়েছে ১৩ হাজার ৮১১ কোটি টাকা। জুনে লেনদেন হয়েছিল ১২ হাজার ৯৬৯ কোটি টাকা। এতে দৈনিক কগড় লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪৬০ কোটি টাকা। আগের মাসে যা ছিল ৪৩২ কোটি টাকা। এ হিসেবে লেনদেন বেড়েছে ৬ দশমিক ৪৯ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5842.csv b/Bangla_fin_news_articles/5842.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..042398d706c518605211270b6b724f7d514a37ac --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5842.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5842,‘অসত্ ব্যবসায়ীদের তালিকা করা হয়েছে’,2015-08-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাজস্ব ফাঁকির সঙ্গে জড়িত ও অসত্ ব্যবসায়ীদের তালিকা তৈরি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন রাজস্ব বোর্ড এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান। তিনি বলেন কিছু অসত্ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানেরও তালিকা ইতিমধ্যে করা হয়েছে। তবে গোপনীয়তা রক্ষার স্বার্থে তদের নাম বলা যাচ্ছে না। তাদের বিষয়ে শুল্ক ও ভ্যাট গোয়েন্দারা অভিযান চালাবে। বৃহস্পতিবার রাজধানীর কাকরাইলে শুল্ক গোয়েন্দার নতুন কার্যালয় উদ্বোধন ও বইয়ের মোড়ক উন্মোচন উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন অর্থ প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5843.csv b/Bangla_fin_news_articles/5843.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d0b5357b1c87c90767ded9442759e4f56c2ea881 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5843.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5843,সফটওয়্যার আমদানিতে ১৫ ভ্যাট আরোপ,2015-08-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দেশীয় সফটওয়্যার শিল্পের উন্নয়নের স্বার্থে সফটওয়্যার আমদানিতে ১৫ শতাংশ হারে ভ্যাট মূল্য সংযোজন কর আরোপ করা হয়েছে। অপারেটিং সিস্টেম ছাড়া বাকি সব ধরণের সফটওয়্যার আমদানিতে এ ভ্যাট কার্যকর হবে। বৃহস্পতিবার রাজস্ব বোর্ড এনবিআর এ বিষয়ে একটি আদেশ এসআরও জারি করেছে। তবে এটি গত ৪ জুন থেকে কার্যকর হবে বলে আদেশে বলা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5844.csv b/Bangla_fin_news_articles/5844.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c044aa32759b6180b2e27bb5653e670c31c54f53 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5844.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5844,পেঁয়াজ আমদানিতে সুদহার কমিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক,2015-08-27,অনলাইন ডেস্ক,পেঁয়াজ আমদানির জন্য ব্যাংক ঋণের সুদহার সর্বোচ্চ ১১ শতাংশ বেঁধে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। একই সাথে ঋণমার্জিন অনুপাত ব্যাংকার গ্রাহক সর্ম্পকের ভিত্তিতে ন্যূনতম পর্যায়ে রাখার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। দেশিয় বাজারে পেঁয়াজের সরবরাহ নিশ্চিত করতেই এ নির্দেশনা জারি করেছে কেন্দ্রিয় ব্যাংক। চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এ নিয়ম কার্যকর থাকবে। বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে ব্যাংকগুলোর শীর্ষ নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয় সাম্প্রতিক সময়ে আন্তর্জাতিক বাজারে আতিরিক্ত মূল্যের কারণে পেঁয়াজের দামে অস্থিতিশীলতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এ কারণে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য হিসেবে বাজারে পেঁয়াজের পর্যাপ্ত সরবরাহ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে পেঁয়াজ আমদানি অর্থায়নে সুদহার সর্বোচ্চ সীমা ১১ শতাংশ নির্ধারণ করা হলো। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5845.csv b/Bangla_fin_news_articles/5845.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c823ab10fdf258e3b68ff03ed4698fadd5495490 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5845.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5845,শিল্পখাতে বিদ্যুৎ সংযোগ উন্মুক্ত,2015-08-27,অনলাইন ডেস্ক,শিল্পখাতে নতুন বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়ার ওপর থেকে কড়াকড়ি তুলে নিয়েছে সরকার। বৃহস্পতিবার বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা বাড়ায় সরকার শিল্পসহ সকল খাতে বিদ্যুৎ সংযোগ উন্মুক্ত ও সহজতর করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বিপুল পরিমাণ বিদ্যুৎঘাটতির কারণে ২০১০ সালের নভেম্বরে শিল্পখাতে নতুন সংযোগ দেয়া সীমিত করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী মো. নসরুল হামিদ বিপু বলেন এখন কোনো গ্রাহক বা কোনো শিল্প প্রতিষ্ঠান আবেদন করলেই সংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ বিতরণকারী প্রতিষ্ঠান সংযোগ দেবে। দশ মেগাওয়াট পর্যন্ত চাহিদার শিল্পপ্রতিষ্ঠানের আবেদনে সংশ্লিষ্ট বিতরণকারী প্রতিষ্ঠানই সংযোগ দিতে পারবে। তবে চাহিদা দশ মেগাওয়াটের বেশি হলে মন্ত্রণালয়ের অনুমতি লাগবে। গত তিন বছরে ছোট কিছু শিল্প কারখানা নতুন সংযোগ পেলেও বড় ও বেশি চাহিদার শিল্প কারখানার ক্ষেত্রে কড়াকড়ি ও শর্ত দেওয়া ছিল। এই কড়াকড়ি তুলে নেওয়ার জন্য দীর্ঘদিন ধরে দাবি জানিয়ে আসছিলেন ব্যবসায়ীরা। প্রতিমন্ত্রী বলেন বিদ্যুতের উৎপাদন আগে কম থাকায় বড় কারখানায় নতুন সংযোগ দেওয়া বন্ধ ছিল। এখন উৎপাদন বাড়ায় সংযোগ উন্মুক্ত করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। বিদ্যুৎ বিভাগের তথ্য অনুযায়ী গত ২০১৪১৫ অর্থ বছরে মোট ৩৬ হাজার শিল্প প্রতিষ্ঠানে নতুন বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হয়। আর আবাসিক খাতে দেওয়া হয় ১৮ লাখ নতুন সংযোগ। সূত্র ফোকাস বাংলা \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5846.csv b/Bangla_fin_news_articles/5846.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..fe455c8a52344a4dd145a8b0551e7c720827ee66 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5846.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5846,বিদেশি বিনিয়োগে প্রয়োজনীয় সুবিধা দেয়া হবে বাণিজ্যমন্ত্রী,2015-08-27,অনলাইন ডেস্ক,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগের জন্য প্রয়োজনীয় সকল সুযোগসুবিধা প্রদান করা হবে। বৃহস্পতিবার সিঙ্গাপুরের দি ফুলারটন হোটেলে বাংলাদেশ ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট সামিট২০১৫ অনুষ্ঠানে কীনোট বক্তৃতায় তোফায়েল আহমেদ এ কথা বলেন। এ সময় বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রদানসহ সকল প্রকার সহযোগিতার আশ্বাস দিয়ে বিনিয়োগ সুরক্ষা করারও আহবান জানিয়েছেন তিনি। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ বিরাজ করার কারনে বাংলাদেশে বিনিয়োগে অনেক দেশের বিনিয়োগকারিরা এগিয়ে আসছেন। তিনি বলেন তার দেশে বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্য গড়ে তোলা বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে ইতোমধ্যে জাপান চীন এবং ভারতকে অর্থনৈতিক জোন গড়ে তুলতে জমি বরাদ্দ দেয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। বেসরকারি পর্যায়ে চট্রগ্রামে পাঁচশত একর জমির ওপর নির্মিত রফতানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলের মধ্যে ২৫০ একর জমি কোরিয়ান এক্সপোর্ট প্রসেসিং জোন গড়ে তোলার জন্য বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশে যে কোনো বিদেশি বিনিয়োগকারিদের সুরক্ষার জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। বিনিয়োগকারিরা বাংলাদেশে বিনিয়োগ করলে লাভবান হবেন। তোফায়েল আহমেদ বলেন বাংলাদেশকে একসময় তলাবিহিন ঝুড়ি আখ্যা দেয়া হয়েছিল। সে সময় বাংলাদেশের মাত্র ২৫টি পণ্য পৃথিবীর ৬৮টি দেশে রফতানি করা হতো মোট রফতানির পরিমান ছিল মাত্র ৩৪৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। সেই দেশ আজ বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দ্রুতগতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশ এখন ৭২৯টি টি পণ্য পৃথিবীর ১৯২টি দেশে রফতানি করছে রফতানি আয় এখন ৩১ দশমিক ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5847.csv b/Bangla_fin_news_articles/5847.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e8d71ac4febca61361e7e2700e56d57ebaf111f5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5847.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5847,আমান ফিডের লেনদেন আগামী সপ্তাহে শুরু,2015-08-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গত ২৪ আগস্ট আমান ফিডের শেয়ার বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাবে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে। এ বিষয়ে স্টক এক্সচেঞ্জকে কোম্পানির পক্ষ থেকে চিঠি দিয়ে জানানো হয়েছে। এখন আগামী সপ্তাহেই কোম্পানির শেয়ার বাজারে লেনদেন শুরু হতে পারে। সম্ভাব্য তারিখ হিসেবে ১ সেপ্টেম্বরের কথা বলছেন স্টক এক্সচেঞ্জ কর্মকর্তারা। প্রসঙ্গত কোম্পানিটি ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের সঙ্গে ২৬ টাকা প্রিমিয়ামসহ ৩৬ টাকায় প্রতিটি শেয়ার ইস্যুর অনুমোদন দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5848.csv b/Bangla_fin_news_articles/5848.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f2546916f4496ad21f9d8341adecfbbdf7855bbb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5848.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5848,বিডি অটোকার ও ইবনে সিনার দর বাড়ার তথ্য নেই,2015-08-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই জানিয়েছে গত কয়েক দিন ধরে বিডি অটোকার এবং ইবনে সিনার শেয়ার দর টানা বাড়ার পেছনে কোন অপ্রকাশিত মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই। দর বাড়ার কারণ সম্পর্কে জানতে চেয়ে পাঠানো নোটিসের প্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে গত ১০ কার্যদিবসের মধ্যে ৮ কার্যদিবসে বিডি অটোকারের শেয়ারের দর টানা বেড়েছে। এই সময়ে কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে প্রায় ৩২ শতাংশ। আর গত প্রায় এক মাসে ইবনে সিনার শেয়ারদর বেড়েছে ৪৩ দশমিক ৩৬ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5849.csv b/Bangla_fin_news_articles/5849.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..915c05196293d5370799bfcfb0d0145982e4abd5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5849.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5849,পুঁজিবাজারে সূচক বৃদ্ধি,2015-08-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা তিন কর্মদিবস পুঁজিবাজারের সার্বিক মূল্য সূচক কমার পর বুধবার কিছুটা বেড়েছে। তবে সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেনের পরিমাণ। এ দিকে গত কয়েক দিনে বিশ্বব্যাপী শেয়ারবাজারে বড় রকমের ধস নামলেও দেশের শেয়ারবাজারে এর কোনো প্রভাব পড়েনি। বরং বাজারের স্বাভাবিক গতি হিসেবেই তিন দিন সূচক কমেছে বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১২ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৮০৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৫ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮৩৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৩১ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ২৪ কোটি ৭৯ লাখ টাকা টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬০টির কমেছে ১০৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৩টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩৪ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৭১৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২৭ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৫ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৪৬টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২২টির কমেছে ৮৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪০টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5850.csv b/Bangla_fin_news_articles/5850.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8b7420b2601465d02dda7f8fdc77205bce084bd3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5850.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5850,ডিএসইতে লেনদেন ১০০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে,2015-08-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা তিন দিন সূচক কমার পর বুধবার শেয়ারবাজারের লেনদেনে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা চলছে। এরই মধ্যেঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসইলেনদেন ১০০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। বেলা সাড়ে ১১টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ৭ দশমিক ৩৫ পয়েন্ট বেড়ে ডিএসই এক্স সূচক দাঁড়িয়েছে চার হাজার ৮০০। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সিএসই একই সময় ৩৪ দশমিক ৯৭ পয়েন্ট বেড়ে সার্বিক সূচক দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ৭১৭। লেনদেন ছাড়িয়েছে পাঁচ কোটি টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5851.csv b/Bangla_fin_news_articles/5851.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..22627d3a1e7ee488009ed7d60b90644b5266e3d8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5851.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5851,মজুদ পর্যাপ্ত থাকলেও বাড়ছে পিঁয়াজের দাম,2015-08-26,মুন্না রায়হান,পর্যাপ্ত মজুদ সরবরাহ স্বাভাবিক তারপরও লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে পিঁয়াজের দাম। নিত্যপ্রয়োজনীয় এই পণ্যটির দাম গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে বেড়েছে ৩০ টাকা। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর খুচরা বাজারগুলোতে প্রতি কেজি দেশি পিঁয়াজ ৮৫ থেকে ৯০ টাকা এবং আমদানিকৃত পিঁয়াজ মানভেদে ৭৫ থেকে ৮৫ টাকায় বিক্রি হয়। যা এক সপ্তাহ আগে ছিল যথাক্রমে ৫৫ থেকে ৬০ টাকা। সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের টিসিবি হিসেবেই দাম বাড়ার এ চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে আমাদের পিঁয়াজের চাহিদার একটি অংশ ভারত থেকে আমদানি করা হয়। কিন্তু ভারত পিঁয়াজের রপ্তানি মূল্য বাড়ানোয় এর প্রভাব পড়েছে দেশের বাজারে। তবে বাজারে এখন যে পিঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে তা আগের আমদানি করা। শুধু তাই নয় গত এপ্রিলেই দেশি পিঁয়াজ ঘরে উঠেছে। এবার ফলন ভালো হওয়ায় দেশি পিঁয়াজের মজুদও রয়েছে পর্যাপ্ত। তাই এই মুহূর্তে পিঁয়াজের দাম বাড়ার যৌক্তিক কারণ নেই। অন্য একটি সূত্র জানিয়েছে ভারত পিঁয়াজের রপ্তানি মূল্য বাড়ানোয় আমদানিকারকরা ভারতীয় পিঁয়াজের আমদানি কমিয়ে দিয়েছে। ফলে দেশি পিঁয়াজের চাহিদা বেড়েছে। তাই দাম বাড়ছে। বৈরী আবহাওয়ায় ভারতে এবার পিঁয়াজের উত্পাদন কম হওয়ায় দেশটি পিঁয়াজ রপ্তানিতে নিরুত্সাহিত করতে পিঁয়াজের রপ্তানিমূল্য বাড়িয়েছে। গত শনিবার প্রতি টন পিঁয়াজের ন্যূনতম রপ্তানি মূল্য ৪২৫ ডলার থেকে বাড়িয়ে ৭০০ ডলার করেছে। এরআগে গত ২৬ জুন রফতানি মূল্য ২৭৫ ডলার থেকে ৪২৫ ডলারে উন্নীত করা হয়েছিল। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দ্রব্যমূল্য পূর্বাভাস সেলের তথ্য মতে প্রতি বছর দেশে পিঁয়াজের চাহিদা ২২ লাখ টন। এ বছর উত্পাদন হয়েছে ১৯ লাখ ৩০ হাজার টন। ঘাটতি ২ লাখ ৭০ হাজার টন। কিন্তু এনবিআরের তথ্য অনুযায়ী চলতি অর্থবছরে জুলাই পর্যন্ত ৪ লাখ ৯২ হাজার টন পিঁয়াজ আমদানি করা হয়েছে। এই হিসেবে দেশে চাহিদার তুলনায় বেশি পিঁয়াজ রয়েছে। তাহলে দাম বাড়বে কেন নিত্যপ্রয়োজনীয় এ পণ্যটির সংশ্লিষ্টরা জানান ভারত পিঁয়াজের রপ্তানি মূল্য বাড়িয়েছে শুধু এই অজুহাতেই একটি চক্র পিঁয়াজের দাম বাড়াচ্ছে। তবে অযৌক্তিকভাবে পিঁয়াজের দাম বাড়ানোয় কঠোর অবস্থান নিয়েছে সরকার। গত সোমবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে বাজারে কারসাজি রোধে অভিযান পরিচালনার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এছাড়া টিসিবির মাধ্যমে পিঁয়াজ আমদানি করে তা ন্যায্যমূল্যে ভোক্তাদের কাছে সরবরাহ করা হবে। এদিকে ভারত পিঁয়াজের রপ্তানি মূল্য বাড়ানোয় আমদানিকারকরা মিয়ানমার থেকে পিঁয়াজ আমদানি শুরু করেছে। গত বৃহস্পতিবার মিয়ানমার থেকে ১২৭ টন পিঁয়াজ আমদানি করা হয়েছে। মিয়ানমার থেকে আরো পিঁয়াজ আসছে। এছাড়া মিয়ানমারের পাশাপাশি চীন থেকেও পিঁয়াজ আমদানির উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। কাওরানবাজারের পাইকারি পিঁয়াজ ব্যবসায়ী আকবর হোসেন বলেন ভারত পিঁয়াজের রপ্তানি মূল্য বাড়ানোয় এর প্রভাব পড়েছে দেশের বাজারে। তবে দেশি পিঁয়াজের পর্যাপ্ত মজুদ রয়েছে। এ কারণে দাম বাড়ার প্রবণতা থাকবে না। এখন ধীরে ধীরে দাম কমে আসবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5852.csv b/Bangla_fin_news_articles/5852.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a157dd922ff47e2d858d8d2e445d5b4f50d42b89 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5852.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5852,বন্যায় ব্যাংকের কৃষিঋণ বিতরণ কমেছে,2015-08-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি অর্থবছরের শুরুতেই কৃষিঋণ বিতরণ কমেছে। বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে বন্যার কারণে ফসলের জমি প্রস্তুত করতে দেরি হওয়ায় কৃষিঋণ বিতরণ কমেছে। তবে আগস্ট থেকেই কৃষিঋণ বাড়বে। এ দিকে জুলাই মাসে কৃষিঋণ বিতরণে সরকারি ব্যাংকগুলো বেসরকারি ব্যাংকগুলোর তুলনায় পিছিয়ে পড়েছে। আর বেসরকারি ও বিদেশি খাতের অন্তত ১২টি ব্যাংক কোন ঋণই বিতরণ করতে পারেনি। চলতি অর্থবছরে কৃষিঋণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১৬ হাজার ৪০০ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে দেখা যায় জুলাইয়ে সব বাণিজ্যিক ব্যাংক মিলে কৃষিঋণ বিতরণ করেছে ৮৬১ কোটি ৯১ লাখ টাকা। যা চলতি অর্থবছরের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার ৫ দশমিক ২৬ শতাংশ। গেল অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে কৃষিঋণ বিতরণ হয়েছিল ৯০৪ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। যা ওই অর্থবছরের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার ৫ দশমিক ৮২ শতাংশ ছিল। প্রতিবেদন অনুযায়ী এ সময়ে সরকারি আট ব্যাংক কৃষিঋণ বিতরণ করেছে মাত্র ২১৬ কোটি ১০ লাখ টাকা। যা ব্যাংকগুলোর পুরো অর্থবছরের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার ২ দশমিক ৩৩ শতাংশ। চলতি অর্থবছরে কৃষিতে সরকারি ব্যাংকগুলোর কৃষিঋণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৯ হাজার ২৯০ কোটি টাকা। অন্যদিকে এ সময়ে বেসরকারি ও বিদেশি ব্যাংকগুলো মিলে কৃষিঋণ বিতরণ করেছে ৬৪৫ কোটি ৮১ লাখ টাকা। যা ব্যাংকগুলোর নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার ৯ দশমিক ৮ শতাংশ। চলতি অর্থবছরে বেসরকারি ও বিদেশি ব্যাংকের কৃষিঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৭ হাজার ১১০ কোটি টাকা। জানা গেছে চলতি অর্থবছরে ব্যাংকগুলোকে মোট ঋণের ন্যূনতম আড়াই শতাংশ কৃষি ও পল্লী খাতে বিতরণ করতে হবে। নতুন ব্যাংকগুলোর জন্য এ হার ৫ শতাংশ। কৃষি নীতিমালা অনুযায়ী যারা লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সক্ষম হবে না তাদেরকে অর্থবছর শেষে লক্ষ্যমাত্রার অনর্জিত অংশ বাংলাদেশ ব্যাংকে বাধ্যতামূলক জমা করতে হবে। ব্যাংক এই জমার ওপর কোন সুদ পাবে না। গেল অর্থবছরের কৃষি ও পল্লী ঋণ নীতিমালায় লক্ষ্যমাত্রা পূরণে ব্যর্থ ব্যাংকের অনর্জিত অংশের ওপর ৩ শতাংশ হারে অর্থ বাংলাদেশ ব্যাংকে বাধ্যতামূলক জমা রাখার বিধান ছিল। কৃষিঋণ কমে যাওয়ার বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের কৃষিঋণ ও আর্থিক সেবাভুক্তি বিভাগের মহাব্যবস্থাপক প্রভাস চন্দ্র মল্লিক বলেন পূর্ব ও দক্ষিণাঞ্চলের বন্যার কারণে অনেক কৃষিজমি তলিয়ে গেছে। এতে যথাসময়ে আবাদের জন্য জমি প্রস্তুত করতে না পারায় কৃষকদের ঋণের চাহিদা কমেছে। তবে আমনের মৌসুম শুরু হওয়ায় আগস্টে কৃষিঋণের চাহিদা ও বিতরণ বাড়বে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5853.csv b/Bangla_fin_news_articles/5853.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..743a815aad88f4d08067280fe60c55c881806930 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5853.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5853,পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ,2015-08-25,অনলাইন ডেস্ক,বাজার নিয়ন্ত্রণের অজুহাতে ভারতে পেঁয়াজের রফতানি মূল্য তিন দফা বাড়িয়ে প্রতি মেট্রিক টন ৭০৫ ডলার করা হয়েছে। এতে প্রতি কেজি পেঁয়াজ আমদানি করতে খরচ পড়ছে ৫৮ থেকে ৬০ টাকা। হঠাত্ করে দাম বাড়ায় মঙ্গলবার বেনাপোল বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি হয়নি। এ সুযোগে সিন্ডিকেট করে আমদানিকারক ও ব্যবসায়ীরা অতিরিক্ত মুনাফা করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। বিকেল পর্যন্ত বেনাপোল বাজারে আমদানি করা পেঁয়াজ খুচরা বাজারে ৮২ থেকে ৮৫ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। মঙ্গলবার সকালে পেঁয়াজের মূল্য বৃদ্ধি সংক্রান্ত একটি চিঠি ভারতের পেট্রাপোল কাস্টমস কর্তৃপক্ষ পায়। তবে বেনাপোল কাস্টমস কর্তৃপক্ষ বিকেল পর্যন্ত এ সংক্রান্ত কোনো চিঠি পায়নি বলে সূত্র জানায়। ভারতের পেট্রাপোল বন্দরের সিঅ্যান্ডএফ ব্যবসায়ী আর এল বিশ্বাস অ্যান্ড কোম্পানির সত্তাধিকারী শংকর বিশ্বাস জানান অতিবৃষ্টি ও বন্যার কারণে পেঁয়াজের উত্পাদন ব্যাহত হওয়ায় ভারতের বাজারে পেঁয়াজের দাম এখন ঊর্ধ্বগতিতে। এ কারণে রফতানি নিরুত্সাহিত করতে ভারত সরকার মূল্য বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এখন পেঁয়াজ দেশের বাইরে রফতানি করতে চাইলে ৭০৫ ডলার মূল্যে রফতানি করতে হবে। বেনাপোল আমদানিরফতানি সমিতির সহসভাপতি আমিনুল হক জানান ভারতের কৃষিজাত পণ্যের দাম নির্ধারণী সংস্থা ন্যাফেড থেকে পেঁয়াজের রফতানি মূল্য ৪২৫ মার্কিন ডলার থেকে বাড়িয়ে ৭০৫ মার্কিন ডলার করার বিষয়টি ভারতীয় ব্যবসায়ীরা তাদের জানিয়েছে। হঠাত্ করে এই মূল্য বৃদ্ধি ঘোষণায় বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ রয়েছে। কোনো আলোচনা ছাড়াই এ ধরনের সিদ্ধান্তের কারণে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের অনেক এলসি ওপারে আটকা পড়বে। এতে ব্যবসায়ীরা কোটি কোটি টাকা লোকসানের মুখে পড়বে। আমদানি বন্ধ থাকলে পেঁয়াজের মূল্য সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে যাবে। এ নিয়ে ভারত সরকার চলতি বছরে তৃতীয় দফা পেঁয়াজের মূল্য বাড়ালো বলে জানান তিনি। বেনাপোল কাস্টমস হাউজের পচনশীল পণ্য শাখা রাজস্ব কর্মকর্তা শহিদুল্লাহ জানান ব্যবসায়ীদের মুখে মুখে মূল্য বৃদ্ধির কথা তিনি শুনেছেন। অফিসিয়াল কোনো চিঠি এখনো তারা হাতে পাননি। মঙ্গলবার সারাদিন পেঁয়াজের কোনো ট্রাক বেনাপোল বন্দরে আসেনি। তবে নির্ধারিত মূল্যে পেঁয়াজ আমদানি হলে খালাস দেয়া হবে বলে জানান তিনি। কাস্টমস ও সিঅ্যান্ডএফ ব্যবসায়ীরা জানান ৪২৫ ডলার মূল্যে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করা হলে আনুসাঙ্গিক সব খরচ ধরে ওই পিয়াজ আমদানিকারকের ঘরে পৌঁছাতে প্রতি কেজি ৩৪ টাকা ৮২ পয়সা পড়বে। আর বর্তমান মূল্য ৭০৫ ডলারে আমদানি করলে তা প্রতি কেজি ৫৮ টাকা পড়বে। খবর ফোকাস বাংলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5854.csv b/Bangla_fin_news_articles/5854.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2bbf1128fc8af198e36d0ee1779d4bae7b98bd22 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5854.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5854,‘টেক্সাটাইল শিল্পে সাড়ে ৩০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে চীন’,2015-08-25,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশের টেক্সাটাইল শিল্পখাতে চীন ৩০০ মিলিয়ন ডলার ২ হাজার ৭৩০ কোটি টাকা প্রায় বিনিয়োগ করতে চায় বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত। মঙ্গলবার সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে নিজ নিজ সরকারের পক্ষে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত ও সফররত চীনা বাণিজ্যমন্ত্রী গে হুচেং বিনিময়পত্রে স্বাক্ষর করেন। মঙ্গলবার বিকেলে অর্থমন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশচায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টার শীর্ষক প্রকল্পের চুক্তি স্বাক্ষর শেষে সাংবাদিকদের মুহিত বলেন টেক্সাটাইল শিল্প ছাড়াও রেলওয়ে জুট ব্রিজ প্রকল্পে বিনিয়োগ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন চীনের বাণিজ্য মন্ত্রী গাও হুচেং। রাজধানীর অদূরে পূর্বাচল উপশহরে বাংলাদেশচীন ফ্রেন্ডশীপ এক্সিবিশন সেন্টার নির্মাণের লক্ষে বাংলাদেশ ও চীন সরকারের মধ্যে মঙ্গলবার পৃথক দুটি বিনিময়পত্র স্বাক্ষরিত হয়েছে। বিনিময় পত্রের আওতায় প্রকল্প বাস্তবায়নের মোট প্রাক্কলিত ব্যয়ের ৭৯৬ কোটি ১ লাখ টাকার মধ্যে চীন সরকার ৬৭৫ কোটি ৭০ লাখ টাকার অনুদান সহায়তা প্রদান করবে। অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন প্রধানমন্ত্রীর চীন সরফরের সময় অনুষ্ঠিত আলোচনার ভিত্তিতে আমরা যেসব প্রকল্প প্রস্তাব চীনা সরকারের কাছে দিয়েছি এর সবগুলোতে তারা সাড়া দিচ্ছে। এ সব প্রকল্পগুলো মূলত রেলপথ টেক্সটাইল পাট জ্বালানি রাস্তাঘাট ও সেতু নির্মাণ খাতের। খবর ফোকাস বাংলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5855.csv b/Bangla_fin_news_articles/5855.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..59a8be4e5074805b088edf308032bd6df37dc86c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5855.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5855,পুঁজিবাজারে লেনদেন বেড়েছে,2015-08-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারের সার্বিক মূল্যসূচকে মঙ্গলবার মিশ্রভাব দেখা গেছে। সূচক কিছুটা কমলেও বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই লেনদেন বেড়েছে প্রায় সাড়ে ১৪ শতাংশ। মঙ্গলবার পুঁজিবাজারে দরবৃদ্ধির ক্ষেত্রে শীর্ষে ছিল ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো। এ খাতে লেনদেন হওয়া ২৩টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারদর বেড়েছে ১১টির। তবে এ কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর বৃদ্ধির হার তুলনামূলক অনেক ভালো। তাই এ খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর গড়ে আড়াই শতাংশ বেড়েছে। এর মধ্যে আইসিবির শেয়ারদর বেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ শতাংশ। তবে একক কোম্পানি হিসেবে সর্বোচ্চ দর বেড়েছে এপেক্স ফুডসের। তথ্যে দেখা গেছেডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৭৯২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্যসূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮৩৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। এ দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই মূল্যসূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৫৬ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৫৭ কোটি ১৯ লাখ টাকা টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩১৭টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৬টির কমেছে ১৪৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬৫টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ২৬ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৬৮২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩২ কোটি ১৬ লাখ টাকার। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৫ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৪১টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৪টির কমেছে ১৪২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5856.csv b/Bangla_fin_news_articles/5856.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4d017d4ba61c7425844de8fca6282648e38b8a1c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5856.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5856,হঠাত্ করে পিঁয়াজের মূল্য বৃদ্ধি অযৌক্তিকটিসিবি চেয়ারম্যান,2015-08-25,সৈয়দ আবদুল ওয়াজেদ চট্টগ্রাম অফিস,দেশে পিঁয়াজের কোনো ঘাটতি নেই বরং উদ্বৃত্ত রয়েছে। আমাদের দেশে প্রতি বছর পিঁয়াজের চাহিদা কমবেশি ২১ লাখ মেট্রিক টন। এ বছর দেশেই উত্পন্ন হয়েছে ১৯ লাখ ৩০ হাজার মেট্রিক টন। ইতিমধ্যে আরো ৩ লাখ টন পিঁয়াজ আমদানি হয়েছে। দেশে যে পরিমাণ পিঁয়াজ প্রয়োজন তার চেয়ে বেশি পরিমাণ পিঁয়াজ এসে গেছে। ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশএর টিসিবি চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ.কে.এম ইকবাল গতকাল সোমবার ইত্তেফাককে উপরোক্ত কথা বলেন। চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জের ব্যবসায়ী চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের মনিটরিং সেলের কর্মকর্তাদের সাথে টিসিবি চেয়ারম্যান আজ মঙ্গলবার পিঁয়াজ বিপণন ও এ সংক্রান্ত বিষয়ে বৈঠক করবেন। পিঁয়াজের হঠাত্ করে মূল্য বৃদ্ধিকে অযৌক্তিক আখ্যায়িত করে টিসিবি চেয়ারম্যান ইত্তেফাককে আরো বলেন পিঁয়াজ বাংলাদেশের মানুষের জন্য এসেনশিয়াল ভোগ্যপণ্য নয়। যেখানে দেশীয় চাহিদার তুলনায় পিঁয়াজ উদ্বৃত্ত আছে সেখানে যারা পিঁয়াজের মূল্য বৃদ্ধি করেছে তারা কয়েকদিন পর এসব পিঁয়াজ বাজারে ছেড়ে অর্ধেক মূল্যও পাবে না। পিঁয়াজের মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ায় মধ্যবিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারগুলো বাজার থেকে পিঁয়াজ কেনার পরিমাণ কমিয়ে দেবে। হোটেলরেস্তোরাঁগুলোও পিঁয়াজ ব্যবহার কমিয়ে দেবে। মোদ্দা কথা মূল্য বৃদ্ধির কারণে দেশে প্রতিদিন কয়েক হাজার টন পিঁয়াজের ব্যবহার কমে যাবে। টিসিবি চেয়ারম্যান জানান তিনি আজ উদ্ভূত পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে নিম্ন আয়ের জনসাধারণের জন্য কম মূল্যে পিঁয়াজ বিক্রিসহ বাজার পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখার বিষয় নিয়ে ব্যবসায়ী ও প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের সাথে আলাপ করবেন। টিসিবি চেয়ারম্যান আরো জানান নানা কারণে সাম্প্রতিক সময়ে পিঁয়াজের দাম বিশ্ববাজারে ৪৫ গুণ বেড়ে গেলেও সরকার বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এতোদিন পর্যন্ত ব্যবসায়ীদের সহযোগিতায় বাজার স্থিতিশীল রেখেছেন। এদিকে ভারতে প্রাকৃতিক কারণে ফসলের মাঠেই পিঁয়াজ নষ্ট হয়ে যাওয়ায় সে দেশের সরকার পিঁয়াজ রপ্তানি কমিয়েছেন এবং নতুন রপ্তানি মূল্যও নির্ধারণ করেছেন কিন্তু এতে বাংলাদেশের কোনো সমস্যা হওয়ার কথা নয়। এদিকে কদিন ধরে চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জের পাইকারি এবং খুচরা বাজারে হঠাত্ করে পিঁয়াজের মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে। খাতুনগঞ্জের পিঁয়াজের কয়েকজন আড়তদার এজন্য বাংলাদেশের বেনাপোল কেন্দ্রিক এবং ভারতের পিঁয়াজের ব্যবসায় সংশ্লিষ্ট থার্ড পার্টির কারসাজিকে দায়ী করেন। তারা বলেন এটা কৃত্রিম সংকট। খাতুনগঞ্জের আড়তদাররা জানান সোমবার খাতুনগঞ্জের পাইকারি বাজারে ডাল পিঁয়াজ প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে ৭৫ টাকা থেকে ৮০ টাকা নিম্নমানের পিঁয়াজ প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে ৫৫ টাকা থেকে ৬০ টাকা। আড়তদাররা জানান আগামী কয়েক দিনের মধ্যে পিঁয়াজের দাম কেজি প্রতি ১০ টাকা থেকে ২০ টাকা কমে আসবে। কারণ পিঁয়াজ পচনশীল পণ্য। এটা বেশি দিন মজুদ করে রাখা যায় না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5857.csv b/Bangla_fin_news_articles/5857.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b959e407808fd7071544809301da190fc72c673b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5857.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5857,বাংলাদেশের ওষুধ আমদানিতে আগ্রহী মালদ্বীপ,2015-08-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ থেকে ওষুধ ও নদীর বালি আমদানির বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছে মালদ্বীপ। এছাড়া বাংলাদেশের গভীর জলসীমায় তুনা মাছ আহরণে একটি যৌথ ফিসিং কোম্পানি গঠন এবং মালদ্বীপের সাথে বাংলাদেশের সরাসরি জাহাজ চলাচলের লক্ষ্যে একটি শিপিং লাইন চালুর প্রস্তাবেও মালদ্বীপ সম্মত হয়েছে। সম্প্রতি মালদ্বীপ সফরকালে শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমুর সাথে অনুষ্ঠিত বৈঠকে মালদ্বীপের উপরাষ্ট্রপতি আহমেদ আদিব আব্দুল গাফুর এ আগ্রহের কথা জানান। মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতির সচিবালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। মালদ্বীপে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত রিয়ার অ্যাডমিরাল কাজী সারোয়ার হোসেন এ সময় উপস্থিত ছিলেন। সোমবার শিল্প মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বৈঠকে আমির হোসেন আমু বলেন বাংলাদেশ বর্তমানে বিশ্বমানের ওষুধ উত্পাদন করছে। এসব ওষুধ ইতোমধ্যেই ইউরোপ আমেরিকাসহ বিশ্বের ৭৪টি দেশে রফতানি হচ্ছে। মালদ্বীপও বাংলাদেশ থেকে গুণগতমানের এসব ওষুধ আমদানি করতে পারে। তিনি নতুন করে অর্জিত বাংলাদেশের গভীর জলসীমায় বিদ্যমান তুনা মাছ আহরণে একটি যৌথ ফিসিং কোম্পানি গঠন ও মালদ্বীপের সাথে বাংলাদেশের জাহাজ চলাচলের জন্য একটি শিপিং লাইন চালুর প্রস্তাব করেন। এছাড়া মালদ্বীপে কর্মরত প্রায় ৭৫ হাজার বাংলাদেশির ভিসা প্রক্রিয়া সহজ করার আহ্বানও জানান তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5858.csv b/Bangla_fin_news_articles/5858.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d50651d681afa704f0505fe2f3c9955868efb0e1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5858.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5858,শর্ত পূরণ হলে ফিরে পাব জিএসপি গওহর,2015-08-24,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা গওহর রিজভী বলেছেন শ্রমমানের উন্নয়নে আমরা যেসব অঙ্গীকার করেছি তা পূরণ করতে হবে। তাহলে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে আমরা জিএসপি ফিরে পাব। সোমবার রাজধানীর মিরপুরের ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজে পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক এক সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন। শর্ত পূরণ করতে না পারার কারণেই যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে পণ্যের অগ্রাধিকারমূলক বাজার সুবিধা জিএসপি পুনর্বহাল হয়নি বলেও মন্তব্য করেছেন গওহর রিজভী। তিনি বলেন সুশাসনের অভাব এবং প্রক্রিয়াগত দীর্ঘসূত্রতার কারণে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ছে না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5859.csv b/Bangla_fin_news_articles/5859.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1a96ca72af7d723a0791ba5f0a54d3eba1207081 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5859.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5859,পিঁয়াজের দাম যে কারণে বাড়ছে,2015-08-24,সাইদুল ইসলাম,ভারত পিঁয়াজের দাম রফতানির জন্য রাখা বাড়িয়ে দেয়ায় বাংলাদেশের বাজারে দাম আরো বাড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। ভারতে ভয়াবহ বন্যার কারণে এবার উত্পাদন কিছুটা কম হওয়ায় রফতানি নিরুত্সাহিত করতে সেদেশের সরকার মূল্য বাড়িয়েছে। জানা গেছে ভারত রফতানির ক্ষেত্রে পিঁয়াজের দাম প্রতি মেট্রিক টনে ২৭৫ মার্কিন ডলার বাড়িয়েছে। এর আগে প্রতি মেট্রিক টন পিঁয়াজের রফতানি মূল্য ছিল ৪২৫ মার্কিন ডলার। গতকাল তা বাড়িয়ে ৭০০ মার্কিন ডলার করা হয়েছে। উল্লেখ্য বর্তমানে বাংলাদেশের দেশীয় বাজারে প্রতি কেজি ভারতীয় পিঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৬৫ টাকায়। আর দেশীয় পিঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৬৫ থেকে ৭০ টাকায়। বাজার বিশ্লেষকরা মনে করছেন ভারত পিঁয়াজের দাম বাড়ানোয় দেশীয় বাজারে তার নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। ঢাকায় প্রাপ্ত খবরে জানা গেছে উত্পাদন কম হওয়ায় এমনিতেই পিঁয়াজ নিয়ে ভারতীয় বাজারে অস্থিরতা তৈরি হতে পারে। এজন্য সরকার পিঁয়াজ রফতানি নিরুত্সাহিত করছে। এছাড়া বাজার পরিস্থিতির দিকে কড়া নজরও রাখা হচ্ছে। উল্লেখ্য ভারত সরকার সর্বশেষ চলতি বছরের ২৬ জুন রফতানির ক্ষেত্রে পিঁয়াজের দাম বাড়িয়েছিল। তখন প্রতি মেট্রিক টন পিঁয়াজের মূল্য ২৫০ ডলার থেকে বাড়িয়ে ৪২৫ ডলার করা হয়েছিল। এদিকে নির্ধারণ করা নতুন দামে পিঁয়াজ বিক্রির জন্য ভারত সরকার আগামী ২৭ আগস্ট দরপত্র আহ্বান করবে। এর মাধ্যমে ১০ হাজার মেট্রিক টন পিঁয়াজ বিক্রি করা হবে। জানা গেছে ২০১৩১৪ অর্থবছরে ভারতে মোট পিঁয়াজ উত্পাদন হয়েছিল এক কোটি ৯৪ লাখ মেট্রিক টন। এবার উত্পাদন হয়েছে এক কোটি ৮৯ লাখ ২৩ হাজার মেট্রিক টন। ভারত সরকার মনে করছে অবাধে পিঁয়াজ রফতানি করলে তাদের বাজারে অস্থিরতা বাড়বে। প্রসঙ্গত বাংলাদেশে যে পরিমাণ পিঁয়াজ উত্পাদন হয় তা দিয়ে চাহিদা মেটানো সম্ভব হয় না। প্রতিবছর ঘাটতির তিন লাখ মেটিক টন পিঁয়াজ আমদানি করতে হয়। ভারতে উত্পাদন কম হওয়ায় এবার আমদানিকারকরা মিয়ানমার থেকে পিঁয়াজ আমদানি বাড়িয়ে দেবে বলে মনে করা হচ্ছে। তবে সেটি এবার ২২ হাজার মেট্রিক টন হতে পারে বলে জানা গেছে। কাঁচা মরিচের কেজি ২২০ টাকা ঢাকার বাজারে এখন কাঁচা মরিচ যেন মহার্ঘ্য। নিম্নধ্যবিত্তের নাগালের বাইরে এর দাম। কাঁচা মরিচের ঝালে এখন আগুনের উত্তাপ। দাম বাড়ছে হুহু করে। মানুষ পড়েছে বিপাকে। কাওরান বাজারের আড়তদাররা দাবি করছেন কয়েকদিনের বৃষ্টির কারণে মরিচের গাছ মরে যাওয়ায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। যে এলাকায় ক্ষেত জলমগ্ন হয়নি সেখান থেকে আসছে মরিচ। বৃষ্টি না কাটলে দাম কমবে না। ক্রেতারা বলছেন একথা মুনাফালোভী ব্যবসায়ীদের বাড়িয়ে বলা। কারণ এক সপ্তাহ আগেও যেখানে প্রতি কেজি মরিচ ৫০ টাকায় বিকিয়েছে সে কি পাগলা ঘোড়া হলো। লাফিয়ে লাফিয়ে প্রতি কেজি ২২০ টাকা হয়েছে। খুলনার একজন মরিচ চাষি আব্দুল্লাহ জানান অতি বৃষ্টির কারণে অনেকের মরিচসহ সবজি ক্ষেত নষ্ট হয়ে গেছে। এ কারণে মরিচের দাম বেড়েছে। তারা পাইকারী আড়ত্দারদের কাছে কাঁচামরিচ ১২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছে। তারা ঢাকায় এনে দাম বাড়াচ্ছে ইচ্ছে মত। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5860.csv b/Bangla_fin_news_articles/5860.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c9b91a292226dfc1619b3951f3589b040f40f6be --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5860.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5860,‘ব্যবসাখরচ দফায় দফায় বাড়ায় বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে’,2015-08-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ব্যবসাবাণিজ্য পরিচালনার খরচ বৃদ্ধি পাওয়ায় দেশের বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে বলে মনে করছে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি ডিসিসিআই। রবিবার ডিসিসিআই সভাপতি হোসেন খালেদ বলেন বর্তমানে ট্রেড লাইসেন্সের ফি অনুযায়ী একজন নতুন ব্যবসায়ী আমদানি রফতানি ও ইন্ডেটিং ব্যবসা করতে চাইলে তাকে সরকারের বিভিন্ন অফিসে ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা ব্যয় করতে হয়। ফলে নতুন উদ্যোক্তারা ব্যবসায় আগ্রহ হারাচ্ছেন। ডিসিসিআইয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত ব্যবসায় ব্যয় বৃদ্ধি শীর্ষক এক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন। সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সচিব মো. আবুল কালাম আজাদ। ডিসিসিআই সভাপতি হোসেন খালেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সেমিনারে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব হোদায়েতউল্ল্যাহ আল মামুন এনডিসি ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. নজিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ডিসিসিআইয়ের সহসভাপতি মো. শোয়েব চৌধুরী। এ ছাড়া অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের সিপিডি অতিরিক্ত গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম আইএফসি ব্যাংকের এস এমই বিভাগের টি আই এম রওশান জাদিদ ডিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি এম এ মোমেন সহ আরও অনেকে। সেমিনারের প্রধান অতিথি ও প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের মুখ্য সচিব মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন ব্যবসা পরিচালনার জন্য লাইসেন্স পাওয়ার ক্ষেত্রে কোন অজ্ঞাত ব্যয় থাকা উচিত নয়। তাই এ ধরনের কার্যক্রমকে ডিজিটাল প্রক্রিয়ার আওতায় নিয়ে আসা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5861.csv b/Bangla_fin_news_articles/5861.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1ad78bb3e14d4ade7f0eff2d05fcb11266e81a19 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5861.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5861,১ সপ্তাহে পুঁজিবাজারে শীর্ষ ধনীদের ১৮২ বিলিয়ন ডলার ক্ষতি,2015-08-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,শেয়ারবাজার ধসের কারণে বিশ্বের শীর্ষ ৪০০ ধনী ব্যক্তি এক সপ্তাহের মধ্যে ১৮২ বিলিয়ন ডলার সম্পদ হারিয়েছেন। তবে শীর্ষ ধনীদের মোট সম্পদের পরিমাণ হচ্ছে ৩ দশমিক ৯৮ ট্রিলিয়ন ডলার। বিশ্ববাজার ও অর্থনীতির পরিবর্তনের ওপর ভিত্তি করে ব্লুমবার্গ বিশ্বের শীর্ষ ধনীদের সম্পদের হিসাব প্রকাশ করে। এতে দেখা গেছেব্লুমবার্গ বিলনিয়ার সূচকের বড় ধরনের পতন হয়েছে গত সপ্তাহে। ২০১১ সালের পর গত শুক্রবার আমেরিকার শেয়ারবাজারের স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড পুওরস সূচক৫০০ এর সর্বোচ্চ পতন ঘটে। এতে একদিনেই শীর্ষ ধনী ব্যক্তিরা সম্পদ হারিয়েছেন ৭৬ বিলিয়ন ডলার। ব্লুমবার্গের বিশ্লেষণে বলা হয়েছে বিভিন্ন খাতের কোম্পানির শেয়ারের দর কমে যাওয়ায় বিশ্বের শীর্ষ ধনীরা তাদের সম্পদ হারিয়েছেন। নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য উত্পাদন করে না এমন কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগে সবচেয়ে বেশি সম্পদ হারিয়েছেন তারা। এ ধরনের কোম্পানিতে বিনিয়োগ করে ৬ দশমিক ৩ শতাংশ সম্পদ বা ৫৯ বিলিয়ন ডলার লোকসান গুনছেন তারা। এ ছাড়া প্রযুক্তি ও কারিগরি পণ্য উত্পাদনকারী খাতে বিনিয়োগে ৩৭ বিলিয়ন যোগাযোগ খাতে ১৯ বিলিয়ন এবং জ্বালানি খাতে ১৬ বিলিয়ন। এ দিকে তেলের দর কমে যাওয়ায় গত সপ্তাহে জ্বালানি খাতের শীর্ষ ধনী ব্যক্তিরা ১৫ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার সম্পদ হারিয়েছেন। অপর দিকে চীনের ২৬ জন শীর্ষ ধনী ব্যক্তি গত সপ্তাহে ১৮ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার লোকসান গুনেছেন। হংকং শেয়ারবাজারে পতন ও চীনের মুদ্রার অবমূল্যায়নের কারণে তারা এ লোকসান গুনেছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5862.csv b/Bangla_fin_news_articles/5862.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8c983fb2ec8ceb1272e70f007db5479f21d77a33 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5862.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5862,ভারতে বাংলাদেশি মালিকানার প্রথম ‘বন্ধন ব্যাংক’ উদ্বোধন,2015-08-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ভারতে বাংলাদেশিমালিকানার ব্যাংক হিসেবে যাত্রা শুরু করেছে বন্ধন ব্যাংক।বন্ধন ব্যাংকের উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে রয়েছেন বাংলাদেশের ছেলে চন্দ্রশেখর ঘোষ। ব্যাংকটির পরিচালকদের মধ্যে রয়েছে বাঙালি প্রাধান্য। ১০ সদস্যের বোর্ডে ছয়জনই বাঙালি। রবিবার কলকাতার সায়েন্স সিটিতে আনুষ্ঠানিকভাবে ব্যাংকটির উদ্বোধন করেন ভারতের অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ আমন্ত্রণে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান। বাংলাদেশ ব্যাংক এ তথ্য জানিয়েছে। ব্যাংকের উদ্বোধন উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানে ড. আতিউর রহমান বন্ধন ব্যাংককে অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনীতি ও গ্রিন ব্যাংকিংয়ে মনোনিবেশ করার আহ্বান জানান। এ সময় তিনি কী ভাবে অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনীতি এবং মানিটারি পলিসি বাংলাদেশের আর্থিক স্থিতিশীলতা অর্জনে সহায়ক হয়েছে তার ওপর আলোকপাত করেন। গভর্নর বলেন জনসাধারণকে প্রচলিত ব্যাংকিং কার্যক্রমে আর্থিক প্রতিষ্ঠানে যেতে উত্সাহিত করার পাশাপাশি ব্যাংকগুলোর উচিত সব ধরনের জনগণ বিশেষত প্রান্তিক দরিদ্র এবং ব্যাংকিং সুবিধা বঞ্চিত গ্রামীণ জনগণের দোরগোড়ায়ও তাদের সেবা পৌঁছে দেয়া। অনুষ্ঠানে জানানো হয়প্রথম বছরেই বাংকটিতে ১ কোটি গ্রাহক করার পরিকল্পনা নিয়ে ৬০০ শাখা খোলার ইচ্ছা রয়েছে কর্তৃপক্ষের। তিন বছর অর্থাত্ ২০১৮ সালের মধ্যেই শেয়ারবাজারে নথিভুক্ত হওয়ার পরিকল্পনা করেছে বন্ধন ব্যাংক। গত জুন মাসে ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া দেশের ২৩তম বেসরকারি ব্যাংক হিসেবে কাজ শুরু করার চূড়ান্ত লাইসেন্স দিয়েছে বন্ধন ব্যাংককে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5863.csv b/Bangla_fin_news_articles/5863.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7bb39adb02d588eb7033ebcb02f9dd67d52bdb69 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5863.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5863,চলতি আয়কর রিটার্নের নির্দেশিকা প্রকাশ,2015-08-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,করদাতাদের ২০১৫২০১৬ করবছরের রিটর্ন দাখিলের সুবিধার্থে রাজস্ব বোর্ড এনবিআর রিটার্ন পূরণের নির্দেশিকা প্রকাশ করেছে। এ ছাড়া গত বাজেটে আয়কর খাতের পরিবর্তন ও বিভিন্ন প্রজ্ঞাপনের স্পষ্টীকরণ নিয়ে পরিপত্রও প্রকাশ করা হয়েছে। প্রকাশনা দুটি এনবিআরের ওয়েবসাইটে ... পাওয়া যাচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5864.csv b/Bangla_fin_news_articles/5864.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8cd1a2fec63fc1b4966a30838d845fac24b36291 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5864.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5864,সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের আবেদন সোমবার শুরু,2015-08-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের অনুমোদন পাওয়া সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের আবেদন গ্রহণ সোমবার থেকে শুরু হবে। চলবে ১ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার পর্যন্ত। দেশি ও প্রবাসী উভয় বিনিয়োগকারীর জন্য এই সময় প্রযোজ্য। কোম্পানিটি পুঁজিবাজারে ৩ কোটি শেয়ার ছেড়ে ৬০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। কোম্পানিটিকে ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের সাথে ১০ টাকা প্রিমিয়ামসহ ২০ টাকা মূলে শেয়ার ইস্যুর অনুমোদন দেয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5865.csv b/Bangla_fin_news_articles/5865.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..994438d1416857f900bf492befcb2645c3a335ba --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5865.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5865,এটলাস বাংলাদেশ মোটরসাইকেল আমদানি করবে,2015-08-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই জানিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এটলাস বাংলাদেশ ১০ হাজার মোটরসাইকেল আমদানি করবে। এ জন্য কোম্পানিটি গত ১১ আগস্ট চংকিং জনসেন গ্রম্নপের সঙ্গে ১ বছরের চুক্তি করেছে। আমদানিতে ব্যয় ধরা হয়েছে আনুমানিক সাড়ে ৬ মিলিয়ন ডলার। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5866.csv b/Bangla_fin_news_articles/5866.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..19e1ae096ac46be46e180b3bf1beb10c8277f6df --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5866.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5866,পুঁজিবাজারে ফের লেনদেন কমছে,2015-08-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে ফের লেনদেন কমতে শুরু করেছে। রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ৪৬৭ কোটি টাকা। যা আগেরকর্মদিবসের চেয়ে ২১ শতাংশ কম। ডিএসইর এ লেনদেন গত দেড় মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এ দিকে রবিবারবাজারে লেনদেনের ক্ষেত্রে প্রাধান্য ছিল ব্যাংকিং খাতের। এ খাতে লেনদেন হয়েছে ৭৪ কোটি টাকা। যা বাজারের মোট লেনদেনের প্রায় ১৬ শতাংশ। আর ব্যাংকিং খাতের শেয়ারগুলোর দর বেড়েছে প্রায় ১ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৮ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৮৩১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৬ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮৪৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৬৭ কোটি ৭৩ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ১২৯ কোটি ২৩ লাখ টাকা টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১৭টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৫টির কমেছে ১৮১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪১টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৯ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৮১৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩২ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৯ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৪৯টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৬টির কমেছে ৯৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৯টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5867.csv b/Bangla_fin_news_articles/5867.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0c155788687d9c9f3fa8c1788e52a377960f55e1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5867.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5867,অর্থনীতির গতি পাল্টে দেবে ‘ব্লু ইকোনোমি’,2015-08-23,চট্টগ্রাম অফিস,বাংলাদেশের আগামী দিনের অর্থনীতির গতিপথ পাল্টে দেবে ব্লু ইকোনোমি বা সামুদ্রিক অর্থনীতি। সমুদ্রের উপরিভাগ তলদেশ ও সংশ্লিষ্ট সম্পদ রক্ষণাবেক্ষণ অন্বেষণ ও যথাযথ ব্যবহারের মাধ্যমে অর্থনৈতিক সৃমদ্ধিকে বহুদূর নেয়া সম্ভব। ব্লু ইকোনোমিতে সফলতা দেশের অর্থনীতিকে আমূল পাল্টে দেবে। ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ফোরাম অব বাংলাদেশের আইবিএফবি চট্টগ্রাম চ্যাপ্টারের উদ্যোগে বন্দর নগরীতে ব্লু ইকোনোমি বাংলাদেশ শীর্ষক সেমিনারে বক্তারা এ কথা বলেন। গতকাল নগরের একটি কনভেনশন সেন্টারে এই সেমিনারের আয়োজন করা হয়। সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিন। এতে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মেরিটাইম এফেয়ারস ইউনিটের সচিব রিয়ার এডমিরাল অব খুরশীদ আলম। প্রবন্ধে তিনি বলেন ব্লু ইকোনোমির ধারণা আমাদের জন্য অতি সামপ্রতিক। তবে সমুদ্র ও উপকূলীয় জাতি হিসাবে আমাদের সামনে অপার সম্ভাবনার দ্বার খুলে আছে। পরিকল্পিত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে সমুদ্র ও সামুদ্রিক সম্পদ অন্বেষণ ও আহরণের মাধ্যমে সমৃদ্ধির এক নতুন দ্বার উন্মোচিত হবে। এক্ষেত্রে আগে দীর্ঘ মেয়াদি সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা অবকাঠামোগত ও টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হবে। তিনি বলেন সমুদ্র সম্পদকে কাজে লাগিয়ে খাদ্য ও জ্বালানির চাহিদা পূরণ পর্যটন জাহাজ নির্মাণ শিল্পের বিকাশ প্রযুক্তিগত উন্নয়ন নতুন চাকরির বাজারে স্থান করে নেয়াসহ নানাক্ষেত্রে এগিয়ে যাওয়া সম্ভব। এতে দেশের বৈদেশিক বাণিজ্যের বাজার সমপ্রসারণসহ সর্বোচ্চ পরিমাণের বৈদেশিক মুদ্রা আয় করা যাবে। মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিন বলেন আমরা কাঙ্ক্ষিত সময়ের আগে মধ্যম আয়ের দেশে রূপান্তরিত হয়ে সফলতা লাভ করেছি। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সমুদ্র বিজয় এসেছে। এখন সেই সমুদ্রের যথাযথ ব্যবহার এবং সমুদ্র সম্পদকে কাজে লাগাতে পারলে ব্লু ইকোনোমির সফলতা আসবে। আইবিএফবি চট্টগ্রাম চ্যাপ্টারের চেয়ারপার্সন ও ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সাখাওয়াত হোসেনের উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আইবিএফবির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও সাবেক মেয়র মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী। আইবিএফবির প্রেসিডেন্ট হাফিজুর রহমান বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বলেন এই মুহূর্তে সমুদ্রের তলদেশে নিহিত সম্পদ অন্বেষণ ও আহরণ করার মতো সরঞ্জাম পরিবহনসহ নানা ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধতা থাকলেও আমাদের প্রযুক্তি জ্ঞান কারিগরি দক্ষতার মাধ্যমে স্বল্প সময়ে এক্ষেত্রে বড় ভূমিকা নেয়া সম্ভব। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5868.csv b/Bangla_fin_news_articles/5868.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..17ab7eee0d145402123cfbbd256b6ddcedb86a89 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5868.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5868,কালিয়াকৈরে কাল আধাবেলা হরতাল,2015-08-22,কালিয়াকৈর গাজীপুর সংবাদদাতা,গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি মো. রফিকুল ইসলামকে হত্যার প্রতিবাদ ও হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে রবিবার উপজেলায় সকাল ছয়টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত আধাবেলা হরতাল আহ্বান করা হয়েছে। উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠন এ হরতাল আহ্বান করেছে। উল্লেখ্য শুক্রবার বিকেলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪০তম শাহাদাৎ বার্ষিকী ও ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় হতাহতদের স্মরণে মিলাদ ও আলোচনা সভা চলাকালে প্রতিপক্ষ সন্ত্রাসীরা রফিককে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে পালিয়ে যায়। পরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় সোহেল ও মো. হোসেন নামে দুইজনকে আটক করেছে পুলিশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5869.csv b/Bangla_fin_news_articles/5869.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8b48a231df9b167ecf96173fde564b66f1d1fd47 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5869.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5869,শেয়ারবাজারে ব্যাংকের বাজার মূলধন বেড়েছে,2015-08-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গেল সপ্তাহে শেয়ারবাজারে আর্থিক খাতের শেয়ারের চাহিদা বেড়েছে। এ সপ্তাহে ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক খাতের বাজার মূলধন বেড়েছে ৫ দশমিক ১৮ শতাংশ। আর ব্যাংকের বাজার মূলধন বেড়েছে ৩ দশমিক ১৫ শতাংশ। গত সপ্তাহে ব্যাংক ও ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান ছাড়াও সেবা ও ট্যানারি খাতের বাজার মূলধন বেশ ভালোই বেড়েছে। বিপরীতে মিউচুয়াল ফান্ড ও সিমেন্ট খাতে বাজার মূলধন কমেছে। তথ্যে দেখা গেছে গেল সপ্তাহে ওষুধ ও প্রকৌশল খাত লেনদেনের শীর্ষস্থানে থাকলেও ব্যাংক খাতের লেনদেনের পরিমাণ আগের সপ্তাহের চেয়ে প্রায় ৪৮ শতাংশ বেড়েছে। গত সপ্তাহে গড়ে ৬১ কোটি ৮৩ লাখ টাকার কেনাবেচা হয়েছে ব্যাংক খাতে। এর মধ্যে ৪৮ শতাংশ এসেছে ইসলামী ব্যাংক ও আইএফআইসি ব্যাংকের শেয়ার কেনাবেচা থেকে। বাজার সংশিস্নষ্টরা বলছেন গেল অর্ধবার্ষিকীতে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ৩০টি বাণিজ্যিক ব্যাংকের মধ্যে প্রায় দুইতৃতীয়াংশের মুনাফা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে বেড়েছে। আর ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের এনবিএফআই আয়ে মিশ্র অবস্থা দেখা গেছে। তবে ব্যাংক ও ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর অনেক নিচে থাকায় এবং অধিকাংশ কোম্পানি তুলনামূলক ভাল মুনাফা করায় এসব কোম্পানিতে বিনিয়োগকারীদের ঝোঁক বেড়েছে। এজন্য গেল সপ্তাহে এ খাতের বাজার মূলধন বেড়েছে। ব্যাংকের আর্থিক প্রতিবেদন বিশেস্নষণ করে দেখা গেছে চলতি অর্ধবার্ষিকীতে ১৭টি ব্যাংকের মুনাফা আগের বছরের প্রথমার্ধের চেয়ে বেড়েছে। সবচেয়ে বেশি মুনাফা করেছে ইসলামী ব্যাংক। এছাড়া প্রাইম ব্যাংক ট্রাস্ট ব্যাংক ঢাকা ব্যাংক ইউসিবিএল উত্তরা ব্যাংক ইস্টার্ন ব্যাংক ও ডাচ্বাংলা ব্যাংকের মুনাফা উলেস্নখযোগ্য হারে বেড়েছে। ব্যাংক সংশিস্নষ্টরা বলছেন খেলাপি ঋণ কমে যাওয়া ও বড় অঙ্কের বেশকিছু ঋণ পুনর্গঠন হওয়ায় ব্যাংক খাতের মুনাফায় ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে। তথ্যে দেখা গেছে গত সপ্তাহে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে আইএফআইসি ব্যাংক শেয়ারের দর। ব্যাংকটির শেয়ারদর এ সপ্তাহে ১৮ শতাংশ বেড়েছে। এছাড়া পূবালী ব্যাংকের শেয়ারদর বেড়েছে ১২ দশমিক ৪ শতাংশ। আর এসআইবিএলের শেয়ারদর বেড়েছে ৯ দশমিক ১। এদিকে ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক খাতের ২৩ কোম্পানির মধ্যে সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্স সার্ভিসেস লিমিটেডের শেয়ারদর। এছাড়া দ্বিতীয় প্রান্ত্মিকে আইসিবির ইপিএস সামান্য কমলেও গত সপ্তাহে এর শেয়ারদর ৮ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5870.csv b/Bangla_fin_news_articles/5870.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d4a968ed682f92624eacaffe816dd689617cc5e6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5870.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5870,সোনার দাম ভরিতে বেড়েছে দেড় হাজার টাকা,2015-08-22,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সোনার দাম কয়েক দফা কমার পর এবার প্রতি ভরিতে দেড় হাজার টাকা বাড়িয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি বাজুস। শনিবার পর্যন্ত সবচেয়ে ভালো মানের ২২ ক্যারেট প্রতি গ্রাম সোনা ৩ হাজার ৫৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তা এখন বেড়ে দাঁড়াবে ৩ হাজার ৭১০ টাকা। শনিবার বাজুসের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানানো হয়। নতুন দর রবিবার থেকে কার্যকর হবে। প্রতি ভরি ১১. ৬৬৪ গ্রাম সোনার নতুন দাম হবে ৪৩ হাজার ২৭৩ টাকা। বাজুসের সাধারণ সম্পাদক এনামুল হক খান সাংবাদিকদের বলেন আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম বাড়ায় স্থানীয় বাজারে দাম বাড়ানো হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5871.csv b/Bangla_fin_news_articles/5871.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9081f6bc48560814ca7a38f3c75dbbac9aa86d5f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5871.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5871,দাসপ্রথার সেকাল একাল,2015-08-22,আসিফুর রহমান সাগর,কোন্টাকিন্টের কথা কেউ ভোলেননি নিশ্চয়ই ভোলা সম্ভব রুটসঃ দি সাগা অব অ্যান আমেরিকান ফ্যামিলি উপন্যাসে নিজের পূর্বপুরুষের জন্ম ইতিহাস বর্ণনার মধ্য দিয়ে আমেরিকান লেখক অ্যালেক্স হ্যালি দাস প্রথার নির্মমতা দাসদের করুণ জীবনের কথা তুলে এনেছিলেন আমাদের সামনে। এই উপন্যাসের উপর ভিত্তি করে নির্মিত তুমুল জনপ্রিয় টিভি সিরিজ রুটস বিটিভির বদৌলতে এ দেশের মানুষও দেখার সুযোগ পান। সেই সূত্রেই কোন্টাকিন্টের সঙ্গে আমাদের এত পরিচিতি। আমেরিকার ইতিহাসের অন্যতম জনপ্রিয়তম এই টিভি সিরিয়াল কাঁদিয়েছে এদেশের মানুষকেও। কোন্টাকিন্টের মতোই আরেক বিখ্যাত চরিত্র আংকল টম। আমেরিকান লেখিকা হ্যারিয়েট বিচার স্টো তার উপন্যাস আংকল টমস কেবিনএর কেন্দ্রীয় এই চরিত্রের মধ্য দিয়ে অত্যন্ত মর্মস্পর্শীভাবে দাস জীবনের করুণ কাহিনী তুলে ধরেছেন। কালো মানুষদের ওপরে সাদা মানুষদের নির্মম অমানবিক অত্যাচারের কাহিনী এসব। আমরা জানতে পারি কী অসহনীয় জীবন শতাব্দীর পর শতাব্দী তারা পার করেছেন। এসব দাসের ছিল না কোনো স্বাধীনতা। প্রভুর ইচ্ছার বাইরে গিয়ে বিয়েও করতে পারত না তারা। নিদারুণ পরাধীনতার মধ্যে থেকেও এ দাসরা যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণাঞ্চলে অত্যন্ত উঁচু মানের তুলা উত্পাদন করত। দাস প্রভুরাও তুলা চাষের জন্য ফ্রি লেবারের পরিবর্তে ক্যাপটিভ লেবারই পছন্দ করত। দাস প্রথাকে তারা জিইয়ে রাখতে চেয়েছিল নিজেদের অর্থনৈতিক স্বার্থে। তাদের ধারণা ছিল দাস শ্রমিকদের কাছ থেকে শ্রমশক্তির পুরোটাই নিংড়ে নেয়া সম্ভব। আধুনিক সমাজে সেই দাস প্রথা রদ করা হয়েছে। আগামিকাল রবিবার আন্তর্জাতিক দাস বাণিজ্য স্মরণ ও রদ দিবস। ইউনেস্কোর সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রতি বছর ২৩ আগস্ট আন্তর্জাতিকভাবে দাস বাণিজ্য স্মরণ ও রদ দিবস হিসেবে পালিত হয়। এখন দাস প্রথাকে মানব ইতিহাসের একটি কলঙ্কজনক অধ্যায় হিসাবে বলা হয়। তবে এখন দাস প্রথাকে যত অদ্ভুতই মনে হোক না কেন এক সময় এটিই ছিল স্বাভাবিক। বিত্তশালীদের আভিজাত্যের প্রতীক ছিল দাস। শিক্ষিত বুদ্ধিজীবী শ্রেণীর ঘরেও দাস থাকতো। অবশ্য এখন সবাই দাস প্রথাকে অমানবিক মনে করেন। এই দাস প্রথাকে উচ্ছেদ করতে গিয়েই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গৃহযুদ্ধ বেঁধে গিয়েছিল। সে যুদ্ধে আব্রাহাম লিংকন জিতেছিলেন এবং দাস প্রথার বিলোপ ঘটাতে পেরেছিলেন। তবে আধুনিক সমাজে আজ পর্যন্ত সত্যিই কী দাস প্রথার বিলোপ ঘটেছে সমাজবিদরা বলছেন দাসপ্রথার রূপান্তর ঘটেছে কিন্তু তা সমাজে আজও বিদ্যমান। এই দাসের বেশির ভাগই ঋণ শোধের জন্য দাসে পরিণত হয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ায় একটি বৃহত্ জনগোষ্ঠী মহাজনদের কাছ থেকে অর্থ ধার নিয়ে পরবর্তী সময়ে অর্থ শোধ দিতে না পারায় দাসে পরিণত হয়েছে। এদের মধ্যে কিছু আছে যারা কয়েক প্রজন্মের জন্য দাস। তবে পৃথিবীতে বর্তমানে মানুষ পরিবহন মূলত হয়ে থাকে নারী ও শিশুদের যৌন ব্যবসায় খাটানোর জন্য। এটিকে বর্ণনা করা হয় ইতিহাসের সর্ববৃহত্ দাস বাণিজ্য হিসেবে। অবৈধ মাদকদ্রব্য পরিবহনে ব্যবহার করার কারণে একই সাথে এটি বিশ্বের অন্যতম দ্রুত বর্ধনশীল অপরাধ ক্ষেত্র। এ প্রসঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. নেহাল করিম বললেন মানুষের সুবিধাবাদী চরিত্রের কারণে দাসপ্রথা সমাজ থেকে নির্মূল হয়নি। হবেই এটা জোর দিয়ে বলাও যাচ্ছে না। যদি সরকার মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণ করতে পারে। তাহলে দাসপ্রথা কমে আসার একটা সম্ভাবনা তৈরি হয়। তিনি বলেন আমাদের প্রত্যেকের ঘরে ঘরে দাস রয়েছে। আমরা যাদের কাজের লোক বলি। তারা আমরা ঘুম থেকে ওঠার আগে বিছানা থেকে ওঠে শুতে যায় আমরা শুতে যাওয়ার পরে। তাদেও কোন কর্ম ঘণ্টা নেই নেই নির্দিষ্ট বেতন কাঠামো। ছুটি নেই। অনেক বাড়িতে তাদেও ভালোমত খাবার দেয়া হয় না। অনেকে নিজেদের জন্য ভালোটা আর কাজের মানুষদেও জন্য কমদামের চাল বরাদ্দ করেন। ্সেব কিছুই তো প্রকারান্তরে দাসপ্রথার কথাই মনে করিয়ে দেয়। আমরা কথাকথিত শিক্ষিত শ্রেণী এ নিয়ে কোন প্রতিবাদ করি না। কারণ তাহলে আমরা সুবিধাবঞ্চিত হবো। তাই এই প্রথা বজায় থাকছে। তাই বলাই যায় দাস প্রথা সমাজ থেকে বিলুপ্ত হয়নি। মহানবী হজরত মুহাম্মদ সা. দাসদের মুক্ত করে দিলে যে সওয়াব পাওয়া যায় সে কথা অনেকবারই বলেছেন। তার বিদায় হজের ভাষণেও দাসদের মুক্ত করে দেয়ার আহ্বান ছিল। তার অতি ঘনিষ্ঠ সাহাবা হজরত বেলাল রা. ছিলেন একজন হাবশি ক্রীতদাস। তিনি মধুর কণ্ঠে আজান দিতে পারতেন। সুদূর আবিসিনিয়া থেকে ইসলামের ডাকে সাড়া দিয়ে তিনি মক্কায় এসেছিলেন। কলোনিয়াল দাসপ্রথা শুরু হয় পর্তুগীজ জলদস্যুদের মাধ্যমে আফ্রিকা থকে দস্যুরা কালোদের ধরে নিয়ে ইউরোপে বিক্রি করত। পরে ইংরেজ ও অন্যান্য ইউরোপীয়রাও এই ব্যবসায় জড়িত হয়। এমন হত যে হাজার খানেক ক্রীতদাস নিয়ে নৌজাহাজ রওনা দিয়ে ৫০০এর কম দাস আমেরিকা গিয়ে পৌছাত। জাহাজে ক্রীতদীসদের কাত হয়ে শুতে হত চিত হয়ে শোয়ার জায়গা ছিল না. নিউ ওয়ার্ল্ড বা আমেরিকা গড়ে ওঠে কালোদের মর্মান্তিক শ্রমে. তারা তাদের ভাষা সংস্কৃতি ধর্ম সবকিছু থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে। দাস ছিল মুনিবের সম্পত্তি বিনা পারিশ্রমিকে সে দাসকে দিয়ে কাজ করিয়ে নিতে পারতো। সে সময় অনেকেই ঋণের দায় থেকে বাঁচতে দাসত্বকে বরণ করে নিতে বাধ্য হত। দাসের সন্তানও দাস বলে গণ্য হত। যুদ্ধে পরাজিত হয়েও অনেকসময় দাসত্ব বরণ করতে হত। অমানবিকভাবে সারা জীবনখেটে মরতে হত তাদের। এ চক্র থেকে বের হওয়ার কোন সুযোগ ছিল না যদি না তাদের মুনিব তাদের মুক্তি দেয়। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী শাসিত বাংলাসহ সারা বিশ্বেই দাস কেনা বেচার জন্য বাজার গড়ে উঠেছিল। এ বাজারে আফ্রিকার নিগ্রোদের চাহিদাই বেশি ছিল। তাদেও জোর করে ধরে আনা হত। আর বিক্রি করা হত ইউরোপের বাজারে। দাসত্ব বলতে বোঝায় কোনো মানুষকে জোর করে শ্রম দিতে বাধ্য করা এবং এক্ষেত্রে কোনো মানুষকে অন্য মানুষের অস্থাবর সম্পত্তি হিসেবে গণ্য করা। কাউকে তার ইচ্ছার পরিবর্তে দাস করা যেতে পারে। এটি হতে পারে তার আটক জন্ম ক্রয় করা সময় থেকে। দাসদের অনুমতি ব্যতিরেকে স্থান বা মালিককে ত্যাগ করা কাজ না করার বা শ্রমের মজুরী পাবার অধিকার নেই। কিছু সমাজে নিজের দাসকে হত্যা করা আইনসঙ্গত ছিল। দাসত্ববিরোধী আন্তর্জাতিক সংগঠন অ্যান্টি স্ল্যাভারি ইন্টারন্যাশনাল দাসত্বের সংজ্ঞা দিতে গিয়ে একে জোরপূর্বক শ্রম দেওয়া হিসেবে উল্লেখ করেছে। এই সংজ্ঞা অনুযায়ী বর্তমান বিশ্বে এখনো ২ কোটি ৭০ লক্ষ দাস রয়েছে। এই সংখ্যা ইতিহাসের যেকোনো সময়কার দাসের সংখ্যার তুলনায় বেশি। এমন কী প্রায় ৪০০ বছরের ইতিহাসে আফ্রিকা থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আনা আফ্রিকান দাসের মোট সংখ্যাও এর প্রায় অর্ধেক। আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার হিসাব অনুযায়ী এখনো বিশ্বের ১ কোটি ২০ লাখ মানুষ জোরপূর্বক শ্রম দাসত্ব ও দাসত্ব সংশ্লিষ্ট প্রথার কাছে বন্দী। প্রাচীনকালে এবং মধ্যযুগে সমাজে মানুষ কেনাবেচার একটি প্রথা ছিল । যা দ্বারা বিভিন্ন মুল্যের বিনিময়ে মানুষ কেনা যেত । এই প্রচলিত প্রথাটিকেই দাস প্রথা বলা হয়ে থাকে। দাস অথবা দাসী বর্তমান বাজারের পণ্যের মতই বিক্রি হত। বর্তমানে যেমন পণ্য বেচাকেনার বাজার আছে অতীতেও দাসদাসী বিক্রি অথবা কেনার আলাদা বাজার ছিল । সভ্যতা বিকাশের ধারায় মানবসমাজে উদ্ভব ঘটে দাসপ্রথার। কালের টানে একসময় বিলোপও হয়ে যায়। কিন্তু সভ্যতার গায়ে ক্ষতচিহ্নের মতো রয়ে গেছে এই অমানবিক প্রথার দাগ। দাসপ্রথা বিলুপ্ত হওয়ার কোনো নির্দিষ্ট বৈশ্বিক তারিখ নেই। একেক দেশে একেক দিন দাসপ্রথাকে বিলোপ করা হয়। প্রাচীন দক্ষিণ এশীয় পণ্ডিত কৌটিল্য দাসপ্রথা তুলে দিতে তার সম্রাটকে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন। সম্ভবত এটাই দাসপ্রথা বিলোপের প্রথম উদ্যোগ। আর সর্বশেষ দাসপ্রথা বিলুপ্ত হয় ১৯৬৩ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাতে। জাতিসংঘ সনদ অনুযায়ী ২ ডিসেম্বরকে পালন করা হয় ইন্টারন্যাশনাল ডে ফর দ্য এবলিউশন অব স্লেভারি হিসাবে। এদিন মূলত স্মরণ করা হয় সভ্যতা বিকাশে দাসদের অবদানের কথা স্মরণ করা হয় গ্লানিময় এক প্রথার কথা। দাস প্রথার উত্পত্তিকাল দাসত্বের ওপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠা প্রথম সমাজ হলো গ্রিক সভ্যতার সমাজব্যবস্থা। গ্রিক সভ্যতার সূচনা যিশুর জন্মের আনুমানিক দুহাজার বছর আগে মাইনোয়ান যুগে। হোমারের দুই মহাকাব্য ইলিয়াড এবং ওডিসির রচনাকাল আনুমানিক ৭৫০৭০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ। এই দুই মহাকাব্যে দাসত্ব এবং দাসপ্রথার টুকরো কিছু ছবি পাওয়া যায়। কৃষি এবং শিল্প খাতে শ্রমের চাহিদা মেটানো হতো দাসদের দ্বারা। গ্রিকদের শিল্প যখন সমুদ্র পার হয়ে রফতানি শুরু হয় তখন দাসদের প্রয়োজনীয়তাও বৃদ্ধি পায়। দাস বেচাকেনার জন্য ব্যবসা শুরু হয়। এথেন্সের দাস ব্যবসায়ীরা এশিয়া মাইনর সিরিয়া প্রভৃতি দেশ থেকে দাস আমদানি করত। ফিনিসীয় দাস ব্যবসায়ীরা নিজেরাই এথেন্সের বাজারে দাস নিয়ে আসত। সিরিয়া মিসর আরব প্রভৃতি দেশের সঙ্গেও এথেন্স এবং অন্য গ্রিক রাষ্ট্রের দাস ব্যবসা শুরু হয়। খ্রিস্টপূর্ব পঞ্চম শতকে এথেন্সের অর্থনীতি পুরোপুরিই দাসশ্রমনির্ভর হয়ে পড়ে। প্রাচীন রোম সভ্যতাতেও ছিল দাসপ্রথার প্রচলন। রোমান সাম্রাজ্যের বিজিত প্রদেশগুলো থেকে রোমে দাস সরবরাহ করতে হতো। দাস বিদ্রোহ ও একজন স্পার্টাকাস প্রাচীনকালের অধিকাংশ বড়মাপের দাস বিদ্রোহ সংঘটিত হয়েছিল খ্রিস্টপূর্ব ১৪০ অব্দ থেকে খ্রিস্টপূর্ব ৭০ অব্দের মধ্যে। অর্থাত্ রোমান সাম্রাজ্যের একটি বিশেষ পর্বে। খ্রিস্টপূর্ব ২য় শতাব্দীর মধ্যভাগ থেকে ক্রমাগত বিদ্রোহের ঘটনা ঘটতে থাকে। যেমন খ্রিস্টপূর্ব ১৩৬১৩২ সময়কালে সিসিলির প্রথম যুদ্ধ ১৩৩১২৯ সময়কালে এশিয়াতে অ্যারিস্টোনিকাসের অভ্যুত্থান ১০৪ থেকে ১০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ পর্যন্ত সিসিলির দ্বিতীয় যুদ্ধ এবং খ্রিস্টপূর্ব ৭৩৭১ সময়কালে বিখ্যাত স্পার্টাকাসের বিদ্রোহ। এসব বিরাট দাসযুদ্ধ উসকে দিয়েছিল অনেক ছোট সংঘর্ষকে। যেমন ইতালির বিভিন্ন শহর অ্যাটিকার খনি অঞ্চল এবং ডেলস দ্বীপে ঘটে যাওয়া নানা অভ্যুত্থান। তবে স্পার্টাকাসের পরাজয়ের পর এ মাপের দাস বিত্রোহ আর ঘটেনি। স্পার্টাকাস ইতিহাসের অনন্য নায়ক। প্রাচীন রোমের এই দাস বিদ্রোহী সম্পর্কে ফরাসি চিন্তাবিদ ভলতেয়ার বলেছেন তার যুদ্ধ ইতিহাসের সবচেয়ে ন্যায়সঙ্গত যুদ্ধ হয়তো ইতিহাসের একমাত্র ন্যায়সঙ্গত যুদ্ধ। ইতিহাসে তার প্রিয় চরিত্র কে কন্যার এই প্রশ্নের জবাবে মহামতি কার্ল মার্কস উত্তর দিয়েছিলেন স্পার্টাকাস। স্পার্টাকাস ছিলেন একজন গ্লাডিয়েটর। গ্লাডিয়েটরদের একটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থেকে পালিয়ে বিদ্রোহ করেছিলেন স্পার্টাকাস। স্পার্টাকাসের দেহ খুঁজে পাওয়া যায়নি। স্পার্টাকাসকে নিয়ে অসাধারণ একটি উপন্যাস লিখেছেন মার্কিন লেখক হাওয়ার্ড ফার্স্ট। স্পার্টাকাসকে নিয়ে হলিউডে চলচ্চিত্র তৈরি হয়েছে। আধুনিককালে দাসপ্রথাবিরোধী বিদ্রোহের তাত্পর্যময় দৃষ্টান্ত হাইতির দাস বিদ্রোহ। হাইতির দাস বিদ্রোহ ১৭৯১১৮০৩ পৃথিবীব্যাপী দাসপ্রথাবিরোধী আন্দোলনকে শক্তি জুগিয়েছিল। ইতিহাসবিদ সিএলআর জেমস হাইতির দাস বিদ্রোহ সম্পর্কে বলেছেন ইতিহাসের একমাত্র সফল দাস বিদ্রোহ। হাইতির দাস বিদ্রোহ ১৭৮৯ সালে ফরাসি বিপ্লব দ্বারা গভীরভাবে প্রভাবিত হয়েছিল। হাইতির দাস বিদ্রোহ শুরু হয় ১৭৯১ সালের ২২ আগস্ট। ১৮০৪ সালের ১ জানুয়ারি জন্ম হয় স্বাধীন হাইতির। ফ্রাঙ্কলিন নাইটসের মতে আধুনিক বিশ্বের ইতিহাসে বৈপ্লবিক পরিবর্তনের সবচেয়ে নিশ্ছিদ্র বা সর্বাত্মক একটি দৃষ্টান্ত হলো হাইতির বিপ্লব। পশ্চিম ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জে হাইতির এই বিপ্লব দাসপ্রথাবিরোধী আন্দোলনকে নতুন গতি এনে দেয়। হাইতি বিপ্লবের প্রভাব পড়ে ব্রিটেনেও। ১৮০৮ সালে ব্রিটিশ সরকার তাদের আটলান্টিক জোড়া দাস ব্যবসা বন্ধ কওে দেয়। আর ব্রিটেনে দাস ব্যবস্থার অবসান ঘটে ১৮৩৪ থেকে ১৮৩৮ সালের মধ্যে। ফ্রান্সে দাস প্রথার বিলোপ হয় ১৮৪৮ সালে। আমেরিকার দক্ষিণাংশের ১১টি রাজ্যের কৃষিভিত্তিক অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ উপাদান ছিল দাসশ্রম। ১৮৬০ সালে যুক্তরাষ্ট্রে দাসের সংখ্যা দাঁড়ায় ৪ মিলিয়ন। আমেরিকার উত্তরাংশে দাসপ্রথাবিরোধী আন্দোলন গড়ে ওঠে সমাজ সংস্কারক উইলিয়াম গ্যারিসন আংকল টমস কেবিন এর লেখক হ্যারিয়েট বিচার স্টো প্রমুখের নেতৃত্বে। ১৮৬০ সালে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হন আব্রাহাম লিংকন। লিংকন আমেরিকার পশ্চিমাংশে দাসপ্রথা প্রসারের বিরোধিতা করেন। ১৮৬১ সালের ১২ এপ্রিল শুরু হয় আমেরিকায় গৃহযুদ্ধ। ১৮৬৩ সালে প্রেসিডেন্ট লিংকন দাসপ্রথাবিরোধী ঘোষণা জারির মাধ্যমে আমেরিকার দক্ষিণাংশের কনফেডারেট রাজ্যগুলোর দাসদের দাসত্ব মোচন করেন। ১৮৬৫ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ১৩তম সংশোধনীর মাধ্যমে দেশ থেকে দাসপ্রথা বিলোপ করা হয়। পৃথিবীর কয়েকটি দেশে দাসপ্রথা বিলোপের সময়কাল ঃ সুইডেন ১৮৪৬ আর্জেন্টিনা ১৮৫৩ মেক্সিকো ১৮২৯ ডেনমার্ক ১৮৪৮ কিউবা ১৮৮৬ ব্রাজিল ১৮৮৮ মাদাগাস্কার ১৮৯৬ চীন ১৯১০ আফগানিস্তান ১৯২৩ ইরাক ১৯২৪ ইরান ১৯২৮ মিয়ানমার ১৯২৯ সৌদি আরব ১৯৬২ সংযুক্ত আরব আমিরাত ১৯৬৩ নেপাল ১৯২৬। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5872.csv b/Bangla_fin_news_articles/5872.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..849828c83e0a3ac49720c6a6722e279e50ac80c0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5872.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5872,বাজারে ডালডিমমুরগিসহ নিত্য পণ্যের দাম বেড়েছে,2015-08-21,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাজধানীর বাজারগুলোতে কাঁচাপণ্যের দর ওঠানামা করলেও এখনো তা স্বাভাবিক হয়নি। আগের সপ্তাহে কাঁচামরিচের দাম কমলেও শুক্রবার রাজধানীতে মরিচের দাম বেড়েছে। এছাড়া ডিম মসুর ডাল ও ব্রয়লার মুরগির দামও আগের সপ্তাহের চেয়ে সামান্য বেড়েছে। শুক্রবার রাজধানীর কয়েকটি বাজার ঘুরে এসব তথ্য জানা গেছে। খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন পাইকারি বাজারে দাম বাড়ার কারণে তাদের বেশি দরে বিক্রি করতে হচ্ছে। কিন্তু কি কারণে এভাবে দাম বাড়ছে সে বিষয়ে তারা কিছুই জানাতে পারেনি।পাইকারি ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলাপকালে তারা আমদানি কম অজুহাতে দাম বাড়ছে বলে জানান। তাছাড়া পাইকারি বাজারে সামান্য বাড়লেই খুচরা বিক্রেতারা এই অজুহাতে বেশি দরে পণ্য বিক্রি করেন বলেও অভিযোগ করেন তারা। শুক্রবার বাজারে মানভেদে প্রতিকেজি দেশি পেঁয়াজ ৬০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। ভারত থেকে আমদানি করা প্রতিকেজি পেঁয়াজ ৫৫ টাকায় বিক্রি হয়েছে। এছাড়া দেশি প্রতিকেজি রসুন ৮০ টাকায় এবং আমদানি করা রসুন ১১০ টাকা থেকে ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। গত সপ্তাহে খুচরা বাজারে দেশি মসুর ডালের দাম ছিল ১৩০ টাকা থেকে ১৩৫ টাকা। শুক্রবার প্রতিকেজি মসুর ডাল বিক্রি হচ্ছে ১৩৫ টাকা থেকে ১৪০ টাকায়। যাত্রবাড়ী বাজারের খুচরা ব্যবসায়ী মহুর আলী জানান আমরা যখন কোনো মালামাল বেশি দামে ক্রয় করি তখন বেশি দরেই বিক্রি করতে হয়। আর কম দামে ক্রয় করলে কম দামে বিক্রি করা যায়। এটাই স্বাভাবিক হিসাব। তবে দাম কেন বাড়ছে বা কমছে এটা আমরা বলতে পারবো না। এটা পাইকারি ব্যবসায়ীরা বলতে পারবেন। শ্যামবাজারের পাইকারি ডাল ব্যবসায়ী হাজী আসমত আলীর সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি জানান আমদানি সামান্য কম থাকায় ডালের দাম কেজিতে দুই থেকে তিন টাকা বেড়েছে। দেশি মসুর ডাল পাইকারি বিক্রি হচ্ছে ১২৫ থেকে ১২৬ টাকায়। যা আগের সপ্তাহে ছিল ১২২ টাকা থেকে ১২৩ টাকা। পাইকারি মূল্য সামান্য বাড়লেও খুচরা বিক্রেতারা অনেক বেশি দামে দামে বিক্রি করে বলেও তিনি অভিযোগ করেন। শুক্রবার রাজধানীর যাত্রাবাড়ী স্বামীবাগ কাপ্তানবাজার সেগুনবাগিচা বাজারে গিয়ে দেখা গেছে মানভেদে প্রতিকেজি গোল আলু বিক্রি হচ্ছে ২২ টাকা থেকে ২৫ টাকায় কাঁচামরিচ ১২০ টাকা থেকে ১৩০ টাকায় আগের সপ্তাহে ছিল ৮০ টাকা থেকে ১০০ টাকা বেগুন ৪৫ টাকা থেকে ৫০ টাকায় টমেটো ৭০ টাকায় শশা ৪৫ টাকা থেকে ৫৫ টাকায় দোন্দল ৩৫ টাকা থেকে ৪৫ টাকায় গাজর ৬০ টাকা থেকে ৭০ টাকায় কাকরুল ৫৫ টাকা থেকে ৬৫ টাকায় পটল ৫০ টাকা থেকে ৫৫ টাকায় মূলা ৪০ টাকা থেকে ৪৫ টাকায় ঝিঙা ৫০ টাকা থেকে ৫৫ টাকায় ভেন্ডি ৪৫ টাকা থেকে ৫৫ টাকায় বটবটি ৭০ টাকা থেকে ৮০ টাকা কহি ৫০ টাকা থেকে ৬০ টাকায় উস্তা ৪০ টাকা থেকে ৫০ টাকায় পেঁপেঁ ৩০ টাকা থেকে ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এদিকে বাজারে ডিমের দাম বেড়েছে। প্রতি হালি ব্রয়লার মুরগির লাল ডিমের পাইকারি দাম ৩৭ টাকা থেকে ৩৮ টাকা। যা খুচরা বাজারে ৪২ টাকা থেকে ৪৪ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অপরদিকে হাসের ডিম পাইকারি বাজারে কিছুটা কমলেও খুচরা বাজারে তা কমেনি। খুচরা বাজারে প্রতি হালি হাসের ডিম ৪৬ টাকা থেকে ৪৮ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। যা পাইকারি বাজারে ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আগের সপ্তাহে পাইকারি বাজারে প্রতি হালি হাসের ডিমের দাম ছিল ৪২ টাকা। ডিমের পাশাপাশি চলতি সপ্তাহে খুচরা বাজারে ব্রয়লার মুরগির দাম বেড়েছে। শুক্রবার খুচরা বাজারে প্রতিকেজি ব্রয়লার মুরগি সাদা বিক্রি হচ্ছে ১৬৫ টাকা থেকে ১৭৫ টাকা। যা আগের সপ্তাহে বিক্রি হয়েছে ১৬০ টাকা থেকে ১৭০ টাকা। বিক্রিতারা বলছেন পাইকাররা দাম বাড়ানোর কারণেই তারা বেশি দামে বিক্রি করছে। তবে ব্রয়লার লাল মুরগির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। ব্রয়লার লাল মুরগি প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকায়। সেগুনবাগিচা বাজারের খুচরা ব্যবসায়ী নান্নু মিয়া বলেন ব্রয়লার মুরগির দাম কেন বেড়েছে তা বলতে পারবো না। আমাদের কাছে পাইকাররা মুরগি সাপ্লাই দিয়ে যায়। তারা প্রতিকেজি ব্রয়লার মুরগির দাম ৫ টাকা বাড়িয়ে দিয়েছে বলে আমরাও বাড়িয়ে বিক্রি করছি। এদিকে বাজারে প্রতিকেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৩৮০ টাকা থেকে ৪০০ টাকায় । \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5873.csv b/Bangla_fin_news_articles/5873.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8f9485df45a8a8bdb7785c2078e4222e9643dc0c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5873.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5873,নিম্নমানের বিদেশি গুঁড়া দুধে বাজার সয়লাব,2015-08-21,মুন্না রায়হান,দেশে দুধের ঘাটতি থাকায় গুঁড়া দুধ আমদানি বাড়ছেই। সেইসঙ্গে আসছে নিম্নমানের গুঁড়া দুধও। এদিকে চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম থাকায় গুঁড়া দুধ থেকে কিছু দুগ্ধ প্রক্রিয়াজাতকারী কোম্পানি পাস্তুরিত তরল দুধ তৈরি করছে। তৈরিকৃত এ দুধ আসল দুধের সঙ্গে মিলিয়ে বাজারে বিক্রি করা হচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে। ফলে এদিকে যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে খামারিরা অন্যদিকে প্রতারিত হচ্ছেন ভোক্তারা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসেবে একজন মানুষের প্রতিদিন ২৫০ মিলিলিটার দুধ পান করা উচিত। এ হিসেবে বছরে প্রায় ১ কোটি ৪০ লাখ টন দুধ প্রয়োজন। কিন্তু প্রাণিসম্পদ বিভাগের হিসেবে গত ২০১৪১৫ অর্থবছরে দেশে ৪৫ লাখ ৪১ হাজার টন তরল দুধ উত্পাদন হয়েছে। ঘাটতি প্রায় ১ কোটি টন। আর এই সুযোগটিই নিচ্ছে গুঁড়া দুধ আমদানিকারক ও দুগ্ধ প্রক্রিয়াজাতকারী কিছু কোম্পানি। ফলে দেশের উজ্জ্বল সম্ভাবনাময় ডেইরী শিল্প বিকাশ দারুণভাবে ব্যাহত হচ্ছে। গুঁড়াদুধ আমদানি বাড়ছেই আসছে নিম্নমানের দুধও দেশে চাহিদার তুলনায় দুধের ঘাটতি থাকায় প্রতি বছরই বাড়ছে গুঁড়া দুধ আমদানি। সেইসাথে আসছে নিম্নমানের গুঁড়া দুধও। বছরে প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকার গুঁড়া দুধ আমদানি করা হয়। আর গুঁড়া দুধ আমদানির ক্ষেত্রে ধারাবাহিকভাবে শুল্কহার কমায় এক্ষেত্রে উত্সাহিত হচ্ছে আমদানিকারকরা। গত পাঁচ অর্থবছরে গুঁড়া দুধ আমদানির ক্ষেত্রে শুল্কহার ৫১ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে ধারাবাহিকভাবে কমে ২৮ শতাংশ হয়েছে। বাজেটে শিশুখাদ্যের কথা বলে গুঁড়া দুধ আমদানিতে প্রায় প্রতি বছরই শুল্কহার কমানো হয়। কিন্তু স্থানীয় পর্যায়ে উত্পাদিত তরল দুধের ভ্যাট মওকুফ সুবিধা ছাড়া আর কোনো সুবিধা নেই। এমনকি দুগ্ধ প্রক্রিয়াজাতকারী মেশিনপত্র মোড়কীকরণ উপাদান আমদানিতে ভ্যাট প্রদান করতে হয়। জানা গেছে দুগ্ধশিল্পে ব্যবহূত মিল্ক ট্যাংকার এসেপটিক প্যাকেজিং আমদানির ক্ষেত্রে ২৫ শতাংশ দুগ্ধজাত পণ্যের মোড়কীকরণ উপাদান আমদানি পর্যায়ে ৩২ শতাংশ শুল্ক ও দুগ্ধশিল্পের জন্য শীতলীকরণ ট্যাংক মিল্কিং মেশিন আমদানির ক্ষেত্রে ৮ শতাংশ শুল্ক দিতে হয়। এছাড়া দুগ্ধশিল্পের ওপর ৫ শতাংশ করপোরেট কর রয়েছে। সংশ্লিষ্টরা জানান দেশে দুধের বাজার সমপ্রসারণের বিরাট সুযোগ রয়েছে। এজন্য সরকারের নীতি সহায়তার কোন বিকল্প নেই। সরকারের নীতি সহায়তা পেলে দেশ একদিকে যেমন দুধে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করবে অন্যদিকে এ খাতে বড় ধরনের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। গুঁড়া দুধ থেকে তৈরি হচ্ছে পাস্তুরিত তরল দুধ অধিক লাভের আশায় কিছু দুগ্ধ প্রক্রিয়াজাতকারী প্রতিষ্ঠান গুঁড়া দুধ থেকে পাস্তুরিত তরল দুধ তৈরি করে বাজারে বিক্রি করছে। কিন্তু এভাবে গুঁড়া দুধ থেকে তরল দুধ তৈরিতে দুধে গুণগত মান বজায় থাকে না। যা স্বাস্থ্যের জন্য নিরাপদ নয়। সংশ্লিষ্টরা জানান দেশে দুভাবে দুধ বাজারজাত করা হয়। একটি তরল অন্যটি গুঁড়া দুধ। কোম্পানিগুলো চিলিং সেন্টারের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে গোয়ালা এবং সমিতির মাধ্যমে দুধ সংগ্রহ করে। এরপর চিলিং সেন্টার থেকে কুলিং ট্যাংকার শিতলীকরণএর মাধ্যমে দুধকে দুই ডিগ্রি তাপমাত্রায় নিয়ে আসা হয়। ওই দুই ডিগ্রি তাপমাত্রার দুধ কুলিং ট্রাকে করে ফ্যাক্টরিতে নিয়ে যাওয়া হয়। প্রক্রিয়াজাত কারখানায় দুধকে কয়েকটি প্রক্রিয়ার পর প্যাকেটজাত করে বাজারে সরবরাহ করা হয়। সংশ্লিষ্টরা জানান প্রতি বছর রমজানসহ বিভিন্ন উত্সবপার্বণে যখন তরল দুধের চাহিদা বেশি থাকে মূলত তখনই অধিক মুনাফার আশায় গুঁড়া দুধ থেকে তরল দুধ তৈরি করে কিছু কোম্পানি। এ প্রসঙ্গে প্রাণ ফুডস্এর প্রাণ দুধ বিপণন পরিচালক কামরুজ্জামান কামাল ইত্তেফাককে বলেন বাজারে চাহিদার তুলনায় তরল দুধের সরবরাহ কম। এই বাড়তি চাহিদা মেটাতে কোন কোন কোম্পানি গুঁড়া দুধ থেকে তরল দুধ তৈরি করতে পারে। কিন্তু প্রাণ তা করে না। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন বিএসটিআই এর মহাপরিচালক ইকরামুল হক গতকাল ইত্তেফাককে বলেন কোন কোম্পানি যদি তরল দুধ তৈরিতে আমদানিকৃত গুঁড়া দুধ ব্যবহার করে তবে তা অবৈধ। কারণ গুঁড়া দুধ থেকে আবার তরল দুধ তৈরি করলে গুণগত মান নিশ্চিত করা সম্ভব হয় না। তৈরি হচ্ছে নকল দুধ দুধের চাহিদাকে পুঁজি করে তৈরি হচ্ছে নকল দুধ। দুগ্ধভাণ্ডার হিসেবে খ্যাত পাবনা ও সিরাজগঞ্জে একটি চক্র এই নকল দুধ তৈরি করছে। এই দুধ তারা বিভিন্ন দুগ্ধ প্রক্রিয়াজাতকারী প্রতিষ্ঠানে সরবরাহ করছে। এরসঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানেরও কিছু কর্মকর্তা জড়িত বলে অভিযোগ রয়েছে। সরেজমিন অনুসন্ধানে জানা যায় ছানার পানিই নকল দুধ তৈরির প্রধান উপকরণ। আর এই ছানার পানির সঙ্গে ক্ষতিকর স্কিম মিল্ক পাউডার ফরমালিন কাটার অয়েল সোডা ও দুধের ননীর সঙ্গে দুধের কৃত্রিম সুগন্ধি মিশিয়ে নকল দুধ তৈরি করা হয়। পরে আসল দুধের সঙ্গে নকল দুধ মিশিয়ে বিভিন্ন নামিদামি দুগ্ধ প্রক্রিয়াজাতকারী প্রতিষ্ঠানে তা সরবরাহ করা হয়। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায় দুধের ঘনত্ব নির্ণয়ে ল্যাকটোমিটার ব্যবহার করে ভেজাল শনাক্ত করা যায়। কিন্তু এ অসাধু চক্র ভেজাল দুধে ফরমালিনসহ স্কিম মিল্ক পাউডার ব্যবহার করে। এতে দুধের ঘনত্ব বেড়ে যায় দুধ তাজা থাকে। ফলে ভেজাল বিরোধী অভিযানে ল্যাকটোমিটার দিয়ে এই সূক্ষ্ম প্রতারণা ধরা অনেক সময়ই সম্ভব হয় না। এ প্রসঙ্গে মিল্কভিটার অন্তর্বর্তীকালিন ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য পরিচালক এ্যাড. শেখ আব্দুল হামিদ লাবলু ইত্তেফাককে বলেন সমপ্রতি মোহনপুর প্লান্টে দুধ সংগ্রহের সময় হাতেনাতে ভেজাল দুধ সনাক্ত করা হয়েছে। পরে এজন্য কয়েকটি সমিতিকে বরখাস্ত করা হয়েছে। তিনি বলেন একটি সিন্ডিকেট রয়েছে এর পেছনে। দুগ্ধ প্রক্রিয়াজাতকারী প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষকে এ ব্যাপারে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5874.csv b/Bangla_fin_news_articles/5874.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e3da7ab2637e8630ef088895171f0e247b9db8fa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5874.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5874,তেলের দর পতনে মন্দায় শেয়ার বাজার,2015-08-21,জামাল উদ্দীন,বিশ্ব অর্থনীতিতে আবারো অস্বস্তি আতঙ্কে বিনিয়োগকারীরা। বড় অর্থনীতির দেশগুলোর প্রবৃদ্ধির নিম্নগতি ক্রমহ্রাসমান জ্বালানি তেলের দামে বাড়ছে শংকাও। প্রভাবে বিশ্ব পুঁজিবাজারেও ধস নামছে। জ্বালানি তেলের দাম আরো কমে যাওয়ার পূর্বাভাসও রয়েছে। তথাপি উত্পাদনও বাড়াচ্ছে তেল উত্তোলনকারী দেশগুলো। এ অবস্থায় বাংলাদেশের মত আমদানিকারক দেশ কিছুটা লাভবান হলেও বিশ্ব যদি মন্দাবস্থায় পড়ে যায় তবে বড় ধরনের ঝুঁকির মোকাবেলাও করতে হতে পারে। বিশ্লেষকদের মতে বিশ্ব বাজারে জ্বালানি তেলের দাম এখন সর্বনিম্নে। গতকাল যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে অপরিশোধিত তেল বিক্রি হয়েছে প্রতি ব্যারেল ৪০ ডলারে। আগামী বছর নাগাদ তেলের দাম আরো ১০ ডলার কমতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। এর ফলে ইতিমধ্যে বাংলাদেশ লাভবান হয়েছে। বছরে কয়েক হাজার কোটি টাকার ভর্তুকির চাপ থেকে রক্ষা পেয়েছে দেশটির অর্থনীতি। যদিও অভ্যন্তরীণ বাজারে দাম সমন্বয় করা হয়নি তথাপি ভর্তুকির অর্থ অন্য খাতে বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টি করেছে। আমদানি নির্ভর দেশ হওয়ার ফলে তেলের মূল্য কমায় বাংলাদেশের আমদানি ব্যয় কমেছে যা বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধিতেও বড় ভূমিকা রাখছে। এই রিজার্ভ এখন বিনিয়োগযোগ্য করে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সম্প্রসারণের সুযোগও সৃষ্টি করেছে। যে কয়টি কারণে জ্বালানির দাম কমছে তার মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের জ্বালানি তেলের মজুদ বেড়ে যাওয়া আন্তর্জাতিক সরবরাহ বাড়ার শঙ্কা এবং এশিয়া বিশেষত চীন ও জাপানের অর্থনীতির গতি মন্থর হওয়া উল্লেখযোগ্য। চীনের মুদ্রার দরপতনে সব ধরনের পণ্য বাজারেই প্রভাব পড়েছে। এদিকে ইরানের উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রভাবে তেলের বাজারে সরবরাহ বৃদ্ধি এবং দরপতন অব্যাহত থাকবে বলেও মনে করছেন বিশ্লেষকরা। তাদের মতে ইরানের পরমাণু কর্মসূচি সীমিত রাখার বিনিময়ে সেদেশের উপর থেকে অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার প্রভাবেই এমনটি হবে। আমদানিকারক দেশগুলো এর সুফল পাবে। তদুপরি বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্ অর্থনীতির দেশ জাপানেও প্রবৃদ্ধি কমছে। এ অবস্থায় বিশ্ব অর্থনীতি আগামী দিনগুলোতে কঠিন সময়ের মুখোমুখি হবে। তার ইঙ্গিত এখনি স্পষ্ট হচ্ছে। বাড়ছে আতঙ্কও। জ্বালানি তেল কোম্পানিগুলো আগামীতে দর কমার শংকা করায় শেয়ার বাজারেও নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। গতকাল বিভিন্ন স্টক এক্সচেঞ্জে সূচকের পতন ঘটেছে। নাসডাক ডাউজোন্স এসএন্ডপি ৫০০ সূচক কমেছে। উল্লেখযোগ্য হারে দর কমেছে তেল কোম্পানিগুলোর শেয়ারের। যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক সুদের হার বৃদ্ধির উদ্যোগ নিলেও তার কোন প্রভাব শেয়ার বাজারে পড়েনি। বরং নীতিনির্ধারকরাও শংকায় আছেন এতে যদি মূল্যস্ফীতি বেড়ে যায়। কিংবা বিশ্ববাজারে এর প্রভাব কি হবে তা নিয়েও ভাবা হচ্ছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5875.csv b/Bangla_fin_news_articles/5875.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..da07a0e53f23097e7c060558f45bc1091ae63a0f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5875.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5875,হাজিদের পকেটমারতে পকেটমার আটক ১২,2015-08-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,হাজিদের পকেটমারতে সৌদি আরবে যায় পকেটমাররা। প্রতি বছরই পকেটমারের একটা বা দুটো গ্রুপ হজে গিয়ে পকেটমারসহ নানা ধরনের অপরাধ কর্মকাণ্ড করে থাকে। এ বছর এ চক্রের তিন সদস্য বাংলাদেশ থেকে হজে যাচ্ছিলেন পকেটমারের জন্য। এ তিনজনকে হজে পাঠাতে পরিকল্পনাকারী হাজি আব্দুল গফুর ১২ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেছিলেন। এ বছর হজ থেকে তার আয়ের টার্গেট ছিল এক কোটি টাকা। বৃহস্পতিবার দুপুরে ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার মনিরুল ইসলাম এসব কথা জানান। তিনি জানান এই চক্রের ৬ জন সহ মোট ১২ জন পকেটমার ও অজ্ঞান পার্টির সদস্যকে আটক করা হয়েছে। হাজিদের পকেটমার গ্রুপের ৬ জনের মধ্যে হাজি আব্দুল গফুর বিনিয়োগ ও পরিকল্পনাকারী মো. টুটুল বিশ্বাস দলনেতা সেকেন্ডইনকমান্ড কাজী সারোয়ার জামাল ওরফে নেতাজী আলহাজ্ব মো. ইব্রাহিম মো. মনির হোসেন মো. সাইফুল ইসলাম ওরফে বাচ্চু। এদের মধ্যে আলহাজ্ব মো. আব্দুল গফুর আলহাজ্ব মো. টুটুল বিশ্বাস ওরফে সুমন এ বছর পকেটমারের উদ্দেশ্যে হজ পালন করতে যাচ্ছিলেন। আরেক পকেটমার মো. রওশনও তাদের সঙ্গে সৌদি আরব যাওয়ার পরিকল্পনা করছিলেন। তবে রওশন এখন পলাতক। মনিরুল ইসলাম জানান হাজি মো. টুটুল বিশ্বাস সৌদি আরবে ধরা পড়েছেন এবং দুবছর কারাগারে ছিলেন। এবার এই তিনজন হজে যাওয়ার জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি শেষ করেছিলেন। মনিরুল ইসলাম আরো বলেন আন্তর্জাতিক ৩৪টি গ্রুপ রয়েছে যারা প্রতিবছর হজ গিয়ে নানা ধরনের অপরাধ কর্মকান্ড করে থাকেন। এমনকি বাংলাদেশ থেকে যাওয়া কিছু রোহিঙ্গা নাগরিকও সেখানে গিয়ে নানা ধরনের অপরাধমূলক কর্মকান্ড করেন। এদিকে ২০ আগস্ট সকালে শাহবাগ এলাকা থেকে অজ্ঞান পার্টির ছয় সদস্যকে আটক করে পুলিশ। তারা হলেনমো. নুরুল আনোয়ার মো. সুজন খান মো. আবুল বাশার মো. আবুল হাসান মো. আক্তার হোসেন মো. আবুল কালাম। এ ব্যাপারে মনিরুল ইসলাম বলেন এই গ্রুপের ৮১০ জন সদস্য ও আশেপাশের জেলায় প্রতিদিন পাবলিক বাসের যাত্রীদের আচার ও অন্যান্য খাবার খাইয়ে অজ্ঞান করে সর্বস্ব নিয়ে বাস থেকে নেমে যায় এরা। এই গ্রুপের নেতৃত্বে আছেন নুরুল আনোয়ার এবং সেকেন্ডইনকমান্ড মো. সুজন খান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5876.csv b/Bangla_fin_news_articles/5876.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c8392583e630c19cf0249a2ba63e8daa5d6f4f3f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5876.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5876,‘গবেষণা কাজে ১৫ কোটি টাকা অতিরিক্ত পাচ্ছে বিআইডিএস’,2015-08-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি ২০১৫১৬ অর্থবছরে বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান বিআইডিএস ৩০টি গবেষণা সমীক্ষা পরিচালনা করবে। এ জন্য প্রয়োজনীয় ব্যয় মেটাতে সরকার বিইডিএসকে অতিরিক্ত ১৫ কোটি ২৬ লাখ টাকা বরাদ্দ দেবে। বৃহস্পতিবার বিআইডিএসএর ৯৭তম বোর্ড অব ট্রাস্টিজ বৈঠকে পরিকল্পনা মন্ত্রী এ তথ্য জানান। বোর্ডের চেয়ারম্যান ও পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এ সময় বলেন এর আগের অর্থবছরগুলোতে এখাতে বিআইডিএসকে গড়ে ২ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হতো। এবছর তা বাড়িয়ে ১৫ কোটি ২৬ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়া হলো। মন্ত্রী বলেন অন্যান্য গবেষণা যাই হোক পর্যটন বিষয়ে কার্যকর গবেষণায় আমরা একেবারেই পিছিয়ে আছি। এ বিষয়ে বিইডিএসের নিজস্বভাবে গবেষণা করা উচিত। একই সাথে সরকারের রাজস্ব আয় কোন কোন ক্ষেত্রে আরো বাড়ানো যায় বিআইডিএসের উচিত সে সম্পর্কে বিস্তারিত গবেষণা করা। বোর্ড অব ট্রাস্টিজ এর সদস্য ও বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক রেহমান সোবহান বলেন এর মধ্য দিয়ে বিআইডিএসকে গবেষণা ক্ষেত্রে সেন্টার অব এক্সসিলেন্স হিসেবে তৈরি করার প্রক্রিয়া শুরু হলো। বাংলাদেশ বাংলাদেশ ব্যাংকের গর্ভনর ড. আতিউর রহমান সাবেক গর্ভনর ড. ফরাসউদ্দিন এসময় উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5877.csv b/Bangla_fin_news_articles/5877.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5bb55819ef9e3b8dd5c45c6690d6bbdfa9c2d839 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5877.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5877,জুট স্পিনার্সের দর বাড়ার কারণ নেই,2015-08-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই জানিয়েছে গত কয়েক দিন ধরে শেয়ারের দর বাড়ার পেছনে অপ্রকাশিত কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বলে জানিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত জুট স্পিনার্স। দর বাড়ার কারণ সম্পর্কে জানতে চেয়ে পাঠানো নোটিসের প্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে গত প্রায় এক মাস ধরে কোম্পানিটির শেয়ারের দর বাড়ছে। গত ২৮ জুলাই কোম্পানিটির শেয়ারের দর ছিল ৪৫ টাকা। এরপর ১৯ আগস্ট কোম্পানিটির দর বেড়ে ৫৬ টাকায় গিয়ে দাঁড়ায়। এ সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার দর বেড়েছে প্রায় ২৫ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5878.csv b/Bangla_fin_news_articles/5878.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e2550f77b0a6c6671edfa3a7893102297310ff51 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5878.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5878,পুঁজিবাজারে সূচক ও লেনদেন বেড়েছে,2015-08-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বৃহস্পতিবার পুঁজিবাজারে সূচক ও লেনদেন বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে প্রায় ৬০০ কোটি টাকা। বাজারে লেনদেন ও সূচক বৃদ্ধির ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছে বড় ও মাঝারি মূলধনের কোম্পানিগুলো। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেঙ্ ডিএসই ২৩ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৮৪০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮৫০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৫৯৬ কোটি ৯৬ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৪৬ কোটি ৭৭ লাখ টাকা টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩১৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩৮টির কমেছে ১২৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৩টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এঙ্চেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৬০ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৮২৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪১ কোটি ৪৩ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৬ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৫১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৬টির কমেছে ৯৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৯টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5879.csv b/Bangla_fin_news_articles/5879.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..51f70585b962221cdf71fc62bcc2e12e2c46d7a2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5879.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5879,জেলাভিত্তিক বিশেষায়িত পণ্য উৎপাদনের উদ্যোগ বাণিজ্যমন্ত্রী,2015-08-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন একটি জেলায় একটি বিশেষ পণ্য উৎপাদনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এভাবে যদি আমরা প্রত্যেক জেলায় একটি করে বিশেষায়িত পণ্য উৎপাদন করে সেগুলোকে ভৌগলিক নির্দেশক পণ্য জিআই হিসেবে নিবন্ধন করতে পারি তাহলে বাংলাদেশের ব্র্যান্ডিং হবে। এতে ওই পণ্যের মূল্য বাড়বে দেশ অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হবে। বৃহস্পতিবার রাজধানীর মতিঝিলে ঢাকা চেম্বার ভবনে ভৌগলিক নির্দেশক পণ্যের গুরুত্ব এবং এই পণ্য হিসেবে নিবন্ধন পেতে বিদ্যমান চ্যালেঞ্চ ও করণীয় শীর্ষক এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ঢাকা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি ডিসিসিআই সেমিনারের আয়োজন করে। বাংলাদেশ ফরেন ট্রেড ইন্সটিটিউটের বিএফটিআই প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আলী আহমেদের সঞ্চালনায় সেমিনারে ডিসিসিআই সভাপতি হোসেন খালেদ সাবেক বাণিজ্য সচিব সুহেল আহমেদ চৌধুরী শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপউপাচার্য শহীদুর রহমান ভূইয়া শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সংস্থা পেটেন্ট ডিজাইন ও ট্রেডমার্ক অধিদফতরের ডিপিডিটি উপনিবন্ধক ইলিয়াস হোসেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. তৌহিদুল ইসলাম বেসরকারী গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের সিপিডি গবেষক উম্মে শেফা রেজবানা ডিসিসিআই সাবেক জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি শহীদুল ইসলাম প্রমুখ আলোচনায় অংশ নেন। সেমিনারে বাণিজ্যমন্ত্রী আরো বলেন ঐতিহাসিকভাবে বাংলাদেশে আমরা অনেক বিশেষায়িত পণ্য উৎপাদন করি। যেমনজামদানি শাড়ি ইলিশ মাছ মহিষের দই চাঁপাইনবাবগঞ্জের ফজলি আম। আমার মনে হয় এগুলো অন্য কোথাও উৎপাদন হয় না। এসব পণ্যকে জিআইয়ের অন্তর্ভুক্ত করতে শিল্প মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগ নেয়া প্রয়োজন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5880.csv b/Bangla_fin_news_articles/5880.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cf2b18694891e2f78ce5d9e859801c58be7d5816 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5880.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5880,‘অবকাঠামো উন্নয়নে ২০০ কোটি ডলারের ফান্ড গঠন করা হবে’,2015-08-20,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেছেন চলতি অর্থ বছরে মোট দেশজ উত্পাদনের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৭ শতাংশ অর্জনের জন্য কাজ চলছে। এ প্রবৃদ্ধি অর্জনের জন্য দেশের অবকাঠামো সমস্যার সমাধান করতে হবে। আর তা করতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে একটি ফান্ডের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। কাঙ্ক্ষিত প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যে রাজস্ব নীতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে মুদ্রানীতি চলছে উল্লেখ করে গভর্নর বলেন বাংলাদেশ ব্যাংকে এখন বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২৬ বিলিয়ন ডলারের উপরে। বৈদেশিক মুদ্রার এই রিজার্ভ থেকেই অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য ২০০ কোটি ডলারের একটি নতুন তহবিল গঠন করা হবে। বুধবার রাজধানীর মতিঝিলে ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড ইবিএল আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে গভর্নর এসব কথা বলেন। ইবিএল লিডারশিপ লেকচার সিরিজ নামের ওই অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আলী রেজা ইফতেখার। অনুষ্ঠানে গভর্নর বলেন বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ব্যবস্থাপনার জন্য সভরেন ওয়েলথ ফান্ড এসডাব্লিউএফ নামে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এসকে সুর চৌধুরীর নেতৃত্বে ১০ সদস্যের একটি নতুন কমিটি গঠনের কাজ চলছে। ব্যাংকারদের কল্যাণে রাজধানীতে একটি হাসপাতাল নির্মাণের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক পরিকল্পনা করছে বলেও জানান গভর্নর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5881.csv b/Bangla_fin_news_articles/5881.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..254b59b7003acf80e6214c3bf311e7d3ce700110 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5881.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5881,প্রতিবন্ধীরা নিয়োগ পাবেন গার্মেন্টস কারখানায়,2015-08-20,রিয়াদ হোসেন,সমাজের মূল স্রোতের বাইরে থাকা অটিস্টিক বা প্রতিবন্ধীরাও এখন থেকে গার্মেন্টস কারখানায় নিয়োগ পাবেন। এ জন্য তাদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দিয়ে কারখানায় কাজ করার উপযোগী করে গড়ে তোলা হবে। গার্মেন্টস মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএতে আজ বৃহস্পতিবার এ বিষয়ে এক অনুষ্ঠানে এ ঘোষণা আসতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির সহসভাপতি এস এম মান্নান কচি। এতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মেয়ে ও গ্লোবাল অটিজম বাংলাদেশের চেয়ারপার্সন সায়মা হোসেন পুতুল উপস্থিত থাকবেন। বিজিএমইএর সভাপতি আতিকুল ইসলাম ইত্তেফাককে বলেন অটিস্টিকরা সমাজের নিগৃহীত শ্রেণী। তাদেরকে সুন্দর ভবিষ্যত দেয়া ও সমাজের মূল স্রোতে আনার লক্ষ্যেই এ উদ্যোগ। এ জন্য তাদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। তবে কী প্রক্রিয়ায় শ্রম শক্তিতে নিয়ে আসা যায় সেটি নিয়ে কাল আজ বৃহস্পতিবার বিস্তারিত আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেব। বিজিএমইএ সূত্রে জানা যায় সায়মা হোসেন পুতুল ছাড়াও বাংলাদেশে কানাডার হাইকমিশনার বেনোয়ে পিয়েরে লারামে এবং বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সচিব অটিজম বিশেষজ্ঞ ও তাদের প্রতিনিধি ছাড়াও গার্মেন্টস কারখানার মালিকরা উপস্থিত থাকবেন। এতে সায়মা হোসেন পুতুলের অটিজমের উপর একটি তথ্যবহুল বক্তব্য ও উপস্থাপনা থাকবে। সূত্র জানিয়েছে প্রতিবন্ধীদের কারখানায় নিয়োগ দেয়ার ক্ষেত্রে বিজিএমইএ থেকে কারখানা মালিকদের অনুরোধ করা হবে। প্রতিটি কারখানা মালিকই যাতে অন্তত ৩ জন করে প্রতিবন্ধীকে নিজস্ব কারখানায় নিয়োগ দেন সেটি নিশ্চিত করতে সংগঠনটি চেষ্টা চালিয়ে যাবে। তবে এটি বাধ্যতামূলক নয় বলে জানিয়েছেন এস এম মান্নান কচি। তিনি বলেন আমরা কারখানা মালিকদের কাছ থেকে প্রতিবন্ধীদের নিয়োগের বিষয়ে কমিটমেন্ট নেব। উল্লেখ্য দেশে বর্তমানে প্রায় সাড়ে ৪ হাজার সচল গার্মেন্টস কারখানা রয়েছে। এসব কারখানায় ৩৫ লাখ থেকে ৪০ লাখ শ্রমিক কাজ করছে। এসব কারখানার কয়েকটিতে বর্তমানে স্বল্প সংখ্যক শারীরিক প্রতিবন্ধী কাজ করছেন। যদিও এর পূর্ণাঙ্গ পরিসংখ্যান বিজিএমইএর কাছে নেই। তবে এর সঙ্গে বুদ্ধি প্রতিবন্ধীরাও যাতে একই সুযোগ পান সেই লক্ষ্যে এ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। বিজিএমইএর এমন উদ্যোগকে অবশ্য বেশ কিছু কারখানা মালিক ইতিবাচক হিসেবেই দেখছেন। তবে তারা বলছেন এটি যাতে লোক দেখানো না হয়। বরং প্রকৃত অর্থেই যাতে তাদের মূল স্রোতে আনা যায় সে জন্য এ উদ্যোগটি ফলপ্রসূ করতে কাজ অব্যাহত রাখতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5882.csv b/Bangla_fin_news_articles/5882.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f92cbc06e25891cb429821f1fc68053b5fdfb768 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5882.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5882,পোশাক রপ্তানি পরিমাণ বেড়েছে আয় কমেছে,2015-08-20,সাইদুল ইসলাম,বিশ্বের প্রধান বাজারগুলোতে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানি বাড়লেও কমেছে রপ্তানি আয়। যেসব দেশ যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপে পোশাক রপ্তানি করে তাদের মধ্যে একমাত্র বাংলাদেশ উভয় বাজারে রপ্তানির পরিমাণ বাড়িয়েছে। তবে গত জুলাই মাসে পোশাক খাতে রপ্তানি আয় আগের বছরের ২০১৪ তুলনায় ১২ দশমিক ৭৮ শতাংশ কমে গেছে। এতে উদ্বিগ্ন পোশাক রপ্তানিকারকরা। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টরা জানান নানা অজুহাতে ক্রেতারা পোশাকের দাম কমাচ্ছে। প্রতিটি অর্ডারে আগের অর্ডারের তুলনায় দাম কম দেয়া হচ্ছে। ডলারের বিপরীতে ইউরোর দাম পড়ে যাওয়ায় রপ্তানিতে তার প্রভাব পড়ছে। বাংলাদেশের সাথে প্রতিযোগিতায় থাকা দেশগুলো রপ্তানির সক্ষমতা বাড়াতে প্রতিনিয়ত তাদের মূদ্রার অবমূল্যায়ন করছে। আবার বাংলাদেশের টাকা ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী হচ্ছে। এ কারণে রপ্তানির পরিমাণ বাড়লেও আয়ের ক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়ছে বাংলাদেশ। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন সংস্থা ওই দেশে বিভিন্ন দেশ থেকে যে পরিমাণ বস্ত্র আমদানি করা হয় তার হিসাব রাখে। এরকম একটি সংস্থা ওটেক্সা। তারা সাধারণত মিটারে এ হিসাবটি রাখে। সংস্থাটির হিসাব অনুযায়ী ২০১৪ সালের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশ থেকে সাড়ে ৮৩ কোটি বর্গমিটার কাপড় আমদানি করেছে। আর চলতি বছরের ২০১৫ একই সময়ে এ আমদানির পরিমাণ প্রায় ১২ শতাংশ বেড়ে ৯৩ কোটি ৩৩ লাখ বর্গমিটার হয়েছে। কিন্তু এই বাজারে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি আয় পড়তির দিকে। এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে আলোচ্য সময়ে পাকিস্তান কম্বোডিয়া ইন্দোনেশিয়ার পোশাক রপ্তানি কমেছে। চীন ভারত এবং কোরিয়ার পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাড়লেও বাংলাদেশের তুলনায় তা নগণ্য। অন্যদিকে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নভূক্ত দেশসমুহে বিভিন্ন দেশ থেকে পোশাক আমদানির হিসাব রাখে ইউরোস্টাট। তারা সাধারণত কেজিতে বস্ত্র আমদানির হিসাব রাখে। সংস্থাটির হিসাব অনুযায়ী গত বছরের ২০১৪ জানুয়ারি থেকে এপ্রিল মাস পর্যন্ত ইউরোপের দেশগুলো বাংলাদেশ থেকে ৬৪ কোটি ২৯ লাখ ৫০ হাজার কেজি ওজনের পোশাক আমদানি করেছে। চলতি বছরের ২০১৫ একই সময়ে এই আমদানি চার দশমিক শূন্য পাঁচ শতাংশ বেড়ে ৬৬ কোটি ৮৯ লাখ কেজি হয়েছে। আলোচ্য সময়ে ইউরোপের বাজারে সামগ্রিক পোশাক রপ্তানি কমেছে সাড়ে তিন শতাংশ বেশি। এই বাজারে আলোচ্য সময়ে ভারত ইন্দোনেশিয়া তুরস্ক চীন প্রভৃতি দেশের রপ্তানি উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে। অপরদিকে শ্রীলংকা পাকিস্তান মরক্কো কম্বোডিয়া প্রভৃতি দেশের রপ্তানি ইউরোপের বাজারে বেড়েছে। দুই বাজারে রপ্তানি বাড়লেও পোশাক খাতে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় কমে যাওয়ার পেছনে উদ্যোক্তারা বেশকিছু কারণকে দায়ী করেছেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছেক্রেতারা পোশাকের দাম কমিয়ে দিচ্ছেন। মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সাবেক সহসভাপতি এবিএম সামছুদ্দিন এ বিষয়ে বলেন গত একবছরে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রেতারা পোশাকের দাম ১০ শতাংশ কমিয়েছেন। আর ইউরোপের ক্রেতারা দাম কমিয়েছেন ১২ শতাংশের মতো। এবার তারা আরো নির্দয় হয়েছেন। এক অর্ডারে তারা তিনবার দাম কমিয়েছেন এমন উদাহরণও আছে। এছাড়া তিনি ইউরোপের বাজারে রপ্তানি আয় কমে যাবার জন্য ইউরোর দাম কমে যাওয়াকেও দায়ী করেছেন। তিনি বলেন একবছর আগে এক ইউরো সমান ছিল এক ডলার ৩৫ সেন্ট মার্কিন ডলার। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে এসে তা এক ডলার সাত সেন্টে নেমে যায়। তবে ইউরোপের বাজারের সাথে সামঞ্জস্য রেখে চীন এবং ভারত তাদের মুদ্রার অবমূল্যায়ন করেছে। কিন্তু বাংলাদেশের টাকা আগের থেকে আরো শক্তিশালী হয়েছে। প্রতিযোগীদের সাথে আমরা মুদ্রায় মার খাচ্ছি বলে তিনি জানান। এদিকে রানা প্লাজা ধসের পর এ্যকর্ড এবং এ্যালায়েন্স এর নির্দেশনা মতো বাংলাদেশের উদ্যোক্তারা তাদের কারখানার মান বাড়িয়েছেন। বিভিন্ন খাতে বড় অংকের অর্থ খরচ করা হয়েছে। কথা ছিল কারখানার মান উন্নত করা হলে তারা পোশাকের দাম বাড়াবেন। এবিএম সামছুদ্দিন বলেন পোশাক কারখানার মান বাড়ানোর পর পোশাকের দাম বাড়েনি বরং কমেছে। এ বিষয়ে তিনি বলেন সরকারের উচিত ছিল বাংলাদেশে অবস্থিত বিভিন্ন বায়িং প্রতিষ্ঠানগুলোর সাথে এ বিষয়ে কথা বলা। কারণ সরকারের সাথে কথা বলে ওই দুই সংগঠন আমাদের দেশে প্রবেশ করেছে। তিনি আরো বলেন নিরাপত্তার বিষয়ে প্রতিটি ক্রেতা প্রতিষ্ঠানের আলাদা কোড অব কন্ডাক্ট আছে। এ বিষয়টি তারা দেখতে পারতো। অহেতুক এ্যকর্ড এবং এ্যালায়েন্সকে এখানে আসতে দেয়া হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5883.csv b/Bangla_fin_news_articles/5883.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..30baed55a741368eeef107f0bf3696da65f53a18 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5883.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5883,‘অবকাঠামো উন্নয়নে ২০০ কোটি ডলারের ফান্ড হবে’,2015-08-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেছেন চলতি অর্থবছরে মোট দেশজ উত্পাদনের জিডিপি প্রবৃদ্ধি সাত শতাংশে অর্জনের জন্য কাজ চলছে। এ প্রবৃদ্ধি অর্জনের জন্য দেশের অবকাঠামো সমস্যার সমাধান করতে হবে। আর তা করতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে একটি ফান্ডের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। কাঙ্খিত প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যে রাজস্ব নীতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে মুদ্রানীতি চলছে উল্লেখ করে গভর্নর বলেন বাংলাদেশ ব্যাংকে এখন বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২৬ বিলিয়ন ডলারের উপরে। এ বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকেই দুই বিলিয়ন ডলাররের অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য একটি নতুন তহবিল গঠন করা হবে। বুধবার রাজধানীর মতিঝিলে ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড ইবিএল আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে গভর্নর এসব কথা বলেন। ইবিএল লিডারশিপ লেকচার সিরিজ নামের ওই অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আলী রেজা ইফতেখার। অনুষ্ঠানে ওই ব্যাংকের নেতৃত্বের সম্ভাবনাময়ী বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা যোগ দেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5884.csv b/Bangla_fin_news_articles/5884.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1a620c95656db0a9398ea6567b86d9eafe6142d0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5884.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5884,১১ প্রকল্পে অর্থায়ন করবে বিশ্বব্যাংক,2015-08-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি অর্থবছর বাংলাদেশে ১১টি প্রকল্পে অর্থায়ন করবে বিশ্বব্যাংক। সব মিলিয়ে ১৭৪ কোটি ৪০ লাখ ডলার দেবার লক্ষ্য রয়েছে সংস্থাটির। বাংলাদেশের উন্নয়নে এসব বিষয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে বুধবার বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে বৈঠক করেছে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ ইআরডি। বৈঠকে ইআরডির সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মেজবাহউদ্দিন বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশ কার্যালয়ের আবাসিক প্রধান ইউহানেস জাট ছাড়াও প্রকল্প সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইআরডির অতিরিক্ত সচিব কাজী শফিকুল আজম ইত্তেফাককে বলেন প্রতিশ্রুতির লক্ষ্যমাত্রা পূরণে ইআরডি বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে। এজন্য বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে চলতি অর্থবছরের পাইপ লাইনে থাকা প্রকল্পগুলো নিয়ে বিস্তাারিত আলোচনা করতে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। আশা করা যাচ্ছে দ্রুত কয়েকটি প্রকল্পে ঋণ চুক্তি স্বাক্ষর হবে। বৈঠক সূত্রে জানা যায়ঘোড়াশাল চতুর্থ ইউনিট বিদ্যুত কেন্দ্র রিপাওয়ারিং প্রকল্প বাস্তবায়নে পাওয়া যাবে ২৫ কোটি ডলার। এ ইউনিট থেকে প্রায় ৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুত উত্পাদন সম্ভব হবে। চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে এ সংক্রান্ত চুক্তি হতে পারে। এছাড়া দক্ষতা বৃদ্ধি এবং কারিগরি প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে অতিরিক্ত ১০ কোটি ডলার নির্বাচিত কলেজের উন্নয়নে ১০ কোটি ডলার সিদ্ধিরগঞ্জ বিদ্যুতকেন্দ্র অতিরিক্ত ১৮ কোটি ডলার দেয়ার লক্ষ্য রয়েছে। চলমান জাতীয় কৃষি প্রযুক্তি উন্নয়ন প্রকল্পে অতিরিক্ত অর্থায়ন হিসেবে ৭০ লাখ ডলার অনুদান দেবার লক্ষ্য রয়েছে। শিগগিরই এ বিষয়ে অনুদান চুক্তি হবে। যমুনা নদীর বাঁধ রক্ষায় ঋণ পাওয়া যাবে ৬০ কোটি ডলার। এ ছাড়া রিজিওনাল ক্লইমেট সার্ভিস প্রকল্পটি বাস্তবায়নে ৭ কোটি ৫০ লাখ ডলার নদী পরিবহন ব্যবস্থার উন্নয়নে ২১ কোটি ডলার জলবায়ু ও আবহাওয়া পূর্বাভাস ব্যবস্থার আধুনিকায়নে ৭ কোটি ডলার বস্তিবাসীর জীবনমান উন্নয়নে ৫ কোটি ডলার ও বীমা খাতের উন্নয়নে ৫ কোটি ডলার দেয়ার লক্ষ্য রয়েছে। কাজী শফিকুল আজম জানান মূলত প্রকল্পের প্রস্তুতির উপরই নির্ভর করবে অর্থায়নের বিষয়টি। এ সব প্রকল্প হাতে নেয়ার ক্ষেত্রে এখন পর্যন্ত প্রস্তুতিমূলক কাজের অগ্রগতির দিকটিও দেখতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5885.csv b/Bangla_fin_news_articles/5885.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a530dd5374e86bd89adb456ef399d2a8458ca535 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5885.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5885,‘বিশ্বব্যাপী আর্থিক সংকট সৃষ্টি হলেও বাংলাদেশে হয়নি’,2015-08-19,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেছেন আর্থিক সুবিধা সবার কাছে পৌঁছে দিতেই অর্ন্তভূক্তিমূলক অর্থায়নের উপর গুরুত্ব দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কতিপয় মানুষের কাছে টাকা থাকলে তাতে ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। তাই সকলের কাছ টাকা পৌঁছাতে টাকা বিকেন্দ্রীকরণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। বুধবার বিকেলে আগারগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু আর্ন্তজাতিক সম্মেলনে কেন্দ্রে বিআইসিসি ইনক্লুসিভ ফাইন্যান্স ইন বাংলাদেশ শীর্ষক দুদিন ব্যাপী জাতীয় সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনে দ্বিতীয় অধিবেশনে ফাইনান্সিয়াল লিটারেসি অ্যান্ড ইটস ইমপ্যাক্ট অন ইনক্লুসিভ ফাইন্যান্স সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। ইনস্টিটিউট অব মাইক্রো ফাইন্যান্স এই সম্মেলনের আয়োজন করে। গভর্নর আরও বলেন বিশ্বব্যাপী আর্থিক সংকট সৃষ্টি হলেও বাংলাদেশে হয়নি। কারণ আমরা টাকা আকাশে না উড়িয়ে মাটিতে ঢেলেছি। আমাদের কৃষক খাদ্য উৎপাদন করেছে। খাদ্য আমদানি না করায় রিজার্ভ বৃদ্ধিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে কৃষক। মাইক্রো ফাইন্যান্স ইনস্টিটিউট ফাইন্যান্সিয়াল ইনক্লুসিভে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। এনজিওর সুবিধাভোগীদের কাছে ব্যাংকিং সেবার প্রডাক্টগুলো পৌঁছানো গেলে গ্রামের দরিদ্র মানুষ আরও বেশি লাভবান হবে। সেমিনারে উপস্থাপন করা প্রবন্ধের প্রশংসা করে গর্ভনর বলেন এ ধরনের গবেষণা ইনস্টিটিউট মাইক্রো ফাইন্যান্স ছাড়াও এসএমই ফাইন্ডেশন আইআরডিএ সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশন মাইক্রো ক্রেডিট রেগুলেটরি অর্থরিটি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ও করতে পারে। এতে আমাদের ফাইন্যান্সিয়াল ইনক্লুসিভ জ্ঞানের ভাণ্ডার সমৃদ্ধ হবে। সেমিনারে ফাইন্যান্সিয়াল লিটরেসি ইন বাংলাদেশ শীর্ষক গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ইনস্টিটিউট অব মাইক্রোফাইন্যান্সের নির্বাহী পরিচালক এম এ বাকী খলিলী। গবেষণা প্রতিবেদন নিয়ে প্যানেল আলোচনা করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. মো. আখতারুজ্জামান বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্টের মহাপরিচালক তৌফিক আহমেদ চৌধুরী। সভাপতির বক্তব্যে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ বলেন অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে আর্থিক জ্ঞান থাকা অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। আর্থিক জ্ঞান না থাকলে উন্নয়ন সম্ভব নয়। এর আগে রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর একেএম নুরুন্নবীর সভাপতিত্বে ডাইনামিক অফ অভারলেপিং ইন মাইক্রো ফাইন্যান্স মার্কেট অফ বাংলাদেশ শীর্ষক সেমিনারে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন যুক্তরাজ্যের আলস্টার ইউনিভার্সিটির প্রফেসর ড. এসআর ওসমানী। এতে প্যানেল আলোচক ছিলেক এমআরএ পরিচালক সাজ্জাদ হোসেন পদক্ষেপ মানবিক উন্নয়ন কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক ইকবাল আহমেদ উদ্দীপনের নির্বাহী পরিচালক ইমরানুল হক চৌধুরী ও দুস্থ স্বাস্থ্য কেন্দ্রেও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. মাসুদুল হক। সেমিনারে দেশে কার্যরত বিভিন্ন এনজিওর প্রতিনিধিরা অংশ নেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5886.csv b/Bangla_fin_news_articles/5886.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2fe249b3b84693f24cc5a3953fc984bed14a84e2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5886.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5886,ফ্যামিলিটেক্সের ইপিএস কমেছে,2015-08-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই জানিয়েছে চলতি হিসাব বছরের অর্ধবর্ষে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ফ্যামেলিটেক্সের শেয়ারপ্রতি আয় ইপিএস আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৪৩ দশমিক ৭৭ শতাংশ কমেছে। চলতি হিসাব বছরের প্রথম ৬ মাসের জানুয়ারি ১৫ থেকে জুন ১৫ অনিরীক্ষিত হিসাব অনুযায়ী কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি আয় করেছে ১ দশমিক ২২ টাকা। আগের বছরে একই সময়ে আয়ের পরিমাণ ছিল ২ দশমিক ১৭ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5887.csv b/Bangla_fin_news_articles/5887.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..1ef8ae3119067d5c2814a830f54570814b9aac8c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5887.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5887,পুঁজিবাজারে সূচক ও লেনদেন বৃদ্ধি,2015-08-19,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে বুধবার সার্বিক মূল্য সূচক ও লেনদেন আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে। দিনের শুরুতে দ্রুত সূচক বাড়লেও দিন শেষে সার্বিক মূল্যসূচক বাড়ার গতি কমে আসে। লেনদেনের ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহের কেন্দ্র বিন্দুতে ছিল স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস। এ ছাড়া এপেক্স ট্যানারি এবং ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানিতেও অনেক লেনদেন হয়েছে। খাতভিত্তিক লেনদেন পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে ইঞ্জিনিয়ারিং খাতে লেনদেন হয়েছে ১০৫ কোটি টাকা। এ ছাড়া ওষুধও ও জ্বালানি খাত মিলিয়ে এ তিন খাতে লেনদেন হয়েছে প্রায় ২৭৫ কোটি টাকা। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ৫০ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে বুধবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৭ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৮১৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৭ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮৪৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৫৫০ কোটি ১৯ লাখ টাকার। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ২১ কোটি ৬১ লাখ টাকা টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫৩টির কমেছে ১২২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৪টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৪৫ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৭৬৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪৭ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৩৯ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৫৩টি কোম্পাানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২১টির কমেছে ৯৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৪টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5888.csv b/Bangla_fin_news_articles/5888.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c7db4772b4a2a8a15231c3816faa342b254a8870 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5888.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5888,অবসরপ্রাপ্ত শ্রমিককর্মচারীদের টাকার বদলে দেয়া হচ্ছে চিনি,2015-08-18,শাহাদুল ইসলাম সাজু জয়পুরহাট প্রতিনিধি,দেশের বৃহত্তম জয়পুরহাট চিনিকলে এখন বিপুল পরিমান চিনি অবিক্রিত রয়েছে। ফলে আগামী নভেম্বর মাসে শুরু হতে যাওয়া মাড়াই মৌসুমে চিনি রাখার জায়গা নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েছে চিনিকল কর্তৃপক্ষ। গত রমযান মাসে প্যাকেটে করে চিনি বিক্রির উদ্যোগ নেয়া হলেও তা সফল হয়নি। চিনিকল সূত্রে জানা গেছে সোমবার ১৭ আগষ্ট পর্যন্ত জয়পুরহাট চিনিকলে অবিক্রিত চিনির পরিমান হচ্ছে ৮ হাজার ৯ শ ৫৯ দশমিক ১৫ মেট্রিক টন । যার মূল্য ৩৩ কোটি ১৪ লাখ ৮৮ হাজার ৫৫০ টাকা। চিনি বিক্রি না হওয়ার কারনে সরকারের কাছ থেকে নেয়া ঋণের পরিমান যেমন বেড়ে যাচ্ছে তেমনি শ্রমিককর্মচারীদের ভবিষৎ তহবিল পিএফ থেকে ঋণ নিয়ে আভ্যন্তরীন খরচ মেটানো হচ্ছে।শ্রমিককর্মচারীদের বেতন বাকি রয়েছে জুলাই ও আগষ্ট মাসের। অবসরপ্রাপ্ত শ্রমিককর্মচারীদের টাকার বদলে দেয়া হচ্ছে চিনি। চিনিকল সূত্র জানায় বাজারে থাকা বেসরকারীভাবে আমদানীকৃত চিনির উপর ভ্যাট না থাকায় দাম তুলনামূলক কম। ফলে গুনে মানে উন্নত এবং ডেকট্রোজ ও কোলেস্টোলের মুক্ত হওয়ার পরেও দেশীয় চিনি বিক্রি হচ্ছে না। বিগত চারটি মাড়াই মৌসুমের উৎপাদিত বিপুল পরিমান চিনি অবিক্রিত থাকায় সরকার ৫৫ টাকা কেজি থেকে চতুর্থ দফা কমিয়ে ৩৭ টাকা কেজি নির্ধারন করলেও কোন ফল হয়নি। ২০১১১২ মাড়াই মৌসুমে উৎপাদিত ১০২৮ দশমিক ৩১ মেট্রিক টন ২০১২১৩ মৌসুমে ১১৭ দশমিক ৬৯ মেট্রিক টন ২০১৩১৪ মৌসুমে ২০৬১ মেট্রিক টন ও ২০১৪১৫ মাড়াই মৌসুমে ৫৭৫২ দশমিক ১৫ মেট্রিক টন চিনি এখনো অবিক্রিত অবস্থায় পড়ে রয়েছে। চিনিকলের অপর এক সূত্র জানায় ২০১১১২ ও ২০১২১৩ মৌসুমের উৎপাদিত চিনির রং পরিবর্তন হতে শুরু করেছে। এই চিনি গুলো আবহাওয়া গত কারনে গলে যাওয়ার ও গুনগত মান নষ্ট হওয়ার উপক্রম হয়ে পড়েছে। এ বিপুল পরিমান চিনি অবিক্রিত থাকায় বিপাকে পড়েছে চিকিকল কর্তৃপক্ষ। রমযান মাসে তুলনামূলক চিনির চাহিদা বেশী থাকে আবার দামও বৃদ্ধি পায়। সে কারনে বাজার স্বাভাবিক রাখতে সরকার খোলা বাজারে চিনি বিক্রির সিদ্ধান্ত গ্রহন করে। সে মোতাবেক প্যাকেট জাত করে চিনি বিক্রির উদ্যোগ নেয়া হলেও তা সফল হয়নি। মাত্র ৫০ মে.টন প্যাকেট জাত চিনি বিক্রি হয়েছে । জয়পুরহাট চিনিকলের হিসাব বিভাগ সূত্র জানায় ২০১৪ সালে অবসরপ্রাপ্ত ৯৩ জন শ্রমিককর্মচারী ও ২০১৫ সালের আগষ্ট পর্যন্ত ৩৮ জন অবসর নেয়া শ্রসিককর্মচারীদের টাকার বদলে চিনি দেয়া হয়েছে। এসব চিনি ৩৭ টাকায় কিনে ৩৩৩৪ টাকা কেজিতে বাজারে বিক্রি করতে বাধ্য হয়েছেন তারা। ফলে অবসরপ্রাপ্ত শ্রমিককর্মচারীদের ক্ষতিগ্রস্থ হতে হয়েছে বলে সদ্য অবসরে যাওয়া কেন্দ্র ইনচার্জ লুৎফর রহমান ইক্ষু উন্নয়ন সহকারী সামছুল আলম ও জুনিয়র করনিক আনিসুর রহমান জানান। জয়পুরহাট চিনিকলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুস সালাম বলেন অবিক্রিত থাকা এ সব চিনি বিক্রি করা না গেলে আগামী নভেম্বর মাসে শুরু হতে যাওয়া মাড়াই মৌসুমে চিনি রাখার জায়গা নিয়ে সমস্যায় পড়তে হবে। গত মাড়াই মৌসুমেও সাধারন মিলনায়তন স্কুল ঘর অফিসার্স ক্লাবে চিনি রাখা হয়েছিল বলে জানান তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5889.csv b/Bangla_fin_news_articles/5889.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5e3585759433df526e402f729865de3b898ef119 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5889.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5889,মোবাইল ব্যাংকিংয়ে ছবির সিদ্ধান্ত স্থগিত,2015-08-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে কোন গ্রাহক ৫ হাজার টাকার বেশি পাঠালে বা উত্তোলন করলে ওই গ্রাহকের ছবি তুলে রাখার জন্য সম্প্রতি নির্দেশ দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তবে মঙ্গলবার অন্য আরেকটি প্রজ্ঞাপন জারি করে সে সিদ্ধান্ত স্থগিত করা হয়। এ ছাড়া ৬ মাসের মাধ্যে সিম রেজিস্ট্রেশন ও রিরেজিস্ট্রেশনের যে বাধ্যবাধকতা আরোপ করা হয় সে সময়সীমাও প্রত্যাহার করা হয়েছে। জানা গেছে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা দেয়ার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ২৮টি ব্যাংককে অনুমোদন দেওয়া হলেও এখন পর্যন্ত এই সেবাটি চালু করতে সক্ষম হয়েছে ২০টি ব্যাংক। এই ব্যাংকগুলো মোবাইল ব্যাংকিং সেবা দিতে মোট ৫ লাখ ৩৮ হাজার ১৭০টি এজেন্ট নিয়োগ দিয়েছে। নিবন্ধিত গ্রাহকের সংখ্যা ২ কোটি ৮৬ লাখ। প্রতিদিন গড়ে ৪৩২ কোটি টাকা লেনদেন হয়। কার্যক্রমের থাকার মোবাইল বাংকগুলোর বিকাশ ডাচবাংলা মোবাইল ব্যাংকিং ইউক্যাশ এমক্যাশ মাই ক্যাশ. শিওর ক্যাশ ওকে ক্যাশ হ্যালো ক্যাশ স্পট ক্যাশ আইএফআইসি মোাবাইল ব্যাংক ইত্যাদি। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে সন্ত্রাসী অর্থায়ন মানবপাচার বা অন্যকোন অপরাধমূলক কর্মকান্ডে অর্থসরবারহ ঠেকাতে সেবা প্রদানদারী ব্যাংক ও সাবসিডিয়ারী কোম্পানির প্রধান নির্বাহীদের কাছে গত ২ আগস্ট চিঠি পাঠায় পেমেন্ট সিস্টেমস বিভাগ। ওই প্রজ্ঞাপনে বলা হয় গ্রাহকের কেওয়াইসিতে নো ইউর কাস্টমার প্রদত্ত তথ্যের সাথে সংশ্লিষ্ট সিমের নিবন্ধন তথ্যাবলী একই রকম এবং নির্ভুল করার লক্ষে সব গ্রাহকের মোবইল সিম আগামী ৬ মাসের মধ্যে রেজিস্ট্রেশন বা রিরেজিস্ট্রেশন করতে হবে। নতুন জারি করা প্রজ্ঞাপনের সময়সীমা তুলে দিয়ে শুধু রেজিস্ট্রেশন করতে বলা হয়েছে। গ্রাহকদের দ্বারা রেজিস্ট্রেশন শেষে প্রমান কপি এজেন্টের মাধ্যমে সংগ্রহ করে তা যাচাই ও সংরক্ষণ করতে হবে। রেজিস্ট্রেশন করার লক্ষে প্রয়োজনীয় প্রচারণা কার্যক্রমের গ্রহনের উদ্যোগ নিতে হবে বলে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5890.csv b/Bangla_fin_news_articles/5890.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..67250bb0e07665feb147b7bc11e78441f94f4ea1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5890.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5890,‘টাইমস্কেল ও সিলেকশন গ্রেড এর একটি বাদ দেব’,2015-08-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রস্তাবিত সরকারি বেতন স্কেলে সিলেকশন গ্রেড ও টাইম স্কেল যেকোন একটি বহাল রাখাতে বিবেচনার আশ্বাস দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। মঙ্গলবার শেরেবাংলা নগরস্থ ইআরডি সভা কক্ষে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস বিসিএস সমন্বয় কমিটির সঙ্গে বৈঠকে অর্থমন্ত্রী এ আশ্বাস দেন। বৈঠকে অর্থমন্ত্রী বলেন টাইমস্কেল ও সিলেকশন গ্রেড এক সঙ্গে দুটি রাখা সম্ভব নয়। এর মধ্যে যেকোনো একটি বাদ দেব। এই ব্যবস্থা সম্পর্কে আমার ভালো ধারণা নেই। বৈঠকে অর্থমন্ত্রী আরো বলেন আমি প্রথমে এই পদ্ধতির পক্ষে ছিলাম না। আপনাদের কথা শুনে মনে হচ্ছে এটা আবার ভেবে দেখা উচিত। বৈঠকে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস সমন্বয় কমিটি লিখিত দাবী তুলে ধরে। এতে প্রস্তাবিত বেতন স্কেলে পূর্বের মতো সিলেকশন গ্রেড ও টাইমস্কেল বহালের দাবি জানায় সমন্বয় কমিটি। সিলেকশন গ্রেড ও টাইমস্কেল রাখলে প্রশাসন ক্যাডার ব্যতীত অন্যান্য ক্যাডার ও সকল স্তরের কর্মকর্তকর্মচারি আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে তারা উল্লেখ করেন। তারা বলেন প্রস্তাবিত বেতন স্কেলে গ্রেড১এর ওপরে অতিরিক্ত তিনটি বেতন স্তর বসিয়ে নতুন করে বৈষম্য সৃষ্টি হয়েছে। এ তিনটি স্তর না রাখার দাবি জানান তারা। এছাড়া প্রশাসন ক্যাডার ব্যতিত যুগ্নসচিব পদমর্য়াদার কর্মকর্তাদের গাড়ি ক্রয়ে ঋণ গ্রহণ সুবিধা দেয়ার বিষয়টিও বিবেচনা করার দাবী জানানো হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিসিএস সমন্বয় কমিটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি কবির আহমেদ ভূইয়া মহাসচিব ফিরোজ খান ও মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক ফাহিমা খাতুন প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5891.csv b/Bangla_fin_news_articles/5891.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..94d22811945f41a2c9009cefcb3d7acd4bac55dc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5891.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5891,জিএসপি পুনর্বহালে শর্ত পূরণের পরামর্শ,2015-08-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে অগ্রাধিকার বাণিজ্য সুবিধা বা জিএসপি ফিরে পেতে বেধে দেয়া শর্ত বাস্তবায়নে আরো অগ্রগতি সাধনের পরামর্শ দিয়েছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্শা ব্লুম বার্নিকাট। তিনি বলেন জিএসপি পুনর্বহালের জন্য যে ১৬টি কর্মপরিকল্পনা শর্ত দেয়া হয়েছিল তা বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে ভালো অগ্রগতি হয়েছে। তবে এখনেও কিছু ক্ষেত্রে আরো অগ্রগতি করার প্রয়োজন রয়েছে। যেমন শ্রমিকদের নিরাপত্তা ও কর্মপরিবেশের উন্নয়ন শ্রমিকদের অবাধ ট্রেড ইউনিয়নের স্বাধীনতা প্রদান কারখানা পরিদর্শন মুল্যায়ন তথ্য ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা এবং শ্রম আইন বাস্তবায়নের মত বিষয়ে আরো অগ্রগতির প্রয়োজন রয়েছে। এসব ক্ষেত্রে অগ্রগতির প্রচেষ্টায় মার্কিন সরকার বাংলাদেশের সাথে যৌথভাবে কাজ করতে আগ্রহী আছে। মঙ্গলবার সচিবালয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদের সাথে এক বৈঠকশেষে মার্কিন রাষ্ট্রদূত সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। বৈঠকে মার্কিন রাষ্ট্রদূত ছাড়াও কানাডার হাইকমিশনার বিনোটপিয়েরি লারানি ডেনিশ রাষ্ট্রদূত হ্যানি ফুগল ইসকেজার নেদারল্যান্ড দূতাবাসের চার্জ দ্যা অ্যাফেয়ার্স মার্টিন ভ্যান হুগস্ট্রাটেন ও যুক্তরাজ্যের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার ডিএফআইডি আবাসিক প্রতিনিধি অংশ নেন। বৈঠকে বাণিজ্য সচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুন পররাষ্ট্র সচিব মো. শহীদুল হক ও শ্রম সচিব মিকাইল শিপার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5892.csv b/Bangla_fin_news_articles/5892.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..44a6b36f146ce4baa8fb4b94e91189a883fcaba2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5892.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5892,৬ প্রকল্প একনেকে অনুমোদন,2015-08-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনে রাস্তা নর্দমা ও ফুটপাত উন্নয়ন প্রকল্পসহ ৬টি প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি একনেক। প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপার্সন শেখ হাসিনার সভপতিত্বে মঙ্গলবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ অনুমোদন দেয়া হয়। অনুমোদিত প্রকল্পের মধ্যে ৪টি নতুন ও ২টি সংশোধিত। প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৩ হাজার ৯৬১ কোটি ৯৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে ব্যয় হবে ৩ হাজার ৮১৪ কোটি ৯৪ লাখ টাকা সংস্থার নিজস্ব তহবিল থেকে ১৪৭ কোটি টাকা ব্যয় করা হবে। বৈঠক শেষে পরিকল্পনা মন্ত্রী আহম মুস্তফা কামাল সাংবাদিকদের অনুমোদিত প্রকল্পের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে অবহিত করেন। তিনি জানান ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ৫টি অঞ্চলের ক্ষতিগ্রস্ত সিসি সড়ক নর্দমা ও ফুটপাত উন্নয়নে ২৫০ কোটি টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে প্রকল্পটি অনুমোদন করা হয়েছে। এ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে এ অঞ্চলের নাগরিক সুবিধা বৃদ্ধি নর্দমার উন্নয়নসহ যানজট হ্রাস পাবে সেইসাথে পথচারীদের চলাচলে সুবিধাও বৃদ্ধি পাবে। চলতি বছরের জুলাই হতে ২০১৭ সালের জুলাই মেয়াদে প্রকল্পটি শেষ হবার লক্ষ্য রয়েছে। বৈঠকে কালুখালীভাটিয়াপাড়া সেকশন পুনর্বাসন এবং কাশিয়ানাগোপালগঞ্জটুঙ্গিপাড়া নতুন রেলপথ নির্মাণ ১ম সংশোধিত প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এতে মোট ব্যয় হবে ২ হাজার ২৩ কোটি ৭২ লাখ টাকা। এ বিষয়ে জানানো হয়পদ্মাসেতুর উপর দিয়ে রেলপথ হলে ঢাকা থেকে যশোর হয়ে খুলনা পর্যন্ত সরাসরি রেল যোগাযোগ স্থাপন হবে। তখন রেলপথ হবে ঢাকামাওয়াজাজিরাভাংঙ্গারেল জংসনযশোরখুলনা। এ ছাড়া জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মস্থান ও সমাধিস্থল টুঙ্গীপাড়া উপজেলাকে বিদ্যমান রেলওয়ে নেটওয়ার্কের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনের লক্ষে কাশিয়ানী থেকে গোপালগঞ্জ হয়ে টুঙ্গীপাড়া পর্যন্ত রেল লাইন স্থাপন করা প্রয়োজন। এজন্য কালুখালীভাটিয়াপাড়া সেকশন পুননির্মাণ এবং কাশিয়ানী গোপালগঞ্জটুঙ্গীপাড়া নতুন রেলপথ নির্মাণ শীর্ষক প্রকল্পটি নেয়া হয়েছে। এ ছাড়া বৈঠকে অনুমোদিত অন্য প্রকল্পগুলো হচ্ছে ৩৬ কোটি ৬৩ লাখ টাকা ব্যয়ে বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদ বিসিএসআরইআর এর প্রযুক্তি হস্তান্তর ও উদ্ভাবন সংক্রান্ত ভৌত সুবিধাদি সৃষ্টি প্রকল্প। ৪৪ কোটি ৬০ লাখ টাকা ব্যয়ে বিসিএস এডমিনিস্ট্রেশন একাডেমি ভবনের সম্প্রসারণ এবং প্রশিক্ষণ সুবিধাদি সম্প্রসারণ প্রকল্প। ১২৫৩ কোটি ৫৪ লাখ টাকা ব্যয়ে বাংলাদেশের নদী ড্রেজিং এর জন্য ড্রেজার ও আনুষঙ্গিক যন্ত্রপাতি ক্রয় ১ম সংশোধিত প্রকল্প এবং ৩৫৩ কোটি ৪৫ লাখ টাকা ব্যয়ে ধান গম ও ভুট্টার উন্নতর বীজ উত্পাদন ও উন্নয়ন প্রকল্প। পরিকল্পণামন্ত্রী জানান দেশে বর্তমানে বছরে ৩ লাখ ৭০ হাজার মেট্রিক টন বীজ দরকার। বিএডিসি উত্পাদন করে ১ লাখ ৯ হাজার মেট্রিক টন। এ প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে বিএডিসির উত্পাদন ১ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টনে দাঁড়াবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5893.csv b/Bangla_fin_news_articles/5893.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..92f2b2d6c794a923f4eba03f082adae228b7ca3d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5893.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5893,তাকাফুলের উদ্যোক্তার শেয়ার বিক্রি ঘোষণা,2015-08-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই জানিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত তাকাফুল ইন্স্যুরেন্সের উদ্যোক্তা হাসনাইন হারুন তার কাছে থাকা কোম্পানির সব শেয়ার বিক্রির ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি কোম্পানির ১০ লাখ ৮ হাজার শেয়ার বিক্রি করবেন। হুমায়ুন কবীর পাটওয়ারী নামের কোম্পানির অপর এক উদ্যোক্তা এসব শেয়ার ক্রয় করবেন। স্টক এক্সচেঞ্জের ব্লক মার্কেটের মাধ্যমে ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে এসব শেয়ার ক্রয়বিক্রয় সম্পন্ন হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5894.csv b/Bangla_fin_news_articles/5894.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..33d0f38e083bcc4c9a745fef82f37339e8dff679 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5894.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5894,পুঁজিবাজারে সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেন,2015-08-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে মঙ্গলবার সার্বিক মূল্য সূচক বাড়লেও কমেছে লেনদেন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই ডিএসইএক্স বেড়েছে ৪১ পয়েন্ট। আর লেনদেন কমেছে প্রায় ৮২ কোটি টাকা। ডিএসইতে দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে এপেক্স ট্যানারি। এ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে ৯ দশমিক ৯৬ শতাংশ। অ্যাপেক্স ফুডসের শেয়ারদর বেড়েছে ৯ দশমিক ৯৫ শতাংশ। এ ছাড়া এটলাস বাংলাদেশের ৮ দশমিক ৮৬ শতাংশ নর্দার্ন জুট ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানির ৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ প্রাইম টেক্সটাইল কোম্পানির ৮ দশমিক ৬৩ শতাংশ এএমসিএল প্রাণের ৮ দশমিক ৩০ শতাংশ পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসের ৬ দশমিক ৪১ শতাংশ এবং ফার কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ারদর বেড়েছে ৬ দশমিক ১২ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছেডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৪১ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৮০৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১৩ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮৪১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৫২৮ কোটি ৫৭ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৮১ কোটি ৯০ লাখ টাকা টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪৩টির কমেছে ১৩৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২টি কোম্পানির শেয়ারের দর। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৭৮ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৭১৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪৭ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ১ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৫৩টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৬টির কমেছে ১২৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৩টি কোম্পানির শেয়ারের দর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5895.csv b/Bangla_fin_news_articles/5895.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e2c7c0a92ea0633292db7300d88b3468301202ad --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5895.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5895,অর্থবছরের শুরুতেই লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ব্যর্থ আয়কর,2015-08-18,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি ২০১৫১৬ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে আয়কর আদায় লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে ব্যর্থ হয়েছে। আলোচ্য সময়ে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৩৬৩ কোটি টাকা কম আয়কর আদায় হয়েছে। তবে গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় আদায় বেড়েছে সাড়ে ১৫ শতাংশ। এনবিআরের সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। গত জুলাইয়ে ২ হাজার ৭০৪ কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে আয়কর আদায় হয়েছে ২ হাজার ৩৪৪ কোটি টাকা। আর গত অর্থবছরের একই সময়ে আদায় হয়েছিল ২০২৪ কোটি টাকা। বর্তমানে এনবিআরের আয়কর বিভাগের ৩১টি কর অঞ্চল রয়েছে দেশব্যাপী। অর্থবছরের প্রথম মাসে এসব কর অঞ্চলের মধ্যে ৯টি লক্ষ্যমাত্রা অর্জন ব্যর্থ হয়েছে। অবশ্য আয়কর বিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন অর্থবছরের শুরুতে আয়কর আদায়ে গতি কিছুটা কম থাকে। সাধারণত অর্থবছরের শেষ দিকে আদায় বাড়তে থাকে। চলতি অর্থছরে এনবিআরের রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১ লাখ ৭৬ হাজার ৩৭০ কোটি টাকা। এর মধ্যে আয়কর বিভাগের আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ৬৫ হাজার কোটি টাকা। এ লক্ষ্যমাত্রা গত অর্থবছরের আদায়ের চাইতে ৩০ শতাংশেরও বেশি। এনবিআরের কর্মকর্তারা মনে করছেন এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন কঠিন হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5896.csv b/Bangla_fin_news_articles/5896.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..def5acafbccc9b226e4ed3be51a202dcacd85496 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5896.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5896,রিজার্ভে ২৬ বিলিয়ন ডলারের নতুন রেকর্ড,2015-08-17,অনলাইন ডেস্ক,বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে আবারো নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে। দেশের ইতিহাসে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ প্রথমবারের মতো ২৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অতিক্রম করেছে। সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ নতুন এ মাইলফলক অতিক্রম করে। দিনশেষে রিজার্ভ ২৬ দশমিক শূন্য ৩ বিলিয়নে পৌঁছায়। বাংলাদেশ ব্যাংকের বর্তমান রিজার্ভ সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। রফতানি আয় বৃদ্ধি ও রেমিট্যান্স প্রবাহের ইতিবাচক ধারা বিদেশ থেকে কর্পোরেট ঋণ গ্রহণ এবং আমদানি ব্যয় কম হওয়ায় রিজার্ভ বৃদ্ধিতে অবদান রেখেছে বলে কেন্দ্রিয় ব্যাংক মনে করছে। এ বিষয়ে কেন্দ্রিয় ব্যাংকের মূখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক ম. মাহফুজুর রহমান বলেন সোমবার দিন শেষে রিজার্ভ ২ হাজার ৬০৩ কোটি ডলারের ঘর অতিক্রম করেছে। বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো রিজার্ভ এই মাইল ফলক অতিক্রম করলো যা পাকিস্তানের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ। তিনি বলেন এই রিজার্ভ দিয়ে ৭ মাসের বেশি আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব। তবে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের আকু পরবর্তী আমদানি বিল পরিশোধের পর রিজার্ভের পরিমাণ কিছুটা কমে যেতে পারে বলে তিনি জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5897.csv b/Bangla_fin_news_articles/5897.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f024d5491e5c7bd6660f8d4c62e337329da8a417 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5897.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5897,এপেক্স ট্যানারির লভ্যাংশ ঘোষণা,2015-08-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই জানিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এপেক্স ট্যানারির পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৪৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোম্পানিটি গত ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য এ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ইপিএস হয়েছে ৬ টাকা ২৫ পয়সা। একই সময়ে শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৭৩ টাকা ৪৮ পয়সা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5898.csv b/Bangla_fin_news_articles/5898.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bf16fc679bae11635e16fcb35b1fc5793455b6d9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5898.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5898,পুঁজিবাজারে সূচক ও লেনদেন কমা অব্যাহত,2015-08-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে সার্বিক মূল্য সূচক কমা অব্যাহত আছে। সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণও। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন কমতে কমতে সাড়ে ৫০০ কোটি টাকারও নিচে নেমে এসেছে। লেনদেন কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও। রবিবার ইঞ্জিনিয়ারিং এবং ওষুধ খাতে লেনদেন হয়েছে ২০৩ কোটি টাকা। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ২৮ শতাংশ। রবিবার লেনদেনের শীর্ষে ছিল শাহজীবাজার পাওয়ার কোম্পানি। এ ছাড়া স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস আরএসআরএম স্টিল ইসলামী ব্যাংক এবং ইউনাইটেড পাওয়ার লেনদেনে এগিয়ে ছিল। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৭৮৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮৪৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৫৩৩ কোটি ৪০ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৬৯ কোটি ৮৪ লাখ টাকা টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩২০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৪টির কমেছে ২১৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪২টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৮৪ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৬৯৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩৮ কোটি ৭৮ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ১০ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৪৯টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৬টির কমেছে ১৫৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5899.csv b/Bangla_fin_news_articles/5899.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7e814d6fa298f137ba13807cc1bc4eeae8baee05 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5899.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5899,‘সংশোধিত শ্রম আইনের গেজেট হচ্ছে’,2015-08-16,ইত্তেফাক রিপোর্ট,২০১৩ সালের সংশোধিত শ্রম আইনের বিধিমালা শিগিগিরই গেজেট আকারে প্রকাশ হচ্ছে। জানিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু। রবিবার রাজধানীর ইস্কটনে বিয়াম মিলনায়তনে কলকারখানা পরিদর্শকদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত ১৬০ পরিদর্শকের প্রশিক্ষণের এ কর্মসূচিতে সহায়তা করছে যুক্তরাজ্য কানাডা নেদারল্যান্ড সরকার ও আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা আইএলও। প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্যদের বক্তব্য রাখেন শ্রম সচিব মিকাইল শিপার ঢাকায় নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট গিবসন কানাডার বেনয়ে পিয়েরে ল্যারামি নেদারল্যান্ডস দূতাবাসের চার্জ দ্যা অ্যাফেয়ার্স মার্টিন হগসট্রেটেন বাংলাদেশে আইএলওর কান্ট্রি ডিরেক্টর শ্রীনিভাস রেড্ডি কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সৈয়দ আহমেদ বিয়ামের মহাপরিচালক ফজলুল হক প্রমুখ। এ সময় বক্তারা নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত পরিদর্শকদের সততা ও আন্তরিকতার সাথে কাজ করার পরামর্শ দেন। শ্রম প্রতিমন্ত্রী বলেন মালিক বা শ্রমিকের প্রতিপক্ষ নয় বরং কারখানার সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে পরিদর্শকদের কাজ করতে হবে। তিনি বলেন শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে ১০০ কোটি টাকা জমা আছে। এ অর্থ দুস্থ আহত ও বেকার শ্রমিকদের মাঝে বিতরণ করা হবে। ব্রিটিশ হাইকমিশনার বলেন. সব পোশাক কারখানার গ্রহণযোগ্য পরিদর্শন প্রয়োজন। এজন্য আরও পরিদর্শক নিয়োগ করা দরকার। নেদারল্যান্ডসের চার্জ দ্য অ্যফেয়ার্স বলেন এখনো অনেক কারখানায় কমপ্লায়েন্স প্রতিপালনে ঘাটতি রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5900.csv b/Bangla_fin_news_articles/5900.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..79dadd7ff018af900f8740b1eded41958023243a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5900.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5900,সিলেটে ‘বেস্ট বাই’ এর দুটি আউটলেট উদ্বোধন,2015-08-16,অনলাইন ডেস্ক,সিলেটে বেস্ট বাই এর দুটি আউটলেট উদ্বোধন করা হয়েছে। সম্প্রতি আরএফএল এর পরিচালক আর এন পল নগরীর অম্বরখানা এবং মিরবক্সতলায় এ দুটি আউটলেট উদ্বোধন করেন। চেয়ার টেবিল জগ বালতি টুল গ্যাসের চুলাসহ যাবতীয় গৃহস্থালী সামগ্রী পাওয়া যাচ্ছে আরএফএল এর এসব আউটলেটে। এছাড়া ইটালিয়ানো ব্র্যান্ডের মেলামাইন বাসন পেয়ালা মগ চায়ের কাপ দূরন্ত ব্র্যান্ডের সাইকেল গুডলাক ব্র্যান্ডের স্টেশনারী পণ্য ভিশন ব্র্যান্ডের ইলেকট্রনিক্স পণ্য বিজলী এবং ক্লিক ব্র্যান্ডের বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি ও পাওয়া যাচ্ছে। উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বেস্ট বাই এর চিফ অপারেটিং অফিসার গিয়াস উদ্দিন বিশ্বাস সহকারী ব্র্যান্ড ম্যানেজার মেহেদী হাসান প্রমুখ। উল্লেখ্য রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে আরএফএল বেস্ট বাই এর ৯৬টি বিক্রয়কেন্দ্র চালু রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5901.csv b/Bangla_fin_news_articles/5901.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dc24da54cd46489414555b02644c0aca04d9c155 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5901.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5901,‘উন্নতির ধারাতে পোশাকখাত থাকলেও ততটা দৃশ্যমান নয়’,2015-08-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বৃহস্পতিবার প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলমের সঙ্গে সাক্ষাত্ করেছেন বাংলাদেস্থ মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্শা স্টিফেন ব্লুম বার্নিকেট। প্রায় ঘণ্টাব্যাপী বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের অগ্রাধিকারমূলক বাজার সুবিধা জিএসপি স্থগিতসহ দ্বিপক্ষীয় নানা ইস্যুতে আলোচনা হয়। এ সময় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর এক প্রশ্নের জবাবে মার্কিন রাষ্ট্রদূত বলেন যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের অগ্রাধিকারমূলক বাজার সুবিধা জিএসপি স্থগিত থাকার পেছনে কোনো রাজনৈতিক কারণ নেই। রাষ্ট্রদূত বলেন পোশাক কারখানাগুলোর মানোন্নয়নে জোর দিতে বলা হয়েছিল বাংলাদেশকে। ইতিমধ্যে অনেক ক্ষেত্রে অগ্রগতি হয়েছে। তবে কিছু কিছু কারখানা পরিবেশগত উন্নতি সাধনে ধীর গতিতে যাচ্ছে। এক্ষেত্রে আরো উন্নতি করতে হবে। এছাড়া অনেক সময় কোনো কারণ ছাড়াই শ্রমিকদের চাকরি হারাতে হচ্ছে। এটি রোধ করা দরকার। তিনি বলেন উন্নতির ধারাতে দেশের পোশাকখাত ও শ্রমিকরা থাকলেও এটি ততটা দৃশ্যমান নয়। যা আরও দৃশ্যমান হতে হবে। নিরাপত্তা ও মান উন্নয়ন হলে এটি অধিক দৃশ্যমান হবে বলেও আশা করি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5902.csv b/Bangla_fin_news_articles/5902.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c42816103ccb285e55766ec1a052c73847306c56 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5902.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5902,আরএসআরএম স্টিল উত্পাদন যন্ত্রপাতি কিনবে,2015-08-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রতনপুর স্টিল রিরোলিং মিলস লিমিটেড আরএসআরএম স্টিল তাদের বার্ষিক উত্পাদন ক্ষমতা ৩ লাখ ৫৭ হাজার ২০০ মেট্রিক টনে উন্নীত করতে যন্ত্রপাতি কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কোম্পানির পর্ষদ সভায় এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এই প্রকল্পে আনুমানিক ব্যয় ধরা হয়েছে ৯০ কোটি টাকা। প্রকল্পের কাজ ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে শেষ হতে পারে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5903.csv b/Bangla_fin_news_articles/5903.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..81082630930052b30a30da3fcda711cc5d8754f5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5903.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5903,প্যারামাউন্টের মূলধনী যন্ত্রপাতি কেনার সিদ্ধান্ত,2015-08-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই জানিয়েছেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল তাদের উত্পাদন কার্যক্রমে গতি আনতে মূলধনী যন্ত্রপাতি কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এতে ব্যয় হবে প্রায় ৬৩ হাজার পাউন্ড। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5904.csv b/Bangla_fin_news_articles/5904.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..47f207a547605483a753ea3d1448490c2e060494 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5904.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5904,পুঁজিবাজারে সূচক ও লেনদেন কমেছে,2015-08-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে বৃহস্পতিবার সার্বিক মূল্য সূচক ও লেনদেন কমেছে। টানা চার কর্মদিবস দরপতনের পর বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই কমেছে সূচক। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে দিনের মধ্যভাগে বেশির ভাগ শেয়ারেই বৃহস্পতিবার বিক্রির প্রবণতা বেশি ছিল। তাই বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ক্রয়ের প্রবণতা কম ছিল। তবে দর বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এগিয়ে ছিল ইসলামী ব্যাংক। এ ব্যাংকটি লেনদেনও হয়েছে অনেক। আর দর কমার ক্ষেত্রে এগিয়ে ছিল বিমা খাত। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১২ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৮০৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৮ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮৫৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৬০৩ কোটি ২৪ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ১২ কোটি ৫৪ লাখ টাকা টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩২১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯২টির কমেছে ১৭৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫৪টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩০ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৭৮১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪৮ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৫৭ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৫৫টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯০টির কমেছে ১১৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৬টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5905.csv b/Bangla_fin_news_articles/5905.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..84737eff40ba1c0f43d377365585cfb71bb24a5e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5905.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5905,‘জিএসপি পুনর্বহাল না হওয়ার পেছনে রাজনৈতিক কারণ নেই’,2015-08-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে স্থগিত হওয়া জিএসপি শুল্ক ও কোটামুক্ত রপ্তানি সুবিধা পুনর্বহালের জন্য যে ১৬টি কর্মপরিকল্পনা দেয়া হয়েছিল তা এখনো বাস্তবায়ন হয়নি বলে মনে করছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্শা স্টিফেন্স ব্লুম বার্নিকাট। তিনি বলেন এসব কর্মপরিকল্পনা পুরোপুরি বাস্তবায়ন হলে জিএসপি সুবিধা ফেরত পাবে বাংলাদেশ। গতকাল বুধবার গাজীপুরে তিনটি গার্মেন্টস কারখানা পরিদর্শনশেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন। পরিদর্শন দলে বিভিন্ন দেশ ও অঞ্চলের রাষ্ট্রদূত ও উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন। জিএসপি পুনর্বহালে বাংলাদেশকে বাদ দেয়ার সিদ্ধান্ত রাজনৈতিক সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের এমন অভিযোগও খণ্ডন করেছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত। তিনি বলেন জিএসপি পুনর্বহাল না হওয়ার পেছনে কোন রাজনৈতিক কারণ নেই। বরং রানা প্লাজা ধসের কারণে জিএসপি স্থগিত করা হয়। তিনি বলেন রানা প্লাজার ধসের পর বাংলাদেশ গার্মেন্টস শ্রমিকদের নিরাপত্তা উন্নয়নের ক্ষেত্রে বেশকিছু অগ্রগতি অর্জন করেছে। তবে এখনো শ্রম আইনের বিধি চূড়ান্ত না হওয়া শ্রমিকদের অবাধ ট্রেড ইউনিয়ন করার স্বাধীনতা দেয়া কারখানা পরিদর্শন মূল্যায়ন তথ্য ওয়েবসাইটে প্রকাশ করার মত বিষয়ে অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে। অভিযোগ রয়েছে ট্রেড ইউনিয়নের কথা বললে শ্রমিকদের কারখানা থেকে বের করে দেয়া হচ্ছে। অন্যদিকে শ্রম আইনের বিধি চূড়ান্ত না হওয়ায় সবাই অন্ধকারে রয়েছে। সমপ্রতি ১২২টি স্বল্পোন্নত ও উন্নয়নশীল দেশকে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে জিএসপি সুবিধা পুনর্বহাল করেছে। তবে এ তালিকায় বাংলাদেশ ও রাশিয়া নেই। ২০১৩ সালে রানা প্লাজা ধসের জেরে শ্রমিকদের অধিকার ও নিরাপত্তা মানে বাংলাদেশের উদাসীনতার অভিযোগ তুলে জিএসপি স্থগিত করে দেশটি। অবশ্য গার্মেন্টস পণ্যসহ বেশিরভাগ পণ্যই দেশটির বাজারে জিএসপি সুবিধা পায় না। পরে বাংলাদেশের শ্রম মান উন্নয়নে দেশটি ১৬টি কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নের শর্ত দেয়। এর প্রায় সবগুলোই বাস্তবায়ন হয়েছে বলে সরকারের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যে দেশটির বাণিজ্য দপ্তর ইউএসটিআরকে জানিয়ে দেয়া হয়েছে। তবুও গত জুলাই থেকে ১২২টি দেশকে দেয়া জিএসপি সুবিধার তালিকায় বাংলাদেশ অন্তর্ভুক্ত হতে পারেনি। এর প্রতিক্রিয়ায় বাণিজ্য মন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ গত বুধবার বলেন জিএসপি না দেয়ার জন্য রাজনৈতিক কারণ ছাড়া আর কোন কারণ নেই। গতকাল বার্নিকাট বলেন রানা প্লাজার ঘটনার ১০ বছর আগে থেকেই যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের গার্মেন্টস খাতের উপর প্রতিবেদন সংগ্রহ করছিল। কিন্তু রানা প্লাজার ঘটনা স্থগিতের কাজটিকে ত্বরান্বিত করেছে। তিনি বলেন এদেশের গার্মেন্টস খাতের উন্নয়নে একসাথে কাজ করবে যুক্তরাষ্ট্র। গাজীপুরের সালনায় ইউটা ফ্যাশন ও বাংলাবাজার এলাকায় ইপিলিয়ন গ্রুপের দুটি কারখানাসহ তিনটি কারখানা পরিদর্শন করেন ১০ কূটনীতিক। ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত পিয়েরে মায়াদুন বলেন এসব কারখানার কর্মপরিবেশ ও শ্রমিকদের নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে সাধুবাদ জানাই। এটি অন্যান্য গার্মেন্টসের জন্য উদাহরণ হতে পারে। বিজিএমইএ সভাপতি আতিকুল ইসলাম বলেন রানা প্লাজা বাংলাদেশের গার্মেন্টসের প্রকৃত চিত্র নয়। জিএসপি বাতিলে বাংলাদেশের জন্য আর্থিকভাবে তেমন ক্ষতি না হলেও ইমেজের জন্য ক্ষতিকর। এসময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কানাডার রাষ্ট্রদূত বেনোয়ে পিয়েরে লাঘামে স্পেনের রাষ্ট্রদূত এডোয়ার্ডো রোসাল অস্ট্রেলিয়ান হাই কমিশনের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স লুসিন্ডা বেল ডেনমার্ক দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স ফ্রান্স দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স জিন পিয়েরে পনসেট নেদারল্যান্ড দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স মার্টিন ভ্যান হুগস্ট্রাটেন জার্মান দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স থমাস প্রিঞ্জ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5906.csv b/Bangla_fin_news_articles/5906.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2de84bb2cfed049277f72a113c1febe772cc34fd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5906.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5906,হাতি ঘোড়া গাধা সবাই জিএসপি পেল বাংলাদেশ ছাড়া রেহমান সোবহান,2015-08-13,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অধ্যাপক রেহমান সোবহান বলেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ১২২টি দেশকে জিএসপির অগ্রাধিকার বাণিজ্য সুবিধা আওতায় আনা হলেও সেখানে বাংলাদেশ নেই। মার্কিন সরকারকে স্বচ্ছতার সাথে জানাতে হবে বাংলাদেশের প্রকৃত অবস্থাটি কী। তিনি বলেন হাতি ঘোড়া গাধা সবাইকে জিএসপি সুবিধা দেয়া হলো বাংলাদেশ ছাড়া। গতকাল রাজধানীর ব্র্যাক সেন্টারে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ সিপিডি এর উদ্যোগে তৈরি পোশাক শিল্পের কমপ্লায়েন্স বিষয়ে এক সংলাপে সিপিডির চেয়ারম্যান এ কথা বলেন। তিনি আরো বলেন যেসব দেশ জিএসপি সুবিধা পেল সেসব দেশের শ্রম মান কর্মপরিবেশ বাংলাদেশের চেয়েও উন্নত কি না তা নিয়ে গবেষণা করা যেতে পারে। সস্তা শ্রমের কারণে পোশাক খাতে আমরা প্রতিযোগিতা করছি। রানা প্লাজা দুর্ঘটনার পর এখাতের নিয়ন্ত্রণে বিশ্বের অন্য দেশের সবাই সোচ্চার হয়েছে। এখাতের উদ্যোক্তারা ৫০ বিলিয়ন ডলার রফতানি আয় করতে লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সেটি অর্জন করতে চাইলে সেভাবে কমপ্লায়েন্স নিশ্চিত করতে হবে। সিপিডির সম্মানীয় ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে জিএসপি আমাদের ন্যায্য পাওনা এটি না দেয়ার কোন কারন নেই। সংলাপে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেই সিপিডির অতিরিক্ত গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম। তিনি বলেন আমাদের দেশে পোশাক খাতের উত্পাদনকারীদের মুনাফার হার খুবই কম। এ আয় থেকে কমপ্লায়েন্স এর জন্য ব্যয় করা কঠিন। এটি করতে গেলে ব্যবসায়ীদের প্রতিযোগিতা সক্ষমতা আরো কঠিন হবে। তাই কমপ্লায়েন্স ইস্যুতে বিদেশি ক্রেতা ও দেশি উদ্যোক্তাদের একসাথে কাজ করতে হবে। অনুষ্ঠানে শ্রম সচিব মিখাইল শিপার ওপেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান আনিসুর রহমান সিনহা মোহাম্মদী গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুবানা হক প্রমুখ বক্তব্য দেন। গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ড. জাফরুল্লাহ বলেন কারখানা কমপ্লায়েন্সের সাথে সাথে শ্রমিকদের স্বাস্থ্য ও পুষ্টির বিষয়গুলো গুরুত্বের সাথে দেখতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5907.csv b/Bangla_fin_news_articles/5907.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..90434629624a15f6466358e3eea199171a75bf7b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5907.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5907,এটলাস ও কোহিনুরের দর বাড়ার কারণ নেই,2015-08-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই জানিয়েছে পুজিবাজারে তালিকাভুক্ত দুই কোম্পানি এটলাস বাংলাদেশ এবং কোহিনুর কেমিক্যালের শেয়ারদর অস্বাভাবিকভাবে বাড়ার কোনো কারণ নেই। গত কয়েক দিন ধরে কোম্পানি দুটির দর বৃদ্ধির প্রেক্ষিতে ডিএসইর পাঠানো নোটিসের প্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। গত ২৮ জুলাই কোহিনুর কেমিক্যালের শেয়ার দর ছিল ৩৪৫ টাকা। এরপর টানা দর বেড়ে ১১ আগস্ট ৪২৪ টাকায় দাঁড়ায়। অর্থাত্ এ সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার দর বেড়েছে ৭৯ টাকা। আর গত ১০ কার্যদিবসের মধ্যে ৮ কার্যদিবসে এটলাস বাংলাদেশের শেয়ার দর বেড়েছে। গত ২৬ জুলাই কোম্পানিটির শেয়ারের দর ছিল ১২৮ টাকা। ১১ আগস্ট কোম্পানির শেয়ারের দর বেড়ে ১৫১ টাকায় গিয়ে দাঁড়ায়। অর্থাত্ এ সময়ে কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে ২৩ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5908.csv b/Bangla_fin_news_articles/5908.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7156b8423bb25eadf37bacc5399542661c9fc38a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5908.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5908,পুঁজিবাজারে সূচক কিছুটা বেড়েছে,2015-08-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা চার কর্মদিবস দরপতনের পর বুধবার ডিএসইর সার্বিক মূল্য সূচক কিছুটা বেড়েছে। বেড়েছে লেনদেনও।তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৩০ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৮২১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮৬৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৬১৫ কোটি ৭৯ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৬৮ কোটি ৮১ লাখ টাকা টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩০৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৮টির কমেছে ৯১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৫০টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১১৪ বেড়ে ১৪ হাজার ৮১১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ১০৫ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৬৭ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৫৪টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৪৮টির কমেছে ৬৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৯টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5909.csv b/Bangla_fin_news_articles/5909.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ff1088f1b2ba53ed56193c4b4f7fdee56bca0e76 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5909.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5909,ডিএসইর লেনদেন বিলম্বে শুরু,2015-08-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ফের কারিগরি ত্রুটির কারণে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই লেনদেন বিঘ্নিত হয়েছে। বুধবার ডিএসইর লেনদেন নির্ধারিত সময়ের চেয়ে ১ ঘণ্টা ৪০ মিনিট পর বেলা ১২টা ১০ মিনিটে লেনদেন শুরু হয়েছে। তবে লেনদেন দেরিতে শুরু হওয়ায় বেলা আড়াইটার পরিবর্তে ৪টা ১০ মিনিট পর্যন্ত লেনদেন হয়েছে ডিএসইতে। আর স্পট মার্কেটে বেলা আড়াইটা পর্যন্তই লেনদেন হয়েছে। অবশ্য চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে যথারীতি লেনদেন হয়েছে। ডিএসই এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছেএকটি বিচ্ছিন্ন অপারেশনাল ইস্যুর কারণে সকালে ডিএসইর ট্রেডিং কার্যক্রম বিলম্বে শুরু হয়। বিষয়টি মধ্যে চিহ্নিত করে সমাধান করা হয়েছে। ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। এ দিকে বিনিয়োগকারীরা বলছেনকয়েক দিন পরপর ডিএসইর লেনদেনে এ ধরনের কারিগরি ত্রুটির কারণে লেনদেন বিঘ্নিত হচ্ছে। এতে বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিতে পড়তে হয়। বড় অঙ্কের অর্থ ব্যয় করে ডিএসইর সফটওয়্যার স্থাপন করা হলেও এ ধরনের কারিগরি ত্রুটি হতাশাজনক। এ বিষয়ে কর্তৃপক্ষের সঠিক পদক্ষেপ নেয়া প্রয়োজন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5910.csv b/Bangla_fin_news_articles/5910.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6725b1b181c380a08f258e91649bf3e6d60a57bf --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5910.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5910,ভারতীয় রুপির দরপতন,2015-08-12,অনলাইন ডেস্ক,ইউয়ানের অবমূল্যায়নের জের পড়তে শুরু করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা বাজারে। চীনের মুদ্রার অবমূল্যায়ন ঘটানোর এক দিনের মধ্যেই আন্তর্জাতিক বাজারে ভারতীয় মুদ্রা রুপির দর পতন হয়েছে। মার্কিন ডলারের বিপরীতে মঙ্গলবার রুপির দাম ছিল ৬৪.১৯ যা গত দুবছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। আজ দিন শেষে সেই দাম আরও নেমে গিয়ে হয় ডলার প্রতি ৬৪.৮০ রুপি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5911.csv b/Bangla_fin_news_articles/5911.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..75fcadc2c422ae913626dc94f2e69f306a07b326 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5911.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5911,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন বন্ধ,2015-08-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন বন্ধ আছে। বুধবার সকাল থেকে লেনদেন বন্ধ আছে বলে জানিয়েছে ডিএসইর জনসংযোগ বিভাগ। নিয়ম অনুযায়ী সকাল সাড়ে ১০টায় লেনদেন শুরুর কথা। কিন্তু যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে সেটি সম্ভব হয়নি। ঠিক কখন লেনদেন শুরু হতে পারে সেটিও নিশ্চিত করে বলতে পারেনি ডিএসই। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5912.csv b/Bangla_fin_news_articles/5912.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..cdc08b32e901f90df02d973bf7f58922b70761a5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5912.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5912,বিনিয়োগ বাড়াতে অর্থনৈতিক অঞ্চল করা হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী,2015-08-12,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন বিনিয়োগ বাড়াতে তার সরকার বেশ কয়েকটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠা করছে এবং বিদেশি বিনিয়োগের জন্য নানা ধরনের সুযোগসুবিধা দিচ্ছে। ব্যবসাবাণিজ্য প্রসারে আঞ্চলিক যোগাযোগ বৃদ্ধির বিষয়ে নানা ধরনের উদ্যোগের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন বাংলাদেশে বিনিয়োগের যথেষ্ট সুযোগ থাকায় বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে। গতকাল মঙ্গলবার সকালে প্রধানমন্ত্রীর এনইসি কার্যালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত স্লোভেনিয়ার অনাবাসী রাষ্ট্রদূত ডারজা বাভদাজ কুরেট বিদায়ী সাক্ষাত্ করতে গেলে প্রধানমন্ত্রী একথা বলেন। বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন বাংলাদেশ ও স্লোভেনিয়ার মধ্যে বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়নে অব্যবহূত সম্ভাবনা কাজে লাগাতে হবে। বাণিজ্য বিনিয়োগ ও চেম্বার প্রতিনিধি বিনিময়ের মতো ব্যবস্থা গড়ে তোলা প্রয়োজন। উভয় দেশের জনগণের মধ্যকার সম্পর্ক জোরদারের ওপর গুরুত্বারোপ করে শেখ হাসিনা বলেন দুদেশের স্বার্থে বিভিন্ন খাতে পারস্পরিক সহযোগিতা স্থাপন করা প্রয়োজন। তিনি দুদেশের সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ থেকে বিশ্বমানের বিভিন্ন পণ্য আমদানি করতে স্লোভেনিয়া সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। শেখ হাসিনা বলেন বাংলাদেশ এখন বিশ্বমানের সিরামিক তৈরি পোশাক ওষুধ পাট ও পাটজাত পণ্য চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যসামগ্রী প্রস্তুত করছে। স্লোভেনিয়ার ব্যবসায়ীরা এসব পণ্য আমদানি করতে পারে। বিভিন্ন আর্থসামাজিক খাতে সরকারের ব্যাপক সাফল্যের উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন প্রশাসনের বিভিন্ন কার্যকর পদক্ষেপের ফলশ্রুতিতে বাংলাদেশ খাদ্যে স্বনির্ভরতা অর্জন করেছে। দেশের অধিকতর উন্নয়নে বেসরকারি খাতের ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি। আঞ্চলিক যোগাযোগ প্রতিষ্ঠার ওপর গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন আঞ্চলিক যোগাযোগ সম্প্রসারণ ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারে সম্প্রতি বাংলাদেশ ভারত নেপাল ও ভুটানের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। বৈঠকের শুরুতে তিনি তদানীন্তন যুগোস্লাভিয়ার অবিভক্ত অংশ হিসেবে স্লোভেনিয়ার ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে সমর্থন দেয়ার কথা কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করেন। স্লোভেনিয়ার রাষ্ট্রদূত বলেন দুদেশের মধ্যে অর্থনৈতিক যোগাযোগ বাড়াতে তিনি ইতোমধ্যে ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বারস অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি নেতৃবৃন্দের সঙ্গে বৈঠক করেছেন । রাষ্ট্রদূত দুদেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক প্রতিনিধি দল বিনিময়ের ওপর গুরুত্বারোপ করে ক্রীড়াখাতে সম্পর্ক আরো সম্প্রসারণে বাংলাদেশে দক্ষ ফুটবল কোচ পাঠানোর প্রস্তাব দেন। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব সুরাইয়া বেগম ও প্রেস সচিব ইহসানুল করিম বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5913.csv b/Bangla_fin_news_articles/5913.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6c59b574ab68f7cefa6cd3ed5e080f1b49a89871 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5913.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5913,১০ ট্যানারি মালিকের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার রুল,2015-08-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,১০ ট্যানারি মালিকের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার রুল জারি করেছে হাইকোর্ট। আদালত অবমাননার অভিযোগে কেন তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে না আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে তার ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়েছে। রাজধানীর হাজারীবাগ থেকে চামড়া শিল্প কারখানা সাভারে স্থানান্তরে আদালতের নির্দেশনা বাস্তবায়নে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করায় এ রুল জারি করা হয়েছে। বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম ও বিচারপতি জাফর আহমেদের ডিভিশন বেঞ্চ মঙ্গলবার এই আদেশ দেন। ১০ ট্যানারি মালিক হচ্ছেনপ্যারামাউন্ট ট্যানারিজের মো. আকবর হোসেন রানা লেদার ইন্ডাস্ট্রিজের আরেফিন সামছুল আলামিন রুমি লেদার ইন্ডাস্ট্রিজের গিয়াস উদ্দিন আহমেদ পাঠান জুলেট এন্টারপ্রাইজের মো. সায়েদুল হক মাস্টার পূবালী ট্যানারিজের মাহবুবুর রহমান সালাম ট্যানারির মো. আব্দুস সালাম করিম লেদার ইউনিট২ এর রেজাউল করিম আনসারী মাহিন ট্যানারির আবদুল ওয়াদুদ মিয়া নবীপুর ট্যানারির আব্দুল ওয়াহাব ও এশিয়া ট্যানারির মো. মফিজ মিয়া। ২০০৯ সালে হাইকোর্ট এক রায়ে হাজারীবাগ থেকে ট্যানারি শিল্প স্থানান্তরের নির্দেশ দেয়। আদেশে ২০১০ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ট্যানারি শিল্প সাভারে স্থানান্তর করতে বলা হয়। পরে ওই সময়সীমা কয়েক দফা বৃদ্ধি করা হয়। কিন্তু তারপরেও হাইকোর্টের রায় বাস্তবায়ন না হওয়ায় হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আদালত অবমাননার এই অভিযোগ করা হয়। ওই আবেদনের ওপর রুল জারি করে আদালত। ওই রুল শুনানি বিচারাধীন থাকাবস্থায় আদালতে শিল্প সচিবের ব্যক্তিগত উপস্থিতি চেয়ে আবেদন করা হয়। গত ২১ এপ্রিল আদালত শিল্প সচিবকে হাজির হতে নির্দেশ দিলে তিনি আদালতে এসে ব্যাখ্যা দেন। এর ধারাবাহিকতায় গতকাল আবেদনকারী পক্ষে আইনজীবী মনজিল মোরসেদ ও শিল্প সচিবের পক্ষে আইনজীবী রইস উদ্দিন আহমদ শুনানি করেন। শুনানি শেষে হাইকোর্ট রুল জারি করে। মনজিল মোরসেদ বলেন শিল্প সচিব আদালতে হাজিরহয়ে হাইকোর্টের রায় বাস্তবায়রে অগ্রগতি প্রতিবেদন আদালতে জমা দেন। এতে দেখা যায় ওই দশটি প্রতিষ্ঠানকে বার বার তাগাদা দেওয়ার পরও তারা হাজারীবাগ থেকে সাভারে কারখানা স্থানান্তরের পদক্ষেপ নেয়নি। এর মাধ্যমে আদালতের রায় বাস্তবায়নে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হয়েছে বিবেচনায় আদালত অবমাননার রুল জারি করেছে হাইকোর্ট। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5914.csv b/Bangla_fin_news_articles/5914.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..418b580c46575f149bda5deb1503931cb057527b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5914.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5914,জিএসপির জন্য কোনো উদ্যোগ নিতে রাজি নন বাণিজ্যমন্ত্রী,2015-08-11,অনলাইন ডেস্ক,যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ১২২টি দেশের পণ্যে অগ্রাধিকারমূলক বাজারসুবিধা জিএসপি নবায়ন করা হলেও সেই তালিকায় নেই বাংলাদেশ। মঙ্গলবার সচিবালয়ে এ সংক্রান্ত সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন জিএসপি পাওয়ার জন্য আমি কোনো উদ্যোগ নিতে রাজি না। আমরা আমাদের শর্ত পূরণ করেছি আমাদের আর কিছু করার নেই। তারা রাজনৈতিক কারণে বাংলাদেশকে জিএসপি সুবিধা দেয়নি দাবি করে মন্ত্রী বলেন যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে জিএসপি ফিরে না পেলে বাংলাদেশের কোনো ক্ষতি হবে না। জিএসপি সুবিধা ফিরে পেতে যুক্তরাষ্ট্রের দেয়া ১৬টি শর্ত পূরণ করা হয়েছে দাবি করে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন আমার ধারণা ওই সব শর্তের চেয়েও আমরা বেশি কিছু করেছি এরপরও তারা স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করবে না। রাজনৈতিক কারণ ছাড়া জিএসপি ফিরে না পাওয়ার কোনো কারণ নেই। ওবামা বাংলাদেশের প্রশংসা করেছেন সেখানে সামান্য জিএসপি সুবিধা না পাওয়ার কোনো কারণ নেই। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5915.csv b/Bangla_fin_news_articles/5915.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8986d5738205cc48bdef9d5ff94dcfe348f95c65 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5915.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5915,জাহিন টেক্সটাইল ও ফার কেমিক্যালের দরবৃদ্ধির কারণ নেই,2015-08-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই জানিয়েছেঅস্বাভাবিকভাবে দর বৃদ্ধির পেছনে কোনো কারণ নেই জাহিন টেক্সটাইল ও ফার কেমিক্যালের। কয়েক দিন ধরে টানা শেয়ারদর বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে পাঠানো নোটিসের প্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে গত জুন মাসের মাঝামাঝি সময় থেকে প্রায় দিনই বেড়েছে জাহিন টেক্সের শেয়ারেরদর। জুনের মাঝামাঝিতে কোম্পানিটির শেয়ারদর ছিল ১২ দশমিক ৭০ টাকা। আর গেল ১০ আগস্ট কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০ দশমিক ৭০ টাকায়। এ সময়ের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়েছে ৮ টাকা। দর বাড়ার হার প্রায় ৬৩ শতাংশ। অপর দিকে গত এক মাসে অধিকাংশ সময়ে ফার কেমিক্যালেরও শেয়ারদর বেড়েছে। এ সময়ে কোম্পানির শেয়ারের দর ৪৬ দশমিক ১ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৫৬ দশমিক ৬ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5916.csv b/Bangla_fin_news_articles/5916.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4436e8e989532e7e46d4b236c7bc517dd6e4f118 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5916.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5916,পুঁজিবাজারে টানা চার দিন সূচক কমেছে,2015-08-11,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে টানা চার দিন সার্বিক মূল্য সূচক কমেছে। চারদিনে ডিএসইএক্স সূচক কমেছে ৮২ পয়েন্ট। কমেছে লেনদেনের পরিমাণও। মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই লেনদেন নেমে এসেছে সাড়ে ৫০০ কোটি টাকারও নিচে। চার দিন আগেও ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৯০২ কোটি টাকাা। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২৪ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৭৯১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৯ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮৫৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৫৪৬ কোটি ৯৭ লাখ টাকাা যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ১১৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকা টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩২০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯২টির কমেছে ১৯১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৯৪ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৬৯৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৩৮ কোটি ১৮ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ১৫ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৫৯টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৫টির কমেছে ১৫৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টি কোম্পানির শেয়ারের দর। জাহিন টেক্সটাইল ও ফার কেমিক্যালের দরবৃদ্ধির কারণ নেই \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5917.csv b/Bangla_fin_news_articles/5917.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..09eba884b07d82b7547604cc2d57b5a76305992b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5917.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5917,‘লাইসেন্স ছাড়া কীটনাশকের এলসি খোলা যাবে না’,2015-08-10,ইত্তেফাক রিপোর্ট,কৃষি ও জনস্বাস্থ্যে ব্যবহূত কীটনাশক আমদানির জন্য নিবন্ধন লাইসেন্স না থাকলে সে প্রতিষ্ঠানের পক্ষে এখন থেকে এলসি খোলা যাবে না। আমদানি নীতিতে নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও অনিবন্ধিত কিছু প্রতিষ্ঠান কীটনাশক আমদানি করছে বলে সম্প্রতি বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জানতে পারে। এ বিষয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অনুরোধে পরিপ্রেক্ষিতে সোমবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে ব্যাংকগুলোতে পাঠিয়েছে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে জারি করা আমদানি নীতি আদেশ ২০১২১৫ এর ২৬১৪ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী কীটনাশক ও বালাইনাশক আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলার আগে আমদানিকারকের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের প্রয়োজনীয় পণ্য রেজিস্ট্রেশন সনদ ও আমদানি লাইসেন্স থাকার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার কথা। একইসঙ্গে এ সংক্রান্ত নথি ব্যাংকের কাছে সংরক্ষণ করার নিয়ম রয়েছে। এখন এ নির্দেশনা যথাযথভাবে পরিপালনের পাশাপাশি বিষয়টি সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে অবহিত করতে বলা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5918.csv b/Bangla_fin_news_articles/5918.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..53301fdd786587f3efb219b41ad4eaa65018dbab --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5918.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5918,‘অবস্থার অবনিত হলে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকে পর্যবেক্ষক নিয়োগ’,2015-08-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ব্যাংকের গর্ভনর ড. আতিউর রহমান বলেছেন রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর আর্থিক অবস্থার উন্নতি না হলে বা হলমার্ক কেলেঙ্কারীর মত ঘটনা ঘটলে পর্যবেক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে। এতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক পিছ পা হবে না। রবিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সোনালী অগ্রণী জনতা ও রূপালী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের সঙ্গে সভায় গর্ভনর এ কথা বলেন। রাষ্ট্রীয় মালিকানার এসব ব্যাংকের সঙ্গে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সমঝোতা স্মারক অগ্রগতি পর্যালোচনার জন্য প্রতি তিন মাস অন্তর এ সভা অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। সভায় গর্ভনর বলেন বারবার আপনাদের মূলধন ঘাটতি পূরণে যোগান দেবে না সরকার। কেননা পুনমূলধনীকরণ জনগণের ওপর আর্থিক চাপ বাড়ায়। তাই আয় ও মুনাফা বাড়ানোর দিকে নজর দিতে হবে। কমাতে হবে খেলাপি ঋণের পরিমাণ। দক্ষতা বাড়াতে হবে। তাহলেই ফুটো বালতিতে আর পানি ঢালার প্রয়োজন পড়বে না। গর্ভনর আরো বলেন ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা গাইডলাইনগুলো যথাযথভাবে অনুসরণ এবং ঋণ নিয়মাচার মেনে নতুন ঋণ প্রদান করতে হবে। গুণমানের ঋণ মঞ্জুরির জন্য পরিচালনা পর্ষদকে দায়িত্ব নিতে হবে। নতুন ঋণ প্রস্তাব মূল্যায়ন ঋণ মঞ্জুরি ও ঋণ হিসাব ব্যবস্থাপনায় অনুসরণীয় নিয়মাচারএসব প্রধান নির্বাহী এবং পর্ষদের অডিট কমিটির সতর্ক নজরদারির মধ্যে থাকতে হবে। তিনি বলেন মঞ্জুরিকৃত ঋণ একবারে বা এক চেকেই বিতরণ না করে পার্টবাইপার্ট বিতরণের ব্যবস্থা করতে হবে। আগের বিতরণকৃত ঋণের সদ্বব্যহার যাচাই করে ঋণের পরবর্তী কিস্তি বিতরণ করবেন। বাংলাদেশ ব্যাংকও ঋণের সদ্ব্যবহার নিশ্চিতকল্পে প্রধান নির্বাহীর কাছ থেকে এ বিষয়ে প্রতিবেদন চাওয়া হবে। ড. আতিউর রহমান বলেন যে কোনো শাখার গুরুতর অনিয়মের জন্য প্রথমে প্রধান নির্বাহীকেই জবাবদিহি করতে হবে। অভ্যন্তরীণ নিরীক্ষা ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থায় গাফিলতি থাকলে কোনো ছাড় দেয়া হবে না। যে কোনো বিষয়ে ননকমপ্লায়েন্সের ক্ষেত্রে গাফিলতির জন্য দায়ী প্রধান নির্বাহীদের বিরুদ্ধে অপসারণসহ কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হবে। পর্ষদের সদস্যদের গাফিলতির দৃষ্টান্তও বিহিত ব্যবস্থার জন্য সরকারের নজরে দেয়া হবে। তিনি বলেন সমপ্রতি অগ্রণী ব্যাংকের পর্ষদের অডিট কমিটি গতানুগতিকতার পরিবর্তে একটি যথোপযুক্ত প্রতিবেদন বাংলাদেশ ব্যাংকে দাখিল করেছে। এ বিষয়ে আমাদের ব্যবস্থা গ্রহণ চলমান রয়েছে। আশা করছি সংশ্লিষ্ট পর্ষদও তার অডিট কমিটির রিপোর্ট ও বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শনের আলোকে অনিয়মে জড়িত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে। সব ব্যাংকের পর্ষদের অডিট কমিটি যাতে নির্ভয়ে কাজ করতে পারে সে ব্যাপারে পর্ষদকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। এরপরেও যদি অবস্থার কোনো উন্নতি না হয় তাহলে ব্যাংকগুলোর পর্ষদে ক্যামেলস রেটিংয়ের ভিত্তিতে প্রয়োজনে পর্যবেক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে। ব্যাংক কোম্পানী আইনের ৪৬ ধারামোতাবেক জড়িত কর্মকর্তাদের আইনের আওতায় আনতে কোনো রকম সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগবে না কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ রেটিংয়ের উন্নতি না হওয়া পর্যন্ত নতুন শাখা খোলার আবেদন করবেন না। লোকসানী শাখাগুলোকে লাভজনক শাখায় পরিণত করুন। আপনাদের ব্যাংকগুলোর উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য অর্জনে কার্যকর কৌশল গ্রহণ শক্তিশালী অভ্যন্তরীণ নিয়ন্ত্রণ কাঠামো দৃঢ় কর্পোরেট সুশাসন ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার দিকে পর্ষদকে বিশেষ দৃষ্টি দিতে হবে। বর্তমান চেয়ারম্যান ও পরিচালকগণ অনেক বিজ্ঞ ও অভিজ্ঞ। নতুন উদ্যমে ব্যাংকগুলোতে স্তার্থান্তেষী প্রভাবমুক্ত বস্তুনিষ্ঠ ঋণ ঝুঁকি মূল্যায়ন ও ঋণ ব্যবস্থাপনা সকল পর্যায়ে সুনির্দিষ্ট দায়বদ্ধতা ও জবাবদিহিতার সংস্কৃতি গড়ে তোলা এবং সুষ্ঠু ঋণ ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে ব্যাংগুলো সক্রিয় ও সচেষ্ট থাকবেন বলে গর্ভনরের আশা করেন। বৈঠক শেষে ডেপুটি গর্ভনর এসকে সুর চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন ব্যাংকগুলোর ক্যাশ রিকভারী কন্ট্রোল অ্যান্ড কমপ্লায়েন্স অটোমেশন ও গুড গর্ভনেন্সের অভাব রয়েছে। এসব সমস্যা দ্রুত সমাধানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ব্যাংকিং খাতের সার্বিক অবস্থার উন্নয়নে ব্যাংকার্স রিক্রুটসমেন্ট কমিটির মাধ্যমে জনবল নিয়োগের দাবি করেন চেয়ারম্যান ও এমডিরা। বিষয়টি নিয়ে সরকারের সঙ্গে আলোচনা চলছে বলে গর্ভনর জানান। সভার শুরুতেই ব্যাংকগুলোর সাবির্ক চিত্র তুলে ধরা হয়। এবারই প্রথম বারের সভায় ব্যাংকের চেয়ারম্যানদের আমন্ত্রন জানানো হয়েছে। ২০১৬ সালের মার্চের মধ্যে সব ব্যাংকে অটোমেশন চালু করার নির্দেশ দেয়া হয় হয়েছে বলেও জানা গেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5919.csv b/Bangla_fin_news_articles/5919.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2513a8429bd82e7b854817c0bcc5ea3255ce74f9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5919.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5919,গার্মেন্টসের কাঁচামাল আমদানির চাহিদা কমে গেছে,2015-08-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গার্মেন্টস পণ্য রপ্তানির জন্য কাঁচামাল আমদানির চাহিদা কমে গেছে। সর্বশেষ গত জুলাইয়ে ৬ মাসের মধ্যে সবচেয়ে কম আমদানির চাহিদা বা ইউডি ইউটিলিটি ডিক্লারেশন নেয়া হয়েছে। উদ্যোক্তারা বলছেনবিদেশি ক্রেতাদের অর্ডার কমে যাওয়ায় কাঁচামাল আমদানির চাহিদা কমেছে। এর ফল দেখা যাবে আগামী দুই বা তিন মাস পর। অর্থাত্ ওই সময়ে গার্মেন্টস পণ্যের রপ্তানি কমার বিষয়টি পরিষ্কার হওয়া যাবে। গার্মেন্টস মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ থেকে প্রাপ্ত তথ্যে দেখা যাচ্ছে সর্বশেষ গত জুলাইয়ে ইউডি নেয়া হয়েছে ১ হাজার ৬৭১টি। পূর্ববর্তী বছরের জুলাইয়ে ইউডি ছিল ১ হাজার ৯৫৮টি। অর্থাত্ পূর্ববর্তী বছরের মাসের তুলনায় ইউডি কমেছে ২৮৭টি বা ১৫ শতাংশ। প্রতিটি অর্ডারের বিপরীতে একটি করে ইউডি নেয়া হয়। উদ্যোক্তাদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে এক একটি ইউডির বিপরীতে উত্পাদিত পণ্যের সংখ্যায় তারতম্য থাকে। অর্থাত্ এক একটি ইউডির অধীনে ১ লাখ পিসের অর্ডার ৫০ হাজার ১০ হাজার কিংবা ২ লাখ পিস গার্মেন্টস পণ্যের অর্ডারও থাকতে পারে। সেক্ষেত্রে ইউডি কমলেও প্রকৃত অর্থে রপ্তানি কমে যাবে এটি এখনই বলা যাচ্ছে না। বিজিএমইএর সহসভাপতি এস এম মান্নান কচি ইত্তেফাককে বলেন ইউডি কমায় অর্ডার কমছে বলে প্রাথমিক ভাবে মনে হলেও প্রকৃত অর্থেই অর্ডার কমছে কি না তা পরিস্কার হতে আরো দুই বা তিন মাস অপেক্ষা করতে হবে। অবশ্য সংগঠনের অপর সহসভাপতি শহীদুল্লাহ আজিম মনে করছেন ইউডি কমে যাওয়া রপ্তানি আদেশ কমে যাওয়ারই বহিঃপ্রকাশ। এ যুক্তির সপক্ষে তিনি সামপ্রতিক অর্ডার কমার কিছু উদাহরণ তুলে ধরেন। পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় দেখা যাচ্ছে গত জুলাইয়ে ইউডি ১ হাজার ৬৭০টি হলেও এর আগের মাস জুনে ছিল ২ হাজার ৭১টি মে মাসে ২ হাজার ৬৪৮টি এপ্রিলে ২ হাজার ৭০৪টি মার্চে ২ হাজার ৪১৫ ফেব্রুয়ারিতে ২ হাজার ৫২৫ ও জানুয়ারিতে ২ হাজার ২৯৪টি। এর মধ্যে গত ছয় মাসের মধ্যে চার মাসেই পূর্বের বছরের একই সময়ের তুলনায় ইউডি বেড়েছে। আর দুই মাসে কমেছে। উদ্যোক্তাদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে গার্মেন্টস পণ্যের বড় বাজার ইউরোপে রপ্তানি খুব একটা বাড়ছে না। উল্টো সেখানে দর কমে যাচ্ছে। ওই সব বাজারে সামপ্রতিক সময়ে অন্তত ৫ শতাংশ হারে দর কমেছে। অন্যদিকে গার্মেন্টস খাতের অগ্নি ও ভবনের নিরাপত্তা সামগ্রীর জন্য বড় অঙ্কের খরচ করতে হচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে গার্মেন্টস পণ্যের দাম বা অর্ডার কমে যাওয়া এ খাতের জন্য নতুন শঙ্কা তৈরি করবে। বাংলাদেশের মোট রপ্তানির প্রায় ৬০ শতাংশই যায় ইউরোপের দেশগুলোতে। এর বাইরে অন্যান্য দেশেও রপ্তানি কাঙ্খিত হারে বাড়ছে না। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5920.csv b/Bangla_fin_news_articles/5920.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..77cad918ebfc5bac1af9b0f609006b980a9812f6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5920.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5920,জেমিনি সি ও বিডি ওয়েল্ডিংয়ের দর বাড়ার কারণ নেই,2015-08-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই জানিয়েছে পুজিবাজারে তালিকাভুক্ত জেমিনি সি ফুড ও বিডি ওয়েল্ডিংয়ের শেয়ারদর অস্বাভাবিকভাবে বাড়ার কোনো কারণ নেই। জানিয়েছে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ। গত কয়েক দিন ধরে অস্বাভাবিক দরবৃদ্ধির কারণ জানতে চেয়ে পাঠানো নোটিসের প্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। গত ১০ কার্যদিবসের মধ্য ৭ কার্যদিবসে বিডি ওয়েল্ডিংয়ের শেয়ারদর বেড়েছে। আর ২৩ জুলাই জেমিনি সি ফুডের শেয়ারেরদর ছিল ২৫০ টাকা। এরপর টানা এ কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়ে ৬ আগস্ট ৪০৩ টাকায় দাঁড়ায়। অর্থাত্ এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার দর বেড়েছে ১৫২ টাকা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5921.csv b/Bangla_fin_news_articles/5921.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..03054c263477acfce33fa443dc26a649ae901a4d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5921.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5921,পুঁজিবাজারে দরসংশোধন,2015-08-09,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে রবিবার সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে দরসংশোধন হয়েছে। এর আগে বৃহস্পতিবারও কিছুটা দরসংশোধন হয়েছে। এদিকে দরসংশোধনের সাথে সাথে লেনদেন অনেক কমে গেছে। রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ৬৭৩ কোটি টাকা। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে বিনিয়োগকারীরা কিছুটা মুনাফা তুলে নিচ্ছেন এ জন্য দরসংশোধন হচ্ছে। দর হারানোর ক্ষেত্রে এগিয়ে ছিল ব্যাংকিং খাত। এ খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর কমেছে প্রায় দেড় শতাংশ। লেনদেনের ক্ষেত্রে শীর্ষে ছিল জ্বালানি খাত। এ খাতে লেনদেন হয়েছে ১৩৯ কোটি টাকা। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের প্রায় ২১ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২০ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৮৪৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৫ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮৮১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৬৭৩ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ১৫ কোটি ৭ লাখ টাকা টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩২০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৬টির কমেছে ১৮৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩২ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৮৭৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৫৬ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ২ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৫৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৬টির কমেছে ১৩০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5922.csv b/Bangla_fin_news_articles/5922.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5ad57904f2665ed09defcaf563e1a2758f71c9a0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5922.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5922,রাষ্ট্রায়ত্ব ব্যাংক কর্মকর্তাদের বিদেশে যেতে ১৮ ধরনের তথ্য,2015-08-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাষ্ট্রমালিকানাধীন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে শৃঙ্খলা আনার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। আর এ জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ সরকারি ও ব্যক্তিগত কাজে বিদেশ ভ্রমণের বিষয়ে সমপ্রতি দুটি আলাদা ফরমের খসড়া তৈরি করেছে। সে অনুযায়ী বিদেশ গমনেচ্ছু কর্মকর্তাদের ১৮ ধরনের তথ্য প্রদান করতে হবে। তথ্যগুলো হলোভ্রমণকারীর আয়ের উত্স কী বিদেশে কোথায় থাকবেন খরচ কে বহন করবে পরিবারের কোনো সদস্য সঙ্গে গেলে তার সঙ্গে সম্পর্ক কী ও তার খরচ কে বহন করবে এক বছরে কোন কোন দেশ ভ্রমণ করেছেন বিদেশে থাকা অবস্থায় বিকল্প কর্মকর্তা কে হবেন ইত্যাদি। এ ছাড়া আবেদনকারীর নাম আইডি নম্বর পদবি বেতন ধাপ জন্ম তারিখ পাসপোর্ট নম্বর ভ্রমণের উদ্দেশ্য মেয়াদকাল পাওনা ছুটির কথাও বলতে হবে। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব এম আসলাম আলম বলেছেন বিদেশ ভ্রমণে শৃঙ্খলা আনার জন্য আমরা উদ্যোগটি নিয়েছি। বর্তমানে ফাইল প্রক্রিয়ায় সময় লাগে ১৫ দিন নতুন নিয়মে এক দিনের বেশি লাগবে না। মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছেবিশেষ বিশেষ মৌসুমে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের বিদেশ যাওয়া বেড়ে যায়। চিকিত্সার জন্য সারা বছরই আবেদন থাকে তবে ছেলেমেয়েদের স্কুলকলেজে ছুটির সময় ও হজের মৌসুমে আবেদন পড়ে বেশি। সূত্র জানায়বিদেশ ভ্রমণের জন্য বর্তমানে একেকজন একেকভাবে আবেদন করেন যাতে আবার প্রয়োজনীয় তথ্যের ঘাটতি থাকে। সে জন্য ফাইল ফেরতও পাঠাতে হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5923.csv b/Bangla_fin_news_articles/5923.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..17158189f41cec73a7e6cb438c3c7787d67ed2fe --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5923.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5923,‘জিএসপি প্লাস নিয়ে এখনই গ্রাউন্ডওয়ার্ক করার পরামর্শ’,2015-08-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের বড় বাজার ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ইইউ। জিএসপি বা অগ্রাধিকারের সাধারণ নীতিমালা অনুযায়ী শুল্ক ও কোটামুক্ত সুবিধায় ওই বাজারে এ দেশের পোশাক রফতানি হয়ে থাকে। ভবিষ্যতে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশ হলে ইইউ জিএসপি প্লাস চালু করবে। নতুন এ ব্যবস্থায় সুবিধা পেতে বাংলাদেশকে বেশ কিছু বিষয়ে নজর দিতে হবে। ওই সব কার্যক্রম এখন থেকেই শুরু করার আহ্বান জানালেন ইইউ পার্লামেন্ট মেম্বার ও দক্ষিণ এশিয়ার আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বিষয়ক কমিটির সদস্য ড. সাজ্জাদ করিম। শনিবার রাজধানীর বিজিএমইএ ভবনে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় বাংলাদেশের প্রতি এ আহ্বান জানান তিনি। বিজিএমইএ আয়োজিত এ সভায় ইইউ রাষ্ট্রদূত পিয়েরে মায়াদুন বিজিএমইএ সভাপতি আতিকুল ইসলাম সহসভাপতি এস এম মান্নান কচি শহিদুল্লাহ আজিম রিয়াজ বিন মাহমুদ সাবেক সহসভাপতি ফারুক হাসান সিদ্দিকুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5924.csv b/Bangla_fin_news_articles/5924.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d43ae93b45d9ce731708513545ea582d299733ec --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5924.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5924,‘শিগগিরই মালয়েশিয়া হবে রেমিট্যান্স আয়ের বড় উত্স’,2015-08-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রবাসী শ্রমিক ও উদ্যোমী তরুণ উদ্যোক্তারা বাংলাদেশের উচ্চতর টেকসই প্রবৃদ্ধি অর্জনে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে। এ ক্ষেত্রে অন্যতম ভূমিকা রাখছে মলয়েশিয়ায় কর্মরতরা। এখন মালয়েশিয়া সরকারের সাথে এক হয়ে স্বচ্ছ ডিজিটাল ও গ্রহণযোগ্য প্রক্রিয়ায় শ্রমিক নিয়োগ চুক্তি সম্পাদন করা গেলে খুব শিগগিরই মালয়েশিয়া হবে বাংলাদেশের রেমিট্যান্স আয়ের বড় উত্স। মালয়েশিয়ায় আয়োজিত ওয়ার্ল্ড কনফারেন্স সিরিজে যোগ দিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান এ সব কথা বলেন। বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে পাঠানো এক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। সেন্টার ফর নন রেসিডেন্ট বাংলাদেশি বা এনআরবি সেন্টার মালয়েশিয়া প্রবাসীদের নিয়ে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। সেন্টারের চেয়ারপার্সন শেকিল চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মালয়েশিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশি হাইকমিশনার শহিদুল ইসলাম ও ঢাকা চেম্বারের সভাপতি হোসেন খালেদ বক্তব্য রাখেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5925.csv b/Bangla_fin_news_articles/5925.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2ca42f13c340e3e01ebd5a679c432b0e6bd6b328 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5925.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5925,‘টেকসই প্রবৃদ্ধি অর্জনে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে প্রবাসীরা’,2015-08-08,অনলাইন ডেস্ক,বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেছেন প্রবাসী শ্রমিক ও উদ্যোমী তরুণ উদ্যোক্তারা বাংলাদেশের উচ্চতর টেকসই প্রবৃদ্ধি অর্জনে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে। এক্ষেত্রে অন্যতম ভূমিকা রাখছে মলয়েশিয়ায় কর্মরতরা। এখন মালয়েশিয়া সরকারের সঙ্গে এক হয়ে স্বচ্ছ ডিজিটাল ও গ্রহণযোগ্য প্রক্রিয়ায় শ্রমিক নিয়োগ চুক্তি সম্পাদন করা গেলে খুব শিগগিরই মালয়েশিয়া হবে বাংলাদেশের রেমিটেন্স আয়ের বৃহৎ উৎস। শুক্রবার মালয়েশিয়ায় আয়োজিত ওয়ার্ল্ড কনফারেন্স সিরিজে যোগ দিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। সেন্টার ফর নন রেসিডেন্ট বাংলাদেশী বা এনআরবি সেন্টার মালয়েশিয়া প্রবাসীদের নিয়ে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। সেন্টারের চেয়ারপারসন শেকিল চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মালয়েশিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার শহিদুল ইসলাম ও ঢাকা চেম্বারের সভাপতি হোসেন খালেদ বক্তব্য রাখেন। গভর্নর বলেন হাইকমিশন ও সংশ্লিষ্ট সরকারিবেসরকারি সংস্থার সমন্বয়ের ভিত্তিতে বাংলাদেশী প্রবাসীদের জন্য সকল ব্যাংকের অংশগ্রহণে একটি নতুন ঋণ প্রোডাক্ট চালু করা হচ্ছে। তিনি হাইকমিশন অফিস আরও ডিজিটাইজড করা ও মালয়েশিয়ায় কর্মরত প্রবাসীদের কর্মস্থল ও তাদের পরিচয় সংরক্ষণ করার তাগিদ দেন। একইসঙ্গে প্রবাসীদের অভিযোগ গ্রহণ ও নিস্পত্তির জন্য হাইকমিশনে একটি হটলাইন নম্বর স্থাপনের পরামর্শ দেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5926.csv b/Bangla_fin_news_articles/5926.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..33c9e0e15c8c94e5bfcf8705006fe3a856c7b048 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5926.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5926,রাজস্ব কর্মকর্তা বদলীর নীতিমালা হচ্ছে এনবিআরে,2015-08-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাজস্ব কর্মকর্তাদের বদলিতে তদবির বাণিজ্য ঠেকাতে বদলিতে নীতিমালা করতে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ড এনবিআর। প্রাথমিকভাবে কাস্টমস ক্যাডারে এটি চালু করা হচ্ছে। এরই মধ্যে খসড়া নীতিমালা চূড়ান্ত করা হয়েছে। নীতিমালা অনুযায়ী রাজস্ব কর্মকর্তারা নিজ জেলায় বদলি হতে পারবেন না। শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পদায়ন করা হবে। বিভিন্ন অফিসের গুরুত্ব বিবেচনায় চারটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করে নীতিমালার আলোকে বদলি করা হবে। এ ছাড়া কোনো কর্মকর্তাই ঢাকায় স্থায়ীভাবে অফিস করতে পারবেন না। এনবিআর সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। খসড়া নীতিমালা অনুযায়ী ক গ্রুপে রয়েছে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউস ঢাকা কাস্টমস হাউস বেনাপোল কাস্টমস হাউস ঢাকা বন্ড কমিশনারেট চট্টগ্রাম বন্ড কমিশনারেট কমলাপুর আইসিডি ও মংলা কাস্টমস হাউস। খ গ্রুপে রয়েছে বৃহত্ করদাতা ইউনিট ভ্যাট শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতর ঢাকা উত্তর দক্ষিণ পূর্ব ও পশ্চিম ভ্যাট কমিশনারেট এবং চট্টগ্রাম ভ্যাট কমিশনারেট। গ গ্রুপে রয়েছে শুল্ক রেয়াত ও প্রত্যর্পণ অধিদফতর শুল্ক মূল্যায়ন ও অভ্যন্তরীণ নিরীক্ষা কমিশনারেট ভ্যাট নিরীক্ষা গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতর পানগাঁও কাস্টমস হাউস এবং সিলেট কুমিল্লা রাজশাহী রংপুর খুলনা ও যশোর ভ্যাট কমিশনারেট। ঘ গ্রুপে রয়েছে ভ্যাট আপিল কমিশনারেট ঢাকা১ ঢাকা২ চট্টগ্রাম খুলনা চট্টগ্রাম কাস্টমস একসাইজ ও ভ্যাট ট্রেনিং একাডেমি। খসড়া নীতিমালায় এসব গ্রুপের মধ্যে ক খ ও গ গ্রুপভুক্ত অফিসে কর্মকর্তাদের দায়িত্বকাল দুই বছর এবং ঘ গ্রুপভুক্ত অফিসে দায়িত্বকাল এক বছর করা হয়েছে। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঘ গ্রুপের কর্মকর্তারা দায়িত্বকাল বাড়াতে পারবেন। এ ছাড়া কাস্টমস হাউসে বদলির ক্ষেত্রে কর্মকর্তাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা বিবেচনা করা হবে। তবে কোনো কর্মকর্তাই নিজ জেলায় বদলি হতে পারবেন না। খসড়া নীতিমালা অনুযায়ী ক গ্রুপভুক্ত কর্মকর্তাকে এক অফিস থেকে অন্য অফিসে বদলি করা যাবে না। অর্থাত্ কোনো কর্মকর্তা যদি চট্টগ্রাম কাস্টমসে দুই বছর কর্মরত থাকেন পরবর্তী সময়ে তাকে ক গ্রুপভুক্ত অন্য কোনো দফতরে বদলি করা হবে না। এর বাইরে অন্যান্য গ্রুপভুক্ত অফিসে তাকে বদলি করতে হবে। এছাড়া কোনো কর্মকর্তা ক গ্রুপভুক্ত ঢাকা কাস্টমস হাউস চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউস এবং ঢাকা বন্ড কমিশনারেটে দুই বার দায়িত্ব পালন করলে পরবর্তী সময়ে তাকে এসব অফিসে বদলি করা হবে না। ক গ্রুপভুক্ত অফিসে বিরতিসহ ১০ বছর কর্মরত থাকলে তাকে পরবর্তী পাঁচ বছরের মধ্যে এই গ্রুপের কোনো অফিসে পদায়ন করা যাবে না। এ ছাড়া ঢাকায় যেকোনো গ্রুপের দুটি অফিসে পদায়িত থাকলে পরবর্তী সময়ে তাকে ঢাকার বাইরে বদলি করা হবে। অর্থাত্ কোনো কর্মকর্তা যদি ক গ্রুপভুক্ত ঢাকা কাস্টমসে এবং গ গ্রুপভুক্ত পানগাঁও কাস্টমসে কর্মরত থাকেন পরবর্তী সময়ে তাকে ঢাকা বাইরে অন্য কোনো গ্রুপ অফিসে বদলি করা হবে। এ ছাড়া ননগেজেটেড কর্মচারী থেকে পরীক্ষা দিয়ে সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা হিসেবে পদোন্নতি পাওয়া কর্মকর্তাদের পাঁচ বছরের মধ্যে তার মূল অফিসে বদলি করা হবে না। নীতিমালা বাস্তবায়নে কর্তৃপক্ষের ওপর কর্মকর্তারা হস্তক্ষেপ বা তদবির করলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সরকারি কর্মচারী আচরণ বিধিমালা ১৯৭৯ অনুযায়ী বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এছাড়া পরবর্তী পদে পদোন্নতির জন্য বিবেচনা করা হবে না। তবে কর্মকর্তার সুনাম দক্ষতা ও যোগ্যতা বিবেচনায় নিয়ে এনবিআর চাইলে কর্মকর্তাদের বদলি করতে পারবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5927.csv b/Bangla_fin_news_articles/5927.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c69f39c8f38a513a8a5565fd40760c1637b82a5d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5927.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5927,গত সপ্তাহে ডিএসইর লেনদেন বেড়েছে ২২ শতাংশ,2015-08-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গেল সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই গড় লেনদেন হয়েছে ৮২৭ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। যা আগের সপ্তাহে ছিল ৬৭৬ কোটি ৬৭ লাখ লাখ টাকা। অর্থাত্ আগের সপ্তাহের তুলনায় লেনদেন বেড়েছে ২২ দশমিক ২৯ শতাংশ। ডিএসইর তথ্যে দেখা গেছে গত সপ্তাহে ৫ কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছে ৪ হাজার ১৩৭ কোটি ৪৩ লাখ টাকা। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৩ হাজার ৩৮৩ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। এদিকে গত সপ্তাহে শেয়ার সূচক বাড়ায় সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত পিই রেশিও বেড়েছে ০.৯০ শতাংশ। বর্তমানে ডিএসইর পিই রেশিও অবস্থান করছে ১৬ দশমিক ৮৬ পয়েন্টে যা গত সপ্তাহের শুরুতে ছিল ১৬ দশমিক ৭১ পয়েন্ট। অর্থাত্ আগের সপ্তাহের চেয়ে ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ০.১৫ পয়েন্ট বা ০.৯০ শতাংশ। গত সপ্তাহে ডিএসইর সার্বিক মূল্য সূচক বেড়েছে ৭২ দশমিক ১৪ পয়েন্ট। বর্তমানে খাতভিত্তিক পিইর হিসাবে ব্যাংকিং খাতের পিই অবস্থান করছে ৭ দশমিক ৩৪ পয়েন্টে আর্থিক খাতের ১৬ দশমিক ৬১ প্রকৌশল খাতের ২৬ দশমিক ৪৩ বিদ্যুত্ ও জ্বালানি খাতের ১৩ দশমিক ৩৭ বস্ত্র খাতের ১১ দশমিক ৪৭ ওষুধ ও রসায়ন খাতের ১৮ দশমিক ৯৫ বীমা খাতের ১৬ দশমিক ৪৫ বিবিধ খাতের ৩০ দশমিক ৩৯ এবং টেলিযোগাযোগ খাতের ২১ দশমিক ৭৫। এ দিকে গত সপ্তাহে ডিএসইর বাজার মূলধনের পরিমাণ বেড়েছে। সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর বাজার মূলধনের পরিমাণ ছিল ৩ লাখ ৩৭ হাজার ৫৮ কোটি টাকা। সপ্তাহশেষে তা বেড়ে ৩ লাখ ৪০ হাজার কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। সপ্তাহজুড়ে লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন। কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৮৮ কোটি ৭২ লাখ ১০ হাজার টাকা। সপ্তাহের মোট লেনদেনের ৪ দশমিক ৫৬ শতাংশই লেনদেন হয়েছে এ কোম্পানির। এদিকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ বিডি লিমিটেডের মূলধন বাড়ানোর অনুমোদন দিয়েছে কোম্পানির শেয়ারহোল্ডাররা। একই সঙ্গে শেয়ারহোল্ডাররা কোম্পানির অনুমোদিত মূলধন ১ হাজার কোটি টাকা থেকে দেড় হাজার কোটি করার অনুমোদন দেয়। সম্প্রতি কোম্পানিটির বিশেষ সাধারণ সভায় ইজিএম শেয়ারহোল্ডাররা এ অনুমোদন দেয়। জানা গেছে কোম্পানিটি দেশি ও বিদেশি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ৬২৪ কোটি ৮০ লাখ ৮৮ হাজার টাকা তুলবে। এর জন্য কোম্পানিটি ৬২ কোটি ৪৮ লাখ ৮ হাজার ৮০০ শেয়ার ছাড়বে। যা বিএসইসির অনুমোদনের পরই করা সম্ভব হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5928.csv b/Bangla_fin_news_articles/5928.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..64de3c8857ffc80b6599e6071dc58fd2c35ae08b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5928.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5928,‘জঙ্গী কর্মকান্ডে অর্থনৈতিক উন্নয়ন বিঘ্নিত হচ্ছে’,2015-08-08,অনলাইন ডেস্ক,বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. আবুল বারাকাত বলেছেন জঙ্গী সংগঠনগুলোর কর্মকান্ডের জন্য দেশে অর্থনৈতিক উন্নয়ন বিঘ্নিত হচ্ছে। দেশে মৌলবাদী সংগঠনগুলো অর্থনৈতিকভাবে সক্রিয় এবং তাদের ১১৮টি জঙ্গী সংগঠন রয়েছে। গত ৩৭ বছরে এসব জঙ্গী সংগঠন দেশে মৌলবাদী অর্থনীতির ভীত মজবুত করে তুলেছে। গত কয়েক বছর ধরে এই সংগঠনগুলি নামেবেনামে ৫৩টি মৃত্যুদন্ড ও ৪৮টি কাফনের কাপড় দিয়ে আমাকে হুমকি দিয়েছে। আমি কখনো জীবনের ভয় পাইনি। শনিবার শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজিত এক সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে এসব কথা বলেন তিনি। বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতি আয়োজিত এ সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন সমিতির সহসভাপতি ও কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মোঃ মামুন। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. জামাল উদ্দীন আহমেদ কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মোঃ হাবিবুল ইসলাম দিনাজপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি চিত্ত ঘোষ প্রমুখ। ড. বারাকাত বলেন এসব জঙ্গী সংগঠনের অর্থনীতির ভিত অত্যন্ত মজবুত। ফলে জঙ্গী সংগঠনগুলি একের পর এক দেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের হত্যা করে চলেছে। তিনি মুক্তিযুদ্ধের চেতনার আলোকে একটি অসাম্প্রদায়িক জঙ্গীবাদমুক্ত বাংলাদেশ নির্মাণের লক্ষ্যে মুক্তিযোদ্ধাসহ সমাজের বিশিষ্টজনদের ভূমিকা উল্লেখ করে এসব হত্যাকান্ডের বিচারের আহ্বান জানান। সেমিনারের মুক্ত আলোচনায় বিভিন্ন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীসহ পেশাজীবীরা অংশ নেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5929.csv b/Bangla_fin_news_articles/5929.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..07a73e153cc3481bf781541dfdbc15cabd46df16 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5929.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5929,চারদেশের মধ্যে যান চলাচল চুক্তি দ্রুত বাস্তবায়নের তাগিদ অর্থমন্ত্রীর,2015-08-08,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত বলেছেন ভারতবাংলাদেশ দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যিক সম্পর্ক জোরদারের ক্ষেত্রে আঞ্চলিক কানেকটিভিটি হলো পূর্বশর্ত। এজন্য বাংলাদেশ ভারত নেপাল ও ভূটানের মধ্যে সম্পাদিত যান চলাচল চুক্তি দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে। বৃহস্পতিবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলনকেন্দ্রে তিন দিনব্যাপী ভারতীয় পণ্য মেলা ইন্ডিয়া ইনভেস্ট্রেডের সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। বাংলাদেশে ভারতীয় হাইকমিশন ও এফবিসিসিআইয়ের সহযোগিতায় ইন্ডিয়ান চেম্বার অব কমার্স আইসিসি মেলার আয়োজন করে। অর্থমন্ত্রী বলেন দুদেশে পারস্পারিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ কিভাবে বাড়ানো যায় ভারতবাংলাদেশ উভয় দেশের ব্যবসায়ীরা বসে সেটা ঠিক করবেন আশা করি। এক্ষেত্রে দুদেশের সরকার প্রয়োজনীয় সংশ্লিষ্ট সুবিধাদি প্রদান করতে পারে। আঞ্চলিক কানেকটিভিটির স্বার্থে ট্রানজিট প্রদানের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সব রাজনৈতিক দলের সমর্থন আছে বলে তিনি জানান। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5930.csv b/Bangla_fin_news_articles/5930.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f00fd93ce126f4a57872e22ff4d1ab860c45a405 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5930.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5930,শেয়ারবাজারে স্বল্প পুঁজির কোম্পানির পৃথক বাজার,2015-08-08,আহসান হাবীব রাসেল,পুঁজিবাজারে কারসাজি কমাতে স্বল্প পুঁজির কোম্পানিগুলোর জন্য পৃথক বোর্ড বা বাজার ট্রেডিং প্লাটফর্ম করা হচ্ছে। এ বোর্ডে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর শেয়ার শুধু প্রাতিষ্ঠানিক ও বড় বিনিয়োগকারীরাই ক্রয় করতে পারবেন। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই এ বোর্ড চালু করা যাবে বলে আশা করছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। পৃথক এ বোর্ড চালু হলে স্বল্প মূলধনী কোম্পানিগুলো শেয়ারবাজার থেকে মূলধন সংগ্রহ করতে পারবে যা স্বল্প মূলধনী কোম্পানিগুলোর বিকাশে সহায়ক হবে। বিএসইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বলছেন স্বল্প পুঁজির কোম্পানিগুলোর শেয়ার কম থাকায় এ কোম্পানিগুলো ঘিরে কারসাজি করা সহজ হয়। কয়েকজন বড় বিনিয়োগকারী মিলে কোম্পানিগুলোর শেয়ার ক্রয়বিক্রয় করে শেয়ার দর ওঠানামায় প্রভাব রাখতে পারেন। বিভিন্ন সময়ে স্বল্প মূলধনী কোম্পানিগুলোকে ঘিরেই কারসাজি হয়েছে। তাই এসব কোম্পানি নিয়ে পৃথক বোর্ড করার পরিকল্পনা করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা। তাছাড়া বর্তমানে ন্যূনতম ৩০ কোটি টাকা পরিশোধিত মূলধন না হলে কোনো কোম্পানি শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হতে পারে না। তাই স্বল্প পুঁজির কোম্পানিগুলো ব্যাংক থেকে বেশি সুদে ঋণ নিয়ে ব্যবসায়িক কার্যক্রম চালায়। স্বল্প মূলধনী কোম্পানির জন্য পৃথক বোর্ড হলে ছোট মূলধনের কোম্পানিগুলো তালিকাভুক্ত হয়ে শেয়ারবাজার থেকে মূলধন তুলতে পারবে। বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে এখন পর্যন্ত এ বোর্ডের জন্য স্বল্প মূলধনী কোম্পানির সংজ্ঞা চূড়ান্ত হয়নি। পরিশোধিত মূলধনের পরিমাণের ভিত্তিতে তা নির্ধারণ করা হবে। তবে ৩০ কোটি টাকার কম পরিশোধিত মূলধনী কোম্পানিকে স্বল্প মূলধনী হিসেবে বিবেচনা করা হবে। সঙ্গে আনুষঙ্গিক কয়েকটি বিষয় যোগ করা হবে। যার ভিত্তিতে কোম্পানিগুলো এ বোর্ডে তালিকাভুক্ত হতে পারবে। পৃথক বোর্ড প্রসঙ্গে বিএসইসির কমিশনার আরিফ খান জানিয়েছেন স্বল্প মূলধনী কোম্পানিগুলোর জন্য পৃথক প্লাটফর্ম করার ফলে ছোট ছোট কোম্পানিগুলো বাজার থেকে মূলধন তুলতে পারবে। বিশেষ করে তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক কোম্পানিগুলোর জন্য নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে। এছাড়া ভেঞ্চার অর্থায়ন এবং প্রাইভেট ইক্যুইটি অরগানাইজেশনগুলোর বিকাশেও শেয়ারবাজারে অবদান রাখতে পারবে। স্টক এক্সচেঞ্জের কর্মকর্তারা বলছেন বাজারে প্রায়ই স্বল্প মূলধনী কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর অস্বাভাবিকভাবে বাড়ে বা কমে। যা বাজারকে অস্থিতিশীল করে তুলে। স্বল্প মূলধনী কোম্পানির শেয়ার সংখ্যা কম হওয়ায় সহজেই এর দর প্রভাবিত করা যায়। ফলে কারসাজি করার ক্ষেত্রে এ ধরনের কোম্পানিকেই টার্গেট করা হয়। ২০১০ সালের ডিসেম্বরে শেয়ারবাজারে ধস নামার পর স্টক এক্সচেঞ্জ এবং শেয়ারবাজার সংশ্লিষ্টরা কোম্পানির মূলধনের আকারের ওপর ভিত্তি করে স্বল্প মূলধনী কোম্পানিগুলোর জন্য পৃথক ট্রেডিং বোর্ড করার দাবি করেছিল। এর পর নানা সময়ে স্টক এক্সচেঞ্জের পক্ষ থেকে এ দাবি করা হয়। তাছাড়া এ বাজার ব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য উভয় স্টক এক্সচেঞ্জের পক্ষ থেকে ধারণাপত্রও দেয়া হয়েছে। বাজার পরিস্থিতি বিবেচনা এবং স্টক এক্সচেঞ্জের প্রস্তাবের ভিত্তিতে চলতি বছরে এসে বিএসইসি পৃথক বাজার গঠনের ব্যাপারে উদ্যোগ নেয়। ইতোমধ্যে পৃথক ট্রেডিং প্লাটফর্ম করার বিধি বিধান প্রস্তুত করেছে বিএসইসি। যা ডিসেম্বরের মধ্যেই চূড়ান্ত হতে পারে। চূড়ান্ত হওয়ার পরই বাজার চালু করা হবে। সম্প্রতি স্বল্প মূলধনী বিশেষ করে তথ্যপ্রযুক্তি খাতের কোম্পানিগুলো যাতে শেয়ারবাজার থেকে মূলধন সংগ্রহ করতে পারে এমন উদ্যোগ নেয়া হবে বলে জানান প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। প্রতিবেশী দেশ ভারতের পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রকরাও এ ধরনের কোম্পানিগুলোকে শেয়ারবাজারে আনতে তালিকাভুক্তির শর্ত শিথিল করার কথা ভাবছেন। জানা গেছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মূলধন বিবেচনায় কোম্পানির শেয়ার কেনাবেচনার জন্য আলাদা বাজার ব্যবস্থা রয়েছে। সেখানে যেসব কোম্পানি তালিকাভুক্ত হয় তাদের লিস্টিং ফিসহ আনুষঙ্গিক অন্যান্য খরচও কম হয়। তাছাড়া কোম্পানিগুলোর মূলধন বিবেচনায় অন্যান্য নিয়ম কানুন কিছুটা আলাদা। বিভিন্ন দেশে এটিকে অল্টারনেটিভ মার্কেট বলে। বিশ্ব বাজারের এ ধরনের পৃথক বোর্ডের অভিজ্ঞতা নিতে ভারত তুরস্ক লন্ডন এবং যুক্তরাষ্ট্রের নাসডাক স্টক এক্সচেঞ্জের সাথে বর্তমানে বিএসইসি অভিজ্ঞতা বিনিময় করছে। সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন আমাদের দেশে এ ধরনের বাজার গড়ে উঠলে ছোট মূলধনী কোম্পানির শেয়ারদর প্রভাবিত করার সুযোগও কমে আসবে। ফলে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা রক্ষা পাবেন। তাছাড়া স্বল্প মূলধনী কোম্পানিগুলোও শেয়ারবাজার থেকে মূলধন সংগ্রহের সুযোগ পাবে। আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টস্এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মনিরুজ্জামান এ সম্পর্কে বলেন এ ধরনের পৃথক বোর্ড করায় স্বল্প মূলধনী কোম্পানিগুলোও বাজার থেকে মূলধন তুলতে পারবে। এতে দেশের বিনিয়োগে শেয়ার বা জারের অবদান বাড়বে। শেয়ারবাজার আরও বিস্তৃতি লাভ করবে। তাছাড়া স্বল্প মূলধনী কোম্পানিগুলো ঘিরে যেহেতু কারসাজির প্রবণতা বেশি তাই সাধারণ বিনিয়োগকারীরা কারসাজির হাত থেকে কিছুটা স্বস্তি পাবেন। এ ধরনের উদ্যোগ খুবই ইতিবাচক। তবে এ বোর্ডে যেসব কোম্পানি তালিকাভুক্ত হবে তাদের সঠিক বাছবিচার করে তালিকাভুক্তির অনুমোদনে বিএসইসিকে সতর্ক থাকতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5931.csv b/Bangla_fin_news_articles/5931.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..de606ec2cefdfd3e212fb5baa9646f08393331d6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5931.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5931,এলইডি বাতি উত্পাদনে প্রস্তাব বেনটেক ইন্ডিয়ার,2015-08-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশে জ্বালানি সাশ্রয়ী এলইডি বাতি উত্পাদনে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করেছে ভারতের বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম উত্পাদনকারী প্রতিষ্ঠান বেনটেক ইন্ডিয়া লিমিটেড। এ লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশে একটি প্রকল্প বাস্তবায়নের প্রস্তাব দিয়েছে। বাংলাদেশ সফররত ভারতীয় ব্যবসায়ী ও শিল্প উদ্যোক্তা প্রতিনিধিদল শুক্রবার শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমুর সাথে বৈঠককালে এ প্রস্তাব দেন। রাজধানীর ইস্কাটনে অবস্থিত শিল্পমন্ত্রীর বাসভবনে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে ইন্ডিয়ান চেম্বার অব কমার্সের আইসিসি উপদেষ্টা নকিব আহমেদ যুগ্মপরিচালক বধিষ্ণতা মুখার্জি বেনটেক ইন্ডিয়া লিমিটেডএর প্রেসিডেন্ট সঞ্জয় চৌধুরী তেল ও গ্যাস শিল্পের উদ্যোক্তা এ কে মুখার্জি শিল্প উদ্যোক্তা দেবাংশু বোস ইলেকট্রিক ও ইলেকট্রনিক শিল্প উদ্যোক্তা এস কে সাহাসহ শিল্প মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5932.csv b/Bangla_fin_news_articles/5932.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b154f0b60c8d3afca1029f6f70e6d8701e3c1625 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5932.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5932,গার্মেন্টস খাতে আলাদা ব্যাংকবিমা চান উদ্যোক্তারা,2015-08-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গার্মেন্টস খাতে সহজে অর্থায়নের সুবিধার্থে উদ্যোক্তাদের জন্য বিশেষায়িত ব্যাংক ও বিমা প্রতিষ্ঠান চান উদ্যোক্তারা। তারা বলছেন আগামী ৬ বছরে ৫০ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য পর্যাপ্ত বিনিয়োগ দরকার। বর্তমানে দেশের ব্যাংক ও অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানে ঋণের সুদ অনেক বেশি। এত বেশি সুদে উদ্যোক্তাদের পক্ষে ঋণ নিয়ে টিকে থাকা সম্ভব হচ্ছে না। শুক্রবার চট্টগ্রামের হোটেল র্যাডিসনে আয়োজি এক সেমিনারা এ দাবি জানান বিজিএমইএ সভাপতি আতিকুল ইসলাম। তিন দিনব্যাপী পোশাক পণ্য ও নিরাপত্তা সামগ্রীর প্রদর্শনীর দ্বিতীয় দিনে এ সেমিনারের আয়োজন করা হয়। পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এতে প্রধান অতিথি ছিলেন। সোমনারে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিজিএমইএর সহসভাপতি নাসির উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জেনিফার বেয়ার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শিবলি রোবায়েত উল ইসলাম প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5933.csv b/Bangla_fin_news_articles/5933.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b40e4743369db26a8ad73df96c8903492d6fadec --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5933.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5933,স্বল্প পুঁজির কোম্পানির পৃথক বাজার ডিসেম্বর থেকে,2015-08-07,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে কারসাজি কমাতে স্বল্প পুঁজির কোম্পানিগুলোর জন্য পৃথক বোর্ড বা বাজার ট্রেডিং প্লাটফর্ম করা হচ্ছে। এ বোর্ডে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর শেয়ার শুধু প্রাতিষ্ঠানিক ও বড় বিনিয়োগকারীরাই ক্রয় করতে পারবে। ডিসেম্বরের মধ্যেই এ বোর্ড চালু করা যাবে বলে আশা করছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বিএসইসি। পৃথক এ বোর্ড চালু হলে স্বল্প মূলধনী কোম্পানিগুলো শেয়ারবাজার থেকে মূলধন সংগ্রহ করতে পারবে। যা স্বল্প মূলধনী কোম্পানিগুলোর বিকাশে সহায়ক হবে। পৃথক বোর্ড প্রসঙ্গে বিএসইসির কমিশনার আরিফ খান জানিয়েছেন স্বল্প মূলধনী কোম্পানিগুলোর জন্য পৃথক প্লাটফর্ম করার ফলে ছোট ছোট কোম্পানিগুলো বাজার থেকে মূলধন তুলতে পারবে। বিশেষ করে তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক কোম্পানিগুলোর জন্য নতুন দিগন্ত উম্মোচিত হবে। এ ছাড়া ভেঞ্চার অর্থায়ন এবং প্রাইভেট ইক্যুইটি অরগানাইজেশনগুলোর বিকাশেও শেয়ারবাজার অবদান রাখতে পারবে। জানা গেছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মূলধন বিবেচনায় কোম্পানির শেয়ার কেনাবেচনার জন্য আলাদা বাজারব্যবস্থা রয়েছে। বিশ্ববাজারের এ ধরনের পৃথক বোর্ডের অভিজ্ঞতা নিতে ভারত তুরস্ক লন্ডন এবং যুক্তরাষ্ট্রের নাসডাক স্টক এক্সচেঞ্জের সাথে বর্তমানে বিএসইসি অভিজ্ঞতা বিনিময় করছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5934.csv b/Bangla_fin_news_articles/5934.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bb45888e8dd9a330c2558c2bfd6e4ae968306670 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5934.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5934,‘গরু পাচার বন্ধের কারণে মাংসের দাম বেড়েছে’,2015-08-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ভারত ও বাংলাদেশের সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর মধ্যে শীর্ষপর্যায়ের বৈঠকের পর ভারতের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে সীমান্তে গরু পাচারের ঘটনা গত এক বছরের মধ্যে আশি শতাংশ কমিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে সীমান্তে এই কড়াকড়ির কারণেই বাংলাদেশের বাজারে গরুর মাংসের দাম ভীষণ বেড়ে গেছে বলে তারা মনে করছেন। বিজিবির মহাপরিচালকও এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে বলেছেন এর ফলে বাংলাদেশ মাংস উত্পাদনে স্বনির্ভর হওয়ার সুযোগ পাচ্ছে। তবে সীমান্তে গরু পাচারের গতিপ্রকৃতির দিকে যারা নজর রাখেন তাদের ধারণাএই কারবার চট করে বন্ধ হওয়ার নয়। কারণ এখানে আর্থিক অঙ্কটা বিশাল আর এতে সীমান্তরক্ষীদেরও মদত আছে। বিবিসি বাংলার এক খবরে বলা হয় ভারতে গত বছরের মে মাসে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই বাংলাদেশ সীমান্তে গরু পাচার রুখতে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলে আসছে। দিল্লিতে বৃহস্পতিবার বিএসএফ ও বিজিবির মহাপরিচালকদের বার্ষিক সম্মেলনের পর বিএসএফের প্রধান দেবেন্দ্র কুমার পাঠক বলেন দুই দেশের সীমান্ত নিশ্ছিদ্র নাহওয়া সত্ত্বেও তারা এই লক্ষ্য অর্জনে দারুণ সাফল্য পেয়েছেন। পাঠক জানান গত বছরও যেখানে অন্তত বিশ লাখ গরু পাচারের ঘটনা ঘটেছিল এ বছরের জুনেই সেটা চার লাখে নেমে এসেছে। বিজিবির সঙ্গে যৌথ টহলদারি পাচারের রুটগুলি চিহ্নিত করা রাতে সমন্বিত পাহারা এই সব নানা পদক্ষেপের ফলেই পাচারের ঘটনা এতটা কমেছে। সীমান্ত এলাকায় দৃশ্যমানতা বাড়িয়ে যাতে পাচারকারীদের তত্পরতা রোখা যায়। সেজন্য সেখানে পাটচাষ বন্ধ রাখতেও সরকারকে সুপারিশ করেছে বিএসএফ। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিং থেকে শুরু করে সরকারের বিভিন্ন মহলও বিএসএফকে নির্দেশ দিচ্ছেন যে কোনও মূল্যে সীমান্তে গরু পাচার ঠেকাতে হবে। তবে মানবাধিকার কর্মী কিরীটি রায় সীমান্ত এলাকায় বিএসএফের কার্যকলাপের ওপর নজর রাখেন তিনি বলছেন বাস্তবতা আসলে অন্য রকম। তিনি বলেন একটি গরুও আসলে বিএসএফের অনুমতি ছাড়া সীমান্তের ওপারে যেতে পারে না। আর এই ব্যবসার শিকড় কিন্তু পশ্চিমবঙ্গ থেকে অনেক দূরে রাজস্থানহরিয়ানাবিহারইউপি পর্যন্ত বিস্তৃত এটা ঠিকই ঢাকার বাজারে গত বছরেও যে গরুর মাংসের কেজি ছিল তিনশো সোয়া তিনশো টাকা এখন সেটা সাড়ে চারশোপাঁচশো টাকায় গিয়ে ঠেকেছে। সীমান্তে কড়াকড়ির জন্যই যে এই অবস্থা তা স্বীকার করতে দ্বিধা নেই বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আজিজ আহমেদের যদিও তিনি এটাকে সুযোগ হিসেবেই দেখতে চান। বিজিবি প্রধানের যুক্তি এক সময় আমাদের চাল আমদানি করতে হত কিন্তু এখন আমরা চালে স্বনির্ভর এমন কী রফতানিও করি। তেমনিভাবে এটাও আমাদের খামারিদের জন্যও এটা একটা দারুণ সুযোগ যাতে বাংলাদেশকে মাংস উত্পাদনে কারও ওপর নির্ভর করতে নাহয়। আর সেই লক্ষ্যেই আমরা তাদের উত্সাহ দিচ্ছি। যদিও কিরীটি রায় মনে করেন ভারতে এই চোরা অর্থনীতির অঙ্কটা এত বড় যে এই গরু পাচার বন্ধ করা প্রায় অসম্ভব। পুরোপুরি বন্ধ নাহোক সীমান্তে গরু পাচার ঠেকানোর জন্য বিএসএফের ওপর যে প্রবল সরকারি চাপ আছে তাতে অবশ্য কোনও সন্দেহ নেই। দিল্লির বৈঠকে বিজিবিও তাদের সেই কাজে সম্পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে বিএসএফের জন্য বড় ভরসা সেখানেই। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5935.csv b/Bangla_fin_news_articles/5935.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..384eaecc93fd811fd92b87a6e4187371a5c025b2 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5935.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5935,ব্যাংক ঋণের সুদ কিছুটা কমেছে,2015-08-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ধারাবাহিকভাবে কমছে ব্যাংক ঋণের সুদহার। জুন মাসে ঋণের ক্ষেত্রে গড় সুদহার কমে দাঁড়িয়েছে ১১ দশমিক ৬৭ শতাংশ। আগের মাসেও যা ছিল ১১ দশমিক ৮২ শতাংশ। অন্যদিকে জুন মাসে আমানতের গড় সুদহার দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ৮০ শতাংশ। তবে আগের মাসের তুলনায় জুন মাসে স্প্রেড আবার কিছুটা বেড়েছে। এসময়ে ব্যাংকখাতে ঋণ ও আমানতের সুদহারের ব্যবধান ৪ দশমিক ৮৭ শতাংশীয় পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। যা এর আগের মাস মে শেষে ছিল ৪ দশমিক ৮৩ শতাংশীয় পয়েন্ট। সে হিসেবে এক মাসের ব্যবধানে স্প্রেড বেড়েছে দশমিক ০৪ শতাংশীয় পয়েন্ট। এর আগে এপ্রিলে ছিল ৪ দশমিক ৮৮ শতাংশীয় পয়েন্ট। সার্বিকভাবে স্প্রেড কমলেও এখনো ২৫টি ব্যাংকের স্প্রেড বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনার বাইরে রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5936.csv b/Bangla_fin_news_articles/5936.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..22315298dd22e3ffff027cdc3e26ea4a8f91ed52 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5936.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5936,‘ভারত ও বাংলাদেশকে এশিয়ার প্রবৃদ্ধিকেন্দ্র করা সম্ভব’,2015-08-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বিদ্যমান বাণিজ্যিক ও কানেক্টিভিটির সুবিধা যৌথভাবে কাজে লাগিয়ে দুই দেশকে এশিয়ার প্রবৃদ্ধির কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব। বৃহস্পতিবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ইন্ডিয়ান চেম্বার অব কমার্সের আইসিসি সহায়তায় আয়োজিত ইন্ডিয়া ইনভেস্ট্র্রেড২০১৫এর উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু এ কথা বলেন। শিল্পমন্ত্রী বলেন দুই দেশের মধ্যে সম্পাদিত স্থল সীমানা চুক্তি এ ক্ষেত্রে বিরাট সুযোগ এনে দিয়েছে। পাশাপাশি দ্বিতীয় লাইন অব ক্রেডিট চুক্তির আওতায় বাংলাদেশকে ভারতের ২ বিলিয়ন ডলার প্রদানে সম্মতি ভৌত ও সামাজিক অবকাঠামোখাতে গুণগত পরিবর্তন আনবে। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ইন্ডিয়া ইনভেস্ট্র্রেড২০১৫ এর চেয়ারম্যান নয়নতারা পাল চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাই কমিশনার পঙ্কজ সরণ। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে ছিলেনএফবিসিসিআইর পরিচালক সাফকোয়াত হায়দার ডিসিসিআই এর সভাপতি হোসাইন খালেদ এবং আইবিসিসিআইর মোহাম্মদ আলী প্রমুখ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5937.csv b/Bangla_fin_news_articles/5937.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4e4c31a70c9bacd523869d70b7f360e8e174df9e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5937.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5937,‘মুন্সিগঞ্জে ৩ বছরের মধ্যে তৈরি পোশাক শিল্প পার্কের কাজ সম্পন্ন হবে’,2015-08-06,চট্টগ্রাম অফিস,বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ জানিয়েছেন মুন্সিগঞ্জে দেশের বৃহত্তম তৈরি পোশাক আরএমজি শিল্প পার্ক স্থাপন করা হচ্ছে। আগামী তিন বছরের মধ্যে এর কাজ সম্পন্ন হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। এছাড়াও আগামীতে একই ধরনের শিল্প পার্ক চট্টগ্রামেও স্থাপন করা হবে। বৃহস্পতিবার দুপুরে চট্টগ্রামে হোটেল রেডিসন ব্লুর মিলনায়তনে তিন দিনব্যাপী বাসেক্সপো২০১৫ উদ্বোধনকালে মন্ত্রী এ ঘোষণা দেন। মন্ত্রী জানান মুন্সিগঞ্জ জেলার গজারিয়ায় ২ দশমিক ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যায়ে একটি তৈরি পোশাক শিল্প পার্ক স্থাপনের জন্য বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুতকারক ও রফতানিকারক সমিতির বিজিএমইএ এবং চীনের ওরিয়েন্ট ইন্টারন্যাশনাল হোল্ডিং কোম্পানির ইতিমধ্যে সমঝোতা স্মারক এমওইউ স্বাক্ষরিত হয়েছে। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন প্রকল্প আগামী তিন বছরের মধ্যে সম্পন্ন করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। অনুরূপ শিল্প পার্ক চট্টগ্রাম জেলার মিরসরাই এবং আনোয়ারা উপজেলায় স্থাপন করা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5938.csv b/Bangla_fin_news_articles/5938.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a460934a56260aeafb5e01cc9aae307907970bb7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5938.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5938,২ কোম্পানির শেয়ারের দরবৃদ্ধির তথ্য নেই,2015-08-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই জানিয়েছেশেয়ারের দর বাড়ার পেছনে সংবেদনশীল কোনো তথ্য নেই বলে জানিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আনোয়ার গ্যালভানাইজিং ও কাশেম ড্রাই সেল। সাম্প্রতিক সময়ে অস্বাভাবিকভাবে দর বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে পাঠানো নোটিশের প্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছেআনোয়ার গ্যালভাইজিংয়ের শেয়ারের দর বেড়েই চলেছে। গত ককেয় দিনে কোম্পানিটির শেয়ার দর বেড়েছে প্রায় সাড়ে ২৪ শতাংশ। অন্য দিকে কাশেম ড্রাই সেলের শেয়ার দরও টানা বাড়ছে। এক মাসের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ার দর বেড়েছে প্রায় সাড়ে ৩১ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5939.csv b/Bangla_fin_news_articles/5939.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..81eb3c5c039ca30c0191ccf8b1671f5a8d97ef92 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5939.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5939,পুঁজিবাজারে কিছুটা দরসংশোধন,2015-08-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে বৃহস্পতিবার কিছুটা দর সংশোধন হয়েছে। টানা ৫ কর্মদিবস ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক ৯৬ পয়েন্ট বাড়ার পর গতকাল ৯ পয়েন্ট কমেছে। ডিএসইতে সূচক সামান্য কমলেও লেনদেন অনেক কমে গেছে।ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৬৮৮ কোটি টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে প্রায় ২৪ শতাংশ কম। বাজারে শেয়ারদর কমার ক্ষেত্রে শীর্ষে ছিল বিমা খাত। জীবন বিমা খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর কমেছে ৩ শতাংশ। আর সাধারণ বিমা কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর কমেছে ২ শতাংশ।তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৯ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৮৬৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ২ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮৮৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৬৮৮ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ২১৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকা টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩২১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩৭টির কমেছে ১৫৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩৯ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৯০৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৫৪ কোটি ৪০ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ২২ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৬৫টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৯টির কমেছে ১১৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৯টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5940.csv b/Bangla_fin_news_articles/5940.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..aa4ba0dd0e4ebe88e9413fcf31d4230ac62f6c48 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5940.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5940,মিউচুয়াল ফান্ড বেমেয়াদিতে রূপান্তর প্রক্রিয়া শুরু,2015-08-06,ইত্তেফাক রিপোর্ট,রাষ্ট্রায়ত্ত বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ আইসিবি পরিচালিত মেয়াদি মিউচুয়াল ফান্ড বেমেয়াদিতে রূপান্তরের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এইমস ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন স্থগিতের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ২৯ অক্টোবর এ মিউচুয়াল ফান্ডটির লেনদেন স্থগিত থাকবে এবং ১ নভেম্বর ইফেক্টিভ ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে। ক্রমান্বয়ে আরো সাতটি মেয়াদি মিউচুয়াল ফান্ডের বিষয়ে এই ঘোষণা আসবে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসই সূত্রে জানা গেছে আইসিবির পরিচালনা পর্ষদ সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইউনিটহোল্ডার ও নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের বিএসইসি সম্মতিতে মেয়াদি মিউচুয়াল ফান্ডটি বেমেয়াদিতে রূপান্তর হতে পারে। আগামী ৩১ ডিসেম্বর এ মিউচুয়াল ফান্ডের মেয়াদ শেষ হবে। বিএসইসির নির্দেশনা অনুযায়ী কোনো মেয়াদি মিউচুয়াল ফান্ডকে বেমেয়াদিতে রূপান্তর করতে চাইলে সংশ্লিষ্ট ফান্ডের মেয়াদ পূর্তির অন্তত ১৫০ দিন পূর্বে রূপান্তরসংক্রান্ত সিদ্ধান্ত জানানোর বাধ্যবাধকতা রয়েছে। লেনদেন স্থগিতের পরদিন ফান্ডের যাবতীয় সম্পদ ও এর দায়ের নিয়ন্ত্রণ চলে যাবে ট্রাস্টির কাছে। পরে ট্রাস্টি নিরীক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করবে এবং ইউনিটহোল্ডারদের সভায় এর অনুমোদন নিতে হবে। ইফেক্টিভ ডেটের লেনদেন স্থগিতের পরদিন ১০ দিনের মধ্যে রূপান্তরে সম্মতি নিতে ইউনিটহোল্ডারদের সভা পরিচালিত হতে হবে। ওই সভার পরবর্তী চার দিনের মধ্যে বেমেয়াদি ফান্ডে রূপান্তরে স্পেশাল রেজুলেশন ব্যালট পেপার সভার নিরবচ্ছিন্ন ভিডিওচিত্রসহ প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট বিএসইসিতে পাঠাবে ট্রাস্টি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5941.csv b/Bangla_fin_news_articles/5941.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c2cc768644ef2b441461f1401d984b802dba13d7 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5941.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5941,সোনালী ব্যাংক পর্ষদের কাছে অবস্থা তুলে ধরল কেন্দ্রীয় ব্যাংক,2015-08-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,খারাপ অবস্থায় থাকা ব্যাংকগুলোর অবস্থার উন্নতি করার উদ্যোগ হিসেবে পরিচালনা পর্ষদকে ব্যাংকের সার্বিক অবস্থা জানাবে বাংলাদেশ ব্যাংক। তারই অংশ হিসেবে বুধবার সোনালী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদে ব্যাংকটির অবস্থা তুলে ধরা হয়। ব্যাংকগুলোর ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ পর্ষদের কাছে তথ্য গোপন করছে এমন তথ্যের পরিপ্রেক্ষিতেই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এ উদ্যোগ। এ ছাড়া চলতি মাসে জনতা বেসিক প্রিমিয়ার হাবিব ও এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংকের পর্ষদেও ওই সব ব্যাংকের সার্বিক তথ্য তুলে ধরবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। জানা গেছে ২০০৭ সালে সোনালী ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ছিল ৬ হাজার ৫৭৪ কোটি টাকা। বিশ্বব্যাংকের পরামর্শে সরকার সোনালী ব্যাংককে কোম্পানিতে রূপান্তর করে। পরে ২০০৭ সালের ৫ জুন বাংলাদেশ ব্যাংক সোনালী ব্যাংককে লাইসেন্স প্রদান করে। এর পরও বিভিন্ন সময় ব্যাংকটিতে সংঘটিত হয়েছে বিভিন্ন অনিয়ম। এ ব্যাংকের মাধ্যমে হওয়া হলমার্ক কেলেঙ্কারি ব্যাংকিং জগতের সবচেয়ে বড় অনিয়ম। এসব অনিয়মের পরও সরকার এ ব্যাংকের মুলধনের জোগান দিলেও আশানুরূপ উন্নতি হচ্ছে না। বুধবার সোনালী ব্যাংকের পর্ষদে ব্যাংকটির সার্বিক অবস্থা তুলে ধরেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অফ সাইট সুপারভিশন বিভাগের মহাব্যবস্থাপক রবিউল হাসান উপমহাব্যবস্থাপক ইব্রাহীম ভুঁইয়া ও যুগ্ম পরিচালক শবরী ইসলাম। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5942.csv b/Bangla_fin_news_articles/5942.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bd72c22dc5db08bc8a4abd6ba63aae397dc8b7e5 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5942.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5942,ক্রয় কমিটিতে ৪ প্রস্তাব অনুমোদন,2015-08-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সিরাজগঞ্জে ৪০০ মেগাওয়াট ডুয়েলফুয়েল আইপিপি বিদ্যুেকন্দ্রস্থাপ ভারতের খোলা বাজার থেকে দৈনিক ৩০ থেকে ৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুত্ ক্রয়ের প্রস্তাবসহ চারটি ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোস্তাফিজুর রহমান জানানবিল্ডঅউনঅপারেট বিওও পদ্ধতিতে সিরাজগঞ্জে ৪০০ মেগাওয়াট ডুয়েলফুয়েলভিত্তিক আইপিপি বিদ্যুেকন্দ্র স্থাপনের অনুমোদন দেয়া হয়েছে। বিদ্যুেকন্দ্রটির মেয়াদ হচ্ছে ২২ বছর। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সভাপতিত্বে বুধবার সচিবালয়ে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5943.csv b/Bangla_fin_news_articles/5943.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0eaad1d43dd179ab7481b2d08cbe9f8d799297cb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5943.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5943,ভারতীয় ঋণে যুক্ত হচ্ছে বাড়তি ৬ কোটি ২০ লাখ ডলার,2015-08-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,প্রকল্পের ব্যয় বৃদ্ধি পাওয়ায় চলমান ভারতীয় নমনীয় ঋণ সহায়তায় এলওসি বাড়তি ৬ কোটি ২০ ডলার ঋণ দিচ্ছে ভারত। ঢাকাস্থ ভারতীয় দূতাবাস থেকে বুধবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে উল্লেখ করা হয়েছেখুলনামংলা এবং কুলাউড়াশাহবাজপুর রেললাইন নির্মাণ প্রকল্প বাস্তবায়নে ব্যয় বৃদ্ধি পাওয়ায় এ অর্থ যুক্ত হবে। এর ফলে ৮০ কোটি ডলার ঋণের আকার বৃদ্ধি পেয়ে ৮৬ কোটি ২০ লাখ ডলার হচ্ছে। ২০১০ সালে ভারত বাংলাদেশের রেলওয়ে যোগাযোগ অবকাঠামোসহ অন্যান্য উন্নয়নে মোট এক বিলিয়ন মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ বা ১০০ কোটি ডলারের আর্থিক সহায়তা দেয়ার ঘোষণা দেয়। যার মধ্যে ৮০ কোটি ডলার ঋণ সহায়তা এবং বাকি ২০ কোটি ডলার অনুদান ছিলো। ওই ঋণ সহায়তা দিয়ে বাংলাদেশের রেলওয়ে যোগাযোগ অবকাঠামোসহ অন্যান্য উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এরমধ্যে খুলনামংলা এবং কুলাউড়াশাহবাজপুর রেলওয়ে লাইন নির্মাণ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করতে বেশি খরচ হওয়ায় অতিরিক্ত ৬২ মিলিয়ন ডলারের সমপরিমাণ মুদ্রার প্রয়োজন হচ্ছে। বাংলাদেশ এবং ভারতের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা একসঙ্গে আলাপ করে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য অতিরিক্তি ওই মুদ্রা খরচের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। ফলে বাংলাদেশকে দেয়া ভারতের প্রথম নমনীয় ঋণ সহায়তা লাইন অব ক্রেডিট ৮০ কোটি ডলার থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ৮৬ কোটি ২০ লাখ ডলার হচ্ছে। দুই দেশ সংশোধিত এই ঋণের বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছে। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ ইআরডি ও ভারতের এক্সিম ব্যাংক এ বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ নেবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। উল্লেখ্য ভারতের এক্সিম ব্যাংকের সঙ্গে ইআরডির ১০০ কোটি ডলারের ঋণচুক্তি ্এলওসি স্বাক্ষরিত হয় ২০১০ সালে ৭ আগষ্ট। ইআরডি সূত্রে জানা যায়এওসিতে অন্তভুক্ত ১৪ প্রকল্পের মধ্যে ৭ প্রকল্প এরই মধ্যে সমাপ্ত হয়েছে। সম্প্রতি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফরকালে দ্বিতীয় এলওসির আওতায় আরো ২০০ কোটি ডলার ঋণ দেয়ার প্রতিশ্রুতি দেয় ভারত। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5944.csv b/Bangla_fin_news_articles/5944.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8627a9a888798f425f6ee1d8a5e79be12409fee8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5944.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5944,দাম বেড়েছে পেঁয়াজ ও ডিমের,2015-08-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,হঠাত্ করেই অস্থির হয়ে উঠেছে পেঁয়াজের বাজার। সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের টিসিবি হিসাবেই মাত্র এক সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজি আমদানিকৃত পেঁয়াজে ১০ থেকে ১৫ টাকা এবং দেশি পেঁয়াজে ৭ থেকে ১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। বুধবার রাজধানীর কাওরানবাজার ও নিউমার্কেটসহ কয়েকটি বাজারে সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায় প্রতি কেজি আমদানিকৃত পেঁয়াজ ৫৫ থেকে ৬৫ টাকা এবং দেশি পেঁয়াজ ৫৫ থেকে ৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। যা এক সপ্তাহ আগে যথাক্রমে ৪৫ থেকে ৫০ টাকা ও ৪৮ থেকে ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়। এ ছাড়া এক মাস আগে আমদানিকৃত পেঁয়াজ ৩৫ থেকে ৪৫ টাকা ও দেশি পেঁয়াজ ৪০ থেকে ৪৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়। সবমিলিয়ে মাত্র এক মাসের ব্যবধানে পেঁয়াজর দাম ৫০ থেকে ৬০ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে। দাম বাড়ার কারণ হিসেবে ব্যবসায়ীরা বলেছেন আন্তজার্তিক বাজারে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে। এছাড়া সারাদেশে বিভিন্ন জায়গায় টানা বৃষ্টিতে অনেক ক্ষেত নষ্ট হয়ে গেছে। এর প্রভাব পড়েছে পেঁয়াজের দামের উপর। শ্যামবাজারের একজন পাইকারি পেঁয়াজ ব্যবসায়ী জানান আমাদের দেশে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করা হয়ে থাকে। কিন্তু দেশটিতে বর্তমানে পেঁয়াজের রফতানি মূল্য বৃদ্ধি করে ২৫০ ডলার করা হয়েছে। যা আগে ছিল প্রতি টন ১৭৫ ডলার। ফলে দেশের বাজারেও পেঁয়াজের দাম বেড়েছে। তবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে বর্তমানে দেশের বাজারে যে পেঁয়াজ বিক্রি করা হচ্ছে তা আগের আমদানি করা। তাই দাম বাড়ার কারণ নেই। কেউ অযৌক্তিকভাবে দাম বাড়ালে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। উল্লেখ্য দেশে প্রতি বছর পেঁয়াজের চাহিদা ২২ লাখ টন। এরমধ্যে স্থানীয়ভাবে উত্পাদিত হয় ১৫ থেকে ১৬ লাখ টন। বাকি পেঁয়াজ আমদানি করা হয়। এ দিকে পেঁয়াজের পাশাপাশি দাম বাড়ছে ডিমেরও। এক সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি হালি ডিমে দাম বেড়েছে ৫ থেকে ৬ টাকা। বুধবার খুচরা বাজারে প্রতি হালি ফার্মের ডিম ৩৫ থেকে ৩৬ টাকায় বিক্রি হয়। যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ৩০ টাকা। ডিম ব্যবসায়ীরা জানান বাজারে সবজির দাম বেশী থাকায় ডিমের চাহিদা বেড়েছে। এছাড়া দেশের বিভিন্ন জায়গায় বন্যা হওয়ায় অনেক খামারে পানি ঢুকে নষ্ট হয়ে গেছে। এছাড়া বৈরী আবহাওয়ার কারণে ডিমের উত্পাদন প্রায় ৩০ শতাংশ কমে গেছে। ফলে চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম। এর প্রভাব পড়েছে ডিমের দামের ওপর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5945.csv b/Bangla_fin_news_articles/5945.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5af5a2e816b084a7e4d1c6a34058f79a8d755409 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5945.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5945,বৃহস্পতিবার থেকে সোনার দাম কমছে,2015-08-05,অনলাইন ডেস্ক,স্বর্ণের দাম ভরি প্রতি ১ হাজার ২২৫ টাকা কমেছে। আন্তর্জাতিক বাজারে দরপতনের কারণে দুই সপ্তাহের ব্যবধানে দেশের বাজারে এই দরপতন ঘটল। নতুন মূল্য বৃহস্পতিবার ৬ আগস্ট থেকে কার্যকর হবে বলে বুধবার বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির বাজুস এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারে সঙ্গে সঙ্গতি রেখে দেশের বাজারে স্বর্ণের মূল্য নির্ধারণ করে বাজুস। সর্বশেষ গত ২২ জুলাই স্বর্ণের দাম কমেছিল। এর আগে ৯ মার্চও কমানোও হয়েছিল দাম। নতুন মূল্য অনুযায়ী বৃহস্পতিবার থেকে সবচেয়ে ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের স্বর্ণ প্রতি ভরি ১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম বিক্রি হবে ৪১ হাজার ৭৫৭ টাকায়। গত ২২ জুলাই নির্ধারিত দাম অনুযায়ী বর্তমানে এ মানের স্বর্ণের বিক্রিমূল্য ৪২ হাজার ৯৮২ টাকায়। প্রতি ভরিতে দাম কমেছে এক হাজার ২২৫ টাকা। নতুন দাম অনুযায়ী ২১ ক্যারেটের স্বর্ণ ভরিপ্রতি ৪০ হাজার ৮৮২ টাকার বদলে ৩৯ হাজার ৬৫৮ টাকায় বিক্রি হবে। এক্ষেত্রে প্রতি ভরিতে দাম কমেছে এক হাজার ২২৪ টাকা। ১৮ ক্যারেটের স্বর্ণ ভরিপ্রতি এখন বিক্রি হবে ৩৩ হাজার ৯ টাকায়। এখন এ মানের স্বর্ণের দাম ৩৪ হাজার ২৩৪ টাকা। এক্ষেত্রে কমেছে এক হাজার ২২৫ টাকা। আর সনাতন পদ্ধতির ভরিপ্রতি স্বর্ণ ২২ হাজার ৮৬১ টাকার বদলে এখন তা ২১ হাজার ৮৭০ টাকায় বিক্রি হবে। ভরিতে দাম কমেছে ৯৯১ টাকা। স্বর্ণের পাশাপাশি বৃহস্পতিবার থেকে রুপার দামও কমবে। এখন প্রতি ভরি রুপার দাম ৯৯১ টাকা। প্রতি ভরিতে ৫৮ টাকা কমে তা বিক্রি হবে ৯৩৩ টাকায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5946.csv b/Bangla_fin_news_articles/5946.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..86e323c490d38c8929277247844c16a8e10663aa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5946.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5946,ফার ইস্ট নিটিংয়ের ব্যবসা সম্প্রসারণের সিদ্ধান্ত,2015-08-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ফার ইস্ট নিটিংয়ের ব্যবসা সম্প্রসারণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ডিএসই জানিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ফার ইস্ট নিটিং অ্যান্ড ডায়িং ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ব্যবসা সম্প্রসারণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ২৬ কোটি টাকা। এ ব্যয় করা হবে সিটি ব্যাংকের কাছ থেকে অর্থ সংগ্রহের মাধ্যমে। কোম্পানিটি এ সম্প্রসারণ থেকে মাসে প্রায় ১০ লাখ টিশার্ট উত্পাদন বাড়বে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5947.csv b/Bangla_fin_news_articles/5947.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9707778d70332a15949545dbd08814931a76ec94 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5947.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5947,টানা ৫ দিন পুঁজিবাজারে সূচক বৃদ্ধি,2015-08-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে বুধবারও সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে। এ নিয়ে টানা ৫ কর্মদিবস ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সূচক বাড়ল। এ সময়ে ডিএসইর সার্বিক মূল্য সূচক বেড়েছে ৯৬ পয়েন্ট। বাজারে দর বৃদ্ধির ক্ষেত্রে শীর্ষে ছিল বিবিধ খাত। এর পরই ছিল ব্যাংক ও ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক খাত। ব্যাংকিং খাতের ২৫টি কোম্পানির শেয়ারদর আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে। পুঁজিবাজারে লেনদেন হয়েছে এক হাজার কোটি টাকার কাছাকাছি। লেনদেনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি অবদান ছিল ইউনাইটেড পাওয়ার কোম্পানির। কোম্পানিটি ঘিরে প্রায় ১০৪ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। এতে জ্বালানি খাতের লেনদেন বেড়ে হয়েছে ১৯৫ কোটি টাকা। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের প্রায় ২২ শতাংশ। তথ্যে দেখা গেছে বুধবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৮৭৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১৫ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮৮৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৯০২ কোটি ৩৭ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ২৫ কোটি ৮৯ লাখ টাকা টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩২১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩৭টির কমেছে ১৫৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ২২ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৯৪৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৭৬ কোটি ৮৯ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৬ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৬৩টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৮টির কমেছে ১৩৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩১টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5948.csv b/Bangla_fin_news_articles/5948.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..5cd04e332da6bd542b5cdfe8b0a73c4a6b015220 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5948.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5948,পূর্বাচলে হচ্ছে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার স্থায়ী প্রাঙ্গণ,2015-08-05,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সিটি করপোরেশন ও পৌরসভার বর্জ্য অপসারণ করতে ৪২০ কোটি ৩০ লাখ টাকার একটি প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি একনেক। এ প্রকল্পের আওতায় বেলারুশ থেকে এক্সাভেটর ড্রিল হাইড্রোলিক হ্যামার বুলডোজারসহ বিভিন্ন যন্ত্রপাতি সংগ্রহ করা হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে গতকাল শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় রাজধানীর পূর্বাচল উপশহরের চার নম্বর সেক্টরে ২০ একর জায়গার ওপর একটি স্থায়ী আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলা প্রাঙ্গণ নির্মাণের প্রস্তাবও অনুমোদন করা হয়েছে। সভায় ৩ হাজার ৩৬৮ কোটি টাকা ব্যয়ে মোট নয়টি প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়। এরমধ্যে সরকারি তহবিল থেকে ব্যয় হবে ২ হাজার ৩৭৯ কোটি টাকা। উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে পাওয়া যাবে ৯৫৯ কোটি টাকা। আর প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থার নিজস্ব তহবিল থেকে দেয়া হবে ৩২ কোটি টাকা। সভা শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী আহম মুস্তফা কামাল সাংবাদিকদের জানান সিটি করপোরেশন ও পৌরসভার বর্জ্য অপসারণের জন্য বেলারুশ থেকে যন্ত্রপাতি কেনা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৩ সালে যখন বেলারুশ সফরে যান তখন এ বিষয়ে দুই সরকারের মধ্যে চুক্তি সই হয়েছিল। আমদানি করা যন্ত্রপাতি বর্জ্য পরিবহন ও পরিষ্কার ড্রেন নির্মাণ মেরামত রাস্তা নির্মাণ ও মেরামতে ব্যবহূত হবে। মন্ত্রী জানান প্রকল্প ব্যয়ের মধ্যে বেলারুশ সরকার ঋণ দেবে ৩৩১ কোটি টাকা। আর বাকি ৮৯ কোটি টাকা সরকার দেবে। আগামী বছরের জুন নাগাদ যন্ত্রপাতি বাংলাদেশে এসে পৌঁছবে। পূর্বাচলে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলার স্থায়ী স্থান নির্ধারণ প্রসঙ্গে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন রাজধানী আগারগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের পশ্চিম পাশে অস্থায়ীভাবে প্রতিবছর বাণিজ্য মেলা আয়োজন করা হয়। এতে অনেক টাকা অপচয় হয়। বাণিজ্যমেলার স্থায়ী প্রাঙ্গণ তৈরির লক্ষ্যে বাংলাদেশচায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টার নামের একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। এর ব্যয় ধরা হয়েছে ৭৯৬ কোটি টাকা। এরমধ্যে চীন সরকার অনুদান দেবে ৬২৫ কোটি টাকা। এছাড়া সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে ১৩৮ কোটি এবং রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর নিজস্ব তহবিল থেকে ৩২ কোটি টাকা যোগান দেয়া হবে। ২০১৮ সাল নাগাদ প্রকল্পের নির্মাণ কাজ শেষ হবে। দেশের মানুষ যাতে সারা বছর সব ধরনের ফল খেতে পারে এবং সে ফল যাতে বিষমুক্ত থাকে সেজন্য ১৯৫ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্প গতকাল অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে সারা দেশে অব্যবহূত জমি অনাবাদি জমি এবং পাহাড়ি এলাকার জমি চিহ্নিত করে সেখানে সব ধরনের ফল উত্পাদন করা হবে। সেজন্য দুই লাখেরও বেশি কৃষককে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার। গতকাল একনেক সভায় অনুমোদিত অন্য প্রকল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে এক হাজার ৩০০ কোটি টাকা ব্যয়ে অগমেন্টেশন অব গ্যাস প্রোডাকশন আন্ডার ফাস্ট ট্র্যাক প্রোগ্রাম দ্বিতীয় সংশোধিত প্রকল্প। এ প্রকল্পের আওতায় তিতাসের ১৯ ২০ ২১ ২২ নম্বর কূপ খনন করা হবে। পাশাপাশি রশিদপুর আট নম্বর কূপ খনন করা হবে। গ্যাসের উত্পাদন বাড়ানোর জন্যই সরকার সংশোধিত আকারে প্রকল্পটি অনুমোদন দিয়েছে। এছাড়া রয়েছে ১০৭ কোটি টাকা ব্যয়ে পীরগঞ্জ টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ স্থাপন ১১১ কোটি টাকা ব্যয়ে জামালপুর টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ স্থাপন ১৩৬ কোটি টাকা ব্যয়ে ভূগর্ভস্থ সেচ নালা নির্মাণের মাধ্যমে সেচ দক্ষতা বাড়ানো ৮৩ কোটি টাকা ব্যয়ে কুষ্টিয়া জেলার দৌলতপুর এলাকায় পদ্মা নদীর ডান তীর সংরক্ষণ প্রকল্প এবং ২১৮ কোটি টাকা ব্যয়ে বৃহত্তর কুমিল্লা জেলার মত্স্য উন্নয়ন প্রকল্প। এসময় পরিকল্পনামন্ত্রী আরো জানান সদ্য বিলুপ্ত ছিটমহল এলাকার মানুষের জীবনমানের উন্নয়নে পদক্ষেপ নিতে প্রধানমন্ত্রী তাকে নির্দেশ দিয়েছেন। বাংলাদেশের ভূখণ্ডে যুক্ত হওয়া বিলুপ্ত ছিটমহলের বাসিন্দাদের জন্য সবার আগে বিদ্যুত্ সুবিধা নিশ্চিত করতে প্রধানমন্ত্রী নির্দেশ দিয়েছেন। আগামী তিন মাসের মধ্যেই যাতে বিদ্যুত্ বিতরণ লাইন নির্মাণের কাজ শুরু হয় সে কথাও বলেছেন। বিদ্যুত্ সংযোগ দেয়ার আগ পর্যন্ত বাসিন্দাদের সৌর বিদ্যুত্ সুবিধা দেয়ার নির্দেশনাও দিয়েছেন। এরপর ধারাবাহিকভাবে রাস্তাঘাট কমিউনিটি ক্লিনিক উপাসনালয় এবং শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নে ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5949.csv b/Bangla_fin_news_articles/5949.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..4aafd3d6da421be6d3b6041c1348456ff8e5483d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5949.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5949,ঈদের কারণে জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে,2015-08-04,অনলাইন ডেস্ক,ঈদ কেন্দ্রিক কেনাকাটার কারণে জুলাই মাসে সাধারণ মূল্যস্ফীতি সামান্য বেড়েছে। জুলাইয়ে পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে সার্বিক মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৬ দশমিক ৩৬ শতাংশ। তার আগের মাস জুনে দেশে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৬ দশমিক ২৫ শতাংশ। মূলত ঈদে কেনাকাটা বেঁড়ে যাওয়ায় মূল্যস্ফীতি কিছুটা বেড়েছে বলে জানিয়েছেন পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তিনি বলেন দুই ঈদে বেশি খরচ হয়। ফলে বাজারে এর প্রভাব পড়ে। তাই মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। তবে চলতি আগস্ট মাসে মূল্যস্ফীতি কমে আসবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। মঙ্গলবার বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর বিবিএস তৈরি মাসিক মূল্যস্ফীতির সর্বশেষ প্রতিবেদন সাংবাদিকদের কাছে তুলে ধরেন পরিকল্পনামন্ত্রী। শেরেবাংলানগর এনইসি সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই প্রতিবেদন প্রকাশ করেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5950.csv b/Bangla_fin_news_articles/5950.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e4afc86e1faa215e21ceca0af67d4064d3068d12 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5950.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5950,জুলাই মাসে রেমিটেন্স আয় ১৩৮ কোটি টাকা,2015-08-03,অনলাইন ডেস্ক,চলতি ২০১৫১৬ অর্থবছরের প্রথম এক মাসে জুলাই প্রবাসীরা ১৩৮ কোটি ৭০ লাখ মার্কিন ডলারের রেমিটেন্স দেশে পাঠিয়েছেন। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব মতে একক মাস হিসেবে গত জুলাই মাসে প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলে ১৩৮ কোটি ৭০ লাখ ডলারের সমপরিমাণ অর্থ দেশে পাঠিয়েছেন। ২০১৪ সালের জুলাইয়ে এর পরিমাণ ছিল ১৪৯ কোটি ২৪ লাখ ডলার। জুলাই মাসে রাষ্ট্রীয় মালিকানার বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে রেমিটেন্স এসেছে ৪১ কোটি ৩৬ লাখ ডলার। বিশেষায়িত খাতের বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে আসা রেমিটেন্সের পরিমাণ এক কোটি ৭৪ লাখ ডলার। দেশীয় মালিকানাধীন বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৯৪ কোটি ডলার। আর বিদেশী মালিকানার মাধ্যমে আসা রেমিটেন্সের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে এক কোটি ৫০ লাখ ডলার। বাসস \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5951.csv b/Bangla_fin_news_articles/5951.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f39e8c6e89ad7bf92355d9a3cd38549a012259cc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5951.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5951,১০০ টাকার প্রাইজবন্ডের ড্র অনুষ্ঠিত,2015-08-03,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ প্রাইজবন্ডের ১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ৮০তম ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রবিবার ঢাকা বিভাগের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার সার্বিক মোহা. আনিছুর রহমানের সভাপতিত্বে কমিশনার কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ ড্র অনুষ্ঠিত হয়। এবারে সকল সিরিজের ০৫২৩৭০৫ নম্বর প্রথম এবং ০০৯৩৫৬৮ নম্বর দ্বিতীয় পুরস্কার পেয়েছে। একক সাধারণ পদ্ধতি তথা প্রত্যেক সিরিজের একই নম্বরে প্রাইজবন্ডের ড্র পরিচালিত হয়। প্রচলনযোগ্য ১০০ টাকা মূল্যমানের মোট ৪২টি সিরিজের ৪৬টি সাধারণ সংখ্যা এবারে পুরস্কারের যোগ্য বলে বিবেচিত হয়েছে। প্রথম পুরস্কার বিজয়ী প্রত্যেকে ৬ লাখ ও দ্বিতীয় পুরস্কার বিজয়ী ৩ লাখ ২৫ হাজার টাকা করে পাবেন। এছাড়া তৃতীয় পুরস্কার বিজয়ী এক লাখ চতুর্থ পুরস্কার বিজয়ী ৫০ হাজার এবং পঞ্চম পুরস্কার বিজয়ীরা ১০ হাজার টাকা করে পাবেন। এবারের ড্রতে ০০০০০০১ থেকে ১০০০০০০ ক্রম সংখ্যার অন্তর্ভুক্ত বন্ডসমূহ থেকে ৪২টি সিরিজের ৪৬টি সাধারণ সংখ্যার মোট এক হাজার ৯৩২টি পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে। আগের ড্রতে ৩৯টি সিরিজের এক হাজার ৮৪০টি পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছিল। প্রাইজবন্ডের প্রথম পুরস্কারের জন্য ঘোষিত সংখ্যার প্রতিটি সিরিজের সেই সংখ্যার বন্ড প্রথম পুরস্কারের যোগ্য বলে বিবেচিত হয়। একইভাবে অন্য পুরস্কারগুলোও দেয়া হয়ে থাকে। এবারের তৃতীয় পুরস্কার বিজয়ী নম্বর দুটি হলো ০৫৪৩৩৮৪ ও ০৯২৯২২৪ চতুর্থ পুরস্কার বিজয়ী ০০৮২৪০১ ও ০৩০০৬৮৭ এবং পঞ্চম পুরস্কার বিজয়ী প্রতিটি সিরিজের ৪০টি নম্বর হলো ০০৩৪৪২১ ০২৪৩৩৮৩ ০৪৩৩৫৪৫ ০৫৭০৩৬০ ০৭৭৯৭০২ ০০৫৪৮৩৪ ০২৪৬৩২৩ ০৪৪৪৪৯৬ ০৫৭৫১৬১ ০৭৮১৫৬১ ০০৫৭৫২৯ ০২৯৪৭০৮ ০৪৪৬৯৯৪ ০৫৮৯৭৫৪ ০৭৮২৩৬৭ ০০৭২৪৩৪ ০৩০১৭৪৪ ০৪৫৭৮৬০ ০৫৯২৯১৪ ০৭৯১৬৮৭ ০০৭৪০৩২ ০৩১৮৬১২ ০৪৭০০৫০ ০৫৯৬৪৭৩ ০৮৫১৭৭০ ০১২৮২৮০ ০৩৯০৫২২ ০৪৭৮৬০০ ০৬২৫৩৮৬ ০৯৩১৮১১ ০২৩২২০৮ ০৪১৫৮৬০ ০৫৪২৯৬১ ০৭১১৭১৩ ০৯৬২৪০৫ ০২৩৫৬৫৭ ০৪২৩১৫৫ ০৫৫৯১৯১ ০৭৬৪৫১৯ ও ০৯৮৯২০৯। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5952.csv b/Bangla_fin_news_articles/5952.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..15e22b73e59f1fc4e56fb3c96a0678574301f3ef --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5952.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5952,জাহিন স্পিনিং ‘এ’ ক্যাটাগরিতে,2015-08-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই জানিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত জাহিন স্পিনিং লিমিটেডের কোম্পানি ক্যাটাগরি পরিবর্তন করা হয়েছে। কোম্পানিটি সমাপ্ত অর্থবছরে ১০ শতাংশ লভ্যাংশ দেয়ায় এন থেকে এ ক্যাটাগরিতে উন্নীত করা হয়েছে। আজ ৩ আগস্ট সোমবার থেকে কোম্পানিটির লেনদেন হবে এ ক্যাটাগরিতে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5953.csv b/Bangla_fin_news_articles/5953.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..934761806bb2a4fe7997fee49b998b7c4ba3c9eb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5953.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5953,পাঁচ হাজার টাকার বেশি লেনদেনে তোলা হবে ছবি,2015-08-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গড়মিল তথ্য দিয়ে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা প্রদান করা যাবে না। এ সেবা ব্যবহারে অপরাধমূলক লেনদেনে ঝুঁকি কমাতে বাংলাদেশ ব্যাংক বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এতে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের হিসাবের কেওয়াইসি গ্রাহকের পরিচিতি ফরমে প্রদত্ত তথ্যের সঙ্গে মোবাইল সিম নিবন্ধন ও জাতীয় পরিচয়পত্রের সঙ্গে সঙ্গতি থাকতে হবে। এ ছাড়া ঝুঁকি কমাতে পাঁচ হাজার টাকা বা তদূর্ধ্ব অঙ্কের লেনদেনে গ্রাহকের ছবি তুলে সংরক্ষণের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। ব্যাংকগুলোকে এসব পদক্ষেপ গ্রহণের ব্যবস্থাপনাদি ৩১ আগস্ট তারিখে অগ্রগতি প্রতিবেদন কেন্দ্রীয় ব্যাংকে পাঠাতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া প্রতিমাসের অগ্রগতি প্রতিবেদন পরবর্তী মাসে ১৫ তারিখের মধ্যে পাঠানোর নির্দেশ দেয়া হয়েছে। রবিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেম বিভাগ এ সংক্রান্ত একটি পরিপত্র জারি করে মোবাইলে আর্থিক সেবাপ্রদানকারী ব্যাংক ও সহযোগী প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের কাছে পাঠিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5954.csv b/Bangla_fin_news_articles/5954.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..20298284416b0003e31e1ef14321309abd1c4c8a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5954.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5954,সিএসআর থেকে নতুন বাংলাদেশিদের অর্থসহায়তা,2015-08-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশের মানচিত্রে সদ্য অন্তর্ভুক্ত অঞ্চলের মানুষের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা সিএসআর তহবিল থেকে অর্থসহায়তা দিতে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। রবিবার এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাইটেইনেবল ফাইন্যান্স ডিপার্টমেন্ট। সব ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো ওই প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছেদীর্ঘ ৬৮ বছর পর দহগ্রাম ও আঙ্গুরপোতাসহ ১১১টি ছিটমহল বাংলাদেশের অর্ন্তভুক্ত হয়েছে। এ অঞ্চলে বসবাসরত ভাগ্যহত ও সুবিধাবঞ্চিত জনগণের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করা আবশ্যক। এরই ধারাবাহিকতায় আপনাদের সিএসআর বাজেট হতে এ অঞ্চলের বাসিন্দাদের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে অগ্রাধিকারমূলক সিএসআর কার্যক্রম গ্রহণ করার জন্য আপনাদেরকে পরামর্শ দেয়া যাচ্ছে। এ নাগরিকদের জন্য বরাদ্দের পরিমাণ অধিকারবঞ্চিত মানুষের জীবনমান উন্নয়নে খাতে দেখানোর জন্য বলা হয়েছে। উল্লেখ্য বাংলাদেশভারত চুক্তি অনুযায়ী গত ১ আগস্ট থেকে ছিটমহল বিলুপ্ত হয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মূল ভূখন্ডের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। এর ফলে প্রায় ৫০ হাজার ৫৮০ জন ছিটমহলবাসী বাংলাদেশে বৈধ নাগরিক হওয়ার সুযোগ পেয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5955.csv b/Bangla_fin_news_articles/5955.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..e8c7c6448b0720ce5d5f4b184affdd19ceffdd5b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5955.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5955,নতুন মুদ্রানীতি বাস্তবায়নের আহ্বান এফবিসিসিআইর,2015-08-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নতুন মুদ্রানীতি যথাযথভাবে বাস্তবায়নের আহ্বান জানিয়েছে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই। আর বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে কিছু বিষয়ে জোর দেয়া প্রয়োজন বলে সংগঠনটি মনে করে। এ সব বিষয়ে মধ্যে রয়েছে২০২১ সালে বাংলাদেশকে একটি মধ্য আয়ের দেশে পরিণত করার উদ্দেশ্যে ৮ জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের লক্ষ্যে জিডিপির ৩৪ শতাংশ বিনিয়োগ নিশ্চিতকরণ। পর্যাপ্ত মুদ্রা সরবরাহ ও বিনিয়োগ বান্ধব সুদের হার ও ব্যাংক চার্জ কার্যকর করা। ক্ষুদ্র ও মাঝারী খাত এসএমই মহিলা উদ্যোক্তাসহ সকল ক্ষেত্রে ব্যাংকসমূহ কর্তৃক খাতভিত্তিক ঋণ প্রদানের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণকরণ এবং সুদের হার সিঙ্গেল ডিজিটে নামিয়ে এনে ঋণ গ্রহনের সুযোগ প্রদান করা। উত্পাদনশীল খাতে বিনিয়োগ নিশ্চিত করা এবং ঋন বিতরণে গুণগত মানের প্রতি বেশি নজর দেয়ার পাশাপাশি মনিটরিং ব্যবস্থা জোরদার করা। রপ্তানি নীতিমালায় ঘোষিত আর্থিক সহায়তা ও প্রণোদনা প্যাকেজসমূহ বাস্তবায়নের যথাযথ সংস্থান নিশ্চিতকরণ। পিপিপি প্রকল্পসমূহে বিদেশি ও দেশি মুদ্রার যথাযথ সরবরাহের সংস্থান করা। লাগসই বিনিময় হার ব্যবস্থাপনা নিশ্চিতকরণের কথা বলা হয়েছে। একই সঙ্গে বিনিয়োগের স্বার্থে সকল খাতের ব্যাংক ঋণের সুদের হার কস্ট অফ ফান্ডের সঙ্গে আইড়াই শতাংশ যোগ করে যা হয় তার মধ্যে আনা প্রয়োজন বলে এফবিসিসিআই মনে করে। এ ছাড়া বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তাদের উত্সাহিত করতে অবকাঠামোগত সুযোগসুবিধা নিশ্চিত করাসহ সুলভ ও সহজ শর্তে ঋণ প্রবাহ নিশ্চিত করা প্রয়োজন। আর অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও উত্পাদন খাতে বিদ্যুত্ ও জ্বালানি নিশ্চিতকরণ এবং শ্রমের দক্ষতা বাড়ানো জরুরি বলে সংগঠনটি মনে করে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5956.csv b/Bangla_fin_news_articles/5956.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c2c5bdd46eb0077212206c57b007a6632c613d6f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5956.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5956,গড়মিল তথ্যে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা নয়,2015-08-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,গড়মিল তথ্য দিয়ে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা প্রদান করা যাবে না। এ সেবা ব্যবহারে অপরাধমূলক লেনদেনে ঝুঁকি কমাতে বাংলাদেশ ব্যাংক বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এতে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের হিসাবের কেওয়াইসি গ্রাহকের পরিচিতি ফরমে প্রদত্ত তথ্যের সঙ্গে মোবাইল সিম নিবন্ধন ও জাতীয় পরিচয়পত্রের সঙ্গে সঙ্গতি থাকতে হবে। এ ছাড়া ঝুঁকি কমাতে পাঁচ হাজার টাকা বা তদূর্ধ্ব অঙ্কের লেনদেনে গ্রাহকের ছবি তুলে সংরক্ষণের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। ব্যাংকগুলোকে এসব পদক্ষেপ গ্রহণের ব্যবস্থাপনাদি ৩১ আগস্ট তারিখে অগ্রগতি প্রতিবেদন কেন্দ্রীয় ব্যাংকে পাঠাতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া প্রতিমাসের অগ্রগতি প্রতিবেদন পরবর্তী মাসে ১৫ তারিখের মধ্যে পাঠানোর নির্দেশ দেয়া হয়েছে। রবিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেম বিভাগ এ সংক্রান্ত একটি পরিপত্র জারি করে মোবাইলে আর্থিক সেবাপ্রদানকারী ব্যাংক ও সহযোগী প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের কাছে পাঠিয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5957.csv b/Bangla_fin_news_articles/5957.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9a7490b9c8eba8c1e0c1a49c8e3e6c62c3fee1c0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5957.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5957,‘ঘোষিত মুদ্রানীতি বেসরকারি খাতবান্ধব নয়’,2015-08-02,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঘোষিত মুদ্রানীতি বেসরকারিখাত বান্ধব নয় বলে মন্তব্য করেছে ঢাকা চেম্বার। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংক অর্থবছরের প্রথমার্ধের জন্য মুদ্রানীতি ঘোষাণা করেছে। এর প্রতিক্রিয়ায় চেম্বারের পক্ষ থেকে উল্লেখ করা হয়েছে মূল্যস্ফীতি ৬.২ শতাংশে নামিয়ে আনা এবং ৭ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যে দেশিবিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্টকরণের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক গত মুদ্রানীতি ঘোষণা করেছে। সার্বিকভাবে ঘোষিত মুদ্রানীতি বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবাহ এবং দেশিবিদেশি বিনিয়োগকে তেমন আকৃষ্ট করছে না। কিন্তু দেশের বেসরকারি খাতে বৈদেশিক বিনিয়োগ বাড়ানো প্রয়োজন। বাংলাদেশের সরকারি ও বাণিজ্যিক ব্যাংক সমূহের ঋণের সুদের হার আমাদের ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের পাশাপাশি অন্যান্য শিল্প উদ্যোক্তাদের জন্য সহায়ক নয় যদিও বাংলাদেশ ব্যাংক বেসরকারি খাতে ১৫ শতাংশ ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। অন্য দিকে ঋণের সুদের উচ্চ হার ব্যবসা পরিচালন ব্যয় বৃদ্ধি এবং প্রস্তাবিত নতুন বেতন স্কেল বাস্তবায়নের কারণে মুদ্রাস্ফীতিকে আরোও প্রভাবিত করার আশঙ্কা রয়েছে। আমাদের স্থানীয় ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান সমূহের অব্যবস্থাপনা ও সক্ষমতার অভাবে বেসরকারিখাতের উদ্যোক্তাবৃন্দ বৈদেশিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নিকট থেকে ঋণ গ্রহণে আগ্রহী হচ্ছে যা আমাদের দেশীয় আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহের দুর্বলতা ও সীমাবদ্ধতা চিহ্নিত করে। সদ্যসমাপ্ত ২০১৩১৪ অর্থবছরে আমদানির হার ১২ শতাংশ বেড়েছে যেখানে রপ্তানির প্রবৃদ্ধি মাত্র ৩ দশমিক ৩ ভাগ হারে বেড়েছে। মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার মূল্যমানের ক্রমাগত ওঠানামার ফলে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য বাড়তে পারে। এ ক্ষেত্রে আমদানি ব্যয় বৃদ্ধির বিষয়টি রপ্তানি আয় কমে যাওয়ার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। প্রস্তাবিত মুদ্রানীতিতে ব্যাংকিং খাতের শ্রেণিভুক্ত ও খেলাপি ঋণ আদায় এবং তা সহনীয় পর্যায়ে নামিয়ে আনার লক্ষ্যে সুনির্দিষ্ট কোনো দিকনির্দেশনা নেই। বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে দেশের উত্পাদনশীল খাতসমূহ কম সুদে ঋণসুবিধা পাবে কিন্তু আর্থিক খাত ও অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গগুলো যতক্ষণ পর্যন্ত স্থিতিশীল না হবে আগামী ছয় মাসে এ ব্যবস্থার তেমন সুফল পাওয়া যাবে না। ঢাকা চেম্বার মনে করে২০৩০ সালের মধ্যে জিডিপির প্রবৃদ্ধি ডাবল ডিজিটে উন্নীত করা এবং ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্যমআয়ের দেশে পরিনত করার জন্য ৮ শতাংশ হারে জিডিপির প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে শিল্পায়ন তরান্বিত করার পাশাপাশি আর্থিক ব্যবস্থায় আরো গতি সঞ্চার করতে হবে। এর পাশাপাশি সুদের হার কমানো এবং ব্যবসায় পরিচালন ব্যয় হ্রাসের বিষয়টিকে গুরুত্ব দিতে হবে। ঘোষিত মুদ্রানীতিতে বাংলাদেশ ব্যাংক এ অর্থবছরে সরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি ২৩ দশমিক ৭ শতাংশ হবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে। অর্থমন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ এরই মধ্যে ব্যাংকিং খাত থেকে সরকারের মাত্রারিক্ত ঋণ গ্রহণের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে যা এ বছরের জুলাইর ২২ তারিখ পর্যন্ত ঋণের পরিমাণ ছিল প্রায় ২৮ হাজার কোটি টাকা। ঢাকা চেম্বার মনে করেবিদ্যমান খেলাপি ঋণের বিষয়টি আমাদের সামগ্রিক অর্থনীতির জন্য অত্যন্ত উদ্বেগের বিষয়। তাই ডিসিসিআই আশা প্রকাশ করেব্যাংক ঋণের সুদের হার কামানো হলে দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগ উল্লেখযোগ্য হারে বাড়বে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5958.csv b/Bangla_fin_news_articles/5958.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..28833a4ca1556d138cbec98b77842afa7a41765d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5958.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5958,চিহ্নিত প্রতিষ্ঠানের ৬৫ ভাগই ইসিআর ব্যবহার করে না,2015-08-02,রিয়াদ হোসেন,পণ্য বা সেবা বিক্রয়কালে সঠিক হিসাব রাখার স্বার্থে ইলেক্ট্রনিক ক্যাশ রেজিস্ট্রার ইসিআর মেশিন ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হলেও তাতে ব্যবসায়ীদের আগ্রহ দেখা যাচ্ছে না। ইতোমধ্যে ১১ ক্যাটাগরির সাড়ে ৮ হাজার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে লেনদেনের ক্ষেত্রে এ মেশিন ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। কিন্তু গত ৭ বছরে মাত্র ৩৫ শতাংশ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এই মেশিন ব্যবহারের আওতায় এসেছে। সমপ্রতি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডএনবিআরর এক জরিপে দেখা গেছে চিহ্নিত ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৬৫ শতাংশই ইসিআর মেশিন ব্যবহার করছে না। এদিকে এসব প্রতিষ্ঠানের সঠিক হিসাব সংরক্ষণ না হওয়ায় কাঙ্ক্ষিত ভ্যাট মূল্য সংযোজন কর আদায় হচ্ছে না। এ অবস্থায় বিপুল পরিমাণ রাজস্ব ফাঁকি হচ্ছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। এছাড়া যে সব প্রতিষ্ঠান এটি ব্যবহার করছেন তারাও কোন না কোন উপায়ে কারসাজি করছেন বলে অভিযোগ তুলেছেন খোদ এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান। সমপ্রতি সাংবাদিকদের তিনি বলেন ইসিআর ব্যবহারকারী অনেক প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মেশিন ট্যাম্পারিংয়ের মাধ্যমে কারসাজির অভিযোগ রয়েছে। এনবিআর বিষয়টিকে গুরুত্বের সঙ্গে দেখছে। এ প্রক্রিয়ায় ভ্যাট ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে তিনি জানান। ইত্তেফাককে তিনি বলেন এটি পরীক্ষা করার জন্য ইতোমধ্যে কমিশনারদের নির্দেশ দিয়েছি। এ জন্য ভ্যাট গোয়েন্দা দপ্তরকে আরো শক্তিশালী করা হবে জানিয়ে তিনি বলেন এসব ফাঁকি প্রশ্রয় দেয়া হবে না। সূত্র জানায় এনবিআরের মাঠ পর্যায়ের অফিস ২০০৮ সালে ১১ ক্যাটাগরির মধ্যে প্রায় সোয়া ১১ হাজার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে ইসিআর ব্যবহার উপযোগী বলে চিহ্নিত করে। এর মধ্যে ২০০৯ সালে ৮ হাজার ৫৫৯টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে চূড়ান্ত করে। তাদের পণ্য সেবা বিক্রয় সংক্রান্ত লেনদেন ইসিআর বা পয়েন্ট অফ সেলসপিওএস সফটওয়্যারের মাধ্যমে হিসাব রাখা বাধ্যতামূলক করে। এই তালিকায় রয়েছে হোটেল রেস্টুরেন্ট ফাস্ট ফুড মিষ্টির দোকান ফার্নিচার বিউটি পার্লার কমিউনিটি সেন্টার ডিপার্টমেন্টাল ও জেনারেল স্টোর জুয়েলারি মাঝারি ও বড় আকারের পাইকারি ও খুচরা দোকান এবং মেট্রোপলিটন এলাকার শপিংমলে অবস্থিত সব ধরনের দোকান। কিন্তু এনবিআর সমপ্রতি জরিপ চালিয়ে দেখেছে চিহ্নিত করা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে মাত্র ৩৫ শতাংশ ইসিআর বা পিওএস সফটওয়্যার ব্যবহার করছে। যার সংখ্যা মাত্র ২ হাজার ৯৭০টি। বাকি ৬৫ শতাংশ প্রতিষ্ঠানেই ইসিআর নেই বা তারা এটা ব্যবহার করছে না। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে ইসিআর বাধ্যতামূলক করা নিয়ে ওই সময় এনবিআর ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে মতানৈক্য তৈরি হয়। এ ব্যবস্থার কিছু দুর্বলতা তুলে ধরে ওই সময় দোকান মালিক সমিতি এ ব্যবস্থার বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়। তখন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের ভ্যাট বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির প্রধান ছিলেন ব্যবসায়ী নেতা আব্দুর রাজ্জাক। গতকাল ইত্তেফাককে তিনি বলেন ইসিআর ব্যবহারের যৌক্তিকতা থাকলেও সব ধরনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের পক্ষে এটির ব্যবহার সম্ভব নয়। যেমন বড় মিষ্টির দোকানের পাশাপাশি গলির মধ্যে ছোট আকারের দোকানও আছে। জেনারেল স্টোর ও ডিপার্টমেন্টাল স্টোরের আয়তন আর আয়ে তারতম্য রয়েছে। একই ক্যাটাগরিতে পড়লেও সবার আয় এক নয়। ফলে প্রকৃত অর্থে কারা ইসিআর বা পিওএস ব্যবহার করবে সেটি আগে ঠিক করতে হবে। এফবিসিসিআইয়ের সাবেক এ পরিচালক আরো বলেন এ ধরনের একটি মেশিনের দামও মানভেদে অনেক। এটি ক্রয়ের সামর্থ্য সব ধরনের ব্যবসায়ীর পক্ষে নাও থাকতে পারে। এ ধরনের অনেক দুর্বলতা রয়েছে। এনবিআর ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বসে এসব দুর্বলতা চিহ্নিত করে এটি চালু করলে ভালো ফল দেবে। তবে এটি চালু না করার মানসিকতা থেকেও দোকান মালিক সমিতিকে বের হতে হবে বলে মনে করেন তিনি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5959.csv b/Bangla_fin_news_articles/5959.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8be55ecd4bbcc300d5c0f46a02c7dcf678a6549b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5959.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5959,রফতানি লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করেছে বেপজা,2015-08-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষের বেপজা ইপিজেডগুলো সদ্যসমাপ্ত ২০১৪১৫ অর্থবছরের রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা অতিক্রম করতে সক্ষম হয়েছে। আলোচ্য সময়ে ৮টি ইপিজেড থেকে মোট ৫৭০ কোটি মার্কিন ডলারের রফতানি লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে রফতানি হয়েছে ৬১১ কোটি ডলার। এটি দেশের মোট রফতানির প্রায় ২০ শতাংশ। অন্য দিকে ইপিজেড এলাকায় গত অর্থবছরের চেয়ে ৭ শতাংশ বা ৪১ কোটি ডলারের রফতানি বেশি হয়েছে। বেপজার পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এর আগের ২০১৩১৪ অর্থবছরে রফতানি পরিমাণ ছিল ৫৫৩ কোটি ডলার। অর্থাত্ সদ্যসমাপ্ত অর্থবছরে রফতানি বেড়েছে প্রায় ১১ শতাংশ। ইপিজেড প্রদত্ত পরিসংখ্যা পর্যালোচনায় দেখা গেছে ৮টি ইপিজেড থেকেই রফতানি গত অর্থবছরের চেয়ে বেড়েছে। এর মধ্যে চট্টগ্রাম ইপিজেড থেকে ২৮৩ কোটি ৩৮ লাখ মার্কিন ডলার ঢাকা ইপিজেডে ১৯৯ কোটি ৭৫ লাখ ডলার কর্ণফুলী ইপিজেডে ৭০ কোটি ৯৭ লাখ ডলার আদমজী ৪৬ কোটি ৭৪ লাখ ডলার কুমিল্লা ২৭ কোটি ৪৬ ডলার মংলা ৮ কোটি ৪৩ লাখ ডলার ঈশ্বরদী ১০ কেটি ৮২ লাখ ডলার ও উত্তরা ইপিজেড থেকে ৮ কোটি ৮০ লাখ ডলারের পণ্য রফতানি হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5960.csv b/Bangla_fin_news_articles/5960.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c5fcf7af12b41579d6597c424814ee276e33c5a9 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5960.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5960,‘রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধি কমায় উন্নয়ন লক্ষ্য বাধাগ্রস্ত হবে’,2015-08-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান উন্নয়ন অন্বেষণএর অর্থনৈতিক পর্যালোচনায় বলা হয়েছে যে সামপ্রতিক সময়ে রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধি হার হ্রাস পেয়েছে যা দেশের উন্নয়ন লক্ষমাত্রাসমূহ অর্জনকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে। ২০১১১২ অর্থবছর থেকে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধির হার হ্রাসমান। ২০১১১২ অর্থবছরে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধির হার ছিল ২৩ দশমিক ৩ শতাংশ। পরবর্তী অর্থবছরগুলোতে কমে ২০১২১৩ ও ২০১৩১৪ অর্থবছরে যথাক্রমে ১১ দশমিক ৮ ও ৯ দশমিক ৪ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয় মোট দেশজ উত্পাদনের জিডিপি অনুপাতে রাজস্ব আদায়ে বাংলাদেশ এশিয়ার অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশগুলো থেকে বেশ পিছিয়ে রয়েছে। ২০১০ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত সময়ে জিডিপির শতাংশে গড় মোট রাজস্ব আদায়ের পরিমাণ উন্নত দেশগুলোতে ছিল ৩৫ দশমিক ৭ শতাংশ এশিয়ার উন্নয়নশীল দেশে ২৪ দশমিক ৯ শতাংশ সাবসাহারান আফ্রিকায় ২১ দশমিক ৮ শতাংশ আসিয়ান৫ দেশে ১৯ দশমিক ৮ শতাংশ ভারতে ১৯.৪ শতাংশ নেপালে ১৮ দশমিক ৯ শতাংশ এবং শ্রীলংকায় ১৩ দশমিক ৪ শতাংশ। একই সময়ে বাংলাদেশে গড় রাজস্ব আদায়ের পরিমাণ জিডিপির মাত্র ১০ দশমিক ৮ শতাংশ। রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধির হারে হ্রাসমান প্রবণতা ২০১৪১৫ অর্থবছরেও বজায় থাকতে পারে। আশংকা করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর কর্তৃক সর্বশেষ প্রকাশিত উপাত্তের ভিত্তিতে উন্নয়ন অন্বেষণ দেখায় যে ২০১৪১৫ অর্থবছরের মূল বাজেট ও সংশোধিত বাজেটের লক্ষ্যমাত্রা যথাক্রমে ১ লাখ ৪৯ হাজার ৭২০ কোটি টাকা ও ১ লাখ ৩৫ হাজার ২৮ কোটি টাকার বিপরীতে মে ১৫ সময় পর্যন্ত এনবিআরকর ১ লাখ ১৮ হাজার ৪২ কোটি টাকা আদায় হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5961.csv b/Bangla_fin_news_articles/5961.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a58f6fa243227f5c09346c5702fb002bf1ee972b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5961.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5961,‘বিনিয়োগ বাড়াতে ব্যবসায়ের খরচ কমাতে হবে’,2015-08-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,দুই অঙ্কের জিডিপি প্রবৃদ্ধি পেতে হলে বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। কিন্তু ১৬১৭ শতাংশ সুদে ঋণ নিয়ে বিনিয়োগ বাড়ানো যাবে না। সুদের হার কমানোর পাশাপাশি ব্যবসা বাণিজ্যের খরচ হ্রাসে পদক্ষেপ নিতে হবে। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে হবে। এ ছাড়া অবকাঠামো সুবিধা নিশ্চিত করতে নানা নীতি শুধু কাগজে সীমাবদ্ধ না রেখে দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে। শনিবার রাজধানীর চেম্বার ভবনে মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির এমসিসিআই আয়োজিত বাংলাদেশের জন্য নতুন বিনিয়োগ ব্যবস্থা শীর্ষক সেমিনারে বক্তারা এ সব কথা বলেন। এমসিসিআই প্রেসিডেন্ট সৈয়দ নাসিম মঞ্জুরের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন বিনিয়োগ বোর্ডের নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান ড. এস এ সামাদ বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. ফরাসউদ্দিন সাবেক সচিব সোহেল চৌধুরী জাতীয় সংসদ সদস্য এ কে এম মাইদুল ইসলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অর্থনীতির অধ্যাপক ড. বজলুল হক খন্দকার এমসিসিআইয়ের নির্বাহি কমিটির সদস্য তাবিথ আউয়াল ডিসিসিআইয়ের সাবেক সহসভাপতি শেকিল চৌধুরী ব্রিটিশবাংলাদেশ টোবাকোর চেয়ারম্যান গোলাম মাঈনুদ্দীন উত্তরা মোটরসের চেয়ারম্যান মতিউর রহমানসহ আরও অনেকে। সেমিনারে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. সেলিম রায়হান। অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন আমাদের দেশে বড় সমস্যা হলো নানা ধরনের নীতি গ্রহণ করা হলেও তা বাস্তবায়ন হয় না। এ প্রবণতা বন্ধ করতে হবে। মুনাফার প্রবণতা কমে যাওয়ায় বিনিয়োগ কমে যাচ্ছে। তাই ব্যবসায়ের খরচ কমাতে হবে। ব্যবসায়িক কাজে মন্ত্রণালয় এবং আমলাদের সহযোগিতা একেবারেই পাওয়া যায় না। এমনিতেই গ্যাসবিদ্যুতের সমস্যা রয়েছে সুদের হার বেশি তার উপর আমলাদের কাজে সহযোগিতা না পাওয়ায় অনেকেই বিনিয়োগ করতে আগ্রহী হয় না। তাই বিনিয়োগ সম্পর্কিত মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5962.csv b/Bangla_fin_news_articles/5962.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..51413e83d5a2a1ab29a95a54f6f530aeba4d0ddc --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5962.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5962,দেশের বাজারে জাপানের কাউ বিউটি সোপ,2015-08-01,অনলাইন ডেস্ক,মিসমি কসমেটিক অ্যান্ড টয়লেট্রিজ লিমিটেড বাংলাদেশের বাজারে নিয়ে এলো জাপানিজ ব্র্যান্ডের কাউ বিউটি সোপ। শনিবার রাজধানীর সোনারগাঁ হেটেলে এক সংবাদ সম্মেলনের মধ্য দিয়ে এই সোপ ব্র্যান্ডটি উন্মুক্ত করা হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কাউ ব্রান্ড সোপ কিয়োশিনশা কোঃ লিঃ এর প্রেসিডেন্ট তেইজি মিয়াজাকি ডিরেক্টর ইউশিউকি মিয়াজাকি ম্যানেজার শিঙ্গ নিনাগাওয়া এবং মিসমি কসমেটিক অ্যান্ড টয়লেট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান মঈনুল তাহমিদ সি.ও.ও আব্দুস সালেক ও ডিরেক্টর মোঃ মবিনুল ইসলাম সুমন। উল্লেখ্য কাউ বিউটি সোপ প্রতিষ্ঠানটি ১০৬ বছর ধরে জাপানে সাবান উৎপাদন করে আসছে। প্রতিষ্ঠানটি ১৯০৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং তখন থেকেই তারা সাবান উৎপাদন করছে। এ ছাড়াও প্রতিষ্ঠানটির লিকুইড বডি ওয়াশ লিকুইড হ্যান্ড সোপ ফেস ওয়াশ মেক আপ রিমুভার শ্যাম্পু কন্ডিশনার হেয়ার ট্রিটমেন্টস বাথ এজেন্টস এবং শেভিং ক্রীম এর মতো বিভিন্ন ধরনের সৌন্দর্য বর্ধনের পণ্যও রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5963.csv b/Bangla_fin_news_articles/5963.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b730c0e3e41965cb12c4c668b327e8ba3ce6ce45 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5963.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5963,উৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগ লক্ষ্য পূরণ হবে কি,2015-08-01,রেজাউল হক কৌশিক,চলতি ২০১৫১৬ অর্থবছরের প্রথমার্ধের জুলাইডিসেম্বর মুদ্রানীতিতে অনুত্পাদনশীল খাতে ঋণের লাগাম টেনে ধরে উত্পাদনশীল খাতে বিনিয়োগের দিকে নজর দেয়ার কথা বলা হয়েছে। ঢালাওভাবে ঋণ বিতরণের পরিবর্তে মানসম্পন্ন ঋণ দেয়ার জন্য ব্যাংকগুলোকে নিতে হবে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ। আর ব্যাংকগুলোর নিজস্ব দক্ষতা বৃদ্ধির পাশাপাশি খেলাপী ঋণও কমাতে হবে। সেটা হলে ব্যাংক ঋণের সুদের হার কমে যাবে। এদিকে বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারে বড় ধরনের পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেয়া হয়েছে। রফতানিকারকদের উত্সাহিত করতে ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন এবং বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পরিমাণও কমে আসার কথা বলা হয়েছে। এছাড়া রফতানিনির্ভর শিল্প ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাত নারী উদ্যোক্তাসহ নির্দিষ্ট কিছু খাতে ব্যাপক অর্থ জোগানের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সব মিলিয়ে এবারের মুদ্রানীতিতে আর্থিক খাতে গতি ফেরাতে বেশকিছু বিষয়ে সংস্কারের ইঙ্গিত দেয়া হয়েছে। এসব ইঙ্গিতগুলো বাস্তবে রূপ দেয়া গেলে মূল্যস্ফীতিকে সংযত রেখে কাঙ্ক্ষিত প্রবৃদ্ধি অর্জন সহজ হয়ে যাবে। দেশের অর্থনীতি একটি টেকসই ভিত্তির উপর দাঁড়াবে। গত বৃহস্পতিবার ঘোষণা করা মুদ্রানীতি বিশ্লেষণে দেখা গেছে বেসরকারী খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধির ঊর্ধ্বসীমা ডিসেম্বর পর্যন্ত ১৪ দশমিক ৩ এবং জুন১৬ পর্যন্ত ১৫ শতাংশ ধরা হয়েছে। অথচ আগের মুদ্রানীতিতে বেসরকারি খাতে অভ্যন্তরীণ ঋণ প্রবৃদ্ধি জুন পর্যন্ত ১৫ দশমিক ৫ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল। অবশ্য জুন পর্যন্ত ১৩ দশমিক ৬ শতাংশের মতো অর্জিত হতে পারে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক মনে করছে। সে হিসাবে আগের প্রক্ষেপনের চেয়ে এবারের মুদ্রানীতিতে লক্ষ্যমাত্রা কমেছে। আর প্রকৃত প্রবৃদ্ধির চেয়ে কিছুটা বাড়িয়ে ধরা হয়েছে। অন্যদিকে এবারের মুদ্রানীতিতে অভ্যন্তরীণ ঋণ যোগানের প্রবৃদ্ধি ডিসেম্বর পর্যন্ত ৮ শতাংশ এবং ২০১৬ সালের জুন পর্যন্ত ২৩ দশমিক ৭ শতাংশ প্রক্ষেপন করা হয়েছে। যদিও গত অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধের মুদ্রানীতিতে অভ্যন্তরীণ ঋণ যোগানের প্রবৃদ্ধি প্রক্ষেপিত ১৭ দশমিক ৪ শতাংশ ছিল। মে মাস পর্যন্ত প্রবৃদ্ধি ১০ দশমিক ৪ শতাংশ হয়েছে। জুনে তা কিছুটা বাড়লেও ১১ শতাংশের নিচে থাকবে বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে। এ বিষয়ে মুদ্রানীতির ঘোষণায় বলা হয়েছে উচ্চতর প্রবৃদ্ধির হার অর্জনের জন্য অভ্যন্তরীণ ঋণ যোগানের উচ্চ লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা প্রয়োজন বলে অনেক মহল ধারণা পোষণ করেন। কিন্তু অর্থনীতির প্রকৃত খাতে বিরাজমান ভৌত অবকাঠামোগত অপ্রতুলতা এবং অন্যান্য প্রতিবন্ধকতা নিরসন না করে অপরিমিত তারল্যস্ফীতি আনা মোটেই প্রবৃদ্ধিবান্ধব হবে না। শুধুমাত্র অনুত্পাদনশীল বেশি ঝুঁকিনির্ভর কর্মকান্ড উত্সাহিত করে মূল্যস্ফীতি এবং সামাজিক বৈষম্য বৃদ্ধির ইন্ধন যোগাবে। এজন্য আমরা বিগত কয়েক বছর ধরে মুদ্রানীতিতে সংযত ও সতর্ক ভঙ্গি বজায় রেখে ঋণ যোগান প্রবৃদ্ধির পর্যাপ্ততার দিকে নজর রাখার পাশাপাশি মাত্রাতিরিক্ত স্ফীতি এড়িয়ে চলা হয়েছে। অর্থছাড়ে আরও সতর্ক ও সংযত হয়েছে। মুদ্রানীততে ব্যাপক মুদ্রার প্রবৃদ্ধি বিগত অর্থবছরের ১৩ দশমিক ১ শতাংশের বিপরীতে ২০১৬ অর্থবছরের জন্য ১৫ দশমিক ৬ শতাংশে প্রাক্কলিত হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে রিজার্ভ মুদ্রা যোগানে আগের অর্থবছরের ১৪ দশমিক ৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধির বিপরীতে ২০১৬ অর্থবছরের জন্য প্রাক্কলিত প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছে ১৬ শতাংশ। দেশে বিনিয়োগ কার্যক্রম জোরদার হওয়ার ফলে ব্যাংকিং খাতের নীট বৈদেশিক সম্পদের প্রবৃদ্ধি আগের অর্থবছরের চেয়ে মন্থর হয়ে ৩ দশমিক ৩ শতাংশে দাঁড়াবে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক মনে করে। বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভের বর্তমান বৃদ্ধি হারেও বেশ খানিকটা শিথিলতা আসবে বলে আশা করা হচ্ছে। বৈদেশিক লেনদেনের চলতি খাতের ঘাটতিও অভ্যন্তরীণ বিনিয়োগ জোরদার হওয়ার কারণে বৃদ্ধি পাবে তবে জিডিপির দুই শতাংশের মতো মাত্রার প্রাক্কলিত ঘাটতি কোনো উদ্বেগের কারণ হবে না বলে মনে করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। অন্তর্ভুক্তিমূলক পরিবেশবান্ধব অর্থায়নের পাশাপাশি ঋণের গুণগত মানের নজর দেয়ার বিষয়ে জোর দিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এক্ষেত্রে ব্যাংকগুলোর খেলাপী ঋণ কমিয়ে আনার কথা বলা হচ্ছে। একইসঙ্গে তাদের দক্ষতা বাড়ানোর কথা বলা হচ্ছে। এদুটি বিষয় নিশ্চিত করতে পারলে স্বাভাবিকভাবেই ঋণের সুদের হার কমে আসবে। অন্যদিকে পয়েন্টটুপয়েন্ট এবং খাদ্য ও জ্তালানি বহির্ভুত কোর মূল্যস্ফীতি নিম্নগামী হলে নীতি সুদহার অর্থাত্ রেপো রিভার্স রেপো সুদহার সঙ্গতিপূর্ণ মাত্রায় নামিয়ে আনা হবে বলেও স্পষ্ট করেন গভর্নর ড. আতিউর রহমান। আর্থিক খাতের উন্নয়নের জন্য ভূমিকা পালনকারী দেশের পুঁজিবাজারও স্থিতিশীল থাকা প্রয়োজন। তাই পুঁজিবাজারের স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে বাংলাদেশ ব্যাংকের সহায়ক ভূমিকা অব্যাহত থাকবে বলে মুদ্রানীতিতে ইঙ্গীত করা হয়েছে। মুদ্রানীতির ঘোষণায় বলা হয়েছে ২০১০ সালের পুঁজিবাজারের ধ্বসের পর থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সহযোগিতার হাত প্রসারিত রয়েছে। এ খাতকে স্থিতিশীল রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা ও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ থাকবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের ঘোষিত মুদ্রানীতিতে বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারে বড় ধরনের পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেয়া হয়েছে। রফতানিকারকদের উত্সাহিত করতে ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন এবং বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পরিমাণও কমে আসার কথা বলা হয়েছে। বর্তমানে অন্তর্ভুক্তিমূলক এসব অর্থায়ন উদ্যোগ এবং পরিবেশবান্ধব উত্পাদন প্রক্রিয়া অবলম্বন প্রকল্পের অর্থায়নের ব্যবস্থা করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ প্রক্রিয়া চালু থাকার পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ বাজারের সঞ্চয় যোগান বর্ধিত মাত্রায় সঞ্চালিত রফতানিনির্ভর শিল্প মাইক্রো ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাত নারী উদ্যোক্তাসহ নির্দিষ্ট কিছু খাতে ব্যাপক অর্থ জোগানের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ৫০ কোটি ডলারের প্রায় চার হাজার কোটি টাকা দুটি তহবিল করার ঘোষণা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। প্রথমটি হলো অভ্যন্তরীণ ও রপ্তানি উভয় বাজারের জন্য উত্পাদনমুখী প্রকল্পগুলোর মধ্য বা দীর্ঘমেয়াদি বৈদেশিক মুদ্রা অর্থায়নের জন্য। এটি বিশ্বব্যাংক থেকে আহরণ করা ৩০০ মিলিয়ন ডলারের একটি তহবিল। আর দ্বিতীয়টি হলো রপ্তানিমুখী বস্ত্র পোশাক ও চামড়া শিল্পে পরিবেশবান্ধব উত্পাদন প্রক্রিয়া অবলম্বনের অর্থায়নের বিপরীতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ত সূত্রের ২০০ মিলিয়ন ডলার পুনঅর্থায়ন সহায়তা। যা নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য খুবই সহায়ক হবে। নতুন অর্থবছরের মুদ্রানীতি কার্যক্রমের আওতায় অন্তর্ভুক্তিমূলক পরিবেশবান্ধব অর্থায়ন উত্পাদনমুখী উদ্যোগমালায় দক্ষভাবে সঞ্চালনের লক্ষ্যে কিছু উদ্যোগের কথা বলা হয়েছে। এক্ষেত্রে আর্থিক খাতে ঋণ শৃঙ্খলা ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কর্পোরেট সুশাসন ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে মুদ্রানীতিতে জোর দেয়া হয়েছে। অন্তর্ভুক্তিমূলক পরিবেশবান্ধব মুদ্রা ও আর্থিক নীতিভঙ্গিগুলোর ওপরও বিশেষভাবে গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। মুদ্রানীতিতে দেয়া এসব ইঙ্গিত যদি বাস্তবরূপ লাভ করে তবে বাজেটে নেয়া লক্ষ্যমাত্রা অর্থাত্ দেশজ উত্পাদনে ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন এবং ৬ দশমিক ২ শতাংশ মূল্যস্ফীতির মাত্রা ধরে রাখাটা কঠিন কাজ হবে না। তবে এবারের মুদ্রানীতিতে নেয়া এসব পদক্ষেপ কতটা কাজে দিবে আর সে অনুযায়ী লক্ষ্য পূরণ কতটা হবে সে বিষয়ে প্রশ্ন থেকেই যায়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5964.csv b/Bangla_fin_news_articles/5964.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6ec1174f073784ac2b4e8619a9bd7bc9a0b56ec1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5964.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5964,চীন ও ভারতের শেয়ারবাজারে ধস,2015-08-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চীন ও ভারতের শেয়ারবাজারে ধস নেমেছে। শেয়ার ক্রয়ে ঋণ সুবিধা কমিয়ে দেয়ার পর চীনের বাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর প্রাথমিকভাবে প্রায় ৩২ শতাংশ কমে যায়। এরপর সরকারের পদক্ষেপের ফলে কিছুটা ঘুরে দাঁড়ালেও গত সপ্তাহে ফের বড় দরপতন হয়েছে। গেল সপ্তাহে চীনের সাংহাই কম্পোজিট ইনডেক্স একদিনেই প্রায় সাড়ে ৮ শতাংশ কমে যায়। চীনের মতো ভারতের শেয়ারবাজারেও ধস নেমেছে। পার্লামেন্টে রাজনৈতিক অচলাবস্থার কারণে গত সপ্তাহজুড়ে ভারতের শেয়ারবাজারে ধস নেমে আসে। রাজনৈতিক অচলাবস্থার কারণে শেয়ারবাজারের শীর্ষস্থানীয় সূচক ৩০ সেনসেক্সে সাপ্তাহিক লোকসান হয় ১ দশমিক ২ শতাংশ। এছাড়া নিফটি দর হারায় ১ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5965.csv b/Bangla_fin_news_articles/5965.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..2ed08ba3ef059cb3136bc4b3c51b2bf01ec80824 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5965.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5965,চ্যালেঞ্জে আমাদের বুটিক শিল্প,2015-08-01,আবুল কাসেম ভূঁইয়া,বিদেশে তৈরি পোশাক এবং কাপড় অবাধ প্রবেশের কারণে আমাদের দেশের বিকাশমান বুটিক শিল্পের অগ্রযাত্রা থমকে গেছে। দেশের বেশ কিছু প্রতিভাবান ফ্যাশন ডিজাইনারের মহত্ উদ্যোগের মাধ্যমে এ দেশের মানুষ বুটিক শিল্পের সামগ্রীর ব্যাপারে আগ্রহী হয়ে উঠেছিল। শুধু তাই নয় দেশের বুটিক শিল্পের উত্পাদিত পোশাকসহ বিভিন্ন সামগ্রী পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে রপ্তানি শুরু করে। বুটিক শিল্পের সম্পৃক্ত হয় অসংখ্য উদ্যোক্তা এবং শ্রমিক। বুটিক শিল্পের ক্রম জনপ্রিয়তার কারণে এটি শিল্পের রূপ ধারণ করে। রাজধানী ঢাকা ছাড়া দেশের বিভিন্ন স্থানে গড়ে অসংখ্য বুঠিক শিল্প প্রতিষ্ঠান। বুটিক শিল্পের উপর ভিত্তি করে অনেকে আয়ের পথ খুঁজে পায়। দেশে উত্পাদিত সুতি সিল্ক মসলিন বেনারসী কাতান তাঁত জামদানী শাড়ি সালোয়ারকামিজ পাঞ্জাবি ফতুয়া শার্ট টিশার্ট ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতে সক্ষম হয়েছিল। বুটিক শিল্পের সামগ্রীর মধ্যে চামড়া বেত কাঠের সামগ্রীও রয়েছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় ভারত পাকিস্তান এবং চীনের তৈরি পোশাক এবং কাপড় দেশে যেভাবে অবাধে আসছে এতে করে বুটিক শিল্পের উপর নেমে আসে দুর্দিন। দেশে আসা এ কাপড়গুলো তুলনামূলক সস্তা এবং দেখতে আকর্ষণীয় হওয়ায় ক্রেতারা এসব কাপড়ের প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছে। দেশের বুটিক শিল্পের সামগ্রীর উপর আগ্রহ হারিয়ে ফেলছে। দেশের বুটিক শিল্পের বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে আমাদের আলাপ হয় চট্টগ্রামের বুটিক শিল্প প্রতিষ্ঠান চারু চট্টগ্রামের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শিমুল খালেদের সাথে। তিনি বলেন আমাদের দেশের বুটিক শিল্প এখন ডুবতে বসেছে আমাদের বুটিক শিল্প এখন বিভিন্ন প্রতিকূলতার সম্মুখীন। দেশে বিদেশি কাপড় অবাধে প্রবেশের কারণে বুটিক শিল্পের উপর ধস নেমে আসে। দেশের বুটিক শিল্পের অস্তিত্ব নিয়ে চিন্তিত আছি। কারণ এ শিল্পের সাথে সম্পৃক্ত আছে লাখ লাখ লোক। বুটিক শিল্প উদ্যোক্তারা কোটি কোটি টাকা বিনিয়োগ করে রেখেছেন। বুটিক শিল্প উদ্যোক্তারা লোকসান গুনছেন। এভাবে চলতে থাকলে আমাদের দেশের বুটিক শিল্পের অস্তিত্ব হুমকিতে পড়বে। দেশের বুটিক শিল্পের স্বার্থে বিদেশি কাপড়ের অনুপ্রবেশ বন্ধ করতে হবে। দেশের বুটিক শিল্পকে প্রকৃত শিল্পের মর্যাদা দিয়ে এর উন্নয়নে সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে। শিল্প উদ্যোক্তাদেরকে স্বল্প সুদে ঋণের ব্যবস্থা করতে হবে। বুটিক শিল্পের মান উন্নয়নে শ্রমিকদেরকে উন্নত প্রশিক্ষণ দিতে হবে। দেশীয় কাপড় উত্পাদনে কাঁচামালের সহজলভ্যতা করতে হবে। বুটিক শিল্পে উত্পাদিত সামগ্রী দেশেবিদেশে বাজারজাতকরণে সরকারের পক্ষ থেকে বিশেষ সহযোগিতা দিতে হবে। দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির স্বার্থে বুটিক শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখতে হবে। আমরা আশা করব এব্যাপারে সরকারের উচ্চমহল থেকে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5966.csv b/Bangla_fin_news_articles/5966.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..76a136406f1eabc5296c778fb3a2879574965cff --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5966.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5966,সংকটে তেল উত্তোলনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো,2015-08-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কমে যাওয়ায় বিশ্বখ্যাত তেল উত্তোলনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর অনেকেই সংকটে পড়েছে। সব প্রতিষ্ঠানের মুনাফা ব্যাপকভাবে কমে গেছে। কিছু প্রতিষ্ঠান লোকসানে পড়েছে। বৃটেনের তেল ও গ্যাস উত্তোলনকারী প্রতিষ্ঠান ব্রিটিশ পেট্রোলিয়াম বিপি গেল প্রান্তিকে লোকসান করেছে। বিপি জানিয়েছে গত বছরের তুলনায় বর্তমানে তেলের দাম প্রায় অর্ধেকে নেমে এসেছে। এতে তাদের আয়ও অর্ধেকে নেমে এসেছে। ভেনিজুয়েলা ও মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর তেল উত্তোলন কার্যক্রমে মুনাফা কমে যাওয়ায় দেশগুলোর অর্থনীতি প্রভাবিত হচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে দেশগুলোর অর্থনীতি সঙ্কটে পড়বে। কারণ তাদের অর্থনীতি অনেকাংশেই তেলের উপর নির্ভরশীল। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5967.csv b/Bangla_fin_news_articles/5967.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..acb4a04a6e1b6fcc401dd64c38b8ededecf2565b --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5967.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5967,আন্তর্জাতিক বাজারে তামার দাম ছয় বছরে সর্বনিম্নে,2015-08-01,ইত্তেফাক রিপোর্ট,আন্তর্জাতিক বাজারে ২০০৯ সালের পর সর্বনিম্ন দামে বিক্রি হচ্ছে তামা। বর্তমানে লন্ডন মেটাল এক্সচেঞ্জে এলএমই তিন মাসে সরবরাহের জন্য টনপ্রতি তামার দাম ৫ হাজার ১৯১ ডলার ৫০ সেন্টে বিক্রি হচ্ছে যা ২০০৯ সালের পর সবচেয়ে কম। চলতি বছরেই ধাতুটির দাম কমেছে ১৭ শতাংশ। তামার পাশাপাশি দস্তা সিসা ও নিকেলের দামও কমতির দিকে রয়েছে। তবে টিন ও অ্যালুমিনিয়ামের দাম বেড়েছে। তামা ব্যবহারে চীনের চাহিদা কমায় তামার দাম কমে গেছে। দেশটির শিল্প উত্পাদন ১৫ মাসের মধ্যে সর্বনিম্নে নেমে এসেছে। ফলে তাদের তামার চাহিদাও কমে গেছে। আন্তর্জাতিক বাজারে তামার ৪০ শতাংশই ক্রয় করে চীন। কিন্তু শিল্প উত্পাদন কমায় দেশটিতে তামার চাহিদা দুই দশকের মধ্যে সর্বনিম্নে নেমে এসেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5968.csv b/Bangla_fin_news_articles/5968.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..9b7c1bb3e12c264db6e2c81083ae82c1834094cb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5968.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5968,আইটিইউসিএপিতে যোগ দিতে ভারতে গেছেন ৮ সদস্যের প্রতিনিধি দল,2015-07-31,অনলাইন ডেস্ক,ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড ইউনিয়ন কনফেডারেশন এশিয়া প্যাসিফিক রিজিওনাল আইটিইউসিএপি কনফারেন্সে যোগ দিতে বাংলাদেশের বিভিন্ন শ্রমিক ফেডারেশনের ৮ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল ভারত গেছে। শুক্রবার বাংলাদেশ লেবার ফেডারেশনের সভপাতি শ্রমিক নেতা ও সাবেক সংসদ সদস্য স্কপ নেতা শাহ মোহাম্মদ আবু জাফর জানান শ্রমিকের ক্ষমতা নিশ্চিত করতে সংগঠিত কর ঐক্যবদ্ধ হও এই শ্লোগানকে সামনে রেখে ১লা আগস্ট ভারতের কেরালা প্রদেশের কোচি শহরে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। সম্মেলন শেষ হবে আগামী ৩রা আগস্ট। এতে এই অঞ্চলের ৩১টি দেশের শতাধিক শ্রমিক প্রতিনিধি অংশ গ্রহণ করবেন। তিনি বলেন বাংলাদেশের পক্ষে জাতীয় শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম ও সাবেক সংসদ সদস্য রওশন জাহান সাথী বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের সভাপতি আনোয়ার হোসেন ও মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা কোহিনূর মাহমুদ মুক্ত শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি মুজিবুর রহমান ভুইয়াসহ ৮জন প্রতিনিধি উক্ত সম্মেলনে অংশ গ্রহণ করবেন। দেশের অসংগঠিত শ্রমিকদের সংগঠিত করাসহ বাংলাদেশের শ্রমিকদের বিভিন্ন বিষয়ে সম্মেলনে বক্তব্য উপস্থাপন করা হবে বলে শাহ মোহাম্মদ আবু জাফর জানিয়েছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5969.csv b/Bangla_fin_news_articles/5969.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b7490fc01f14ef36342a9872f1c79959aee0915a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5969.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5969,উগান্ডার প্রেসিডেন্টের সঙ্গে ড ইউনূসের বৈঠক,2015-07-31,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নোবেল শান্তি পুরস্কার জয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস সম্প্রতি উগান্ডায় তার চার দিনের সফর শেষ করেছেন। উগান্ডায় যাওয়ার পর প্রেসিডেন্ট ইওয়েরি কাগুতা মুসেভেনি তাকে প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে স্বাগত জানান। প্রেসিডেন্ট মুসেভেনি ছাড়াও প্রফেসর ইউনূস উগান্ডার ভাইস প্রেসিডেন্ট এডোয়ার্ড সেকান্দির সঙ্গে সাক্ষাত্ করেন উগান্ডার সরকারি প্রতিনিধিদের সঙ্গে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন। দেশটির সামাজিক ও ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে মিলিত হন এবং উগান্ডা সামাজিক ব্যবসার জাতীয় সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন। প্রফেসর ইউনূস প্রেসিডেন্ট মুসেভেনিকে উগান্ডায় গৃহীত বিভিন্ন সামাজিক ব্যবসা কর্মকাণ্ড সম্পর্কে অবহিত করেন। সামাজিক ব্যবসা হিসেবে একটি বড় ইউরোপীয় কোম্পানির সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত একটি নতুন সফটওয়্যার আউটসোর্সিং কোম্পানির বিষয়ে প্রেসিডেন্ট মুসেভেনি বিশেষ আগ্রহ দেখান। এই নতুন উদ্যোগটি তথ্য প্রযুক্তি খাতে উগান্ডার হাজার হাজার বেকার তরুণতরুণীর বিশেষ করে তরুণীদের জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে। প্রফেসর ইউনূস আগামী বছর কোম্পানিটি তার ব্যবসা কার্যক্রম শুরুর সময়ে প্রেসিডেন্ট মুসেভেনিকে তা উদ্বোধন করার জন্য আমন্ত্রণ জানান। সামাজিক ব্যবসা কীভাবে যুববেকারত্ব দূর করতে এবং কৃষি ও বন খাতের উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে পারে সে বিষয়ে প্রেসিডেন্ট মুসেভেনি বিশেষভাবে জানতে চান। প্রফেসর ইউনূস পৃথিবীর অন্যান্য দেশে সামাজিক ব্যবসা কীভাবে এই খাতগুলোর উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে তার উদাহরণ দেন। উগান্ডায় বসবাসরত বাংলাদেশিদের আয়োজিত একটি অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ শেষে প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস গতকাল বৃহস্পতিবার উগান্ডা ত্যাগ করেন বলে ইউনূস সেন্টারের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5970.csv b/Bangla_fin_news_articles/5970.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..802f538053e18f11f5c0947259cd4e395bb4aba4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5970.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5970,‘প্রবৃদ্ধি সহায়ক’ নয়া মুদ্রানীতি ঘোষণা,2015-07-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টেকসই অর্থনীতির জন্য প্রয়োজন উত্পাদনমুখী খাতে বিনিয়োগ। তাই নির্বাচিত খাতে বিনিয়োগ করার বিকল্প নেই। সেটা করতে পারলে একদিকে ঋণের গুণগত মান বৃদ্ধি পাবে অন্যদিকে ধীরে ধীরে কমে আসবে ব্যাংক ঋণের সুদের হার। আর বাজেটের নির্ধারিত দেশজ উত্পাদনে ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি ও ৬ দশমিক ২ শতাংশ মূল্যস্ফীতির জন্য বেসরকারি খাতে ঋণ যোগানের লক্ষ্যমাত্রা ১৪ দশমিক ৩ শতাংশ করা হয়েছে। বেসরকারি খাতের এ বিনিয়োগ অন্তর্ভুক্তিমূলক ও পরিবেশবান্ধব খাতে গেলে তাতে কমবে আর্থিক ঝুঁকি। চলতি অর্থবছরের ২০১৫১৬ প্রথমার্ধের নতুন মুদ্রানীতিতে এসব বিষয়ে আলোকপাত করা হয়েছে। এবারের মুদ্রানীতিকে প্রবৃদ্ধি সহায়ক বলে আখ্যায়িত করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গতকাল বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে গভর্নর ড. আতিউর রহমান মুদ্রানীতির ঘোষণাপত্রে এসব কথা বলেন। অর্থবছরের প্রথমার্ধের জুলাইডিসেম্বর মুদ্রানীতি ঘোষণা অনুষ্ঠানে গভর্নরের পাশাপাশি বাংলাদেশ ব্যাংকের চেঞ্জ ম্যানেজমেন্ট অ্যাডভাইজার আল্লাহ মালিক কাজেমী ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর চৌধুরী ও প্রধান অর্থনীতিবিদ বিরূপাক্ষ পাল সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন। অনুষ্ঠানে অন্যান্য ডেপুটি গভর্নর নির্বাহী পরিচালকসহ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেন আগের মুদ্রানীতিতে বেসরকারি খাতে অভ্যন্তরীণ ঋণ প্রবৃদ্ধি জুন পর্যন্ত ১৫ দশমিক ৫ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রা ধরা হলেও তা ১৩ দশমিক ৬ শতাংশের মতো অর্জিত হবে। আর অভ্যন্তরীণ ঋণ যোগানের প্রবৃদ্ধি প্রক্ষেপিত ১৭ দশমিক ৪ শতাংশের চেয়ে অনেকটা নিচে মে পর্যন্ত ছিল ১০ দশমিক ৪ শতাংশ। জুনে তা কিছুটা বাড়লেও ১১ শতাংশের নিচে থাকবে। বিনিয়োগের জন্য অবকাঠামোগত সুবিধার অপ্রতুলতা বিশ্ব অর্থনীতিতে প্রবৃদ্ধি মন্দা এবং দেশে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে রাজনৈতিক অস্থিরতাজনিত বিঘ্নের প্রেক্ষাপটে এমন হয়েছে বলে মনে করেন তিনি। তিনি বলেন বাজেটে দেশজ উত্পাদনে ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি এবং ৬ দশমিক ২ শতাংশ মূল্যস্ফীতির মাত্রা ধরে অভ্যন্তরীণ ঋণ যোগানের প্রবৃদ্ধি ডিসেম্বর পর্যন্ত ৮ শতাংশ এবং ২০১৬ সালের জুন পর্যন্ত ২৩ দশমিক ৭ শতাংশ প্রক্ষেপণ করা হয়েছে। আর বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি ডিসেম্বর পর্যন্ত ১৪ দশমিক ৩ এবং জুন ১৬ পর্যন্ত ১৫ শতাংশ ধরা হয়েছে। ব্যাংক ঋণের গুণগত মান রক্ষা করার জন্য নির্বাচিত খাতে ঋণ দেয়া হবে উল্লেখ করে গভর্নর বলেন মাইক্রো ক্ষুদ্র ও মাঝারি আকারের উত্পাদন উদ্যোগগুলোর অর্থায়নের ফলে অভ্যন্তরীণ বাজারের সঞ্চয় যোগান বর্ধিত মাত্রায় সঞ্চালিত হচ্ছে। তিনি জানান নতুন ২০১৬ অর্থবছরে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের প্রায় চার হাজার কোটি টাকা দুটি অর্থায়ন সূত্র যোগ হবে। প্রথমটি হলো বিশ্বব্যাংক থেকে আহরণ করা ৩০০ মিলিয়ন ডলারের একটি তহবিল। আর দ্বিতীয়টি হলো বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব সূত্রের ২০০ মিলিয়ন ডলার পুনঅর্থায়ন সহায়তা। প্রধান অর্থনীতিবিদ বিরূপাক্ষ পাল বলেন বেশি ঋণ দেয়ার চেয়ে মানসম্পন্ন ঋণের দিকে নজর দিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আর ব্যাংকগুলোর খেলাপী ঋণ কমিয়ে আনার কথা বলা হচ্ছে একইসঙ্গে তাদের দক্ষতা বাড়ানোর কথাও বলা হচ্ছে। প্রসঙ্গত কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রতি ছয় মাস অন্তর আগাম মুদ্রানীতি ঘোষণা করে থাকে। দেশের আর্থিক ব্যবস্থাপনায় মুদ্রানীতি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর মাধ্যমে পরবর্তী ছয় মাসে অভ্যন্তরীণ ঋণ মুদ্রা সরবরাহ অভ্যন্তরীণ সম্পদ বৈদেশিক সম্পদ কতটুকু বাড়বে বা কমবে তার একটি পরিকল্পনা তুলে ধরা হয়। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5971.csv b/Bangla_fin_news_articles/5971.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c005f0d396f15d814d63d23c21c547b45fd9de4a --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5971.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5971,বিভিন্ন কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ,2015-07-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিভিন্ন কোম্পানির ত্রৈমাসিকের অনীরিক্ষত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছে। দেখা গেছেঢাকা ব্যাংক মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্স জিএসপি ফাইনান্স প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স ফারইস্ট লাইফ ইন্স্যুরেন্স রংপুর ফাউন্ড্রি রেনেটা ফাস ফাইনান্স ব্যাংক এশিয়া ইউনাইটেড পাওয়ার এবং বিজিআইসির আয় বেড়েছে। আর আয় কমেছে লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট সালভো ক্যামিকেল রািপাবলিক ইন্স্যুরেন্স এশিয়া ইন্স্যুরেন্স ন্যাশনাল ব্যাংক বে লিজিং ফার্স্ট ফাইনান্স সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক এবং আলআরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5972.csv b/Bangla_fin_news_articles/5972.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..bc0df9f41891151fbb2136649341342caa0a8527 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5972.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5972,ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় পুঁজিবাজার,2015-07-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে পুঁজিবাজারের লেনদেন। উভয় পুঁজিবাজারে সূচক বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেনের ৩৩ শতাংশই হয়েছে ইঞ্জিনিয়ারিং এবং ওষুধ খাতে। এ দুই খাতে লেনদেন হয়েছে ২০৯ কোটি টাকার। আর বাজারে দাম বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এগিয়ে ছিল সিমেন্ট ইঞ্জিনিয়ারিং ও জ্বালানি খাত। তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৪ বেড়ে ৪ হাজার ৭৯২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১৪ বেড়ে ১ হাজার ৮৮৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৬২৯ কোটি ৮৬ লাখ টাকার যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৩৭ লাখ ৪১ হাজার টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩৮টির কমেছে ১৪৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টি কোম্পানির শেয়ারের দর। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৬২ বেড়ে ১৪ হাজার ৭১৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৬১ কোটি ৬৪ লাখ টাকার যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ১০ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৪৮টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৪টির কমেছে ৯৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5973.csv b/Bangla_fin_news_articles/5973.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..085695190c149af2cb2941ba40b8132069e09543 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5973.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5973,সতর্কতামূলক মুদ্রানীতি ঘোষণা,2015-07-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,চলতি অর্থবছরের প্রথমার্ধের জুলাইডিসেম্বর জন্য সতর্কতামূলক মুদ্রানীতি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের জাহাঙ্গীর আলম কনফারেস রুমে গভর্নর ড. আতিউর রহমান ছয় মাসের এ মুদ্রানীতি ঘোষণা করেন। নতুন মুদ্রানীতিতে বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি ১৫ শতাংশই থাকছে বলে গভর্নর জানান।বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর ও উপদেষ্টাগণ এবং শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন। সতর্কতামূলক মুদ্রানীতিতে সরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি ২৩ দশমিক ৭ শতাংশ ও বেসরকারি খাতে ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। এর আগের মুদ্রানীতিতে বেসরকারি খাতে বার্ষিক ঋণ প্রবৃদ্ধি সাড়ে ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছিল। চলতি অর্থবছরে দেশজ উৎপাদনের জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ৭ শতাংশ এবং মূল্যস্ফীতি ৬ দশমিক ২ শতাংশ ধরা হয়েছে। মুদ্রানীতি ঘোষণাকালে গভর্নর বলেন নতুন এ মুদ্রানীতি আগের চেয়ে অনেক নমনীয়। একইসঙ্গে বিনিয়োগবান্ধব। বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে রিজার্ভ মুদ্রা যোগানে আগের অর্থবছরের ১৪.৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধির বিপরীতে ২০১৬ অর্থবছরের জন্য প্রাক্কলিত প্রবৃদ্ধি ১৬ শতাংশ। দেশে বিনিয়োগ কার্যক্রম জোরদার হওয়ার ফলে ব্যাংকিং খাতের নীট বৈদেশিক সম্পদের প্রবৃদ্ধি আগের অর্থবছরের চেয়ে মন্থর হয়ে ৫.২ শতাংশে দাঁড়াবে। বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভের বর্তমান বৃদ্ধি হারেও শিথিলতা আসবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5974.csv b/Bangla_fin_news_articles/5974.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..c1f9d2206422f8d3f6a0c735926685d31224aa81 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5974.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5974,অর্থনৈতিক উন্নয়নে এসএমইকে বেশি গুরুত্ব দেয়ার তাগিদ,2015-07-30,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প বা এসএমই খাত দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বেশি ভূমিকা রাখতে পারে। এ খাতের মাধ্যমে যত সহজে ও অল্প পুঁজি বিনিয়োগ বেশি কর্মসংস্থার সৃষ্টি করা যায় অন্য কোনো খাতে তা অসম্ভব। তাই এসএমইকে এগিয়ে নিতে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে প্রয়োজনীয় ভূমিকা রাখতে হবে। বিশেষ করে নতুন উদ্যোক্তা সৃষ্টি ও নারী উদ্যোক্তাদের এ খাতে অংশগ্রহণ আরও বাড়াতে হবে। এসএমই খাতের উদ্যোক্তাদের সার্বিক সহযোগিতার লক্ষ্যে গতকাল রাজধানীর একটি হোটেলে আইএমএসএমই অব বাংলাদেশ নামের নতুন সংগঠনের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ ব্যাংক বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট ও বিভিন্ন এসএমই সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতায় নতুন এ সংগঠন যাত্রা শুরু করলো। আইএমএসএমই অব ইন্ডিয়ার আদলে ১৭ সদস্যের নতুন এ সংগঠনের উদ্যোক্তা কমিটির সভাপতি হয়েছেন এসএমই উদ্যোক্তা সৈয়দ আহমদ কিরণ ও সাধারণ সম্পাদক সাফিয়া শ্যামা। উপদেষ্টা হিসেবে আছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের এসএমই বিভাগের সাবেক মহাব্যবস্থাপক সুকোমল সিংহ চৌধুরী। এসএমই উদ্যোক্তাদের ব্যবসায়িক দিকনির্দেশনা প্রশিক্ষণ ব্যবসায়িক পরিকল্পনা প্রণয়ন ও ঋণ প্রাপ্তিসহ বিভিন্ন সহযোগিতায় এ সংগঠন কাজ করবে। ঋণ সহায়তার লক্ষ্যে অনুষ্ঠান থেকে আইএমএসএমই অব বাংলাদেশের সাথে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ও আইএফআইসি ব্যাংক এবং লংকা বাংলা ফিন্যান্সের মধ্যে একটি এমওইউ স্বাক্ষরিত হয়। প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেন এসএমই হলো অর্থনীতির প্রাণ। এটা বিকশিত করতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নানা নীতি সহায়তা দিয়ে আসছে। এখন উদ্যোক্তা অর্থায়নকারী প্রতিষ্ঠান ও চেম্বারগুলোকে এক সাথে কাজ করে এ খাতকে আরও এগিয়ে নিতে হবে। বিশেষ করে নারী উদ্যোক্তা ও নতুন উদ্যোক্তাদের অংশগ্রহণ বাড়াতে হবে। ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ইইউ রাষ্ট্রদূত পিয়েরে মায়াদুন বলেন বাংলাদেশে পর্যাপ্ত কর্মসংস্থানের অভাবে প্রচুর লোকজন দেশের বাইরে গিয়ে নানা কষ্টের শিকার হচ্ছে। এ খাতের উন্নয়নের মাধ্যমে কর্মসংস্থান সমস্যার সমাধান করা সম্ভব। তিনি বলেন এখানকার এসএমই খাতের উন্নয়নে ইইউ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে আসছে। সামনের দিনে সহায়তা আরও বাড়ানো হবে বলে আশ্বাস দেন তিনি। ভারতীয় হাইকমিশনার পঙ্কজ শরন বলেন অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও শিল্পায়নের জন্য এসএমই খাতের উন্নয়ন জরুরি। দুদেশের মধ্যে অভিজ্ঞতা বিনিময়ের মাধ্যমে এ খাতকে এগিয়ে নেয়া সম্ভব। এক্ষেত্রে আইএমএসই অব ইন্ডিয়া ও আইএমএসএমই অব বাংলাদেশ পরস্পরের মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নের মাধ্যমে এ খাতকে এগিয়ে নিতে পারে। আইএমএসএমই অব ইন্ডিয়ার চেয়ারম্যান রাজিব চাওলা বলেন ব্যবসার সবচেয়ে বড় বিষয় বিশ্বস্ততা। আর এজন্য বেশি গুরুত্ব দিতে হবে পণ্যের মানের ওপর। এরপর দক্ষতার সাথে উত্পাদন বাড়াতে হবে। একই সাথে পণ্য বাজারজাতের জন্য প্রচলিত বাজারের পাশাপাশি নতুন বাজার ধরতে হবে। আর এজন্য দরকার আর্থিক শিক্ষা ও কমপ্লায়েন্স ইস্যুতে জোর দেয়া। বিআইবিএমের মহাপরিচালক তৌফিক আহমেদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে আয়োজিত অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন ঢাকা চেম্বারের সভাপতি হোসেন খালেদ ভারতের ন্যাশনাল স্মল স্কেল ইন্ডাস্ট্রির চেয়ারম্যান রবীন্দ্রনাথ এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান কে এম হাবিব উল্লাহ বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এসকে সুর চৌধুরী। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন আইএমএসএমই অব বাংলাদেশের উপদেষ্টা সুকোমল সিংহ চৌধুরী। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5975.csv b/Bangla_fin_news_articles/5975.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..118fb58722ff7c1cda4120cc00717c3a87c012e4 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5975.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5975,অনীরিক্ষত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ,2015-07-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বেশ কিছু কোম্পানির ত্রৈমাসিকের অনীরিক্ষত আর্থিক প্রতিবেদন বুধবার প্রকাশ হয়েছে। দেখা গেছেঢাকা ব্যাংক মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্স প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স ফারইস্ট লাইফ ইন্স্যুরেন্স রংপুর ফাউন্ড্রি রেনেটা ফাস ফাইনান্স এবং বিজিআইসির আয় বেড়েছে। আর আয় কমেছেলাফার্জ সুরমা সিমেন্ট সালভো ক্যামিকেল ন্যাশনাল ব্যাংক ফার্স্ট ফাইনান্স এবং আলআরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5976.csv b/Bangla_fin_news_articles/5976.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b603984ebfc6f030f4e96074244c021eaeb087b1 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5976.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5976,পুঁজিবাজারে কমেছে লেনদেন,2015-07-29,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে দর সংশোধনের প্রবণতা দেখা গেছে বুধবার। টানা ৯ দিন সূচক বাড়ার পর মাঝে এক দিন সূচক কমলেও পর দিনই আবার সূচক বেড়েছে। তাই দরপতনকে দর সংশোধন হিসেবেই দেখছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। আইডিএলসির দৈনন্দিন বাজার বিশ্লেষণে বলা হয়েছে বেশ কিছু কোম্পানির আয় বাড়ার পরও শেয়ারদরে খুব একটা প্রভাব নেই। কারণ ইতোমধ্যে কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর বেড়েছে। এ অবস্থায় বাজারে বস্ত্র খাত ছিল দর বৃদ্ধির শীর্ষে। ওষুধ জ্বালানি এবং ইঞ্জিনিয়ারিং খাতে লেনদেন হয়েছে ৩১৩ কোটি টাকার যা ডিএসইর মোট লেনদেনের প্রায় ৪৯ ভাগ। তথ্যে দেখা গেছে বুধবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১৯ কমে ৪ হাজার ৭৭৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৯ কমে ১ হাজার ৮৬৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৬৩০ কোটি ২৩ লাখ টাকার যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৮৯ কোটি ৮৮ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১৫টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৯টির কমেছে ১৫৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩০টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৬৫ কমে ১৪ হাজার ৬৫২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৫১ কোটি ৬৬ লাখ টাকার যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৩ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৫৬টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৯টির কমেছে ১৩২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5977.csv b/Bangla_fin_news_articles/5977.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..51470b1fe3d435ab8674749f024287c2ba26c053 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5977.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5977,চিংড়ি চাষে কমছে অন্য সব মাছ,2015-07-29,সমীর কুমার দে ও মনিরুল ইসলাম মিনি সাতক্ষীরা থেকে ফিরে,এককালে সাতক্ষীরা জেলা ছিল ভাত ও মাছের অঞ্চল হিসেবে খ্যাত। বিল এবং নদীতে প্রচুর মাছ পাওয়া যেতো। আগের মতো এখন আর বাজারে মাছ পাওয়া যায় না। সাতক্ষীরার বাজারগুলোতে গেলে এখন মাছের দাম শুনলে চমকে উঠতে হয়। লোনা পানির চিংড়ি চাষ শুরুর পর থেকে ক্রমান্বয়ে এই জেলায় অন্যান্য মাছ কমতে থাকে। লোনা পানির চিংড়ি গ্রাস করেছে প্রায় সব কিছু। অবশ্য চিংড়ি চাষে সাফল্যের গল্পের সঙ্গে জড়িয়ে আছে বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জনের হিসাব। জেলার সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন হলেও প্রাকৃতিক দুর্যোগ জলাবদ্ধতা ও লোনা পানির চিংড়ি চাষ সমপ্রসারিত হওয়ায় অর্থনৈতিক সংকটে পড়ে লোকজন আজকাল অধিক আত্মকেন্দ্রিক হয়ে পড়েছে। ফলে তাদের মন থেকে দয়ামায়া ক্রমান্বয়ে উঠে যাচ্ছে। আত্মীয়কুটুমবাড়ি বেড়াতে তারা আর পূর্বের মতো উত্সাহ বোধ করছেন না। কপোতাক্ষ বেতনা খোলপেটুয়া মরিচ্চাপ কাকশিয়ালী গলঘেসিয়া ও ইছামতির উচ্ছল তরঙ্গমালার সেই যৌবন হারিয়ে গেছে। ফলে নাইওরে বেড়ানোও বর্তমানে বহুলাংশে কমে গেছে। অতীতে জেলায় বিভিন্ন পালাপর্বণে নানা প্রকার আমোদপ্রমোদের ব্যবস্থা ছিল। যেমন ঘোড়দৌড় নৌকাবাইচ কুস্তি ইত্যাদি। ফাল্গুনচৈত্র মাসে ঘোড়দৌড় ভাদ্রআশ্বিন মাসের ভরা নদীতে নৌকাবাইচ আশ্বিনকার্তিক মাসে কুস্তি লড়াই ইতাদি বহুল প্রচলিত ছিল। আজ এ জেলার গ্রামীণ আনন্দ উত্সবগুলো প্রায় বিলুপ্তির পথে। জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও প্রেস ক্লাব সভাপতি অধ্যক্ষ আবু আহমেদ জানান সাতক্ষীরার আর্থসামাজিক অবস্থাসহ রাজনৈতিক অবস্থা বর্তমানে খুবই ভালো। তবে বর্তমানে জলাবদ্ধতার কারণে চিংড়ি ঘের এলাকার মানুষেরা কিছুটা দুরাবস্থার মধ্যে আছে। এসব এলাকার লোকেরা কর্মহীন হয়ে পড়েছে। জেলা মত্স্য কর্মকর্তা আব্দুল অদুদ জানান জেলায় ৬৬ হাজার ৮৬২ হেক্টর জমিতে ৪৯ হাজার ১৬৩ টি ঘেরে চিংড়ি চাষ হচ্ছে। চলতি মৌসুমে চিংড়ির উত্পাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ২২ হাজার ৮০০ মেট্রিক টন। এই জেলায় মোট পোনার চাহিদা রয়েছে ৩৩৩ কোটি। সাতক্ষীরাসহ দেশের দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চলের চিংড়ি ঘেরে বাগদার রেণু পোনা সরবরাহের জন্য কক্সবাজার ভিত্তিক ছোট বড় প্রায় ৫৫টি হ্যাচারি গড়ে উঠেছে। ২০১০ সালের মত্স্য হ্যাচারি আইন অনুযায়ী এসব হ্যাচারিতে পোনা উত্পাদনের আগে প্রতিটি মা বাগদার পিসিআর টেস্ট করা আবশ্যক। কিন্তু মাত্র দুই একটি হ্যাচারি ছাড়া আর কোন হ্যাচারি সরকারের এই আইন মানছে না। তারা পিসিআর টেস্ট ছাড়াই তাদের হ্যাচারিতে উত্পাদিত বাগদা রেণু পোনা বাজারজাত করছে। সরেজমিন জেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে জানা গেছে গ্রামে সালিশবিচারের নামে অর্থ আদায় করা হচ্ছে হরহামেশাই। সুবিচারতো দূরের কথা সত্য কথা বলার মতো পরিস্থিতি নেই। কয়েকজন বাস শ্রমিক জানিয়েছেন এখানকার প্রতিটি ক্ষেত্রেই নিয়ন্ত্রণ করছেন কিছু নেতা। প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতাদের আদর্শ থাকলেও বর্তমানে উঠতি নেতারা টাকা ছাড়া কিছুই বোঝে না। অপরাজনীতির কারণে নষ্ট হচ্ছে আত্মীয়স্বজন বন্ধুবান্ধব সম্পর্কও। অতীতে জেলার জনসাধারণের মধ্যে রাজনীতির চেয়ে ব্যক্তিগত সর্ম্পকেরই অধিক মূল্য ছিল। জেলা প্রশাসক নাজমুল আহসান বলেন দেশের অন্যান্য স্থানের চেয়ে সাতক্ষীরার আর্থসামাজিক অবস্থা অনেক ভালো। তবে কিছু সম্প্রদায় পিছিয়ে আছে। তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নের জন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রকল্প বাস্তবায়নের চেষ্টা করছি। সামাজিক বনায়নের ক্ষেত্রে এ জেলার মানুষকে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। সাতক্ষীরায় বর্তমানে গড়ে উঠেছে মেডিক্যাল কলেজ পলিটেকনিক কলেজ যুব প্রশিক্ষণ কেন্দ্রসহ অনেক উচ্চমানের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ফলে বাড়ছে জেলার শিক্ষার হার। সার্বিক দিক বিবেচনায় সাতক্ষীরার অর্থনৈতিক অবস্থা আগের চেয়ে বর্তমানে অধিক সমৃদ্ধ। এই জেলার উত্পাদিত চিংড়ি বিদেশে রপ্তানি করে প্রচুর পরিমাণে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে দেশ। এছাড়া ভোমরা স্থলবন্দর ও সুন্দরবন এই জেলার অর্থনীতিকে আরও সমৃদ্ধ করেছে। প্রতিবছর ভোমরা বন্দর থেকে প্রায় আড়াইশ কোটি টাকার রাজস্ব আদায় হয়ে থাকে। এছাড়া সুন্দরবনের মধু কাঁকড়া জেলার বিখ্যাত হিমসাগর ও ল্যাংড়া আম কলারোয়ার টালি এখন বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে। জেলায় গড়ে উঠেছে ছোট বড় অনেক শিল্প প্রতিষ্ঠান। যেখানে কর্মসংস্থান হয়েছে জেলার বহু বেকার যুবকের। চিংড়ি চাষের সমপ্রসারণ ঘটায় এই পেশার সাথে সংশ্লিষ্ট হয়ে জেলার বহু মানুষের আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। জেলায় বাণিজ্যিক ভাবে চাষ হচ্ছে বাউকুলের। শুধুমাত্র বাউকুল চাষ করে জেলার অনেকেই স্বাবলম্বী হয়েছেন। এসব কারণে জেলার সাধারণ মানুষের অর্থনৈতিক দৈন্যতা আগের চেয়ে অনেক কমেছে। এছাড়া প্রাকৃতিক দুর্যোগে জেলার উপকূলীয় অঞ্চলের কয়েকটি ইউনিয়নের মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হলেও ধীরে ধীরে তা কাটিয়ে উঠার চেষ্টা চলছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5978.csv b/Bangla_fin_news_articles/5978.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..48852c08f97e569a31c2adf53142d2ea495d160d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5978.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5978,কেন্দ্রীয় ব্যাংকে নতুন ৪ বিভাগ,2015-07-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নতুন করে আরও চারটি বিভাগ গঠন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বিদ্যমান বিভিন্ন বিভাগ থেকে আলাদা করে ও একটি সেলকে বিভাগে রূপান্তর করে এসব বিভাগ গঠন করা হয়েছে। আর গ্রিন ব্যাংকিং অ্যান্ড সিএসআর বিভাগের নাম পরিবর্তন করে সাসটেইনেবল ফাইন্যান্স নামকরণ করা হয়েছে। ব্যাংকের পরিধি বেড়ে যাওয়া ও পরিবর্তিত পরিস্থিতির আলোকে এ সব বিভাগ করা হয়েছে বলে জানা গেছে। নতুন চারটি বিভাগ গঠনের বিষয়ে অভ্যন্তরীণ প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। এখন এসব বিভাগে লোকবল পদায়নের কাজ চলছে। পদায়ন শেষে বিভাগগুলোর কাজ কী হবে ব্যাংকগুলোকে সেখানে কোনো ধরনের রিপোটিং করতে হবে কিনা সে বিষয়ে শিগগিরই নতুন প্রজ্ঞাপন জারি হবে। নতুন বিভাগগুলোর মধ্যে আর্থিক প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন বিভাগ ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের পরিদর্শনে কাজ করবে। আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বাজার বিভাগ এবং ব্যাংক পরিদর্শন বিভাগ২এর একটি অংশ নিয়ে নতুন এ বিভাগ করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক শক্তিশালীকরণ ইউনিট পুনর্গঠন করে ফাইন্যান্সিয়াল সেক্টর সাপোর্ট অ্যান্ড স্ট্রাজেজিক প্লানিং বিভাগ করা হয়েছে। কৃষি ঋণ ও আর্থিক সেবাভুক্তি বিভাগ থেকে ফাইন্যান্সিয়াল ইনক্লুশন বিভাগ করা হয়েছে। এ ছাড়া কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ব্যয় ব্যবস্থাপনায় গঠিত এক্সপেন্ডিচার ম্যানেজমেন্ট বিভাগকে ১ ও ২ নামে আলাদা দুটি বিভাগে রূপান্তর করা হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5979.csv b/Bangla_fin_news_articles/5979.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ef1fa884fcfb444b9025ec5565f1e2cb1eebeda8 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5979.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5979,গাড়ি বিক্রিতে টয়োটাকে ছাড়াল ভক্সওয়াগন,2015-07-28,অনলাইন ডেস্ক,প্রথমবারের মতো টয়োটার বিক্রিকে ছাড়িয়ে গেল ভক্সওয়াগন। গত জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত জার্মান কোম্পানিটি ৫০ লাখের বেশি গাড়ি বক্রি করেছে যা জাপানের টয়োটার চেয়েও বেশি। এর ফলে ২০০৮ সালের পর প্রথমবারের মতো গাড়ি বিক্রির সংখ্যায় জাপানি কোম্পানিটিকে অন্য কেউ ছাড়াল। গত বৃহস্পতিবার টয়োটা জানিয়েছিল ২০১৪ সালের তুলনায় এবছর তাদের গাড়ি বিক্রি ১ দশমিক ৫ শতাংশ কমে গেছে উদীয়মান বাজারে বিক্রি কমে যাওয়াকে এর জন্য দায়ী করেছে কোম্পানিটি। আগেই টয়োটাকে পেছনে ফেলার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছিল অডি ও পোরশের মতো লাক্সারি ব্র্যান্ডের মালিক ভক্সওয়াগন। ২০১৮ সালে লক্ষ্য অর্জনের পরিকল্পনা হাতে নিয়ে কাজ শুরু করেছিল তারা। তার তিন বছর আগেই কাঙ্ক্ষিত অবস্থানে পৌঁছে গেল এই জার্মান জায়ান্ট। ২০০৮ সালে টয়োটার কাছে হার স্বীকার করার আগে প্রায় সাত দশক ধরে শীর্ষ গাড়ি নির্মাতার মুকুট ধরে রেখেছিল মার্কিন কোম্পানি জেনারেল মোটরস। সূত্র বিবিসি \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5980.csv b/Bangla_fin_news_articles/5980.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f582bedcc0562b03f2fa6038980fd429279f2423 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5980.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5980,অর্ধবার্ষিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশ,2015-07-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,অর্ধবার্ষিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বেশ কিছু কোম্পানি। এর মধ্যে আয় বেড়েছে রেকিট বেনকিজার শাহজালাল ব্যাংক ডাচ্বাংলা ব্যাংক আরএকে সিরামিক ইস্টার্ন ব্যাংক ও এনসিসি ব্যাংকের। আর আয় কমেছে মেঘনা সিমেন্ট মার্কেন্টাইল ব্যাংক গ্ল্যাক্সো স্মিথ ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্স ইউনিক হোটেল প্রাইম লাইফ এবং ইসলামিক ফাইনান্স। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5981.csv b/Bangla_fin_news_articles/5981.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..925486a9e5c536262b533a8129e7fde67a35332c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5981.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5981,সানলাইফ ইন্স্যুরেন্সের লভ্যাংশ ঘোষণা,2015-07-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিমা খাতের কোম্পানি সানলাইফ ইন্স্যুরেন্স শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৫ শতাংশ বোনাস শেয়ার লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে লভ্যাংশের এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। কোম্পানিটি গত ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য এ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5982.csv b/Bangla_fin_news_articles/5982.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d6e2c20012f4beeacaedcc4a06f4b5a8eaa016bb --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5982.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5982,পুঁজিবাজার ঊর্ধ্বমুখী,2015-07-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,টানা ৯ কর্মদিবস সূচক বেড়ে দুই দিন দর সংশোধন শেষে ফের বাড়তে শুরু করেছে পুঁজিবাজারের মূল্যসূচক। সঙ্গে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণও। তথ্যে দেখা গেছে মঙ্গলবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২১ বেড়ে ৪ হাজার ৭৯৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৯ বেড়ে ১ হাজার ৮৭৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৭২০ কোটি ১২ লাখ টাকার যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৭১ কোটি ৮৮ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩১৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৫টির কমেছে ১০৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৪টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৯১ বেড়ে ১৪ হাজার ৭১৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৫৪ কোটি ৮৬ লাখ টাকার যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ১২ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৬০টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫০টির কমেছে ৮২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৮টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5983.csv b/Bangla_fin_news_articles/5983.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..47c427f6891af09b4ecb67db90275e398daf4674 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5983.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5983,জয়পুরহাটে দেড় কোটি টাকার বেশি ভূমিউন্নয়ন কর আদায়,2015-07-28,জয়পুরহাট প্রতিনিধি,জয়পুরহাট জেলায় ২০১৪২০১৫ অর্থবছরে ১ কোটি ৫৯ লাখ ৮২ হাজার ২ শ ৭৩ টাকা ভূমি উন্নয়ন কর আদায় করা হয়েছে। জেলা প্রশাসকের রাজস্ব শাখা সূত্র জানায় জেলায় ২০১৪১৫ অর্থবছরে ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয় ১ কোটি ৫৩ লাখ ৫৩ হাজার ৩ শ ৭৬ টাকা। এর বিপরীতে আদায় হয়েছে ১ কোটি ৫৯ লাখ ৮২ হাজার ২ শ ৭৩ টাকা। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৬ লাখ ২৮ হাজার ৮শ ৯৭ টাকা বেশি। সূত্রটি আরও জানায় উপজেলা ভিত্তিক লক্ষ্যমাত্রা ও আদায়ের মধ্যে রয়েছে জয়পুরহাট সদর উপজেলায় ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয় ৪১ লাখ ৯২ হাজার ৮ শ ২৭ টাকা আদায় হয়েছে ৪৪ লাখ ৫২ হাজার ৫২ টাকা। পাঁচবিবি উপজেলায় লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪৭ লাখ ২৪ হাজার ৬ শ ২৬ টাকা আদায় হয়েছে ৪৮ লাখ ১৮ হাজার ৫ শ ২০ টাকা। আক্কেলপুর উপজেলায় লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২০ লাখ ৭০ হাজার ৭ শ ৬৯ টাকা আদায় হয়েছে ২১ লাখ ৬২ হাজার ৭শ ১৮ টাকা। কালাই উপজেলায় লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২৬ লাখ ৬২ হাজার ৫ শ ৭৪ টাকা আদায় হয়েছে ২৭ লাখ ৭৯ হাজার ৬৬ টাকা এবং ক্ষেতলাল উপজেলায় ১৭ লাক্ষ ২ হাজার ৫ শ ৮০ টাকা আদায় লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে আদায় হয়েছে ১৭ লাখ ৫৯ হাজার ৯ শ ১৭ টাকা। জেলায় ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ের শতকরা হার হচ্ছে ১ শ ৪ দশমিক ৯ ভাগ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5984.csv b/Bangla_fin_news_articles/5984.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..7b619db9f6de9c173e1b507bf4cb22843f92dde0 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5984.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5984,ইংলিশ মিডিয়াম শিক্ষার ভ্যাটট্যাক্স প্রত্যাহারের দাবি,2015-07-28,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ইংলিশ মিডিয়াম শিক্ষা ব্যবস্থার ওপর আরোপিত মূল্য সংযোজন কর ভ্যাট ও ট্যাক্স প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন এ খাতের উদ্যোক্তারা। সেই সঙ্গে নতুন বাজেটে এসব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের অভিভাবকের আয়কর সনাক্তকরণ নম্বর টিআইএন নেয়ার বাধ্যবাধকতাও প্রত্যাহারের দাবি জানানো হয়। গতকাল অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাত্ করে এসব দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল অ্যাসোসিয়েশন। সময় সংগঠনের সভাপতি মোরশেদুল ইসলাম ও জি এম নিজাম উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন। চলতি ২০১৫১৬ অর্থবছরের বাজেটে ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের বেতনের ওপর সাড়ে ৭ শতাংশ এবং স্কুলের জন্য ব্যবহূত ভবন বা বাড়ি ভাড়ার ওপর ৯ শতাংশ ভ্যাট আরোপ করা হয়েছে। অন্যদিকে এসব স্কুলের জাতীয় শিক্ষাক্রম যারা অনুসরণ করেন না শিক্ষার্থীদের অভিভাবকের টিআইএন বাধ্যতামূলক করা হয়। অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাত্ শেষে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক জি এম নিজাম উদ্দিন তাদের দাবির বিষয়ে সাংবাদিকদের বলেন ভ্যাট প্রত্যাহারের বিষয়ে অর্থমন্ত্রী আমাদের আশ্বাস দিয়েছেন। তিনি বলেন আরোপিত ভ্যাট প্রত্যাহার করা হলে ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার খরচ কমে যাবে। আর ভ্যাট প্রত্যাহার না করলে প্রতিষ্ঠানগুলো শুধু বিত্তশালীদের সন্তানদের প্রতিষ্ঠানে পরিণত হবে। কিন্তু আমরা এটা চাই না। অবশ্য এসোসিয়েশনের দাবির বিষয়ে অর্থমন্ত্রী কোন সিদ্ধান্ত জানাননি। সাংবাদিকদের তিনি বলেন হ্যাঁ তারা তাদের অভিযোগ জানাতে এসেছিলেন। তাদের ভ্যাট ও ট্যাক্স দিতে হয়। আমি তাদের কথা শুনেছি। তবে জানতাম না যে দেশে ইংরেজি মাধ্যমের স্কুলের এতটা বিকাশ হয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5985.csv b/Bangla_fin_news_articles/5985.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0aea2187d1ce4a0b793e5e0088a7c84983896e34 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5985.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5985,লক্ষ্মীপুরভোলা রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ,2015-07-27,লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি,মেঘনা নদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ায় সোমবার সকাল থেকে লক্ষ্মীপুরভোলা রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ বিআইডব্লিউটিএ। এতে চট্টগ্রামসহ বিভিন্ন জায়গা থেকে ছেড়ে আসা লক্ষ্মীপুরভোলা মহাসড়কের ফেরিঘাট সড়ক পর্যন্ত কয়েক শ ট্রাক ও অর্ধশতাধিক নৈশ কোচ আটকা পড়েছে। নদী পার হতে না পেরে ভোলা ও বরিশালসহ দূরপাল্লার যাত্রীরা ও এসব ট্রাকের ড্রাইভারহেলপাররা চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন। বিআইডব্লিউটিসির লক্ষ্মীপুর মজু চৌধুরী ঘাটের ব্যবস্থাপক মো. ফয়সাল আহমেদ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5986.csv b/Bangla_fin_news_articles/5986.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b472bc43f5ad2e938583d85937b0942eed17e857 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5986.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5986,পুঁজিবাজারে দর সংশোধন অব্যাহত,2015-07-27,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই টানা নয় কর্মদিবস সার্বিক মূল্য সূচক ২৮২ পয়েন্ট বাড়ার পর গত দুই দিনে কিছুটা দর সংশোধন হয়েছে। সূচক কমার পাশাপাশি বাজারের লেনদেনও কমে গেছে। সোমবার ডিএসইর লেনদেন আগের দিনের তুলনায় প্রায় ১৪ শতাংশ কমে গেছে। তথ্যে দেখা গেছে সোমবার ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১১ পয়েন্ট কমে ৪ হাজার ৭৭৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ৭ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮৬৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৬৪৮ কোটি ২৩ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ১০৬ কোটি ৬৫ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১১টির কমেছে ১৬১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৬টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩৭ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৬২৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪৬ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৭ কোটি টাকা কম। লেনদেনকৃত ২৪৩টি কোপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৩টির কমেছে ১৩১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৯টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই জানিয়েছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি আরএকে সিরামিক তার সহযোগী দুই কোম্পানিতে বিনিয়োগ বাড়াবে। কোম্পানি দুটির শতভাগ মালিকানা নিয়ে নিবে আরএকে সিরামিক। অন্যদিকে একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠানের মালিকানা ছেড়ে দিবে কোম্পানিটি। জানা গেছে আরএকে পাওয়ারে মালিকানা ৫৭ শতাংশ থেকে ১০০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানো হবে। প্রতিটি ১০০ টাকা মূল্যের ৮ লাখ ৮১ হাজার ৫০০টি শেয়ার কেনা হবে। ২৫৫ টাকা দরে কেনা হবে এ শেয়ার। এর জন্য ব্যয় হবে ২২ কোটি ৪৭ লাখ ৮২ হাজার ৫০০ টাকা। এছাড়া আরএকে সিকিউরিটি অ্যান্ড সার্ভিসেসে বর্তমানে ৩৫ শতাংশ মালিকানা আছে আর্থএকে সিরামিকসের। এটি বাড়িয়ে ১০০ শতাংশ করা হবে। আরএকে সিরামিক এই কোম্পানির ১০০ টাকা মূল্যের ৬ হাজার ৫০০ শেয়ার কিনবে। প্রতি শেয়ার কিনতে হবে ২ হাজার ৮৭৫ টাকা দরে। এর জন্য ব্যয় হবে ১ কোটি ৮৬ লাখ ৮৭ হাজার ৫০০ টাকা। আর আরএকে সিরামিকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান আরএকে পেইন্টসের ২৪ লাখ ৬৭ হাজার ৫০০ শেয়ার বিক্রি করবে। কোম্পানিটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক একরামুজ্জামান ৯০ টাকা দরে এই শেয়ার কিনে নেবে। শেয়ার বিক্রি থেকে আরএকে সিরামিক ২২ কোটি ২০ লাখ ৭৫ হাজার টাকা পাবে। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদন এবং শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতি নিয়েই এ প্রক্রিয়া সম্পাদন করা হবে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5987.csv b/Bangla_fin_news_articles/5987.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..f6f720877ec21b91d6b7718556609918aa26d435 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5987.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5987,ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারদর কমেছে,2015-07-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারদর গত কয়েক দিন ধরে বেড়েছে। তবে রবিবার শেয়ারটির দর কমেছে। চলতি হিসাব বছরের প্রথম ৬ মাসের জানুয়ারি থেকে জুন অনিরীক্ষিত হিসাব অনুযায়ী ব্যাংকটি মুনাফা করেছে ৩৩৯ কোটি ৫২ লাখ ৪০ হাজার টাকা এবং শেয়ারপ্রতি আয় করেছে ২ দশমিক ১১ টাকা। আগের বছরে একই সময়ে কর পরবর্তী মুনাফার পরিমাণ ছিল ৯৭ কোটি ৪০ লাখ ৬০ হাজার টাকা এবং শেয়ারপ্রতি আয়ের পরিমাণ ছিল ৬১ পয়সা। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5988.csv b/Bangla_fin_news_articles/5988.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8361834ccfe3e67ccdd607febeebdd19b1dd6351 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5988.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5988,ন্যাশনাল পলিমারের দরবৃদ্ধির কারণ নেই,2015-07-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই জানিয়েছে প্রকৌশল খাতের কোম্পানি ন্যাশনাল পলিমারের শেয়ার দর বাড়ার কোনো কারণ নেই।শেয়ারটির দর অস্বাভাবিকভাবে বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে পাঠানো নোটিসের প্রেক্ষিতে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে। তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায় গত ১৫ কার্যদিবসে শেয়ারটির দর বেড়েছে ১৬ টাকা ৭০ পয়সা বা ২২ দশমিক ১৫ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5989.csv b/Bangla_fin_news_articles/5989.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..38b67d40d65b01929277b95007ddae3ac5f30de6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5989.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5989,পুঁজিবাজারে দর সংশোধন,2015-07-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে টানা ৯ কর্মদিবস সূচক বৃদ্ধির পর রবিবার কিছুটা দর সংশোধন হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই এই নয় দিনে সার্বিক মূল্যসূচক বেড়েছে ২৮২ পয়েন্ট। তাই টানাদর বৃদ্ধির পর বাজারের স্বাভাবিক নিয়মেই দর পতন হয়েছে। কারণ এ সময়ে অনেক কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগকারীদের মুনাফা তুলে নেয়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। বিনিয়োগকারীরা সে সুযোগ গ্রহণ করেছেন। এদিকে সূচক কমার পাশাপাশি লেনদেনও কমেছে। তবে এখনও ডিএসইর লেনদেন সাড়ে সাত শ কোটি টাকার ওপরেই রয়েছে।তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ২১ কমে ৪ হাজার ৭৮৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্যসূচক ১১ কমে ১ হাজার ৮৭৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৭৫৪ কোটি ৮৯ লাখ টাকা যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৫৯ কোটি ৪ লাখ টাকা কম। লেনদেনকৃত ৩১৮টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৩টির কমেছে ১৬৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৫৬ কমে ১৪ হাজার ৬৬৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৫৩ কোটি ৭১ লাখ টাকা যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ১ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৪৪টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭টির কমেছে ১২৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৪টি কোম্পানির শেয়ারের। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5990.csv b/Bangla_fin_news_articles/5990.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..a06f80ae599df49b5d06282a4ad9667054dc559c --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5990.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5990,এডিপি বাস্তবায়ন হার কমেছে ৯১ শতাংশ বাস্তবায়ন,2015-07-26,ইত্তেফাক রিপোর্ট,বিদায়ী ২০১৪১৫ অর্থবছরে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি এডিপি বাস্তবায়ন হার আগের অর্থবছরের তুলনায় কমেছে। ২০১৩১৪ অর্থবছরে সংশোধিত এডিপি ৯৩ শতাংশ বাস্তবায়ন হলেও বিদায়ী ২০১৪১৫ অর্থবছরে বাস্তবায়ন হয়েছে ৯১ শতাংশ। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের আইএমইডি প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। এর আগে জুলাই থেকে মে পর্যন্ত ১১ মাসে সংশোধিত এডিপি বাস্তবায়ন হয়েছিল ৬৭ ভাগ। সে হিসাবে শুধু জুন মাসে খরচ দেখানো হয়েছে এডিপির ২৪ ভাগ অর্থ। গেলো অর্থবছরের শুরুতে ৮৬ হাজার কোটি টাকার এডিপি অনুমোদন দেয়া হলেও পরে তা ৭৫ হাজার কোটি টাকায় নামিয়ে আনা হয়। সংশোধন করেও এডিপি বাস্তবায়ন হার আগের বছরের তুলনায় কম হয়েছে। মোট ব্যয় হয়েছে ৭১ হাজার ৭৯ কোটি টাকা বরাদ্দের ৯১। এর মধ্যে সরকারের নিজম্ব অর্থায়ন রয়েছে ৪৯ হাজার ৯৬২ কোটি টাকা ৯২ প্রকল্প সাহায্য ২২ হাজার ৫৬৯ কোটি টাকা ৯১ এবং সংস্থার নিজম্ব অর্থায়ন রয়েছে ২ হাজার ৫৪৮ কোটি টাকা ৯০। বরাদ্দের শীর্ষে থাকা ১০ মন্ত্রণালয় ও বিভাগের অর্থব্যয়ের চিত্রে দেখা যায় বিদ্যুত্ বিভাগ সড়ক ও পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় তাদের শতভাগ বরাদ্দ ব্যয় করতে পেরেছে। অন্য দিকে রেলপথ মন্ত্রণালয় ৯৯ শতাংশ শিক্ষা মন্ত্রণালয় ৯৮ শতাংশ স্থানীয় সরকার বিভাগ ৯৬ শতাংশ সেতু বিভাগ ৮৯ শতাংশ স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় ৮৫ শতাংশ প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় ৯৭ শতাংশ জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ বিভাগ ব্যয় করেছে বরাদ্দের ৮৭ শতাংশ অর্থ। অন্য দিকে বাস্তবায়নে পিছিয়ে রয়েছে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় ৬৪ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ ৬৩ অর্থবিভাগ৬০ অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ৫৪ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ৩৬। আরএডিপিতে মোট প্রকল্পের সংখ্যা ছিল ১২০৪টি। এর মধ্যে বিনিয়োগ প্রকল্প ১০১৪টি কারিগরি প্রকল্প ১৬৯টি এবং জেডিসিএফ অর্থায়িত প্রকল্প ছিলো ২১টি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5991.csv b/Bangla_fin_news_articles/5991.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ea707364a499ba393e660f262f1860308b94810d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5991.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5991,আইএমএফের ভবিষ্যৎ হুমকির মুখে,2015-07-26,সাইদুল ইসলাম,বহুজাতিক অর্থ লগ্নিকারী প্রতিষ্ঠান আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের আইএমএফ কর্মকাণ্ডের স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। পরিবর্তিত বিশ্ব পরিস্থিতিতে প্রতিষ্ঠানটির কাঠামো এবং কার্যক্রমে পরিবর্তন আনার পক্ষেও মত দিয়েছেন আইএমএফের সাবেক শীর্ষ কর্মকর্তারা। বিশেষ করে চীনের নেতৃত্বে সম্প্রতি এশিয়ান ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক এআইআইবি যাত্রা শুরু করার পর আইএমএফের ভবিষ্যত্ নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন তারা। ছোটবড় মিলে এআইআইবিতে ইতোমধ্যে ৫৬টি দেশ যোগ দিয়েছে। ইউরোপের নেতৃত্বে থাকা আইএমএফের ভূমিকা নিয়ে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। বিবিসির রিপোর্টে বলা হয় গ্রিসের অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় আইএমএফ যে পথ নিয়েছে তাতে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে নেতিবাচক মনোভাবই গড়ে উঠছে। উল্লেখ্য ১৯৪৪ সালে ব্রিটন উডস্ সম্মেলনের মাধ্যমে আইএমএফ এবং বিশ্বব্যাংক প্রতিষ্ঠা করা হয়। তখনই সিদ্ধান্ত নেয়া হয় আইএমএফের প্রধান হবেন ইউরোপের কোনো দেশ থেকে। আর বিশ্বব্যাংকের প্রধান হবেন যুক্তরাষ্ট্র থেকে। বিবিসির রিপোর্টে বলা হয় প্রতিষ্ঠার পর থেকে বিশ্বব্যাংক এবং আইএমএফ বিশ্ব অর্থনীতিতে কোনো কোনো সময় গুরুত্বপূর্ণ আবার কোনো কোনো সময় নেতিবাচক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আইএমএফের প্রথম উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ডেভিড লিপটন বিবিসিকে বলেছেন আইএমএফের পরিচালন ব্যবস্থা সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে আধুনিকীকরণ করতে হবে। বিশ্ব অর্থনীতিতে এখন আর সনাতনী ব্যবস্থা চালানোর সুযোগ নেই বলে তার অভিমত। তিনি বলেন বিশ্ব অর্থনীতিতে চীনসহ অনেক দেশ এগিয়ে গেছে। আইএমএফের সক্ষমতা বাড়াতে ওই দেশগুলোকে কাজে লাগানো যেতে পারে। বিবিসির রিপোর্টে বলা হয় দেশগুলো যখন সংকটে পড়ে তখনই আইএমএফ নানা শর্তের বেড়াজালে তাদের আবদ্ধ করে। বিশেষ করে ১৯৯৭ এবং ১৯৯৮ সালে পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর অর্থনৈতিক সংকট কাটিয়ে উঠতে আইএমএফ যে ঋণ সহায়তা দিয়েছিল তা ছিল নানা শর্তযুক্ত। গত তিন যুগ ধরে আফ্রিকার দেশগুলোতে আইএমএফ এ কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছে। ইউরোপের দেশগুলোর ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম নেই। ২০১০ সালে আয়ারল্যান্ড ২০১১ সালে পর্তুগাল এবং বর্তমানে গ্রিসের বেলায়ও তারা নানা শর্ত আরোপ করছে। তবে গ্রিসের বেলায় খুব একটা সুবিধা করতে পারেনি আইএমএফ। প্রতিষ্ঠানটির নানা শর্তের বিষয়ে দেশটির ভেতর থেকেই প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে। প্রসঙ্গত ঋণ দেয়ার সময় আইএমএফ সাধারণত যে শর্ত দেয় সেগুলো হচ্ছেসরকারের ব্যয় কমিয়ে আনা কর ব্যবস্থার আমূল সংস্কার পেনশন ব্যবস্থার সংস্কার এবং দুর্নীতি দমন। এসব করতে গিয়ে সরকারগুলো নিজ দেশেই বন্ধুহীন হয়ে পড়ে। বর্তমানে আইএমএফের এসব শর্তের ব্যাপক সমালোচনা হচ্ছে। হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক এবং আইএমএফের সাবেক অর্থনীতিবিদ কেনেথ রুগফ বলেছেন ইউরোপের লোক ছাড়া আইএমএফ চলতে পারে নাএমন ধারণা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। এটি আইএমএফের জন্য বড় সমস্যা। প্রয়োজনবোধে ১৯৪৪ সালে তৈরি করা নিয়ম পাল্টানোর পক্ষেও তিনি। এর থেকে এক ধাপ এগিয়ে অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক এবং বিশ্ব শাসন ব্যবস্থা বিষয়ক বিশ্লেষক ন্যাগারি উডস। তিনি বলেন উদ্যোক্তারা আইএমএফকে একেবারে প্রান্তিক পর্যায়ে নিয়ে গেছেন। এদিকে ব্রাজিল ভারত চীন রাশিয়া এবং দক্ষিণ আফ্রিকার উদ্যোগে কিছুদিন আগে প্রতিষ্ঠা পাওয়া ব্রিকস ব্যাংক আইএমএফের জন্য কিছুটা সমস্যা তৈরি করতে পারে বলেও মনে করা হচ্ছে। বিশ্বব্যাংকের ঋণ পরিচালন ব্যবস্থার সাথে ব্রিকসের সামঞ্জস্য আছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। চীনের নেতৃত্বে গড়ে ওঠা এশিয়ার ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক ইতোমধ্যে তাদের গ্লোবাল ডেভেলপমেন্ট ফান্ড ঘোষণা করেছে। এতে যুক্তরাষ্ট্র যোগ না দিলেও জার্মানি ফ্রান্স এবং যুক্তরাজ্য যোগ দিতে পারে। আইএমএফের সাবেক উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ডেভিড লিপটন বলেন দেশগুলো হয়তো আইএমএফকে পরিত্যাগ করবে না। কিন্তু নানা দিকের ঘটনাবলিই বলে দিচ্ছে প্রতিষ্ঠানটির ভবিষ্যত্ হয়তো হুমকির মধ্যে রয়েছে। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5992.csv b/Bangla_fin_news_articles/5992.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..ea2221fcb472ac8178fa2c5794ac5d888bc01a35 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5992.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5992,কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা মানছে না কৃষি ব্যাংক,2015-07-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,নিয়ম বহির্ভূতভাবে পরিচালিত হচ্ছে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের বিভিন্ন কার্যক্রম। সে সব অনিয়মের বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ব্যাখ্যা তলব করলেও ব্যাংকের পক্ষ থেকে দেয়া হচ্ছে মনগড়া জবাব। আর অনিয়মের সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়ে তা বাংলাদেশ ব্যাংককে জানাতে বলা হলেও কারো বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে না ব্যাংক। তাই কেন্দ্রীয় ব্যাংককে অবহিতও করছে না। একই ঘটনায় দু দফায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা লংঘন করায় ব্যাংকটিকে জরিমানা করবে বাংলাদেশ ব্যাংক। ব্যাংক কোম্পানী আইন অনুযায়ী এ জন্য এক লাখ টাকা জরিমানা হতে পারে বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে। সম্প্রতি বৈদেশিক বাণিজ্য ও বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেন সংক্রান্ত বিশদ পরিদর্শনে কৃষি ব্যাংকের কার্যক্রমে বিভিন্ন অনিয়ম পায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিদর্শক দল। তবে সেসব অনিয়মের মধ্যে বেশির ভাগই পরে সংশোধন ও সমন্বয় করা হলেও কিছু বিষয় অমিমাংসিতই থেকে যায়। এর মধ্যে অন্যতম হলো ভল্ট রক্ষণাবেক্ষন ও খোলা বিষয়ে যে অনিয়ম। এ ক্ষেত্রে সংঘটিত অনিয়মের বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ব্যাখ্যা চায়। নিয়মানুযায়ী সকাল ১০টার আগে ব্যাংকের ভল্ট খোলার কথা থাকলেও নির্দিষ্ট সময়ের কমপক্ষে ২০ মিনিট পর ভল্ট খোলা হয়। যা পরিদর্শক দলের কাছে ধরা পড়ে। এ বিষয়ে ওই ব্যাংকের দেয়া ব্যাখ্যা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়নি। তাই ভল্ট খোলা বিষয়ে অনিয়মকারী কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নিয়ে তা জানাতে বলা হলেও তা জানাচ্ছে না ওই ব্যাংক। দুদফায় এ নির্দেশনা লংঘন করায় ওই ব্যাংককে এক লাখ টাকা জরিমানা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমএ ইউসুফের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5993.csv b/Bangla_fin_news_articles/5993.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..8ac45a13dcc7d0de70c44a48f1b662238ec87ae6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5993.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5993,পুঁজিবাজারে লেনদেনে আশার সঞ্চার,2015-07-25,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঈদুল ফিতরের পর পুঁজিবাজারে লেনদেনের প্রথম সপ্তাহেই আশার সঞ্চার হয়েছে। গেল সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন বেড়েছে গাণিতিক হারে। লেনদেন শুরুর প্রথম দিন ৫০০ কোটি টাকার কম লেনদেন হলেও পরের দুই দিন লেনদেন হয়েছে যথাক্রমে ৭০০ কোটি ও ৮০০ কোটি টাকারও বেশি। ফলে আগের সপ্তাহের তুলনায় লেনদেন বেড়েছে ২৮ দশমিক ৮৮ শতাংশ। লেনদেন বৃদ্ধি পাওয়ায় বাজার সংশ্লিষ্টরা এ সপ্তাহকে আশার সঞ্চার সৃষ্টি হওয়ার দিক হিসেবে বিবেচনা করছেন। ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ২১ কোটি ৭৮ লাখ ৭০ হাজার টাকা। আর দৈনিক গড় লেনদেন হয়েছে ৬৭৩ কোটি ৯২ লাখ টাকা। অপর দিকে আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৫৬৮ কোটি ৭৪ লাখ টাকার। গড় লেনদেন ছিল ৫২২ কোটি ৯১ লাখ টাকার। সে হিসেবে লেনদেন বেড়েছে ৪৫৩ কোটি ৪ লাখ ৬৯ হাজার টাকার। লেনদেন বাড়ার এ হার ২৮ দশমিক ৮৮ শতাংশ। প্রসঙ্গত সরকারি ছুটি থাকার কারণে গেল দুই সপ্তাহেই লেনদেন হয়েছে তিন দিন করে।জানা গেছে গত সপ্তাহে লেনদেনের শীর্ষে ছিল লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট। কোম্পানিটির লেনদেন হয়েছে ১৩৮ কোটি ৭৬ লাখ ৭৯ হাজার টাকার যা আগের সপ্তাহের তুলনায় সাড়ে ৯ শতাংশ বেশি। গত সপ্তাহে ডিএসইর মোট লেনদেনের ৬ দশমিক ৮৬ শতাংশই লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট ঘিরে হয়েছে।এ দিকে স্পট মার্কেট থেকে মূল মার্কেটে ফিরেই লেনদেনে চমক দেখিয়েছে শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানি। গত সপ্তাহে এ কোম্পানি ঘিরে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে। আগের সপ্তাহের তুলনায় কোম্পানিটির লেনদেন বেড়েছে সাড়ে ১৭ শতাংশ। আর তৃতীয় স্থানে রয়েছে এসিআই। এ দিকে গেল সপ্তাহে দর বৃদ্ধির শীর্ষে ছিল ইসলামী ব্যাংক। এসময় ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার দর বেড়েছে প্রায় সাড়ে ৩২ শতাংশ। আর দর কমার শীর্ষে ছিল প্রাইম ইসলামী লাইফ ইন্সুরেন্স। কোম্পানিটির শেয়ারদর কমেছে প্রায় ১৩ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5994.csv b/Bangla_fin_news_articles/5994.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..0ca49efc7e49f6c0ac322e30fe5e4888d6e9657d --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5994.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5994,চিংড়ি শিল্পের দুঃসময়,2015-07-25,এনামুল হক খুলনা অফিস,বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের অন্যতম হিমায়িত চিংড়ি শিল্প দুঃসময় পার করছে। আশির দশকের লাভজনক এ শিল্পটি আজ লোকসানি শিল্পে রূপ নিয়েছে। ইতিপূর্বে গড়ে ওঠা দেশের ৭৮টি চিংড়ি প্রক্রিয়াকরণ কারখানার মধ্যে ৫০টি বন্ধ হয়ে গেছে। বর্তমানে মাত্র ২৮টি চিংড়ি সাদামাছসহ কোম্পানি চালু রয়েছে। এর মধ্যে খুলনা অঞ্চলের ৫৮টির মধ্যে ২৪টি এবং চট্টগ্রাম অঞ্চলের ২০টির মধ্যে মাত্র ৪টি কোম্পানি চালু রয়েছে। বিদেশি বাজার ধরে রাখতে না পারলে শিল্পটি আরও নাজুক অবস্থায় পড়তে পারে বলে আশঙ্কা সংশ্লিষ্টদের। রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর সূত্র মতে দেশের হিমায়িত চিংড়ি রফতানির সিংহভাগ খুলনা থেকে বিদেশে রফতানি করা হয়। ২০০১ সাল থেকে সাদামাছসহ চিংড়ি রফতানি বাড়লেও হঠাত্ করে ২০০৮০৯ অর্থবছর থেকে তা হ্রাস পেতে থাকে। তবে ডলারের মূল্য বৃদ্ধিসহ বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দা কিছুটা কাটিয়ে ওঠায় ২০১০১১ অর্থবছরে আবার ঘুরে দাঁড়ায় দেশের চিংড়ি শিল্প। কিন্তু স্বার্থান্বেষী মহলের কারণে শিল্পটি হুমকির মুখে পড়েছে। আর এ জন্য দায়ী করা হচ্ছে ঘৃণ্য পুশ প্রথাকে। নগরীর পশ্চিম রূপসার নতুন বাজার এবং পূর্ব রূপসা এলাকার কিছুসংখ্যক অসাধু মাছ ব্যবসায়ী চিংড়ির শরীরে পানি ও জেলি পুশ করে ওজন বাড়িয়ে তা স্থানীয় মাছ কোম্পানিগুলোর কাছে বিক্রি করে। পানি ও জেলি পুশ করা এই চিংড়ি বিশ্ব বাজারে রফতানি করা হলে আমদানিকারকরা তা গ্রহণ করতে অস্বীকার করে। এতে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হন চিংড়ি রফতানিকারকরা। পুশকারীদের বিরুদ্ধে মাঝেমধ্যে প্রশাসনিকভাবে অভিযান চালানো হলে কিছুদিনের জন্য এটি বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু যখনই অভিযানে শিথিলতা দেখা দেয় তখনই পুশকারীরা আবার মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। এছাড়া পুশ প্রথার জন্য কিছু মাছ কোম্পানি মালিকের বিরুদ্ধেও অভিযোগ রয়েছে। প্রতিটি কোম্পানিতে চিংড়ি রিসিভ গ্রহণ করার সময় উপস্থিত রিসিভ ইনচার্জ সচেষ্ট হলেই পুশবিহীন চিংড়ি রিসিভ করা সম্ভব। কিন্তু ওই সব রিসিভ ইনচার্জরা জেনেশুনেই পুশ দেয়া চিংড়ি গ্রহণ করে থাকেন। তাছাড়া পুশ দেয়া চিংড়ি কোম্পানিতে যাবার সাথে সাথে যদি তা আটক করে মত্স্য বিভাগের মাধ্যমে তাত্ক্ষণিকভাবে ধ্বংস করে দেয়া হয় তাহলেও এ অনৈতিক ব্যবসা অনেকটাই ঠেকানো সম্ভব। এ প্রসঙ্গে কোম্পানি মালিকরা জানান চিংড়ি গ্রহণের সময় তাতে পুশ দেয়া কিনা তা নির্ধারণ করা সম্ভব হয় না। এজন্য বাইরে থেকে যখন চিংড়িতে পুশ দেয়া হয় তখনই রোধ করতে হবে। আর এজন্য মত্স্য অধিদপ্তর ও প্রশাসনের সক্রিয় ভূমিকা দরকার। বাংলাদেশ ফ্রোজেন ফুডস এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট শেখ মো. আব্দুল বাকী বলেন একসময় চিংড়ি শিল্পের সাথে জড়িতদের মূল্যায়ন করা হতো। এখনও কিছুটা হচ্ছে। কিন্তু চিংড়ি শিল্পের যে দুরবস্থা তাতে অদূর ভবিষ্যতে তাদের মাথা উঁচু করে দাঁড়ানোর সুযোগ হয়তো আর থাকবে না। তিনি বলেন বর্তমানে খুলনায় যে ২৪টি চিংড়ি কারখানা চালু আছে আগামী এক বছরের মাথায় তা হয়তো ৮১০টিতে নেমে আসতে পারে। তাই চিংড়িতে অপদ্রব্য পুশকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। পাশাপাশি চিংড়ি ঘেরগুলোকে মানসম্মত করাসহ বিদেশি বাজারের প্রসার ঘটানো দরকার। খুলনা মত্স্য পরিদর্শন ও মান নিয়ন্ত্রণ বিভাগের উপপরিচালক মো. আব্দুর রাশেদ বলেন মূলত কোম্পানিগুলোর কমিশন এজেন্টের কারণেই মাছের বাজার নষ্ট হচ্ছে। কমিশন এজেন্ট প্রথা বাতিল করা হলে প্রান্তিক চাষিরাও উপকৃত হবে। সরাসরি চাষিদের কাছ থেকে কোম্পানিগুলো চিংড়ি কিনলে তাতে অপদ্রব্য পুশের ভয় থাকবে না। বিশ্ব বাজারে দাম কমলেও চিংড়ি শিল্পের ভবিষ্যত্ নিয়ে তিনি আশাবাদী। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন গত বছরের চেয়ে এ বছর অন্তত ৭০ কোটি টাকার চিংড়ি বেশি রফতানি হয়েছে। বাংলাদেশ ফ্রোজেন ফুডস এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের পরিচালক এস. হুমায়ন কবীর বলেন স্বাধীনতা পরবর্তী ১৫২০ বছরের মাথায় চিংড়ি লাভজনক শিল্প হিসাবে পরিচিতি পায়। লাভজনক শিল্প দেখে তত্কালীন সময়ে দেশে ১৬৮টি চিংড়ি প্রক্রিয়াকরণ শিল্প গড়ে ওঠে। কিন্তু ধীরে ধীরে সে অবস্থা হ্রাস পেতে থাকে। বিগত তিন বছর আগেও চিংড়ি শিল্প ছিল দেশের দ্বিতীয় বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী শিল্প। বর্তমানে দেশে যে কটি চিংড়ি কারখানা রয়েছে অদূর ভবিষ্যতে সেগুলো থাকবে কিনা তা নিয়েও শঙ্কা রয়েছে। এজন্য এখনই সরকারিবেসরকারিভাবে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করা জরুরি। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5995.csv b/Bangla_fin_news_articles/5995.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..98d395e16c1164e6de4d049c5fbede1e41e11abd --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5995.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5995,সোনা মজুদদারের জন্য দুঃসংবাদ,2015-07-23,সাইদুল ইসলাম,যারা মূল্যবান ধাতু স্বর্ণ কিনে জমিয়ে রেখেছেন তাদের জন্য বড় দুঃসংবাদ। বিশেষ করে ২০১১ সালের মাঝামাঝি যারা সোনা কিনেছেন তাদের জন্য দুঃসংবাদের মাত্রাটা আরেকটু বড়। চলতি বছরের শেষে তাদের জমানো সোনার দাম নেমে আসবে প্রায় অর্ধেকে। বিশ্ববাজারে বর্তমানে প্রতি আউন্স ৩১ গ্রাম বা ২ ভরি সাড়ে ১০ আনা সোনার দাম নেমে এসেছে ১১শ চার মার্কিন ডলারে। বছর শেষে তা এক হাজার ডলারে নেমে যেতে পারে বলে পূর্বাভাস মিলেছে। উল্লেখ্য সামপ্রতিক সোনার সর্বোচ্চ মূল্য ছিলো ২০১১ সালের সেপ্টেম্বরে। সে সময়ে প্রতি আউন্স স্বর্ণ বিক্রি হয়েছে ১৯শ মার্কিন ডলারে। সোনার দাম পড়ে যাবার মূল কারণ হলো যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভ সুদের হার বাড়িয়ে দেয়ার ঘোষণা। বিনিয়োগকারীরা স্বর্ণ বিক্রি করে মার্কিন ডলার এবং সে দেশের বন্ডে বিনিয়োগ করার জন্য মুখিয়ে আছেন। এর বাইরে বিশ্ববাজারে সোনার দাম পড়ে যাবার পেছনে চীনের কারসাজিও আছে। চলতি বছর দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক সাড়ে তিন হাজার মেট্রিক টন সোনা কেনার ঘোষণা দিয়েছিল। কিন্তু এখন তারা সে ঘোষণা থেকে সরে এসে ১৬শ ৫৮ মেট্রিক টন সোনা কেনার কথা জানিয়েছে। চীনের এ ঘোষণা সোনার বিশ্ববাজারে হৈ চৈ ফেলে দিয়েছে। বিশ্ব মুদ্রাবাজারে সোনার দাম কমে যাবার পেছনে শক্তিশালী মুদ্রা মার্কিন ডলারের অবদানও কম নয়। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মুদ্রার সাথে গত বছর মার্কিন ডলারের দাম বেড়েছে ২০ শতাংশের মতো। বিশ্লেষকরা বলছেন ডলার শক্তিশালী হলে সোনার দাম কমে যায়। আবার ডলারের দাম পড়ে গেলে সোনার দাম বেড়ে যায়। কারণ বিশ্ববাজার থেকে মার্কিন ডলারের বিনিময়ে সোনা কিনতে হয়। এদিকে সোনার দাম ক্রমাগত পড়তে থাকায় চীন গত কয়েকদিনে তাদের রিজার্ভ থেকে সোনা বিক্রি শুরু করেছে। গত কয়েকদিনে তারা ৩৩ মেট্রিক টন সোনা খোলাবাজারে বিক্রি করেছে। এতে সোনার কারবারিরা অনেকে আতংকে সোনা বিক্রি করে দিচ্ছেন। বাংলাদেশ পরিস্থিতি বিশ্ববাজারে সোনার দাম পড়তে শুরু করায় বাংলাদেশের বাজারে এর প্রভাব পড়বে। এখানেও গত কয়েক মাসে ক্রমান্বয়ে দাম কমে আসছে। এ বিষয়ে আপন জুয়েলার্সের স্বত্বাধিকারী গুলজার আহমেদ ইত্তেফাককে বলেন বাংলাদেশে এখন প্রতি ভরি সোনা বিক্রি হচ্ছে ৪২ হাজার টাকায়। সে হিসাবে প্রতি আউন্স সোনার দাম এক লাখ ১২ হাজার টাকা। তিনি জানান বাংলাদেশে সোনার সর্বোচ্চ দাম ছিলো প্রতি ভরি ৬১ হাজার টাকা। ক্রমান্বয়ে তা কমে এসেছে। আরো কমবে। কারণ বিশ্ববাজারের সাথে সামঞ্জস্য রেখে দাম ঠিক না করলে চোরাচালান বাড়বে। তবে দেশীয় বাজারে সোনার দাম কি হবে তা ঠিক করে জুয়েলারি এসোসিয়েশন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5996.csv b/Bangla_fin_news_articles/5996.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..d61bb0dc68f6178d9e5207096af29478e0638dfa --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5996.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5996,সোয়ান গার্মেন্টস সংকট ফের ঋণ দিতে অনুরোধ,2015-07-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সোয়ান গার্মেন্টসের শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধে ঋণদানকারী ইসলামী ব্যাংককে আবার ঋণ দেয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে। গার্মেন্টসটির সংকট সমাধানে গঠিত কমিটির সভা থেকে বৃহস্পতিবার ব্যাংক কর্তৃপক্ষকে এ অনুরোধ জানানো হয়। তবে ব্যাংকের পক্ষ থেকে মঙ্গলবার নাগাদ সিদ্ধান্ত জানানো হবে বলে বলা হয়েছে। বৈঠক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। তিন মাসের পাওনা পরিশোধের দাবিতে ঈদের এক সপ্তাহ আগে থেকে কারখানাটির শ্রমিকরা জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অবস্থান করে আসছেন। এ সংকট সমাধানে গঠিত কমিটি বৃহস্পতিবার প্রথম বৈঠক করে। কারখানাটি ইসলামী ব্যাংকের কাছে সম্পত্তি বন্ধক রেখে ঋণ নিয়ে কারখানাটি পরিচালনা করে আসছিল। তিন মাস আগে কারখানার ব্যবস্থাপনা পরিচালক মারা যান। তার মৃত্যুর পর থেকে শ্রমিকদের পাওনা নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়। কারখানা মালিকের অবর্তমানে প্রকৃত মালিক নিশ্চিত না হওয়ায় দায় দেনার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া যাচ্ছিল না। ফলে ঈদের দিনও পাওনার দাবিতে শ্রমিকদের রাস্তায় অবস্থান করতে হয়। কমিটির নেতৃত্ব দিচ্ছেন কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সৈয়দ আহমেদ। তার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে গার্মেন্টস শ্রমিক নেতা এবং সংশ্লিষ্ট বিভাগের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠক শেষে গার্মেন্টস শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক কাজী রুহুল আমিন ইত্তেফাককে বলেন ইসলামী ব্যাংকের কাছে কারখানাটির অধিকাংশ সম্পত্তি বন্ধক দেয়া। ফলে তাদেরকে ঋণের সীমা আরো বাড়িয়ে দিতে বলা হয়েছে সভা থেকে। তারা কখন কী ভাবে এ অর্থ দেবে সে উদ্যোগ শনিবারের মধ্যে নিতে বলা হয়েছে। আর মঙ্গলবারের মধ্যে এটি শ্রমিকদের জানানো হবে বলে বলা হয়েছে। তিনি বলেন কারখানার মালিকের স্ত্রী প্যাট্রিসিয়া বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। তিনি শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধে প্রয়োজনীয় নথিপত্র সরবরাহসহ সব ধররে সহযোগিতা করার আশ্বাস দিয়েছেন। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5997.csv b/Bangla_fin_news_articles/5997.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..b8ec050535f5b9b736f47dfde10ee482c17f136e --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5997.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5997,শাহজিবাজারইসলামী ব্যাংকরেনেটার দরবৃদ্ধির কারণ নেই,2015-07-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ডিএসই জানিয়েছেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত তিন কোম্পানির অস্বাভাবিক দর বৃদ্ধিতে কোনো ধরনের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই। কোম্পানিগুলো হচ্ছে শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানি ইসলামী ব্যাংক ও রেনেটা লিমিটেড। সাম্প্রতিক সময়ে এ তিন কোম্পানির শেয়ারের দর অস্বাভাবিকভাবে বাড়ার কারণ জানতে চেয়ে পাঠানো নোটিসের জবাবে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে।বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছেগত ৬ কার্যদিবসে শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানির শেয়ারের দর প্রতিদিনই বেড়েছে। এ সময়ে শেয়ারটির দর ১৪১ টাকা ৪০ পয়সা থেকে বেড়ে ২০৫ টাকা ২০ পয়সায় দাঁড়ায়। অর্থাত্ শেয়ারটির দর বেড়েছে প্রায় ৬৩ টাকা ৮০ পয়সা বা ৪৫ শতাংশ। এ ছাড়া গত ৩ কার্যদিবস ধরে ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার দর বাড়ছে ধারাবাহিকভাবে। এ সময়ে শেয়ারটির দর ১৬ টাকা ৫ পয়সা থেকে বেড়ে ২০ টাকা ৯০ পয়সা পর্যন্ত হয়। অর্থাত্ শেয়ারটির দর বেড়েছে প্রায় ৪ টাকা ৪০ পয়সা বা ২৬ শতাংশ। আর গত ৪ কার্যদিবস ধরে শেয়ারদর বাড়ছে রেনেটার। এ সময়ে শেয়ারটির দর বেড়েছে প্রায় ২৫ শতাংশ। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5998.csv b/Bangla_fin_news_articles/5998.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..6fb5a420f6c3212c22a8b324b6dad907574955c3 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5998.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5998,পুঁজিবাজারে সূচক ও লেনদেনে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত,2015-07-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার পুঁজিবাজারে সূচক ও লেনদেনে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত ছিল। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ডিএসই সার্বিক মূল্য সূচক ৬৬ বেড়ে গত ৫ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ অবস্থানে পৌঁছায়। আর লেনদেন হয়েছে ৮০০ কোটি টাকারও বেশি। গত কয়েক দিনের মতো লেনদেনে সবচেয়ে বেশি অবদান ছিল ওষুধ জ্বালানি ও ইঞ্জিনিয়ারিং খাতের। এ তিন খাতে লেনদেন হয়েছে ৩৯২ কোটি টাকার যা ডিএসইর মোট লেনদেনের ৫০ ভাগেরও বেশি।তথ্যে দেখা গেছে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ৬৬ বেড়ে ৪ হাজার ৮০৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্যসূচক ৩১ বেড়ে ১ হাজার ৮৮৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৮১৩ কোটি ৯৪ লাখ টাকার যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৯৮ কোটি ৭৭ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩১৬টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৭০টির কমেছে ৯৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৯টি কোম্পানির শেয়ারের। অপর দিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৮৯ পয়েন্ট বেড়ে ১৪ হাজার ৭১৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৫২ কোটি ৬৪ লাখ টাকার যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ১ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৬৫টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫০টির কমেছে ৭৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৮টি কোম্পানির শেয়ারের দর। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/5999.csv b/Bangla_fin_news_articles/5999.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..881c10b1144f1ecc07e34dff1c6b2909595a1c6f --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/5999.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +5999,বেসিক ব্যাংকের এমডিকে দুদকে জিজ্ঞাসাবাদ,2015-07-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,ঋণ অনিয়মের ঘটনা অনুসন্ধানে বেসিক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমডি খন্দকার মো. ইকবালকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন দুদক। বৃহস্পতিবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সকাল সাড়ে ১০টা থেকে দুপুর দেড়টা পযর্ন্ত তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রণব কুমার ভট্টচার্য জানান দুদকের উপপরিচালক সৈয়দ ইকবাল হোসেনের নেতৃত্বে চার সদস্যের একটি দল তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। দুদক সূত্র জানায় দুই বছরে বেসিক ব্যাংকের তিনটি শাখা থেকে চার হাজার ২৪৭ কোটি ৮৭ লাখ টাকা ঋণ দেয়া হয়েছে। ঋণ দেয়ার ক্ষেত্রে নানা ধরনের অনিয়ম ও দুর্নীতি করেছে বেসিক ব্যাংক। শাখাগুলোর মধ্যে গুলশান শাখার দেয়া ঋণের পরিমাণ এক হাজার ৮০০ কোটি ২৩ লাখ টাকা শান্তিনগর শাখা এক হাজার ৫২৪ কোটি ৪৩ লাখ টাকা এবং দিলকুশা শাখা দিয়েছে ৯২৩ কোটি ২১ লাখ টাকা। এই তিন শাখার নানা দুর্নীতি ও অনিয়মের বিস্তারিত প্রতিবেদন ২০১৩ সালের ২৫ জুলাই দুর্নীতি দমন কমিশনের দুদক কাছে পাঠিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। \ No newline at end of file diff --git a/Bangla_fin_news_articles/6000.csv b/Bangla_fin_news_articles/6000.csv new file mode 100644 index 0000000000000000000000000000000000000000..dce4de8dba6deaaca63dcc90f2ae6528515c37c6 --- /dev/null +++ b/Bangla_fin_news_articles/6000.csv @@ -0,0 +1,2 @@ +Serial,Title,Date,Author,News +6000,ডিএসইতে ৭১৫ কোটি টাকা লেনদেন,2015-07-23,ইত্তেফাক রিপোর্ট,পুঁজিবাজারে গতকাল বুধবার লেনদেনে ব্যাপক উন্নতি দেখা গেছে। গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ডিএসই লেনদেন হয়েছে ৭১৫ কোটি টাকা। যা আগের দিনের চেয়ে ৪৫ শতাংশ বেশি ও গত দেড় মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। লেনদেন বৃদ্ধিতে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছে শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানি বিএসআরএম এবং লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট কোম্পানি। আর খাত ভিত্তিতে ডিএসইর লেনদেনে সবচেয়ে বেশি অবদান ছিল ওষুধ ইঞ্জিনিয়ারিং ও জ্বালানি খাতে। এ তিন খাতে লেনদেন হয়েছে ৪৩৫ কোটি টাকা। যা ডিএসইর মোট লেনদেনের প্রায় ৭০ ভাগ। তথ্যে দেখা গেছে গতকাল ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ডিএসইএক্স ১০ পয়েন্ট বেড়ে ৪ হাজার ৭৪১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএস৩০ মূল্য সূচক ১ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৮৫৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ৭১৫ কোটি ১৬ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ২২২ কোটি ৪৯ লাখ টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ৩১৫টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৩৪টির কমেছে ১৫৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টি কোম্পানির শেয়ারের। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সিএসই সার্বিক মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ৯ পয়েন্ট কমে ১৪ হাজার ৫৩০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৫১ কোটি ৮২ লাখ টাকা। যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৭ কোটি টাকা বেশি। লেনদেনকৃত ২৪৭টি কোমপানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৯৮টির কমেছে ১২৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৫টি কোম্পানির শেয়ারের। ডিএসই জানিয়েছে ওষুধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানি স্যালভো কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের বার্ষিক সাধারণ সভার এজিএম তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে। এ কোম্পানির এজিএম আগামী ৬ আগস্ট বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। জানা গেছে কোম্পানিটির এজিএম আগামী ২৭ জুলাই সোমবার অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। অনিবার্য কারণে পরিচালনা পর্ষদ এজিএমের তারিখ পরিবর্তন করেছে। তবে এজিএমের স্থান অপরিবর্তিত রয়েছে। এদিকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বাংলাদেশ স্টীল রিরোলিং মিলস বিএসআরএম লিমিটেড এ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হচ্ছে। আজ থেকে ক্যাটাগরি পরিবর্তনের বিষয়টি কার্যকর হচ্ছে। ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হওয়া অর্থবছরে কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। \ No newline at end of file